শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৩৮, রবিবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২১

ক্ষমতা ও লালসা মানুষকে পশুবৃত্তির দিকে ঠেলে দেয়

সোহেল সানি
অনলাইন ভার্সন
ক্ষমতা ও লালসা মানুষকে পশুবৃত্তির দিকে ঠেলে দেয়

ক্ষমতা ও লালসা মানুষকে পশুবৃত্তির দিকে ঠেলে দেয়। বিশ্বের বহু রাজা-রানী বা সম্রাট-সম্রাজ্ঞীর রয়েছে পশুবৃত্তিসুলভ অধ্যায়। যা ইতিহাসে খল চরিত্র বিশেষ। 

ইতিহাসের কিংবদন্তি চরিত্রের অন্যতম একটি মিশরের রানী ক্লিওপেট্রা। মিশরের রাজা সপ্তম টলেমির কন্যা ছিলেন ক্লিওপেট্রা ও পুত্র অষ্টম টলেমি। বয়সে তিন বছরের ছোট আপন ভাই অষ্টম টলেমির সঙ্গেই বিয়ে হয় ক্লিওপেট্রার।
 
তবুও এ বিয়ে বন্ধন কখনো 'ক্ষমতা' অপেক্ষা বড় হয়ে ওঠেনি। স্বামীকে হটিয়ে ক্লিওপেট্রা সিংহাসন দখল করে নেন। কিন্তু অচিরেই সৈন্যদল বিদ্রোহ ঘোষণা করে রানী ক্লিওপেট্রার বিরুদ্ধে। বিদ্রোহীরা তার স্বামী অষ্টম টলেমিকেই আবার সিংহাসনে বসায়। সিংহাসন ফিরে পেতে ক্লিওপেট্রা উদগ্রীব তখন। মুহূর্তে খবর পান রোমের সেনাপতি মিশরে আসছেন। অপূর্ব সুন্দরী ক্লিওপেট্রা সাহায্য প্রার্থনা করেন রোম সাম্রাজ্যের কিংবদন্তির মহানায়ক জুলিয়াস সিজারের সঙ্গে দেখা করে। মুগ্ধ হয়ে পড়েন সিজার। ভালবেসে বিয়ে করেন ক্লিওপেট্রাকে। 

সিজার ও ক্লিওপেট্রা প্রেমকাহিনী রোম সাম্রাজ্যে বিতর্কিত হয়ে পড়ে। ব্রুটাস তাকে সিনেট কক্ষে হত্যা করে। কিন্তু জুলিয়াস সিজারের মৃত্যুর পর তারই শিষ্য সেনাপতি মার্ক অ্যান্টিও ক্লিওপেট্রার প্রেমের ফাঁদে পড়েন। তারপর তা বিয়েতে গড়ায়। অক্টাভিয়াস, অ্যান্টনি ও লেপিডাস এশিয়া মাইনরের ফিলিপ্পি নামক স্থানে যুদ্ধ করে ব্রুটাস ও ক্যাসিয়াকে হত্যা করে সিজার হত্যার প্রতিশোধ নেন। এতে রোম সাম্রাজ্য বিভক্ত হয়ে যায়। পরে অক্টাভিয়াস ও মার্জ অ্যান্টনির মধ্যেও বিরোধ হয়।  ক্লিওপেট্রাকে দমন করতে এসে কিন্তু মার্ক অ্যান্টনি রূপে মুগ্ধ হয়ে প্রেমে পড়েন। তাকে বিয়ে করে রোমের সঙ্গে সম্পর্ক ত্যাগ করেন। 

সিজারের মতো পম্পেই ও ক্র্যাসাস সমরবিদ হিসাবে মহাবীর ছিলেন। পম্পের সঙ্গে সম্পর্ক মজবুদ করতে সিজার তার কন্যা জুলিয়াকে বিয়ে দেন। পরপর কয়েকটি যুদ্ধে জিতে জুলিয়াস সিজার রোম সাম্রাজ্যের সীমানা বর্ধিত করেন উত্তরে আটলান্টিক মহাসাগরের তীর পর্যন্ত। যে অঞ্চলের হাজার বছর পর নাম দেয়া হয়েছে ইংলিশ চ্যানেল। কিন্তু ত্রি-মহাবীরের মধ্যে দেখা দিল ভাঙ্গন। পম্পেইর স্ত্রী অর্থাৎ সিজারের মেয়ে জুলিয়ার অকাল মৃত্যু হয়। পম্পেই হয়ে ওঠেন সিজারের প্রতিপক্ষ। 

সিজার তখন ফ্রান্সে বসে খবর পান পম্পেই রোমের রাজধানী দখলের অভিযান শুরু করেছে। ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চল ও এশিয়া মাইনর এলাকায় পম্পেই ছিলেন সর্বেসর্বা। সিজার আক্রমন করে তাকে পালিয়ে যেতে বাধ্য করলো উত্তর আফ্রিকায়য়। পম্পেই গ্রিসের ফারশালীয়াতে পরাজিত হয়ে মিশরে পালিয়ে যান। খবর শুনে সিজার মিশর হানা দেয়ার আগেই পম্পেইকে গুপ্তঘাতক হত্যা করে। কিন্তু সিজার এতে খুশি হতে পারেননি। মিশরীয়দের হাতে তার শত্রু নিহত হবে এটা মানতে পারছিলেন না। সৈন্য নিয়ে মিশরে গেলে মিশরের সিংহাসনচ্যুত রানী ক্লিওপেট্রা সঙ্গে তাঁর পরিচয় ঘটে। 

রূপে মুগ্ধ হয়ে তাকে বিয়ে করেন সিজার। একটি পুত্র সন্তান জন্ম দেন। তার নাম রাখা হয় ক্লডিয়াস সিজার।  সিজারের নেতৃত্বে একনায়কতন্ত্র কায়েম করলেন। ফলে সিনেট সদস্যরা চটে গেল। একদিন ব্রুটাস ও ক্যাসিয়াস এর নেতৃত্বে বিদ্রোহীরা প্রকাশ্যে সিনেট কক্ষেই জুলিয়াস সিজারকে হত্যা করে। খ্রিষ্টপূর্ব ৪৪ অব্দের ১৫ মার্চ। 
সিজারের মৃত্যুর পর অগাস্টাস সিজার। অগাস্টাস ছিলেন রোম সাম্রাজ্যের প্রথম সম্রাট। তিনি রাজপুত ছিলেন না। মহাবীর জুলিয়াস সিজারের ভাগ্নে ছিলেন। তার নাম ছিল গাইয়াস অক্টোভিয়াস। সম্রাট হয়ে অগাস্টাস সিজার নামধারণ করেন। মহাবীর আলেকজান্ডার মৃত্যুবরণ করলে গ্রিক সাম্রাজ্য ভেঙ্গে পড়ে। তখনই রোমানরা জয় করতে থাকে একটার পর একটা দেশ। পোষ্যপুত্র হিসাবে সিজার ভাগ্নে গড়ে তুলছিলেন ভবিষ্যৎ উত্তরাধিকারি হিসাবে। 

৩৩২ খ্রিষ্টাব্দে মহাবীর আলেকজান্ডারের মৃত্যুর পর থেকে ৩১ খ্রিষ্টপূর্বাব্দে রোম কর্তৃক মিশর দখলের মধ্যবর্তী সময় পর্যন্ত টলেমি রাজবংশের প্রতিনিধিরা রাজত্ব করেন। ক্লিওপেট্রা একমাত্র রানী যিনি ইউরোপ তথা গোটা রোম সাম্রাজ্যের ওপর প্রভাব বিস্তার করেন। তিনি ছিলেন মিশরের রাজা সপ্তম টলেমির মেয়ে। টলেমি রাজবংশ মিশরীয় আচার-আচারণ, ভাষা, কৃষ্টি উপেক্ষা করে চলতেন। ব্যতিক্রম ছিলেন ক্লিওপেট্রা। তিনি মিশরীয় বা ফারাওয়াদের মতো বেশভূষা ও ভাষা করায়ত্ত করে নিজেকে মিশরীয় সূর্য দেবতা 'রে'র কন্যারূপে আত্মপ্রকাশ করেন। সর্পশোভিত স্বর্ণমুকুট পরিধান করতেন। বিলাসবহুল ও রাজকীয় জীবনযাপনে রাজকোষ বড় অংশ ব্যয় হয়ে যেত। ফলে  অর্থাভাবও দেখা দিত কখনও কখনও। 

পিতা রাজা সপ্তম টলেমি ৫১ খ্রিষ্টপূর্বাব্দে মৃত্যুবরণ করলে ১৫ বছর বয়স্ক ছোটভাই অষ্টম টলেমি সিংহাসনের অধিকারী হন। রাজসিংহাসনের উত্তরাধিকারের দাবি যাতে অন্যের হাতে না যায়, তার জন্য রাজা সপ্তম টলেমি নিজপুত্র ও কন্যার মধ্যেই বিয়ে দিয়ে যান। ক্লিওপেট্রা ও অষ্টম টলেমির মা-বাবাও আপন ভাই-বোন ছিলেন। 
রাজা টলেমি ও রানী ক্লিওপেট্রা স্বামীর স্ত্রীর বন্ধন বিবাদে জড়িয়ে পড়েন। রানী ক্লিওপেট্রা রাজসিংহাসনে বসলেও বেশিদিন টিকতে পারেননি। সৈন্যসামন্তরা বিদ্রোহ করে রানী ক্লিওপেট্রার বিরুদ্ধে। তাকে সিংহাসনচ্যুত করে। তার স্বামীকেই ক্ষমতা ফিরিয়ে দেয়। এতে গৃহযুদ্ধ বাঁধে রাজ্যজুড়ে। 

ক্লিওপেট্রাকে রাজসিংহাসন ফিরে পেতে ভাবলেন রোম সাহায্য করলেই তিনি স্বামীকে উচ্ছেদ করে আবার সিংহাসনে বসবেন। এ ভাবনার কারণ ছিল তার বাবা সপ্তম টলেমি একবার সিংহাসনচ্যুত হলে রোমেবর সহায়তায় তা আবার ফিরে পেয়েছিলেন। উচ্ছেদ হয়ে ক্লিওপেট্রা  রাজ্যহারা হয়ে পড়েছিলেন। ঠিক একই সময় রোম সেনাপতি জুলিয়াস সিজারের সঙ্গে যুদ্ধে পরাজিত হয়ে মহাবীর পম্পে পালিয়ে মিশরে আসেন। এ খবর শুনে জুলিয়াস সিজার মিশরে হাজির হন। এটা ৪৮ খ্রিষ্ট পূর্বাব্দের ঘটনা। পম্পেকে আঘাত করার আগেই মিশরে গুপ্তঘাতকের হাতে সিজার নিহত হন। সিজার মিশরে আসলে রাজ্যহারা ক্লিওপেট্রা গোপনে তাঁর সঙ্গে দেখা করেন। মুগ্ধ হয়ে রোম সেনাপতি সিজার প্রতিশ্রুতি দেন যে, অচিরেই সামরিক বল প্রয়োগ করে ক্লিওপেট্রাকে সিংহাসন ফের বসিয়ে দেবেন। 

৪৭ খ্রিষ্ট পূর্বাব্দে জুলিয়াস সিজার ক্লিওপেট্রাকে ঠিকই সিংহাসনে বসিয়ে দিয়ে মাত্র ১৫ দিন পাশে ছিলেন। তিনি ২৭ মার্চ মিশর ছেড়ে আবার নিজ দেশ রোমে গমন করেন। ক্লিওপেট্রার রূপে মুগ্ধ হয়ে প্রথমে প্রণয় এবং বিয়ে করেন এরকম একটা কিংবদন্তি মিশরীয় সমাজে প্রচলিত আছে। তাদের ঔরসে একটি ছেলে হয়, যার নাম টলেমি সিজার। অবশ্য গল্প উপান্যাসে এর সত্যতা বিশ্বাস করেন না কেউ। ক্লিওপেট্রাকে ইতিহাসে বলা হয়েছে কিংবদন্তির মহানায়িকা। 

পিতা সপ্তম টলেমি ৫১ খ্রিষ্ট পূর্বাব্দে মারা গেলে রাজসিংহাসনে আরোহণ করেন তার ছোট ভাই অষ্টম টলেমি। ১৫ বছর বয়সী ছোটভাই রাজা অষ্টম টলেমিকে বিয়ে করেন ১৮ বছর বয়স্ক ক্লিওপেট্রা। পৃথিবীর সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ সুন্দরী রানীর মর্যাদায় আসীন ছিলেন ক্লিওপেট্রা। জীবনীকারদের চোখে ক্লিওপেট্রার কন্ঠস্বর বীণার তারের ধ্বনির সঙ্গে তুলনীয় ভীরুকাঁপা ঠোঁটকে গোলাপের পাপড়ির মতো, মায়াবী হরিণী চোখ, সূর্যমুখীগড়নের নাক অসামান্য সৌন্দর্যরূপের বর্ণনাতীত। স্বর্গের দেবতা প্লেটোর ছিল চারধরনের গুণমুগ্ধ ভক্ত ও তোষামোদকারী কিন্তু রানী ক্লিওপেট্রার ভক্ত অনুরাগীর সংখ্যার রকমের অন্ত ছিল না। 

রোমে গিয়ে জুলিয়াস সিজার একটি বিজয় উৎসব পালন করেন। দুই বছর লেগেছিল নিহত পোম্পের সৈন্যদের দমন করতে। ক্লিওপেট্রাকে ওই উৎসবে রাজকীয় সম্মান প্রদর্শন করা হয়। রোমে স্থাপিত গ্রীক দেবতা ভেনাস জেনেট্টিক্মের মন্দিরে মিশরীয় রানী ক্লিওপেট্রার একটি স্বর্ণমূর্তি স্থাপন করা হয়। সিজার কর্তৃক ক্লিওপেট্রার প্রতি ভালবাসা ও সম্মান প্রদর্শনের নিদর্শন এটি। মূর্তির বেদিতে খচিত করা হয় এই কথাটি- Goddess of Egypt (মিশরের দেবী)। সিজার আপনজনের হাতে নিহত হন যে মুহূর্তে কাকতালীয় যে রানী ক্লিওপেট্রা তখন রোমেই ছিলেন। এরপর ক্লিওপেট্রা নিজেকে স্বাধীন সম্রাজ্ঞী ঘোষণা করেন। এসময় রোমের আরেক সেনাপতি অ্যান্টেনি বিশাল এক নৌবহর নিয়ে মিশরের দিকে অগ্রসর হন ক্লিওপেট্রাকে উচ্ছেদ করতে। কিন্তু ক্লিওপেট্রা অ্যান্টেনিকে হাত করার পুতুলে পরিণত করার জন্য কুটনৈতিক চাল চালেন। 

বিলাসবহুল প্রমোদতরীতে প্রচুর উপঢৌকন সাজিয়ে অ্যান্টেনির সঙ্গে সাক্ষাত করেন সিডনাস নদীর তীরে। ক্লিওপেট্রা অপরূপ রূপে, গুণে এবং উপঢৌকনাদিতে প্রীতিমুগ্ধ করে অ্যান্টনিকে অধিকার করেন। অ্যান্টেনি ভুলে গেলেন তার পুণ্যবতী পতিপ্রাণা স্ত্রী অক্টাভিয়া ফুলভিয়াকে। প্রেমযমুনায় যেন ঝাঁপ দিলেন তিনি। পারস্যের বিদ্রোহ দমনের কথা বাদ দিয়ে অ্যান্টেনি  ক্লিওপেট্রার সঙ্গে পড়ে থাকলেন মিশরের আলেকজান্দ্রিয়াতে। সিজারের মৃত্যু যে হীনবল কাটিয়ে ওঠতেই ক্লিওপেট্রা রোম সেনাপতিকে প্রেমের বন্ধনে একাকার করে নেন। ফলে স্ত্রী ফুলভিয়ার মৃত্যু হয় অ্যান্টেনির বিশ্বাসঘাতকতায়। 

ফুলভিয়া ছিলেন অক্টেভিয়ানের (অগাস্টাস সিজার) আপন বোন। ক্লিওপেট্রাকে শেষ পর্যন্ত বিয়ে করেন অ্যান্টনি। ফলে রোম সাম্রাজ্য গর্জে ওঠলো এর প্রতিক্রিয়ায়। বিয়ের আগে অ্যান্টেনি রোমে চলে গেলে ক্লিওপেট্রা রোম সাম্রাজ্যেরই একটি করদ রাজ্য জুডায়ার রাজা হেরোডের বিরুদ্ধচারণ করলেন। অ্যান্টেনির বন্ধু ছিলেন হেরোড। 
সিরিয়া ও লেবানন ছিল হেরোডের এলাকা। তা দিয়ে দিতে স্বামীকে বন্ধুর প্রতি চাপ সৃষ্টি করতে বলেন। অ্যান্টেনি রাজী হননি। টলেমি সিজার যে জুলিয়াস সিজারের সন্তান তা রাজকীয় উৎসব করে ঘোষণা করেন সোনার সিংহাসনে আসীন ক্লিওপেট্রা। রোম সাম্রাজ্যের উত্তরাধিকারী। 

অগাস্টাস সিজার জুলিয়াস সিজারের পুত্র নন। নাবালক টলেমি সিজারের অভিবাবক হিসাবে ক্লিওপেট্রাকেই রোম সাম্রাজ্যের সম্রাজ্ঞী ঘোষণা করেন। রোম সাম্রাজ্যের রাজধানী রোম থেকে আলেকজান্দ্রিয়ার স্থানান্তর করেন। চারটি রাজ্য ভাগ করে আলেকজান্ডার হেলিয়সকে আর্মেনিয়া, তাঁর পূর্বস্বামী টলেমিকে পশ্চিমের সমুদয় অঞ্চল। বোন সেলেনকে দেন সাইরেন। 

অগাস্টাস সিজারের হাতে দেয়া হয় ইতালির মূল অংশ। রোমান সিনেট গর্জে উঠলো। অ্যান্টেনিকে বরখাস্ত করলো। রোম যুদ্ধ ঘোষণা করলো। ক্লিওপেট্রা ও অ্যান্টেনি নৌযুদ্ধ অংশ নিল। কিন্তু ক্লিওপেট্রা না বলে কেটে পরলো। ফলে পরাজিত হল অ্যান্টনি। অক্টোভিয়ান মিশরের দিকে ছুটে আসছিল। ক্লিওপেট্রা দিশেহারা হয়ে খবর পাঠালেন অ্যান্টেনির কাছে যে ক্লিওপেট্রা মারা গেছে। 

এ খবর শুনে অ্যান্টেনি আত্মহত্যা করা ছাড়া কোন গত্যন্তর থাকবে না এটা জেনেই ক্লিওপেট্রা মিথ্যা খবর দিয়েছিলেন বার্তাবাহক দিয়ে। নিজের তরবারি দ্বারা আঘাত করে অ্যান্টনি আত্মহত্যা করার পর ক্লিওপেট্রা অক্টেভিয়াসের কাছে রত্নসম্ভার পাঠালেন। কাজ হল না এ কৌশল। আলেকজান্দ্রিয়ার রাজপ্রসাদ দখল করে ক্লিওপেট্রার শয়নকক্ষে প্রবেশ করলেন। হাজার রত্নমালায় বিভূষিত হয়ে রানী ক্লিওপেট্রা শুয়ে তাঁর স্বর্ণের সিংহাসনে। তবে ক্লিওপেট্রা জীবিত নয় তখন মৃত। 

আত্মসম্মান বাঁচাতে সাপের দংশনে তিনি আত্মহত্যা করেন এমন কিংবদন্তি থাকলেও বিদ্বেষী রোমান লেখকরা এসব দাবি করেন। তবে ক্লিওপেট্রার ছেলে টলেমি সিজার পালিয়ে ভারতবর্ষে পৌঁছার আগেই গুপ্তঘাতকের হাতে হত্যার শিকার হন। অগাস্টাস সিজার ভয় করতেন জুলিয়াস সিজারের পুত্র হিসাবে রোম সাম্রাজ্যের বৈধ উত্তরাধিকারি মূলত টলেমি সিজার। তাই তাকে হত্যা করা হয়।

লেখক: সিনিয়র সাংবাদিক, কলামিস্ট ও ইতিহাস বিশ্লেষক।


বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ তাফসির

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
চাকসুর সুষ্ঠু নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা ছাত্রদলের
চাকসুর সুষ্ঠু নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা ছাত্রদলের

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শোক দিবসে ছাত্রদলের শ্রদ্ধা নিবেদন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শোক দিবসে ছাত্রদলের শ্রদ্ধা নিবেদন

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৩১ মিনিট আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

৫২ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

৫৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অসহায় জনগণ কষ্টে আছে
অসহায় জনগণ কষ্টে আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা