শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০৪, বুধবার, ৩১ জুলাই, ২০২৪ আপডেট:

কোটা সংস্কারের দাবিতে ছাত্র আন্দোলন ও কিছু কথা

ড. মো. আওলাদ হোসেন
অনলাইন ভার্সন
কোটা সংস্কারের দাবিতে ছাত্র আন্দোলন ও কিছু কথা

সরকারি চাকুরিতে নিয়োগের ক্ষেত্রে কোটা সংস্কারের দাবিতে সারাদেশে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্যানারে সাধারণ ছাত্রছাত্রীদের সামনে রেখে যে কুরুক্ষেত্র ঘটলো তা আমাদের কারোরই কাম্য নয়। এই তাণ্ডবকে একমাত্র একাত্তরের নৃশংসতার সাথেই তুলনা করা যায়।

বর্তমান চলমান কোটা বিরোধী আন্দোলন সম্পর্কে সাধারণ ছাত্রছাত্রীরা আসলেই বিস্তারিত জানেনা ৷ সাধারণ ছাত্রছাত্রীদের কোটা বাতিলের দাবিতে আন্দোলনের প্রেক্ষিতে ২০১৮ সালে সরকার সকল প্রকার কোটা বাতিল করে পরিপত্র জারি করে। এই পরিপত্রে সংক্ষুব্ধ হয়ে ২০২২ সালে মুক্তিযুদ্ধের সন্তানদের পক্ষ থেকে জারিকৃত পরিপত্রের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে রিট পিটিশন দায়ের করে। মহামান্য হাইকোর্টের রায়ে সরকার কর্তৃক জারিকৃত পরিপত্র বাতিল করে দেয়। সরকার হাইকোর্টের রায়ের বিরূদ্ধে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে আপিল করে। সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ হাইকোর্টের রায় স্থগিত করে এই বিষয়ে নিষ্পত্তির জন্য শুনানির দিন ধার্য করে। কিন্তু এরই মাঝে স্বাধীনতা বিরোধীরা কোটা সম্পর্কে মিথ্যা তথ্য দিয়ে, গুজব ছড়িয়ে কোটা সংস্কারের দাবিতে বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের নামে সাধারণ ছাত্রছাত্রীদের সরকারের বিরুদ্ধে উসকিয়ে দিয়ে এক বিভীষিকাময় নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে।

শিক্ষার্থীরা যে অরাজনৈতিক আন্দোলনের সূচনা করেছিল, প্রাথমিকভাবে সাধারণ ছাত্রছাত্রীদের হাতে এই আন্দোলন শান্তিপূর্ণ থাকলেও পরবর্তীতে সুযোগ সন্ধানীরা খুবই দ্রুত সাধারণ ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে অনুপ্রবেশ করে এই আন্দোলনে স্বাধীনতা বিরোধী স্লোগান দিয়ে পরিস্থিতি তাদের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে নিলো। যা পরবর্তীতে সরকার বিরোধী আন্দোলনে রূপ নেয়। সুযোগসন্ধানীরা সাধারণ ছাত্রছাত্রীদের সামনে রেখে, টানা তিনদিন রাজধানীর যাত্রাবাড়ী-শনির আখড়া এলাকায় যে হামলা, ভাঙচুর, নিপীড়ন, নির্যাতন, ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছে, সেই সম্পর্কে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ ওয়ারী জোনের জনৈক পুলিশ কর্মকর্তা বলেছেন, ‘আমি ৭১ এর মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানিদের নাশকতা ও বর্বরতা দেখি নাই, কিন্তু আমি শনির আখড়ায় পাকিস্তানিদের প্রেতাত্মাদের ধ্বংসযজ্ঞ দেখেছি।’

পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদ, গত শনিবার ২০ জুলাই ঢাকা-নারায়নগঞ্জ লিংক রোডের সাইনবোর্ড এলাকায় হামলাকারীদের নির্যাতনের শিকার সোনালী নামে কর্তব্যরত এক নারী সাংবাদিকের ভাষ্যমতে, ‘তোরা সাংবাদিক-এই কথা বলেই হাজারো আন্দোলনকারী হামলা চালায়। গ্যাস লাইটার দিয়ে চেহারায় আগুন জ্বালিয়ে পুড়িয়ে দেয়। টেনে হিঁচড়ে গায়ের পোশাক ছিঁড়ে ফেলে। পরে যৌন নির্যাতনের চেষ্টা চালায়।’

ঐ নারী সাংবাদিকের দাবি, বিএনপির নেতারা এই হামলার নেতৃত্বে ছিলেন। কর্মজীবনে বেশিরভাগ সময় তিনি বিএনপির নিউজ কাভার করায়, তিনি তাদের চিনতে পেরেছেন। এই নারী সাংবাদিকের ভাষ্যমতে কোটা বিরোধী আন্দোলনের নামে যে নাশকতা, হত্যাযজ্ঞ, নারী নির্যাতন হয়েছে, তা থেকে ৭১ এ মহান মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানিদের ধ্বংসযজ্ঞ ও নারী নির্যাতনের চিত্র ফুটে উঠেছে।

এই কয়দিনে সুযোগ সন্ধানীদের সৃষ্ট নৈরাজ্যকর পরিস্থিতিতে প্রায় শতাধিক প্রাণহানি ঘটেছে, যা আমাদের কাম্য নয়। কিন্তু এটাও সত্য যে এছাড়া কোনও উপায় ছিল না। সারাদেশে অসংখ্য সরকারি সম্পত্তি ধ্বংস করা হয়েছে। যানবাহনে আগুন দেয়া হয়েছে। রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ টেলিভিশনে আগুন দেয়া হয়েছে। বাংলাদেশের মানুষের আবেগের জায়গা, মেট্রোরেলকে ক্ষতবিক্ষত করেছে। আমি সবচেয়ে বেশি কষ্ট পেয়েছি, কোমলমতি ছাত্র যারা কিছুই বোঝেনা তাদেরকে মিথ্যা বুঝিয়ে রাজপথে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেওয়া হয়েছে। একজন প্রত্যক্ষদর্শীর ভাষ্যমতে, রাজধানীর শনিরআখড়া এলাকায় সবচেয়ে নৃশংসতম ও দুঃখজনক সংঘাত হয়েছে। কর্তব্যরত এক পুলিশ সদস্যকে পিটিয়ে হত্যা করে ফুটওভারের সাথে ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে। সেই স্পটে স্পঞ্জের স্যান্ডেল পায়ে, ১০-১২ বৎসরের, এক আন্দোলনকারীকে ‘কেনো ইটা মারছো?’ জিজ্ঞাসা করা হলো, সে বললো, "আমি মাদ্রাসায় পড়ি, শেখ হাসিনা আমাদের মাদ্রাসায় পড়া বন্ধ করতে চায়’। অথচ ঐ কোমলমতি ছেলেটি জানেই না যে, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পাঞ্জেগানা নামাজী, তিনি অত্যন্ত পরহেজগার ব্যক্তি। তিনি নিয়মিত কোরআন তেলাওয়াত করেন এবং তাহাজ্জুদের নামাজ আদায় করেন। মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যৎ জীবনের কথা বিবেচনা করে, তিনিই কওমী মাদ্রাসার ডিগ্রিকে স্বীকৃতি দিয়েছেন।

চলমান কোটাবিরোধী আন্দোলন যেসকল ছাত্রছাত্রী সম্পৃক্ত হয়ে স্লোগান দিয়েছে, "তুমি কে? আমি কে?-রাজাকার! রাজাকার!" ওদের বয়স ১৮-২০ বছর৷ স্বাধীনতাযুদ্ধের অনেক পরে ওদের জন্ম। স্বাধীনতার দাবিতে আন্দোলনকারী বাঙালি ছাত্রছাত্রীরা স্লোগান দিয়েছিলো, "তুমি কে, আমি কে?- বাঙালি! বাঙালি!! স্বাধীনতার ৫৩ বছর পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সেই বাঙালি ছাত্রছাত্রীরাই স্লোগান দিয়েছে,‘তুমি কে? আমি কে? রাজাকার! রাজাকার!!’

ওরা নিশ্চয়ই জানেনা বাংলাদেশের ইতিহাসে কাদেরকে, কি কারণে রাজাকার বলা হয়? ঐ সাধারণ ছাত্রছাত্রীরা জানেনা বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে ‘রাজাকার’ কারা ছিলো? মহান স্বাধীনতাযুদ্ধে রাজাকারদের ভূমিকা কত ঘৃণ্য ছিলো? ওরা জানেনা "রাজাকার" শব্দটি প্রতীকী হিসাবে ব্যবহার করে স্বাধীনতাবিরোধী কর্মকাণ্ডের জন্য এক শ্রেণীর ঘৃণ্য মানুষদের গালমন্দ করা হয়। পলাশীর যুদ্ধে সেনাপ্রধান মীরজাফর, নবাব সিরাজৌদ্দৌলার সাথে বেঈমানী করার কারণে বাঙালিরা পরাজিত হয়েছিলো, ফলে "মীরজাফর" শব্দটি ‘বেঈমান বা বিশ্বাসঘাতক’র সমার্থক শব্দ হিসেবে ব্যবহৃত হয়, ঠিক তেমনিভাবে ‘রাজাকার’ শব্দটিও ‘নারী নির্যাতনকারী ও স্বাধীনতা বিরোধী‘ শব্দের সমার্থক শব্দ।

যে ছাত্রীরা মধ্যরাতে নিজেদের ‘রাজাকার’ পরিচয় দিয়ে গগনবিদারী স্লোগান দিল, ওরা জানেনা, মহান স্বাধীনতা যুদ্ধকালীন সময়ে এই রাজাকাররাই আমাদের যুবতী মা-বোনদের ধরে নিয়ে পাকিস্তানি হায়নাদের হাতে তুলে দিত।

কোটা আন্দোলন আসলেই কিসের আন্দোলন? এইটা কি মৌলিক অধিকার আদায়ের আন্দোলন? এইটা কি গণমানুষের আন্দোলন? তাহলে এইটা কিসের আন্দোলন? এই আন্দোলনে প্রাণ দিতে হবে কেন? পুলিশ মারতে হবে কেন? সাংবাদিক মারতে হবে কেন? রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা ধ্বংস করতে হবে কেন? মানুষের চলমান জীবন অচল করবে কেন? এই আন্দোলনের নামে নাশকতার সৃষ্টি করবে কেন? এই আন্দোলনের নামে কারাগার ভেঙে জঙ্গি ছিনতাই হবে কেন? এই আন্দোলনের নামে হাজার হাজার কোটি টাকার সম্পদ নষ্ট করবে কেন? কে জবাব দেবে?

এই আন্দোলন শুধু সরকারি চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে আইন বা বিধি পরিবর্তনের আন্দোলন, যা সরকারও চায় এবং সরকার পরিপত্র জারি করেছে। অথচ এই আন্দোলনকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করে, সাধারণ ছাত্রছাত্রীদের ভুল বুঝিয়ে এক শ্রেনীর জনবিচ্ছিন্ন সুযোগসন্ধানী গোষ্ঠী সরকার পতনের আন্দোলন জোরদার করেছে। এই আন্দোলনের রূপকার কারা? যাঁদের নেতৃত্বে আন্দোলন পরিচালিত হচ্ছে- যাঁরা এই আন্দোলনের সমন্বয়কারী হিসেবে নেতৃত্ব দিচ্ছে তাদের আদি বৃত্তান্ত নিলে তাহলে দেখা যাবে, তাঁরা আসলে কারা? মূল নেতৃত্ব যাঁরা দিয়েছে তারা কিন্তু সবাই সাধারণ শিক্ষার্থী নয়, তবে হ্যাঁ তাদের সাথে সাধারণ শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করছে। সাধারণ শিক্ষার্থীরা তাদের আসল পরিচয় জানেনা বা জানতো না। তাদের আন্দোলন হলো কোটা বিরোধী আন্দোলন, সেই আন্দোলনকে সামনে রাখে তারা কিন্তু করেছে সরকার বিরোধী আন্দোলন। তাদের প্রতিপক্ষ হলো মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তাদের প্রতিপক্ষ হলো মুক্তিযোদ্ধা, তাদের প্রতিপক্ষ হলো পুলিশ, তাদের প্রতিপক্ষ হলো সাংবাদিক, তাদের প্রতিপক্ষ হলো স্বাধীনতার স্বপক্ষের সবাই, তাদের টার্গেট হলো সরকারের উন্নয়নের কাজগুলোর ধ্বংস করা, তাদের টার্গেট হলো সরকারকে কৌশলে উৎখাত করা, তাদের টার্গেট হলো দেশে অরাজকতা সৃষ্টি করে অতল করা। তাদের টার্গেট হলো এয়ারপোর্ট দখল করে দেশকে সারা বিশ্বের সাথে বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া, গণভবন দখল করে শ্রীলঙ্কার আদলে ক্ষমতা দখল করা।

মাননীয় আদালতের রায়ের মাধ্যমে তাদের দাবি সম্পূর্ণভাবে পূরণ হয়েছে। কিন্তু তারা এখন কোটা আন্দোলনের দাবির পাশাপাশি আরো কিছু দাবি উপস্থাপন করেছে। তাঁরা তাহলে এই আন্দোলন কিসের জন্য এবং কার জন্য কিসের স্বার্থে করেছে, তা তারা প্রকাশ না করলেও, আমরা সাধারণ মানুষ বুঝি এবং জানি তাদের আসল রহস্য কি? তাদের আন্দোলন কোটার আন্দোলন নয়, তাদের আন্দোলনের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে সরকারের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে দেশের উন্নয়ন বাঁধা সৃষ্টি করে সরকারকে উৎখাত করা, অন্য দিকে আরও একটি ১৫ আগস্ট বা ২১ শে আগস্ট রচনা করা। সেজন্যই বসিলায় ২০ হাজারেরও বেশি বহিরাগত সমবেত হয়েছিল, মোহাম্মদপুর হয়ে গণভবনে হামলা চালাতে চেয়েছিল।

তাই আজকে সময় এসেছে, সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলাকে রক্ষার জন্য বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করা।

লেখক : সংসদ সদস্য।


বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
সর্বশেষ খবর
ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের
ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া
পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু
বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর
শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা
কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি
মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি
সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত
কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা
কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন
ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার
অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?
‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা
পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী
নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত
রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’
‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’
প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ
বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

১০ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির
১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই কাদের
সেই কাদের

শোবিজ

আমন খেতে ইঁদুরের হানা
আমন খেতে ইঁদুরের হানা

দেশগ্রাম

মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ
মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা

জেনেভা ক্যাম্পে ককটেলের গোপন কারখানার সন্ধান
জেনেভা ক্যাম্পে ককটেলের গোপন কারখানার সন্ধান

নগর জীবন

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা