শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:০৫, সোমবার, ২৭ নভেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

মানুষ কবে মানুষ হবে!

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
মানুষ কবে মানুষ হবে!

এক. এমন একটা লেখা পেলাম ‘আপনি যাকে আপনার পৃথিবী বানিয়ে রেখেছেন তার পৃথিবীর কোথাও হয়তো আপনি নেই!’ লেখাটা মনকে খুব আহত করল, মনে হলো কী যেন একটা না বলা কষ্টের কথা লেখাটার মধ্যে আছে, ক্ষতবিক্ষত ক্লান্ত দেহে অদেখাকে দেখার তীব্র ব্যাকুলতা আছে। এটা পরখ করতে যে মানুষটা নিজেকে অন্ধকার ঘরে ছুড়ে ফেলে ভাবছে, এক টুকরো আলো নিয়ে সেই মানুষগুলো হয়তো তাকে  পথ দেখাতে আসবে, এক দিন যাদের সে অন্ধকার থেকে তুলে নিয়ে এসে পথ দেখিয়েছিল। তাদের জন্য সে নিজের মাথাসমেত দেহটাকে নুয়ে সিঁড়ি বানিয়েছিল, বুটের পর বুটের আঘাতে মেরুদন্ডটাতে চির ধরিয়েছিল, তারপরও তাদের পৃথিবীর মাথা বানিয়ে মনে মনে আত্মতৃপ্তিতে ভোগে স্বপ্নের জাল বুনেছিল, আমি হয়তো পৃথিবী হতে পারেনি, কিন্তু তারা আমার পৃথিবী হয়েছে। হয়তো তাদের মনের স্পেসের কোনো না কোনো ছোট একটা জায়গায় আমি আছি। 

কিন্তু এ বাণিজ্যিক পৃথিবীতে, যেখানে প্রতিদিন বাজারে মানুষ মনকে বিক্রি করে দিয়ে মুখোশ পরেই আনন্দে ডুবছে, সেখানে এত সহজ সরল ভাবনার মূল্য কি আর আছে। ইমোশনের মতো ফালতু একটা জিনিস নিয়ে মানুষ এখন মুখ চেপে চেপে হাসে, ইমোশনের ভিতরের পুঞ্জীভূত কান্নাগুলো দেখার যে সময় আর কারও নেই। স্বার্থ এমন একটা বিষয়, যেখানে মাথা আর মনটা দেহের অংশ হিসেবে থাকে না, বরং এ দুটোর মৃত্যু হয়, অসার দেহটা থাকে, সেটাই ক্রীতদাসের হাসি হাসতে হাসতে যারা টেনে নিয়ে যায় তাদের মানুষ বলে পরিচয়টা হয়তো থাকে, অথচ মানুষ নামের মানুষটাই তাদের ভিতরে থাকে না।

পৃথিবীটা খুব অদ্ভুত, যাদের আমরা পৃথিবী ভাবি, তারা ততক্ষণ আমাদের বোঝানোর চেষ্টা করে, তাদের পৃথিবীতে আমাদের একটা জায়গা আছে, যতক্ষণ আমরা তাদের স্বার্থ পূরণের মতো লোভনীয় একটা বস্তু হিসেবে থাকি অথচ এটা হিপোক্রেসি হিপোক্রেসি খেলার মতো। অনেকটা হাওয়াই মিঠাইয়ের মতো, মুখে দিলে মিষ্টি মিষ্টি মুখ, সেটা বোঝার আগেই মিষ্টির ভিতরে তলিয়ে যায়। অনেকটা জোঁকের মতো, খুব গোপনে শরীরের রক্তগুলো শোষকের মতো চুষে নেয় অথচ বুঝতে দেয় না। সেটা যখন পিঁপড়া হয় তখন মিষ্টির রসে ডুবে এতটাই মিষ্টি খেয়ে ফেলে যে, তখন সেটাই তাদের মৃত্যুর কারণ হয়। ভোগবাদিতা ঠিক এমনই, পৃথিবীর সব সম্পদ পকেটে ভরতে ভরতে এতটাই মানুষ ডুবে যায় যে, ভুলে যায় এ সম্পদ তার নয়, ওই আমজনতার যাদের প্রতিদিনের ঘাম ঝরানো রক্তক্ষরণে এগুলো জন্ম নেয়, ভাগ্য বড় অদ্ভুত, সাধারণ মানুষের ভাগ্যে সেই সম্পদের বিন্দুমাত্র জোটে না অথচ সেটা চলে যায় লোভীদের হাতে। তবে এর ফলাফল কখনো ভালোও হয় না। চোখের সামনে মানুষ বিচার করে, চোখের বাইরে প্রকৃতি বিচার করে, সেটা কেউ বোঝে, কেউ বোঝে না।

আমি একটু অন্যভাবেই বিষয়টাকে ভাবি, আমি অনেক ছোট, অনেক বোকা, অনেক বড় হাস্যরসের চরিত্র, আমি মাটিতে পা রেখেই চলি, হাওয়ায় উড়ি না, কারণ মাটিতে বাস্তবতা থাকে, মুখ থুবড়ে মাটিতে পড়ে গিয়ে কাদামাটিকে শরীরে জড়িয়ে একটা অন্যরকম সুখ থাকে, হাওয়ায় শূন্যতা থাকে, যেখানে বাস্তবতার বদলে ভ্রান্তি বিলাস থাকে, যে বিলাসে কাপুরুষদের মুখ থাকে। মুখ লুকানোর মুখোশ থাকে। কারও পৃথিবীতে আমি থাকলেও কি, না থাকলেও কি?

সেটা নিয়ে ভাবি না। আমার মনটাই আমার পৃথিবী, সেটা আমার মতো করেই ভাবতে পারে। আমি একটা উপমা, আমার মধ্যে আপনি আছেন, আপনারা আছেন, যদিও একেকজনের পৃথিবীটা একেকরকম, একেক রঙের। অদ্ভুত মনে হলেও এটাই সত্য, আপনি যাদের আপনার পৃথিবী বানিয়ে রেখেছেন তাদের হয়তো নিজের কোনো পৃথিবীই নেই, তারা রাজপ্রাসাদে বাস করে, রাজার মতো চলে কিন্তু তাতে কী লাভ, চোখে ঘুম নেই, মনে শান্তি নেই, ঝাড়বাতির আলোর নিচে তাদের শরীরটা আছে, তারা নিজেরাই নেই। অথচ তাদের কাছে অবাঞ্ছিত, মূল্যহীন, ছাপোষা একটা মানুষ হয়েও আপনার নিজের একটা জৌলুসবিহীন পৃথিবী আছে, সেটা কোনো রাজপ্রাসাদ না, ঝাড়বাতির কৃত্রিম আলোর ঝলকানি সেখানে নেই, সেখানে অভাব আছে বলেই সুখ আছে, মনে প্রশান্তি আছে, চোখে প্রাণজুড়ানো ঘুম আছে। ওরা আপনাকে মনে রাখেনি, আপনি ওদের কখনো ভুলে যাননি। 

আপনার পৃথিবীতে তারা আগেও ছিল, এখনো আছে, ভবিষ্যতেও থাকবে। আপনি আপনার নিজের মতো, তাদের মতো না। তারা আছে, তাদের মেরুদন্ড নেই। হামাগুড়ি দিয়ে তারা নিজেদের হারানো মেরুদন্ড খোঁজে, তারা একজন-দুজন না, অনেক অনেকজন। চার দেয়ালে বন্দি সেই মানুষগুলো উদ্ভিদ থেকে প্রাণভরে অক্সিজেন নিতে না পারলেও আইসিইউর কৃত্রিম অক্সিজেন নিয়ে বেঁচে আছে, ইনকিউবিটরের ভিতরে বেঁচে থাকার অভিনয় করে যাচ্ছে অবিরত! সেটা মানুষের জীবন না, মাকড়সার জীবন। ঠিক মাকড়সার জীবন না, ছারপোকার মতো কাপুরুষের জীবন, যারা মানুষের রক্ত সামনে এসে খায় না, সন্তর্পণে খায়।

দুই. পৃথিবীতে লজিক বলে একটা কথা আছে, যেটা জার্মানদের স্নো হোয়াইট রূপকথায় কথা বলা এক আয়নার মতো। যে আয়না সব সময় সত্য কথা বলত। কথিত আছে, জার্মানির বাভারিয়া অঞ্চলের লোর এলাকার মানুষেরা একসময় বিশ্বাস করত যে, আয়না সর্বদা সত্য কথা বলে। যে গল্পটার কথা ভাবছি, সেটাও হয়তো সেই আয়নার মতো, যেটা গল্পের বাইরের সত্যকে অতল গহ্বর থেকে টেনে তুলে মাটির পৃথিবীতে আনতে চায় কিন্তু আনার আগেই ভুলে যায়। ঠিক গল্পটা সেভাবে মনে পড়ছে না, যেভাবে মনে পড়ার কথা ছিল। কারণ যতই বয়স বাড়ছে, মুখস্থ বিদ্যা ততই কমছে, তবে গল্পটা আগে নেহাতই গল্প বলে মনে হলেও এখন বুঝি গল্পটা আসলে গল্প ছিল না, বরং গল্পের পেছনে অনেক সত্য লুকিয়ে ছিল। 

এটা নিছক গল্প, তবে গল্পের মতো নয়, গল্পের চেয়ে আরও বেশি কিছু। গল্পটা অনেকটা এমন : একদল ডাকাত ব্যাংকে ডাকাতি করতে এলে ব্যাংকের ম্যানেজারসহ প্রায় সবাই একরকম বিনা বাধায় তাদের ডাকাতি করার সুযোগ করে দিল। আনুমানিক ১ ঘণ্টা ডাকাতি করার পর প্রায় ১ কোটি টাকা নিয়ে ডাকাতরা দ্রুত সেই স্থান ত্যাগ করল। ডাকাতরা ডাকাতি করে চলে যাওয়ার আরও ১ ঘণ্টা পর ব্যাংকের ম্যানেজার পুলিশে খবর দিলেন তার ব্যাংকে ডাকাতি হয়েছে, ডাকাতরা প্রায় ৭০ কোটি টাকা ডাকাতি করে নিয়ে পালিয়েছে। পরের দিন খুব ফলাও করে লিড নিউজ হিসেবে খবরটা পত্র-পত্রিকায় বের হলো- অমুক শহরের অমুক ব্যাংক থেকে ৭০ কোটি টাকা ডাকাতি হয়েছে, নিরীহ ব্যাংকের ম্যানেজারসহ সবাই খুব আতঙ্কিত হয়ে পড়েছে। ডাকাতের সরদার পত্রিকা পড়তে গিয়ে একটু হেচকা টান খেল, আরে এ কেমন অদ্ভুত ঘটনা, আমরা ১ কোটি টাকা ডাকাতি করলাম আর পত্রিকার খবর বলছে ৭০ কোটি টাকা! 

কোনোভাবেই ডাকাতের সরদার ইকুয়েশনটা মেলাতে পারছে না। না, মেলাতে পারারই কথা, ডাকাতদের পেশিশক্তি থাকলেও লজিক থাকে না, আয়না ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়ার ক্ষমতা থাকে, আয়নায় মুখ দেখার সাহস থাকে না। কিন্তু লজিক বলে বিদ্যমান কথাটা তো উড়িয়ে দেওয়া যায় না। লজিকও খুব অদ্ভুত, চোর-পুলিশের মতো খেলতে ভালোবাসে। তবে সত্যের পেছনের গভীর সত্যটা দেখাতে বিন্দুমাত্র ছাড় দেয় না। যাদের মাথায় লজিক থাকে তারা হয়তো লোকলজ্জায় কথাটা বলতে পারে না, কিন্তু বুঝতে পারে পৃথিবীতে সত্যকে আমরা যেভাবে দেখি সত্য তার চেয়েও বেশি নির্মম, বেশি অসহায়। আমরা আসলে কেউ সত্য দেখি না, সত্যের মুখোশ পরা মিথ্যাকে দেখি।

এখানে মূল বিষয় হলো- ডাকাতরা ১ কোটি টাকা ডাকাতি করে পালিয়ে গেলেও ব্যাংকের ম্যানেজারসহ বাকিরা ৬৯ কোটি টাকা পুলিশকে খবর দেওয়ার আগেই ব্যাংক থেকে সরিয়ে ফেলেছিল। বিষয়টা খুব সহজ ডাকাতরা যত বড় না ডাকাত ছিল তাদের চেয়েও বড় ডাকাত ছিল ব্যাংকের ম্যানেজারসহ বাকিরা। আর আমজনতা যারা খেয়ে না খেয়ে দিনের পর দিন কষ্টের টাকা ব্যাংকে রেখেছিল তারা সারা জীবনের মতো সর্বস্বান্ত হয়ে যায়। পৃথিবীতে ছিঁচকে চোরের চেয়ে বড় চোর থাকে, ডাকাতের চেয়েও বড় ডাকাত থাকে, ছোট ছোট চোর-ডাকাতরা মাছ ধরার জালে আটকে যায়, বড় বড় চোর-ডাকাতরা সারা জীবন ধরাছোঁয়ার বাইরেই থেকে যায়। এটা একটা উদাহরণ মাত্র, এমন লজিক আশ্রিত অনেক মিথোলজি একটু মাথা খাটালেই ইকুয়েশন আকারে বের হয়ে আসতে পারে। তবে সেটা ঘুমন্ত আগ্নেয়গিরি হয়ে থাকলেই ভালো, আগ্নেয়গিরি ঘুম থেকে জেগে উঠলে নিজের মুখের ওপর পড়া মুখোশটা গলে গিয়ে অমানুষের মুখটা সহসাই বেরিয়ে আসতে পারে। সেটা দেখার চেয়ে না দেখাটাই ভালো, লজিকটা পেছনের পকেটে মানিব্যাগ হিসেবে ঢুকিয়ে রাখাটাই হয়তো সবচেয়ে ভালো সল্যুশন। আবার সবচেয়ে খারাপ সল্যুশনও।

তিন. সময় বদলেছে অথচ মানুষগুলো বদলায়নি। চরিত্রগুলো যেমন ছিল তেমনই আছে। তবে সময় পেরিয়ে গেছে অনেকটাই। মনে পড়ছে ফেলে আসা রাজা-মহারাজাদের জলসা ঘরের কথা। যেখানে পেটের দায়ে মানুষ থেকে নর্তকীতে রূপান্তরিত হওয়া রূপবতীদের রাখা হতো। জলসাঘরের মাথায় ঝুলানো ঝাড়বাতির আলোয় অন্ধকার জীবনের গভীর অনুভূতিতে হারিয়ে যাওয়া সেসব নর্তকীর কষ্টগুলো খাঁচায় বন্দি পাখির মতো আছড়ে পড়ত। পায়ের নূপুরের ঝনঝনানিতে নাচের আসরে সরাবে বুঁদ হয়ে থাকা হাসিমুখে রাজাদের আনন্দ দিত যারা, তাদের নিজেদের জীবনে কোনো আনন্দ ছিল না। রাজপ্রাসাদে রাজার বউ হয়ে রানিতে রূপান্তরিত হওয়া মানুষটা সোনা-রুপার অলংকারে নিজেকে ঢেকে রাখত, একটাই আশা ছিল তাদের, যদি রাজারা জলসাঘর ছেড়ে রাজমহলমুখী হন। দিনের পর দিন রানিরা রাতের ঘুমকে বিসর্জন দিয়ে রাজার জন্য প্রতীক্ষা করেছেন, চোখের পানি ফেলেছেন কিন্তু জলসাঘরের রঙিন পৃথিবীর ভ্রান্তি বিলাস রানিদের সব স্বপ্নকে ভেঙে দিয়েছে। রাজপ্রাসাদের প্রহরীরা সব দেখেছে, সব বুঝেছে কিন্তু রাজপ্রাসাদের বাইরে বেরিয়ে এসে সত্যটা কখনো বলতে পারেনি। সত্য বলা যে খুব কঠিন, মিথ্যা বলা যে খুব সহজ। হুমায়ুন আজাদ বলেছিলেন, ‘এখানে অসতেরা জনপ্রিয়, সৎ মানুষেরা আক্রান্ত’? কথাটা যেন সব সময়ের জন্য সত্য।

সময়ের চাকা ঘুরেছে, পৃথিবী এখন আরও বেশি করে সভ্যতার মেকআপ পরে জলসাঘর হয়েছে। সেই জলসাঘরকে ঘিরে কেউ এখনো রাজা, কেউ এখনো রানি, কেউ এখনো নর্তকী, কেউ এখনো প্রহরী, কেউ এখনো প্রজা। সবকিছুই রং বদলেছে, তবে মুখ দেখে চেনা কঠিন কে কোন রং মেখেছে। প্রাচীন শব্দের জায়গায় তথাকথিত আধুনিক শব্দটা যুক্ত হয়েছে, মানুষগুলো যেভাবে বন্দি ছিল সেভাবেই থেকে গেছে। সত্যগুলো প্রতিদিন জন্ম নেয়, প্রতিদিন কেউ জানার আগেই মরে যায়, তবে মিথ্যারা বেঁচে থাকে সত্যের মতো করেই। জলসাঘরের ক্রীতদাস চেনা এখন খুব কঠিন, কারণ সবাই যে খুব বেশি ভদ্রলোক।

চার. সংসারের বোঝা টানতে টানতে এক দিন নিঃস্বার্থ মানুষগুলো নিজেরাই সংসারের বোঝা হয়ে যায়। এ ব্যস্ত শহরে স্বার্থ যেখানে বেচাকেনা হয় সেখানে এমন মানুষদের কথা ভাবার সময় কি আর এখন কারও আছে? সবাই তো দৌড়াচ্ছে, যে যার মতো করে, দুদন্ড বসারও কারও সময় নেই। মাটিতে বসে রাতের আকাশে বোকার মতো তারা গুনতে গিয়ে তালগোল পাকিয়ে ফেলত যে লোকটা, সে এখন ঝাপসা চোখে আর আকাশ স্পষ্ট দেখতে পায় না, মনে হয় শীতের কুয়াশা চোখে ঘর বেঁধেছে। হাইপাওয়ারের চশমাটাও যেন এখন আর চোখের বোঝা টানতে পারছে না। চেনা চেনা মানুষ, চেনা চেনা শহর, এখন খুব অচেনা অচেনা লাগছে। সময় দৌড়াচ্ছে, মানুষও দৌড়াচ্ছে।  সময় আর মানুষ দুটোই যেন রোবট হয়ে গেছে আর মানুষের মনটাকে বিক্রি করে দিয়েছে ফেলে আসা সময়ের কাছে। ঝলমলে আলোর নিচে বসেও মনে হচ্ছে, নিজেকে মানুষ ভাবছি অথচ মানুষটার মনটাই নেই। সে মনটায় ভালোবাসা নেই। মানুষ কবে মানুষ হবে সেটাই যে এখন সবচেয়ে বড় প্রশ্ন!                                                                                                                                                 

লেখক : শিক্ষাবিদ, ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর


বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
অর্থনীতি গতিশীল রাখতে নির্বাচন জরুরি
অর্থনীতি গতিশীল রাখতে নির্বাচন জরুরি
ঐকতানে অনৈক্য : সেনাপ্রধানের বার্তা ভুলে গেছেন রাজনীতিকরা
ঐকতানে অনৈক্য : সেনাপ্রধানের বার্তা ভুলে গেছেন রাজনীতিকরা
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
সর্বশেষ খবর
সুন্দরগঞ্জে মোটরসাইকেল-সিএনজি সংঘর্ষে নিহত ১
সুন্দরগঞ্জে মোটরসাইকেল-সিএনজি সংঘর্ষে নিহত ১

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

দুধে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে কিশোরী ধর্ষণ, যাবজ্জীবন সাজা
দুধে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে কিশোরী ধর্ষণ, যাবজ্জীবন সাজা

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট
চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট

২০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা
শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু
নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা
যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল
জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য
জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা
রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন
৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়
চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক
ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা
সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা
চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ
মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী
নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে
ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে

নগর জীবন

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান

সম্পাদকীয়

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস
সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস

মাঠে ময়দানে

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার
আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার

নগর জীবন

রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির

পেছনের পৃষ্ঠা

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে
ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে

মাঠে ময়দানে

আলোচনায় আরপিও সংশোধন
আলোচনায় আরপিও সংশোধন

পেছনের পৃষ্ঠা

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ
ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ
শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের
বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের

পেছনের পৃষ্ঠা