শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১১, রবিবার, ০৩ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০৮:১৫, রবিবার, ০৩ আগস্ট, ২০২৫

জুলাই সনদ জাতীয় লক্ষ্য পূরণে সহায়ক হোক

গাজীউল হাসান খান
অনলাইন ভার্সন
জুলাই সনদ জাতীয় লক্ষ্য পূরণে সহায়ক হোক

এ কথা অনস্বীকার্য যে, জাতির সামনে প্রস্তাবিত জুলাই সনদ উপস্থাপনার আগে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় ধাপের দীর্ঘ আলোচনা শেষে ১৯টি মৌলিক সংস্কারের বিষয়ে সফল পরিসমাপ্তি ঘটানো একটি ঐতিহাসিক ঘটনা।

উনসত্তরের গণ-অভ্যুত্থানে তৎকালীন স্বৈরশাসক আইয়ুব খানের পতন ঘটানো ছিল একটি পাকিস্তানভিত্তিক রাজনৈতিক অধ্যায়। আর স্বাধীনতা-উত্তর চব্বিশের জুলাই-আগস্টে সংঘটিত বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার বিপ্লবে দেশীয় ফ্যাসিবাদী শাসক শেখ হাসিনাকে উচ্ছেদ করা ছিল আরেক সংগ্রামী ইতিহাসের অধ্যায় রচনা, যা দেশের আরেক সামরিক স্বৈরশাসক জেনারেল হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের পতন থেকেও ছিল অনেক বেশি মর্মান্তিক ও বৈশিষ্ট্যমণ্ডিত। কারণ সেই গণ-অভ্যুত্থানের আকস্মিকতা ও ব্যাপকতায় শেখ হাসিনা শেষ পর্যন্ত দেশ থেকে পালিয়ে ভারতে আশ্রয় নিতে বাধ্য হয়েছিলেন।

সমগ্র বিশ্ববাসী সে ঘটনায় বিস্ময়ে হতবাক হয়েছিল। নোবেলজয়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে সেই মুক্তিকামী ছাত্র-জনতা সেদিন গঠন করেছিল এক অন্তর্বর্তীকালীন সরকার, যার মূল উদ্দেশ্য ছিল বাংলাদেশ নামক এই পর্যুদস্ত রাষ্ট্রটিকে উদ্ধার করে শোষিত-বঞ্চিত মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষার বাস্তব রূপ দেওয়া। বাংলাদেশের জনগণ কখনো রাষ্ট্র সংস্কারের জন্য এত ত্যাগ স্বীকার করেনি। সে কারণে অন্তর্বর্তী সরকারের বর্তমান আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, এই নির্যাতিত-নিষ্পেষিত ও অধিকারবঞ্চিত মানুষের প্রত্যাশা উপেক্ষা করা পরবর্তী সরকারের পক্ষে সহজ হবে না। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস বলেছেন, ‘জুলাই আমাদের পুনর্জন্মের মাস। তাই আমাদের নতুন পথ রচনা করতেই হবে।’ 

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, ‘সবকিছু বিবেচনা করে আমাদের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে হবে। ফ্যাসিবাদ যেন আর মাথা চাড়া দিতে না পারে, সে ব্যাপারে সবাইকে সজাগ থাকতে হবে।’

৫ আগস্টের মধ্যে সেই কাঙ্ক্ষিত সনদ ঘোষণা করা হতে পারে বলে জানা গেছে। বাংলাদেশের বিগত ৫৩ বছরের ইতিহাসে বহু রাজনৈতিক আন্দোলন ও গণ-অভ্যুত্থান সংঘটিত হয়েছে, বহু শাসকের পালাবদল ঘটেছে; কিন্তু জনগণের ভাগ্যের বিশেষ পরিবর্তন ঘটেনি। ঘুণে ধরা সেই রাষ্ট্রযন্ত্র কিংবা জাতীয় জীবনের কোনো ক্ষেত্রেই বিশেষ সংস্কার সাধিত হয়নি। শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ও খালেদা জিয়ার নেতৃত্বাধীন বিএনপির শাসনামলে রাষ্ট্র কিংবা জনগণের অবস্থার কিছু উন্নতি হলেও ষড়যন্ত্রকারী ও শোষকগোষ্ঠীর অপতৎপরতায় সে সময়গুলো দীর্ঘস্থায়ী হতে পারেনি। সে কারণে ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের এক বছর পূর্তির আগেই সংগ্রামী ছাত্র-জনতার দাবিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের ডাকে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শেষে মৌলিক সংস্কারের প্রশ্নে মোট ১৯টি বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছা সম্ভব হয়েছে।

সদ্যঃসমাপ্ত ৩১ জুলাই পর্যন্ত সংস্কারের প্রশ্নে বিএনপি, জামায়াত, জাতীয় নাগরিক পার্টিসহ (এনসিপি) ৩০টির বেশি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ২৩ দিন ধরে এই মৌলিক সংস্কারের বিষয়ে আলোচনা চলেছে। সেখানে সংস্কারের প্রশ্নে মোট ১৬৬টি সুপারিশের ব্যাপারে আলাপ-আলোচনা হয়েছে।

এই প্রক্রিয়ায় যেসব বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে আগেই ঐকমত্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, সেগুলো বাদ দিয়ে কমিশনের পক্ষ থেকে ১৯টি বিষয়ে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই ঐকমত্য প্রতিষ্ঠা সম্ভব হয়েছে; যদিও কিছু কিছু ক্ষেত্রে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ বা মতভেদ রয়েছে। বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রটির প্রতিষ্ঠার পর বিগত ৫৩ বছরের মধ্যে এটিই আমাদের প্রথম রাজনৈতিক দলীয় সম্মিলিত রাষ্ট্র মেরামত ও জাতীয় জীবনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে আনীত সংস্কার প্রচেষ্টা, যা নিঃসন্দেহে একটি ঐতিহাসিক উদ্যোগ বলে বিবেচনা হয়েছে।

দেশে গণ-অভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে ‘মব জাস্টিস’-এর মতো অরাজকতা স্থান করে নিয়েছিল। গণ-অভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে দেশে পুলিশ প্রশাসন ভেঙে পড়ার কারণে সেই অরাজকতাগুলো সংঘটিত হতে পেরেছে। দেশের শান্তিকামী মানুষ অবিলম্বে তার অবসান চায়।

পাশাপাশি বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী বলেছে, জাতীয় ঐকমত্য কমিশন কর্তৃক নির্ধারিত সংস্কারগুলোকে শুধু মৌখিকভাবে নয়, আইনানুগ কিংবা সাংবিধানিকভাবে স্বীকৃতি না দেওয়া গেলে ভবিষ্যতে ক্ষমতাসীন সরকার সেগুলো বিভিন্ন অজুহাতে অগ্রাহ্য করতে পারে। সুতরাং প্রস্তাবিত সংস্কার সংবলিত ‘জুলাই সনদ’ কিংবা ঘোষণাগুলো তখন কাজির গরুর মতো খাতাপত্রে থাকলেও গোয়ালে খুঁজে পাওয়া দুষ্কর হয়ে উঠতে পারে।

যে ১৯টি গুরুত্বপূর্ণ মৌলিক সংস্কারের বিষয়ে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ঐকমত্যে পৌঁছা গেছে তার মধ্যে রয়েছে সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ, সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতিত্ব, নির্বাচনী এলাকার সীমানা নির্ধারণ, রাষ্ট্রপতির ক্ষমা সংক্রান্ত বিধান, বিচার বিভাগের বিকেন্দ্রীকরণ, জরুরি অবস্থা ঘোষণা, প্রধান বিচারপতির নিয়োগ, সংবিধান সংশোধন, প্রধানমন্ত্রীর একাধিক পদে থাকার বিধান, নির্বাচন কমিশন, দুর্নীতি দমন কমিশন, প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদকাল, সংসদে নারী প্রতিনিধিত্ব, দ্বিকক্ষবিশিষ্ট পার্লামেন্ট, রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা ও দায়িত্ব, তত্ত্বাবধায়ক সরকার এবং নাগরিকের মৌলিক অধিকার সম্প্রসারণ ও রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতিসহ আরো কিছু বিষয়। 

উল্লেখিত বিষয়াদি নিয়ে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিনিধিদের সঙ্গে বিস্তারিত আলোচনা শেষে একটি গ্রহণযোগ্য ঐকমত্যে পৌঁছা সম্ভব হয়েছে। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ এসেছে, যা সম্পূর্ণ গণতান্ত্রিক অভিব্যক্তি বলে গ্রহণ করা হয়েছে। এখানে উল্লেখ করা অসমীচীন হবে না যে, বাংলাদেশের রাজনীতির দীর্ঘ প্রায় ৫৩ বছরের ইতিহাসে বিভিন্ন সরকারের শাসনামলে নিজেদের সুবিধা বা স্বার্থ অনযায়ী সংবিধানের কিছু পরিবর্তন, সংশোধন, সংযোজন বা বিয়োজন ছাড়া মৌলিক সংস্কারের বিষয়ে সর্বদলীয়ভাবে কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি।

ফলে শাসন পদ্ধতিতে ক্রমে ক্রমে স্থান করে নিয়েছে ফ্যাসিবাদ, দুর্নীতি, নৈরাজ্য। সর্বদলীয়ভাবে যে মৌলিক সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে তাকে অবশ্যই গঠনশীল, গণতান্ত্রিক, মানবাধিকার ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে সহায়ক পদক্ষেপ হিসেবে ঐতিহাসিক বলে সীমিতভাবে হলেও অভিহিত করা যায়। এখন বাকি সবকিছু নির্ভর করছে গৃহীত রাষ্ট্র মেরামত কিংবা মৌলিক সংস্কারের বিষয়গুলোর সফল বাস্তবায়নের ওপর। রাজনৈতিক কিংবা সাংবিধানিক পরিবর্তন একটি চলমান প্রক্রিয়া। রাতারাতি সব পরিবর্তন কিংবা সংস্কার একসঙ্গে সম্পন্ন করা অতীতে কখনো তেমনভাবে সম্ভব হয়নি। সে কারণেই ধাপে ধাপে সব পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। আর সেটিকেই গণতান্ত্রিক মহল বলে থাকে ‘রাজনৈতিক প্রক্রিয়া’।

চুয়ান্নতে মওলানা ভাসানীর আওয়ামী লীগ ও শেরে বাংলা ফজলুল হকের কৃষক-শ্রমিক প্রজা পার্টির নেতৃত্বে যুক্তফ্রন্টের প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচন, যাতে পূর্ব পাকিস্তানে ব্যাপক সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করে তারা। কিন্তু পাকিস্তানি কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব সেই মন্ত্রিপরিষদ ভেঙে দেয়। সেই থেকে এক বিচ্ছিন্নতাবাদী ও মুক্তি আন্দোলনের পথে রাজনীতি পরিচালনা করছিলেন ভাসানী। সাতান্ন সালে কাগমারীতে অনুষ্ঠিত এক সভায় নীতিগত কারণে নিজ দল আওয়ামী লীগ থেকে পদত্যাগ করেন ভাসানী। তরুণ আওয়ামী লীগ নেতা শেখ মুজিবুর রহমান ঘোষণা করেন তাঁর ছয় দফা রাজনৈতিক কর্মসূচি।

তারই ধারাবাহিকতায় সূচিত হয়েছিল উনসত্তরের গণ-অভ্যুত্থান। তাতে শেষ পর্যন্ত পাকিস্তানের লৌহমানব আইয়ুব খান পদত্যাগ করেন এবং শেখ মুজিবকে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা থেকে নিঃশর্ত মুক্তি দেওয়া হয়েছিল। সেই ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন মওলানা ভাসানী। শেখ মুজিব সত্তরের নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েও পাকিস্তানের রাষ্ট্রক্ষমতা লাভ করতে পারেননি। অন্যদিকে মওলানা ভাসানী দিয়েছিলেন স্বাধীনতার ডাক।

আর একাত্তরে পাক হানাদারবাহিনী নিরস্ত্র বাঙালির বিরুদ্ধে হামলে পড়লে মেজর জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছিলেন। পরবর্তীকালে জিয়াউর রহমান সিপাহি-জনতার এক অভ্যুত্থানে স্বাধীন বাংলাদেশের রাষ্ট্রক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হয়েছিলেন। আওয়ামী লীগের শাসনামল এবং পরবর্তীকালে জিয়াউর রহমানের মৃত্যুর পর সামরিক স্বৈরশাসক হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের শাসনামলে বাংলাদেশে প্রচুর আন্দোলন-সংগ্রাম পরিচালিত হয়েছে ছাত্র-জনতার অংশগ্রহণে। কিন্তু বহুধাবিভক্ত বাংলাদেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গণতন্ত্র, মানবাধিকার ও আইনের শাসনের অভাবে স্থিতিশীলতা আসেনি কখনো। ক্ষমতা দখলের চক্রান্তে কিংবা ষড়যন্ত্রের রাজনীতির কারণে গণতান্ত্রিক মতাদর্শ কখনোই  থিতু হতে পারেনি বাংলাদেশে।

ফলে বারবার জন্ম নিয়েছে স্বৈরাচার ও ফ্যাসিবাদ। সেই রাজনৈতিক ধারাবাহিকতায় বিগত চব্বিশের জুলাই-আগস্টের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার নেতৃত্বে সংঘটিত গণ-অভ্যুত্থান, রাষ্ট্র মেরামত ও প্রয়োজনীয় সংস্কারের প্রস্তাব এবং জুলাই ঘোষণা নিঃসন্দেহে একটি সুদূরপ্রসারী কার্যক্রম।

বিএনপি বাংলাদেশের একটি বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে এই রাষ্ট্র মেরামত ও সংস্কার প্রক্রিয়ায় যথেষ্ট সহযোগিতা প্রদান করেছে। আশা করি, সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টা ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের জন্য একটি সুবর্ণপথ বিনির্মাণ করবে।

লেখক : বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) সাবেক প্রধান সম্পাদক ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক।

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
ডাকসু : কেন এমন হলো
ডাকসু : কেন এমন হলো
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
সর্বশেষ খবর
বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা
বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৯ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

১০ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’
ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’

শোবিজ

স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগর জীবন

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা