শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:০১, মঙ্গলবার, ০১ অক্টোবর, ২০১৯ আপডেট:

বাঙালির ভরসাস্থল শেখ হাসিনা

সুলতান মাহমুদ শরীফ
অনলাইন ভার্সন
বাঙালির ভরসাস্থল শেখ হাসিনা

জননেত্রী শেখ হাসিনাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের এই লেখা। মানবতার নেত্রীর এই জন্মদিবসটি এসেছে এমন একটি সময় যখন তিনি হাত দিয়েছেন দেশ থেকে সকল অন্যায়, অত্যাচার, অবিচারের বিরুদ্ধে জনগণকে একত্রিত করে পদক্ষেপ নিতে, যাতে বাংলাদেশ ৩০ লাখ শহীদের রক্তে রঞ্জিত স্বাধীনতার সুফল তার সাড়ে ১৬ কোটি মানুষ পেতে পারে।  আমাদের দেশের জনগণের আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটিয়ে জননেত্রী শেখ হাসিনা সারাটি জীবন দেশের মানুষের সর্বাঙ্গীণ উন্নতির জন্য কাজ করে গেছেন।  এভাবেই তিনি ৭৩ বছর বয়সে পা দিয়েছেন। 

তাঁর জন্মদিন থেকে এই দীর্ঘ সময়টায়, সেই বাড়ির সবচেয়ে প্রিয় যে সন্তানটি খোকা নামে যাকে ডাকা হতো, তাকে পাওয়া যেতো না সন্তানের পরিচর্যার জন্য, স্ত্রীর দেখভাল করার জন্য, মায়ের সেবা যত্ন করার জন্য বা বাবার ফুট ফরমায়েশ খাটার জন্য।  কিন্তু খেলার মাঠে, গাণের আসরে, কবিতা পাঠের আসরে, গ্রাম বা শহরের সভা সমিতিতে বা কলকাতার ইসলামীয়া কলেজের প্রত্যেকটি রাজনৈতিক সভাস্থলে তার বিচরণ ছিলো অবাধ, প্রয়োজনও ছিলো অনিবার্য।

অভিবক্ত বাংলার মুসলিম ছাত্রলীগের বিপদ আসলেই সংগঠনের প্রয়োজন হতো যুবক শেখ মুজিবকে।  এই শেখ মুজিবেরই প্রথম সন্তান আজকের বিশ্বের বিস্ময় উন্নত ও সমৃদ্ধ বাংলার রূপকার, বাংলার মানুষের এতদকালের প্রেরণা, সাহস, শক্তি, সম্বল আর আগামীদিনের চলার জন্য সর্বশ্রেষ্ঠ অবলম্বন শেখ হাসিনা।  জন্মের দিন থেকে বাবাকে ক দিন দেখতে পেয়েছেন, ক দিন তার সান্নিধ্য পেয়েছেন, ক দিন তার কোলে বসতে পেরেছেন, ক দিনই বা বাপের কাঁধে বসে আমাদের সকলের মতো আত্মীয় পরিজনের বাড়িতে বেড়াতে যেতে পেরেছেন, তা আজ হাতেগুণে বলা সম্ভব।

তারপরও আমাদের মুক্তিযুদ্ধের এই শ্রেষ্ঠ সম্বল বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তার সারাজীবনের ত্যাগ, পরোপকারী মনোভাব, পরসেবায় উৎসর্গকৃত জীবন পরিচালনা করে বাংলার মানুষকে ত্যাগের মাধ্যমে, প্রেমের মাধ্যমে, পরোপকারের পথ ধরে উৎসাহিত ও উজ্জীবিত করে নিতে সারা জীবন উৎসর্গ করে গেছেন।  বঙ্গবন্ধুর পথ ধরে বাংলার জনগণের মুক্তির সংগ্রামকে ত্বরান্বিত করতে প্রিয় সহকর্মী সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দীন আহমদ, ক্যাপ্টেন মনসুর আলী ও এএইচএম কামরুজ্জামানকে নিয়ে তার হাতেগড়া ছাত্রলীগের সৎ ও নিষ্ঠাবান কর্মীদের সম্বল করে একটি অসম মুক্তিযুদ্ধে বাঙালির বিজয় ছিনিয়ে এনেছিলেন। সেই যুদ্ধের দীর্ঘ যাত্রাপথে তার সঙ্গী হতে গিয়ে তার সমর্থকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে গিয়ে লক্ষ লক্ষ মানুষ জীবন দিয়েছেন, কোটি কোটি মানুষ ঘরবাড়ি ত্যাগ করে বাংলার পথে,পথে ৭১ সালের নয়টি মাস যাযাবরের জীবনযাপন করেছেন।

সন্তান হারিয়েছে মা, স্ত্রী হারিয়েছে স্বামী, স্বামী হারিয়েছে স্ত্রী , পিতা মাতা হারিয়েছে পুত্র কন্যা আর সন্তান সন্ততি হারিয়েছে তাদের পিতা মাতাকে। আর সর্বশেষে হারিয়েছে তাদের জাতির পিতা ও তার প্রকৃত অনুসারীদের। সেই বাংলার মানুষ আজ জেগে উঠেছে জননেত্রী শেখ হাসিনার মায়াময় হাতের সোনার কাঠির স্পর্শে। তারা জেগে উঠেই এই বাংলাকে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ করতে, আবাসস্থলের ব্যবস্থা করে দিতে, শিক্ষার আলো প্রতিটি ঘরে পৌছিয়ে দিতে, জ্ঞাণ গরিমায় বাঙালিকে বিশ্বের দরবারে স্থান করে দিতে দিবিনিশি পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। এদেরই কঠোর পরিশ্রমের ফলে গত ১১ বছরে বাংলাদেশের যে উন্নতি হয়েছে, যে সার্বিক সমৃদ্ধি এসেছে তার জন্য সারা পৃথিবীর মানুষ আমাদেরকে ধন্য ধন্য করছে।

গত ক দিন ধরে জাতিসংঘের বর্তমান অধিবেশনের প্রত্যেকটি ফোরামে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা তার দেশের জন্য যে উন্নতি ও কৃতিত্ব এনে দিয়েছেন তার স্বীকৃতিস্বরুপ তাকে বিভিন্ন পদকে ভূষিত করেছে। যতটি পদকই তাকে দেওয়া হয়েছে তার প্রত্যেকটিকে তিনি তার জনগণ, বাংলার মানুষের অর্জন বলে আখ্যায়িত করে তাদের উদ্দেশ্যে উৎসর্গ করে দিয়েছেন। বাংলার জনগণকে তিনি এভাবেই কৃতজ্ঞতা পাশে আবদ্ধ করেছেন এবং দেশের মানুষের কঠোর পরিশ্রমকে দেশসেবা হিসেবে আখ্যায়িত করে আরোও পরিশ্রম করার জন্য জনগণকে উৎসাহিত করেছেন। গণমানুষের এই আস্থা ও ভালোবাসা অর্জনের জন্য লোভ, লালসার উর্দ্ধে থেকে শুধু পরসেবার মনোভাব নিয়ে কাজ করা যে যায় এবং এই কাজের ফল সমস্ত মানুষের মধ্যে স্বস্তি নিয়ে আসতে পারে তা তিনি তার দীর্ঘজীবনের অকল্পনীয় পরিশ্রমের মধ্য দিয়ে প্রমাণ দিয়ে যাচ্ছেন।   


আমাদের শারীরিক স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য তারই সময় বাংলাদেশের প্রতিটি ইউনিয়নের ওয়ার্ডে, ওয়ার্ডে স্বাস্থ্য কেন্দ্র করা হয়েছে। আমাদের শিক্ষাক্ষেত্রে উন্নতি অর্থাৎ আমাদেরকে সুশিক্ষিত করার জন্য তিনি স্কুল শিক্ষাকে অবৈতনিক করে, অধ্যয়নরত ছাত্র-ছাত্রীদের বইয়ের ব্যবস্থা করে, প্রয়োজনীয় শিক্ষক নিয়োগ করে, শিক্ষা ব্যাবস্থা বিশ্বমানের করে উন্নত করেছেন। তার নেতৃত্বেই বাংলাদেশ খাদ্যশস্য উৎপাদনে শুধু স্বয়ংস্বম্পূর্ণই নয় উদ্ধৃত্ত খাদ্য গোলাজাত করে খাদ্যের নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছেন। প্রতিটি পরিবারের জন্য আবাসস্থলের ব্যবস্থা করার পরিকল্পনা থেকেই আজ গৃহহীনের সংখ্যা কমে শূন্যের কোঠার দিকে দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে। বন্যা, জলোচ্ছাস দ্বারা প্রতিনিয়ত এই প্রাকৃতিক দুর্যোগের করাঘাতে নিষ্পেষিত বাংলাদেশের নিম্নাঞ্চলের মানুষের বাড়িঘর বানের জলে ভেসে বিলিন হয়ে যায়।  এইসব গৃহহীনদের জন্য আবাসস্থল নিশ্চিত করার পরিকল্পনা নিয়ে গত দশ বছর শেখ হাসিনা সরকারের উদ্যোগে তাদের জন্য গৃহায়ণের ব্যবস্থা প্রতি বছর করে যাচ্ছেন। দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে বিদ্যু্তের ব্যবস্থা করে দিয়েছেন ইতোমধ্যেই।  তার সময়েই বাংলাদেশ তথ্য প্রযুক্তিতে যে প্রভূত উন্নতি করেছে তা বিশ্ববাসীর প্রশংসা কুড়িয়েছে।

বিশ্ব দরবারে আজ যখনই পরামর্শের দরকার হয়, সিদ্ধান্তের প্রয়োজন হয়, দেশে দেশে মানুষে মানুষে বা জাতিতে জাতিতে কোন বিবাদ বিসম্বাদ সৃষ্টি হয় তখন মধ্যস্থতা করার জন্য, সমঝোতা আনার জন্য নির্লোভ সৎ পরামর্শ দেওয়ার জন্য যে মানুষটিকে সবচেয়ে আদৃত স্থান দেওয়া হয় তিনি ক্ষুদ্র বাংলাদেশের প্রিয় নেত্রী ও এদেশের জনগণের নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা। আমাদের জনগণের উন্নতির আজকের সবচেয়ে বড় অন্তরায় আমাদের সম্পদের সীমাহীন অপচয়।  আমাদের জমির যথাযোগ্য ব্যবহার নিশ্চিত করতে হলে, আমাদের মেধা যথাযথ প্রয়োগের ব্যবস্থা করতে হলে, আমাদের কৃষককূলের উৎপাদন ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে হলে এবং আমাদের মানুষের শারিরীক ও মানসিক উৎকর্ষতা নিয়ে আসতে হলে যে একাগ্রতা, পরিশ্রম, সততা ও দেশপ্রেম প্রয়োজন তার ঘাটতি পূরণ করতে হলে জননেত্রী শেখ হাসিনাকে কিছু আপাত অপ্রীতিকর পদক্ষেপ নিতেই হবে।  এদেশ থেকে তার হাত ধরেই সন্ত্রাস দূর হয়েছে।  তার প্রচেষ্টার ফলেই বাংলাদেশ ব্যাংক, কৃষি ব্যাংকের বিশেষ উদ্যোগে ভূমি ব্যবহারকারী বর্গা চাষী পর্যন্ত ব্যাংক ঝণ নিয়ে গত ১১ বছরে ফসল ফলিয়ে দেশকে বৈদেশিক মুদ্রায় আরোও শক্তিশালী করার ব্যবস্থা্ করা হয়েছে। বিধবা ও স্বামী পরিত্যক্ত মহিলাদের সরকারী অনুদানের মাধ্যমে আর্থিক সাহায্য দিয়ে এবং সেই সাহায্য নিশ্চিতভাবে তাদের হাতে পৌছানোর জন্য বিনামূল্যে মোবাইল ফোন দিয়ে তিনি দেশবাসীকে কৃতার্থ করেছেন।

কৃষক, পাট চাষী, ফল ফলাদী চাষকারী, সবজি চাষীসহ সকল চাষীদের উৎপাদিত ফসল দেশের প্রয়োজন মিটিয়ে আজ বিদেশে প্রবাসী সোয়া কোটি বাঙালিসহ সকলের দৈনন্দিন চাহিদার যোগান দিচ্ছে। এই সুব্যবস্থা করার ফলে আমাদের বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের পরিমাণ প্রতিদিন বিপুলভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে। আমাদের পোষা শ্রমিকদের কঠোর পরিশ্রমের ফলে তৈরী পোষাক রপ্তানীতে আমরা পৃথিবীর দ্বিতীয় স্থান দখল করেছি এবং সারাবিশ্বে সকল সুপার মার্কেটে বাংলাদেশের নাম ও ব্রান্ডের পোশাক বিক্রি হচ্ছে বিপুল পরিমাণে এবং এদেশের সক্ষমতার পরিচয় প্রচার করছে করছে প্রতিটি পোশাকের মধ্য দিয়ে বিশ্ববাসীর কাছে।

আমাদের ইন্টারনেট ব্যবস্থা ও আনুষাঙ্গিক প্রযুক্তির জন্য প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম তৈরী ও বিদেশে রপ্তানীর মাধ্যমে বিপুল বৈদেশিক মুদ্রা আমরা অর্জন করছি। এই ফিরিস্তি আরও লম্বা করা যায়। কারণ শুধু দক্ষ শ্রমিক রপ্তানী করে কঠোর পরিশ্রমকারী প্রবাসীদের বদৌলতে আমরা কোটি, কোটি টাকা বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে নায্য মূল্যে বিদেশ থেকে প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি ও নির্মাণ সামগ্রী কিনে দেশকে সনই সনই উন্নতির দিকে নিয়ে যাচ্ছি। এটাও জননেত্রী শেখ হাসিনার পরিকল্পিত চিন্তা ভাবনা ও প্রকৃত দেশপ্রেমিক সুশীল সমাজের মানুষদের কষ্টের ফসল। অতিসম্প্রতি যে পদক্ষেপগুলো শতকরা ৯৭ জন লোকের সমর্থণ যুগিয়েছে তা দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি, মিথ্যাচার, অসৎপথে অর্থ উপার্জনকারীদের খুঁজে বের করে শাস্তি বিধানের পদক্ষেপ নেওয়ার ফলে জনগণের আস্থার বহিঃপ্রকাশ বলে চিহ্নিত হয়েছে। 

বাংলার জনগণকে সাথে নিয়ে এদেরকে শাস্তি বিধানের প্রক্রিয়া শুরু করলে এই সমর্থণ আরো জোরালো হবে, আরো শক্তিশালী হবে। এটাকে কার্যকর করতে হলে দেশের বিচার বিভাগ, প্রশাসন, পুলিশ এবং আইন ও বিচারের সাথে জড়িত সকলকে নিষ্ঠা ও সততার সাথে কাজ করে অপরাধীদের চিহ্নিত করে আইনের কাঠগড়ায় নিয়ে এসে যথাযোগ্য শাস্তির ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে। সমাজ পরিবর্তনের এই নুতন উদ্যোগের উপর শুধু আস্থা রাখলেই আমাদের দায়িত্ব শেষ হয়ে যাবে না।  আমাদের সকলকে এই পাপিষ্ঠদের সম্পর্কে যে তথ্য উপাত্ত আছে তা আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে জানিয়ে দিতে হবে। সত্যাশ্রয়ী দেশপ্রেমিক মানুষদের দায়িত্ব, শেখ হাসিনার এ্ই প্রচেষ্টাকে সফল করার জন্য সকলকে উৎসাহিত করতে হবে। মনে রাখতে হবে এটি একটি চলমান প্রক্রিয়া। যে প্রক্রিয়ার লক্ষ্য থাকবে সর্বশেষ অপরাধীকেও আইনের আওতায় নিয়ে এসে শাস্তি বিধান নিশ্চিত করা।

"নেতা হওয়ার আগে মানুষ হও" শেখ হাসিনার এ্ই আহবান আমাদের বাস্তব জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে অনুসরণ করতে সচেষ্ট হলে জাতীয় জীবনে একটি নতুন মাইলফলক সৃষ্টি হবে। এটা করতে পারলে আমাদের পরবর্তী বংশধররা একটি সৎ নেতৃত্বের মাধ্যমে দেশসেবার পবিত্র দায়িত্ব পালনে উৎসাহিত হবে। আমরা জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আমৃত্যু লালিত স্বপ্ন ও আমাদের প্রিয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার জীবনব্যাপী সাধনার ফসল একটি সুখী, সমৃদ্ধ বাংলাদেশ তাঁকে উপহার দিতে পারবো। এই জন্মদিনে জননেত্রী শেখ হাসিনার দীর্ঘায়ু কামনা করে এবং তাঁর জন্য আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমত কামনা করছি।  

সভাপতি, যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগ

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সর্বশেষ খবর
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

১৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি
বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী
ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি
ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু
শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা
টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা