শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২৫, শনিবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

পশ্চিমবঙ্গ : ঘটি-বাঙাল সম্পর্ক

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
অনলাইন ভার্সন
পশ্চিমবঙ্গ : ঘটি-বাঙাল সম্পর্ক

প্রত্যেক রবিবার সকালে কলকাতার ইংরেজি/বাংলা খবরের কাগজ হাতে নিয়ে প্রথম পাতা থেকে শেষ পাতা পড়ি না। পড়ি ভিতরের চার পাতা থেকে সাত পাতা সাপ্লিমেন্ট। এ পাতাগুলো সব ভর্তি থাকে ম্যাট্রিমোনিয়াল বিজ্ঞাপনে। এ বিজ্ঞাপনগুলোয় দেখা যাচ্ছে শতকরা ৭০টি বিজ্ঞাপন থাকে। পাত্র-পাত্রী উভয়ই চাই পূর্ববঙ্গের অর্থাৎ বাংলাদেশের। ৩০ ভাগ থাকে পশ্চিমবঙ্গের পাত্র-পাত্রী চাই। ভারতের স্বাধীনতার ৭৬ বছর পরেও দুই বাংলার মধ্যে যে ঘটি-বাঙাল সম্পর্ক তৈরি হয়েছিল, তা এখনো বহাল আছে। দীর্ঘ অভিজ্ঞতায় অভিভাবকরা বুঝতে পেরেছেন, ঘটি-বাঙালের মধ্যে এখনো মিল নেই। কেন নেই? বিজ্ঞাপনদাতাদের অনেকেরই অভিজ্ঞতা হচ্ছে- দুই বাংলার সংস্কৃতির মধ্যে মিলমিশ খাচ্ছে না। তাই অভিভাবকরা আগাম বিজ্ঞাপন দিয়ে বলেন, পাত্র বা পাত্রীর জন্য পূর্ব বাংলার ‘ম্যাচ’ চাই। কিন্তু এটা কেন হচ্ছে? অভিজ্ঞতায় দেখা যাচ্ছে, পারিবারিক ক্ষেত্রে কোথাও না কোথাও একটা অমিল রয়ে গেছে। শুধু সাংস্কৃতিক নয়, ব্যক্তিগত জীবনে কোথাও না কোথাও একটা খুনসুটির ভাব দুই পরিবারের মধ্যে জেগে ওঠে। এর কারণ নিয়ে বহু খোঁজখবর নেওয়ার চেষ্টা করেছি। ওপারের মেয়ে বা ছেলেরা কত বেশি সহনশীল, তা না হলে বিজ্ঞাপনের শেষ লাইনে কেন পূর্ববঙ্গ বা পশ্চিমবঙ্গ বিশেষ করে উল্লেখ করা থাকে? দীর্ঘদিনের শত্রু ইস্টবেঙ্গল-মোহনবাগান ক্লাব। পূর্ববঙ্গের বড় বড় নেতা যেমন জ্যোতি বসু, প্রমোদ দাশগুপ্ত তারা মোহনবাগানেরই সমর্থক ছিলেন। এমনকি বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামী প্রথম সারির অন্যতম নেতা আবুল হাসনাত মোহাম্মদ কামারুজ্জামান সাহেব কলকাতার প্রেসিডেন্সি কলেজের ছাত্র। তখন থেকেই তিনি মোহনবাগানের সমর্থক। এমনকি দেশ ভাগ হওয়ার পরও তিনি ইস্টবেঙ্গল-মোহনবাগানের খেলা দেখতে কলকাতায় আসতেন। কামারুজ্জামান পাকিস্তানে থাকাকালীন মোহনবাগান এক্সিকিউটিভ কমিটির সদস্য ছিলেন। আমি জিজ্ঞেস করেছিলাম আপনি বাঙাল হয়েও কেন ঘটি ক্লাবকে সমর্থন করেন? তিনি পকেট থেকে জর্দার কৌটো থেকে এক চিমটি জর্দা মুখে নিয়ে বলেছিলেন, বাঙালিরা কি ফুটবল খেলতে পারে?

স্বাধীনতার ছয়-সাত মাস পরে আমাকে একদিন ঢাকায় বললেন, চল কলকাতায় যাই। অমুক দিন ইস্টবেঙ্গল-মোহনবাগান ফাইনাল খেলা। বহুদিন মাঠে যাইনি। এবার সামনের সারিতে বসে মোহনবাগানের জয় দেখব। আরএসপি নেতা শ্রী যতীন চক্রবর্তী ঢাকার লোক হয়েও তাকে মাঠে দেখেছি, যখন মোহনবাগান গোল দিত, তিনি আসন থেকে লাফিয়ে উঠে চিৎকার শুরু করতেন।

উদ্বাস্তু তকমা নিয়ে ১৯৫০ সালে যখন কলকাতায় এলাম তখন আমার চোখের সামনে ছিল কী করে ঘটিরা বাঙালদের ঘৃণা করত। যেদিন কলকাতায় শিয়ালদহ স্টেশনে পৌঁছলাম, আমরা কোথায় উঠব জানা ছিল না। প্ল্যাটফরমের বাইরে যেতেই দেখলাম এক ভদ্রলোক। তিনি আমার মাকে প্রণাম করে হঠাৎ বাবা কেন আসেনি তা নিয়ে প্রচণ্ডভাবে বকাবকি করছিলেন। তার ভাষা কিছুই বুঝতে পারছিলাম না।
শুধু বুঝতে পারছিলাম, তিনি বাবাকে গালাগালি করছেন। আমি পাল্টা জবাব দিতে গেলে মা আমাকে থামিয়ে দিয়ে বলেন, উনি তোর মামা। তার আগে আমি কখনো মামাকে দেখিনি। তিনি বরাবরই কলকাতায় থাকতেন। তার কথাবার্তাও ছিল কলকাতাইয়া। দুটো ঘোড়ার গাড়ি মামা ডেকে নিয়ে এলেন। গন্তব্যস্থল শ্যামবাজার মামার বাড়ি। সেখানে গিয়ে দেখলাম অনেক ঘর। মামিমা ছুটে এসে মাকে প্রণাম করে বললেন, তোমাদের কারও খাওয়া হয়নি। আমি রান্না করে রেখেছি। তোমরা হাত-মুখ ধুয়ে খেয়ে নাও।

যত দিন যেতে লাগল, ঘটিদের সঙ্গে আস্তে আস্তে মিশতে শুরু করলাম। কিন্তু তাদের কথাবার্তা ভালো বুঝতে পারতাম না। আমরা যে পূর্ববঙ্গ থেকে কলকাতায় গেছি, সেটা আদৌ তাদের পছন্দ হয়নি। তাই আকার-ইঙ্গিতে আমাদের গালাগালি করত। অসম্মান করত। সেগুলো হজম করে যেতাম। এটুকু বুঝতে পারতাম ইনিয়ে-বিনিয়ে বাঙালদের গালাগাল দিচ্ছে। কেন দিচ্ছে তা আমার কাছে কোনো দিন বোধগম্য হয়নি।

আমার মামার মোদ্দাকথা ছিল, ১৯৪২ সালে গান্ধীজি ইংরেজদের সতর্ক করে বলেছিলেন, আংরেজ ভারত ছোড়। সে সময় নাকি কলকাতা ও তার কাছেই ৪০-৫০ টাকা কাঠায় জমি বিক্রি হতো। আমার মামা বাবাকে নাকি চিঠি লিখেছিলেন। দক্ষিণ কলকাতায় বালীগঞ্জ এলাকা উন্নত করা হচ্ছে। এখানে ২০-২৫ কাঠা জমি কিনে রাখুন। বাবা তার উত্তরে লিখেছিলেন, কলকাতায় মশা, কলকাতায় কলের জলে স্নান করতে হবে। মিষ্টিকুমড়োর খ্যাঁট খেতে হবে। এই তো তোদের কলকাতা। স্বাধীনতা সংগ্রাম করেছি, জেল খেটেছি কি নিজের বাড়ি ছেড়ে কলকাতা যাওয়ার জন্য? আমি বেশ আছি। হ্যাঁ এখানে সমস্যা আছে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার। তাদের সঙ্গে লড়াই করার মতো জনবল আমার আছে। এখানকার মানুষ যাদের আমি চিকিৎসা করি। তারা সব সময় আমাকে গার্ড দিয়ে রাখে।

তবে প্রথম কয়েক মাস পরই বুঝতে পারলাম পশ্চিমবঙ্গের ঘটিরা খুবই স্বার্থপর। আর বাঙালরা এতটা স্বার্থপর নয়। যদিও স্বাধীনতার ৫২ বছর পর বাংলাদেশেও জাতপাতের সমস্যা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। যত দিন যায় বুঝতে পারছি জোড়াসাঁকোর কাছাকাছি থেকেও এই লোকগুলো খুবই অসভ্য। তারা রবীন্দ্রনাথের থেকে কিছুই শেখেনি। পড়েনি নজরুলের কবিতা। তাই তারা খুবই উগ্র। তারা বাঙালদের দেখলে এমন ভাষায় কথা বলত, আমরা দূর থেকেই বুঝতে পারতাম আমাদের গালাগালি দিচ্ছে।

আনন্দবাজারে চাকরি পাওয়ার পর দেখলাম অসাংবাদিক কর্মী বেশির ভাগই ঘটি। আর সাংবাদিকদের মধ্যে ৯৯ শতাংশ বাঙাল। এবার একটা কথা বলি যা এত দিন বলিনি। কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় শুনেছি আনন্দবাজারের মালিক পুরো ঘটি। উত্তর কলকাতায় জন্ম। সেখানেই বড় হয়েছেন। চাকরি পাওয়ার পরেও অনেকে আমাকে বলেছেন, অশোক বাবু তো ঘটি। তাই তিনি বাঙালদের থেকে দূরে থাকেন। এই গোপন রহস্য অশোক বাবুই ছেদ করে দেন ঢাকায়। বঙ্গবন্ধুর আমন্ত্রণে তিনি দুই সপ্তাহের জন্য বাংলাদেশ সফর করেন। এ সময় বঙ্গবন্ধুর দেওয়া এক নৈশভোজে অশোক বাবু বলেন, মুজিব ভাই আমিও বাঙাল। এই দেশের। আমি চমকে উঠলাম। কী শুনেছি এতদিন ধরে! আমাদের আসল বাড়ি পূর্ববাংলার কুষ্টিয়া জেলায়। অশোক বাবুরা যে বাঙাল, সে কথা কলকাতায় বলতেই অনেকেই আমাকে এই মারে তো সেই মারে। কিন্তু অশোক বাবুকে গিয়ে জিজ্ঞেস করার ক্ষমতা কারও ছিল না। রামমোহন থেকে বিদ্যাসাগর অনেক চেষ্টা করেছেন এই ঘটিদের বাঙালি হিসেবে তুলে ধরার জন্য। বিভিন্ন পাড়ায় দেখেছি। শ্যামবাজারে শুরু, এস্টানিতে শেষ। তার মাঝে তিনবার বাড়ি বদল করতে হয়েছিল। শেষ পর্যন্ত আটের দশকের শেষ দিক থেকে সল্টলেকের বাসিন্দা। এখনো আমার আশপাশে বেশ কয়েকটি ঘটি পরিবার আছে। তারা বন্ধুত্ব করার জন্য আমার কাছে মাঝেমধ্যে আসে। আমি কায়দা করে এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করি।

ঘটি-বাঙালদের বর্তমানে কাজিয়া চরমে ওঠে ইস্টবেঙ্গল-মোহনবাগান ম্যাচ থাকলে। সেদিন পশ্চিমবঙ্গের মানুষ ঘটি-বাঙাল এই দুই ভাগে আড়াআড়ি ভাগ হয়ে যায়। মোহনবাগান জিতলে তাদের সমর্থকদের যত রাগ গিয়ে পড়ে বাঙাল সমর্থকদের ওপর। আর যদি ইস্টবেঙ্গল জিতে যায় তখন বাঙাল সমর্থকরা ঘটিদের দিকে সবলে মারতে ওঠে। ইদানীং অবশ্য দুটি ম্যাচেই বিদেশি প্লেয়ারদের রমরমা। কটা বাঙালি প্লেয়ার আছে হাতে গুনে বলা যায়। তবে ঘটি-বাঙালের দ্বৈরথ কিন্তু একই রকম আছে। সেই সঙ্গে রয়েছে জাত, দেশভাগ তুলে নানা কুরুচিকর কটাক্ষ। সমাজবিদরা মনে করেন, সমাজ ও জীবনের নানা ক্ষেত্রে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করতে সক্ষম হয়েছেন বাঙালরা। পূর্ববাংলা থেকে সর্বস্ব খুইয়ে এপারে এসে যেভাবে তারা নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করেছেন তা সহ্য করতে পারেননি এপারের বাঙালিরা। এই কটাক্ষ, গালাগালি সেগুলোরই বহিঃপ্রকাশ।

আমার জামাইবাবু প্রয়াত নকুলেশ্বর গুপ্ত প্রায় সাত বছর বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলে কাটিয়েছেন। জেল থেকে ছাড়া পেয়ে দেশে ফিরেই নিজের জমিতে একটি স্কুল স্থাপন করেন। তার পাড়ার বন্ধুবান্ধবরা এই স্কুল স্থাপনে যথেষ্ট সাহায্য করেছিলেন। তিনিও উদ্বাস্তু হয়ে এক কাপড়ে কলকাতায় আসেন। তিনি এক মাসের মধ্যে কলকাতা থেকে ৩০ মাইল দূরে ক্যানিংয়ে একটি স্কুলে শিক্ষকতার চাকরি পান। ছয় মাসের মধ্যে হুগলি জেলার হাথনি গ্রামে আরেকটি স্কুলে সহকারী প্রধান শিক্ষক হিসেবে যোগ দেন। সেখানে ছাত্ররা ও বাকি শিক্ষকরা সবাই ঘটি। বছরখানেকের মধ্যেই তিনি বাঁশবেড়িয়া স্কুলে হেডমাস্টার হয়ে আসেন। তিনি আমাকে বলেছিলেন, হাথনিতে ঘটিদের দাপটে কাজ করা যাচ্ছিল না। পড়াশোনার কোনো পরিবেশই ছিল না। বাঁশবেড়িয়ার বাঙালদের বদনাম বেশি। তিনি টাকা তুলে জমি কিনে প্রথমে ১০ ক্লাস ও পরে ১২ ক্লাস পর্যন্ত স্কুল স্থাপন করেন। বর্তমানে শিক্ষা দুর্নীতি নিয়ে পশ্চিমবঙ্গে যে তুলকালাম হচ্ছে, যারা করছে তারা সবাই হুগলি জেলার লোক। ঘটিদের অন্যতম প্রিয় খাবার ছিল কুমড়ো আর পোস্ত। পোস্তর নাম আমরা দেশে থাকতে কখনো শুনিনি। এখন পোস্ত এমন একটি খাদ্যদ্রব্য যার খোসা দিয়ে আফিম তৈরি হয়। আমি কলেজে পড়ার সময় এক ঘটি বন্ধুর বাড়িতে খেতে গেছিলাম। ঝিঙা পোস্ত ঘটিদের অন্যতম প্রধান খাদ্য। এই পোস্ত কাহিনি বাড়িতে বলতেই মা বলেছিলেন, ওরা পোস্ত খায় বেশি। আর আমরা রান্নায় নারকেল দিই। বাংলাদেশে ছোট ছোট জমিদার-জোতদাররা নিজ নিজ এলাকায় স্কুল গড়ে তোলেন। আমি যে গ্রামের স্কুলে পড়তাম, ১৯০৭ সালে তিনটি গ্রাম কেওড়া-বেলতাখান-রণমতী নিয়ে কেবিআর স্কুল ছিল। বাংলাদেশ হওয়ার পর ২৬ কি ২৭ ডিসেম্বর তোফায়েল আহমেদ সাহেবের সঙ্গে আমার কন্টিনেন্টাল হোটেলের সামনে দেখা। তিনি বলেন, আপনাকে খুঁজছিলাম। আপনাকে নিয়ে ভোলা যাব। আমি বললাম পথে আমাকে ঝালকাঠি নামিয়ে দেবেন। আবার ফেরার পথে তুলে নেবেন। সেই মতো তোফায়েল সাহেব আমাকে ঝালকাঠিতে নামিয়ে দেন। আমি রিকশা নিয়ে ডাক্তারপট্টিতে আমাদের বাড়িতে যাই। সেখানে তখন ইস্ট পাকিস্তান সরকারের সাব-রেজিস্ট্রারের দফতর হয়েছে। সেখানে কয়েকজন কাজ করছিলেন। আমার পরিচয় দিতেই তারা আমাকে ভিতরে নিয়ে গিয়ে খাতিরযত্ন করেন। আমার বাবার ফেলে আসা আলমারিটাও তারা ব্যবহার করছিলেন। পরে আমাকে আবার রিকশা করে ফিরিয়ে নিয়ে যান। সেখান থেকে তোফায়েল সাহেব আমাকে হেলিকপ্টারে করে আবার ঢাকায় নিয়ে আসেন।

লেখক : ভারতীয় প্রবীণ সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
সর্বশেষ খবর
যুক্তরাজ্যে অভিবাসনে ভাষাগত দক্ষতার নতুন নিয়ম
যুক্তরাজ্যে অভিবাসনে ভাষাগত দক্ষতার নতুন নিয়ম

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের প্রস্তুতি : ছুটির দিনেও ইসি কর্মকর্তাদের অফিস করার নির্দেশ
নির্বাচনের প্রস্তুতি : ছুটির দিনেও ইসি কর্মকর্তাদের অফিস করার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে পিকআপ ভ্যান-মাহিন্দ্রা সংঘর্ষে নিহত ২
টাঙ্গাইলে পিকআপ ভ্যান-মাহিন্দ্রা সংঘর্ষে নিহত ২

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়া
বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক
বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে মান্নানের নির্দেশনায় বিএনপির ৩১ দফার প্রচার-প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ
সিদ্ধিরগঞ্জে মান্নানের নির্দেশনায় বিএনপির ৩১ দফার প্রচার-প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবি ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ ডিবেটিং ক্লাবের নেতৃত্বে মিলন-কাইফ
জবি ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ ডিবেটিং ক্লাবের নেতৃত্বে মিলন-কাইফ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লা বোর্ডের ৯ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ
কুমিল্লা বোর্ডের ৯ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার জেন-জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, ব্যাপক সংঘর্ষ
এবার জেন-জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, ব্যাপক সংঘর্ষ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিক্টোরিয়ায় উৎসবের আমেজে বিদায় অনুষ্ঠান
ভিক্টোরিয়ায় উৎসবের আমেজে বিদায় অনুষ্ঠান

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এআই দিয়ে কিভাবে দ্রুত ও প্রফেশনালি সিভি বানাবেন
এআই দিয়ে কিভাবে দ্রুত ও প্রফেশনালি সিভি বানাবেন

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যারিয়ার

সিলেটে ২০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পাসের হার
সিলেটে ২০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পাসের হার

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

১০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির
জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার
ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে পাসের হার বেশি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে পাসের হার বেশি

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও ৩০ ফিলিস্তিনির নিথর দেহ ফেরত দিল ইসরায়েল
আরও ৩০ ফিলিস্তিনির নিথর দেহ ফেরত দিল ইসরায়েল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কপিল শর্মার ক্যাফেতে ফের গুলিবর্ষণ, নিশানায় ‘সালমানের শত্রু’ গ্যাং
কপিল শর্মার ক্যাফেতে ফের গুলিবর্ষণ, নিশানায় ‘সালমানের শত্রু’ গ্যাং

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একদিনে শিক্ষার্থীরা লাগিয়েছেন ২০ হাজার তালের বীজ
একদিনে শিক্ষার্থীরা লাগিয়েছেন ২০ হাজার তালের বীজ

১০ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’
‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি
তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট
চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প
হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প
রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?
সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র
কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা
পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’
‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ
অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা
১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ
ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ
মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা
কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ
প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল
যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশ কর্মকর্তাদের দুদকে বদলির আদেশ বাতিল
পুলিশ কর্মকর্তাদের দুদকে বদলির আদেশ বাতিল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন
বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণে নতুন নিয়ম, জেনে নিন কীভাবে
এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণে নতুন নিয়ম, জেনে নিন কীভাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না
নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া
নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন
সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম
ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট
মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে
ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে

নগর জীবন

পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে
ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ
শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ

নগর জীবন

খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে

প্রথম পৃষ্ঠা

আয়ুপথ
আয়ুপথ

সাহিত্য

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

সম্পাদকীয়

নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

নতজানু
নতজানু

সাহিত্য

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে

নগর জীবন

হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি
হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি

নগর জীবন

শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়
ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়

নগর জীবন

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’

শোবিজ

১৬ দিনেই হাসপাতালে ভর্তি ১০ হাজার ডেঙ্গু রোগী
১৬ দিনেই হাসপাতালে ভর্তি ১০ হাজার ডেঙ্গু রোগী

পেছনের পৃষ্ঠা