শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:০৩, বৃহস্পতিবার, ০৮ জুলাই, ২০২১

‘ভয়ভীতি আতঙ্কের অনুভূতি হয়ে উঠলে মৃত্যুকে অনিবার্য করে তোলে’

সোহেল সানি
অনলাইন ভার্সন
‘ভয়ভীতি আতঙ্কের অনুভূতি হয়ে উঠলে মৃত্যুকে অনিবার্য করে তোলে’

বিশ্ববিখ্যাত মনোবিদ ড. মেলভিন এস হ্যাটউইক বলেন, ভয়ভীতি মনের আতঙ্কের অনুভূতি হয়ে উঠলে মৃত্যুকে অনিবার্য করে তোলে। কোনো কিছুকে ভয় পাওয়া এক ভয়ানক রোগ। ভয় শারীরিক ক্ষমতা হ্রাস করে, আয়ুকে স্তদ্ধ করে দেয়। ভয় অনিশ্চয়তা, আত্মপ্রত্যয়ের অভাব মানুষকে রোগগ্রস্ত করে ফেলে। শরীরে নানা রোগব্যাধির সৃষ্টি করে। ভয় শরীরের সংক্রমণের মতোই মনেরও সংক্রমণ। সেই ভয়কে অতিক্রম করার উপায় সম্পর্কে কয়েকটি পন্থা উদ্ভাবন করেন। তা তুলে ধরার আগে দীর্ঘায়ু সম্পর্কে বিশেষজ্ঞ ট্যুলেন ইউনিভার্সিটির মেডিসিনের ড. জর্জ ই বার্চের দৃষ্টিভঙ্গি সম্পর্কে জানা যাক। তিনি বলেন, চিকিৎসাশাস্ত্র যেমন আত্মপ্রত্যয় গড়ে তুলতে পারে না, তেমনি পারে না ভয়ভীতিকে নির্মূল করতে। কোনো ওষুধই দীর্ঘজীবন পেয়ে বেঁচে থাকার তীব্র বাসনার মতো শক্তিশালী নয়। ভয় জিনিসটি আসল ও সত্যিকার অনুভূতি। ভয়কে জয় করার আগেই মনে গেঁথে গেলে মৃত্যুর কাছে পরাজয় ঘটে।

করোনার ভয়ভীতিও মনোরোগে রূপ নেয়ায় পৃথিবীব্যাপী লাখ লাখ প্রাণ ঝরে পড়ছে। বাংলাদেশেও মৃত্যুর সংখ্যা বাড়ায় ভয়ভীতি এখন আতঙ্কে রূপ নিয়েছে। মনোবিজ্ঞানীদের মতে, ভয় প্রকট হতে পারে নানা কারণে। যেমন, চিকিৎসকদের বরাত দিয়ে সরবরাহকৃত গণমাধ্যমের খবরাখবরেও দুর্বোধ্য শব্দ ও ভাষা প্রয়োগ করলে মানুষের মধ্যে ভীতি সঞ্চার করতে পারে। কারণ খবর পড়ার বা শোনার সময় মন নামক অত্যাশ্চর্য যন্ত্রটা কল্পনায় স্বয়ংক্রিয়ভাবে শব্দ ও বাক্যকে ছবির আকার দেয়। শব্দ ব্যবহারের গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো, মানুষের চিন্তাভাবনায় গণমাধ্যমের ব্যবহৃত কথা, শব্দ ও বাক্যের কতখানি প্রভাব পড়ে- সেদিকে নজর রাখা।

ভয় এক শক্তিশালী ক্ষমতা, মানুষ জীবনে যা পেতে চায় ভয় তা পাওয়ার পথে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে। করোনাতেই দুটি দিক ফুটে উঠেছে। ভয় যাদের কাছে ভ্রুক্ষেপহীন, তারা সুস্থ হয়ে উঠেছেন। আবার ভয়েই অনেকে বাঁচার সুযোগ হারাচ্ছেন।

ভয়কে দূর করার উপায় সম্পর্কে এক মনোবিজ্ঞানী লিখেছেন, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় নৌসেনাদের জন্য সাঁতার শেখা বাধ্যতামূলক ছিলো। নবনিযুক্ত নৌসেনাদের ৬ ফুট উঁচু বোর্ড থেকে ৮ ফুট গভীর জলে ঝাঁপ দিতে বলা হলো, সাঁতার বিশেষজ্ঞরা পাশে দাঁড়িয়ে। কিন্তু অনেকেই ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে পরলো। মনের ভয়কে হারানোর জন্য দরকার ছিলো জলে ঝাঁপ দেয়া, কিন্তু অনেককেই ধাক্কা দিয়ে বোর্ড থেকে ঠেলে দেয়া হচ্ছিল। বোঝা গেলো অনিশ্চয়তাই ভয় বাড়িয়ে দিলো। ফলে নৌসেনাদের অনেকেই পরাস্ত হলো।

আসলে কঠিন সমস্যার সম্মুখীন হলে, যতক্ষণ না ভয় দূর করে সক্রিয় হয়ে ওঠা যায়, ততক্ষণ ঐ সমস্যা থেকে বেরিয়ে আসা যায় না। আশাতেই সবের শুরু, তবে আশার সঙ্গে সক্রিয় হয়ে উঠলে জয়ী হওয়া সম্ভব।

ভয় দূর করার জন্য কি উপায় অবলম্বন করা যায়, তা করোনাক্রান্তদের পন্থা অবলম্বন করাই যথেষ্ট। ভয়টাকে সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন করে দিতে হবে। অন্যেরা কি ভাববে, কি বলবে সেই ভয় দূর করতে হবে।

পজেটিভ হওয়ার পরও যে পদ্ধতির আশ্রয় গ্রহণ করা হয়েছে, সেটার ওপরই বিশ্বাস রাখতে হবে। দুশ্চিন্তা না করে সবকিছুর সদ্ব্যবহার করে নিজেকে সুস্থ করা যেতে পারে। অন্যের ভয় দূর করার জন্য নিজের বলিষ্ঠ মনোবল প্রকাশ করুন এবং সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রার্থনা করুন।

ভয়কে সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন করে দিন। কেনো ভয় পাচ্ছেন সেই কারণটা খুঁজে বের করুন। সক্রিয় হয়ে উঠুন। দ্বিধাদ্বন্দ্বও ভয়কে প্রকট করে, ভয়াবহ করে তোলে। মনোবিদদের মতে, আত্মবিশ্বাসের অভাবের মূলে থাকে স্মরণশক্তি পরিচালনা করার অক্ষমতা। মস্তিষ্ক অনেকটা ব্যাঙ্কের মতো। প্রতিমুহূর্তে 'মনের ব্যাঙ্কে' জমা হয় অজস্র চিন্তা-ভাবনা। এই চিন্তাগুলো বাড়তে বাড়তে স্মৃতি হয়ে যায়। আর তখন চিন্তা করতে বসলেই সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। তখন মনের ব্যাঙ্ককে প্রশ্ন করুন 'এ বিষয়ে কি আপনার কি জানা'?

মনের ব্যাঙ্ক যে স্মৃতিগুলো জমা রেখেছেন, দেখবেন সেগুলোর বিষয়ে টুকরো টুকরো তথ্য দেবে। বিনাশমূলক চিন্তাভাবনা মনের দানব হয়ে ওঠার আগেই সেগুলোকে সমূলে উচ্ছেদ করে দিন। বেশিরভাগ মানুষ নিজেদের মনের গভীরে আতঙ্ক ও ভয়ের এক মিউজিয়াম গড়ে তুলেছে। বারবার বিনাশকারী চিন্তা ভাবনা করলে তা দানবের আকার নেয়, যা আত্মপ্রত্যয়কে চূর্ণবিচূর্ণ করে দেয়, যার ফলে গুরুতর সমস্যা দেখা দেয়।

কসমোপলিটান ম্যাগাজিনের একটি একটি প্রবন্ধের শিরোনাম "দ্য ড্রাইভ টুওয়ার্ডস সেলফ ডেস্ট্রাকসন" (নিজেকে শেষ করে দেয়ার প্রবণতা)। ওই প্রবন্ধে এ অ্যালিস মালক্যহে নামক এক বিশেষজ্ঞের বরাত দিয়ে  বলা হয় যে, আত্মবিশ্বাসের অভাবের কারণে প্রতিবছর ত্রিশ হাজারেরও বেশি আমেরিকান আত্মহত্যা করে এবং লক্ষাধিক আমেরিকান আত্মহত্যার চেষ্টা করে। আত্মবিশ্বাসহীনতাই একটা রোগ হয়ে দাঁড়ায়। 

মনস্তত্ত্ববিদ এক চিকিৎসক এক রোগীকে একটা ছবি দেখিয়ে তার মানে জিজ্ঞেস করেন, রোগীটি বলেন, "মনে হচ্ছে আজ রাতে ঝড় উঠবে।" এটা ছিলো নিরাশাজনক প্রতিক্রিয়া। সূর্যাস্তের ওই ছবিটিতে সূর্যটা খানিকটা দেখা যাচ্ছিলো। সঙ্গে ছিলো পাথুরে সমুদ্র সৈকত। সুদক্ষ হাতে আঁকা ঐ ছবিটির সূর্যোদয় বা সূর্যাস্ত যেকোনো ব্যাখ্যাই দেয়া যায়।

এরপর মনোবিশারদ বললেন, ছবিটির যে যেমন ব্যাখ্যা করবে তাই হবে তার চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের প্রতিফলন। অধিকাংশ মানুষ ঐ ছবিতে সূর্যোদয় দেখতে পায়। আর মন-মরা ভীতসন্ত্রস্ত বিষন্ন মানুষ প্রায় সব সময়ই ছবিতে সূর্যাস্ত দেখতে পাবে।

ওই মনস্তত্ত্ববিদ জানান, "আমি মনোবিদ হলেও আমার পক্ষে মানুষের সঞ্চিত স্মৃতিগুলো সম্পূর্ণ মুছে দেওয়া সম্ভব নয়। তবে রোগীর সহযোগিতা পেলে আমি তার মনের ভেতরে সঞ্চিত ভয়ভীতি হতাশা দূর করতে সক্ষম। ভয়ভীতি রোমন্থন না করে সুখস্মৃতি রোমন্থন করতে সাহায্য করা যায়। কিছুদিনের মধ্যে অবস্থার উন্নতি ঘটানোও যায়। যাহোক ওই রোগীটিকে এরপর আমি প্রতিদিন সুখানুভূতির তিনটি কারণ লিখে রাখতে বলি। তারপর সপ্তাহে তা নিয়ে তার সঙ্গে আলোচনা করি। দেখা গেলো মৃত্যুভীতি কাটিয়ে সে সুস্থ হয়ে উঠছে। মানে সেই রোগী মনের ভয়ভীতি রোমন্থন বন্ধ করে দিয়ে সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে ওঠেন। আসুন আমরাও ভয় দূর করে করোনাকে পরাস্ত করি।  

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক, কলামিস্ট ও ইতিহাস বিশেষজ্ঞ

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
সর্বশেষ খবর
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৩৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম
বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি
এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব
শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য
বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ
৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি
মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের
ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ
শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি
আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা