শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৩৮, রবিবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২১

ক্ষমতা ও লালসা মানুষকে পশুবৃত্তির দিকে ঠেলে দেয়

সোহেল সানি
অনলাইন ভার্সন
ক্ষমতা ও লালসা মানুষকে পশুবৃত্তির দিকে ঠেলে দেয়

ক্ষমতা ও লালসা মানুষকে পশুবৃত্তির দিকে ঠেলে দেয়। বিশ্বের বহু রাজা-রানী বা সম্রাট-সম্রাজ্ঞীর রয়েছে পশুবৃত্তিসুলভ অধ্যায়। যা ইতিহাসে খল চরিত্র বিশেষ। 

ইতিহাসের কিংবদন্তি চরিত্রের অন্যতম একটি মিশরের রানী ক্লিওপেট্রা। মিশরের রাজা সপ্তম টলেমির কন্যা ছিলেন ক্লিওপেট্রা ও পুত্র অষ্টম টলেমি। বয়সে তিন বছরের ছোট আপন ভাই অষ্টম টলেমির সঙ্গেই বিয়ে হয় ক্লিওপেট্রার।
 
তবুও এ বিয়ে বন্ধন কখনো 'ক্ষমতা' অপেক্ষা বড় হয়ে ওঠেনি। স্বামীকে হটিয়ে ক্লিওপেট্রা সিংহাসন দখল করে নেন। কিন্তু অচিরেই সৈন্যদল বিদ্রোহ ঘোষণা করে রানী ক্লিওপেট্রার বিরুদ্ধে। বিদ্রোহীরা তার স্বামী অষ্টম টলেমিকেই আবার সিংহাসনে বসায়। সিংহাসন ফিরে পেতে ক্লিওপেট্রা উদগ্রীব তখন। মুহূর্তে খবর পান রোমের সেনাপতি মিশরে আসছেন। অপূর্ব সুন্দরী ক্লিওপেট্রা সাহায্য প্রার্থনা করেন রোম সাম্রাজ্যের কিংবদন্তির মহানায়ক জুলিয়াস সিজারের সঙ্গে দেখা করে। মুগ্ধ হয়ে পড়েন সিজার। ভালবেসে বিয়ে করেন ক্লিওপেট্রাকে। 

সিজার ও ক্লিওপেট্রা প্রেমকাহিনী রোম সাম্রাজ্যে বিতর্কিত হয়ে পড়ে। ব্রুটাস তাকে সিনেট কক্ষে হত্যা করে। কিন্তু জুলিয়াস সিজারের মৃত্যুর পর তারই শিষ্য সেনাপতি মার্ক অ্যান্টিও ক্লিওপেট্রার প্রেমের ফাঁদে পড়েন। তারপর তা বিয়েতে গড়ায়। অক্টাভিয়াস, অ্যান্টনি ও লেপিডাস এশিয়া মাইনরের ফিলিপ্পি নামক স্থানে যুদ্ধ করে ব্রুটাস ও ক্যাসিয়াকে হত্যা করে সিজার হত্যার প্রতিশোধ নেন। এতে রোম সাম্রাজ্য বিভক্ত হয়ে যায়। পরে অক্টাভিয়াস ও মার্জ অ্যান্টনির মধ্যেও বিরোধ হয়।  ক্লিওপেট্রাকে দমন করতে এসে কিন্তু মার্ক অ্যান্টনি রূপে মুগ্ধ হয়ে প্রেমে পড়েন। তাকে বিয়ে করে রোমের সঙ্গে সম্পর্ক ত্যাগ করেন। 

সিজারের মতো পম্পেই ও ক্র্যাসাস সমরবিদ হিসাবে মহাবীর ছিলেন। পম্পের সঙ্গে সম্পর্ক মজবুদ করতে সিজার তার কন্যা জুলিয়াকে বিয়ে দেন। পরপর কয়েকটি যুদ্ধে জিতে জুলিয়াস সিজার রোম সাম্রাজ্যের সীমানা বর্ধিত করেন উত্তরে আটলান্টিক মহাসাগরের তীর পর্যন্ত। যে অঞ্চলের হাজার বছর পর নাম দেয়া হয়েছে ইংলিশ চ্যানেল। কিন্তু ত্রি-মহাবীরের মধ্যে দেখা দিল ভাঙ্গন। পম্পেইর স্ত্রী অর্থাৎ সিজারের মেয়ে জুলিয়ার অকাল মৃত্যু হয়। পম্পেই হয়ে ওঠেন সিজারের প্রতিপক্ষ। 

সিজার তখন ফ্রান্সে বসে খবর পান পম্পেই রোমের রাজধানী দখলের অভিযান শুরু করেছে। ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চল ও এশিয়া মাইনর এলাকায় পম্পেই ছিলেন সর্বেসর্বা। সিজার আক্রমন করে তাকে পালিয়ে যেতে বাধ্য করলো উত্তর আফ্রিকায়য়। পম্পেই গ্রিসের ফারশালীয়াতে পরাজিত হয়ে মিশরে পালিয়ে যান। খবর শুনে সিজার মিশর হানা দেয়ার আগেই পম্পেইকে গুপ্তঘাতক হত্যা করে। কিন্তু সিজার এতে খুশি হতে পারেননি। মিশরীয়দের হাতে তার শত্রু নিহত হবে এটা মানতে পারছিলেন না। সৈন্য নিয়ে মিশরে গেলে মিশরের সিংহাসনচ্যুত রানী ক্লিওপেট্রা সঙ্গে তাঁর পরিচয় ঘটে। 

রূপে মুগ্ধ হয়ে তাকে বিয়ে করেন সিজার। একটি পুত্র সন্তান জন্ম দেন। তার নাম রাখা হয় ক্লডিয়াস সিজার।  সিজারের নেতৃত্বে একনায়কতন্ত্র কায়েম করলেন। ফলে সিনেট সদস্যরা চটে গেল। একদিন ব্রুটাস ও ক্যাসিয়াস এর নেতৃত্বে বিদ্রোহীরা প্রকাশ্যে সিনেট কক্ষেই জুলিয়াস সিজারকে হত্যা করে। খ্রিষ্টপূর্ব ৪৪ অব্দের ১৫ মার্চ। 
সিজারের মৃত্যুর পর অগাস্টাস সিজার। অগাস্টাস ছিলেন রোম সাম্রাজ্যের প্রথম সম্রাট। তিনি রাজপুত ছিলেন না। মহাবীর জুলিয়াস সিজারের ভাগ্নে ছিলেন। তার নাম ছিল গাইয়াস অক্টোভিয়াস। সম্রাট হয়ে অগাস্টাস সিজার নামধারণ করেন। মহাবীর আলেকজান্ডার মৃত্যুবরণ করলে গ্রিক সাম্রাজ্য ভেঙ্গে পড়ে। তখনই রোমানরা জয় করতে থাকে একটার পর একটা দেশ। পোষ্যপুত্র হিসাবে সিজার ভাগ্নে গড়ে তুলছিলেন ভবিষ্যৎ উত্তরাধিকারি হিসাবে। 

৩৩২ খ্রিষ্টাব্দে মহাবীর আলেকজান্ডারের মৃত্যুর পর থেকে ৩১ খ্রিষ্টপূর্বাব্দে রোম কর্তৃক মিশর দখলের মধ্যবর্তী সময় পর্যন্ত টলেমি রাজবংশের প্রতিনিধিরা রাজত্ব করেন। ক্লিওপেট্রা একমাত্র রানী যিনি ইউরোপ তথা গোটা রোম সাম্রাজ্যের ওপর প্রভাব বিস্তার করেন। তিনি ছিলেন মিশরের রাজা সপ্তম টলেমির মেয়ে। টলেমি রাজবংশ মিশরীয় আচার-আচারণ, ভাষা, কৃষ্টি উপেক্ষা করে চলতেন। ব্যতিক্রম ছিলেন ক্লিওপেট্রা। তিনি মিশরীয় বা ফারাওয়াদের মতো বেশভূষা ও ভাষা করায়ত্ত করে নিজেকে মিশরীয় সূর্য দেবতা 'রে'র কন্যারূপে আত্মপ্রকাশ করেন। সর্পশোভিত স্বর্ণমুকুট পরিধান করতেন। বিলাসবহুল ও রাজকীয় জীবনযাপনে রাজকোষ বড় অংশ ব্যয় হয়ে যেত। ফলে  অর্থাভাবও দেখা দিত কখনও কখনও। 

পিতা রাজা সপ্তম টলেমি ৫১ খ্রিষ্টপূর্বাব্দে মৃত্যুবরণ করলে ১৫ বছর বয়স্ক ছোটভাই অষ্টম টলেমি সিংহাসনের অধিকারী হন। রাজসিংহাসনের উত্তরাধিকারের দাবি যাতে অন্যের হাতে না যায়, তার জন্য রাজা সপ্তম টলেমি নিজপুত্র ও কন্যার মধ্যেই বিয়ে দিয়ে যান। ক্লিওপেট্রা ও অষ্টম টলেমির মা-বাবাও আপন ভাই-বোন ছিলেন। 
রাজা টলেমি ও রানী ক্লিওপেট্রা স্বামীর স্ত্রীর বন্ধন বিবাদে জড়িয়ে পড়েন। রানী ক্লিওপেট্রা রাজসিংহাসনে বসলেও বেশিদিন টিকতে পারেননি। সৈন্যসামন্তরা বিদ্রোহ করে রানী ক্লিওপেট্রার বিরুদ্ধে। তাকে সিংহাসনচ্যুত করে। তার স্বামীকেই ক্ষমতা ফিরিয়ে দেয়। এতে গৃহযুদ্ধ বাঁধে রাজ্যজুড়ে। 

ক্লিওপেট্রাকে রাজসিংহাসন ফিরে পেতে ভাবলেন রোম সাহায্য করলেই তিনি স্বামীকে উচ্ছেদ করে আবার সিংহাসনে বসবেন। এ ভাবনার কারণ ছিল তার বাবা সপ্তম টলেমি একবার সিংহাসনচ্যুত হলে রোমেবর সহায়তায় তা আবার ফিরে পেয়েছিলেন। উচ্ছেদ হয়ে ক্লিওপেট্রা  রাজ্যহারা হয়ে পড়েছিলেন। ঠিক একই সময় রোম সেনাপতি জুলিয়াস সিজারের সঙ্গে যুদ্ধে পরাজিত হয়ে মহাবীর পম্পে পালিয়ে মিশরে আসেন। এ খবর শুনে জুলিয়াস সিজার মিশরে হাজির হন। এটা ৪৮ খ্রিষ্ট পূর্বাব্দের ঘটনা। পম্পেকে আঘাত করার আগেই মিশরে গুপ্তঘাতকের হাতে সিজার নিহত হন। সিজার মিশরে আসলে রাজ্যহারা ক্লিওপেট্রা গোপনে তাঁর সঙ্গে দেখা করেন। মুগ্ধ হয়ে রোম সেনাপতি সিজার প্রতিশ্রুতি দেন যে, অচিরেই সামরিক বল প্রয়োগ করে ক্লিওপেট্রাকে সিংহাসন ফের বসিয়ে দেবেন। 

৪৭ খ্রিষ্ট পূর্বাব্দে জুলিয়াস সিজার ক্লিওপেট্রাকে ঠিকই সিংহাসনে বসিয়ে দিয়ে মাত্র ১৫ দিন পাশে ছিলেন। তিনি ২৭ মার্চ মিশর ছেড়ে আবার নিজ দেশ রোমে গমন করেন। ক্লিওপেট্রার রূপে মুগ্ধ হয়ে প্রথমে প্রণয় এবং বিয়ে করেন এরকম একটা কিংবদন্তি মিশরীয় সমাজে প্রচলিত আছে। তাদের ঔরসে একটি ছেলে হয়, যার নাম টলেমি সিজার। অবশ্য গল্প উপান্যাসে এর সত্যতা বিশ্বাস করেন না কেউ। ক্লিওপেট্রাকে ইতিহাসে বলা হয়েছে কিংবদন্তির মহানায়িকা। 

পিতা সপ্তম টলেমি ৫১ খ্রিষ্ট পূর্বাব্দে মারা গেলে রাজসিংহাসনে আরোহণ করেন তার ছোট ভাই অষ্টম টলেমি। ১৫ বছর বয়সী ছোটভাই রাজা অষ্টম টলেমিকে বিয়ে করেন ১৮ বছর বয়স্ক ক্লিওপেট্রা। পৃথিবীর সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ সুন্দরী রানীর মর্যাদায় আসীন ছিলেন ক্লিওপেট্রা। জীবনীকারদের চোখে ক্লিওপেট্রার কন্ঠস্বর বীণার তারের ধ্বনির সঙ্গে তুলনীয় ভীরুকাঁপা ঠোঁটকে গোলাপের পাপড়ির মতো, মায়াবী হরিণী চোখ, সূর্যমুখীগড়নের নাক অসামান্য সৌন্দর্যরূপের বর্ণনাতীত। স্বর্গের দেবতা প্লেটোর ছিল চারধরনের গুণমুগ্ধ ভক্ত ও তোষামোদকারী কিন্তু রানী ক্লিওপেট্রার ভক্ত অনুরাগীর সংখ্যার রকমের অন্ত ছিল না। 

রোমে গিয়ে জুলিয়াস সিজার একটি বিজয় উৎসব পালন করেন। দুই বছর লেগেছিল নিহত পোম্পের সৈন্যদের দমন করতে। ক্লিওপেট্রাকে ওই উৎসবে রাজকীয় সম্মান প্রদর্শন করা হয়। রোমে স্থাপিত গ্রীক দেবতা ভেনাস জেনেট্টিক্মের মন্দিরে মিশরীয় রানী ক্লিওপেট্রার একটি স্বর্ণমূর্তি স্থাপন করা হয়। সিজার কর্তৃক ক্লিওপেট্রার প্রতি ভালবাসা ও সম্মান প্রদর্শনের নিদর্শন এটি। মূর্তির বেদিতে খচিত করা হয় এই কথাটি- Goddess of Egypt (মিশরের দেবী)। সিজার আপনজনের হাতে নিহত হন যে মুহূর্তে কাকতালীয় যে রানী ক্লিওপেট্রা তখন রোমেই ছিলেন। এরপর ক্লিওপেট্রা নিজেকে স্বাধীন সম্রাজ্ঞী ঘোষণা করেন। এসময় রোমের আরেক সেনাপতি অ্যান্টেনি বিশাল এক নৌবহর নিয়ে মিশরের দিকে অগ্রসর হন ক্লিওপেট্রাকে উচ্ছেদ করতে। কিন্তু ক্লিওপেট্রা অ্যান্টেনিকে হাত করার পুতুলে পরিণত করার জন্য কুটনৈতিক চাল চালেন। 

বিলাসবহুল প্রমোদতরীতে প্রচুর উপঢৌকন সাজিয়ে অ্যান্টেনির সঙ্গে সাক্ষাত করেন সিডনাস নদীর তীরে। ক্লিওপেট্রা অপরূপ রূপে, গুণে এবং উপঢৌকনাদিতে প্রীতিমুগ্ধ করে অ্যান্টনিকে অধিকার করেন। অ্যান্টেনি ভুলে গেলেন তার পুণ্যবতী পতিপ্রাণা স্ত্রী অক্টাভিয়া ফুলভিয়াকে। প্রেমযমুনায় যেন ঝাঁপ দিলেন তিনি। পারস্যের বিদ্রোহ দমনের কথা বাদ দিয়ে অ্যান্টেনি  ক্লিওপেট্রার সঙ্গে পড়ে থাকলেন মিশরের আলেকজান্দ্রিয়াতে। সিজারের মৃত্যু যে হীনবল কাটিয়ে ওঠতেই ক্লিওপেট্রা রোম সেনাপতিকে প্রেমের বন্ধনে একাকার করে নেন। ফলে স্ত্রী ফুলভিয়ার মৃত্যু হয় অ্যান্টেনির বিশ্বাসঘাতকতায়। 

ফুলভিয়া ছিলেন অক্টেভিয়ানের (অগাস্টাস সিজার) আপন বোন। ক্লিওপেট্রাকে শেষ পর্যন্ত বিয়ে করেন অ্যান্টনি। ফলে রোম সাম্রাজ্য গর্জে ওঠলো এর প্রতিক্রিয়ায়। বিয়ের আগে অ্যান্টেনি রোমে চলে গেলে ক্লিওপেট্রা রোম সাম্রাজ্যেরই একটি করদ রাজ্য জুডায়ার রাজা হেরোডের বিরুদ্ধচারণ করলেন। অ্যান্টেনির বন্ধু ছিলেন হেরোড। 
সিরিয়া ও লেবানন ছিল হেরোডের এলাকা। তা দিয়ে দিতে স্বামীকে বন্ধুর প্রতি চাপ সৃষ্টি করতে বলেন। অ্যান্টেনি রাজী হননি। টলেমি সিজার যে জুলিয়াস সিজারের সন্তান তা রাজকীয় উৎসব করে ঘোষণা করেন সোনার সিংহাসনে আসীন ক্লিওপেট্রা। রোম সাম্রাজ্যের উত্তরাধিকারী। 

অগাস্টাস সিজার জুলিয়াস সিজারের পুত্র নন। নাবালক টলেমি সিজারের অভিবাবক হিসাবে ক্লিওপেট্রাকেই রোম সাম্রাজ্যের সম্রাজ্ঞী ঘোষণা করেন। রোম সাম্রাজ্যের রাজধানী রোম থেকে আলেকজান্দ্রিয়ার স্থানান্তর করেন। চারটি রাজ্য ভাগ করে আলেকজান্ডার হেলিয়সকে আর্মেনিয়া, তাঁর পূর্বস্বামী টলেমিকে পশ্চিমের সমুদয় অঞ্চল। বোন সেলেনকে দেন সাইরেন। 

অগাস্টাস সিজারের হাতে দেয়া হয় ইতালির মূল অংশ। রোমান সিনেট গর্জে উঠলো। অ্যান্টেনিকে বরখাস্ত করলো। রোম যুদ্ধ ঘোষণা করলো। ক্লিওপেট্রা ও অ্যান্টেনি নৌযুদ্ধ অংশ নিল। কিন্তু ক্লিওপেট্রা না বলে কেটে পরলো। ফলে পরাজিত হল অ্যান্টনি। অক্টোভিয়ান মিশরের দিকে ছুটে আসছিল। ক্লিওপেট্রা দিশেহারা হয়ে খবর পাঠালেন অ্যান্টেনির কাছে যে ক্লিওপেট্রা মারা গেছে। 

এ খবর শুনে অ্যান্টেনি আত্মহত্যা করা ছাড়া কোন গত্যন্তর থাকবে না এটা জেনেই ক্লিওপেট্রা মিথ্যা খবর দিয়েছিলেন বার্তাবাহক দিয়ে। নিজের তরবারি দ্বারা আঘাত করে অ্যান্টনি আত্মহত্যা করার পর ক্লিওপেট্রা অক্টেভিয়াসের কাছে রত্নসম্ভার পাঠালেন। কাজ হল না এ কৌশল। আলেকজান্দ্রিয়ার রাজপ্রসাদ দখল করে ক্লিওপেট্রার শয়নকক্ষে প্রবেশ করলেন। হাজার রত্নমালায় বিভূষিত হয়ে রানী ক্লিওপেট্রা শুয়ে তাঁর স্বর্ণের সিংহাসনে। তবে ক্লিওপেট্রা জীবিত নয় তখন মৃত। 

আত্মসম্মান বাঁচাতে সাপের দংশনে তিনি আত্মহত্যা করেন এমন কিংবদন্তি থাকলেও বিদ্বেষী রোমান লেখকরা এসব দাবি করেন। তবে ক্লিওপেট্রার ছেলে টলেমি সিজার পালিয়ে ভারতবর্ষে পৌঁছার আগেই গুপ্তঘাতকের হাতে হত্যার শিকার হন। অগাস্টাস সিজার ভয় করতেন জুলিয়াস সিজারের পুত্র হিসাবে রোম সাম্রাজ্যের বৈধ উত্তরাধিকারি মূলত টলেমি সিজার। তাই তাকে হত্যা করা হয়।

লেখক: সিনিয়র সাংবাদিক, কলামিস্ট ও ইতিহাস বিশ্লেষক।


বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ তাফসির

এই বিভাগের আরও খবর
শিক্ষকদের সাহসী অবস্থান
শিক্ষকদের সাহসী অবস্থান
চব্বিশের অভ্যুত্থানে প্রাপ্তিটা কী
চব্বিশের অভ্যুত্থানে প্রাপ্তিটা কী
জুলাই সনদ জাতীয় লক্ষ্য পূরণে সহায়ক হোক
জুলাই সনদ জাতীয় লক্ষ্য পূরণে সহায়ক হোক
পিআর নিয়ে আমজনতার ভাবনা
পিআর নিয়ে আমজনতার ভাবনা
অগ্রাধিকার কোনটি : সংস্কার না নির্বাচন?
অগ্রাধিকার কোনটি : সংস্কার না নির্বাচন?
মব সন্ত্রাস সভ্য সমাজে কাম্য নয়
মব সন্ত্রাস সভ্য সমাজে কাম্য নয়
দীর্ঘ মেয়াদে লক্ষ্য বাজার ও পণ্যের বহুমুখীকরণ
দীর্ঘ মেয়াদে লক্ষ্য বাজার ও পণ্যের বহুমুখীকরণ
খালেদা জিয়া হলেন গণতন্ত্রের অতন্দ্রপ্রহরী
খালেদা জিয়া হলেন গণতন্ত্রের অতন্দ্রপ্রহরী
শুল্ক হ্রাসে আত্মতুষ্টি নয়, বাণিজ্য কৌশল বদল জরুরি
শুল্ক হ্রাসে আত্মতুষ্টি নয়, বাণিজ্য কৌশল বদল জরুরি
একাত্তরে শ্রেণিমুক্তির মীমাংসা ঘটেনি
একাত্তরে শ্রেণিমুক্তির মীমাংসা ঘটেনি
ইসরায়েল মার্কা নির্বাচন চায় কারা
ইসরায়েল মার্কা নির্বাচন চায় কারা
প্রধান উপদেষ্টার আসন্ন মালয়েশিয়া সফর ও শ্রমবাজার নিয়ে আশাবাদ
প্রধান উপদেষ্টার আসন্ন মালয়েশিয়া সফর ও শ্রমবাজার নিয়ে আশাবাদ
সর্বশেষ খবর
নির্বাচনের প্রস্তুতির ধীর গতির প্রশ্নে সরব জিল্লুর রহমান
নির্বাচনের প্রস্তুতির ধীর গতির প্রশ্নে সরব জিল্লুর রহমান

এই মাত্র | টক শো

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে “আবহাওয়া-জলবায়ু পরিবর্তন ও করণীয়” শীর্ষক আলোচনা সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে “আবহাওয়া-জলবায়ু পরিবর্তন ও করণীয়” শীর্ষক আলোচনা সভা

৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস, কোথাও হতে পারে ভারী বর্ষণ
দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস, কোথাও হতে পারে ভারী বর্ষণ

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল ইরান

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে গুলিবিদ্ধ সেই হাসপাতাল কর্মচারীর মৃত্যু
রাজধানীতে গুলিবিদ্ধ সেই হাসপাতাল কর্মচারীর মৃত্যু

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

গতানুগতিক নয়, পিআর পদ্ধতিতেই নির্বাচন দিতে হবে : নায়েবে আমির
গতানুগতিক নয়, পিআর পদ্ধতিতেই নির্বাচন দিতে হবে : নায়েবে আমির

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে অসুস্থ লঞ্চ যাত্রীকে চিকিৎসা সহায়তা কোস্ট গার্ডের
চাঁদপুরে অসুস্থ লঞ্চ যাত্রীকে চিকিৎসা সহায়তা কোস্ট গার্ডের

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণভবন অভিমুখে ছাত্রশিবিরের সাইকেল র‌্যালি
গণভবন অভিমুখে ছাত্রশিবিরের সাইকেল র‌্যালি

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোহনগঞ্জে বালুবাহী নৌকা ডুবে দুই শ্রমিক নিখোঁজ
মোহনগঞ্জে বালুবাহী নৌকা ডুবে দুই শ্রমিক নিখোঁজ

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় আজ উপস্থাপন করা হবে জুলাই ঘোষণাপত্র
সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় আজ উপস্থাপন করা হবে জুলাই ঘোষণাপত্র

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

রাস্তায় নেমে এসেছিলেন বাবা-মাও
রাস্তায় নেমে এসেছিলেন বাবা-মাও

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইজিপির ছবি ব্যবহার করে ভুয়া ভিডিও, সতর্ক করল পুলিশ সদর দপ্তর
আইজিপির ছবি ব্যবহার করে ভুয়া ভিডিও, সতর্ক করল পুলিশ সদর দপ্তর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষকদের সাহসী অবস্থান
শিক্ষকদের সাহসী অবস্থান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পাঁচ দিনে গোপন করা হয় ৩২২ মৃত্যুর তথ্য
পাঁচ দিনে গোপন করা হয় ৩২২ মৃত্যুর তথ্য

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্যাসিস্টের পলায়নে রাহুমুক্ত হয়েছে বাংলাদেশ: তারেক রহমান
ফ্যাসিস্টের পলায়নে রাহুমুক্ত হয়েছে বাংলাদেশ: তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সেনাপ্রধান হারুন অর রশীদের দাফন সম্পন্ন
সাবেক সেনাপ্রধান হারুন অর রশীদের দাফন সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউটিউব কন্টেন্ট ক্রিয়েটরদের জন্য সুখবর
ইউটিউব কন্টেন্ট ক্রিয়েটরদের জন্য সুখবর

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারোকে গৃহবন্দী করার নির্দেশ
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারোকে গৃহবন্দী করার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চব্বিশের অভ্যুত্থানে প্রাপ্তিটা কী
চব্বিশের অভ্যুত্থানে প্রাপ্তিটা কী

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইনজুরিতে মেসি, মাঠে ফিরতে পারবেন কবে?
ইনজুরিতে মেসি, মাঠে ফিরতে পারবেন কবে?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ২ জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ
ঢাকায় ২ জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে ১ দিনের জন্য বন্ধ একাদশের অনলাইন ভর্তি
জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে ১ দিনের জন্য বন্ধ একাদশের অনলাইন ভর্তি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকার বাতাসে আজ কতটা দূষণ?
ঢাকার বাতাসে আজ কতটা দূষণ?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুশ তেলবাহী ট্যাংকারে হামলার ছক কষছে যুক্তরাজ্য, অভিযোগ মস্কোর
রুশ তেলবাহী ট্যাংকারে হামলার ছক কষছে যুক্তরাজ্য, অভিযোগ মস্কোর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই গণঅভ্যুত্থান: অজ্ঞাত ১১৪ লাশ উত্তোলন শুরু বুধবার
জুলাই গণঅভ্যুত্থান: অজ্ঞাত ১১৪ লাশ উত্তোলন শুরু বুধবার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাতসকালে ইসরায়েলে হামলা, বেজে উঠল সাইরেন
সাতসকালে ইসরায়েলে হামলা, বেজে উঠল সাইরেন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ আগস্ট)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীর যেসব সড়ক এড়িয়ে চলার নির্দেশনা দিয়েছে ডিএমপি
আজ রাজধানীর যেসব সড়ক এড়িয়ে চলার নির্দেশনা দিয়েছে ডিএমপি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ বন্ধ থাকবে সব ব্যাংক
আজ বন্ধ থাকবে সব ব্যাংক

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় দিনের শুরুতেই বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় দিনের শুরুতেই বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের সঙ্গে জোটের গুঞ্জন, যা বললেন উমামা
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের সঙ্গে জোটের গুঞ্জন, যা বললেন উমামা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেফতার দাবি
উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেফতার দাবি

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি
ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না
যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না

১৬ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

দম্পতিদের জন্য গ্রিন কার্ডের নিয়মে বড় পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের
দম্পতিদের জন্য গ্রিন কার্ডের নিয়মে বড় পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা
মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন
সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বিএনপি : সালাহউদ্দিন
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বিএনপি : সালাহউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হার্টের রিংয়ের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত
হার্টের রিংয়ের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

মির্জা ফখরুলের নেতৃত্বে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ অনুষ্ঠানে যাবেন বিএনপির ৫ নেতা
মির্জা ফখরুলের নেতৃত্বে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ অনুষ্ঠানে যাবেন বিএনপির ৫ নেতা

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমিরাতে বাংলাদেশি সবুজ মিয়া জিতলেন ৬০ কোটির লটারি
আমিরাতে বাংলাদেশি সবুজ মিয়া জিতলেন ৬০ কোটির লটারি

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান
গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোনো বিদেশিকে পরমাণু সাইটে ঢুকতে দেবে না ইরান
কোনো বিদেশিকে পরমাণু সাইটে ঢুকতে দেবে না ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মেয়েটা আমার’- দত্তকের মন্তব্যে ক্ষুব্ধ পরীমণি
‘মেয়েটা আমার’- দত্তকের মন্তব্যে ক্ষুব্ধ পরীমণি

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন
সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিষয়ে ইতিবাচক উত্তর দেয়নি ভারত : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনার বিষয়ে ইতিবাচক উত্তর দেয়নি ভারত : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ৫ দিন কেমন থাকবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
আগামী ৫ দিন কেমন থাকবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ
তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা রাষ্ট্র কনসেপ্টই বুঝতো না : আসিফ নজরুল
শেখ হাসিনা রাষ্ট্র কনসেপ্টই বুঝতো না : আসিফ নজরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আল-আকসা প্রাঙ্গণে ইহুদিদের প্রার্থনার নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক
আল-আকসা প্রাঙ্গণে ইহুদিদের প্রার্থনার নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরি পাওয়া মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের তথ্য যাচাই করছে সরকার: উপদেষ্টা
চাকরি পাওয়া মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের তথ্য যাচাই করছে সরকার: উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪০% ক্লাস অনলাইনে: সাত কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’
৪০% ক্লাস অনলাইনে: সাত কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাতসকালে ইসরায়েলে হামলা, বেজে উঠল সাইরেন
সাতসকালে ইসরায়েলে হামলা, বেজে উঠল সাইরেন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আসুন এমন বাংলাদেশ গড়ে তুলি, যেখানে আর কোনো স্বৈরাচারের ঠাঁই হবে না’
‘আসুন এমন বাংলাদেশ গড়ে তুলি, যেখানে আর কোনো স্বৈরাচারের ঠাঁই হবে না’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ তেলবাহী ট্যাংকারে হামলার ছক কষছে যুক্তরাজ্য, অভিযোগ মস্কোর
রুশ তেলবাহী ট্যাংকারে হামলার ছক কষছে যুক্তরাজ্য, অভিযোগ মস্কোর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের হাত থেকে হ্যান্ডকাপসহ পালাল ৯ হত্যা মামলার আসামি
পুলিশের হাত থেকে হ্যান্ডকাপসহ পালাল ৯ হত্যা মামলার আসামি

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতেও শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে পুশ ইন করার দাবি
ভারতেও শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে পুশ ইন করার দাবি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ রানের শ্বাসরুদ্ধকর জয় ভারতের, সিরিজে সমতা
৬ রানের শ্বাসরুদ্ধকর জয় ভারতের, সিরিজে সমতা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিন মাসের মধ্যে ওয়েলিংটন ও জোহর বাহরুতে মিশন খুলবে বাংলাদেশ
তিন মাসের মধ্যে ওয়েলিংটন ও জোহর বাহরুতে মিশন খুলবে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মকর্তাদের জরুরি নির্দেশনা দিয়ে সব ব্যাংককে চিঠি
কর্মকর্তাদের জরুরি নির্দেশনা দিয়ে সব ব্যাংককে চিঠি

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবারও ১/১১-এর পদধ্বনি
আবারও ১/১১-এর পদধ্বনি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলনের মোড় ঘুরিয়ে দেওয়া ছবি
আন্দোলনের মোড় ঘুরিয়ে দেওয়া ছবি

বিশেষ আয়োজন

ছাত্র-জনতার রক্তস্নাত বিজয়ের দিন
ছাত্র-জনতার রক্তস্নাত বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীর কেঁপে উঠেছিল বুক হিম হয়ে গিয়েছিল
শরীর কেঁপে উঠেছিল বুক হিম হয়ে গিয়েছিল

বিশেষ আয়োজন

সিলেটে সেই অস্ত্রধারীরা ‘হাওয়া’
সিলেটে সেই অস্ত্রধারীরা ‘হাওয়া’

নগর জীবন

হাসিনা ছিলেন পুলিশের বাপ-মা, তাঁর নির্দেশ ছাড়া গুলি করতে পারে না
হাসিনা ছিলেন পুলিশের বাপ-মা, তাঁর নির্দেশ ছাড়া গুলি করতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ মুক্তির দিন
আজ মুক্তির দিন

বিশেষ আয়োজন

উপদেষ্টা আসিফ মুরাদনগরে মাফিয়াতন্ত্র কায়েম করেছেন
উপদেষ্টা আসিফ মুরাদনগরে মাফিয়াতন্ত্র কায়েম করেছেন

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আপনার একটি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় দেশবাসী
আপনার একটি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

‘জুলাই সাহসী’ সাংবাদিক সম্মাননা পেলেন ভুয়া জুলাই যোদ্ধা!
‘জুলাই সাহসী’ সাংবাদিক সম্মাননা পেলেন ভুয়া জুলাই যোদ্ধা!

নগর জীবন

মেয়েরা বলেই যত আশা
মেয়েরা বলেই যত আশা

মাঠে ময়দানে

কাউন্সিলরকে না পেয়ে বোনকে গুলি করে হত্যা
কাউন্সিলরকে না পেয়ে বোনকে গুলি করে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আটকে থাকবে না হাসিনার বিচারপ্রক্রিয়া
আটকে থাকবে না হাসিনার বিচারপ্রক্রিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আত্মতুষ্টির সুযোগ নেই রপ্তানিকারকদের
আত্মতুষ্টির সুযোগ নেই রপ্তানিকারকদের

শিল্প বাণিজ্য

অর্থনীতিতে স্বস্তি ফেরেনি, দরিদ্র বেড়েছে স্থবির বিনিয়োগ
অর্থনীতিতে স্বস্তি ফেরেনি, দরিদ্র বেড়েছে স্থবির বিনিয়োগ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বসাঁতারে চীনের আধিপত্য
বিশ্বসাঁতারে চীনের আধিপত্য

মাঠে ময়দানে

যেভাবে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা
যেভাবে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে নাশকতার চেষ্টা
রেললাইনে নাশকতার চেষ্টা

দেশগ্রাম

জাতীয় ঐক্য ধরে রাখতে হবে
জাতীয় ঐক্য ধরে রাখতে হবে

খবর

বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ ও সড়ক মেরামতে সেনাবাহিনী
বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ ও সড়ক মেরামতে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

পুঠিয়ার ডাকবাংলো চত্বর থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
পুঠিয়ার ডাকবাংলো চত্বর থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

জুলাইয়ের চেতনা বাস্তবায়ন করতে হবে
জুলাইয়ের চেতনা বাস্তবায়ন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুটপাতে হাঁটছিলেন তরুণী স্ল্যাব উল্টে নালায়
ফুটপাতে হাঁটছিলেন তরুণী স্ল্যাব উল্টে নালায়

খবর

বাংলাদেশ এখন তীব্র খাদ্যনিরাপত্তাহীনতায়
বাংলাদেশ এখন তীব্র খাদ্যনিরাপত্তাহীনতায়

প্রথম পৃষ্ঠা

গুলির সামনে বুক চিতিয়ে দাঁড়িয়ে ছিল
গুলির সামনে বুক চিতিয়ে দাঁড়িয়ে ছিল

বিশেষ আয়োজন

৫ আগস্ট জাতীয় জীবনে থাকবে অম্লান স্মৃতি
৫ আগস্ট জাতীয় জীবনে থাকবে অম্লান স্মৃতি

খবর

প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়ন চায় জনগণ : তারেক রহমান
প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়ন চায় জনগণ : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটি
ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতিবিদরা সরকারের ভালো কাজ দেখেন না
অর্থনীতিবিদরা সরকারের ভালো কাজ দেখেন না

প্রথম পৃষ্ঠা