শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:১৬, শনিবার, ২২ জুন, ২০১৯ আপডেট:

পাখি পালকদের এক দুঃস্বপ্নের নাম 'ফেদার প্লাকিং'!

কৌশিক সরকার কাব্য:
অনলাইন ভার্সন
পাখি পালকদের এক দুঃস্বপ্নের নাম 'ফেদার প্লাকিং'!

নিয়মিত পাখি পালন করেন, তাদের প্রায় সবাই ফেদার প্লাকিং (FEATHER PLUCKING) নামটির সাথে কমবেশি পরিচিত এবং ক্ষেত্রবিশেষে ভুক্তভোগী। সরল ইংরেজি বাংলা করলে যা দাঁড়ায়, 'পালক তুলে ফেলা'। নাম সরল হলেও এর থেকে পরিত্রাণের উপায়টি কিন্তু বেশ জটিল!

ফেদার প্লাকিং নিয়ে বিশদ আলোচনার আগে একটা প্রচলিত ভুল ধারণা এবং এর প্রেক্ষিতে ভুল বা অযথা চিকিৎসার কথা তুলে ধরছি।

ফেদার প্লাকিং আসলে দু'রকম, 
১) পরিণত পাখি তাদের বাচ্চার পালক কামড়ে তুলে ফেলে এবং 
২) পাখি নিজেই নিজের পালক কামড়ে তুলে ফেলে।

প্রচলিত ভুলটা হয় প্রথম সমস্যায় এবং বেশীরভাগ সৌখিন পাখি পালনকারী এটিকেই 'ফেদার প্লাকিং ডিজঅর্ডার' হিসেবে ধরে নিয়ে ব্যবস্থাপত্র দিয়ে থাকেন! এবং প্রচলিত সে ব্যবস্থাপত্রে যে ওষুধ/সাপ্লিমেন্ট দেওয়া হয় সেটা মূলত দ্বিতীয় সমস্যার সমাধান! 

প্রথম উপসর্গটি আমরা দেখতে পাই পাখি যখন আমাদের এভিয়ারিতে বাচ্চা ফুটিয়ে, তার গায়ে সদ্য গজিয়ে ওঠা পালক কামড়ে তুলে ফেলে। আমাদের দেশে প্রচলিতভাবে সবাই ধরে নেয় এই কাজটি পাখি করছে মূলত ক্যালসিয়াম বা অন্যান্য খনিজের ঘাটতির কারণে। কিন্তু পাখি বিশেষজ্ঞদের মতে এর কারণ আসলে ভিন্ন!

সম্ভাব্য দুটো কারণ তারা উল্লেখ করেন। এক- পাখি নতুন করে শারীরিক চাহিদা অনুভব করে নতুন করে বাচ্চা উৎপাদন করতে চায় তাই তারা আগের বাচ্চাদের বাসা (Nest) ছাড়তে বাধ্য করতে এমনটা করে। কিন্তু কমপক্ষে ৪ সপ্তাহ (কিছু পাখির ক্ষেত্রে বেশী) আগে এমনটা করা অস্বাভাবিক কারণ এতে তার বাচ্চার বেচে থাকার (Survival) সম্ভাবনা ক্ষীণ। এবং দুই- এটি নেহায়েত একটি বদঅভ্যস বা মুদ্রাদোষ (ক্ষেত্র বিশেষে কিছু প্রয়োজনীয় উপাদান কামড়ে না খেতে বা কামড়াতে না পারাও এর জন্য দায়ী বলে ধরা হয়, তবে তা সবই নেহায়েত অনুমান ছাড়া কিছু নয়)।

এমন অবস্থায় যা করণীয় তা হল -এমন পাখিদের দ্বারা ভবিষ্যতে বাচ্চা উৎপাদন থেকে বিরত থাকা অথবা দীর্ঘ বিরতির পরে তাদের আবার বাচ্চা উৎপাদন করতে দেওয়া। যদি এতেও স্বভাবে কোন পরিবর্তন না আসে তবে পুরুষ এবং স্ত্রী পাখিটি আলাদা আলাদা অন্য পাখির সাথে ব্রিডিং করিয়ে দেখা। এবং এই সমস্যা চলাকালে বাচ্চা সরিয়ে তাদের নিজে খাইয়ে (Handfeeding) বড় করে তোলা। তবে যারা বাচ্চা খাওয়াতে যথেষ্ট পারদর্শী নন তারা একটা টোটকা অবলম্বন করে থাকেন তা হল বাচ্চার পালকে হালকা অ্যাপল সাইডার ভিনেগার (ACV) লাগিয়ে দেন যাতে এর টক স্বাদ মা/বাবা পাখিকে বাচ্চার পালকে মুখ দেয়া থেকে বিরত রাখে কারণ এই স্বাদ তাদের অপছন্দের। 

এবারে আসি দ্বিতীয় ফেদার প্লকিং সমস্যায় যেটা আসলে প্রধান এবং অন্যতম ভয়াবহ সমস্যা এভিয়ান সেক্টরে যা Pterotillomania  নামে পরিচিত। এক্ষেত্রে পাখি নিজেই নিজের শরীরের পালক কামড়ে উজাড় করে ফেলে, যেখানে পাখির চামড়া স্পস্ট দৃশ্যমান হয়ে ওঠে। এই সমস্যাটি মূলত টিয়া প্রজাতির পাখিদের মধ্যে ব্যপকভাবে দেখা যায়। তবে অন্যান্য পাখির ক্ষেত্রেও এমনটা হতে পারে।

এর কারণ শারীরিক (physical) অথবা মানষিক (psychological)  দুটোই হতে পারে! তবে পাখির দেহে পর্যাপ্ত ক্যালসিয়াম যৌগের অভাব (chelated calcium deficiency) এর অন্যতম প্রধান কারণ। 

শারীরিক কারণসমূহ: 
চামড়ার প্রদাহ (Skin infections), এলার্জি (আমাদের ব্যবহৃত এয়ার ফ্রেসনার, বডি-স্প্রে, ইন্ডাস্ট্রিয়াল ধোঁয়া এমনকি রান্নার ধোয়া থেকে পাখির অ্যালার্জি হতে পারে), প্যারাসাইট ( Bird fleas, Feather lice, Feather mites ইত্যাদি), হরমোনজনিত সমস্যা, টিউমার/ক্যান্সার, আদ্রতা (পর্যাপ্ত আদ্রতার অভাবে চামড়া শুষ্ক হয়ে চুলকানি তৈরি হওয়া)। 

মানষিক কারণসমূহ: 
স্ট্রেস, একাকিত্ব, পর্যাপ্ত জায়গা এবং খেলনা না পাওয়া, রাতে ঠিকঠাক ঘুমাতে না দেয়া বা সময় মেনে না চলা, পর্যাপ্ত আলোবাতাস না পাওয়া, সেক্সুয়াল ফ্রাস্ট্রেশন (সময়মতো সঙ্গী না পাওয়া) ইত্যাদি।

এছাড়া হেভি মেটাল পয়েজনিং থেকেও পাখির মধ্যে এ সমস্যা হতে পারে যেমন, খাচায় ব্যবহৃত সীসা অথবা জিংক এর গ্যালভানাইজিং কামড়ে খেয়ে! কিছু কিছু ক্ষেত্রে এভিয়ান ডায়াগনোসিস-এ দেখা গিয়েছে মেটাল পয়েজনিং ট্রিটমেন্টের পরে ফেদার প্লাকিং-এর অভ্যাস পরিবর্তন হয়ে গেছে।

আমাদের দেশে এভিয়ান সেক্টরে ডাক্তার পাওয়াই মুশকিল সেখানে এভিয়ান ডায়াগনস্টিক সুবিধাসম্পন্ন হসপিটালের শুধু স্বপ্নই দেখতে পারি আমরা। তাই নিজের পাখির রোগ এবং কারণ নির্ণয়ে আমরা যেন আরও সতর্কতা অবলম্বন করি এবং সচেতনতা বৃদ্ধি করে একে অন্যের পাশে থাকি। তাহলেই ধীরে ধীরে সঠিকভাবে এগিয়ে যাবে আমাদের এভিয়ান ইন্ডাস্ট্রি। সুস্থ থাকুক সবার শখের পাখি।

লেখক: সৌখিন পাখি পালক।


বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
এক ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী পদে সর্বোচ্চ ১০ বছর, শর্তসাপেক্ষে একমত বিএনপি
এক ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী পদে সর্বোচ্চ ১০ বছর, শর্তসাপেক্ষে একমত বিএনপি

১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

বিমান চলাচল বন্ধ রাখার সময় বাড়িয়েছে ইরান
বিমান চলাচল বন্ধ রাখার সময় বাড়িয়েছে ইরান

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল নাসরের কোচের দায়িত্ব ছাড়লেন পিওলি
আল নাসরের কোচের দায়িত্ব ছাড়লেন পিওলি

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হামলায় পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে: ইরান
হামলায় পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে: ইরান

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার সঙ্গে অন্তর্বর্তী সরকারের দেখা করা উচিত ছিল : এ্যানি
খালেদা জিয়ার সঙ্গে অন্তর্বর্তী সরকারের দেখা করা উচিত ছিল : এ্যানি

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

হামলার পর ফরদোর পরিস্থিতি দেখতে গিয়েছিল ইসরায়েলি এজেন্টরা: ট্রাম্প
হামলার পর ফরদোর পরিস্থিতি দেখতে গিয়েছিল ইসরায়েলি এজেন্টরা: ট্রাম্প

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্বালানি তেল ও এলএনজি আমদানিসহ ৭ ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন
জ্বালানি তেল ও এলএনজি আমদানিসহ ৭ ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন

২৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে আনসার-ভিডিপির মহাপরিচালকের
প্রশিক্ষণ কার্যক্রম পরিদর্শন
রংপুরে আনসার-ভিডিপির মহাপরিচালকের প্রশিক্ষণ কার্যক্রম পরিদর্শন

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পায়রাবন্দে রোকেয়ার জন্মভিটায় বিরল তানপুরার চারা রোপণ
পায়রাবন্দে রোকেয়ার জন্মভিটায় বিরল তানপুরার চারা রোপণ

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

মাগুরায় ৫ জন সফল উদ্যোক্তাকে সম্মাননা প্রদান
মাগুরায় ৫ জন সফল উদ্যোক্তাকে সম্মাননা প্রদান

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তেহরান থেকে দেশের উদ্দেশে রওনা দিলেন ২৮ বাংলাদেশি
তেহরান থেকে দেশের উদ্দেশে রওনা দিলেন ২৮ বাংলাদেশি

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

চমেকে ২১ দালাল গ্রেফতার
চমেকে ২১ দালাল গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হার্দিকের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জনে মুখ খুললেন বলিউড অভিনেত্রী
হার্দিকের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জনে মুখ খুললেন বলিউড অভিনেত্রী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধান চাষে কৃষকদের সহযোগিতায় হেল্পলাইন চালু করলো ব্রি
ধান চাষে কৃষকদের সহযোগিতায় হেল্পলাইন চালু করলো ব্রি

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

১৩ দেশের গবেষক নিয়ে রাবিতে আন্তর্জাতিক সম্মেলন শুরু
১৩ দেশের গবেষক নিয়ে রাবিতে আন্তর্জাতিক সম্মেলন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৬০৬৯ কোটি টাকার বাজেট অনুমোদন ডিএনসিসির
৬০৬৯ কোটি টাকার বাজেট অনুমোদন ডিএনসিসির

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ২৬
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ২৬

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুমারখালীতে চার প্রতিষ্ঠানে জরিমানা
কুমারখালীতে চার প্রতিষ্ঠানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পর্তুগাল প্রবাসী মাহবুবুল হত্যার বিচার দাবিতে লিসবনে মানববন্ধন
পর্তুগাল প্রবাসী মাহবুবুল হত্যার বিচার দাবিতে লিসবনে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানে আবারও হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প
ইরানে আবারও হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুরা ও উল্টোরথ যাত্রার সময় সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে : ডিএমপি কমিশনার
আশুরা ও উল্টোরথ যাত্রার সময় সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে : ডিএমপি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রেনের টয়লেটে ধর্ষণের অভিযোগ, রেলওয়ের কর্মচারী আটক
ট্রেনের টয়লেটে ধর্ষণের অভিযোগ, রেলওয়ের কর্মচারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গলে রেকর্ড গড়া জোড়া সেঞ্চুরিতে ২১ ধাপ উন্নতি শান্তর
গলে রেকর্ড গড়া জোড়া সেঞ্চুরিতে ২১ ধাপ উন্নতি শান্তর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়ায় বিশ্ব পরিবেশ দিবস পালিত
কুলাউড়ায় বিশ্ব পরিবেশ দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি ঘোষণা
বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিদ্ধিরগঞ্জে ৪ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে ৪ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্পকে নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য মনোনয়ন
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্পকে নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য মনোনয়ন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড় সীমান্তে ১৮ জনকে পুশইন
পঞ্চগড় সীমান্তে ১৮ জনকে পুশইন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
ফোনালাপে ইরানের প্রেসিডেন্টকে যা বললেন সৌদি যুবরাজ
ফোনালাপে ইরানের প্রেসিডেন্টকে যা বললেন সৌদি যুবরাজ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল
যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে
হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা
ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলায় ধ্বংসযজ্ঞ, ক্ষতিপূরণের ৩৯ হাজার আবেদন ইসরায়েলে
ইরানের হামলায় ধ্বংসযজ্ঞ, ক্ষতিপূরণের ৩৯ হাজার আবেদন ইসরায়েলে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া
স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির জন্য ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের নেপথ্যে যা ঘটেছিল
যুদ্ধবিরতির জন্য ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের নেপথ্যে যা ঘটেছিল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘ইরানের হাত ট্রিগারেই আছে’
‌‘ইরানের হাত ট্রিগারেই আছে’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য
ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি
‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি

১০ ঘণ্টা আগে | টক শো

সাহায্য করতে চেয়ে ট্রাম্পকে ফোন করেছিলেন পুতিন
সাহায্য করতে চেয়ে ট্রাম্পকে ফোন করেছিলেন পুতিন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুষ্ঠু ভোট হলে তারা একটা দুইটা আসনও হয়তো পাবে না : রুমিন ফারহানা
সুষ্ঠু ভোট হলে তারা একটা দুইটা আসনও হয়তো পাবে না : রুমিন ফারহানা

৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

ইরানের পরমাণু ক্ষেত্র অক্ষত, মার্কিন গোয়েন্দা রিপোর্ট
ইরানের পরমাণু ক্ষেত্র অক্ষত, মার্কিন গোয়েন্দা রিপোর্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?
ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার প্রকাশ্যে এলেন সাবেক সংসদ সদস্য আবু সাঈদ ও হাবিবে মিল্লাত
এবার প্রকাশ্যে এলেন সাবেক সংসদ সদস্য আবু সাঈদ ও হাবিবে মিল্লাত

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিউইয়র্ক সিটির ৪’শ বছরের ইতিহাসে প্রথম মুসলিম মেয়র হচ্ছেন জোহরান
নিউইয়র্ক সিটির ৪’শ বছরের ইতিহাসে প্রথম মুসলিম মেয়র হচ্ছেন জোহরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে আবারও হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প
ইরানে আবারও হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইএইএর সঙ্গে সহযোগিতা বন্ধের বিল পাস করল ইরানের পার্লামেন্ট
আইএইএর সঙ্গে সহযোগিতা বন্ধের বিল পাস করল ইরানের পার্লামেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ফোনের পর নতুন হামলা থেকে বিরত নেতানিয়াহু: ইসরায়েল
ট্রাম্পের ফোনের পর নতুন হামলা থেকে বিরত নেতানিয়াহু: ইসরায়েল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় অতর্কিত হামলায় ৭ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় অতর্কিত হামলায় ৭ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে ৭০০ জনকে গ্রেফতার করেছে ইরান
ইসরায়েল সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে ৭০০ জনকে গ্রেফতার করেছে ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবার মাথায় হাত, মালেকের বাজিমাত
সবার মাথায় হাত, মালেকের বাজিমাত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে ইউরোপীয় নাগরিক আটক
ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে ইউরোপীয় নাগরিক আটক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রয়োজনে আমাকে ধরে নিয়ে বুকে গুলি চালায় দেন: ইশরাক
প্রয়োজনে আমাকে ধরে নিয়ে বুকে গুলি চালায় দেন: ইশরাক

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সচিবালয়ে কর্মচারীদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ৫
সচিবালয়ে কর্মচারীদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ৫

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র
ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমলাপুর স্টেশনে ট্রেনের টয়লেটে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ, রেলওয়ে কর্মচারী আটক
কমলাপুর স্টেশনে ট্রেনের টয়লেটে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ, রেলওয়ে কর্মচারী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রবাসী স্বামীর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন স্ত্রী
প্রবাসী স্বামীর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন স্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পরমাণু স্থাপনা ধ্বংস না হওয়ার খবর আবারও নাকচ করলেন ট্রাম্প
ইরানের পরমাণু স্থাপনা ধ্বংস না হওয়ার খবর আবারও নাকচ করলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর

সম্পাদকীয়

তিনি ঘুষ খান না কমিশন নেন
তিনি ঘুষ খান না কমিশন নেন

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়ন পেতে বিএনপিতে দৌড়ঝাঁপ
মনোনয়ন পেতে বিএনপিতে দৌড়ঝাঁপ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারকাদের আলোচিত-সমালোচিত বিয়ে
তারকাদের আলোচিত-সমালোচিত বিয়ে

শোবিজ

হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়
হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিরতির মাঝেও হামলা
যুদ্ধবিরতির মাঝেও হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ইতিহাসের পাতায় আমার নাম লেখা থাকবে’
‘ইতিহাসের পাতায় আমার নাম লেখা থাকবে’

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আকাশপথে শিডিউল বিপর্যয়
আকাশপথে শিডিউল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নগর ভবনে সংঘর্ষ ইশরাকপন্থিদের
নগর ভবনে সংঘর্ষ ইশরাকপন্থিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

এমপি প্রার্থীর তালিকা করছেন বাম নেতারা
এমপি প্রার্থীর তালিকা করছেন বাম নেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘর গুছিয়ে আনছে জামায়াত
ঘর গুছিয়ে আনছে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

অধরাই থাকল কাউনিয়া পার্বতীপুর ডুয়েলগেজ
অধরাই থাকল কাউনিয়া পার্বতীপুর ডুয়েলগেজ

নগর জীবন

ইসরায়েল মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে
ইসরায়েল মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফকির মজনু শাহর সেই প্রেমের আগুনে...
ফকির মজনু শাহর সেই প্রেমের আগুনে...

শোবিজ

কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ
কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ

সম্পাদকীয়

কচুর লতি চাষে তরুণ উদ্যোক্তাদের বাজিমাত
কচুর লতি চাষে তরুণ উদ্যোক্তাদের বাজিমাত

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজয় উৎসব ইরানজুড়ে
বিজয় উৎসব ইরানজুড়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমান্ত দিয়ে ৪৬ জনকে পুশইন করল বিএসএফ
সীমান্ত দিয়ে ৪৬ জনকে পুশইন করল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে
৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে

সম্পাদকীয়

নকআউটে মেসির সামনে গুরু এনরিকে
নকআউটে মেসির সামনে গুরু এনরিকে

মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনের পাশে স্বরা ভাস্কর
ফিলিস্তিনের পাশে স্বরা ভাস্কর

শোবিজ

রাষ্ট্রভাবনা
রাষ্ট্রভাবনা

সম্পাদকীয়

মব ঠেকাতে ব্যর্থ হলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
মব ঠেকাতে ব্যর্থ হলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাহাত ফতেহ আলির তুমি আমার প্রেম পিয়াসা
রাহাত ফতেহ আলির তুমি আমার প্রেম পিয়াসা

শোবিজ

কলম্বোয় আত্মবিশ্বাসী নাজমুল বাহিনী
কলম্বোয় আত্মবিশ্বাসী নাজমুল বাহিনী

মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কান অধিনায়কের পরিকল্পনায় মিরাজ
শ্রীলঙ্কান অধিনায়কের পরিকল্পনায় মিরাজ

মাঠে ময়দানে

সাবিনা ছাড়া এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
সাবিনা ছাড়া এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নতুন তারকা তৈরির স্বপ্ন রিচার্ড পাইবাসের
নতুন তারকা তৈরির স্বপ্ন রিচার্ড পাইবাসের

মাঠে ময়দানে