শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০১ অক্টোবর, ২০২৪ আপডেট:

খেলাধুলার ভিন্ন জগৎ

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
খেলাধুলার ভিন্ন জগৎ
বসুন্ধরা স্পোর্টস কমপ্লেক্সে সাঁতার, ক্রিকেট, ফুটবল, হকি, ব্যাডমিন্টন, প্যাডেল টেনিস, টেবিল টেনিস, লন টেনিস, সাইক্লিং, ফুটসাল, স্কোয়াশ, স্কেটিং, বাস্কেটবল, ভলিবল, কাবাডিসহ প্রায় ২০ ধরনের খেলার সুযোগ পাবে শিক্ষার্থীরা। স্কুলের শিক্ষার্থীরা পড়াশোনার পাশাপাশি অত্যাধুনিক এ স্পোর্টস কমপ্লেক্সে খেলাধুলা করতে পারবে।

স্কুলের সুবিশাল মাঠের সঙ্গে অত্যাধুনিক স্পোর্টস কমপ্লেক্সের সুবিধা রাজধানীর স্কুলগুলোতে কল্পনাও করা যায় না। এখানে অনন্য বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ। এ অবিশ্বাস্য সুযোগ নিয়ে আগামী বছরের ১ জানুয়ারি যাত্রা করতে যাচ্ছে এ স্কুল। স্কুলের ডিজিটাল আইডি কার্ড ব্যবহার করে অত্যাধুনিক এ স্পোর্টস কমপ্লেক্সে সম্পূর্ণ বিনামূল্যে ২০ ধরনের খেলার সুযোগ পাবে শিক্ষার্থীরা।

বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ উন্নত শিক্ষা সুবিধার সঙ্গে খেলাধুলার সমন্বয়ে শিশুর মানসিক বিকাশের অনন্য সুযোগ তৈরি করেছে। প্রতিষ্ঠানটিতে প্রাথমিকভাবে নার্সারি থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষা কার্যক্রম চালু হচ্ছে। খেলাধুলার জন্য ১০ বিঘা জমির ওপর নির্মিত মাঠের পাশাপাশি বসুন্ধরার বেশ কয়েকটি স্টেডিয়াম ও স্পোর্টস কমপ্লেক্সের বেশকিছু সুযোগসুবিধা শিক্ষার্থীদের জন্য উš§ুক্ত থাকবে।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, কমপ্লেক্সে যেসব সুযোগসুবিধা থাকবে, তা শুধু দক্ষিণ এশিয়ায় নয়, গোটা এশিয়াতেই আছে গুটিকতক ক্লাবের। এটা বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের শিক্ষার্থীদের জন্য অনন্য সুযোগ। প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা বসুন্ধরা স্পোর্টস কমপ্লেক্সে অন্তত ২০টি খেলাধুলার সুযোগ পাবে। প্রায় ৮২৭ একর জায়গায় গড়ে ওঠা বসুন্ধরা স্পোর্টস কমপ্লেক্সে রয়েছে ক্রিকেট, ফুটবলসহ বিভিন্ন খেলার অবারিত সুযোগ।

বিভিন্ন খেলার মধ্যে শুরুতেই বলতে হয় ক্রিকেটের কথা। সিক্স এ সাইট মাঠ, প্রায় ২৫ হাজার দর্শক ধারণক্ষমতাসম্পন্ন স্পোর্টস কমপ্লেক্স মাঠ, ক্রিকেট নেট প্র্যাকটিসের জন্য ছয়টি ইনডোর এবং চারটি আউটডোর পিস, ফুটবলের জন্যও রয়েছে অনেক সুযোগসুবিধা। ব্যাডমিন্টন খেলার জন্যও রয়েছে ৫০০-এর বেশি দর্শক ধারণক্ষমতাসম্পন্ন ২৪টি ইনডোর কোর্ট। প্যাডেল টেনিসের জন্য ৮৯ হাজার ৫০০ স্কয়ার ফিটসহ স্পোর্টস কমপ্লেক্সে ১৬টি টার্ফ, যেখানে দর্শক দিনরাতের খেলা উপভোগ করতে পারবেন। এ ছাড়া দক্ষিণ অংশে রয়েছে প্রাকৃতিক ঘাসের তিনটি মাঠ। সাঁতারের জন্য স্পোর্টস কমপ্লেক্সে রয়েছে দুটি জাকুজিসহ ১২ জনের জন্য সুইমিংপুল। এ ছাড়া রয়েছে ই-স্পোর্টস সুবিধা; আর্চারি (তিরন্দাজ), বিলিয়ার্ড ও বোলিং খেলার সুবিধা। স্পোর্টস কমপ্লেক্সে রয়েছে বিশেষায়িত জুলকান ইনডোর অ্যারিনা। যেখানে ক্রীড়া কমপ্লেক্সের উত্তর অংশে বক্সিং, এমএমএ, তায়কোয়ান্দো, রক ক্লাইম্বিং, রোপ ক্লাইম্বিং, মুয়াইথাই, বাস্কেটবল, ভলিবল, টেবিল টেনিস, স্কোয়াশ খেলার সুযোগসুবিধা। এ ছাড়া রয়েছে গোল্ডস জিম। বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের শিক্ষার্থীদের তায়কোয়ান্দো, কারাতে, জুডো শেখার ব্যবস্থাও করেছে স্কুল কর্তৃপক্ষ।

পরিকল্পনাবিদদের মতে, জনসংখ্যা অনুপাতে ঢাকায় ১ হাজারের বেশি খেলার মাঠ থাকা প্রয়োজন। সেখানে রয়েছে মাত্র ২৩৫টি। নগর-পরিকল্পনার মানদণ্ড অনুযায়ী জনসংখ্যার অনুপাতে ঢাকা মহানগরীতে ৭৯৫টি খেলার মাঠের ঘাটতি রয়েছে। ইনস্টিটিউট ফর প্ল্যানিং এন্ড ডেভেলপমেন্টের (আইপিডি) গবেষণা প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, দেশের বিভাগীয় শহরগুলোর মধ্যে রাজশাহীতে ৩৭, খুলনায় ৬৫, সিলেটে ৪০ ও বরিশালে ৪৫টি খেলার মাঠের ঘাটতি রয়েছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, রাজধানীসহ সারা দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যেখানে খেলার মাঠই নেই, সেখানে একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে খেলার মাঠসহ পুরো স্পোর্টস কমপ্লেক্স স্বপ্নের মতো।

নগর পরিকল্পনাবিদ অধ্যাপক আদিল মোহাম্মদ খান বলেন, ‘খেলার মাঠ ছাড়া একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কথা চিন্তা করাও ভবিষ্যতের জন্য বিপদ। আমাদের প্রয়োজন অনুযায়ী খেলার মাঠ নেই। মাঠগুলো দখল করে বড় বড় দালান উঠছে। এতে শিক্ষার্থীরা খেলার মাঠের পরিবর্তে মোবাইলে ঝুঁকছে। কেউ কেউ খারাপ পথেও চলে যাচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে একটি প্রতিষ্ঠানে খেলার মাঠ এবং পুরো একটি স্পোর্টস কমপ্লেক্স থাকাটা অনন্য। এভাবেই ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কথা চিন্তা করে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে।

 

স্বপ্নপথের সহযাত্রী শিক্ষাগুরু

মো. জাহাঙ্গীর আলম

উপাধ্যক্ষ (একাডেমিক), বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ

বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের উপাধ্যক্ষ (একাডেমিক) হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন মো. জাহাঙ্গীর আলম। এর আগে তিনি আরও দুটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন। চট্টগ্রাম ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক কলেজে তিনি ১৯৯২ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর লেকচারার হিসেবে যোগদান করেন এবং ২০২১ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি অধ্যাপক হিসেবে অবসর গ্রহণ করেন।

 

মাহবুবা উম্মে কুলসুম

শিক্ষক, বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ

বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের সিনিয়র শিক্ষক মাহবুবা উম্মে কুলসুম লেখক ও কবি মাহবুবা ফারুক নামে সমধিক পরিচিত। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাস্টার্স এবং উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তিনি বিএড ডিগ্রি অর্জন করেন। বীরশ্রেষ্ঠ নূর মোহাম্মদ পাবলিক কলেজে দীর্ঘ ২৬ বছর শিক্ষকতা করে প্রভাষক হিসেবে অবসর গ্রহণ করেন। তাঁর দীর্ঘ শিক্ষকতা জীবন খুবই বর্ণাঢ্যময়।

 

নাসরীন আহমদ

শিক্ষক, বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ

নাসরীন আহমদ দুই দশকের বেশি সময় ধরে শিক্ষকতা পেশায় যুক্ত রয়েছেন। একজন নিবেদিতপ্রাণ শিক্ষক হিসেবে নতুন প্রতিষ্ঠিত বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজে নিজের অভিজ্ঞতা পাঠদানে কাজে লাগাতে চান তিনি। এর আগে ‘স্কলাস্টিকা’য় ১৬ বছরের কর্মজীবনে শিক্ষা ক্ষেত্রে অনেক অভিজ্ঞতা অর্জন করেছেন নাসরীন আহমদ।

 

কবির আহমেদ খান

শিক্ষক, বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ

কবির আহমেদ খান একজন নিবেদিতপ্রাণ শিক্ষক, যিনি ঢাকা কলেজ থেকে রসায়নে মাস্টার্স করেছেন। পরে বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিএড এবং এমএড ডিগ্রি সম্পন্ন করেন। কবির ২০১২ সালে ক্যামব্রিয়ান কলেজে রসায়ন লেকচারার হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন এবং প্রায় ১১ বছর বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সী আব্দুর রউফ পাবলিক কলেজে সিনিয়র শিক্ষক হিসেবে কাজ করেছেন।

 

সায়লা নূর

শিক্ষক, বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ

সায়লা নূর বর্তমানে বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজে শিক্ষক হিসেবে কর্মরত আছেন। তিনি আহ্ছানউল্লা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাস্টার অব এডুকেশন (এমএড) এবং ন্যাশনাল টিচার্স ট্রেনিং ইনস্টিটিউট (এনটিটিআই) থেকে ব্যাচেলর অব এডুকেশন (বিএড) ডিগ্রি অর্জন করেছেন।

 

হিমতুল কর্মকার

শিক্ষক, বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ

হিমতুল কর্মকার বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজে শিক্ষক হিসেবে কর্মরত আছেন। তিনি চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট) থেকে ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিকস্ ইঞ্জিনিয়ারিং (ইইই) ডিগ্রি নিয়ে স্নাতক সম্পন্ন করেছেন। পেশাগতভাবে একজন ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে এবং শিক্ষক হিসেবে তাঁর অভিজ্ঞতা রয়েছে।

 

সাবিহা শারমিন

শিক্ষক, বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ

সাবিহা শারমিন একজন শিল্পী এবং শিক্ষক। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে চারুকলা এবং এশিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ থেকে শিক্ষায় স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেছেন। তিনি নামকরা ইংরেজি মাধ্যম স্কুল স্কলাস্টিকায় ১০ বছরের বেশি শিক্ষক হিসেবে ছিলেন। বর্তমানে বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজে শিক্ষক হিসেবে যোগ দিয়েছেন।

 

হাফসা আক্তার সাথী

শিক্ষক, বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ

হাফসা আক্তার সাথী বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজে ইংরেজি বিষয়ে সহকারী শিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। ২০১৭ সাল থেকে তিনি বিভিন্ন ইংরেজি মাধ্যম স্কুলে শিক্ষকতা করছেন। ২০১৯ সালে চীনের গুয়াংজু শহরের মন্টেসরি ইন্টারন্যাশনাল স্কুলে কাজ করেছেন, যা তাঁর শিক্ষাদানের দক্ষতা বৃদ্ধি করেছে। তিনি ইংরেজি সাহিত্যে অনার্স ডিগ্রি এবং ইংরেজি ভাষা শিক্ষায় মাস্টার্স সম্পন্ন করেছেন।

 

আফসানা রাহমান লিওনী

সাইকোলজিস্ট, বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ

আফসানা রাহমান লিওনী বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজে সাইকোলজিস্ট এন্ড হেড অব ডিসিপ্লিন হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। বিএসএস (সাইকোলজি) সম্পন্ন করে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে পোস্ট গ্র্যাজুয়েশন ট্রেনিং (পিজিটি) সম্পন্ন করেন সাইকোথেরাপির ওপর।

সাইকোলজিস্ট হিসেবে মানসিক স্বাস্থ্য ও এনডিডি নিয়ে কাজের অভিজ্ঞতা রয়েছে তাঁর। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে পরিচালিত ‘ঢাকা প্রয়াস’ এবং বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের পৃষ্ঠপোষকতায় পরিচালিত ‘দীপ্ত সীমান্ত’ কর্মসূচিতে কাজের অভিজ্ঞতা রয়েছে তাঁর।

 

তোহফাতুল ফেরদৌস

শিক্ষক, বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ

তোহফাতুল ফেরদৌস বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজে শিক্ষক হিসেবে কর্মরত আছেন। তিনি সম্প্রতি যুক্তরাজ্যের নটিংহাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আন্তর্জাতিক ব্যবসায় দ্বিতীয় মাস্টার ডিগ্রি সম্পন্ন করেছেন। এর আগে তিনি বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন থেকে স্নাতক সম্পন্ন করেছেন। স্নাতকোত্তর শেষ করার পর তিনি পাঁচ বছর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কাজ করেছেন। শিক্ষার প্রতি তাঁর ভালোবাসা তাঁকে এ পেশায় আগ্রহী করে তুলেছে। তিনি ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শিক্ষায় মাস্টার্স (এমএড) সম্পন্ন করেছেন। শিক্ষকের মর্যাদা এবং শিক্ষকতার চ্যালেঞ্জ সামনে রেখে তিনি এ পেশায় ক্যারিয়ার গড়তে চেয়েছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
রিহ্যাব ফেয়ার-২০২৪
রিহ্যাব ফেয়ার-২০২৪
ঝুঁকিতে দেশের আবাসন খাত
ঝুঁকিতে দেশের আবাসন খাত
সিরামিক শিল্পকে এগিয়ে নিতে সরকারের সহযোগিতা প্রয়োজন
সিরামিক শিল্পকে এগিয়ে নিতে সরকারের সহযোগিতা প্রয়োজন
বিশ্বমানের বাণিজ্যিক স্থাপনা নির্মাণ করছে ট্রপিক্যাল হোমস্‌
বিশ্বমানের বাণিজ্যিক স্থাপনা নির্মাণ করছে ট্রপিক্যাল হোমস্‌
আবাসন খাত এগিয়ে নিতে আইনের সংস্কার প্রয়োজন
আবাসন খাত এগিয়ে নিতে আইনের সংস্কার প্রয়োজন
দেশে আবাসন খাতে বিনিয়োগ স্থবিরতা চলছে
দেশে আবাসন খাতে বিনিয়োগ স্থবিরতা চলছে
আবাসন ব্যবসার বাজার ৩ লাখ কোটি ডলার
আবাসন ব্যবসার বাজার ৩ লাখ কোটি ডলার
বসুন্ধরার শিক্ষাভুবনে স্বাগত
বসুন্ধরার শিক্ষাভুবনে স্বাগত
পড়াশোনা খেলাধুলায় বিশ্বমানের স্কুল
পড়াশোনা খেলাধুলায় বিশ্বমানের স্কুল
ফ্রিজ কেনার আগে জেনে নিন
ফ্রিজ কেনার আগে জেনে নিন
সর্বশেষ প্রযুক্তিগত ইনোভেশন রয়েছে যমুনা ফ্রিজে
সর্বশেষ প্রযুক্তিগত ইনোভেশন রয়েছে যমুনা ফ্রিজে
শক্তিশালী কম্প্রেসারের ভিশন ফ্রিজ চলে কম ভোল্টেজেও
শক্তিশালী কম্প্রেসারের ভিশন ফ্রিজ চলে কম ভোল্টেজেও
সর্বশেষ খবর
আড়িয়াল খাঁ নদীতে পড়ে ৩ বছর বয়সী শিশু নিখোঁজ
আড়িয়াল খাঁ নদীতে পড়ে ৩ বছর বয়সী শিশু নিখোঁজ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুর্নীতির অভিযোগে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সাময়িক বরখাস্ত
দুর্নীতির অভিযোগে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সাময়িক বরখাস্ত

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চার হাজার বছর আগের দাঁতের ছাপে ধরা পড়ল পান-খাওয়ার প্রমাণ
চার হাজার বছর আগের দাঁতের ছাপে ধরা পড়ল পান-খাওয়ার প্রমাণ

৩২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

রাজৈরে পুলিশের অভিযানে মাদকসহ আটক ১, বিয়ার উদ্ধার
রাজৈরে পুলিশের অভিযানে মাদকসহ আটক ১, বিয়ার উদ্ধার

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহেশখালীতে অস্ত্রসহ ডাকাত আটক
মহেশখালীতে অস্ত্রসহ ডাকাত আটক

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শহীদ মায়েদের সম্মানে শেরপুরে ব্যতিক্রমী আয়োজন
শহীদ মায়েদের সম্মানে শেরপুরে ব্যতিক্রমী আয়োজন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে ভ্যানচালক খুনের রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ২
নাটোরে ভ্যানচালক খুনের রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ২

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে ছাত্রশিবিরের র‌্যালি
লক্ষ্মীপুরে ছাত্রশিবিরের র‌্যালি

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই শহিদদের বৈষম্যহীন রাষ্ট্রের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে হবে’
‘জুলাই শহিদদের বৈষম্যহীন রাষ্ট্রের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে হবে’

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঠান্ডা মেজাজের রুটকে রাগানোর পরিকল্পনা ছিল ভারতের
ঠান্ডা মেজাজের রুটকে রাগানোর পরিকল্পনা ছিল ভারতের

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রুপালি পর্দায় এবার মার্ক জাকারবার্গের চরিত্রে জেরেমি স্ট্রং
রুপালি পর্দায় এবার মার্ক জাকারবার্গের চরিত্রে জেরেমি স্ট্রং

৫৯ মিনিট আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে হার্টের বয়স নির্ধারণে বিনামূল্যে অনলাইন টুল চালু
যুক্তরাষ্ট্রে হার্টের বয়স নির্ধারণে বিনামূল্যে অনলাইন টুল চালু

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

চট্টগ্রামে জুলাই আন্দোলনের মামলার প্রথম চার্জশিট দিল পুলিশ
চট্টগ্রামে জুলাই আন্দোলনের মামলার প্রথম চার্জশিট দিল পুলিশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে কাল একাধিক কর্মসূচি, এড়িয়ে চলবেন যেসব সড়ক
রাজধানীতে কাল একাধিক কর্মসূচি, এড়িয়ে চলবেন যেসব সড়ক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

'ডাকেটের সঙ্গে আকাশের ঘটানো কাণ্ডটা অদ্ভূত'
'ডাকেটের সঙ্গে আকাশের ঘটানো কাণ্ডটা অদ্ভূত'

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে সাপের কামড়ে দুইজনের মৃত্যু
চট্টগ্রামে সাপের কামড়ে দুইজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেটে রাতে নিখোঁজ, সকালে ধানক্ষেতে মিলল মরদেহ
সিলেটে রাতে নিখোঁজ, সকালে ধানক্ষেতে মিলল মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চাঁদা না দেওয়ায় ব্যবসায়ীর বাসায় ঢুকে গুলি
চাঁদা না দেওয়ায় ব্যবসায়ীর বাসায় ঢুকে গুলি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দামুড়হুদায় বসুন্ধরা শুভসংঘ সেলাই প্রশিক্ষণের উদ্বোধন
দামুড়হুদায় বসুন্ধরা শুভসংঘ সেলাই প্রশিক্ষণের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জুলাইয়ের মায়েরা কাঁদলেন, কাঁদালেন
জুলাইয়ের মায়েরা কাঁদলেন, কাঁদালেন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে অ্যাসিডে পোড়ানো মরদেহ উদ্ধার
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে অ্যাসিডে পোড়ানো মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা
নেত্রকোনায় রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লোহাগড়ায় যুবকের লাশ উদ্ধার
লোহাগড়ায় যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলছাত্রীর লাশ উদ্ধার
স্কুলছাত্রীর লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

‘জুলাই বিপ্লব তরুণদের চেতনার জাগরণ, এটি নতুন রাজনীতির সূচনা করেছে’
‘জুলাই বিপ্লব তরুণদের চেতনার জাগরণ, এটি নতুন রাজনীতির সূচনা করেছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘পতিত সরকার ভারতে বসে দেশকে অস্থিতিশীল করতে ষড়যন্ত্র করছে’
‌‘পতিত সরকার ভারতে বসে দেশকে অস্থিতিশীল করতে ষড়যন্ত্র করছে’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ পুলিশে ‘সুমাইয়া জাফরিন’ নামে কোনো কর্মকর্তা নেই : পুলিশ সদর দফতর
বাংলাদেশ পুলিশে ‘সুমাইয়া জাফরিন’ নামে কোনো কর্মকর্তা নেই : পুলিশ সদর দফতর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে জনি হত্যা, খুনিদের ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল
সিদ্ধিরগঞ্জে জনি হত্যা, খুনিদের ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আরও একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ২০৯
ডেঙ্গুতে আরও একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ২০৯

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সর্বাধিক পঠিত
সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান
সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে
‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফের বিয়ের পরিকল্পনা তানিয়া বৃষ্টির, অভিনয় ছেড়ে স্থায়ী হতে চান বিদেশে
ফের বিয়ের পরিকল্পনা তানিয়া বৃষ্টির, অভিনয় ছেড়ে স্থায়ী হতে চান বিদেশে

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী
আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন
মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি
রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ
যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস
বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৮তলা থেকে পড়েও অলৌকিকভাবে বেঁচে গেল ৩ বছরের শিশু!
১৮তলা থেকে পড়েও অলৌকিকভাবে বেঁচে গেল ৩ বছরের শিশু!

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ
গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াত আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন
জামায়াত আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান
প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার হলুদের গল্প
আমার হলুদের গল্প

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া উত্তেজনা: পারমাণবিক সাবমেরিন শক্তিতে কে এগিয়ে?
যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া উত্তেজনা: পারমাণবিক সাবমেরিন শক্তিতে কে এগিয়ে?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'
'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা
ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তিন অঞ্চলে একযোগে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তিন অঞ্চলে একযোগে বেজে উঠল সাইরেন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার কাছে পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েন করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
রাশিয়ার কাছে পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েন করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলন মাস্কের টেসলাকে ২৪৩ মিলিয়ন ডলার জরিমানা
ইলন মাস্কের টেসলাকে ২৪৩ মিলিয়ন ডলার জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের এক সিদ্ধান্তেই পিছু হটল ভারত, সামনে বিপদ?
ট্রাম্পের এক সিদ্ধান্তেই পিছু হটল ভারত, সামনে বিপদ?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত, ৫ আগস্ট জাতির সামনে উপস্থাপন
জুলাই ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত, ৫ আগস্ট জাতির সামনে উপস্থাপন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়েরবাজার গণকবরের ১১৪ জুলাই শহীদের মরদেহ তোলা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রায়েরবাজার গণকবরের ১১৪ জুলাই শহীদের মরদেহ তোলা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে
গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ আগস্ট)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলো আসবেই গ্রুপের সাবার সঙ্গে বাঁধনের ভার্চুয়াল লড়াই
আলো আসবেই গ্রুপের সাবার সঙ্গে বাঁধনের ভার্চুয়াল লড়াই

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতির পেছনে অন্য উদ্দেশ্য আছে : মির্জা আব্বাস
পিআর পদ্ধতির পেছনে অন্য উদ্দেশ্য আছে : মির্জা আব্বাস

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কক্সবাজারে ট্রেনের ধাক্কা, নারী-শিশুসহ অটোরিকশার ৫ যাত্রী নিহত
কক্সবাজারে ট্রেনের ধাক্কা, নারী-শিশুসহ অটোরিকশার ৫ যাত্রী নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক
ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি
মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি

শনিবারের সকাল

সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট
সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আর্থিক খাতে আস্থার সংকট
আর্থিক খাতে আস্থার সংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা
বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন
আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন

শোবিজ

কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন
কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

গতিহীন সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান
গতিহীন সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের
ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ
ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন
সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন

শোবিজ

দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস
দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস

শনিবারের সকাল

ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে
ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি
অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি

মাঠে ময়দানে

অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত
অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত

শোবিজ

ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ
ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই
সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই

নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার
দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

নিঃসঙ্গ মাহির গান
নিঃসঙ্গ মাহির গান

শোবিজ

বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়
বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস
বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস

মাঠে ময়দানে

স্বরলিপি
স্বরলিপি

শোবিজ

গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার
গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে
ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে

মাঠে ময়দানে

পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি
পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ওভালে বোলারদের দাপটে রোমাঞ্চের আভাস
ওভালে বোলারদের দাপটে রোমাঞ্চের আভাস

মাঠে ময়দানে