শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:০৮, বুধবার, ২৪ জুলাই, ২০২৪

মাকিদ হায়দার স্মরণাঞ্জলি

গাজী আজিজুর রহমান
অনলাইন ভার্সন
মাকিদ হায়দার স্মরণাঞ্জলি

কবি মাকিদ হায়দার (১৯৪৭-২০২৪) তাঁর নির্বাচিত কলামগ্রন্থে ‘জগতে কেহ নাই’ কলামটিতে লিখেছিলেন ‘আসলে কেউই থাকে না, থাকে তার কীর্তি।’ বাক্যটি তাঁর জীবনে সত্য করেই তিনি চলে গেলেন অনন্তলোকে। তাঁর মৃত্যু আমাদের প্রাণে ইহুদি মেনহইনের বেহালার সব সুর হয়ে বাজে রাগ বেহাগে। মাকিদ এ দেশের সবচেয়ে পরিচিত, জনপ্রিয় কবিদের একজন। তাঁকে ভালোবাসত বহাত্তর থেকে আঠারো বছর বয়সি সব কবি-সাহিত্যিক, শিল্পী-সাংবাদিক ও সংস্কৃতজন। কারণ শুধু তাঁর কবিতা ও কলামের রঙ্গ-রসিকতা নয়, তাঁর সদাহাস্য মুখশ্রী, প্রাণময়তা, লতার মতো জড়ানো স্বভাব, কৌতুকী ও রগুড়ে প্রকৃতি, শিশুসুলভ স্বরূপতা বা দে গরুর গা ধুইয়ে চরিত্র তাঁকে করেছিল ষাটের কবিদের মধ্যে স্বতন্ত্র। এমন কবির মৃত্যু সবার কাছে স্বভাবতই অনভিপ্রেত ছিল। কিন্তু ওই যে ‘মৃত্যু কেবল মৃত্যুই ধ্রুব সখা/যাতনা, শুধুই যাতনা সুচির সাথী।’

২০২৪ সাল শুরু থেকেই ‘কবিখেকো’। ১৪ জানুয়ারি সে প্রথম শিকার করে কবি ও ছড়াকার খালেক বিন জয়েনউদ্দীকে। ১৫ জানুয়ারি কবি জাহিদুল হককে। ৯ মার্চ ইকবাল আজিজকে। ২০ মে হোসেন উদ্দীন হোসেনকে। ১৮ জুন অসীম সাহা এবং সর্বশেষ ১০ জুলাই মাকিদ হায়দারকে। এখনো সামনে সাড়ে পাঁচ মাস বাকি।

এঁরা সবাই আমার অতিপরিচিত ও প্রিয়জন। এবং প্রায় সমান বয়সি। এঁরা স্ব স্ব ক্ষেত্রে প্রত্যেকেই কীর্তিমান। এ দেশের সাহিত্য তাঁদের লেখায় সমৃদ্ধ। প্রত্যেকেই দীর্ঘজীবী। এবং প্রত্যেকে আমাদের সাহিত্যের ইতিহাসে একেকজন স্বাতী, অরুন্ধতী, কালপুরুষ, কৃত্তিকা বিশেষ। এঁদের প্রত্যেকের সঙ্গে আমার পথচলা মনে হয় শতবর্ষ। তার মধ্যে মাকিদ হায়দারের সঙ্গে আমার পথচলা, কথা বলা, সাহিত্য খেলা মনে হয় হাজার বছর। ওর সঙ্গে আমার সাতান্ন বছরের সম্পর্ক এত নিবিড়, এত মাধুর্যমণ্ডিত, এত নিষ্পাপ ও নিঃস্বার্থ ছিল যে তা যেন মণিকাঞ্চনযোগে দীপ্ত। সেই ১৯৬৭ সাল। মৌচাক মালিবাগের বাসা। তখন জিয়া ভাই, রশীদ ভাই, মাকিদ, দাউদ, জাহিদ আর মা-বোন মিলে এক তুমুল সংসার। ওখান থেকেই ওর-আমার যাত্রা। তারপর গোটা ঢাকার অলিগলি-রাজপথ শাসন করে চলে গেছি মানিকগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর হয়ে একসময় রাজশাহী, বগুড়া, সিলেট, টাঙ্গাইল, নেত্রকোনা, খুলনা, যশোর, ঝিনাইদহ, সাতক্ষীরা, সুন্দরবন পেরিয়ে কলকাতা, দমদম, মেদিনীপুর, মৌলালী ঘুরে ওর উত্তরার বাড়ি। যেন আমাদের পৃথিবী পরিক্রমা। এর মধ্যে আমাদের উচ্চ শিক্ষা শেষ করে চাকরিতে প্রবেশ, বিয়ে, সন্তান উৎপাদন, নিজস্ব নিবাস তৈরি, একের পর এক বই প্রকাশ, অসুখ অবসরে যাওয়া, পুরস্কার পাওয়া, সাহিত্য সম্মেলনে যাওয়া আর সুযোগ পেলেই এক খাটে শোয়া এবং পারিবারিক সম্পর্কের মধ্যে সেতু গড়া। সর্বোপরি আমাদের নির্ভেজাল আড্ডা ও সুখ-দুঃখের সাতান্ন বছর শক্তি, সুনীল, হাসান, গুণ বা লুই আরাগঁ, পল এলুয়ারের সময় নষ্ট করে আড্ডা মারার মতো আমাদের সহস্র দিনরাত জন্ম দিয়েছে কথা, কবিত্বময় সুখ ও সৌন্দর্যের প্রমিতি। সেই সুখস্মৃতি এখনো সবুজে সবুজ নীলিমায় নীল আমার নিখিল। মাকিদকে নিয়ে আমি কোনো অবিচুয়ারি লিখতে পারব না। আমি মরে ও বেঁচে থাকলেও লিখতে পারত না, কারণ আমরা যে একাত্মা ছিলাম, যুগলবন্দি ছিলাম। সবাই এ সম্পর্ক নিয়ে একটু মজাই করত। এখন তাঁরা বিব্রত। রাতে মনে হয় ওর ঘরে আমরা পাশাপাশি শুয়ে আছি। ঠান্ডায় জমে গেছি। অন্ধকার ঠেলিতেছি।। মাকিদকে নিয়ে গল্পের কোনো শেষ নেই। ও তো একটা জীবন্ত প্যান্ডোরা বক্স। ওর গল্পে ছবিতে ভরে উঠেছে ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ, ইউটিউব, টিভি, পত্রিকার পাতা। বুঝতে পারিনি ও একজন সেলিব্রেটি হয়ে উঠেছে। শক্তি-সুনীলের মতো কি?
জোড়াসাঁকো ঠাকুর পরিবারের মতো দোহারপাড়া বিখ্যাত হায়দার পরিবারের সন্তান হয়েও মাকিদ ছিল সহজসরল নিরহংকার। সে ছিল সব সংস্কারমুক্ত স্বাধীনচেতা বন্ধুবৎসল একজন কবি ও লেখক। কবি ও কলামিস্ট উভয় পরিপ্রেক্ষিতে সে সমান জনপ্রিয়। তাঁর উইট হিউমার ছিল অত্যন্ত সরস। সে কখনো নিরাশাবাদী বা দুঃখবাদী ছিল না। ছিল না প্রতিহিংসাপরায়ণ, প্রতিশোধপরায়ণ বা বিসংবাদী। সব সময় সে ফুরফুরে মেজাজে থাকত। উদাত্ত সুরে গান গাইত। আনন্দ, ফুর্তিতে মেতে থাকত। ভালোবেসে ফতুর হয়ে যেতেও পিছপা হতো না। ছিল বৈরাগী। কেউ ডাকলেই বেরিয়ে পড়ত অগ্রপশ্চাৎ না ভেবে। আর আড্ডায় ছিল তুলনাহীন। আড্ডা আর ইয়ার্কিতে সে কাটিয়ে গেল জীবনটা। হেসে খেলে ঘুুরে, উড্ডীন স্বভাবে নিজেকে ভাসিয়ে দিয়েছিল ভাসানে।

আমাদের সম্পর্কের তরি চলতে চলতে একদিন এসে পৌঁছাল টার্মিনালে। এমন তো কথা ছিল না-ও থাকবে না আমি থাকব। আমি থাকব না ও থাকবে। কিন্তু তাই হলো। মাকিদ হলো ওই উঁচুতে উধাও মেঘ। অতলতলের অতলস্পর্শ। আমরা আর ভ্রমণে যাব না। একে অন্যের অবলম্বন হব না। আমাদের বন্ধুত্ব শুধু হাতে হাত, পায়ে পা, কাঁধে কাঁধ নয়-আমাদের বন্ধুত্ব ছিল মনের সঙ্গে মনের, প্রাণের সঙ্গে প্রাণের, আত্মার সঙ্গে আত্মার, যেন পরানে পরান বান্ধা। বন্ধুত্ব হচ্ছে আলো, বিশ্বাস প্রকাশ, মৈত্রী ও মুক্তি। এর মধ্যেই আমাদের সাতান্ন বছরের অধিবাস।

তবু ওর নিঃসঙ্গতা ছিল, কিছু না কিছু দুঃখ ছিল, বেদনার ব্যাধি ছিল। নইলে কেন সে লিখেছিল ‘যে আমাদের দুঃখ দিলো সে যেন আজ সুখেই থাকে,’ কিম্বা ‘নির্বাসনে যাচ্ছি আমি আন্দামান/থাকল আমার ইচ্ছে বাতি/সময় পেলে জ্বালিয়ে নিও।’ এসব তাঁর দুঃখবিলাসও হতে পারে। তবে তাঁর যাওয়ার একটা অন্তরতাগিদ ছিল বলে মনে হয়। কারণ ‘বিনা টিকিটের যাত্রী’ কলামে এই তো সেদিন লিখেছিল ‘ফারুক ভাই চলে গেলেন অজানার দেশে জুনের ১২ তারিখে।... বিনা টিকিটের যাত্রী হয়ে।’ রবীন্দ্রনাথ জানিয়েছেন ‘জাগিতে হবে রে/মোহনিদ্রা কভু না রবে চিরদিন।’ তবু যেতে দিতে হয় সব যাত্রীকেই। যেতে হবে সেই অজানার দেশেও বিনা টিকিটেই। তাই তাঁর চলে যাওয়ায় কোনো খেদ ছিল না। শুধু এতটুকু আশা ছিল ‘পূর্ণ প্রেম রেখে গেলাম/যত্ন করে রেখে দিও।’ পাবনার দোহারপাড়া তাঁর জন্মভূমি। বড় প্রিয় ছিল। রফিক আজাদের ‘চুনিয়া আমার অর্কেডিয়া’র মতো, হুমায়ুন আজাদের রাঢ়িখাল বা মার্কেজের ‘মাকোন্দো’র মতো। দোহারপাড়া নিয়ে কত না তাঁর উল্লাস, সৃষ্টির সুখ, স্মৃতিসত্তা ভবিষ্যৎ। যেন বলতে চাইত যেখানেই দোহারপাড়ার দেখা পাবে সেখানেই আমার ঠিকানা। সেই হলো তাঁর শেষ ঠিকানা। এবং কবিতা অনুসারে তাঁর পৃথিবীতে। তাঁর গল্পবিষয়ক সব কবিতার প্রিয় বিষয় ছিল মুক্তিযুদ্ধ ও রোকনালী মাতুল। যে সিরিজ তাঁকে নিয়ে গিয়েছিল জনপ্রিয়তার শীর্ষে। মহান মুক্তিযুদ্ধের সব অর্জন যে একসময় ভূলুণ্ঠিত হচ্ছিল, সে খুব কষ্টে আছে, অনিরাপদ আছে তা দেখে কবির কী নির্মম রসিকতা-মা ছেলেকে লিখছে আমাদের দোহারপাড়ায় মুক্তিযুদ্ধকে বাঁচাতে একজোড়া ফিতাওলা জুতা কিনবে তাকে আষ্টেপৃষ্ঠে বাঁধার জন্য এবং একতা ছাতা যাতে সে ঝড়বৃষ্টি থেকে রক্ষা পায়। কবিতায় এমন শ্লেষ, পরিহাস, প্রহসন একমাত্র মাকিদ ছাড়া দেখি বিশ্বখ্যাত চেক কবি মিরোস্লাভ হোলুবের কবিতায়। যা ঠিক কবিতা নয়, প্রতিকবিতা, অ্যান্টি-পোয়েম। এ দেশে মাকিদ যার সবচেয়ে বড় উদাহরণ। এমন বন্ধুকে নিয়ে আমার সাতান্ন বছরের পথচলা ছিল গর্বের, গৌরবের। তাঁর অকালমৃত্যু (কবির মৃত্যু তো অকাল) কি সব কেড়ে নিয়ে গেল? সবশেষে শেকস্পিয়রের ভাষায় বলি, ‘প্রেম একদিন হারিয়ে যাবে কিন্তু বন্ধুত্ব চিরদিনের।’

এই বিভাগের আরও খবর
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক পুনর্বিবেচনার সুযোগ রয়েছে: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক পুনর্বিবেচনার সুযোগ রয়েছে: অর্থ উপদেষ্টা

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ২৪ বিলিয়নের ঘরে
আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ২৪ বিলিয়নের ঘরে

৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত
অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

কেন টেক্সাসের বন্যা এতো ভয়াবহ হলো?
কেন টেক্সাসের বন্যা এতো ভয়াবহ হলো?

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীলফামারীতে অস্বচ্ছল ৩৪ সংস্কৃতিসেবীর
মধ্যে মাসিক কল্যাণ ভাতার চেক বিতরণ
নীলফামারীতে অস্বচ্ছল ৩৪ সংস্কৃতিসেবীর মধ্যে মাসিক কল্যাণ ভাতার চেক বিতরণ

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরাইলের সঙ্গে যুদ্ধে ইরানের নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ১ হাজার
ইসরাইলের সঙ্গে যুদ্ধে ইরানের নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ১ হাজার

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ শ্রমিক-কর্মচারী ফেডারেশনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী
বাংলাদেশ শ্রমিক-কর্মচারী ফেডারেশনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্ক আলোচনা বুধবার, ভালো কিছুর প্রত্যাশা
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্ক আলোচনা বুধবার, ভালো কিছুর প্রত্যাশা

৩৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রাস্তা সংস্কারের দাবিতে হবিগঞ্জে গ্রামবাসীর মানববন্ধন
রাস্তা সংস্কারের দাবিতে হবিগঞ্জে গ্রামবাসীর মানববন্ধন

৪১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

চালককে হত্যা করে ইজিবাইক ছিনতাই
চালককে হত্যা করে ইজিবাইক ছিনতাই

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

৫১ মিনিট আগে | শোবিজ

টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ
টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বেতন স্কেল ১১তম গ্রেডে উন্নীতকরণসহ ৬ দফা দাবিতে গাইবান্ধায় অবস্থান কর্মসূচি
বেতন স্কেল ১১তম গ্রেডে উন্নীতকরণসহ ৬ দফা দাবিতে গাইবান্ধায় অবস্থান কর্মসূচি

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুবি ছাত্রশিবিরের সভাপতি মাজহার, সম্পাদক আবির
কুবি ছাত্রশিবিরের সভাপতি মাজহার, সম্পাদক আবির

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে মুষলধারে বৃষ্টি, দুর্ভোগ চরমে
নোয়াখালীতে মুষলধারে বৃষ্টি, দুর্ভোগ চরমে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে একটি বহুতল ভবনে আগুন
চট্টগ্রামে একটি বহুতল ভবনে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উইন-উইন সমাধানে ওয়াশিংটনের সঙ্গে শুল্ক চুক্তিতে আগ্রহী : প্রেস সচিব
উইন-উইন সমাধানে ওয়াশিংটনের সঙ্গে শুল্ক চুক্তিতে আগ্রহী : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ থেকে চালু হচ্ছে ‘পাঠাও পে’
আজ থেকে চালু হচ্ছে ‘পাঠাও পে’

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সাগর-রুনি হত্যার তদন্ত প্রতিবেদন ফের পেছালো
সাগর-রুনি হত্যার তদন্ত প্রতিবেদন ফের পেছালো

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি
পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির এইচওডি-পিআরডি হলেন প্রদীপ্ত মোবারক
স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির এইচওডি-পিআরডি হলেন প্রদীপ্ত মোবারক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন ফিচার যুক্ত করলো হোয়াটসঅ্যাপ
নতুন ফিচার যুক্ত করলো হোয়াটসঅ্যাপ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টাঙ্গাইলে ৬ দফা দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
টাঙ্গাইলে ৬ দফা দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
খাগড়াছড়িতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হ্যাক হয় বেশি কোন ধরনের পাসওয়ার্ড?
হ্যাক হয় বেশি কোন ধরনের পাসওয়ার্ড?

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফেনীতে ভারী বর্ষণ, মুহুরীর পাড়ে ভাঙন, শহরে জলাবদ্ধতা
ফেনীতে ভারী বর্ষণ, মুহুরীর পাড়ে ভাঙন, শহরে জলাবদ্ধতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পকে নোবেল শান্তি পুরস্কারে মনোনয়নের সুপারিশ নেতানিয়াহুর
ট্রাম্পকে নোবেল শান্তি পুরস্কারে মনোনয়নের সুপারিশ নেতানিয়াহুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা
চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

কিংবদন্তি লারার রেকর্ড ভাঙলেন না মুল্ডার
কিংবদন্তি লারার রেকর্ড ভাঙলেন না মুল্ডার

মাঠে ময়দানে

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন