শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:৩৮, রবিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২২ আপডেট:

মোজাফফর হোসেন পল্টু; ত্যাগের অগ্নিকুণ্ডে পুড়ে খাঁটি সোনা হয়ে ওঠা একটি নাম!

সোহেল সানি
অনলাইন ভার্সন
মোজাফফর হোসেন পল্টু; ত্যাগের অগ্নিকুণ্ডে পুড়ে খাঁটি সোনা হয়ে ওঠা একটি নাম!

আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠাতা হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী বাংলার প্রথম মন্ত্রিসভার সদস্য হন ১৯৩৭ সালে- প্রধানমন্ত্রী শেরেবাংলার অধীনে। 

শপথ নিয়ে ছুটে যান রাজধানী কলকাতায় ঘোড়ার গাড়ীর কোচওয়ানদের কাছে। তাদের বলেন, ‘আমি শ্রমমন্ত্রী হলাম, এখন তোমাদের খেদমত করা যাবে।’

বিস্ময়ে বিমুঢ় কোচওয়ান সর্দারের সোহরাওয়ার্দীর কাছে জিজ্ঞেসা, ‘শহীদ সাব তুমি যে মন্ত্রী হলে, বলো তো তোমার কেমন লাগছে?’ সোহরাওয়ার্দীর দরদীকণ্ঠে জবাব, ‘শোন সর্দারজী, একদিন আমি তোকে মন্ত্রী বানিয়ে দেব, তখন বুঝবি কেমন লাগে।’
 
১৯৪৬ সালে সোহরাওয়ার্দী বাংলার প্রধানমন্ত্রীত্ব লাভ করলেও কিন্তু সর্দারজীকে মন্ত্রী বানিয়ে দেননি এবং সর্দারজীও তা আশা করেনি। স্রেফ যা মজা করে বলা তা স্বাধীন বাংলাদেশে এক বাস্তবতা। বহু সর্দারজীরই প্রতিচ্ছবি মন্ত্রিসভাগুলোতে আমরা দেখেছি। কালো টাকা ও পেশিশক্তির দৌরাত্ম্যে রাজনীতিবিদরাই বরং পিছু হটেছেন। মনোনয়ন দৌঁড়ে ছিঁটকে পড়েন। জেনারেল জিয়ার ইংরেজিতে করা সেই উক্তিটিই আজ অক্টোপাসের ন্যায় রাজনীতিটাকেই গিলে ফেলেছে। জেনারেল জিয়ার ‘আমি রাজনীতিকে রাজনীতিবিদদের জন্য কঠিন করে তুলবো’ এই কথাটারও যথার্থ প্রয়োগ রাজনীতিতে দেখছি।  

আরেকটি উক্তি ‘মানি ইজ নো প্রবলেম’ ব্যবসায়ীদের রাজনীতিতে অনুপ্রবেশ ঘটিয়েছে বলিষ্ঠভাবে। ক্ষমতার রাজনীতিতে অনিচ্ছা সত্ত্বেও আওয়ামী লীগকেও তার নীতিদর্শন থেকে অনেকটা সরে দাঁড়াতে হয়েছে। এছাড়া ক্ষমতায় ফেরা সম্ভবও ছিলো না তাদের। বিত্তশালীরা মনোনয়নে এমপি হয়ে মন্ত্রীত্ব শুধু নয়, দলের বড় পদগুলোও কব্জা করেছেন। ফলে দলীয় পদের গুরুত্ব হ্রাস পেয়েছে। হারিয়েছে তার মর্যাদা ও ঔজ্জ্বল্য। 

শেখ মুজিবুর রহমান একটা কঠিন পরীক্ষার সম্মুখীন হন ১৯৫৫ সালে। সেই পরীক্ষাটি ছিলো রীতিমত মন্ত্রীত্ব ও নেতৃত্বের মধ্যকার এক প্রতিদ্বন্দ্বিতা। শেখ মুজিব পূর্বপাকিস্তান আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের পাশাপাশি প্রাদেশিক সরকারেরও মন্ত্রী। যা ছিলো রীতিমতো আওয়ামী লীগের গঠনতন্ত্র পরিপন্থী। মুখ্যমন্ত্রী আতাউর রহমান খান, মন্ত্রী আব্দুস সালাম খান ও খয়রাত হোসেন আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি। আওয়ামী লীগের গঠনতন্ত্রে সরকার ও দলে এক সঙ্গে দুটি পদে থাকার বিধিনিষেধ ছিলো। যদিও সেই নিয়ে বিতর্কের সূচনা শেখ মুজিবকে কেন্দ্র করে। বিতর্কের সূত্রপাত করেন সাংগঠনিক সম্পাদক অলি আহাদ। শেখ মুজিব মন্ত্রীত্ব রাখবেন সাধারণ সম্পাদক পদ ছেড়ে দিয়ে, তখন শূন্য পদে ভারপ্রাপ্ত হবেন সাংগঠনিক সম্পাদক। কিন্তু দলের ওয়ার্কিং কমিটির সভা করে মন্ত্রীত্বই ছাড়ার ঘোষণা দেন শেখ মুজিব। এতে অলি আহাদের স্বপ্নভঙ্গ হলো। অবশ্য আতাউর রহমান খান মুখ্যমন্ত্রীর পদ ছাড়লেন না। এমনকি আব্দুস সালাম খান এবং খয়রাত হোসেনও মন্ত্রীত্ব ছাড়েননি। ফলে সহ-সভাপতির তিন পদই শূন্য হয়। উল্লেখ্য অলি আহাদ পরবর্তীতে শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে আওয়ামী লীগ থেকেই বহিষ্কার হন। 

প্রকৃতপক্ষে বঙ্গবন্ধু মন্ত্রী নয়, নেতার মর্যাদাটাকেই বড় মনে করতেন। আর সেজন্যই একাত্তরের সাত মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণে বলেছিলেন, ‘আমি প্রধানমন্ত্রীত্ব চাই না, আমি বাংলার মানুষের অধিকার চাই।’ কিন্তু ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট হত্যাকাণ্ডত্তোর দলের ক'জন বঙ্গবন্ধুর পথ অনুসরণ করেন? বঙ্গবন্ধুর লাশ পড়ে ছিলো বত্রিশ নম্বরের বাসভবনে। আর তাঁর মন্ত্রিসভারই ২১ সদস্য বঙ্গভবনে গিয়ে খুনী রাষ্ট্রপতি মোশতাকের কাছে নেন শপথ। মোশতাক মন্ত্রিসভার বৈঠকে বলেছিলেন, মুজিবের লাশের কাছে কেউ যেতে চাইলে যেতে পারেন কিন্তু একজনও পাওয়া যায়নি। খুনী মোশতাকের পক্ষে যাদের আস্থা আদায় করা সম্ভব ছিল না, তাদের একেক করে নিক্ষেপ করেন কারাগারে। ক্ষমতার ৮১ দিনের মাথায় ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে হত্যা করলেন জাতীয় চার নেতাকে। সংঘটিত হলো অভ্যুত্থান পাল্টা অভ্যুত্থান। তাতে মোশতাকের পতন হলেও জেল-জুলুম, নির্যাতন নিপীড়ন থেকে মুক্তি মিললো না আওয়ামী লীগের।

আব্দুস সামাদ আজাদ, কোরবান আলী, জিল্লুর রহমান, সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী, আমির হোসেন আমু, আব্দুর রাজ্জাক, তোফায়েল আহমেদ, সালাউদ্দীন ইউসুফ, গাজী গোলাম মোস্তফা, মোজাফফর হোসেন পল্টুর মতো তেজস্বী নেতারা কারাবন্দী থাকলেন বছরের পর বছর।

সত্যিকার অর্থে সৃজনশীল চিন্তাজগত রাজনীতিবিদদের আগলে রাখে। বিচ্ছিন্নতার গ্লানী তাদের কখনও স্পর্শ করতে পারে না। বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত আত্মজীবনীতে আমরা দেখতে পাই বঙ্গবন্ধুর সোহরাওয়ার্দীর প্রতি ভক্তিবিহ্বলতা। ভাবশিষ্য হিসাবে গুরুজী গোপালকৃষ্ণ গোখলের প্রতি যে কতটা শ্রদ্ধাভক্তি করতেন মহাত্মা গান্ধী, সেটা তাঁর আত্মজীবনী না পড়লে উপলব্ধি করা সম্ভব নয়। গান্ধীজী ভারতের গভর্নর জেনারেল প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, এমপি কিনা হতে পারতেন? কিন্তু জীবনে ক্ষমতার স্বাদই নেননি। কংগ্রেসের ওয়ার্কিং কমিটি থেকেও মুক্তি নিয়েছিলেন। কিন্তু তিনিই ভারতীয়দের জাতির পিতা। আমাদের জাতীয় জীবনে সুদূরপ্রসারী প্রভাব রেখে গেছেন মওলানা ভাসানী, কমরেড মনি সিং, অধ্যাপক মোজাফফর আহমেদ, হাজী দানেশের মতো দেশপ্রেমিক নেতারা। তারা চাইলেই হয়তো নীতি আদর্শ জলাঞ্জলি দিয়ে প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী হতে পারতেন। গত চার পাঁচ-দশকের জাতীয় রাজনীতিতে অবিস্মরণীয় অবদান রাখা নেতারা একেক করে চির অচেনার দেশে চলে গেছেন। যাদের অনেকেই ক্ষমতার স্বাদ পাননি। চাইলে তারা ডিগবাজী দিয়ে মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী হতে পারতেন। 
সেই তাদের মতো একজন বেঁচেথাকা ত্যাগীনেতার মুখোমুখি হয়েছিলাম সম্প্রতি। 

তিনি আর কেউ নেন, আওয়ামী লীগের বর্ষীয়ান জননেতা মোজাফফর হোসেন পল্টু। বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবনের অধিকারী। তার অর্জন, বিসর্জনের দরজায় কড়া নাড়তেই তিনি যেনো স্মৃতিপট উন্মুক্ত করে দিলেন। বিস্ময়কর সে এক ত্যাগ তিতিক্ষা ছায়াচিত্র। যা রাজনৈতিক মানস-গঠনে জলন্ত উপাদান হতে পারে এ প্রজন্মের নেতাকর্মীদের জন্য। 

প্রখ্যাত রাজনীতিবিদ মোজাফফর হোসেন পল্টুর জন্ম ১৯৪২ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর। অর্থাৎ ৮২ পার করছেন। তবুও বয়সভার তার গতি মন্থর করতে পারেননি। নির্বিঘ্নে পথ চলেন। তাকে অতি কাছ থেকে দেখার সৌভাগ্য হয়েছে আমার। আদর্শবাদী এই নেতার জীবনগল্পের শুরু করা গেলেও তা শেষ করা দুস্কর। গুণমুগ্ধ এই মানবিক মানুষের শেষের ভেতরেও আছে অশেষ। তার ছয় দশকের রাজনীতির মূল্যায়ণ করা কঠিনতর কাজ। ঢাকা মহানগরীর রাজনীতিতে কিংবদন্তীতুল্য এক পুরুষোত্তম ব্যক্তিত্বের সঙ্গে কথা হয় তার বেইলী রোডের বাসায়। 

বঙ্গবন্ধুর একান্ত সান্নিধ্য পাওয়া এই নেতা রাজনীতিতে এক ত্যাগের উপমা। তিনি স্মৃতিচারণ করলেন এভাবে- বঙ্গবন্ধু একটা কথা বলতেন, ‘তুমি দেশ ও জাতিকে কি দিলা এটা যদি চিন্তা করো, তাহলে রাজনীতি করো, আর আমি কি পেলাম যদি এটা চিন্তা করো তাহলে রাজনীতি করো না।’ বঙ্গবন্ধু এও বলতেন, ‘রাজনীতি হলো, দেশ ও জাতির পক্ষে একটা  প্রতিশ্রুতি এবং আদর্শের প্রতি অবিচল আস্থায় সঙ্কল্পবদ্ধ থাকা।’
 
আমি যথাযথভাবে বঙ্গবন্ধুর পদাঙ্ক অনুসরণ করতে পেরেছি কিনা জানি না, তবে চেষ্টা করেছি। সত্যিই তিনি তার সমগ্র রাজনৈতিক কর্মযজ্ঞ পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, তিনি জন্মগতভাবেই  অকৃত্রিম। তার সততা, একাগ্রতা ও নিষ্ঠা এক পরম দৃষ্টান্ত। জিয়া-সাত্তার-এরশাদ সব সরকার তাকে সরকারে ভিড়াতে চেষ্টা করেছে। ঢাকা মহানগরীর দুর্দমনীয় আন্দোলন সংগ্রামের মশাল নিভাতে ঢাকার মেয়র-মন্ত্রীর টোপ গেলাতে চেয়েছে। কিন্তু তাকে গেলানো যায়নি। এরশাদ জমানায় একটি ঘটনার কথা বলছি। হঠাৎ একদিন রাতে মোজাফফর হোসেন পল্টুর শান্তিনগরের পীর সাহেবের গলির বাসায় হাজির হন প্রধানমন্ত্রী মিজানুর রহমান চৌধুরী। এরশাদ বিরোধী আন্দোলন তখন তুঙ্গে। মোজাফফর হোসেন পল্টু  ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি। তিনি কেন্দ্রীয় কর্মসূচির বাইরেও রাজধানীর বাসীর নিত্যদিনের অসহনীয় দুর্ভোগ লাঘবে ‘দশ দফা’ কর্মসূচি ঘোষণা করে আন্দোলনে নামেন। সরকারকে নাস্তানাবুদ করে ফেলছিলো সেই আন্দোলন। তখনই রাষ্ট্রপতি এরশাদ প্রধানমন্ত্রী মিজান চৌধুরীকে পাঠান পল্টুর বাসায়। তখনও মেয়র-মন্ত্রী দুটোই  হওয়ার প্রস্তাব দেয়া হয় পল্টুকে। এক সময়ের প্রভাবশালী আওয়ামী লীগার ও বঙ্গবন্ধুর মন্ত্রী মিজান চৌধুরী যাদুকরী ফাঁদে পা দিলেন না তিনি। সাদরে আপ্যায়নের ছোটাছুটিতে কখন যে চোখ ফাঁকি দিয়ে কেটে পড়েন তিনি। মিজান চৌধুরী হতাশ হয়ে ফিরে যান। 

নব্বই এর তিনজোটের রূপরেখারও অন্যতম রূপকার ছিলেন তিনি। ১৯৯২ সাল পর্যন্ত ছিলেন মহানগরীর সভাপতি। তারপর কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক। ১৯৯৪ সালের ৩০ জানুয়ারীর ঢাকা সিটি নির্বাচনে মেয়র পদের প্রধানতম দাবিদার ছিলেন মোজাফফর হোসেন পল্টু। কিন্তু দলের স্বার্থে সেই দাবি থেকে সরে দাঁড়াতে হয় তাকে। মোজাফফর হোসেন পল্টু বারবার ভাগ্য বিড়ম্বনার শিকার হন। ১৯৮৬ সালের সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-৬ আসনে বিজয়ী হলেও  মিডিয়া ক্যু করে সে বিজয় জাতীয় পার্টি ছিনিয়ে নেয়। ১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে রাজধানীর তৎকালীন আটটি আসনেই সুক্ষ্ম কারচুপির মাধ্যমে আওয়ামী লীগ প্রার্থীদের পরাজয় নিশ্চিত করা হয়। পরাজিতদের মধ্যে পল্টু ছিলেন অন্যতম। ১৯৯৬ সালের ১২ জুনের নির্বাচন ছিলো আওয়ামী লীগের জন্য আশীর্বাদস্বরূপ। এবারও ভাগ্যবিধাতা সহায় হলো না। অর্থবিত্তের সংকটে অনেক পরীক্ষীত নেতা মনোনয়ন বঞ্চিত হন। দলে ভেড়ানো হয় দলছুট বহু বিত্তশালীকে। সেই অংকের ফাঁদে পড়েন মোজাফফর হোসেন পল্টুর মতো ত্যাগী নেতাও। ১৯৯৬ সালের নির্বাচনে শেখ হাসিনার বলিষ্ঠ নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় ফিরে। অনেক নেতাই টেকনোক্রেট কোটায় মন্ত্রী হন কিন্তু মোজাফফর হোসেন পল্টুর স্থান হয়নি। ১৯৯৭ সালের কাউন্সিলে হন কেন্দ্রীয় যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক। তারপর  ২০০১ সালের পহেলা অক্টোবরের নির্বাচন। আওয়ামী লীগের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সদস্য সচিব করা হয় মোজাফফর হোসেন পল্টুকে। প্রহসনের ওই নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিপর্যয় ঘটে।  

নির্বাচনকে ‘সালসা’ নির্বাচন বলে তিরস্কার করা হয় আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে। পরবর্তীতে কথিত এক অভিযোগে মোজাফফর হোসেন পল্টুকে দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদকের পদ থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়। হতবিহ্বল হয়ে পড়ে তার ভক্ত অনুসারীরা। সেই সময়ে মোজাফফর হোসেন পল্টু ‘কারণ দর্শাও’ নোটিশের জবাবে তৎকালীন সাধারণ সম্পাদক জিল্লুর রহমানের বরাবরে লিখেছিলেন, ‘মাননীয় নেতা, বঙ্গবন্ধু যখন সভাপতি তখন আপনি কেন্দ্রের সাধারণ সম্পাদক। আর আমি তখন আমি ঢাকা সিটি আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। বঙ্গবন্ধু ও আপনার ঘনিষ্ঠ সান্নিধ্যের অধিকারী হবার সৌভাগ্য আমার হয়েছে। আপনার অপেক্ষা আমার নীতিবোধ, দলের প্রতি, নেতৃত্বের প্রতি কতটা আনুগত্য প্রদর্শন করেছি, এবং আজও করছি তা আপনিই সর্বাপেক্ষা অবগত রয়েছেন।’ 

মোজাফফর হোসেন পল্টু একবুক জ্বালাকে সুপ্ত রেখে প্রায় পনেরটি বছর ছিলেন পদহারা। ওয়ান ইলেভেনের সময় বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা কারারুদ্ধ হলে বারবার ছুটে যান দলের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জিল্লুর রহমানের বাসভবনে। সামাজিক-সাংস্কৃতিক ক্রীড়া পরিমন্ডলে ব্যস্তসময় পার করেন। দুস্থ অসহায় দলীয় কর্মীদের কল্যাণে উন্মুক্ত রাখেন তার বিমোহিত মনের দরজা। রাজনীতির পদপদবী হারালেও সর্বশান্ত হয়ে যাননি তিনি। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা মনে করেন বঙ্গবন্ধুর সহচররা ও মন্ত্রিসভার সদস্যরা বিশ্বাসঘাতকতা করে মোশতাক- জিয়া-এরশাদের মন্ত্রীত্বের টোপ না গিললে ২১ বছর আওয়ামী লীগকে ক্ষমতার বাইরে থাকতে হতো না।

মোজাফফর হোসেন পল্টুর মতো বঙ্গবন্ধু অন্তপ্রাণ চিরসংগ্রামী পুরুষোত্তম ব্যক্তিত্বের বড় অভাব। পল্টু রাজনীতিতে সুকঠিন বাস্তবতায়ও স্বভাবজাত এক সহাস্যমুখী মহাপ্রাণ। পনের বছর পর হলেও তাকে সক্রিয় করা হয়েছে আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য করে। সহনশীলতার প্রবল সংকটের মুখেও সহাস্যমুখী মোজাফফর হোসেন পল্টুর
দেশপ্রেম, আদর্শ, নেতা ও নেতৃত্বের প্রতি আনুগত্য এ প্রজন্মের নেতাকর্মীদের জন্য শিক্ষনীয়। রাজনৈতিক কর্মপরিসরের বাইরেও তার ব্যক্তিত্বের পরিস্ফুটন লক্ষ করা যায়, সামাজিক সম্প্রীতিসুলভ আচার-আচরণে।  

মানবিকতার অকৃত্রিমরূপ ফুটে ওঠে হাস্যজ্জ্বোল মুখাবয়বে। কর্মীবান্ধব নেতা হিসাবেও আওয়ামী লীগের অভ্যন্তরভাগে রয়েছে বিশেষ খ্যাতি। রাজনৈতিক চরিত্রের বিশেষ পরিস্ফুটিত দিকটি হল অশেষ ত্যাগবরণ। তাঁর জীবন বর্ণাঢ্য, সংগ্রামমুখর। 
তিনি আমাকে একদিন বঙ্গবন্ধু হত্যা সম্পর্কে বলতে গিয়ে স্তদ্ধ হয়ে গেলেন। অশ্রুসজল হয়ে উঠলো তাঁর চোখ। অনিন্দ্য সুন্দর চেহারার অধিকারী মোজাফফর হোসেন পল্টু দীর্ঘ নিঃশ্বাস ছেড়ে বললেন, বঙ্গবন্ধু হত্যার ২৪/২৫ ঘণ্টা আগে ১৩ আগস্ট বুধবার বিকেল পাঁচটার দিকে বঙ্গবন্ধু আমাকে ডেকে পাঠালেন গণভবনে। সেখানে কিছু বিষয় কথা বলছিলেন। নেতাদেরও কেউ কেউ ছিলেন। আমি তাঁর কাছ থেকে বিদায় নিচ্ছিলাম, আর তখনই তাঁর হাতে থাকা একটা লাঠি দিয়ে আমার শরীরে তিনটা আঘাত করলেন। আর সেখানে থাকা  সকলকে বললেন, ‘শোনো তোমরা, আমি পল্টুকে তিনটা আঘাত করলাম, যাতে ওর আমার কথা মনে পড়ে।’

মোজাফফর হোসেন পল্টু বললেন, আমি ১৪ আগস্ট রাতেই একটা স্বপ্ন দেখি এবং কিছুটা ভয়ে নির্বাক হয়ে যাই।  আঁতকে ওঠার মতোই একটা স্বপ্নে দেখি। দেখি হঠাৎ আমার মাথার বালিশটা মাথা থেকে সরে গিয়ে খাটের নীচে পড়ে গেছে। আঁতকে জেগে উঠি।  আর চোখে ঘুম আসছিলো না। ফজরের নামাজ আদায় শেষে বিছানায়ই গড়াগড়ি করছিলাম। আর এরই মধ্যে পেলাম সেই কেয়ামতের খবর, জাতির পিতার হত্যার খবর। তারপরের ইতিহাস শুধুই বিভীষিকার। বঙ্গবন্ধু হত্যাত্তোর দিকভ্রান্তির কবলে সিনিয়র নেতারা। তখনও মোজাফফর  হোসেন পল্টু আদর্শিক নেতার পরিচয়ে অটুট ছিলেন নির্ভীক সোচ্চার কণ্ঠ হিসাবে। ফলশ্রুতিতে তাঁকে নিক্ষিপ্ত হতে হয় কারান্তরালে। বিনয়ী সহজ- সারল্য, অন্তঃপ্রত্যয়ী এবং তীক্ষ্ণ মেধা-প্রতিভার অধিকারী মোজাফফর হোসেন পল্টুর কোমড়ের পাঁজর ভেঙ্গে যায়, কারাগারে ভয়াবহ নির্যাতনে। পাগলা ঘন্টি বাজানো হয় সেই বিদ্রোহের দাবানল দমাতে।

স্বৈরাচারের দুঃশাসনের বিরুদ্ধে অকুতোভয় আপোষহীন নেতা মোজাফফর হোসেন পল্টু অবতীর্ণ ছিলেন, রাজধানীকেন্দ্রীক আন্দোলন-সংগ্রামে শেখ হাসিনার মুখপাত্র। 
মোজাফফর হোসেন পল্টু বঙ্গবন্ধুর প্রতি অগাধ বিশ্বাস ও আস্থায় যেমন ছিলেন অবিচল, ঠিক তেমনিভাবে  বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য উত্তরাধিকারী শেখ হাসিনার ক্ষেত্রেও। জাতির পিতার পরম স্নেহধন্য মোজাফফর হোসেন পল্টুকে স্বাধীন বাংলাদেশের নবদিগন্তের উষ্ণ-অভিযাত্রার সূচনালগ্নেই ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের নেতৃত্বের উচ্চশিখরে ঠাঁই দেন। 

বসিয়ে দেন ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের আসনে। মন্ত্রী না হয়েও বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে লাল টেলিফোনও পেয়েছিলেন তিনি। শুধু তাই নয় ক্রীড়ামোদী বঙ্গবন্ধু সবগুলো ফেডারেশন গড়ে তোলার জন্য বিশেষ দায়িত্ব অর্পণ করেছিলেন পল্টুর ওপর। বাংলাদেশ ক্রিকেট কন্ট্রোল বোর্ড-বিসিসিবির প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদকও মোজাফফর হোসেন পল্টু। অকৃত্রিম বীর সংগঠক হিসাবে সমাদৃত ক্রীড়া জগতে। ক্রীড়া ক্ষেত্রে অসামান্য অবদান রাখায় জন্য দেরিতে হলেও জাতীয় পুরস্কারের স্বীকৃতি পেয়েছেন তিনি। ২০১৩ সালে পাওয়া জাতীয় পুরস্কারটি  করোনাকালীন সংকটের কারণে পেতে বিলম্ব হয়েছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সম্প্রতি মোজাফফর হোসেন পল্টুকে জাতীয় পুরস্কারের স্বীকৃতিস্বরূপ স্বর্ণপদকে ভূষিত করেছেন।

ফুটবল ফেডারেশনে তার ভুমিকা অনবদ্য এক ইতিহাস। ঢাকা জেলা ক্রীড়া সংস্থারও প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক তিনি। ১৯৬৫ সালে শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীনকে সভাপতি এবং মোজাফফর হোসেন পল্টুকে সাধারণ সম্পাদক করে আত্মপ্রকাশ ঘটে ঢাকার সেসময়ের বিখ্যাত হয়ে ওঠা শান্তিনগর ক্লাব।  শুধু তাই নয়, সামাজিক সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রেও তার অবদান ঈর্ষণীয়। বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট ঢাকার সভাপতি বিশ্ব শান্তি পরিষদ- বাংলাদেশের সভাপতি তিনি। যে পরিষদের সঙ্গে জড়িয়ে আছেন দেশের নামজাদা অনেক রাজনীতিবিদ। এই বিশ্ব শান্তি পরিষদ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে ‘বিশ্ব শান্তির দূত’ হিসাবে ‘জুলিওকুড়ি’ পদকে অভিষিক্ত করেছিলো। মোজাফফর হোসেন পল্টু বিশ্ব শান্তি পরিষদের সহসভাপতি নির্বাচিত হন। রাষ্ট্রপতি অধ্যাপক ডা. একিউএম বদরুদ্দোজা চৌধুরী রাষ্ট্রপতি হওয়ার পর সিনিয়র সহসভাপতি হিসেবে জাতীয় যক্ষা নিরোধ  সমিতির সভাপতির পদে আসীন হন। তিনি সভাপতি হিসেবে আইইউটিএ"র সাউথ ইস্ট এশিয়া অঞ্চলের চেয়ারম্যান হন। 

তিনি তার জীবনের একটা স্বপ্নের কথা ব্যক্ত করলেন। বললেন, জীবন সায়াহ্নে এসে চিন্তা করছি রাজধানীতে বৃদ্ধ মানুষের স্বাস্থ্যসেবা দেয়ার জন্য আমরা জাতীয় যক্ষ্মা নিরোধ সমিতি ‘ন্যাটাব সিনিয়র সিটিজেন হাসপাতাল’ প্রতিষ্ঠা করবো।  মোজাফফর হোসেন পল্টু স্বাধীনতার আগেই বর্ণালী নামে একটি পাক্ষিক পত্রিকা বের করতেন। পরে বর্ণালী প্রেসও করেছিলেন। ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ পাক হানাদার বাহিনী প্রেসটি পুড়িয়ে দেয়। কারণ ওই প্রেসেই স্বাধীনতাকামী ছাত্র যুবকদের মিলনমেলা বসতো। ওই প্রেস থেকে ছাপা হতো পাকিস্তান বিরোধী নানা সংগঠনের পোস্টার লিফলেট। বর্তমানে দৈনিক প্রভাত তাঁরই একটি পত্রিকা প্রতিষ্ঠান। ২৪ বছর পার করা এই পত্রিকাটির যাত্রা শুরু হয়েছিলো  মুক্তিযুদ্ধের চরমপত্র খ্যাত প্রখ্যাত সাংবাদিক এম আর আখতার মুকুলের সম্পাদনায়। পরে প্রখ্যাত সাংবাদিক কামাল লোহানী পত্রিকাটির সম্পাদক ছিলেন। 

তিনি দুর্যোগপূর্ণ জীবনপ্রবাহের শত সংকটেও অবিচল ছিলেন আওয়ামী লীগ কর্মীদের পাশে। বর্তমান বাস্তবতায় পল্টুর ন্যায় অগ্রসরমান বলিষ্ঠ সংগঠক মেলাভার। ব্যক্তি পরিচিতির বিস্তৃতি ঘটিয়েছেন রাজধানী ছাপিয়ে কর্মীবান্ধব নেতার চরিত্রে অবতীর্ণ হয়ে গোটা বাংলাদেশব্যাপী। বর্তমান জেলা বা মহানগরীর নেতৃত্ব যেখানে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের উপদলীয় কোন্দল, মোজাফফর হোসেন পল্টু এক ব্যতিক্রমী চরিত্র। তাই তিনি আজও শ্রদ্ধাবনত চিত্তে লালনই শুধু নয়, তার বক্তৃতায় স্মরণ করেন ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি গাজী গোলাম মোস্তফাকে।

নগরীর থানা পর্যায়ে শুধু নয়, ইউনিট,ওয়ার্ড পর্যায়ের কর্মীদেরও নাম ধরে ধরে ডাকতে পারতেন। সত্যিকায় তিনি ঢাকার রাজপথের রাজনীতিতে হয়ে উঠেছিলেন মুকুটহীন মহারাজা। তবে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বে দুর্দিন কাটিয়ে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায়। শুধু ত্যাগের উপমা হয়ে রইলেন মোজাফফর হোসেন পল্টু। 

তিনি পূর্বে এক সাক্ষাতকারে বলেছিলেন, ‘উজানে নৌকা ঠেলে জোয়ারে ভেসে গেলাম, এই আর কি। আরে আমি নেই তাতে কি, দল ক্ষমতায় এটাই তো বড় কথা।’ ত্যাগের অগ্নিকুণ্ডলিতে পুড়ে পুড়ে খাঁটি সোনা হয়ে ওঠা মোজাফফর হোসেন পল্টু কখনোই ভাগ্যবিড়ম্বনার প্রবল বঞ্চণার বিপরীতে  প্রতিক্রিয়া প্রকাশের মানুষই নন। বাংলাদেশ আজ বিশ্বের কাছে উন্নয়নের রোল মডেল এটাই তার কাছে বড় অর্জন। বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার ও যুদ্ধাপরাধীদের বিচার স্বাধীনতার মূল্যবোধ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়নে সুদূরপ্রসারী ভুমিকা রাখবে বলে মনে করেন তিনি। 

মোজাফফর হোসেন পল্টু আসলেই এক বিদগ্ধ রাজনীতিবিদ। হাজারো কর্মীর তীর্যক প্রশ্নের তীর বুকবিদ্ধ হলেও প্রতিক্রিয়ার কর্কশ ভাষার প্রকাশ ঘটাননি কখনও। পথে-প্রান্তরে পথচলার বাঁকে বাঁকে হয়তো থমকে দাঁড়ান। তারপর বঞ্চণা নামক কাব্যনামার শিরোনাম হতে চাননা সংবাদপত্রের পাতায়। মোজাফফর হোসেন পল্টু এ কারণেই সাধারণের মধ্যেও অনন্য অসাধারণ। এমন এক মহান নেতার শুভ জন্মদিনে অনিঃশেষ অভিনন্দন আর শতায়ু কামনা। 

লেখক: সিনিয়র সাংবাদিক, কলামিস্ট ও ইতিহাস গবেষক।


বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
সর্বশেষ খবর
শহীদ জিয়াই জাতির মহানায়ক: মীর হেলাল
শহীদ জিয়াই জাতির মহানায়ক: মীর হেলাল

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শহীদ জিয়াই জাতির মহানায়ক : মীর হেলাল
শহীদ জিয়াই জাতির মহানায়ক : মীর হেলাল

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রাম সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশের দায়ে আটক ৩
কুড়িগ্রাম সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশের দায়ে আটক ৩

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপি নেতাদের ঐক্যের আহ্বান
বরিশালে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপি নেতাদের ঐক্যের আহ্বান

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মনে হচ্ছে নির্বাচন বানচাল করা গণহত্যাকারীদের একমাত্র লক্ষ্য : প্রিন্স
মনে হচ্ছে নির্বাচন বানচাল করা গণহত্যাকারীদের একমাত্র লক্ষ্য : প্রিন্স

১৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঝালকাঠিতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় র‌্যাব সদস্যসহ নিহত ২
ঝালকাঠিতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় র‌্যাব সদস্যসহ নিহত ২

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় কৃষকদলের দুই নেতা নিহত
ট্রাকচাপায় কৃষকদলের দুই নেতা নিহত

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিপাহি-জনতার ঐক্যের বিপ্লবেই জাতি পেয়েছিল নতুন পরিচয় : তৃপ্তি
সিপাহি-জনতার ঐক্যের বিপ্লবেই জাতি পেয়েছিল নতুন পরিচয় : তৃপ্তি

২৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!
২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফটিকছড়িতে মনোনয়ন নিয়ে অসন্তোষ, আগুন জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধ
ফটিকছড়িতে মনোনয়ন নিয়ে অসন্তোষ, আগুন জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধ

২৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নীলফামারীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নীলফামারীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে ময়মনসিংহে সমাবেশ-র‍্যালি
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে ময়মনসিংহে সমাবেশ-র‍্যালি

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অপসো স্যালাইনের ছাঁটাই শ্রমিকদের ভুখা মিছিল
অপসো স্যালাইনের ছাঁটাই শ্রমিকদের ভুখা মিছিল

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’
‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে ঐক্যের আহ্বান
গাইবান্ধায় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে ঐক্যের আহ্বান

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ উদ্ধার
অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির র‌্যালি
কুমিল্লায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির র‌্যালি

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বসুন্ধরা সিটি শপিং মলে ‘টগি টয়েস’ আউটলেট উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটি শপিং মলে ‘টগি টয়েস’ আউটলেট উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাইবান্ধায় দিনব্যাপী শিক্ষাশিবির অনুষ্ঠিত
গাইবান্ধায় দিনব্যাপী শিক্ষাশিবির অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না : মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না : মনিরুল হক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাম্বুলেন্স-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে নিহত ৩
অ্যাম্বুলেন্স-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে হতে হবে : মির্জা ফখরুল
নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে হতে হবে : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতির মুক্তি হয়েছিল এই ৭ নভেম্বর : রিজভী
জাতির মুক্তি হয়েছিল এই ৭ নভেম্বর : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরে বিএনপির আলোচনা সভা ও আনন্দ র‌্যালি
জামালপুরে বিএনপির আলোচনা সভা ও আনন্দ র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পোল্যান্ডে পুরস্কার পেলেন কবি হাসানআল আব্দুল্লাহ
পোল্যান্ডে পুরস্কার পেলেন কবি হাসানআল আব্দুল্লাহ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নিবন্ধন ও ‘শাপলা কলি’ প্রতীক পাওয়ায় এনসিপির আনন্দ মিছিল
নিবন্ধন ও ‘শাপলা কলি’ প্রতীক পাওয়ায় এনসিপির আনন্দ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড
দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড

দেশগ্রাম

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা