শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০১ অক্টোবর, ২০২৪ আপডেট:

খেলাধুলার ভিন্ন জগৎ

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
খেলাধুলার ভিন্ন জগৎ
বসুন্ধরা স্পোর্টস কমপ্লেক্সে সাঁতার, ক্রিকেট, ফুটবল, হকি, ব্যাডমিন্টন, প্যাডেল টেনিস, টেবিল টেনিস, লন টেনিস, সাইক্লিং, ফুটসাল, স্কোয়াশ, স্কেটিং, বাস্কেটবল, ভলিবল, কাবাডিসহ প্রায় ২০ ধরনের খেলার সুযোগ পাবে শিক্ষার্থীরা। স্কুলের শিক্ষার্থীরা পড়াশোনার পাশাপাশি অত্যাধুনিক এ স্পোর্টস কমপ্লেক্সে খেলাধুলা করতে পারবে।

স্কুলের সুবিশাল মাঠের সঙ্গে অত্যাধুনিক স্পোর্টস কমপ্লেক্সের সুবিধা রাজধানীর স্কুলগুলোতে কল্পনাও করা যায় না। এখানে অনন্য বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ। এ অবিশ্বাস্য সুযোগ নিয়ে আগামী বছরের ১ জানুয়ারি যাত্রা করতে যাচ্ছে এ স্কুল। স্কুলের ডিজিটাল আইডি কার্ড ব্যবহার করে অত্যাধুনিক এ স্পোর্টস কমপ্লেক্সে সম্পূর্ণ বিনামূল্যে ২০ ধরনের খেলার সুযোগ পাবে শিক্ষার্থীরা।

বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ উন্নত শিক্ষা সুবিধার সঙ্গে খেলাধুলার সমন্বয়ে শিশুর মানসিক বিকাশের অনন্য সুযোগ তৈরি করেছে। প্রতিষ্ঠানটিতে প্রাথমিকভাবে নার্সারি থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষা কার্যক্রম চালু হচ্ছে। খেলাধুলার জন্য ১০ বিঘা জমির ওপর নির্মিত মাঠের পাশাপাশি বসুন্ধরার বেশ কয়েকটি স্টেডিয়াম ও স্পোর্টস কমপ্লেক্সের বেশকিছু সুযোগসুবিধা শিক্ষার্থীদের জন্য উš§ুক্ত থাকবে।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, কমপ্লেক্সে যেসব সুযোগসুবিধা থাকবে, তা শুধু দক্ষিণ এশিয়ায় নয়, গোটা এশিয়াতেই আছে গুটিকতক ক্লাবের। এটা বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের শিক্ষার্থীদের জন্য অনন্য সুযোগ। প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা বসুন্ধরা স্পোর্টস কমপ্লেক্সে অন্তত ২০টি খেলাধুলার সুযোগ পাবে। প্রায় ৮২৭ একর জায়গায় গড়ে ওঠা বসুন্ধরা স্পোর্টস কমপ্লেক্সে রয়েছে ক্রিকেট, ফুটবলসহ বিভিন্ন খেলার অবারিত সুযোগ।

বিভিন্ন খেলার মধ্যে শুরুতেই বলতে হয় ক্রিকেটের কথা। সিক্স এ সাইট মাঠ, প্রায় ২৫ হাজার দর্শক ধারণক্ষমতাসম্পন্ন স্পোর্টস কমপ্লেক্স মাঠ, ক্রিকেট নেট প্র্যাকটিসের জন্য ছয়টি ইনডোর এবং চারটি আউটডোর পিস, ফুটবলের জন্যও রয়েছে অনেক সুযোগসুবিধা। ব্যাডমিন্টন খেলার জন্যও রয়েছে ৫০০-এর বেশি দর্শক ধারণক্ষমতাসম্পন্ন ২৪টি ইনডোর কোর্ট। প্যাডেল টেনিসের জন্য ৮৯ হাজার ৫০০ স্কয়ার ফিটসহ স্পোর্টস কমপ্লেক্সে ১৬টি টার্ফ, যেখানে দর্শক দিনরাতের খেলা উপভোগ করতে পারবেন। এ ছাড়া দক্ষিণ অংশে রয়েছে প্রাকৃতিক ঘাসের তিনটি মাঠ। সাঁতারের জন্য স্পোর্টস কমপ্লেক্সে রয়েছে দুটি জাকুজিসহ ১২ জনের জন্য সুইমিংপুল। এ ছাড়া রয়েছে ই-স্পোর্টস সুবিধা; আর্চারি (তিরন্দাজ), বিলিয়ার্ড ও বোলিং খেলার সুবিধা। স্পোর্টস কমপ্লেক্সে রয়েছে বিশেষায়িত জুলকান ইনডোর অ্যারিনা। যেখানে ক্রীড়া কমপ্লেক্সের উত্তর অংশে বক্সিং, এমএমএ, তায়কোয়ান্দো, রক ক্লাইম্বিং, রোপ ক্লাইম্বিং, মুয়াইথাই, বাস্কেটবল, ভলিবল, টেবিল টেনিস, স্কোয়াশ খেলার সুযোগসুবিধা। এ ছাড়া রয়েছে গোল্ডস জিম। বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের শিক্ষার্থীদের তায়কোয়ান্দো, কারাতে, জুডো শেখার ব্যবস্থাও করেছে স্কুল কর্তৃপক্ষ।

পরিকল্পনাবিদদের মতে, জনসংখ্যা অনুপাতে ঢাকায় ১ হাজারের বেশি খেলার মাঠ থাকা প্রয়োজন। সেখানে রয়েছে মাত্র ২৩৫টি। নগর-পরিকল্পনার মানদণ্ড অনুযায়ী জনসংখ্যার অনুপাতে ঢাকা মহানগরীতে ৭৯৫টি খেলার মাঠের ঘাটতি রয়েছে। ইনস্টিটিউট ফর প্ল্যানিং এন্ড ডেভেলপমেন্টের (আইপিডি) গবেষণা প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, দেশের বিভাগীয় শহরগুলোর মধ্যে রাজশাহীতে ৩৭, খুলনায় ৬৫, সিলেটে ৪০ ও বরিশালে ৪৫টি খেলার মাঠের ঘাটতি রয়েছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, রাজধানীসহ সারা দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যেখানে খেলার মাঠই নেই, সেখানে একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে খেলার মাঠসহ পুরো স্পোর্টস কমপ্লেক্স স্বপ্নের মতো।

নগর পরিকল্পনাবিদ অধ্যাপক আদিল মোহাম্মদ খান বলেন, ‘খেলার মাঠ ছাড়া একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কথা চিন্তা করাও ভবিষ্যতের জন্য বিপদ। আমাদের প্রয়োজন অনুযায়ী খেলার মাঠ নেই। মাঠগুলো দখল করে বড় বড় দালান উঠছে। এতে শিক্ষার্থীরা খেলার মাঠের পরিবর্তে মোবাইলে ঝুঁকছে। কেউ কেউ খারাপ পথেও চলে যাচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে একটি প্রতিষ্ঠানে খেলার মাঠ এবং পুরো একটি স্পোর্টস কমপ্লেক্স থাকাটা অনন্য। এভাবেই ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কথা চিন্তা করে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে।

 

স্বপ্নপথের সহযাত্রী শিক্ষাগুরু

মো. জাহাঙ্গীর আলম

উপাধ্যক্ষ (একাডেমিক), বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ

বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের উপাধ্যক্ষ (একাডেমিক) হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন মো. জাহাঙ্গীর আলম। এর আগে তিনি আরও দুটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন। চট্টগ্রাম ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক কলেজে তিনি ১৯৯২ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর লেকচারার হিসেবে যোগদান করেন এবং ২০২১ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি অধ্যাপক হিসেবে অবসর গ্রহণ করেন।

 

মাহবুবা উম্মে কুলসুম

শিক্ষক, বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ

বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের সিনিয়র শিক্ষক মাহবুবা উম্মে কুলসুম লেখক ও কবি মাহবুবা ফারুক নামে সমধিক পরিচিত। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাস্টার্স এবং উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তিনি বিএড ডিগ্রি অর্জন করেন। বীরশ্রেষ্ঠ নূর মোহাম্মদ পাবলিক কলেজে দীর্ঘ ২৬ বছর শিক্ষকতা করে প্রভাষক হিসেবে অবসর গ্রহণ করেন। তাঁর দীর্ঘ শিক্ষকতা জীবন খুবই বর্ণাঢ্যময়।

 

নাসরীন আহমদ

শিক্ষক, বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ

নাসরীন আহমদ দুই দশকের বেশি সময় ধরে শিক্ষকতা পেশায় যুক্ত রয়েছেন। একজন নিবেদিতপ্রাণ শিক্ষক হিসেবে নতুন প্রতিষ্ঠিত বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজে নিজের অভিজ্ঞতা পাঠদানে কাজে লাগাতে চান তিনি। এর আগে ‘স্কলাস্টিকা’য় ১৬ বছরের কর্মজীবনে শিক্ষা ক্ষেত্রে অনেক অভিজ্ঞতা অর্জন করেছেন নাসরীন আহমদ।

 

কবির আহমেদ খান

শিক্ষক, বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ

কবির আহমেদ খান একজন নিবেদিতপ্রাণ শিক্ষক, যিনি ঢাকা কলেজ থেকে রসায়নে মাস্টার্স করেছেন। পরে বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিএড এবং এমএড ডিগ্রি সম্পন্ন করেন। কবির ২০১২ সালে ক্যামব্রিয়ান কলেজে রসায়ন লেকচারার হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন এবং প্রায় ১১ বছর বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সী আব্দুর রউফ পাবলিক কলেজে সিনিয়র শিক্ষক হিসেবে কাজ করেছেন।

 

সায়লা নূর

শিক্ষক, বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ

সায়লা নূর বর্তমানে বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজে শিক্ষক হিসেবে কর্মরত আছেন। তিনি আহ্ছানউল্লা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাস্টার অব এডুকেশন (এমএড) এবং ন্যাশনাল টিচার্স ট্রেনিং ইনস্টিটিউট (এনটিটিআই) থেকে ব্যাচেলর অব এডুকেশন (বিএড) ডিগ্রি অর্জন করেছেন।

 

হিমতুল কর্মকার

শিক্ষক, বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ

হিমতুল কর্মকার বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজে শিক্ষক হিসেবে কর্মরত আছেন। তিনি চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট) থেকে ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিকস্ ইঞ্জিনিয়ারিং (ইইই) ডিগ্রি নিয়ে স্নাতক সম্পন্ন করেছেন। পেশাগতভাবে একজন ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে এবং শিক্ষক হিসেবে তাঁর অভিজ্ঞতা রয়েছে।

 

সাবিহা শারমিন

শিক্ষক, বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ

সাবিহা শারমিন একজন শিল্পী এবং শিক্ষক। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে চারুকলা এবং এশিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ থেকে শিক্ষায় স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেছেন। তিনি নামকরা ইংরেজি মাধ্যম স্কুল স্কলাস্টিকায় ১০ বছরের বেশি শিক্ষক হিসেবে ছিলেন। বর্তমানে বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজে শিক্ষক হিসেবে যোগ দিয়েছেন।

 

হাফসা আক্তার সাথী

শিক্ষক, বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ

হাফসা আক্তার সাথী বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজে ইংরেজি বিষয়ে সহকারী শিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। ২০১৭ সাল থেকে তিনি বিভিন্ন ইংরেজি মাধ্যম স্কুলে শিক্ষকতা করছেন। ২০১৯ সালে চীনের গুয়াংজু শহরের মন্টেসরি ইন্টারন্যাশনাল স্কুলে কাজ করেছেন, যা তাঁর শিক্ষাদানের দক্ষতা বৃদ্ধি করেছে। তিনি ইংরেজি সাহিত্যে অনার্স ডিগ্রি এবং ইংরেজি ভাষা শিক্ষায় মাস্টার্স সম্পন্ন করেছেন।

 

আফসানা রাহমান লিওনী

সাইকোলজিস্ট, বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ

আফসানা রাহমান লিওনী বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজে সাইকোলজিস্ট এন্ড হেড অব ডিসিপ্লিন হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। বিএসএস (সাইকোলজি) সম্পন্ন করে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে পোস্ট গ্র্যাজুয়েশন ট্রেনিং (পিজিটি) সম্পন্ন করেন সাইকোথেরাপির ওপর।

সাইকোলজিস্ট হিসেবে মানসিক স্বাস্থ্য ও এনডিডি নিয়ে কাজের অভিজ্ঞতা রয়েছে তাঁর। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে পরিচালিত ‘ঢাকা প্রয়াস’ এবং বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের পৃষ্ঠপোষকতায় পরিচালিত ‘দীপ্ত সীমান্ত’ কর্মসূচিতে কাজের অভিজ্ঞতা রয়েছে তাঁর।

 

তোহফাতুল ফেরদৌস

শিক্ষক, বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ

তোহফাতুল ফেরদৌস বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজে শিক্ষক হিসেবে কর্মরত আছেন। তিনি সম্প্রতি যুক্তরাজ্যের নটিংহাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আন্তর্জাতিক ব্যবসায় দ্বিতীয় মাস্টার ডিগ্রি সম্পন্ন করেছেন। এর আগে তিনি বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন থেকে স্নাতক সম্পন্ন করেছেন। স্নাতকোত্তর শেষ করার পর তিনি পাঁচ বছর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কাজ করেছেন। শিক্ষার প্রতি তাঁর ভালোবাসা তাঁকে এ পেশায় আগ্রহী করে তুলেছে। তিনি ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শিক্ষায় মাস্টার্স (এমএড) সম্পন্ন করেছেন। শিক্ষকের মর্যাদা এবং শিক্ষকতার চ্যালেঞ্জ সামনে রেখে তিনি এ পেশায় ক্যারিয়ার গড়তে চেয়েছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
রিহ্যাব ফেয়ার-২০২৪
রিহ্যাব ফেয়ার-২০২৪
ঝুঁকিতে দেশের আবাসন খাত
ঝুঁকিতে দেশের আবাসন খাত
সিরামিক শিল্পকে এগিয়ে নিতে সরকারের সহযোগিতা প্রয়োজন
সিরামিক শিল্পকে এগিয়ে নিতে সরকারের সহযোগিতা প্রয়োজন
বিশ্বমানের বাণিজ্যিক স্থাপনা নির্মাণ করছে ট্রপিক্যাল হোমস্‌
বিশ্বমানের বাণিজ্যিক স্থাপনা নির্মাণ করছে ট্রপিক্যাল হোমস্‌
আবাসন খাত এগিয়ে নিতে আইনের সংস্কার প্রয়োজন
আবাসন খাত এগিয়ে নিতে আইনের সংস্কার প্রয়োজন
দেশে আবাসন খাতে বিনিয়োগ স্থবিরতা চলছে
দেশে আবাসন খাতে বিনিয়োগ স্থবিরতা চলছে
আবাসন ব্যবসার বাজার ৩ লাখ কোটি ডলার
আবাসন ব্যবসার বাজার ৩ লাখ কোটি ডলার
বসুন্ধরার শিক্ষাভুবনে স্বাগত
বসুন্ধরার শিক্ষাভুবনে স্বাগত
পড়াশোনা খেলাধুলায় বিশ্বমানের স্কুল
পড়াশোনা খেলাধুলায় বিশ্বমানের স্কুল
ফ্রিজ কেনার আগে জেনে নিন
ফ্রিজ কেনার আগে জেনে নিন
সর্বশেষ প্রযুক্তিগত ইনোভেশন রয়েছে যমুনা ফ্রিজে
সর্বশেষ প্রযুক্তিগত ইনোভেশন রয়েছে যমুনা ফ্রিজে
শক্তিশালী কম্প্রেসারের ভিশন ফ্রিজ চলে কম ভোল্টেজেও
শক্তিশালী কম্প্রেসারের ভিশন ফ্রিজ চলে কম ভোল্টেজেও
সর্বশেষ খবর
কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা
কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু
গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা
বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন
বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

২৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি
জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন
অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন
ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন

৫৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু
মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা
প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান
বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার বাস চালককে আদালতে প্রেরণ
হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার বাস চালককে আদালতে প্রেরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটকেন্দ্র মেরামত করতে চার সচিবকে ইসির চিঠি
ভোটকেন্দ্র মেরামত করতে চার সচিবকে ইসির চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্নীতি মামলায় যবিপ্রবি’র সাবেক উপাচার্য ড. আব্দুস সাত্তার কারাগারে
দুর্নীতি মামলায় যবিপ্রবি’র সাবেক উপাচার্য ড. আব্দুস সাত্তার কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ইভটিজিং, বাল্যবিয়ে ও মাদকের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের শপথ
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ইভটিজিং, বাল্যবিয়ে ও মাদকের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের শপথ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

এক জনপ্রিয় ক্রিকেটার অবসর নিতে বলেছিলেন, অভিযোগ করুণ নায়ারের
এক জনপ্রিয় ক্রিকেটার অবসর নিতে বলেছিলেন, অভিযোগ করুণ নায়ারের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুর এক্সপ্রেসসহ ১৪ আন্তঃনগর ট্রেন ছাড়ছে নির্দিষ্ট সময়ের পরে
রংপুর এক্সপ্রেসসহ ১৪ আন্তঃনগর ট্রেন ছাড়ছে নির্দিষ্ট সময়ের পরে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লেবাননে বসবাসরত বাংলাদেশি নাগরিকদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
লেবাননে বসবাসরত বাংলাদেশি নাগরিকদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্যাপসা গরমে স্বস্তি পেতে জলকেলিতে মেতেছে শিশুরা
ভ্যাপসা গরমে স্বস্তি পেতে জলকেলিতে মেতেছে শিশুরা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলানিউজের নিউজরুম এডিটর তানজিদা পাপড়ির মৃত্যু
বাংলানিউজের নিউজরুম এডিটর তানজিদা পাপড়ির মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়পুরহাটে কষ্টিপাথরের বিষ্ণুমূর্তিসহ গ্রেফতার ২
জয়পুরহাটে কষ্টিপাথরের বিষ্ণুমূর্তিসহ গ্রেফতার ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হত্যা চেষ্টা মামলায় সাবেক এমপি সাফিয়া গ্রেফতার
হত্যা চেষ্টা মামলায় সাবেক এমপি সাফিয়া গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন