শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০১ অক্টোবর, ২০২৪ আপডেট:

খেলাধুলার ভিন্ন জগৎ

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
খেলাধুলার ভিন্ন জগৎ
বসুন্ধরা স্পোর্টস কমপ্লেক্সে সাঁতার, ক্রিকেট, ফুটবল, হকি, ব্যাডমিন্টন, প্যাডেল টেনিস, টেবিল টেনিস, লন টেনিস, সাইক্লিং, ফুটসাল, স্কোয়াশ, স্কেটিং, বাস্কেটবল, ভলিবল, কাবাডিসহ প্রায় ২০ ধরনের খেলার সুযোগ পাবে শিক্ষার্থীরা। স্কুলের শিক্ষার্থীরা পড়াশোনার পাশাপাশি অত্যাধুনিক এ স্পোর্টস কমপ্লেক্সে খেলাধুলা করতে পারবে।

স্কুলের সুবিশাল মাঠের সঙ্গে অত্যাধুনিক স্পোর্টস কমপ্লেক্সের সুবিধা রাজধানীর স্কুলগুলোতে কল্পনাও করা যায় না। এখানে অনন্য বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ। এ অবিশ্বাস্য সুযোগ নিয়ে আগামী বছরের ১ জানুয়ারি যাত্রা করতে যাচ্ছে এ স্কুল। স্কুলের ডিজিটাল আইডি কার্ড ব্যবহার করে অত্যাধুনিক এ স্পোর্টস কমপ্লেক্সে সম্পূর্ণ বিনামূল্যে ২০ ধরনের খেলার সুযোগ পাবে শিক্ষার্থীরা।

বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ উন্নত শিক্ষা সুবিধার সঙ্গে খেলাধুলার সমন্বয়ে শিশুর মানসিক বিকাশের অনন্য সুযোগ তৈরি করেছে। প্রতিষ্ঠানটিতে প্রাথমিকভাবে নার্সারি থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষা কার্যক্রম চালু হচ্ছে। খেলাধুলার জন্য ১০ বিঘা জমির ওপর নির্মিত মাঠের পাশাপাশি বসুন্ধরার বেশ কয়েকটি স্টেডিয়াম ও স্পোর্টস কমপ্লেক্সের বেশকিছু সুযোগসুবিধা শিক্ষার্থীদের জন্য উš§ুক্ত থাকবে।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, কমপ্লেক্সে যেসব সুযোগসুবিধা থাকবে, তা শুধু দক্ষিণ এশিয়ায় নয়, গোটা এশিয়াতেই আছে গুটিকতক ক্লাবের। এটা বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের শিক্ষার্থীদের জন্য অনন্য সুযোগ। প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা বসুন্ধরা স্পোর্টস কমপ্লেক্সে অন্তত ২০টি খেলাধুলার সুযোগ পাবে। প্রায় ৮২৭ একর জায়গায় গড়ে ওঠা বসুন্ধরা স্পোর্টস কমপ্লেক্সে রয়েছে ক্রিকেট, ফুটবলসহ বিভিন্ন খেলার অবারিত সুযোগ।

বিভিন্ন খেলার মধ্যে শুরুতেই বলতে হয় ক্রিকেটের কথা। সিক্স এ সাইট মাঠ, প্রায় ২৫ হাজার দর্শক ধারণক্ষমতাসম্পন্ন স্পোর্টস কমপ্লেক্স মাঠ, ক্রিকেট নেট প্র্যাকটিসের জন্য ছয়টি ইনডোর এবং চারটি আউটডোর পিস, ফুটবলের জন্যও রয়েছে অনেক সুযোগসুবিধা। ব্যাডমিন্টন খেলার জন্যও রয়েছে ৫০০-এর বেশি দর্শক ধারণক্ষমতাসম্পন্ন ২৪টি ইনডোর কোর্ট। প্যাডেল টেনিসের জন্য ৮৯ হাজার ৫০০ স্কয়ার ফিটসহ স্পোর্টস কমপ্লেক্সে ১৬টি টার্ফ, যেখানে দর্শক দিনরাতের খেলা উপভোগ করতে পারবেন। এ ছাড়া দক্ষিণ অংশে রয়েছে প্রাকৃতিক ঘাসের তিনটি মাঠ। সাঁতারের জন্য স্পোর্টস কমপ্লেক্সে রয়েছে দুটি জাকুজিসহ ১২ জনের জন্য সুইমিংপুল। এ ছাড়া রয়েছে ই-স্পোর্টস সুবিধা; আর্চারি (তিরন্দাজ), বিলিয়ার্ড ও বোলিং খেলার সুবিধা। স্পোর্টস কমপ্লেক্সে রয়েছে বিশেষায়িত জুলকান ইনডোর অ্যারিনা। যেখানে ক্রীড়া কমপ্লেক্সের উত্তর অংশে বক্সিং, এমএমএ, তায়কোয়ান্দো, রক ক্লাইম্বিং, রোপ ক্লাইম্বিং, মুয়াইথাই, বাস্কেটবল, ভলিবল, টেবিল টেনিস, স্কোয়াশ খেলার সুযোগসুবিধা। এ ছাড়া রয়েছে গোল্ডস জিম। বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের শিক্ষার্থীদের তায়কোয়ান্দো, কারাতে, জুডো শেখার ব্যবস্থাও করেছে স্কুল কর্তৃপক্ষ।

পরিকল্পনাবিদদের মতে, জনসংখ্যা অনুপাতে ঢাকায় ১ হাজারের বেশি খেলার মাঠ থাকা প্রয়োজন। সেখানে রয়েছে মাত্র ২৩৫টি। নগর-পরিকল্পনার মানদণ্ড অনুযায়ী জনসংখ্যার অনুপাতে ঢাকা মহানগরীতে ৭৯৫টি খেলার মাঠের ঘাটতি রয়েছে। ইনস্টিটিউট ফর প্ল্যানিং এন্ড ডেভেলপমেন্টের (আইপিডি) গবেষণা প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, দেশের বিভাগীয় শহরগুলোর মধ্যে রাজশাহীতে ৩৭, খুলনায় ৬৫, সিলেটে ৪০ ও বরিশালে ৪৫টি খেলার মাঠের ঘাটতি রয়েছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, রাজধানীসহ সারা দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যেখানে খেলার মাঠই নেই, সেখানে একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে খেলার মাঠসহ পুরো স্পোর্টস কমপ্লেক্স স্বপ্নের মতো।

নগর পরিকল্পনাবিদ অধ্যাপক আদিল মোহাম্মদ খান বলেন, ‘খেলার মাঠ ছাড়া একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কথা চিন্তা করাও ভবিষ্যতের জন্য বিপদ। আমাদের প্রয়োজন অনুযায়ী খেলার মাঠ নেই। মাঠগুলো দখল করে বড় বড় দালান উঠছে। এতে শিক্ষার্থীরা খেলার মাঠের পরিবর্তে মোবাইলে ঝুঁকছে। কেউ কেউ খারাপ পথেও চলে যাচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে একটি প্রতিষ্ঠানে খেলার মাঠ এবং পুরো একটি স্পোর্টস কমপ্লেক্স থাকাটা অনন্য। এভাবেই ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কথা চিন্তা করে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে।

 

স্বপ্নপথের সহযাত্রী শিক্ষাগুরু

মো. জাহাঙ্গীর আলম

উপাধ্যক্ষ (একাডেমিক), বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ

বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের উপাধ্যক্ষ (একাডেমিক) হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন মো. জাহাঙ্গীর আলম। এর আগে তিনি আরও দুটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন। চট্টগ্রাম ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক কলেজে তিনি ১৯৯২ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর লেকচারার হিসেবে যোগদান করেন এবং ২০২১ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি অধ্যাপক হিসেবে অবসর গ্রহণ করেন।

 

মাহবুবা উম্মে কুলসুম

শিক্ষক, বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ

বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের সিনিয়র শিক্ষক মাহবুবা উম্মে কুলসুম লেখক ও কবি মাহবুবা ফারুক নামে সমধিক পরিচিত। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাস্টার্স এবং উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তিনি বিএড ডিগ্রি অর্জন করেন। বীরশ্রেষ্ঠ নূর মোহাম্মদ পাবলিক কলেজে দীর্ঘ ২৬ বছর শিক্ষকতা করে প্রভাষক হিসেবে অবসর গ্রহণ করেন। তাঁর দীর্ঘ শিক্ষকতা জীবন খুবই বর্ণাঢ্যময়।

 

নাসরীন আহমদ

শিক্ষক, বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ

নাসরীন আহমদ দুই দশকের বেশি সময় ধরে শিক্ষকতা পেশায় যুক্ত রয়েছেন। একজন নিবেদিতপ্রাণ শিক্ষক হিসেবে নতুন প্রতিষ্ঠিত বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজে নিজের অভিজ্ঞতা পাঠদানে কাজে লাগাতে চান তিনি। এর আগে ‘স্কলাস্টিকা’য় ১৬ বছরের কর্মজীবনে শিক্ষা ক্ষেত্রে অনেক অভিজ্ঞতা অর্জন করেছেন নাসরীন আহমদ।

 

কবির আহমেদ খান

শিক্ষক, বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ

কবির আহমেদ খান একজন নিবেদিতপ্রাণ শিক্ষক, যিনি ঢাকা কলেজ থেকে রসায়নে মাস্টার্স করেছেন। পরে বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিএড এবং এমএড ডিগ্রি সম্পন্ন করেন। কবির ২০১২ সালে ক্যামব্রিয়ান কলেজে রসায়ন লেকচারার হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন এবং প্রায় ১১ বছর বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সী আব্দুর রউফ পাবলিক কলেজে সিনিয়র শিক্ষক হিসেবে কাজ করেছেন।

 

সায়লা নূর

শিক্ষক, বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ

সায়লা নূর বর্তমানে বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজে শিক্ষক হিসেবে কর্মরত আছেন। তিনি আহ্ছানউল্লা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাস্টার অব এডুকেশন (এমএড) এবং ন্যাশনাল টিচার্স ট্রেনিং ইনস্টিটিউট (এনটিটিআই) থেকে ব্যাচেলর অব এডুকেশন (বিএড) ডিগ্রি অর্জন করেছেন।

 

হিমতুল কর্মকার

শিক্ষক, বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ

হিমতুল কর্মকার বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজে শিক্ষক হিসেবে কর্মরত আছেন। তিনি চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট) থেকে ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিকস্ ইঞ্জিনিয়ারিং (ইইই) ডিগ্রি নিয়ে স্নাতক সম্পন্ন করেছেন। পেশাগতভাবে একজন ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে এবং শিক্ষক হিসেবে তাঁর অভিজ্ঞতা রয়েছে।

 

সাবিহা শারমিন

শিক্ষক, বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ

সাবিহা শারমিন একজন শিল্পী এবং শিক্ষক। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে চারুকলা এবং এশিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ থেকে শিক্ষায় স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেছেন। তিনি নামকরা ইংরেজি মাধ্যম স্কুল স্কলাস্টিকায় ১০ বছরের বেশি শিক্ষক হিসেবে ছিলেন। বর্তমানে বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজে শিক্ষক হিসেবে যোগ দিয়েছেন।

 

হাফসা আক্তার সাথী

শিক্ষক, বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ

হাফসা আক্তার সাথী বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজে ইংরেজি বিষয়ে সহকারী শিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। ২০১৭ সাল থেকে তিনি বিভিন্ন ইংরেজি মাধ্যম স্কুলে শিক্ষকতা করছেন। ২০১৯ সালে চীনের গুয়াংজু শহরের মন্টেসরি ইন্টারন্যাশনাল স্কুলে কাজ করেছেন, যা তাঁর শিক্ষাদানের দক্ষতা বৃদ্ধি করেছে। তিনি ইংরেজি সাহিত্যে অনার্স ডিগ্রি এবং ইংরেজি ভাষা শিক্ষায় মাস্টার্স সম্পন্ন করেছেন।

 

আফসানা রাহমান লিওনী

সাইকোলজিস্ট, বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ

আফসানা রাহমান লিওনী বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজে সাইকোলজিস্ট এন্ড হেড অব ডিসিপ্লিন হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। বিএসএস (সাইকোলজি) সম্পন্ন করে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে পোস্ট গ্র্যাজুয়েশন ট্রেনিং (পিজিটি) সম্পন্ন করেন সাইকোথেরাপির ওপর।

সাইকোলজিস্ট হিসেবে মানসিক স্বাস্থ্য ও এনডিডি নিয়ে কাজের অভিজ্ঞতা রয়েছে তাঁর। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে পরিচালিত ‘ঢাকা প্রয়াস’ এবং বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের পৃষ্ঠপোষকতায় পরিচালিত ‘দীপ্ত সীমান্ত’ কর্মসূচিতে কাজের অভিজ্ঞতা রয়েছে তাঁর।

 

তোহফাতুল ফেরদৌস

শিক্ষক, বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ

তোহফাতুল ফেরদৌস বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজে শিক্ষক হিসেবে কর্মরত আছেন। তিনি সম্প্রতি যুক্তরাজ্যের নটিংহাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আন্তর্জাতিক ব্যবসায় দ্বিতীয় মাস্টার ডিগ্রি সম্পন্ন করেছেন। এর আগে তিনি বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন থেকে স্নাতক সম্পন্ন করেছেন। স্নাতকোত্তর শেষ করার পর তিনি পাঁচ বছর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কাজ করেছেন। শিক্ষার প্রতি তাঁর ভালোবাসা তাঁকে এ পেশায় আগ্রহী করে তুলেছে। তিনি ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শিক্ষায় মাস্টার্স (এমএড) সম্পন্ন করেছেন। শিক্ষকের মর্যাদা এবং শিক্ষকতার চ্যালেঞ্জ সামনে রেখে তিনি এ পেশায় ক্যারিয়ার গড়তে চেয়েছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
রিহ্যাব ফেয়ার-২০২৪
রিহ্যাব ফেয়ার-২০২৪
ঝুঁকিতে দেশের আবাসন খাত
ঝুঁকিতে দেশের আবাসন খাত
সিরামিক শিল্পকে এগিয়ে নিতে সরকারের সহযোগিতা প্রয়োজন
সিরামিক শিল্পকে এগিয়ে নিতে সরকারের সহযোগিতা প্রয়োজন
বিশ্বমানের বাণিজ্যিক স্থাপনা নির্মাণ করছে ট্রপিক্যাল হোমস্‌
বিশ্বমানের বাণিজ্যিক স্থাপনা নির্মাণ করছে ট্রপিক্যাল হোমস্‌
আবাসন খাত এগিয়ে নিতে আইনের সংস্কার প্রয়োজন
আবাসন খাত এগিয়ে নিতে আইনের সংস্কার প্রয়োজন
দেশে আবাসন খাতে বিনিয়োগ স্থবিরতা চলছে
দেশে আবাসন খাতে বিনিয়োগ স্থবিরতা চলছে
আবাসন ব্যবসার বাজার ৩ লাখ কোটি ডলার
আবাসন ব্যবসার বাজার ৩ লাখ কোটি ডলার
বসুন্ধরার শিক্ষাভুবনে স্বাগত
বসুন্ধরার শিক্ষাভুবনে স্বাগত
পড়াশোনা খেলাধুলায় বিশ্বমানের স্কুল
পড়াশোনা খেলাধুলায় বিশ্বমানের স্কুল
ফ্রিজ কেনার আগে জেনে নিন
ফ্রিজ কেনার আগে জেনে নিন
সর্বশেষ প্রযুক্তিগত ইনোভেশন রয়েছে যমুনা ফ্রিজে
সর্বশেষ প্রযুক্তিগত ইনোভেশন রয়েছে যমুনা ফ্রিজে
শক্তিশালী কম্প্রেসারের ভিশন ফ্রিজ চলে কম ভোল্টেজেও
শক্তিশালী কম্প্রেসারের ভিশন ফ্রিজ চলে কম ভোল্টেজেও
সর্বশেষ খবর
আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত
নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন
টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নখের সাজে নকশা
নখের সাজে নকশা

১৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা
ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা

২০ মিনিট আগে | পরবাস

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৯ মিনিট আগে | বাণিজ্য

মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার
মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ
বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা
২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক
আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরপুর সীমান্তে লোকালয়ে হাতি, বাড়ছে মানুষ ও বন্যপ্রাণির দ্বন্দ্ব
শেরপুর সীমান্তে লোকালয়ে হাতি, বাড়ছে মানুষ ও বন্যপ্রাণির দ্বন্দ্ব

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পাকিস্তানে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
পাকিস্তানে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৩১ দফা প্রচারে ঝিনাইদহে লিফলেট বিতরণ
বিএনপির ৩১ দফা প্রচারে ঝিনাইদহে লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে রেললাইনের পাশে পড়েছিল শ্রমিকের মরদেহ
রাজশাহীতে রেললাইনের পাশে পড়েছিল শ্রমিকের মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাজিদের সঙ্গে প্রতারণার অভিযোগে ৪ চীনা নাগরিক গ্রেফতার
হাজিদের সঙ্গে প্রতারণার অভিযোগে ৪ চীনা নাগরিক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের ৫০০ টাকায় বিটিসিএলের ১৫ এমবিপিএস ইন্টারনেটে
শিক্ষার্থীদের ৫০০ টাকায় বিটিসিএলের ১৫ এমবিপিএস ইন্টারনেটে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হলোকাস্ট বোর্ড থেকে কমলা হ্যারিসের স্বামীকে বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প
হলোকাস্ট বোর্ড থেকে কমলা হ্যারিসের স্বামীকে বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চারশো পেরিয়ে মধ্যাহ্ন বিরতিতে টাইগাররা
চারশো পেরিয়ে মধ্যাহ্ন বিরতিতে টাইগাররা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক আনসার উদ্দিন
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক আনসার উদ্দিন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে মন্দিরের দেয়াল ধসে ৮ জনের মৃত্যু
ভারতে মন্দিরের দেয়াল ধসে ৮ জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন

২২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় ড্রোন গুলি করে ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের, সীমান্তে উত্তেজনা
ভারতীয় ড্রোন গুলি করে ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের, সীমান্তে উত্তেজনা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাকন্যা পুতুলের ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ
হাসিনাকন্যা পুতুলের ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে যুদ্ধাবস্থা : ইমরান খানের মুক্তি চেয়ে ঐক্যের আহ্বান জানাল পিটিআই
ভারতের সঙ্গে যুদ্ধাবস্থা : ইমরান খানের মুক্তি চেয়ে ঐক্যের আহ্বান জানাল পিটিআই

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ