শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:০৮, বুধবার, ২৪ জুলাই, ২০২৪

মাকিদ হায়দার স্মরণাঞ্জলি

গাজী আজিজুর রহমান
অনলাইন ভার্সন
মাকিদ হায়দার স্মরণাঞ্জলি

কবি মাকিদ হায়দার (১৯৪৭-২০২৪) তাঁর নির্বাচিত কলামগ্রন্থে ‘জগতে কেহ নাই’ কলামটিতে লিখেছিলেন ‘আসলে কেউই থাকে না, থাকে তার কীর্তি।’ বাক্যটি তাঁর জীবনে সত্য করেই তিনি চলে গেলেন অনন্তলোকে। তাঁর মৃত্যু আমাদের প্রাণে ইহুদি মেনহইনের বেহালার সব সুর হয়ে বাজে রাগ বেহাগে। মাকিদ এ দেশের সবচেয়ে পরিচিত, জনপ্রিয় কবিদের একজন। তাঁকে ভালোবাসত বহাত্তর থেকে আঠারো বছর বয়সি সব কবি-সাহিত্যিক, শিল্পী-সাংবাদিক ও সংস্কৃতজন। কারণ শুধু তাঁর কবিতা ও কলামের রঙ্গ-রসিকতা নয়, তাঁর সদাহাস্য মুখশ্রী, প্রাণময়তা, লতার মতো জড়ানো স্বভাব, কৌতুকী ও রগুড়ে প্রকৃতি, শিশুসুলভ স্বরূপতা বা দে গরুর গা ধুইয়ে চরিত্র তাঁকে করেছিল ষাটের কবিদের মধ্যে স্বতন্ত্র। এমন কবির মৃত্যু সবার কাছে স্বভাবতই অনভিপ্রেত ছিল। কিন্তু ওই যে ‘মৃত্যু কেবল মৃত্যুই ধ্রুব সখা/যাতনা, শুধুই যাতনা সুচির সাথী।’

২০২৪ সাল শুরু থেকেই ‘কবিখেকো’। ১৪ জানুয়ারি সে প্রথম শিকার করে কবি ও ছড়াকার খালেক বিন জয়েনউদ্দীকে। ১৫ জানুয়ারি কবি জাহিদুল হককে। ৯ মার্চ ইকবাল আজিজকে। ২০ মে হোসেন উদ্দীন হোসেনকে। ১৮ জুন অসীম সাহা এবং সর্বশেষ ১০ জুলাই মাকিদ হায়দারকে। এখনো সামনে সাড়ে পাঁচ মাস বাকি।

এঁরা সবাই আমার অতিপরিচিত ও প্রিয়জন। এবং প্রায় সমান বয়সি। এঁরা স্ব স্ব ক্ষেত্রে প্রত্যেকেই কীর্তিমান। এ দেশের সাহিত্য তাঁদের লেখায় সমৃদ্ধ। প্রত্যেকেই দীর্ঘজীবী। এবং প্রত্যেকে আমাদের সাহিত্যের ইতিহাসে একেকজন স্বাতী, অরুন্ধতী, কালপুরুষ, কৃত্তিকা বিশেষ। এঁদের প্রত্যেকের সঙ্গে আমার পথচলা মনে হয় শতবর্ষ। তার মধ্যে মাকিদ হায়দারের সঙ্গে আমার পথচলা, কথা বলা, সাহিত্য খেলা মনে হয় হাজার বছর। ওর সঙ্গে আমার সাতান্ন বছরের সম্পর্ক এত নিবিড়, এত মাধুর্যমণ্ডিত, এত নিষ্পাপ ও নিঃস্বার্থ ছিল যে তা যেন মণিকাঞ্চনযোগে দীপ্ত। সেই ১৯৬৭ সাল। মৌচাক মালিবাগের বাসা। তখন জিয়া ভাই, রশীদ ভাই, মাকিদ, দাউদ, জাহিদ আর মা-বোন মিলে এক তুমুল সংসার। ওখান থেকেই ওর-আমার যাত্রা। তারপর গোটা ঢাকার অলিগলি-রাজপথ শাসন করে চলে গেছি মানিকগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর হয়ে একসময় রাজশাহী, বগুড়া, সিলেট, টাঙ্গাইল, নেত্রকোনা, খুলনা, যশোর, ঝিনাইদহ, সাতক্ষীরা, সুন্দরবন পেরিয়ে কলকাতা, দমদম, মেদিনীপুর, মৌলালী ঘুরে ওর উত্তরার বাড়ি। যেন আমাদের পৃথিবী পরিক্রমা। এর মধ্যে আমাদের উচ্চ শিক্ষা শেষ করে চাকরিতে প্রবেশ, বিয়ে, সন্তান উৎপাদন, নিজস্ব নিবাস তৈরি, একের পর এক বই প্রকাশ, অসুখ অবসরে যাওয়া, পুরস্কার পাওয়া, সাহিত্য সম্মেলনে যাওয়া আর সুযোগ পেলেই এক খাটে শোয়া এবং পারিবারিক সম্পর্কের মধ্যে সেতু গড়া। সর্বোপরি আমাদের নির্ভেজাল আড্ডা ও সুখ-দুঃখের সাতান্ন বছর শক্তি, সুনীল, হাসান, গুণ বা লুই আরাগঁ, পল এলুয়ারের সময় নষ্ট করে আড্ডা মারার মতো আমাদের সহস্র দিনরাত জন্ম দিয়েছে কথা, কবিত্বময় সুখ ও সৌন্দর্যের প্রমিতি। সেই সুখস্মৃতি এখনো সবুজে সবুজ নীলিমায় নীল আমার নিখিল। মাকিদকে নিয়ে আমি কোনো অবিচুয়ারি লিখতে পারব না। আমি মরে ও বেঁচে থাকলেও লিখতে পারত না, কারণ আমরা যে একাত্মা ছিলাম, যুগলবন্দি ছিলাম। সবাই এ সম্পর্ক নিয়ে একটু মজাই করত। এখন তাঁরা বিব্রত। রাতে মনে হয় ওর ঘরে আমরা পাশাপাশি শুয়ে আছি। ঠান্ডায় জমে গেছি। অন্ধকার ঠেলিতেছি।। মাকিদকে নিয়ে গল্পের কোনো শেষ নেই। ও তো একটা জীবন্ত প্যান্ডোরা বক্স। ওর গল্পে ছবিতে ভরে উঠেছে ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ, ইউটিউব, টিভি, পত্রিকার পাতা। বুঝতে পারিনি ও একজন সেলিব্রেটি হয়ে উঠেছে। শক্তি-সুনীলের মতো কি?
জোড়াসাঁকো ঠাকুর পরিবারের মতো দোহারপাড়া বিখ্যাত হায়দার পরিবারের সন্তান হয়েও মাকিদ ছিল সহজসরল নিরহংকার। সে ছিল সব সংস্কারমুক্ত স্বাধীনচেতা বন্ধুবৎসল একজন কবি ও লেখক। কবি ও কলামিস্ট উভয় পরিপ্রেক্ষিতে সে সমান জনপ্রিয়। তাঁর উইট হিউমার ছিল অত্যন্ত সরস। সে কখনো নিরাশাবাদী বা দুঃখবাদী ছিল না। ছিল না প্রতিহিংসাপরায়ণ, প্রতিশোধপরায়ণ বা বিসংবাদী। সব সময় সে ফুরফুরে মেজাজে থাকত। উদাত্ত সুরে গান গাইত। আনন্দ, ফুর্তিতে মেতে থাকত। ভালোবেসে ফতুর হয়ে যেতেও পিছপা হতো না। ছিল বৈরাগী। কেউ ডাকলেই বেরিয়ে পড়ত অগ্রপশ্চাৎ না ভেবে। আর আড্ডায় ছিল তুলনাহীন। আড্ডা আর ইয়ার্কিতে সে কাটিয়ে গেল জীবনটা। হেসে খেলে ঘুুরে, উড্ডীন স্বভাবে নিজেকে ভাসিয়ে দিয়েছিল ভাসানে।

আমাদের সম্পর্কের তরি চলতে চলতে একদিন এসে পৌঁছাল টার্মিনালে। এমন তো কথা ছিল না-ও থাকবে না আমি থাকব। আমি থাকব না ও থাকবে। কিন্তু তাই হলো। মাকিদ হলো ওই উঁচুতে উধাও মেঘ। অতলতলের অতলস্পর্শ। আমরা আর ভ্রমণে যাব না। একে অন্যের অবলম্বন হব না। আমাদের বন্ধুত্ব শুধু হাতে হাত, পায়ে পা, কাঁধে কাঁধ নয়-আমাদের বন্ধুত্ব ছিল মনের সঙ্গে মনের, প্রাণের সঙ্গে প্রাণের, আত্মার সঙ্গে আত্মার, যেন পরানে পরান বান্ধা। বন্ধুত্ব হচ্ছে আলো, বিশ্বাস প্রকাশ, মৈত্রী ও মুক্তি। এর মধ্যেই আমাদের সাতান্ন বছরের অধিবাস।

তবু ওর নিঃসঙ্গতা ছিল, কিছু না কিছু দুঃখ ছিল, বেদনার ব্যাধি ছিল। নইলে কেন সে লিখেছিল ‘যে আমাদের দুঃখ দিলো সে যেন আজ সুখেই থাকে,’ কিম্বা ‘নির্বাসনে যাচ্ছি আমি আন্দামান/থাকল আমার ইচ্ছে বাতি/সময় পেলে জ্বালিয়ে নিও।’ এসব তাঁর দুঃখবিলাসও হতে পারে। তবে তাঁর যাওয়ার একটা অন্তরতাগিদ ছিল বলে মনে হয়। কারণ ‘বিনা টিকিটের যাত্রী’ কলামে এই তো সেদিন লিখেছিল ‘ফারুক ভাই চলে গেলেন অজানার দেশে জুনের ১২ তারিখে।... বিনা টিকিটের যাত্রী হয়ে।’ রবীন্দ্রনাথ জানিয়েছেন ‘জাগিতে হবে রে/মোহনিদ্রা কভু না রবে চিরদিন।’ তবু যেতে দিতে হয় সব যাত্রীকেই। যেতে হবে সেই অজানার দেশেও বিনা টিকিটেই। তাই তাঁর চলে যাওয়ায় কোনো খেদ ছিল না। শুধু এতটুকু আশা ছিল ‘পূর্ণ প্রেম রেখে গেলাম/যত্ন করে রেখে দিও।’ পাবনার দোহারপাড়া তাঁর জন্মভূমি। বড় প্রিয় ছিল। রফিক আজাদের ‘চুনিয়া আমার অর্কেডিয়া’র মতো, হুমায়ুন আজাদের রাঢ়িখাল বা মার্কেজের ‘মাকোন্দো’র মতো। দোহারপাড়া নিয়ে কত না তাঁর উল্লাস, সৃষ্টির সুখ, স্মৃতিসত্তা ভবিষ্যৎ। যেন বলতে চাইত যেখানেই দোহারপাড়ার দেখা পাবে সেখানেই আমার ঠিকানা। সেই হলো তাঁর শেষ ঠিকানা। এবং কবিতা অনুসারে তাঁর পৃথিবীতে। তাঁর গল্পবিষয়ক সব কবিতার প্রিয় বিষয় ছিল মুক্তিযুদ্ধ ও রোকনালী মাতুল। যে সিরিজ তাঁকে নিয়ে গিয়েছিল জনপ্রিয়তার শীর্ষে। মহান মুক্তিযুদ্ধের সব অর্জন যে একসময় ভূলুণ্ঠিত হচ্ছিল, সে খুব কষ্টে আছে, অনিরাপদ আছে তা দেখে কবির কী নির্মম রসিকতা-মা ছেলেকে লিখছে আমাদের দোহারপাড়ায় মুক্তিযুদ্ধকে বাঁচাতে একজোড়া ফিতাওলা জুতা কিনবে তাকে আষ্টেপৃষ্ঠে বাঁধার জন্য এবং একতা ছাতা যাতে সে ঝড়বৃষ্টি থেকে রক্ষা পায়। কবিতায় এমন শ্লেষ, পরিহাস, প্রহসন একমাত্র মাকিদ ছাড়া দেখি বিশ্বখ্যাত চেক কবি মিরোস্লাভ হোলুবের কবিতায়। যা ঠিক কবিতা নয়, প্রতিকবিতা, অ্যান্টি-পোয়েম। এ দেশে মাকিদ যার সবচেয়ে বড় উদাহরণ। এমন বন্ধুকে নিয়ে আমার সাতান্ন বছরের পথচলা ছিল গর্বের, গৌরবের। তাঁর অকালমৃত্যু (কবির মৃত্যু তো অকাল) কি সব কেড়ে নিয়ে গেল? সবশেষে শেকস্পিয়রের ভাষায় বলি, ‘প্রেম একদিন হারিয়ে যাবে কিন্তু বন্ধুত্ব চিরদিনের।’

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া উন্নত জাতি গঠন সম্ভব নয়
মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া উন্নত জাতি গঠন সম্ভব নয়
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ
নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
সুষ্ঠু নির্বাচন : সেনাবাহিনীর আরো মানোন্নয়নের সুযোগ
সুষ্ঠু নির্বাচন : সেনাবাহিনীর আরো মানোন্নয়নের সুযোগ
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
সর্বশেষ খবর
হারামের বিকল্প যে হালাল
হারামের বিকল্প যে হালাল

৫৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

দাসত্ব থেকে মর্যাদার মসনদে অধিষ্ঠিত সাহাবি
দাসত্ব থেকে মর্যাদার মসনদে অধিষ্ঠিত সাহাবি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রোনালদোর ৯৫০তম গোলে আল নাসরের টানা ছয় জয়
রোনালদোর ৯৫০তম গোলে আল নাসরের টানা ছয় জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিমিয়ার লিগে টানা চার ম্যাচ হারল লিভারপুল
প্রিমিয়ার লিগে টানা চার ম্যাচ হারল লিভারপুল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নর্থ ক্যারোলিনায় পার্টিতে বন্দুক হামলা, নিহত ২
নর্থ ক্যারোলিনায় পার্টিতে বন্দুক হামলা, নিহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে কার্ডভিত্তিক লেনদেন বেড়েছে তিন গুণের বেশি
দেশে কার্ডভিত্তিক লেনদেন বেড়েছে তিন গুণের বেশি

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আয়ারল্যান্ডের নতুন প্রেসিডেন্ট ক্যাথরিন কনলি
আয়ারল্যান্ডের নতুন প্রেসিডেন্ট ক্যাথরিন কনলি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিমিয়ার লিগে ম্যানইউর টানা তৃতীয় জয়
প্রিমিয়ার লিগে ম্যানইউর টানা তৃতীয় জয়

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাটগ্রামে অবৈধভাবে সার মজুত ও বেশি দামে বিক্রি, জব্দ-জরিমানা
পাটগ্রামে অবৈধভাবে সার মজুত ও বেশি দামে বিক্রি, জব্দ-জরিমানা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির ৩১ দফা লিফলেট বিতরণ
কুমিল্লায় বিএনপির ৩১ দফা লিফলেট বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দ্বিনি বিষয়ে আলেমদের দ্বারস্থ হতে হবে
দ্বিনি বিষয়ে আলেমদের দ্বারস্থ হতে হবে

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গৃহকর্মী হত্যার রহস্য উদঘাটন, মূল আসামি গ্রেফতার
গৃহকর্মী হত্যার রহস্য উদঘাটন, মূল আসামি গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফোনে ডেকে নিয়ে তরুণকে হত্যার অভিযোগ
ফোনে ডেকে নিয়ে তরুণকে হত্যার অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাটকা না ধরার প্রতিশ্রুতি জেলেদের
জাটকা না ধরার প্রতিশ্রুতি জেলেদের

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’
যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটা দল শেখ হাসিনার মতোই মিথ্যাচার করছে: রিজভী
একটা দল শেখ হাসিনার মতোই মিথ্যাচার করছে: রিজভী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঘরের মাঠে সান্ডারল্যান্ডের কাছে হারল চেলসি
ঘরের মাঠে সান্ডারল্যান্ডের কাছে হারল চেলসি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপে ৭ উইকেট নিয়ে অস্ট্রেলিয়ান স্পিনারের রেকর্ড
বিশ্বকাপে ৭ উইকেট নিয়ে অস্ট্রেলিয়ান স্পিনারের রেকর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বন্ধুদের সঙ্গে ছবি তুলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে তরুণের মৃত্যু
বন্ধুদের সঙ্গে ছবি তুলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে তরুণের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অপ্রতিরোধ্য বায়ার্ন, লিগে টানা ৮ জয়
অপ্রতিরোধ্য বায়ার্ন, লিগে টানা ৮ জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যরাত থেকে মেঘনা ও তেঁতুলিয়ায় ইলিশ ধরা শুরু
মধ্যরাত থেকে মেঘনা ও তেঁতুলিয়ায় ইলিশ ধরা শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্কড়-ঝক্কড় গাড়ি মহাসড়কে চলতে দেয়া হবে না: বিআরটিএ’র চেয়ারম্যান
লক্কড়-ঝক্কড় গাড়ি মহাসড়কে চলতে দেয়া হবে না: বিআরটিএ’র চেয়ারম্যান

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিজার্ভ বৃদ্ধিকে স্বাগত জানাল আইএমএফ
রিজার্ভ বৃদ্ধিকে স্বাগত জানাল আইএমএফ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাফ অ্যাথলেটিকসে প্রথম পদক বাংলাদেশের
সাফ অ্যাথলেটিকসে প্রথম পদক বাংলাদেশের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সাইয়ারা’র পর নতুন ছবিতে অনীত, আয়ুষ্মানের শুভেচ্ছাবার্তা
‘সাইয়ারা’র পর নতুন ছবিতে অনীত, আয়ুষ্মানের শুভেচ্ছাবার্তা

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢামেকে হাজতির মৃত্যু
ঢামেকে হাজতির মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘১৭ বছর মানুষ ভোট দিতে পারেনি, নির্বাচনের নামে তামাশা হয়েছে’
‘১৭ বছর মানুষ ভোট দিতে পারেনি, নির্বাচনের নামে তামাশা হয়েছে’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুমিল্লায় সেই ধর্ষণের ঘটনায় মামলা
কুমিল্লায় সেই ধর্ষণের ঘটনায় মামলা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী
সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ
আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া
জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা
সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রকাশ্যে চিত্রনায়িকা নিপুণ
প্রকাশ্যে চিত্রনায়িকা নিপুণ

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের
গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ
মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত দিনে ইউক্রেনের নতুন ১০ এলাকার দখল রাশিয়ার
সাত দিনে ইউক্রেনের নতুন ১০ এলাকার দখল রাশিয়ার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তনের সব দরজা বন্ধ করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তনের সব দরজা বন্ধ করতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর
জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির
‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালুকায় বিএনপির আনন্দ মিছিল
ভালুকায় বিএনপির আনন্দ মিছিল

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরিষার তেলের যত গুণ
সরিষার তেলের যত গুণ

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’
শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ে করতে যাওয়া বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা
বিয়ে করতে যাওয়া বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসে ছিল ২৩৪টি স্মার্টফোন, ২০ জনের প্রাণহানিতে থাকতে পারে ব্যাটারি বিস্ফোরণের প্রভাব
বাসে ছিল ২৩৪টি স্মার্টফোন, ২০ জনের প্রাণহানিতে থাকতে পারে ব্যাটারি বিস্ফোরণের প্রভাব

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের
গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঘুচাপ রূপ নিতে পারে নিম্নচাপে, বৃষ্টির আভাস
লঘুচাপ রূপ নিতে পারে নিম্নচাপে, বৃষ্টির আভাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’
যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ
প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফেসবুক পোস্টে বিচ্ছেদের গুঞ্জন, পূর্ণিমা জানালেন সত্যিটা কী
ফেসবুক পোস্টে বিচ্ছেদের গুঞ্জন, পূর্ণিমা জানালেন সত্যিটা কী

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশ্নের সেট ‘পদ্মা’ হলে দিতে হবে কাশি, বারবার কাশতে গিয়ে ধরা পড়লেন পরীক্ষার্থী
প্রশ্নের সেট ‘পদ্মা’ হলে দিতে হবে কাশি, বারবার কাশতে গিয়ে ধরা পড়লেন পরীক্ষার্থী

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে গাজার আকাশে টহল দিচ্ছে মার্কিন ড্রোন
যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে গাজার আকাশে টহল দিচ্ছে মার্কিন ড্রোন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনোক্র্যাট সরকারের কাছে গাজার ক্ষমতা হস্তান্তরে রাজি হামাস
টেকনোক্র্যাট সরকারের কাছে গাজার ক্ষমতা হস্তান্তরে রাজি হামাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে আগুনের ঘটনা তদন্তে আসছে ৪ দেশের বিশেষজ্ঞ টিম : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমানবন্দরে আগুনের ঘটনা তদন্তে আসছে ৪ দেশের বিশেষজ্ঞ টিম : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তিতে ইয়েমেনে জাতিসংঘের ৭ কর্মী আটক
ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তিতে ইয়েমেনে জাতিসংঘের ৭ কর্মী আটক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণের অভিযোগ করে ভারতে নারী চিকিৎসকের আত্মহত্যা, চার পৃষ্ঠার চিঠি
ধর্ষণের অভিযোগ করে ভারতে নারী চিকিৎসকের আত্মহত্যা, চার পৃষ্ঠার চিঠি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
একটি ফোন কলের অপেক্ষা
একটি ফোন কলের অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী বেগম জিয়া অথবা তারেক রহমান
বিএনপির প্রার্থী বেগম জিয়া অথবা তারেক রহমান

নগর জীবন

তাবিথের নেতৃত্বে বাফুফের প্রথম বছর
তাবিথের নেতৃত্বে বাফুফের প্রথম বছর

মাঠে ময়দানে

মন্ত্রণালয় ও মাঠ প্রশাসনে আসছে ব্যাপক পরিবর্তন
মন্ত্রণালয় ও মাঠ প্রশাসনে আসছে ব্যাপক পরিবর্তন

প্রথম পৃষ্ঠা

অবকাঠামো ছাড়াই বিদ্যুতের গাড়ি!
অবকাঠামো ছাড়াই বিদ্যুতের গাড়ি!

পেছনের পৃষ্ঠা

একজন ক্ষণজন্মা ধূমকেতু
একজন ক্ষণজন্মা ধূমকেতু

শোবিজ

তদন্ত করবেন চার দেশের বিশেষজ্ঞরা
তদন্ত করবেন চার দেশের বিশেষজ্ঞরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিভাবকশূন্য মিডিয়া ইন্ডাস্ট্র্রি
অভিভাবকশূন্য মিডিয়া ইন্ডাস্ট্র্রি

শোবিজ

বিল গেটসের চোখে সুপারহিরো অমিতাভ
বিল গেটসের চোখে সুপারহিরো অমিতাভ

শোবিজ

ফুরফুরে মেজাজে বুবলী
ফুরফুরে মেজাজে বুবলী

শোবিজ

জাতীয় ক্রিকেটে দুরন্ত সেঞ্চুরি আরিফুলের
জাতীয় ক্রিকেটে দুরন্ত সেঞ্চুরি আরিফুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নিঃস্ব থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
নিঃস্ব থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিগারদের বিশ্বকাপ শেষ আজ
নিগারদের বিশ্বকাপ শেষ আজ

মাঠে ময়দানে

বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা
বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

অনুশীলনে টাইগাররা
অনুশীলনে টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

অ্যালানার ৭ উইকেট
অ্যালানার ৭ উইকেট

মাঠে ময়দানে

ওয়ানডেতে শচীনের পরেই কোহলি
ওয়ানডেতে শচীনের পরেই কোহলি

মাঠে ময়দানে

নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়
নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক মেয়রসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক মেয়রসহ চারজন

নগর জীবন

খেলল কিংস জিতল আল সিব
খেলল কিংস জিতল আল সিব

মাঠে ময়দানে

বিরতিতে জাহ্নবী
বিরতিতে জাহ্নবী

শোবিজ

দূরত্ব ও সময় মেপে টাকা নেয় সিন্ডিকেট
দূরত্ব ও সময় মেপে টাকা নেয় সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

সাগরে জেগে ওঠা রূপকথার রাজ্য
সাগরে জেগে ওঠা রূপকথার রাজ্য

দেশগ্রাম

জামায়াত অফিস ভাঙচুর-হত্যাচেষ্টা সাংবাদিক কারাগারে
জামায়াত অফিস ভাঙচুর-হত্যাচেষ্টা সাংবাদিক কারাগারে

দেশগ্রাম

গলার কাঁটা স্লুইসগেট
গলার কাঁটা স্লুইসগেট

দেশগ্রাম

সীমান্তে ভারতীয় পণ্য জব্দ
সীমান্তে ভারতীয় পণ্য জব্দ

দেশগ্রাম

অবৈধভাবে টিকিট কেনায় জরিমানা সাত যাত্রীর
অবৈধভাবে টিকিট কেনায় জরিমানা সাত যাত্রীর

দেশগ্রাম

দুর্বৃত্তদের গুলিতে গুরুতর আহত বিএনপি নেতা
দুর্বৃত্তদের গুলিতে গুরুতর আহত বিএনপি নেতা

দেশগ্রাম

অস্ত্র-মাদকসহ আটক যুবদল নেতা
অস্ত্র-মাদকসহ আটক যুবদল নেতা

দেশগ্রাম