শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:০০, সোমবার, ০৪ অক্টোবর, ২০২১

পর্যটন শিল্পে অপার সম্ভাবনার নাম পঞ্চগড় : প্রয়োজন কম্যুনিটি ট্যুরিজম

ড. সাবিনা ইয়াসমিন
অনলাইন ভার্সন
পর্যটন শিল্পে অপার সম্ভাবনার নাম পঞ্চগড় :  প্রয়োজন কম্যুনিটি ট্যুরিজম
ফরাসি লেখক গুস্তাভে ফ্লুবার্ট বলেছেনে, ‘ভ্রমণ মানুষকে পরিমিত করে। আপনি দেখতে পান যে আপনি পৃথিবীতে কত ছোট জায়গা দখল করেছেন।’ তবে শুধু নিজের ক্ষুদ্রত্ব উপলব্ধির জন্য নয়, বরং পৃথিবীর বিশালত্ব উপভোগ করার জন্যেও ভ্রমণের বিকল্প নেই। সাধারণত: বিনোদন, অবসর বা ব্যবসার উদ্দেশ্যে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে গমন করাকে ভ্রমণ বলে। তবে আমোদ-প্রমোদ বা বিনোদনের উদ্দেশ্যে কোথাও ভ্রমণ করা হলে তা’ পর্যটনের মাত্রা পায়। আর যিনি এ উদ্দেশে ভ্রমণ করেন তিনিই পর্যটক হিসেবে পরিচিত।
 
       শুধু ভ্রমণ করেই বিশ্বের ইতিহাসে অমর হয়েছেন বহু পর্যটক। ভ্রমণ করতে করতেই আবিষ্কার করেছেন কোন মহাদেশ, কোন ভৌগলিক অঞ্চল বা কোন চ্যানেল বা প্রণালী। স্যার এডমন্ড হিলারি, ইউরি গ্যাগারিন, মার্কো পোলো, ভাস্কো-দা-গামা প্রমুখ খ্যাতি পেয়েছেন বিশ্ব ভ্রমণ বা বিশ্বের গণ্ডি পরিয়ে মহাকাশ ভ্রমণের জন্য।
 
বিজ্ঞানী চার্লস ডারইউন বিবর্তনতত্ত্বের জনক হিসেবে বিশ্বজুড়ে খ্যাতি পেলেও পর্যটক হিসেবেও তার পরিচিতি রয়েছে। তিনি পেরুর মরুভূমি ও আর্জেন্টিনার সমতল ভূমির পাশাপাশি প্যাসিফিক, আটলান্টিক ও গ্যালাপাগোস দ্বীপপুঞ্জ ভ্রমণ করেন, যা তাকে প্রাণিতত্ত্ব আবিষ্কারে সহায়তা করে। 
 
বাংলাদেশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের টানে মুগ্ধ হয়ে যুগে যুগে বহ ভ্রমণকারী এ দেশ ভ্রমণ করেছেন। বৌদ্ধ ধর্মপুস্তক ‘বিনয়াপিটক’ এর মূল রচনা সংগ্রহ করার উদ্দেশ্যে চীনা ধর্মীয় তীর্থ যাত্রী ফা হিয়েন দ্বিতীয় চন্দ্র গুপ্তের সময়ে ভারতবর্ষ ভ্রমণ করেন। এ সময় তিনি ট্যাক্সিলা, মথুরা, কনৌজ, পাটালিপুত্রের পাশাপাশি পাকিস্তান, বাংলাদেশ, নেপাল ও শ্রীলংকার বহু ধর্মীয় স্থান ভ্রমণ করেছিলেন।
 
মরক্কোয় জন্ম গ্রহণকারী বিখ্যাত মুসলিম পর্যটক, চিন্তাবিদ, বিচারক ইবনে বতুতাও বর্তমান পশ্চিম আফ্রিকা, মিশর, সৌদি আরব, সিরিয়া, ইরাক, কাজাকিস্তান, আফগানিস্তান, পাকিস্তান, মালদ্বীপ, ভারত, শ্রীলংকার পাশাপাশি বাংলাদেশ ভ্রমণ করেছিলেন। ৩০ বছরে প্রায় ৪০টি স্থান ভ্রমণ শেষে নিজ দেশে ফেরার পর মরক্কোর সুলতান আবু ইনান ফারিস তাঁর ভ্রমণকাহিনী লিপিবদ্ধ করার জন্য কবি ইবনে ফোজাইয়াকে নিয়োগ করেন। তাঁর এই ভ্রমণকাহিনীর নাম ‘রিহলা।’ যা ১৪ শতকে দক্ষিণ, পূর্ব ও মধ্য এশিয়ার মুসলিম সমাজের অন্যতম সেরা দলিল হিসেবে বিবেচিত।
 
বর্তমান সময়ে বাংলাদশে পর্যটনের একটি সম্ভাবনাময় জেলার নাম পঞ্চগড়। দেশের উত্তর পশ্চিমাঞ্চলের শেষপ্রান্তে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যমণ্ডিত জেলাটি  ব্রিটিশ শাসনামলে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের জলপাইগুড়ি জেলার অন্তর্গত একটি থানা ছিল। ১৯৪৭ সালে দেশ বিভাগের পর পঞ্চগড় থানাকে দিনাজপুর জেলার ঠাকুরগাঁও মহকুমার অন্তর্ভুক্ত করা হয়। ১৯৮০ সালের ১ জানুয়ারি ঠাকুরগাঁও মহকুমার পাঁচটি থানা- পঞ্চগড় সদর, তেঁতুলিয়া, আটোয়ারী, বোদা ও দেবীগঞ্জ নিয়ে পঞ্চগড় জেলা ঘোষিত হয়। এ জেলায় পাঁচটি গড় আছে। তাহলো-রাজনগড়, মিরগড়, ভিতরগড়, দেবেনগড় ও হোসেনগড়। কথিত মতে, এই পঞ্চগড়ের সমন্বয়েই হয়েছে জেলার নাম পঞ্চগড়। তবে এই ‘পঞ্চগড়’ নামের অপভ্রংশ ‘পঞ্চগড়’ নামটিও দীর্ঘদিন এ জনপদে প্রচলিত ছিল।
 
দেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের এই জেলাটি পর্যটনের জন্য ক্রমশঃ আকর্ষণীয় হয়ে উঠেছে। দেশী-বিদেশী সৌন্দর্য পিপাসু বহু মানুষের পঞ্চগড়ে সমতলের চা বাগান দেখতে আসছেন। 
 
‘ভারতের শিলিগুড়িতে যদি চা চাষ হতে পারে, তাহলে পঞ্চগড়ে কেন নয়?’-  মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এই একটি চিন্তা থেকে নব্বই এর দশকে  তারই  নির্দেশে তৎকালীন জেলা প্রশাসক মোঃ রবিউল ইসলাম ভারত থেকে চায়ের চারা সংগ্রহ করে এনে জেলা প্রশাসকের বাংলোতে রোপণ করেন। চারাগাছটি খুব দ্রুত বেড়ে ওঠে। এরপর আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। ক্ষুদ্র-বৃহৎ বহু উদ্যোক্তাই এগিয়ে এসেছেন চায়ের উৎপাদনে। এ জেলায় এখন প্রায় ৭৫৯৮ একর জমিতে চা চাষ হচ্ছে। ভ্রমণকালে রাস্তার দু’পাশে যেদিকে চোখ যায়, দেখা যায় দিগন্ত-বিস্তৃত চা বাগান। সবুজ, শ্যামল, সুন্দর, সুবর্ণ, রূপসী, অনন্য। সৌন্দর্য পিপাসু মনের খিদে মেটানোর এক অপরূপ ভূ-চিত্র। 
 
চায়ের পাশাপাশি দিগন্ত-বিস্তৃত সবুজও (আলু, টমেটো, ভুট্টা, গম, ধান, সর্ষে ইত্যাদির ক্ষেত) নিসর্গ-প্রেমীদেরকে মুগ্ধ করে। 
 
হিমালয়ের কোল ঘেঁষে অবস্থিত জেলাটিতে রয়েছে বাংলাবান্ধা স্থল বন্দর। বন্দরটি দেশের চতুর্দেশীয় স্থলবন্দর, যার মাধ্যমে চারটি দেশের (বাংলাদেশ, ভারত, নেপাল, ভুটান) সাথে যোগাযোগ গড়ে উঠেছে। ইতোমধ্যে ভারতের সাথে ইমিগ্রেশন চালু হওয়ায় বাংলাবান্ধা স্থল বন্দর দিয়ে ভারতে প্রবেশ করে দার্জিলিং, কালিম্পং, মংপু, ডুয়ার্সসহ আকর্ষণীয় স্থানে ভ্রমণ সহজ হয়েছে। এই স্থলবন্দর দিয়ে ভারত, নেপাল ও ভুটানের সাথে আমদানী-রপ্তানি কার্যক্রম চলমান।
 
এছাড়া এ জেলার তেঁতুলিয়া উপজেলায় রয়েছে ঐতিহাসিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ একটি ডাক-বাংলো। পঞ্চগড় জেলা সদর হতে প্রায় ৪০ কি.মি. দূরে মহানন্দা নদীর পাশে এই ডাক-বাংলোটি অবস্থিত। ভিক্টোরিয়ান গঠন শৈলিতে নির্মিত ডাক-বাংলোটি কুচবিহারের রাজা নির্মাণ করেছিলেন বলে জানা যায়। স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় এ ডাক-বাংলোতে জাতীয় চার নেতা বৈঠক করেছিলেন। এছাড়া এ অঞ্চলটিতে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী প্রবেশ করতে না পারায় এটিকে ‘মুক্ত অঞ্চল’ বলে ঘোষণা করা হয়। শীতের প্রারম্ভে অর্থাৎ হেমন্তে এই ডাক-বাংলো থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘার অপরূপ সৌন্দর্য উপভোগ করা যায়। কুয়াশামুক্ত নীল আকাশে কখনও সোনালি, কখনও শুভ্র সাদা আবার কখনও বা হালকা বেগুনি রঙ ধারণ করে দৃশ্যমান থাকে কাঞ্চনজঙ্ঘার গরবিনী চূড়া। এই নান্দনিক সৌন্দর্য পর্যটকদের নির্মল আনন্দ দেয়।
 
এছাড়া এ জেলার প্রায় ৩,২০,০০০ বর্গগজের ১০ টি ঘাট বিশিষ্ট মহারাজার দিঘি দর্শকদের কাছে টানে। ২০ ফুট উচ্চ পাড় এর দিঘিটিতে পানির গভীরতা প্রায় ৪০ ফুট। কথিত আছে, এই দিঘির খননকারী রাজা পৃথু এবং তিনি একবার ‘কীচক’ নামে এক নিম্ন শ্রেণির আক্রমনের শিকার হয়ে তাদের স্পর্শে ধর্মনাশের ভয়ে পরিবার পরিজন নিয়ে এই দিঘিতে আত্মহনন করেন। 
 
পঞ্চগড় জেলার সরকারি মহিলা মহাবিদ্যালয় চত্বরে একটি রকস মিউজিয়াম আছে। ২০০০ সালে তৎকালীন অধ্যক্ষ মোঃ নাজমুল হক জেলার প্রত্নতাত্ত্বিক ও প্রায় ১০০০ লোকজ বস্তুর সংগ্রহে এটি নির্মাণ করেন।  ভিতরগড়  (যার আয়তন প্রায় ১২ বর্গ মাইল), ১৬৭৯ (সম্ভাব্য) খ্রিষ্টাব্দে নির্মিত আটোয়ারি উপজেলার শাহী মসজিদ, একই উপজেলার বারো আউলিয়া মাজার শরীফ ও  জগবন্ধু ঠাকুর বাড়ি প্রভৃতি স্থানসমূহের দৃষ্টিনন্দন সৌন্দর্য ও ঐতিহাসিক গুরুত্ব পঞ্চগড় জেলাকে পর্যটনের উপযুক্ত করেছে। 
 
এ জেলায় হিন্দু ধর্মাবলবীদের তীর্থস্থান বোদেশ্বরী মন্দির রয়েছে। এটি একটি সতীপীঠ। রাজা দক্ষের যজ্ঞানুষ্ঠানে শিবকে আমন্ত্রণ না জানানোয় দেবী দুর্গা ক্ষোভে দেহ ত্যাগ করলে শিব উন্মত্তের মতো সেই শবদেহ কাঁধে নিয়ে ঘুরতে থাকেন এবং প্রলয় সৃষ্টি করেন। সে মুহূর্তে স্বর্গের রাজা বিষ্ণু তা সহ্য করতে না পেরে স্বর্গ হতে একটি সুদর্শনচক্র নিক্ষেপ করেন। চক্রের স্পর্শে শবদেহটি একান্ন (মতান্তরে বায়ান্নো) খণ্ডে বিভক্ত হয়। এর মধ্যে বাংলাদেশের চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে একটি ও অপর একটি খণ্ড পঞ্চগড়ের বোদেশ্বরীতে পড়ে। মহামায়ার দেহের খণ্ডগুলো যেখানে পড়ে সেগুলিকে পীঠ বলা হয়। বোদেশ্বরী মহাপীঠ এরই একটি। করতোয়া নদীর তীর ঘেঁষে নির্মিত বোদেশ্বরী মন্দিরটি প্রত্নতাত্ত্বিক ঐতিহ্যের নিদর্শন বহন করে। 
 
পর্যটনের জন্য স্থানীয় ঐতিহ্যবাহী খাবার ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ। পঞ্চগড় জেলায় রয়েছে নানা রকম সুস্বাদু খাবার। এর মধ্যে সিঁদলের ভর্তা, নাপা শাকের পাতলা ঝোল, সজনে পাতার পদ, নোনতা স্বাদের নুনহাস পিঠা পর্যটকদের তৃপ্তি দিতে পারে।
 
তবে বেড়ানোর উদ্দেশ্যে পঞ্চগড় খুব আকর্ষণীয় স্থান হলেও পরিবার-পরিজন বা কয়েকটি পরিবার একসাথে যেতে হলে পূর্ব থেকে খোঁজখবর নিয়ে যাওয়া ভাল। সরকারি ব্যবস্থাপনায় তেঁতুলিয়া ডাক-বাংলো এবং ডাক-বাংলো চত্বরে জেলা প্রশাসনের ব্যবস্থাপনায় সমতলের ক্ষুদ্র নৃ-তাত্বিক জনগোষ্ঠীর আর্থ সামাজিক উন্নয়নে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের তহবিলে নির্মিত ‘বেরং কমপ্লেক্স’ ছাড়া বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় জেলা শহরে কিছু কটেজ বা হোটেল রয়েছে। তবে প্রয়োজনের তুলনায় তা খুবই অপ্রতুল। বিশেষ করে শীতের প্রারম্ভে পর্যটকের ভিড় থাকায় স্থান সংকট মারাত্মক হয়ে দাঁড়ায়। এমতাবস্থায় পর্যটনের জন্য রেস্ট হাউস নির্মাণের পাশাপাশি কমিউনিটি পর্যায়ে পর্যটনকে উৎসাহিত করা যেতে পারে। স্থানীয় উদ্যোক্তাগণ তাদের হোম এবং ফুড শেয়ারিং এর মাধ্যমে অতিথিদের পঞ্চগড় এর সৌন্দর্য দেখার সুযোগ করে দিতে পারেন। পর্যাপ্ত নিরাপত্তার কথাটিও মাথায় রাখতে হবে। এ লক্ষ্যে এ ধরনের উদ্যোক্তাগণের তালিকা স্থানীয় প্রশাসনের কাছে থাকলে এবং অতিথিদের আগমন ও প্রস্থান বিষয়ক রিপোর্ট উদ্যেক্তাগণ প্রশাসনকে জানিয়ে রাখতে পারেন। 
 
পৃথিবীতে পর্যটন শিল্প আজ অন্যতম বৃহত্তম শিল্প হিসেবে স্বীকৃত। এ শিল্প বিকাশের ওপর বাংলাদেশের সামগ্রিক উন্নয়ন অনেকখানি নির্ভর করছে। পর্যটনের ক্ষেত্র সমূহকে চিহ্নিত করে (উল্লেখযোগ্য স্থান, শিল্প, সাহিত্য, সংস্কৃতি প্রভৃতি) আকর্ষণীয়ভাবে উপস্থাপনসহ সঠিক পরিকল্পনার মাধ্যমেই কেবল এ শিল্পের অধিকার বিকাশ ঘটানো সম্ভব।
 
 
লেখক : উপসচিব, খাদ্য মন্ত্রণালয়
কবি।
 
ইমেইলঃ [email protected]
এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি অব্যাহত রাখার দাবি হিলির আমদানিকারকদের
পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি অব্যাহত রাখার দাবি হিলির আমদানিকারকদের

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

হাওর ও জলাভূমি অধিদফতরে নতুন ডিজি
হাওর ও জলাভূমি অধিদফতরে নতুন ডিজি

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মহাখালীর সাততলা বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে
মহাখালীর সাততলা বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

‘গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ভোটাধিকার রক্ষায় দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখছে স্বেচ্ছাসেবক দল’
‘গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ভোটাধিকার রক্ষায় দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখছে স্বেচ্ছাসেবক দল’

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমি আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যান হলেন মাহমুদ হাসান
ভূমি আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যান হলেন মাহমুদ হাসান

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

শুধু মানুষের জন্য নয়, পশু খাদ্যের জন্যও চালের চাহিদা বাড়ছে: খাদ্য উপদেষ্টা
শুধু মানুষের জন্য নয়, পশু খাদ্যের জন্যও চালের চাহিদা বাড়ছে: খাদ্য উপদেষ্টা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’
ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাজার স্থিতিশীল রাখতে চাল আমদানি করা হচ্ছে : খাদ্য উপদেষ্টা
বাজার স্থিতিশীল রাখতে চাল আমদানি করা হচ্ছে : খাদ্য উপদেষ্টা

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

নেত্রকোনায় শিশু ধর্ষণের দায়ে একজনের যাবজ্জীবন
নেত্রকোনায় শিশু ধর্ষণের দায়ে একজনের যাবজ্জীবন

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত, ভোলার ১০ রুটে নৌ চলাচল বন্ধ
সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত, ভোলার ১০ রুটে নৌ চলাচল বন্ধ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় শিশুকে পুড়িয়ে হত্যায় একজনের মৃত্যুদণ্ড আরেকজনের যাবজ্জীবন
কুমিল্লায় শিশুকে পুড়িয়ে হত্যায় একজনের মৃত্যুদণ্ড আরেকজনের যাবজ্জীবন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছুটিতেই থাকবেন বিএফআইইউ প্রধান: ডেপুটি গভর্নর
ছুটিতেই থাকবেন বিএফআইইউ প্রধান: ডেপুটি গভর্নর

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশ সিরিজের জন্য দল ঘোষণা নেদারল্যান্ডসের
বাংলাদেশ সিরিজের জন্য দল ঘোষণা নেদারল্যান্ডসের

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দেশকে ষড়যন্ত্রের অন্ধগলিতে ঠেলে দেওয়া হয়েছে : রিজভী
দেশকে ষড়যন্ত্রের অন্ধগলিতে ঠেলে দেওয়া হয়েছে : রিজভী

৫৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

লালমনিরহাটে নদী থেকে ইজিবাইক চালকের মরদেহ উদ্ধার
লালমনিরহাটে নদী থেকে ইজিবাইক চালকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেনাপোলে ভোক্তা অধিকারের অভিযানে লাখ টাকা জরিমানা
বেনাপোলে ভোক্তা অধিকারের অভিযানে লাখ টাকা জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৩৫৬
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৩৫৬

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

জুলাই মাসে রাজস্ব আদায় ২৭,২৪৭ কোটি টাকা, প্রবৃদ্ধি ২৪.৩২ শতাংশ
জুলাই মাসে রাজস্ব আদায় ২৭,২৪৭ কোটি টাকা, প্রবৃদ্ধি ২৪.৩২ শতাংশ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্রিতে এসডিসিটিআর প্রকল্পের সমাপনী কর্মশালা অনুষ্ঠিত
ব্রিতে এসডিসিটিআর প্রকল্পের সমাপনী কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুজরাটে বোরকা পরা ছাত্রীদের ‘সন্ত্রাসী’ হিসেবে দেখানো নিয়ে বিতর্ক
গুজরাটে বোরকা পরা ছাত্রীদের ‘সন্ত্রাসী’ হিসেবে দেখানো নিয়ে বিতর্ক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরা ক্রিকেট নেটওয়ার্কের ফ্যাসিলিটিজ দেখে বাকিদের লজ্জা লাগা উচিত: মুশফিক
বসুন্ধরা ক্রিকেট নেটওয়ার্কের ফ্যাসিলিটিজ দেখে বাকিদের লজ্জা লাগা উচিত: মুশফিক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাসপোর্ট না থাকলেও প্রবাসীদের ভোটার হওয়ার সুযোগ দিল ইসি
পাসপোর্ট না থাকলেও প্রবাসীদের ভোটার হওয়ার সুযোগ দিল ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে যানজট নিরসনে ফ্লাইওভার নির্মাণে জামায়াতের মানববন্ধন
গাজীপুরে যানজট নিরসনে ফ্লাইওভার নির্মাণে জামায়াতের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় ভোক্তার অভিযানে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
চুয়াডাঙ্গায় ভোক্তার অভিযানে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের মামলা দ্রুত রিপোর্ট দাখিলে পুলিশকে আদালতের নির্দেশ
ছিনতাইয়ের মামলা দ্রুত রিপোর্ট দাখিলে পুলিশকে আদালতের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্থিক খাতে শৃঙ্খলা ফেরানোই বড় চ্যালেঞ্জ : গভর্নর
আর্থিক খাতে শৃঙ্খলা ফেরানোই বড় চ্যালেঞ্জ : গভর্নর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কলাপাড়ায় স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত
কলাপাড়ায় স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভেনেজুয়েলার কাছে যুদ্ধজাহাজ ও অ্যাটাক সাবমেরিন মোতায়েন যুক্তরাষ্ট্রের
ভেনেজুয়েলার কাছে যুদ্ধজাহাজ ও অ্যাটাক সাবমেরিন মোতায়েন যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যোগ্য মানুষ খুঁজতে সময় নষ্ট করেছি: অ্যামি অ্যাডামস
যোগ্য মানুষ খুঁজতে সময় নষ্ট করেছি: অ্যামি অ্যাডামস

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত

২০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ
স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন
জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ
ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত
অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক
জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু
২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা
৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল
নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭
নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির
ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া
ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!
ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা
আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু
স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ
একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ
বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা
ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’
‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষককে ছুরি মেরে টিসি দেওয়ার প্রতিশোধ নিল ছাত্রী!
শিক্ষককে ছুরি মেরে টিসি দেওয়ার প্রতিশোধ নিল ছাত্রী!

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি
আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন
পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষমতায় গেলে পাঁচ বছরে অন্তত ২৫ কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা: তারেক রহমান
ক্ষমতায় গেলে পাঁচ বছরে অন্তত ২৫ কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা: তারেক রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিআর পদ্ধতিতে জনগণের অধিকার পরিপূর্ণ হবে না: মির্জা ফখরুল
পিআর পদ্ধতিতে জনগণের অধিকার পরিপূর্ণ হবে না: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ
ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার
হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে
ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে
গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী
দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী

প্রথম পৃষ্ঠা

মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন
মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন
ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন

নগর জীবন

পারিশ্রমিক বিতর্কে সাদিয়া আয়মান
পারিশ্রমিক বিতর্কে সাদিয়া আয়মান

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের

নগর জীবন

মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ
মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ

সম্পাদকীয়

মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও
মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও

নগর জীবন

বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন
বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

পিপিপির সিইও হলেন আশিক চৌধুরী
পিপিপির সিইও হলেন আশিক চৌধুরী

নগর জীবন

বাফুফে আসলে কী চায়
বাফুফে আসলে কী চায়

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী
সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে
ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত
ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত

নগর জীবন

বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল
বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য
বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য

নগর জীবন

জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে
জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ
আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য
স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য

নগর জীবন

মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা
মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড
যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের
অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক
চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক

নগর জীবন

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন

নগর জীবন

সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা
সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা

নগর জীবন

চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস

নগর জীবন