শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:১৭, বৃহস্পতিবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

কাউন্সিল অব ফরেন রিলেশন্স আয়োজিত সংলাপে প্রধানমন্ত্রী

কিছু সংগঠন রোহিঙ্গাদের আটকানোর চেষ্টা করছে: প্রধানমন্ত্রী

রুহুল আমিন রাসেল, নিউইয়র্ক থেকে
অনলাইন ভার্সন
কিছু সংগঠন রোহিঙ্গাদের আটকানোর চেষ্টা করছে: প্রধানমন্ত্রী

বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি ও মানবতার ক্ষেত্রে সন্ত্রাস এবং উগ্র চরমপন্থাকে দু’টি সামাজিক ব্যাধি হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এই দুই ব্যাধির বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য চার দফা প্রস্তাব উত্থাপণ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি বাস্তবায়ন করছে। আমরা বিশ্বাস করি, সন্ত্রাসীদের কোন ধর্ম নেই। কোন সীমানা নেই। প্রধানমন্ত্রী দৃঢ় কণ্ঠে বলেন, আমাদের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে সজ্জিত করেছি। সন্ত্রাসের সঙ্গে জড়িতদের সমাজ থেকে বিচ্ছিন্ন করার পদক্ষেপও গ্রহণ করেছি।

নিউইয়র্কের স্থানীয় সময়ে বুধবার বিকালে কাউন্সিল অব ফরেন রিলেশনস-সিএফআর আয়োজিত ‘এ কনভারসেশন উইথ অনারেবল প্রাইম মিনিস্টার শেখ হাসিনা’ শীর্ষক অংশগ্রহণমূলক সংলাপে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এই সংলাপে উপস্থিত ছিলেন, প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও প্রযুক্তি উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন, বাণিজ্য মন্ত্রী টিপু মুন্সী, স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক, বন পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক মন্ত্রী মো. শাহাবউদ্দিন, পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম, যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত এম জিয়াউদ্দিন, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এসডিজি বিষয়ক মুখ্য সমন্বয়কারী মো. আবুল কালাম আজাদ, সিএফআর সভাপতি রিচার্ড এন. হাসসহ সংস্থাটির সদস্যরা।

ওই সংলাপে প্রধানমন্ত্রী সন্ত্রাস ও উগ্র চরমপন্থার বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য চার দফা প্রস্তাব উত্থাপন করে বলেন, এক. সন্ত্রাসীদের অস্ত্রের যোগান অবশ্যই বন্ধ করতে হবে। দুই. তাদের অর্থের যোগান বন্ধ করতে হবে। তিন, সামাজিক বৈষম্য দূর করতে হবে। চার. আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সমস্যা শান্তিপূর্ণভাবে আলোচনার মধ্যদিয়ে উভয় পক্ষের জন্য সমান সুবিধাজনক পরিস্থিতি নিশ্চিতের মাধ্যমে সমাধান করতে হবে।

শেখ হাসিনা বলেন, রোহিঙ্গাদের নিরাপদ, মর্যাদাপূর্ণ এবং স্বেচ্ছায় তাদের নিজ ভূমিতে ফিরে যাওয়ার পরিবেশ সৃষ্টিতে মিয়ানমারকে বাধ্য করতে বিশ্ব সম্প্রদায়কে সব ধরনের পদক্ষেপ নিতে হবে। রোহিঙ্গা সমস্যাটি বাংলাদেশের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ। আমরা এই সংকটের একটি শান্তিপূর্ণ ও তাৎক্ষণিক সমাধান চাই। মিয়ানমারই এই সমস্যার সৃষ্টি করেছে এবং এর সমাধানও মিয়ানমারেই রয়েছে। মিয়ানমার সরকার একটি পরিকল্পিত নৃশংসতার মাধ্যমে উত্তর রাখাইন রাজ্য থেকে সংখ্যালঘু রোহিঙ্গা সম্প্রদায়কে নিধন শুরু করে। রোহিঙ্গারা নৃশংসতা ও সন্ত্রাস থেকে পালিয়েছিল। আমরা মানবিক দিক বিবেচনা করে সীমান্ত খুলে  দেই। বাংলাদেশ সরকার রোহিঙ্গাদের জন্য সাধ্যমত সব ধরনের মানবিক সহায়তা প্রদান করে যাচ্ছে। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় বিশেষ করে ইউরোপীয় ইউনিয়ন, চীন, এবং যুক্তরাষ্ট্র রোহিঙ্গা সমস্যার বিষয়ে বাংলাদেশকে সর্বপ্রকার সহায়তা প্রদান করে যাচ্ছে।

প্রধানমন্ত্রী সবাইকে বাংলাদেশের কক্সবাজার রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবিরগুলো পরিদর্শনের আহ্বান জানিয়ে বলেন, আমরা বিশ্বাস করি, এ সমস্ত শিবির পরিদর্শনে এসে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনী এবং স্থানীয় সন্ত্রাসীদের দ্বারা রোহিঙ্গাদের নিধনযজ্ঞের বিভিন্ন নৃশংস ঘটনাবলী শুনলে আপনারা কেঁপে হয়ে উঠবেন। আপনাদের হৃদয় যন্ত্রণায় দগ্ধ হবে এবং আপনারা শিগগিরই রোহিঙ্গাদের এসব বেদনাদায়ক পরিস্থিতির অবসান চাইবেন।

শেখ হাসিনা বলেন, রোহিঙ্গাদের মানবিক কারণে আশ্রয় প্রদানের ক্ষেত্রে আরেকটি যে বিষয় কাজ করেছে তা হচ্ছে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধকালিন বাংলাদেশীদের নিজস্ব অভিজ্ঞতার বিষয়টি। সে সময় বাংলাদেশের প্রায় এক কোটি জনগণ প্রতিবেশী দেশ ভারতে শরণার্থী হিসেবে আশ্রয় গ্রহণে বাধ্য হয়েছিল। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট আমার পিতা এবং জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে তার পরিবারের ১৮ জন সদস্যসহ নৃশংসভাবে হত্যার পর আমি নিজেও শরণার্থী হয়ে পড়েছিলাম। পরিবারের সদস্যদের মধ্যে কেবলমাত্র আমি এবং আমার ছোট বোন শেখ রেহানা সে সময় বিদেশে থাকায় প্রাণে বেঁচে যাই। প্রায় ছয়টি বছর তৎকালিন স্বৈরশাসক জিয়াউর রহমান আমাদেরকে দেশে ফিরতে দেয়নি। যে কারণে, ভারতে শরণার্থী হিসেবে আশ্রয় গ্রহণে বাধ্য হই।

ওই সংলাপে প্রধানমন্ত্রী মিথ্যা এবং বিদ্বেষ প্রসূত বক্তব্যের বিস্তার রোধে ডিজিটাল ব্যবস্থা গ্রহণের কথা জানিয়ে বলেন, সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে আমাদের আঞ্চলিক এবং বৈশ্বিক উভয় অংশীদারদের সঙ্গেই চমৎকার সহযোগিতা বিদ্যমান রয়েছে। যে কারণে, ২০০৬ সালের ১ জুলাই বাংলাদশের হলি আর্টিজান বেকারীতে সন্ত্রাসি হামলার পর এই পর্যন্ত আর কোন বড় ধরনের ঘটনা ঘটতে পারেনি। আমাদের জনগণ এখন সতর্ক রয়েছে কেননা আমরা তাঁদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং নিরাপত্তা ব্যবস্থায় সহযোগিতার জন্য আমরা আমাদের সীমানার গণ্ডি পেরিয়ে গেছি।

জলবায়ু পরিবর্তন ইস্যুতে শেখ হাসিনা বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাবের জন্যই বিশ্বব্যাপী বছরজুড়ে ঘুর্ণিঝড়, বন্যা এবং ক্ষরার পরিমাণ অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে গেছে।

জলবায়ুর বিরূপ প্রভাব মোকাবেলায় তার সরকার ‘বাংলাদেশ ক্লাইমেট চেঞ্জ স্ট্র্যাটেজি এন্ড অ্যাকশন প্ল্যান ২০০৯ প্রণয়ন করেছে উলে­খ করে সরকার প্রধান বলেন, ‘এই অ্যাকশন প্ল্যানের আওতায় নিজস্ব সম্পদের দ্বারা বাংলাদেশ ক্লাইমেট চেঞ্জ ট্রাস্ট ফান্ড গঠন করা হয়েছে। এই ট্রাস্ট ফান্ড গঠনের পরে প্রায় কয়েকশ’ প্রকল্পে যার বেশিরভাগই অভিযোজন এবং অভিবাসন সংক্রান্ত তাতে প্রায় ৪৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ব্যয় করা হয়েছে।

নারীর ক্ষমতায়নকে তার সরকারের একটি অন্যতম নীতি আখ্যায়িত করে শেখ হাসিনা বলেন, একটি দেশের সার্বিক উন্নয়ন ও সমৃদ্ধিতে নারী এবং পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিত করাটা জরুরি। এ সময় প্রধানমন্ত্রী দেশে নারীর ক্ষমতায়নের চিত্র তুলে ধরতে গিয়ে সকল শ্রেণী পেশার ক্ষেত্রে সরকার নারীর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করেছে উল্লে­খ করে বলেন, প্রশাসন, রাজনীতি, স্থানীয় সরকার, সামরিক বাহিনী, পুলিশ, নিরাপত্তা বাহিনী এমনকি জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনেও বাংলাদেশের নারীরা সাফল্যের সঙ্গে নিয়োজিত রয়েছে।

শেখ হাসিনা বলেন, কাঙ্ক্ষিত জাতীয় উন্নয়ন ও অগ্রগতির জন্য নারী-পুরুষের সমান অংশগ্রহণ অপরিহার্য। সরকার মনে করে যে, এ জন্য নারীর ক্ষমতায়ন তার সরকারের নীতির গুরুত্বপূর্ণ অংশ। বাংলাদেশে রাজনীতি, সরকার, জাতীয় সংসদ, স্থানীয় সংস্থা, সামরিক বাহিনী, পুলিশ বাহিনী ও নিরাপত্তা সংস্থা এবং এমনকি জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী বাহিনীসহ সর্বক্ষেত্রে নারীরা উচ্চপদে আসীন।

প্রধানমন্ত্রী তথ্যপ্রযুক্তি (আইসিটি) ভিত্তিক ডিজিটাল সার্ভিস চালু, বিশ্বশান্তি রক্ষায় অবদানের পাশাপাশি আর্থসামাজিক খাতগুলোতে তার সরকারের সাফল্যের কথা উল্লে­খ করে বলেন, বাংলাদেশ তার আর্থসামাজিক উন্নয়নে গর্বিত। তিনি বলেন, বাংলাদেশ যথাসময়েই এমডিজি অর্জন করেছে এবং ২০৩০ সালের মধ্যে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য-২০৩০ অর্জনে এগিয়ে যাচ্ছে। আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে দেশের সর্বত্র উন্নয়নের সুফল পৌঁছে দেয়া।

শেখ হাসিনা বলেন, দ্রুত অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও বাস্তবমুখী জননীতির মাধ্যমে গ্রামের মানুষের জীবনযাত্রার মানোন্নয়নে আমাদের নতুন স্লোগান হচ্ছে ‘আমার গ্রাম-আমার শহর’। এই কৌশল ও প্রচেষ্টা ২০১৪ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে উন্নয়নশীল দেশে পরিণত হতে প্রয়োজনীয় সব ধরনের মানদণ্ড অর্জন নিশ্চিত করেছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আইএমএফ রিপোর্ট-২০১৯-এ বাংলাদেশ এশিয়ার দ্বিতীয় বৃহৎ অর্থনীতি এবং পিপিপি হিসেবে বিশ্বের ৩০তম বৃহৎ অর্থনীতি হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করেছে। এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের (এডিবি) সর্বশেষ প্রতিবেদন বলা হয়েছে যে, এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে বাংলাদেশ হচ্ছে দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতির দেশ।

পরে, প্রধানমন্ত্রী রোহিঙ্গা, মুসলিম উম্মাহর ঐক্য, তৈরি পোশাক খাতের অবস্থা, খাদ্য নিরাপত্তা, সামাজিক নিরাপত্তা ও নারীর ক্ষমতায়নসহ বিভিন্ন বিষয়ে প্রশ্নের জবাব দেন। রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন সম্পর্কিত এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে মিয়ানমারের আলোচনা হয়েছে এবং তা অব্যাহত রয়েছে। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় এই আলোচনা প্রক্রিয়ায় সমর্থন জানিয়েছে। সমস্যা হচ্ছে যে রোহিঙ্গারা নিরাপত্তাহীনতা বোধ করে বলে দেশে ফিরে যেতে চাচ্ছে না।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, মিয়ানমার ১৯৮২ সালে তাদের সংবিধান পরিবর্তন করে। সংবিধানে তারা রোহিঙ্গাদেরকে তাদের নাগরিক হিসেবে না বলে বহিরাগত বলে অভিহিত করেছে। বাংলাদেশ ও মিয়ানমার রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনের জন্য সংলাপ শুরু করে। এক পর্যায়ে মিয়ানমার বাংলাদেশ থেকে তাদের নাগরিকদের দেশে ফিরিয়ে নিতে সম্মত হয়।

শেখ হাসিনা বলেন, জাতিসংঘের সকল সংস্থা ও অন্যান্য সংস্থা রোহিঙ্গাদের সহযোগিতার জন্য কাজ করছে। মিয়ানমারের উচিত এমন পরিবেশ তৈরি করা যাতে রোহিঙ্গারা দেশে ফিরে গিয়ে তাদের নিজ ভূমিতে বসবাস করতে পারে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, সরকার একটি দ্বীপের উন্নয়ন করে সেখানে রোহিঙ্গাদের স্থানান্তর করতে ঘরবাড়ি, ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্র ও খাদ্য মজুত রাখার গুদামঘর নির্মাণ করেছে। তিনি বলেন, যদি আমরা ভাসান চর নামের ওই দ্বীপে তাদেরকে স্থানান্তর করতে পারি, তাহলে কিছু লোক কর্মসংস্থানের সুযোগ পাবে এবং তাদের শিশুরা শিক্ষার সুবিধা পাবে। কিন্তু এক্ষেত্রে কাজ করতে গিয়ে আমার ধারণা হয়েছে যে, কক্সবাজার রোহিঙ্গা শিবিরে সম্পৃক্ত বিভিন্ন সংগঠন চায় না এসব লোক তাদের দেশে ফিরে যাক। তারা (সংগঠনগুলো) রোহিঙ্গাদের আটকানোর চেষ্টা করছে।

মুসলিম উম্মাহ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, মুসলিম দেশগুলোর মধ্যে যখন কোন সমস্যা দেখা দেবে, তখন তা সংলাপ অথবা আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করা হবে। আপনারা জানেন কোথায় সমস্যার সমাধান নিহিত রয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, অনেক সম্পদশালী দেশ রয়েছে তারা তাদের সম্পদ নিজেদের জন্য ব্যবহার করতে পারছে না এবং তাদের যারা সহযোগিতা করছে তাদেরও ভূমিকা রাখার সুযোগ রয়েছে। তবে এ ক্ষেত্রে তারা বিভক্তি ও শাসন করার নীতি গ্রহণ করেছে।

তিনি বলেন, এটি অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক পরিস্থিতি এবং মুসলিম জনগণকে তা অনুধাবন করতে হবে।

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
প্রবাসীদের ভোটাধিকারের দাবিতে প্যারিসে সমাবেশ
প্রবাসীদের ভোটাধিকারের দাবিতে প্যারিসে সমাবেশ
ট্রাম্পের বিরোধিতা সত্বেও জরিপে এগিয়ে জোহরান
ট্রাম্পের বিরোধিতা সত্বেও জরিপে এগিয়ে জোহরান
কানাডায় জমকালো আয়োজনে সম্পন্ন হলো সোর্ডস ব্রাদারহুড কাপ
কানাডায় জমকালো আয়োজনে সম্পন্ন হলো সোর্ডস ব্রাদারহুড কাপ
কুয়েত প্রবাসীদের জন্য স্বস্তির খবর দিল বাংলাদেশ বিমান
কুয়েত প্রবাসীদের জন্য স্বস্তির খবর দিল বাংলাদেশ বিমান
টরন্টোয় বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
টরন্টোয় বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
‘সাহাবাদের আদর্শেই জাতির পরিবর্তন সম্ভব’
‘সাহাবাদের আদর্শেই জাতির পরিবর্তন সম্ভব’
স্পেনে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
স্পেনে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
টরন্টোয় ‘প্রাচ্য প্রতিচ্য নাট্য’ দলের যাত্রা শুরু
টরন্টোয় ‘প্রাচ্য প্রতিচ্য নাট্য’ দলের যাত্রা শুরু
অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই এসোসিয়েশন ক্যালগেরি শাখার গালা নাইট
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই এসোসিয়েশন ক্যালগেরি শাখার গালা নাইট
দক্ষিণ কোরিয়ায় দুর্ঘটনায় আইসিইউতে কুমিল্লার তিন শিক্ষার্থী
দক্ষিণ কোরিয়ায় দুর্ঘটনায় আইসিইউতে কুমিল্লার তিন শিক্ষার্থী
মালয়েশিয়ায় নানা আয়োজনে উদযাপিত হচ্ছে ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)
মালয়েশিয়ায় নানা আয়োজনে উদযাপিত হচ্ছে ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)
সর্বশেষ খবর
জন্মদিনে ভক্তদের যা বললেন অক্ষয়
জন্মদিনে ভক্তদের যা বললেন অক্ষয়

এই মাত্র | শোবিজ

ঢাকা-কাঠমান্ডু রুটে বিমানের ফ্লাইট স্থগিত
ঢাকা-কাঠমান্ডু রুটে বিমানের ফ্লাইট স্থগিত

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজামুখী নৌবহরে আবারও হামলা
গাজামুখী নৌবহরে আবারও হামলা

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে নিয়ে কথা বলার মতো কিছুই নেই: অশ্বিন
বাংলাদেশকে নিয়ে কথা বলার মতো কিছুই নেই: অশ্বিন

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভালুকায় ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
ভালুকায় ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হত্যা মামলায় ভার্চুয়ালি হাজিরা দিলেন মেনন-ইনুসহ ৬ জন
হত্যা মামলায় ভার্চুয়ালি হাজিরা দিলেন মেনন-ইনুসহ ৬ জন

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সংসদে ট্রাম্পের বাণিজ্য চুক্তি রক্ষা করবেন ইইউ প্রধান
সংসদে ট্রাম্পের বাণিজ্য চুক্তি রক্ষা করবেন ইইউ প্রধান

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির আহ্বান পররাষ্ট্র উপদেষ্টার
গাজায় অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির আহ্বান পররাষ্ট্র উপদেষ্টার

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

এক মন্ত্রীর দুই চিত্র, ছবিই কথা বলছে!
এক মন্ত্রীর দুই চিত্র, ছবিই কথা বলছে!

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল সবসময় মার্কিন স্বার্থে কাজ করে না: ড্যানি ড্যানন
ইসরায়েল সবসময় মার্কিন স্বার্থে কাজ করে না: ড্যানি ড্যানন

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠানে ৪১৬২৭ শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ
এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠানে ৪১৬২৭ শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন দলের নিবন্ধন চূড়ান্ত করতে কাল ইসির বৈঠক
নতুন দলের নিবন্ধন চূড়ান্ত করতে কাল ইসির বৈঠক

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

রুশ ড্রোন পোল্যান্ডের আকাশসীমায়, বেশ কয়েকটি ভূপাতিতের দাবি
রুশ ড্রোন পোল্যান্ডের আকাশসীমায়, বেশ কয়েকটি ভূপাতিতের দাবি

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেল রিজার্ভের গভর্নর লিসা কুকের অপসারণ আটকে দিলেন মার্কিন আদালত
ফেডারেল রিজার্ভের গভর্নর লিসা কুকের অপসারণ আটকে দিলেন মার্কিন আদালত

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাহারোলে বিষমুক্ত সবজি চাষে কৃষকদের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
কাহারোলে বিষমুক্ত সবজি চাষে কৃষকদের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৫৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সিলেট ওসমানী হাসপাতালে দুদকের অভিযান
সিলেট ওসমানী হাসপাতালে দুদকের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বোচ্চ ভোটে বিজয়ী ইসলামী ছাত্রী সংস্থার সভানেত্রী তামান্না
সর্বোচ্চ ভোটে বিজয়ী ইসলামী ছাত্রী সংস্থার সভানেত্রী তামান্না

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মোহাম্মদপুরে গণপিটুনিতে আবারও ২ ছিনতাইকারী নিহত
মোহাম্মদপুরে গণপিটুনিতে আবারও ২ ছিনতাইকারী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪৯তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষা ১০ অক্টোবর
৪৯তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষা ১০ অক্টোবর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮২৩
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮২৩

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পীরগঞ্জ পৌরসভায় বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ বন্ধ, দুর্ভোগে বাসিন্দারা
পীরগঞ্জ পৌরসভায় বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ বন্ধ, দুর্ভোগে বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটকেন্দ্রের খসড়া তালিকা প্রকাশ
ভোটকেন্দ্রের খসড়া তালিকা প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ বাছাইয়ে সর্বোচ্চ গোলের ইতিহাসে রোনালদো
বিশ্বকাপ বাছাইয়ে সর্বোচ্চ গোলের ইতিহাসে রোনালদো

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফুটবলে সবসময় জেতা যায় না : স্কালোনি
ফুটবলে সবসময় জেতা যায় না : স্কালোনি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বোয়ালমারীতে গাছ চাপায় শ্রমিকের মৃত্যু
বোয়ালমারীতে গাছ চাপায় শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকসু নির্বাচনে আধিপত্যবিরোধী ঐক্য প্যানেল ঘোষণা
রাকসু নির্বাচনে আধিপত্যবিরোধী ঐক্য প্যানেল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে যাত্রী ছাউনি নির্মাণের নামে খাল ভরাটের প্রতিবাদ
নোয়াখালীতে যাত্রী ছাউনি নির্মাণের নামে খাল ভরাটের প্রতিবাদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে দেড় ডজন মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা
হবিগঞ্জে দেড় ডজন মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আমিরাতের বিপক্ষে যেমন হতে পারে ভারতের একাদশ
আমিরাতের বিপক্ষে যেমন হতে পারে ভারতের একাদশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মলদোভার জালে নরওয়ের ১১ গোল, হলান্ড একাই ৫
মলদোভার জালে নরওয়ের ১১ গোল, হলান্ড একাই ৫

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার পথেই গেলেন অলি, নেপালকে পথ দেখাল বাংলাদেশ
হাসিনার পথেই গেলেন অলি, নেপালকে পথ দেখাল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী
ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন
ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ
চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনে কোন কেন্দ্রে কত ভোট পড়ল?
ডাকসু নির্বাচনে কোন কেন্দ্রে কত ভোট পড়ল?

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিক্ষোভকারীদের আগুনে পুড়ে মারা গেলেন নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী
বিক্ষোভকারীদের আগুনে পুড়ে মারা গেলেন নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট কারচুপির অভিযোগ এনে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল
ভোট কারচুপির অভিযোগ এনে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বয়কট! ডাকসু বর্জন করলাম : উমামা ফাতেমা
বয়কট! ডাকসু বর্জন করলাম : উমামা ফাতেমা

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালে অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আলোচনায় কে এই তরুণ নেতা বালেন শাহ?
নেপালে অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আলোচনায় কে এই তরুণ নেতা বালেন শাহ?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধুর ক্যান্টিনে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ছাত্রদল প্যানেল
মধুর ক্যান্টিনে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ছাত্রদল প্যানেল

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই সর্ব মিত্র চাকমা
বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই সর্ব মিত্র চাকমা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম
ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারে ইসরায়েলি হামলায় দু’জন নিহত, দাবি রিপোর্টে
কাতারে ইসরায়েলি হামলায় দু’জন নিহত, দাবি রিপোর্টে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্রে আমাদের এতিমের মতো দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে : আবিদুল
ভোটকেন্দ্রে আমাদের এতিমের মতো দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে : আবিদুল

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই পরিকল্পিত প্রহসন প্রত্যাখ্যান করলাম : ফেসবুক পোস্টে আবিদ
এই পরিকল্পিত প্রহসন প্রত্যাখ্যান করলাম : ফেসবুক পোস্টে আবিদ

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চার বছরে ভারতের তিন প্রতিবেশী দেশে গণঅভ্যুত্থান, সরকারের পতন
চার বছরে ভারতের তিন প্রতিবেশী দেশে গণঅভ্যুত্থান, সরকারের পতন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন আহমদ
ডাকসু নির্বাচন নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন আহমদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাতারে ইসরায়েলি হামলা: হামাস নেতারা কি বেঁচে আছেন?
কাতারে ইসরায়েলি হামলা: হামাস নেতারা কি বেঁচে আছেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালের অর্থমন্ত্রীকে জনতার পিটুনি
নেপালের অর্থমন্ত্রীকে জনতার পিটুনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি ভিসির সঙ্গে ছাত্রদলের সাক্ষাৎ, ডাকসু নির্বাচন নিয়ে তিন বিষয়ে উদ্বেগ
ঢাবি ভিসির সঙ্গে ছাত্রদলের সাক্ষাৎ, ডাকসু নির্বাচন নিয়ে তিন বিষয়ে উদ্বেগ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা চলছে
ডাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা চলছে

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি
হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি

৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

দোহায় ইসরায়েলি হামলার ‘কঠোর নিন্দা’ জানাল কাতার
দোহায় ইসরায়েলি হামলার ‘কঠোর নিন্দা’ জানাল কাতার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার কাতারে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
এবার কাতারে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন : ১২ সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে ছাত্রশিবিরের জয়
ডাকসু নির্বাচন : ১২ সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে ছাত্রশিবিরের জয়

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচন: ৬ কেন্দ্রের গণনা শেষে সাদিক কায়েমের ধারেও নেই কেউ
ডাকসু নির্বাচন: ৬ কেন্দ্রের গণনা শেষে সাদিক কায়েমের ধারেও নেই কেউ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিক্ষার্থীরা এটিকে তাদের রায় মনে করলে সম্মান জানাই : হামিম
শিক্ষার্থীরা এটিকে তাদের রায় মনে করলে সম্মান জানাই : হামিম

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাতির উদ্দেশে ভাষণে কড়া সতর্কবার্তা নেপালের সেনাপ্রধানের
জাতির উদ্দেশে ভাষণে কড়া সতর্কবার্তা নেপালের সেনাপ্রধানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বোচ্চ ভোটে বিজয়ী ইসলামী ছাত্রী সংস্থার সভানেত্রী তামান্না
সর্বোচ্চ ভোটে বিজয়ী ইসলামী ছাত্রী সংস্থার সভানেত্রী তামান্না

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আপত্তিকর ছবি ভাইরাল, আদালতে ঐশ্বরিয়া
আপত্তিকর ছবি ভাইরাল, আদালতে ঐশ্বরিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডাকসুতে বিস্ময়কর ফল
ডাকসুতে বিস্ময়কর ফল

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো জমজমাট আমের বাজার
এখনো জমজমাট আমের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী আসলাম জামায়াতের আনোয়ার
বিএনপির প্রার্থী আসলাম জামায়াতের আনোয়ার

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শেষ হয় না পারকি পর্যটন কমপ্লেক্সের নির্মাণকাজ
শেষ হয় না পারকি পর্যটন কমপ্লেক্সের নির্মাণকাজ

নগর জীবন

ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে কুবি শিক্ষার্থী ও তার মাকে হত্যা
ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে কুবি শিক্ষার্থী ও তার মাকে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছিল কড়া নিরাপত্তা
ছিল কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবহন সেক্টরের মাফিয়া
পরিবহন সেক্টরের মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির পাঁচ মনোনয়ন প্রত্যাশীর দৌড়ঝাঁপ
বিএনপির পাঁচ মনোনয়ন প্রত্যাশীর দৌড়ঝাঁপ

নগর জীবন

শেয়ারবাজারে ঢালাও দরপতন
শেয়ারবাজারে ঢালাও দরপতন

পেছনের পৃষ্ঠা

নানান সমস্যায় ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন
নানান সমস্যায় ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃষ্টি ও ঢলে পানিবন্দি দুই হাজার পরিবার
বৃষ্টি ও ঢলে পানিবন্দি দুই হাজার পরিবার

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয় বছরে সর্বাধিক অপহরণ
ছয় বছরে সর্বাধিক অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু
ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু

নগর জীবন

ক্বিনব্রিজ থেকে উচ্ছেদ হবে হকার, বন্ধ হবে প্রবেশমুখ
ক্বিনব্রিজ থেকে উচ্ছেদ হবে হকার, বন্ধ হবে প্রবেশমুখ

নগর জীবন

আবু সাঈদের ত্রুটিপূর্ণ সুরতহাল প্রতিবেদন দিতে বাধ্য করা হয়
আবু সাঈদের ত্রুটিপূর্ণ সুরতহাল প্রতিবেদন দিতে বাধ্য করা হয়

পেছনের পৃষ্ঠা

নুরাল পাগলার ভক্ত হত্যায় মামলা
নুরাল পাগলার ভক্ত হত্যায় মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয় মাস বন্ধ সার কারখানা
ছয় মাস বন্ধ সার কারখানা

দেশগ্রাম

নেপালের পরিস্থিতি নিয়ে যা বললেন মমতা
নেপালের পরিস্থিতি নিয়ে যা বললেন মমতা

পূর্ব-পশ্চিম

সীমানা নির্ধারণ নিয়ে বিক্ষোভ হরতাল অবরোধ
সীমানা নির্ধারণ নিয়ে বিক্ষোভ হরতাল অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিএমপির ছয় কর্মকর্তাকে বদলি
ডিএমপির ছয় কর্মকর্তাকে বদলি

নগর জীবন

১৬০০ লিটার নকল মবিলসহ গ্রেপ্তার ২
১৬০০ লিটার নকল মবিলসহ গ্রেপ্তার ২

নগর জীবন

চোর আখ্যা দিয়ে পিটিয়ে হত্যা আসামি গ্রেপ্তার
চোর আখ্যা দিয়ে পিটিয়ে হত্যা আসামি গ্রেপ্তার

নগর জীবন

বকেয়া বেতন দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ
বকেয়া বেতন দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ

দেশগ্রাম

চমেকের গ্র্যান্ড রিইউনিয়নের নিবন্ধন উদ্বোধন
চমেকের গ্র্যান্ড রিইউনিয়নের নিবন্ধন উদ্বোধন

নগর জীবন

ছেষট্টিতেই মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেছিলেন যাঁরা
ছেষট্টিতেই মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেছিলেন যাঁরা

সম্পাদকীয়

এশিয়া কাপে ইতিহাস লিখতে চান লিটন
এশিয়া কাপে ইতিহাস লিখতে চান লিটন

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের পথেই নেপাল
বাংলাদেশের পথেই নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনের ধারে মাদকের হাট
রেললাইনের ধারে মাদকের হাট

পেছনের পৃষ্ঠা

সাংবাদিক আরিফিন তুষার আর নেই
সাংবাদিক আরিফিন তুষার আর নেই

নগর জীবন