শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:০৩, বৃহস্পতিবার, ০৮ জুলাই, ২০২১

‘ভয়ভীতি আতঙ্কের অনুভূতি হয়ে উঠলে মৃত্যুকে অনিবার্য করে তোলে’

সোহেল সানি
অনলাইন ভার্সন
‘ভয়ভীতি আতঙ্কের অনুভূতি হয়ে উঠলে মৃত্যুকে অনিবার্য করে তোলে’

বিশ্ববিখ্যাত মনোবিদ ড. মেলভিন এস হ্যাটউইক বলেন, ভয়ভীতি মনের আতঙ্কের অনুভূতি হয়ে উঠলে মৃত্যুকে অনিবার্য করে তোলে। কোনো কিছুকে ভয় পাওয়া এক ভয়ানক রোগ। ভয় শারীরিক ক্ষমতা হ্রাস করে, আয়ুকে স্তদ্ধ করে দেয়। ভয় অনিশ্চয়তা, আত্মপ্রত্যয়ের অভাব মানুষকে রোগগ্রস্ত করে ফেলে। শরীরে নানা রোগব্যাধির সৃষ্টি করে। ভয় শরীরের সংক্রমণের মতোই মনেরও সংক্রমণ। সেই ভয়কে অতিক্রম করার উপায় সম্পর্কে কয়েকটি পন্থা উদ্ভাবন করেন। তা তুলে ধরার আগে দীর্ঘায়ু সম্পর্কে বিশেষজ্ঞ ট্যুলেন ইউনিভার্সিটির মেডিসিনের ড. জর্জ ই বার্চের দৃষ্টিভঙ্গি সম্পর্কে জানা যাক। তিনি বলেন, চিকিৎসাশাস্ত্র যেমন আত্মপ্রত্যয় গড়ে তুলতে পারে না, তেমনি পারে না ভয়ভীতিকে নির্মূল করতে। কোনো ওষুধই দীর্ঘজীবন পেয়ে বেঁচে থাকার তীব্র বাসনার মতো শক্তিশালী নয়। ভয় জিনিসটি আসল ও সত্যিকার অনুভূতি। ভয়কে জয় করার আগেই মনে গেঁথে গেলে মৃত্যুর কাছে পরাজয় ঘটে।

করোনার ভয়ভীতিও মনোরোগে রূপ নেয়ায় পৃথিবীব্যাপী লাখ লাখ প্রাণ ঝরে পড়ছে। বাংলাদেশেও মৃত্যুর সংখ্যা বাড়ায় ভয়ভীতি এখন আতঙ্কে রূপ নিয়েছে। মনোবিজ্ঞানীদের মতে, ভয় প্রকট হতে পারে নানা কারণে। যেমন, চিকিৎসকদের বরাত দিয়ে সরবরাহকৃত গণমাধ্যমের খবরাখবরেও দুর্বোধ্য শব্দ ও ভাষা প্রয়োগ করলে মানুষের মধ্যে ভীতি সঞ্চার করতে পারে। কারণ খবর পড়ার বা শোনার সময় মন নামক অত্যাশ্চর্য যন্ত্রটা কল্পনায় স্বয়ংক্রিয়ভাবে শব্দ ও বাক্যকে ছবির আকার দেয়। শব্দ ব্যবহারের গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো, মানুষের চিন্তাভাবনায় গণমাধ্যমের ব্যবহৃত কথা, শব্দ ও বাক্যের কতখানি প্রভাব পড়ে- সেদিকে নজর রাখা।

ভয় এক শক্তিশালী ক্ষমতা, মানুষ জীবনে যা পেতে চায় ভয় তা পাওয়ার পথে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে। করোনাতেই দুটি দিক ফুটে উঠেছে। ভয় যাদের কাছে ভ্রুক্ষেপহীন, তারা সুস্থ হয়ে উঠেছেন। আবার ভয়েই অনেকে বাঁচার সুযোগ হারাচ্ছেন।

ভয়কে দূর করার উপায় সম্পর্কে এক মনোবিজ্ঞানী লিখেছেন, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় নৌসেনাদের জন্য সাঁতার শেখা বাধ্যতামূলক ছিলো। নবনিযুক্ত নৌসেনাদের ৬ ফুট উঁচু বোর্ড থেকে ৮ ফুট গভীর জলে ঝাঁপ দিতে বলা হলো, সাঁতার বিশেষজ্ঞরা পাশে দাঁড়িয়ে। কিন্তু অনেকেই ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে পরলো। মনের ভয়কে হারানোর জন্য দরকার ছিলো জলে ঝাঁপ দেয়া, কিন্তু অনেককেই ধাক্কা দিয়ে বোর্ড থেকে ঠেলে দেয়া হচ্ছিল। বোঝা গেলো অনিশ্চয়তাই ভয় বাড়িয়ে দিলো। ফলে নৌসেনাদের অনেকেই পরাস্ত হলো।

আসলে কঠিন সমস্যার সম্মুখীন হলে, যতক্ষণ না ভয় দূর করে সক্রিয় হয়ে ওঠা যায়, ততক্ষণ ঐ সমস্যা থেকে বেরিয়ে আসা যায় না। আশাতেই সবের শুরু, তবে আশার সঙ্গে সক্রিয় হয়ে উঠলে জয়ী হওয়া সম্ভব।

ভয় দূর করার জন্য কি উপায় অবলম্বন করা যায়, তা করোনাক্রান্তদের পন্থা অবলম্বন করাই যথেষ্ট। ভয়টাকে সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন করে দিতে হবে। অন্যেরা কি ভাববে, কি বলবে সেই ভয় দূর করতে হবে।

পজেটিভ হওয়ার পরও যে পদ্ধতির আশ্রয় গ্রহণ করা হয়েছে, সেটার ওপরই বিশ্বাস রাখতে হবে। দুশ্চিন্তা না করে সবকিছুর সদ্ব্যবহার করে নিজেকে সুস্থ করা যেতে পারে। অন্যের ভয় দূর করার জন্য নিজের বলিষ্ঠ মনোবল প্রকাশ করুন এবং সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রার্থনা করুন।

ভয়কে সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন করে দিন। কেনো ভয় পাচ্ছেন সেই কারণটা খুঁজে বের করুন। সক্রিয় হয়ে উঠুন। দ্বিধাদ্বন্দ্বও ভয়কে প্রকট করে, ভয়াবহ করে তোলে। মনোবিদদের মতে, আত্মবিশ্বাসের অভাবের মূলে থাকে স্মরণশক্তি পরিচালনা করার অক্ষমতা। মস্তিষ্ক অনেকটা ব্যাঙ্কের মতো। প্রতিমুহূর্তে 'মনের ব্যাঙ্কে' জমা হয় অজস্র চিন্তা-ভাবনা। এই চিন্তাগুলো বাড়তে বাড়তে স্মৃতি হয়ে যায়। আর তখন চিন্তা করতে বসলেই সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। তখন মনের ব্যাঙ্ককে প্রশ্ন করুন 'এ বিষয়ে কি আপনার কি জানা'?

মনের ব্যাঙ্ক যে স্মৃতিগুলো জমা রেখেছেন, দেখবেন সেগুলোর বিষয়ে টুকরো টুকরো তথ্য দেবে। বিনাশমূলক চিন্তাভাবনা মনের দানব হয়ে ওঠার আগেই সেগুলোকে সমূলে উচ্ছেদ করে দিন। বেশিরভাগ মানুষ নিজেদের মনের গভীরে আতঙ্ক ও ভয়ের এক মিউজিয়াম গড়ে তুলেছে। বারবার বিনাশকারী চিন্তা ভাবনা করলে তা দানবের আকার নেয়, যা আত্মপ্রত্যয়কে চূর্ণবিচূর্ণ করে দেয়, যার ফলে গুরুতর সমস্যা দেখা দেয়।

কসমোপলিটান ম্যাগাজিনের একটি একটি প্রবন্ধের শিরোনাম "দ্য ড্রাইভ টুওয়ার্ডস সেলফ ডেস্ট্রাকসন" (নিজেকে শেষ করে দেয়ার প্রবণতা)। ওই প্রবন্ধে এ অ্যালিস মালক্যহে নামক এক বিশেষজ্ঞের বরাত দিয়ে  বলা হয় যে, আত্মবিশ্বাসের অভাবের কারণে প্রতিবছর ত্রিশ হাজারেরও বেশি আমেরিকান আত্মহত্যা করে এবং লক্ষাধিক আমেরিকান আত্মহত্যার চেষ্টা করে। আত্মবিশ্বাসহীনতাই একটা রোগ হয়ে দাঁড়ায়। 

মনস্তত্ত্ববিদ এক চিকিৎসক এক রোগীকে একটা ছবি দেখিয়ে তার মানে জিজ্ঞেস করেন, রোগীটি বলেন, "মনে হচ্ছে আজ রাতে ঝড় উঠবে।" এটা ছিলো নিরাশাজনক প্রতিক্রিয়া। সূর্যাস্তের ওই ছবিটিতে সূর্যটা খানিকটা দেখা যাচ্ছিলো। সঙ্গে ছিলো পাথুরে সমুদ্র সৈকত। সুদক্ষ হাতে আঁকা ঐ ছবিটির সূর্যোদয় বা সূর্যাস্ত যেকোনো ব্যাখ্যাই দেয়া যায়।

এরপর মনোবিশারদ বললেন, ছবিটির যে যেমন ব্যাখ্যা করবে তাই হবে তার চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের প্রতিফলন। অধিকাংশ মানুষ ঐ ছবিতে সূর্যোদয় দেখতে পায়। আর মন-মরা ভীতসন্ত্রস্ত বিষন্ন মানুষ প্রায় সব সময়ই ছবিতে সূর্যাস্ত দেখতে পাবে।

ওই মনস্তত্ত্ববিদ জানান, "আমি মনোবিদ হলেও আমার পক্ষে মানুষের সঞ্চিত স্মৃতিগুলো সম্পূর্ণ মুছে দেওয়া সম্ভব নয়। তবে রোগীর সহযোগিতা পেলে আমি তার মনের ভেতরে সঞ্চিত ভয়ভীতি হতাশা দূর করতে সক্ষম। ভয়ভীতি রোমন্থন না করে সুখস্মৃতি রোমন্থন করতে সাহায্য করা যায়। কিছুদিনের মধ্যে অবস্থার উন্নতি ঘটানোও যায়। যাহোক ওই রোগীটিকে এরপর আমি প্রতিদিন সুখানুভূতির তিনটি কারণ লিখে রাখতে বলি। তারপর সপ্তাহে তা নিয়ে তার সঙ্গে আলোচনা করি। দেখা গেলো মৃত্যুভীতি কাটিয়ে সে সুস্থ হয়ে উঠছে। মানে সেই রোগী মনের ভয়ভীতি রোমন্থন বন্ধ করে দিয়ে সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে ওঠেন। আসুন আমরাও ভয় দূর করে করোনাকে পরাস্ত করি।  

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক, কলামিস্ট ও ইতিহাস বিশেষজ্ঞ

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
সর্বশেষ খবর
দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ
দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সখীপুরে মা–মেয়ের লাশ উদ্ধার
সখীপুরে মা–মেয়ের লাশ উদ্ধার

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে নিজ বাড়িতে ফিরে উচ্ছ্বসিত শমিত সোম
শ্রীমঙ্গলে নিজ বাড়িতে ফিরে উচ্ছ্বসিত শমিত সোম

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু বৃহস্পতিবার
রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু বৃহস্পতিবার

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

৩১ দফা ও ধানের শীষের প্রচারণায় তারাকান্দায় গণমিছিল-সমাবেশ
৩১ দফা ও ধানের শীষের প্রচারণায় তারাকান্দায় গণমিছিল-সমাবেশ

৩১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রাম পৌরবাজারে অর্ধশতাধিক দোকান উচ্ছেদ, ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ
কুড়িগ্রাম পৌরবাজারে অর্ধশতাধিক দোকান উচ্ছেদ, ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

গবেষণায় উৎকর্ষতার জন্য সুষ্ঠু বাজেট ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য: ডুয়েট উপাচার্য
গবেষণায় উৎকর্ষতার জন্য সুষ্ঠু বাজেট ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য: ডুয়েট উপাচার্য

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে ছাত্রদল নেতা হত্যায় ৩০ জনের নামে মামলা
বরিশালে ছাত্রদল নেতা হত্যায় ৩০ জনের নামে মামলা

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিকদের সঙ্গে কুমিল্লার নতুন ডিসির মতবিনিময়
সাংবাদিকদের সঙ্গে কুমিল্লার নতুন ডিসির মতবিনিময়

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে
যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!
বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসকে সাইড দিতে গিয়ে দোকানে উঠে গেল কাভার্ডভ্যান, দোকানির মৃত্যু
বাসকে সাইড দিতে গিয়ে দোকানে উঠে গেল কাভার্ডভ্যান, দোকানির মৃত্যু

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে কৃষকদের সার-বীজ বিতরণ
বাগেরহাটে কৃষকদের সার-বীজ বিতরণ

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ
বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরান খানকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে মুশফিক
ইমরান খানকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে মুশফিক

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রচেষ্টা জোরদারে আলোচনার জন্য তুরস্কে জেলেনস্কি
শান্তি প্রচেষ্টা জোরদারে আলোচনার জন্য তুরস্কে জেলেনস্কি

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনশেষে বাংলাদেশ ৪ উইকেটে ২৯২
দিনশেষে বাংলাদেশ ৪ উইকেটে ২৯২

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে ফিরলেন স্টোকস ও উড
অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে ফিরলেন স্টোকস ও উড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প
সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে ভুয়া নারী চিকিৎসক আটক
হবিগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে ভুয়া নারী চিকিৎসক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষে গাকৃবি
কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষে গাকৃবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শরীয়তপুর-৩ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ
শরীয়তপুর-৩ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঘরের মাঠে টানা ১১ সিরিজ জয় নিউজিল্যান্ডের
ঘরের মাঠে টানা ১১ সিরিজ জয় নিউজিল্যান্ডের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিবরিয়া হত্যায় ৩০ হাজার টাকার চুক্তি হয় : র‌্যাব
কিবরিয়া হত্যায় ৩০ হাজার টাকার চুক্তি হয় : র‌্যাব

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধুরন্ধর সিনেমার ‘বাস্তব’ চরিত্রদের বের করে ফেলল নেটিজেনরা
ধুরন্ধর সিনেমার ‘বাস্তব’ চরিত্রদের বের করে ফেলল নেটিজেনরা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নবম পে–স্কেল বাস্তবায়নের দাবিতে ইবিতে কর্মচারীদের মানববন্ধন
নবম পে–স্কেল বাস্তবায়নের দাবিতে ইবিতে কর্মচারীদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন