শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৪১, রবিবার, ১৬ আগস্ট, ২০২০

করোনাকালে কেমন আছেন ইউরোপ প্রবাসী বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা?

রাকিব হাসান রাফি
অনলাইন ভার্সন
করোনাকালে কেমন আছেন ইউরোপ প্রবাসী বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা?

কোভিড-১৯ নিঃসন্দেহে বর্তমান শতাব্দীর সবচেয়ে বড় দুর্যোগের নাম। কোনও ধরণের অস্ত্র নয়, নয় কোনও ধরণের পারমাণবিক যুদ্ধ; সামান্য কয়েক ন্যানোমিটারের এক ক্ষুদ্র আলোক আণুবীক্ষণিক বস্তুর কাছে গোটা পৃথিবীর মানুষ আজ অসহায়। 

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, এখন পর্যন্ত গোটা বিশ্বের ২১৩টি দেশ ও অঞ্চলে নিষ্ঠুর থাবা বসিয়েছে এ করোনা ভাইরাস। একদিকে প্রতিনিয়ত যেখানে নতুন করে গোটা পৃথিবীতে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে, অন্যদিকে প্রতিনিয়ত ঝরে যাচ্ছে অসংখ্য প্রাণ। এছাড়াও কোভিড-১৯ পরিস্থিতি গোটা পৃথিবীকে এক বিশাল অর্থনৈতিক বিপর্যয়ের মুখে ঠেলে দিয়েছে যা আগামী দিনগুলোতে আমাদের সকলের জন্য হতে চলেছে এক বিশাল অর্থনৈতিক বিপর্যয়।

গত ৩১শে জানুয়ারি ইউরোপে প্রথম করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগী শনাক্ত করা হয়। ইতালির রাজধানী রোমে সর্বপ্রথম এক চীনা পর্যটকের শরীরে এ ভাইরাসের উপস্থিতির প্রমাণ পাওয়া যায়। দুই মাসের ব্যবধানে পুরো ইতালির চিত্র সম্পূর্ণরূপে বদলে যায়। মৃত্যুপুরীতে পরিণত হয় গোটা ইতালি এবং এক সময় প্রতিবেশি ফ্রান্স, স্পেন, অস্ট্রিয়াসহ ধীরে ধীরে সমগ্র ইউরোপে ছড়িয়ে পড়ে প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস। 

এপ্রিলের শেষ সপ্তাহ থেকে ইউরোপে করোনা ভাইরাস পরিস্থিতি অনেকটা নিয়ন্ত্রণে আসলেও গত জুনের শেষ সপ্তাহ থেকে ইউরোপের বিভিন্ন স্থানে নতুন করে আবারও করোনাভাইরাসের প্রকোপ শুরু হতে থাকে। অনেকে একে করোনার সেকেন্ড ওয়েভ হিসেবে আখ্যা দিচ্ছেন।  স্লোভেনিয়া,  ক্রোয়েশিয়া, গ্রিস, মন্টিনিগ্রো, অস্ট্রিয়া এ সকল দেশ প্রথম ধাপে করোনা মোকাবেলায় যেখানে ছিলো অনেকটা সফল দ্বিতীয় ধাপে এ সকল দেশকে রীতিমতো হিমশিম খেতে হচ্ছে করোনার সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে।

ইউরোপে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশিদের একটা বড় অংশ শিক্ষার্থী। করোনা ভাইরাস পরিস্থিতি বলতে গেলে তাদের গলায় ফাঁসের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। যদিও যারা বিভিন্ন স্কলারশিপ প্রোগ্রামের অধীনে ইউরোপের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে পড়াশুনা করছেন, তারা তুলনামূলক স্বস্তিতে আছেন।  

প্রথমত করোনাভাইরাসের বিস্তার রোধ করার জন্য ইউরোপের দেশগুলো লকডাউন কিংবা জরুরি অবস্থা জারি করে যার পরিপ্রেক্ষিতে পাবলিক প্লেসগুলোতে মানুষের যাতায়াতের ওপর এক ধরণের বিধিনিষেধ আরোপিত হয়। ইউরোপে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশিদের একটা বড় অংশ নিজের খরচে পড়াশুনা করেন যাদেরকে আমরা সেলফ ফাইন্যান্সিং স্টুডেন্ট হিসেবে আখ্যা দিয়ে থাকি। এদের অনেকে লেখাপড়ার পাশাপাশি পার্টটাইম কাজ করেন। মূলত নিজেদের থাকা-খাওয়ার খরচ মেটানোর জন্য তারা  অবসর সময়ে বিভিন্ন ধরণের পেশাভিত্তিক কাজের সন্ধান করে থাকেন ইউরোপে আসার পর। অনেকে আবার পার্টটাইম কাজের মাধ্যমে নিজেদের টিউশন ফি জোগাড়ের এক প্রচেষ্টা চালান। ইউরোপে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশিদের বড় অংশ কাজের জন্য বিভিন্ন রেস্টুরেন্ট কিংবা কফিশপ অথবা পানশালাকে বেছে নেন। কেননা রেস্টুরেন্ট কিংবা কফিশপ অথবা পানশালায় কাজ করতে হলে তেমন কোনও শারীরিক পরিশ্রমের প্রয়োজন পড়ে না এবং ওয়েটার ছাড়া অন্য কোনও পদে কাজ করতে হলে স্থানীয় ভাষা কিংবা বিশেষ কোনো দক্ষতার প্রয়োজন পড়ে না।

লকডাউন কিংবা জরুরি অবস্থার কারণে বেশিরভাগ রেস্টুরেন্ট, কফিশপ এবং পানশালাগুলো বন্ধ থাকায় তাদের অনেকে বলতে গেলে একটা দীর্ঘ সময় কর্মহীন অবস্থার মধ্য দিয়ে দিন অতিবাহিত করেছেন। যদিও করোনা পরিস্থিতিতে ইউরোপের অনেক দেশের সরকার ঘোষণা দেয় যাদের বৈধ ওয়ার্ক পারমিট রয়েছে এবং কোনও একটি নির্দিষ্ট প্রতিষ্ঠানের সাথে চুক্তিবদ্ধভাবে যারা কাজ করেন তাদেরকে এ লক ডাউন পরিস্থিতির মাঝেও বেতনের একটা নির্দিষ্ট অংশ পরিশোধ করার জন্য যদিও সে সময় কারো কাজ না থাকে। তবে তা শিক্ষার্থীদের জন্য তেমন একটা আশার খবর বয়ে আনতে পারেনি কেননা তারা কেউই ফুলটাইম ওয়ার্কার না এবং বেশিরভাগ দেশগুলোতে তাই এরা কোনও ধরণের চুক্তি ছাড়াই কাজ করে থাকে। 

ইউরোপের কিছু দেশ সরকারিভাবে সে দেশে অবস্থানরত সকল শিক্ষার্থীদেরকে আর্থিকভাবে সহায়তার সিদ্ধান্ত নেয় কিন্তু সেটা  উল্লেখযোগ্য কোনও কিছু নয় সে অর্থে। যেমন- স্লোভেনিয়ার বর্তমান সরকার করোনা ভাইরাস পরিস্থিতিতে সে দেশে বসবাসরত শিক্ষার্থী যাদের স্লোভেনিয়ার পার্মানেন্ট রেডিসেন্ট কার্ড রয়েছে তাদের সবাইকে এপ্রিল এবং মে এ দুই মাস ১৫০ ইউরো করে আর্থিক অনুদানের ঘোষণা দেয় কিন্তু ১৫০ ইউরো বলতে গেলে স্লোভেনিয়াতে কারও এক মাস চলার জন্য খুব একটি বড় অ্যামাউন্ট না। অনেক দেশের সরকারের পক্ষ থেকে সে দেশের স্থানীয় শিক্ষার্থীদের জন্য আর্থিক সুবিধা দেওয়া হলেও ইন্টারন্যাশনাল স্টুডেন্টদের জন সে রকম আর্থিক সহায়তা ছিলো না বললেই চলে। ইউরোপের বিভিন্ন দেশে অবস্থিত বাংলাদেশের দূতাবাসগুলো একককালীন যে অর্থ সহায়তা প্রদান করে সেটাও তেমনভাবে উল্লেখ করার মতো কোনও বড় একটি অ্যামাউন্ট ছিলো না।

অন্যদিকে বাংলাদেশের ব্যাকিং পলিসির কারণে সরাসরি বিদেশ থেকে বাংলাদেশে টাকা পাঠানো সম্ভব হলেও বাংলাদেশ থেকে বিদেশে চাইলে কেউ টাকা পাঠাতে পারেন না। তাই এ পরিস্থিতিতে অনেকে বাধ্য হয়ে হুন্ডির আশ্রয় নেন। সেক্ষেত্রে যে বিষয়টি উঠে আসে তা হলো নিকটস্থ কারও সন্ধান করা যিনি বাংলাদেশে টাকা পাঠাবেন। তিনি সে টাকা বাংলাদেশে না পাঠিয়ে সরাসরি তার হাতে তুলে দেন এবং বাংলাদেশে থেকে তার পরিবারের কোনও সদস্য ঐ লোকের বিশ্বস্ত কারও কাছে এর সমপরিমাণ অর্থ (বাংলাদেশের টাকায় যেটা হয় তা) পৌঁছে দেন। এতে সরকারের রেমিট্যান্স প্রবাহে ঘাটতি তৈরি হয়। কিন্তু কোভিড-১৯ পরিস্থিতিতে যেহেতু দীর্ঘদিন অনেকের কাজ ছিলো না এবং একই সাথে আমাদের দেশের ব্যাংকিং পলিসির কারণে অনেকের পক্ষে বাংলাদেশ থেকে টাকা আনা সম্ভব হয় নি। অনেকের পরিবারের আবার সে সামর্থ্যটুকু নেই।

এখন ইউরোপে গ্রীষ্মকাল চলছে। ইউরোপের অর্থনীতির একটা বড় অংশ আসে ট্যুরিজম থেকে। বছরের অন্যান্য সময়ের তুলনায় ইউরোপে এ সময় ট্যুরিজম সেক্টরটি সবচেয়ে বেশি চাঙ্গা থাকে। তবে এ বছর পরিস্থিতি সম্পূর্ণ ভিন্ন, ফলে লকডাউন কিংবা জরুরি অবস্থা তুলে নেওয়ার পরও অনেকে কাজে ফিরতে পারছেন না। অনেক প্রতিষ্ঠান ইতোমধ্যে তাদের অনেক কর্মীকে ছাঁটাই করতে বাধ্য হয়েছেন। এমন একটা পরিস্থিতির মাঝখানে যখন আমরা দাঁড়িয়ে তখন ইউরোপের বিভিন্ন দেশে দ্বিতীয় ধাপে করোনার সংক্রমণ যেনও মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘা। 

আগামী সেপ্টেম্বর এবং অক্টোবরে নতুন শিক্ষাবর্ষ শুরু হতে চলেছে। যেহেতু ইউরোপের বিভিন্ন দেশে ফের করোনার আঘাত এসেছে এবং প্রতিনিয়ত নতুন করে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে তাই বেশিরভাগ শিক্ষার্থীর মনে একটা প্রশ্ন আগামী সেমিস্টারের শিক্ষা কার্যক্রমও কী অনলাইনে পরিচালিত হবে? যদি গেলো সেমিস্টারের মতো আগামী সেমিস্টারের শিক্ষা কার্যক্রম অনলাইনে পরিচালিত হয় সে ক্ষেত্রে তাহলে বিদেশে অবস্থান করার যৌক্তিকতা কতোটুকু? কিংবা সে ক্ষেত্রে কেন বা পুরো টিউশন ফি প্রদান করতে হবে? কিংবা করোনা পরিস্থিতিতে যে কোনও সময় যদি কোনও দেশের দরকার বলে বসে এখনই সে দেশে অবস্থানরত বিদেশি শিক্ষার্থীদেরকে সে দেশ থেকে চলে যেতে হবে? 

জেরিন ফাতেমা, একজন প্রবাসী বাংলাদেশি শিক্ষার্থী যিনি বর্তমানে হাঙ্গেরিতে অবস্থিত ইউনিভার্সিটি অব ডেব্রেসেন থেকে ডেটা সায়েন্সের ওপর ব্যাচেলর সম্পন্ন করছেন। করোনা ভাইরাস পরিস্থিতি অন্যান্য অনেকের মতো তার জীবনকে অনিশ্চয়তায় ঠেলে দিয়েছে। ইউনিভার্সিটিকে তিনি আবেদনে জানিয়েছেন, এ পরিস্থিতি বিবেচনায় তাকে যেনও টিউশন ফি এর ব্যাপারে কিছুটা ছাড় দেওয়া হয়। কিন্তু ইউনিভার্সিটি তার এ আবেদনে সাড়া দেয়নি।  ফলে এক ধরণের হতাশায় আচ্ছন্ন হয়ে পড়েছেন তিনি।

ইকরাম হোসাইন একজন বাংলাদেশি শিক্ষার্থী, যিনি বেলজিয়ামের রাজধানী ব্রাসেলসে অবস্থিত ইউনিভার্সিটি দি লিব্রে ব্রাসেলস থেকে মাস্টার্স সম্পন্ন করছেন মাইগ্রেশন, রাইটস অ্যান্ড পলিসি বিষয়ে। তার সাথে কথা বলে জানা গেলো যে, বেলজিয়ামের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে পড়াশুনা করতে হলে কোনও ধরণের টিউশন ফি প্রদান করতে হয় না। তবে প্রত্যেক বছর টেম্পোরারি রেসিডেন্ট রিনিউ করার ক্ষেত্রে বেলজিয়ামের কোনও ব্যাংকে একটা নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ জমা করতে হয়, যেটাকে আমরা অনেকে সচরাচর ব্লক অ্যাকাউন্ট বলে থাকি। 

করোনা পরিস্থিতির কারণে দীর্ঘদিন তিনি কাজে যেতে পারেন নি, এমনকি এখনও যে তিনি স্বাভাবিক অবস্থানে ফিরে আসতে পেরেছেন এমনটি নয়। অন্যদিকে, এ মুহূর্তে তার পরিবারের অবস্থা তেমন একটা আশানুরূপ নয়। ফলে ব্লক অ্যাকাউন্টের জন্য যে পরিমাণ অর্থ প্রয়োজন সেটা জোগাড় করতে এখন তিনি হিমশিম খাচ্ছেন। ফলে টেম্পোরারি রেসিডেন্ট পারমিট রিনিউ করতে পারার বিষয়টি নিয়ে তিনি এক ধরণের অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়েছেন। 

জেরিন ফাতেমা এবং ইকরাম হোসাইনের মতো অনিশ্চয়তায় ইউরোপে বসবাসরত অসংখ্য প্রবাসী বাংলাদেশি শিক্ষার্থী যারা মূলত নিজ খরচে পড়াশুনা করার জন্য ইউরোপে পাড়ি জমিয়েছিলেন। কেউ রীতিমতো চিন্তিত পরবর্তী সেমিস্টারের টিউশন ফি পরিশোধ নিয়ে, কেউবা আবার চিন্তিত টেম্পোরারি রেসিডেন্ট পারমিট রিনিউ করা নিয়ে। আবার যেহেতু এখনও অনেকে পুরোভাবে পার্টটাইম চাকরিতে ফিরতে পারেননি এবং বাংলাদেশের ব্যাংকিং পলিসির কারণে দেশের থেকেও সেভাবে টাকা আনা সম্ভব হয় না, তাই অনেকে অর্থনৈতিকভাবে চরম দুর্দশার মধ্যে দিয়ে যাচ্ছেন। 

ফলে অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে তাদের ভবিষ্যৎ, অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে ইউরোপে তাদের টিকে থাকা। কেউ আবার দেশে ফিরে যেতে চাইছেন। এ অবস্থায় অনেকে আমাদের দেশের সরকারের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন যাতে বাংলাদেশ সরকার ইউরোপের বিভিন্ন দেশের সরকারের সাথে আলোচনার মাধ্যমে এ সকল বিষয়ে একটা কার্যকরী সমাধানের পথ বের করতে পারে।

লেখক: রাকিব হাসান রাফি, শিক্ষার্থী
            দ্বিতীয় বর্ষ, ব্যাচেলর অব সায়েন্স ইন ফিজিক্স অ্যান্ড অ্যাস্ট্রোফিজিক্স,
            ইউনিভার্সিটি অব নোভা গোরিছা, স্লোভেনিয়া। 


 

বিডি-প্রতিদিন/সিফাত আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে
খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে

২৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ
আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী
বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা