শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৩৮, রবিবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২১

ক্ষমতা ও লালসা মানুষকে পশুবৃত্তির দিকে ঠেলে দেয়

সোহেল সানি
অনলাইন ভার্সন
ক্ষমতা ও লালসা মানুষকে পশুবৃত্তির দিকে ঠেলে দেয়

ক্ষমতা ও লালসা মানুষকে পশুবৃত্তির দিকে ঠেলে দেয়। বিশ্বের বহু রাজা-রানী বা সম্রাট-সম্রাজ্ঞীর রয়েছে পশুবৃত্তিসুলভ অধ্যায়। যা ইতিহাসে খল চরিত্র বিশেষ। 

ইতিহাসের কিংবদন্তি চরিত্রের অন্যতম একটি মিশরের রানী ক্লিওপেট্রা। মিশরের রাজা সপ্তম টলেমির কন্যা ছিলেন ক্লিওপেট্রা ও পুত্র অষ্টম টলেমি। বয়সে তিন বছরের ছোট আপন ভাই অষ্টম টলেমির সঙ্গেই বিয়ে হয় ক্লিওপেট্রার।
 
তবুও এ বিয়ে বন্ধন কখনো 'ক্ষমতা' অপেক্ষা বড় হয়ে ওঠেনি। স্বামীকে হটিয়ে ক্লিওপেট্রা সিংহাসন দখল করে নেন। কিন্তু অচিরেই সৈন্যদল বিদ্রোহ ঘোষণা করে রানী ক্লিওপেট্রার বিরুদ্ধে। বিদ্রোহীরা তার স্বামী অষ্টম টলেমিকেই আবার সিংহাসনে বসায়। সিংহাসন ফিরে পেতে ক্লিওপেট্রা উদগ্রীব তখন। মুহূর্তে খবর পান রোমের সেনাপতি মিশরে আসছেন। অপূর্ব সুন্দরী ক্লিওপেট্রা সাহায্য প্রার্থনা করেন রোম সাম্রাজ্যের কিংবদন্তির মহানায়ক জুলিয়াস সিজারের সঙ্গে দেখা করে। মুগ্ধ হয়ে পড়েন সিজার। ভালবেসে বিয়ে করেন ক্লিওপেট্রাকে। 

সিজার ও ক্লিওপেট্রা প্রেমকাহিনী রোম সাম্রাজ্যে বিতর্কিত হয়ে পড়ে। ব্রুটাস তাকে সিনেট কক্ষে হত্যা করে। কিন্তু জুলিয়াস সিজারের মৃত্যুর পর তারই শিষ্য সেনাপতি মার্ক অ্যান্টিও ক্লিওপেট্রার প্রেমের ফাঁদে পড়েন। তারপর তা বিয়েতে গড়ায়। অক্টাভিয়াস, অ্যান্টনি ও লেপিডাস এশিয়া মাইনরের ফিলিপ্পি নামক স্থানে যুদ্ধ করে ব্রুটাস ও ক্যাসিয়াকে হত্যা করে সিজার হত্যার প্রতিশোধ নেন। এতে রোম সাম্রাজ্য বিভক্ত হয়ে যায়। পরে অক্টাভিয়াস ও মার্জ অ্যান্টনির মধ্যেও বিরোধ হয়।  ক্লিওপেট্রাকে দমন করতে এসে কিন্তু মার্ক অ্যান্টনি রূপে মুগ্ধ হয়ে প্রেমে পড়েন। তাকে বিয়ে করে রোমের সঙ্গে সম্পর্ক ত্যাগ করেন। 

সিজারের মতো পম্পেই ও ক্র্যাসাস সমরবিদ হিসাবে মহাবীর ছিলেন। পম্পের সঙ্গে সম্পর্ক মজবুদ করতে সিজার তার কন্যা জুলিয়াকে বিয়ে দেন। পরপর কয়েকটি যুদ্ধে জিতে জুলিয়াস সিজার রোম সাম্রাজ্যের সীমানা বর্ধিত করেন উত্তরে আটলান্টিক মহাসাগরের তীর পর্যন্ত। যে অঞ্চলের হাজার বছর পর নাম দেয়া হয়েছে ইংলিশ চ্যানেল। কিন্তু ত্রি-মহাবীরের মধ্যে দেখা দিল ভাঙ্গন। পম্পেইর স্ত্রী অর্থাৎ সিজারের মেয়ে জুলিয়ার অকাল মৃত্যু হয়। পম্পেই হয়ে ওঠেন সিজারের প্রতিপক্ষ। 

সিজার তখন ফ্রান্সে বসে খবর পান পম্পেই রোমের রাজধানী দখলের অভিযান শুরু করেছে। ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চল ও এশিয়া মাইনর এলাকায় পম্পেই ছিলেন সর্বেসর্বা। সিজার আক্রমন করে তাকে পালিয়ে যেতে বাধ্য করলো উত্তর আফ্রিকায়য়। পম্পেই গ্রিসের ফারশালীয়াতে পরাজিত হয়ে মিশরে পালিয়ে যান। খবর শুনে সিজার মিশর হানা দেয়ার আগেই পম্পেইকে গুপ্তঘাতক হত্যা করে। কিন্তু সিজার এতে খুশি হতে পারেননি। মিশরীয়দের হাতে তার শত্রু নিহত হবে এটা মানতে পারছিলেন না। সৈন্য নিয়ে মিশরে গেলে মিশরের সিংহাসনচ্যুত রানী ক্লিওপেট্রা সঙ্গে তাঁর পরিচয় ঘটে। 

রূপে মুগ্ধ হয়ে তাকে বিয়ে করেন সিজার। একটি পুত্র সন্তান জন্ম দেন। তার নাম রাখা হয় ক্লডিয়াস সিজার।  সিজারের নেতৃত্বে একনায়কতন্ত্র কায়েম করলেন। ফলে সিনেট সদস্যরা চটে গেল। একদিন ব্রুটাস ও ক্যাসিয়াস এর নেতৃত্বে বিদ্রোহীরা প্রকাশ্যে সিনেট কক্ষেই জুলিয়াস সিজারকে হত্যা করে। খ্রিষ্টপূর্ব ৪৪ অব্দের ১৫ মার্চ। 
সিজারের মৃত্যুর পর অগাস্টাস সিজার। অগাস্টাস ছিলেন রোম সাম্রাজ্যের প্রথম সম্রাট। তিনি রাজপুত ছিলেন না। মহাবীর জুলিয়াস সিজারের ভাগ্নে ছিলেন। তার নাম ছিল গাইয়াস অক্টোভিয়াস। সম্রাট হয়ে অগাস্টাস সিজার নামধারণ করেন। মহাবীর আলেকজান্ডার মৃত্যুবরণ করলে গ্রিক সাম্রাজ্য ভেঙ্গে পড়ে। তখনই রোমানরা জয় করতে থাকে একটার পর একটা দেশ। পোষ্যপুত্র হিসাবে সিজার ভাগ্নে গড়ে তুলছিলেন ভবিষ্যৎ উত্তরাধিকারি হিসাবে। 

৩৩২ খ্রিষ্টাব্দে মহাবীর আলেকজান্ডারের মৃত্যুর পর থেকে ৩১ খ্রিষ্টপূর্বাব্দে রোম কর্তৃক মিশর দখলের মধ্যবর্তী সময় পর্যন্ত টলেমি রাজবংশের প্রতিনিধিরা রাজত্ব করেন। ক্লিওপেট্রা একমাত্র রানী যিনি ইউরোপ তথা গোটা রোম সাম্রাজ্যের ওপর প্রভাব বিস্তার করেন। তিনি ছিলেন মিশরের রাজা সপ্তম টলেমির মেয়ে। টলেমি রাজবংশ মিশরীয় আচার-আচারণ, ভাষা, কৃষ্টি উপেক্ষা করে চলতেন। ব্যতিক্রম ছিলেন ক্লিওপেট্রা। তিনি মিশরীয় বা ফারাওয়াদের মতো বেশভূষা ও ভাষা করায়ত্ত করে নিজেকে মিশরীয় সূর্য দেবতা 'রে'র কন্যারূপে আত্মপ্রকাশ করেন। সর্পশোভিত স্বর্ণমুকুট পরিধান করতেন। বিলাসবহুল ও রাজকীয় জীবনযাপনে রাজকোষ বড় অংশ ব্যয় হয়ে যেত। ফলে  অর্থাভাবও দেখা দিত কখনও কখনও। 

পিতা রাজা সপ্তম টলেমি ৫১ খ্রিষ্টপূর্বাব্দে মৃত্যুবরণ করলে ১৫ বছর বয়স্ক ছোটভাই অষ্টম টলেমি সিংহাসনের অধিকারী হন। রাজসিংহাসনের উত্তরাধিকারের দাবি যাতে অন্যের হাতে না যায়, তার জন্য রাজা সপ্তম টলেমি নিজপুত্র ও কন্যার মধ্যেই বিয়ে দিয়ে যান। ক্লিওপেট্রা ও অষ্টম টলেমির মা-বাবাও আপন ভাই-বোন ছিলেন। 
রাজা টলেমি ও রানী ক্লিওপেট্রা স্বামীর স্ত্রীর বন্ধন বিবাদে জড়িয়ে পড়েন। রানী ক্লিওপেট্রা রাজসিংহাসনে বসলেও বেশিদিন টিকতে পারেননি। সৈন্যসামন্তরা বিদ্রোহ করে রানী ক্লিওপেট্রার বিরুদ্ধে। তাকে সিংহাসনচ্যুত করে। তার স্বামীকেই ক্ষমতা ফিরিয়ে দেয়। এতে গৃহযুদ্ধ বাঁধে রাজ্যজুড়ে। 

ক্লিওপেট্রাকে রাজসিংহাসন ফিরে পেতে ভাবলেন রোম সাহায্য করলেই তিনি স্বামীকে উচ্ছেদ করে আবার সিংহাসনে বসবেন। এ ভাবনার কারণ ছিল তার বাবা সপ্তম টলেমি একবার সিংহাসনচ্যুত হলে রোমেবর সহায়তায় তা আবার ফিরে পেয়েছিলেন। উচ্ছেদ হয়ে ক্লিওপেট্রা  রাজ্যহারা হয়ে পড়েছিলেন। ঠিক একই সময় রোম সেনাপতি জুলিয়াস সিজারের সঙ্গে যুদ্ধে পরাজিত হয়ে মহাবীর পম্পে পালিয়ে মিশরে আসেন। এ খবর শুনে জুলিয়াস সিজার মিশরে হাজির হন। এটা ৪৮ খ্রিষ্ট পূর্বাব্দের ঘটনা। পম্পেকে আঘাত করার আগেই মিশরে গুপ্তঘাতকের হাতে সিজার নিহত হন। সিজার মিশরে আসলে রাজ্যহারা ক্লিওপেট্রা গোপনে তাঁর সঙ্গে দেখা করেন। মুগ্ধ হয়ে রোম সেনাপতি সিজার প্রতিশ্রুতি দেন যে, অচিরেই সামরিক বল প্রয়োগ করে ক্লিওপেট্রাকে সিংহাসন ফের বসিয়ে দেবেন। 

৪৭ খ্রিষ্ট পূর্বাব্দে জুলিয়াস সিজার ক্লিওপেট্রাকে ঠিকই সিংহাসনে বসিয়ে দিয়ে মাত্র ১৫ দিন পাশে ছিলেন। তিনি ২৭ মার্চ মিশর ছেড়ে আবার নিজ দেশ রোমে গমন করেন। ক্লিওপেট্রার রূপে মুগ্ধ হয়ে প্রথমে প্রণয় এবং বিয়ে করেন এরকম একটা কিংবদন্তি মিশরীয় সমাজে প্রচলিত আছে। তাদের ঔরসে একটি ছেলে হয়, যার নাম টলেমি সিজার। অবশ্য গল্প উপান্যাসে এর সত্যতা বিশ্বাস করেন না কেউ। ক্লিওপেট্রাকে ইতিহাসে বলা হয়েছে কিংবদন্তির মহানায়িকা। 

পিতা সপ্তম টলেমি ৫১ খ্রিষ্ট পূর্বাব্দে মারা গেলে রাজসিংহাসনে আরোহণ করেন তার ছোট ভাই অষ্টম টলেমি। ১৫ বছর বয়সী ছোটভাই রাজা অষ্টম টলেমিকে বিয়ে করেন ১৮ বছর বয়স্ক ক্লিওপেট্রা। পৃথিবীর সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ সুন্দরী রানীর মর্যাদায় আসীন ছিলেন ক্লিওপেট্রা। জীবনীকারদের চোখে ক্লিওপেট্রার কন্ঠস্বর বীণার তারের ধ্বনির সঙ্গে তুলনীয় ভীরুকাঁপা ঠোঁটকে গোলাপের পাপড়ির মতো, মায়াবী হরিণী চোখ, সূর্যমুখীগড়নের নাক অসামান্য সৌন্দর্যরূপের বর্ণনাতীত। স্বর্গের দেবতা প্লেটোর ছিল চারধরনের গুণমুগ্ধ ভক্ত ও তোষামোদকারী কিন্তু রানী ক্লিওপেট্রার ভক্ত অনুরাগীর সংখ্যার রকমের অন্ত ছিল না। 

রোমে গিয়ে জুলিয়াস সিজার একটি বিজয় উৎসব পালন করেন। দুই বছর লেগেছিল নিহত পোম্পের সৈন্যদের দমন করতে। ক্লিওপেট্রাকে ওই উৎসবে রাজকীয় সম্মান প্রদর্শন করা হয়। রোমে স্থাপিত গ্রীক দেবতা ভেনাস জেনেট্টিক্মের মন্দিরে মিশরীয় রানী ক্লিওপেট্রার একটি স্বর্ণমূর্তি স্থাপন করা হয়। সিজার কর্তৃক ক্লিওপেট্রার প্রতি ভালবাসা ও সম্মান প্রদর্শনের নিদর্শন এটি। মূর্তির বেদিতে খচিত করা হয় এই কথাটি- Goddess of Egypt (মিশরের দেবী)। সিজার আপনজনের হাতে নিহত হন যে মুহূর্তে কাকতালীয় যে রানী ক্লিওপেট্রা তখন রোমেই ছিলেন। এরপর ক্লিওপেট্রা নিজেকে স্বাধীন সম্রাজ্ঞী ঘোষণা করেন। এসময় রোমের আরেক সেনাপতি অ্যান্টেনি বিশাল এক নৌবহর নিয়ে মিশরের দিকে অগ্রসর হন ক্লিওপেট্রাকে উচ্ছেদ করতে। কিন্তু ক্লিওপেট্রা অ্যান্টেনিকে হাত করার পুতুলে পরিণত করার জন্য কুটনৈতিক চাল চালেন। 

বিলাসবহুল প্রমোদতরীতে প্রচুর উপঢৌকন সাজিয়ে অ্যান্টেনির সঙ্গে সাক্ষাত করেন সিডনাস নদীর তীরে। ক্লিওপেট্রা অপরূপ রূপে, গুণে এবং উপঢৌকনাদিতে প্রীতিমুগ্ধ করে অ্যান্টনিকে অধিকার করেন। অ্যান্টেনি ভুলে গেলেন তার পুণ্যবতী পতিপ্রাণা স্ত্রী অক্টাভিয়া ফুলভিয়াকে। প্রেমযমুনায় যেন ঝাঁপ দিলেন তিনি। পারস্যের বিদ্রোহ দমনের কথা বাদ দিয়ে অ্যান্টেনি  ক্লিওপেট্রার সঙ্গে পড়ে থাকলেন মিশরের আলেকজান্দ্রিয়াতে। সিজারের মৃত্যু যে হীনবল কাটিয়ে ওঠতেই ক্লিওপেট্রা রোম সেনাপতিকে প্রেমের বন্ধনে একাকার করে নেন। ফলে স্ত্রী ফুলভিয়ার মৃত্যু হয় অ্যান্টেনির বিশ্বাসঘাতকতায়। 

ফুলভিয়া ছিলেন অক্টেভিয়ানের (অগাস্টাস সিজার) আপন বোন। ক্লিওপেট্রাকে শেষ পর্যন্ত বিয়ে করেন অ্যান্টনি। ফলে রোম সাম্রাজ্য গর্জে ওঠলো এর প্রতিক্রিয়ায়। বিয়ের আগে অ্যান্টেনি রোমে চলে গেলে ক্লিওপেট্রা রোম সাম্রাজ্যেরই একটি করদ রাজ্য জুডায়ার রাজা হেরোডের বিরুদ্ধচারণ করলেন। অ্যান্টেনির বন্ধু ছিলেন হেরোড। 
সিরিয়া ও লেবানন ছিল হেরোডের এলাকা। তা দিয়ে দিতে স্বামীকে বন্ধুর প্রতি চাপ সৃষ্টি করতে বলেন। অ্যান্টেনি রাজী হননি। টলেমি সিজার যে জুলিয়াস সিজারের সন্তান তা রাজকীয় উৎসব করে ঘোষণা করেন সোনার সিংহাসনে আসীন ক্লিওপেট্রা। রোম সাম্রাজ্যের উত্তরাধিকারী। 

অগাস্টাস সিজার জুলিয়াস সিজারের পুত্র নন। নাবালক টলেমি সিজারের অভিবাবক হিসাবে ক্লিওপেট্রাকেই রোম সাম্রাজ্যের সম্রাজ্ঞী ঘোষণা করেন। রোম সাম্রাজ্যের রাজধানী রোম থেকে আলেকজান্দ্রিয়ার স্থানান্তর করেন। চারটি রাজ্য ভাগ করে আলেকজান্ডার হেলিয়সকে আর্মেনিয়া, তাঁর পূর্বস্বামী টলেমিকে পশ্চিমের সমুদয় অঞ্চল। বোন সেলেনকে দেন সাইরেন। 

অগাস্টাস সিজারের হাতে দেয়া হয় ইতালির মূল অংশ। রোমান সিনেট গর্জে উঠলো। অ্যান্টেনিকে বরখাস্ত করলো। রোম যুদ্ধ ঘোষণা করলো। ক্লিওপেট্রা ও অ্যান্টেনি নৌযুদ্ধ অংশ নিল। কিন্তু ক্লিওপেট্রা না বলে কেটে পরলো। ফলে পরাজিত হল অ্যান্টনি। অক্টোভিয়ান মিশরের দিকে ছুটে আসছিল। ক্লিওপেট্রা দিশেহারা হয়ে খবর পাঠালেন অ্যান্টেনির কাছে যে ক্লিওপেট্রা মারা গেছে। 

এ খবর শুনে অ্যান্টেনি আত্মহত্যা করা ছাড়া কোন গত্যন্তর থাকবে না এটা জেনেই ক্লিওপেট্রা মিথ্যা খবর দিয়েছিলেন বার্তাবাহক দিয়ে। নিজের তরবারি দ্বারা আঘাত করে অ্যান্টনি আত্মহত্যা করার পর ক্লিওপেট্রা অক্টেভিয়াসের কাছে রত্নসম্ভার পাঠালেন। কাজ হল না এ কৌশল। আলেকজান্দ্রিয়ার রাজপ্রসাদ দখল করে ক্লিওপেট্রার শয়নকক্ষে প্রবেশ করলেন। হাজার রত্নমালায় বিভূষিত হয়ে রানী ক্লিওপেট্রা শুয়ে তাঁর স্বর্ণের সিংহাসনে। তবে ক্লিওপেট্রা জীবিত নয় তখন মৃত। 

আত্মসম্মান বাঁচাতে সাপের দংশনে তিনি আত্মহত্যা করেন এমন কিংবদন্তি থাকলেও বিদ্বেষী রোমান লেখকরা এসব দাবি করেন। তবে ক্লিওপেট্রার ছেলে টলেমি সিজার পালিয়ে ভারতবর্ষে পৌঁছার আগেই গুপ্তঘাতকের হাতে হত্যার শিকার হন। অগাস্টাস সিজার ভয় করতেন জুলিয়াস সিজারের পুত্র হিসাবে রোম সাম্রাজ্যের বৈধ উত্তরাধিকারি মূলত টলেমি সিজার। তাই তাকে হত্যা করা হয়।

লেখক: সিনিয়র সাংবাদিক, কলামিস্ট ও ইতিহাস বিশ্লেষক।


বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ তাফসির

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা