শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:৩৫, রবিবার, ২৭ ডিসেম্বর, ২০২০

একটি জনবান্ধব নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তর : নার্সদের প্রত্যাশা

ইসরাইল আলী সাদেক
অনলাইন ভার্সন
একটি জনবান্ধব নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তর : নার্সদের প্রত্যাশা

সাম্প্রতিক সময়ে ব্যাপক আলোচিত ও প্রশংসিত একটি অধিদপ্তর হচ্ছে নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তর। দুর্নীতি ও অনিয়মের আঁতুরঘর হয়ে উঠেছিল এই অধিদপ্তর। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার অঙ্গিকার বাস্তবায়ন ও নার্সিং সেক্টরের উন্নয়নের ছোঁয়া লাগার নেপথ্যের মূলে প্রধান ভূমিকা রাখছে বর্তমান নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তর। প্রশাসনিক ব্যবস্থা ঢেলে সাজানো থেকে শুরু করে প্রতিটি বিভাগে বীরদর্পে কাজ করে যাচ্ছেন অধিদপ্তরের বর্তমান দায়িত্বশীলরা। মহাপরিচালক থেকে পরিচালক, উপ-পরিচালক, সহকারী পরিচালক ও নার্সিং কর্মকর্তা সবাই মিলে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার মাধ্যমে গড়ে তুলেছেন এক জনবান্ধব নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তর। তাই বদলে যাওয়া অধিদপ্তরের কর্মকর্তা কর্মচারি সবার চোখেমুখে উচ্ছ্বাস! এ যেন ডিজিটাল বাংলাদেশের ছোঁয়ায় বদলে যাওয়া নতুন এক অধিদপ্তর।

নার্সিং অধিদপ্তরের উন্নয়নের ধারাবাহিকতায় হাল ধরেছেন বর্তমান মহাপরিচালক সিদ্দিকা আক্তার। ফেব্রুয়ারি ২০২০ সালে তিনি যোগদান করেন নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তরে। এর আগে তিনি স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগে কর্মরত ছিলেন। তার আগে এই অধিদপ্তরের দায়িত্বে ছিলেন দক্ষ মহাপরিচালক তন্দ্রা সিকদার ও আলম আরা বেগম। নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তরকে ঢেলে সাজাতে তারাও গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে গেছেন। 

পরিচালকের তিনটি পদের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ অনেক দায়িত্ব পালন করছেন জনাব আব্দুল হাই পি.এ.এ। তিনি এর আগে চাঁদপুরের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসকের দায়িত্ব পালন করেন। কাজের স্বীকৃতি স্বরূপ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছ থেকে তিনি শ্রেষ্ঠ প্রশাসক পুরস্কার (এডমিন এওয়ার্ড) প্রাপ্ত হন।
 
নানামুখী ষড়যন্ত্রের কারণে এক সময় নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তরে বারবার মহাপরিচালক বদলি ও পদায়ন হচ্ছিল। কর্মকর্তাদের অনাস্থার জায়গায় পরিণত হয় এ অধিদপ্তর। এই অবস্থায় ২০১৯ সালের ১৮ ডিসেম্বর অধিদপ্তরের পরিচালক (শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ) পদে যোগদান করেন আবদুল হাই পি.এ.এ। তিনি কিছুদিন মহাপরিচালকেরও দায়িত্ব পালন করেন। বর্তমানে তিনি পরিচালক (শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ) এর পাশাপাশি পরিচালক প্রশাসনেরও দায়িত্ব পালন করছেন। 

পরিচালক প্রশাসনের মূল দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন আরো একজন কর্মঠ ও দায়িত্বশীল ব্যক্তিত্ব শোভা শাহানাজ। একটি শক্ত প্রশাসনিক কাঠামো তৈরিতে তার ভূমিকা অনস্বীকার্য। তার অনুপস্থিতিতে পরিচালক (শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ) আব্দুল হাই পিএএ পরিচালক (প্রশাসনের) দায়িত্ব পালন করেন।

পরিচালক (অর্থ) এর দায়িত্ব পালন করছেন জনাব শিরিন আখতার। তিনিও অত্যন্ত দক্ষতার সাথে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন। তিনি দায়িত্বে আসার পর থেকে মাঠ পর্যায়ে অর্থ ব্যবস্থাপনায় কোন অনিয়মের অভিযোগ ওঠেনি। 

এই কৃতি প্রশাসকদের হাত ধরেই নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তর চলছে দুর্বার গতিতে। বলা যায়, উন্নয়নের মহাসড়কে এখন নার্সিং অধিদপ্তর। এই দক্ষ প্রশাসকদের হাত ধরেই উন্নতি ও অগ্রগতির ইতিহাসের শ্রেষ্ঠ সময় অতিক্রম করছে নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তর।

এই দক্ষ ও নার্সবান্ধব কর্মকর্তারা প্রশাসনিক দায়িত্ব হাতে নিয়েই শুরু করেন জরাজীর্ণ ও ঘুণে ধরা অধিদপ্তরকে ঢেলে সাজানোর কাজ। অনিয়ম ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি ঘোষণা করে শুরু করেন অভ্যন্তরীণ সংস্কার। প্রায় সকল ক্ষেত্রে শতভাগ সফলও হন তারা। নার্সিং এর উন্নয়নে এই স্বল্প সময়ে তাদের গৃহীত নিন্মোক্ত পদক্ষেপসমূহ নার্সিং পেশার উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেই চলছে। 

১৯৯০ সাল ও তার পূর্বে নিয়োগপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের চাকরি স্থায়ীকরণ : বর্তমান মহাপরিচালক সিদ্দিকা আক্তার অধিদপ্তরের দায়িত্ব নেয়ার পরই সম্মুখীন হন বৈশ্বিক মহামারি কোভিড-১৯ এর। অধিদপ্তরের কাজ করতে গিয়ে অধিদপ্তরের মহাপরিচালক সিদ্দিকা আক্তার নিজেই কোভিড আক্রান্ত হন। এছাড়া সেবা দিতে গিয়ে গেল এক বছরে সারাদেশে অসংখ্য নার্সিং কর্মকর্তা কোভিড আক্রান্ত হন। মারা যান কয়েকজন। কোভিড আক্রান্ত নার্সিং কর্মকর্তাদের মনোবল বৃদ্ধি ও সুচিকিৎসার জন্য জনাব সিদ্দিকা আক্তার নানা উদ্যোগ নেন। মাঠ পর্যায়ের নার্সিং কর্মকর্তাদের সাথে তিনি নিজে ফোনে যোগাযোগ রাখেন। তার এই আন্তরিকতা ও মমতায় অসুস্থ নার্সিং কর্মকর্তারা মনোবল ফিরে পান। স্থানীয় প্রশাসনের সাথে যোগাযোগ ও সমন্বয় করে দায়িত্বরত নার্সিং কর্মকর্তাদের আবাসন (হোটেল) ও খাওয়া-দাওয়ারও ব্যবস্থা করে দেন তিনি। 

এদিকে, দায়িত্ব হাতে নেয়ার পর সিদ্দিকা আক্তারসহ অধিদপ্তরের বর্তমান পরিচালকরা দেখতে পেলেন  ১৯৯০ সাল ও তার পূর্বে নিয়োগপ্রাপ্ত অনেক কর্মকর্তার চাকরি এখনো স্থায়ী হয়নি। এদের অনেকেরই অবসরে যাওয়ার সময় হয়ে গেছে, কিন্তু তাদের চাকরি স্থায়ী হয়নি। তাই প্রথম কাজ হিসেবে তারা হাতে নিলেন চাকরী স্থায়ীকরণের উদ্যোগ। তাদের আন্তরিকতায় দীর্ঘদিন থেকে আটকে থাকা প্রায় পাঁচ শতাধিক নার্সিং কর্মকর্তার চাকরি স্থায়ী হয়েছে। 

২০১৩ সালের ৪ হাজার নার্সের এডহক নিয়োগের নিয়মিতকরণের কাজ : দীর্ঘ সময়ের একটি অমীমাংসিত ইস্যু এডহক নিয়মিতকরণ। ২০১৩ সাল থেকে ৪ হাজার নার্স নিয়োগের প্রক্রিয়া চলমান, কিন্তু তা শেষ হচ্ছিল না। ধাপে ধাপে অল্প অল্প করে যেন কচ্ছপের গতিতে চলছিল এ কাজ। এ দীর্ঘ সময়ে মাত্র ১২০০ নার্সিং কর্মকর্তা নিয়োগ ছাড়া আর কারও নিয়োগ নিয়মতকরণ হয়নি। বর্তমান মহাপরিচালক ও পরিচালকদের আন্তরিকতায় অবশিষ্ট ২৮০০ নার্সিং কর্মকর্তার এডহক নিয়োগ স্থায়ীকরণ হয়েছে। ২০১৬ সালে নিয়োগপ্রাপ্তদের মধ্যে সর্বপ্রথম সিলেট থেকে একজন নার্সিং কর্মকর্তার চাকরি স্থায়ী হয়েছে। বাকিদেরও চাকরি দ্রুত স্থায়ী হওয়ার পথে। 

শিক্ষক নিয়োগবিধি : দীর্ঘদিন থেকে নিয়ম-নীতি ছাড়াই চলছিল নার্সিংয়ের মতো স্বাস্থ্য সেবার গুরুত্বপূর্ণ এ পেশার মূল চালিকা শক্তি নার্স তৈরির প্রধান কারিগর নার্সিং শিক্ষক নিয়োগ। গত ১৪ জুলাই ২০২০ তারিখে শিক্ষকের শূন্য পদে নিয়োগের জন্য নীতিমালা নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তর কর্তৃক প্রণয়ন করা হয়। এরই ধারাবাহিকতায় বিভাগীয় প্রার্থীগণের যোগ্যতা অনুযায়ী আবেদন গ্রহণ করা হয় এবং যোগ্যতমদের সরাসরি মন্ত্রণালয়ের ও যথাযথ নিয়ম অনুসরণ করে পরীক্ষা নিয়ে নার্সিং শিক্ষক হিসেবে মনোনয়নের কার্যক্রম প্রায় চুড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। আশা করা যাচ্ছে, এখন থেকে নার্সিং ইন্সটিটিউট ও কলেজসমূহে দক্ষতা সম্পন্ন ও অধিক যোগ্য শিক্ষকগণের পদায়ন হবে। অনেক বাধা সত্ত্বে নার্সিং অধিদপ্তরের মহাপরিচালক সিদ্দিকা আক্তার ও পরিচালক (শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ) আবদুল হাই পি.এ.এ এই কঠিন কাজ সম্পন্ন করেছেন। তাদের এই কাজ প্রশংসার দাবি রাখে। 

নিয়োগবিধি ও অর্গানোগ্রাম : ২০১৬ সালে নার্স নিয়োগবিধি ও অর্গানোগ্রাম চূড়ান্ত করা হলেও এর বাস্তবায়ন নিয়ে সাধারণ নার্সিং কর্মকর্তাদের মনে অনেক সন্দেহ ছিল। আশার কথা সাধারণ নার্সিং কর্মকর্তাদের চাহিদার প্রতিফলন বাস্তবায়ন করতে নিয়োগবিধি ও অর্গানোগ্রাম ডিসেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহে মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ করা হয়। কিছুদিন আগে নিয়োগবিধি ও অর্গানোগ্রাম পাশ হয়ে গেছে। এখন শুধু ঘোষণার পালা। এর ফলে আশা করি নার্সিংয়ে অনেক নতুন পদ পদবী সৃষ্টি এবং পদোন্নতির অনেক সুযোগ থাকবে এ নিয়োগ বিধি ও অর্গানোগ্রামে।

সরকারি নার্সিং কলেজে এমএসসি নার্সিং চালু এবং এমএসসি নার্সিং এর আসন বৃদ্ধি : দেশে মাত্র একটি সরকারি নার্সিং উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এমএসসি (নার্সিং) কোর্স চলমান ছিল এবং আসন সংখ্যা ছিল খুবই কম। মাত্র ৬০টি আসনের মারপ্যাঁচে উচ্চশিক্ষার সুযোগ ব্যাহত হচ্ছিল। গত ২০ ডিসেম্বর ২০২০ তারিখে পৃথক আদেশের মাধ্যমে কলেজ অব নার্সিংয়ে ১০টি বিষয়ে ১৫০ জন নার্সের এমএসসি কোর্স চালুর মাধ্যমে উচ্চশিক্ষার সুযোগ উন্মুক্ত করা হয়। তাছাড়া জাতীয় নার্সিং উচ্চশিক্ষা ও গবেষনা প্রতিষ্ঠানে ৬টি বিষয়ে ১০টি করে আসন বৃদ্ধি করা হয়। যা নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তরের মহাপরিচালক জনাব সিদ্দিকা আক্তার ও পরিচালক (শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ) জনাব আবদুল হাই পিএএ এর ঐকান্তিক প্রচেষ্ঠার ফল। এর মাধ্যমে নার্সদের উচ্চশিক্ষার পথ আরও একধাপ অগ্রসর হলো। 

শেখ ফজিলাতুন্নেসা মুজিব স্বতন্ত্র নার্সিং বিশ্ববিদ্যালয় : বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেসা মুজিব স্বতন্ত্র নার্সিং বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন দেশের নার্সিং কর্মকর্তাদের দীর্ঘদিনের দাবি ছিল। পরিস্থিতির আলোকে বুঝা যাচ্ছে এই দাবি বাস্তবায়ন হতে যাচ্ছে। নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তরের বর্তমান মহাপরিচালক সিদ্দিকা আক্তার ও পরিচালক (শিক্ষা ও প্রশিক্ষন) আব্দুল হাই পি.এ.এ নার্সিং বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে নিরলস চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। ইতোমধ্যে এই বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের প্রস্তাব মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। তাদের এ প্রচেষ্ঠা ইনশাল্লাহ আলোর মুখ দেখবে। গত ১৮ ডিসেম্বর কলেজ অব নার্সিংয়ের এক সেমিনারে উপস্থিত হয়ে স্বাস্থ্য-শিক্ষা বিভাগের সচিব আলী নূর সকল সরকারি নার্সিং কলেজে এমএসসি নার্সিং কোর্স বাস্তবায়নেরও প্রতিশ্রুতি প্রদান করেন। 

বদলি নীতিমালা : অধিদপ্তর তৈরি থেকে সাধারণ নার্সের একটাই সমস্যা বদলি। রাজশাহী থেকে সিলেটে পদায়ন বা বরিশাল থেকে চট্টগ্রাম বা তেতুঁলিয়া থেকে সুনামগঞ্জ বা খুলনা থেকে নেত্রকোনা এমনকি নিজ বাড়ি থেকে এক একজনের ৫০০-৬০০ কিলোমিটার দূরে পদায়ন হতো। এই পেশায় সংশ্লিষ্ট অধিকাংশ মহিলা হওয়াতে পরিবার ও স্বজন ছেড়ে অনেক দূর দূরান্তে পদায়ন সত্যি বেদনাদায়ক। এই সুযোগ নিয়ে এক শ্রেণির দুর্নীতিবাজ নার্সিং নেতারা বদলি বাণিজ্যে মেতে উঠতেন। তদবিরের জন্য নার্সিং অধিদপ্তরে এসব নেতাদের ভিড় প্রায়ই লেগে থাকতো। মহাপরিচালক সিদ্দিকা আক্তার ও আব্দুল হাই পিএএ মহোদয়ের প্রচেষ্ঠায় দীর্ঘদিন পর অবশেষ ২৮ ডিসেম্বর ২০২০ তারিখে ২৮টি নির্দেশনাসহ নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তরের যুগোপযোগী বদলি নীতিমালা ঘোষণা করা হয়। যা জানুয়ারি ২০২১ থেকে কার্যকর হবে। আশা করি এর সুফল দেশের সকল নার্সিং কর্মকর্তারা পাবেন। 

নার্সিং কর্মকর্তাদের বদলি মানে ছিল দুর্নীতির ছড়াছড়ি। কিন্তু সেই অভিযোগ এখন আর নেই। সরাসরি প্রার্থীর সাক্ষাৎকার নিয়ে প্রয়োজন ও যৌক্তিক কারণ বিবেচনা সাপেক্ষে হাজারও নার্সিং কর্মকর্তা বদলি হয়েছেন, যেখানে একটি পয়সা খরচ করতে হয়নি। এটা মাঠ পর্যায়ের সকল নার্সিং কর্মকর্তার কাছে দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতির এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত হয়ে আছে। ঢাকায় বসে যেসব দুর্নীতিবাজ নার্সিং কর্মকর্তা বদলি বাণিজ্য করতেন তাদের ব্যাপারেও কঠোর ব্যবস্থা নিয়েছে অধিদপ্তরের বর্তমান দায়িত্বশীলরা। একই সঙ্গে প্রতিটি পদক্ষেপ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নার্সিং অধিদপ্তর থেকে সারাদেশের নার্সিং কর্মকর্তাদের জানিয়ে দেয়া হচ্ছে। এতে অধিদপ্তরের কার্যক্রমে স্বচ্ছতা বাড়ছে। পাশাপাশি বদলি বাণিজ্যের সঙ্গে জড়িত নার্সিং নেতারা কোণঠাসা হয়ে পড়েছে। 

ডিপিসি তৈরি ও বকেয়া সিলেকশন গ্রেড : নার্সিং সেক্টরের দীর্ঘদিনের সমস্যা সিলেকশন গ্রেড। মন্ত্রণালয়ে ডিপিসি তৈরি নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তরের অন্যতম সাফল্য। এর মাধ্যমে ১০ ডিসেম্বর মন্ত্রণালয়ের এক সভায় ২০০৩ সাল পর্যন্ত নিয়োগপ্রাপ্ত ৩ হাজার ১৭৬ কর্মকর্তার সিলেকশন গ্রেড প্রদানের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে এবং পরবর্তীতে সকল পদোন্নতি ও পদায়নে ডিপিসি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে আশা করি। 

উপরোক্ত পদেক্ষেপ ও নীতিমালাসমূহ অসংখ্য কাজের মধ্যে শুধুমাত্র কয়েকটি জনবান্ধব কাজ যা অনেকদিন আগেই সম্পন্ন হওয়ার কথা থাকলেও উদাসীনতা ও আন্তরিকতার অভাবে অসম্পূর্ণভাবে ফেলে রাখা হয়েছিল। শুধুমাত্র আন্তরিকতা ও সদিচ্ছার মাধ্যমে বর্তমান নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তর জননেত্রী শেখ হাসিনার ভালোবাসা ও আন্তরিকতার ছোঁয়া সারাদেশের সাধারণ নার্সিং কর্মকর্তাদের মধ্যে পৌঁছে দিতে সক্ষম হয়েছে।

এছাড়াও নন-ক্যাডার পদে বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশনের নিয়োগপ্রাপ্ত নার্সিং কর্মকর্তারা সকল নার্সিং ও নন নার্সিং কর্মকর্তাদের চাকরি স্থায়ীকরণের উদ্যোগ, পিআইএমএস সমস্যার সমাধান, নার্সিং কর্মকর্তা, নার্সিং সুপারভাইজারের জব ডিস্ক্রিপশন খসড়া প্রণয়ন, বিদেশে নার্স প্রেরণ প্রস্তাবনা তৈরি, আইসিইউ নার্স ট্রেনিং আয়োজন, একযোগে ২৪টি সেন্টারে নার্স ও মিডওয়াইফগণের ওরিয়েন্টেশন ট্রেনিং আয়োজন, কারিগরি সমস্যার সমাধান, জেলা পর্যায়ে তথ্য-প্রযুক্তি সহায়তার জন্য নার্সিং কর্মকর্তা পদায়নসহ বিভিন্ন উন্নয়নমুখী কার্যক্রমের মাধ্যমে এগিয়ে চলছে নার্সিং অধিদপ্তর। আমাদের উন্নতির শিখরে নিয়ে যেতে এমন একটা দক্ষ প্রশাসন আমরা সব সময় প্রত্যাশা করি। সৎ দক্ষ ও যোগ্য এমন প্রশাসক দেশের প্রতিটি দপ্তর ও অধিদপ্তরে প্রয়োজন। এভাবেই এগিয়ে যাবে আমাদের প্রিয় নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তর। এগিয়ে যাবে দেশ।  

জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু

লেখক : সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ নার্সেস অ্যাসোসিয়েশন, সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল শাখা।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
দুর্নীতি কমাতে সৎ মানুষ নির্বাচন করতে হবে: দুদক চেয়ারম্যান
দুর্নীতি কমাতে সৎ মানুষ নির্বাচন করতে হবে: দুদক চেয়ারম্যান

২ সেকেন্ড আগে | চায়ের দেশ

মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার
মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন
‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন

৪ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইবান্ধায় ফিস্টুলা নির্মূলে কাজ করছে ল্যাম্ব
গাইবান্ধায় ফিস্টুলা নির্মূলে কাজ করছে ল্যাম্ব

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ
ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শাহবাগে ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অবস্থান, যান চলাচল বন্ধ
শাহবাগে ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অবস্থান, যান চলাচল বন্ধ

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের সংবর্ধনা ও পদক প্রদান
খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের সংবর্ধনা ও পদক প্রদান

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

সার কারখানায় ব্যবহৃত গ্যাসের দাম বাড়ল
সার কারখানায় ব্যবহৃত গ্যাসের দাম বাড়ল

১৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নেত্রকোনায় হাওর থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
নেত্রকোনায় হাওর থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জকীগঞ্জে অসহায় প্রতিবন্ধীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
জকীগঞ্জে অসহায় প্রতিবন্ধীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গোবিন্দগঞ্জে ব্যাংক প্রতারণা চক্রের সদস্য আটক
গোবিন্দগঞ্জে ব্যাংক প্রতারণা চক্রের সদস্য আটক

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্রের পথ থেকে বিচ্যুত হওয়ার সুযোগ নেই : আমীর খসরু
গণতন্ত্রের পথ থেকে বিচ্যুত হওয়ার সুযোগ নেই : আমীর খসরু

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
চট্টগ্রাম কারাগারে কয়েদির মৃত্যু

২৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নিউক্যাসল বাংলাদেশ কমিউনিটির ১০ বছর পূর্তি উদযাপন
নিউক্যাসল বাংলাদেশ কমিউনিটির ১০ বছর পূর্তি উদযাপন

২৪ মিনিট আগে | পরবাস

ভালবাসার টানে চীন থেকে মুন্সীগঞ্জে এসে বিয়ে করলেন চীনা যুবক
ভালবাসার টানে চীন থেকে মুন্সীগঞ্জে এসে বিয়ে করলেন চীনা যুবক

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা
স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চাঁদপুরে ডাকাতিয়া নদী থেকে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
চাঁদপুরে ডাকাতিয়া নদী থেকে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্পর্ক জোরদারে আগ্রহী কানাডা
বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্পর্ক জোরদারে আগ্রহী কানাডা

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শিশুদের সুপ্ত প্রতিভা বিকাশে শিক্ষার পরিবেশ আনন্দদায়ক হতে হবে : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের সুপ্ত প্রতিভা বিকাশে শিক্ষার পরিবেশ আনন্দদায়ক হতে হবে : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেঙ্গুতে আরও ৮ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৭৮
ডেঙ্গুতে আরও ৮ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৭৮

৩২ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বাউবির ঝুঁকিপূর্ণ পুরাতন ভবন খালি করার নির্দেশ
বাউবির ঝুঁকিপূর্ণ পুরাতন ভবন খালি করার নির্দেশ

৩৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ নিরপেক্ষ থাকবে
নির্বাচনে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ নিরপেক্ষ থাকবে

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

আইসিসির সাবেক আম্পায়ার খিজার হায়াতের মৃত্যু
আইসিসির সাবেক আম্পায়ার খিজার হায়াতের মৃত্যু

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘অ্যান্টিবায়োটিকের অতিরিক্ত ব্যবহার ভূমিকম্পের চেয়েও বড় ঝুঁকি তৈরি করছে’
‘অ্যান্টিবায়োটিকের অতিরিক্ত ব্যবহার ভূমিকম্পের চেয়েও বড় ঝুঁকি তৈরি করছে’

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সড়ক দুর্ঘটনায় দুইজনের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় দুইজনের মৃত্যু

৪৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

৪৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

রাজনীতিতে সহনশীলতা না থাকায় সমাজে অসহিষ্ণুতা বাড়ছে : রিজভী
রাজনীতিতে সহনশীলতা না থাকায় সমাজে অসহিষ্ণুতা বাড়ছে : রিজভী

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন শান্তি প্রস্তাবে ইউরোপের নিরাপত্তাও দেখতে হবে: ম্যাক্রোঁ
ইউক্রেন শান্তি প্রস্তাবে ইউরোপের নিরাপত্তাও দেখতে হবে: ম্যাক্রোঁ

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুরের চরাঞ্চলে ব্রিজের অভাবে চরম ভোগান্তি
শেরপুরের চরাঞ্চলে ব্রিজের অভাবে চরম ভোগান্তি

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিডা চেয়ারম্যানের সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিডা চেয়ারম্যানের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা