শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০১ অক্টোবর, ২০২৪ আপডেট:

বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ

পড়াশোনা খেলাধুলায় বিশ্বমানের স্কুল

আগামী বছরের জানুয়ারিতে শুরু হচ্ছে শিক্ষাকার্যক্রম
জয়শ্রী ভাদুড়ী
প্রিন্ট ভার্সন
পড়াশোনা খেলাধুলায় বিশ্বমানের স্কুল

নান্দনিক ক্যাম্পাস, সামনে সবুজ ঘাসে মোড়ানো সুবিশাল খেলার মাঠ। সুপ্রশস্ত সাত তলা ভবনে গোছানো অত্যাধুনিক শ্রেণিকক্ষ, লাইব্রেরি, ক্যাফেটেরিয়া- সৃজনশীলতা বিকাশে রয়েছে নানামুখী আয়োজন। স্কুল লাগোয়া বসুন্ধরা স্পোর্টস কমপ্লেক্সে উঁকি দিচ্ছে সুইমিংপুলের স্বচ্ছ নীল পানি। এর সঙ্গে শিক্ষার্থীদের জন্য সেখানে আরও ২০ রকমের প্রচলিত খেলার সুযোগ থাকছে।

বিশ্বমানের লেখাপড়ার পাশাপাশি খেলাধুলার অবারিত সুযোগ নিয়ে আগামী বছরের ১ জানুয়ারি যাত্রা করছে বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ। রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার এন ব্লকে ১০ বিঘা জমির ওপর আধুনিক স্থাপত্যশিল্পের ছোঁয়ায় গড়ে উঠেছে সাত তলা স্কুল ক্যাম্পাস। জাতীয় শিক্ষাক্রমের বাংলা ও ইংলিশ ভার্সনে স্কুলে নার্সারি থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষাকার্যক্রম চালু হচ্ছে। এ স্কুলের কারিকুলাম এমনভাবে পরিকল্পনা করা হয়েছে যেন শিক্ষার্থীদের প্রতিভার বিকাশ ঘটে। এতে তারা আধুনিক জীবনের শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের বাধা মোকাবিলা করতে সক্ষম হবে এবং ভবিষ্যৎ কর্মজীবনের জন্য দক্ষ হয়ে গড়ে উঠবে।

বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. আনিছুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘স্কুলে শিক্ষার মান উন্নত করার পাশাপাশি খেলাধুলা, মূল্যবোধ, নৈতিকতা বিকাশে জোর দিয়ে শিক্ষাকার্যক্রম পরিচালনার পরিকল্পনা করা হয়েছে। পড়াশোনায় উন্নত বিশ্বের স্কুল থেকে অভিজ্ঞতা নিয়ে বিশ্বমানের শিখন পদ্ধতি ব্যবহার করা হবে। এ স্কুলের বিশেষত্ব পড়াশোনার পাশাপাশি খেলাধুলার সব ধরনের আয়োজন থাকছে। ঢাকা শহরে মাঠের অভাবে ছেলেমেয়েরা খেলাধুলা করতে পারে না। বসুন্ধরা স্কুল এন্ড কলেজের শিক্ষার্থীদের বসুন্ধরা স্পোর্টস কমপ্লেক্সে প্রচলিত সব ধরনের খেলাধুলার সুযোগ থাকছে। সুইমিংপুলে সাঁতার শেখার জন্য থাকছেন অভিজ্ঞ প্রশিক্ষক। এ জায়গায় অনন্য এ প্রতিষ্ঠান।’

তিনি আরও বলেন, ‘আগামী বছরের ১ জানুয়ারি স্কুলে শিক্ষাকার্যক্রম শুরু হচ্ছে। আমরা শিশুদের পড়াশোনার পাশাপাশি সার্বিক নিরাপত্তার বিষয়টি অগ্রাধিকার দিয়ে বিবেচনা করছি। পুরো স্কুল ক্যাম্পাসে নিরাপত্তা নিশ্চিতে সব ধরনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। ছেলেমেয়েরা স্কুলবাসে ওঠার এবং নামার সময় বাবা-মায়ের কাছে স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে বার্তা পৌঁছে যাবে।’

স্কুলসূত্রে জানা যায়, বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ শিক্ষার্থীদের জন্য অত্যাধুনিক ও নিরাপদ শিক্ষার পরিবেশ নিশ্চিত করেছে। ভবনের দুই পাশ আর মাঝখান মিলিয়ে তিনটি করিডর রয়েছে। এ ছাড়া চারপাশে রয়েছে খোলা বারান্দা এবং লিফটের সুবিধা। এতে শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা নিরাপদ ও স্বচ্ছন্দে চলাফেরা করতে পারবেন। পর্যাপ্ত আলো-বাতাসের ব্যবস্থা রয়েছে শ্রেণিকক্ষসহ পুরো ক্যাম্পাসে।

সরেজমিন স্কুল ক্যাম্পাস ঘুরে দেখা যায়, সুপ্রশস্ত গোলাকার সিঁড়ি উঠে গেছে উচ্চতার শিখর স্পর্শ করতে। স্কুলটিকে এমনভাবে সাজানো হয়েছে মনে হয় এক বিশ্বজগৎ। অঙ্কনের মাধ্যমে ফুটিয়ে তোলা হচ্ছে বাবা-মায়ের হাত ধরে প্রথম স্কুলে আসা ছোট্ট শিশুটির দুরন্ত শৈশব, উচ্ছলতায় ভরা কৈশোর পেরিয়ে তারুণ্যের উদ্দীপনায় কাঙ্ক্ষিতলক্ষ্যে পৌঁছে যাওয়ার গল্প। এখানে হাত বাড়ালেই শিক্ষার্থীরা জ্ঞান অন্বেষণ করে আলোকিত মানুষ হয়ে গড়ে উঠতে পারবে। স্কুলে প্রবেশ করার জন্য শিক্ষার্থীদের ডিজিটাল আইডি কার্ড ব্যবহার করতে হবে। এ কার্ড ব্যবহার করে শিক্ষার্থীরা বাস সার্ভিস, ক্যাফেটেরিয়া এমনকি টিউশন ফি পর্যন্ত দিতে পারবে। কার্ড ব্যবহার করে শিক্ষার্থীদের স্কুল প্রাঙ্গণ ত্যাগ নিশ্চিত করতে হবে। ক্যাশলেস লেনদেনে ভূমিকা রাখবে এ ডিজিটাল আইডি কার্ড। অত্যাধুনিক প্রযুক্তির সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সখ্য গড়ে তুলতে নেওয়া হয়েছে নানা উদ্যোগ। ইন্টারেকটিভ লার্নিং প্ল্যাটফরম, অনলাইন রিসোর্স এবং ডেটাবেজের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা বিশ্বব্যাপী তথ্যের সঙ্গে সংযুক্ত থাকতে পারবে। এর ফলে শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার পরিসর বিস্তৃত হবে এবং তারা আরও বেশি দক্ষ হতে পারবে।

 

জানা যায়, প্রতিষ্ঠানটির প্রতিটি শ্রেণিকক্ষের আয়তন ১ হাজার বর্গফুটের মতো। শ্রেণিকক্ষগুলো দুই সারিতে তৈরি করা হয়েছে। এখানে প্রতিটি শ্রেণিকক্ষ বিশেষভাবে তৈরি করা, যা শিক্ষার্থীদের নিত্যনতুন বিষয় নিয়ে গভীরভাবে শেখার সুযোগ করে দেবে। প্রতিটি শ্রেণির চারটি শাখাকে ভিন্ন ভিন্ন রং নির্দিষ্ট করে দেওয়া হয়েছে। এ রং বিভিন্ন মূল্যবোধের প্রতীক, যা শিক্ষার্থীদের মানসিক বিকাশে প্রতিফলন ঘটাবে। যেমন নীল রং দিয়ে উচ্চাকাক্সক্ষা, সবুজ রং দিয়ে শান্তি, হলুদ রং দিয়ে আত্মবিশ্বাস, কমলা রং দিয়ে সংকল্প বোঝানো হয়েছে। স্কুলের প্রতিটি শ্রেণিকক্ষ অত্যাধুনিক প্রযুক্তি দিয়ে সাজানো এবং শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত। শ্রেণিকক্ষে স্মার্ট বোর্ড, প্রজেক্টর রয়েছে। এর ফলে শিক্ষার্থীরা সহজেই আধুনিক শিক্ষাব্যবস্থার সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে এবং প্রযুক্তিগত দক্ষতা অর্জন করতে পারবে।

স্কুল কর্তৃপক্ষ জানায়, খেলাধুলা ও শারীরিক চর্চা শিক্ষার্থীদের সামগ্রিক বিকাশ এবং উচ্চশিক্ষার প্রস্তুতিতে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলে।

এখানে শিক্ষার্থীদের জন্য বিভিন্ন খেলার সুযোগ রাখা হয়েছে। যেমন ক্রিকেট, ফুটবল, ভলিবল, কাবাডি, সাঁতার ইত্যাদি। স্বনামধন্য প্রশিক্ষক দিয়ে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এতে স্কুল মাঠের গণ্ডি পেরিয়ে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে খেলার জগতে নিজেদের মেলে ধরতে পারবে শিক্ষার্থীরা। শিশুদের প্রতিভা বিকাশের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে গৌরবান্বিত হবে বাংলাদেশ।

স্কুলের কারিকুলাম বিষয়ে জানতে চাইলে অধ্যক্ষ ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. আনিছুর রহমান বলেন, বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের কারিকুলাম খুবই সংগঠিত ও ভারসাম্যপূর্ণ। এতে প্রাক-প্রাথমিক, প্রাথমিক ও মাধ্যমিকের শিক্ষার্থীদের জন্য বিষয়বস্তুর বৈচিত্র্য এবং গভীরতা নিশ্চিত করা হয়েছে। বাংলা, ইংরেজি, গণিত, বিজ্ঞানসহ নানা বিষয়ের পাশাপাশি প্রতিষ্ঠানটিতে সৃজনশীল এবং ব্যবহারিক শিক্ষার সুযোগও রয়েছে। শিক্ষার্থীদের সৃজনশীলতা বাড়াতে নাচ, গান, নাটক, অঙ্কনের মতো বিষয় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। বিষয়ভিত্তিক বিভিন্ন ক্লাব রয়েছে যাতে শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করে নিজেদের প্রতিভার বিকাশ ঘটাতে পারবে। প্রতিটি ক্লাবের জন্য রয়েছে আলাদা স্টুডিও। এজন্য স্কুলে রয়েছে ল্যাঙ্গুয়েজ ল্যাব। শিক্ষার্থীদের শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা নিশ্চিত করতে থাকছেন অভিজ্ঞ চিকিৎসক ও মনোরোগ বিশেষজ্ঞ।

জানা যায়, বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজে শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে অত্যাধুনিক কম্পিউটার ল্যাব। তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ে গুরুত্ব দেওয়ার পরিকল্পনা করা হয়েছে যেন শিক্ষার্থীরা ভবিষ্যতের জন্য নিজেদের তৈরি করতে পারে। কর্মক্ষেত্রে কাজে লাগাতে পারে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শেখানো জ্ঞান। বিশেষভাবে প্রযুক্তি উদ্ভাবন ও কোডিং শিক্ষার ওপর গুরুত্ব আরোপ করা হবে। অত্যাধুনিক সায়েন্স ল্যাবরেটরি, ম্যাথ ল্যাবরেটরি রয়েছে। এ দুটি ল্যাবরেটরি শিক্ষার্থীদের শেখার প্রক্রিয়ায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। শিক্ষার্থীদের পাঠাভ্যাস বাড়াতে তৈরি করা হয়েছে অত্যাধুনিক লাইব্রেরি। লাইব্রেরিতে ছোটদের জন্য আলাদা বইয়ের স্বর্গরাজ্য তৈরি করা হয়েছে, যেন তারা বই পড়তে আগ্রহী হয়ে ওঠে। এ ছাড়া ই-লাইব্রেরিও সংযুক্ত করা হয়েছে। আরও রয়েছে মাল্টিপারপাস হলরুম, গ্যালারি এবং আধুনিক ক্যাফেটেরিয়া।

 

বসুন্ধরার শিক্ষাভুবনে স্বাগত

আহমেদ আকবর সোবহান

চেয়ারম্যান, বসুন্ধরা গ্রুপ

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শিক্ষার্থীর ব্যক্তিত্ব গঠনের মূল জায়গা। আদর্শ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কর্তব্য হচ্ছে শিক্ষার্থীদের মূল্যবোধ ও নৈতিকতা সঞ্চালনের মাধ্যমে তাদের সক্ষমতা বাড়ানো এবং অনুসন্ধানী মনকে প্রণোদনা দিয়ে তাতে অদম্য জ্ঞানস্পৃহা জাগিয়ে রাখা। একই সঙ্গে শিক্ষার্থীদের আবেগ এবং মানসিক-শারীরিক বিকাশে অবদান রাখাটাও মানসম্পন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কাজ।

‘স্বপ্ন দেখ। উন্নত হও। অর্জন করো।’ এ আদর্শ ধারণ করে বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজকে এমনভাবে সাজানো হয়েছে যেখানে ছেলেমেয়েরা শুধু পাঠ্যপুস্তক থেকেই শিখতে আসবে না, এখানে এমন সব সুযোগসুবিধা পাবে যা থেকে শিক্ষার্থীরা চারপাশের বিশ্ব সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণাপুষ্ট হবে। এখানে তারা সমসাময়িক বিষয়ে জ্ঞান লাভ করতে পারবে। আধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে পরিবর্তিত বিশ্বের সঙ্গে তাল মেলাতে সক্ষম হবে আর বিশ্বময় সংযুক্ত হওয়ার ভাষাও রপ্ত করতে পারবে।

অধিকন্তু, এখানে বহুমাত্রিক প্ল্যাটফরম রয়েছে যেখানে শিক্ষার্থীরা তাদের সামাজিক ও নৈতিক মূল্যবোধ গঠন, আবেগীয় বুদ্ধিমত্তা, সমানুভূতি এবং আত্মসচেতনতামূলক কর্মকাণ্ড যেমন কমিউনিটি-ভিত্তিক বিভিন্ন উদ্যোগ ও বহুবিধ ক্লাবে যুক্ত হয়ে নিজেদের বিকশিত করবে। আমাদের আধুনিক শিক্ষাক্রম এমনভাবে সাজানো হয়েছে যা অনুসরণ করে ছেলেমেয়েরা দায়িত্বশীলতার সঙ্গে বেড়ে উঠবে, বৈশ্বিক নাগরিক হবে এবং ভবিষ্যৎকে জয় করার জন্য প্রস্তুত থাকবে।

শিক্ষার্থীদের শারীরিক বিকাশের জন্য আমরা সাঁতার, ফুটবল, ক্রিকেট, বাস্কেটবলসহ বহুবিধ খেলাধুলার ব্যবস্থা করেছি। ক্যাম্পাসের কাছেই আমাদের সর্বাধুনিক স্পোর্টস কমপ্লেক্স, যেখানে রয়েছে খেলাধুলার সব উপকরণ ও ব্যবস্থা।

আমাদের রয়েছে নিবেদিতপ্রাণ শিক্ষকমণ্ডলী, যাঁরা শিক্ষার্থীদের আবেগীয় ও মনস্তাত্ত্বিক প্রয়োজনের বিষয়ে খুবই সংবেদনশীল। তাঁরা পঠন ও পাঠনকে শিক্ষার্থীদের কাছে খুবই উপভোগ্য করে তুলবেন। অত্যন্ত দক্ষ ও অভিজ্ঞতাসম্পন্ন এই শিক্ষকরা ছেলেমেয়েদের সৃজনশীলতায় উদ্বুদ্ধ করেন এবং তাদের ভিন্নভাবে চিন্তা করতে সহায়তা করেন। আপনার সন্তানের বুদ্ধিবৃত্তিক, শারীরিক, আবেগীয় ও মানসিক বিকাশের যেসব সুযোগ রয়েছে তা গ্রহণ করার জন্য আমরা বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজে আপনাকে স্বাগত জানাই। শিক্ষার্থীদের সামগ্রিক কল্যাণ, তাদের উন্নতি ও আগামীর নেতৃত্ব হিসেবে গড়ার জন্য শিক্ষার একটি বাতাবরণ তৈরিতে আমরা অঙ্গীকারবদ্ধ।

 

সৃজনশীলতায় অনন্য হবে এ প্রতিষ্ঠান

ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. আনিছুর রহমান

অধ্যক্ষ, বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ

বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজে সার্বিক কার্যক্রম দক্ষ, অভিজ্ঞ ও যোগ্যতাসম্পন্ন শিক্ষকগণ পরিচালনা করবেন। এসব সম্মানিত শিক্ষক তাঁদের ব্যক্তিগত মেধা, প্রজ্ঞা ও মননশীলতা দিয়ে ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে যথোপযুক্ত শিক্ষা প্রদানে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

বসুন্ধরা গ্রুপ একটি বৃহৎ শিল্পগোষ্ঠী, যারা দেশের কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও অর্থনৈতিক উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রেখে চলেছে। ব্যবসায়িক কর্মকাণ্ড ছাড়াও সামাজিক উন্নয়নে বিশেষ করে শিক্ষা ও খেলাধুলার ক্ষেত্রে অসামান্য অবদান রেখে আসছে। তারই ধারাবাহিকতায় বসুন্ধরা গ্রুপ চেয়ারম্যানের ব্যক্তিগত আগ্রহে বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। একটি বিশ্বমানের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে সর্বাত্মক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। আমাকে এ মহৎ উদ্যোগে অংশগ্রহণ করার সুযোগ প্রদানের জন্য কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি। বর্তমান চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের যুগে প্রযুক্তিবিদ্যায় সমৃদ্ধ প্রতিযোগিতামূলক বিশ্বে নিজেকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হলে যথোপযুক্ত শিক্ষার সুযোগ সৃষ্টি করা অপরিহার্য। বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ এ উদ্দেশ্যকে বিবেচনা করে সার্বিক শিক্ষাক্রম এবং আনুষঙ্গিক সুযোগসুবিধা সৃষ্টি করেছে। শিক্ষার্থীদের একাডেমিক সফলতার পাশাপাশি সৃজনশীলতা, উদ্ভাবনী চিন্তা, নেতৃত্ব বিকাশের সুযোগ সৃষ্টিসহ নৈতিকতাসম্পন্ন ও প্রযুক্তিতে দক্ষ একজন বিশ্বমানের নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলার প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে।

এসব লক্ষ্য বাস্তবায়নের জন্য পর্যাপ্ত সুযোগসুবিধাসংবলিত নান্দনিক একাডেমিক ভবন নির্মাণ করা হয়েছে, যেখানে সম্পূর্ণ শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ও প্রযুক্তিনির্ভর ক্লাসরুম, আধুনিক ল্যাবরেটরি, লাইব্রেরি (ই-লাইব্রেরিসহ), সহশিক্ষা কার্যক্রমের জন্য পৃথক স্টুডিও সুবিধা আছে, যেখানে শিক্ষার্থীরা সংগীত, নাটক, বিতর্ক, উপস্থিত বক্তৃতা ও বিভিন্ন ক্লাব কার্যক্রমের মাধ্যমে সৃজনশীলতা বিকাশের সুযোগ পাবে। শিক্ষার্থীর শারীরিক, মানসিক ও নেতৃত্ব বিকাশের জন্য পর্যাপ্ত খেলাধুলার সুযোগ রয়েছে। প্রত্যেক শিক্ষার্থী নিজ নিজ আগ্রহের খেলায় এবং বিভিন্ন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের সুযোগ পাবে। একাডেমিক শিক্ষার পাশাপাশি সৎ, নৈতিকতাবোধ ও দায়িত্বশীল নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলার জন্য বিভিন্ন কার্যক্রমের পরিকল্পনা করা হয়েছে। বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজে সার্বিক কার্যক্রম দক্ষ, অভিজ্ঞ ও যোগ্যতাসম্পন্ন শিক্ষকগণ পরিচালনা করবেন। এসব সম্মানিত শিক্ষক তাঁদের ব্যক্তিগত মেধা, প্রজ্ঞা ও মননশীলতা দিয়ে ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে যথোপযুক্ত শিক্ষা প্রদানে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে শারীরিক ও প্রযুক্তিনির্ভর নিরাপত্তা এবং নিরাপদে যাতায়াতের জন্য নিজস্ব যানবাহনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। প্রাথমিক চিকিৎসা, ক্যাফেটেরিয়াসহ আধুনিক সুবিধাদির ব্যবস্থাও করা হয়েছে। সবাইকে আধুনিক সুযোগসুবিধাসংবলিত নান্দনিক এ স্কুল পরিদর্শন করার আহ্বান জানাচ্ছি এবং সবার মঙ্গল কামনা করছি।

 

এই বিভাগের আরও খবর
রিহ্যাব ফেয়ার-২০২৪
রিহ্যাব ফেয়ার-২০২৪
ঝুঁকিতে দেশের আবাসন খাত
ঝুঁকিতে দেশের আবাসন খাত
সিরামিক শিল্পকে এগিয়ে নিতে সরকারের সহযোগিতা প্রয়োজন
সিরামিক শিল্পকে এগিয়ে নিতে সরকারের সহযোগিতা প্রয়োজন
বিশ্বমানের বাণিজ্যিক স্থাপনা নির্মাণ করছে ট্রপিক্যাল হোমস্‌
বিশ্বমানের বাণিজ্যিক স্থাপনা নির্মাণ করছে ট্রপিক্যাল হোমস্‌
আবাসন খাত এগিয়ে নিতে আইনের সংস্কার প্রয়োজন
আবাসন খাত এগিয়ে নিতে আইনের সংস্কার প্রয়োজন
দেশে আবাসন খাতে বিনিয়োগ স্থবিরতা চলছে
দেশে আবাসন খাতে বিনিয়োগ স্থবিরতা চলছে
আবাসন ব্যবসার বাজার ৩ লাখ কোটি ডলার
আবাসন ব্যবসার বাজার ৩ লাখ কোটি ডলার
বসুন্ধরার শিক্ষাভুবনে স্বাগত
বসুন্ধরার শিক্ষাভুবনে স্বাগত
খেলাধুলার ভিন্ন জগৎ
খেলাধুলার ভিন্ন জগৎ
ফ্রিজ কেনার আগে জেনে নিন
ফ্রিজ কেনার আগে জেনে নিন
সর্বশেষ প্রযুক্তিগত ইনোভেশন রয়েছে যমুনা ফ্রিজে
সর্বশেষ প্রযুক্তিগত ইনোভেশন রয়েছে যমুনা ফ্রিজে
শক্তিশালী কম্প্রেসারের ভিশন ফ্রিজ চলে কম ভোল্টেজেও
শক্তিশালী কম্প্রেসারের ভিশন ফ্রিজ চলে কম ভোল্টেজেও
সর্বশেষ খবর
শেবাচিমের সংস্কারের দাবিতে প্রতীকী লাশ নিয়ে বিক্ষোভ
শেবাচিমের সংস্কারের দাবিতে প্রতীকী লাশ নিয়ে বিক্ষোভ

এই মাত্র | নগর জীবন

আলফাডাঙ্গায় রাইসা মনির সমাধিতে বিমান বাহিনীর  শ্রদ্ধা নিবেদন
আলফাডাঙ্গায় রাইসা মনির সমাধিতে বিমান বাহিনীর  শ্রদ্ধা নিবেদন

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে সংসদীয় আসন কমানোর প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ
বাগেরহাটে সংসদীয় আসন কমানোর প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আড়িয়াল খাঁ নদীতে পড়ে ৩ বছর বয়সী শিশু নিখোঁজ
আড়িয়াল খাঁ নদীতে পড়ে ৩ বছর বয়সী শিশু নিখোঁজ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুর্নীতির অভিযোগে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সাময়িক বরখাস্ত
দুর্নীতির অভিযোগে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সাময়িক বরখাস্ত

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চার হাজার বছর আগের দাঁতের ছাপে ধরা পড়ল পান-খাওয়ার প্রমাণ
চার হাজার বছর আগের দাঁতের ছাপে ধরা পড়ল পান-খাওয়ার প্রমাণ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজৈরে পুলিশের অভিযানে মাদকসহ আটক ১, বিয়ার উদ্ধার
রাজৈরে পুলিশের অভিযানে মাদকসহ আটক ১, বিয়ার উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহেশখালীতে অস্ত্রসহ ডাকাত আটক
মহেশখালীতে অস্ত্রসহ ডাকাত আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ মায়েদের সম্মানে শেরপুরে ব্যতিক্রমী আয়োজন
শহীদ মায়েদের সম্মানে শেরপুরে ব্যতিক্রমী আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে ভ্যানচালক খুনের রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ২
নাটোরে ভ্যানচালক খুনের রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে ছাত্রশিবিরের র‌্যালি
লক্ষ্মীপুরে ছাত্রশিবিরের র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই শহিদদের বৈষম্যহীন রাষ্ট্রের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে হবে’
‘জুলাই শহিদদের বৈষম্যহীন রাষ্ট্রের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঠান্ডা মেজাজের রুটকে রাগানোর পরিকল্পনা ছিল ভারতের
ঠান্ডা মেজাজের রুটকে রাগানোর পরিকল্পনা ছিল ভারতের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুপালি পর্দায় এবার মার্ক জাকারবার্গের চরিত্রে জেরেমি স্ট্রং
রুপালি পর্দায় এবার মার্ক জাকারবার্গের চরিত্রে জেরেমি স্ট্রং

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে হার্টের বয়স নির্ধারণে বিনামূল্যে অনলাইন টুল চালু
যুক্তরাষ্ট্রে হার্টের বয়স নির্ধারণে বিনামূল্যে অনলাইন টুল চালু

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

চট্টগ্রামে জুলাই আন্দোলনের মামলার প্রথম চার্জশিট দিল পুলিশ
চট্টগ্রামে জুলাই আন্দোলনের মামলার প্রথম চার্জশিট দিল পুলিশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে কাল একাধিক কর্মসূচি, এড়িয়ে চলবেন যেসব সড়ক
রাজধানীতে কাল একাধিক কর্মসূচি, এড়িয়ে চলবেন যেসব সড়ক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

'ডাকেটের সঙ্গে আকাশের ঘটানো কাণ্ডটা অদ্ভূত'
'ডাকেটের সঙ্গে আকাশের ঘটানো কাণ্ডটা অদ্ভূত'

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে সাপের কামড়ে দুইজনের মৃত্যু
চট্টগ্রামে সাপের কামড়ে দুইজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেটে রাতে নিখোঁজ, সকালে ধানক্ষেতে মিলল মরদেহ
সিলেটে রাতে নিখোঁজ, সকালে ধানক্ষেতে মিলল মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চাঁদা না দেওয়ায় ব্যবসায়ীর বাসায় ঢুকে গুলি
চাঁদা না দেওয়ায় ব্যবসায়ীর বাসায় ঢুকে গুলি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দামুড়হুদায় বসুন্ধরা শুভসংঘ সেলাই প্রশিক্ষণের উদ্বোধন
দামুড়হুদায় বসুন্ধরা শুভসংঘ সেলাই প্রশিক্ষণের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জুলাইয়ের মায়েরা কাঁদলেন, কাঁদালেন
জুলাইয়ের মায়েরা কাঁদলেন, কাঁদালেন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে অ্যাসিডে পোড়ানো মরদেহ উদ্ধার
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে অ্যাসিডে পোড়ানো মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা
নেত্রকোনায় রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লোহাগড়ায় যুবকের লাশ উদ্ধার
লোহাগড়ায় যুবকের লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলছাত্রীর লাশ উদ্ধার
স্কুলছাত্রীর লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

‘জুলাই বিপ্লব তরুণদের চেতনার জাগরণ, এটি নতুন রাজনীতির সূচনা করেছে’
‘জুলাই বিপ্লব তরুণদের চেতনার জাগরণ, এটি নতুন রাজনীতির সূচনা করেছে’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘পতিত সরকার ভারতে বসে দেশকে অস্থিতিশীল করতে ষড়যন্ত্র করছে’
‌‘পতিত সরকার ভারতে বসে দেশকে অস্থিতিশীল করতে ষড়যন্ত্র করছে’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান
সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের বিয়ের পরিকল্পনা তানিয়া বৃষ্টির, অভিনয় ছেড়ে স্থায়ী হতে চান বিদেশে
ফের বিয়ের পরিকল্পনা তানিয়া বৃষ্টির, অভিনয় ছেড়ে স্থায়ী হতে চান বিদেশে

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী
আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন
মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি
রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ
যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস
বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৮তলা থেকে পড়েও অলৌকিকভাবে বেঁচে গেল ৩ বছরের শিশু!
১৮তলা থেকে পড়েও অলৌকিকভাবে বেঁচে গেল ৩ বছরের শিশু!

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ
গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন
জামায়াত আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান
প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া উত্তেজনা: পারমাণবিক সাবমেরিন শক্তিতে কে এগিয়ে?
যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া উত্তেজনা: পারমাণবিক সাবমেরিন শক্তিতে কে এগিয়ে?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমার হলুদের গল্প
আমার হলুদের গল্প

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'
'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা
ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইলন মাস্কের টেসলাকে ২৪৩ মিলিয়ন ডলার জরিমানা
ইলন মাস্কের টেসলাকে ২৪৩ মিলিয়ন ডলার জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তিন অঞ্চলে একযোগে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তিন অঞ্চলে একযোগে বেজে উঠল সাইরেন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার কাছে পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েন করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
রাশিয়ার কাছে পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েন করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের এক সিদ্ধান্তেই পিছু হটল ভারত, সামনে বিপদ?
ট্রাম্পের এক সিদ্ধান্তেই পিছু হটল ভারত, সামনে বিপদ?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত, ৫ আগস্ট জাতির সামনে উপস্থাপন
জুলাই ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত, ৫ আগস্ট জাতির সামনে উপস্থাপন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়েরবাজার গণকবরের ১১৪ জুলাই শহীদের মরদেহ তোলা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রায়েরবাজার গণকবরের ১১৪ জুলাই শহীদের মরদেহ তোলা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে
গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ আগস্ট)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে ট্রেনের ধাক্কা, নারী-শিশুসহ অটোরিকশার ৫ যাত্রী নিহত
কক্সবাজারে ট্রেনের ধাক্কা, নারী-শিশুসহ অটোরিকশার ৫ যাত্রী নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ পুলিশে ‘সুমাইয়া জাফরিন’ নামে কোনো কর্মকর্তা নেই : পুলিশ সদর দফতর
বাংলাদেশ পুলিশে ‘সুমাইয়া জাফরিন’ নামে কোনো কর্মকর্তা নেই : পুলিশ সদর দফতর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতির পেছনে অন্য উদ্দেশ্য আছে : মির্জা আব্বাস
পিআর পদ্ধতির পেছনে অন্য উদ্দেশ্য আছে : মির্জা আব্বাস

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টের মধ্যেই : মাহফুজ আলম
জুলাই ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টের মধ্যেই : মাহফুজ আলম

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক
ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি
মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি

শনিবারের সকাল

সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট
সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আর্থিক খাতে আস্থার সংকট
আর্থিক খাতে আস্থার সংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা
বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন
আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন

শোবিজ

কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন
কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

গতিহীন সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান
গতিহীন সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের
ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ
ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন
সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন

শোবিজ

দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস
দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস

শনিবারের সকাল

ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে
ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি
অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি

মাঠে ময়দানে

ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ
ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত
অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত

শোবিজ

সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই
সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই

নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার
দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

নিঃসঙ্গ মাহির গান
নিঃসঙ্গ মাহির গান

শোবিজ

বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়
বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস
বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস

মাঠে ময়দানে

স্বরলিপি
স্বরলিপি

শোবিজ

গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার
গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে
ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে

মাঠে ময়দানে

পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি
পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ওভালে বোলারদের দাপটে রোমাঞ্চের আভাস
ওভালে বোলারদের দাপটে রোমাঞ্চের আভাস

মাঠে ময়দানে