শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৫২, সোমবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২১

‘বঙ্গবন্ধু জেলে গেলে ছাত্রলীগের দেখভাল করতেন বেগম মুজিব’

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
‘বঙ্গবন্ধু জেলে গেলে ছাত্রলীগের দেখভাল করতেন বেগম মুজিব’

‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছাত্রলীগ প্রতিষ্ঠা করেছেন। মানুষের অধিকার আদায়ের আন্দোলন-সংগ্রাম করতে গিয়ে তিনি যখন জেলে যেতেন তখন বেগম মুজিব ছাত্রলীগের দেখভাল করতেন।’

রবিবার সিডনি সময় রাত সাড়ে ৮টায় ‘গৌরব ও অহংকারের ছাত্রলীগ- অতীত, বর্তমানের সোনালী আড্ডায়’ শীর্ষক ভার্চুয়াল আলোচনা অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে বক্তারা এসব কথা বলেন। সভাটির আয়োজন করে মাসিক মুক্তমঞ্চ। সঞ্চালনা করেন মাসিক মুত্তমঞ্চের প্রধান সম্পাদক নোমান শামীম। আলোচনা সভায় উঠে আসে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সংগ্রামী সোনালী সময়ের অনেক গল্প, অনেক না জানা তথ্য। 

ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি অ্যাডভোকেট বলরাম পোদ্দার বলেন, বরিশাল সবসময়ই আন্দোলন-সংগ্রামের একটি সূতিকাগার ছিল। আমি স্কুলজীবন থেকে ছাত্রলীগ করতাম, স্কুল কমিটির সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। তখন আমাদের নেতাদের মধ্যে একটা আন্তরিকতা ছিল। তারা নিয়মিত কর্মীদের খোঁজ খবর নিত। যেসব কর্মী নিয়মিত মিটিং-মিছিলে অংশ নিত তারা যদি হঠাৎ অনুপস্থিত থাকতো তাহলে নেতারা খোঁজখবর নিতো। বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তির পরেও নেতাদের মধ্যে আমরা আন্তরিকতা পেয়েছি। কিন্তু বর্তমানে আওয়ামী লীগে অনেক অনুপ্রবেশকারী ঢুকে গেছে, তারাই ছাত্রলীগের সুনাম ক্ষুণ্ন করছে।

তিনি বলেন, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ বিশ্বের বুকে গৌরবের সঙ্গে মাথা তুলে দাঁড়িয়েছে। বাংলাদেশ আজ রাজনৈতিক, অর্থনৈতিকভাবে সারাবিশ্বে প্রশংসা কুড়িয়েছে শেখ হাসিনার নেতৃত্বেই। এটির পেছনেও ছাত্রলীগের অবদান রয়েছে। বর্তমানে করোনা মহামারি মোকাবিলায়ও ছাত্রলীগ প্রশংসামূলক ভূমিকা রেখেছে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছাত্রলীগ প্রতিষ্ঠা করেছেন। তিনি যখন জেলে যেতেন তখন বেগম মুজিব ছাত্রলীগের দেখভাল করতেন।

বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি শাহাজাদা মহীউদ্দীন বলেন, ৮৬র নির্বাচনে ড. কামাল হোসেন সাহেব তখনও নাটের গুরু ছিলেন, এখনো নাটের গুরু, সিএইএ’র এজেন্ট। বঙ্গবন্ধু থেকে শেখ হাসিনা কারো নির্বাচন বয়কটের কোনো ইতিহাস নেই। এরশাদই নির্বাচনে মিডিয়া ক্যু করে আওয়ামী লীগকে হারিয়ে দিয়েছিলো। তখন ঢাকা মেডিক্যালের হোস্টেলগুলো ছিলো আমাদের শেষ আশ্রয়। সেখানে ছাত্রসমাজ ছিলো ছাত্রলীগের দখলে। সেখান থেকে আমরা ১/২ মিনিটের জন্য ফোন দিয়ে বাসায় যোগাযোগ করতাম। সেসময় শফিক ভাই ছাত্রলীগের নেতা ছিলেন। তাদের নেতৃতেই আমরা রাজনীতি, আন্দোলন, সংগ্রাম করেছি। সেলিম, দেলোয়ার, রওশোন বসুনিয়া যাদেরকে হত্যা করা হয়েছে, এরশাদবিরোধী আন্দোলনে যতজন শহীদ হয়েছেন, সবাই ছাত্রলীগের। কেউ বলতে পারবে না ছাত্রদলের কেউ নিহত বা হতাহত হয়েছে। সব নিহত নেতাকর্মী ছাত্রলীগের। কারণ, ছাত্রলীগ যা বলে, তা করে, রাজপথে জীবন দিয়ে প্রমাণ করে তারা ঐতিহ্যের ধারক,তারা বেইমান না। তারা রাজপথ ছেড়ে পালায় না। 

তিনি বলেন, ছাত্রলীগের উপর ছাত্রদল ও ছাত্রসমাজ মিলে অত্যাচার করতো। প্রতিষ্ঠার পর থেকে করোনাকালীন সঙ্কট পর্যন্ত ছাত্রলীগ তার মানবসেবার ঐতিহ্য বজায় রেখেছে। 

ঢাকা দক্ষিণ ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাকালীন সাবেক সভাপতি মো.শফিকুল আলম বলেন, আমি সেই ৭৯ সাল থেকেই প্রত্যক্ষভাবে ছাত্রলীগের সঙ্গে জড়িত। এরপর ৮১ সালের দিকে ঢাকায় আসি। আর নব্বইয়ের গণ-অভ্যুত্থানের সময় ছাত্রলীগই ছিল মূল ভূমিকায়। সেসময় সরসরি আন্দোলন-সংগ্রামে জড়িত থাকায় অনেক ঘটনারই স্বাক্ষী আমি।

ঢাকা মেডিকেল কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও  বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটি সাবেক সদস্য প্রফেসর ড. আবুল হাসনাৎ মিল্টন বলেন,৭৫ এর পর বাংলাদেশে বিএনপি ও জাতীয় পার্টি ছিল মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ। আপনি এরশাদকে স্বৈরশাসক বলেন গালি দেন আর জিয়াউর রহমানকে পূজো করেন-এটা তো হবে না। শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের পরপরই প্রথম আঘাতটা করা হয় ছাত্রলীগের উপর। ছাত্রলীগকে বিভক্ত করে দেওয়া হয়। কারণ ছাত্রলীগকে দুর্বল করতে পারলেই শেখ হাসিনাকে দুর্বল করা যাবে। আর শেখ হাসিনাকে দুর্বল করতে পারলেই মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বলেন, বঙ্গবন্ধু বলেন- সব দুর্বল হয়ে যেত।

মতিঝিল থানা ছাত্রলীগ ও সাবেক মহানগর ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক এবং জার্মানির কনস্যুলেট জেনারেল ইঞ্জি হাসনাত মিয়া বলেন, পৃথিবীতে খুব কম ছাত্রই সংগঠনই রয়েছে এমন, যে ভাষা আন্দোলনের সময় থেকে দেশ স্বাধীন হওয়া পর্যন্ত নানান ভূমিকা পালন করেছে। ৭৫ এর পর নেত্রী দেশের আসার পর তার হাতকে শক্তিশালী করতে আগে তিনি ছাত্রলীগকে সংগঠিত করেছে। বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার পেতে যা কিছু করা প্রয়োজন এর জন্য তিনি এই ছাত্র সংগঠনটি গঠন করেছেন।

তিনি বলেন, নকশাল, জামাত, জাসদ, বিএনপি প্রায়ই আমাদের মতিঝিলের অফিসে হামলা করতো। রাতের পর রাত ছিলাম ঘর ছাড়া, ক্লাসে যেতে পারিনি। আমরা শখে দেশ ত্যাগ করিনি। আমাদের করতে বাধ্য করা হয়েছে। আমরা জীবন বাঁচানোর জন্য বিদেশে। সে কারণে সঠিক ইতিহাস জানতে হবে। 

হাসনাত মিয়া বলেন, আওয়ামী লীগ বারবার জয়ী হয়, কারণ এর নেতৃতে আছেন জননেত্রী শেখ হাসিনা এবং তার সাথে আছে শক্তিশালী বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। এই গৌরবময়য় সংগঠনের কারণে আজকের বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ বারবার রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায়। শেখ হাসিনা ছাত্রলীগের উপর ভরসা করেন বলেই তিনি ছাত্রলীগকে নিয়ে আজকে শক্তিশালীভাবে তার মর্যাদা উপস্থাপন করে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আছেন।

ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ও ডামেকসু’র সাবেক ভিপি ডা. ফরহাদ আলী খান বলেন, ৯০ এর গণআন্দোলনে ছাত্রলীগই ছিল মূল ভূমিকায়। সেসময় ১০ অক্টোবর জিহাদ হত্যার পর ঢাকা মেডিকেল কলেজের ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরাই তার লাশ লুকিয়ে রেখেছিল, যাতে এরশাদের বাহিনী বা পুলিশ নিয়ে যেতে না পারে।


বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
অস্ট্রেলিয়ায় চবি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের নতুন কমিটি গঠন
অস্ট্রেলিয়ায় চবি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের নতুন কমিটি গঠন
বাংলাদেশি নারীদের আত্মনির্ভরতার পথে নতুন দিগন্ত উন্মোচন
বাংলাদেশি নারীদের আত্মনির্ভরতার পথে নতুন দিগন্ত উন্মোচন
কানাডায় পূজা পরিষদের কালীপূজা ও দীপাবলি অনুষ্ঠিত
কানাডায় পূজা পরিষদের কালীপূজা ও দীপাবলি অনুষ্ঠিত
টরন্টোতে বিভিন্ন দাবিতে সিলেট প্রবাসীদের মানববন্ধন
টরন্টোতে বিভিন্ন দাবিতে সিলেট প্রবাসীদের মানববন্ধন
সন্দ্বীপ সোসাইটির ব্যবস্থাপনায় নিউইয়র্কে খাদ্য-সামগ্রী বিতরণ
সন্দ্বীপ সোসাইটির ব্যবস্থাপনায় নিউইয়র্কে খাদ্য-সামগ্রী বিতরণ
আরব আমিরাতে চট্টগ্রাম উন্নয়ন পরিষদের কমিটি গঠন
আরব আমিরাতে চট্টগ্রাম উন্নয়ন পরিষদের কমিটি গঠন
অস্ট্রেলিয়ান মুসলিম ওয়েলফেয়ার সেন্টারে কুরআন শিক্ষা কর্মসূচি শুরু
অস্ট্রেলিয়ান মুসলিম ওয়েলফেয়ার সেন্টারে কুরআন শিক্ষা কর্মসূচি শুরু
দ্বিতীয়বারের মতো ‘মালাক্কা আন্তর্জাতিক হালাল ফেস্টিভালে’ বাংলাদেশের অংশগ্রহণ
দ্বিতীয়বারের মতো ‘মালাক্কা আন্তর্জাতিক হালাল ফেস্টিভালে’ বাংলাদেশের অংশগ্রহণ
বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব অস্ট্রেলিয়ার নির্বাচনে জর্জ-আলমগীর প্যানেলের জয়
বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব অস্ট্রেলিয়ার নির্বাচনে জর্জ-আলমগীর প্যানেলের জয়
ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী
ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী
নোয়াখালী বিভাগ চেয়ে গ্রিসে প্রবাসীদের সভা
নোয়াখালী বিভাগ চেয়ে গ্রিসে প্রবাসীদের সভা
অকল্যান্ডে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য ক্যারিয়ার কর্মশালা
অকল্যান্ডে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য ক্যারিয়ার কর্মশালা
সর্বশেষ খবর
শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

এই মাত্র | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ অক্টোবর)

২ মিনিট আগে | জাতীয়

সাগরে ফের লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টি
সাগরে ফের লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টি

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

শাবিপ্রবিতে জার্মানিতে উচ্চশিক্ষা বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
শাবিপ্রবিতে জার্মানিতে উচ্চশিক্ষা বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২৪ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২৪ অক্টোবর ২০২৫

২১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

বিশ্বাসী অন্তরের ১০ আমল
বিশ্বাসী অন্তরের ১০ আমল

৩২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সুপারি খোলের রাজ্যে কলা গাছের গেট, কাঁঠাল পাতার পাসপোর্ট!
সুপারি খোলের রাজ্যে কলা গাছের গেট, কাঁঠাল পাতার পাসপোর্ট!

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভার্জিনিয়া গিফ্রের স্মৃতিকথা থেকে কিছু বিষয়
ভার্জিনিয়া গিফ্রের স্মৃতিকথা থেকে কিছু বিষয়

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৮ সাল পর্যন্ত ইন্টার মায়ামিতে থাকছেন মেসি
২০২৮ সাল পর্যন্ত ইন্টার মায়ামিতে থাকছেন মেসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ
বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ জলবায়ু সংকটকে অর্থনৈতিক সুযোগে রূপ দিতে পারে : ডেনিশ রাষ্ট্রদূত
বাংলাদেশ জলবায়ু সংকটকে অর্থনৈতিক সুযোগে রূপ দিতে পারে : ডেনিশ রাষ্ট্রদূত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী থেকে নিখোঁজ ইমামকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর
টঙ্গী থেকে নিখোঁজ ইমামকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সিলেটে দুইদিন বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে দুইদিন বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না
বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শপথ নিলেন চাকসুর বিজয়ীরা
শপথ নিলেন চাকসুর বিজয়ীরা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফের বেড়েছে বিশ্ববাজারে সোনার দাম
ফের বেড়েছে বিশ্ববাজারে সোনার দাম

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ী সংস্কারে মিলল শতবর্ষের লোহার কড়াই, স্থানীয়দের কৌতূহল
রাজবাড়ী সংস্কারে মিলল শতবর্ষের লোহার কড়াই, স্থানীয়দের কৌতূহল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলামোটরে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার চাকরিপ্রত্যাশীদের সড়ক অবরোধ
বাংলামোটরে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার চাকরিপ্রত্যাশীদের সড়ক অবরোধ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাবির নিয়োগে অনিয়ম, সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে অনশন
রাবির নিয়োগে অনিয়ম, সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে অনশন

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরির প্রলোভনে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিতেন এই শিক্ষক
চাকরির প্রলোভনে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিতেন এই শিক্ষক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অগ্নিনিরাপত্তা পরিদর্শন সপ্তাহ পালনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
অগ্নিনিরাপত্তা পরিদর্শন সপ্তাহ পালনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিখোঁজ অটোচালকের মরদেহ উদ্ধার, চাওয়া হয়েছিল মুক্তিপণ
নিখোঁজ অটোচালকের মরদেহ উদ্ধার, চাওয়া হয়েছিল মুক্তিপণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল
এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৩
মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৩

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত
৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘১৭ বছর মারধর ও ১৫ মামলা খেয়েছি, তবুও দল ছাড়িনি’
‘১৭ বছর মারধর ও ১৫ মামলা খেয়েছি, তবুও দল ছাড়িনি’

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উষ্ণায়নে বিপাকে ক্রিল, হুমকিতে সমুদ্রের খাদ্যচক্র
উষ্ণায়নে বিপাকে ক্রিল, হুমকিতে সমুদ্রের খাদ্যচক্র

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দেশের দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসার বাংলাদেশ পর্ব বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দিলেন বেসিস প্রশাসক
নাসার বাংলাদেশ পর্ব বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দিলেন বেসিস প্রশাসক

১০ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি
রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?
ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ
চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু
গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস
করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?
ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?
দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি
কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার
মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ
ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের
বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু
যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর
হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর
প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিইসির সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
সিইসির সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক
ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’
‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী
নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র
পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফজরের নামাজ মসজিদে আদায় করার ফজিলত
ফজরের নামাজ মসজিদে আদায় করার ফজিলত

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইসরায়েলের সংসদে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাস
ইসরায়েলের সংসদে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন লিটন, বাদ সাইফউদ্দিন
টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন লিটন, বাদ সাইফউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আড়াই মাস পর ভেসে উঠল রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু
আড়াই মাস পর ভেসে উঠল রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু

১৬ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’
‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা
বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা

নগর জীবন

বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল
বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল

নগর জীবন

সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’
সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’

শোবিজ

স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর
স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক
ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক

শোবিজ

মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল
মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সিরিজ জয়
বাংলাদেশের সিরিজ জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন
লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

নগর জীবন

একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার
একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক
গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক

দেশগ্রাম

বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি
বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি

দেশগ্রাম

দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু
দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু

নগর জীবন

১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি
১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি

পেছনের পৃষ্ঠা

শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই
শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি
১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি

শোবিজ

রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়
রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা
হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

কাবাডিতে এলো দুই পদক
কাবাডিতে এলো দুই পদক

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি
বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেবারিটদের জয়ের রাত
ফেবারিটদের জয়ের রাত

মাঠে ময়দানে

থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ
থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ

নগর জীবন

কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস
কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস

মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচার কাজ শেষ আসছে রায়
বিচার কাজ শেষ আসছে রায়

প্রথম পৃষ্ঠা