শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:৫৭, শুক্রবার, ১৯ মার্চ, ২০২১

কৃতজ্ঞতা, তবে শঙ্কা চট্টগ্রাম সিটি মেয়রের জন্য

রিয়াজ হায়দার চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
কৃতজ্ঞতা, তবে শঙ্কা চট্টগ্রাম সিটি মেয়রের জন্য

চট্টগ্রাম সিটির ৭ বারের নির্বাচিত কাউন্সিলর সাইয়েদ গোলাম হায়দার মিন্টুর মৃত্যুতে 'প্যানেল মেয়র' নির্বাচন স্থগিত করেছেন মেয়র এম রেজাউল করিম চৌধুরী। কৃতজ্ঞতা, প্রিয় মেয়র। শোকের খবরটি পেয়েই বিষয়টির গুরুত্ব তুলে ধরে মেয়রের দৃষ্টি আকর্ষণে লিখেছিলাম। 

চট্টল মেয়র শহরে একজন আদি বাসিন্দা এবং বনেদি পারিবারিক ঐতিহ্যের মানবিক মানুষ। তিনি নগরবাসীর নার্ভ বুঝেছেন। কিন্তু আশ্চর্যের বিষয় হলো, যারা মেয়র কিংবা জননেতাদের 'পান থেকে চুন খসলে'ই সামাজিক মাধ্যম ভাসিয়ে দেন, তাদের কাউকেই এ বিষয়টি নিয়ে একটি বাক্য লিখে মেয়র কিংবা চসিক পর্ষদের প্রশংসা করতে দেখলাম না । 

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম কী তবে নিছক সমালোচনার জন্য? শহরের ৬ জন মেয়রকেই খুব কাছে থেকে দেখার সৌভাগ্য হয়েছে আমার। কারো সাথে রাজনৈতিক সাংগাঠনিক, কারো সাথে পেশাগত কারণে সম্পর্কের বিস্তৃতি। চট্টগ্রামের মেয়রদের একেকজনের সময়কাল এক এক মাত্রায় ছন্দময়। এক এক কালে মানুষের বলয়, বিস্তৃতির রকমফের। তাদের অনেকগুলো ভালো কাজ গণমাধ্যম বা সামাজিক মাধ্যমে ইতিবাচকতার আলো পায়নি।

আবার কোন কোন খারাপ কাজও ধামাচাপা পড়ে গেছে। নানা কারণে এমনটি হয়েছে। সে সব কারণ আপাত বিশ্লেষণ না করলেও একথা নিশ্চিত বলতে পারি, এর দায় আমাদের সবারই। কেবল সমালোচনা। কেবল ঈর্ষাতেই আমরা যেন মশগুল। এই যেন রাজনীতি ও সমাজের রূপ হয়ে দাঁড়িয়েছে। 

সার্বিক বিশ্লেষণে বলা যায়, নাগরিক সমাজের মন-মানসিকতা ক্রমশ যেন আত্মকেন্দ্রিকতা দলবাজি আর আভ্যন্তরীণ গ্রুপিংয়ের ঘেরাটোপে বন্দি হচ্ছে। দু একটি উদাহরণ দেয়া যাক। যেমন, চট্টগ্রামের প্রথম 'বিজয়মেলা'র গোড়াপত্তন করেন নাগরিক সমাজ। বীর মুক্তিযোদ্ধা কবি সাংবাদিক লেখক সাংস্কৃতিক সংগঠকরাই এর উদ্যোগে ছিলেন। নেপথ্যে অবশ্যই রাজনৈতিক শক্তি ছিল। দু বছর না যেতেই সেই উদ্যোগের হাল ধরেন সাবেক মেয়র মুক্তিযোদ্ধা-জননেতা এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরী। 

নিছক আওয়ামী লীগের নেতা হিসেবে নয়, মুক্তি সংগ্রামী হিসেবেও এক্ষেত্রে তার দায়বোধ ছিল। মত পার্থক্যের কারনে কেউ কেউ তার এমন কর্তৃত্ব নিয়ে এতদিন পরেও প্রশ্ন তোলেন। 

একথা অনস্বীকার্য যে এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরী সে সময় মুক্তিযুদ্ধের বিজয় মেলার হাল ধরে প্রায় তিন দশকের ধারাবাহিকতা অব্যাহত না রাখলে তবে হয়তো এতদিনে সেই মেলার অস্তিত্বই না থাকার আশঙ্কা তৈরি হতো।চট্টগ্রামের এমন বহু ভাল উদ্যোগ সুশীল সমাজ কিংবা নাগরিক সমাজ ধরে রাখতে পারেননি। রাজনৈতিক চেতনার ডানায় ভর করে প্রশাসনিক ও সাংগঠনিক সমন্বয় না হলে কোন বৃহত্তর আয়োজন সাধারণত টিকে থাকে না।

এই মেলার গোড়াপত্তনের সময়ে আরেকজন মেয়রের অবদান আমরা প্রায়ই ভুলে যায়! অনেকটা দলগত কারণেই এমনটি হয়েছে। মেলার সূচনালগ্নে মিউনিসিপ্যালিটির প্রথম মেয়র ছিলেন মাহমুদুল ইসলাম চৌধুরী। তিনি সে সময়ের জাতীয় পার্টির চট্টগ্রাম শহরের সভাপতিও ছিলেন। তিনি মেয়র থাকাকালেই মেলার প্রথম দিকের উদ্যোক্তাদের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন চসিকের নানা উন্নয়ন প্রকল্প থেকে অর্থ দিয়েই। বিজয় মেলাকে উল্লেখযোগ্য প্রণোদনা দেন তিনি। এমনকি চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের ভিত্তি মূলেও তার অবদান ছিল। এজন্য তিনি পরবর্তীতে মামলার আসামিও হন। কিন্তু হাল আমলের নগরের 'ইতিহাস রচনাকারীরা' সাবেক এই মেয়রের এসব অবদানের কথা ভুলেও উচ্চারণ করেন না । 

কেউ দলগত কারণে কেউ গোষ্ঠীগত ঘেরাটোপ কিংবা আত্মকেন্দ্রিকতায় অতীতের প্রতি অবিচার করেন।

আরেকটি উদাহরণ দেয়া যাক। চট্টগ্রামের সদ্য সাবেক মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দিন নির্বাচিত হওয়ার আগে থেকেই শহরবাসীর জন্য ঝুঁকি ও বিড়ম্বনার নাম ছিল বিলবোর্ড। বিলবোর্ডকে কেন্দ্র করে হাজার কোটি টাকার ব্যবসা হলেও চসিকের ফান্ডে প্রত্যাশিত রাজস্ব জুটত না। সংবাদপত্রগুলো বিলবোর্ড নিয়ে অভিন্ন প্রতিবেদনও প্রকাশ করেছিল। 

নাগরিক সমাজের উদ্বেগ-উৎকণ্ঠার মধ্যে মেয়র পদে দায়িত্ব নিয়েই প্রত্যাশিত পদক্ষেপটি নেন আ জ ম নাছির উদ্দিন। কিন্তু তাঁর বিদায়লগ্নে কিংবা বিদায়ের পরে লক্ষ্য করা গেছে, পাঁচ বছরের কার্যকালের সফলতা-ব্যর্থতার বিশ্লেষণ করতে গিয়ে কেউ বিলবোর্ড উচ্ছেদে এই মানুষটির নির্লোভ কঠোর অবস্থান কিংবা এতো বড় সাফল্যের বিষয়ে তেমন ইতিবাচক যুথসই স্বীকৃতি দেননি। অনেকে এ নিয়ে কথা বলতেও যেন লজ্জা পান! সাবেক এই মেয়রের কাছ থেকে সংবাদমাধ্যম কিংবা গণমাধ্যমের অনেকেই অনেক ভাবে উপকৃত ও লাভবান হয়েছেন। তাঁদেরও অনেকেই এক্ষেত্রে দায়িত্বশীলতা দূরে থাক, যেন 'চেয়ারে নেই, তাই এসব বলারও কোন দায়বদ্ধতা নেই' বলে ভাবছেন । সেই সময়কার খুব কাছে কাছে নিয়মিত থাকা অনেকে এর মধ্যে কেল্লা বদল করেছেন ! 

বলা যাক, বিএনপি সমর্থিত এম মনজুর আলমের কথা। তার সময়কালে নানামুখী চাপের মধ্যেও ধৈর্য ও সততার যে পরীক্ষা দিয়ে গেছেন তা কয়জন শহরবাসীই বা সচেতনতার সাথে উপস্থাপন করেন! 

বিএনপি'র আরেক নেতা চট্টগ্রামের দ্বিতীয় মনোনীত মেয়র মীর মোহাম্মদ নাছির উদ্দিন। দলগত বিভক্তির প্রভাব উপেক্ষা করলে একথা স্পষ্ট, যে কেউই স্বীকার করবেন তার প্রশাসনিক বিচক্ষণতা ছিল অনন্য ।

শহরবাসীর ভাগ্য উন্নয়নে সেবার দায়িত্ব পাওয়া এই জনপ্রতিনিধিদের কারো ক্ষেত্রেই সঠিক মর্যাদাটুকু দেননি এই শহরের অনেক দায়িত্বশীল। সংশ্লিষ্ট দলগুলোর সিদ্ধান্তের বাইরে নাগরিক দায়বদ্ধতার পর্যায় বিবেচনাতেও এটি বলা চলেই। তাই নতুন মেয়রের জন্য শংকা জাগে। উদ্বিগ্ন হই। দল ও শহরবাসী- এই দুই আঙ্গিক থেকেই চট্টল মেয়রের সামনে কঠিন চ্যালেঞ্জ। 
   
আশা করি, ভালো মন্দের বিশ্লেষণে সংবাদমাধ্যম,গণমাধ্যম বা সামাজিক মাধ্যমের সহযোদ্ধারা আরো বেশি দায়িত্ববান হবেন। 

সামাজিক মাধ্যমের অপরিণামদর্শী ছোবল থেকে সবাইকে রক্ষা, রাজনৈতিক প্রশাসনিকভালো উদ্যোগগুলোর প্রশংসা এবং খারাপ পদক্ষেপ থেকে পরিত্রাণে নাগরিক দায়িত্ব রয়েছে। 

যে শহর কিংবা রাষ্ট্রের আলো-হাওয়া জল নিয়ে আমরা বেঁচে আছি, সেই শহর কিংবা রাষ্ট্রের জন্য এতোটুকুন দায় কি আমাদের থাকা উচিত নয়? আশা করি উন্নয়ন ও ভবিষ্যত প্রজন্মের স্বার্থে এর গুরুত্ব অনুধাবন করবো আমরা। 

লেখক: সহ-সভাপতি, বিএফইউজে-বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন আহ্বায়ক, চট্টগ্রাম নাগরিক উদ্যোগ; সিন্ডিকেট সদস্য, চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়)

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা