শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:০৮, বুধবার, ২৪ জুলাই, ২০২৪

মাকিদ হায়দার স্মরণাঞ্জলি

গাজী আজিজুর রহমান
অনলাইন ভার্সন
মাকিদ হায়দার স্মরণাঞ্জলি

কবি মাকিদ হায়দার (১৯৪৭-২০২৪) তাঁর নির্বাচিত কলামগ্রন্থে ‘জগতে কেহ নাই’ কলামটিতে লিখেছিলেন ‘আসলে কেউই থাকে না, থাকে তার কীর্তি।’ বাক্যটি তাঁর জীবনে সত্য করেই তিনি চলে গেলেন অনন্তলোকে। তাঁর মৃত্যু আমাদের প্রাণে ইহুদি মেনহইনের বেহালার সব সুর হয়ে বাজে রাগ বেহাগে। মাকিদ এ দেশের সবচেয়ে পরিচিত, জনপ্রিয় কবিদের একজন। তাঁকে ভালোবাসত বহাত্তর থেকে আঠারো বছর বয়সি সব কবি-সাহিত্যিক, শিল্পী-সাংবাদিক ও সংস্কৃতজন। কারণ শুধু তাঁর কবিতা ও কলামের রঙ্গ-রসিকতা নয়, তাঁর সদাহাস্য মুখশ্রী, প্রাণময়তা, লতার মতো জড়ানো স্বভাব, কৌতুকী ও রগুড়ে প্রকৃতি, শিশুসুলভ স্বরূপতা বা দে গরুর গা ধুইয়ে চরিত্র তাঁকে করেছিল ষাটের কবিদের মধ্যে স্বতন্ত্র। এমন কবির মৃত্যু সবার কাছে স্বভাবতই অনভিপ্রেত ছিল। কিন্তু ওই যে ‘মৃত্যু কেবল মৃত্যুই ধ্রুব সখা/যাতনা, শুধুই যাতনা সুচির সাথী।’

২০২৪ সাল শুরু থেকেই ‘কবিখেকো’। ১৪ জানুয়ারি সে প্রথম শিকার করে কবি ও ছড়াকার খালেক বিন জয়েনউদ্দীকে। ১৫ জানুয়ারি কবি জাহিদুল হককে। ৯ মার্চ ইকবাল আজিজকে। ২০ মে হোসেন উদ্দীন হোসেনকে। ১৮ জুন অসীম সাহা এবং সর্বশেষ ১০ জুলাই মাকিদ হায়দারকে। এখনো সামনে সাড়ে পাঁচ মাস বাকি।

এঁরা সবাই আমার অতিপরিচিত ও প্রিয়জন। এবং প্রায় সমান বয়সি। এঁরা স্ব স্ব ক্ষেত্রে প্রত্যেকেই কীর্তিমান। এ দেশের সাহিত্য তাঁদের লেখায় সমৃদ্ধ। প্রত্যেকেই দীর্ঘজীবী। এবং প্রত্যেকে আমাদের সাহিত্যের ইতিহাসে একেকজন স্বাতী, অরুন্ধতী, কালপুরুষ, কৃত্তিকা বিশেষ। এঁদের প্রত্যেকের সঙ্গে আমার পথচলা মনে হয় শতবর্ষ। তার মধ্যে মাকিদ হায়দারের সঙ্গে আমার পথচলা, কথা বলা, সাহিত্য খেলা মনে হয় হাজার বছর। ওর সঙ্গে আমার সাতান্ন বছরের সম্পর্ক এত নিবিড়, এত মাধুর্যমণ্ডিত, এত নিষ্পাপ ও নিঃস্বার্থ ছিল যে তা যেন মণিকাঞ্চনযোগে দীপ্ত। সেই ১৯৬৭ সাল। মৌচাক মালিবাগের বাসা। তখন জিয়া ভাই, রশীদ ভাই, মাকিদ, দাউদ, জাহিদ আর মা-বোন মিলে এক তুমুল সংসার। ওখান থেকেই ওর-আমার যাত্রা। তারপর গোটা ঢাকার অলিগলি-রাজপথ শাসন করে চলে গেছি মানিকগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর হয়ে একসময় রাজশাহী, বগুড়া, সিলেট, টাঙ্গাইল, নেত্রকোনা, খুলনা, যশোর, ঝিনাইদহ, সাতক্ষীরা, সুন্দরবন পেরিয়ে কলকাতা, দমদম, মেদিনীপুর, মৌলালী ঘুরে ওর উত্তরার বাড়ি। যেন আমাদের পৃথিবী পরিক্রমা। এর মধ্যে আমাদের উচ্চ শিক্ষা শেষ করে চাকরিতে প্রবেশ, বিয়ে, সন্তান উৎপাদন, নিজস্ব নিবাস তৈরি, একের পর এক বই প্রকাশ, অসুখ অবসরে যাওয়া, পুরস্কার পাওয়া, সাহিত্য সম্মেলনে যাওয়া আর সুযোগ পেলেই এক খাটে শোয়া এবং পারিবারিক সম্পর্কের মধ্যে সেতু গড়া। সর্বোপরি আমাদের নির্ভেজাল আড্ডা ও সুখ-দুঃখের সাতান্ন বছর শক্তি, সুনীল, হাসান, গুণ বা লুই আরাগঁ, পল এলুয়ারের সময় নষ্ট করে আড্ডা মারার মতো আমাদের সহস্র দিনরাত জন্ম দিয়েছে কথা, কবিত্বময় সুখ ও সৌন্দর্যের প্রমিতি। সেই সুখস্মৃতি এখনো সবুজে সবুজ নীলিমায় নীল আমার নিখিল। মাকিদকে নিয়ে আমি কোনো অবিচুয়ারি লিখতে পারব না। আমি মরে ও বেঁচে থাকলেও লিখতে পারত না, কারণ আমরা যে একাত্মা ছিলাম, যুগলবন্দি ছিলাম। সবাই এ সম্পর্ক নিয়ে একটু মজাই করত। এখন তাঁরা বিব্রত। রাতে মনে হয় ওর ঘরে আমরা পাশাপাশি শুয়ে আছি। ঠান্ডায় জমে গেছি। অন্ধকার ঠেলিতেছি।। মাকিদকে নিয়ে গল্পের কোনো শেষ নেই। ও তো একটা জীবন্ত প্যান্ডোরা বক্স। ওর গল্পে ছবিতে ভরে উঠেছে ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ, ইউটিউব, টিভি, পত্রিকার পাতা। বুঝতে পারিনি ও একজন সেলিব্রেটি হয়ে উঠেছে। শক্তি-সুনীলের মতো কি?
জোড়াসাঁকো ঠাকুর পরিবারের মতো দোহারপাড়া বিখ্যাত হায়দার পরিবারের সন্তান হয়েও মাকিদ ছিল সহজসরল নিরহংকার। সে ছিল সব সংস্কারমুক্ত স্বাধীনচেতা বন্ধুবৎসল একজন কবি ও লেখক। কবি ও কলামিস্ট উভয় পরিপ্রেক্ষিতে সে সমান জনপ্রিয়। তাঁর উইট হিউমার ছিল অত্যন্ত সরস। সে কখনো নিরাশাবাদী বা দুঃখবাদী ছিল না। ছিল না প্রতিহিংসাপরায়ণ, প্রতিশোধপরায়ণ বা বিসংবাদী। সব সময় সে ফুরফুরে মেজাজে থাকত। উদাত্ত সুরে গান গাইত। আনন্দ, ফুর্তিতে মেতে থাকত। ভালোবেসে ফতুর হয়ে যেতেও পিছপা হতো না। ছিল বৈরাগী। কেউ ডাকলেই বেরিয়ে পড়ত অগ্রপশ্চাৎ না ভেবে। আর আড্ডায় ছিল তুলনাহীন। আড্ডা আর ইয়ার্কিতে সে কাটিয়ে গেল জীবনটা। হেসে খেলে ঘুুরে, উড্ডীন স্বভাবে নিজেকে ভাসিয়ে দিয়েছিল ভাসানে।

আমাদের সম্পর্কের তরি চলতে চলতে একদিন এসে পৌঁছাল টার্মিনালে। এমন তো কথা ছিল না-ও থাকবে না আমি থাকব। আমি থাকব না ও থাকবে। কিন্তু তাই হলো। মাকিদ হলো ওই উঁচুতে উধাও মেঘ। অতলতলের অতলস্পর্শ। আমরা আর ভ্রমণে যাব না। একে অন্যের অবলম্বন হব না। আমাদের বন্ধুত্ব শুধু হাতে হাত, পায়ে পা, কাঁধে কাঁধ নয়-আমাদের বন্ধুত্ব ছিল মনের সঙ্গে মনের, প্রাণের সঙ্গে প্রাণের, আত্মার সঙ্গে আত্মার, যেন পরানে পরান বান্ধা। বন্ধুত্ব হচ্ছে আলো, বিশ্বাস প্রকাশ, মৈত্রী ও মুক্তি। এর মধ্যেই আমাদের সাতান্ন বছরের অধিবাস।

তবু ওর নিঃসঙ্গতা ছিল, কিছু না কিছু দুঃখ ছিল, বেদনার ব্যাধি ছিল। নইলে কেন সে লিখেছিল ‘যে আমাদের দুঃখ দিলো সে যেন আজ সুখেই থাকে,’ কিম্বা ‘নির্বাসনে যাচ্ছি আমি আন্দামান/থাকল আমার ইচ্ছে বাতি/সময় পেলে জ্বালিয়ে নিও।’ এসব তাঁর দুঃখবিলাসও হতে পারে। তবে তাঁর যাওয়ার একটা অন্তরতাগিদ ছিল বলে মনে হয়। কারণ ‘বিনা টিকিটের যাত্রী’ কলামে এই তো সেদিন লিখেছিল ‘ফারুক ভাই চলে গেলেন অজানার দেশে জুনের ১২ তারিখে।... বিনা টিকিটের যাত্রী হয়ে।’ রবীন্দ্রনাথ জানিয়েছেন ‘জাগিতে হবে রে/মোহনিদ্রা কভু না রবে চিরদিন।’ তবু যেতে দিতে হয় সব যাত্রীকেই। যেতে হবে সেই অজানার দেশেও বিনা টিকিটেই। তাই তাঁর চলে যাওয়ায় কোনো খেদ ছিল না। শুধু এতটুকু আশা ছিল ‘পূর্ণ প্রেম রেখে গেলাম/যত্ন করে রেখে দিও।’ পাবনার দোহারপাড়া তাঁর জন্মভূমি। বড় প্রিয় ছিল। রফিক আজাদের ‘চুনিয়া আমার অর্কেডিয়া’র মতো, হুমায়ুন আজাদের রাঢ়িখাল বা মার্কেজের ‘মাকোন্দো’র মতো। দোহারপাড়া নিয়ে কত না তাঁর উল্লাস, সৃষ্টির সুখ, স্মৃতিসত্তা ভবিষ্যৎ। যেন বলতে চাইত যেখানেই দোহারপাড়ার দেখা পাবে সেখানেই আমার ঠিকানা। সেই হলো তাঁর শেষ ঠিকানা। এবং কবিতা অনুসারে তাঁর পৃথিবীতে। তাঁর গল্পবিষয়ক সব কবিতার প্রিয় বিষয় ছিল মুক্তিযুদ্ধ ও রোকনালী মাতুল। যে সিরিজ তাঁকে নিয়ে গিয়েছিল জনপ্রিয়তার শীর্ষে। মহান মুক্তিযুদ্ধের সব অর্জন যে একসময় ভূলুণ্ঠিত হচ্ছিল, সে খুব কষ্টে আছে, অনিরাপদ আছে তা দেখে কবির কী নির্মম রসিকতা-মা ছেলেকে লিখছে আমাদের দোহারপাড়ায় মুক্তিযুদ্ধকে বাঁচাতে একজোড়া ফিতাওলা জুতা কিনবে তাকে আষ্টেপৃষ্ঠে বাঁধার জন্য এবং একতা ছাতা যাতে সে ঝড়বৃষ্টি থেকে রক্ষা পায়। কবিতায় এমন শ্লেষ, পরিহাস, প্রহসন একমাত্র মাকিদ ছাড়া দেখি বিশ্বখ্যাত চেক কবি মিরোস্লাভ হোলুবের কবিতায়। যা ঠিক কবিতা নয়, প্রতিকবিতা, অ্যান্টি-পোয়েম। এ দেশে মাকিদ যার সবচেয়ে বড় উদাহরণ। এমন বন্ধুকে নিয়ে আমার সাতান্ন বছরের পথচলা ছিল গর্বের, গৌরবের। তাঁর অকালমৃত্যু (কবির মৃত্যু তো অকাল) কি সব কেড়ে নিয়ে গেল? সবশেষে শেকস্পিয়রের ভাষায় বলি, ‘প্রেম একদিন হারিয়ে যাবে কিন্তু বন্ধুত্ব চিরদিনের।’

এই বিভাগের আরও খবর
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
সর্বশেষ খবর
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার
রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার
আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ
ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর
কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার
গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর
সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান
বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'
'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর
আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি
পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম
জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

১৪ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট
তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ
ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা
শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুল চাষে ভাগ্য বদল
ফুল চাষে ভাগ্য বদল

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা