শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:১২, রবিবার, ২৫ জুলাই, ২০২১

অগ্রগতির চেতনা

মো. জিয়াউদ্দিন শাহ্‌
অনলাইন ভার্সন
অগ্রগতির চেতনা

আমি জেদ্দা এয়ারপোর্ট-এ কাজ করি। ডিউটি শেষ করে বের হলে দেখি, টেক্সিওয়ালারা যাত্রীর জন্য অপেক্ষা করছেন। অপেক্ষা দেখে বলার ইচ্ছে হয়, কেউ ঢাকা ঢাকা বলে ডাকছেন না কেন? কিছু লোক ঢাকা পৌঁছে দেওয়ার অপেক্ষায় দাঁড়িয়ে থাকুক। ঢাকা শহরের আনাচে-কানাচে স্টেশন টু স্টেশন পৌঁছে দেওয়া সার্ভিসের মতো কেউ এসে এখানেও ডাকুক। ইচ্ছা হয় সপ্তাহে দু’দিন ছুটিতে বা মাসে একবার হলেও দেশে চলে যাই। রবিবার সকালে এসে কাজে যোগ দেই। সেদিন হয়তো বেশি দূরে নয়। পরবর্তী প্রজন্মে এটাই হবে স্বাভাবিক। শুধু প্রবীণ মানুষগুলো হবে স্মৃতিরও অতীত।

 আজকের স্বপ্নে যা চ্যালেঞ্জ, আগামীর সফলতায় তা বাস্তব। অগ্রগতির বাস্তবায়নে এমনই ঘটছে, ঘটবে...। আগামীর কোনো একদিন বিমান কর্মকর্তাদের হেল্পারও নির্দিষ্ট গন্তব্যে পৌঁছে দেওয়া স্টেশনের নাম ধরে ডাকতে পারে, তেমন অসম্ভব কিছু নয়। মাল্টিপল ভিসার রেওয়াজ অচিরেই সহজ হতে শুরু করেছে। বিমান এবং টিকিটের দাম শিথিল হলে বর্তমানেই তা সম্ভব ছিল। উচ্চপদস্থের বিমানকর্মীরা ফ্রি টিকেটে চলফেরা করেন। কেউ আবার পান সাময়িক ফ্রি টিকেট, কিনলেও এদের জন্য আছে বিশেষ ছাড়। সৌদি এয়ারলাইন্স-এর স্টাফরা অতি অল্প মূল্যেই রাউন্ড ট্রিপ টিকেট কিনে বিশ্বজুড়ে ভ্রমণ করেন। 

বিজ্ঞানের নব আবিষ্কারও বিশ্ববাসীকে জানিয়েছে, একই খরচে মাত্র এক ঘণ্টায় পৃথিবীর যে কোনো প্রান্তে পৌঁছাতে সক্ষম হবে। আমার বোধশক্তি প্রায় দাবি করত, মানুষের মৃত্যুক্ষণে পাঞ্জা খেলা মুহূর্তের অ্যাম্বুলেন্সগুলো অতি শিগগিরই আকাশ পথে চলতে শুরু করবে ইনশাআল্লাহ। কাল্পনীয় এ মতভেদ প্রকাশের আগেই দেখতে পাচ্ছি, এয়ার অ্যাম্বুলেন্স চলতে শুরু করছে। এটাই স্বাভাবিক। পরিবর্তন ঘটেছে, ঘটবেই...। অদূরে অনেক কিছুই বদলে যাবে। সৌদি গভর্নর ভিশন ২০৩০-এর আওতায় উন্নত বিশ্বের অনুকরণে রাস্তাঘাট আরও আধুনিকায়নের সংস্কারে হাজার হাজার কোটি রিয়াল বরাদ্দের মাধ্যমে দ্রুত কাজ চালাচ্ছেন। জেদ্দায় সম্পূর্ণভাবে নতুন করে ডিজিটাল বিমান বন্দর তৈরি করেছে। রাস্তাঘাটের চারপাশে কৃত্রিম ফুল ও গাছ দিয়ে নয়নাভিরামে সাজাচ্ছেন। হাতে স্পর্শ না করে শুধু দূর থেকে দেখে বুঝার উপায় নেই এগুলো কৃত্রিম। কৃত্রিম কৌশলে সুন্দরের প্রতি তাক লাগানোর চেষ্টায় মানুষ সফল। চেতনার বিষয় হলো, প্রকৃতির সঙ্গে মাটি এবং পৃথিবীর সম্পর্কের অবনতি ঘটছে! এ রকম হাজার কোটি কৃত্রিম গাছ লাগালেও মাটির সঙ্গে প্রকৃতির নিবিড় সম্পর্ক গড়ে উঠছে না। গাছের অক্সিজেন ত্যাগ এবং কার্বন ডাই অক্সাইড গ্রহণে মানুষেরও কোনো লাভ হচ্ছে না। 

লাভ-লসের এ হিসেব আমার করার কথা না হলেও বলা যায়, এ বিপর্যয়ের মূল্য কিন্তু পৃথিবীর মানুষকেই দিতে হয় এবং হবে...। প্রবাস থেকে দেশে গেলে দেশীয় সিম চালাই। এখানে আসলে এদেশের সিম চালাতে হয়। রোমিং করে এক দেশের সিম অন্য দেশে চালানো গেলেও মূল্য বেশি। প্রবাসের অনেকেই দেশের প্রিয়জন এবং আত্মীয়-স্বজনদের মোবাইলে mb পাঠান কিংবা ব্যালেন্স রিচার্জ করে দেন। তাহলে নিজ দেশের সিম বহির্বিশ্বে ব্যবহার করতে সমস্যা কোথায়? ইন্টারনেটতো সবই হাতের মুঠোতে এনে দিয়েছে। এক দেশের সিম জেনারেলি অন্য দেশেও চালানো যায় তা-ও করে দিক। বিজ্ঞানের জন্য এ আর তেমন কঠিন কী? এতে ব্যবসারও প্রসার ঘটবে, ব্যবহাকারীরাও কিছু অগ্রিম সুবিধা ভোগ করবে। স্টিভ জবস, জেফ বেজোস, জুকারবার্গ, বিলগেইট বা মাইক্রোসফট যা-ই বলি, এরা মানব কল্যাণের অগ্রগতিতে বেশ প্রশংসা কুড়াচ্ছেন। এদের কেউ-ই বারবার ধনীদের শীর্ষে থাকার প্রতিযোগিতা থেকে সরে দাঁড়ায়নি, দাঁড়াতে চায়নি। পৃথিবীর হিসাব-নিকাশের অধিকাংশ অর্থ নিজের হিসেবের খাতায় জমা করছেন বলেই যেন এরা বাহবার দাবিদার। জগতের অধিকাংশ মানুষ-ই এদের নাম শুনলে বাহবা দিতে ভুল করেন না। 

অথচ এরা চাইলে মানবতার কল্যাণে আরও সহজ মূল্যে এ সেবা মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে পারতেন। বিনিময়ের মূল্য নিতে এরা অতিরিক্ত অর্থ শোষণে কখনই ক্ষান্ত হননি। কোনোদিন হবেনও না। বিজ্ঞানের যে সমস্ত বড় অবিষ্কার মানুষের জীবনযাত্রাকে সহজতর করেছে, সেই সব আবিষ্কারকে পুঁজি করে মাত্রার চেয়েও বেশি অর্থ নিয়েছে। বিমানের বেলায়ও এমনটাই ঘটেছে। আকাশ ছোঁয়া অবিচার! ওরা আজব ক্ষমতার অধিকারী। এনেছেন আবিষ্কারের ছোঁয়া। ছোঁয়াতে নিচ্ছে শুধু টাকা। ওদের আছে দ্য ফেডারেল এভিয়েশন অ্যাডমিনিস্ট্রেশন। অনুমোদন ছাড়া কেউ যেমন একটি বিমান বানাতে পারবে না, তেমনি বিমানের একটি স্ক্রুও বিক্রি করতে পারবে না। আমেরিকা, ব্রিটেন ও ইউরোপে তৈরি দশ টাকার পণ্যের মূল্য দ্বিগুণ বা কয়েক গুণ বেশি নিতে পারত। একটি বিমান কেনার মূল্যে কয়টি বিমান তৈরি করা যায় ওরাই ভালো জানেন। আমি এতে অবাক হওয়া উপলব্ধি করেছি! ওরা একচেটিয়া ব্যবসা করছে। আইনের শাসনে এরা পৃথিবী দখল করে নিয়েছে। 

অর্থনীতিবিদদের মতে শুধু ইরাক যুদ্ধের অর্থায়নে এমন একটা বিশ্ব তৈরি করা সম্ভব ছিল। যুদ্ধ আজও থামেনি। থামার লক্ষণও নেই এবং দেখি না। মানুষ হত্যা চলছে, চলবে! নিরাপরাধ শিশুরাও বিস্ফোরণের আঘাতে ক্ষতবিক্ষত হচ্ছে। নিভে যাচ্ছে প্রাণ। অবিচার, অত্যাচার, নির্যাতন, হত্যা ও ধর্ষণ প্রতিদিনই সংবাদের শিরোনাম। বিশ্ববাসীর অগ্রগতির ছোঁয়া বিশ্বকেই প্রতিনিয়ত ধ্বংস করে যাচ্ছে! বড়ই আজব খেলা! এখানে এসে প্রতিবাদ প্রতিকারও নিরুপায়!

লেখক : সৌদি প্রবাসী।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

২২ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৩৩ মিনিট আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক