শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:০১, মঙ্গলবার, ০১ অক্টোবর, ২০১৯ আপডেট:

বাঙালির ভরসাস্থল শেখ হাসিনা

সুলতান মাহমুদ শরীফ
অনলাইন ভার্সন
বাঙালির ভরসাস্থল শেখ হাসিনা

জননেত্রী শেখ হাসিনাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের এই লেখা। মানবতার নেত্রীর এই জন্মদিবসটি এসেছে এমন একটি সময় যখন তিনি হাত দিয়েছেন দেশ থেকে সকল অন্যায়, অত্যাচার, অবিচারের বিরুদ্ধে জনগণকে একত্রিত করে পদক্ষেপ নিতে, যাতে বাংলাদেশ ৩০ লাখ শহীদের রক্তে রঞ্জিত স্বাধীনতার সুফল তার সাড়ে ১৬ কোটি মানুষ পেতে পারে।  আমাদের দেশের জনগণের আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটিয়ে জননেত্রী শেখ হাসিনা সারাটি জীবন দেশের মানুষের সর্বাঙ্গীণ উন্নতির জন্য কাজ করে গেছেন।  এভাবেই তিনি ৭৩ বছর বয়সে পা দিয়েছেন। 

তাঁর জন্মদিন থেকে এই দীর্ঘ সময়টায়, সেই বাড়ির সবচেয়ে প্রিয় যে সন্তানটি খোকা নামে যাকে ডাকা হতো, তাকে পাওয়া যেতো না সন্তানের পরিচর্যার জন্য, স্ত্রীর দেখভাল করার জন্য, মায়ের সেবা যত্ন করার জন্য বা বাবার ফুট ফরমায়েশ খাটার জন্য।  কিন্তু খেলার মাঠে, গাণের আসরে, কবিতা পাঠের আসরে, গ্রাম বা শহরের সভা সমিতিতে বা কলকাতার ইসলামীয়া কলেজের প্রত্যেকটি রাজনৈতিক সভাস্থলে তার বিচরণ ছিলো অবাধ, প্রয়োজনও ছিলো অনিবার্য।

অভিবক্ত বাংলার মুসলিম ছাত্রলীগের বিপদ আসলেই সংগঠনের প্রয়োজন হতো যুবক শেখ মুজিবকে।  এই শেখ মুজিবেরই প্রথম সন্তান আজকের বিশ্বের বিস্ময় উন্নত ও সমৃদ্ধ বাংলার রূপকার, বাংলার মানুষের এতদকালের প্রেরণা, সাহস, শক্তি, সম্বল আর আগামীদিনের চলার জন্য সর্বশ্রেষ্ঠ অবলম্বন শেখ হাসিনা।  জন্মের দিন থেকে বাবাকে ক দিন দেখতে পেয়েছেন, ক দিন তার সান্নিধ্য পেয়েছেন, ক দিন তার কোলে বসতে পেরেছেন, ক দিনই বা বাপের কাঁধে বসে আমাদের সকলের মতো আত্মীয় পরিজনের বাড়িতে বেড়াতে যেতে পেরেছেন, তা আজ হাতেগুণে বলা সম্ভব।

তারপরও আমাদের মুক্তিযুদ্ধের এই শ্রেষ্ঠ সম্বল বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তার সারাজীবনের ত্যাগ, পরোপকারী মনোভাব, পরসেবায় উৎসর্গকৃত জীবন পরিচালনা করে বাংলার মানুষকে ত্যাগের মাধ্যমে, প্রেমের মাধ্যমে, পরোপকারের পথ ধরে উৎসাহিত ও উজ্জীবিত করে নিতে সারা জীবন উৎসর্গ করে গেছেন।  বঙ্গবন্ধুর পথ ধরে বাংলার জনগণের মুক্তির সংগ্রামকে ত্বরান্বিত করতে প্রিয় সহকর্মী সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দীন আহমদ, ক্যাপ্টেন মনসুর আলী ও এএইচএম কামরুজ্জামানকে নিয়ে তার হাতেগড়া ছাত্রলীগের সৎ ও নিষ্ঠাবান কর্মীদের সম্বল করে একটি অসম মুক্তিযুদ্ধে বাঙালির বিজয় ছিনিয়ে এনেছিলেন। সেই যুদ্ধের দীর্ঘ যাত্রাপথে তার সঙ্গী হতে গিয়ে তার সমর্থকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে গিয়ে লক্ষ লক্ষ মানুষ জীবন দিয়েছেন, কোটি কোটি মানুষ ঘরবাড়ি ত্যাগ করে বাংলার পথে,পথে ৭১ সালের নয়টি মাস যাযাবরের জীবনযাপন করেছেন।

সন্তান হারিয়েছে মা, স্ত্রী হারিয়েছে স্বামী, স্বামী হারিয়েছে স্ত্রী , পিতা মাতা হারিয়েছে পুত্র কন্যা আর সন্তান সন্ততি হারিয়েছে তাদের পিতা মাতাকে। আর সর্বশেষে হারিয়েছে তাদের জাতির পিতা ও তার প্রকৃত অনুসারীদের। সেই বাংলার মানুষ আজ জেগে উঠেছে জননেত্রী শেখ হাসিনার মায়াময় হাতের সোনার কাঠির স্পর্শে। তারা জেগে উঠেই এই বাংলাকে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ করতে, আবাসস্থলের ব্যবস্থা করে দিতে, শিক্ষার আলো প্রতিটি ঘরে পৌছিয়ে দিতে, জ্ঞাণ গরিমায় বাঙালিকে বিশ্বের দরবারে স্থান করে দিতে দিবিনিশি পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। এদেরই কঠোর পরিশ্রমের ফলে গত ১১ বছরে বাংলাদেশের যে উন্নতি হয়েছে, যে সার্বিক সমৃদ্ধি এসেছে তার জন্য সারা পৃথিবীর মানুষ আমাদেরকে ধন্য ধন্য করছে।

গত ক দিন ধরে জাতিসংঘের বর্তমান অধিবেশনের প্রত্যেকটি ফোরামে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা তার দেশের জন্য যে উন্নতি ও কৃতিত্ব এনে দিয়েছেন তার স্বীকৃতিস্বরুপ তাকে বিভিন্ন পদকে ভূষিত করেছে। যতটি পদকই তাকে দেওয়া হয়েছে তার প্রত্যেকটিকে তিনি তার জনগণ, বাংলার মানুষের অর্জন বলে আখ্যায়িত করে তাদের উদ্দেশ্যে উৎসর্গ করে দিয়েছেন। বাংলার জনগণকে তিনি এভাবেই কৃতজ্ঞতা পাশে আবদ্ধ করেছেন এবং দেশের মানুষের কঠোর পরিশ্রমকে দেশসেবা হিসেবে আখ্যায়িত করে আরোও পরিশ্রম করার জন্য জনগণকে উৎসাহিত করেছেন। গণমানুষের এই আস্থা ও ভালোবাসা অর্জনের জন্য লোভ, লালসার উর্দ্ধে থেকে শুধু পরসেবার মনোভাব নিয়ে কাজ করা যে যায় এবং এই কাজের ফল সমস্ত মানুষের মধ্যে স্বস্তি নিয়ে আসতে পারে তা তিনি তার দীর্ঘজীবনের অকল্পনীয় পরিশ্রমের মধ্য দিয়ে প্রমাণ দিয়ে যাচ্ছেন।   


আমাদের শারীরিক স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য তারই সময় বাংলাদেশের প্রতিটি ইউনিয়নের ওয়ার্ডে, ওয়ার্ডে স্বাস্থ্য কেন্দ্র করা হয়েছে। আমাদের শিক্ষাক্ষেত্রে উন্নতি অর্থাৎ আমাদেরকে সুশিক্ষিত করার জন্য তিনি স্কুল শিক্ষাকে অবৈতনিক করে, অধ্যয়নরত ছাত্র-ছাত্রীদের বইয়ের ব্যবস্থা করে, প্রয়োজনীয় শিক্ষক নিয়োগ করে, শিক্ষা ব্যাবস্থা বিশ্বমানের করে উন্নত করেছেন। তার নেতৃত্বেই বাংলাদেশ খাদ্যশস্য উৎপাদনে শুধু স্বয়ংস্বম্পূর্ণই নয় উদ্ধৃত্ত খাদ্য গোলাজাত করে খাদ্যের নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছেন। প্রতিটি পরিবারের জন্য আবাসস্থলের ব্যবস্থা করার পরিকল্পনা থেকেই আজ গৃহহীনের সংখ্যা কমে শূন্যের কোঠার দিকে দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে। বন্যা, জলোচ্ছাস দ্বারা প্রতিনিয়ত এই প্রাকৃতিক দুর্যোগের করাঘাতে নিষ্পেষিত বাংলাদেশের নিম্নাঞ্চলের মানুষের বাড়িঘর বানের জলে ভেসে বিলিন হয়ে যায়।  এইসব গৃহহীনদের জন্য আবাসস্থল নিশ্চিত করার পরিকল্পনা নিয়ে গত দশ বছর শেখ হাসিনা সরকারের উদ্যোগে তাদের জন্য গৃহায়ণের ব্যবস্থা প্রতি বছর করে যাচ্ছেন। দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে বিদ্যু্তের ব্যবস্থা করে দিয়েছেন ইতোমধ্যেই।  তার সময়েই বাংলাদেশ তথ্য প্রযুক্তিতে যে প্রভূত উন্নতি করেছে তা বিশ্ববাসীর প্রশংসা কুড়িয়েছে।

বিশ্ব দরবারে আজ যখনই পরামর্শের দরকার হয়, সিদ্ধান্তের প্রয়োজন হয়, দেশে দেশে মানুষে মানুষে বা জাতিতে জাতিতে কোন বিবাদ বিসম্বাদ সৃষ্টি হয় তখন মধ্যস্থতা করার জন্য, সমঝোতা আনার জন্য নির্লোভ সৎ পরামর্শ দেওয়ার জন্য যে মানুষটিকে সবচেয়ে আদৃত স্থান দেওয়া হয় তিনি ক্ষুদ্র বাংলাদেশের প্রিয় নেত্রী ও এদেশের জনগণের নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা। আমাদের জনগণের উন্নতির আজকের সবচেয়ে বড় অন্তরায় আমাদের সম্পদের সীমাহীন অপচয়।  আমাদের জমির যথাযোগ্য ব্যবহার নিশ্চিত করতে হলে, আমাদের মেধা যথাযথ প্রয়োগের ব্যবস্থা করতে হলে, আমাদের কৃষককূলের উৎপাদন ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে হলে এবং আমাদের মানুষের শারিরীক ও মানসিক উৎকর্ষতা নিয়ে আসতে হলে যে একাগ্রতা, পরিশ্রম, সততা ও দেশপ্রেম প্রয়োজন তার ঘাটতি পূরণ করতে হলে জননেত্রী শেখ হাসিনাকে কিছু আপাত অপ্রীতিকর পদক্ষেপ নিতেই হবে।  এদেশ থেকে তার হাত ধরেই সন্ত্রাস দূর হয়েছে।  তার প্রচেষ্টার ফলেই বাংলাদেশ ব্যাংক, কৃষি ব্যাংকের বিশেষ উদ্যোগে ভূমি ব্যবহারকারী বর্গা চাষী পর্যন্ত ব্যাংক ঝণ নিয়ে গত ১১ বছরে ফসল ফলিয়ে দেশকে বৈদেশিক মুদ্রায় আরোও শক্তিশালী করার ব্যবস্থা্ করা হয়েছে। বিধবা ও স্বামী পরিত্যক্ত মহিলাদের সরকারী অনুদানের মাধ্যমে আর্থিক সাহায্য দিয়ে এবং সেই সাহায্য নিশ্চিতভাবে তাদের হাতে পৌছানোর জন্য বিনামূল্যে মোবাইল ফোন দিয়ে তিনি দেশবাসীকে কৃতার্থ করেছেন।

কৃষক, পাট চাষী, ফল ফলাদী চাষকারী, সবজি চাষীসহ সকল চাষীদের উৎপাদিত ফসল দেশের প্রয়োজন মিটিয়ে আজ বিদেশে প্রবাসী সোয়া কোটি বাঙালিসহ সকলের দৈনন্দিন চাহিদার যোগান দিচ্ছে। এই সুব্যবস্থা করার ফলে আমাদের বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের পরিমাণ প্রতিদিন বিপুলভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে। আমাদের পোষা শ্রমিকদের কঠোর পরিশ্রমের ফলে তৈরী পোষাক রপ্তানীতে আমরা পৃথিবীর দ্বিতীয় স্থান দখল করেছি এবং সারাবিশ্বে সকল সুপার মার্কেটে বাংলাদেশের নাম ও ব্রান্ডের পোশাক বিক্রি হচ্ছে বিপুল পরিমাণে এবং এদেশের সক্ষমতার পরিচয় প্রচার করছে করছে প্রতিটি পোশাকের মধ্য দিয়ে বিশ্ববাসীর কাছে।

আমাদের ইন্টারনেট ব্যবস্থা ও আনুষাঙ্গিক প্রযুক্তির জন্য প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম তৈরী ও বিদেশে রপ্তানীর মাধ্যমে বিপুল বৈদেশিক মুদ্রা আমরা অর্জন করছি। এই ফিরিস্তি আরও লম্বা করা যায়। কারণ শুধু দক্ষ শ্রমিক রপ্তানী করে কঠোর পরিশ্রমকারী প্রবাসীদের বদৌলতে আমরা কোটি, কোটি টাকা বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে নায্য মূল্যে বিদেশ থেকে প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি ও নির্মাণ সামগ্রী কিনে দেশকে সনই সনই উন্নতির দিকে নিয়ে যাচ্ছি। এটাও জননেত্রী শেখ হাসিনার পরিকল্পিত চিন্তা ভাবনা ও প্রকৃত দেশপ্রেমিক সুশীল সমাজের মানুষদের কষ্টের ফসল। অতিসম্প্রতি যে পদক্ষেপগুলো শতকরা ৯৭ জন লোকের সমর্থণ যুগিয়েছে তা দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি, মিথ্যাচার, অসৎপথে অর্থ উপার্জনকারীদের খুঁজে বের করে শাস্তি বিধানের পদক্ষেপ নেওয়ার ফলে জনগণের আস্থার বহিঃপ্রকাশ বলে চিহ্নিত হয়েছে। 

বাংলার জনগণকে সাথে নিয়ে এদেরকে শাস্তি বিধানের প্রক্রিয়া শুরু করলে এই সমর্থণ আরো জোরালো হবে, আরো শক্তিশালী হবে। এটাকে কার্যকর করতে হলে দেশের বিচার বিভাগ, প্রশাসন, পুলিশ এবং আইন ও বিচারের সাথে জড়িত সকলকে নিষ্ঠা ও সততার সাথে কাজ করে অপরাধীদের চিহ্নিত করে আইনের কাঠগড়ায় নিয়ে এসে যথাযোগ্য শাস্তির ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে। সমাজ পরিবর্তনের এই নুতন উদ্যোগের উপর শুধু আস্থা রাখলেই আমাদের দায়িত্ব শেষ হয়ে যাবে না।  আমাদের সকলকে এই পাপিষ্ঠদের সম্পর্কে যে তথ্য উপাত্ত আছে তা আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে জানিয়ে দিতে হবে। সত্যাশ্রয়ী দেশপ্রেমিক মানুষদের দায়িত্ব, শেখ হাসিনার এ্ই প্রচেষ্টাকে সফল করার জন্য সকলকে উৎসাহিত করতে হবে। মনে রাখতে হবে এটি একটি চলমান প্রক্রিয়া। যে প্রক্রিয়ার লক্ষ্য থাকবে সর্বশেষ অপরাধীকেও আইনের আওতায় নিয়ে এসে শাস্তি বিধান নিশ্চিত করা।

"নেতা হওয়ার আগে মানুষ হও" শেখ হাসিনার এ্ই আহবান আমাদের বাস্তব জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে অনুসরণ করতে সচেষ্ট হলে জাতীয় জীবনে একটি নতুন মাইলফলক সৃষ্টি হবে। এটা করতে পারলে আমাদের পরবর্তী বংশধররা একটি সৎ নেতৃত্বের মাধ্যমে দেশসেবার পবিত্র দায়িত্ব পালনে উৎসাহিত হবে। আমরা জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আমৃত্যু লালিত স্বপ্ন ও আমাদের প্রিয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার জীবনব্যাপী সাধনার ফসল একটি সুখী, সমৃদ্ধ বাংলাদেশ তাঁকে উপহার দিতে পারবো। এই জন্মদিনে জননেত্রী শেখ হাসিনার দীর্ঘায়ু কামনা করে এবং তাঁর জন্য আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমত কামনা করছি।  

সভাপতি, যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগ

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
সর্বশেষ খবর
গভীর রাতে গুলিস্তানে মার্কেটে আগুন
গভীর রাতে গুলিস্তানে মার্কেটে আগুন

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

পৃথিবীর  কাছাকাছি আসছে তিনটি গ্রহাণু, তবে ঝুঁকি নেই বলছে নাসা
পৃথিবীর  কাছাকাছি আসছে তিনটি গ্রহাণু, তবে ঝুঁকি নেই বলছে নাসা

৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

পরিচয় গোপন করে চ্যাটের সুবিধা আনছে হোয়াটসঅ্যাপে
পরিচয় গোপন করে চ্যাটের সুবিধা আনছে হোয়াটসঅ্যাপে

৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঢাকার বাতাস আজ কতটা বিষাক্ত?
ঢাকার বাতাস আজ কতটা বিষাক্ত?

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঈমান ও ইসলামের পরিচয়
ঈমান ও ইসলামের পরিচয়

২০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

চাঁদপুরের যেসব এলাকায় ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না আজ
চাঁদপুরের যেসব এলাকায় ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না আজ

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৯ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি
১৯ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি

২৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি
মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা