শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০১ আগস্ট, ২০২২ আপডেট:

জুয়েলারি শিল্পে এখন বিনিয়োগের সুসময়

সায়েম সোবহান আনভীর, প্রেসিডেন্ট, বাজুস
প্রিন্ট ভার্সন
জুয়েলারি শিল্পে এখন বিনিয়োগের সুসময়

দেশে বিপুলসংখ্যক আন্তর্জাতিক মানের দক্ষ স্বর্ণ কারিগর রয়েছেন। দেশজুড়ে প্রায় ৪০ হাজার জুয়েলারি প্রতিষ্ঠান রয়েছে। যার সঙ্গে প্রায় ৫০ লাখ মানুষের কর্মসংস্থান জড়িত। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দিকনির্দেশনা এবং সহযোগিতা পেলে আগামী পাঁচ বছরে বদলে যেতে পারে দেশের অর্থনীতি...

 

মাটি আর সোনা কখনো পচে না। দামও কখনো কমে না। বরং সব সময় দাম বাড়ে। দেশে দীর্ঘদিন যারা জুয়েলারি শিল্পের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছেন, তাদের অভিজ্ঞতা অনেক বেশি। তবে এ অভিজ্ঞতা জুয়েলারি খাতের ট্রেডিংয়ের মধ্যেই বেশির ভাগ সীমাবদ্ধ। তারা জুয়েলারি খাতকে শিল্পায়নের দিকে বেশি এগিয়ে নিয়ে যাননি। অথচ বিশ্ববাজারে হাতে তৈরি সোনার অলংকার বা গহনার ব্যাপক চাহিদা রয়েছে।

বাংলাদেশের পোশাকশিল্পের উদ্যোক্তারা আশির দশকের প্রথমদিকে যখন রপ্তানি শুরু করেছিলেন, তখন হয়তো অনেকে কল্পনাও করেননি, পোশাক পণ্য রপ্তানিতে বাংলাদেশ বিশ্বে দ্বিতীয় অবস্থানে থাকবে। পোশাকশিল্পের এই অর্জনকে সাধুবাদ জানাই। পাশাপাশি এটাও দৃঢ়চিত্তে বলতে চাই- দেশের জুয়েলারি শিল্পে রয়েছে অমিত সম্ভাবনা। এ খাতের রপ্তানি পোশাকশিল্পকেও ছাড়িয়ে যাবে এটা আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি। আমাদের সামনে জুয়েলারি খাতে যেমন বৃহৎ বিশ্ববাজার রয়েছে, তেমনি অভ্যন্তরীণ বা দেশীয় বাজারও আছে। সম্ভাবনার এই বাজার আগামীতে বড় হওয়া ছাড়া ছোট হওয়ার কোনো সুযোগ নেই।

সারা দেশে প্রায় ৪০ হাজার জুয়েলারি প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের উদ্যোক্তাদের প্রতি বলতে চাই- বাংলাদেশের জুয়েলারি শিল্পে পণ্য রপ্তানির লক্ষ্যে কারখানা স্থাপনে বিনিয়োগের জন্য এখনই সুবর্ণ সময়। পাশাপাশি অন্যান্য রপ্তানিমুখী শিল্প খাতের যেসব অভিজ্ঞ উদ্যোক্তা রয়েছেন, তাদের প্রতি আমার আহ্বান- আসুন প্রায় শতবর্ষের অভিজ্ঞ জুয়েলারি খাতের অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে রপ্তানিতে নতুন খাতের উন্মোচন করি।

বিদেশি প্রতিষ্ঠানগুলো বাংলাদেশের জুয়েলারি খাতে রপ্তানিমুখী কারখানা স্থাপনে ব্যাপক আগ্রহ প্রকাশ করছে। ইতোমধ্যে বিশ্বখ্যাত জুয়েলারি ব্র্যান্ড মালাবার বাংলাদেশে তাদের কারখানা স্থাপনের কাজ আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু করেছে। এ সম্ভাবনা উপলব্ধি করার অনুরোধ রইল বাংলাদেশি উদ্যোক্তাদের।

দেশের ঐতিহ্যবাহী বাণিজ্য সংগঠন বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন-বাজুস জুয়েলারি খাতে কারখানা স্থাপনে আগ্রহী উদ্যোক্তাদের সহযোগিতা করতে প্রস্তুত। আমরা জুয়েলারি খাতে আরও উন্নতি করতে চাই। কিন্তু জুয়েলারি শিল্পে অনেক প্রতিবন্ধকতাও আছে। এসব প্রতিবন্ধকতা দূর করার জন্য সংশ্লিষ্টদের অনুরোধ করছি।

আশা করি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দিকনির্দেশনার মধ্য দিয়ে জুয়েলারি খাতের যত সমস্যা আছে, তা সমাধান হবে। প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ ছাড়া এ খাতের উন্নতি হবে না। পাশাপাশি সারা দেশের জুয়েলার্সদের প্রতি আমার অনুরোধ- আপনারা সবাই জুয়েলারি কারখানা স্থাপনে নজর দিন। আপনারা যারা এত দিন ট্রেডিং করেছেন, তাদের এখন শিল্পায়নে মনোযোগ দেওয়ার সময় এসেছে।

আমরা এখন রপ্তানির দিকে যেতে চাই। সবাই একটা একটা করে কারখানা গড়ে তুলুন। আসুন রপ্তানি করে দেশকে সমৃদ্ধশালী করি। এই শিল্পকে আরও উন্নত করি। দেশে জুয়েলারি শিল্পের আরও প্রসার ও রপ্তানি ক্ষেত্রে বিকাশ ঘটাতে হবে। মূলত আমার লক্ষ্যটা থাকবে জুয়েলারি শিল্পের প্রসার। এক্ষেত্রে ভ্যাট ও কর সমস্যা চিহ্নিত করে সমাধানের চেষ্টা করব। জুয়েলারি শিল্পে বাংলাদেশকে রপ্তানিকারক দেশে পরিণত করবই। জুয়েলারি পণ্য রপ্তানির মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের মহান স্থপতি ও জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রত্যাশিত সোনার বাংলা গড়ার পথে আরও একধাপ এগিয়ে যাবে বাংলাদেশ। বিশ্ব দরবারে মাথা উঁচু করে দাঁড়াবে বাংলাদেশ।

আমি গত ২৮ জুন ভারতের গোয়ায় বাংলাদেশি জুয়েলার্সদের সম্মানে আয়োজিত দুই দিনব্যাপী ‘সোনার বাংলা’ শীর্ষক জুয়েলারি এক্সপোতে যোগ দিয়েছিলাম। সেখানে ভারতীয় ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান জানিয়ে বলেছি- বাংলাদেশের আছে দক্ষ স্বর্ণশিল্পী আর ভারতের আছে দক্ষ ডিজাইনার। দুই দেশের এই দুই ধরনের সক্ষমতাকে কাজে লাগিয়ে যৌথভাবে মার্কেটিং করতে পারব। প্রতিবেশী দুই দেশ সম্মিলিতভাবে কাজ করলে বিশ্বে জুয়েলারি শিল্পে সবার ওপরে থাকব। আমাদের কেউ বাধাগ্রস্ত করতে পারবে না।

আমার সঙ্গে একাধিক দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে ভারতের শীর্ষ জুয়েলারি ব্যবসায়ীরা বাংলাদেশে অলংকার বা গহনা তৈরির নতুন কারখানা স্থাপনে যৌথভাবে বিনিয়োগের আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। তারা বাংলাদেশি কারিগরদের হাতে তৈরি গহনার প্রশংসাও করেছেন। ভারতের ব্যবসায়ীরা কারিগরি ও প্রযুক্তি সহায়তা দিয়ে এগিয়ে আসতে চান। জুয়েলারি খাতে বাংলাদেশ থেকে ভারত অনেক এগিয়ে আছে। বাংলাদেশ এখন মাথা তুলে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছে। আমার প্রত্যাশা- ভারত আমাদের ঘনিষ্ঠ বন্ধু প্রতিবেশী হিসেবে বাংলাদেশের প্রতি সহযোগিতার হাত প্রসারিত করুক। ভারতের জুয়েলারি ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে ম্যানুফ্যাকচারিং কারখানা করার জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছি। বাংলাদেশ ভারত একসঙ্গে কাজ করলে উভয় দেশের ব্যবসায় উন্নতি ঘটবে। ফলে পৃথিবীর অন্যান্য দেশের তুলনায় আমরা আমাদের ব্যবসাকে আরও প্রসারিত করতে পারব।

আশার কথা হলো- ইতোমধ্যে বাংলাদেশ থেকে জুয়েলারি পণ্য রপ্তানির লক্ষ্যে গত ২৯ জুলাই বাংলাদেশে ম্যানুফ্যাকচারিং কারখানা স্থাপন করেছে বিশ্বখ্যাত জুয়েলারি ব্র্যান্ড মালাবার। আরও অনেক বিদেশি প্রতিষ্ঠান অচিরেই বাংলাদেশের জুয়েলারি শিল্পে বিনিয়োগ করবে বলে আমি যথেষ্ট আশাবাদী।

দেশে বিপুলসংখ্যক আন্তর্জাতিক মানের দক্ষ স্বর্ণ কারিগর রয়েছেন। দেশজুড়ে প্রায় ৪০ হাজার জুয়েলারি প্রতিষ্ঠান রয়েছে। যার সঙ্গে প্রায় ৫০ লাখ মানুষের কর্মসংস্থান জড়িত। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দিকনির্দেশনা এবং সহযোগিতা পেলে আগামী পাঁচ বছরে বদলে যেতে পারে দেশের অর্থনীতি।

দেশের অর্থনৈতিক স্বনির্ভরতা এবং উন্নয়নের অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। জুয়েলারি শিল্প-কারখানা প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে এ অগ্রযাত্রাকে আরও এগিয়ে নেওয়া সম্ভব। বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরে ‘তলাবিহীন ঝুড়ি’র অপবাদ পাওয়া বাংলাদেশ আজ উন্নত দেশের কাতারে উঠছে।

দেশের জুয়েলারি শিল্পের অনেক শ্রমিক বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কর্মরত। তাদের কাজের প্রশংসা করছে বিশ্ব। এ শ্রমিকরা জুয়েলারি শিল্পে তাদের শ্রম ও মেধা দিয়ে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারেন। এ জন্য দেশে জুয়েলারি কারখানা করতে হবে। এখন দেশে যদি এ ধরনের কারখানা হয়, তাহলে বিদেশে কর্মরত স্বর্ণশিল্পীরা আবার দেশে ফিরবেন। দেশের কারখানায় কাজ করবেন।  তাদের উৎপাদিত পণ্য বিদেশে রপ্তানি করে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করবে বাংলাদেশ।

আমি পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের জুয়েলারি ইন্ডাস্ট্রি সরেজমিন দেখেছি, অনেক দক্ষ কারিগরের সঙ্গে কথা বলেছি।  বাংলাদেশে কাজের ভালো সুযোগ ও পরিবেশ না পেয়ে অন্য দেশে গিয়ে অনেকে সেখানে কাজ করে বিশ্বমানের অলংকার তৈরি করছেন। বিশেষ করে সনাতন ধর্মের অনেক কারিগর বাংলাদেশ থেকে গিয়ে কাজ করছেন ভারত ও দুবাইয়ে। যদি দেশে এই শিল্প                 তৈরি করা সম্ভব হয়, তাহলে দেশীয় কারিগরদের সুদিন ফিরবে। পাশাপাশি পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে কাজ করা স্বর্ণশিল্পীরা দেশে এসে কাজ করতে পারবেন। স্বর্ণশিল্পের দক্ষ কারিগররা এখন কাজ না পেয়ে অনেকেই পূর্বসূরিদের এই পেশা ছেড়ে অন্য পেশায় চলে যাচ্ছেন। অনেকেই পরিবার নিয়ে অমানবিক জীবনযাপন করছেন।

স্বাধীনতার ৫০ বছরেও সোনা চোরাচালান থামেনি। গণমাধ্যমের তথ্যানুযায়ী- সরকার ও আইনপ্রয়োগকারী সংস্থার আন্তরিক তৎপরতা সত্ত্বেও প্রতিদিন সোনা চোরাচালান হচ্ছে। বর্তমানে দেশে ৯০ ভাগ সোনা আসছে চোরাইপথে। এতে সরকার বিপুল পরিমাণ রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। এক্ষেত্রে সোনা চোরাচালান প্রতিরোধের সঙ্গে জড়িত সব আইন-প্রয়োগকারী সংস্থা, বিশেষ করে কাস্টমস, পুলিশ, বিজিবি ও র‌্যাবসহ অন্যান্য সংস্থার সদস্যরা ব্যাপক তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছেন। তাদের এই কর্মকান্ড আরও জোরদারকরণের অনুরোধ করছি। আইন-প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোর সক্রিয় ভূমিকার মধ্যদিয়ে চোরাচালান বন্ধ হবে। দেশের টাকা পাচার বন্ধ হবে।

বাংলাদেশের জুয়েলারি শিল্পের বড় অপবাদ হলো পাইকারি পর্যায়ে সোনা কেনাবেচায় বৈধ কাগজপত্র বিনিময় হয় না। অর্থাৎ কেনাবেচার পুরো প্রক্রিয়াটি অবৈধ। এটা বিরাট সমস্যা। জুয়েলারি শিল্পের সমস্যা সমাধানে সারা দেশের মালিকদের ঐক্যবদ্ধ হওয়া প্রয়োজন।  দেশের সব জুয়েলারি ব্যবসায়ী বাজুসের সদস্য হলে এ খাতে শৃঙ্খলা আসবে। বাজুসকে আন্তর্জাতিকভাবে পরিচিতি এবং সাংগঠনিকভাবে শক্তিশালী ও গতিশীল করার লক্ষ্য নিয়ে বর্তমান বাজুস নেতৃত্ব কাজ করছে।

দেশের একজন জুয়েলারি ব্যবসায়ীর সমস্যা মানে আমাদের সবার সমস্যা। জুয়েলারি খাতে ভ্যাটের সমস্যা সমাধান করতে হবে। হয়রানি বন্ধ করতে হবে।  এ লক্ষ্যে জুয়েলারি খাতের সমস্যা সমাধানে বাজুসকে শক্তিশালী করতে হবে। সারা দেশের জুয়েলারি ব্যবসায়ীকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।

লেখক : সায়েম সোবহান আনভীর, প্রেসিডেন্ট, বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন-বাজুস এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক, বসুন্ধরা গ্রুপ।

এই বিভাগের আরও খবর
রিহ্যাব ফেয়ার-২০২৪
রিহ্যাব ফেয়ার-২০২৪
ঝুঁকিতে দেশের আবাসন খাত
ঝুঁকিতে দেশের আবাসন খাত
সিরামিক শিল্পকে এগিয়ে নিতে সরকারের সহযোগিতা প্রয়োজন
সিরামিক শিল্পকে এগিয়ে নিতে সরকারের সহযোগিতা প্রয়োজন
বিশ্বমানের বাণিজ্যিক স্থাপনা নির্মাণ করছে ট্রপিক্যাল হোমস্‌
বিশ্বমানের বাণিজ্যিক স্থাপনা নির্মাণ করছে ট্রপিক্যাল হোমস্‌
আবাসন খাত এগিয়ে নিতে আইনের সংস্কার প্রয়োজন
আবাসন খাত এগিয়ে নিতে আইনের সংস্কার প্রয়োজন
দেশে আবাসন খাতে বিনিয়োগ স্থবিরতা চলছে
দেশে আবাসন খাতে বিনিয়োগ স্থবিরতা চলছে
আবাসন ব্যবসার বাজার ৩ লাখ কোটি ডলার
আবাসন ব্যবসার বাজার ৩ লাখ কোটি ডলার
বসুন্ধরার শিক্ষাভুবনে স্বাগত
বসুন্ধরার শিক্ষাভুবনে স্বাগত
খেলাধুলার ভিন্ন জগৎ
খেলাধুলার ভিন্ন জগৎ
পড়াশোনা খেলাধুলায় বিশ্বমানের স্কুল
পড়াশোনা খেলাধুলায় বিশ্বমানের স্কুল
ফ্রিজ কেনার আগে জেনে নিন
ফ্রিজ কেনার আগে জেনে নিন
সর্বশেষ প্রযুক্তিগত ইনোভেশন রয়েছে যমুনা ফ্রিজে
সর্বশেষ প্রযুক্তিগত ইনোভেশন রয়েছে যমুনা ফ্রিজে
সর্বশেষ খবর
স্মার্টফোন ব্যবহারের ভুলের কারণে বাড়ছে ক্যানসারের ঝুঁকি
স্মার্টফোন ব্যবহারের ভুলের কারণে বাড়ছে ক্যানসারের ঝুঁকি

১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রবাসীদের ভোট গ্রহণে ৪০ কোটি টাকা বরাদ্দ
প্রবাসীদের ভোট গ্রহণে ৪০ কোটি টাকা বরাদ্দ

২ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজশাহীতে ধান খেতে মিললো অজ্ঞাত নারীর লাশ
রাজশাহীতে ধান খেতে মিললো অজ্ঞাত নারীর লাশ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

আরও এক জিম্মির মরদেহ ফেরত দিল হামাস
আরও এক জিম্মির মরদেহ ফেরত দিল হামাস

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালন তিরোধান দিবস উপলক্ষে গৌরীপুরে শুভসংঘের আলোচনা সভা
লালন তিরোধান দিবস উপলক্ষে গৌরীপুরে শুভসংঘের আলোচনা সভা

২১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’
‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

বেনাপোল কাস্টমসের রাজস্ব কর্মকর্তা শামীমা বরখাস্ত
বেনাপোল কাস্টমসের রাজস্ব কর্মকর্তা শামীমা বরখাস্ত

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঠাকুরগাঁওয়ে বাঁধে মাছ ধরার উৎসবে এসে হতাশ শিকারিরা
ঠাকুরগাঁওয়ে বাঁধে মাছ ধরার উৎসবে এসে হতাশ শিকারিরা

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শায়েস্তাগঞ্জে শুভসংঘের মাদক বিরোধী সচেতনতামূলক সভা
শায়েস্তাগঞ্জে শুভসংঘের মাদক বিরোধী সচেতনতামূলক সভা

৪২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ছেলে আলিয়ারের সঙ্গে ক্রিকেটে মাতলেন শাহিন আফ্রিদি
ছেলে আলিয়ারের সঙ্গে ক্রিকেটে মাতলেন শাহিন আফ্রিদি

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের আশঙ্কায় খাদ্য মজুদের পরিকল্পনা সুইডেনের
তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের আশঙ্কায় খাদ্য মজুদের পরিকল্পনা সুইডেনের

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি
শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ সিলেটের যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না
আজ সিলেটের যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল
নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোয়ানের
গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোয়ানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীতের আগেই ত্বকের যত্ন
শীতের আগেই ত্বকের যত্ন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি হামলায় ১১ ফিলিস্তিনি আহত
পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি হামলায় ১১ ফিলিস্তিনি আহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট
গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঘরের মাঠে জয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজ শুরু করতে চায় টাইগাররা
ঘরের মাঠে জয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজ শুরু করতে চায় টাইগাররা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নামাজের সময়সূচি: ১৮ অক্টোবর ২০২৫
নামাজের সময়সূচি: ১৮ অক্টোবর ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রবিবার ২টা থেকে শুরু হবে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম
রবিবার ২টা থেকে শুরু হবে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নিয়ন্ত্রণে ইউক্রেনের আরও তিন গ্রাম
রাশিয়ার নিয়ন্ত্রণে ইউক্রেনের আরও তিন গ্রাম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক হায়াত হত্যার প্রধান আসামি ইস্রাফিল গ্রেফতার
সাংবাদিক হায়াত হত্যার প্রধান আসামি ইস্রাফিল গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুষ্ঠু নির্বাচন : সেনাবাহিনীর আরো মানোন্নয়নের সুযোগ
সুষ্ঠু নির্বাচন : সেনাবাহিনীর আরো মানোন্নয়নের সুযোগ

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দুপুরের মধ্যে চট্টগ্রাম-কক্সবাজারে বজ্রবৃষ্টির আশঙ্কা
দুপুরের মধ্যে চট্টগ্রাম-কক্সবাজারে বজ্রবৃষ্টির আশঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়
কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক
সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক

২৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা
সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল
সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০
আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের
পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’
আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল
রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের
জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’
স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত
জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া
‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'
ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা
ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবজির দাম আকাশছোঁয়া
সবজির দাম আকাশছোঁয়া

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিফা র‌্যাংকিংয়ে উন্নতি বাংলাদেশ-আর্জেন্টিনার
ফিফা র‌্যাংকিংয়ে উন্নতি বাংলাদেশ-আর্জেন্টিনার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এনসিপি থাকলে ভালো লাগত : আসিফ নজরুল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এনসিপি থাকলে ভালো লাগত : আসিফ নজরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!
সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!

১১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ
শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ

১৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি
মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিয়ালবাড়ির সেই গুদামে প্রাণঘাতী মাত্রায় হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস
শিয়ালবাড়ির সেই গুদামে প্রাণঘাতী মাত্রায় হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ কোরিয়ার জনপ্রিয় লেখক বেক সে-হি মারা গেলেন, কিন্তু বাঁচালেন পাঁচজনকে
দক্ষিণ কোরিয়ার জনপ্রিয় লেখক বেক সে-হি মারা গেলেন, কিন্তু বাঁচালেন পাঁচজনকে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি
কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি

মাঠে ময়দানে

অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের
অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর
ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা

শোবিজ

ঝাল কমেছে মরিচে ঝাঁজ পিঁয়াজে
ঝাল কমেছে মরিচে ঝাঁজ পিঁয়াজে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি
পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি

শোবিজ

লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি
লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া
জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া

শোবিজ

নাটোরে বাবা-মেয়ের এইচএসসি পাস
নাটোরে বাবা-মেয়ের এইচএসসি পাস

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োয়োসো স্টোরের উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োয়োসো স্টোরের উদ্বোধন

নগর জীবন

প্রেমের দেবী মধুবালা
প্রেমের দেবী মধুবালা

শোবিজ

মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ
মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ

মাঠে ময়দানে

আয়ের শীর্ষে রোনালদো
আয়ের শীর্ষে রোনালদো

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন
চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন

খবর

পাখির জন্য ভালোবাসা
পাখির জন্য ভালোবাসা

শনিবারের সকাল

নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প
নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প

মাঠে ময়দানে

নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক
নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক

শোবিজ

বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের
ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের

মাঠে ময়দানে

শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়
শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়

মাঠে ময়দানে

জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার
আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার

নগর জীবন

বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির
বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা
পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা

খবর

ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা
ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা

মাঠে ময়দানে

পরিত্যক্ত দোকানে যুবকের লাশ
পরিত্যক্ত দোকানে যুবকের লাশ

নগর জীবন

নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল
নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল

নগর জীবন

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেওয়ার সুযোগ নেই
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেওয়ার সুযোগ নেই

নগর জীবন