শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:১৬, রবিবার, ২৮ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

এ উন্মাদনা মোদির বিরুদ্ধে নয়, মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে

শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
অনলাইন ভার্সন
এ উন্মাদনা মোদির বিরুদ্ধে নয়, মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে

দেশে যখন পাঁচজন বিদেশি রাষ্ট্র/সরকারপ্রধান উপস্থিত সে সময়ে একদল স্বাধীনতাবিরোধী একাত্তরের পরাজিতদের বংশধর যে ধরনের উন্মাদনা সৃষ্টি করে দেশের ভাবমূর্তি তলানিতে নিক্ষেপ করেছে তাদের কোন আইনে বিচার হওয়া উচিত বলে অনেকেই প্রশ্ন করেছেন। আমার জবাব, এদেরকে তাদের প্রিয় দেশ পাকিস্তানে পাঠিয়ে দিলেই উপযুক্ত বিচার হবে এই অর্থে যে, তারা দেশকে পাকিস্তানে পরিণত করার যে দিবাস্বপ্নে বিভোর, একদিকে তাদের সে দুঃস্বপ্ন ভঙ্গ হবে, অন্যদিকে তাদের প্রভু পাকিস্তানি কর্তৃপক্ষের লালিত বাসনাও  ভেস্তে যাবে। সবচেয়ে বড় কথা, এটা করা গেলে দেশ ধর্ম ব্যবসায়ী ধর্মান্ধ, পাকিস্তানি ক্রীড়নকদের উৎপাত থেকে মুক্তি পাবে। যা এই মুহূর্তে অপরিহার্য হয়ে পড়েছে। এক সময়ে অপরাধীদের আন্দামানে দীপান্তরে পাঠানো হতো, ব্রিটিশ অপরাধীদের পাঠানো হতো অস্ট্রেলিয়ায়। আজ দীপান্তরে পাঠানোর ব্যবস্থা আর নেই। তাই এদের সন্ত্রাসী রাষ্ট্র পাকিস্তানেই পাঠানো উচিত।

তারা বলছে, তাদের আস্ফালন ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বিরুদ্ধে। কিন্তু দেশের মহান স্বাধীনতা দিবসকে রক্তাক্ত দিবসে পরিণত করার একটাই কারণ হতে পারে, যা হলো- দেশের স্বাধীনতার বিরুদ্ধে তাদের লুকায়িত অবস্থানের মনোবাঞ্ছনার প্রকাশ্য নিদর্শন। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী কেউ এই পবিত্র দিনকে চরম বিশৃঙ্খলার মাধ্যমে অপবিত্র করতে পারে না। এ ব্যাপারে তো কোনো দ্বিমত থাকতে পারে না যে, এরা এবং এদের পূর্বপুরুষরা ১৯৭১ সালেই প্রতিজ্ঞাবদ্ধ ছিল পাকিস্তানকে রক্ষা করার জন্য সবকিছু করতে। সেদিন তারা বা তাদের পূর্বপুরুষরা বাংলাদেশে যুদ্ধাপরাধ করেছে, বহু লোক হত্যা করেছে, বহু নারীকে নির্যাতিত করেছে। রাজাকার, আলবদর হিসেবে কাজ করেছে ধর্ম নিরপেক্ষ বাংলাদেশের অভ্যুদয় ঠেকাতে। কিন্তু বাংলার মুক্তিকামী আপামর জনতার জোয়ারে ওরা সেদিন ভেসে গিয়েছিল, তবে নিঃশেষিত হয়নি। বঙ্গবন্ধু হত্যার পর জিয়া-মোশতাকের নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধবিরোধীদের মোর্চা গড়ে উঠলে তারা জিয়াকে ত্রাণকর্তা পেয়ে তার ছত্রছায়ায় একত্রিত হয়ে দেশে আবার ধর্মভিত্তিক রাজনীতি শুরু করে।

সচেষ্ট হয় মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে পরাজিত করে দেশকে পাকিস্তানে পরিণত করার প্রয়াসে। তাদের এসব অপকর্মের মূল অর্থদাতা, উপদেষ্টা এবং পৃষ্ঠপোষক ছিল এবং আছে পাকিস্তান সরকার। অস্ত্রের মুখে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করে জিয়া এদের এবং পাকিস্তানের সাহায্যে কয়েক বছর দেশের অবৈধ ক্ষমতায় থাকার পর বিদায় নিলে পর্যায়ক্রমে জেনারেল এরশাদ এবং আরেক পাকিস্তানপ্রেমী খালেদা জিয়া গিয়ে তার স্বামী যা করতে পারেনি তাই করে যুদ্ধাপরাধীকে মন্ত্রিত্ব দেন, তাদের গাড়িতে ৩০ লাখ শহীদের রক্তে রঞ্জিত লাল-সবুজের পতাকা তুলে সে পতাকাকে অবমাননা করান। ’৭১-এর পরাজিত অপশক্তি ধীকৃত লোকেরা জিয়ার অধীনে প্রাণে নতুন স্পন্দন পেয়েছিল, যে স্পন্দন আজ তাদের বংশধরেরা পেয়েছে উত্তরাধিকার সূত্রে। আর তা দিয়ে এসব স্বাধীনতাবিরোধী পাকিস্তানপ্রেমীরা মেতে উঠেছে। বিদেশি রাষ্ট্রনায়কদের উপস্থিতিতে তাদের উন্মাদনা প্রদর্শনের একটি কারণ ছিল তারা অতিথিদের দেখাতে চেয়েছে যে, তারা বাংলাদেশে বিশ্বাস করে না। একই সঙ্গে তারা বাংলাদেশকে একটি বর্বর দেশ হিসেবে উপস্থাপিত করার অপচেষ্টাই করেছে। অপচেষ্টা এই অর্থে যে, এসব অতিথি ভালোভাবেই জানেন যে, এসব পাকিস্তানপ্রেমীর সংখ্যা দেশের মোট জনসংখ্যার মধ্যে নগণ্য। এরা জনবিচ্ছিন্ন এবং জনপরিত্যাজ্য। তারা যে কত নগণ্য কত দুর্বল তার প্রমাণ যেমন একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের সময় মিলে ছিল তেমনি মিলে ছিল ২০১৩ সালের ৫ মে যখন সৈয়দ আশরাফের ধমকি খেয়ে এবং তিনটি উচ্চ শব্দের গ্রেনেড বিস্ফোরণের পর ভীরু শেয়ালের মতো লেজ গুটিয়ে পালিয়ে ছিল। সেদিন পুলিশ রাজাকার বাবুনাগরীকে গ্রেফতার না করলে ক্ষিপ্ত জনতা তাকে চিরবিদায়ের পথ দেখিয়ে দিত। এরমধ্যে পাকিস্তান এবং পাকিস্তানপন্থিদের পৃষ্ঠপোষকতা পেয়ে নতুন যারা জন্মেছে তাদের মধ্যে রয়েছে কুখ্যাত রাজাকার পুত্র মামুনুল হক, শোয়েব আহমেদ ইত্যাদি। তারা যে পাকিস্তানি মদদে বেঁচে আছে তা কদিন আগে আইটি বিশেষজ্ঞ প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক যিনি রাখঢাক না রেখে উল্লেখ করেছেন যে, বাংলাদেশে অশান্তি সৃষ্টির জন্য প্রচুর টাকা ব্যয় করছে পাকিস্তান সরকার এবং দেশে সাইবার আক্রমণের প্রচেষ্টা করছে বলে সরকারের কাছে প্রমাণ পৌঁছেছে। পাকিস্তান কর্তৃক বাংলাদেশে জঙ্গি অর্থায়ন নতুন নয়। ২০১৫ সালে ফারিন আশরাফ এবং ২০১৬ সালে মাজহার খান নামক পাকিস্তান দূতাবাসে দুজন কূটনীতিককে বাংলাদেশ থেকে উচ্ছেদ করা হয়েছিল। যখন প্রমাণ পাওয়া গেল যে, তারা বাংলাদেশে সক্রিয় জঙ্গিদের অর্থায়ন করছে। ২০১৩ সালে র‌্যাব উত্তরায় জঙ্গি দমনে গিয়ে যাদের গ্রেফতার করেছিল তাদের মধ্যে পাকিস্তানি এয়ারলাইনসের ঢাকার এক কর্মকর্তা ছিল। একুশে আগস্ট গ্রেনেড আক্রমণেও পাকিস্তানের সম্পৃক্ততার প্রমাণ মিলেছিল গ্রেনেডের গায়ে পাকিস্তান অর্ডিন্যান্স ফ্যাক্টরির ছাপ থেকে। তাছাড়া গ্রেনেড মামলায় বিচারিক আদালতে দুজন পাকিস্তানি নাগরিককে ফাঁসির দণ্ডে দণ্ডিত করায় এটা নিরঙ্কুশভাবে প্রমাণিত যে, পাকিস্তান এ আক্রমণের প্রত্যক্ষ ভূমিকায় ছিল।

আমাদের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী অনুষ্ঠান এবং বঙ্গবন্ধুর জন্ম শতকের অনুষ্ঠানের ঠিক আগ দিয়ে একাত্তরের পরাজিত অপশক্তির সুনামগঞ্জে হিন্দুদের ওপর বর্বর আক্রমণও একইসূত্রে গাঁথা। এর পেছনেও পাকিস্তান ও পাকিস্তানি প্রেতাত্মাদের মদদের কথা বলার অপেক্ষা রাখে না। তাদের কার্যক্রমগুলো স্বাধীনতার অনুষ্ঠান এবং বঙ্গবন্ধুর জন্ম শতক উদ্যাপন প- করার উদ্দেশ্য ছিল তাও বলার অপেক্ষা রাখে না। পাকিস্তানকে এখনো আন্তর্জাতিক মহল সন্ত্রাস রপ্তানিকারী এবং জঙ্গিদের অর্থায়নকারী দেশ হিসেবে বিবেচনা করছে। জঙ্গি অর্থায়ন তদন্ত করার  জন্য প্রতিষ্ঠিত আন্তর্জাতিক তদন্ত সংস্থা ফাইন্যান্সিয়াল ইনটিলিজেন্স টাস্কফোর্স (এফআইটিএস) পাকিস্তানকে পুনরায় ধূসর তালিকাভুক্ত করেছে জঙ্গি অর্থায়নকারী দেশ হিসেবে চিহ্নিত করেছে।
এই রাজাকার সন্তানেরা যে ধর্মীয় কারণে মোদি বিরোধিতা করছে না, সেটা অত্যন্ত স্পষ্ট। ধর্মই যদি কারণ হতো তাহলে তারা চীনের বিরুদ্ধে কথা বলত, কেননা চীন কয়েক বছর ধরে উইঘুর মুসলিমদের ওপর যে হারে গণহত্যা এবং ধর্ষণ চালাচ্ছে তাতে বিশ্ব বিবেক প্রকম্পিত। অথচ এই পাকিস্তানপ্রেমীরা টুঁ শব্দ করছে না। কারণ চীন এদের প্রিয় দেশ। পাকিস্তানের প্রিয়তম বন্ধু। আর মোদির বিরুদ্ধে এদের অবস্থানের কারণ মোদি ভারতের প্রধানমন্ত্রী আর ভারত ছিল আমাদের মুক্তিযুদ্ধের অপরিহার্য সহায়ক শক্তি। 

গতকাল ইমরান খানের যে বার্তা পাঠ করা হয়, তাতে তিনি বঙ্গবন্ধুকে ‘বাংলাদেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ করে অর্থাৎ বঙ্গবন্ধু না বলে, বাংলাদেশের জনক না বলে পরিষ্কার করে দিয়েছেন তিনি এখনো বাংলাদেশকে মানতে পারছেন না। অথচ পৃথিবীর সবাই বঙ্গবন্ধুকে বঙ্গবন্ধু বলেই সম্বোধন করেন, এটি এখন তাঁর নামের অংশ। বঙ্গবন্ধুকে এভাবে তুচ্ছতাচ্ছিল্যের সঙ্গে  উল্লেখ করে ইমরান খান বিশ্বের সর্বকালের অন্যতম শ্রেষ্ঠ সন্তান, আমাদের জাতির জনক বঙ্গবন্ধুকে অবমাননা করেছেন। এখনই প্রয়োজন মামুনুল হক, বাবুনগরী, সোয়েবসহ সবাইকে গ্রেফতার করে কঠিন বিচারে দেওয়া, তাদের অর্থের উৎস খুঁজে বের করা এবং হেফাজতকে চিরতরে পঙ্গু করে দেওয়া। এ না হলে তারা বাংলাদেশকে পাকিস্তান বানানোর স্বপ্নে বিভোর থেকেই যাবে।                                                                  

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
সর্বশেষ খবর
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ‘ঘি ঢাললেন’ ট্রাম্প : চীন
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ‘ঘি ঢাললেন’ ট্রাম্প : চীন

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি সরওয়ার জাহান গ্রেফতার
সাবেক এমপি সরওয়ার জাহান গ্রেফতার

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঐকমত্যের সংলাপে জামায়াত কেন আসেনি, মন্তব্য করবে কমিশন : সালাহউদ্দিন
ঐকমত্যের সংলাপে জামায়াত কেন আসেনি, মন্তব্য করবে কমিশন : সালাহউদ্দিন

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

সাবেক মেয়র তাপসের সহযোগী খোরশেদ আলম গ্রেফতার
সাবেক মেয়র তাপসের সহযোগী খোরশেদ আলম গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঝিনাইদহে বটগাছ থেকে ট্রাক চালকের মরদেহ উদ্ধার
ঝিনাইদহে বটগাছ থেকে ট্রাক চালকের মরদেহ উদ্ধার

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের নাগরিকদের তেহরান ছাড়ার আহ্বান নয়াদিল্লির
ভারতের নাগরিকদের তেহরান ছাড়ার আহ্বান নয়াদিল্লির

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বেচ্ছায় যুক্তরাষ্ট্র ছেড়েছে ১০ লাখ অবৈধ অভিবাসী
স্বেচ্ছায় যুক্তরাষ্ট্র ছেড়েছে ১০ লাখ অবৈধ অভিবাসী

১৩ মিনিট আগে | পরবাস

নিউইয়র্কে বিএনপির ঈদ পুনঃর্মিলনী সমাবেশ
নিউইয়র্কে বিএনপির ঈদ পুনঃর্মিলনী সমাবেশ

১৯ মিনিট আগে | পরবাস

পর্দা উঠল আন্তর্জাতিক প্যারিস বিমান প্রদর্শনীর
পর্দা উঠল আন্তর্জাতিক প্যারিস বিমান প্রদর্শনীর

৪১ মিনিট আগে | পরবাস

এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বিপদ-আপদে পাপ মোচন হয়
বিপদ-আপদে পাপ মোচন হয়

৫৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ডা. জুবাইদা রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
ডা. জুবাইদা রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের লঘুচাপ: আসছে টানা বৃষ্টি, ১০ জেলায় ঝড়ের আভাস
ফের লঘুচাপ: আসছে টানা বৃষ্টি, ১০ জেলায় ঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবন থেকে হরিণ শিকারের ৬০০টি ফাঁদ জব্দ
সুন্দরবন থেকে হরিণ শিকারের ৬০০টি ফাঁদ জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীর স্বীকৃতি দাবিতে সৌদি প্রবাসীর বাড়িতে তরুণীর অনশন
স্ত্রীর স্বীকৃতি দাবিতে সৌদি প্রবাসীর বাড়িতে তরুণীর অনশন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারের তরী বেয়ে নিয়ে যাব তীরে: দ্বিতীয় ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান
বিচারের তরী বেয়ে নিয়ে যাব তীরে: দ্বিতীয় ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইনজেকশনের পর শিশুর মৃত্যু, পল্লী চিকিৎসককে গণধোলাই
ইনজেকশনের পর শিশুর মৃত্যু, পল্লী চিকিৎসককে গণধোলাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেঘনায় ধরা পড়লো সাড়ে ৩ কেজির ইলিশ
মেঘনায় ধরা পড়লো সাড়ে ৩ কেজির ইলিশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ঘুরি যদি তাকাস, গুলি মাইরব’- ভারতীয় নাগরিক পুশ করার আগে বিএসএফ
‘ঘুরি যদি তাকাস, গুলি মাইরব’- ভারতীয় নাগরিক পুশ করার আগে বিএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির ঘনিষ্ঠ ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের
খামেনির ঘনিষ্ঠ ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে পরিবহন কর্মী অপহরণ, ১০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি
টেকনাফে পরিবহন কর্মী অপহরণ, ১০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজানের আগে নির্বাচনে একটা জাতীয় ঐকমত্য আছে : আমীর খসরু
রমজানের আগে নির্বাচনে একটা জাতীয় ঐকমত্য আছে : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আনুষ্ঠানিক শপথ ছাড়া দায়িত্ব নেবেন না ইশরাক
আনুষ্ঠানিক শপথ ছাড়া দায়িত্ব নেবেন না ইশরাক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান
পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২১ দিন ধরে অবস্থান কর্মসূচিতে ‘তথ্য আপা’ কর্মীরা
২১ দিন ধরে অবস্থান কর্মসূচিতে ‘তথ্য আপা’ কর্মীরা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হজ শেষে ২৬১০৯ হাজি দেশে ফিরেছেন
হজ শেষে ২৬১০৯ হাজি দেশে ফিরেছেন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সচিবালয়ে আজও বিক্ষোভ করছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা
সচিবালয়ে আজও বিক্ষোভ করছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গংগাচড়া উপজেলায় সেলাই প্রশিক্ষণ শুরু
গংগাচড়া উপজেলায় সেলাই প্রশিক্ষণ শুরু

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

শান্ত-মুশফিকের ব্যাটে ঘুরে দাঁড়ানোর লড়াই টাইগারদের
শান্ত-মুশফিকের ব্যাটে ঘুরে দাঁড়ানোর লড়াই টাইগারদের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দিয়ে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
শেখ হাসিনাকে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দিয়ে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল
ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান
পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প
হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন
ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ
ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস!
দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস!

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না

নগর জীবন

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা