শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:১৩, বৃহস্পতিবার, ১৬ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

শেখ হাসিনার কারাবরণ; দেশকে বিরাজনীতিকরণের ষড়যন্ত্র

এফ এম শাহীন
অনলাইন ভার্সন
শেখ হাসিনার কারাবরণ; দেশকে বিরাজনীতিকরণের ষড়যন্ত্র

১৬ জুলাই, ২০০৭ সাল । বাংলাদেশের ইতিহাসে এক কলঙ্কিত দিন । ড. ফখরুদ্দীন আহমদের নেতৃত্বাধীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দুর্নীতিবিরোধী অভিযানের নামে এইদিনে গ্রেফতার করে শেখ হাসিনকে। দেশকে বিরাজনীতিকরণের ষড়যন্ত্রে মেতে ওঠা কিছু লোভি সেনাকর্মকর্তা , রাজনীতিবিদ ও ব্যবসায়ীদের চূড়ান্ত টার্গেটে পরিণত হয় বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা। বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের একতরফা সংসদ নির্বাচন ও ষড়যন্ত্রের নীল নকশাকে সামনে রেখে উদ্ভূত রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে ২০০৭ সালের ১১ জানুয়ারি দেশে জারি করা হয় জরুরি অবস্থা। পরে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আবরণে গঠিত হয় সেনা নিয়ন্ত্রিত ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকার’। 

ওয়ান-ইলেভেনের অগণতান্ত্রিক ‘অন্তর্র্বতীকালীন সরকার’ মিথ্যা মামলায় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি ও বর্তমান প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনাকে গ্রেফতার করে। এ সময় কারাগারের অভ্যন্তরে শেখ হাসিনা অসুস্থ হয়ে পড়েন। তখন বিদেশে চিকিৎসার জন্য তাকে মুক্তি দেওয়ার দাবি ওঠে সর্ব মহল থেকে। ছাত্রলীগ, যুবলীগ, আওয়ামী লীগসহ অন্যান্য অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের ক্রমাগত চাপ, আপোসহীন সংগ্রাম ও অনড় দাবির পরিপ্রেক্ষিতে তৎকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার শেখ হাসিনাকে মুক্তি দিতে বাধ্য হয়। দীর্ঘ প্রায় ১১ মাস কারাভোগের পর ২০০৮ সালের ১১ জুন সংসদ ভবন চত্বরে স্থাপিত বিশেষ কারাগার থেকে মুক্তি পান বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা। 

ত্রিশ লাখ শহীদের রক্ত ও লাখ লাখ মা-বোনের নির্মম নির্যাতন ও আত্মত্যাগের বিনিময়ে পাওয়া সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশে বাঙালির উল্টো পথে যাত্রা শুরু হয় ১৯৭৫-এর ১৫ আগস্ট কালো রাতে পৃথিবীর ইতিহাসের এক নির্মম হত্যাকাণ্ডের মধ্য দিয়ে দেশকে বিরাজনীতিকরণের ষড়যন্ত্র সফল করে। সেই রাতে নির্মমভাবে প্রাণ হারিয়েছিলেন হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ বঙ্গবন্ধুর সহধর্মিণী বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিব, বঙ্গবন্ধুর সন্তান শেখ কামাল, শেখ জামাল ও ১০ বছরের শিশু শেখ রাসেলসহ পুত্রবধূ সুলতানা কামাল ও রোজি জামালসহ অনেকে। সেদিনের সেই ভয়াল বীভৎসতা স্মৃতিতে আনলে পৃথিবীর সবচেয়ে নিকৃষ্ট খুনিও বোধ হয় আঁতকে উঠবে।

জাতীয় চারনেতা, অসংখ্য বীর মুক্তিযোদ্ধা ও আওয়ামী লীগ নেতাদের হত্যার মধ্য দিয়ে বাঙালির মীরজাফর খুনি মোস্তাক ও মেজর জিয়া গংরা মহান মুক্তিযুদ্ধের অর্জন বাংলাদেশকে নব্য পাকিস্তানে পরিণত করে । সেই নিকষ কালো সময়ে বাংলাদেশ চলতে থাকে উল্টোপথে, উল্টো রথে। হত্যা করা হয় বাঙালির মুক্তির স্বপ্ন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা। স্বাধীনতা বিরোধীরা চলে আসে ক্ষমতার কেন্দ্রে। জাতির স্বাধীনতা সংগ্রাম মুক্তিযুদ্ধ তথা স্বাধীন বাংলাদেশকে করা হয় ক্ষত-বিক্ষত।

কিন্তু জাতির পিতার আদর্শে বলীয়ান আওয়ামী লীগের দেশপ্রেমিক নেতাকর্মী ঘুরে দাঁড়াতে মরিয়া যেকোনও মূল্যে। হাজার নেতাকর্মীর জীবনদান ও নির্মম নির্যাতন পরও তারা স্বপ্ন দেখে শেখ হাসিনাকে ঘিরে। তারা বুঝে নেয় বাঙালির অধিকার ও দেশকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় ফিরিয়ে আনতে হলে একমাত্র আশার বাতিঘর মুজিব কন্যা শেখ হাসিনা। স্বজন হারানোর আকাশ সমান বেদনা বুকে ধারণ করে বাঙালির অধিকার ও পিতার স্বপ্নের স্বদেশ নির্মাণে দেশে আসেন শেখ হাসিনা ।

বাংলাদেশের গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার এবং মানুষের ভাগ্যোন্নেয়নের ইতিহাস বিনির্মাণের সূচনাক্ষণ ১৯৮১ সালে ১৭ মে । শেখ হাসিনার ফিরে আসার মধ্য দিয়ে প্রত্যাবর্তন হয় বাংলাদেশের। ১৯৮১ সালে আওয়ামী লীগের দ্বিবার্ষিক সম্মেলনে শেখ হাসিনার অনুপস্থিতিতে তার হাতে তুলে দেওয়া হয় আওয়ামী লীগের নেতৃত্ব, নির্বাচিত করা হয় সভাপতি। সামরিক শাসকদের রক্তচক্ষু ও নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে ওই বছরের ১৭ মে স্বদেশ প্রত্যাবর্তন করেন তিনি, শুরু করেন গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের সংগ্রাম। আর সে কারণেই ক্ষমতালিপ্সু শাসকগোষ্ঠীর রোষানলে পড়েন তিনি। বারবার কারান্তরীণ করা হয় তাঁকে, হত্যার জন্য কমপক্ষে ১৯ বারের অধিক সশস্ত্র হামলা চালানো হয়। 

দেশের মাটিতে পা দিয়ে লাখ লাখ জনতার সংবর্ধনার জবাবে শেখ হাসিনা সেদিন বলেছিলেন, ‘সব হারিয়ে আমি আপনাদের মাঝে এসেছি; বঙ্গবন্ধুর নির্দেশিত পথে আমার আদর্শ বাস্তবায়নের মধ্য দিয়ে জাতির জনকের হত্যার প্রতিশোধ গ্রহণে আমি জীবন উৎসর্গ করতে চাই।’ তার আগমন উপলক্ষে স্বাধীনতার অমর স্লোগান ‘জয় বাংলা’ ধ্বনিতে প্রকম্পিত ছিল ঢাকার আকাশ-বাতাস। জাতির পিতার আদর্শের কর্মী ও জনতার কণ্ঠে বজ্রনিনাদে ঘোষিত হয়েছিল ‘হাসিনা তোমায় কথা দিলাম- পিতৃ হত্যার বদলা নেবো’। 

 তারপর শত বাধা-বিপত্তি-প্রতিকূলতা ও হত্যার হুমকি উপেক্ষা করেও শেখ হাসিনা ভাত-ভোট ও সাধারণ মানুষের মৌলিক অধিকার আদায়ের জন্য অবিচল থেকে সংগ্রাম চালিয়ে গেছেন। তারই ফল হিসেবে ১৯৯৬ সালে বঙ্গবন্ধুকে হত্যার ২১ বছর পর ফের আওয়ামী লীগকে এনে দিয়েছেন জয়, গঠন করেছেন সরকার। তার নেতৃত্বে বাংলাদেশের জনগণ অর্জন করেছে গণতন্ত্র ও বাকস্বাধীনতা। বাংলাদেশ পেয়েছে নিম্ন-মধ্যম আয়ের দেশের মর্যাদা। শেখ হাসিনার অপরিসীম আত্মত্যাগের ফলেই বাংলাদেশ আজ বিশ্বের বুকে আত্মমর্যাদাশীল জাতি হিসেবে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে সক্ষম হয়েছে। জাতির পিতার খুনিদের বিচার হয়েছে মুজিবের রক্তে ভেজা মাটিতে।

মৌলবাদ, জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসবাদ মোকাবিলায় শেখ হাসিনা সবসময়ই আপসহীন। দুর্নীতির বিরুদ্ধে এক লৌহমানবীর ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়ে লড়াই করে যাচ্ছেন ঘরে-বাইরে। ২০০৯ সালে সরকার পরিচালনায় দায়িত্ব নিয়ে তার সরকার ১৯৭১ সালে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারের জন্য আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনাল স্থাপনের জন্য আইন প্রণয়ন করে। এই আইনের আওতায় স্থাপিত ট্রাইবুনাল যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শুরু করেছে এবং রায় কার্যকর করা হচ্ছে।

শুধু তাই নয়, তিন মেয়াদে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে সফলভাবে দায়িত্ব পালনের পর এখন পার করছেন চতুর্থ মেয়াদ। আশির দশকে যেমন তিনি ভাঙনের হাত থেকে রক্ষা করেছেন দলকে, তেমনি একটি অনুন্নত দেশকে মধ্য আয়ের দেশে পরিণত করতেও রেখেছেন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। যে কারণে জাতীয়-আন্তর্জাতিক অনেক পুরস্কার আর স্বীকৃতি রয়েছে তার ঝুলিতে।

কিন্তু বাংলাদেশের এই অর্জন ও মুজিব কন্যা শেখ হাসিনার সফলতার যাত্রা মেনে নিতে পারছে না দেশবিরোধী অপশক্তি। স্বাধীনতাবিরোধী ও বিদেশি ষড়যন্ত্রকারীরা নীল নকশা করে তাঁকে থামাতে চায় । ঘরে-বাইরে শুরু হয়েছে শেখ হাসিনার সকল অর্জনকে ম্লান করে দেয়ার ষড়যন্ত্র । আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনাকে প্রশ্নবিদ্ধ করার প্রচেষ্টায় জামায়াত-বিএনপির সাথে যুক্ত হয়েছে মুখোশধারী নব্য আওয়ামী লীগের অনুপ্রবেশকারীরা। যে মুখোশ আজ উন্মোচন হচ্ছে মহামারী করোনাকালে। আর এদের আশ্রয় হয়ে উঠেছে রাষ্ট্র ও শেখ হাসিনার সাথে বিশ্বাসঘাতক কিছু দুর্নীতিবাজ আমলা, এমপি, মন্ত্রী। তারা আজ অর্থ, ক্ষমাতা ও নারীর মোহে উন্মাদ হয়ে তৈরি করছে পাপিয়া,শাহেদ ,মিঠুদের। তারা দুর্দিনের নেতাকর্মীকে দূরে ঠেলে দিয়ে, মানসিক ও শারীরিক নির্যাতন করে ঐতিহাসিক রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে পরগাছা আর স্বাধীনতা বিরোধীদের আশ্রয়স্থল করতে চায় ।  

তাই সতর্ক হওয়ার এখনই সময় । স্বাধীনতা বিরোধী জামাত- বিএনপির অপশাসন ও দুঃসময়ের বিরুদ্ধে লড়াই করা জাতির পিতার আদর্শ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বলীয়ান ত্যাগি নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। ওয়ান-ইলেভেনের বীর সেনানীদের অভিমান ভুলে আওয়াজ তুলতে হবে এই অপশক্তির বিরুদ্ধে। যেভাবে দাঁড়িয়েছিলেন সেনাবাহিনীর ট্যাঙ্ক আর মেশিন গানের সামনে শেখ হাসিনার মুক্তির জন্য। আপনাদের সাহস আর আপোসহীন সংগ্রামে সেদিন পিছু হটতে বাধ্য হয়েছিল মঈন- ফকরুদ্দীনরা। আজও দেশকে বিরাজনীতিকরণের ষড়যন্ত্রে একটি মহল সক্রিয় হয়ে উঠেছে।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, ওয়ান ইলেভেনে দেখেছি অনেক তুখোড় নেতাদের আপোষকামিতা, দেখেছি ভিন্ন সুরে কথা বলতে।  যারা সেদিন জীবনের সোনালি সময় ছাত্রজীবনে নিজের ক্যারিয়ারের কথা না ভেবে যারা সেনাবাহিনীর ট্যাঙ্কের সামনে, গুলির মুখে মিছিল বের করে জয় বাংলা স্লোগান ধরে উচ্চস্বরে বলেছিল, শেখ হাসিনার মুক্তি চাই, জেলের তালা ভাঙবো-শেখ হাসিনাকে আনবো। সেই সকল বীর সেনানী ছাত্রনেতাদের বেশিরভাগই অবমূল্যায়নে, অপমানে রাজনীতি থেকে আজ যেন দূরে সরে যাচ্ছে। সুবিধাভোগীদের দাপটে সেই সকল আপোষহীন রাজপথের যোদ্ধারা কোণঠাসা হয়ে পড়েছে। আজ তাদের কাছে আশার বাতি নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে একমাত্র শেখ হাসিনা।

সময় এসেছে, সমৃদ্ধ দেশ গড়ার স্বপ্ন বাস্তবায়নে আপনার হাত ধরে একটি পুনর্জাগরণের, যা দলের ভিতরে-বাইরে সকল ধরনের দুর্নীতি, অসততা ও অন্যায্যতা ভাসিয়ে নিয়ে যাবে। তাই আগামী দিনের সকল চ্যালেঞ্জকে মোকাবেলায় যারা সেদিন জীবনবাজি রেখে গেয়েছিলো শিকল ভাঙার গান। যারা দলের দুঃসময়ে জেল, জুলুম ,নির্যাতন সহ্য করেছে, দলের জন্য বিভিন্ন সময়ে ত্যাগ করেছে তারা এবার সঠিক মূল্যায়নের অপেক্ষায়, আপনার ইশারার অপেক্ষায়।

লেখক: সম্পাদক, ডেইলি জাগরণ ডটকম

সাধারণ সম্পাদক, গৌরব ’৭১

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে
অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৩১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে
শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড
মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ
আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও
‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক

৫৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা
জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু
উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে
রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি
প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে
ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব
আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই
সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?
আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ