শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:০২, রবিবার, ১৭ অক্টোবর, ২০২১

’৭১-এর পরাজিতরাই কুমিল্লা কান্ড ঘটিয়েছে

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
অনলাইন ভার্সন
’৭১-এর পরাজিতরাই কুমিল্লা কান্ড ঘটিয়েছে

কুমিল্লায় পবিত্র কোরআন অবমাননার ঘটনা থেকে দেশব্যাপী যে সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাস সৃষ্টি হয়েছে তা সবাই জানেন। কিন্তু এই ঘৃণ্য ঘটনাটি কে বা কারা ঘটাল তা নিয়ে সবার প্রশ্ন। এটি যে কোনো হিন্দু ধর্মাবলম্বী ব্যক্তি বা গোষ্ঠী করেননি সেই দাবির পক্ষে প্রচুর যুক্তি রয়েছে। কোনো সুস্থ চিন্তার মানুষই বিশ্বাস করে না এটি হিন্দুদের কাজ। প্রথমত কেন তারা এটি করবে? এর দ্বারা তাদের লাভের নিশ্চয়ই কিছু নেই, অন্যদিকে ক্ষতির সম্ভাবনা অনেক, তাদের মোটেও অজানা নেই যে এমনি কোনো ঘটনা দাঙ্গার সৃষ্টি করবে, নষ্ট হবে পূজা। দ্বিতীয় কথা হলো ভোরে কাক ডাকার আগেই কিছু উগ্র ধর্ম ব্যবসায়ী মুসলমান নামধারী মানুষ, বিশেষ করে সৌদিফেরত ফয়েজ কালবিলম্ব না করে ইউটিউব এবং ফেসবুকে ছড়িয়ে দিল নানান অপপ্রচার এবং ঘৃণার বাণী যাতে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা শুরু হয়। এমন তড়িৎ গতিতে এসব পদক্ষেপ নেওয়া সম্ভব হতো না যদি তাদের পূর্বপ্রস্তুতি না থাকত। তৃতীয় কুমিল্লা কান্ড নতুন নয়, পূর্বে রামু, নাসিরনগর, ভোলা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, সুনামগঞ্জেও এসব ধর্ম ব্যবসায়ী প্রমাণিতভাবে হিন্দুদের ফেসবুক হ্যাক করে তাতে ইসলামবিরোধী তথ্য ঢেলে দিয়ে সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাস সৃষ্টি করেছে। পবিত্র কোরআন চিহ্নিত হওয়ার পর সেখানকার হিন্দুরা সেটি সরিয়ে ফেলার জন্য অনুরোধ করলেও ধর্ম ব্যবসায়ী গোষ্ঠী তা না সরিয়ে বরং সেটি ভিডিও করে ছড়িয়ে দিয়ে সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা সৃষ্টি করে। একদিকে এই জঘন্য কান্ড থেকে কিছু ফায়দা লুটার না থাকলেও ’৭১-এর পরাজিতদের এতে বিরাট লাভ ছিল, কেননা দেশে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা বাধাতে পারলে তারা এ সরকারকে সরিয়ে দেশকে পাকিস্তান বা তালেবানি রাষ্ট্রে পরিণত করতে পারবে। ’৭১-এর পরাজিত কুচক্রী মহল এ ধরনের একটি জঘন্য ঘটনা ঘটিয়ে সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাস ঘটানোর ষড়যন্ত্রে বহুদিন থেকেই লিপ্ত ছিল আর কুমিল্লায় মূর্তির পায়ে পবিত্র কোরআন রেখে তারা সেই সুযোগটিই নিয়েছে। বৃহত্তর কুমিল্লা কুখ্যাত যুদ্ধাপরাধী গোলাম আযমের এলাকা। গোলাম আযম মরে গেলেও তার দুই পুত্র ধর্মীয় উসকানির কাজ চালিয়ে যাচ্ছে প্রতিনিয়ত। তার দ্বিতীয় পুত্র  বিদেশ থেকে প্রচার করছে কয়েকটি মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধী ইউটিউবের মাধ্যমে। তাদের ভাষা মুক্তিযুদ্ধবিরোধী, বঙ্গবন্ধুবিরোধী,  হিন্দুবিরোধী, ভারতবিরোধী। মুফতি এহসান, হেলিকপ্টার হুজুর নামে পরিচিত হাফিজুর রহমান সিদ্দিকীসহ যেসব ওয়াজ ব্যবসায়ী ওয়াজকালে প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে ১৭ হাজার কোটি টাকা লুটে নিয়েছে, তারাসহ অন্যান্য লুটেরা ওয়াজ ব্যবসায়ীরাও নির্লজ্জের মতো নেমে পড়েছে দাঙ্গাকারীদের পক্ষে। এটি যে ’৭১-এর পরাজিতদের একটি পরিকল্পিত ষড়যন্ত্রের ফসল সে সম্পর্কে কারও সন্দেহ থাকার কথা নয়।

দেশ স্বাধীন হওয়ার পর থেকেই এই অপশক্তি অবিরাম দেশকে আবার পাকিস্তানে পরিণত করার চেষ্টা করছে, আর কুমিল্লা কান্ড তারই সর্বশেষ অপপ্রয়াস। শোনা যাচ্ছে পলাতক কনক সারওয়ারের আসামি বোনকে গ্রেফতারের পর সে ক্ষিপ্ত হয়ে প্রতিজ্ঞা করেছে দুর্গাপূজায় অঘটন ঘটাবে। এই অভিযোগও অবিশ্বাস করার সুযোগ নেই, কেননা এসব ’৭১-এর পরাজিত অথবা তাদের বংশধররা অর্থবলে এতই বলীয়ান যে এরা বহু কিছু দেশের বাইরে থেকেই করতে পারে। এদের অর্থ দিচ্ছে তারেক জিয়া এবং পাকিস্তান। এই লোক তো ইউটিউবে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধী, বঙ্গবন্ধুবিরোধী, হিন্দুবিরোধী, ভারতবিরোধী কথা প্রতিদিনই প্রচার করছে।

এ ব্যাপারে মাননীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক, তথ্য প্রতিমন্ত্রী ড. মুরাদ হাসান, আওয়ামী লীগ নেতা বাহাউদ্দিন নাছিমসহ যারা কড়া ভাষায় বক্তব্য দিয়েছেন তাদের সবারই কথা এটি ’৭১-এর পরাজিত গোষ্ঠীর ষড়যন্ত্র। দেশে সাম্প্রদায়িক স¤প্রীতি নষ্ট করে দেশকে পাকিস্তানে পরিণত করার অপচেষ্টার অংশ হিসেবেই তাদের এই পরিকল্পিত ঘৃণ্য, ইসলামবিরোধী পাপাচার। এ ছাড়াও ইসলামিক ইউনাইটেড ফ্রন্টসহ বেশ কয়েকটি ইসলামিক সংগঠনও বলেছে এটি একটি গভীর ষড়যন্ত্রের ফসল, যাতে জামায়াত-বিএনপির হাত রয়েছে। ১৯৭৫-এ বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর খুনি মোশতাক-জিয়া দেশকে পাকিস্তানে পরিণত করার চেষ্টা ব্যর্থ হলেও এসব কুলাঙ্গার তাদের ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে। বঙ্গবন্ধু হত্যার পর পাকিস্তানের সেবাদাস খুনি জিয়াউর রহমান দেশে ধর্মীয় রাজনীতি ফিরিয়ে এনেছিল, যা বঙ্গবন্ধু নিষিদ্ধ করেছিলেন। বিএনপি-জামায়াত সরকার ধর্ম ব্যবসায়ীদের শুধু পালনই করেনি, এদের সুযোগ করে দিয়েছে সম্পদের পর্বত গড়ার। এই অশুভ ধর্ম ব্যবসায়ীদের অন্যতম উদ্দেশ্য দেশকে হিন্দুশূন্য করা, যা তারা ২০০১-এর নির্বাচনে জয়ী হয়ে করেছিল হাজার হাজার হিন্দুর ওপর নির্যাতন চালিয়ে দেশ ত্যাগে বাধ্য করে।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নিজে অত্যন্ত কঠোর ভাষায় বলে দিয়েছেন এ বিষয়ে গভীর তদন্ত হচ্ছে, জড়িতদের এমন সাজা দেওয়া হবে যেন তারা এ ধরনের ঘটনা আর করার সাহস না পায়। মাননীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীও একই কথা বলেছেন। এটা সবার দাবি দোষীদের যেন সর্বোচ্চ সাজা দেওয়া হয়। এরই মধ্যে কয়েকজনকে গ্রেফতারের খবরটি আশা জাগানিয়া, যাদের অনেকেই ইউটিউব চালক। এদের কঠোর রিমান্ডে নিলে অনেক তথ্য বেরিয়ে আসবে। অনেক ক্ষেত্রে আমি রিমান্ডের বিরোধী হলেও এ ক্ষেত্রে কঠিন রিমান্ডের বিকল্প নেই। একই সঙ্গে সরকারি কৌঁসুলিদের চেষ্টা করতে হবে এসব দুষ্কৃতকারী যেন জামিন না পায়। এসব ধর্ম ব্যবসায়ীকে সমূলে উৎখাত না করতে পারলে বাংলাদেশ পাকিস্তানে বা তালেবানি রাষ্ট্রে পরিণত হবে যেটিই এদের উদ্দেশ্য। আজ সম্মুখ সমরের দিন এসেছে যেমনটি ছিল ১৯৭১ সালে। কবিগুরুর ভাষায় “তোমার মরণ না হয় আমার মরণ”।  এদের সংখ্যা মোটেও বেশি নয়। অন্যদিকে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের, অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশের পক্ষে যুদ্ধে নেমে যাওয়া প্রতিজ্ঞাবদ্ধদের সংখ্যা অনেক বেশি। এ শক্তি পথে নামলে ধর্মান্ধ তালেবানরা পালানোর পথ খুঁজে পাবে না যেমন পায়নি পাপী, অপরাধী মামুনুল এবং বাবুনগরী। যে মুসলমান মন্দিরে মূর্তির পায়ে পবিত্র কোরআন রাখতে পারে তাকে মুসলমান বলা যায় না। সন্দেহ করা হচ্ছে কয়েকজন মাদরাসা ছাত্র এ কাজটি করেছে। এতে যে পাকিস্তান দূতাবাসের হাত রয়েছে তাও উড়িয়ে দেওয়া যায় না। অতীতে এ ধরনের ঘটনার জন্য অর্থ ঢেলে পাকিস্তানি কূটনীতিকরা হাতেনাতে ধরা পড়েছে। পাকিস্তানের সঙ্গে আমাদের তেমন কোনো বাণিজ্যিক বা অন্যান্য সম্পর্ক নেই বিধায় ঢাকায় একটি ক্ষুদ্রাকৃতি কনসুলেট রেখে দূতাবাসটি বন্ধ করে দেওয়াই শ্রেয়। সে দেশে বঙ্গবন্ধুর খুনি মেজর ডালিম, কর্নেল খোন্দকার রাশেদ, জোবেদা রশিদ বসবাস করে ফ্রীডম পার্টিকে পরিচালিত করছে অথচ পাকিস্তান এদের ফেরত দিচ্ছে না। বেশির ভাগ ওয়াজেই ছড়ানো হচ্ছে ঘৃণার বাণী, যদিও ইসলাম তা সমর্থন করে না। এসব ওয়াজ ব্যবসায়ীকে বিচারের আওতায় এনে এদের মুখ বন্ধ করতে হবে। এরা প্রতিনিয়ত বলাৎকার করে প্রমাণ করছে এরা কত বড় পাপী। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ব্যাঘ্র গর্জন থেকে আশা করতে পারি এসব ধর্ম ব্যবসায়ীকে সমূলে উৎখাত করা যাবে। বাংলাদেশের পবিত্র মাটি এদের আবাসস্থল হতে পারে না, তারা চাইলে পাকিস্তানে চলে যেতে পারে। এ দেশটি হিন্দু-মুসলমান-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান সবার, সবারই রয়েছে সমান অধিকার। কোনো শক্তি নেই এই অধিকার ভঙ্গ করার। ২০০১ আর হবে না। হিন্দুরা এ দেশে সংখ্যালঘু নয়, সংখ্যালঘু হচ্ছে এসব ধর্ম ব্যবসায়ী। সেদিন যারা মাঠে নেমেছিল তাদের মধ্যে কিছু মাদরাসা ছাত্র ছিল, তবে বেশির ভাগই ছিল ভাড়া করা বস্তিবাসী। মাদরাসাগুলোকে কঠিন সরকারি নিয়ন্ত্রণে আনতে হবে যেন তাদের মধ্যে সাম্প্রদায়িক ঘৃণা বন্ধ করা যায়, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা প্রসারিত করা যায়।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

সম্পাদকীয়

মাদক ঢল ঠেকাতে ২৮ ব্যর্থতা শনাক্ত
মাদক ঢল ঠেকাতে ২৮ ব্যর্থতা শনাক্ত

পেছনের পৃষ্ঠা