শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১১, রবিবার, ০৩ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০৮:১৫, রবিবার, ০৩ আগস্ট, ২০২৫

জুলাই সনদ জাতীয় লক্ষ্য পূরণে সহায়ক হোক

গাজীউল হাসান খান
অনলাইন ভার্সন
জুলাই সনদ জাতীয় লক্ষ্য পূরণে সহায়ক হোক

এ কথা অনস্বীকার্য যে, জাতির সামনে প্রস্তাবিত জুলাই সনদ উপস্থাপনার আগে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় ধাপের দীর্ঘ আলোচনা শেষে ১৯টি মৌলিক সংস্কারের বিষয়ে সফল পরিসমাপ্তি ঘটানো একটি ঐতিহাসিক ঘটনা।

উনসত্তরের গণ-অভ্যুত্থানে তৎকালীন স্বৈরশাসক আইয়ুব খানের পতন ঘটানো ছিল একটি পাকিস্তানভিত্তিক রাজনৈতিক অধ্যায়। আর স্বাধীনতা-উত্তর চব্বিশের জুলাই-আগস্টে সংঘটিত বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার বিপ্লবে দেশীয় ফ্যাসিবাদী শাসক শেখ হাসিনাকে উচ্ছেদ করা ছিল আরেক সংগ্রামী ইতিহাসের অধ্যায় রচনা, যা দেশের আরেক সামরিক স্বৈরশাসক জেনারেল হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের পতন থেকেও ছিল অনেক বেশি মর্মান্তিক ও বৈশিষ্ট্যমণ্ডিত। কারণ সেই গণ-অভ্যুত্থানের আকস্মিকতা ও ব্যাপকতায় শেখ হাসিনা শেষ পর্যন্ত দেশ থেকে পালিয়ে ভারতে আশ্রয় নিতে বাধ্য হয়েছিলেন।

সমগ্র বিশ্ববাসী সে ঘটনায় বিস্ময়ে হতবাক হয়েছিল। নোবেলজয়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে সেই মুক্তিকামী ছাত্র-জনতা সেদিন গঠন করেছিল এক অন্তর্বর্তীকালীন সরকার, যার মূল উদ্দেশ্য ছিল বাংলাদেশ নামক এই পর্যুদস্ত রাষ্ট্রটিকে উদ্ধার করে শোষিত-বঞ্চিত মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষার বাস্তব রূপ দেওয়া। বাংলাদেশের জনগণ কখনো রাষ্ট্র সংস্কারের জন্য এত ত্যাগ স্বীকার করেনি। সে কারণে অন্তর্বর্তী সরকারের বর্তমান আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, এই নির্যাতিত-নিষ্পেষিত ও অধিকারবঞ্চিত মানুষের প্রত্যাশা উপেক্ষা করা পরবর্তী সরকারের পক্ষে সহজ হবে না। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস বলেছেন, ‘জুলাই আমাদের পুনর্জন্মের মাস। তাই আমাদের নতুন পথ রচনা করতেই হবে।’ 

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, ‘সবকিছু বিবেচনা করে আমাদের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে হবে। ফ্যাসিবাদ যেন আর মাথা চাড়া দিতে না পারে, সে ব্যাপারে সবাইকে সজাগ থাকতে হবে।’

৫ আগস্টের মধ্যে সেই কাঙ্ক্ষিত সনদ ঘোষণা করা হতে পারে বলে জানা গেছে। বাংলাদেশের বিগত ৫৩ বছরের ইতিহাসে বহু রাজনৈতিক আন্দোলন ও গণ-অভ্যুত্থান সংঘটিত হয়েছে, বহু শাসকের পালাবদল ঘটেছে; কিন্তু জনগণের ভাগ্যের বিশেষ পরিবর্তন ঘটেনি। ঘুণে ধরা সেই রাষ্ট্রযন্ত্র কিংবা জাতীয় জীবনের কোনো ক্ষেত্রেই বিশেষ সংস্কার সাধিত হয়নি। শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ও খালেদা জিয়ার নেতৃত্বাধীন বিএনপির শাসনামলে রাষ্ট্র কিংবা জনগণের অবস্থার কিছু উন্নতি হলেও ষড়যন্ত্রকারী ও শোষকগোষ্ঠীর অপতৎপরতায় সে সময়গুলো দীর্ঘস্থায়ী হতে পারেনি। সে কারণে ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের এক বছর পূর্তির আগেই সংগ্রামী ছাত্র-জনতার দাবিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের ডাকে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শেষে মৌলিক সংস্কারের প্রশ্নে মোট ১৯টি বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছা সম্ভব হয়েছে।

সদ্যঃসমাপ্ত ৩১ জুলাই পর্যন্ত সংস্কারের প্রশ্নে বিএনপি, জামায়াত, জাতীয় নাগরিক পার্টিসহ (এনসিপি) ৩০টির বেশি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ২৩ দিন ধরে এই মৌলিক সংস্কারের বিষয়ে আলোচনা চলেছে। সেখানে সংস্কারের প্রশ্নে মোট ১৬৬টি সুপারিশের ব্যাপারে আলাপ-আলোচনা হয়েছে।

এই প্রক্রিয়ায় যেসব বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে আগেই ঐকমত্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, সেগুলো বাদ দিয়ে কমিশনের পক্ষ থেকে ১৯টি বিষয়ে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই ঐকমত্য প্রতিষ্ঠা সম্ভব হয়েছে; যদিও কিছু কিছু ক্ষেত্রে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ বা মতভেদ রয়েছে। বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রটির প্রতিষ্ঠার পর বিগত ৫৩ বছরের মধ্যে এটিই আমাদের প্রথম রাজনৈতিক দলীয় সম্মিলিত রাষ্ট্র মেরামত ও জাতীয় জীবনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে আনীত সংস্কার প্রচেষ্টা, যা নিঃসন্দেহে একটি ঐতিহাসিক উদ্যোগ বলে বিবেচনা হয়েছে।

দেশে গণ-অভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে ‘মব জাস্টিস’-এর মতো অরাজকতা স্থান করে নিয়েছিল। গণ-অভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে দেশে পুলিশ প্রশাসন ভেঙে পড়ার কারণে সেই অরাজকতাগুলো সংঘটিত হতে পেরেছে। দেশের শান্তিকামী মানুষ অবিলম্বে তার অবসান চায়।

পাশাপাশি বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী বলেছে, জাতীয় ঐকমত্য কমিশন কর্তৃক নির্ধারিত সংস্কারগুলোকে শুধু মৌখিকভাবে নয়, আইনানুগ কিংবা সাংবিধানিকভাবে স্বীকৃতি না দেওয়া গেলে ভবিষ্যতে ক্ষমতাসীন সরকার সেগুলো বিভিন্ন অজুহাতে অগ্রাহ্য করতে পারে। সুতরাং প্রস্তাবিত সংস্কার সংবলিত ‘জুলাই সনদ’ কিংবা ঘোষণাগুলো তখন কাজির গরুর মতো খাতাপত্রে থাকলেও গোয়ালে খুঁজে পাওয়া দুষ্কর হয়ে উঠতে পারে।

যে ১৯টি গুরুত্বপূর্ণ মৌলিক সংস্কারের বিষয়ে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ঐকমত্যে পৌঁছা গেছে তার মধ্যে রয়েছে সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ, সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতিত্ব, নির্বাচনী এলাকার সীমানা নির্ধারণ, রাষ্ট্রপতির ক্ষমা সংক্রান্ত বিধান, বিচার বিভাগের বিকেন্দ্রীকরণ, জরুরি অবস্থা ঘোষণা, প্রধান বিচারপতির নিয়োগ, সংবিধান সংশোধন, প্রধানমন্ত্রীর একাধিক পদে থাকার বিধান, নির্বাচন কমিশন, দুর্নীতি দমন কমিশন, প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদকাল, সংসদে নারী প্রতিনিধিত্ব, দ্বিকক্ষবিশিষ্ট পার্লামেন্ট, রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা ও দায়িত্ব, তত্ত্বাবধায়ক সরকার এবং নাগরিকের মৌলিক অধিকার সম্প্রসারণ ও রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতিসহ আরো কিছু বিষয়। 

উল্লেখিত বিষয়াদি নিয়ে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিনিধিদের সঙ্গে বিস্তারিত আলোচনা শেষে একটি গ্রহণযোগ্য ঐকমত্যে পৌঁছা সম্ভব হয়েছে। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ এসেছে, যা সম্পূর্ণ গণতান্ত্রিক অভিব্যক্তি বলে গ্রহণ করা হয়েছে। এখানে উল্লেখ করা অসমীচীন হবে না যে, বাংলাদেশের রাজনীতির দীর্ঘ প্রায় ৫৩ বছরের ইতিহাসে বিভিন্ন সরকারের শাসনামলে নিজেদের সুবিধা বা স্বার্থ অনযায়ী সংবিধানের কিছু পরিবর্তন, সংশোধন, সংযোজন বা বিয়োজন ছাড়া মৌলিক সংস্কারের বিষয়ে সর্বদলীয়ভাবে কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি।

ফলে শাসন পদ্ধতিতে ক্রমে ক্রমে স্থান করে নিয়েছে ফ্যাসিবাদ, দুর্নীতি, নৈরাজ্য। সর্বদলীয়ভাবে যে মৌলিক সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে তাকে অবশ্যই গঠনশীল, গণতান্ত্রিক, মানবাধিকার ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে সহায়ক পদক্ষেপ হিসেবে ঐতিহাসিক বলে সীমিতভাবে হলেও অভিহিত করা যায়। এখন বাকি সবকিছু নির্ভর করছে গৃহীত রাষ্ট্র মেরামত কিংবা মৌলিক সংস্কারের বিষয়গুলোর সফল বাস্তবায়নের ওপর। রাজনৈতিক কিংবা সাংবিধানিক পরিবর্তন একটি চলমান প্রক্রিয়া। রাতারাতি সব পরিবর্তন কিংবা সংস্কার একসঙ্গে সম্পন্ন করা অতীতে কখনো তেমনভাবে সম্ভব হয়নি। সে কারণেই ধাপে ধাপে সব পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। আর সেটিকেই গণতান্ত্রিক মহল বলে থাকে ‘রাজনৈতিক প্রক্রিয়া’।

চুয়ান্নতে মওলানা ভাসানীর আওয়ামী লীগ ও শেরে বাংলা ফজলুল হকের কৃষক-শ্রমিক প্রজা পার্টির নেতৃত্বে যুক্তফ্রন্টের প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচন, যাতে পূর্ব পাকিস্তানে ব্যাপক সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করে তারা। কিন্তু পাকিস্তানি কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব সেই মন্ত্রিপরিষদ ভেঙে দেয়। সেই থেকে এক বিচ্ছিন্নতাবাদী ও মুক্তি আন্দোলনের পথে রাজনীতি পরিচালনা করছিলেন ভাসানী। সাতান্ন সালে কাগমারীতে অনুষ্ঠিত এক সভায় নীতিগত কারণে নিজ দল আওয়ামী লীগ থেকে পদত্যাগ করেন ভাসানী। তরুণ আওয়ামী লীগ নেতা শেখ মুজিবুর রহমান ঘোষণা করেন তাঁর ছয় দফা রাজনৈতিক কর্মসূচি।

তারই ধারাবাহিকতায় সূচিত হয়েছিল উনসত্তরের গণ-অভ্যুত্থান। তাতে শেষ পর্যন্ত পাকিস্তানের লৌহমানব আইয়ুব খান পদত্যাগ করেন এবং শেখ মুজিবকে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা থেকে নিঃশর্ত মুক্তি দেওয়া হয়েছিল। সেই ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন মওলানা ভাসানী। শেখ মুজিব সত্তরের নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েও পাকিস্তানের রাষ্ট্রক্ষমতা লাভ করতে পারেননি। অন্যদিকে মওলানা ভাসানী দিয়েছিলেন স্বাধীনতার ডাক।

আর একাত্তরে পাক হানাদারবাহিনী নিরস্ত্র বাঙালির বিরুদ্ধে হামলে পড়লে মেজর জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছিলেন। পরবর্তীকালে জিয়াউর রহমান সিপাহি-জনতার এক অভ্যুত্থানে স্বাধীন বাংলাদেশের রাষ্ট্রক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হয়েছিলেন। আওয়ামী লীগের শাসনামল এবং পরবর্তীকালে জিয়াউর রহমানের মৃত্যুর পর সামরিক স্বৈরশাসক হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের শাসনামলে বাংলাদেশে প্রচুর আন্দোলন-সংগ্রাম পরিচালিত হয়েছে ছাত্র-জনতার অংশগ্রহণে। কিন্তু বহুধাবিভক্ত বাংলাদেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গণতন্ত্র, মানবাধিকার ও আইনের শাসনের অভাবে স্থিতিশীলতা আসেনি কখনো। ক্ষমতা দখলের চক্রান্তে কিংবা ষড়যন্ত্রের রাজনীতির কারণে গণতান্ত্রিক মতাদর্শ কখনোই  থিতু হতে পারেনি বাংলাদেশে।

ফলে বারবার জন্ম নিয়েছে স্বৈরাচার ও ফ্যাসিবাদ। সেই রাজনৈতিক ধারাবাহিকতায় বিগত চব্বিশের জুলাই-আগস্টের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার নেতৃত্বে সংঘটিত গণ-অভ্যুত্থান, রাষ্ট্র মেরামত ও প্রয়োজনীয় সংস্কারের প্রস্তাব এবং জুলাই ঘোষণা নিঃসন্দেহে একটি সুদূরপ্রসারী কার্যক্রম।

বিএনপি বাংলাদেশের একটি বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে এই রাষ্ট্র মেরামত ও সংস্কার প্রক্রিয়ায় যথেষ্ট সহযোগিতা প্রদান করেছে। আশা করি, সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টা ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের জন্য একটি সুবর্ণপথ বিনির্মাণ করবে।

লেখক : বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) সাবেক প্রধান সম্পাদক ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক।

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
পিআর নিয়ে আমজনতার ভাবনা
পিআর নিয়ে আমজনতার ভাবনা
অগ্রাধিকার কোনটি : সংস্কার না নির্বাচন?
অগ্রাধিকার কোনটি : সংস্কার না নির্বাচন?
মব সন্ত্রাস সভ্য সমাজে কাম্য নয়
মব সন্ত্রাস সভ্য সমাজে কাম্য নয়
দীর্ঘ মেয়াদে লক্ষ্য বাজার ও পণ্যের বহুমুখীকরণ
দীর্ঘ মেয়াদে লক্ষ্য বাজার ও পণ্যের বহুমুখীকরণ
খালেদা জিয়া হলেন গণতন্ত্রের অতন্দ্রপ্রহরী
খালেদা জিয়া হলেন গণতন্ত্রের অতন্দ্রপ্রহরী
শুল্ক হ্রাসে আত্মতুষ্টি নয়, বাণিজ্য কৌশল বদল জরুরি
শুল্ক হ্রাসে আত্মতুষ্টি নয়, বাণিজ্য কৌশল বদল জরুরি
একাত্তরে শ্রেণিমুক্তির মীমাংসা ঘটেনি
একাত্তরে শ্রেণিমুক্তির মীমাংসা ঘটেনি
ইসরায়েল মার্কা নির্বাচন চায় কারা
ইসরায়েল মার্কা নির্বাচন চায় কারা
প্রধান উপদেষ্টার আসন্ন মালয়েশিয়া সফর ও শ্রমবাজার নিয়ে আশাবাদ
প্রধান উপদেষ্টার আসন্ন মালয়েশিয়া সফর ও শ্রমবাজার নিয়ে আশাবাদ
বাণিজ্যচুক্তি : ভিয়েতনাম পারলে আমরা নয় কেন
বাণিজ্যচুক্তি : ভিয়েতনাম পারলে আমরা নয় কেন
রাজনীতিতে জনসমর্থন গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর
রাজনীতিতে জনসমর্থন গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর
এ দুর্যোগ ও দুর্বিপাকের শেষ কোথায়
এ দুর্যোগ ও দুর্বিপাকের শেষ কোথায়
সর্বশেষ খবর
শেষ ওভারের রোমাঞ্চে ৬ ম্যাচ পর জিতল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
শেষ ওভারের রোমাঞ্চে ৬ ম্যাচ পর জিতল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

২১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

আমিরাতে তীব্র তাপপ্রবাহ, স্বাস্থ্য ঝুঁকি সতর্কতা
আমিরাতে তীব্র তাপপ্রবাহ, স্বাস্থ্য ঝুঁকি সতর্কতা

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্ডিগো ফ্লাইটে সহযাত্রীকে চড়, আজীবন নিষিদ্ধ যাত্রী
ইন্ডিগো ফ্লাইটে সহযাত্রীকে চড়, আজীবন নিষিদ্ধ যাত্রী

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনার কেন্দ্রে জুলাই ঘোষণা
আলোচনার কেন্দ্রে জুলাই ঘোষণা

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসিনার দুঃশাসনের বিরুদ্ধে ড. ইউনূস একটি কথাও বলেননি
হাসিনার দুঃশাসনের বিরুদ্ধে ড. ইউনূস একটি কথাও বলেননি

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

আবারও তিস্তার পানি বিপৎসীমার উপরে, নিম্নাঞ্চলে প্লাবন
আবারও তিস্তার পানি বিপৎসীমার উপরে, নিম্নাঞ্চলে প্লাবন

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিন স্থানে ব্যাপক চাঁদাবাজি, মাসে দুই কোটি টাকা আদায়
তিন স্থানে ব্যাপক চাঁদাবাজি, মাসে দুই কোটি টাকা আদায়

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘সাইয়ারা’ দিয়ে কামব্যাক, দেনায় ডুবে গিয়েছিলেন রাজেশ কুমার
‘সাইয়ারা’ দিয়ে কামব্যাক, দেনায় ডুবে গিয়েছিলেন রাজেশ কুমার

৩৯ মিনিট আগে | শোবিজ

শিশুদের জন্য এআই একাডেমি তৈরি করল ১০ বছরের মেয়ে
শিশুদের জন্য এআই একাডেমি তৈরি করল ১০ বছরের মেয়ে

৪৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হাসিনার বিরুদ্ধে সাক্ষ্য : রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুন ট্রাইব্যুনালে
হাসিনার বিরুদ্ধে সাক্ষ্য : রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুন ট্রাইব্যুনালে

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মেসির ইনজুরির ধাক্কা, শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে টাইব্রেকারে জয় মায়ামির
মেসির ইনজুরির ধাক্কা, শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে টাইব্রেকারে জয় মায়ামির

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পাগলু’ নাটকে জুটি বাঁধলেন মোশাররফ-সাফা
‘পাগলু’ নাটকে জুটি বাঁধলেন মোশাররফ-সাফা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় ইসরায়েলের বর্বরতা, ২৪ ঘণ্টায় নিহত আরও ৯৮ ফিলিস্তিনি
গাজায় ইসরায়েলের বর্বরতা, ২৪ ঘণ্টায় নিহত আরও ৯৮ ফিলিস্তিনি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুক লাইভে এসে রাজনীতি ছাড়ার ঘোষণা ফাতেমার
ফেসবুক লাইভে এসে রাজনীতি ছাড়ার ঘোষণা ফাতেমার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কলম্বিয়াকে টাইব্রেকারে হারিয়ে কোপার নবম শিরোপা ব্রাজিলের
কলম্বিয়াকে টাইব্রেকারে হারিয়ে কোপার নবম শিরোপা ব্রাজিলের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের হুমকির সত্ত্বেও রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কিনবে ভারত
ট্রাম্পের হুমকির সত্ত্বেও রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কিনবে ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস, তাপমাত্রা থাকবে অপরিবর্তিত
ঢাকায় বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস, তাপমাত্রা থাকবে অপরিবর্তিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে বহুমাত্রিক দারিদ্র্যে চার কোটি মানুষ
দেশে বহুমাত্রিক দারিদ্র্যে চার কোটি মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্ধু দিবস ঘিরে দেশের প্রেক্ষাগৃহে 'উড়াল'
বন্ধু দিবস ঘিরে দেশের প্রেক্ষাগৃহে 'উড়াল'

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে ‘ডাইনি’ অপবাদে একই পরিবারের পাঁচজনকে পুড়িয়ে হত্যা
ভারতে ‘ডাইনি’ অপবাদে একই পরিবারের পাঁচজনকে পুড়িয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে অস্ত্র বাণিজ্য বন্ধ করলো স্লোভেনিয়া
ইসরায়েলের সঙ্গে অস্ত্র বাণিজ্য বন্ধ করলো স্লোভেনিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দুই-তিন সপ্তাহের মধ্যে সৌদি আরবের সঙ্গে শ্রমিক পাঠানো নিয়ে চুক্তি হবে’
‘দুই-তিন সপ্তাহের মধ্যে সৌদি আরবের সঙ্গে শ্রমিক পাঠানো নিয়ে চুক্তি হবে’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে আজ যেসব সড়ক এড়িয়ে চলার পরামর্শ ডিএমপির
রাজধানীতে আজ যেসব সড়ক এড়িয়ে চলার পরামর্শ ডিএমপির

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেল আবিবে হাজার হাজার ইসরায়েলির বিক্ষোভ
তেল আবিবে হাজার হাজার ইসরায়েলির বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোটি কোটি টাকার টেন্ডারে ‘শুভংকরের ফাঁকি’
কোটি কোটি টাকার টেন্ডারে ‘শুভংকরের ফাঁকি’

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের শর্ত পূরণে অভিঘাত আসতে পারে স্থানীয় শিল্পে
যুক্তরাষ্ট্রের শর্ত পূরণে অভিঘাত আসতে পারে স্থানীয় শিল্পে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি : আরও এক শিক্ষার্থীকে ছাড়পত্র
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি : আরও এক শিক্ষার্থীকে ছাড়পত্র

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ জাতীয় লক্ষ্য পূরণে সহায়ক হোক
জুলাই সনদ জাতীয় লক্ষ্য পূরণে সহায়ক হোক

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ আগস্ট)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: হামাস
স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ফের বিয়ের পরিকল্পনা তানিয়া বৃষ্টির, অভিনয় ছেড়ে স্থায়ী হতে চান বিদেশে
ফের বিয়ের পরিকল্পনা তানিয়া বৃষ্টির, অভিনয় ছেড়ে স্থায়ী হতে চান বিদেশে

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শতকোটি টাকা নিয়ে পালাল ‘ফ্লাইট এক্সপার্ট’!
শতকোটি টাকা নিয়ে পালাল ‘ফ্লাইট এক্সপার্ট’!

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ পুলিশে ‘সুমাইয়া জাফরিন’ নামে কোনো কর্মকর্তা নেই : পুলিশ সদর দফতর
বাংলাদেশ পুলিশে ‘সুমাইয়া জাফরিন’ নামে কোনো কর্মকর্তা নেই : পুলিশ সদর দফতর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া উত্তেজনা: পারমাণবিক সাবমেরিন শক্তিতে কে এগিয়ে?
যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া উত্তেজনা: পারমাণবিক সাবমেরিন শক্তিতে কে এগিয়ে?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন
জামায়াত আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্কের টেসলাকে ২৪৩ মিলিয়ন ডলার জরিমানা
ইলন মাস্কের টেসলাকে ২৪৩ মিলিয়ন ডলার জরিমানা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮তলা থেকে পড়েও অলৌকিকভাবে বেঁচে গেল ৩ বছরের শিশু!
১৮তলা থেকে পড়েও অলৌকিকভাবে বেঁচে গেল ৩ বছরের শিশু!

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা
ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডি ভিলিয়ার্সের ব্যাটিং ঝড়ে পাকিস্তানকে উড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন দক্ষিণ আফ্রিকা
ডি ভিলিয়ার্সের ব্যাটিং ঝড়ে পাকিস্তানকে উড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন দক্ষিণ আফ্রিকা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে কাল একাধিক কর্মসূচি, এড়িয়ে চলবেন যেসব সড়ক
রাজধানীতে কাল একাধিক কর্মসূচি, এড়িয়ে চলবেন যেসব সড়ক

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত, ৫ আগস্ট জাতির সামনে উপস্থাপন
জুলাই ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত, ৫ আগস্ট জাতির সামনে উপস্থাপন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়েরবাজার গণকবরের ১১৪ জুলাই শহীদের মরদেহ তোলা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রায়েরবাজার গণকবরের ১১৪ জুলাই শহীদের মরদেহ তোলা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ৫ দিন অতিভারী বর্ষণের আভাস
টানা ৫ দিন অতিভারী বর্ষণের আভাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংসদের বাইরে সংবিধান সংশোধনের কোনো সুযোগ নেই : আমীর খসরু
সংসদের বাইরে সংবিধান সংশোধনের কোনো সুযোগ নেই : আমীর খসরু

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে ‘ডাইনি’ অপবাদে একই পরিবারের পাঁচজনকে পুড়িয়ে হত্যা
ভারতে ‘ডাইনি’ অপবাদে একই পরিবারের পাঁচজনকে পুড়িয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পণ্যে ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল থাকলে শুল্ক লাগবে না : বিজিএমইএ সভাপতি
পণ্যে ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল থাকলে শুল্ক লাগবে না : বিজিএমইএ সভাপতি

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কক্সবাজারে ট্রেনের ধাক্কা, নারী-শিশুসহ অটোরিকশার ৫ যাত্রী নিহত
কক্সবাজারে ট্রেনের ধাক্কা, নারী-শিশুসহ অটোরিকশার ৫ যাত্রী নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেল আবিবে হাজার হাজার ইসরায়েলির বিক্ষোভ
তেল আবিবে হাজার হাজার ইসরায়েলির বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসি-বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় নিয়ে বের হওয়ার আহ্বান ডিএমপির
এইচএসসি-বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় নিয়ে বের হওয়ার আহ্বান ডিএমপির

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার শান্তিতে নোবেলের জন্য ট্রাম্পকে মনোনয়ন দেবে কম্বোডিয়া
এবার শান্তিতে নোবেলের জন্য ট্রাম্পকে মনোনয়ন দেবে কম্বোডিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারখানা বন্ধের জন্য সরকার দায়ী না : শ্রম উপদেষ্টা
কারখানা বন্ধের জন্য সরকার দায়ী না : শ্রম উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহবাগে সমাবেশ: জনভোগান্তির আশঙ্কায় ঢাকাবাসীর প্রতি দুঃখ প্রকাশ ছাত্রদলের
শাহবাগে সমাবেশ: জনভোগান্তির আশঙ্কায় ঢাকাবাসীর প্রতি দুঃখ প্রকাশ ছাত্রদলের

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুক লাইভে এসে রাজনীতি ছাড়ার ঘোষণা ফাতেমার
ফেসবুক লাইভে এসে রাজনীতি ছাড়ার ঘোষণা ফাতেমার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর

১৫ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

‘সরকারি প্রাথমিকের শিক্ষার্থী ছাড়া অন্যরা বৃত্তি পরীক্ষা দিতে পারবে না’
‘সরকারি প্রাথমিকের শিক্ষার্থী ছাড়া অন্যরা বৃত্তি পরীক্ষা দিতে পারবে না’

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমানকে রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করার শক্তি অপপ্রচারকারীদের নেই : মীর হেলাল
তারেক রহমানকে রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করার শক্তি অপপ্রচারকারীদের নেই : মীর হেলাল

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রিয়াদ চাঁদাবাজিতে জড়িত : অপু
রিয়াদ চাঁদাবাজিতে জড়িত : অপু

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের হুমকির সত্ত্বেও রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কিনবে ভারত
ট্রাম্পের হুমকির সত্ত্বেও রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কিনবে ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপিতে ২০০ আসনে দেড় হাজার মনোনয়নপ্রত্যাশী
বিএনপিতে ২০০ আসনে দেড় হাজার মনোনয়নপ্রত্যাশী

প্রথম পৃষ্ঠা

চার-পাঁচ দিন কেন ক্রুশিয়াল
চার-পাঁচ দিন কেন ক্রুশিয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার এক ইলিশের দাম ১২৪৮০ টাকা
পদ্মার এক ইলিশের দাম ১২৪৮০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

অটোরিকশাটি ১ কিমি টেনে নিল ট্রেন
অটোরিকশাটি ১ কিমি টেনে নিল ট্রেন

প্রথম পৃষ্ঠা

কাঁদলেন কাঁদালেন জুলাইয়ের মায়েরা
কাঁদলেন কাঁদালেন জুলাইয়ের মায়েরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদেশি কোম্পানির কমিশন এজেন্ট
বিদেশি কোম্পানির কমিশন এজেন্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয় দেখিয়ে থামিয়ে দেওয়া যাবে না
ভয় দেখিয়ে থামিয়ে দেওয়া যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘোষণাপত্র প্রকাশের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে এনসিপি
ঘোষণাপত্র প্রকাশের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

অনেক প্রত্যাশা এখনো অপূর্ণ
অনেক প্রত্যাশা এখনো অপূর্ণ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশ থেকে এসে রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করতে চান তাঁরা
বিদেশ থেকে এসে রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করতে চান তাঁরা

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন কাঁচামালে বাড়তি শুল্কছাড়
মার্কিন কাঁচামালে বাড়তি শুল্কছাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলার দিনকাল
সাবিলার দিনকাল

শোবিজ

ছাত্র আন্দোলন নিয়ে ঢাকাই ছবি
ছাত্র আন্দোলন নিয়ে ঢাকাই ছবি

শোবিজ

ফেনীতে বন্যায় বিপর্যস্ত জনপদ লালমনিরহাটে তীব্র ভাঙন
ফেনীতে বন্যায় বিপর্যস্ত জনপদ লালমনিরহাটে তীব্র ভাঙন

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলে যেতে পারে জায়ানের কপাল
খুলে যেতে পারে জায়ানের কপাল

মাঠে ময়দানে

পপকর্ন প্রস্তুুতি রাখো, শিগগিরই প্রেক্ষাগৃহে আসছি : শাহরুখ খান
পপকর্ন প্রস্তুুতি রাখো, শিগগিরই প্রেক্ষাগৃহে আসছি : শাহরুখ খান

শোবিজ

চম্পার প্রিয় নায়ক
চম্পার প্রিয় নায়ক

শোবিজ

বিশ্ব সাঁতারে সর্বকনিষ্ঠ পদকজয়ী চীনের জিদি
বিশ্ব সাঁতারে সর্বকনিষ্ঠ পদকজয়ী চীনের জিদি

মাঠে ময়দানে

নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে টি-২০ সিরিজ খেলবেন টাইগাররা
নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে টি-২০ সিরিজ খেলবেন টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ইংলিশদের সামনে ভারতের ৩৭৪ রানের চ্যালেঞ্জ
ইংলিশদের সামনে ভারতের ৩৭৪ রানের চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

গ্যাং কালচার দ্বন্দ্বে বাড়ছে খুন
গ্যাং কালচার দ্বন্দ্বে বাড়ছে খুন

নগর জীবন

পদত্যাগের এক দফা, শহীদ মিনারে মানুষের ঢল
পদত্যাগের এক দফা, শহীদ মিনারে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে ছাত্রদলের সমাবেশ আজ
শাহবাগে ছাত্রদলের সমাবেশ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদের বাইরে সংবিধান সংশোধনের সুযোগ নেই
সংসদের বাইরে সংবিধান সংশোধনের সুযোগ নেই

নগর জীবন

বাংলাদেশ পৌঁছাল চার টেরাবাইট ব্যান্ডউইথের মাইলফলকে
বাংলাদেশ পৌঁছাল চার টেরাবাইট ব্যান্ডউইথের মাইলফলকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ব সাঁতারে রাফি ৫৫তম-অ্যানি ৯২তম
বিশ্ব সাঁতারে রাফি ৫৫তম-অ্যানি ৯২তম

মাঠে ময়দানে

কলকাতায় চুরির মোবাইল কিনে বিপাকে বাংলাদেশি
কলকাতায় চুরির মোবাইল কিনে বিপাকে বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

আবার এয়ার ইন্ডিয়ায় যান্ত্রিক ত্রুটি, উড্ডয়ন বাতিল
আবার এয়ার ইন্ডিয়ায় যান্ত্রিক ত্রুটি, উড্ডয়ন বাতিল

পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত, প্রকাশ ৫ আগস্ট
জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত, প্রকাশ ৫ আগস্ট

প্রথম পৃষ্ঠা