শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:৩৭, বুধবার, ১৪ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

জাতীয় বাজেট ২০২১-২২

বাজেটে তামাকজাত দ্রব্যের মূল্য ও কর প্রস্তাব নিয়ে কিছু কথা

অধ্যাপক ড. রুমানা হক
অনলাইন ভার্সন
বাজেটে তামাকজাত দ্রব্যের মূল্য ও কর প্রস্তাব নিয়ে কিছু কথা

গত ৩০ জুন জাতীয় সংসদে ২০২১-২২ অর্থ-বছরের বাজেট পাস হয়েছে। প্রতি বছরের মতো বাজেটে তামাকজাত দ্রব্যের মূ্ল্য ও কর নির্ধারণ করে দেয়া হয়েছে। বাজেটে তামাকজাত দ্রব্যের মূ্ল্য ও কর নির্ধারণের লক্ষ্য হিসেবে ‘রাজস্ব আয় বৃদ্ধি ও তামাকের ব্যবহার কমিয়ে আনা’ উল্লেখ করা হয়েছে। কিন্তু দেশের তামাক নিয়ন্ত্রণ বিশেষজ্ঞরা ও তামাকের অর্থনীতি নীয়ে কাজ করেন এমন অর্থনীতিবিদরা বলছেন, এই মূ্ল্য ও করে এই দুটি লক্ষ্যের একটিও অর্জিত হবে না। বরং এতে বিপরীত ফল হবে এবং তামাক কোম্পানির মুনাফা বাড়বে। তামাকজাত দ্রব্যের মূ্ল্য ও কর নির্ধারণের বিচারে এবারের বাজেট সাম্প্রতিক সময়ের মধ্যে সবচেয়ে হাতাশার বলে মনে করছেন তারা।

বাজেটে নিম্ন ও মধ্যমস্তরের সিগারেটের দাম ও করহারে কোনো পরিবর্তন আনা হয়নি। অর্থাৎ বিগত বছরের মূল্য ও কর বহাল রাখা হয়েছে। বাংলাদেশে সিগারেট ব্যবহারকারীদের মধ্যে প্রায় ৭২ ভাগ মানুষ নিম্নস্তরের সিগারেট সেবন করে। নিম্ন ও মধ্যমস্তর মিলে ব্যবহারকারীর সংখ্যা প্রায় ৮৪ ভাগ। অন্যদিকে উচ্চ এবং প্রিমিয়াম স্তরে ১০ শলাকা সিগারেটের দাম যথাক্রমে ৫ টাকা (৫.২%) এবং ৭ টাকা (৫.৫%) বৃদ্ধি করে ১০২ টাকা এবং ১৩৫ টাকা করা হয়েছে এবং উভয় স্তরেই ৬৫ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক বহাল রাখা হয়েছে। এর ফলে শলাকা প্রতি সিগারেটের দাম বেড়েছে উচ্চ স্তরে মাত্র ৫০ পয়সা এবং প্রিমিয়াম স্তরে মাত্র ৭০ পয়সা। অথচ একইসময়ে মানুষের মাথাপিছু আয় বাড়ার পাশাপাশি মূল্যস্ফীতি এবং নিত্য প্রয়োজনীয় অন্যান্য দ্রব্যের মূল্যও বেড়েছে। সেই বিবেচনায় নিম্ন ও মধ্যমস্তরে মূল্য না বাড়ানো এবং উচ্চ এবং প্রিমিয়াম স্তরে যৎসামান্য মূল্য বৃদ্ধির ফলে এসব তামাকজাত দ্রব্য আগের বছরের তুলনায় আরো সস্তা ও সহজলভ্য হয়েছে।

উপর্যুক্ত বাস্তবতায় সিগারেটের প্রকৃত মূল্য হ্রাস পেয়েছে। ফলে দেশে সিগারেট ব্যবহারের পরিমাণ বাড়বে এবং সিগারেট সস্তা ও সহজলভ্য হওয়ায় কিশোর-তরুণরা ধূমপান শুরু করতে উৎসাহিত হবে। একইসাথে বিড়ি এবং বহুল ব্যবহৃত ধোঁয়াবিহীন তামাকপণ্য জর্দা-গুলের দাম ও শুল্ক অপরিবর্তিত রাখায় নিম্ন আয়ের মানুষ বিশেষত নারীদের স্বাস্থ্যঝুঁকি বাড়বে। ফলে তামাকজনিত রোগে আক্রান্ত ও মৃত্যুর হারও বাড়বে। তামাক ব্যবহারজনিত রোগ ও মৃত্যু বেড়ে যাওয়ার ফলে দেশ বিপুল অর্থনৈতিক ক্ষতির মুখে পড়বে।

একটি বহুজাতিক তামাক কোম্পানির নিজস্ব হিসাব মতে ২০১৮ সালে তারা ২৮% মুনাফা অর্জন করে। যা অন্য কোনো ব্যবসাতেই সম্ভব না। ওই একই তামাক কোম্পানির নিজস্ব নথিতে দেখা যায়, ২০০৯ থেকে ২০১৮ এই ১০ বছরে তাদের উৎপাদন বেড়েছে দ্বিগুণ। কিন্তু একই সময়ে তাদের মুনাফা বেড়েছে পাঁচ গুণ। ত্রুটিপূর্ণ কর ব্যবস্থার কারণে এটি হচ্ছে। অথচ তামাক বিরোধীদের দাবি অনুযায়ী সুনির্দিষ্ট সম্পূরক শুল্ক আরোপ করলে সরকার অতিরিক্ত ৩ হাজার ৪০০ কোটি টাকা রাজস্ব আয় অর্জন করতো যা করোনা মহামারি সংক্রান্ত ক্ষয়ক্ষতি মোকাবেলায় ব্যবহার করা সম্ভব হতো।

দেশের তামাক বিরোধী সংগঠনগুলো তামাকজাত দ্রব্যের ওপর সুনির্দিষ্ট করারোপের দাবিসহ তামাকজাত দ্রব্যের মূল্য ও কর প্রস্তাব প্রতি বছরের মত এ বছরেও সরকারের কাছে পেশ করেছিলো।

আসুন ২০২০-২১ অর্থবছরে তামাকের মূল্য ও কর, এবারের বাজেটে পাস হওয়া মূল্য ও কর এবংতামাক বিরোধী সংগঠনসমূহের পক্ষথেকে সরকারের কাছে পেসকৃত মূল্য ও কর প্রস্তাবের একটি তুলনামূলক চিত্র দেখে নিই।

অর্থনীতিবিদরা হিসাব করে দেখিয়েছেন, ২০২০-২১ অর্থবছরে সিগারেট খাত থেকে সরকারের সম্ভাব্য রাজস্ব আয় ২৭,১৮০ কোটি টাকা। ২০২১-২২ অর্থ বছরের জন্য তামাক বিরোধী সংগঠনের দেয়া প্রস্তাব অনুসারে সুনির্দিষ্ট কর আরোপ করলে এর পরিমাণ বেড়ে দাঁড়াতো ৩০,৫২০ কোটি টাকায় যা চলতি বছরের চেয়ে ৩,৩৪০ কোটি টাকা বেশি। বিপরীতে সরকার যে বাজেট পাস করেছে তাতে আয় হবে ২৭,৯৬০ কোটি টাকা। অর্থাৎ সুনির্দিষ্ট করের প্রস্তাব গ্রহণ না করায় সিগারেট থেকে সরকার ২,৫৬০ কোটি টাকা রাজস্ব হারাবে। তামাক বিরোধী সংগঠন ও তামাক নিয়ন্ত্রণ বিশেষজ্ঞগণ সবসময় তামাকজাত দ্রব্যের মূল্য বাড়ানোর দাবি জানিয়ে আসছে। অথচ নিম্ন ও মধ্যম স্তরের সিগারেটের মূল্য অপরিবর্তিত রাখায় এবং উচ্চ ও প্রিমিয়াম স্তরের মূল্য অতি সামান্য বাড়ানোয় মূল্যস্ফীতির সাথে তুলনা করলে এবারের বাজেটে তামাকজাত দ্রব্যের জন্য নির্ধারিত মূল্য চলতি অর্থবছরের তুলনায় ০.৭ শতাংশ কমে গিয়েছে । তামাক বিরোধী সংগঠনের প্রস্তাব মেনে নিলে এই মূল্য ২০.৪ শতাংশ বৃদ্ধি পেতো।

বাংলাদেশে বর্তমানে তামাক ব্যবহারকারীদের মধ্যে ৫০ শতাংশেরও বেশি মানুষ ধোঁয়াবিহীন তামাক ব্যবহার করেন। বাস্তবতা হলো মোট তামাক রাজস্বের ১ শতাংশেরও কম আসে ধোঁয়াবিহীন তামাক থেকে। সরকার ধারাবাহিকভাবে ধোঁয়াবিহীন তামাকপণ্য থেকে বাড়তি রাজস্ব আয়ের ব্যাপক সুযোগ হারাচ্ছে। এভাবে তামাক কোম্পানিকে সুবিধা প্রদান করে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর প্রতিশ্রুত তামাকমুক্ত বাংলাদেশ অর্জন সম্ভব নয়।

অন্যদিকে তামাক বিরোধী সংগঠনের প্রস্তাবিত পরিমাণে মূল্য ও কর নির্ধারণ এবং সুনির্দিষ্ট কর আরোপ পদ্ধতি অনুসরণ করা হলে ১১ লক্ষ প্রাপ্ত বয়স্ক ধূমপায়ী ধূমপান ছেড়ে দিতো এবং ৮ লক্ষ তরুণ নতুন করে ধূমপান শুরু করতে নিরুৎসাহিত হতো বলে জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা মতামত দিয়েছেন। পাশাপাশি ধোঁয়াবিহীন তামাক ব্যবহারকারীর সংখ্যাও উল্লেখযোগ্য হারে কমে আসতো। ২০২০-২১ অর্থবছরের হিসাব অনুসারে সিগারেট বিক্রির আনুমানিক পরিমাণ ৬৪০০ কোটি শলাকা। তামাক বিরোধী সংগঠনের প্রস্তাব বাস্তবায়ন করলে এই সংখ্যা কমে ৫৪০০ কোটি শলাকা হতো। পাশাপাশি দীর্ঘমেয়াদে ৯ লক্ষ ৭৪ হাজার মানুষকে মৃত্যুর হাত থেকে রক্ষা করা সম্ভব হতো।

এ বাজেটে তামাকজাত দ্রব্যের নির্ধারিত মূল্য ও করে লাভবান হবে তামাক কোম্পানি, সরকার হারাবে বাড়তি রাজস্ব আয়ের সুযোগ। লক্ষ লক্ষ মানুষের অকাল মৃত্যু, পঙ্গুত্ব এবং তামাকের নানাবিধ আর্থ-সামাজিক ও পরিবেশগত ক্ষতি অগ্রাহ্য করে তামাক ব্যবসা উৎসাহিত করার এই বাজেট সার্বিকভাবে চরম হতাশাজনক। একইসাথে প্রধানমন্ত্রীর ‘তামাকমুক্ত বাংলাদেশ’ ঘোষণার সাথে সাংঘর্ষিক। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ২০৪০ সালের মধ্যে তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার অঙ্গীকার ব্যক্ত করে একটি শক্তিশালী তামাক শুল্ক-নীতি গ্রহণের নির্দেশনা দিয়েছিলেন। কিন্তু পাঁচ বছর পেরিয়ে গেলেও উক্ত নির্দেশনার কোনো প্রতিফলন নেই।

তামাক ব্যবহারজনিত অসুস্থতা ও মুত্যু কমিয়ে আনা এবং রাজস্ব আয় বৃদ্ধির জন্য তামাকজাত দ্রব্যের মূল্য যৌক্তিক পরিমানে বৃদ্ধি এবং করারোপের পদ্ধতিতে পরিবর্তন প্রত্যাশিত হলেও আমরা বিস্ময়ের সাথে লক্ষ্য করলাম বাজেটে তার ন্যূনতম প্রতিফলন নেই। এবারের বাজেটে জনস্বাস্থ্য সুরক্ষা এবং রাজস্ব আয় বৃদ্ধির বিষয়টি চরমভাবে উপেক্ষা করা হয়েছে এবং তামাক কোম্পানির মুনাফা বৃদ্ধির সুযোগ তৈরি করে দেওয়া হয়েছে।

করোনা মহামারীর আঘাতে দেশের স্বাস্থ্যখাতসহ সামগ্রিক অর্থনীতি অত্যন্ত নাজুক অবস্থার মধ্যে পড়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে অধূমপায়ীর তুলনায় ধূমপায়ীর কোভিড-১৯ সংক্রমণে মারাত্মকভাবে অসুস্থ হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি। তবে সুযোগ থাকা সত্ত্বেও তামাকপণ্যের ব্যবহার নিরুৎসাহিত করতে প্রস্তাবিত বাজেটে কোনো কার্যকর কর ও মূল্য পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়নি, যা সার্বিকভাবে জনস্বাস্থ্য ও তামাক বিরোধীদের জন্য হতাশাজনক।

বৃহত্তর জনস্বাস্থ্য সুরক্ষা ও রাজস্ব আয় বৃদ্ধি বিবেচনায় ভবিষ্যতে সুনির্দিষ্ট করারোপ পদ্ধতির প্রবর্তন ও সকল তামাকজাত দ্রব্যের ওপর যৌক্তিক পরিমানে মূল্য ও কর নির্ধারণ করা হবে বলে আমরা প্রত্যাশা করি। পাশাপাশি সিগারেটের মূল্য স্তর ধারাবহিকভাবে কমিয়ে একটিতে নিয়ে আসা, বিভিন্ন ধরনের তামাকজাত দ্রব্যের মধ্যে মূল্য ও করের ব্যবধান কমিয়ে আনা, অত্যাধুনিক কর আদায় পদ্ধতি ও মনিটরিং ব্যবস্থার প্রবর্তনসহ নানা ইতিবাচক পরিবর্তনে উদ্যোগী হবে এবং  মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণা বাস্তবায়নে সরকার অতিদ্রুত একটি কমপ্রিহেনসিভ তামাক কর পলিসি গ্রহণ করে তমাকজাত দ্রব্যের ওপর করারোপে একটি প্রত্যাশিত নিয়মতান্ত্রিক পদ্ধতি প্রতিষ্ঠা করবে যার মাধ্যমে বৃহত্তর জনস্বার্থকে প্রাধান্য দিয়ে জনস্বাস্থ্য সুরক্ষায় প্রাণঘাতি পণ্যটিকে নিয়ন্ত্রণের নীতি প্রতিষ্ঠিত হবে বলে আমরা আশা পোষণ করি।

লেখক : অর্থনীতি বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম