শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:০২, রবিবার, ১৭ অক্টোবর, ২০২১

’৭১-এর পরাজিতরাই কুমিল্লা কান্ড ঘটিয়েছে

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
অনলাইন ভার্সন
’৭১-এর পরাজিতরাই কুমিল্লা কান্ড ঘটিয়েছে

কুমিল্লায় পবিত্র কোরআন অবমাননার ঘটনা থেকে দেশব্যাপী যে সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাস সৃষ্টি হয়েছে তা সবাই জানেন। কিন্তু এই ঘৃণ্য ঘটনাটি কে বা কারা ঘটাল তা নিয়ে সবার প্রশ্ন। এটি যে কোনো হিন্দু ধর্মাবলম্বী ব্যক্তি বা গোষ্ঠী করেননি সেই দাবির পক্ষে প্রচুর যুক্তি রয়েছে। কোনো সুস্থ চিন্তার মানুষই বিশ্বাস করে না এটি হিন্দুদের কাজ। প্রথমত কেন তারা এটি করবে? এর দ্বারা তাদের লাভের নিশ্চয়ই কিছু নেই, অন্যদিকে ক্ষতির সম্ভাবনা অনেক, তাদের মোটেও অজানা নেই যে এমনি কোনো ঘটনা দাঙ্গার সৃষ্টি করবে, নষ্ট হবে পূজা। দ্বিতীয় কথা হলো ভোরে কাক ডাকার আগেই কিছু উগ্র ধর্ম ব্যবসায়ী মুসলমান নামধারী মানুষ, বিশেষ করে সৌদিফেরত ফয়েজ কালবিলম্ব না করে ইউটিউব এবং ফেসবুকে ছড়িয়ে দিল নানান অপপ্রচার এবং ঘৃণার বাণী যাতে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা শুরু হয়। এমন তড়িৎ গতিতে এসব পদক্ষেপ নেওয়া সম্ভব হতো না যদি তাদের পূর্বপ্রস্তুতি না থাকত। তৃতীয় কুমিল্লা কান্ড নতুন নয়, পূর্বে রামু, নাসিরনগর, ভোলা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, সুনামগঞ্জেও এসব ধর্ম ব্যবসায়ী প্রমাণিতভাবে হিন্দুদের ফেসবুক হ্যাক করে তাতে ইসলামবিরোধী তথ্য ঢেলে দিয়ে সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাস সৃষ্টি করেছে। পবিত্র কোরআন চিহ্নিত হওয়ার পর সেখানকার হিন্দুরা সেটি সরিয়ে ফেলার জন্য অনুরোধ করলেও ধর্ম ব্যবসায়ী গোষ্ঠী তা না সরিয়ে বরং সেটি ভিডিও করে ছড়িয়ে দিয়ে সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা সৃষ্টি করে। একদিকে এই জঘন্য কান্ড থেকে কিছু ফায়দা লুটার না থাকলেও ’৭১-এর পরাজিতদের এতে বিরাট লাভ ছিল, কেননা দেশে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা বাধাতে পারলে তারা এ সরকারকে সরিয়ে দেশকে পাকিস্তান বা তালেবানি রাষ্ট্রে পরিণত করতে পারবে। ’৭১-এর পরাজিত কুচক্রী মহল এ ধরনের একটি জঘন্য ঘটনা ঘটিয়ে সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাস ঘটানোর ষড়যন্ত্রে বহুদিন থেকেই লিপ্ত ছিল আর কুমিল্লায় মূর্তির পায়ে পবিত্র কোরআন রেখে তারা সেই সুযোগটিই নিয়েছে। বৃহত্তর কুমিল্লা কুখ্যাত যুদ্ধাপরাধী গোলাম আযমের এলাকা। গোলাম আযম মরে গেলেও তার দুই পুত্র ধর্মীয় উসকানির কাজ চালিয়ে যাচ্ছে প্রতিনিয়ত। তার দ্বিতীয় পুত্র  বিদেশ থেকে প্রচার করছে কয়েকটি মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধী ইউটিউবের মাধ্যমে। তাদের ভাষা মুক্তিযুদ্ধবিরোধী, বঙ্গবন্ধুবিরোধী,  হিন্দুবিরোধী, ভারতবিরোধী। মুফতি এহসান, হেলিকপ্টার হুজুর নামে পরিচিত হাফিজুর রহমান সিদ্দিকীসহ যেসব ওয়াজ ব্যবসায়ী ওয়াজকালে প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে ১৭ হাজার কোটি টাকা লুটে নিয়েছে, তারাসহ অন্যান্য লুটেরা ওয়াজ ব্যবসায়ীরাও নির্লজ্জের মতো নেমে পড়েছে দাঙ্গাকারীদের পক্ষে। এটি যে ’৭১-এর পরাজিতদের একটি পরিকল্পিত ষড়যন্ত্রের ফসল সে সম্পর্কে কারও সন্দেহ থাকার কথা নয়।

দেশ স্বাধীন হওয়ার পর থেকেই এই অপশক্তি অবিরাম দেশকে আবার পাকিস্তানে পরিণত করার চেষ্টা করছে, আর কুমিল্লা কান্ড তারই সর্বশেষ অপপ্রয়াস। শোনা যাচ্ছে পলাতক কনক সারওয়ারের আসামি বোনকে গ্রেফতারের পর সে ক্ষিপ্ত হয়ে প্রতিজ্ঞা করেছে দুর্গাপূজায় অঘটন ঘটাবে। এই অভিযোগও অবিশ্বাস করার সুযোগ নেই, কেননা এসব ’৭১-এর পরাজিত অথবা তাদের বংশধররা অর্থবলে এতই বলীয়ান যে এরা বহু কিছু দেশের বাইরে থেকেই করতে পারে। এদের অর্থ দিচ্ছে তারেক জিয়া এবং পাকিস্তান। এই লোক তো ইউটিউবে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধী, বঙ্গবন্ধুবিরোধী, হিন্দুবিরোধী, ভারতবিরোধী কথা প্রতিদিনই প্রচার করছে।

এ ব্যাপারে মাননীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক, তথ্য প্রতিমন্ত্রী ড. মুরাদ হাসান, আওয়ামী লীগ নেতা বাহাউদ্দিন নাছিমসহ যারা কড়া ভাষায় বক্তব্য দিয়েছেন তাদের সবারই কথা এটি ’৭১-এর পরাজিত গোষ্ঠীর ষড়যন্ত্র। দেশে সাম্প্রদায়িক স¤প্রীতি নষ্ট করে দেশকে পাকিস্তানে পরিণত করার অপচেষ্টার অংশ হিসেবেই তাদের এই পরিকল্পিত ঘৃণ্য, ইসলামবিরোধী পাপাচার। এ ছাড়াও ইসলামিক ইউনাইটেড ফ্রন্টসহ বেশ কয়েকটি ইসলামিক সংগঠনও বলেছে এটি একটি গভীর ষড়যন্ত্রের ফসল, যাতে জামায়াত-বিএনপির হাত রয়েছে। ১৯৭৫-এ বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর খুনি মোশতাক-জিয়া দেশকে পাকিস্তানে পরিণত করার চেষ্টা ব্যর্থ হলেও এসব কুলাঙ্গার তাদের ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে। বঙ্গবন্ধু হত্যার পর পাকিস্তানের সেবাদাস খুনি জিয়াউর রহমান দেশে ধর্মীয় রাজনীতি ফিরিয়ে এনেছিল, যা বঙ্গবন্ধু নিষিদ্ধ করেছিলেন। বিএনপি-জামায়াত সরকার ধর্ম ব্যবসায়ীদের শুধু পালনই করেনি, এদের সুযোগ করে দিয়েছে সম্পদের পর্বত গড়ার। এই অশুভ ধর্ম ব্যবসায়ীদের অন্যতম উদ্দেশ্য দেশকে হিন্দুশূন্য করা, যা তারা ২০০১-এর নির্বাচনে জয়ী হয়ে করেছিল হাজার হাজার হিন্দুর ওপর নির্যাতন চালিয়ে দেশ ত্যাগে বাধ্য করে।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নিজে অত্যন্ত কঠোর ভাষায় বলে দিয়েছেন এ বিষয়ে গভীর তদন্ত হচ্ছে, জড়িতদের এমন সাজা দেওয়া হবে যেন তারা এ ধরনের ঘটনা আর করার সাহস না পায়। মাননীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীও একই কথা বলেছেন। এটা সবার দাবি দোষীদের যেন সর্বোচ্চ সাজা দেওয়া হয়। এরই মধ্যে কয়েকজনকে গ্রেফতারের খবরটি আশা জাগানিয়া, যাদের অনেকেই ইউটিউব চালক। এদের কঠোর রিমান্ডে নিলে অনেক তথ্য বেরিয়ে আসবে। অনেক ক্ষেত্রে আমি রিমান্ডের বিরোধী হলেও এ ক্ষেত্রে কঠিন রিমান্ডের বিকল্প নেই। একই সঙ্গে সরকারি কৌঁসুলিদের চেষ্টা করতে হবে এসব দুষ্কৃতকারী যেন জামিন না পায়। এসব ধর্ম ব্যবসায়ীকে সমূলে উৎখাত না করতে পারলে বাংলাদেশ পাকিস্তানে বা তালেবানি রাষ্ট্রে পরিণত হবে যেটিই এদের উদ্দেশ্য। আজ সম্মুখ সমরের দিন এসেছে যেমনটি ছিল ১৯৭১ সালে। কবিগুরুর ভাষায় “তোমার মরণ না হয় আমার মরণ”।  এদের সংখ্যা মোটেও বেশি নয়। অন্যদিকে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের, অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশের পক্ষে যুদ্ধে নেমে যাওয়া প্রতিজ্ঞাবদ্ধদের সংখ্যা অনেক বেশি। এ শক্তি পথে নামলে ধর্মান্ধ তালেবানরা পালানোর পথ খুঁজে পাবে না যেমন পায়নি পাপী, অপরাধী মামুনুল এবং বাবুনগরী। যে মুসলমান মন্দিরে মূর্তির পায়ে পবিত্র কোরআন রাখতে পারে তাকে মুসলমান বলা যায় না। সন্দেহ করা হচ্ছে কয়েকজন মাদরাসা ছাত্র এ কাজটি করেছে। এতে যে পাকিস্তান দূতাবাসের হাত রয়েছে তাও উড়িয়ে দেওয়া যায় না। অতীতে এ ধরনের ঘটনার জন্য অর্থ ঢেলে পাকিস্তানি কূটনীতিকরা হাতেনাতে ধরা পড়েছে। পাকিস্তানের সঙ্গে আমাদের তেমন কোনো বাণিজ্যিক বা অন্যান্য সম্পর্ক নেই বিধায় ঢাকায় একটি ক্ষুদ্রাকৃতি কনসুলেট রেখে দূতাবাসটি বন্ধ করে দেওয়াই শ্রেয়। সে দেশে বঙ্গবন্ধুর খুনি মেজর ডালিম, কর্নেল খোন্দকার রাশেদ, জোবেদা রশিদ বসবাস করে ফ্রীডম পার্টিকে পরিচালিত করছে অথচ পাকিস্তান এদের ফেরত দিচ্ছে না। বেশির ভাগ ওয়াজেই ছড়ানো হচ্ছে ঘৃণার বাণী, যদিও ইসলাম তা সমর্থন করে না। এসব ওয়াজ ব্যবসায়ীকে বিচারের আওতায় এনে এদের মুখ বন্ধ করতে হবে। এরা প্রতিনিয়ত বলাৎকার করে প্রমাণ করছে এরা কত বড় পাপী। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ব্যাঘ্র গর্জন থেকে আশা করতে পারি এসব ধর্ম ব্যবসায়ীকে সমূলে উৎখাত করা যাবে। বাংলাদেশের পবিত্র মাটি এদের আবাসস্থল হতে পারে না, তারা চাইলে পাকিস্তানে চলে যেতে পারে। এ দেশটি হিন্দু-মুসলমান-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান সবার, সবারই রয়েছে সমান অধিকার। কোনো শক্তি নেই এই অধিকার ভঙ্গ করার। ২০০১ আর হবে না। হিন্দুরা এ দেশে সংখ্যালঘু নয়, সংখ্যালঘু হচ্ছে এসব ধর্ম ব্যবসায়ী। সেদিন যারা মাঠে নেমেছিল তাদের মধ্যে কিছু মাদরাসা ছাত্র ছিল, তবে বেশির ভাগই ছিল ভাড়া করা বস্তিবাসী। মাদরাসাগুলোকে কঠিন সরকারি নিয়ন্ত্রণে আনতে হবে যেন তাদের মধ্যে সাম্প্রদায়িক ঘৃণা বন্ধ করা যায়, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা প্রসারিত করা যায়।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে