শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:০২, রবিবার, ১৭ অক্টোবর, ২০২১

’৭১-এর পরাজিতরাই কুমিল্লা কান্ড ঘটিয়েছে

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
অনলাইন ভার্সন
’৭১-এর পরাজিতরাই কুমিল্লা কান্ড ঘটিয়েছে

কুমিল্লায় পবিত্র কোরআন অবমাননার ঘটনা থেকে দেশব্যাপী যে সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাস সৃষ্টি হয়েছে তা সবাই জানেন। কিন্তু এই ঘৃণ্য ঘটনাটি কে বা কারা ঘটাল তা নিয়ে সবার প্রশ্ন। এটি যে কোনো হিন্দু ধর্মাবলম্বী ব্যক্তি বা গোষ্ঠী করেননি সেই দাবির পক্ষে প্রচুর যুক্তি রয়েছে। কোনো সুস্থ চিন্তার মানুষই বিশ্বাস করে না এটি হিন্দুদের কাজ। প্রথমত কেন তারা এটি করবে? এর দ্বারা তাদের লাভের নিশ্চয়ই কিছু নেই, অন্যদিকে ক্ষতির সম্ভাবনা অনেক, তাদের মোটেও অজানা নেই যে এমনি কোনো ঘটনা দাঙ্গার সৃষ্টি করবে, নষ্ট হবে পূজা। দ্বিতীয় কথা হলো ভোরে কাক ডাকার আগেই কিছু উগ্র ধর্ম ব্যবসায়ী মুসলমান নামধারী মানুষ, বিশেষ করে সৌদিফেরত ফয়েজ কালবিলম্ব না করে ইউটিউব এবং ফেসবুকে ছড়িয়ে দিল নানান অপপ্রচার এবং ঘৃণার বাণী যাতে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা শুরু হয়। এমন তড়িৎ গতিতে এসব পদক্ষেপ নেওয়া সম্ভব হতো না যদি তাদের পূর্বপ্রস্তুতি না থাকত। তৃতীয় কুমিল্লা কান্ড নতুন নয়, পূর্বে রামু, নাসিরনগর, ভোলা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, সুনামগঞ্জেও এসব ধর্ম ব্যবসায়ী প্রমাণিতভাবে হিন্দুদের ফেসবুক হ্যাক করে তাতে ইসলামবিরোধী তথ্য ঢেলে দিয়ে সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাস সৃষ্টি করেছে। পবিত্র কোরআন চিহ্নিত হওয়ার পর সেখানকার হিন্দুরা সেটি সরিয়ে ফেলার জন্য অনুরোধ করলেও ধর্ম ব্যবসায়ী গোষ্ঠী তা না সরিয়ে বরং সেটি ভিডিও করে ছড়িয়ে দিয়ে সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা সৃষ্টি করে। একদিকে এই জঘন্য কান্ড থেকে কিছু ফায়দা লুটার না থাকলেও ’৭১-এর পরাজিতদের এতে বিরাট লাভ ছিল, কেননা দেশে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা বাধাতে পারলে তারা এ সরকারকে সরিয়ে দেশকে পাকিস্তান বা তালেবানি রাষ্ট্রে পরিণত করতে পারবে। ’৭১-এর পরাজিত কুচক্রী মহল এ ধরনের একটি জঘন্য ঘটনা ঘটিয়ে সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাস ঘটানোর ষড়যন্ত্রে বহুদিন থেকেই লিপ্ত ছিল আর কুমিল্লায় মূর্তির পায়ে পবিত্র কোরআন রেখে তারা সেই সুযোগটিই নিয়েছে। বৃহত্তর কুমিল্লা কুখ্যাত যুদ্ধাপরাধী গোলাম আযমের এলাকা। গোলাম আযম মরে গেলেও তার দুই পুত্র ধর্মীয় উসকানির কাজ চালিয়ে যাচ্ছে প্রতিনিয়ত। তার দ্বিতীয় পুত্র  বিদেশ থেকে প্রচার করছে কয়েকটি মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধী ইউটিউবের মাধ্যমে। তাদের ভাষা মুক্তিযুদ্ধবিরোধী, বঙ্গবন্ধুবিরোধী,  হিন্দুবিরোধী, ভারতবিরোধী। মুফতি এহসান, হেলিকপ্টার হুজুর নামে পরিচিত হাফিজুর রহমান সিদ্দিকীসহ যেসব ওয়াজ ব্যবসায়ী ওয়াজকালে প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে ১৭ হাজার কোটি টাকা লুটে নিয়েছে, তারাসহ অন্যান্য লুটেরা ওয়াজ ব্যবসায়ীরাও নির্লজ্জের মতো নেমে পড়েছে দাঙ্গাকারীদের পক্ষে। এটি যে ’৭১-এর পরাজিতদের একটি পরিকল্পিত ষড়যন্ত্রের ফসল সে সম্পর্কে কারও সন্দেহ থাকার কথা নয়।

দেশ স্বাধীন হওয়ার পর থেকেই এই অপশক্তি অবিরাম দেশকে আবার পাকিস্তানে পরিণত করার চেষ্টা করছে, আর কুমিল্লা কান্ড তারই সর্বশেষ অপপ্রয়াস। শোনা যাচ্ছে পলাতক কনক সারওয়ারের আসামি বোনকে গ্রেফতারের পর সে ক্ষিপ্ত হয়ে প্রতিজ্ঞা করেছে দুর্গাপূজায় অঘটন ঘটাবে। এই অভিযোগও অবিশ্বাস করার সুযোগ নেই, কেননা এসব ’৭১-এর পরাজিত অথবা তাদের বংশধররা অর্থবলে এতই বলীয়ান যে এরা বহু কিছু দেশের বাইরে থেকেই করতে পারে। এদের অর্থ দিচ্ছে তারেক জিয়া এবং পাকিস্তান। এই লোক তো ইউটিউবে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধী, বঙ্গবন্ধুবিরোধী, হিন্দুবিরোধী, ভারতবিরোধী কথা প্রতিদিনই প্রচার করছে।

এ ব্যাপারে মাননীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক, তথ্য প্রতিমন্ত্রী ড. মুরাদ হাসান, আওয়ামী লীগ নেতা বাহাউদ্দিন নাছিমসহ যারা কড়া ভাষায় বক্তব্য দিয়েছেন তাদের সবারই কথা এটি ’৭১-এর পরাজিত গোষ্ঠীর ষড়যন্ত্র। দেশে সাম্প্রদায়িক স¤প্রীতি নষ্ট করে দেশকে পাকিস্তানে পরিণত করার অপচেষ্টার অংশ হিসেবেই তাদের এই পরিকল্পিত ঘৃণ্য, ইসলামবিরোধী পাপাচার। এ ছাড়াও ইসলামিক ইউনাইটেড ফ্রন্টসহ বেশ কয়েকটি ইসলামিক সংগঠনও বলেছে এটি একটি গভীর ষড়যন্ত্রের ফসল, যাতে জামায়াত-বিএনপির হাত রয়েছে। ১৯৭৫-এ বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর খুনি মোশতাক-জিয়া দেশকে পাকিস্তানে পরিণত করার চেষ্টা ব্যর্থ হলেও এসব কুলাঙ্গার তাদের ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে। বঙ্গবন্ধু হত্যার পর পাকিস্তানের সেবাদাস খুনি জিয়াউর রহমান দেশে ধর্মীয় রাজনীতি ফিরিয়ে এনেছিল, যা বঙ্গবন্ধু নিষিদ্ধ করেছিলেন। বিএনপি-জামায়াত সরকার ধর্ম ব্যবসায়ীদের শুধু পালনই করেনি, এদের সুযোগ করে দিয়েছে সম্পদের পর্বত গড়ার। এই অশুভ ধর্ম ব্যবসায়ীদের অন্যতম উদ্দেশ্য দেশকে হিন্দুশূন্য করা, যা তারা ২০০১-এর নির্বাচনে জয়ী হয়ে করেছিল হাজার হাজার হিন্দুর ওপর নির্যাতন চালিয়ে দেশ ত্যাগে বাধ্য করে।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নিজে অত্যন্ত কঠোর ভাষায় বলে দিয়েছেন এ বিষয়ে গভীর তদন্ত হচ্ছে, জড়িতদের এমন সাজা দেওয়া হবে যেন তারা এ ধরনের ঘটনা আর করার সাহস না পায়। মাননীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীও একই কথা বলেছেন। এটা সবার দাবি দোষীদের যেন সর্বোচ্চ সাজা দেওয়া হয়। এরই মধ্যে কয়েকজনকে গ্রেফতারের খবরটি আশা জাগানিয়া, যাদের অনেকেই ইউটিউব চালক। এদের কঠোর রিমান্ডে নিলে অনেক তথ্য বেরিয়ে আসবে। অনেক ক্ষেত্রে আমি রিমান্ডের বিরোধী হলেও এ ক্ষেত্রে কঠিন রিমান্ডের বিকল্প নেই। একই সঙ্গে সরকারি কৌঁসুলিদের চেষ্টা করতে হবে এসব দুষ্কৃতকারী যেন জামিন না পায়। এসব ধর্ম ব্যবসায়ীকে সমূলে উৎখাত না করতে পারলে বাংলাদেশ পাকিস্তানে বা তালেবানি রাষ্ট্রে পরিণত হবে যেটিই এদের উদ্দেশ্য। আজ সম্মুখ সমরের দিন এসেছে যেমনটি ছিল ১৯৭১ সালে। কবিগুরুর ভাষায় “তোমার মরণ না হয় আমার মরণ”।  এদের সংখ্যা মোটেও বেশি নয়। অন্যদিকে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের, অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশের পক্ষে যুদ্ধে নেমে যাওয়া প্রতিজ্ঞাবদ্ধদের সংখ্যা অনেক বেশি। এ শক্তি পথে নামলে ধর্মান্ধ তালেবানরা পালানোর পথ খুঁজে পাবে না যেমন পায়নি পাপী, অপরাধী মামুনুল এবং বাবুনগরী। যে মুসলমান মন্দিরে মূর্তির পায়ে পবিত্র কোরআন রাখতে পারে তাকে মুসলমান বলা যায় না। সন্দেহ করা হচ্ছে কয়েকজন মাদরাসা ছাত্র এ কাজটি করেছে। এতে যে পাকিস্তান দূতাবাসের হাত রয়েছে তাও উড়িয়ে দেওয়া যায় না। অতীতে এ ধরনের ঘটনার জন্য অর্থ ঢেলে পাকিস্তানি কূটনীতিকরা হাতেনাতে ধরা পড়েছে। পাকিস্তানের সঙ্গে আমাদের তেমন কোনো বাণিজ্যিক বা অন্যান্য সম্পর্ক নেই বিধায় ঢাকায় একটি ক্ষুদ্রাকৃতি কনসুলেট রেখে দূতাবাসটি বন্ধ করে দেওয়াই শ্রেয়। সে দেশে বঙ্গবন্ধুর খুনি মেজর ডালিম, কর্নেল খোন্দকার রাশেদ, জোবেদা রশিদ বসবাস করে ফ্রীডম পার্টিকে পরিচালিত করছে অথচ পাকিস্তান এদের ফেরত দিচ্ছে না। বেশির ভাগ ওয়াজেই ছড়ানো হচ্ছে ঘৃণার বাণী, যদিও ইসলাম তা সমর্থন করে না। এসব ওয়াজ ব্যবসায়ীকে বিচারের আওতায় এনে এদের মুখ বন্ধ করতে হবে। এরা প্রতিনিয়ত বলাৎকার করে প্রমাণ করছে এরা কত বড় পাপী। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ব্যাঘ্র গর্জন থেকে আশা করতে পারি এসব ধর্ম ব্যবসায়ীকে সমূলে উৎখাত করা যাবে। বাংলাদেশের পবিত্র মাটি এদের আবাসস্থল হতে পারে না, তারা চাইলে পাকিস্তানে চলে যেতে পারে। এ দেশটি হিন্দু-মুসলমান-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান সবার, সবারই রয়েছে সমান অধিকার। কোনো শক্তি নেই এই অধিকার ভঙ্গ করার। ২০০১ আর হবে না। হিন্দুরা এ দেশে সংখ্যালঘু নয়, সংখ্যালঘু হচ্ছে এসব ধর্ম ব্যবসায়ী। সেদিন যারা মাঠে নেমেছিল তাদের মধ্যে কিছু মাদরাসা ছাত্র ছিল, তবে বেশির ভাগই ছিল ভাড়া করা বস্তিবাসী। মাদরাসাগুলোকে কঠিন সরকারি নিয়ন্ত্রণে আনতে হবে যেন তাদের মধ্যে সাম্প্রদায়িক ঘৃণা বন্ধ করা যায়, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা প্রসারিত করা যায়।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান : প্রাপ্তি প্রত্যাশা ও ইতিহাসের দায়
চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান : প্রাপ্তি প্রত্যাশা ও ইতিহাসের দায়
নির্বাচন : প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ ও বাস্তবতা
নির্বাচন : প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ ও বাস্তবতা
এলডিসি উত্তরণে চ্যালেঞ্জ ও প্রস্তুতি
এলডিসি উত্তরণে চ্যালেঞ্জ ও প্রস্তুতি
অর্থনীতি গতিশীল রাখতে নির্বাচন জরুরি
অর্থনীতি গতিশীল রাখতে নির্বাচন জরুরি
ঐকতানে অনৈক্য : সেনাপ্রধানের বার্তা ভুলে গেছেন রাজনীতিকরা
ঐকতানে অনৈক্য : সেনাপ্রধানের বার্তা ভুলে গেছেন রাজনীতিকরা
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

২ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা