শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:০৮, বুধবার, ২৪ জুলাই, ২০২৪

মাকিদ হায়দার স্মরণাঞ্জলি

গাজী আজিজুর রহমান
অনলাইন ভার্সন
মাকিদ হায়দার স্মরণাঞ্জলি

কবি মাকিদ হায়দার (১৯৪৭-২০২৪) তাঁর নির্বাচিত কলামগ্রন্থে ‘জগতে কেহ নাই’ কলামটিতে লিখেছিলেন ‘আসলে কেউই থাকে না, থাকে তার কীর্তি।’ বাক্যটি তাঁর জীবনে সত্য করেই তিনি চলে গেলেন অনন্তলোকে। তাঁর মৃত্যু আমাদের প্রাণে ইহুদি মেনহইনের বেহালার সব সুর হয়ে বাজে রাগ বেহাগে। মাকিদ এ দেশের সবচেয়ে পরিচিত, জনপ্রিয় কবিদের একজন। তাঁকে ভালোবাসত বহাত্তর থেকে আঠারো বছর বয়সি সব কবি-সাহিত্যিক, শিল্পী-সাংবাদিক ও সংস্কৃতজন। কারণ শুধু তাঁর কবিতা ও কলামের রঙ্গ-রসিকতা নয়, তাঁর সদাহাস্য মুখশ্রী, প্রাণময়তা, লতার মতো জড়ানো স্বভাব, কৌতুকী ও রগুড়ে প্রকৃতি, শিশুসুলভ স্বরূপতা বা দে গরুর গা ধুইয়ে চরিত্র তাঁকে করেছিল ষাটের কবিদের মধ্যে স্বতন্ত্র। এমন কবির মৃত্যু সবার কাছে স্বভাবতই অনভিপ্রেত ছিল। কিন্তু ওই যে ‘মৃত্যু কেবল মৃত্যুই ধ্রুব সখা/যাতনা, শুধুই যাতনা সুচির সাথী।’

২০২৪ সাল শুরু থেকেই ‘কবিখেকো’। ১৪ জানুয়ারি সে প্রথম শিকার করে কবি ও ছড়াকার খালেক বিন জয়েনউদ্দীকে। ১৫ জানুয়ারি কবি জাহিদুল হককে। ৯ মার্চ ইকবাল আজিজকে। ২০ মে হোসেন উদ্দীন হোসেনকে। ১৮ জুন অসীম সাহা এবং সর্বশেষ ১০ জুলাই মাকিদ হায়দারকে। এখনো সামনে সাড়ে পাঁচ মাস বাকি।

এঁরা সবাই আমার অতিপরিচিত ও প্রিয়জন। এবং প্রায় সমান বয়সি। এঁরা স্ব স্ব ক্ষেত্রে প্রত্যেকেই কীর্তিমান। এ দেশের সাহিত্য তাঁদের লেখায় সমৃদ্ধ। প্রত্যেকেই দীর্ঘজীবী। এবং প্রত্যেকে আমাদের সাহিত্যের ইতিহাসে একেকজন স্বাতী, অরুন্ধতী, কালপুরুষ, কৃত্তিকা বিশেষ। এঁদের প্রত্যেকের সঙ্গে আমার পথচলা মনে হয় শতবর্ষ। তার মধ্যে মাকিদ হায়দারের সঙ্গে আমার পথচলা, কথা বলা, সাহিত্য খেলা মনে হয় হাজার বছর। ওর সঙ্গে আমার সাতান্ন বছরের সম্পর্ক এত নিবিড়, এত মাধুর্যমণ্ডিত, এত নিষ্পাপ ও নিঃস্বার্থ ছিল যে তা যেন মণিকাঞ্চনযোগে দীপ্ত। সেই ১৯৬৭ সাল। মৌচাক মালিবাগের বাসা। তখন জিয়া ভাই, রশীদ ভাই, মাকিদ, দাউদ, জাহিদ আর মা-বোন মিলে এক তুমুল সংসার। ওখান থেকেই ওর-আমার যাত্রা। তারপর গোটা ঢাকার অলিগলি-রাজপথ শাসন করে চলে গেছি মানিকগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর হয়ে একসময় রাজশাহী, বগুড়া, সিলেট, টাঙ্গাইল, নেত্রকোনা, খুলনা, যশোর, ঝিনাইদহ, সাতক্ষীরা, সুন্দরবন পেরিয়ে কলকাতা, দমদম, মেদিনীপুর, মৌলালী ঘুরে ওর উত্তরার বাড়ি। যেন আমাদের পৃথিবী পরিক্রমা। এর মধ্যে আমাদের উচ্চ শিক্ষা শেষ করে চাকরিতে প্রবেশ, বিয়ে, সন্তান উৎপাদন, নিজস্ব নিবাস তৈরি, একের পর এক বই প্রকাশ, অসুখ অবসরে যাওয়া, পুরস্কার পাওয়া, সাহিত্য সম্মেলনে যাওয়া আর সুযোগ পেলেই এক খাটে শোয়া এবং পারিবারিক সম্পর্কের মধ্যে সেতু গড়া। সর্বোপরি আমাদের নির্ভেজাল আড্ডা ও সুখ-দুঃখের সাতান্ন বছর শক্তি, সুনীল, হাসান, গুণ বা লুই আরাগঁ, পল এলুয়ারের সময় নষ্ট করে আড্ডা মারার মতো আমাদের সহস্র দিনরাত জন্ম দিয়েছে কথা, কবিত্বময় সুখ ও সৌন্দর্যের প্রমিতি। সেই সুখস্মৃতি এখনো সবুজে সবুজ নীলিমায় নীল আমার নিখিল। মাকিদকে নিয়ে আমি কোনো অবিচুয়ারি লিখতে পারব না। আমি মরে ও বেঁচে থাকলেও লিখতে পারত না, কারণ আমরা যে একাত্মা ছিলাম, যুগলবন্দি ছিলাম। সবাই এ সম্পর্ক নিয়ে একটু মজাই করত। এখন তাঁরা বিব্রত। রাতে মনে হয় ওর ঘরে আমরা পাশাপাশি শুয়ে আছি। ঠান্ডায় জমে গেছি। অন্ধকার ঠেলিতেছি।। মাকিদকে নিয়ে গল্পের কোনো শেষ নেই। ও তো একটা জীবন্ত প্যান্ডোরা বক্স। ওর গল্পে ছবিতে ভরে উঠেছে ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ, ইউটিউব, টিভি, পত্রিকার পাতা। বুঝতে পারিনি ও একজন সেলিব্রেটি হয়ে উঠেছে। শক্তি-সুনীলের মতো কি?
জোড়াসাঁকো ঠাকুর পরিবারের মতো দোহারপাড়া বিখ্যাত হায়দার পরিবারের সন্তান হয়েও মাকিদ ছিল সহজসরল নিরহংকার। সে ছিল সব সংস্কারমুক্ত স্বাধীনচেতা বন্ধুবৎসল একজন কবি ও লেখক। কবি ও কলামিস্ট উভয় পরিপ্রেক্ষিতে সে সমান জনপ্রিয়। তাঁর উইট হিউমার ছিল অত্যন্ত সরস। সে কখনো নিরাশাবাদী বা দুঃখবাদী ছিল না। ছিল না প্রতিহিংসাপরায়ণ, প্রতিশোধপরায়ণ বা বিসংবাদী। সব সময় সে ফুরফুরে মেজাজে থাকত। উদাত্ত সুরে গান গাইত। আনন্দ, ফুর্তিতে মেতে থাকত। ভালোবেসে ফতুর হয়ে যেতেও পিছপা হতো না। ছিল বৈরাগী। কেউ ডাকলেই বেরিয়ে পড়ত অগ্রপশ্চাৎ না ভেবে। আর আড্ডায় ছিল তুলনাহীন। আড্ডা আর ইয়ার্কিতে সে কাটিয়ে গেল জীবনটা। হেসে খেলে ঘুুরে, উড্ডীন স্বভাবে নিজেকে ভাসিয়ে দিয়েছিল ভাসানে।

আমাদের সম্পর্কের তরি চলতে চলতে একদিন এসে পৌঁছাল টার্মিনালে। এমন তো কথা ছিল না-ও থাকবে না আমি থাকব। আমি থাকব না ও থাকবে। কিন্তু তাই হলো। মাকিদ হলো ওই উঁচুতে উধাও মেঘ। অতলতলের অতলস্পর্শ। আমরা আর ভ্রমণে যাব না। একে অন্যের অবলম্বন হব না। আমাদের বন্ধুত্ব শুধু হাতে হাত, পায়ে পা, কাঁধে কাঁধ নয়-আমাদের বন্ধুত্ব ছিল মনের সঙ্গে মনের, প্রাণের সঙ্গে প্রাণের, আত্মার সঙ্গে আত্মার, যেন পরানে পরান বান্ধা। বন্ধুত্ব হচ্ছে আলো, বিশ্বাস প্রকাশ, মৈত্রী ও মুক্তি। এর মধ্যেই আমাদের সাতান্ন বছরের অধিবাস।

তবু ওর নিঃসঙ্গতা ছিল, কিছু না কিছু দুঃখ ছিল, বেদনার ব্যাধি ছিল। নইলে কেন সে লিখেছিল ‘যে আমাদের দুঃখ দিলো সে যেন আজ সুখেই থাকে,’ কিম্বা ‘নির্বাসনে যাচ্ছি আমি আন্দামান/থাকল আমার ইচ্ছে বাতি/সময় পেলে জ্বালিয়ে নিও।’ এসব তাঁর দুঃখবিলাসও হতে পারে। তবে তাঁর যাওয়ার একটা অন্তরতাগিদ ছিল বলে মনে হয়। কারণ ‘বিনা টিকিটের যাত্রী’ কলামে এই তো সেদিন লিখেছিল ‘ফারুক ভাই চলে গেলেন অজানার দেশে জুনের ১২ তারিখে।... বিনা টিকিটের যাত্রী হয়ে।’ রবীন্দ্রনাথ জানিয়েছেন ‘জাগিতে হবে রে/মোহনিদ্রা কভু না রবে চিরদিন।’ তবু যেতে দিতে হয় সব যাত্রীকেই। যেতে হবে সেই অজানার দেশেও বিনা টিকিটেই। তাই তাঁর চলে যাওয়ায় কোনো খেদ ছিল না। শুধু এতটুকু আশা ছিল ‘পূর্ণ প্রেম রেখে গেলাম/যত্ন করে রেখে দিও।’ পাবনার দোহারপাড়া তাঁর জন্মভূমি। বড় প্রিয় ছিল। রফিক আজাদের ‘চুনিয়া আমার অর্কেডিয়া’র মতো, হুমায়ুন আজাদের রাঢ়িখাল বা মার্কেজের ‘মাকোন্দো’র মতো। দোহারপাড়া নিয়ে কত না তাঁর উল্লাস, সৃষ্টির সুখ, স্মৃতিসত্তা ভবিষ্যৎ। যেন বলতে চাইত যেখানেই দোহারপাড়ার দেখা পাবে সেখানেই আমার ঠিকানা। সেই হলো তাঁর শেষ ঠিকানা। এবং কবিতা অনুসারে তাঁর পৃথিবীতে। তাঁর গল্পবিষয়ক সব কবিতার প্রিয় বিষয় ছিল মুক্তিযুদ্ধ ও রোকনালী মাতুল। যে সিরিজ তাঁকে নিয়ে গিয়েছিল জনপ্রিয়তার শীর্ষে। মহান মুক্তিযুদ্ধের সব অর্জন যে একসময় ভূলুণ্ঠিত হচ্ছিল, সে খুব কষ্টে আছে, অনিরাপদ আছে তা দেখে কবির কী নির্মম রসিকতা-মা ছেলেকে লিখছে আমাদের দোহারপাড়ায় মুক্তিযুদ্ধকে বাঁচাতে একজোড়া ফিতাওলা জুতা কিনবে তাকে আষ্টেপৃষ্ঠে বাঁধার জন্য এবং একতা ছাতা যাতে সে ঝড়বৃষ্টি থেকে রক্ষা পায়। কবিতায় এমন শ্লেষ, পরিহাস, প্রহসন একমাত্র মাকিদ ছাড়া দেখি বিশ্বখ্যাত চেক কবি মিরোস্লাভ হোলুবের কবিতায়। যা ঠিক কবিতা নয়, প্রতিকবিতা, অ্যান্টি-পোয়েম। এ দেশে মাকিদ যার সবচেয়ে বড় উদাহরণ। এমন বন্ধুকে নিয়ে আমার সাতান্ন বছরের পথচলা ছিল গর্বের, গৌরবের। তাঁর অকালমৃত্যু (কবির মৃত্যু তো অকাল) কি সব কেড়ে নিয়ে গেল? সবশেষে শেকস্পিয়রের ভাষায় বলি, ‘প্রেম একদিন হারিয়ে যাবে কিন্তু বন্ধুত্ব চিরদিনের।’

এই বিভাগের আরও খবর
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সর্বশেষ খবর
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা

সাহিত্য