শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:০৮, বুধবার, ২৪ জুলাই, ২০২৪

মাকিদ হায়দার স্মরণাঞ্জলি

গাজী আজিজুর রহমান
অনলাইন ভার্সন
মাকিদ হায়দার স্মরণাঞ্জলি

কবি মাকিদ হায়দার (১৯৪৭-২০২৪) তাঁর নির্বাচিত কলামগ্রন্থে ‘জগতে কেহ নাই’ কলামটিতে লিখেছিলেন ‘আসলে কেউই থাকে না, থাকে তার কীর্তি।’ বাক্যটি তাঁর জীবনে সত্য করেই তিনি চলে গেলেন অনন্তলোকে। তাঁর মৃত্যু আমাদের প্রাণে ইহুদি মেনহইনের বেহালার সব সুর হয়ে বাজে রাগ বেহাগে। মাকিদ এ দেশের সবচেয়ে পরিচিত, জনপ্রিয় কবিদের একজন। তাঁকে ভালোবাসত বহাত্তর থেকে আঠারো বছর বয়সি সব কবি-সাহিত্যিক, শিল্পী-সাংবাদিক ও সংস্কৃতজন। কারণ শুধু তাঁর কবিতা ও কলামের রঙ্গ-রসিকতা নয়, তাঁর সদাহাস্য মুখশ্রী, প্রাণময়তা, লতার মতো জড়ানো স্বভাব, কৌতুকী ও রগুড়ে প্রকৃতি, শিশুসুলভ স্বরূপতা বা দে গরুর গা ধুইয়ে চরিত্র তাঁকে করেছিল ষাটের কবিদের মধ্যে স্বতন্ত্র। এমন কবির মৃত্যু সবার কাছে স্বভাবতই অনভিপ্রেত ছিল। কিন্তু ওই যে ‘মৃত্যু কেবল মৃত্যুই ধ্রুব সখা/যাতনা, শুধুই যাতনা সুচির সাথী।’

২০২৪ সাল শুরু থেকেই ‘কবিখেকো’। ১৪ জানুয়ারি সে প্রথম শিকার করে কবি ও ছড়াকার খালেক বিন জয়েনউদ্দীকে। ১৫ জানুয়ারি কবি জাহিদুল হককে। ৯ মার্চ ইকবাল আজিজকে। ২০ মে হোসেন উদ্দীন হোসেনকে। ১৮ জুন অসীম সাহা এবং সর্বশেষ ১০ জুলাই মাকিদ হায়দারকে। এখনো সামনে সাড়ে পাঁচ মাস বাকি।

এঁরা সবাই আমার অতিপরিচিত ও প্রিয়জন। এবং প্রায় সমান বয়সি। এঁরা স্ব স্ব ক্ষেত্রে প্রত্যেকেই কীর্তিমান। এ দেশের সাহিত্য তাঁদের লেখায় সমৃদ্ধ। প্রত্যেকেই দীর্ঘজীবী। এবং প্রত্যেকে আমাদের সাহিত্যের ইতিহাসে একেকজন স্বাতী, অরুন্ধতী, কালপুরুষ, কৃত্তিকা বিশেষ। এঁদের প্রত্যেকের সঙ্গে আমার পথচলা মনে হয় শতবর্ষ। তার মধ্যে মাকিদ হায়দারের সঙ্গে আমার পথচলা, কথা বলা, সাহিত্য খেলা মনে হয় হাজার বছর। ওর সঙ্গে আমার সাতান্ন বছরের সম্পর্ক এত নিবিড়, এত মাধুর্যমণ্ডিত, এত নিষ্পাপ ও নিঃস্বার্থ ছিল যে তা যেন মণিকাঞ্চনযোগে দীপ্ত। সেই ১৯৬৭ সাল। মৌচাক মালিবাগের বাসা। তখন জিয়া ভাই, রশীদ ভাই, মাকিদ, দাউদ, জাহিদ আর মা-বোন মিলে এক তুমুল সংসার। ওখান থেকেই ওর-আমার যাত্রা। তারপর গোটা ঢাকার অলিগলি-রাজপথ শাসন করে চলে গেছি মানিকগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর হয়ে একসময় রাজশাহী, বগুড়া, সিলেট, টাঙ্গাইল, নেত্রকোনা, খুলনা, যশোর, ঝিনাইদহ, সাতক্ষীরা, সুন্দরবন পেরিয়ে কলকাতা, দমদম, মেদিনীপুর, মৌলালী ঘুরে ওর উত্তরার বাড়ি। যেন আমাদের পৃথিবী পরিক্রমা। এর মধ্যে আমাদের উচ্চ শিক্ষা শেষ করে চাকরিতে প্রবেশ, বিয়ে, সন্তান উৎপাদন, নিজস্ব নিবাস তৈরি, একের পর এক বই প্রকাশ, অসুখ অবসরে যাওয়া, পুরস্কার পাওয়া, সাহিত্য সম্মেলনে যাওয়া আর সুযোগ পেলেই এক খাটে শোয়া এবং পারিবারিক সম্পর্কের মধ্যে সেতু গড়া। সর্বোপরি আমাদের নির্ভেজাল আড্ডা ও সুখ-দুঃখের সাতান্ন বছর শক্তি, সুনীল, হাসান, গুণ বা লুই আরাগঁ, পল এলুয়ারের সময় নষ্ট করে আড্ডা মারার মতো আমাদের সহস্র দিনরাত জন্ম দিয়েছে কথা, কবিত্বময় সুখ ও সৌন্দর্যের প্রমিতি। সেই সুখস্মৃতি এখনো সবুজে সবুজ নীলিমায় নীল আমার নিখিল। মাকিদকে নিয়ে আমি কোনো অবিচুয়ারি লিখতে পারব না। আমি মরে ও বেঁচে থাকলেও লিখতে পারত না, কারণ আমরা যে একাত্মা ছিলাম, যুগলবন্দি ছিলাম। সবাই এ সম্পর্ক নিয়ে একটু মজাই করত। এখন তাঁরা বিব্রত। রাতে মনে হয় ওর ঘরে আমরা পাশাপাশি শুয়ে আছি। ঠান্ডায় জমে গেছি। অন্ধকার ঠেলিতেছি।। মাকিদকে নিয়ে গল্পের কোনো শেষ নেই। ও তো একটা জীবন্ত প্যান্ডোরা বক্স। ওর গল্পে ছবিতে ভরে উঠেছে ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ, ইউটিউব, টিভি, পত্রিকার পাতা। বুঝতে পারিনি ও একজন সেলিব্রেটি হয়ে উঠেছে। শক্তি-সুনীলের মতো কি?
জোড়াসাঁকো ঠাকুর পরিবারের মতো দোহারপাড়া বিখ্যাত হায়দার পরিবারের সন্তান হয়েও মাকিদ ছিল সহজসরল নিরহংকার। সে ছিল সব সংস্কারমুক্ত স্বাধীনচেতা বন্ধুবৎসল একজন কবি ও লেখক। কবি ও কলামিস্ট উভয় পরিপ্রেক্ষিতে সে সমান জনপ্রিয়। তাঁর উইট হিউমার ছিল অত্যন্ত সরস। সে কখনো নিরাশাবাদী বা দুঃখবাদী ছিল না। ছিল না প্রতিহিংসাপরায়ণ, প্রতিশোধপরায়ণ বা বিসংবাদী। সব সময় সে ফুরফুরে মেজাজে থাকত। উদাত্ত সুরে গান গাইত। আনন্দ, ফুর্তিতে মেতে থাকত। ভালোবেসে ফতুর হয়ে যেতেও পিছপা হতো না। ছিল বৈরাগী। কেউ ডাকলেই বেরিয়ে পড়ত অগ্রপশ্চাৎ না ভেবে। আর আড্ডায় ছিল তুলনাহীন। আড্ডা আর ইয়ার্কিতে সে কাটিয়ে গেল জীবনটা। হেসে খেলে ঘুুরে, উড্ডীন স্বভাবে নিজেকে ভাসিয়ে দিয়েছিল ভাসানে।

আমাদের সম্পর্কের তরি চলতে চলতে একদিন এসে পৌঁছাল টার্মিনালে। এমন তো কথা ছিল না-ও থাকবে না আমি থাকব। আমি থাকব না ও থাকবে। কিন্তু তাই হলো। মাকিদ হলো ওই উঁচুতে উধাও মেঘ। অতলতলের অতলস্পর্শ। আমরা আর ভ্রমণে যাব না। একে অন্যের অবলম্বন হব না। আমাদের বন্ধুত্ব শুধু হাতে হাত, পায়ে পা, কাঁধে কাঁধ নয়-আমাদের বন্ধুত্ব ছিল মনের সঙ্গে মনের, প্রাণের সঙ্গে প্রাণের, আত্মার সঙ্গে আত্মার, যেন পরানে পরান বান্ধা। বন্ধুত্ব হচ্ছে আলো, বিশ্বাস প্রকাশ, মৈত্রী ও মুক্তি। এর মধ্যেই আমাদের সাতান্ন বছরের অধিবাস।

তবু ওর নিঃসঙ্গতা ছিল, কিছু না কিছু দুঃখ ছিল, বেদনার ব্যাধি ছিল। নইলে কেন সে লিখেছিল ‘যে আমাদের দুঃখ দিলো সে যেন আজ সুখেই থাকে,’ কিম্বা ‘নির্বাসনে যাচ্ছি আমি আন্দামান/থাকল আমার ইচ্ছে বাতি/সময় পেলে জ্বালিয়ে নিও।’ এসব তাঁর দুঃখবিলাসও হতে পারে। তবে তাঁর যাওয়ার একটা অন্তরতাগিদ ছিল বলে মনে হয়। কারণ ‘বিনা টিকিটের যাত্রী’ কলামে এই তো সেদিন লিখেছিল ‘ফারুক ভাই চলে গেলেন অজানার দেশে জুনের ১২ তারিখে।... বিনা টিকিটের যাত্রী হয়ে।’ রবীন্দ্রনাথ জানিয়েছেন ‘জাগিতে হবে রে/মোহনিদ্রা কভু না রবে চিরদিন।’ তবু যেতে দিতে হয় সব যাত্রীকেই। যেতে হবে সেই অজানার দেশেও বিনা টিকিটেই। তাই তাঁর চলে যাওয়ায় কোনো খেদ ছিল না। শুধু এতটুকু আশা ছিল ‘পূর্ণ প্রেম রেখে গেলাম/যত্ন করে রেখে দিও।’ পাবনার দোহারপাড়া তাঁর জন্মভূমি। বড় প্রিয় ছিল। রফিক আজাদের ‘চুনিয়া আমার অর্কেডিয়া’র মতো, হুমায়ুন আজাদের রাঢ়িখাল বা মার্কেজের ‘মাকোন্দো’র মতো। দোহারপাড়া নিয়ে কত না তাঁর উল্লাস, সৃষ্টির সুখ, স্মৃতিসত্তা ভবিষ্যৎ। যেন বলতে চাইত যেখানেই দোহারপাড়ার দেখা পাবে সেখানেই আমার ঠিকানা। সেই হলো তাঁর শেষ ঠিকানা। এবং কবিতা অনুসারে তাঁর পৃথিবীতে। তাঁর গল্পবিষয়ক সব কবিতার প্রিয় বিষয় ছিল মুক্তিযুদ্ধ ও রোকনালী মাতুল। যে সিরিজ তাঁকে নিয়ে গিয়েছিল জনপ্রিয়তার শীর্ষে। মহান মুক্তিযুদ্ধের সব অর্জন যে একসময় ভূলুণ্ঠিত হচ্ছিল, সে খুব কষ্টে আছে, অনিরাপদ আছে তা দেখে কবির কী নির্মম রসিকতা-মা ছেলেকে লিখছে আমাদের দোহারপাড়ায় মুক্তিযুদ্ধকে বাঁচাতে একজোড়া ফিতাওলা জুতা কিনবে তাকে আষ্টেপৃষ্ঠে বাঁধার জন্য এবং একতা ছাতা যাতে সে ঝড়বৃষ্টি থেকে রক্ষা পায়। কবিতায় এমন শ্লেষ, পরিহাস, প্রহসন একমাত্র মাকিদ ছাড়া দেখি বিশ্বখ্যাত চেক কবি মিরোস্লাভ হোলুবের কবিতায়। যা ঠিক কবিতা নয়, প্রতিকবিতা, অ্যান্টি-পোয়েম। এ দেশে মাকিদ যার সবচেয়ে বড় উদাহরণ। এমন বন্ধুকে নিয়ে আমার সাতান্ন বছরের পথচলা ছিল গর্বের, গৌরবের। তাঁর অকালমৃত্যু (কবির মৃত্যু তো অকাল) কি সব কেড়ে নিয়ে গেল? সবশেষে শেকস্পিয়রের ভাষায় বলি, ‘প্রেম একদিন হারিয়ে যাবে কিন্তু বন্ধুত্ব চিরদিনের।’

এই বিভাগের আরও খবর
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান : প্রাপ্তি প্রত্যাশা ও ইতিহাসের দায়
চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান : প্রাপ্তি প্রত্যাশা ও ইতিহাসের দায়
নির্বাচন : প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ ও বাস্তবতা
নির্বাচন : প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ ও বাস্তবতা
এলডিসি উত্তরণে চ্যালেঞ্জ ও প্রস্তুতি
এলডিসি উত্তরণে চ্যালেঞ্জ ও প্রস্তুতি
অর্থনীতি গতিশীল রাখতে নির্বাচন জরুরি
অর্থনীতি গতিশীল রাখতে নির্বাচন জরুরি
ঐকতানে অনৈক্য : সেনাপ্রধানের বার্তা ভুলে গেছেন রাজনীতিকরা
ঐকতানে অনৈক্য : সেনাপ্রধানের বার্তা ভুলে গেছেন রাজনীতিকরা
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

১ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা