শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:১১, বৃহস্পতিবার, ২১ ডিসেম্বর, ২০২৩

অমর্ত্যলোকে মর্ত্যবিষয়ক সম্মেলন

ড. মোহাম্মদ আবদুল মজিদ
অনলাইন ভার্সন
অমর্ত্যলোকে মর্ত্যবিষয়ক সম্মেলন

উদ্যোগটা নেন অলরাউন্ডার অ্যারিস্টটল সাহেব নিজেই। গ্রিসের এ পণ্ডিতপ্রবর তাঁর অন্যতম মেন্টর প্লেটোর সঙ্গে সেদিন অমরাবতির তীরে অবকাশ যাপনকালে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে জানতে পারেন মর্ত্যরে অনেক লোকালয়ে, জনপদে ও রাষ্ট্রে গণতন্ত্র, রাষ্ট্র্র ও সরকার, সুশাসন, স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা, সাম্প্রদায়িকতা, ধর্মনিরপেক্ষতা, রাজনৈতিক উৎকোচ এমনকি দুর্নীতি নিয়ে তিনি বা তাঁর শিষ্য সাগরেদরা যেসব মহাজন বাক্যাবলি, ধ্যান-ধারণা, নীতি-নৈতিকতা ও চিন্তাচেতনা রেখে এসেছিলেন অনুসরণের অনুধাবনের জন্য তা বিকৃত হয়ে মনগড়া পথ ও পন্থা জন্ম নিচ্ছে। সেখানকার অনেক রাষ্ট্রব্যবস্থায় জনগণের কল্যাণের নামে অনেক ত্রুটি-বিচ্যুতিপূর্ণ পদক্ষেপ পথ পরিক্রমার জন্য খোদ জনগণই কষ্ট পাচ্ছে। 

অ্যারিস্টটলের এক বীর শিষ্য আলেকজান্ডার মাঝে তাঁকে দূরাভাষে জানান যে, তিনি আর সহ্য করতে পারছেন না মর্ত্যরে রাজন্যবর্গের ও যুদ্ধবাজদের আদিখেত্যা দেখে। সেখানে সবাই ছলেবলে কৌশলে টিকে থাকতে যত প্রকার ফন্দি ফিকির আছে তা তারা এঁটে চলেন। আলেকজান্ডার তাঁর গুরু অ্যারিস্টটলের কাছে অনুমতি প্রার্থনা করছিলেন তিনি আরেকবার মর্ত্যে যেতে চান- এসব স্বৈরাচার ও বুদ্ধি প্রতিবন্ধীদের কিছুটা উপযুক্ত তালিম দিয়ে আসতে। অ্যারিস্টটল সাহেব তাকে নাকি জানিয়েছিলেন, ‘তুমি নিজেও দেখি স্বৈরাচারী আচরণে নিষ্ঠ হচ্ছ। মর্ত্যরে বর্তমানদের বর্তমানের মতো করে চলতে দাও এবং তাদেরকেই মোকাবিলা করতে দাও তাদেরই পরিণতি’। 

তিনি আলেকজান্ডারকে আরও স্মরণ করিয়ে দেন, “তোমার সুনাম-দুর্নাম তুমি নিজে জানতে না- জানতে চাইতে না। দেশের পর দেশ ও জনপদ দখল করে বেড়িয়েছ কিন্তু একটা সাম্রাজ্যে পা রাখতে পারে নাই। শিষ্য সেলুকাশের কাছে ‘সত্যিই বিচিত্র এ দেশ’ বলে ফিরে এসেছিলে। মনে আছে তোমার নিশ্চয়ই, ওই রাতে তোমাকে স্বপ্নযোগে আমি জানিয়েছিলাম- ওখানে ঢুকো না, সেখানে স্বয়ং ভগবানও ভূত বনে যান। আমার ধারণা আমার সে কথায় কান দিয়ে তুমি আর এগোওনি। তুমি সে জনপদে যাওনি এটা জেনে আমি খুশি হয়েছিলাম এটা বড় কথা নয়, তুমি তোমার আদি সুনাম নিয়ে ফিরতে পেরেছিলে এটাই আসল। তোমাকে আমি বলিনি? দেখ একজন নয়টি ভালো কাজ করার পর একটা ভুল বা খারাপ সিদ্ধান্ত নিলে তার আগের নয়টি ভালো কাজ ভেস্তে যায়, শেষের ভুলটি তার জন্য কাল হয়ে যায়। অকৃতজ্ঞ সমাজ ও সময় শুধু ভেদ বুদ্ধি ও স্বার্থ বোধের কারণে চোখ উল্টিয়ে ফেলে, সাদাকে কালো আর কালোকে সাদা করতে সময় নেয় না।” এ পর্যায়ে গুরু-শিষ্য একমত হন যে, মর্ত্যরে বিদ্যমান বিষয়-আশয় নিয়ে অমর্ত্যলোকে বরং একটা গোলটেবিল বৈঠক আহ্বান করা যেতে পারে।

অ্যারিস্টটল প্লেটো ও সক্রেটিসের সঙ্গে অমর্ত্যরে গোলটেবিল বৈঠকের উদ্দেশ্য বিধেয় নিয়ে খোলামেলা আলোচনা করেন। মর্ত্যরে আর্থ-সামাজিক, রাজনৈতিক অর্থনৈতিক অবস্থা ব্যবস্থার বিবরে এসব বিষয়ে যিনি বা যারা এক সময় তাত্ত্বিক ধারণা, ঘোষণা কিংবা ‘ফতোয়া’ দিয়েছিলেন তারা এ সম্মেলনে তাদের ধ্যান-ধারণার আধুনিক ব্যাখ্যা দেবেন এবং কীভাবে সে সব ধারণা তাদের পূর্বেকার ঘোষণা উপদেশ, নির্দেশনা ও মতামতকে সংস্কার কিংবা পরিবর্তন করা যাবে কিংবা যাবে না তার একটা উপসংহার টানবেন। উপসংহারগুলো সংকলন করা হবে এবং তার সারসংক্ষেপ স্বপ্ন কিংবা কুরিয়ারযোগে মর্ত্যলোকে পাঠানো হবে। গোলটেবিল বৈঠকের বিষয় শিরোনাম হবে ‘মরতে বসেছে গণতন্ত্র’ (ইংরেজি ভার্সনে পড়ুয়াদের জন্য ‘ডেমোক্র্যাসি ইজ ডাইং’)। অন্যত্র অন্য কাজে ব্যস্ত থাকার জন্য সক্রেটিস উপস্থিত থাকতে পারবেন না বিধায় স্বাগত ভাষণ দেবেন অ্যারিস্টটল। এরপর উদ্বোধনী সংগীত (বেশি প্যাঁচালে পর্যদুস্ত ভাষাভাষীদের দেশের) মশহুর গায়ক জগন্ময় মিত্র, যিনি তাঁর চিরজীবী একটি গানের প্যারোডি গাইবেন ‘(গণতন্ত্র)...তুমি আজ কতদূরে’। পাছে এ গানের সুর ও বাণী নিয়ে মর্ত্যে আবার কোনো কলমযুদ্ধ যাতে শুরু না হয়ে যায় সে জন্য এর কথা সুর সংযোগ তদারকি করবেন বিটোফেন, তানসেন ও কাজী নজরুল ইসলাম। অর্কেস্ট্রাতে সত্য সাহা ও আলাউদ্দীন আলী। মর্ত্যে (নিরপেক্ষতার খাতিরে গোলটেবিল বৈঠকে কোনো বিশেষ দেশ বা অঞ্চলের নাম উচ্চারিত হবে না) গণতন্ত্রের হালহকিকত নিয়ে একটি নির্বাহী সারসংক্ষেপ উপস্থাপন করবেন মর্ত্যরে একটি মশহুর পত্রিকার সাবটাইটেল (‘ডেমোক্র্যাসি ইজ ডাইং’) যিনি প্রথম দিয়েছিলেন সেই ক্যাথরিন গ্রাহাম। 

উপস্থাপনাকে কেন্দ্র করে তিনজন প্যানেলিস্ট তাদের মতামত ও পরামর্শ রাখবেন, তারা হলেন (১) আব্রাহাম লিংকন, যিনি গণতন্ত্রের সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ সংজ্ঞা দিয়েছিলেন (২) মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধী, যিনি অহিংস আন্দোলনের রোলমডেল হয়েও সহিংসতায় সংহারের শিকার হয়েছিলেন এবং (৩) প্রথম দুজন প্যানেলিস্টের ভাব শিষ্য- মার্টিন লুথার কিং জুনিয়র। মাস্টার অব শিরোমণি হবেন শিনজো আবে, যিনি মাত্র কিছুদিন আগে অমর্ত্যলোকের সম্মানিত সারথী হিসেবে যোগ দিয়েছেন। ইতিহাস, সাহিত্য, অর্থনীতি, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, দর্শন, পদার্থবিদ্যা, কূটনীতি, চিকিৎসা শাস্ত্র, সমাজবিজ্ঞান ও গণিত এ ১০টি বিষয়ে অমর্ত্যবাসী প্রজ্ঞাজনদের মুক্ত আলোচনায় আমন্ত্রণ জানানো হবে। মর্ত্যরে প্রায় সব প্রধান ভৌগোলিক অঞ্চল থেকে এবং সব কালের প্রতিনিধিত্ব করবেন তারা। বৈঠকে রাজনীতির ওপর অর্থনীতির প্রাধান্য পাওয়ার প্রবল সম্ভাবনা থাকায় সঞ্চালনায় থাকবেন এডাম স্মিথ ও কার্ল মার্কস। বৈঠকে পৌরাহিত্য করবেন চানক্য পণ্ডিত হিসেবে খ্যাত অর্থশাস্ত্র বিশেষজ্ঞ কৌটিল্য মহাশয়। বৈঠক শেষে প্লেটো নিজে ঘোষণাপত্র পাঠ করবেন।

বৈঠকে মুখ্য আলোচক আব্রাহাম লিংকন দুঃখ ও পরিতাপের সঙ্গে লক্ষ্য করেন মর্ত্যরে অমিত সম্ভাবনাময় একটি দেশ প্রকৃতির বিশেষ আশীর্বাদপুষ্ট হয়েও ইপ্সিত উন্নয়নের পথে যেতে পারছে না। মাথায় উত্তরের বিশাল পর্বতমালা এবং পদপ্রান্তে দক্ষিণে উপসাগর থাকায় কর্কটক্রান্তি রেখায় অবস্থানকারী হয়েও দেশটি মরুভূমি না হয়ে নাতিশীতোষ্ণ আবহাওয়ার বদৌলতে সুজলা সুফলা। অমর্ত্যলোকের অ্যারিস্টটল প্লেটো পিথোগোরাস গংদের কাছে তাই আগ্রহের বিষয় বস্তুতে পরিণত হয়েছে দেশটি। বিশেষ মূল্যায়নে তারা এটা দেখে উদ্বিগ্ন ও বিব্রতবোধ করছেন যে সেখানে এ পর্যন্ত যতগুলো কর্তৃপক্ষ এসেছে সব সাফল্যকে তারা নিজেদের একক সাফল্য বলে প্রচারে মগ্ন থেকেছে। তাদের মনের মধ্যে সব বয়ানের মধ্যে ‘আমরাই’ সব। আর যে বা যারা যখনই ক্ষমতাবান হয়েছে তারা বৃত্যাবদ্ধ স্বৈরাচারী মনোভাবের শিকলে আটকা পড়েছে। সেদেশের সব মানুষ সংগ্রামে অংশগ্রহণ করলেও ইতোমধ্যে তারা সেখানে পক্ষ-বিপক্ষ নাম দিয়ে নিজেদের নিজেরাই বিভক্ত করে ফেলেছে এবং এটা যেন প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেছে ‘আমরাই আমাদের শত্রু’। এরা দোষারোপে সিদ্ধহস্ত, নিজের দোষ-ত্রুটির দিকে তাকানোয় নিমরাজি। এখানে ক্ষমতাসীনরা নিজের দোষ দেখতে পায় না আর নাশকতার যত দোষ তাদের বিরোধী পক্ষের। দ্বিতীয় মুখ্য আলোচক করমচাঁদ গান্ধী ঔপনিবেশিক সরকারের আমলের শব্দ ‘নাশকতা’র সংজ্ঞা ও পরিধি চৌহদ্দি পুনঃপর্যালোচনা প্রয়োজন মনে করেন। 

কোনো ব্যক্তি সরাসরি কিংবা হুকুমদাতা হিসেবে রাষ্ট্রের সম্পদ, সম্মানহানিকর কাজ করলে তাকে নাশকতা বলা হবে আর যিনি বা যারা লক্ষ কোটি সহায় সম্পদ পাচার করে দুর্নীতি দ্বারা দেশ ও সমাজকে, দেশের মর্যাদাকে অসম্মানজনক করে তোলেন সে ভূমিকাকেও নাশকতা বলে বিবেচিত হওয়া উচিত। সভাপতি চানক্য পণ্ডিত এ বিষয়ে সহমত পোষণ করে বলেন, তিনি তার অর্থশাস্ত্রে সাংকেতিকভাবে হলেও এমনটি ইঙ্গিত করেছেন। তৃতীয় মুখ্য আলোচক মার্টিন লুথার কিং আরও ভয়ংকর পরিস্থিতি তুলে ধরেন- মর্ত্যরে আঁতেলরা, প্রভাবশালী মিডিয়া বুদ্ধি প্রতিবন্ধিত্ববরণ করে যেন তৃপ্তি পায়। আজ যিনি তার গৌরবময় ভূমিকার জন্য নমস্য তার কোনো একটা বেফাঁস মন্তব্যে মুহূর্তের মধ্যে তিনি আস্তাকুঁড়ে নিমজ্জিত হন। চরিত্র হনন মর্ত্য সমাজে নিত্য ঘটনা। আশঙ্কা এই যে, দিনবদলে তাদেরও যে এক সময় এ ধরনের হেনস্তার শিকার হতে হবে সেটা অনেক দেশের অনেকেরই কর্ণকুহরে পৌঁছানো যাচ্ছে না।

এ পর্যায়ে সভাপতির অনুমতি নিয়ে একজন ইতিহাস দর্শন ও রাষ্ট্রবিজ্ঞান বেত্তা মুক্ত আলোচনার সময় প্রস্তাব রাখেন, মুখ্য আলোচক আব্রাহাম লিংকনের সর্বকালের শ্রেষ্ঠ উক্তি- জনগণের দ্বারা (নির্বাচিত), জনগণের জন্য জনগণের সরকার (ইংরেজি ভার্সনে পড়ুয়াদের বোধগম্যতার জন্য’ গভর্নমেন্ট বাই দ্য পিপল, অব দ্য পিপল, ফর দ্য পিপল) গঠনে অনেক দেশে যে বেহাল অবস্থা দেখা যাচ্ছে, যেখানে ভিন্ন মতকে উপেক্ষা করে নিজেরা নিজেদের অবস্থানকে প্রলম্বিত করতে নিজেদের যেভাবে সশস্ত্র সক্ষম করে তুলছে, সেখানে নির্বাচন খেলার নামে বিপুল পরিমাণ অর্থ ব্যয়ের যৌক্তিকতা থাকে না, মহামারি ও বাইরের বড় বড় যুদ্ধের প্রভাবে সেসব দেশে অর্থনৈতিক সংকট দারুণভাবে বাড়ছে বাড়বে সেখানে নির্বাচনের ব্যয়টা সাশ্রয় করে, নিজেদের অন্তঃকলহকে বাড়িয়ে সহায় সম্পদের ক্ষতিসাধনের আত্মঘাতী ক্ষয়ক্ষতি থেকে এবং ভূরাজনীতির দাবা খেলায় নিজেদের মর্যাদা মানসম্মান বিকিকিনির সর্বনাশা থাবা থেকে সবাইকে বাঁচানো সম্ভব হবে। এ সময় দর্শক সারিতে বসা ক্ষমতাধর কয়েকটি দেশের অমর্ত্যবাসী বিদ্বজনেরা (রিচার্ড নিক্সন, উইন্সটন চার্চিল, গর্বাচেভ, চৌ এন লাই এবং সর্দার প্যাটেল প্রমুখ) বিব্রতবোধ করছিলেন। মুক্ত আলোচক তার নিজের নাম প্রকাশে অনিচ্ছা প্রকাশ করেন এ জন্য যে, তার এ প্রস্তাবের জন্য মর্ত্যরে ক্ষমতাধরদের দ্বারা মর্ত্যবাসী তার তস্য আত্মীয়স্বজন সন্তানসন্ততিরা হেনস্তার শিকার হতে পারেন। গোলটেবিল বৈঠকের ঘোষণাপত্রে প্লেটো এ প্রস্তাবটি ভেবে দেখার মতো বলে ছেড়ে দেন।

লেখক : সরকারের সাবেক সচিব

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া উন্নত জাতি গঠন সম্ভব নয়
মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া উন্নত জাতি গঠন সম্ভব নয়
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ
নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
সুষ্ঠু নির্বাচন : সেনাবাহিনীর আরো মানোন্নয়নের সুযোগ
সুষ্ঠু নির্বাচন : সেনাবাহিনীর আরো মানোন্নয়নের সুযোগ
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় টিভি সিরিয়ালে 'ক্যামিও চরিত্রে' বিল গেটস
ভারতীয় টিভি সিরিয়ালে 'ক্যামিও চরিত্রে' বিল গেটস

এই মাত্র | শোবিজ

বিরল রোগে ভুগছেন কিম কার্দাশিয়ান
বিরল রোগে ভুগছেন কিম কার্দাশিয়ান

১ মিনিট আগে | শোবিজ

গাজীপুর সাফারি পার্কে শেষ জিরাফের মৃত্যু
গাজীপুর সাফারি পার্কে শেষ জিরাফের মৃত্যু

৬ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

হাতিয়ায় নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে মাছ শিকার, ৪ ট্রলারসহ ৫০ জেলে আটক
হাতিয়ায় নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে মাছ শিকার, ৪ ট্রলারসহ ৫০ জেলে আটক

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জয়া আন্টি খুব নরম মনের মানুষ: করণ জোহর
জয়া আন্টি খুব নরম মনের মানুষ: করণ জোহর

১৫ মিনিট আগে | শোবিজ

বিজ্ঞানমনস্ক প্রজন্ম গঠনে বিনিয়োগই টেকসই উন্নয়নের চাবিকাঠি : শিক্ষা উপদেষ্টা
বিজ্ঞানমনস্ক প্রজন্ম গঠনে বিনিয়োগই টেকসই উন্নয়নের চাবিকাঠি : শিক্ষা উপদেষ্টা

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে গাজার আকাশে টহল দিচ্ছে মার্কিন ড্রোন
যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে গাজার আকাশে টহল দিচ্ছে মার্কিন ড্রোন

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে পৃথক ঘটনায় একদিনে ৪ জনের মৃত্যু
গোবিন্দগঞ্জে পৃথক ঘটনায় একদিনে ৪ জনের মৃত্যু

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় আহত-অসুস্থদের চিকিৎসায় বাধা দিচ্ছে ইসরায়েল
গাজায় আহত-অসুস্থদের চিকিৎসায় বাধা দিচ্ছে ইসরায়েল

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তিতে ইয়েমেনে জাতিসংঘের ৭ কর্মী আটক
ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তিতে ইয়েমেনে জাতিসংঘের ৭ কর্মী আটক

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে পৃথক দুর্ঘটনায় দু’জনের মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে পৃথক দুর্ঘটনায় দু’জনের মৃত্যু

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তনের সব দরজা বন্ধ করতে হবে: সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তনের সব দরজা বন্ধ করতে হবে: সালাহউদ্দিন

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

যৌন হেনস্তার মামলায় জামিনে ‘আজ কি রাত’ খ্যাত সুরকার
যৌন হেনস্তার মামলায় জামিনে ‘আজ কি রাত’ খ্যাত সুরকার

৩৬ মিনিট আগে | শোবিজ

মৌলভীবাজারে ইউপি প্যানেল চেয়ারম্যানের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে তদন্ত শুরু
মৌলভীবাজারে ইউপি প্যানেল চেয়ারম্যানের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে তদন্ত শুরু

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শরীয়তপুরে নাজমা হত্যা মামলার আসামি শহিদুল গ্রেফতার
শরীয়তপুরে নাজমা হত্যা মামলার আসামি শহিদুল গ্রেফতার

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে পিকআপভ্যান উল্টে পথচারী নিহত
সিরাজগঞ্জে পিকআপভ্যান উল্টে পথচারী নিহত

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের
গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে পাঁচ দিনব্যাপী ‘অদম্য নারী উদ্যোক্তা মেলা’ শুরু
নোয়াখালীতে পাঁচ দিনব্যাপী ‘অদম্য নারী উদ্যোক্তা মেলা’ শুরু

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উপখাদ্য পরিদর্শক পদে ১৪২ জনের প্রার্থিতা বাতিল
উপখাদ্য পরিদর্শক পদে ১৪২ জনের প্রার্থিতা বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যারিয়ার

ত্রৈমাসিক অর্থনৈতিক সূচক প্রণয়ণের উদ্যোগ ঢাকা চেম্বারের
ত্রৈমাসিক অর্থনৈতিক সূচক প্রণয়ণের উদ্যোগ ঢাকা চেম্বারের

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

খাবার-পানি সঙ্কটে ১৫ লাখ গাজাবাসী, দরকার জরুরি সহায়তা: জাতিসংঘ
খাবার-পানি সঙ্কটে ১৫ লাখ গাজাবাসী, দরকার জরুরি সহায়তা: জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ
প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কক্সবাজারে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা নারী গ্রেফতার
কক্সবাজারে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা নারী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনোক্র্যাট সরকারের কাছে গাজার ক্ষমতা হস্তান্তরে রাজি হামাস
টেকনোক্র্যাট সরকারের কাছে গাজার ক্ষমতা হস্তান্তরে রাজি হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংল্যান্ড সিরিজে খেলা হচ্ছে না জেমিসনের
ইংল্যান্ড সিরিজে খেলা হচ্ছে না জেমিসনের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে কাবাডি খেলায় হাজারো দর্শক, ফিরে এলো হারানো ঐতিহ্য
সোনারগাঁয়ে কাবাডি খেলায় হাজারো দর্শক, ফিরে এলো হারানো ঐতিহ্য

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানের সঙ্গে সীমান্ত ক্রসিং-বাণিজ্য স্থগিতই থাকবে, ঘোষণা পাকিস্তানের
আফগানিস্তানের সঙ্গে সীমান্ত ক্রসিং-বাণিজ্য স্থগিতই থাকবে, ঘোষণা পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদিতমারীতে অটোরিকশা উল্টে নিহত ২
আদিতমারীতে অটোরিকশা উল্টে নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের
গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলায় মুক্তি পাবে প্রভাসের ‘ফৌজি’ সিনেসা
বাংলায় মুক্তি পাবে প্রভাসের ‘ফৌজি’ সিনেসা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী
এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমিশনের কাছে ২১ দাবি, আছে সর্বোচ্চ-সর্বনিম্ন বেতনের প্রস্তাবনা
কমিশনের কাছে ২১ দাবি, আছে সর্বোচ্চ-সর্বনিম্ন বেতনের প্রস্তাবনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড
রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি
চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া
জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?
ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ
ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন
মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অবশেষে সাজেক যাওয়ার রাস্তা প্রশস্ত হচ্ছে
অবশেষে সাজেক যাওয়ার রাস্তা প্রশস্ত হচ্ছে

২২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক
ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক

১৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’
‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!
আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত
কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা
নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ
নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?
কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর
দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?
যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়বে বিএনপি : মির্জা ফখরুল
সব জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়বে বিএনপি : মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’
‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়েলসে স্টারমারের লেবার পার্টির ঐতিহাসিক পরাজয়
ওয়েলসে স্টারমারের লেবার পার্টির ঐতিহাসিক পরাজয়

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ষষ্ঠ ও নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ফের রেজিস্ট্রেশনের সুযোগ
ষষ্ঠ ও নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ফের রেজিস্ট্রেশনের সুযোগ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত দিনে ইউক্রেনের নতুন ১০ এলাকার দখল রাশিয়ার
সাত দিনে ইউক্রেনের নতুন ১০ এলাকার দখল রাশিয়ার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লিবিয়ায় অভিবাসীরা নির্যাতন ও অপহরণের শিকার হচ্ছেন : আইওএম প্রধান
লিবিয়ায় অভিবাসীরা নির্যাতন ও অপহরণের শিকার হচ্ছেন : আইওএম প্রধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিয়াঙ্কাকে কেন ‌‌‘ইঁদুর’ বলেছিলেন শাহরুখ?
প্রিয়াঙ্কাকে কেন ‌‌‘ইঁদুর’ বলেছিলেন শাহরুখ?

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাবলিক হেলথ অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব নির্বাচিত ডা. মিজান
পাবলিক হেলথ অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব নির্বাচিত ডা. মিজান

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের হিসাব
ভোটে জোটের হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু
বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য
শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য

শোবিজ

ভিউকার্ডের দিনগুলো...
ভিউকার্ডের দিনগুলো...

শোবিজ

বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস
বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস

নগর জীবন

গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে
গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় বিনিয়োগে হচ্ছে দুই হাজার কর্মসংস্থান
বড় বিনিয়োগে হচ্ছে দুই হাজার কর্মসংস্থান

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক
দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল
ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল

পেছনের পৃষ্ঠা

ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল
ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি
ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা
বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা

খবর

খুশির একি কাণ্ড
খুশির একি কাণ্ড

শোবিজ

থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার
থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার

মাঠে ময়দানে

নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়
নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকার-আইএমএফ মুখোমুখি
সরকার-আইএমএফ মুখোমুখি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?
মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?

শোবিজ

প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ
প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ

নগর জীবন

হাফ ডজন প্রার্থীর সরব প্রচার
হাফ ডজন প্রার্থীর সরব প্রচার

নগর জীবন

উত্তাপ কমছে সবজিতে
উত্তাপ কমছে সবজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ
জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব
বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন
তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেডারেশন কাপে জয়ে শুরু আবাহনীর
ফেডারেশন কাপে জয়ে শুরু আবাহনীর

মাঠে ময়দানে

নজর এখন টি-২০ সিরিজ
নজর এখন টি-২০ সিরিজ

মাঠে ময়দানে

গানের পাখি পাপিয়া
গানের পাখি পাপিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে

সম্পাদকীয়

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের বিএনপিতে যোগদান
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের বিএনপিতে যোগদান

নগর জীবন