শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:০৫, সোমবার, ২৭ নভেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

মানুষ কবে মানুষ হবে!

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
মানুষ কবে মানুষ হবে!

এক. এমন একটা লেখা পেলাম ‘আপনি যাকে আপনার পৃথিবী বানিয়ে রেখেছেন তার পৃথিবীর কোথাও হয়তো আপনি নেই!’ লেখাটা মনকে খুব আহত করল, মনে হলো কী যেন একটা না বলা কষ্টের কথা লেখাটার মধ্যে আছে, ক্ষতবিক্ষত ক্লান্ত দেহে অদেখাকে দেখার তীব্র ব্যাকুলতা আছে। এটা পরখ করতে যে মানুষটা নিজেকে অন্ধকার ঘরে ছুড়ে ফেলে ভাবছে, এক টুকরো আলো নিয়ে সেই মানুষগুলো হয়তো তাকে  পথ দেখাতে আসবে, এক দিন যাদের সে অন্ধকার থেকে তুলে নিয়ে এসে পথ দেখিয়েছিল। তাদের জন্য সে নিজের মাথাসমেত দেহটাকে নুয়ে সিঁড়ি বানিয়েছিল, বুটের পর বুটের আঘাতে মেরুদন্ডটাতে চির ধরিয়েছিল, তারপরও তাদের পৃথিবীর মাথা বানিয়ে মনে মনে আত্মতৃপ্তিতে ভোগে স্বপ্নের জাল বুনেছিল, আমি হয়তো পৃথিবী হতে পারেনি, কিন্তু তারা আমার পৃথিবী হয়েছে। হয়তো তাদের মনের স্পেসের কোনো না কোনো ছোট একটা জায়গায় আমি আছি। 

কিন্তু এ বাণিজ্যিক পৃথিবীতে, যেখানে প্রতিদিন বাজারে মানুষ মনকে বিক্রি করে দিয়ে মুখোশ পরেই আনন্দে ডুবছে, সেখানে এত সহজ সরল ভাবনার মূল্য কি আর আছে। ইমোশনের মতো ফালতু একটা জিনিস নিয়ে মানুষ এখন মুখ চেপে চেপে হাসে, ইমোশনের ভিতরের পুঞ্জীভূত কান্নাগুলো দেখার যে সময় আর কারও নেই। স্বার্থ এমন একটা বিষয়, যেখানে মাথা আর মনটা দেহের অংশ হিসেবে থাকে না, বরং এ দুটোর মৃত্যু হয়, অসার দেহটা থাকে, সেটাই ক্রীতদাসের হাসি হাসতে হাসতে যারা টেনে নিয়ে যায় তাদের মানুষ বলে পরিচয়টা হয়তো থাকে, অথচ মানুষ নামের মানুষটাই তাদের ভিতরে থাকে না।

পৃথিবীটা খুব অদ্ভুত, যাদের আমরা পৃথিবী ভাবি, তারা ততক্ষণ আমাদের বোঝানোর চেষ্টা করে, তাদের পৃথিবীতে আমাদের একটা জায়গা আছে, যতক্ষণ আমরা তাদের স্বার্থ পূরণের মতো লোভনীয় একটা বস্তু হিসেবে থাকি অথচ এটা হিপোক্রেসি হিপোক্রেসি খেলার মতো। অনেকটা হাওয়াই মিঠাইয়ের মতো, মুখে দিলে মিষ্টি মিষ্টি মুখ, সেটা বোঝার আগেই মিষ্টির ভিতরে তলিয়ে যায়। অনেকটা জোঁকের মতো, খুব গোপনে শরীরের রক্তগুলো শোষকের মতো চুষে নেয় অথচ বুঝতে দেয় না। সেটা যখন পিঁপড়া হয় তখন মিষ্টির রসে ডুবে এতটাই মিষ্টি খেয়ে ফেলে যে, তখন সেটাই তাদের মৃত্যুর কারণ হয়। ভোগবাদিতা ঠিক এমনই, পৃথিবীর সব সম্পদ পকেটে ভরতে ভরতে এতটাই মানুষ ডুবে যায় যে, ভুলে যায় এ সম্পদ তার নয়, ওই আমজনতার যাদের প্রতিদিনের ঘাম ঝরানো রক্তক্ষরণে এগুলো জন্ম নেয়, ভাগ্য বড় অদ্ভুত, সাধারণ মানুষের ভাগ্যে সেই সম্পদের বিন্দুমাত্র জোটে না অথচ সেটা চলে যায় লোভীদের হাতে। তবে এর ফলাফল কখনো ভালোও হয় না। চোখের সামনে মানুষ বিচার করে, চোখের বাইরে প্রকৃতি বিচার করে, সেটা কেউ বোঝে, কেউ বোঝে না।

আমি একটু অন্যভাবেই বিষয়টাকে ভাবি, আমি অনেক ছোট, অনেক বোকা, অনেক বড় হাস্যরসের চরিত্র, আমি মাটিতে পা রেখেই চলি, হাওয়ায় উড়ি না, কারণ মাটিতে বাস্তবতা থাকে, মুখ থুবড়ে মাটিতে পড়ে গিয়ে কাদামাটিকে শরীরে জড়িয়ে একটা অন্যরকম সুখ থাকে, হাওয়ায় শূন্যতা থাকে, যেখানে বাস্তবতার বদলে ভ্রান্তি বিলাস থাকে, যে বিলাসে কাপুরুষদের মুখ থাকে। মুখ লুকানোর মুখোশ থাকে। কারও পৃথিবীতে আমি থাকলেও কি, না থাকলেও কি?

সেটা নিয়ে ভাবি না। আমার মনটাই আমার পৃথিবী, সেটা আমার মতো করেই ভাবতে পারে। আমি একটা উপমা, আমার মধ্যে আপনি আছেন, আপনারা আছেন, যদিও একেকজনের পৃথিবীটা একেকরকম, একেক রঙের। অদ্ভুত মনে হলেও এটাই সত্য, আপনি যাদের আপনার পৃথিবী বানিয়ে রেখেছেন তাদের হয়তো নিজের কোনো পৃথিবীই নেই, তারা রাজপ্রাসাদে বাস করে, রাজার মতো চলে কিন্তু তাতে কী লাভ, চোখে ঘুম নেই, মনে শান্তি নেই, ঝাড়বাতির আলোর নিচে তাদের শরীরটা আছে, তারা নিজেরাই নেই। অথচ তাদের কাছে অবাঞ্ছিত, মূল্যহীন, ছাপোষা একটা মানুষ হয়েও আপনার নিজের একটা জৌলুসবিহীন পৃথিবী আছে, সেটা কোনো রাজপ্রাসাদ না, ঝাড়বাতির কৃত্রিম আলোর ঝলকানি সেখানে নেই, সেখানে অভাব আছে বলেই সুখ আছে, মনে প্রশান্তি আছে, চোখে প্রাণজুড়ানো ঘুম আছে। ওরা আপনাকে মনে রাখেনি, আপনি ওদের কখনো ভুলে যাননি। 

আপনার পৃথিবীতে তারা আগেও ছিল, এখনো আছে, ভবিষ্যতেও থাকবে। আপনি আপনার নিজের মতো, তাদের মতো না। তারা আছে, তাদের মেরুদন্ড নেই। হামাগুড়ি দিয়ে তারা নিজেদের হারানো মেরুদন্ড খোঁজে, তারা একজন-দুজন না, অনেক অনেকজন। চার দেয়ালে বন্দি সেই মানুষগুলো উদ্ভিদ থেকে প্রাণভরে অক্সিজেন নিতে না পারলেও আইসিইউর কৃত্রিম অক্সিজেন নিয়ে বেঁচে আছে, ইনকিউবিটরের ভিতরে বেঁচে থাকার অভিনয় করে যাচ্ছে অবিরত! সেটা মানুষের জীবন না, মাকড়সার জীবন। ঠিক মাকড়সার জীবন না, ছারপোকার মতো কাপুরুষের জীবন, যারা মানুষের রক্ত সামনে এসে খায় না, সন্তর্পণে খায়।

দুই. পৃথিবীতে লজিক বলে একটা কথা আছে, যেটা জার্মানদের স্নো হোয়াইট রূপকথায় কথা বলা এক আয়নার মতো। যে আয়না সব সময় সত্য কথা বলত। কথিত আছে, জার্মানির বাভারিয়া অঞ্চলের লোর এলাকার মানুষেরা একসময় বিশ্বাস করত যে, আয়না সর্বদা সত্য কথা বলে। যে গল্পটার কথা ভাবছি, সেটাও হয়তো সেই আয়নার মতো, যেটা গল্পের বাইরের সত্যকে অতল গহ্বর থেকে টেনে তুলে মাটির পৃথিবীতে আনতে চায় কিন্তু আনার আগেই ভুলে যায়। ঠিক গল্পটা সেভাবে মনে পড়ছে না, যেভাবে মনে পড়ার কথা ছিল। কারণ যতই বয়স বাড়ছে, মুখস্থ বিদ্যা ততই কমছে, তবে গল্পটা আগে নেহাতই গল্প বলে মনে হলেও এখন বুঝি গল্পটা আসলে গল্প ছিল না, বরং গল্পের পেছনে অনেক সত্য লুকিয়ে ছিল। 

এটা নিছক গল্প, তবে গল্পের মতো নয়, গল্পের চেয়ে আরও বেশি কিছু। গল্পটা অনেকটা এমন : একদল ডাকাত ব্যাংকে ডাকাতি করতে এলে ব্যাংকের ম্যানেজারসহ প্রায় সবাই একরকম বিনা বাধায় তাদের ডাকাতি করার সুযোগ করে দিল। আনুমানিক ১ ঘণ্টা ডাকাতি করার পর প্রায় ১ কোটি টাকা নিয়ে ডাকাতরা দ্রুত সেই স্থান ত্যাগ করল। ডাকাতরা ডাকাতি করে চলে যাওয়ার আরও ১ ঘণ্টা পর ব্যাংকের ম্যানেজার পুলিশে খবর দিলেন তার ব্যাংকে ডাকাতি হয়েছে, ডাকাতরা প্রায় ৭০ কোটি টাকা ডাকাতি করে নিয়ে পালিয়েছে। পরের দিন খুব ফলাও করে লিড নিউজ হিসেবে খবরটা পত্র-পত্রিকায় বের হলো- অমুক শহরের অমুক ব্যাংক থেকে ৭০ কোটি টাকা ডাকাতি হয়েছে, নিরীহ ব্যাংকের ম্যানেজারসহ সবাই খুব আতঙ্কিত হয়ে পড়েছে। ডাকাতের সরদার পত্রিকা পড়তে গিয়ে একটু হেচকা টান খেল, আরে এ কেমন অদ্ভুত ঘটনা, আমরা ১ কোটি টাকা ডাকাতি করলাম আর পত্রিকার খবর বলছে ৭০ কোটি টাকা! 

কোনোভাবেই ডাকাতের সরদার ইকুয়েশনটা মেলাতে পারছে না। না, মেলাতে পারারই কথা, ডাকাতদের পেশিশক্তি থাকলেও লজিক থাকে না, আয়না ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়ার ক্ষমতা থাকে, আয়নায় মুখ দেখার সাহস থাকে না। কিন্তু লজিক বলে বিদ্যমান কথাটা তো উড়িয়ে দেওয়া যায় না। লজিকও খুব অদ্ভুত, চোর-পুলিশের মতো খেলতে ভালোবাসে। তবে সত্যের পেছনের গভীর সত্যটা দেখাতে বিন্দুমাত্র ছাড় দেয় না। যাদের মাথায় লজিক থাকে তারা হয়তো লোকলজ্জায় কথাটা বলতে পারে না, কিন্তু বুঝতে পারে পৃথিবীতে সত্যকে আমরা যেভাবে দেখি সত্য তার চেয়েও বেশি নির্মম, বেশি অসহায়। আমরা আসলে কেউ সত্য দেখি না, সত্যের মুখোশ পরা মিথ্যাকে দেখি।

এখানে মূল বিষয় হলো- ডাকাতরা ১ কোটি টাকা ডাকাতি করে পালিয়ে গেলেও ব্যাংকের ম্যানেজারসহ বাকিরা ৬৯ কোটি টাকা পুলিশকে খবর দেওয়ার আগেই ব্যাংক থেকে সরিয়ে ফেলেছিল। বিষয়টা খুব সহজ ডাকাতরা যত বড় না ডাকাত ছিল তাদের চেয়েও বড় ডাকাত ছিল ব্যাংকের ম্যানেজারসহ বাকিরা। আর আমজনতা যারা খেয়ে না খেয়ে দিনের পর দিন কষ্টের টাকা ব্যাংকে রেখেছিল তারা সারা জীবনের মতো সর্বস্বান্ত হয়ে যায়। পৃথিবীতে ছিঁচকে চোরের চেয়ে বড় চোর থাকে, ডাকাতের চেয়েও বড় ডাকাত থাকে, ছোট ছোট চোর-ডাকাতরা মাছ ধরার জালে আটকে যায়, বড় বড় চোর-ডাকাতরা সারা জীবন ধরাছোঁয়ার বাইরেই থেকে যায়। এটা একটা উদাহরণ মাত্র, এমন লজিক আশ্রিত অনেক মিথোলজি একটু মাথা খাটালেই ইকুয়েশন আকারে বের হয়ে আসতে পারে। তবে সেটা ঘুমন্ত আগ্নেয়গিরি হয়ে থাকলেই ভালো, আগ্নেয়গিরি ঘুম থেকে জেগে উঠলে নিজের মুখের ওপর পড়া মুখোশটা গলে গিয়ে অমানুষের মুখটা সহসাই বেরিয়ে আসতে পারে। সেটা দেখার চেয়ে না দেখাটাই ভালো, লজিকটা পেছনের পকেটে মানিব্যাগ হিসেবে ঢুকিয়ে রাখাটাই হয়তো সবচেয়ে ভালো সল্যুশন। আবার সবচেয়ে খারাপ সল্যুশনও।

তিন. সময় বদলেছে অথচ মানুষগুলো বদলায়নি। চরিত্রগুলো যেমন ছিল তেমনই আছে। তবে সময় পেরিয়ে গেছে অনেকটাই। মনে পড়ছে ফেলে আসা রাজা-মহারাজাদের জলসা ঘরের কথা। যেখানে পেটের দায়ে মানুষ থেকে নর্তকীতে রূপান্তরিত হওয়া রূপবতীদের রাখা হতো। জলসাঘরের মাথায় ঝুলানো ঝাড়বাতির আলোয় অন্ধকার জীবনের গভীর অনুভূতিতে হারিয়ে যাওয়া সেসব নর্তকীর কষ্টগুলো খাঁচায় বন্দি পাখির মতো আছড়ে পড়ত। পায়ের নূপুরের ঝনঝনানিতে নাচের আসরে সরাবে বুঁদ হয়ে থাকা হাসিমুখে রাজাদের আনন্দ দিত যারা, তাদের নিজেদের জীবনে কোনো আনন্দ ছিল না। রাজপ্রাসাদে রাজার বউ হয়ে রানিতে রূপান্তরিত হওয়া মানুষটা সোনা-রুপার অলংকারে নিজেকে ঢেকে রাখত, একটাই আশা ছিল তাদের, যদি রাজারা জলসাঘর ছেড়ে রাজমহলমুখী হন। দিনের পর দিন রানিরা রাতের ঘুমকে বিসর্জন দিয়ে রাজার জন্য প্রতীক্ষা করেছেন, চোখের পানি ফেলেছেন কিন্তু জলসাঘরের রঙিন পৃথিবীর ভ্রান্তি বিলাস রানিদের সব স্বপ্নকে ভেঙে দিয়েছে। রাজপ্রাসাদের প্রহরীরা সব দেখেছে, সব বুঝেছে কিন্তু রাজপ্রাসাদের বাইরে বেরিয়ে এসে সত্যটা কখনো বলতে পারেনি। সত্য বলা যে খুব কঠিন, মিথ্যা বলা যে খুব সহজ। হুমায়ুন আজাদ বলেছিলেন, ‘এখানে অসতেরা জনপ্রিয়, সৎ মানুষেরা আক্রান্ত’? কথাটা যেন সব সময়ের জন্য সত্য।

সময়ের চাকা ঘুরেছে, পৃথিবী এখন আরও বেশি করে সভ্যতার মেকআপ পরে জলসাঘর হয়েছে। সেই জলসাঘরকে ঘিরে কেউ এখনো রাজা, কেউ এখনো রানি, কেউ এখনো নর্তকী, কেউ এখনো প্রহরী, কেউ এখনো প্রজা। সবকিছুই রং বদলেছে, তবে মুখ দেখে চেনা কঠিন কে কোন রং মেখেছে। প্রাচীন শব্দের জায়গায় তথাকথিত আধুনিক শব্দটা যুক্ত হয়েছে, মানুষগুলো যেভাবে বন্দি ছিল সেভাবেই থেকে গেছে। সত্যগুলো প্রতিদিন জন্ম নেয়, প্রতিদিন কেউ জানার আগেই মরে যায়, তবে মিথ্যারা বেঁচে থাকে সত্যের মতো করেই। জলসাঘরের ক্রীতদাস চেনা এখন খুব কঠিন, কারণ সবাই যে খুব বেশি ভদ্রলোক।

চার. সংসারের বোঝা টানতে টানতে এক দিন নিঃস্বার্থ মানুষগুলো নিজেরাই সংসারের বোঝা হয়ে যায়। এ ব্যস্ত শহরে স্বার্থ যেখানে বেচাকেনা হয় সেখানে এমন মানুষদের কথা ভাবার সময় কি আর এখন কারও আছে? সবাই তো দৌড়াচ্ছে, যে যার মতো করে, দুদন্ড বসারও কারও সময় নেই। মাটিতে বসে রাতের আকাশে বোকার মতো তারা গুনতে গিয়ে তালগোল পাকিয়ে ফেলত যে লোকটা, সে এখন ঝাপসা চোখে আর আকাশ স্পষ্ট দেখতে পায় না, মনে হয় শীতের কুয়াশা চোখে ঘর বেঁধেছে। হাইপাওয়ারের চশমাটাও যেন এখন আর চোখের বোঝা টানতে পারছে না। চেনা চেনা মানুষ, চেনা চেনা শহর, এখন খুব অচেনা অচেনা লাগছে। সময় দৌড়াচ্ছে, মানুষও দৌড়াচ্ছে।  সময় আর মানুষ দুটোই যেন রোবট হয়ে গেছে আর মানুষের মনটাকে বিক্রি করে দিয়েছে ফেলে আসা সময়ের কাছে। ঝলমলে আলোর নিচে বসেও মনে হচ্ছে, নিজেকে মানুষ ভাবছি অথচ মানুষটার মনটাই নেই। সে মনটায় ভালোবাসা নেই। মানুষ কবে মানুষ হবে সেটাই যে এখন সবচেয়ে বড় প্রশ্ন!                                                                                                                                                 

লেখক : শিক্ষাবিদ, ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর


বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
সর্বশেষ খবর
পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার
পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লিবিয়ায় নৌকাডুবিতে ৪২ জনের মৃত্যুর শঙ্কা
লিবিয়ায় নৌকাডুবিতে ৪২ জনের মৃত্যুর শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় কৃতি শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
বগুড়ায় কৃতি শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুল হলে দ্রুত আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া
ভুল হলে দ্রুত আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জামায়াত ভাইয়ে ভাইয়ে বিরোধ সৃষ্টি করছে: টুকু
জামায়াত ভাইয়ে ভাইয়ে বিরোধ সৃষ্টি করছে: টুকু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লাঠি হাতে রাকসু নেতাদের মহড়া, ছাত্রলীগ দেখলেই গণধোলাইয়ের ঘোষণা
লাঠি হাতে রাকসু নেতাদের মহড়া, ছাত্রলীগ দেখলেই গণধোলাইয়ের ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে সিএনজিতে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
নারায়ণগঞ্জে সিএনজিতে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার এমসিকিউ পদ্ধতিতে হবে জবির ভর্তি পরীক্ষা
এবার এমসিকিউ পদ্ধতিতে হবে জবির ভর্তি পরীক্ষা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঘানায় সেনা নিয়োগের বাছাইয়ে পদদলিত হয়ে নিহত ৬
ঘানায় সেনা নিয়োগের বাছাইয়ে পদদলিত হয়ে নিহত ৬

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু থেকে শেখ হাসিনার আজীবন সদস্যপদ বাতিল
ডাকসু থেকে শেখ হাসিনার আজীবন সদস্যপদ বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফুটবল খেলতে গিয়ে মাঠেই ঢলে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফুটবল খেলতে গিয়ে মাঠেই ঢলে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সুন্দরবনের পর্যটন ব্যবসায়ীদের আল্টিমেটাম: শর্ত পূরণ না হলে কঠোর ব্যবস্থা
সুন্দরবনের পর্যটন ব্যবসায়ীদের আল্টিমেটাম: শর্ত পূরণ না হলে কঠোর ব্যবস্থা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু বৃহস্পতিবার
জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু বৃহস্পতিবার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাশকতা ঠেকাতে সোনারগাঁয়ে প্রস্তুত বিএনপি
নাশকতা ঠেকাতে সোনারগাঁয়ে প্রস্তুত বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বাড়ছে শীতের দাপট
কুড়িগ্রামে বাড়ছে শীতের দাপট

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান উপলক্ষে বিলম্বিত পরিশোধ ব্যবস্থায় ১০ পণ্য আমদানির অনুমতি
রমজান উপলক্ষে বিলম্বিত পরিশোধ ব্যবস্থায় ১০ পণ্য আমদানির অনুমতি

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাবির টিএসসিতে ককটেল বিস্ফোরণ
ঢাবির টিএসসিতে ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার
লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেলের জালে ৩৭ কেজির কালো পোয়া
জেলের জালে ৩৭ কেজির কালো পোয়া

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তির আগেই প্রায় ৪০০ কোটি রুপি আয় করেছে বিজয়ের শেষ ছবি
মুক্তির আগেই প্রায় ৪০০ কোটি রুপি আয় করেছে বিজয়ের শেষ ছবি

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুক্তি পেল ‘ট্রায়াল অব জুলাই ম্যাসাকার’ প্রামাণ্যচিত্র
মুক্তি পেল ‘ট্রায়াল অব জুলাই ম্যাসাকার’ প্রামাণ্যচিত্র

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের ক্ষমতায়ন বাড়ানো হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের ক্ষমতায়ন বাড়ানো হবে’

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাশকতা রোধে রাজধানীর প্রবেশ পথে পুলিশের চেকপোস্ট
নাশকতা রোধে রাজধানীর প্রবেশ পথে পুলিশের চেকপোস্ট

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরের ১১ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহে ৩৬.৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
নভেম্বরের ১১ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহে ৩৬.৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ
মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন
উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি
বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা
ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান
রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু
এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র
ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ
এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’
‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক
মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর
দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ
যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ
তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা
গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন
রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন
ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার
৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বেড়েছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
বেড়েছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২
সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ
প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের
১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক
আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে
অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক
পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক

নগর জীবন

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা
দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়

সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন
সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন

নগর জীবন

১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ
১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ

দেশগ্রাম

প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ
প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ

দেশগ্রাম

প্রয়োজনীয় সংশোধন আনা হবে
প্রয়োজনীয় সংশোধন আনা হবে

নগর জীবন

আইওএসএ সনদ হাতে বেসরকারি এয়ারলাইন ‘এয়ার অ্যাস্ট্রা’র কর্মকর্তারা
আইওএসএ সনদ হাতে বেসরকারি এয়ারলাইন ‘এয়ার অ্যাস্ট্রা’র কর্মকর্তারা

নগর জীবন

এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি

মাঠে ময়দানে

ভেজাল বীজ বিক্রি চার ব্যবসায়ীর জরিমানা
ভেজাল বীজ বিক্রি চার ব্যবসায়ীর জরিমানা

দেশগ্রাম

পাখি শিকার লাইভে রান্নায় অর্থদণ্ড
পাখি শিকার লাইভে রান্নায় অর্থদণ্ড

দেশগ্রাম

ড্রেন দখল, জলাবদ্ধতা হাসপাতালে
ড্রেন দখল, জলাবদ্ধতা হাসপাতালে

দেশগ্রাম

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম

আগুনে পুড়ল পাট গুদাম দোকান
আগুনে পুড়ল পাট গুদাম দোকান

দেশগ্রাম