শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:০০, সোমবার, ০৪ অক্টোবর, ২০২১

পর্যটন শিল্পে অপার সম্ভাবনার নাম পঞ্চগড় : প্রয়োজন কম্যুনিটি ট্যুরিজম

ড. সাবিনা ইয়াসমিন
অনলাইন ভার্সন
পর্যটন শিল্পে অপার সম্ভাবনার নাম পঞ্চগড় :  প্রয়োজন কম্যুনিটি ট্যুরিজম
ফরাসি লেখক গুস্তাভে ফ্লুবার্ট বলেছেনে, ‘ভ্রমণ মানুষকে পরিমিত করে। আপনি দেখতে পান যে আপনি পৃথিবীতে কত ছোট জায়গা দখল করেছেন।’ তবে শুধু নিজের ক্ষুদ্রত্ব উপলব্ধির জন্য নয়, বরং পৃথিবীর বিশালত্ব উপভোগ করার জন্যেও ভ্রমণের বিকল্প নেই। সাধারণত: বিনোদন, অবসর বা ব্যবসার উদ্দেশ্যে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে গমন করাকে ভ্রমণ বলে। তবে আমোদ-প্রমোদ বা বিনোদনের উদ্দেশ্যে কোথাও ভ্রমণ করা হলে তা’ পর্যটনের মাত্রা পায়। আর যিনি এ উদ্দেশে ভ্রমণ করেন তিনিই পর্যটক হিসেবে পরিচিত।
 
       শুধু ভ্রমণ করেই বিশ্বের ইতিহাসে অমর হয়েছেন বহু পর্যটক। ভ্রমণ করতে করতেই আবিষ্কার করেছেন কোন মহাদেশ, কোন ভৌগলিক অঞ্চল বা কোন চ্যানেল বা প্রণালী। স্যার এডমন্ড হিলারি, ইউরি গ্যাগারিন, মার্কো পোলো, ভাস্কো-দা-গামা প্রমুখ খ্যাতি পেয়েছেন বিশ্ব ভ্রমণ বা বিশ্বের গণ্ডি পরিয়ে মহাকাশ ভ্রমণের জন্য।
 
বিজ্ঞানী চার্লস ডারইউন বিবর্তনতত্ত্বের জনক হিসেবে বিশ্বজুড়ে খ্যাতি পেলেও পর্যটক হিসেবেও তার পরিচিতি রয়েছে। তিনি পেরুর মরুভূমি ও আর্জেন্টিনার সমতল ভূমির পাশাপাশি প্যাসিফিক, আটলান্টিক ও গ্যালাপাগোস দ্বীপপুঞ্জ ভ্রমণ করেন, যা তাকে প্রাণিতত্ত্ব আবিষ্কারে সহায়তা করে। 
 
বাংলাদেশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের টানে মুগ্ধ হয়ে যুগে যুগে বহ ভ্রমণকারী এ দেশ ভ্রমণ করেছেন। বৌদ্ধ ধর্মপুস্তক ‘বিনয়াপিটক’ এর মূল রচনা সংগ্রহ করার উদ্দেশ্যে চীনা ধর্মীয় তীর্থ যাত্রী ফা হিয়েন দ্বিতীয় চন্দ্র গুপ্তের সময়ে ভারতবর্ষ ভ্রমণ করেন। এ সময় তিনি ট্যাক্সিলা, মথুরা, কনৌজ, পাটালিপুত্রের পাশাপাশি পাকিস্তান, বাংলাদেশ, নেপাল ও শ্রীলংকার বহু ধর্মীয় স্থান ভ্রমণ করেছিলেন।
 
মরক্কোয় জন্ম গ্রহণকারী বিখ্যাত মুসলিম পর্যটক, চিন্তাবিদ, বিচারক ইবনে বতুতাও বর্তমান পশ্চিম আফ্রিকা, মিশর, সৌদি আরব, সিরিয়া, ইরাক, কাজাকিস্তান, আফগানিস্তান, পাকিস্তান, মালদ্বীপ, ভারত, শ্রীলংকার পাশাপাশি বাংলাদেশ ভ্রমণ করেছিলেন। ৩০ বছরে প্রায় ৪০টি স্থান ভ্রমণ শেষে নিজ দেশে ফেরার পর মরক্কোর সুলতান আবু ইনান ফারিস তাঁর ভ্রমণকাহিনী লিপিবদ্ধ করার জন্য কবি ইবনে ফোজাইয়াকে নিয়োগ করেন। তাঁর এই ভ্রমণকাহিনীর নাম ‘রিহলা।’ যা ১৪ শতকে দক্ষিণ, পূর্ব ও মধ্য এশিয়ার মুসলিম সমাজের অন্যতম সেরা দলিল হিসেবে বিবেচিত।
 
বর্তমান সময়ে বাংলাদশে পর্যটনের একটি সম্ভাবনাময় জেলার নাম পঞ্চগড়। দেশের উত্তর পশ্চিমাঞ্চলের শেষপ্রান্তে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যমণ্ডিত জেলাটি  ব্রিটিশ শাসনামলে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের জলপাইগুড়ি জেলার অন্তর্গত একটি থানা ছিল। ১৯৪৭ সালে দেশ বিভাগের পর পঞ্চগড় থানাকে দিনাজপুর জেলার ঠাকুরগাঁও মহকুমার অন্তর্ভুক্ত করা হয়। ১৯৮০ সালের ১ জানুয়ারি ঠাকুরগাঁও মহকুমার পাঁচটি থানা- পঞ্চগড় সদর, তেঁতুলিয়া, আটোয়ারী, বোদা ও দেবীগঞ্জ নিয়ে পঞ্চগড় জেলা ঘোষিত হয়। এ জেলায় পাঁচটি গড় আছে। তাহলো-রাজনগড়, মিরগড়, ভিতরগড়, দেবেনগড় ও হোসেনগড়। কথিত মতে, এই পঞ্চগড়ের সমন্বয়েই হয়েছে জেলার নাম পঞ্চগড়। তবে এই ‘পঞ্চগড়’ নামের অপভ্রংশ ‘পঞ্চগড়’ নামটিও দীর্ঘদিন এ জনপদে প্রচলিত ছিল।
 
দেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের এই জেলাটি পর্যটনের জন্য ক্রমশঃ আকর্ষণীয় হয়ে উঠেছে। দেশী-বিদেশী সৌন্দর্য পিপাসু বহু মানুষের পঞ্চগড়ে সমতলের চা বাগান দেখতে আসছেন। 
 
‘ভারতের শিলিগুড়িতে যদি চা চাষ হতে পারে, তাহলে পঞ্চগড়ে কেন নয়?’-  মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এই একটি চিন্তা থেকে নব্বই এর দশকে  তারই  নির্দেশে তৎকালীন জেলা প্রশাসক মোঃ রবিউল ইসলাম ভারত থেকে চায়ের চারা সংগ্রহ করে এনে জেলা প্রশাসকের বাংলোতে রোপণ করেন। চারাগাছটি খুব দ্রুত বেড়ে ওঠে। এরপর আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। ক্ষুদ্র-বৃহৎ বহু উদ্যোক্তাই এগিয়ে এসেছেন চায়ের উৎপাদনে। এ জেলায় এখন প্রায় ৭৫৯৮ একর জমিতে চা চাষ হচ্ছে। ভ্রমণকালে রাস্তার দু’পাশে যেদিকে চোখ যায়, দেখা যায় দিগন্ত-বিস্তৃত চা বাগান। সবুজ, শ্যামল, সুন্দর, সুবর্ণ, রূপসী, অনন্য। সৌন্দর্য পিপাসু মনের খিদে মেটানোর এক অপরূপ ভূ-চিত্র। 
 
চায়ের পাশাপাশি দিগন্ত-বিস্তৃত সবুজও (আলু, টমেটো, ভুট্টা, গম, ধান, সর্ষে ইত্যাদির ক্ষেত) নিসর্গ-প্রেমীদেরকে মুগ্ধ করে। 
 
হিমালয়ের কোল ঘেঁষে অবস্থিত জেলাটিতে রয়েছে বাংলাবান্ধা স্থল বন্দর। বন্দরটি দেশের চতুর্দেশীয় স্থলবন্দর, যার মাধ্যমে চারটি দেশের (বাংলাদেশ, ভারত, নেপাল, ভুটান) সাথে যোগাযোগ গড়ে উঠেছে। ইতোমধ্যে ভারতের সাথে ইমিগ্রেশন চালু হওয়ায় বাংলাবান্ধা স্থল বন্দর দিয়ে ভারতে প্রবেশ করে দার্জিলিং, কালিম্পং, মংপু, ডুয়ার্সসহ আকর্ষণীয় স্থানে ভ্রমণ সহজ হয়েছে। এই স্থলবন্দর দিয়ে ভারত, নেপাল ও ভুটানের সাথে আমদানী-রপ্তানি কার্যক্রম চলমান।
 
এছাড়া এ জেলার তেঁতুলিয়া উপজেলায় রয়েছে ঐতিহাসিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ একটি ডাক-বাংলো। পঞ্চগড় জেলা সদর হতে প্রায় ৪০ কি.মি. দূরে মহানন্দা নদীর পাশে এই ডাক-বাংলোটি অবস্থিত। ভিক্টোরিয়ান গঠন শৈলিতে নির্মিত ডাক-বাংলোটি কুচবিহারের রাজা নির্মাণ করেছিলেন বলে জানা যায়। স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় এ ডাক-বাংলোতে জাতীয় চার নেতা বৈঠক করেছিলেন। এছাড়া এ অঞ্চলটিতে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী প্রবেশ করতে না পারায় এটিকে ‘মুক্ত অঞ্চল’ বলে ঘোষণা করা হয়। শীতের প্রারম্ভে অর্থাৎ হেমন্তে এই ডাক-বাংলো থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘার অপরূপ সৌন্দর্য উপভোগ করা যায়। কুয়াশামুক্ত নীল আকাশে কখনও সোনালি, কখনও শুভ্র সাদা আবার কখনও বা হালকা বেগুনি রঙ ধারণ করে দৃশ্যমান থাকে কাঞ্চনজঙ্ঘার গরবিনী চূড়া। এই নান্দনিক সৌন্দর্য পর্যটকদের নির্মল আনন্দ দেয়।
 
এছাড়া এ জেলার প্রায় ৩,২০,০০০ বর্গগজের ১০ টি ঘাট বিশিষ্ট মহারাজার দিঘি দর্শকদের কাছে টানে। ২০ ফুট উচ্চ পাড় এর দিঘিটিতে পানির গভীরতা প্রায় ৪০ ফুট। কথিত আছে, এই দিঘির খননকারী রাজা পৃথু এবং তিনি একবার ‘কীচক’ নামে এক নিম্ন শ্রেণির আক্রমনের শিকার হয়ে তাদের স্পর্শে ধর্মনাশের ভয়ে পরিবার পরিজন নিয়ে এই দিঘিতে আত্মহনন করেন। 
 
পঞ্চগড় জেলার সরকারি মহিলা মহাবিদ্যালয় চত্বরে একটি রকস মিউজিয়াম আছে। ২০০০ সালে তৎকালীন অধ্যক্ষ মোঃ নাজমুল হক জেলার প্রত্নতাত্ত্বিক ও প্রায় ১০০০ লোকজ বস্তুর সংগ্রহে এটি নির্মাণ করেন।  ভিতরগড়  (যার আয়তন প্রায় ১২ বর্গ মাইল), ১৬৭৯ (সম্ভাব্য) খ্রিষ্টাব্দে নির্মিত আটোয়ারি উপজেলার শাহী মসজিদ, একই উপজেলার বারো আউলিয়া মাজার শরীফ ও  জগবন্ধু ঠাকুর বাড়ি প্রভৃতি স্থানসমূহের দৃষ্টিনন্দন সৌন্দর্য ও ঐতিহাসিক গুরুত্ব পঞ্চগড় জেলাকে পর্যটনের উপযুক্ত করেছে। 
 
এ জেলায় হিন্দু ধর্মাবলবীদের তীর্থস্থান বোদেশ্বরী মন্দির রয়েছে। এটি একটি সতীপীঠ। রাজা দক্ষের যজ্ঞানুষ্ঠানে শিবকে আমন্ত্রণ না জানানোয় দেবী দুর্গা ক্ষোভে দেহ ত্যাগ করলে শিব উন্মত্তের মতো সেই শবদেহ কাঁধে নিয়ে ঘুরতে থাকেন এবং প্রলয় সৃষ্টি করেন। সে মুহূর্তে স্বর্গের রাজা বিষ্ণু তা সহ্য করতে না পেরে স্বর্গ হতে একটি সুদর্শনচক্র নিক্ষেপ করেন। চক্রের স্পর্শে শবদেহটি একান্ন (মতান্তরে বায়ান্নো) খণ্ডে বিভক্ত হয়। এর মধ্যে বাংলাদেশের চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে একটি ও অপর একটি খণ্ড পঞ্চগড়ের বোদেশ্বরীতে পড়ে। মহামায়ার দেহের খণ্ডগুলো যেখানে পড়ে সেগুলিকে পীঠ বলা হয়। বোদেশ্বরী মহাপীঠ এরই একটি। করতোয়া নদীর তীর ঘেঁষে নির্মিত বোদেশ্বরী মন্দিরটি প্রত্নতাত্ত্বিক ঐতিহ্যের নিদর্শন বহন করে। 
 
পর্যটনের জন্য স্থানীয় ঐতিহ্যবাহী খাবার ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ। পঞ্চগড় জেলায় রয়েছে নানা রকম সুস্বাদু খাবার। এর মধ্যে সিঁদলের ভর্তা, নাপা শাকের পাতলা ঝোল, সজনে পাতার পদ, নোনতা স্বাদের নুনহাস পিঠা পর্যটকদের তৃপ্তি দিতে পারে।
 
তবে বেড়ানোর উদ্দেশ্যে পঞ্চগড় খুব আকর্ষণীয় স্থান হলেও পরিবার-পরিজন বা কয়েকটি পরিবার একসাথে যেতে হলে পূর্ব থেকে খোঁজখবর নিয়ে যাওয়া ভাল। সরকারি ব্যবস্থাপনায় তেঁতুলিয়া ডাক-বাংলো এবং ডাক-বাংলো চত্বরে জেলা প্রশাসনের ব্যবস্থাপনায় সমতলের ক্ষুদ্র নৃ-তাত্বিক জনগোষ্ঠীর আর্থ সামাজিক উন্নয়নে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের তহবিলে নির্মিত ‘বেরং কমপ্লেক্স’ ছাড়া বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় জেলা শহরে কিছু কটেজ বা হোটেল রয়েছে। তবে প্রয়োজনের তুলনায় তা খুবই অপ্রতুল। বিশেষ করে শীতের প্রারম্ভে পর্যটকের ভিড় থাকায় স্থান সংকট মারাত্মক হয়ে দাঁড়ায়। এমতাবস্থায় পর্যটনের জন্য রেস্ট হাউস নির্মাণের পাশাপাশি কমিউনিটি পর্যায়ে পর্যটনকে উৎসাহিত করা যেতে পারে। স্থানীয় উদ্যোক্তাগণ তাদের হোম এবং ফুড শেয়ারিং এর মাধ্যমে অতিথিদের পঞ্চগড় এর সৌন্দর্য দেখার সুযোগ করে দিতে পারেন। পর্যাপ্ত নিরাপত্তার কথাটিও মাথায় রাখতে হবে। এ লক্ষ্যে এ ধরনের উদ্যোক্তাগণের তালিকা স্থানীয় প্রশাসনের কাছে থাকলে এবং অতিথিদের আগমন ও প্রস্থান বিষয়ক রিপোর্ট উদ্যেক্তাগণ প্রশাসনকে জানিয়ে রাখতে পারেন। 
 
পৃথিবীতে পর্যটন শিল্প আজ অন্যতম বৃহত্তম শিল্প হিসেবে স্বীকৃত। এ শিল্প বিকাশের ওপর বাংলাদেশের সামগ্রিক উন্নয়ন অনেকখানি নির্ভর করছে। পর্যটনের ক্ষেত্র সমূহকে চিহ্নিত করে (উল্লেখযোগ্য স্থান, শিল্প, সাহিত্য, সংস্কৃতি প্রভৃতি) আকর্ষণীয়ভাবে উপস্থাপনসহ সঠিক পরিকল্পনার মাধ্যমেই কেবল এ শিল্পের অধিকার বিকাশ ঘটানো সম্ভব।
 
 
লেখক : উপসচিব, খাদ্য মন্ত্রণালয়
কবি।
 
ইমেইলঃ [email protected]
এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
রানবন্যার ম্যাচে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজ জয়
রানবন্যার ম্যাচে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজ জয়

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীতে বিএনপির শোডাউন ঘিরে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩
নরসিংদীতে বিএনপির শোডাউন ঘিরে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত ওজন কমাতে লেবু-মধুর পানি ভালো, নাকি শরীরচর্চা?
দ্রুত ওজন কমাতে লেবু-মধুর পানি ভালো, নাকি শরীরচর্চা?

৩১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলাপি ঋণ বেড়ে ৪ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা
খেলাপি ঋণ বেড়ে ৪ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১০ গোলের জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে বায়ার্নের দুর্দান্ত সূচনা
১০ গোলের জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে বায়ার্নের দুর্দান্ত সূচনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু এ বছরেই : রুশ রাষ্ট্রদূত
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু এ বছরেই : রুশ রাষ্ট্রদূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন চালু
ইরান প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন চালু

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে তরুণীর মৃত্যু
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে তরুণীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধের কারণে ইরানে আটকা পড়েছেন ইন্টার মিলানের ফরোয়ার্ড
যুদ্ধের কারণে ইরানে আটকা পড়েছেন ইন্টার মিলানের ফরোয়ার্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডগেটের ইনজুরিতে অস্ট্রেলিয়া টেস্ট দলে অ্যাবট
ডগেটের ইনজুরিতে অস্ট্রেলিয়া টেস্ট দলে অ্যাবট

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলায় ইসরায়েলে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৪
ইরানের হামলায় ইসরায়েলে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৪

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুলছড়ি উপজেলা সমন্বয় কমিটি ঘোষণার পরপরই এনসিপি নেতার পদত্যাগ
ফুলছড়ি উপজেলা সমন্বয় কমিটি ঘোষণার পরপরই এনসিপি নেতার পদত্যাগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ দিনের ছুটি শেষে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু
১০ দিনের ছুটি শেষে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে দুই প্রতারককে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ
গোপালগঞ্জে দুই প্রতারককে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লন্ডনে বৈঠক নিয়ে গাত্রদাহ হওয়া উচিত না : এ্যানি
লন্ডনে বৈঠক নিয়ে গাত্রদাহ হওয়া উচিত না : এ্যানি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাতক্ষীরায় আওয়ামী লীগ নেতা কান্টু গ্রেফতার
সাতক্ষীরায় আওয়ামী লীগ নেতা কান্টু গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভোলায় প্রতিবন্ধী কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগ, মামলা
ভোলায় প্রতিবন্ধী কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগ, মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবকের মরদেহ উদ্ধার
যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে আহত যুবদল নেতাকর্মীরা পেলেন তারেক রহমানের উপহার
জুলাইয়ে আহত যুবদল নেতাকর্মীরা পেলেন তারেক রহমানের উপহার

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শিশুর লাশ উদ্ধার
শিশুর লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংস্কার ব্যতীত গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অসম্ভব : ফয়জুল করিম
সংস্কার ব্যতীত গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অসম্ভব : ফয়জুল করিম

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার
জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক
ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা
নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক
ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি
যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’
ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি
‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে
ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান
দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল
রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান
ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের
ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান
হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’
‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার
ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন
ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?
অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের
ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা
পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের
ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার আকাশসীমা সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
সিরিয়ার আকাশসীমা সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান
ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন

শাবিপ্রবির সড়ক এখন মরণফাঁদ
শাবিপ্রবির সড়ক এখন মরণফাঁদ

নগর জীবন

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ

সম্পাদকীয়

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

রুটি-রুজির নিশ্চয়তা পেয়েছেন মিলি
রুটি-রুজির নিশ্চয়তা পেয়েছেন মিলি

বসুন্ধরা শুভসংঘ

কোরবানিতে প্রতিবেশী রাষ্ট্র থেকে পশু আমদানি হয়নি
কোরবানিতে প্রতিবেশী রাষ্ট্র থেকে পশু আমদানি হয়নি

নগর জীবন

মিরাজের খেলা নিয়ে সংশয়
মিরাজের খেলা নিয়ে সংশয়

মাঠে ময়দানে