শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:৪৯, রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

লুটেরা ভয়ে আছে, জনগণ স্বস্তিতে

এফ এম শাহীন
অনলাইন ভার্সন
লুটেরা ভয়ে আছে, জনগণ স্বস্তিতে

বিগত কয়েকদিনের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অভিযানে সচেয়ে আলোচিত ইস্যু ক্যাসিনো সমাচার।সুনির্দিষ্ট তথ্যের ভিত্তিতে অবৈধ ক্যাসিনোর সন্ধানে প্রথমে অভিযান চালায় র‌্যাব। এর মধ্যে ঢাকার ফকিরাপুলের ইয়ংমেনস ক্লাব ও ওয়ান্ডারার্স ক্লাবে ক্যাসিনো পাওয়া যায়। ইয়ংমেনস ক্লাবের ক্যাসিনোর ভেতর থেকে তরুণীসহ ১৪২ জনকে আটক করা হয়। নগদ ২০ লাখ টাকা উদ্ধার করা হয়। এছাড়া বিপুল পরিমাণ ইয়াবা, মদ, বিয়ার জব্দ করা হয়। গ্রেফতার করা হয় ক্যাসিনোর সভাপতি যুবলীগের ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সাংগঠনিক সম্পাদক খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়াকে।
অপরদিকে যুবলীগের আরেক নেতা নেতা জি কে শামীমের অফিসে অভিযান চালিয়ে অস্ত্র ও মাদক উদ্ধার করে র‌্যাব। এছাড়া নগদ এক কোটি ৮০ লাখ টাকা, ১৬৫ কোটি টাকার এফডিআর (স্থায়ী আমানত) চেক ও ১শ কোটি টাকার চেক উদ্ধার করা হয়। আর শামীমকে তার সাত দেহরক্ষীসহ আটক করা হয়।
এরপর ধানমণ্ডির কলাবাগান ক্রীড়াচক্রে অভিযান চালায় র‌্যাব। এখান থেকে জুয়া খেলার কয়েন, ভিন্ন ধরনের ইয়াবা, একটি বিদেশি পিস্তল, তিনটি গুলি, একটি ম্যাগাজিন উদ্ধার করা হয়। গ্রেফতার করা হয় কলাবাগান ক্রীড়াচক্রের সভাপতি ও কৃষকলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য শফিকুল আলম ফিরোজসহ ৫ জনকে।

দেখে মনে হতে পারে দেশটা এখন জুয়াড়িদের। আমাদের সমাজের এক ভয়াবহ চিত্র দেখছি আমরা! লুটেরাদের স্বর্গরাজ্য যেন আমার স্বদেশ। এই অপরাধের সাথে যুক্ত সমাজের ক্ষমতাধর দাপুটে কিছু নেতা ও সরকারের কিছু কর্তা ব্যক্তিরা জড়িত তা জাতির সামনে পরিষ্কার। বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে মাদক ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে এই অভিযানে সাধারণ মানুষ ভীষণ স্বস্তিতে আছে, ভয়ে আছে এই সিন্ডিকেটের সাথে যারা জড়িত এবং বিভিন্ন উপায়ে তাদের অপরাধকে প্রায় আইনস্মমত করতে সহযোগিতা করেছিল তারা।   

যাদেরকে আটক করা হয়েছে তাদের মধ্যে সবচেয়ে আলোচিত বর্তমানের যুবলীগ নেতা খালেদ ভুঁইয়া ও জি কে শামীম এক সময় ফ্রিডম পার্টি ও যুবদলের নেতা ছিল। অথচ তাদের পৃষ্ঠপোষকতা দিয়ে এই অপরাধ সাম্রাজ্যের বাদশা করতে সহযোগিতা করেছে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ধারন করা আওয়ামী লীগের অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের প্রভাবশালী নেতারা! পদপদবি দিয়ে তাদের গডফাদারে পরিণত করেছেন। নিশ্চয় এমন খবরে আমরা ভীষণ অবাক হয়েছি তবে আমাদের থেকেও অবাক-বিস্মিত হয়েছেন বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা। 

বাঙালির ইতিহাসের কালো অধ্যায় ৭৫-এর ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করার পর ভাগ্যক্রমে বেঁচে যাওয়া যে মানুষটি বার বার জীবনবাজি রেখে মৃত্যুর সামনে দাঁড়িয়ে বর্তমানের আওয়ামী লীগকে আগলে রেখেছেন, সাধারণ মানুষকে ঐক্যবদ্ধ করে মুক্তিযুদ্ধের শক্তিকে ক্ষমতায় এনেছেন বারবার । সেই মহান নেত্রী কতটুকু কষ্ট পেয়েছেন ভেবে দেখেছেন ? আজ শেখ হাসিনার নেতৃত্বে যখন বিশ্বদরবারে বাংলাদেশ তলাবিহীন ঝুড়ি তকমা কাটিয়ে উন্নয়নের রোল মডেলে পরিণত হয়েছে, একজন সফল রাষ্ট্রনেতা হিসেবে বিশ্বব্যপি পরিচিতি ছড়িয়ে পড়ছে ঠিক তখন-ই তার সকল কাজকে, সকল অর্জনকে ম্লান করতে মরিয়া ঘরের কিছু আদর্শহীন নেতাকর্মী। দুর্নীতি ও মাদকের বিরুদ্ধে প্রধানমন্ত্রীর কঠোর হুশিয়ারি থাকার পরও যারা ধৃষ্টতা দেখায় তাদের জন্য এই অভিযান নতুন বার্তা দেয় দেশবাসিকে। দুর্নীতি দমনের জন্য আমাদের বিবেকও জাগ্রত রাখতে হবে। জনগণ সচেতন না হলে সমাজের বিপদ বাড়ে বহুগুন।   

মনে পড়ে- বঙ্গবন্ধু লুটপাটকারিদের হুশিয়ার করে বলেছিলেন ‘বিদেশ থেকে ভিক্ষা করে আমাকে আনতে হয়, আর এই চোরের দল আমার দুঃখী মানুষের সর্বনাশ করে এভাবে লুটতরাজ করে খায়। আমি শুধু এমার্জেন্সি দিই নাই, এবারে প্রতিজ্ঞা করেছি, যদি ২৫ বছর এই পাকিস্তানি জালেমদের বিরুদ্ধে, জিন্নাহ থেকে আরম্ভ করে গোলাম মোহম্মদ, চৌধুরী মোহাম্মদ আলী, আইয়ুব খান, ইয়াহিয়া খানের বিরুদ্ধে বুকের পাটা টান করে সংগ্রাম করে থাকতে পারি, আর আমার ৩০ লক্ষ লোকের জীবন দিয়ে স্বাধীনতা অর্জন করতে পারি, তাহলে পারব না? নিশ্চয়ই ইনশাআল্লাহ পারব। এই বাংলার মাটি থেকে এই দুর্নীতিবাজ, এই ঘুষখোর, এই মুনাফাখোরী এই চোরাচালানকারীদের নির্মূল করতে হবে। আমিও প্রতিজ্ঞা নিয়েছি, তোমরাও প্রতিজ্ঞা নাও, বাংলার জনগণও প্রতিজ্ঞা গ্রহণ করো। আর না, অধৈর্য, সীমা হারিয়ে ফেলেছি। এই জন্য জীবনের যৌবন নষ্ট করি নাই। এই জন্য শহীদরা রক্ত দিয়ে যায় নাই। কয়েকটি চোরাকারবারি, মুনাফাখোর, ঘুষখোর দেশের সম্পদ বাইরে বাইর করে দিয়ে আসে, ...মানুষকে না খাইয়া মারে। উৎখাত করতে হবে বাংলার বুকের থেকে এদের। দেখি কত দূর তারা টিকতে পারে। চোরের শক্তি বেশি না ঈমানদারের শক্তি বেশি, সেটাই আজ প্রমাণ হয়ে যাবে।’ 

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও দুর্নীতির বিরুদ্ধে তাঁর সরকারের কঠোর অবস্থানের কথা পুনর্ব্যক্ত করেছেন। বলেছেন, দেশের উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে এবং এর অর্জনসমূহ সমুন্নত রাখতে সরকার দুর্নীতি বিরোধী লড়াই অব্যাহত রাখবেন। তিনি বার বার হুশিয়ারি দিয়ে বলেছেন ‘সন্ত্রাসবাদ, দুর্নীতি ও মাদক নির্মূলের ক্ষেত্রে আমাদের যুদ্ধ অব্যাহত থাকবে।’  

সমাজকে এগিয়ে নিতে হলে বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে ধারণ করে ঐক্যবদ্ধভাবে এই লড়াই অব্যাহত রাখতে হবে। পেছনে ফিরে আসার আর সুযোগ এই। আবারও বঙ্গবন্ধুর কাছে ফিরে যায়… স্বাধীনতার পঞ্চম বার্ষিকীতে ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ১৯৭৫ সালের ২৬ মার্চ তাঁর জীবনের শেষ জনসভায় ভাষণ দেন বঙ্গবন্ধু। ওই ভাষণজুড়েও ছিল দুর্নীতির বিরুদ্ধে বঙ্গবন্ধুর দৃঢ় উচ্চারণ করে বলেন, ‘...আজ কে দুর্নীতিবাজ? যে ফাঁকি দেয় সে দুর্নীতিবাজ। যে ঘুষ খায় সে দুর্নীতিবাজ। যে স্মাগলিং করে সে দুর্নীতিবাজ। যে ব্ল্যাকমার্কেটিং করে সে দুর্নীতিবাজ। যে হোর্ড করে সে দুর্নীতিবাজ। যারা কর্তব্য পালন করে না তারা দুর্নীতিবাজ। যারা বিবেকের বিরুদ্ধে কাজ করে তারাও দুর্নীতিবাজ। যারা বিদেশের কাছে দেশকে বিক্রি করে তারাও দুর্নীতিবাজ। এই দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে আমাদের সংগ্রাম শুরু করতে হবে। আমি কেন ডাক দিয়েছি? এই ঘুণে ধরা ইংরেজ আমলের, পাকিস্তানি আমলের যে শাসনব্যবস্থা তা চলতে পারে না। একে নতুন করে ঢেলে সেজে গড়তে হবে।’ 

আজ যখন স্বাধীনতার ৫০ বছর ও বাঙালির জাগরণের জাদুকর বঙ্গবন্ধুর শতবর্ষ উদযাপনে প্রস্তুত সমগ্র বাঙালি। দুর্নীতিমুক্ত বৈষম্যহীন রাষ্ট্র গঠনে দিনরাত এক করে কাজ করছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তখন নতুন ষড়যন্ত্র উন্মাদনায় মেতে ওঠে কিছু মুখোশধারী ক্ষমতা লোভিরা। সকল অর্জনকে ম্লান করে দিতে চায় তারা। সম্প্রতি চালানো অভিযানে তাদের ভিত কম্পমান, তারা আজ দিশেহারা। তাদের পৃষ্ঠপোষকরাও প্রথমে হুঙ্কার দিলেও পরে তাদের অস্বীকার করে চলেছে বারবার।  

আমরা বিশ্বাস করি, কোন আদর্শহীন, চরিত্রহীন, উন্মাদ অর্থ -ক্ষমতা লোভি মানুষের কাছে ত্রিশ লাখ শহিদের বাংলাদেশ, বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের বাংলাদেশ জিম্মি থাকতে পারে না। আর যত বড় বাঁধাই আসুক না কেন এই লড়াইয়ে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার জিততেই হবে। যদিও এই লড়াই ভীষণ কঠিন ও জটিল। আসুন বঙ্গবন্ধুর কন্যার সাথে থাকি নিরাপদ বাংলাদেশের জন্য। সমৃদ্ধ ও মর্যাদাশীল জাতি গঠনে এই লড়াইয়ের বিকল্প নেই।

মনে রাখবেন-একমাত্র মানুষের মিলিত প্রতিরোধই পারে এই অন্ধকারের বিরুদ্ধে লড়াইটা জারি রাখতে। মানবতার জন্য-মুক্তিযুদ্ধের জন্য- প্রগতির জন্য একত্রিত হোন। ভুলে যাবেন না- ভালো মানুষদের অনৈক্যের ফলাফলটা পাল্টে দিতে পারে সব ইতিহাস- সব অর্জন। আমরা ভাষা আন্দোলন করেছি, মুক্তিযুদ্ধ করেছি , স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন করেছি –যুদ্ধাপরাধীদের বিচারও করছি এবার জঙ্গিবাদ ও দুর্নীতিবাজদের নিশ্চিহ্ন করবো.....জয় বাংলা। 

লেখক, সাধারণ সম্পাদক, গৌরব '৭১ , সংগঠক, গণজাগরণ মঞ্চ।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন 

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা

সাহিত্য

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল

দেশগ্রাম

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

শিলাকে বলছি
শিলাকে বলছি

সাহিত্য