শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:০৮, শনিবার, ২৯ জানুয়ারি, ২০২২

সরকারকে সমর্থন করলেই আপনি "দালাল" হয়ে যাবেন‌

অধ্যাপক ড. মীজানুর রহমান
অনলাইন ভার্সন
সরকারকে সমর্থন করলেই আপনি "দালাল" হয়ে যাবেন‌

 

সারাক্ষণ রাজনীতি করে যাচ্ছেন এমন শিক্ষকরাও শিক্ষক রাজনীতিকেই সবকিছু নষ্টের জন্য দায়ী বলে ঢালাও মন্তব্য করেন। তবে সরকার বিরোধী রাজনীতি নির্দোষ, এটা জায়েজ।

সরকারকে সমর্থন করলেই আপনি "দালাল" হয়ে যাবেন‌। আমার এক শ্রদ্ধাভাজন দার্শনিক শিক্ষক সকলের কাছে আমার প্রশংসা করতেন। বলতেন, "মিজান অত্যন্ত মেধাবী, সত্যিকারের শিক্ষকের যেসব গুণাবলী থাকা দরকার সবই তার মধ্যে আছে। অনেকে ভালো ছাত্র হলেও ভালো শিক্ষক হন না। মিজান এক্ষেত্রে ব্যতিক্রম। সে 'জিরো ডিফেক্ট' এ কাজ করে", ইত্যাদি, ইত্যাদি। সবকিছুর পরে অতিরিক্ত এক লাইন যুক্ত করতেন, "তবে আওয়ামী লীগ করে।" বাম দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য হন, বাম ছাত্র সংগঠনের অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হয়ে শহীদ মিনারে দাঁড়িয়ে অল্প সংখ্যক দর্শক-শ্রোতার সামনে আপনার ঐতিহাসিক মতাদর্শের সমর্থনে দীর্ঘ বক্তৃতা দেন তাতে আপনাকে কেউ কিছু বলবে না। সমস্যা হবে আওয়ামী লীগ করলেই অথবা যদি আপনি ছাত্রজীবনে ছাত্রলীগ করে থাকেন, তাহলে রক্ষা নেই।

বছর তিনেক আগে বড় একটা বিপদে পড়েছিলাম। মিডিয়ার খপ্পরে পড়েই এমনটি হয়েছিল। আমি তখন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য। ক্যাসিনো কাণ্ডে যুবলীগ তখন তছনছ। যেহেতু আমি দীর্ঘদিন যুবলীগের প্রেসিডিয়াম মেম্বার ছিলাম (আইনসম্মত ভাবেই), বহুবার ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ছিলাম, বিশেষ করে ওয়ান-ইলেভেনের পর। আমি তখনো এ পদ থেকে পদত্যাগও করিনি বা আমাকে অব্যাহতিও দেওয়া হয়নি।  

যুবলীগের ওয়েবসাইটে তখনো প্রেসিডিয়ামের এক নম্বর সদস্য হিসাবে আমার নাম লেখা ছিল। তবে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হিসেবে যোগদানের দিন থেকেই যুবলীগের সাথে সকল সম্পর্ক বিচ্ছিন্ন করে সংগঠনটির সাথে কোন সম্পর্ক রাখিনি। ইতিমধ্যেই বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সভাপতি ও সেক্রেটারিকে কথিত জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের টেন্ডার কেলেঙ্কারির কারণে অব্যাহতি দেয়া হয়েছে। তাদের স্থলে যথাক্রমে এক নম্বর  সহসভাপতি এবং এক নম্বর জয়েন্ট সেক্রেটারিকে যথাক্রমে ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত  সভাপতি ও সেক্রেটারির দায়িত্ব দেয়া হয়। 

ক্যাসিনো কেলেঙ্কারির কারণে যখন যুবলীগের চেয়ারম্যানের পদ শূন্য হলো তখন এক কৌতুহলী সাংবাদিক আমাকে প্রশ্ন করেছিলেন, "আপনি যেহেতু যুবলীগের এখনো এক নম্বর সহ-সভাপতি আপনাকে যদি নেত্রী যুবলীগের ভাবমূর্তি পুনরুদ্ধারের জন্য চেয়ারম্যানের দায়িত্ব দেয় তাহলে কি এই দায়িত্ব আপনি নেবেন?" আমি বলেছিলাম, "নেত্রী আমাকে যখন যে দায়িত্ব দিয়েছে আমি সেটা নিষ্ঠার সাথে পালন করেছি। তবে শিক্ষকতার পেশাদারিত্বের সাথে কখনো আপস করিনি। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য পদে যোগদানের পর যুবলীগের সাথে আমার কোন সম্পর্ক নেই। ভালো সময়ে আমি যুবলীগ করেছিলাম, এখন দুর্দিনে পালিয়ে যাওয়ার লোক আমি নই। আমাকে দায়িত্ব দিলে আমি নেব। তবে সেটা জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য পদ ছেড়েই নেব। একসাথে আমি দুটি কাজ করবো না।" এই ছিল আমার কথা। 

বাকিটা ছিল মিডিয়ার সৃষ্টি: "উপাচার্যের পদ ছেড়ে  যুবলীগের চেয়ারম্যান হতে চান "! দুই সপ্তাহ জুড়ে মিডিয়ার শীর্ষ আলোচনার বিষয় ছিল এটি। ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান এক বছরের জন্য সাসপেন্ড হলে উপাচার্যের বিষয়টি মিডিয়ায় কিছুটা চাপা পড়ে যায়। তবে আলোচনার বিষয় হিসাবে এখনো এটা জীবন্ত। বিগত দুই তিন বছর যাবত এই আলোচনা কোনো ভাবেই থামছে না। এর থেকে কিছুতেই বেরিয়ে আসা যাচ্ছে না। অতি সম্প্রতি শাহজালাল কাণ্ডের সময় বিভিন্ন টকশোতে এবং লেখায় উপাচার্যরা যেসকল গর্হিত কাজ করেন তার তালিকায় এটাও অন্তর্ভুক্ত ছিল। কেউ বলছে না, "আমি এটা হতে চাইনি বরং এই পদে আমি আগেই ছিলাম।" 

ওয়ান-ইলেভেনের পর জাতির "বিবেকরা" যখন পালিয়ে ছিল অথবা রাজনৈতিক শূন্যতাকে কাজে লাগিয়ে রাজনীতিবিদ হওয়ার চেষ্টা করছিল তখন চরম ঝুঁকি নিয়ে বিরাজনীতিকরণের বিরুদ্ধে আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়েছিলাম। সবচেয়ে মজার ব্যাপার হলো, যে ছাত্রলীগের সাবেক নেতা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক থাকা অবস্থায় সামরিক শাসক জিয়াউর রহমানের ছাত্রবিষয়ক উপদেষ্টা ছিলেন সেই ড.খন্দকার মোশাররফ হোসেন ওই সময়ে প্রেসক্লাবের সামনে দাঁড়িয়ে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের "কথিত যুবলীগের চেয়ারম্যান হওয়ার ইচ্ছা পোষণের" প্রসঙ্গটির তীব্র সমালোচনা করেছিলেন।

একজন সিনিয়র শিক্ষক যিনি সত্যিকার অর্থেই তার বিষয়ে একজন প্রতিষ্ঠিত পণ্ডিত, তিনি দুঃখ করে বলেছিলেন, "জনপ্রিয় শিক্ষক হওয়ার একটা সহজ ও সস্তা বুদ্ধি হচ্ছে কম পড়ানো, ছাত্রদের কম চাপ দেয়া, সহজ প্রশ্ন করা এবং বেশি নম্বর দেয়া।" ছাত্ররা যেহেতু অ্যাডাল্ট তারা নিজেরাই পড়ে নিবেন। তাদেরকে অবাধ সুযোগ করে দিতে হবে। আলাপ-আলোচনা এবং আড্ডার মধ্য দিয়েই তারা সবকিছু শিখে ফেলবে। সেটা "টিলার" উপরে বসে হোক আর "টঅং" এর চারপাশে গভীর রাত পর্যন্ত আড্ডার মাধ্যমেই হোক। বেশি পড়ানোর দরকার নেই। তবে এই প্রসঙ্গে অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ স্যারের একটি বক্তৃতার অংশ মনে পড়ে গেল। স্যার বলেছিলেন ছাত্ররা শিক্ষকদের "শালা" বলবেই। ছাত্রদের যদি অতিরিক্ত পড়াশোনার জন্য চাপ দেন তখন বলবে," এই শালা অনেক জ্বালাচ্ছে"। কোনো চাপ না দেয়ার কারণে বা না পড়ানোর কারণে আপনাকে "শালা" না বললেও কর্মজীবনে যখন কোনো সমস্যায় পড়বে তখন বলবে, "ওই শালা আমাদের ওই টপিকটা পড়ায়নি, যার কারণে এখন এই সমস্যাটি সমাধান করতে পারছি না।"  অর্থাৎ ছাত্রদের "শ্যালক" আপনাকে হতেই হবে। এখন প্রশ্ন হচ্ছে বেশি পড়িয়ে  হবেন, না কম পড়িয়ে  হবেন।

রাজধানীর বাইরের এক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক যিনি নিজে একজন নিবেদিত গবেষক, তার বিষয়ের পৃথিবীর সেরা জার্নালে একাধিক গবেষণাপত্র প্রকাশিত হয়েছে তিনি দুঃখ করে বলেছিলেন,"আপনার যদি মহান শিক্ষাবিদ বা শিক্ষাগুরু হওয়ার  আগ্রহ থাকে, তাহলে শিক্ষাবান্ধব হওয়ার দরকার নেই, শিক্ষার্থী বান্ধব হলেই চলবে।" সব সময় ছাত্রদের আন্দোলন-সংগ্রাম, আনন্দ, বেদনা, উচ্ছ্বাস সবকিছুকে সমর্থন জানাবেন। প্রশাসনের বিপক্ষে দাঁড়াবেন। প্রশাসনের জন্যই তো ছাত্রদের যত "না পাওয়া"। 

সবকিছুর জন্য প্রশাসনেই দায়ী। এতে দুটো কাজ হবে। রাতারাতি আপনি ছাত্রদের "অভিভাবক" হয়ে যাবেন। প্রশাসনও আপনাকে তোআজ করবে। আর আপনিও বিশ্ববিদ্যালয়ের কোন নিয়ম কানুন না মেনে যা খুশি তাই করতে পারবেন। কেউ বাধা দিবে না। কোন ছুটি ছাড়াই আপনি কর্মস্থল ত্যাগ করতে পারবেন এবং সারা দেশে ঘুরে ঘুরে ছাত্রবান্ধব অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হতে পারবেন অথবা নিদেনপক্ষে বিভিন্ন 

আন্দোলনে মানববন্ধনের মানব ঢাল হতে পারবেন। নিজের বিষয়ে মৌলিক কোনো গবেষণা না করলেও  বা একটিও বিশ্বমানের ভালো প্রবন্ধ বা বই না লিখলেও আপনাকে জাতির সবাই মহাজ্ঞানী ভাববে। ভুলেও কোনো প্রশাসনিক দায়িত্ব নিবেন না। কারণ দ্রুত আপনি জনপ্রিয়তা হারাবেন। বাংলাদেশের মত "টানাটানির" দেশে দাবিকে সমর্থন করা যত সহজ, দাবি পূরণ করা তত সহজ নয়। দীর্ঘদিন শিক্ষার শান্ত পরিবেশ বজায় থাকা এক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য আমাকে বলেছিলেন শিক্ষার্থীবান্ধব (জ্ঞান বা শিক্ষাবান্ধব নয়) তথাকথিত "অভিভাবকদের" ছাত্রদের থেকে বিচ্ছিন্ন করা গেলেই বিশ্ববিদ্যালয়ের শান্ত পরিবেশ বজায় থাকে, যদিও বিশ্ববিদ্যালয়ের শান্ত পরিবেশেই কেবল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার মান নিশ্চিত করে না।

লেখক : অধ্যাপক ড. মীজানুর রহমান, সাবেক উপাচার্য, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
ডাকসু : কেন এমন হলো
ডাকসু : কেন এমন হলো
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
সর্বশেষ খবর
সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে
সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা
বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার
তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুর-আদাবরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৭
মোহাম্মদপুর-আদাবরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৭

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

জাতিসংঘের ৮০তম সভায় যোগ দিতে ২২ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা
জাতিসংঘের ৮০তম সভায় যোগ দিতে ২২ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সিরাজগঞ্জে বাড়ছে যমুনার পানি
সিরাজগঞ্জে বাড়ছে যমুনার পানি

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে শিশুকে হত্যার অভিযোগ
চট্টগ্রামে শিশুকে হত্যার অভিযোগ

২৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দেশব্যাপী পলিথিন, শব্দদূষণ ও বায়ুদূষণবিরোধী অভিযান
দেশব্যাপী পলিথিন, শব্দদূষণ ও বায়ুদূষণবিরোধী অভিযান

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

সাজেকে দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থী মৃত্যুর ঘটনায় খুবির শোক
সাজেকে দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থী মৃত্যুর ঘটনায় খুবির শোক

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শিগগিরই যোগদান করছেন সাড়ে ৩ হাজার চিকিৎসক
শিগগিরই যোগদান করছেন সাড়ে ৩ হাজার চিকিৎসক

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

টেকনাফে অস্ত্রসহ ১১ রোহিঙ্গা আটক
টেকনাফে অস্ত্রসহ ১১ রোহিঙ্গা আটক

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ
বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুর্গাপূজা ঘিরে স্বৈরাচারের অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকতে হবে : তারেক রহমান
দুর্গাপূজা ঘিরে স্বৈরাচারের অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকতে হবে : তারেক রহমান

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে বাসের ধাক্কা, নিহত ১
দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে বাসের ধাক্কা, নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খানাখন্দে ভরা কোচাশহর-ফাঁসিতলা সড়ক
খানাখন্দে ভরা কোচাশহর-ফাঁসিতলা সড়ক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইইউ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
ইইউ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯২৪ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯২৪ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ড্রপেই সারবে অসুখ, লাগবে না চশমা?
ড্রপেই সারবে অসুখ, লাগবে না চশমা?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

চিকিৎসকসহ ৫২ জন পেলেন গবেষণা অনুদান
চিকিৎসকসহ ৫২ জন পেলেন গবেষণা অনুদান

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে পাঁচজনের মৃত্যু
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে পাঁচজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে হত্যা মামলায় চারজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
সিরাজগঞ্জে হত্যা মামলায় চারজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লবে প্রবাসীদের ভূমিকা নিয়ে আশিষ কিফায়েতের আমাদ’স ড্রিম
জুলাই বিপ্লবে প্রবাসীদের ভূমিকা নিয়ে আশিষ কিফায়েতের আমাদ’স ড্রিম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি
টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না
নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়
ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন

সম্পাদকীয়

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

আফজাল হোসেনের যাপিত জীবন
আফজাল হোসেনের যাপিত জীবন

শোবিজ

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন