শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২৫, শনিবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

পশ্চিমবঙ্গ : ঘটি-বাঙাল সম্পর্ক

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
অনলাইন ভার্সন
পশ্চিমবঙ্গ : ঘটি-বাঙাল সম্পর্ক

প্রত্যেক রবিবার সকালে কলকাতার ইংরেজি/বাংলা খবরের কাগজ হাতে নিয়ে প্রথম পাতা থেকে শেষ পাতা পড়ি না। পড়ি ভিতরের চার পাতা থেকে সাত পাতা সাপ্লিমেন্ট। এ পাতাগুলো সব ভর্তি থাকে ম্যাট্রিমোনিয়াল বিজ্ঞাপনে। এ বিজ্ঞাপনগুলোয় দেখা যাচ্ছে শতকরা ৭০টি বিজ্ঞাপন থাকে। পাত্র-পাত্রী উভয়ই চাই পূর্ববঙ্গের অর্থাৎ বাংলাদেশের। ৩০ ভাগ থাকে পশ্চিমবঙ্গের পাত্র-পাত্রী চাই। ভারতের স্বাধীনতার ৭৬ বছর পরেও দুই বাংলার মধ্যে যে ঘটি-বাঙাল সম্পর্ক তৈরি হয়েছিল, তা এখনো বহাল আছে। দীর্ঘ অভিজ্ঞতায় অভিভাবকরা বুঝতে পেরেছেন, ঘটি-বাঙালের মধ্যে এখনো মিল নেই। কেন নেই? বিজ্ঞাপনদাতাদের অনেকেরই অভিজ্ঞতা হচ্ছে- দুই বাংলার সংস্কৃতির মধ্যে মিলমিশ খাচ্ছে না। তাই অভিভাবকরা আগাম বিজ্ঞাপন দিয়ে বলেন, পাত্র বা পাত্রীর জন্য পূর্ব বাংলার ‘ম্যাচ’ চাই। কিন্তু এটা কেন হচ্ছে? অভিজ্ঞতায় দেখা যাচ্ছে, পারিবারিক ক্ষেত্রে কোথাও না কোথাও একটা অমিল রয়ে গেছে। শুধু সাংস্কৃতিক নয়, ব্যক্তিগত জীবনে কোথাও না কোথাও একটা খুনসুটির ভাব দুই পরিবারের মধ্যে জেগে ওঠে। এর কারণ নিয়ে বহু খোঁজখবর নেওয়ার চেষ্টা করেছি। ওপারের মেয়ে বা ছেলেরা কত বেশি সহনশীল, তা না হলে বিজ্ঞাপনের শেষ লাইনে কেন পূর্ববঙ্গ বা পশ্চিমবঙ্গ বিশেষ করে উল্লেখ করা থাকে? দীর্ঘদিনের শত্রু ইস্টবেঙ্গল-মোহনবাগান ক্লাব। পূর্ববঙ্গের বড় বড় নেতা যেমন জ্যোতি বসু, প্রমোদ দাশগুপ্ত তারা মোহনবাগানেরই সমর্থক ছিলেন। এমনকি বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামী প্রথম সারির অন্যতম নেতা আবুল হাসনাত মোহাম্মদ কামারুজ্জামান সাহেব কলকাতার প্রেসিডেন্সি কলেজের ছাত্র। তখন থেকেই তিনি মোহনবাগানের সমর্থক। এমনকি দেশ ভাগ হওয়ার পরও তিনি ইস্টবেঙ্গল-মোহনবাগানের খেলা দেখতে কলকাতায় আসতেন। কামারুজ্জামান পাকিস্তানে থাকাকালীন মোহনবাগান এক্সিকিউটিভ কমিটির সদস্য ছিলেন। আমি জিজ্ঞেস করেছিলাম আপনি বাঙাল হয়েও কেন ঘটি ক্লাবকে সমর্থন করেন? তিনি পকেট থেকে জর্দার কৌটো থেকে এক চিমটি জর্দা মুখে নিয়ে বলেছিলেন, বাঙালিরা কি ফুটবল খেলতে পারে?

স্বাধীনতার ছয়-সাত মাস পরে আমাকে একদিন ঢাকায় বললেন, চল কলকাতায় যাই। অমুক দিন ইস্টবেঙ্গল-মোহনবাগান ফাইনাল খেলা। বহুদিন মাঠে যাইনি। এবার সামনের সারিতে বসে মোহনবাগানের জয় দেখব। আরএসপি নেতা শ্রী যতীন চক্রবর্তী ঢাকার লোক হয়েও তাকে মাঠে দেখেছি, যখন মোহনবাগান গোল দিত, তিনি আসন থেকে লাফিয়ে উঠে চিৎকার শুরু করতেন।

উদ্বাস্তু তকমা নিয়ে ১৯৫০ সালে যখন কলকাতায় এলাম তখন আমার চোখের সামনে ছিল কী করে ঘটিরা বাঙালদের ঘৃণা করত। যেদিন কলকাতায় শিয়ালদহ স্টেশনে পৌঁছলাম, আমরা কোথায় উঠব জানা ছিল না। প্ল্যাটফরমের বাইরে যেতেই দেখলাম এক ভদ্রলোক। তিনি আমার মাকে প্রণাম করে হঠাৎ বাবা কেন আসেনি তা নিয়ে প্রচণ্ডভাবে বকাবকি করছিলেন। তার ভাষা কিছুই বুঝতে পারছিলাম না।
শুধু বুঝতে পারছিলাম, তিনি বাবাকে গালাগালি করছেন। আমি পাল্টা জবাব দিতে গেলে মা আমাকে থামিয়ে দিয়ে বলেন, উনি তোর মামা। তার আগে আমি কখনো মামাকে দেখিনি। তিনি বরাবরই কলকাতায় থাকতেন। তার কথাবার্তাও ছিল কলকাতাইয়া। দুটো ঘোড়ার গাড়ি মামা ডেকে নিয়ে এলেন। গন্তব্যস্থল শ্যামবাজার মামার বাড়ি। সেখানে গিয়ে দেখলাম অনেক ঘর। মামিমা ছুটে এসে মাকে প্রণাম করে বললেন, তোমাদের কারও খাওয়া হয়নি। আমি রান্না করে রেখেছি। তোমরা হাত-মুখ ধুয়ে খেয়ে নাও।

যত দিন যেতে লাগল, ঘটিদের সঙ্গে আস্তে আস্তে মিশতে শুরু করলাম। কিন্তু তাদের কথাবার্তা ভালো বুঝতে পারতাম না। আমরা যে পূর্ববঙ্গ থেকে কলকাতায় গেছি, সেটা আদৌ তাদের পছন্দ হয়নি। তাই আকার-ইঙ্গিতে আমাদের গালাগালি করত। অসম্মান করত। সেগুলো হজম করে যেতাম। এটুকু বুঝতে পারতাম ইনিয়ে-বিনিয়ে বাঙালদের গালাগাল দিচ্ছে। কেন দিচ্ছে তা আমার কাছে কোনো দিন বোধগম্য হয়নি।

আমার মামার মোদ্দাকথা ছিল, ১৯৪২ সালে গান্ধীজি ইংরেজদের সতর্ক করে বলেছিলেন, আংরেজ ভারত ছোড়। সে সময় নাকি কলকাতা ও তার কাছেই ৪০-৫০ টাকা কাঠায় জমি বিক্রি হতো। আমার মামা বাবাকে নাকি চিঠি লিখেছিলেন। দক্ষিণ কলকাতায় বালীগঞ্জ এলাকা উন্নত করা হচ্ছে। এখানে ২০-২৫ কাঠা জমি কিনে রাখুন। বাবা তার উত্তরে লিখেছিলেন, কলকাতায় মশা, কলকাতায় কলের জলে স্নান করতে হবে। মিষ্টিকুমড়োর খ্যাঁট খেতে হবে। এই তো তোদের কলকাতা। স্বাধীনতা সংগ্রাম করেছি, জেল খেটেছি কি নিজের বাড়ি ছেড়ে কলকাতা যাওয়ার জন্য? আমি বেশ আছি। হ্যাঁ এখানে সমস্যা আছে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার। তাদের সঙ্গে লড়াই করার মতো জনবল আমার আছে। এখানকার মানুষ যাদের আমি চিকিৎসা করি। তারা সব সময় আমাকে গার্ড দিয়ে রাখে।

তবে প্রথম কয়েক মাস পরই বুঝতে পারলাম পশ্চিমবঙ্গের ঘটিরা খুবই স্বার্থপর। আর বাঙালরা এতটা স্বার্থপর নয়। যদিও স্বাধীনতার ৫২ বছর পর বাংলাদেশেও জাতপাতের সমস্যা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। যত দিন যায় বুঝতে পারছি জোড়াসাঁকোর কাছাকাছি থেকেও এই লোকগুলো খুবই অসভ্য। তারা রবীন্দ্রনাথের থেকে কিছুই শেখেনি। পড়েনি নজরুলের কবিতা। তাই তারা খুবই উগ্র। তারা বাঙালদের দেখলে এমন ভাষায় কথা বলত, আমরা দূর থেকেই বুঝতে পারতাম আমাদের গালাগালি দিচ্ছে।

আনন্দবাজারে চাকরি পাওয়ার পর দেখলাম অসাংবাদিক কর্মী বেশির ভাগই ঘটি। আর সাংবাদিকদের মধ্যে ৯৯ শতাংশ বাঙাল। এবার একটা কথা বলি যা এত দিন বলিনি। কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় শুনেছি আনন্দবাজারের মালিক পুরো ঘটি। উত্তর কলকাতায় জন্ম। সেখানেই বড় হয়েছেন। চাকরি পাওয়ার পরেও অনেকে আমাকে বলেছেন, অশোক বাবু তো ঘটি। তাই তিনি বাঙালদের থেকে দূরে থাকেন। এই গোপন রহস্য অশোক বাবুই ছেদ করে দেন ঢাকায়। বঙ্গবন্ধুর আমন্ত্রণে তিনি দুই সপ্তাহের জন্য বাংলাদেশ সফর করেন। এ সময় বঙ্গবন্ধুর দেওয়া এক নৈশভোজে অশোক বাবু বলেন, মুজিব ভাই আমিও বাঙাল। এই দেশের। আমি চমকে উঠলাম। কী শুনেছি এতদিন ধরে! আমাদের আসল বাড়ি পূর্ববাংলার কুষ্টিয়া জেলায়। অশোক বাবুরা যে বাঙাল, সে কথা কলকাতায় বলতেই অনেকেই আমাকে এই মারে তো সেই মারে। কিন্তু অশোক বাবুকে গিয়ে জিজ্ঞেস করার ক্ষমতা কারও ছিল না। রামমোহন থেকে বিদ্যাসাগর অনেক চেষ্টা করেছেন এই ঘটিদের বাঙালি হিসেবে তুলে ধরার জন্য। বিভিন্ন পাড়ায় দেখেছি। শ্যামবাজারে শুরু, এস্টানিতে শেষ। তার মাঝে তিনবার বাড়ি বদল করতে হয়েছিল। শেষ পর্যন্ত আটের দশকের শেষ দিক থেকে সল্টলেকের বাসিন্দা। এখনো আমার আশপাশে বেশ কয়েকটি ঘটি পরিবার আছে। তারা বন্ধুত্ব করার জন্য আমার কাছে মাঝেমধ্যে আসে। আমি কায়দা করে এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করি।

ঘটি-বাঙালদের বর্তমানে কাজিয়া চরমে ওঠে ইস্টবেঙ্গল-মোহনবাগান ম্যাচ থাকলে। সেদিন পশ্চিমবঙ্গের মানুষ ঘটি-বাঙাল এই দুই ভাগে আড়াআড়ি ভাগ হয়ে যায়। মোহনবাগান জিতলে তাদের সমর্থকদের যত রাগ গিয়ে পড়ে বাঙাল সমর্থকদের ওপর। আর যদি ইস্টবেঙ্গল জিতে যায় তখন বাঙাল সমর্থকরা ঘটিদের দিকে সবলে মারতে ওঠে। ইদানীং অবশ্য দুটি ম্যাচেই বিদেশি প্লেয়ারদের রমরমা। কটা বাঙালি প্লেয়ার আছে হাতে গুনে বলা যায়। তবে ঘটি-বাঙালের দ্বৈরথ কিন্তু একই রকম আছে। সেই সঙ্গে রয়েছে জাত, দেশভাগ তুলে নানা কুরুচিকর কটাক্ষ। সমাজবিদরা মনে করেন, সমাজ ও জীবনের নানা ক্ষেত্রে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করতে সক্ষম হয়েছেন বাঙালরা। পূর্ববাংলা থেকে সর্বস্ব খুইয়ে এপারে এসে যেভাবে তারা নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করেছেন তা সহ্য করতে পারেননি এপারের বাঙালিরা। এই কটাক্ষ, গালাগালি সেগুলোরই বহিঃপ্রকাশ।

আমার জামাইবাবু প্রয়াত নকুলেশ্বর গুপ্ত প্রায় সাত বছর বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলে কাটিয়েছেন। জেল থেকে ছাড়া পেয়ে দেশে ফিরেই নিজের জমিতে একটি স্কুল স্থাপন করেন। তার পাড়ার বন্ধুবান্ধবরা এই স্কুল স্থাপনে যথেষ্ট সাহায্য করেছিলেন। তিনিও উদ্বাস্তু হয়ে এক কাপড়ে কলকাতায় আসেন। তিনি এক মাসের মধ্যে কলকাতা থেকে ৩০ মাইল দূরে ক্যানিংয়ে একটি স্কুলে শিক্ষকতার চাকরি পান। ছয় মাসের মধ্যে হুগলি জেলার হাথনি গ্রামে আরেকটি স্কুলে সহকারী প্রধান শিক্ষক হিসেবে যোগ দেন। সেখানে ছাত্ররা ও বাকি শিক্ষকরা সবাই ঘটি। বছরখানেকের মধ্যেই তিনি বাঁশবেড়িয়া স্কুলে হেডমাস্টার হয়ে আসেন। তিনি আমাকে বলেছিলেন, হাথনিতে ঘটিদের দাপটে কাজ করা যাচ্ছিল না। পড়াশোনার কোনো পরিবেশই ছিল না। বাঁশবেড়িয়ার বাঙালদের বদনাম বেশি। তিনি টাকা তুলে জমি কিনে প্রথমে ১০ ক্লাস ও পরে ১২ ক্লাস পর্যন্ত স্কুল স্থাপন করেন। বর্তমানে শিক্ষা দুর্নীতি নিয়ে পশ্চিমবঙ্গে যে তুলকালাম হচ্ছে, যারা করছে তারা সবাই হুগলি জেলার লোক। ঘটিদের অন্যতম প্রিয় খাবার ছিল কুমড়ো আর পোস্ত। পোস্তর নাম আমরা দেশে থাকতে কখনো শুনিনি। এখন পোস্ত এমন একটি খাদ্যদ্রব্য যার খোসা দিয়ে আফিম তৈরি হয়। আমি কলেজে পড়ার সময় এক ঘটি বন্ধুর বাড়িতে খেতে গেছিলাম। ঝিঙা পোস্ত ঘটিদের অন্যতম প্রধান খাদ্য। এই পোস্ত কাহিনি বাড়িতে বলতেই মা বলেছিলেন, ওরা পোস্ত খায় বেশি। আর আমরা রান্নায় নারকেল দিই। বাংলাদেশে ছোট ছোট জমিদার-জোতদাররা নিজ নিজ এলাকায় স্কুল গড়ে তোলেন। আমি যে গ্রামের স্কুলে পড়তাম, ১৯০৭ সালে তিনটি গ্রাম কেওড়া-বেলতাখান-রণমতী নিয়ে কেবিআর স্কুল ছিল। বাংলাদেশ হওয়ার পর ২৬ কি ২৭ ডিসেম্বর তোফায়েল আহমেদ সাহেবের সঙ্গে আমার কন্টিনেন্টাল হোটেলের সামনে দেখা। তিনি বলেন, আপনাকে খুঁজছিলাম। আপনাকে নিয়ে ভোলা যাব। আমি বললাম পথে আমাকে ঝালকাঠি নামিয়ে দেবেন। আবার ফেরার পথে তুলে নেবেন। সেই মতো তোফায়েল সাহেব আমাকে ঝালকাঠিতে নামিয়ে দেন। আমি রিকশা নিয়ে ডাক্তারপট্টিতে আমাদের বাড়িতে যাই। সেখানে তখন ইস্ট পাকিস্তান সরকারের সাব-রেজিস্ট্রারের দফতর হয়েছে। সেখানে কয়েকজন কাজ করছিলেন। আমার পরিচয় দিতেই তারা আমাকে ভিতরে নিয়ে গিয়ে খাতিরযত্ন করেন। আমার বাবার ফেলে আসা আলমারিটাও তারা ব্যবহার করছিলেন। পরে আমাকে আবার রিকশা করে ফিরিয়ে নিয়ে যান। সেখান থেকে তোফায়েল সাহেব আমাকে হেলিকপ্টারে করে আবার ঢাকায় নিয়ে আসেন।

লেখক : ভারতীয় প্রবীণ সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৫৪ মিনিট আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে