শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:০৫, সোমবার, ২৭ নভেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

মানুষ কবে মানুষ হবে!

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
মানুষ কবে মানুষ হবে!

এক. এমন একটা লেখা পেলাম ‘আপনি যাকে আপনার পৃথিবী বানিয়ে রেখেছেন তার পৃথিবীর কোথাও হয়তো আপনি নেই!’ লেখাটা মনকে খুব আহত করল, মনে হলো কী যেন একটা না বলা কষ্টের কথা লেখাটার মধ্যে আছে, ক্ষতবিক্ষত ক্লান্ত দেহে অদেখাকে দেখার তীব্র ব্যাকুলতা আছে। এটা পরখ করতে যে মানুষটা নিজেকে অন্ধকার ঘরে ছুড়ে ফেলে ভাবছে, এক টুকরো আলো নিয়ে সেই মানুষগুলো হয়তো তাকে  পথ দেখাতে আসবে, এক দিন যাদের সে অন্ধকার থেকে তুলে নিয়ে এসে পথ দেখিয়েছিল। তাদের জন্য সে নিজের মাথাসমেত দেহটাকে নুয়ে সিঁড়ি বানিয়েছিল, বুটের পর বুটের আঘাতে মেরুদন্ডটাতে চির ধরিয়েছিল, তারপরও তাদের পৃথিবীর মাথা বানিয়ে মনে মনে আত্মতৃপ্তিতে ভোগে স্বপ্নের জাল বুনেছিল, আমি হয়তো পৃথিবী হতে পারেনি, কিন্তু তারা আমার পৃথিবী হয়েছে। হয়তো তাদের মনের স্পেসের কোনো না কোনো ছোট একটা জায়গায় আমি আছি। 

কিন্তু এ বাণিজ্যিক পৃথিবীতে, যেখানে প্রতিদিন বাজারে মানুষ মনকে বিক্রি করে দিয়ে মুখোশ পরেই আনন্দে ডুবছে, সেখানে এত সহজ সরল ভাবনার মূল্য কি আর আছে। ইমোশনের মতো ফালতু একটা জিনিস নিয়ে মানুষ এখন মুখ চেপে চেপে হাসে, ইমোশনের ভিতরের পুঞ্জীভূত কান্নাগুলো দেখার যে সময় আর কারও নেই। স্বার্থ এমন একটা বিষয়, যেখানে মাথা আর মনটা দেহের অংশ হিসেবে থাকে না, বরং এ দুটোর মৃত্যু হয়, অসার দেহটা থাকে, সেটাই ক্রীতদাসের হাসি হাসতে হাসতে যারা টেনে নিয়ে যায় তাদের মানুষ বলে পরিচয়টা হয়তো থাকে, অথচ মানুষ নামের মানুষটাই তাদের ভিতরে থাকে না।

পৃথিবীটা খুব অদ্ভুত, যাদের আমরা পৃথিবী ভাবি, তারা ততক্ষণ আমাদের বোঝানোর চেষ্টা করে, তাদের পৃথিবীতে আমাদের একটা জায়গা আছে, যতক্ষণ আমরা তাদের স্বার্থ পূরণের মতো লোভনীয় একটা বস্তু হিসেবে থাকি অথচ এটা হিপোক্রেসি হিপোক্রেসি খেলার মতো। অনেকটা হাওয়াই মিঠাইয়ের মতো, মুখে দিলে মিষ্টি মিষ্টি মুখ, সেটা বোঝার আগেই মিষ্টির ভিতরে তলিয়ে যায়। অনেকটা জোঁকের মতো, খুব গোপনে শরীরের রক্তগুলো শোষকের মতো চুষে নেয় অথচ বুঝতে দেয় না। সেটা যখন পিঁপড়া হয় তখন মিষ্টির রসে ডুবে এতটাই মিষ্টি খেয়ে ফেলে যে, তখন সেটাই তাদের মৃত্যুর কারণ হয়। ভোগবাদিতা ঠিক এমনই, পৃথিবীর সব সম্পদ পকেটে ভরতে ভরতে এতটাই মানুষ ডুবে যায় যে, ভুলে যায় এ সম্পদ তার নয়, ওই আমজনতার যাদের প্রতিদিনের ঘাম ঝরানো রক্তক্ষরণে এগুলো জন্ম নেয়, ভাগ্য বড় অদ্ভুত, সাধারণ মানুষের ভাগ্যে সেই সম্পদের বিন্দুমাত্র জোটে না অথচ সেটা চলে যায় লোভীদের হাতে। তবে এর ফলাফল কখনো ভালোও হয় না। চোখের সামনে মানুষ বিচার করে, চোখের বাইরে প্রকৃতি বিচার করে, সেটা কেউ বোঝে, কেউ বোঝে না।

আমি একটু অন্যভাবেই বিষয়টাকে ভাবি, আমি অনেক ছোট, অনেক বোকা, অনেক বড় হাস্যরসের চরিত্র, আমি মাটিতে পা রেখেই চলি, হাওয়ায় উড়ি না, কারণ মাটিতে বাস্তবতা থাকে, মুখ থুবড়ে মাটিতে পড়ে গিয়ে কাদামাটিকে শরীরে জড়িয়ে একটা অন্যরকম সুখ থাকে, হাওয়ায় শূন্যতা থাকে, যেখানে বাস্তবতার বদলে ভ্রান্তি বিলাস থাকে, যে বিলাসে কাপুরুষদের মুখ থাকে। মুখ লুকানোর মুখোশ থাকে। কারও পৃথিবীতে আমি থাকলেও কি, না থাকলেও কি?

সেটা নিয়ে ভাবি না। আমার মনটাই আমার পৃথিবী, সেটা আমার মতো করেই ভাবতে পারে। আমি একটা উপমা, আমার মধ্যে আপনি আছেন, আপনারা আছেন, যদিও একেকজনের পৃথিবীটা একেকরকম, একেক রঙের। অদ্ভুত মনে হলেও এটাই সত্য, আপনি যাদের আপনার পৃথিবী বানিয়ে রেখেছেন তাদের হয়তো নিজের কোনো পৃথিবীই নেই, তারা রাজপ্রাসাদে বাস করে, রাজার মতো চলে কিন্তু তাতে কী লাভ, চোখে ঘুম নেই, মনে শান্তি নেই, ঝাড়বাতির আলোর নিচে তাদের শরীরটা আছে, তারা নিজেরাই নেই। অথচ তাদের কাছে অবাঞ্ছিত, মূল্যহীন, ছাপোষা একটা মানুষ হয়েও আপনার নিজের একটা জৌলুসবিহীন পৃথিবী আছে, সেটা কোনো রাজপ্রাসাদ না, ঝাড়বাতির কৃত্রিম আলোর ঝলকানি সেখানে নেই, সেখানে অভাব আছে বলেই সুখ আছে, মনে প্রশান্তি আছে, চোখে প্রাণজুড়ানো ঘুম আছে। ওরা আপনাকে মনে রাখেনি, আপনি ওদের কখনো ভুলে যাননি। 

আপনার পৃথিবীতে তারা আগেও ছিল, এখনো আছে, ভবিষ্যতেও থাকবে। আপনি আপনার নিজের মতো, তাদের মতো না। তারা আছে, তাদের মেরুদন্ড নেই। হামাগুড়ি দিয়ে তারা নিজেদের হারানো মেরুদন্ড খোঁজে, তারা একজন-দুজন না, অনেক অনেকজন। চার দেয়ালে বন্দি সেই মানুষগুলো উদ্ভিদ থেকে প্রাণভরে অক্সিজেন নিতে না পারলেও আইসিইউর কৃত্রিম অক্সিজেন নিয়ে বেঁচে আছে, ইনকিউবিটরের ভিতরে বেঁচে থাকার অভিনয় করে যাচ্ছে অবিরত! সেটা মানুষের জীবন না, মাকড়সার জীবন। ঠিক মাকড়সার জীবন না, ছারপোকার মতো কাপুরুষের জীবন, যারা মানুষের রক্ত সামনে এসে খায় না, সন্তর্পণে খায়।

দুই. পৃথিবীতে লজিক বলে একটা কথা আছে, যেটা জার্মানদের স্নো হোয়াইট রূপকথায় কথা বলা এক আয়নার মতো। যে আয়না সব সময় সত্য কথা বলত। কথিত আছে, জার্মানির বাভারিয়া অঞ্চলের লোর এলাকার মানুষেরা একসময় বিশ্বাস করত যে, আয়না সর্বদা সত্য কথা বলে। যে গল্পটার কথা ভাবছি, সেটাও হয়তো সেই আয়নার মতো, যেটা গল্পের বাইরের সত্যকে অতল গহ্বর থেকে টেনে তুলে মাটির পৃথিবীতে আনতে চায় কিন্তু আনার আগেই ভুলে যায়। ঠিক গল্পটা সেভাবে মনে পড়ছে না, যেভাবে মনে পড়ার কথা ছিল। কারণ যতই বয়স বাড়ছে, মুখস্থ বিদ্যা ততই কমছে, তবে গল্পটা আগে নেহাতই গল্প বলে মনে হলেও এখন বুঝি গল্পটা আসলে গল্প ছিল না, বরং গল্পের পেছনে অনেক সত্য লুকিয়ে ছিল। 

এটা নিছক গল্প, তবে গল্পের মতো নয়, গল্পের চেয়ে আরও বেশি কিছু। গল্পটা অনেকটা এমন : একদল ডাকাত ব্যাংকে ডাকাতি করতে এলে ব্যাংকের ম্যানেজারসহ প্রায় সবাই একরকম বিনা বাধায় তাদের ডাকাতি করার সুযোগ করে দিল। আনুমানিক ১ ঘণ্টা ডাকাতি করার পর প্রায় ১ কোটি টাকা নিয়ে ডাকাতরা দ্রুত সেই স্থান ত্যাগ করল। ডাকাতরা ডাকাতি করে চলে যাওয়ার আরও ১ ঘণ্টা পর ব্যাংকের ম্যানেজার পুলিশে খবর দিলেন তার ব্যাংকে ডাকাতি হয়েছে, ডাকাতরা প্রায় ৭০ কোটি টাকা ডাকাতি করে নিয়ে পালিয়েছে। পরের দিন খুব ফলাও করে লিড নিউজ হিসেবে খবরটা পত্র-পত্রিকায় বের হলো- অমুক শহরের অমুক ব্যাংক থেকে ৭০ কোটি টাকা ডাকাতি হয়েছে, নিরীহ ব্যাংকের ম্যানেজারসহ সবাই খুব আতঙ্কিত হয়ে পড়েছে। ডাকাতের সরদার পত্রিকা পড়তে গিয়ে একটু হেচকা টান খেল, আরে এ কেমন অদ্ভুত ঘটনা, আমরা ১ কোটি টাকা ডাকাতি করলাম আর পত্রিকার খবর বলছে ৭০ কোটি টাকা! 

কোনোভাবেই ডাকাতের সরদার ইকুয়েশনটা মেলাতে পারছে না। না, মেলাতে পারারই কথা, ডাকাতদের পেশিশক্তি থাকলেও লজিক থাকে না, আয়না ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়ার ক্ষমতা থাকে, আয়নায় মুখ দেখার সাহস থাকে না। কিন্তু লজিক বলে বিদ্যমান কথাটা তো উড়িয়ে দেওয়া যায় না। লজিকও খুব অদ্ভুত, চোর-পুলিশের মতো খেলতে ভালোবাসে। তবে সত্যের পেছনের গভীর সত্যটা দেখাতে বিন্দুমাত্র ছাড় দেয় না। যাদের মাথায় লজিক থাকে তারা হয়তো লোকলজ্জায় কথাটা বলতে পারে না, কিন্তু বুঝতে পারে পৃথিবীতে সত্যকে আমরা যেভাবে দেখি সত্য তার চেয়েও বেশি নির্মম, বেশি অসহায়। আমরা আসলে কেউ সত্য দেখি না, সত্যের মুখোশ পরা মিথ্যাকে দেখি।

এখানে মূল বিষয় হলো- ডাকাতরা ১ কোটি টাকা ডাকাতি করে পালিয়ে গেলেও ব্যাংকের ম্যানেজারসহ বাকিরা ৬৯ কোটি টাকা পুলিশকে খবর দেওয়ার আগেই ব্যাংক থেকে সরিয়ে ফেলেছিল। বিষয়টা খুব সহজ ডাকাতরা যত বড় না ডাকাত ছিল তাদের চেয়েও বড় ডাকাত ছিল ব্যাংকের ম্যানেজারসহ বাকিরা। আর আমজনতা যারা খেয়ে না খেয়ে দিনের পর দিন কষ্টের টাকা ব্যাংকে রেখেছিল তারা সারা জীবনের মতো সর্বস্বান্ত হয়ে যায়। পৃথিবীতে ছিঁচকে চোরের চেয়ে বড় চোর থাকে, ডাকাতের চেয়েও বড় ডাকাত থাকে, ছোট ছোট চোর-ডাকাতরা মাছ ধরার জালে আটকে যায়, বড় বড় চোর-ডাকাতরা সারা জীবন ধরাছোঁয়ার বাইরেই থেকে যায়। এটা একটা উদাহরণ মাত্র, এমন লজিক আশ্রিত অনেক মিথোলজি একটু মাথা খাটালেই ইকুয়েশন আকারে বের হয়ে আসতে পারে। তবে সেটা ঘুমন্ত আগ্নেয়গিরি হয়ে থাকলেই ভালো, আগ্নেয়গিরি ঘুম থেকে জেগে উঠলে নিজের মুখের ওপর পড়া মুখোশটা গলে গিয়ে অমানুষের মুখটা সহসাই বেরিয়ে আসতে পারে। সেটা দেখার চেয়ে না দেখাটাই ভালো, লজিকটা পেছনের পকেটে মানিব্যাগ হিসেবে ঢুকিয়ে রাখাটাই হয়তো সবচেয়ে ভালো সল্যুশন। আবার সবচেয়ে খারাপ সল্যুশনও।

তিন. সময় বদলেছে অথচ মানুষগুলো বদলায়নি। চরিত্রগুলো যেমন ছিল তেমনই আছে। তবে সময় পেরিয়ে গেছে অনেকটাই। মনে পড়ছে ফেলে আসা রাজা-মহারাজাদের জলসা ঘরের কথা। যেখানে পেটের দায়ে মানুষ থেকে নর্তকীতে রূপান্তরিত হওয়া রূপবতীদের রাখা হতো। জলসাঘরের মাথায় ঝুলানো ঝাড়বাতির আলোয় অন্ধকার জীবনের গভীর অনুভূতিতে হারিয়ে যাওয়া সেসব নর্তকীর কষ্টগুলো খাঁচায় বন্দি পাখির মতো আছড়ে পড়ত। পায়ের নূপুরের ঝনঝনানিতে নাচের আসরে সরাবে বুঁদ হয়ে থাকা হাসিমুখে রাজাদের আনন্দ দিত যারা, তাদের নিজেদের জীবনে কোনো আনন্দ ছিল না। রাজপ্রাসাদে রাজার বউ হয়ে রানিতে রূপান্তরিত হওয়া মানুষটা সোনা-রুপার অলংকারে নিজেকে ঢেকে রাখত, একটাই আশা ছিল তাদের, যদি রাজারা জলসাঘর ছেড়ে রাজমহলমুখী হন। দিনের পর দিন রানিরা রাতের ঘুমকে বিসর্জন দিয়ে রাজার জন্য প্রতীক্ষা করেছেন, চোখের পানি ফেলেছেন কিন্তু জলসাঘরের রঙিন পৃথিবীর ভ্রান্তি বিলাস রানিদের সব স্বপ্নকে ভেঙে দিয়েছে। রাজপ্রাসাদের প্রহরীরা সব দেখেছে, সব বুঝেছে কিন্তু রাজপ্রাসাদের বাইরে বেরিয়ে এসে সত্যটা কখনো বলতে পারেনি। সত্য বলা যে খুব কঠিন, মিথ্যা বলা যে খুব সহজ। হুমায়ুন আজাদ বলেছিলেন, ‘এখানে অসতেরা জনপ্রিয়, সৎ মানুষেরা আক্রান্ত’? কথাটা যেন সব সময়ের জন্য সত্য।

সময়ের চাকা ঘুরেছে, পৃথিবী এখন আরও বেশি করে সভ্যতার মেকআপ পরে জলসাঘর হয়েছে। সেই জলসাঘরকে ঘিরে কেউ এখনো রাজা, কেউ এখনো রানি, কেউ এখনো নর্তকী, কেউ এখনো প্রহরী, কেউ এখনো প্রজা। সবকিছুই রং বদলেছে, তবে মুখ দেখে চেনা কঠিন কে কোন রং মেখেছে। প্রাচীন শব্দের জায়গায় তথাকথিত আধুনিক শব্দটা যুক্ত হয়েছে, মানুষগুলো যেভাবে বন্দি ছিল সেভাবেই থেকে গেছে। সত্যগুলো প্রতিদিন জন্ম নেয়, প্রতিদিন কেউ জানার আগেই মরে যায়, তবে মিথ্যারা বেঁচে থাকে সত্যের মতো করেই। জলসাঘরের ক্রীতদাস চেনা এখন খুব কঠিন, কারণ সবাই যে খুব বেশি ভদ্রলোক।

চার. সংসারের বোঝা টানতে টানতে এক দিন নিঃস্বার্থ মানুষগুলো নিজেরাই সংসারের বোঝা হয়ে যায়। এ ব্যস্ত শহরে স্বার্থ যেখানে বেচাকেনা হয় সেখানে এমন মানুষদের কথা ভাবার সময় কি আর এখন কারও আছে? সবাই তো দৌড়াচ্ছে, যে যার মতো করে, দুদন্ড বসারও কারও সময় নেই। মাটিতে বসে রাতের আকাশে বোকার মতো তারা গুনতে গিয়ে তালগোল পাকিয়ে ফেলত যে লোকটা, সে এখন ঝাপসা চোখে আর আকাশ স্পষ্ট দেখতে পায় না, মনে হয় শীতের কুয়াশা চোখে ঘর বেঁধেছে। হাইপাওয়ারের চশমাটাও যেন এখন আর চোখের বোঝা টানতে পারছে না। চেনা চেনা মানুষ, চেনা চেনা শহর, এখন খুব অচেনা অচেনা লাগছে। সময় দৌড়াচ্ছে, মানুষও দৌড়াচ্ছে।  সময় আর মানুষ দুটোই যেন রোবট হয়ে গেছে আর মানুষের মনটাকে বিক্রি করে দিয়েছে ফেলে আসা সময়ের কাছে। ঝলমলে আলোর নিচে বসেও মনে হচ্ছে, নিজেকে মানুষ ভাবছি অথচ মানুষটার মনটাই নেই। সে মনটায় ভালোবাসা নেই। মানুষ কবে মানুষ হবে সেটাই যে এখন সবচেয়ে বড় প্রশ্ন!                                                                                                                                                 

লেখক : শিক্ষাবিদ, ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর


বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

১৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে