শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২৫, শনিবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

পশ্চিমবঙ্গ : ঘটি-বাঙাল সম্পর্ক

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
অনলাইন ভার্সন
পশ্চিমবঙ্গ : ঘটি-বাঙাল সম্পর্ক

প্রত্যেক রবিবার সকালে কলকাতার ইংরেজি/বাংলা খবরের কাগজ হাতে নিয়ে প্রথম পাতা থেকে শেষ পাতা পড়ি না। পড়ি ভিতরের চার পাতা থেকে সাত পাতা সাপ্লিমেন্ট। এ পাতাগুলো সব ভর্তি থাকে ম্যাট্রিমোনিয়াল বিজ্ঞাপনে। এ বিজ্ঞাপনগুলোয় দেখা যাচ্ছে শতকরা ৭০টি বিজ্ঞাপন থাকে। পাত্র-পাত্রী উভয়ই চাই পূর্ববঙ্গের অর্থাৎ বাংলাদেশের। ৩০ ভাগ থাকে পশ্চিমবঙ্গের পাত্র-পাত্রী চাই। ভারতের স্বাধীনতার ৭৬ বছর পরেও দুই বাংলার মধ্যে যে ঘটি-বাঙাল সম্পর্ক তৈরি হয়েছিল, তা এখনো বহাল আছে। দীর্ঘ অভিজ্ঞতায় অভিভাবকরা বুঝতে পেরেছেন, ঘটি-বাঙালের মধ্যে এখনো মিল নেই। কেন নেই? বিজ্ঞাপনদাতাদের অনেকেরই অভিজ্ঞতা হচ্ছে- দুই বাংলার সংস্কৃতির মধ্যে মিলমিশ খাচ্ছে না। তাই অভিভাবকরা আগাম বিজ্ঞাপন দিয়ে বলেন, পাত্র বা পাত্রীর জন্য পূর্ব বাংলার ‘ম্যাচ’ চাই। কিন্তু এটা কেন হচ্ছে? অভিজ্ঞতায় দেখা যাচ্ছে, পারিবারিক ক্ষেত্রে কোথাও না কোথাও একটা অমিল রয়ে গেছে। শুধু সাংস্কৃতিক নয়, ব্যক্তিগত জীবনে কোথাও না কোথাও একটা খুনসুটির ভাব দুই পরিবারের মধ্যে জেগে ওঠে। এর কারণ নিয়ে বহু খোঁজখবর নেওয়ার চেষ্টা করেছি। ওপারের মেয়ে বা ছেলেরা কত বেশি সহনশীল, তা না হলে বিজ্ঞাপনের শেষ লাইনে কেন পূর্ববঙ্গ বা পশ্চিমবঙ্গ বিশেষ করে উল্লেখ করা থাকে? দীর্ঘদিনের শত্রু ইস্টবেঙ্গল-মোহনবাগান ক্লাব। পূর্ববঙ্গের বড় বড় নেতা যেমন জ্যোতি বসু, প্রমোদ দাশগুপ্ত তারা মোহনবাগানেরই সমর্থক ছিলেন। এমনকি বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামী প্রথম সারির অন্যতম নেতা আবুল হাসনাত মোহাম্মদ কামারুজ্জামান সাহেব কলকাতার প্রেসিডেন্সি কলেজের ছাত্র। তখন থেকেই তিনি মোহনবাগানের সমর্থক। এমনকি দেশ ভাগ হওয়ার পরও তিনি ইস্টবেঙ্গল-মোহনবাগানের খেলা দেখতে কলকাতায় আসতেন। কামারুজ্জামান পাকিস্তানে থাকাকালীন মোহনবাগান এক্সিকিউটিভ কমিটির সদস্য ছিলেন। আমি জিজ্ঞেস করেছিলাম আপনি বাঙাল হয়েও কেন ঘটি ক্লাবকে সমর্থন করেন? তিনি পকেট থেকে জর্দার কৌটো থেকে এক চিমটি জর্দা মুখে নিয়ে বলেছিলেন, বাঙালিরা কি ফুটবল খেলতে পারে?

স্বাধীনতার ছয়-সাত মাস পরে আমাকে একদিন ঢাকায় বললেন, চল কলকাতায় যাই। অমুক দিন ইস্টবেঙ্গল-মোহনবাগান ফাইনাল খেলা। বহুদিন মাঠে যাইনি। এবার সামনের সারিতে বসে মোহনবাগানের জয় দেখব। আরএসপি নেতা শ্রী যতীন চক্রবর্তী ঢাকার লোক হয়েও তাকে মাঠে দেখেছি, যখন মোহনবাগান গোল দিত, তিনি আসন থেকে লাফিয়ে উঠে চিৎকার শুরু করতেন।

উদ্বাস্তু তকমা নিয়ে ১৯৫০ সালে যখন কলকাতায় এলাম তখন আমার চোখের সামনে ছিল কী করে ঘটিরা বাঙালদের ঘৃণা করত। যেদিন কলকাতায় শিয়ালদহ স্টেশনে পৌঁছলাম, আমরা কোথায় উঠব জানা ছিল না। প্ল্যাটফরমের বাইরে যেতেই দেখলাম এক ভদ্রলোক। তিনি আমার মাকে প্রণাম করে হঠাৎ বাবা কেন আসেনি তা নিয়ে প্রচণ্ডভাবে বকাবকি করছিলেন। তার ভাষা কিছুই বুঝতে পারছিলাম না।
শুধু বুঝতে পারছিলাম, তিনি বাবাকে গালাগালি করছেন। আমি পাল্টা জবাব দিতে গেলে মা আমাকে থামিয়ে দিয়ে বলেন, উনি তোর মামা। তার আগে আমি কখনো মামাকে দেখিনি। তিনি বরাবরই কলকাতায় থাকতেন। তার কথাবার্তাও ছিল কলকাতাইয়া। দুটো ঘোড়ার গাড়ি মামা ডেকে নিয়ে এলেন। গন্তব্যস্থল শ্যামবাজার মামার বাড়ি। সেখানে গিয়ে দেখলাম অনেক ঘর। মামিমা ছুটে এসে মাকে প্রণাম করে বললেন, তোমাদের কারও খাওয়া হয়নি। আমি রান্না করে রেখেছি। তোমরা হাত-মুখ ধুয়ে খেয়ে নাও।

যত দিন যেতে লাগল, ঘটিদের সঙ্গে আস্তে আস্তে মিশতে শুরু করলাম। কিন্তু তাদের কথাবার্তা ভালো বুঝতে পারতাম না। আমরা যে পূর্ববঙ্গ থেকে কলকাতায় গেছি, সেটা আদৌ তাদের পছন্দ হয়নি। তাই আকার-ইঙ্গিতে আমাদের গালাগালি করত। অসম্মান করত। সেগুলো হজম করে যেতাম। এটুকু বুঝতে পারতাম ইনিয়ে-বিনিয়ে বাঙালদের গালাগাল দিচ্ছে। কেন দিচ্ছে তা আমার কাছে কোনো দিন বোধগম্য হয়নি।

আমার মামার মোদ্দাকথা ছিল, ১৯৪২ সালে গান্ধীজি ইংরেজদের সতর্ক করে বলেছিলেন, আংরেজ ভারত ছোড়। সে সময় নাকি কলকাতা ও তার কাছেই ৪০-৫০ টাকা কাঠায় জমি বিক্রি হতো। আমার মামা বাবাকে নাকি চিঠি লিখেছিলেন। দক্ষিণ কলকাতায় বালীগঞ্জ এলাকা উন্নত করা হচ্ছে। এখানে ২০-২৫ কাঠা জমি কিনে রাখুন। বাবা তার উত্তরে লিখেছিলেন, কলকাতায় মশা, কলকাতায় কলের জলে স্নান করতে হবে। মিষ্টিকুমড়োর খ্যাঁট খেতে হবে। এই তো তোদের কলকাতা। স্বাধীনতা সংগ্রাম করেছি, জেল খেটেছি কি নিজের বাড়ি ছেড়ে কলকাতা যাওয়ার জন্য? আমি বেশ আছি। হ্যাঁ এখানে সমস্যা আছে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার। তাদের সঙ্গে লড়াই করার মতো জনবল আমার আছে। এখানকার মানুষ যাদের আমি চিকিৎসা করি। তারা সব সময় আমাকে গার্ড দিয়ে রাখে।

তবে প্রথম কয়েক মাস পরই বুঝতে পারলাম পশ্চিমবঙ্গের ঘটিরা খুবই স্বার্থপর। আর বাঙালরা এতটা স্বার্থপর নয়। যদিও স্বাধীনতার ৫২ বছর পর বাংলাদেশেও জাতপাতের সমস্যা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। যত দিন যায় বুঝতে পারছি জোড়াসাঁকোর কাছাকাছি থেকেও এই লোকগুলো খুবই অসভ্য। তারা রবীন্দ্রনাথের থেকে কিছুই শেখেনি। পড়েনি নজরুলের কবিতা। তাই তারা খুবই উগ্র। তারা বাঙালদের দেখলে এমন ভাষায় কথা বলত, আমরা দূর থেকেই বুঝতে পারতাম আমাদের গালাগালি দিচ্ছে।

আনন্দবাজারে চাকরি পাওয়ার পর দেখলাম অসাংবাদিক কর্মী বেশির ভাগই ঘটি। আর সাংবাদিকদের মধ্যে ৯৯ শতাংশ বাঙাল। এবার একটা কথা বলি যা এত দিন বলিনি। কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় শুনেছি আনন্দবাজারের মালিক পুরো ঘটি। উত্তর কলকাতায় জন্ম। সেখানেই বড় হয়েছেন। চাকরি পাওয়ার পরেও অনেকে আমাকে বলেছেন, অশোক বাবু তো ঘটি। তাই তিনি বাঙালদের থেকে দূরে থাকেন। এই গোপন রহস্য অশোক বাবুই ছেদ করে দেন ঢাকায়। বঙ্গবন্ধুর আমন্ত্রণে তিনি দুই সপ্তাহের জন্য বাংলাদেশ সফর করেন। এ সময় বঙ্গবন্ধুর দেওয়া এক নৈশভোজে অশোক বাবু বলেন, মুজিব ভাই আমিও বাঙাল। এই দেশের। আমি চমকে উঠলাম। কী শুনেছি এতদিন ধরে! আমাদের আসল বাড়ি পূর্ববাংলার কুষ্টিয়া জেলায়। অশোক বাবুরা যে বাঙাল, সে কথা কলকাতায় বলতেই অনেকেই আমাকে এই মারে তো সেই মারে। কিন্তু অশোক বাবুকে গিয়ে জিজ্ঞেস করার ক্ষমতা কারও ছিল না। রামমোহন থেকে বিদ্যাসাগর অনেক চেষ্টা করেছেন এই ঘটিদের বাঙালি হিসেবে তুলে ধরার জন্য। বিভিন্ন পাড়ায় দেখেছি। শ্যামবাজারে শুরু, এস্টানিতে শেষ। তার মাঝে তিনবার বাড়ি বদল করতে হয়েছিল। শেষ পর্যন্ত আটের দশকের শেষ দিক থেকে সল্টলেকের বাসিন্দা। এখনো আমার আশপাশে বেশ কয়েকটি ঘটি পরিবার আছে। তারা বন্ধুত্ব করার জন্য আমার কাছে মাঝেমধ্যে আসে। আমি কায়দা করে এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করি।

ঘটি-বাঙালদের বর্তমানে কাজিয়া চরমে ওঠে ইস্টবেঙ্গল-মোহনবাগান ম্যাচ থাকলে। সেদিন পশ্চিমবঙ্গের মানুষ ঘটি-বাঙাল এই দুই ভাগে আড়াআড়ি ভাগ হয়ে যায়। মোহনবাগান জিতলে তাদের সমর্থকদের যত রাগ গিয়ে পড়ে বাঙাল সমর্থকদের ওপর। আর যদি ইস্টবেঙ্গল জিতে যায় তখন বাঙাল সমর্থকরা ঘটিদের দিকে সবলে মারতে ওঠে। ইদানীং অবশ্য দুটি ম্যাচেই বিদেশি প্লেয়ারদের রমরমা। কটা বাঙালি প্লেয়ার আছে হাতে গুনে বলা যায়। তবে ঘটি-বাঙালের দ্বৈরথ কিন্তু একই রকম আছে। সেই সঙ্গে রয়েছে জাত, দেশভাগ তুলে নানা কুরুচিকর কটাক্ষ। সমাজবিদরা মনে করেন, সমাজ ও জীবনের নানা ক্ষেত্রে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করতে সক্ষম হয়েছেন বাঙালরা। পূর্ববাংলা থেকে সর্বস্ব খুইয়ে এপারে এসে যেভাবে তারা নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করেছেন তা সহ্য করতে পারেননি এপারের বাঙালিরা। এই কটাক্ষ, গালাগালি সেগুলোরই বহিঃপ্রকাশ।

আমার জামাইবাবু প্রয়াত নকুলেশ্বর গুপ্ত প্রায় সাত বছর বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলে কাটিয়েছেন। জেল থেকে ছাড়া পেয়ে দেশে ফিরেই নিজের জমিতে একটি স্কুল স্থাপন করেন। তার পাড়ার বন্ধুবান্ধবরা এই স্কুল স্থাপনে যথেষ্ট সাহায্য করেছিলেন। তিনিও উদ্বাস্তু হয়ে এক কাপড়ে কলকাতায় আসেন। তিনি এক মাসের মধ্যে কলকাতা থেকে ৩০ মাইল দূরে ক্যানিংয়ে একটি স্কুলে শিক্ষকতার চাকরি পান। ছয় মাসের মধ্যে হুগলি জেলার হাথনি গ্রামে আরেকটি স্কুলে সহকারী প্রধান শিক্ষক হিসেবে যোগ দেন। সেখানে ছাত্ররা ও বাকি শিক্ষকরা সবাই ঘটি। বছরখানেকের মধ্যেই তিনি বাঁশবেড়িয়া স্কুলে হেডমাস্টার হয়ে আসেন। তিনি আমাকে বলেছিলেন, হাথনিতে ঘটিদের দাপটে কাজ করা যাচ্ছিল না। পড়াশোনার কোনো পরিবেশই ছিল না। বাঁশবেড়িয়ার বাঙালদের বদনাম বেশি। তিনি টাকা তুলে জমি কিনে প্রথমে ১০ ক্লাস ও পরে ১২ ক্লাস পর্যন্ত স্কুল স্থাপন করেন। বর্তমানে শিক্ষা দুর্নীতি নিয়ে পশ্চিমবঙ্গে যে তুলকালাম হচ্ছে, যারা করছে তারা সবাই হুগলি জেলার লোক। ঘটিদের অন্যতম প্রিয় খাবার ছিল কুমড়ো আর পোস্ত। পোস্তর নাম আমরা দেশে থাকতে কখনো শুনিনি। এখন পোস্ত এমন একটি খাদ্যদ্রব্য যার খোসা দিয়ে আফিম তৈরি হয়। আমি কলেজে পড়ার সময় এক ঘটি বন্ধুর বাড়িতে খেতে গেছিলাম। ঝিঙা পোস্ত ঘটিদের অন্যতম প্রধান খাদ্য। এই পোস্ত কাহিনি বাড়িতে বলতেই মা বলেছিলেন, ওরা পোস্ত খায় বেশি। আর আমরা রান্নায় নারকেল দিই। বাংলাদেশে ছোট ছোট জমিদার-জোতদাররা নিজ নিজ এলাকায় স্কুল গড়ে তোলেন। আমি যে গ্রামের স্কুলে পড়তাম, ১৯০৭ সালে তিনটি গ্রাম কেওড়া-বেলতাখান-রণমতী নিয়ে কেবিআর স্কুল ছিল। বাংলাদেশ হওয়ার পর ২৬ কি ২৭ ডিসেম্বর তোফায়েল আহমেদ সাহেবের সঙ্গে আমার কন্টিনেন্টাল হোটেলের সামনে দেখা। তিনি বলেন, আপনাকে খুঁজছিলাম। আপনাকে নিয়ে ভোলা যাব। আমি বললাম পথে আমাকে ঝালকাঠি নামিয়ে দেবেন। আবার ফেরার পথে তুলে নেবেন। সেই মতো তোফায়েল সাহেব আমাকে ঝালকাঠিতে নামিয়ে দেন। আমি রিকশা নিয়ে ডাক্তারপট্টিতে আমাদের বাড়িতে যাই। সেখানে তখন ইস্ট পাকিস্তান সরকারের সাব-রেজিস্ট্রারের দফতর হয়েছে। সেখানে কয়েকজন কাজ করছিলেন। আমার পরিচয় দিতেই তারা আমাকে ভিতরে নিয়ে গিয়ে খাতিরযত্ন করেন। আমার বাবার ফেলে আসা আলমারিটাও তারা ব্যবহার করছিলেন। পরে আমাকে আবার রিকশা করে ফিরিয়ে নিয়ে যান। সেখান থেকে তোফায়েল সাহেব আমাকে হেলিকপ্টারে করে আবার ঢাকায় নিয়ে আসেন।

লেখক : ভারতীয় প্রবীণ সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
ছাত্রদলের উদ্যোগে সুবিধাবঞ্চিত ও ছিন্নমূল শিশুদের সাপ্তাহিক স্কুল শুরু
ছাত্রদলের উদ্যোগে সুবিধাবঞ্চিত ও ছিন্নমূল শিশুদের সাপ্তাহিক স্কুল শুরু

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

কৈলাশটিলায় বন্ধ কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
কৈলাশটিলায় বন্ধ কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ফটিকছড়িতে কৃষকের পাকা ধান পুড়িয়ে দিলো দুর্বৃত্তরা
ফটিকছড়িতে কৃষকের পাকা ধান পুড়িয়ে দিলো দুর্বৃত্তরা

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ফিলিপাইনের সাবেক মেয়রের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
চীনের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ফিলিপাইনের সাবেক মেয়রের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিনগ্রহীদের ঘাঁটি টিন্ডায়া পর্বত?
ভিনগ্রহীদের ঘাঁটি টিন্ডায়া পর্বত?

৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শ্রীপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের খাবার বিতরণ
শ্রীপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের খাবার বিতরণ

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

এবারও আঁধার কাটল না শ্যামপুর ও সেতাবগঞ্জ চিনিকলে, হতাশ চাষিরা
এবারও আঁধার কাটল না শ্যামপুর ও সেতাবগঞ্জ চিনিকলে, হতাশ চাষিরা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৪৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৪৫

১১ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

নিউইয়র্কের রাস্তায় এড শিরানের অদ্ভুত যাত্রা
নিউইয়র্কের রাস্তায় এড শিরানের অদ্ভুত যাত্রা

১২ মিনিট আগে | শোবিজ

রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরাতে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রস্তাব গৃহীত
রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরাতে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রস্তাব গৃহীত

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ সফরে কমনওয়েলথ মহাসচিব
বাংলাদেশ সফরে কমনওয়েলথ মহাসচিব

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে রক্তদান ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
বরিশালে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে রক্তদান ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ট্রাইব্যুনালের রায় পরিবর্তনের সুযোগ নেই, অবশ্যই কার্যকর হবে’
‘ট্রাইব্যুনালের রায় পরিবর্তনের সুযোগ নেই, অবশ্যই কার্যকর হবে’

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধানের তুষের নিচে মিললো কোটি টাকার মসলা
ধানের তুষের নিচে মিললো কোটি টাকার মসলা

২৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শান্তি পরিকল্পনার মধ্যেই ইউক্রেনে গেলেন মার্কিন সামরিক কর্মকর্তারা
শান্তি পরিকল্পনার মধ্যেই ইউক্রেনে গেলেন মার্কিন সামরিক কর্মকর্তারা

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শরীয়তপুরে বিএনপি প্রার্থীর নির্বাচনী গণসংযোগ
শরীয়তপুরে বিএনপি প্রার্থীর নির্বাচনী গণসংযোগ

৩৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বলপ্রয়োগে কাজ হবে না, ট্রাম্পকে খামেনির উপদেষ্টা
বলপ্রয়োগে কাজ হবে না, ট্রাম্পকে খামেনির উপদেষ্টা

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস ও ঐতিহ্যের সাক্ষী ‘রায় সাহেবের বাড়ি’
ইতিহাস ও ঐতিহ্যের সাক্ষী ‘রায় সাহেবের বাড়ি’

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে অস্ট্রেলিয়া দলে দুই নতুন মুখ
অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে অস্ট্রেলিয়া দলে দুই নতুন মুখ

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফের মা হচ্ছেন অভিনেত্রী, ‘দ্বিগুণ ঝামেলা’ বলছেন স্বামী
ফের মা হচ্ছেন অভিনেত্রী, ‘দ্বিগুণ ঝামেলা’ বলছেন স্বামী

৪৩ মিনিট আগে | শোবিজ

ডিবির সাইবার সাপোর্ট সেন্টার উদ্বোধন
ডিবির সাইবার সাপোর্ট সেন্টার উদ্বোধন

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ জারি
মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ জারি

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কেরানীগঞ্জে ইয়াবা ও গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে ইয়াবা ও গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেনী সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
ফেনী সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় গাড়ি চালকের মৃত্যুর ঘটনায় সার্ভেয়ারের বিরুদ্ধে মামলা
কুষ্টিয়ায় গাড়ি চালকের মৃত্যুর ঘটনায় সার্ভেয়ারের বিরুদ্ধে মামলা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পেশির চোটে মাঠের বাইরে মিলিতাও
পেশির চোটে মাঠের বাইরে মিলিতাও

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা কলেজে শুভসংঘের উদ্যোগে ‘দেশ গঠনে তরুণদের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা
ঢাকা কলেজে শুভসংঘের উদ্যোগে ‘দেশ গঠনে তরুণদের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা