শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:১৬, রবিবার, ২৮ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

এ উন্মাদনা মোদির বিরুদ্ধে নয়, মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে

শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
অনলাইন ভার্সন
এ উন্মাদনা মোদির বিরুদ্ধে নয়, মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে

দেশে যখন পাঁচজন বিদেশি রাষ্ট্র/সরকারপ্রধান উপস্থিত সে সময়ে একদল স্বাধীনতাবিরোধী একাত্তরের পরাজিতদের বংশধর যে ধরনের উন্মাদনা সৃষ্টি করে দেশের ভাবমূর্তি তলানিতে নিক্ষেপ করেছে তাদের কোন আইনে বিচার হওয়া উচিত বলে অনেকেই প্রশ্ন করেছেন। আমার জবাব, এদেরকে তাদের প্রিয় দেশ পাকিস্তানে পাঠিয়ে দিলেই উপযুক্ত বিচার হবে এই অর্থে যে, তারা দেশকে পাকিস্তানে পরিণত করার যে দিবাস্বপ্নে বিভোর, একদিকে তাদের সে দুঃস্বপ্ন ভঙ্গ হবে, অন্যদিকে তাদের প্রভু পাকিস্তানি কর্তৃপক্ষের লালিত বাসনাও  ভেস্তে যাবে। সবচেয়ে বড় কথা, এটা করা গেলে দেশ ধর্ম ব্যবসায়ী ধর্মান্ধ, পাকিস্তানি ক্রীড়নকদের উৎপাত থেকে মুক্তি পাবে। যা এই মুহূর্তে অপরিহার্য হয়ে পড়েছে। এক সময়ে অপরাধীদের আন্দামানে দীপান্তরে পাঠানো হতো, ব্রিটিশ অপরাধীদের পাঠানো হতো অস্ট্রেলিয়ায়। আজ দীপান্তরে পাঠানোর ব্যবস্থা আর নেই। তাই এদের সন্ত্রাসী রাষ্ট্র পাকিস্তানেই পাঠানো উচিত।

তারা বলছে, তাদের আস্ফালন ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বিরুদ্ধে। কিন্তু দেশের মহান স্বাধীনতা দিবসকে রক্তাক্ত দিবসে পরিণত করার একটাই কারণ হতে পারে, যা হলো- দেশের স্বাধীনতার বিরুদ্ধে তাদের লুকায়িত অবস্থানের মনোবাঞ্ছনার প্রকাশ্য নিদর্শন। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী কেউ এই পবিত্র দিনকে চরম বিশৃঙ্খলার মাধ্যমে অপবিত্র করতে পারে না। এ ব্যাপারে তো কোনো দ্বিমত থাকতে পারে না যে, এরা এবং এদের পূর্বপুরুষরা ১৯৭১ সালেই প্রতিজ্ঞাবদ্ধ ছিল পাকিস্তানকে রক্ষা করার জন্য সবকিছু করতে। সেদিন তারা বা তাদের পূর্বপুরুষরা বাংলাদেশে যুদ্ধাপরাধ করেছে, বহু লোক হত্যা করেছে, বহু নারীকে নির্যাতিত করেছে। রাজাকার, আলবদর হিসেবে কাজ করেছে ধর্ম নিরপেক্ষ বাংলাদেশের অভ্যুদয় ঠেকাতে। কিন্তু বাংলার মুক্তিকামী আপামর জনতার জোয়ারে ওরা সেদিন ভেসে গিয়েছিল, তবে নিঃশেষিত হয়নি। বঙ্গবন্ধু হত্যার পর জিয়া-মোশতাকের নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধবিরোধীদের মোর্চা গড়ে উঠলে তারা জিয়াকে ত্রাণকর্তা পেয়ে তার ছত্রছায়ায় একত্রিত হয়ে দেশে আবার ধর্মভিত্তিক রাজনীতি শুরু করে।

সচেষ্ট হয় মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে পরাজিত করে দেশকে পাকিস্তানে পরিণত করার প্রয়াসে। তাদের এসব অপকর্মের মূল অর্থদাতা, উপদেষ্টা এবং পৃষ্ঠপোষক ছিল এবং আছে পাকিস্তান সরকার। অস্ত্রের মুখে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করে জিয়া এদের এবং পাকিস্তানের সাহায্যে কয়েক বছর দেশের অবৈধ ক্ষমতায় থাকার পর বিদায় নিলে পর্যায়ক্রমে জেনারেল এরশাদ এবং আরেক পাকিস্তানপ্রেমী খালেদা জিয়া গিয়ে তার স্বামী যা করতে পারেনি তাই করে যুদ্ধাপরাধীকে মন্ত্রিত্ব দেন, তাদের গাড়িতে ৩০ লাখ শহীদের রক্তে রঞ্জিত লাল-সবুজের পতাকা তুলে সে পতাকাকে অবমাননা করান। ’৭১-এর পরাজিত অপশক্তি ধীকৃত লোকেরা জিয়ার অধীনে প্রাণে নতুন স্পন্দন পেয়েছিল, যে স্পন্দন আজ তাদের বংশধরেরা পেয়েছে উত্তরাধিকার সূত্রে। আর তা দিয়ে এসব স্বাধীনতাবিরোধী পাকিস্তানপ্রেমীরা মেতে উঠেছে। বিদেশি রাষ্ট্রনায়কদের উপস্থিতিতে তাদের উন্মাদনা প্রদর্শনের একটি কারণ ছিল তারা অতিথিদের দেখাতে চেয়েছে যে, তারা বাংলাদেশে বিশ্বাস করে না। একই সঙ্গে তারা বাংলাদেশকে একটি বর্বর দেশ হিসেবে উপস্থাপিত করার অপচেষ্টাই করেছে। অপচেষ্টা এই অর্থে যে, এসব অতিথি ভালোভাবেই জানেন যে, এসব পাকিস্তানপ্রেমীর সংখ্যা দেশের মোট জনসংখ্যার মধ্যে নগণ্য। এরা জনবিচ্ছিন্ন এবং জনপরিত্যাজ্য। তারা যে কত নগণ্য কত দুর্বল তার প্রমাণ যেমন একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের সময় মিলে ছিল তেমনি মিলে ছিল ২০১৩ সালের ৫ মে যখন সৈয়দ আশরাফের ধমকি খেয়ে এবং তিনটি উচ্চ শব্দের গ্রেনেড বিস্ফোরণের পর ভীরু শেয়ালের মতো লেজ গুটিয়ে পালিয়ে ছিল। সেদিন পুলিশ রাজাকার বাবুনাগরীকে গ্রেফতার না করলে ক্ষিপ্ত জনতা তাকে চিরবিদায়ের পথ দেখিয়ে দিত। এরমধ্যে পাকিস্তান এবং পাকিস্তানপন্থিদের পৃষ্ঠপোষকতা পেয়ে নতুন যারা জন্মেছে তাদের মধ্যে রয়েছে কুখ্যাত রাজাকার পুত্র মামুনুল হক, শোয়েব আহমেদ ইত্যাদি। তারা যে পাকিস্তানি মদদে বেঁচে আছে তা কদিন আগে আইটি বিশেষজ্ঞ প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক যিনি রাখঢাক না রেখে উল্লেখ করেছেন যে, বাংলাদেশে অশান্তি সৃষ্টির জন্য প্রচুর টাকা ব্যয় করছে পাকিস্তান সরকার এবং দেশে সাইবার আক্রমণের প্রচেষ্টা করছে বলে সরকারের কাছে প্রমাণ পৌঁছেছে। পাকিস্তান কর্তৃক বাংলাদেশে জঙ্গি অর্থায়ন নতুন নয়। ২০১৫ সালে ফারিন আশরাফ এবং ২০১৬ সালে মাজহার খান নামক পাকিস্তান দূতাবাসে দুজন কূটনীতিককে বাংলাদেশ থেকে উচ্ছেদ করা হয়েছিল। যখন প্রমাণ পাওয়া গেল যে, তারা বাংলাদেশে সক্রিয় জঙ্গিদের অর্থায়ন করছে। ২০১৩ সালে র‌্যাব উত্তরায় জঙ্গি দমনে গিয়ে যাদের গ্রেফতার করেছিল তাদের মধ্যে পাকিস্তানি এয়ারলাইনসের ঢাকার এক কর্মকর্তা ছিল। একুশে আগস্ট গ্রেনেড আক্রমণেও পাকিস্তানের সম্পৃক্ততার প্রমাণ মিলেছিল গ্রেনেডের গায়ে পাকিস্তান অর্ডিন্যান্স ফ্যাক্টরির ছাপ থেকে। তাছাড়া গ্রেনেড মামলায় বিচারিক আদালতে দুজন পাকিস্তানি নাগরিককে ফাঁসির দণ্ডে দণ্ডিত করায় এটা নিরঙ্কুশভাবে প্রমাণিত যে, পাকিস্তান এ আক্রমণের প্রত্যক্ষ ভূমিকায় ছিল।

আমাদের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী অনুষ্ঠান এবং বঙ্গবন্ধুর জন্ম শতকের অনুষ্ঠানের ঠিক আগ দিয়ে একাত্তরের পরাজিত অপশক্তির সুনামগঞ্জে হিন্দুদের ওপর বর্বর আক্রমণও একইসূত্রে গাঁথা। এর পেছনেও পাকিস্তান ও পাকিস্তানি প্রেতাত্মাদের মদদের কথা বলার অপেক্ষা রাখে না। তাদের কার্যক্রমগুলো স্বাধীনতার অনুষ্ঠান এবং বঙ্গবন্ধুর জন্ম শতক উদ্যাপন প- করার উদ্দেশ্য ছিল তাও বলার অপেক্ষা রাখে না। পাকিস্তানকে এখনো আন্তর্জাতিক মহল সন্ত্রাস রপ্তানিকারী এবং জঙ্গিদের অর্থায়নকারী দেশ হিসেবে বিবেচনা করছে। জঙ্গি অর্থায়ন তদন্ত করার  জন্য প্রতিষ্ঠিত আন্তর্জাতিক তদন্ত সংস্থা ফাইন্যান্সিয়াল ইনটিলিজেন্স টাস্কফোর্স (এফআইটিএস) পাকিস্তানকে পুনরায় ধূসর তালিকাভুক্ত করেছে জঙ্গি অর্থায়নকারী দেশ হিসেবে চিহ্নিত করেছে।
এই রাজাকার সন্তানেরা যে ধর্মীয় কারণে মোদি বিরোধিতা করছে না, সেটা অত্যন্ত স্পষ্ট। ধর্মই যদি কারণ হতো তাহলে তারা চীনের বিরুদ্ধে কথা বলত, কেননা চীন কয়েক বছর ধরে উইঘুর মুসলিমদের ওপর যে হারে গণহত্যা এবং ধর্ষণ চালাচ্ছে তাতে বিশ্ব বিবেক প্রকম্পিত। অথচ এই পাকিস্তানপ্রেমীরা টুঁ শব্দ করছে না। কারণ চীন এদের প্রিয় দেশ। পাকিস্তানের প্রিয়তম বন্ধু। আর মোদির বিরুদ্ধে এদের অবস্থানের কারণ মোদি ভারতের প্রধানমন্ত্রী আর ভারত ছিল আমাদের মুক্তিযুদ্ধের অপরিহার্য সহায়ক শক্তি। 

গতকাল ইমরান খানের যে বার্তা পাঠ করা হয়, তাতে তিনি বঙ্গবন্ধুকে ‘বাংলাদেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ করে অর্থাৎ বঙ্গবন্ধু না বলে, বাংলাদেশের জনক না বলে পরিষ্কার করে দিয়েছেন তিনি এখনো বাংলাদেশকে মানতে পারছেন না। অথচ পৃথিবীর সবাই বঙ্গবন্ধুকে বঙ্গবন্ধু বলেই সম্বোধন করেন, এটি এখন তাঁর নামের অংশ। বঙ্গবন্ধুকে এভাবে তুচ্ছতাচ্ছিল্যের সঙ্গে  উল্লেখ করে ইমরান খান বিশ্বের সর্বকালের অন্যতম শ্রেষ্ঠ সন্তান, আমাদের জাতির জনক বঙ্গবন্ধুকে অবমাননা করেছেন। এখনই প্রয়োজন মামুনুল হক, বাবুনগরী, সোয়েবসহ সবাইকে গ্রেফতার করে কঠিন বিচারে দেওয়া, তাদের অর্থের উৎস খুঁজে বের করা এবং হেফাজতকে চিরতরে পঙ্গু করে দেওয়া। এ না হলে তারা বাংলাদেশকে পাকিস্তান বানানোর স্বপ্নে বিভোর থেকেই যাবে।                                                                  

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শোক দিবসে ছাত্রদলের শ্রদ্ধা নিবেদন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শোক দিবসে ছাত্রদলের শ্রদ্ধা নিবেদন

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

২৯ মিনিট আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

৫৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অসহায় জনগণ কষ্টে আছে
অসহায় জনগণ কষ্টে আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা