শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:০১, মঙ্গলবার, ০১ অক্টোবর, ২০১৯ আপডেট:

বাঙালির ভরসাস্থল শেখ হাসিনা

সুলতান মাহমুদ শরীফ
অনলাইন ভার্সন
বাঙালির ভরসাস্থল শেখ হাসিনা

জননেত্রী শেখ হাসিনাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের এই লেখা। মানবতার নেত্রীর এই জন্মদিবসটি এসেছে এমন একটি সময় যখন তিনি হাত দিয়েছেন দেশ থেকে সকল অন্যায়, অত্যাচার, অবিচারের বিরুদ্ধে জনগণকে একত্রিত করে পদক্ষেপ নিতে, যাতে বাংলাদেশ ৩০ লাখ শহীদের রক্তে রঞ্জিত স্বাধীনতার সুফল তার সাড়ে ১৬ কোটি মানুষ পেতে পারে।  আমাদের দেশের জনগণের আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটিয়ে জননেত্রী শেখ হাসিনা সারাটি জীবন দেশের মানুষের সর্বাঙ্গীণ উন্নতির জন্য কাজ করে গেছেন।  এভাবেই তিনি ৭৩ বছর বয়সে পা দিয়েছেন। 

তাঁর জন্মদিন থেকে এই দীর্ঘ সময়টায়, সেই বাড়ির সবচেয়ে প্রিয় যে সন্তানটি খোকা নামে যাকে ডাকা হতো, তাকে পাওয়া যেতো না সন্তানের পরিচর্যার জন্য, স্ত্রীর দেখভাল করার জন্য, মায়ের সেবা যত্ন করার জন্য বা বাবার ফুট ফরমায়েশ খাটার জন্য।  কিন্তু খেলার মাঠে, গাণের আসরে, কবিতা পাঠের আসরে, গ্রাম বা শহরের সভা সমিতিতে বা কলকাতার ইসলামীয়া কলেজের প্রত্যেকটি রাজনৈতিক সভাস্থলে তার বিচরণ ছিলো অবাধ, প্রয়োজনও ছিলো অনিবার্য।

অভিবক্ত বাংলার মুসলিম ছাত্রলীগের বিপদ আসলেই সংগঠনের প্রয়োজন হতো যুবক শেখ মুজিবকে।  এই শেখ মুজিবেরই প্রথম সন্তান আজকের বিশ্বের বিস্ময় উন্নত ও সমৃদ্ধ বাংলার রূপকার, বাংলার মানুষের এতদকালের প্রেরণা, সাহস, শক্তি, সম্বল আর আগামীদিনের চলার জন্য সর্বশ্রেষ্ঠ অবলম্বন শেখ হাসিনা।  জন্মের দিন থেকে বাবাকে ক দিন দেখতে পেয়েছেন, ক দিন তার সান্নিধ্য পেয়েছেন, ক দিন তার কোলে বসতে পেরেছেন, ক দিনই বা বাপের কাঁধে বসে আমাদের সকলের মতো আত্মীয় পরিজনের বাড়িতে বেড়াতে যেতে পেরেছেন, তা আজ হাতেগুণে বলা সম্ভব।

তারপরও আমাদের মুক্তিযুদ্ধের এই শ্রেষ্ঠ সম্বল বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তার সারাজীবনের ত্যাগ, পরোপকারী মনোভাব, পরসেবায় উৎসর্গকৃত জীবন পরিচালনা করে বাংলার মানুষকে ত্যাগের মাধ্যমে, প্রেমের মাধ্যমে, পরোপকারের পথ ধরে উৎসাহিত ও উজ্জীবিত করে নিতে সারা জীবন উৎসর্গ করে গেছেন।  বঙ্গবন্ধুর পথ ধরে বাংলার জনগণের মুক্তির সংগ্রামকে ত্বরান্বিত করতে প্রিয় সহকর্মী সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দীন আহমদ, ক্যাপ্টেন মনসুর আলী ও এএইচএম কামরুজ্জামানকে নিয়ে তার হাতেগড়া ছাত্রলীগের সৎ ও নিষ্ঠাবান কর্মীদের সম্বল করে একটি অসম মুক্তিযুদ্ধে বাঙালির বিজয় ছিনিয়ে এনেছিলেন। সেই যুদ্ধের দীর্ঘ যাত্রাপথে তার সঙ্গী হতে গিয়ে তার সমর্থকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে গিয়ে লক্ষ লক্ষ মানুষ জীবন দিয়েছেন, কোটি কোটি মানুষ ঘরবাড়ি ত্যাগ করে বাংলার পথে,পথে ৭১ সালের নয়টি মাস যাযাবরের জীবনযাপন করেছেন।

সন্তান হারিয়েছে মা, স্ত্রী হারিয়েছে স্বামী, স্বামী হারিয়েছে স্ত্রী , পিতা মাতা হারিয়েছে পুত্র কন্যা আর সন্তান সন্ততি হারিয়েছে তাদের পিতা মাতাকে। আর সর্বশেষে হারিয়েছে তাদের জাতির পিতা ও তার প্রকৃত অনুসারীদের। সেই বাংলার মানুষ আজ জেগে উঠেছে জননেত্রী শেখ হাসিনার মায়াময় হাতের সোনার কাঠির স্পর্শে। তারা জেগে উঠেই এই বাংলাকে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ করতে, আবাসস্থলের ব্যবস্থা করে দিতে, শিক্ষার আলো প্রতিটি ঘরে পৌছিয়ে দিতে, জ্ঞাণ গরিমায় বাঙালিকে বিশ্বের দরবারে স্থান করে দিতে দিবিনিশি পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। এদেরই কঠোর পরিশ্রমের ফলে গত ১১ বছরে বাংলাদেশের যে উন্নতি হয়েছে, যে সার্বিক সমৃদ্ধি এসেছে তার জন্য সারা পৃথিবীর মানুষ আমাদেরকে ধন্য ধন্য করছে।

গত ক দিন ধরে জাতিসংঘের বর্তমান অধিবেশনের প্রত্যেকটি ফোরামে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা তার দেশের জন্য যে উন্নতি ও কৃতিত্ব এনে দিয়েছেন তার স্বীকৃতিস্বরুপ তাকে বিভিন্ন পদকে ভূষিত করেছে। যতটি পদকই তাকে দেওয়া হয়েছে তার প্রত্যেকটিকে তিনি তার জনগণ, বাংলার মানুষের অর্জন বলে আখ্যায়িত করে তাদের উদ্দেশ্যে উৎসর্গ করে দিয়েছেন। বাংলার জনগণকে তিনি এভাবেই কৃতজ্ঞতা পাশে আবদ্ধ করেছেন এবং দেশের মানুষের কঠোর পরিশ্রমকে দেশসেবা হিসেবে আখ্যায়িত করে আরোও পরিশ্রম করার জন্য জনগণকে উৎসাহিত করেছেন। গণমানুষের এই আস্থা ও ভালোবাসা অর্জনের জন্য লোভ, লালসার উর্দ্ধে থেকে শুধু পরসেবার মনোভাব নিয়ে কাজ করা যে যায় এবং এই কাজের ফল সমস্ত মানুষের মধ্যে স্বস্তি নিয়ে আসতে পারে তা তিনি তার দীর্ঘজীবনের অকল্পনীয় পরিশ্রমের মধ্য দিয়ে প্রমাণ দিয়ে যাচ্ছেন।   


আমাদের শারীরিক স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য তারই সময় বাংলাদেশের প্রতিটি ইউনিয়নের ওয়ার্ডে, ওয়ার্ডে স্বাস্থ্য কেন্দ্র করা হয়েছে। আমাদের শিক্ষাক্ষেত্রে উন্নতি অর্থাৎ আমাদেরকে সুশিক্ষিত করার জন্য তিনি স্কুল শিক্ষাকে অবৈতনিক করে, অধ্যয়নরত ছাত্র-ছাত্রীদের বইয়ের ব্যবস্থা করে, প্রয়োজনীয় শিক্ষক নিয়োগ করে, শিক্ষা ব্যাবস্থা বিশ্বমানের করে উন্নত করেছেন। তার নেতৃত্বেই বাংলাদেশ খাদ্যশস্য উৎপাদনে শুধু স্বয়ংস্বম্পূর্ণই নয় উদ্ধৃত্ত খাদ্য গোলাজাত করে খাদ্যের নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছেন। প্রতিটি পরিবারের জন্য আবাসস্থলের ব্যবস্থা করার পরিকল্পনা থেকেই আজ গৃহহীনের সংখ্যা কমে শূন্যের কোঠার দিকে দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে। বন্যা, জলোচ্ছাস দ্বারা প্রতিনিয়ত এই প্রাকৃতিক দুর্যোগের করাঘাতে নিষ্পেষিত বাংলাদেশের নিম্নাঞ্চলের মানুষের বাড়িঘর বানের জলে ভেসে বিলিন হয়ে যায়।  এইসব গৃহহীনদের জন্য আবাসস্থল নিশ্চিত করার পরিকল্পনা নিয়ে গত দশ বছর শেখ হাসিনা সরকারের উদ্যোগে তাদের জন্য গৃহায়ণের ব্যবস্থা প্রতি বছর করে যাচ্ছেন। দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে বিদ্যু্তের ব্যবস্থা করে দিয়েছেন ইতোমধ্যেই।  তার সময়েই বাংলাদেশ তথ্য প্রযুক্তিতে যে প্রভূত উন্নতি করেছে তা বিশ্ববাসীর প্রশংসা কুড়িয়েছে।

বিশ্ব দরবারে আজ যখনই পরামর্শের দরকার হয়, সিদ্ধান্তের প্রয়োজন হয়, দেশে দেশে মানুষে মানুষে বা জাতিতে জাতিতে কোন বিবাদ বিসম্বাদ সৃষ্টি হয় তখন মধ্যস্থতা করার জন্য, সমঝোতা আনার জন্য নির্লোভ সৎ পরামর্শ দেওয়ার জন্য যে মানুষটিকে সবচেয়ে আদৃত স্থান দেওয়া হয় তিনি ক্ষুদ্র বাংলাদেশের প্রিয় নেত্রী ও এদেশের জনগণের নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা। আমাদের জনগণের উন্নতির আজকের সবচেয়ে বড় অন্তরায় আমাদের সম্পদের সীমাহীন অপচয়।  আমাদের জমির যথাযোগ্য ব্যবহার নিশ্চিত করতে হলে, আমাদের মেধা যথাযথ প্রয়োগের ব্যবস্থা করতে হলে, আমাদের কৃষককূলের উৎপাদন ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে হলে এবং আমাদের মানুষের শারিরীক ও মানসিক উৎকর্ষতা নিয়ে আসতে হলে যে একাগ্রতা, পরিশ্রম, সততা ও দেশপ্রেম প্রয়োজন তার ঘাটতি পূরণ করতে হলে জননেত্রী শেখ হাসিনাকে কিছু আপাত অপ্রীতিকর পদক্ষেপ নিতেই হবে।  এদেশ থেকে তার হাত ধরেই সন্ত্রাস দূর হয়েছে।  তার প্রচেষ্টার ফলেই বাংলাদেশ ব্যাংক, কৃষি ব্যাংকের বিশেষ উদ্যোগে ভূমি ব্যবহারকারী বর্গা চাষী পর্যন্ত ব্যাংক ঝণ নিয়ে গত ১১ বছরে ফসল ফলিয়ে দেশকে বৈদেশিক মুদ্রায় আরোও শক্তিশালী করার ব্যবস্থা্ করা হয়েছে। বিধবা ও স্বামী পরিত্যক্ত মহিলাদের সরকারী অনুদানের মাধ্যমে আর্থিক সাহায্য দিয়ে এবং সেই সাহায্য নিশ্চিতভাবে তাদের হাতে পৌছানোর জন্য বিনামূল্যে মোবাইল ফোন দিয়ে তিনি দেশবাসীকে কৃতার্থ করেছেন।

কৃষক, পাট চাষী, ফল ফলাদী চাষকারী, সবজি চাষীসহ সকল চাষীদের উৎপাদিত ফসল দেশের প্রয়োজন মিটিয়ে আজ বিদেশে প্রবাসী সোয়া কোটি বাঙালিসহ সকলের দৈনন্দিন চাহিদার যোগান দিচ্ছে। এই সুব্যবস্থা করার ফলে আমাদের বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের পরিমাণ প্রতিদিন বিপুলভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে। আমাদের পোষা শ্রমিকদের কঠোর পরিশ্রমের ফলে তৈরী পোষাক রপ্তানীতে আমরা পৃথিবীর দ্বিতীয় স্থান দখল করেছি এবং সারাবিশ্বে সকল সুপার মার্কেটে বাংলাদেশের নাম ও ব্রান্ডের পোশাক বিক্রি হচ্ছে বিপুল পরিমাণে এবং এদেশের সক্ষমতার পরিচয় প্রচার করছে করছে প্রতিটি পোশাকের মধ্য দিয়ে বিশ্ববাসীর কাছে।

আমাদের ইন্টারনেট ব্যবস্থা ও আনুষাঙ্গিক প্রযুক্তির জন্য প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম তৈরী ও বিদেশে রপ্তানীর মাধ্যমে বিপুল বৈদেশিক মুদ্রা আমরা অর্জন করছি। এই ফিরিস্তি আরও লম্বা করা যায়। কারণ শুধু দক্ষ শ্রমিক রপ্তানী করে কঠোর পরিশ্রমকারী প্রবাসীদের বদৌলতে আমরা কোটি, কোটি টাকা বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে নায্য মূল্যে বিদেশ থেকে প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি ও নির্মাণ সামগ্রী কিনে দেশকে সনই সনই উন্নতির দিকে নিয়ে যাচ্ছি। এটাও জননেত্রী শেখ হাসিনার পরিকল্পিত চিন্তা ভাবনা ও প্রকৃত দেশপ্রেমিক সুশীল সমাজের মানুষদের কষ্টের ফসল। অতিসম্প্রতি যে পদক্ষেপগুলো শতকরা ৯৭ জন লোকের সমর্থণ যুগিয়েছে তা দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি, মিথ্যাচার, অসৎপথে অর্থ উপার্জনকারীদের খুঁজে বের করে শাস্তি বিধানের পদক্ষেপ নেওয়ার ফলে জনগণের আস্থার বহিঃপ্রকাশ বলে চিহ্নিত হয়েছে। 

বাংলার জনগণকে সাথে নিয়ে এদেরকে শাস্তি বিধানের প্রক্রিয়া শুরু করলে এই সমর্থণ আরো জোরালো হবে, আরো শক্তিশালী হবে। এটাকে কার্যকর করতে হলে দেশের বিচার বিভাগ, প্রশাসন, পুলিশ এবং আইন ও বিচারের সাথে জড়িত সকলকে নিষ্ঠা ও সততার সাথে কাজ করে অপরাধীদের চিহ্নিত করে আইনের কাঠগড়ায় নিয়ে এসে যথাযোগ্য শাস্তির ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে। সমাজ পরিবর্তনের এই নুতন উদ্যোগের উপর শুধু আস্থা রাখলেই আমাদের দায়িত্ব শেষ হয়ে যাবে না।  আমাদের সকলকে এই পাপিষ্ঠদের সম্পর্কে যে তথ্য উপাত্ত আছে তা আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে জানিয়ে দিতে হবে। সত্যাশ্রয়ী দেশপ্রেমিক মানুষদের দায়িত্ব, শেখ হাসিনার এ্ই প্রচেষ্টাকে সফল করার জন্য সকলকে উৎসাহিত করতে হবে। মনে রাখতে হবে এটি একটি চলমান প্রক্রিয়া। যে প্রক্রিয়ার লক্ষ্য থাকবে সর্বশেষ অপরাধীকেও আইনের আওতায় নিয়ে এসে শাস্তি বিধান নিশ্চিত করা।

"নেতা হওয়ার আগে মানুষ হও" শেখ হাসিনার এ্ই আহবান আমাদের বাস্তব জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে অনুসরণ করতে সচেষ্ট হলে জাতীয় জীবনে একটি নতুন মাইলফলক সৃষ্টি হবে। এটা করতে পারলে আমাদের পরবর্তী বংশধররা একটি সৎ নেতৃত্বের মাধ্যমে দেশসেবার পবিত্র দায়িত্ব পালনে উৎসাহিত হবে। আমরা জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আমৃত্যু লালিত স্বপ্ন ও আমাদের প্রিয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার জীবনব্যাপী সাধনার ফসল একটি সুখী, সমৃদ্ধ বাংলাদেশ তাঁকে উপহার দিতে পারবো। এই জন্মদিনে জননেত্রী শেখ হাসিনার দীর্ঘায়ু কামনা করে এবং তাঁর জন্য আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমত কামনা করছি।  

সভাপতি, যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগ

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
সর্বশেষ খবর
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৩৯ মিনিট আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৫৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার
জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত
ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা