শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:০৮, শনিবার, ২৯ জানুয়ারি, ২০২২

সরকারকে সমর্থন করলেই আপনি "দালাল" হয়ে যাবেন‌

অধ্যাপক ড. মীজানুর রহমান
অনলাইন ভার্সন
সরকারকে সমর্থন করলেই আপনি "দালাল" হয়ে যাবেন‌

 

সারাক্ষণ রাজনীতি করে যাচ্ছেন এমন শিক্ষকরাও শিক্ষক রাজনীতিকেই সবকিছু নষ্টের জন্য দায়ী বলে ঢালাও মন্তব্য করেন। তবে সরকার বিরোধী রাজনীতি নির্দোষ, এটা জায়েজ।

সরকারকে সমর্থন করলেই আপনি "দালাল" হয়ে যাবেন‌। আমার এক শ্রদ্ধাভাজন দার্শনিক শিক্ষক সকলের কাছে আমার প্রশংসা করতেন। বলতেন, "মিজান অত্যন্ত মেধাবী, সত্যিকারের শিক্ষকের যেসব গুণাবলী থাকা দরকার সবই তার মধ্যে আছে। অনেকে ভালো ছাত্র হলেও ভালো শিক্ষক হন না। মিজান এক্ষেত্রে ব্যতিক্রম। সে 'জিরো ডিফেক্ট' এ কাজ করে", ইত্যাদি, ইত্যাদি। সবকিছুর পরে অতিরিক্ত এক লাইন যুক্ত করতেন, "তবে আওয়ামী লীগ করে।" বাম দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য হন, বাম ছাত্র সংগঠনের অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হয়ে শহীদ মিনারে দাঁড়িয়ে অল্প সংখ্যক দর্শক-শ্রোতার সামনে আপনার ঐতিহাসিক মতাদর্শের সমর্থনে দীর্ঘ বক্তৃতা দেন তাতে আপনাকে কেউ কিছু বলবে না। সমস্যা হবে আওয়ামী লীগ করলেই অথবা যদি আপনি ছাত্রজীবনে ছাত্রলীগ করে থাকেন, তাহলে রক্ষা নেই।

বছর তিনেক আগে বড় একটা বিপদে পড়েছিলাম। মিডিয়ার খপ্পরে পড়েই এমনটি হয়েছিল। আমি তখন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য। ক্যাসিনো কাণ্ডে যুবলীগ তখন তছনছ। যেহেতু আমি দীর্ঘদিন যুবলীগের প্রেসিডিয়াম মেম্বার ছিলাম (আইনসম্মত ভাবেই), বহুবার ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ছিলাম, বিশেষ করে ওয়ান-ইলেভেনের পর। আমি তখনো এ পদ থেকে পদত্যাগও করিনি বা আমাকে অব্যাহতিও দেওয়া হয়নি।  

যুবলীগের ওয়েবসাইটে তখনো প্রেসিডিয়ামের এক নম্বর সদস্য হিসাবে আমার নাম লেখা ছিল। তবে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হিসেবে যোগদানের দিন থেকেই যুবলীগের সাথে সকল সম্পর্ক বিচ্ছিন্ন করে সংগঠনটির সাথে কোন সম্পর্ক রাখিনি। ইতিমধ্যেই বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সভাপতি ও সেক্রেটারিকে কথিত জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের টেন্ডার কেলেঙ্কারির কারণে অব্যাহতি দেয়া হয়েছে। তাদের স্থলে যথাক্রমে এক নম্বর  সহসভাপতি এবং এক নম্বর জয়েন্ট সেক্রেটারিকে যথাক্রমে ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত  সভাপতি ও সেক্রেটারির দায়িত্ব দেয়া হয়। 

ক্যাসিনো কেলেঙ্কারির কারণে যখন যুবলীগের চেয়ারম্যানের পদ শূন্য হলো তখন এক কৌতুহলী সাংবাদিক আমাকে প্রশ্ন করেছিলেন, "আপনি যেহেতু যুবলীগের এখনো এক নম্বর সহ-সভাপতি আপনাকে যদি নেত্রী যুবলীগের ভাবমূর্তি পুনরুদ্ধারের জন্য চেয়ারম্যানের দায়িত্ব দেয় তাহলে কি এই দায়িত্ব আপনি নেবেন?" আমি বলেছিলাম, "নেত্রী আমাকে যখন যে দায়িত্ব দিয়েছে আমি সেটা নিষ্ঠার সাথে পালন করেছি। তবে শিক্ষকতার পেশাদারিত্বের সাথে কখনো আপস করিনি। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য পদে যোগদানের পর যুবলীগের সাথে আমার কোন সম্পর্ক নেই। ভালো সময়ে আমি যুবলীগ করেছিলাম, এখন দুর্দিনে পালিয়ে যাওয়ার লোক আমি নই। আমাকে দায়িত্ব দিলে আমি নেব। তবে সেটা জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য পদ ছেড়েই নেব। একসাথে আমি দুটি কাজ করবো না।" এই ছিল আমার কথা। 

বাকিটা ছিল মিডিয়ার সৃষ্টি: "উপাচার্যের পদ ছেড়ে  যুবলীগের চেয়ারম্যান হতে চান "! দুই সপ্তাহ জুড়ে মিডিয়ার শীর্ষ আলোচনার বিষয় ছিল এটি। ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান এক বছরের জন্য সাসপেন্ড হলে উপাচার্যের বিষয়টি মিডিয়ায় কিছুটা চাপা পড়ে যায়। তবে আলোচনার বিষয় হিসাবে এখনো এটা জীবন্ত। বিগত দুই তিন বছর যাবত এই আলোচনা কোনো ভাবেই থামছে না। এর থেকে কিছুতেই বেরিয়ে আসা যাচ্ছে না। অতি সম্প্রতি শাহজালাল কাণ্ডের সময় বিভিন্ন টকশোতে এবং লেখায় উপাচার্যরা যেসকল গর্হিত কাজ করেন তার তালিকায় এটাও অন্তর্ভুক্ত ছিল। কেউ বলছে না, "আমি এটা হতে চাইনি বরং এই পদে আমি আগেই ছিলাম।" 

ওয়ান-ইলেভেনের পর জাতির "বিবেকরা" যখন পালিয়ে ছিল অথবা রাজনৈতিক শূন্যতাকে কাজে লাগিয়ে রাজনীতিবিদ হওয়ার চেষ্টা করছিল তখন চরম ঝুঁকি নিয়ে বিরাজনীতিকরণের বিরুদ্ধে আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়েছিলাম। সবচেয়ে মজার ব্যাপার হলো, যে ছাত্রলীগের সাবেক নেতা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক থাকা অবস্থায় সামরিক শাসক জিয়াউর রহমানের ছাত্রবিষয়ক উপদেষ্টা ছিলেন সেই ড.খন্দকার মোশাররফ হোসেন ওই সময়ে প্রেসক্লাবের সামনে দাঁড়িয়ে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের "কথিত যুবলীগের চেয়ারম্যান হওয়ার ইচ্ছা পোষণের" প্রসঙ্গটির তীব্র সমালোচনা করেছিলেন।

একজন সিনিয়র শিক্ষক যিনি সত্যিকার অর্থেই তার বিষয়ে একজন প্রতিষ্ঠিত পণ্ডিত, তিনি দুঃখ করে বলেছিলেন, "জনপ্রিয় শিক্ষক হওয়ার একটা সহজ ও সস্তা বুদ্ধি হচ্ছে কম পড়ানো, ছাত্রদের কম চাপ দেয়া, সহজ প্রশ্ন করা এবং বেশি নম্বর দেয়া।" ছাত্ররা যেহেতু অ্যাডাল্ট তারা নিজেরাই পড়ে নিবেন। তাদেরকে অবাধ সুযোগ করে দিতে হবে। আলাপ-আলোচনা এবং আড্ডার মধ্য দিয়েই তারা সবকিছু শিখে ফেলবে। সেটা "টিলার" উপরে বসে হোক আর "টঅং" এর চারপাশে গভীর রাত পর্যন্ত আড্ডার মাধ্যমেই হোক। বেশি পড়ানোর দরকার নেই। তবে এই প্রসঙ্গে অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ স্যারের একটি বক্তৃতার অংশ মনে পড়ে গেল। স্যার বলেছিলেন ছাত্ররা শিক্ষকদের "শালা" বলবেই। ছাত্রদের যদি অতিরিক্ত পড়াশোনার জন্য চাপ দেন তখন বলবে," এই শালা অনেক জ্বালাচ্ছে"। কোনো চাপ না দেয়ার কারণে বা না পড়ানোর কারণে আপনাকে "শালা" না বললেও কর্মজীবনে যখন কোনো সমস্যায় পড়বে তখন বলবে, "ওই শালা আমাদের ওই টপিকটা পড়ায়নি, যার কারণে এখন এই সমস্যাটি সমাধান করতে পারছি না।"  অর্থাৎ ছাত্রদের "শ্যালক" আপনাকে হতেই হবে। এখন প্রশ্ন হচ্ছে বেশি পড়িয়ে  হবেন, না কম পড়িয়ে  হবেন।

রাজধানীর বাইরের এক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক যিনি নিজে একজন নিবেদিত গবেষক, তার বিষয়ের পৃথিবীর সেরা জার্নালে একাধিক গবেষণাপত্র প্রকাশিত হয়েছে তিনি দুঃখ করে বলেছিলেন,"আপনার যদি মহান শিক্ষাবিদ বা শিক্ষাগুরু হওয়ার  আগ্রহ থাকে, তাহলে শিক্ষাবান্ধব হওয়ার দরকার নেই, শিক্ষার্থী বান্ধব হলেই চলবে।" সব সময় ছাত্রদের আন্দোলন-সংগ্রাম, আনন্দ, বেদনা, উচ্ছ্বাস সবকিছুকে সমর্থন জানাবেন। প্রশাসনের বিপক্ষে দাঁড়াবেন। প্রশাসনের জন্যই তো ছাত্রদের যত "না পাওয়া"। 

সবকিছুর জন্য প্রশাসনেই দায়ী। এতে দুটো কাজ হবে। রাতারাতি আপনি ছাত্রদের "অভিভাবক" হয়ে যাবেন। প্রশাসনও আপনাকে তোআজ করবে। আর আপনিও বিশ্ববিদ্যালয়ের কোন নিয়ম কানুন না মেনে যা খুশি তাই করতে পারবেন। কেউ বাধা দিবে না। কোন ছুটি ছাড়াই আপনি কর্মস্থল ত্যাগ করতে পারবেন এবং সারা দেশে ঘুরে ঘুরে ছাত্রবান্ধব অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হতে পারবেন অথবা নিদেনপক্ষে বিভিন্ন 

আন্দোলনে মানববন্ধনের মানব ঢাল হতে পারবেন। নিজের বিষয়ে মৌলিক কোনো গবেষণা না করলেও  বা একটিও বিশ্বমানের ভালো প্রবন্ধ বা বই না লিখলেও আপনাকে জাতির সবাই মহাজ্ঞানী ভাববে। ভুলেও কোনো প্রশাসনিক দায়িত্ব নিবেন না। কারণ দ্রুত আপনি জনপ্রিয়তা হারাবেন। বাংলাদেশের মত "টানাটানির" দেশে দাবিকে সমর্থন করা যত সহজ, দাবি পূরণ করা তত সহজ নয়। দীর্ঘদিন শিক্ষার শান্ত পরিবেশ বজায় থাকা এক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য আমাকে বলেছিলেন শিক্ষার্থীবান্ধব (জ্ঞান বা শিক্ষাবান্ধব নয়) তথাকথিত "অভিভাবকদের" ছাত্রদের থেকে বিচ্ছিন্ন করা গেলেই বিশ্ববিদ্যালয়ের শান্ত পরিবেশ বজায় থাকে, যদিও বিশ্ববিদ্যালয়ের শান্ত পরিবেশেই কেবল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার মান নিশ্চিত করে না।

লেখক : অধ্যাপক ড. মীজানুর রহমান, সাবেক উপাচার্য, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
গরিবি হটাও, গরিব নয়
গরিবি হটাও, গরিব নয়
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
সর্বশেষ খবর
লালপুরে তারুণ্যের সমাবেশ অনুষ্ঠিত
লালপুরে তারুণ্যের সমাবেশ অনুষ্ঠিত

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ত্রাণের আটায় মাদক!
গাজায় ত্রাণের আটায় মাদক!

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নড়াইলে স্বাস্থ্যসেবার মানোন্ননে সুধীজনদের মতবিনিময়
নড়াইলে স্বাস্থ্যসেবার মানোন্ননে সুধীজনদের মতবিনিময়

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পোড়া গন্ধে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট
পোড়া গন্ধে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালীগঞ্জে ৬৫ লাখ টাকার কারেন্ট জাল জব্দ
কালীগঞ্জে ৬৫ লাখ টাকার কারেন্ট জাল জব্দ

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রতিহতের ঘোষণা উপেক্ষা করে রুমিন ফারহানার জনসভা, মানুষের ঢ্ল
প্রতিহতের ঘোষণা উপেক্ষা করে রুমিন ফারহানার জনসভা, মানুষের ঢ্ল

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিলেটে বাড়ল ডেঙ্গু রোগী
সিলেটে বাড়ল ডেঙ্গু রোগী

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পানিতে ডুবে ২ শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে ২ শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবু সাঈদ হত্যা মামলা সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে বেরোবি শিক্ষার্থীদের অবস্থান
আবু সাঈদ হত্যা মামলা সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে বেরোবি শিক্ষার্থীদের অবস্থান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া ও করোনা মোকাবেলায় তিন মাসব্যাপী অভিযান চালাবে চসিক: মেয়র
ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া ও করোনা মোকাবেলায় তিন মাসব্যাপী অভিযান চালাবে চসিক: মেয়র

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বৌলতলী সেতু বদলে দিয়েছে ২০ গ্রামের ভাগ্য
বৌলতলী সেতু বদলে দিয়েছে ২০ গ্রামের ভাগ্য

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘যারা নির্যাতিত হয়েছে, তাদের মূল্যায়ন করতে হবে’
‘যারা নির্যাতিত হয়েছে, তাদের মূল্যায়ন করতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুষ্ঠু নির্বাচনই সরকারের প্রধান লক্ষ্য: পরিকল্পনা উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনই সরকারের প্রধান লক্ষ্য: পরিকল্পনা উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জানুয়ারিতে জাবির ৭ম সমার্তন হবে: উপাচার্য
জানুয়ারিতে জাবির ৭ম সমার্তন হবে: উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুকুরে ডুবে যুবকের মৃত্যু
পুকুরে ডুবে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় খাবারের অভাবে তিন মাসের শিশুর মৃত্যু
গাজায় খাবারের অভাবে তিন মাসের শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবিতে তোপের মুখে সিনেট সভা ত্যাগ আওয়ামীপন্থিদের
জাবিতে তোপের মুখে সিনেট সভা ত্যাগ আওয়ামীপন্থিদের

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন আমাদের দেশের জন্য প্রযোজ্য নয় : সালাহউদ্দিন
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন আমাদের দেশের জন্য প্রযোজ্য নয় : সালাহউদ্দিন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ও গণ অভ্যুত্থানের পূর্ণতা’ শীর্ষক মতবিনিময় সভা
‘বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ও গণ অভ্যুত্থানের পূর্ণতা’ শীর্ষক মতবিনিময় সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনার দুর্গাপুরে বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
নেত্রকোনার দুর্গাপুরে বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যবসায়ীর বাড়িতে ডাকাতি
সিলেটে ব্যবসায়ীর বাড়িতে ডাকাতি

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যুবতীর মরদেহ উদ্ধার
যুবতীর মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী নির্বাচন হবে নিরপেক্ষ ও উৎসবমুখর : প্রেস সচিব
আগামী নির্বাচন হবে নিরপেক্ষ ও উৎসবমুখর : প্রেস সচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাগলনাইয়ায় আন্তঃজেলা চোর চক্রের ৬ সদস্য গ্রেফতার
ছাগলনাইয়ায় আন্তঃজেলা চোর চক্রের ৬ সদস্য গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে গাঁজাসহ ২ যুবক আটক
ফেনীতে গাঁজাসহ ২ যুবক আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমানবন্দরে ভাল্লুকের তাণ্ডব: ফ্লাইট বাতিল, রানওয়ে বন্ধ
বিমানবন্দরে ভাল্লুকের তাণ্ডব: ফ্লাইট বাতিল, রানওয়ে বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসের জন্মদিনে তারেক রহমানের ফুলেল শুভেচ্ছা
ড. ইউনূসের জন্মদিনে তারেক রহমানের ফুলেল শুভেচ্ছা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলের যৌনপল্লীতে অগ্নিকাণ্ডে ২২ ঘর ভস্মীভূত
টাঙ্গাইলের যৌনপল্লীতে অগ্নিকাণ্ডে ২২ ঘর ভস্মীভূত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গৃহশ্রমিক সুরক্ষা নীতি’ বাস্তবায়নের দাবি
‘গৃহশ্রমিক সুরক্ষা নীতি’ বাস্তবায়নের দাবি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের আসছে নতুন শিক্ষা কারিকুলাম
ফের আসছে নতুন শিক্ষা কারিকুলাম

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ থেকে ৩ পণ্য আমদানি নিষিদ্ধ করল ভারত
বাংলাদেশ থেকে ৩ পণ্য আমদানি নিষিদ্ধ করল ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে আবারও বোমা হামলার হুমকি ট্রাম্পের
ইরানে আবারও বোমা হামলার হুমকি ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ হাজার করে টাকা পাচ্ছেন কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২৭৪ শিক্ষার্থী
১০ হাজার করে টাকা পাচ্ছেন কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২৭৪ শিক্ষার্থী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কাঁটা লাগা’ খ্যাত অভিনেত্রী শেফালী জারিওয়ালা আর নেই
‘কাঁটা লাগা’ খ্যাত অভিনেত্রী শেফালী জারিওয়ালা আর নেই

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একতরফাভাবে সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিত করতে পারবে না ভারত: আন্তর্জাতিক আদালত
একতরফাভাবে সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিত করতে পারবে না ভারত: আন্তর্জাতিক আদালত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের বিমানঘাঁটিতে হাইপারসনিক মিসাইল নিক্ষেপ রাশিয়ার
ইউক্রেনের বিমানঘাঁটিতে হাইপারসনিক মিসাইল নিক্ষেপ রাশিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামী আন্দোলনের ১৬ দফা ঘোষণা
ইসলামী আন্দোলনের ১৬ দফা ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিন সরকারকে ৩০ মিলিয়ন ডলার সহায়তা প্রদান সৌদি আরবের
ফিলিস্তিন সরকারকে ৩০ মিলিয়ন ডলার সহায়তা প্রদান সৌদি আরবের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার গাজা যুদ্ধবিরতি নিয়ে সুখবর দিলেন ট্রাম্প
এবার গাজা যুদ্ধবিরতি নিয়ে সুখবর দিলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের সুখবর দিল সৌদি আরব
মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের সুখবর দিল সৌদি আরব

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্যটক টানতে সাগরতীরে রিসোর্ট খুললেন কিম জং উন
পর্যটক টানতে সাগরতীরে রিসোর্ট খুললেন কিম জং উন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানকে আলোচনায় আনতে লোভনীয় প্রস্তাবের সিরিজ টোপ যুক্তরাষ্ট্রের
ইরানকে আলোচনায় আনতে লোভনীয় প্রস্তাবের সিরিজ টোপ যুক্তরাষ্ট্রের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশের প্রথম অধিবেশন শুরু
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশের প্রথম অধিবেশন শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের সহিংসতার নিন্দা জানাল সৌদি আরব
ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের সহিংসতার নিন্দা জানাল সৌদি আরব

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলে ট্রাম্পের উদ্যোগে বিচারবিভাগের বাধা নয় : মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট
জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলে ট্রাম্পের উদ্যোগে বিচারবিভাগের বাধা নয় : মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনে এক বেলা পাউরুটি-বিস্কুট খেয়ে থাকছেন দেশের ৮৮ শতাংশ নিম্নআয়ের মানুষ
দিনে এক বেলা পাউরুটি-বিস্কুট খেয়ে থাকছেন দেশের ৮৮ শতাংশ নিম্নআয়ের মানুষ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগস্টেই রাজধানীতে নামছে ই-রিকশা
আগস্টেই রাজধানীতে নামছে ই-রিকশা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঝ আকাশে হঠাৎ বিমানের ক্রুর মৃত্যু
মাঝ আকাশে হঠাৎ বিমানের ক্রুর মৃত্যু

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালও চলবে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ও ‘মার্চ টু এনবিআর’
কালও চলবে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ও ‘মার্চ টু এনবিআর’

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরানে শীর্ষ কমান্ডার ও বিজ্ঞানীদের রাষ্ট্রীয় জানাজায় মানুষের ঢল
ইরানে শীর্ষ কমান্ডার ও বিজ্ঞানীদের রাষ্ট্রীয় জানাজায় মানুষের ঢল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোটবদ্ধ ইসলামি দল হবে আগামী দিনের প্রধান রাজনৈতিক শক্তি: চরমোনাই পীর
জোটবদ্ধ ইসলামি দল হবে আগামী দিনের প্রধান রাজনৈতিক শক্তি: চরমোনাই পীর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেস্ট অধিনায়কত্ব ছাড়লেন শান্ত
টেস্ট অধিনায়কত্ব ছাড়লেন শান্ত

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের ক্ষমতা আরও বাড়িয়ে দিল যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট
ট্রাম্পের ক্ষমতা আরও বাড়িয়ে দিল যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই পাখির ছানাকে হত্যা
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই পাখির ছানাকে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সেই গোরখোদক মনু মিয়া মারা গেছেন
সেই গোরখোদক মনু মিয়া মারা গেছেন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় আসাদপন্থী আলাউইদের হত্যা-অপহরণ বন্ধের আহ্বান জাতিসংঘের
সিরিয়ায় আসাদপন্থী আলাউইদের হত্যা-অপহরণ বন্ধের আহ্বান জাতিসংঘের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশ আজ
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীন সফর শেষে দেশে ফিরেছে বিএনপির প্রতিনিধি দল
চীন সফর শেষে দেশে ফিরেছে বিএনপির প্রতিনিধি দল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যে হাতিয়েছেন হাজার কোটি
মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যে হাতিয়েছেন হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

যমুনা সেতু থেকে তুলে ফেলা হচ্ছে রেললাইন
যমুনা সেতু থেকে তুলে ফেলা হচ্ছে রেললাইন

পেছনের পৃষ্ঠা

কমছে ইলিশ মাছের দাম
কমছে ইলিশ মাছের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন রোগের মরণকামড়
তিন রোগের মরণকামড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে তিন নির্বাচনের কুশলীরা
আতঙ্কে তিন নির্বাচনের কুশলীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডলার রেটে ঋণঝুঁকিতে বাংলাদেশ
ডলার রেটে ঋণঝুঁকিতে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যে কারণে অস্থির চালের বাজার
যে কারণে অস্থির চালের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্তুগাল জাতীয় ক্রিকেট দলে বাংলাদেশি খেলোয়াড়ের চমক
পর্তুগাল জাতীয় ক্রিকেট দলে বাংলাদেশি খেলোয়াড়ের চমক

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাপা থেকে বাদ পড়ছেন সাত প্রেসিডিয়াম সদস্য
জাপা থেকে বাদ পড়ছেন সাত প্রেসিডিয়াম সদস্য

প্রথম পৃষ্ঠা

কাজে ফেরেননি ১৮৭ পুলিশ
কাজে ফেরেননি ১৮৭ পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন রুটে দেশে আসছে হেরোইন
তিন রুটে দেশে আসছে হেরোইন

পেছনের পৃষ্ঠা

খামেনিকে শেষ করে দিতে চেয়েছিলাম
খামেনিকে শেষ করে দিতে চেয়েছিলাম

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিমানী মন্দিরা
অভিমানী মন্দিরা

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামাতে ‘চলো হারিয়ে যাই’
ক্যাপিটাল ড্রামাতে ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

যেভাবে টিকে গেল অজয়-কাজলের সংসার
যেভাবে টিকে গেল অজয়-কাজলের সংসার

শোবিজ

ফের আসছে নতুন শিক্ষা কারিকুলাম
ফের আসছে নতুন শিক্ষা কারিকুলাম

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবিয়ে বন্ধ বর-কনের বাবার কারাদণ্ড
বাল্যবিয়ে বন্ধ বর-কনের বাবার কারাদণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

কমিটিতে দলীয় পদধারী ও মামলার আসামি
কমিটিতে দলীয় পদধারী ও মামলার আসামি

নগর জীবন

অঞ্জনাকে কেউ মনে রাখেনি
অঞ্জনাকে কেউ মনে রাখেনি

শোবিজ

ক্রাইম-থ্রিলার সিনেমা টুডারাম
ক্রাইম-থ্রিলার সিনেমা টুডারাম

শোবিজ

অভিযুক্ত পূজা...
অভিযুক্ত পূজা...

শোবিজ

সিইসির সঙ্গে কী কথা হলো
সিইসির সঙ্গে কী কথা হলো

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু নিয়ে তৎপরতা সংগঠনগুলোর
ডাকসু নিয়ে তৎপরতা সংগঠনগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়ানডে খেলতে শ্রীলঙ্কা গেলেন ১০ ক্রিকেটার
ওয়ানডে খেলতে শ্রীলঙ্কা গেলেন ১০ ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিং ব্যর্থতার দিনে উজ্জ্বল তাইজুল
ব্যাটিং ব্যর্থতার দিনে উজ্জ্বল তাইজুল

মাঠে ময়দানে

বন্দুকের মুখে মুসলমানদের পাঠাচ্ছে ভারত
বন্দুকের মুখে মুসলমানদের পাঠাচ্ছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

রক্ষণভাগ দুর্ভেদ্য রাখতে চায় বাংলাদেশ
রক্ষণভাগ দুর্ভেদ্য রাখতে চায় বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

স্বাধীন দেশের প্রথম চলচ্চিত্র ‘মানুষের মন’
স্বাধীন দেশের প্রথম চলচ্চিত্র ‘মানুষের মন’

শোবিজ

‘অভিষেক টেস্টের আগের সারারাত ঘুমাইনি’
‘অভিষেক টেস্টের আগের সারারাত ঘুমাইনি’

মাঠে ময়দানে