শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০৪, বুধবার, ৩১ জুলাই, ২০২৪ আপডেট:

কোটা সংস্কারের দাবিতে ছাত্র আন্দোলন ও কিছু কথা

ড. মো. আওলাদ হোসেন
অনলাইন ভার্সন
কোটা সংস্কারের দাবিতে ছাত্র আন্দোলন ও কিছু কথা

সরকারি চাকুরিতে নিয়োগের ক্ষেত্রে কোটা সংস্কারের দাবিতে সারাদেশে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্যানারে সাধারণ ছাত্রছাত্রীদের সামনে রেখে যে কুরুক্ষেত্র ঘটলো তা আমাদের কারোরই কাম্য নয়। এই তাণ্ডবকে একমাত্র একাত্তরের নৃশংসতার সাথেই তুলনা করা যায়।

বর্তমান চলমান কোটা বিরোধী আন্দোলন সম্পর্কে সাধারণ ছাত্রছাত্রীরা আসলেই বিস্তারিত জানেনা ৷ সাধারণ ছাত্রছাত্রীদের কোটা বাতিলের দাবিতে আন্দোলনের প্রেক্ষিতে ২০১৮ সালে সরকার সকল প্রকার কোটা বাতিল করে পরিপত্র জারি করে। এই পরিপত্রে সংক্ষুব্ধ হয়ে ২০২২ সালে মুক্তিযুদ্ধের সন্তানদের পক্ষ থেকে জারিকৃত পরিপত্রের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে রিট পিটিশন দায়ের করে। মহামান্য হাইকোর্টের রায়ে সরকার কর্তৃক জারিকৃত পরিপত্র বাতিল করে দেয়। সরকার হাইকোর্টের রায়ের বিরূদ্ধে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে আপিল করে। সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ হাইকোর্টের রায় স্থগিত করে এই বিষয়ে নিষ্পত্তির জন্য শুনানির দিন ধার্য করে। কিন্তু এরই মাঝে স্বাধীনতা বিরোধীরা কোটা সম্পর্কে মিথ্যা তথ্য দিয়ে, গুজব ছড়িয়ে কোটা সংস্কারের দাবিতে বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের নামে সাধারণ ছাত্রছাত্রীদের সরকারের বিরুদ্ধে উসকিয়ে দিয়ে এক বিভীষিকাময় নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে।

শিক্ষার্থীরা যে অরাজনৈতিক আন্দোলনের সূচনা করেছিল, প্রাথমিকভাবে সাধারণ ছাত্রছাত্রীদের হাতে এই আন্দোলন শান্তিপূর্ণ থাকলেও পরবর্তীতে সুযোগ সন্ধানীরা খুবই দ্রুত সাধারণ ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে অনুপ্রবেশ করে এই আন্দোলনে স্বাধীনতা বিরোধী স্লোগান দিয়ে পরিস্থিতি তাদের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে নিলো। যা পরবর্তীতে সরকার বিরোধী আন্দোলনে রূপ নেয়। সুযোগসন্ধানীরা সাধারণ ছাত্রছাত্রীদের সামনে রেখে, টানা তিনদিন রাজধানীর যাত্রাবাড়ী-শনির আখড়া এলাকায় যে হামলা, ভাঙচুর, নিপীড়ন, নির্যাতন, ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছে, সেই সম্পর্কে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ ওয়ারী জোনের জনৈক পুলিশ কর্মকর্তা বলেছেন, ‘আমি ৭১ এর মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানিদের নাশকতা ও বর্বরতা দেখি নাই, কিন্তু আমি শনির আখড়ায় পাকিস্তানিদের প্রেতাত্মাদের ধ্বংসযজ্ঞ দেখেছি।’

পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদ, গত শনিবার ২০ জুলাই ঢাকা-নারায়নগঞ্জ লিংক রোডের সাইনবোর্ড এলাকায় হামলাকারীদের নির্যাতনের শিকার সোনালী নামে কর্তব্যরত এক নারী সাংবাদিকের ভাষ্যমতে, ‘তোরা সাংবাদিক-এই কথা বলেই হাজারো আন্দোলনকারী হামলা চালায়। গ্যাস লাইটার দিয়ে চেহারায় আগুন জ্বালিয়ে পুড়িয়ে দেয়। টেনে হিঁচড়ে গায়ের পোশাক ছিঁড়ে ফেলে। পরে যৌন নির্যাতনের চেষ্টা চালায়।’

ঐ নারী সাংবাদিকের দাবি, বিএনপির নেতারা এই হামলার নেতৃত্বে ছিলেন। কর্মজীবনে বেশিরভাগ সময় তিনি বিএনপির নিউজ কাভার করায়, তিনি তাদের চিনতে পেরেছেন। এই নারী সাংবাদিকের ভাষ্যমতে কোটা বিরোধী আন্দোলনের নামে যে নাশকতা, হত্যাযজ্ঞ, নারী নির্যাতন হয়েছে, তা থেকে ৭১ এ মহান মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানিদের ধ্বংসযজ্ঞ ও নারী নির্যাতনের চিত্র ফুটে উঠেছে।

এই কয়দিনে সুযোগ সন্ধানীদের সৃষ্ট নৈরাজ্যকর পরিস্থিতিতে প্রায় শতাধিক প্রাণহানি ঘটেছে, যা আমাদের কাম্য নয়। কিন্তু এটাও সত্য যে এছাড়া কোনও উপায় ছিল না। সারাদেশে অসংখ্য সরকারি সম্পত্তি ধ্বংস করা হয়েছে। যানবাহনে আগুন দেয়া হয়েছে। রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ টেলিভিশনে আগুন দেয়া হয়েছে। বাংলাদেশের মানুষের আবেগের জায়গা, মেট্রোরেলকে ক্ষতবিক্ষত করেছে। আমি সবচেয়ে বেশি কষ্ট পেয়েছি, কোমলমতি ছাত্র যারা কিছুই বোঝেনা তাদেরকে মিথ্যা বুঝিয়ে রাজপথে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেওয়া হয়েছে। একজন প্রত্যক্ষদর্শীর ভাষ্যমতে, রাজধানীর শনিরআখড়া এলাকায় সবচেয়ে নৃশংসতম ও দুঃখজনক সংঘাত হয়েছে। কর্তব্যরত এক পুলিশ সদস্যকে পিটিয়ে হত্যা করে ফুটওভারের সাথে ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে। সেই স্পটে স্পঞ্জের স্যান্ডেল পায়ে, ১০-১২ বৎসরের, এক আন্দোলনকারীকে ‘কেনো ইটা মারছো?’ জিজ্ঞাসা করা হলো, সে বললো, "আমি মাদ্রাসায় পড়ি, শেখ হাসিনা আমাদের মাদ্রাসায় পড়া বন্ধ করতে চায়’। অথচ ঐ কোমলমতি ছেলেটি জানেই না যে, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পাঞ্জেগানা নামাজী, তিনি অত্যন্ত পরহেজগার ব্যক্তি। তিনি নিয়মিত কোরআন তেলাওয়াত করেন এবং তাহাজ্জুদের নামাজ আদায় করেন। মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যৎ জীবনের কথা বিবেচনা করে, তিনিই কওমী মাদ্রাসার ডিগ্রিকে স্বীকৃতি দিয়েছেন।

চলমান কোটাবিরোধী আন্দোলন যেসকল ছাত্রছাত্রী সম্পৃক্ত হয়ে স্লোগান দিয়েছে, "তুমি কে? আমি কে?-রাজাকার! রাজাকার!" ওদের বয়স ১৮-২০ বছর৷ স্বাধীনতাযুদ্ধের অনেক পরে ওদের জন্ম। স্বাধীনতার দাবিতে আন্দোলনকারী বাঙালি ছাত্রছাত্রীরা স্লোগান দিয়েছিলো, "তুমি কে, আমি কে?- বাঙালি! বাঙালি!! স্বাধীনতার ৫৩ বছর পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সেই বাঙালি ছাত্রছাত্রীরাই স্লোগান দিয়েছে,‘তুমি কে? আমি কে? রাজাকার! রাজাকার!!’

ওরা নিশ্চয়ই জানেনা বাংলাদেশের ইতিহাসে কাদেরকে, কি কারণে রাজাকার বলা হয়? ঐ সাধারণ ছাত্রছাত্রীরা জানেনা বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে ‘রাজাকার’ কারা ছিলো? মহান স্বাধীনতাযুদ্ধে রাজাকারদের ভূমিকা কত ঘৃণ্য ছিলো? ওরা জানেনা "রাজাকার" শব্দটি প্রতীকী হিসাবে ব্যবহার করে স্বাধীনতাবিরোধী কর্মকাণ্ডের জন্য এক শ্রেণীর ঘৃণ্য মানুষদের গালমন্দ করা হয়। পলাশীর যুদ্ধে সেনাপ্রধান মীরজাফর, নবাব সিরাজৌদ্দৌলার সাথে বেঈমানী করার কারণে বাঙালিরা পরাজিত হয়েছিলো, ফলে "মীরজাফর" শব্দটি ‘বেঈমান বা বিশ্বাসঘাতক’র সমার্থক শব্দ হিসেবে ব্যবহৃত হয়, ঠিক তেমনিভাবে ‘রাজাকার’ শব্দটিও ‘নারী নির্যাতনকারী ও স্বাধীনতা বিরোধী‘ শব্দের সমার্থক শব্দ।

যে ছাত্রীরা মধ্যরাতে নিজেদের ‘রাজাকার’ পরিচয় দিয়ে গগনবিদারী স্লোগান দিল, ওরা জানেনা, মহান স্বাধীনতা যুদ্ধকালীন সময়ে এই রাজাকাররাই আমাদের যুবতী মা-বোনদের ধরে নিয়ে পাকিস্তানি হায়নাদের হাতে তুলে দিত।

কোটা আন্দোলন আসলেই কিসের আন্দোলন? এইটা কি মৌলিক অধিকার আদায়ের আন্দোলন? এইটা কি গণমানুষের আন্দোলন? তাহলে এইটা কিসের আন্দোলন? এই আন্দোলনে প্রাণ দিতে হবে কেন? পুলিশ মারতে হবে কেন? সাংবাদিক মারতে হবে কেন? রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা ধ্বংস করতে হবে কেন? মানুষের চলমান জীবন অচল করবে কেন? এই আন্দোলনের নামে নাশকতার সৃষ্টি করবে কেন? এই আন্দোলনের নামে কারাগার ভেঙে জঙ্গি ছিনতাই হবে কেন? এই আন্দোলনের নামে হাজার হাজার কোটি টাকার সম্পদ নষ্ট করবে কেন? কে জবাব দেবে?

এই আন্দোলন শুধু সরকারি চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে আইন বা বিধি পরিবর্তনের আন্দোলন, যা সরকারও চায় এবং সরকার পরিপত্র জারি করেছে। অথচ এই আন্দোলনকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করে, সাধারণ ছাত্রছাত্রীদের ভুল বুঝিয়ে এক শ্রেনীর জনবিচ্ছিন্ন সুযোগসন্ধানী গোষ্ঠী সরকার পতনের আন্দোলন জোরদার করেছে। এই আন্দোলনের রূপকার কারা? যাঁদের নেতৃত্বে আন্দোলন পরিচালিত হচ্ছে- যাঁরা এই আন্দোলনের সমন্বয়কারী হিসেবে নেতৃত্ব দিচ্ছে তাদের আদি বৃত্তান্ত নিলে তাহলে দেখা যাবে, তাঁরা আসলে কারা? মূল নেতৃত্ব যাঁরা দিয়েছে তারা কিন্তু সবাই সাধারণ শিক্ষার্থী নয়, তবে হ্যাঁ তাদের সাথে সাধারণ শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করছে। সাধারণ শিক্ষার্থীরা তাদের আসল পরিচয় জানেনা বা জানতো না। তাদের আন্দোলন হলো কোটা বিরোধী আন্দোলন, সেই আন্দোলনকে সামনে রাখে তারা কিন্তু করেছে সরকার বিরোধী আন্দোলন। তাদের প্রতিপক্ষ হলো মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তাদের প্রতিপক্ষ হলো মুক্তিযোদ্ধা, তাদের প্রতিপক্ষ হলো পুলিশ, তাদের প্রতিপক্ষ হলো সাংবাদিক, তাদের প্রতিপক্ষ হলো স্বাধীনতার স্বপক্ষের সবাই, তাদের টার্গেট হলো সরকারের উন্নয়নের কাজগুলোর ধ্বংস করা, তাদের টার্গেট হলো সরকারকে কৌশলে উৎখাত করা, তাদের টার্গেট হলো দেশে অরাজকতা সৃষ্টি করে অতল করা। তাদের টার্গেট হলো এয়ারপোর্ট দখল করে দেশকে সারা বিশ্বের সাথে বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া, গণভবন দখল করে শ্রীলঙ্কার আদলে ক্ষমতা দখল করা।

মাননীয় আদালতের রায়ের মাধ্যমে তাদের দাবি সম্পূর্ণভাবে পূরণ হয়েছে। কিন্তু তারা এখন কোটা আন্দোলনের দাবির পাশাপাশি আরো কিছু দাবি উপস্থাপন করেছে। তাঁরা তাহলে এই আন্দোলন কিসের জন্য এবং কার জন্য কিসের স্বার্থে করেছে, তা তারা প্রকাশ না করলেও, আমরা সাধারণ মানুষ বুঝি এবং জানি তাদের আসল রহস্য কি? তাদের আন্দোলন কোটার আন্দোলন নয়, তাদের আন্দোলনের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে সরকারের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে দেশের উন্নয়ন বাঁধা সৃষ্টি করে সরকারকে উৎখাত করা, অন্য দিকে আরও একটি ১৫ আগস্ট বা ২১ শে আগস্ট রচনা করা। সেজন্যই বসিলায় ২০ হাজারেরও বেশি বহিরাগত সমবেত হয়েছিল, মোহাম্মদপুর হয়ে গণভবনে হামলা চালাতে চেয়েছিল।

তাই আজকে সময় এসেছে, সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলাকে রক্ষার জন্য বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করা।

লেখক : সংসদ সদস্য।


বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

২৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

৩৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

৩৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

৪২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে