শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০৪, বুধবার, ৩১ জুলাই, ২০২৪ আপডেট:

কোটা সংস্কারের দাবিতে ছাত্র আন্দোলন ও কিছু কথা

ড. মো. আওলাদ হোসেন
অনলাইন ভার্সন
কোটা সংস্কারের দাবিতে ছাত্র আন্দোলন ও কিছু কথা

সরকারি চাকুরিতে নিয়োগের ক্ষেত্রে কোটা সংস্কারের দাবিতে সারাদেশে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্যানারে সাধারণ ছাত্রছাত্রীদের সামনে রেখে যে কুরুক্ষেত্র ঘটলো তা আমাদের কারোরই কাম্য নয়। এই তাণ্ডবকে একমাত্র একাত্তরের নৃশংসতার সাথেই তুলনা করা যায়।

বর্তমান চলমান কোটা বিরোধী আন্দোলন সম্পর্কে সাধারণ ছাত্রছাত্রীরা আসলেই বিস্তারিত জানেনা ৷ সাধারণ ছাত্রছাত্রীদের কোটা বাতিলের দাবিতে আন্দোলনের প্রেক্ষিতে ২০১৮ সালে সরকার সকল প্রকার কোটা বাতিল করে পরিপত্র জারি করে। এই পরিপত্রে সংক্ষুব্ধ হয়ে ২০২২ সালে মুক্তিযুদ্ধের সন্তানদের পক্ষ থেকে জারিকৃত পরিপত্রের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে রিট পিটিশন দায়ের করে। মহামান্য হাইকোর্টের রায়ে সরকার কর্তৃক জারিকৃত পরিপত্র বাতিল করে দেয়। সরকার হাইকোর্টের রায়ের বিরূদ্ধে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে আপিল করে। সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ হাইকোর্টের রায় স্থগিত করে এই বিষয়ে নিষ্পত্তির জন্য শুনানির দিন ধার্য করে। কিন্তু এরই মাঝে স্বাধীনতা বিরোধীরা কোটা সম্পর্কে মিথ্যা তথ্য দিয়ে, গুজব ছড়িয়ে কোটা সংস্কারের দাবিতে বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের নামে সাধারণ ছাত্রছাত্রীদের সরকারের বিরুদ্ধে উসকিয়ে দিয়ে এক বিভীষিকাময় নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে।

শিক্ষার্থীরা যে অরাজনৈতিক আন্দোলনের সূচনা করেছিল, প্রাথমিকভাবে সাধারণ ছাত্রছাত্রীদের হাতে এই আন্দোলন শান্তিপূর্ণ থাকলেও পরবর্তীতে সুযোগ সন্ধানীরা খুবই দ্রুত সাধারণ ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে অনুপ্রবেশ করে এই আন্দোলনে স্বাধীনতা বিরোধী স্লোগান দিয়ে পরিস্থিতি তাদের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে নিলো। যা পরবর্তীতে সরকার বিরোধী আন্দোলনে রূপ নেয়। সুযোগসন্ধানীরা সাধারণ ছাত্রছাত্রীদের সামনে রেখে, টানা তিনদিন রাজধানীর যাত্রাবাড়ী-শনির আখড়া এলাকায় যে হামলা, ভাঙচুর, নিপীড়ন, নির্যাতন, ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছে, সেই সম্পর্কে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ ওয়ারী জোনের জনৈক পুলিশ কর্মকর্তা বলেছেন, ‘আমি ৭১ এর মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানিদের নাশকতা ও বর্বরতা দেখি নাই, কিন্তু আমি শনির আখড়ায় পাকিস্তানিদের প্রেতাত্মাদের ধ্বংসযজ্ঞ দেখেছি।’

পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদ, গত শনিবার ২০ জুলাই ঢাকা-নারায়নগঞ্জ লিংক রোডের সাইনবোর্ড এলাকায় হামলাকারীদের নির্যাতনের শিকার সোনালী নামে কর্তব্যরত এক নারী সাংবাদিকের ভাষ্যমতে, ‘তোরা সাংবাদিক-এই কথা বলেই হাজারো আন্দোলনকারী হামলা চালায়। গ্যাস লাইটার দিয়ে চেহারায় আগুন জ্বালিয়ে পুড়িয়ে দেয়। টেনে হিঁচড়ে গায়ের পোশাক ছিঁড়ে ফেলে। পরে যৌন নির্যাতনের চেষ্টা চালায়।’

ঐ নারী সাংবাদিকের দাবি, বিএনপির নেতারা এই হামলার নেতৃত্বে ছিলেন। কর্মজীবনে বেশিরভাগ সময় তিনি বিএনপির নিউজ কাভার করায়, তিনি তাদের চিনতে পেরেছেন। এই নারী সাংবাদিকের ভাষ্যমতে কোটা বিরোধী আন্দোলনের নামে যে নাশকতা, হত্যাযজ্ঞ, নারী নির্যাতন হয়েছে, তা থেকে ৭১ এ মহান মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানিদের ধ্বংসযজ্ঞ ও নারী নির্যাতনের চিত্র ফুটে উঠেছে।

এই কয়দিনে সুযোগ সন্ধানীদের সৃষ্ট নৈরাজ্যকর পরিস্থিতিতে প্রায় শতাধিক প্রাণহানি ঘটেছে, যা আমাদের কাম্য নয়। কিন্তু এটাও সত্য যে এছাড়া কোনও উপায় ছিল না। সারাদেশে অসংখ্য সরকারি সম্পত্তি ধ্বংস করা হয়েছে। যানবাহনে আগুন দেয়া হয়েছে। রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ টেলিভিশনে আগুন দেয়া হয়েছে। বাংলাদেশের মানুষের আবেগের জায়গা, মেট্রোরেলকে ক্ষতবিক্ষত করেছে। আমি সবচেয়ে বেশি কষ্ট পেয়েছি, কোমলমতি ছাত্র যারা কিছুই বোঝেনা তাদেরকে মিথ্যা বুঝিয়ে রাজপথে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেওয়া হয়েছে। একজন প্রত্যক্ষদর্শীর ভাষ্যমতে, রাজধানীর শনিরআখড়া এলাকায় সবচেয়ে নৃশংসতম ও দুঃখজনক সংঘাত হয়েছে। কর্তব্যরত এক পুলিশ সদস্যকে পিটিয়ে হত্যা করে ফুটওভারের সাথে ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে। সেই স্পটে স্পঞ্জের স্যান্ডেল পায়ে, ১০-১২ বৎসরের, এক আন্দোলনকারীকে ‘কেনো ইটা মারছো?’ জিজ্ঞাসা করা হলো, সে বললো, "আমি মাদ্রাসায় পড়ি, শেখ হাসিনা আমাদের মাদ্রাসায় পড়া বন্ধ করতে চায়’। অথচ ঐ কোমলমতি ছেলেটি জানেই না যে, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পাঞ্জেগানা নামাজী, তিনি অত্যন্ত পরহেজগার ব্যক্তি। তিনি নিয়মিত কোরআন তেলাওয়াত করেন এবং তাহাজ্জুদের নামাজ আদায় করেন। মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যৎ জীবনের কথা বিবেচনা করে, তিনিই কওমী মাদ্রাসার ডিগ্রিকে স্বীকৃতি দিয়েছেন।

চলমান কোটাবিরোধী আন্দোলন যেসকল ছাত্রছাত্রী সম্পৃক্ত হয়ে স্লোগান দিয়েছে, "তুমি কে? আমি কে?-রাজাকার! রাজাকার!" ওদের বয়স ১৮-২০ বছর৷ স্বাধীনতাযুদ্ধের অনেক পরে ওদের জন্ম। স্বাধীনতার দাবিতে আন্দোলনকারী বাঙালি ছাত্রছাত্রীরা স্লোগান দিয়েছিলো, "তুমি কে, আমি কে?- বাঙালি! বাঙালি!! স্বাধীনতার ৫৩ বছর পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সেই বাঙালি ছাত্রছাত্রীরাই স্লোগান দিয়েছে,‘তুমি কে? আমি কে? রাজাকার! রাজাকার!!’

ওরা নিশ্চয়ই জানেনা বাংলাদেশের ইতিহাসে কাদেরকে, কি কারণে রাজাকার বলা হয়? ঐ সাধারণ ছাত্রছাত্রীরা জানেনা বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে ‘রাজাকার’ কারা ছিলো? মহান স্বাধীনতাযুদ্ধে রাজাকারদের ভূমিকা কত ঘৃণ্য ছিলো? ওরা জানেনা "রাজাকার" শব্দটি প্রতীকী হিসাবে ব্যবহার করে স্বাধীনতাবিরোধী কর্মকাণ্ডের জন্য এক শ্রেণীর ঘৃণ্য মানুষদের গালমন্দ করা হয়। পলাশীর যুদ্ধে সেনাপ্রধান মীরজাফর, নবাব সিরাজৌদ্দৌলার সাথে বেঈমানী করার কারণে বাঙালিরা পরাজিত হয়েছিলো, ফলে "মীরজাফর" শব্দটি ‘বেঈমান বা বিশ্বাসঘাতক’র সমার্থক শব্দ হিসেবে ব্যবহৃত হয়, ঠিক তেমনিভাবে ‘রাজাকার’ শব্দটিও ‘নারী নির্যাতনকারী ও স্বাধীনতা বিরোধী‘ শব্দের সমার্থক শব্দ।

যে ছাত্রীরা মধ্যরাতে নিজেদের ‘রাজাকার’ পরিচয় দিয়ে গগনবিদারী স্লোগান দিল, ওরা জানেনা, মহান স্বাধীনতা যুদ্ধকালীন সময়ে এই রাজাকাররাই আমাদের যুবতী মা-বোনদের ধরে নিয়ে পাকিস্তানি হায়নাদের হাতে তুলে দিত।

কোটা আন্দোলন আসলেই কিসের আন্দোলন? এইটা কি মৌলিক অধিকার আদায়ের আন্দোলন? এইটা কি গণমানুষের আন্দোলন? তাহলে এইটা কিসের আন্দোলন? এই আন্দোলনে প্রাণ দিতে হবে কেন? পুলিশ মারতে হবে কেন? সাংবাদিক মারতে হবে কেন? রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা ধ্বংস করতে হবে কেন? মানুষের চলমান জীবন অচল করবে কেন? এই আন্দোলনের নামে নাশকতার সৃষ্টি করবে কেন? এই আন্দোলনের নামে কারাগার ভেঙে জঙ্গি ছিনতাই হবে কেন? এই আন্দোলনের নামে হাজার হাজার কোটি টাকার সম্পদ নষ্ট করবে কেন? কে জবাব দেবে?

এই আন্দোলন শুধু সরকারি চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে আইন বা বিধি পরিবর্তনের আন্দোলন, যা সরকারও চায় এবং সরকার পরিপত্র জারি করেছে। অথচ এই আন্দোলনকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করে, সাধারণ ছাত্রছাত্রীদের ভুল বুঝিয়ে এক শ্রেনীর জনবিচ্ছিন্ন সুযোগসন্ধানী গোষ্ঠী সরকার পতনের আন্দোলন জোরদার করেছে। এই আন্দোলনের রূপকার কারা? যাঁদের নেতৃত্বে আন্দোলন পরিচালিত হচ্ছে- যাঁরা এই আন্দোলনের সমন্বয়কারী হিসেবে নেতৃত্ব দিচ্ছে তাদের আদি বৃত্তান্ত নিলে তাহলে দেখা যাবে, তাঁরা আসলে কারা? মূল নেতৃত্ব যাঁরা দিয়েছে তারা কিন্তু সবাই সাধারণ শিক্ষার্থী নয়, তবে হ্যাঁ তাদের সাথে সাধারণ শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করছে। সাধারণ শিক্ষার্থীরা তাদের আসল পরিচয় জানেনা বা জানতো না। তাদের আন্দোলন হলো কোটা বিরোধী আন্দোলন, সেই আন্দোলনকে সামনে রাখে তারা কিন্তু করেছে সরকার বিরোধী আন্দোলন। তাদের প্রতিপক্ষ হলো মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তাদের প্রতিপক্ষ হলো মুক্তিযোদ্ধা, তাদের প্রতিপক্ষ হলো পুলিশ, তাদের প্রতিপক্ষ হলো সাংবাদিক, তাদের প্রতিপক্ষ হলো স্বাধীনতার স্বপক্ষের সবাই, তাদের টার্গেট হলো সরকারের উন্নয়নের কাজগুলোর ধ্বংস করা, তাদের টার্গেট হলো সরকারকে কৌশলে উৎখাত করা, তাদের টার্গেট হলো দেশে অরাজকতা সৃষ্টি করে অতল করা। তাদের টার্গেট হলো এয়ারপোর্ট দখল করে দেশকে সারা বিশ্বের সাথে বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া, গণভবন দখল করে শ্রীলঙ্কার আদলে ক্ষমতা দখল করা।

মাননীয় আদালতের রায়ের মাধ্যমে তাদের দাবি সম্পূর্ণভাবে পূরণ হয়েছে। কিন্তু তারা এখন কোটা আন্দোলনের দাবির পাশাপাশি আরো কিছু দাবি উপস্থাপন করেছে। তাঁরা তাহলে এই আন্দোলন কিসের জন্য এবং কার জন্য কিসের স্বার্থে করেছে, তা তারা প্রকাশ না করলেও, আমরা সাধারণ মানুষ বুঝি এবং জানি তাদের আসল রহস্য কি? তাদের আন্দোলন কোটার আন্দোলন নয়, তাদের আন্দোলনের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে সরকারের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে দেশের উন্নয়ন বাঁধা সৃষ্টি করে সরকারকে উৎখাত করা, অন্য দিকে আরও একটি ১৫ আগস্ট বা ২১ শে আগস্ট রচনা করা। সেজন্যই বসিলায় ২০ হাজারেরও বেশি বহিরাগত সমবেত হয়েছিল, মোহাম্মদপুর হয়ে গণভবনে হামলা চালাতে চেয়েছিল।

তাই আজকে সময় এসেছে, সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলাকে রক্ষার জন্য বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করা।

লেখক : সংসদ সদস্য।


বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
সর্বশেষ খবর
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

এই মাত্র | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে

নগর জীবন