শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:১১, বৃহস্পতিবার, ২১ ডিসেম্বর, ২০২৩

অমর্ত্যলোকে মর্ত্যবিষয়ক সম্মেলন

ড. মোহাম্মদ আবদুল মজিদ
অনলাইন ভার্সন
অমর্ত্যলোকে মর্ত্যবিষয়ক সম্মেলন

উদ্যোগটা নেন অলরাউন্ডার অ্যারিস্টটল সাহেব নিজেই। গ্রিসের এ পণ্ডিতপ্রবর তাঁর অন্যতম মেন্টর প্লেটোর সঙ্গে সেদিন অমরাবতির তীরে অবকাশ যাপনকালে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে জানতে পারেন মর্ত্যরে অনেক লোকালয়ে, জনপদে ও রাষ্ট্রে গণতন্ত্র, রাষ্ট্র্র ও সরকার, সুশাসন, স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা, সাম্প্রদায়িকতা, ধর্মনিরপেক্ষতা, রাজনৈতিক উৎকোচ এমনকি দুর্নীতি নিয়ে তিনি বা তাঁর শিষ্য সাগরেদরা যেসব মহাজন বাক্যাবলি, ধ্যান-ধারণা, নীতি-নৈতিকতা ও চিন্তাচেতনা রেখে এসেছিলেন অনুসরণের অনুধাবনের জন্য তা বিকৃত হয়ে মনগড়া পথ ও পন্থা জন্ম নিচ্ছে। সেখানকার অনেক রাষ্ট্রব্যবস্থায় জনগণের কল্যাণের নামে অনেক ত্রুটি-বিচ্যুতিপূর্ণ পদক্ষেপ পথ পরিক্রমার জন্য খোদ জনগণই কষ্ট পাচ্ছে। 

অ্যারিস্টটলের এক বীর শিষ্য আলেকজান্ডার মাঝে তাঁকে দূরাভাষে জানান যে, তিনি আর সহ্য করতে পারছেন না মর্ত্যরে রাজন্যবর্গের ও যুদ্ধবাজদের আদিখেত্যা দেখে। সেখানে সবাই ছলেবলে কৌশলে টিকে থাকতে যত প্রকার ফন্দি ফিকির আছে তা তারা এঁটে চলেন। আলেকজান্ডার তাঁর গুরু অ্যারিস্টটলের কাছে অনুমতি প্রার্থনা করছিলেন তিনি আরেকবার মর্ত্যে যেতে চান- এসব স্বৈরাচার ও বুদ্ধি প্রতিবন্ধীদের কিছুটা উপযুক্ত তালিম দিয়ে আসতে। অ্যারিস্টটল সাহেব তাকে নাকি জানিয়েছিলেন, ‘তুমি নিজেও দেখি স্বৈরাচারী আচরণে নিষ্ঠ হচ্ছ। মর্ত্যরে বর্তমানদের বর্তমানের মতো করে চলতে দাও এবং তাদেরকেই মোকাবিলা করতে দাও তাদেরই পরিণতি’। 

তিনি আলেকজান্ডারকে আরও স্মরণ করিয়ে দেন, “তোমার সুনাম-দুর্নাম তুমি নিজে জানতে না- জানতে চাইতে না। দেশের পর দেশ ও জনপদ দখল করে বেড়িয়েছ কিন্তু একটা সাম্রাজ্যে পা রাখতে পারে নাই। শিষ্য সেলুকাশের কাছে ‘সত্যিই বিচিত্র এ দেশ’ বলে ফিরে এসেছিলে। মনে আছে তোমার নিশ্চয়ই, ওই রাতে তোমাকে স্বপ্নযোগে আমি জানিয়েছিলাম- ওখানে ঢুকো না, সেখানে স্বয়ং ভগবানও ভূত বনে যান। আমার ধারণা আমার সে কথায় কান দিয়ে তুমি আর এগোওনি। তুমি সে জনপদে যাওনি এটা জেনে আমি খুশি হয়েছিলাম এটা বড় কথা নয়, তুমি তোমার আদি সুনাম নিয়ে ফিরতে পেরেছিলে এটাই আসল। তোমাকে আমি বলিনি? দেখ একজন নয়টি ভালো কাজ করার পর একটা ভুল বা খারাপ সিদ্ধান্ত নিলে তার আগের নয়টি ভালো কাজ ভেস্তে যায়, শেষের ভুলটি তার জন্য কাল হয়ে যায়। অকৃতজ্ঞ সমাজ ও সময় শুধু ভেদ বুদ্ধি ও স্বার্থ বোধের কারণে চোখ উল্টিয়ে ফেলে, সাদাকে কালো আর কালোকে সাদা করতে সময় নেয় না।” এ পর্যায়ে গুরু-শিষ্য একমত হন যে, মর্ত্যরে বিদ্যমান বিষয়-আশয় নিয়ে অমর্ত্যলোকে বরং একটা গোলটেবিল বৈঠক আহ্বান করা যেতে পারে।

অ্যারিস্টটল প্লেটো ও সক্রেটিসের সঙ্গে অমর্ত্যরে গোলটেবিল বৈঠকের উদ্দেশ্য বিধেয় নিয়ে খোলামেলা আলোচনা করেন। মর্ত্যরে আর্থ-সামাজিক, রাজনৈতিক অর্থনৈতিক অবস্থা ব্যবস্থার বিবরে এসব বিষয়ে যিনি বা যারা এক সময় তাত্ত্বিক ধারণা, ঘোষণা কিংবা ‘ফতোয়া’ দিয়েছিলেন তারা এ সম্মেলনে তাদের ধ্যান-ধারণার আধুনিক ব্যাখ্যা দেবেন এবং কীভাবে সে সব ধারণা তাদের পূর্বেকার ঘোষণা উপদেশ, নির্দেশনা ও মতামতকে সংস্কার কিংবা পরিবর্তন করা যাবে কিংবা যাবে না তার একটা উপসংহার টানবেন। উপসংহারগুলো সংকলন করা হবে এবং তার সারসংক্ষেপ স্বপ্ন কিংবা কুরিয়ারযোগে মর্ত্যলোকে পাঠানো হবে। গোলটেবিল বৈঠকের বিষয় শিরোনাম হবে ‘মরতে বসেছে গণতন্ত্র’ (ইংরেজি ভার্সনে পড়ুয়াদের জন্য ‘ডেমোক্র্যাসি ইজ ডাইং’)। অন্যত্র অন্য কাজে ব্যস্ত থাকার জন্য সক্রেটিস উপস্থিত থাকতে পারবেন না বিধায় স্বাগত ভাষণ দেবেন অ্যারিস্টটল। এরপর উদ্বোধনী সংগীত (বেশি প্যাঁচালে পর্যদুস্ত ভাষাভাষীদের দেশের) মশহুর গায়ক জগন্ময় মিত্র, যিনি তাঁর চিরজীবী একটি গানের প্যারোডি গাইবেন ‘(গণতন্ত্র)...তুমি আজ কতদূরে’। পাছে এ গানের সুর ও বাণী নিয়ে মর্ত্যে আবার কোনো কলমযুদ্ধ যাতে শুরু না হয়ে যায় সে জন্য এর কথা সুর সংযোগ তদারকি করবেন বিটোফেন, তানসেন ও কাজী নজরুল ইসলাম। অর্কেস্ট্রাতে সত্য সাহা ও আলাউদ্দীন আলী। মর্ত্যে (নিরপেক্ষতার খাতিরে গোলটেবিল বৈঠকে কোনো বিশেষ দেশ বা অঞ্চলের নাম উচ্চারিত হবে না) গণতন্ত্রের হালহকিকত নিয়ে একটি নির্বাহী সারসংক্ষেপ উপস্থাপন করবেন মর্ত্যরে একটি মশহুর পত্রিকার সাবটাইটেল (‘ডেমোক্র্যাসি ইজ ডাইং’) যিনি প্রথম দিয়েছিলেন সেই ক্যাথরিন গ্রাহাম। 

উপস্থাপনাকে কেন্দ্র করে তিনজন প্যানেলিস্ট তাদের মতামত ও পরামর্শ রাখবেন, তারা হলেন (১) আব্রাহাম লিংকন, যিনি গণতন্ত্রের সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ সংজ্ঞা দিয়েছিলেন (২) মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধী, যিনি অহিংস আন্দোলনের রোলমডেল হয়েও সহিংসতায় সংহারের শিকার হয়েছিলেন এবং (৩) প্রথম দুজন প্যানেলিস্টের ভাব শিষ্য- মার্টিন লুথার কিং জুনিয়র। মাস্টার অব শিরোমণি হবেন শিনজো আবে, যিনি মাত্র কিছুদিন আগে অমর্ত্যলোকের সম্মানিত সারথী হিসেবে যোগ দিয়েছেন। ইতিহাস, সাহিত্য, অর্থনীতি, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, দর্শন, পদার্থবিদ্যা, কূটনীতি, চিকিৎসা শাস্ত্র, সমাজবিজ্ঞান ও গণিত এ ১০টি বিষয়ে অমর্ত্যবাসী প্রজ্ঞাজনদের মুক্ত আলোচনায় আমন্ত্রণ জানানো হবে। মর্ত্যরে প্রায় সব প্রধান ভৌগোলিক অঞ্চল থেকে এবং সব কালের প্রতিনিধিত্ব করবেন তারা। বৈঠকে রাজনীতির ওপর অর্থনীতির প্রাধান্য পাওয়ার প্রবল সম্ভাবনা থাকায় সঞ্চালনায় থাকবেন এডাম স্মিথ ও কার্ল মার্কস। বৈঠকে পৌরাহিত্য করবেন চানক্য পণ্ডিত হিসেবে খ্যাত অর্থশাস্ত্র বিশেষজ্ঞ কৌটিল্য মহাশয়। বৈঠক শেষে প্লেটো নিজে ঘোষণাপত্র পাঠ করবেন।

বৈঠকে মুখ্য আলোচক আব্রাহাম লিংকন দুঃখ ও পরিতাপের সঙ্গে লক্ষ্য করেন মর্ত্যরে অমিত সম্ভাবনাময় একটি দেশ প্রকৃতির বিশেষ আশীর্বাদপুষ্ট হয়েও ইপ্সিত উন্নয়নের পথে যেতে পারছে না। মাথায় উত্তরের বিশাল পর্বতমালা এবং পদপ্রান্তে দক্ষিণে উপসাগর থাকায় কর্কটক্রান্তি রেখায় অবস্থানকারী হয়েও দেশটি মরুভূমি না হয়ে নাতিশীতোষ্ণ আবহাওয়ার বদৌলতে সুজলা সুফলা। অমর্ত্যলোকের অ্যারিস্টটল প্লেটো পিথোগোরাস গংদের কাছে তাই আগ্রহের বিষয় বস্তুতে পরিণত হয়েছে দেশটি। বিশেষ মূল্যায়নে তারা এটা দেখে উদ্বিগ্ন ও বিব্রতবোধ করছেন যে সেখানে এ পর্যন্ত যতগুলো কর্তৃপক্ষ এসেছে সব সাফল্যকে তারা নিজেদের একক সাফল্য বলে প্রচারে মগ্ন থেকেছে। তাদের মনের মধ্যে সব বয়ানের মধ্যে ‘আমরাই’ সব। আর যে বা যারা যখনই ক্ষমতাবান হয়েছে তারা বৃত্যাবদ্ধ স্বৈরাচারী মনোভাবের শিকলে আটকা পড়েছে। সেদেশের সব মানুষ সংগ্রামে অংশগ্রহণ করলেও ইতোমধ্যে তারা সেখানে পক্ষ-বিপক্ষ নাম দিয়ে নিজেদের নিজেরাই বিভক্ত করে ফেলেছে এবং এটা যেন প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেছে ‘আমরাই আমাদের শত্রু’। এরা দোষারোপে সিদ্ধহস্ত, নিজের দোষ-ত্রুটির দিকে তাকানোয় নিমরাজি। এখানে ক্ষমতাসীনরা নিজের দোষ দেখতে পায় না আর নাশকতার যত দোষ তাদের বিরোধী পক্ষের। দ্বিতীয় মুখ্য আলোচক করমচাঁদ গান্ধী ঔপনিবেশিক সরকারের আমলের শব্দ ‘নাশকতা’র সংজ্ঞা ও পরিধি চৌহদ্দি পুনঃপর্যালোচনা প্রয়োজন মনে করেন। 

কোনো ব্যক্তি সরাসরি কিংবা হুকুমদাতা হিসেবে রাষ্ট্রের সম্পদ, সম্মানহানিকর কাজ করলে তাকে নাশকতা বলা হবে আর যিনি বা যারা লক্ষ কোটি সহায় সম্পদ পাচার করে দুর্নীতি দ্বারা দেশ ও সমাজকে, দেশের মর্যাদাকে অসম্মানজনক করে তোলেন সে ভূমিকাকেও নাশকতা বলে বিবেচিত হওয়া উচিত। সভাপতি চানক্য পণ্ডিত এ বিষয়ে সহমত পোষণ করে বলেন, তিনি তার অর্থশাস্ত্রে সাংকেতিকভাবে হলেও এমনটি ইঙ্গিত করেছেন। তৃতীয় মুখ্য আলোচক মার্টিন লুথার কিং আরও ভয়ংকর পরিস্থিতি তুলে ধরেন- মর্ত্যরে আঁতেলরা, প্রভাবশালী মিডিয়া বুদ্ধি প্রতিবন্ধিত্ববরণ করে যেন তৃপ্তি পায়। আজ যিনি তার গৌরবময় ভূমিকার জন্য নমস্য তার কোনো একটা বেফাঁস মন্তব্যে মুহূর্তের মধ্যে তিনি আস্তাকুঁড়ে নিমজ্জিত হন। চরিত্র হনন মর্ত্য সমাজে নিত্য ঘটনা। আশঙ্কা এই যে, দিনবদলে তাদেরও যে এক সময় এ ধরনের হেনস্তার শিকার হতে হবে সেটা অনেক দেশের অনেকেরই কর্ণকুহরে পৌঁছানো যাচ্ছে না।

এ পর্যায়ে সভাপতির অনুমতি নিয়ে একজন ইতিহাস দর্শন ও রাষ্ট্রবিজ্ঞান বেত্তা মুক্ত আলোচনার সময় প্রস্তাব রাখেন, মুখ্য আলোচক আব্রাহাম লিংকনের সর্বকালের শ্রেষ্ঠ উক্তি- জনগণের দ্বারা (নির্বাচিত), জনগণের জন্য জনগণের সরকার (ইংরেজি ভার্সনে পড়ুয়াদের বোধগম্যতার জন্য’ গভর্নমেন্ট বাই দ্য পিপল, অব দ্য পিপল, ফর দ্য পিপল) গঠনে অনেক দেশে যে বেহাল অবস্থা দেখা যাচ্ছে, যেখানে ভিন্ন মতকে উপেক্ষা করে নিজেরা নিজেদের অবস্থানকে প্রলম্বিত করতে নিজেদের যেভাবে সশস্ত্র সক্ষম করে তুলছে, সেখানে নির্বাচন খেলার নামে বিপুল পরিমাণ অর্থ ব্যয়ের যৌক্তিকতা থাকে না, মহামারি ও বাইরের বড় বড় যুদ্ধের প্রভাবে সেসব দেশে অর্থনৈতিক সংকট দারুণভাবে বাড়ছে বাড়বে সেখানে নির্বাচনের ব্যয়টা সাশ্রয় করে, নিজেদের অন্তঃকলহকে বাড়িয়ে সহায় সম্পদের ক্ষতিসাধনের আত্মঘাতী ক্ষয়ক্ষতি থেকে এবং ভূরাজনীতির দাবা খেলায় নিজেদের মর্যাদা মানসম্মান বিকিকিনির সর্বনাশা থাবা থেকে সবাইকে বাঁচানো সম্ভব হবে। এ সময় দর্শক সারিতে বসা ক্ষমতাধর কয়েকটি দেশের অমর্ত্যবাসী বিদ্বজনেরা (রিচার্ড নিক্সন, উইন্সটন চার্চিল, গর্বাচেভ, চৌ এন লাই এবং সর্দার প্যাটেল প্রমুখ) বিব্রতবোধ করছিলেন। মুক্ত আলোচক তার নিজের নাম প্রকাশে অনিচ্ছা প্রকাশ করেন এ জন্য যে, তার এ প্রস্তাবের জন্য মর্ত্যরে ক্ষমতাধরদের দ্বারা মর্ত্যবাসী তার তস্য আত্মীয়স্বজন সন্তানসন্ততিরা হেনস্তার শিকার হতে পারেন। গোলটেবিল বৈঠকের ঘোষণাপত্রে প্লেটো এ প্রস্তাবটি ভেবে দেখার মতো বলে ছেড়ে দেন।

লেখক : সরকারের সাবেক সচিব

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
গরিবি হটাও, গরিব নয়
গরিবি হটাও, গরিব নয়
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
সুখের নদীতে দুঃখের ভেলা
সুখের নদীতে দুঃখের ভেলা
সর্বশেষ খবর
গাইবান্ধায় ১২ পরীক্ষার্থী বহিষ্কার, অনুপস্থিত ৪২৯
গাইবান্ধায় ১২ পরীক্ষার্থী বহিষ্কার, অনুপস্থিত ৪২৯

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আবারও প্রশ্নবোধক নির্বাচন হলে দেশ সংকটে পড়বে : তাহের
আবারও প্রশ্নবোধক নির্বাচন হলে দেশ সংকটে পড়বে : তাহের

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মীরসরাইয়ে বৃদ্ধের হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার
মীরসরাইয়ে বৃদ্ধের হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মধ্যপ্রাচ্যের আরেক দেশে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, নিহত ২
মধ্যপ্রাচ্যের আরেক দেশে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, নিহত ২

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসি পরীক্ষার প্রথম দিনে রংপুর বিভাগে
অনুপস্থিতি ১২৯১ জন
এইচএসসি পরীক্ষার প্রথম দিনে রংপুর বিভাগে অনুপস্থিতি ১২৯১ জন

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'

১৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

‘পূর্ণ গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠাতার জন্য ধানের শীষে ভোট দিন’
‘পূর্ণ গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠাতার জন্য ধানের শীষে ভোট দিন’

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

যেকোনও সময় ভোটার তালিকাভুক্তির ক্ষমতা চায় ইসি
যেকোনও সময় ভোটার তালিকাভুক্তির ক্ষমতা চায় ইসি

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

হত্যা মামলার পলাতক আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার পলাতক আসামি গ্রেপ্তার

৩৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কালীগঞ্জে নারিকেল চারা বিতরণ কার্যক্রমের উদ্বোধন
কালীগঞ্জে নারিকেল চারা বিতরণ কার্যক্রমের উদ্বোধন

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পরীক্ষা হলে মোবাইল নিয়ে প্রবেশ, চারজনকে বহিষ্কার
পরীক্ষা হলে মোবাইল নিয়ে প্রবেশ, চারজনকে বহিষ্কার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বঙ্কিমচন্দ্রের জন্মদিনে কাঁঠালপাড়ায় প্রসেনজিৎ-শ্রাবন্তী
বঙ্কিমচন্দ্রের জন্মদিনে কাঁঠালপাড়ায় প্রসেনজিৎ-শ্রাবন্তী

৫৪ মিনিট আগে | শোবিজ

সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণ গেল ভারতীয় পাইলটকে আটক করা সেই পাকিস্তানি মেজরের
সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণ গেল ভারতীয় পাইলটকে আটক করা সেই পাকিস্তানি মেজরের

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাহাড়ে যেখানেই মাদক, সেখানেই অভিযান’
‘পাহাড়ে যেখানেই মাদক, সেখানেই অভিযান’

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুষ্ঠু হজ ব্যবস্থাপনার জন্য সংশ্লিষ্টদের প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
সুষ্ঠু হজ ব্যবস্থাপনার জন্য সংশ্লিষ্টদের প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাতিজার দায়ের কোপে চাচার কবজি বিচ্ছিন্নের অভিযোগ
ভাতিজার দায়ের কোপে চাচার কবজি বিচ্ছিন্নের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি আগ্রাসনের সময় সংহতির জন্য বাংলাদেশকে ধন্যবাদ ইরানের
ইসরায়েলি আগ্রাসনের সময় সংহতির জন্য বাংলাদেশকে ধন্যবাদ ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই চাল ব্যবসায়ীকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই চাল ব্যবসায়ীকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে মাদকবিরোধী র‌্যালি ও আলোচনা সভা
খাগড়াছড়িতে মাদকবিরোধী র‌্যালি ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেভাবে মুসলিম ইতিহাসের গতিপথ বদলে যায়
যেভাবে মুসলিম ইতিহাসের গতিপথ বদলে যায়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এখন থেকেই আগামী হজের প্রস্তুতির নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
এখন থেকেই আগামী হজের প্রস্তুতির নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যশোরে সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেপ্তার
যশোরে সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে মুক্তি পাচ্ছে দিলজিতের সিনেমা, ভারতে বয়কটের দাবি
পাকিস্তানে মুক্তি পাচ্ছে দিলজিতের সিনেমা, ভারতে বয়কটের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৩২ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৩২ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৪ ঘণ্টায় আরও ১৯ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় আরও ১৯ জনের করোনা শনাক্ত

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ১৯ জনের করোনা শনাক্ত
গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ১৯ জনের করোনা শনাক্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধুমতি নদীতে বৈঠার আঘাতে মৎস্যজীবী নিখোঁজের অভিযোগ
মধুমতি নদীতে বৈঠার আঘাতে মৎস্যজীবী নিখোঁজের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিশাঙ্কার সেঞ্চুরিতে বড় সংগ্রহের পথে শ্রীলঙ্কা
নিশাঙ্কার সেঞ্চুরিতে বড় সংগ্রহের পথে শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফ্রান্সে প্রচণ্ড ঝড়ে শিশুসহ দু’জনের প্রাণহানি
ফ্রান্সে প্রচণ্ড ঝড়ে শিশুসহ দু’জনের প্রাণহানি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পরিচ্ছন্নতা ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পরিচ্ছন্নতা ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের সঙ্গে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধে জিততে ইসরায়েলের যে ভয়ঙ্কর কৌশল ব্যর্থ হয়!
ইরানের সঙ্গে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধে জিততে ইসরায়েলের যে ভয়ঙ্কর কৌশল ব্যর্থ হয়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা, ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা, ক্ষতি আসলে কতোটা?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাবাকে মাঝে মধ্যে শক্ত ভাষা ব্যবহার করতে হয়’ : ট্রাম্পের গালির বিষয়ে ন্যাটো প্রধান
‘বাবাকে মাঝে মধ্যে শক্ত ভাষা ব্যবহার করতে হয়’ : ট্রাম্পের গালির বিষয়ে ন্যাটো প্রধান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলার পর ফরদোর পরিস্থিতি দেখতে গিয়েছিল ইসরায়েলি এজেন্টরা: ট্রাম্প
হামলার পর ফরদোর পরিস্থিতি দেখতে গিয়েছিল ইসরায়েলি এজেন্টরা: ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করে অস্ত্র সংকটে পড়েছে ইসরায়েল: এনবিসি
ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করে অস্ত্র সংকটে পড়েছে ইসরায়েল: এনবিসি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান সাহসিকতার সঙ্গে লড়াই করেছে, স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরান সাহসিকতার সঙ্গে লড়াই করেছে, স্বীকার করলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ট্রাম্পের হামলা যেভাবে উত্তর কোরিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে
ইরানে ট্রাম্পের হামলা যেভাবে উত্তর কোরিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ বছরের সংসার ভাঙলো কনার
৬ বছরের সংসার ভাঙলো কনার

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হামলায় পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে: ইরান
হামলায় পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে: ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ১১ দিন ধরে ব্রিটিশ এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান, বাড়ছে রহস্য
ভারতে ১১ দিন ধরে ব্রিটিশ এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান, বাড়ছে রহস্য

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেলের বিয়ে নিয়ে প্রথম স্ত্রীর ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট!
নোবেলের বিয়ে নিয়ে প্রথম স্ত্রীর ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট!

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রাক্তন স্বামীর সম্পত্তিতে অধিকার পেলেন না কারিশমা কন্যা
প্রাক্তন স্বামীর সম্পত্তিতে অধিকার পেলেন না কারিশমা কন্যা

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এনবিআর অবরুদ্ধ
এনবিআর অবরুদ্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির পরেও চাপা বিস্ফোরণ, পারমাণবিক ইস্যুতে ফের উত্তেজনা
যুদ্ধবিরতির পরেও চাপা বিস্ফোরণ, পারমাণবিক ইস্যুতে ফের উত্তেজনা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হানা, নিজের পায়েই কুঠার মারল আমেরিকা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হানা, নিজের পায়েই কুঠার মারল আমেরিকা?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারাই গেলেন সেই ইরানি কমান্ডার
মারাই গেলেন সেই ইরানি কমান্ডার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকার মুখে ‘কঠিন থাপ্পড়’ মেরেছে ইরান : খামেনি
আমেরিকার মুখে ‘কঠিন থাপ্পড়’ মেরেছে ইরান : খামেনি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচ্ছেদের ঘোষণা কণার, স্বামী বললেন ‘বিচ্ছেদ হয়নি’
বিচ্ছেদের ঘোষণা কণার, স্বামী বললেন ‘বিচ্ছেদ হয়নি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এক ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী পদে সর্বোচ্চ ১০ বছর, শর্তসাপেক্ষে একমত বিএনপি
এক ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী পদে সর্বোচ্চ ১০ বছর, শর্তসাপেক্ষে একমত বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইলিশের দাম নিয়ন্ত্রণে উদ্যোগ, ক্রেতা খুশি হলেও হতাশ আড়তদাররা
ইলিশের দাম নিয়ন্ত্রণে উদ্যোগ, ক্রেতা খুশি হলেও হতাশ আড়তদাররা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানি ড্রোন প্রতিহত করতে ইসরায়েলকে সাহায্য করেছে ফ্রান্স
ইরানি ড্রোন প্রতিহত করতে ইসরায়েলকে সাহায্য করেছে ফ্রান্স

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহে বৈঠকে বসবে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরান: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহে বৈঠকে বসবে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরান: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমান চলাচল বন্ধ রাখার সময় বাড়িয়েছে ইরান
বিমান চলাচল বন্ধ রাখার সময় বাড়িয়েছে ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ আগস্ট নতুন বাংলাদেশ দিবস
৮ আগস্ট নতুন বাংলাদেশ দিবস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-রাশিয়া-ইরানের বিশেষ বৈঠক
চীন-রাশিয়া-ইরানের বিশেষ বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ আজ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ আজ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জোহরান মামদানির জয় যুক্তরাষ্ট্রকে কি বার্তা দিচ্ছে?
জোহরান মামদানির জয় যুক্তরাষ্ট্রকে কি বার্তা দিচ্ছে?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেইলি স্টার ও প্রথম আলোর দুটি নিউজ নিয়ে ক্ষোভ ঝাড়লেন আইন উপদেষ্টা
ডেইলি স্টার ও প্রথম আলোর দুটি নিউজ নিয়ে ক্ষোভ ঝাড়লেন আইন উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৪ সালে ডামি নির্বাচন হয়েছে, আদালতে স্বীকারোক্তি হাবিবুল আউয়ালের
২০২৪ সালে ডামি নির্বাচন হয়েছে, আদালতে স্বীকারোক্তি হাবিবুল আউয়ালের

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা, হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার
চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা, হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না
মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না

সম্পাদকীয়

ঝরনায় মৃত্যুর মিছিল
ঝরনায় মৃত্যুর মিছিল

নগর জীবন

খেলা হবে-সিন্ডিকেট
খেলা হবে-সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের হাতে কেউ কষ্ট পেলে নিঃশর্ত ক্ষমা চাই
জামায়াতের হাতে কেউ কষ্ট পেলে নিঃশর্ত ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

চোরাই পণ্যে সয়লাব সিলেট
চোরাই পণ্যে সয়লাব সিলেট

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পাওনা নিয়ে পিডিবি-আদানি দ্বন্দ্ব
পাওনা নিয়ে পিডিবি-আদানি দ্বন্দ্ব

পেছনের পৃষ্ঠা

অপেক্ষা বছরের পর বছর ভোগান্তিতে চালকরা
অপেক্ষা বছরের পর বছর ভোগান্তিতে চালকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে অনেকে সর্বস্বান্ত
শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে অনেকে সর্বস্বান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা আসিফকে ক্ষমা চাইতে হবে
উপদেষ্টা আসিফকে ক্ষমা চাইতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

কে জয়ী ১২ দিনের যুদ্ধে
কে জয়ী ১২ দিনের যুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসীদের জোয়ারে চ্যালেঞ্জে স্থানীয়রা
প্রবাসীদের জোয়ারে চ্যালেঞ্জে স্থানীয়রা

মাঠে ময়দানে

প্রধানমন্ত্রী ১০ বছরে বিএনপি সম্মত
প্রধানমন্ত্রী ১০ বছরে বিএনপি সম্মত

প্রথম পৃষ্ঠা

খানাখন্দে বেহাল সড়ক
খানাখন্দে বেহাল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

৫ আগস্টের পর অপেক্ষায় ছিলাম আমার ভাই ফিরে আসবে
৫ আগস্টের পর অপেক্ষায় ছিলাম আমার ভাই ফিরে আসবে

পেছনের পৃষ্ঠা

মীরজাফর যুগে যুগে
মীরজাফর যুগে যুগে

সম্পাদকীয়

সাবেক সিইসি হাবিবুল গ্রেপ্তার
সাবেক সিইসি হাবিবুল গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

কমলাপুরে ট্রেনে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ
কমলাপুরে ট্রেনে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

কূটনীতি কেবল পুরুষের জন্য নয়
কূটনীতি কেবল পুরুষের জন্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের সময় প্রকাশে সবাই সন্তুষ্ট
ভোটের সময় প্রকাশে সবাই সন্তুষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

জমেছে ইনটেক্স বাংলাদেশ প্রদর্শনী
জমেছে ইনটেক্স বাংলাদেশ প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

পদাবনতি হয়ে ওসি এখন এসআই
পদাবনতি হয়ে ওসি এখন এসআই

নগর জীবন

কমিশনারের পদত্যাগ দাবি
কমিশনারের পদত্যাগ দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

আগে স্থানীয় নির্বাচনের অনুরোধ জামায়াতের
আগে স্থানীয় নির্বাচনের অনুরোধ জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইকনিক চরিত্রে কিয়ারা
আইকনিক চরিত্রে কিয়ারা

শোবিজ

প্রথম দিনে ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ
প্রথম দিনে ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রেনে কাটা পড়লেন দুই মোটরসাইকেল আরোহী
ট্রেনে কাটা পড়লেন দুই মোটরসাইকেল আরোহী

দেশগ্রাম

ছিনতাইকারীর ঘুসিতে সাংবাদিক নিহত
ছিনতাইকারীর ঘুসিতে সাংবাদিক নিহত

খবর

খাল বাঁচাতে আবর্জনা অপসারণে ছাত্র-জনতা
খাল বাঁচাতে আবর্জনা অপসারণে ছাত্র-জনতা

দেশগ্রাম

এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে
এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা