শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:০১, মঙ্গলবার, ০১ অক্টোবর, ২০১৯ আপডেট:

বাঙালির ভরসাস্থল শেখ হাসিনা

সুলতান মাহমুদ শরীফ
অনলাইন ভার্সন
বাঙালির ভরসাস্থল শেখ হাসিনা

জননেত্রী শেখ হাসিনাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের এই লেখা। মানবতার নেত্রীর এই জন্মদিবসটি এসেছে এমন একটি সময় যখন তিনি হাত দিয়েছেন দেশ থেকে সকল অন্যায়, অত্যাচার, অবিচারের বিরুদ্ধে জনগণকে একত্রিত করে পদক্ষেপ নিতে, যাতে বাংলাদেশ ৩০ লাখ শহীদের রক্তে রঞ্জিত স্বাধীনতার সুফল তার সাড়ে ১৬ কোটি মানুষ পেতে পারে।  আমাদের দেশের জনগণের আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটিয়ে জননেত্রী শেখ হাসিনা সারাটি জীবন দেশের মানুষের সর্বাঙ্গীণ উন্নতির জন্য কাজ করে গেছেন।  এভাবেই তিনি ৭৩ বছর বয়সে পা দিয়েছেন। 

তাঁর জন্মদিন থেকে এই দীর্ঘ সময়টায়, সেই বাড়ির সবচেয়ে প্রিয় যে সন্তানটি খোকা নামে যাকে ডাকা হতো, তাকে পাওয়া যেতো না সন্তানের পরিচর্যার জন্য, স্ত্রীর দেখভাল করার জন্য, মায়ের সেবা যত্ন করার জন্য বা বাবার ফুট ফরমায়েশ খাটার জন্য।  কিন্তু খেলার মাঠে, গাণের আসরে, কবিতা পাঠের আসরে, গ্রাম বা শহরের সভা সমিতিতে বা কলকাতার ইসলামীয়া কলেজের প্রত্যেকটি রাজনৈতিক সভাস্থলে তার বিচরণ ছিলো অবাধ, প্রয়োজনও ছিলো অনিবার্য।

অভিবক্ত বাংলার মুসলিম ছাত্রলীগের বিপদ আসলেই সংগঠনের প্রয়োজন হতো যুবক শেখ মুজিবকে।  এই শেখ মুজিবেরই প্রথম সন্তান আজকের বিশ্বের বিস্ময় উন্নত ও সমৃদ্ধ বাংলার রূপকার, বাংলার মানুষের এতদকালের প্রেরণা, সাহস, শক্তি, সম্বল আর আগামীদিনের চলার জন্য সর্বশ্রেষ্ঠ অবলম্বন শেখ হাসিনা।  জন্মের দিন থেকে বাবাকে ক দিন দেখতে পেয়েছেন, ক দিন তার সান্নিধ্য পেয়েছেন, ক দিন তার কোলে বসতে পেরেছেন, ক দিনই বা বাপের কাঁধে বসে আমাদের সকলের মতো আত্মীয় পরিজনের বাড়িতে বেড়াতে যেতে পেরেছেন, তা আজ হাতেগুণে বলা সম্ভব।

তারপরও আমাদের মুক্তিযুদ্ধের এই শ্রেষ্ঠ সম্বল বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তার সারাজীবনের ত্যাগ, পরোপকারী মনোভাব, পরসেবায় উৎসর্গকৃত জীবন পরিচালনা করে বাংলার মানুষকে ত্যাগের মাধ্যমে, প্রেমের মাধ্যমে, পরোপকারের পথ ধরে উৎসাহিত ও উজ্জীবিত করে নিতে সারা জীবন উৎসর্গ করে গেছেন।  বঙ্গবন্ধুর পথ ধরে বাংলার জনগণের মুক্তির সংগ্রামকে ত্বরান্বিত করতে প্রিয় সহকর্মী সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দীন আহমদ, ক্যাপ্টেন মনসুর আলী ও এএইচএম কামরুজ্জামানকে নিয়ে তার হাতেগড়া ছাত্রলীগের সৎ ও নিষ্ঠাবান কর্মীদের সম্বল করে একটি অসম মুক্তিযুদ্ধে বাঙালির বিজয় ছিনিয়ে এনেছিলেন। সেই যুদ্ধের দীর্ঘ যাত্রাপথে তার সঙ্গী হতে গিয়ে তার সমর্থকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে গিয়ে লক্ষ লক্ষ মানুষ জীবন দিয়েছেন, কোটি কোটি মানুষ ঘরবাড়ি ত্যাগ করে বাংলার পথে,পথে ৭১ সালের নয়টি মাস যাযাবরের জীবনযাপন করেছেন।

সন্তান হারিয়েছে মা, স্ত্রী হারিয়েছে স্বামী, স্বামী হারিয়েছে স্ত্রী , পিতা মাতা হারিয়েছে পুত্র কন্যা আর সন্তান সন্ততি হারিয়েছে তাদের পিতা মাতাকে। আর সর্বশেষে হারিয়েছে তাদের জাতির পিতা ও তার প্রকৃত অনুসারীদের। সেই বাংলার মানুষ আজ জেগে উঠেছে জননেত্রী শেখ হাসিনার মায়াময় হাতের সোনার কাঠির স্পর্শে। তারা জেগে উঠেই এই বাংলাকে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ করতে, আবাসস্থলের ব্যবস্থা করে দিতে, শিক্ষার আলো প্রতিটি ঘরে পৌছিয়ে দিতে, জ্ঞাণ গরিমায় বাঙালিকে বিশ্বের দরবারে স্থান করে দিতে দিবিনিশি পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। এদেরই কঠোর পরিশ্রমের ফলে গত ১১ বছরে বাংলাদেশের যে উন্নতি হয়েছে, যে সার্বিক সমৃদ্ধি এসেছে তার জন্য সারা পৃথিবীর মানুষ আমাদেরকে ধন্য ধন্য করছে।

গত ক দিন ধরে জাতিসংঘের বর্তমান অধিবেশনের প্রত্যেকটি ফোরামে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা তার দেশের জন্য যে উন্নতি ও কৃতিত্ব এনে দিয়েছেন তার স্বীকৃতিস্বরুপ তাকে বিভিন্ন পদকে ভূষিত করেছে। যতটি পদকই তাকে দেওয়া হয়েছে তার প্রত্যেকটিকে তিনি তার জনগণ, বাংলার মানুষের অর্জন বলে আখ্যায়িত করে তাদের উদ্দেশ্যে উৎসর্গ করে দিয়েছেন। বাংলার জনগণকে তিনি এভাবেই কৃতজ্ঞতা পাশে আবদ্ধ করেছেন এবং দেশের মানুষের কঠোর পরিশ্রমকে দেশসেবা হিসেবে আখ্যায়িত করে আরোও পরিশ্রম করার জন্য জনগণকে উৎসাহিত করেছেন। গণমানুষের এই আস্থা ও ভালোবাসা অর্জনের জন্য লোভ, লালসার উর্দ্ধে থেকে শুধু পরসেবার মনোভাব নিয়ে কাজ করা যে যায় এবং এই কাজের ফল সমস্ত মানুষের মধ্যে স্বস্তি নিয়ে আসতে পারে তা তিনি তার দীর্ঘজীবনের অকল্পনীয় পরিশ্রমের মধ্য দিয়ে প্রমাণ দিয়ে যাচ্ছেন।   


আমাদের শারীরিক স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য তারই সময় বাংলাদেশের প্রতিটি ইউনিয়নের ওয়ার্ডে, ওয়ার্ডে স্বাস্থ্য কেন্দ্র করা হয়েছে। আমাদের শিক্ষাক্ষেত্রে উন্নতি অর্থাৎ আমাদেরকে সুশিক্ষিত করার জন্য তিনি স্কুল শিক্ষাকে অবৈতনিক করে, অধ্যয়নরত ছাত্র-ছাত্রীদের বইয়ের ব্যবস্থা করে, প্রয়োজনীয় শিক্ষক নিয়োগ করে, শিক্ষা ব্যাবস্থা বিশ্বমানের করে উন্নত করেছেন। তার নেতৃত্বেই বাংলাদেশ খাদ্যশস্য উৎপাদনে শুধু স্বয়ংস্বম্পূর্ণই নয় উদ্ধৃত্ত খাদ্য গোলাজাত করে খাদ্যের নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছেন। প্রতিটি পরিবারের জন্য আবাসস্থলের ব্যবস্থা করার পরিকল্পনা থেকেই আজ গৃহহীনের সংখ্যা কমে শূন্যের কোঠার দিকে দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে। বন্যা, জলোচ্ছাস দ্বারা প্রতিনিয়ত এই প্রাকৃতিক দুর্যোগের করাঘাতে নিষ্পেষিত বাংলাদেশের নিম্নাঞ্চলের মানুষের বাড়িঘর বানের জলে ভেসে বিলিন হয়ে যায়।  এইসব গৃহহীনদের জন্য আবাসস্থল নিশ্চিত করার পরিকল্পনা নিয়ে গত দশ বছর শেখ হাসিনা সরকারের উদ্যোগে তাদের জন্য গৃহায়ণের ব্যবস্থা প্রতি বছর করে যাচ্ছেন। দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে বিদ্যু্তের ব্যবস্থা করে দিয়েছেন ইতোমধ্যেই।  তার সময়েই বাংলাদেশ তথ্য প্রযুক্তিতে যে প্রভূত উন্নতি করেছে তা বিশ্ববাসীর প্রশংসা কুড়িয়েছে।

বিশ্ব দরবারে আজ যখনই পরামর্শের দরকার হয়, সিদ্ধান্তের প্রয়োজন হয়, দেশে দেশে মানুষে মানুষে বা জাতিতে জাতিতে কোন বিবাদ বিসম্বাদ সৃষ্টি হয় তখন মধ্যস্থতা করার জন্য, সমঝোতা আনার জন্য নির্লোভ সৎ পরামর্শ দেওয়ার জন্য যে মানুষটিকে সবচেয়ে আদৃত স্থান দেওয়া হয় তিনি ক্ষুদ্র বাংলাদেশের প্রিয় নেত্রী ও এদেশের জনগণের নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা। আমাদের জনগণের উন্নতির আজকের সবচেয়ে বড় অন্তরায় আমাদের সম্পদের সীমাহীন অপচয়।  আমাদের জমির যথাযোগ্য ব্যবহার নিশ্চিত করতে হলে, আমাদের মেধা যথাযথ প্রয়োগের ব্যবস্থা করতে হলে, আমাদের কৃষককূলের উৎপাদন ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে হলে এবং আমাদের মানুষের শারিরীক ও মানসিক উৎকর্ষতা নিয়ে আসতে হলে যে একাগ্রতা, পরিশ্রম, সততা ও দেশপ্রেম প্রয়োজন তার ঘাটতি পূরণ করতে হলে জননেত্রী শেখ হাসিনাকে কিছু আপাত অপ্রীতিকর পদক্ষেপ নিতেই হবে।  এদেশ থেকে তার হাত ধরেই সন্ত্রাস দূর হয়েছে।  তার প্রচেষ্টার ফলেই বাংলাদেশ ব্যাংক, কৃষি ব্যাংকের বিশেষ উদ্যোগে ভূমি ব্যবহারকারী বর্গা চাষী পর্যন্ত ব্যাংক ঝণ নিয়ে গত ১১ বছরে ফসল ফলিয়ে দেশকে বৈদেশিক মুদ্রায় আরোও শক্তিশালী করার ব্যবস্থা্ করা হয়েছে। বিধবা ও স্বামী পরিত্যক্ত মহিলাদের সরকারী অনুদানের মাধ্যমে আর্থিক সাহায্য দিয়ে এবং সেই সাহায্য নিশ্চিতভাবে তাদের হাতে পৌছানোর জন্য বিনামূল্যে মোবাইল ফোন দিয়ে তিনি দেশবাসীকে কৃতার্থ করেছেন।

কৃষক, পাট চাষী, ফল ফলাদী চাষকারী, সবজি চাষীসহ সকল চাষীদের উৎপাদিত ফসল দেশের প্রয়োজন মিটিয়ে আজ বিদেশে প্রবাসী সোয়া কোটি বাঙালিসহ সকলের দৈনন্দিন চাহিদার যোগান দিচ্ছে। এই সুব্যবস্থা করার ফলে আমাদের বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের পরিমাণ প্রতিদিন বিপুলভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে। আমাদের পোষা শ্রমিকদের কঠোর পরিশ্রমের ফলে তৈরী পোষাক রপ্তানীতে আমরা পৃথিবীর দ্বিতীয় স্থান দখল করেছি এবং সারাবিশ্বে সকল সুপার মার্কেটে বাংলাদেশের নাম ও ব্রান্ডের পোশাক বিক্রি হচ্ছে বিপুল পরিমাণে এবং এদেশের সক্ষমতার পরিচয় প্রচার করছে করছে প্রতিটি পোশাকের মধ্য দিয়ে বিশ্ববাসীর কাছে।

আমাদের ইন্টারনেট ব্যবস্থা ও আনুষাঙ্গিক প্রযুক্তির জন্য প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম তৈরী ও বিদেশে রপ্তানীর মাধ্যমে বিপুল বৈদেশিক মুদ্রা আমরা অর্জন করছি। এই ফিরিস্তি আরও লম্বা করা যায়। কারণ শুধু দক্ষ শ্রমিক রপ্তানী করে কঠোর পরিশ্রমকারী প্রবাসীদের বদৌলতে আমরা কোটি, কোটি টাকা বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে নায্য মূল্যে বিদেশ থেকে প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি ও নির্মাণ সামগ্রী কিনে দেশকে সনই সনই উন্নতির দিকে নিয়ে যাচ্ছি। এটাও জননেত্রী শেখ হাসিনার পরিকল্পিত চিন্তা ভাবনা ও প্রকৃত দেশপ্রেমিক সুশীল সমাজের মানুষদের কষ্টের ফসল। অতিসম্প্রতি যে পদক্ষেপগুলো শতকরা ৯৭ জন লোকের সমর্থণ যুগিয়েছে তা দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি, মিথ্যাচার, অসৎপথে অর্থ উপার্জনকারীদের খুঁজে বের করে শাস্তি বিধানের পদক্ষেপ নেওয়ার ফলে জনগণের আস্থার বহিঃপ্রকাশ বলে চিহ্নিত হয়েছে। 

বাংলার জনগণকে সাথে নিয়ে এদেরকে শাস্তি বিধানের প্রক্রিয়া শুরু করলে এই সমর্থণ আরো জোরালো হবে, আরো শক্তিশালী হবে। এটাকে কার্যকর করতে হলে দেশের বিচার বিভাগ, প্রশাসন, পুলিশ এবং আইন ও বিচারের সাথে জড়িত সকলকে নিষ্ঠা ও সততার সাথে কাজ করে অপরাধীদের চিহ্নিত করে আইনের কাঠগড়ায় নিয়ে এসে যথাযোগ্য শাস্তির ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে। সমাজ পরিবর্তনের এই নুতন উদ্যোগের উপর শুধু আস্থা রাখলেই আমাদের দায়িত্ব শেষ হয়ে যাবে না।  আমাদের সকলকে এই পাপিষ্ঠদের সম্পর্কে যে তথ্য উপাত্ত আছে তা আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে জানিয়ে দিতে হবে। সত্যাশ্রয়ী দেশপ্রেমিক মানুষদের দায়িত্ব, শেখ হাসিনার এ্ই প্রচেষ্টাকে সফল করার জন্য সকলকে উৎসাহিত করতে হবে। মনে রাখতে হবে এটি একটি চলমান প্রক্রিয়া। যে প্রক্রিয়ার লক্ষ্য থাকবে সর্বশেষ অপরাধীকেও আইনের আওতায় নিয়ে এসে শাস্তি বিধান নিশ্চিত করা।

"নেতা হওয়ার আগে মানুষ হও" শেখ হাসিনার এ্ই আহবান আমাদের বাস্তব জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে অনুসরণ করতে সচেষ্ট হলে জাতীয় জীবনে একটি নতুন মাইলফলক সৃষ্টি হবে। এটা করতে পারলে আমাদের পরবর্তী বংশধররা একটি সৎ নেতৃত্বের মাধ্যমে দেশসেবার পবিত্র দায়িত্ব পালনে উৎসাহিত হবে। আমরা জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আমৃত্যু লালিত স্বপ্ন ও আমাদের প্রিয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার জীবনব্যাপী সাধনার ফসল একটি সুখী, সমৃদ্ধ বাংলাদেশ তাঁকে উপহার দিতে পারবো। এই জন্মদিনে জননেত্রী শেখ হাসিনার দীর্ঘায়ু কামনা করে এবং তাঁর জন্য আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমত কামনা করছি।  

সভাপতি, যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগ

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
সর্বশেষ খবর
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

এই মাত্র | চায়ের দেশ

ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’
‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান
নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের
ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের

৩৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৪৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল
টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার
মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?
প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিন যখন লজ্জিত হয়
মুমিন যখন লজ্জিত হয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম
নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু
ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ
সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু
সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত
ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল
টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা