শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:০৩, বৃহস্পতিবার, ০৮ জুলাই, ২০২১

‘ভয়ভীতি আতঙ্কের অনুভূতি হয়ে উঠলে মৃত্যুকে অনিবার্য করে তোলে’

সোহেল সানি
অনলাইন ভার্সন
‘ভয়ভীতি আতঙ্কের অনুভূতি হয়ে উঠলে মৃত্যুকে অনিবার্য করে তোলে’

বিশ্ববিখ্যাত মনোবিদ ড. মেলভিন এস হ্যাটউইক বলেন, ভয়ভীতি মনের আতঙ্কের অনুভূতি হয়ে উঠলে মৃত্যুকে অনিবার্য করে তোলে। কোনো কিছুকে ভয় পাওয়া এক ভয়ানক রোগ। ভয় শারীরিক ক্ষমতা হ্রাস করে, আয়ুকে স্তদ্ধ করে দেয়। ভয় অনিশ্চয়তা, আত্মপ্রত্যয়ের অভাব মানুষকে রোগগ্রস্ত করে ফেলে। শরীরে নানা রোগব্যাধির সৃষ্টি করে। ভয় শরীরের সংক্রমণের মতোই মনেরও সংক্রমণ। সেই ভয়কে অতিক্রম করার উপায় সম্পর্কে কয়েকটি পন্থা উদ্ভাবন করেন। তা তুলে ধরার আগে দীর্ঘায়ু সম্পর্কে বিশেষজ্ঞ ট্যুলেন ইউনিভার্সিটির মেডিসিনের ড. জর্জ ই বার্চের দৃষ্টিভঙ্গি সম্পর্কে জানা যাক। তিনি বলেন, চিকিৎসাশাস্ত্র যেমন আত্মপ্রত্যয় গড়ে তুলতে পারে না, তেমনি পারে না ভয়ভীতিকে নির্মূল করতে। কোনো ওষুধই দীর্ঘজীবন পেয়ে বেঁচে থাকার তীব্র বাসনার মতো শক্তিশালী নয়। ভয় জিনিসটি আসল ও সত্যিকার অনুভূতি। ভয়কে জয় করার আগেই মনে গেঁথে গেলে মৃত্যুর কাছে পরাজয় ঘটে।

করোনার ভয়ভীতিও মনোরোগে রূপ নেয়ায় পৃথিবীব্যাপী লাখ লাখ প্রাণ ঝরে পড়ছে। বাংলাদেশেও মৃত্যুর সংখ্যা বাড়ায় ভয়ভীতি এখন আতঙ্কে রূপ নিয়েছে। মনোবিজ্ঞানীদের মতে, ভয় প্রকট হতে পারে নানা কারণে। যেমন, চিকিৎসকদের বরাত দিয়ে সরবরাহকৃত গণমাধ্যমের খবরাখবরেও দুর্বোধ্য শব্দ ও ভাষা প্রয়োগ করলে মানুষের মধ্যে ভীতি সঞ্চার করতে পারে। কারণ খবর পড়ার বা শোনার সময় মন নামক অত্যাশ্চর্য যন্ত্রটা কল্পনায় স্বয়ংক্রিয়ভাবে শব্দ ও বাক্যকে ছবির আকার দেয়। শব্দ ব্যবহারের গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো, মানুষের চিন্তাভাবনায় গণমাধ্যমের ব্যবহৃত কথা, শব্দ ও বাক্যের কতখানি প্রভাব পড়ে- সেদিকে নজর রাখা।

ভয় এক শক্তিশালী ক্ষমতা, মানুষ জীবনে যা পেতে চায় ভয় তা পাওয়ার পথে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে। করোনাতেই দুটি দিক ফুটে উঠেছে। ভয় যাদের কাছে ভ্রুক্ষেপহীন, তারা সুস্থ হয়ে উঠেছেন। আবার ভয়েই অনেকে বাঁচার সুযোগ হারাচ্ছেন।

ভয়কে দূর করার উপায় সম্পর্কে এক মনোবিজ্ঞানী লিখেছেন, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় নৌসেনাদের জন্য সাঁতার শেখা বাধ্যতামূলক ছিলো। নবনিযুক্ত নৌসেনাদের ৬ ফুট উঁচু বোর্ড থেকে ৮ ফুট গভীর জলে ঝাঁপ দিতে বলা হলো, সাঁতার বিশেষজ্ঞরা পাশে দাঁড়িয়ে। কিন্তু অনেকেই ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে পরলো। মনের ভয়কে হারানোর জন্য দরকার ছিলো জলে ঝাঁপ দেয়া, কিন্তু অনেককেই ধাক্কা দিয়ে বোর্ড থেকে ঠেলে দেয়া হচ্ছিল। বোঝা গেলো অনিশ্চয়তাই ভয় বাড়িয়ে দিলো। ফলে নৌসেনাদের অনেকেই পরাস্ত হলো।

আসলে কঠিন সমস্যার সম্মুখীন হলে, যতক্ষণ না ভয় দূর করে সক্রিয় হয়ে ওঠা যায়, ততক্ষণ ঐ সমস্যা থেকে বেরিয়ে আসা যায় না। আশাতেই সবের শুরু, তবে আশার সঙ্গে সক্রিয় হয়ে উঠলে জয়ী হওয়া সম্ভব।

ভয় দূর করার জন্য কি উপায় অবলম্বন করা যায়, তা করোনাক্রান্তদের পন্থা অবলম্বন করাই যথেষ্ট। ভয়টাকে সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন করে দিতে হবে। অন্যেরা কি ভাববে, কি বলবে সেই ভয় দূর করতে হবে।

পজেটিভ হওয়ার পরও যে পদ্ধতির আশ্রয় গ্রহণ করা হয়েছে, সেটার ওপরই বিশ্বাস রাখতে হবে। দুশ্চিন্তা না করে সবকিছুর সদ্ব্যবহার করে নিজেকে সুস্থ করা যেতে পারে। অন্যের ভয় দূর করার জন্য নিজের বলিষ্ঠ মনোবল প্রকাশ করুন এবং সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রার্থনা করুন।

ভয়কে সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন করে দিন। কেনো ভয় পাচ্ছেন সেই কারণটা খুঁজে বের করুন। সক্রিয় হয়ে উঠুন। দ্বিধাদ্বন্দ্বও ভয়কে প্রকট করে, ভয়াবহ করে তোলে। মনোবিদদের মতে, আত্মবিশ্বাসের অভাবের মূলে থাকে স্মরণশক্তি পরিচালনা করার অক্ষমতা। মস্তিষ্ক অনেকটা ব্যাঙ্কের মতো। প্রতিমুহূর্তে 'মনের ব্যাঙ্কে' জমা হয় অজস্র চিন্তা-ভাবনা। এই চিন্তাগুলো বাড়তে বাড়তে স্মৃতি হয়ে যায়। আর তখন চিন্তা করতে বসলেই সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। তখন মনের ব্যাঙ্ককে প্রশ্ন করুন 'এ বিষয়ে কি আপনার কি জানা'?

মনের ব্যাঙ্ক যে স্মৃতিগুলো জমা রেখেছেন, দেখবেন সেগুলোর বিষয়ে টুকরো টুকরো তথ্য দেবে। বিনাশমূলক চিন্তাভাবনা মনের দানব হয়ে ওঠার আগেই সেগুলোকে সমূলে উচ্ছেদ করে দিন। বেশিরভাগ মানুষ নিজেদের মনের গভীরে আতঙ্ক ও ভয়ের এক মিউজিয়াম গড়ে তুলেছে। বারবার বিনাশকারী চিন্তা ভাবনা করলে তা দানবের আকার নেয়, যা আত্মপ্রত্যয়কে চূর্ণবিচূর্ণ করে দেয়, যার ফলে গুরুতর সমস্যা দেখা দেয়।

কসমোপলিটান ম্যাগাজিনের একটি একটি প্রবন্ধের শিরোনাম "দ্য ড্রাইভ টুওয়ার্ডস সেলফ ডেস্ট্রাকসন" (নিজেকে শেষ করে দেয়ার প্রবণতা)। ওই প্রবন্ধে এ অ্যালিস মালক্যহে নামক এক বিশেষজ্ঞের বরাত দিয়ে  বলা হয় যে, আত্মবিশ্বাসের অভাবের কারণে প্রতিবছর ত্রিশ হাজারেরও বেশি আমেরিকান আত্মহত্যা করে এবং লক্ষাধিক আমেরিকান আত্মহত্যার চেষ্টা করে। আত্মবিশ্বাসহীনতাই একটা রোগ হয়ে দাঁড়ায়। 

মনস্তত্ত্ববিদ এক চিকিৎসক এক রোগীকে একটা ছবি দেখিয়ে তার মানে জিজ্ঞেস করেন, রোগীটি বলেন, "মনে হচ্ছে আজ রাতে ঝড় উঠবে।" এটা ছিলো নিরাশাজনক প্রতিক্রিয়া। সূর্যাস্তের ওই ছবিটিতে সূর্যটা খানিকটা দেখা যাচ্ছিলো। সঙ্গে ছিলো পাথুরে সমুদ্র সৈকত। সুদক্ষ হাতে আঁকা ঐ ছবিটির সূর্যোদয় বা সূর্যাস্ত যেকোনো ব্যাখ্যাই দেয়া যায়।

এরপর মনোবিশারদ বললেন, ছবিটির যে যেমন ব্যাখ্যা করবে তাই হবে তার চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের প্রতিফলন। অধিকাংশ মানুষ ঐ ছবিতে সূর্যোদয় দেখতে পায়। আর মন-মরা ভীতসন্ত্রস্ত বিষন্ন মানুষ প্রায় সব সময়ই ছবিতে সূর্যাস্ত দেখতে পাবে।

ওই মনস্তত্ত্ববিদ জানান, "আমি মনোবিদ হলেও আমার পক্ষে মানুষের সঞ্চিত স্মৃতিগুলো সম্পূর্ণ মুছে দেওয়া সম্ভব নয়। তবে রোগীর সহযোগিতা পেলে আমি তার মনের ভেতরে সঞ্চিত ভয়ভীতি হতাশা দূর করতে সক্ষম। ভয়ভীতি রোমন্থন না করে সুখস্মৃতি রোমন্থন করতে সাহায্য করা যায়। কিছুদিনের মধ্যে অবস্থার উন্নতি ঘটানোও যায়। যাহোক ওই রোগীটিকে এরপর আমি প্রতিদিন সুখানুভূতির তিনটি কারণ লিখে রাখতে বলি। তারপর সপ্তাহে তা নিয়ে তার সঙ্গে আলোচনা করি। দেখা গেলো মৃত্যুভীতি কাটিয়ে সে সুস্থ হয়ে উঠছে। মানে সেই রোগী মনের ভয়ভীতি রোমন্থন বন্ধ করে দিয়ে সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে ওঠেন। আসুন আমরাও ভয় দূর করে করোনাকে পরাস্ত করি।  

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক, কলামিস্ট ও ইতিহাস বিশেষজ্ঞ

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান : প্রাপ্তি প্রত্যাশা ও ইতিহাসের দায়
চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান : প্রাপ্তি প্রত্যাশা ও ইতিহাসের দায়
নির্বাচন : প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ ও বাস্তবতা
নির্বাচন : প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ ও বাস্তবতা
এলডিসি উত্তরণে চ্যালেঞ্জ ও প্রস্তুতি
এলডিসি উত্তরণে চ্যালেঞ্জ ও প্রস্তুতি
অর্থনীতি গতিশীল রাখতে নির্বাচন জরুরি
অর্থনীতি গতিশীল রাখতে নির্বাচন জরুরি
ঐকতানে অনৈক্য : সেনাপ্রধানের বার্তা ভুলে গেছেন রাজনীতিকরা
ঐকতানে অনৈক্য : সেনাপ্রধানের বার্তা ভুলে গেছেন রাজনীতিকরা
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

২ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা