শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০১ আগস্ট, ২০২২ আপডেট:

জুয়েলারি শিল্পে এখন বিনিয়োগের সুসময়

সায়েম সোবহান আনভীর, প্রেসিডেন্ট, বাজুস
প্রিন্ট ভার্সন
জুয়েলারি শিল্পে এখন বিনিয়োগের সুসময়

দেশে বিপুলসংখ্যক আন্তর্জাতিক মানের দক্ষ স্বর্ণ কারিগর রয়েছেন। দেশজুড়ে প্রায় ৪০ হাজার জুয়েলারি প্রতিষ্ঠান রয়েছে। যার সঙ্গে প্রায় ৫০ লাখ মানুষের কর্মসংস্থান জড়িত। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দিকনির্দেশনা এবং সহযোগিতা পেলে আগামী পাঁচ বছরে বদলে যেতে পারে দেশের অর্থনীতি...

 

মাটি আর সোনা কখনো পচে না। দামও কখনো কমে না। বরং সব সময় দাম বাড়ে। দেশে দীর্ঘদিন যারা জুয়েলারি শিল্পের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছেন, তাদের অভিজ্ঞতা অনেক বেশি। তবে এ অভিজ্ঞতা জুয়েলারি খাতের ট্রেডিংয়ের মধ্যেই বেশির ভাগ সীমাবদ্ধ। তারা জুয়েলারি খাতকে শিল্পায়নের দিকে বেশি এগিয়ে নিয়ে যাননি। অথচ বিশ্ববাজারে হাতে তৈরি সোনার অলংকার বা গহনার ব্যাপক চাহিদা রয়েছে।

বাংলাদেশের পোশাকশিল্পের উদ্যোক্তারা আশির দশকের প্রথমদিকে যখন রপ্তানি শুরু করেছিলেন, তখন হয়তো অনেকে কল্পনাও করেননি, পোশাক পণ্য রপ্তানিতে বাংলাদেশ বিশ্বে দ্বিতীয় অবস্থানে থাকবে। পোশাকশিল্পের এই অর্জনকে সাধুবাদ জানাই। পাশাপাশি এটাও দৃঢ়চিত্তে বলতে চাই- দেশের জুয়েলারি শিল্পে রয়েছে অমিত সম্ভাবনা। এ খাতের রপ্তানি পোশাকশিল্পকেও ছাড়িয়ে যাবে এটা আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি। আমাদের সামনে জুয়েলারি খাতে যেমন বৃহৎ বিশ্ববাজার রয়েছে, তেমনি অভ্যন্তরীণ বা দেশীয় বাজারও আছে। সম্ভাবনার এই বাজার আগামীতে বড় হওয়া ছাড়া ছোট হওয়ার কোনো সুযোগ নেই।

সারা দেশে প্রায় ৪০ হাজার জুয়েলারি প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের উদ্যোক্তাদের প্রতি বলতে চাই- বাংলাদেশের জুয়েলারি শিল্পে পণ্য রপ্তানির লক্ষ্যে কারখানা স্থাপনে বিনিয়োগের জন্য এখনই সুবর্ণ সময়। পাশাপাশি অন্যান্য রপ্তানিমুখী শিল্প খাতের যেসব অভিজ্ঞ উদ্যোক্তা রয়েছেন, তাদের প্রতি আমার আহ্বান- আসুন প্রায় শতবর্ষের অভিজ্ঞ জুয়েলারি খাতের অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে রপ্তানিতে নতুন খাতের উন্মোচন করি।

বিদেশি প্রতিষ্ঠানগুলো বাংলাদেশের জুয়েলারি খাতে রপ্তানিমুখী কারখানা স্থাপনে ব্যাপক আগ্রহ প্রকাশ করছে। ইতোমধ্যে বিশ্বখ্যাত জুয়েলারি ব্র্যান্ড মালাবার বাংলাদেশে তাদের কারখানা স্থাপনের কাজ আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু করেছে। এ সম্ভাবনা উপলব্ধি করার অনুরোধ রইল বাংলাদেশি উদ্যোক্তাদের।

দেশের ঐতিহ্যবাহী বাণিজ্য সংগঠন বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন-বাজুস জুয়েলারি খাতে কারখানা স্থাপনে আগ্রহী উদ্যোক্তাদের সহযোগিতা করতে প্রস্তুত। আমরা জুয়েলারি খাতে আরও উন্নতি করতে চাই। কিন্তু জুয়েলারি শিল্পে অনেক প্রতিবন্ধকতাও আছে। এসব প্রতিবন্ধকতা দূর করার জন্য সংশ্লিষ্টদের অনুরোধ করছি।

আশা করি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দিকনির্দেশনার মধ্য দিয়ে জুয়েলারি খাতের যত সমস্যা আছে, তা সমাধান হবে। প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ ছাড়া এ খাতের উন্নতি হবে না। পাশাপাশি সারা দেশের জুয়েলার্সদের প্রতি আমার অনুরোধ- আপনারা সবাই জুয়েলারি কারখানা স্থাপনে নজর দিন। আপনারা যারা এত দিন ট্রেডিং করেছেন, তাদের এখন শিল্পায়নে মনোযোগ দেওয়ার সময় এসেছে।

আমরা এখন রপ্তানির দিকে যেতে চাই। সবাই একটা একটা করে কারখানা গড়ে তুলুন। আসুন রপ্তানি করে দেশকে সমৃদ্ধশালী করি। এই শিল্পকে আরও উন্নত করি। দেশে জুয়েলারি শিল্পের আরও প্রসার ও রপ্তানি ক্ষেত্রে বিকাশ ঘটাতে হবে। মূলত আমার লক্ষ্যটা থাকবে জুয়েলারি শিল্পের প্রসার। এক্ষেত্রে ভ্যাট ও কর সমস্যা চিহ্নিত করে সমাধানের চেষ্টা করব। জুয়েলারি শিল্পে বাংলাদেশকে রপ্তানিকারক দেশে পরিণত করবই। জুয়েলারি পণ্য রপ্তানির মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের মহান স্থপতি ও জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রত্যাশিত সোনার বাংলা গড়ার পথে আরও একধাপ এগিয়ে যাবে বাংলাদেশ। বিশ্ব দরবারে মাথা উঁচু করে দাঁড়াবে বাংলাদেশ।

আমি গত ২৮ জুন ভারতের গোয়ায় বাংলাদেশি জুয়েলার্সদের সম্মানে আয়োজিত দুই দিনব্যাপী ‘সোনার বাংলা’ শীর্ষক জুয়েলারি এক্সপোতে যোগ দিয়েছিলাম। সেখানে ভারতীয় ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান জানিয়ে বলেছি- বাংলাদেশের আছে দক্ষ স্বর্ণশিল্পী আর ভারতের আছে দক্ষ ডিজাইনার। দুই দেশের এই দুই ধরনের সক্ষমতাকে কাজে লাগিয়ে যৌথভাবে মার্কেটিং করতে পারব। প্রতিবেশী দুই দেশ সম্মিলিতভাবে কাজ করলে বিশ্বে জুয়েলারি শিল্পে সবার ওপরে থাকব। আমাদের কেউ বাধাগ্রস্ত করতে পারবে না।

আমার সঙ্গে একাধিক দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে ভারতের শীর্ষ জুয়েলারি ব্যবসায়ীরা বাংলাদেশে অলংকার বা গহনা তৈরির নতুন কারখানা স্থাপনে যৌথভাবে বিনিয়োগের আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। তারা বাংলাদেশি কারিগরদের হাতে তৈরি গহনার প্রশংসাও করেছেন। ভারতের ব্যবসায়ীরা কারিগরি ও প্রযুক্তি সহায়তা দিয়ে এগিয়ে আসতে চান। জুয়েলারি খাতে বাংলাদেশ থেকে ভারত অনেক এগিয়ে আছে। বাংলাদেশ এখন মাথা তুলে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছে। আমার প্রত্যাশা- ভারত আমাদের ঘনিষ্ঠ বন্ধু প্রতিবেশী হিসেবে বাংলাদেশের প্রতি সহযোগিতার হাত প্রসারিত করুক। ভারতের জুয়েলারি ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে ম্যানুফ্যাকচারিং কারখানা করার জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছি। বাংলাদেশ ভারত একসঙ্গে কাজ করলে উভয় দেশের ব্যবসায় উন্নতি ঘটবে। ফলে পৃথিবীর অন্যান্য দেশের তুলনায় আমরা আমাদের ব্যবসাকে আরও প্রসারিত করতে পারব।

আশার কথা হলো- ইতোমধ্যে বাংলাদেশ থেকে জুয়েলারি পণ্য রপ্তানির লক্ষ্যে গত ২৯ জুলাই বাংলাদেশে ম্যানুফ্যাকচারিং কারখানা স্থাপন করেছে বিশ্বখ্যাত জুয়েলারি ব্র্যান্ড মালাবার। আরও অনেক বিদেশি প্রতিষ্ঠান অচিরেই বাংলাদেশের জুয়েলারি শিল্পে বিনিয়োগ করবে বলে আমি যথেষ্ট আশাবাদী।

দেশে বিপুলসংখ্যক আন্তর্জাতিক মানের দক্ষ স্বর্ণ কারিগর রয়েছেন। দেশজুড়ে প্রায় ৪০ হাজার জুয়েলারি প্রতিষ্ঠান রয়েছে। যার সঙ্গে প্রায় ৫০ লাখ মানুষের কর্মসংস্থান জড়িত। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দিকনির্দেশনা এবং সহযোগিতা পেলে আগামী পাঁচ বছরে বদলে যেতে পারে দেশের অর্থনীতি।

দেশের অর্থনৈতিক স্বনির্ভরতা এবং উন্নয়নের অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। জুয়েলারি শিল্প-কারখানা প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে এ অগ্রযাত্রাকে আরও এগিয়ে নেওয়া সম্ভব। বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরে ‘তলাবিহীন ঝুড়ি’র অপবাদ পাওয়া বাংলাদেশ আজ উন্নত দেশের কাতারে উঠছে।

দেশের জুয়েলারি শিল্পের অনেক শ্রমিক বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কর্মরত। তাদের কাজের প্রশংসা করছে বিশ্ব। এ শ্রমিকরা জুয়েলারি শিল্পে তাদের শ্রম ও মেধা দিয়ে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারেন। এ জন্য দেশে জুয়েলারি কারখানা করতে হবে। এখন দেশে যদি এ ধরনের কারখানা হয়, তাহলে বিদেশে কর্মরত স্বর্ণশিল্পীরা আবার দেশে ফিরবেন। দেশের কারখানায় কাজ করবেন।  তাদের উৎপাদিত পণ্য বিদেশে রপ্তানি করে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করবে বাংলাদেশ।

আমি পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের জুয়েলারি ইন্ডাস্ট্রি সরেজমিন দেখেছি, অনেক দক্ষ কারিগরের সঙ্গে কথা বলেছি।  বাংলাদেশে কাজের ভালো সুযোগ ও পরিবেশ না পেয়ে অন্য দেশে গিয়ে অনেকে সেখানে কাজ করে বিশ্বমানের অলংকার তৈরি করছেন। বিশেষ করে সনাতন ধর্মের অনেক কারিগর বাংলাদেশ থেকে গিয়ে কাজ করছেন ভারত ও দুবাইয়ে। যদি দেশে এই শিল্প                 তৈরি করা সম্ভব হয়, তাহলে দেশীয় কারিগরদের সুদিন ফিরবে। পাশাপাশি পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে কাজ করা স্বর্ণশিল্পীরা দেশে এসে কাজ করতে পারবেন। স্বর্ণশিল্পের দক্ষ কারিগররা এখন কাজ না পেয়ে অনেকেই পূর্বসূরিদের এই পেশা ছেড়ে অন্য পেশায় চলে যাচ্ছেন। অনেকেই পরিবার নিয়ে অমানবিক জীবনযাপন করছেন।

স্বাধীনতার ৫০ বছরেও সোনা চোরাচালান থামেনি। গণমাধ্যমের তথ্যানুযায়ী- সরকার ও আইনপ্রয়োগকারী সংস্থার আন্তরিক তৎপরতা সত্ত্বেও প্রতিদিন সোনা চোরাচালান হচ্ছে। বর্তমানে দেশে ৯০ ভাগ সোনা আসছে চোরাইপথে। এতে সরকার বিপুল পরিমাণ রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। এক্ষেত্রে সোনা চোরাচালান প্রতিরোধের সঙ্গে জড়িত সব আইন-প্রয়োগকারী সংস্থা, বিশেষ করে কাস্টমস, পুলিশ, বিজিবি ও র‌্যাবসহ অন্যান্য সংস্থার সদস্যরা ব্যাপক তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছেন। তাদের এই কর্মকান্ড আরও জোরদারকরণের অনুরোধ করছি। আইন-প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোর সক্রিয় ভূমিকার মধ্যদিয়ে চোরাচালান বন্ধ হবে। দেশের টাকা পাচার বন্ধ হবে।

বাংলাদেশের জুয়েলারি শিল্পের বড় অপবাদ হলো পাইকারি পর্যায়ে সোনা কেনাবেচায় বৈধ কাগজপত্র বিনিময় হয় না। অর্থাৎ কেনাবেচার পুরো প্রক্রিয়াটি অবৈধ। এটা বিরাট সমস্যা। জুয়েলারি শিল্পের সমস্যা সমাধানে সারা দেশের মালিকদের ঐক্যবদ্ধ হওয়া প্রয়োজন।  দেশের সব জুয়েলারি ব্যবসায়ী বাজুসের সদস্য হলে এ খাতে শৃঙ্খলা আসবে। বাজুসকে আন্তর্জাতিকভাবে পরিচিতি এবং সাংগঠনিকভাবে শক্তিশালী ও গতিশীল করার লক্ষ্য নিয়ে বর্তমান বাজুস নেতৃত্ব কাজ করছে।

দেশের একজন জুয়েলারি ব্যবসায়ীর সমস্যা মানে আমাদের সবার সমস্যা। জুয়েলারি খাতে ভ্যাটের সমস্যা সমাধান করতে হবে। হয়রানি বন্ধ করতে হবে।  এ লক্ষ্যে জুয়েলারি খাতের সমস্যা সমাধানে বাজুসকে শক্তিশালী করতে হবে। সারা দেশের জুয়েলারি ব্যবসায়ীকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।

লেখক : সায়েম সোবহান আনভীর, প্রেসিডেন্ট, বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন-বাজুস এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক, বসুন্ধরা গ্রুপ।

এই বিভাগের আরও খবর
রিহ্যাব ফেয়ার-২০২৪
রিহ্যাব ফেয়ার-২০২৪
ঝুঁকিতে দেশের আবাসন খাত
ঝুঁকিতে দেশের আবাসন খাত
সিরামিক শিল্পকে এগিয়ে নিতে সরকারের সহযোগিতা প্রয়োজন
সিরামিক শিল্পকে এগিয়ে নিতে সরকারের সহযোগিতা প্রয়োজন
বিশ্বমানের বাণিজ্যিক স্থাপনা নির্মাণ করছে ট্রপিক্যাল হোমস্‌
বিশ্বমানের বাণিজ্যিক স্থাপনা নির্মাণ করছে ট্রপিক্যাল হোমস্‌
আবাসন খাত এগিয়ে নিতে আইনের সংস্কার প্রয়োজন
আবাসন খাত এগিয়ে নিতে আইনের সংস্কার প্রয়োজন
দেশে আবাসন খাতে বিনিয়োগ স্থবিরতা চলছে
দেশে আবাসন খাতে বিনিয়োগ স্থবিরতা চলছে
আবাসন ব্যবসার বাজার ৩ লাখ কোটি ডলার
আবাসন ব্যবসার বাজার ৩ লাখ কোটি ডলার
বসুন্ধরার শিক্ষাভুবনে স্বাগত
বসুন্ধরার শিক্ষাভুবনে স্বাগত
খেলাধুলার ভিন্ন জগৎ
খেলাধুলার ভিন্ন জগৎ
পড়াশোনা খেলাধুলায় বিশ্বমানের স্কুল
পড়াশোনা খেলাধুলায় বিশ্বমানের স্কুল
ফ্রিজ কেনার আগে জেনে নিন
ফ্রিজ কেনার আগে জেনে নিন
সর্বশেষ প্রযুক্তিগত ইনোভেশন রয়েছে যমুনা ফ্রিজে
সর্বশেষ প্রযুক্তিগত ইনোভেশন রয়েছে যমুনা ফ্রিজে
সর্বশেষ খবর
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

কিয়েভে সরব ইউরোপ, যুদ্ধবিরতির বিষয়ে ট্রাম্পকে ফোন
কিয়েভে সরব ইউরোপ, যুদ্ধবিরতির বিষয়ে ট্রাম্পকে ফোন

৫৮ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রাজকুমার রাওয়ের স্ত্রী’ হিসেবে পরিচিতি পেতে ঘৃণা করি: পত্রলেখা
‘রাজকুমার রাওয়ের স্ত্রী’ হিসেবে পরিচিতি পেতে ঘৃণা করি: পত্রলেখা

১২ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজবাড়ীতে যৌথবাহিনীর অভিযানে অস্ত্রসহ আটক ২
রাজবাড়ীতে যৌথবাহিনীর অভিযানে অস্ত্রসহ আটক ২

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ৪
কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ৪

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের পিস্তল চোরকে ধরতে লাখ টাকা পুরস্কার ঘোষণা
পুলিশের পিস্তল চোরকে ধরতে লাখ টাকা পুরস্কার ঘোষণা

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বন্দরের নিজস্ব সক্ষমতায় এনসিটি পরিচালনার দাবি জামায়াতের
বন্দরের নিজস্ব সক্ষমতায় এনসিটি পরিচালনার দাবি জামায়াতের

৩২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতীয় গণমাধ্যমগুলো বিনোদনের মাধ্যমে পরিণত হয়েছে : প্রেস সচিব
ভারতীয় গণমাধ্যমগুলো বিনোদনের মাধ্যমে পরিণত হয়েছে : প্রেস সচিব

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

শিশুকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগে মামলা
শিশুকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগে মামলা

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে বৈশাখী ট্রায়াথলন অনুষ্ঠিত
কক্সবাজারে বৈশাখী ট্রায়াথলন অনুষ্ঠিত

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত
পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও
যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি শামীমা ও শেখ হাসিনার সহকারী প্রেস সচিব বিটু গ্রেফতার
সাবেক এমপি শামীমা ও শেখ হাসিনার সহকারী প্রেস সচিব বিটু গ্রেফতার

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় আলোচিত সন্ত্রাসী ঝুমুর সরকার গ্রেপ্তার
বগুড়ায় আলোচিত সন্ত্রাসী ঝুমুর সরকার গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাল্যবিয়ে বন্ধ করে জরিমানা আদায়
বাল্যবিয়ে বন্ধ করে জরিমানা আদায়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোটালীপাড়ায় বেকারত্ব দূরীকরণে আলোচনা সভা
কোটালীপাড়ায় বেকারত্ব দূরীকরণে আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ইবিতে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ইবিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করার আগ পর্যন্ত রাজপথ ছাড়বেন না: হাসনাত আবদুল্লাহ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করার আগ পর্যন্ত রাজপথ ছাড়বেন না: হাসনাত আবদুল্লাহ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঝিনাইদহে বজ্রপাতে মৃত দুই কৃষক পরিবার পেল তারেক রহমানের সহায়তার চেক
ঝিনাইদহে বজ্রপাতে মৃত দুই কৃষক পরিবার পেল তারেক রহমানের সহায়তার চেক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবিলম্বে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে: আখতার
অবিলম্বে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে: আখতার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানিকগঞ্জে শিক্ষার্থীকে মারধরের প্রতিবাদে মানববন্ধন
মানিকগঞ্জে শিক্ষার্থীকে মারধরের প্রতিবাদে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের মানুষ আওয়ামী লীগকে আর দেখতে চায় না : মির্জা ফখরুল
বাংলাদেশের মানুষ আওয়ামী লীগকে আর দেখতে চায় না : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিক্ষার্থী-অভিভাবকদের সাথে সভা
ঝালকাঠিতে বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিক্ষার্থী-অভিভাবকদের সাথে সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চোর সন্দেহে গণপিটুনিতে একজনের মৃত্যু
চোর সন্দেহে গণপিটুনিতে একজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাত্রীবাহী লঞ্চের কেবিনে ‘পিকনিকে’ আসা নারীদের প্রকাশ্যে মারধর-লুটপাট
যাত্রীবাহী লঞ্চের কেবিনে ‘পিকনিকে’ আসা নারীদের প্রকাশ্যে মারধর-লুটপাট

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুরে ভুয়া চিকিৎসকের কারাদণ্ড
মেহেরপুরে ভুয়া চিকিৎসকের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
উচ্চ-গতির মিসাইল ব্যবহার করছে পাকিস্তান, বলল ভারত
উচ্চ-গতির মিসাইল ব্যবহার করছে পাকিস্তান, বলল ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের এস-৪০০ আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা উড়িয়ে দিল পাকিস্তান
ভারতের এস-৪০০ আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা উড়িয়ে দিল পাকিস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ছোড়া ৬ ব্যালিস্টিক মিসাইল নিজেদের রাজ্যেই পড়েছে : পাকিস্তান
ভারতের ছোড়া ৬ ব্যালিস্টিক মিসাইল নিজেদের রাজ্যেই পড়েছে : পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেওড়াপাড়ায় বাসা থেকে দুই বোনের মরদেহ উদ্ধার
শেওড়াপাড়ায় বাসা থেকে দুই বোনের মরদেহ উদ্ধার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান
আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাল্টা হামলা: ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র সংরক্ষণ কেন্দ্র ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের
পাল্টা হামলা: ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র সংরক্ষণ কেন্দ্র ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শেখ মুজিবের করা কালো আইনের ১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে’
‘শেখ মুজিবের করা কালো আইনের ১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে’

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের ‘অপারেশন বুনিয়ান-উন-মারসুস’, ভারতের ২৬ সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত
পাকিস্তানের ‘অপারেশন বুনিয়ান-উন-মারসুস’, ভারতের ২৬ সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত : ভারতের ৩২ বিমানবন্দর সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত : ভারতের ৩২ বিমানবন্দর সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের
সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু অস্ত্র নিয়ন্ত্রক কমিটির সভা ডেকেছেন শেহবাজ শরিফ
পরমাণু অস্ত্র নিয়ন্ত্রক কমিটির সভা ডেকেছেন শেহবাজ শরিফ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেকটি ‘নাকবার’ সাক্ষী হতে পারে বিশ্ববাসী, সতর্ক করল জাতিসংঘ
আরেকটি ‘নাকবার’ সাক্ষী হতে পারে বিশ্ববাসী, সতর্ক করল জাতিসংঘ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরান খানের কারাগারে ড্রোন হামলা চালাতে পারে ভারত, দাবি পিটিআই’র
ইমরান খানের কারাগারে ড্রোন হামলা চালাতে পারে ভারত, দাবি পিটিআই’র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের গোলায় ভারতীয় কর্মকর্তার মৃত্যু
পাকিস্তানের গোলায় ভারতীয় কর্মকর্তার মৃত্যু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইবার হামলায় ভারতের ৭০ শতাংশ বিদ্যুৎ সঞ্চালন ব্যবস্থা অচল
সাইবার হামলায় ভারতের ৭০ শতাংশ বিদ্যুৎ সঞ্চালন ব্যবস্থা অচল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কের ড্রোন ব্যবহার করছে পাকিস্তান, দাবি ভারতের
তুরস্কের ড্রোন ব্যবহার করছে পাকিস্তান, দাবি ভারতের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের জন্য ১০০ কোটি ডলারের বাড়তি ঋণ মঞ্জুর আইএমএফের
পাকিস্তানের জন্য ১০০ কোটি ডলারের বাড়তি ঋণ মঞ্জুর আইএমএফের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য অস্বীকার করল ভারত
সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য অস্বীকার করল ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৩৬ স্থানে ৪০০ ড্রোন হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান, দাবি দিল্লির
ভারতের ৩৬ স্থানে ৪০০ ড্রোন হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান, দাবি দিল্লির

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি
ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় ৭২ নাগরিককে রাখা হয়েছে স্কুল ও বাড়িতে, দেওয়া হচ্ছে রান্না করা খাবার
ভারতীয় ৭২ নাগরিককে রাখা হয়েছে স্কুল ও বাড়িতে, দেওয়া হচ্ছে রান্না করা খাবার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের চারটি টিভির ইউটিউব চ্যানেল বন্ধ করল ভারত
বাংলাদেশের চারটি টিভির ইউটিউব চ্যানেল বন্ধ করল ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনায় দায়ী সবার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে’
‘আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনায় দায়ী সবার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের পাঁচ বিমানঘাঁটিতে হামলার দাবি পাকিস্তানের
ভারতের পাঁচ বিমানঘাঁটিতে হামলার দাবি পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে জানিয়েই দেশ ত্যাগ করেন হামিদ
সবাইকে জানিয়েই দেশ ত্যাগ করেন হামিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে নতুন সিগন্যাল পেলেন আরিফুল হক
লন্ডনে নতুন সিগন্যাল পেলেন আরিফুল হক

পেছনের পৃষ্ঠা

মহিলা কারাগারে থাকবেন ভিআইপিরা
মহিলা কারাগারে থাকবেন ভিআইপিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক ঐক্যের খোঁজে বিএনপি
রাজনৈতিক ঐক্যের খোঁজে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও বড় হামলার পরিকল্পনা
আরও বড় হামলার পরিকল্পনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগ ব্লকেড ছাত্র-জনতার
শাহবাগ ব্লকেড ছাত্র-জনতার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমান সচিবের বাড়িতে দুই বোনের লাশ
বিমান সচিবের বাড়িতে দুই বোনের লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার
এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে
১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনারগাঁ থেকে প্রথম হাদিসের শিক্ষা প্রচারিত হয়
সোনারগাঁ থেকে প্রথম হাদিসের শিক্ষা প্রচারিত হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নেতা কর্মীদের ধরতে সাঁড়াশি অভিযান
আওয়ামী লীগ নেতা কর্মীদের ধরতে সাঁড়াশি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঙালি নায়িকারা কেন বলিউডে
বাঙালি নায়িকারা কেন বলিউডে

শোবিজ

রেললাইনে মৃত্যুফাঁদ
রেললাইনে মৃত্যুফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দোসরদের দেশ ত্যাগের সুযোগ দিচ্ছে সরকার
দোসরদের দেশ ত্যাগের সুযোগ দিচ্ছে সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধ আমাদের দেখার বিষয় নয়
যুদ্ধ আমাদের দেখার বিষয় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নিত্যপণ্যে অস্বস্তি বাড়ছে
নিত্যপণ্যে অস্বস্তি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতভর অভিযানের পর আইভী গ্রেপ্তার
রাতভর অভিযানের পর আইভী গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাধা দেওয়ার দায়িত্ব পুলিশের
বাধা দেওয়ার দায়িত্ব পুলিশের

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তা ঝুঁকি বাড়াচ্ছে হেলে পড়া ভবন
নিরাপত্তা ঝুঁকি বাড়াচ্ছে হেলে পড়া ভবন

নগর জীবন

তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মালচিং পদ্ধতিতে নতুন জাতের তরমুজ চাষ
মালচিং পদ্ধতিতে নতুন জাতের তরমুজ চাষ

পেছনের পৃষ্ঠা

হারিয়ে যাওয়া পাখি...
হারিয়ে যাওয়া পাখি...

পরিবেশ ও জীবন

নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত জনগণের
নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত জনগণের

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমাপাগল আফজাল হোসেন
সিনেমাপাগল আফজাল হোসেন

শোবিজ

ছুটির দিনে আইসিসিবিতে ভিড়
ছুটির দিনে আইসিসিবিতে ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা - আজিজুর রহমান
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা - আজিজুর রহমান

শোবিজ

ভালো নেই জাভেদ
ভালো নেই জাভেদ

শোবিজ

নিষিদ্ধের দাবি বিবেচনা করা হচ্ছে গুরুত্বের সঙ্গে
নিষিদ্ধের দাবি বিবেচনা করা হচ্ছে গুরুত্বের সঙ্গে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে মোগল পরিবেশে কাওয়ালির মুগ্ধতা
আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে মোগল পরিবেশে কাওয়ালির মুগ্ধতা

নগর জীবন