করোনাভাইরাসের বিস্তার রোধে বৃটেনে লকডাউন জারি রয়েছে। ব্রিটেনের মহামারি বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করে দিয়ে বলেছেন, আগামী কযেক সপ্তাহের মধ্যে কয়েক হাজার মানুষের প্রাণ কাড়তে পারে করোনায়।
তিনি বলেন, করোনাভাইরাসের বিস্তার ঠেকাতে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করার লক্ষে বিভিন্ন ধরনের বিধি নিষিধ আরোপ করা হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় করোনা ভাইরাসের বিস্তার ঠেকাতে লন্ডনে ফেস মাস্ক পরাকে বাধ্যতামূলক ঘোষণা করতে সরকারের সঙ্গে লবিং চালিয়ে যাচ্ছেন।
ব্রিটেনে জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বর্তমানে ফেস-কভারিং ব্যবহারের পরামর্শ দিচ্ছেন না, খান নির্দেশিকা পরিবর্তন করার জন্য লবিং করছেন।
বুধবার নিউইয়র্কে এটি বাধ্যতামূলক করার পরে এটি এসেছে, একই ধরনের প্রকল্পগুলো চেক প্রজাতন্ত্র এবং স্লোভাকিয়াতেও পরিচালিত হচ্ছে।
ব্রিটিশ সরকারের সামাজিক দূরত্ব নির্দেশিকাতে মুখোশ মুখোশের কথা উল্লেখ করা হয়নি। তবে বিশ্বজুড়ে প্রমাণ হচ্ছে এটি কার্যকর,”
“আমি আমাদের সরকার এবং পরামর্শদাতাদের পরামর্শ পরিবর্তন করার জন্য তদবির করছি, এবং আমি চাই আমাদের দ্রুত করা উচিত।
তিনি বলেন, পরিবহন কিংবা জরুরি কাজে বাহিরে আসা মানুষদের অবশ্যই ফেস মাস্ক পরে বের হতে বলেছেন মেয়র সাদিক খান।
মেয়র বলেন, লন্ডনে পরিবহন কাজে কিংবা বাজারের জন্য আসা মানুষদের অবশ্যই মাস্ক পরতে হবে এবং মুখে মাস্ক পরাকে বাধ্যতামূলক ঘোষণা করা উচিত। যেসব জায়গায় সামাজিক দুরত্ব মেনে চলা যায় না সে সব জায়গার জন্য মাস্ক পড়া কিংবা এমন কিছু পরা যেটা মুখমন্ডলকে সুরক্ষিত রাখবে।
বিশ্বজুড়ে এমন অনেক উদাহরন রয়েছে যে, মুখে মাস্ক পড়ে থাকলে ভাইরাসের বিস্তার রোধ করা সম্ভব।
এদিকে, যখন কমপেক্ষ ৬ ফুট দুরত্ব রেখে চলা সম্ভাবনা তখন মুখে মুখোশ পরাকে বিকল্প হিসেবে ঘোষণা দিয়েছে লন্ডনের মেয়র।
বিডি প্রতিদিন/আরাফাত