শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২৫, শনিবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

পশ্চিমবঙ্গ : ঘটি-বাঙাল সম্পর্ক

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
অনলাইন ভার্সন
পশ্চিমবঙ্গ : ঘটি-বাঙাল সম্পর্ক

প্রত্যেক রবিবার সকালে কলকাতার ইংরেজি/বাংলা খবরের কাগজ হাতে নিয়ে প্রথম পাতা থেকে শেষ পাতা পড়ি না। পড়ি ভিতরের চার পাতা থেকে সাত পাতা সাপ্লিমেন্ট। এ পাতাগুলো সব ভর্তি থাকে ম্যাট্রিমোনিয়াল বিজ্ঞাপনে। এ বিজ্ঞাপনগুলোয় দেখা যাচ্ছে শতকরা ৭০টি বিজ্ঞাপন থাকে। পাত্র-পাত্রী উভয়ই চাই পূর্ববঙ্গের অর্থাৎ বাংলাদেশের। ৩০ ভাগ থাকে পশ্চিমবঙ্গের পাত্র-পাত্রী চাই। ভারতের স্বাধীনতার ৭৬ বছর পরেও দুই বাংলার মধ্যে যে ঘটি-বাঙাল সম্পর্ক তৈরি হয়েছিল, তা এখনো বহাল আছে। দীর্ঘ অভিজ্ঞতায় অভিভাবকরা বুঝতে পেরেছেন, ঘটি-বাঙালের মধ্যে এখনো মিল নেই। কেন নেই? বিজ্ঞাপনদাতাদের অনেকেরই অভিজ্ঞতা হচ্ছে- দুই বাংলার সংস্কৃতির মধ্যে মিলমিশ খাচ্ছে না। তাই অভিভাবকরা আগাম বিজ্ঞাপন দিয়ে বলেন, পাত্র বা পাত্রীর জন্য পূর্ব বাংলার ‘ম্যাচ’ চাই। কিন্তু এটা কেন হচ্ছে? অভিজ্ঞতায় দেখা যাচ্ছে, পারিবারিক ক্ষেত্রে কোথাও না কোথাও একটা অমিল রয়ে গেছে। শুধু সাংস্কৃতিক নয়, ব্যক্তিগত জীবনে কোথাও না কোথাও একটা খুনসুটির ভাব দুই পরিবারের মধ্যে জেগে ওঠে। এর কারণ নিয়ে বহু খোঁজখবর নেওয়ার চেষ্টা করেছি। ওপারের মেয়ে বা ছেলেরা কত বেশি সহনশীল, তা না হলে বিজ্ঞাপনের শেষ লাইনে কেন পূর্ববঙ্গ বা পশ্চিমবঙ্গ বিশেষ করে উল্লেখ করা থাকে? দীর্ঘদিনের শত্রু ইস্টবেঙ্গল-মোহনবাগান ক্লাব। পূর্ববঙ্গের বড় বড় নেতা যেমন জ্যোতি বসু, প্রমোদ দাশগুপ্ত তারা মোহনবাগানেরই সমর্থক ছিলেন। এমনকি বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামী প্রথম সারির অন্যতম নেতা আবুল হাসনাত মোহাম্মদ কামারুজ্জামান সাহেব কলকাতার প্রেসিডেন্সি কলেজের ছাত্র। তখন থেকেই তিনি মোহনবাগানের সমর্থক। এমনকি দেশ ভাগ হওয়ার পরও তিনি ইস্টবেঙ্গল-মোহনবাগানের খেলা দেখতে কলকাতায় আসতেন। কামারুজ্জামান পাকিস্তানে থাকাকালীন মোহনবাগান এক্সিকিউটিভ কমিটির সদস্য ছিলেন। আমি জিজ্ঞেস করেছিলাম আপনি বাঙাল হয়েও কেন ঘটি ক্লাবকে সমর্থন করেন? তিনি পকেট থেকে জর্দার কৌটো থেকে এক চিমটি জর্দা মুখে নিয়ে বলেছিলেন, বাঙালিরা কি ফুটবল খেলতে পারে?

স্বাধীনতার ছয়-সাত মাস পরে আমাকে একদিন ঢাকায় বললেন, চল কলকাতায় যাই। অমুক দিন ইস্টবেঙ্গল-মোহনবাগান ফাইনাল খেলা। বহুদিন মাঠে যাইনি। এবার সামনের সারিতে বসে মোহনবাগানের জয় দেখব। আরএসপি নেতা শ্রী যতীন চক্রবর্তী ঢাকার লোক হয়েও তাকে মাঠে দেখেছি, যখন মোহনবাগান গোল দিত, তিনি আসন থেকে লাফিয়ে উঠে চিৎকার শুরু করতেন।

উদ্বাস্তু তকমা নিয়ে ১৯৫০ সালে যখন কলকাতায় এলাম তখন আমার চোখের সামনে ছিল কী করে ঘটিরা বাঙালদের ঘৃণা করত। যেদিন কলকাতায় শিয়ালদহ স্টেশনে পৌঁছলাম, আমরা কোথায় উঠব জানা ছিল না। প্ল্যাটফরমের বাইরে যেতেই দেখলাম এক ভদ্রলোক। তিনি আমার মাকে প্রণাম করে হঠাৎ বাবা কেন আসেনি তা নিয়ে প্রচণ্ডভাবে বকাবকি করছিলেন। তার ভাষা কিছুই বুঝতে পারছিলাম না।
শুধু বুঝতে পারছিলাম, তিনি বাবাকে গালাগালি করছেন। আমি পাল্টা জবাব দিতে গেলে মা আমাকে থামিয়ে দিয়ে বলেন, উনি তোর মামা। তার আগে আমি কখনো মামাকে দেখিনি। তিনি বরাবরই কলকাতায় থাকতেন। তার কথাবার্তাও ছিল কলকাতাইয়া। দুটো ঘোড়ার গাড়ি মামা ডেকে নিয়ে এলেন। গন্তব্যস্থল শ্যামবাজার মামার বাড়ি। সেখানে গিয়ে দেখলাম অনেক ঘর। মামিমা ছুটে এসে মাকে প্রণাম করে বললেন, তোমাদের কারও খাওয়া হয়নি। আমি রান্না করে রেখেছি। তোমরা হাত-মুখ ধুয়ে খেয়ে নাও।

যত দিন যেতে লাগল, ঘটিদের সঙ্গে আস্তে আস্তে মিশতে শুরু করলাম। কিন্তু তাদের কথাবার্তা ভালো বুঝতে পারতাম না। আমরা যে পূর্ববঙ্গ থেকে কলকাতায় গেছি, সেটা আদৌ তাদের পছন্দ হয়নি। তাই আকার-ইঙ্গিতে আমাদের গালাগালি করত। অসম্মান করত। সেগুলো হজম করে যেতাম। এটুকু বুঝতে পারতাম ইনিয়ে-বিনিয়ে বাঙালদের গালাগাল দিচ্ছে। কেন দিচ্ছে তা আমার কাছে কোনো দিন বোধগম্য হয়নি।

আমার মামার মোদ্দাকথা ছিল, ১৯৪২ সালে গান্ধীজি ইংরেজদের সতর্ক করে বলেছিলেন, আংরেজ ভারত ছোড়। সে সময় নাকি কলকাতা ও তার কাছেই ৪০-৫০ টাকা কাঠায় জমি বিক্রি হতো। আমার মামা বাবাকে নাকি চিঠি লিখেছিলেন। দক্ষিণ কলকাতায় বালীগঞ্জ এলাকা উন্নত করা হচ্ছে। এখানে ২০-২৫ কাঠা জমি কিনে রাখুন। বাবা তার উত্তরে লিখেছিলেন, কলকাতায় মশা, কলকাতায় কলের জলে স্নান করতে হবে। মিষ্টিকুমড়োর খ্যাঁট খেতে হবে। এই তো তোদের কলকাতা। স্বাধীনতা সংগ্রাম করেছি, জেল খেটেছি কি নিজের বাড়ি ছেড়ে কলকাতা যাওয়ার জন্য? আমি বেশ আছি। হ্যাঁ এখানে সমস্যা আছে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার। তাদের সঙ্গে লড়াই করার মতো জনবল আমার আছে। এখানকার মানুষ যাদের আমি চিকিৎসা করি। তারা সব সময় আমাকে গার্ড দিয়ে রাখে।

তবে প্রথম কয়েক মাস পরই বুঝতে পারলাম পশ্চিমবঙ্গের ঘটিরা খুবই স্বার্থপর। আর বাঙালরা এতটা স্বার্থপর নয়। যদিও স্বাধীনতার ৫২ বছর পর বাংলাদেশেও জাতপাতের সমস্যা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। যত দিন যায় বুঝতে পারছি জোড়াসাঁকোর কাছাকাছি থেকেও এই লোকগুলো খুবই অসভ্য। তারা রবীন্দ্রনাথের থেকে কিছুই শেখেনি। পড়েনি নজরুলের কবিতা। তাই তারা খুবই উগ্র। তারা বাঙালদের দেখলে এমন ভাষায় কথা বলত, আমরা দূর থেকেই বুঝতে পারতাম আমাদের গালাগালি দিচ্ছে।

আনন্দবাজারে চাকরি পাওয়ার পর দেখলাম অসাংবাদিক কর্মী বেশির ভাগই ঘটি। আর সাংবাদিকদের মধ্যে ৯৯ শতাংশ বাঙাল। এবার একটা কথা বলি যা এত দিন বলিনি। কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় শুনেছি আনন্দবাজারের মালিক পুরো ঘটি। উত্তর কলকাতায় জন্ম। সেখানেই বড় হয়েছেন। চাকরি পাওয়ার পরেও অনেকে আমাকে বলেছেন, অশোক বাবু তো ঘটি। তাই তিনি বাঙালদের থেকে দূরে থাকেন। এই গোপন রহস্য অশোক বাবুই ছেদ করে দেন ঢাকায়। বঙ্গবন্ধুর আমন্ত্রণে তিনি দুই সপ্তাহের জন্য বাংলাদেশ সফর করেন। এ সময় বঙ্গবন্ধুর দেওয়া এক নৈশভোজে অশোক বাবু বলেন, মুজিব ভাই আমিও বাঙাল। এই দেশের। আমি চমকে উঠলাম। কী শুনেছি এতদিন ধরে! আমাদের আসল বাড়ি পূর্ববাংলার কুষ্টিয়া জেলায়। অশোক বাবুরা যে বাঙাল, সে কথা কলকাতায় বলতেই অনেকেই আমাকে এই মারে তো সেই মারে। কিন্তু অশোক বাবুকে গিয়ে জিজ্ঞেস করার ক্ষমতা কারও ছিল না। রামমোহন থেকে বিদ্যাসাগর অনেক চেষ্টা করেছেন এই ঘটিদের বাঙালি হিসেবে তুলে ধরার জন্য। বিভিন্ন পাড়ায় দেখেছি। শ্যামবাজারে শুরু, এস্টানিতে শেষ। তার মাঝে তিনবার বাড়ি বদল করতে হয়েছিল। শেষ পর্যন্ত আটের দশকের শেষ দিক থেকে সল্টলেকের বাসিন্দা। এখনো আমার আশপাশে বেশ কয়েকটি ঘটি পরিবার আছে। তারা বন্ধুত্ব করার জন্য আমার কাছে মাঝেমধ্যে আসে। আমি কায়দা করে এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করি।

ঘটি-বাঙালদের বর্তমানে কাজিয়া চরমে ওঠে ইস্টবেঙ্গল-মোহনবাগান ম্যাচ থাকলে। সেদিন পশ্চিমবঙ্গের মানুষ ঘটি-বাঙাল এই দুই ভাগে আড়াআড়ি ভাগ হয়ে যায়। মোহনবাগান জিতলে তাদের সমর্থকদের যত রাগ গিয়ে পড়ে বাঙাল সমর্থকদের ওপর। আর যদি ইস্টবেঙ্গল জিতে যায় তখন বাঙাল সমর্থকরা ঘটিদের দিকে সবলে মারতে ওঠে। ইদানীং অবশ্য দুটি ম্যাচেই বিদেশি প্লেয়ারদের রমরমা। কটা বাঙালি প্লেয়ার আছে হাতে গুনে বলা যায়। তবে ঘটি-বাঙালের দ্বৈরথ কিন্তু একই রকম আছে। সেই সঙ্গে রয়েছে জাত, দেশভাগ তুলে নানা কুরুচিকর কটাক্ষ। সমাজবিদরা মনে করেন, সমাজ ও জীবনের নানা ক্ষেত্রে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করতে সক্ষম হয়েছেন বাঙালরা। পূর্ববাংলা থেকে সর্বস্ব খুইয়ে এপারে এসে যেভাবে তারা নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করেছেন তা সহ্য করতে পারেননি এপারের বাঙালিরা। এই কটাক্ষ, গালাগালি সেগুলোরই বহিঃপ্রকাশ।

আমার জামাইবাবু প্রয়াত নকুলেশ্বর গুপ্ত প্রায় সাত বছর বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলে কাটিয়েছেন। জেল থেকে ছাড়া পেয়ে দেশে ফিরেই নিজের জমিতে একটি স্কুল স্থাপন করেন। তার পাড়ার বন্ধুবান্ধবরা এই স্কুল স্থাপনে যথেষ্ট সাহায্য করেছিলেন। তিনিও উদ্বাস্তু হয়ে এক কাপড়ে কলকাতায় আসেন। তিনি এক মাসের মধ্যে কলকাতা থেকে ৩০ মাইল দূরে ক্যানিংয়ে একটি স্কুলে শিক্ষকতার চাকরি পান। ছয় মাসের মধ্যে হুগলি জেলার হাথনি গ্রামে আরেকটি স্কুলে সহকারী প্রধান শিক্ষক হিসেবে যোগ দেন। সেখানে ছাত্ররা ও বাকি শিক্ষকরা সবাই ঘটি। বছরখানেকের মধ্যেই তিনি বাঁশবেড়িয়া স্কুলে হেডমাস্টার হয়ে আসেন। তিনি আমাকে বলেছিলেন, হাথনিতে ঘটিদের দাপটে কাজ করা যাচ্ছিল না। পড়াশোনার কোনো পরিবেশই ছিল না। বাঁশবেড়িয়ার বাঙালদের বদনাম বেশি। তিনি টাকা তুলে জমি কিনে প্রথমে ১০ ক্লাস ও পরে ১২ ক্লাস পর্যন্ত স্কুল স্থাপন করেন। বর্তমানে শিক্ষা দুর্নীতি নিয়ে পশ্চিমবঙ্গে যে তুলকালাম হচ্ছে, যারা করছে তারা সবাই হুগলি জেলার লোক। ঘটিদের অন্যতম প্রিয় খাবার ছিল কুমড়ো আর পোস্ত। পোস্তর নাম আমরা দেশে থাকতে কখনো শুনিনি। এখন পোস্ত এমন একটি খাদ্যদ্রব্য যার খোসা দিয়ে আফিম তৈরি হয়। আমি কলেজে পড়ার সময় এক ঘটি বন্ধুর বাড়িতে খেতে গেছিলাম। ঝিঙা পোস্ত ঘটিদের অন্যতম প্রধান খাদ্য। এই পোস্ত কাহিনি বাড়িতে বলতেই মা বলেছিলেন, ওরা পোস্ত খায় বেশি। আর আমরা রান্নায় নারকেল দিই। বাংলাদেশে ছোট ছোট জমিদার-জোতদাররা নিজ নিজ এলাকায় স্কুল গড়ে তোলেন। আমি যে গ্রামের স্কুলে পড়তাম, ১৯০৭ সালে তিনটি গ্রাম কেওড়া-বেলতাখান-রণমতী নিয়ে কেবিআর স্কুল ছিল। বাংলাদেশ হওয়ার পর ২৬ কি ২৭ ডিসেম্বর তোফায়েল আহমেদ সাহেবের সঙ্গে আমার কন্টিনেন্টাল হোটেলের সামনে দেখা। তিনি বলেন, আপনাকে খুঁজছিলাম। আপনাকে নিয়ে ভোলা যাব। আমি বললাম পথে আমাকে ঝালকাঠি নামিয়ে দেবেন। আবার ফেরার পথে তুলে নেবেন। সেই মতো তোফায়েল সাহেব আমাকে ঝালকাঠিতে নামিয়ে দেন। আমি রিকশা নিয়ে ডাক্তারপট্টিতে আমাদের বাড়িতে যাই। সেখানে তখন ইস্ট পাকিস্তান সরকারের সাব-রেজিস্ট্রারের দফতর হয়েছে। সেখানে কয়েকজন কাজ করছিলেন। আমার পরিচয় দিতেই তারা আমাকে ভিতরে নিয়ে গিয়ে খাতিরযত্ন করেন। আমার বাবার ফেলে আসা আলমারিটাও তারা ব্যবহার করছিলেন। পরে আমাকে আবার রিকশা করে ফিরিয়ে নিয়ে যান। সেখান থেকে তোফায়েল সাহেব আমাকে হেলিকপ্টারে করে আবার ঢাকায় নিয়ে আসেন।

লেখক : ভারতীয় প্রবীণ সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
সর্বশেষ খবর
একাত্তরের মতো জুলাইকে নিয়ে একটা শ্রেণি ব্যবসা শুরু করেছে : শিবির সভাপতি
একাত্তরের মতো জুলাইকে নিয়ে একটা শ্রেণি ব্যবসা শুরু করেছে : শিবির সভাপতি

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২১৭৬ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২১৭৬ মামলা

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

টেস্টের বিরল ক্লাবে জাদেজা
টেস্টের বিরল ক্লাবে জাদেজা

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আশুগঞ্জে ১২০ কেজি গাঁজাসহ পাচারকারী গ্রেফতার, পিকআপ জব্দ
আশুগঞ্জে ১২০ কেজি গাঁজাসহ পাচারকারী গ্রেফতার, পিকআপ জব্দ

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে কারাগারে ভারতীয় জেলের মৃত্যু
বাগেরহাটে কারাগারে ভারতীয় জেলের মৃত্যু

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আগামী নির্বাচন ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ নির্ধারণে কাজ করবে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
আগামী নির্বাচন ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ নির্ধারণে কাজ করবে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে সুজনের জেলা ও মহানগর কমিটি গঠন
রংপুরে সুজনের জেলা ও মহানগর কমিটি গঠন

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মহিলা দলের কর্মীসভা
গাইবান্ধায় মহিলা দলের কর্মীসভা

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিকদের সবসময় ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: মুন্সীগঞ্জে ফারুক ওয়াসিফ
সাংবাদিকদের সবসময় ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: মুন্সীগঞ্জে ফারুক ওয়াসিফ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুড়িয়ে দেওয়া হলো কৃষকের ৬ বিঘা জমির ধান, গ্রেপ্তার ১
পুড়িয়ে দেওয়া হলো কৃষকের ৬ বিঘা জমির ধান, গ্রেপ্তার ১

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কোনো অপশক্তিই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না : আইজিপি
কোনো অপশক্তিই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না : আইজিপি

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৬ কর্মকর্তাকে রদবদল
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৬ কর্মকর্তাকে রদবদল

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

জনগণকে যারা বাদ দিয়েছে, তারাই আজ জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন : খোকন
জনগণকে যারা বাদ দিয়েছে, তারাই আজ জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন : খোকন

৩৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নওগাঁয় কৃষক দলের বর্ধিত সভা
নওগাঁয় কৃষক দলের বর্ধিত সভা

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
রূপগঞ্জে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় প্রোডাকটিভিটি ও কোয়ালিটি এনহ্যান্সমেন্ট কর্মশালা অনুষ্ঠিত
ঢাকায় প্রোডাকটিভিটি ও কোয়ালিটি এনহ্যান্সমেন্ট কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৪৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৪৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

গাজীপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় সিএনজি আরোহী নিহত
গাজীপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় সিএনজি আরোহী নিহত

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোহানের দ্রুততম সেঞ্চুরিতে উড়ে গেল হংকং
সোহানের দ্রুততম সেঞ্চুরিতে উড়ে গেল হংকং

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে আকাশ হত্যায় তিনজন গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে আকাশ হত্যায় তিনজন গ্রেপ্তার

৫২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৫০০ মিটার সেতুর অভাবে তিন জেলার মানুষের ভোগান্তি
৫০০ মিটার সেতুর অভাবে তিন জেলার মানুষের ভোগান্তি

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের পরিপূর্ণ বিকাশ নিশ্চিতে কাজ করছে সরকার : প্রাথমিক উপদেষ্টা
শিক্ষার্থীদের পরিপূর্ণ বিকাশ নিশ্চিতে কাজ করছে সরকার : প্রাথমিক উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সহিংসতা মামলায় ভাঙ্গায় গ্রেফতার ২২
সহিংসতা মামলায় ভাঙ্গায় গ্রেফতার ২২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় আওয়ামী ফ্যাসিস্টরা: বিএনপি নেতা মনজুর
অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় আওয়ামী ফ্যাসিস্টরা: বিএনপি নেতা মনজুর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুরে জুলাই স্মৃতিস্তম্ভে আগুন
পিরোজপুরে জুলাই স্মৃতিস্তম্ভে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃষকের আঙ্গিনায় নবান্নের ঘ্রাণ
কৃষকের আঙ্গিনায় নবান্নের ঘ্রাণ

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

জনগণ ভোট দেওয়ার জন্য উন্মুখ হয়ে আছে: মেজর হাফিজ
জনগণ ভোট দেওয়ার জন্য উন্মুখ হয়ে আছে: মেজর হাফিজ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা–চট্টগ্রাম মহাসড়কে লরির ধাক্কায় উল্টে গেল কাভার্ড ভ্যান, আহত ২
ঢাকা–চট্টগ্রাম মহাসড়কে লরির ধাক্কায় উল্টে গেল কাভার্ড ভ্যান, আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

২০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

১৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা