শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৪২, বৃহস্পতিবার, ১৬ ডিসেম্বর, ২০২১ আপডেট:

বাংলাদেশ এখন উন্নয়নের মহাসড়কে

ইমরান খান
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশ এখন উন্নয়নের মহাসড়কে

আমাদের মহান স্বাধীনতা দিবস ২৬শে মার্চ। বাঙালি জাতির ইতিহাসে সবচেয়ে গৌরবময় দিন। ১৯৭১ সালের ২৬শে মার্চের প্রথম প্রহরে বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা পাঠ করেন। এরআগে একাত্তরে রেসকোর্স ময়দানের ৭ মার্চের বিশাল ঐতিহাসিক জনসভায় বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্পষ্টই ঘোষণা করেছিলেন, 'এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম।' তিনি ঘরে ঘরে দুর্গ গড়ে তোলার আহ্বানও জানিয়েছিলেন। 

৭ই মার্চের চূড়ান্ত ঘোষণায় প্রস্তুত জাতি মুহূর্তমাত্র বিলম্ব না করে ঝাঁপিয়ে পড়ে শত্রুসেনাদের প্রতিরোধে। সেই রাতেই রাজারবাগ, পিলখানায় থাকা বাঙালি বীর যোদ্ধারা বুকের রক্ত দিয়ে প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে অস্ত্র তুলে নেন বিভিন্ন সেনানিবাসে থাকা সৈনিকরাও। মুক্তির মন্ত্রে উজ্জীবিত জাতি হানাদার পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে ক্রমেই কঠোরতর প্রতিরোধ গড়ে তোলে। ৯ মাস ধরে চলে রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ। অবশেষে পরাজয় স্বীকার করে ১৬ই ডিসেম্বর পাকিস্তান সেনাবাহিনী আত্মসমর্পণ করে। জাতি এ বছর বিপুল উৎসাহ ও উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে স্বাধীনতার ৫১তম বার্ষিকী উদযাপন করছে।

পাকিস্তানিদের অব্যাহত শোষণ-নির্যাতনের বিরুদ্ধে জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করেছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। সত্তরের নির্বাচনে তাঁর নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে। কিন্তু পাকিস্তানিরা বাঙালির হাতে ক্ষমতা না দিয়ে শুরু করেছিল বাঙালিনিধন। ৯ মাস ধরে চালিয়েছে নিষ্ঠুর গণহত্যা। সেই গণহত্যায় দলগতভাবে অংশ নিয়েছিল জামায়াতে ইসলামী। গড়ে তুলেছিল রাজাকার, আলবদরের মতো বিভিন্ন বাহিনী। কিন্তু বাঙালির স্বাধীনতার স্পৃহাকে তারা দমাতে পারেনি। ৩০ লাখ শহীদের রক্তের বিনিময়ে ১৬ই ডিসেম্বর আমরা চূড়ান্ত বিজয় অর্জন করি। এই দিনে স্বাধীনতাযুদ্ধের সব শহীদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং যাঁরা নির্যাতন-নিপীড়নের শিকার হয়েছিলেন তাঁদের সবাইকে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি। স্মরণ করছি মুক্তিযুদ্ধে সহায়তাকারী সব ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও রাষ্ট্রকে।

দুঃখজনক হলেও সত্য, স্বাধীনতাবিরোধীদের ষড়যন্ত্র থেমে থাকেনি। সেই ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যা করা হয়। একাত্তরের ঘাতকরা ফিরে আসে রাষ্ট্রক্ষমতায়। দেশকে আবার পাকিস্তানি ভাবধারায় ফিরিয়ে নেওয়ার এবং ইতিহাস বিকৃতির চেষ্টা চলতে থাকে। সব ষড়যন্ত্রের জাল ছিন্ন করে দেশ ক্রমে এগিয়ে চলেছে অর্থনৈতিক মুক্তির পথে। ২০১৫ সালে আমরা নিম্নমধ্যম আয়ের দেশ এবং ২০১৮ সালে উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা অর্জন করেছি। গত বছর স্বল্পোন্নত দেশের তালিকা থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণে জাতিসংঘের চূড়ান্ত সুপারিশ পেয়েছে বাংলাদেশ। স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবর্ষে এ এক অনন্য অর্জন। স্বাধীনতাবিরোধীদের ষড়যন্ত্র না থাকলে হয়তো আরো অনেক আগেই দেশ এই অবস্থানে পৌঁছে যেত।

স্বাধীনতার ৫১ বছরে বাস্তবিকই বাংলাদেশ এখন উন্নয়নের মহাসড়কে। বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা পেতে যাচ্ছে। যাত্রাপথের যাবতীয় আবর্জনাকে পরিষ্কার করে উন্নয়নের গতিকে মসৃণ করতে হবে। এখানে আছে অনেক চ্যালেঞ্জ। সেই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বলিষ্ঠ ও দৃঢ় নেতৃত্বের কোনো বিকল্প নেই। কোনো অন্যায় বা অসত্যকে প্রশ্রয় দেওয়া যাবে না। খাদ্যে ভেজাল, মাদক, জঙ্গিবাদ, উগ্রবাদ, সাম্প্রদায়িকতা, সন্ত্রাস, দুর্নীতি ইত্যাদি সব ইস্যুতে ইতিবাচক পদক্ষেপ গ্রহণ করে এবং জিরো টলারেন্স নীতিতে অটল থেকে এগিয়ে যাওয়ার মাধ্যমে গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করতে হবে। একটি জনকল্যাণমূলক আধুনিক ও উন্নত বাংলাদেশ গঠনে সংশ্লিষ্ট সবাইকে মনোযোগী হতে হবে।

এক সাগর রক্তের বিনিময়ে বাংলাদেশ আজ স্বাধীন। আমরা আজ স্বাধীন জাতি। এই স্বাধীনতা ছিল বাঙ্গালি জাতির দীর্ঘ দিনের স্বপ্ন। পরম আকাঙ্খিত বস্তু। আমাদের স্বপ্ন ছিল, আত্মবিশ্বাস ছিল। তাই আমরা ধৈর্য হারাইনি। সফল হয়েছি।
পরিশেষে বলতে হচ্ছে, লাখো প্রাণের বিনিময়ে, রক্তের দামে কেনা স্বাধীনতা তখনই অর্থবহ হবে, যখন দারিদ্র্যমুক্ত হবে দেশ, দেশের সব মানুষ হবে স্বনির্ভর। 

লেখক: ভারপ্রাপ্ত সভাপতি, বাংলাদেশ আওয়ামী মোটর চালক লীগ কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদ।

বিডি প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি অব্যাহত রাখার দাবি হিলির আমদানিকারকদের
পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি অব্যাহত রাখার দাবি হিলির আমদানিকারকদের

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাওর ও জলাভূমি অধিদফতরে নতুন ডিজি
হাওর ও জলাভূমি অধিদফতরে নতুন ডিজি

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মহাখালীর সাততলা বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে
মহাখালীর সাততলা বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

২৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

‘গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ভোটাধিকার রক্ষায় দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখছে স্বেচ্ছাসেবক দল’
‘গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ভোটাধিকার রক্ষায় দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখছে স্বেচ্ছাসেবক দল’

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমি আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যান হলেন মাহমুদ হাসান
ভূমি আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যান হলেন মাহমুদ হাসান

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

শুধু মানুষের জন্য নয়, পশু খাদ্যের জন্যও চালের চাহিদা বাড়ছে: খাদ্য উপদেষ্টা
শুধু মানুষের জন্য নয়, পশু খাদ্যের জন্যও চালের চাহিদা বাড়ছে: খাদ্য উপদেষ্টা

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’
ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাজার স্থিতিশীল রাখতে চাল আমদানি করা হচ্ছে : খাদ্য উপদেষ্টা
বাজার স্থিতিশীল রাখতে চাল আমদানি করা হচ্ছে : খাদ্য উপদেষ্টা

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

নেত্রকোনায় শিশু ধর্ষণের দায়ে একজনের যাবজ্জীবন
নেত্রকোনায় শিশু ধর্ষণের দায়ে একজনের যাবজ্জীবন

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত, ভোলার ১০ রুটে নৌ চলাচল বন্ধ
সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত, ভোলার ১০ রুটে নৌ চলাচল বন্ধ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় শিশুকে পুড়িয়ে হত্যায় একজনের মৃত্যুদণ্ড আরেকজনের যাবজ্জীবন
কুমিল্লায় শিশুকে পুড়িয়ে হত্যায় একজনের মৃত্যুদণ্ড আরেকজনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছুটিতেই থাকবেন বিএফআইইউ প্রধান: ডেপুটি গভর্নর
ছুটিতেই থাকবেন বিএফআইইউ প্রধান: ডেপুটি গভর্নর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশ সিরিজের জন্য দল ঘোষণা নেদারল্যান্ডসের
বাংলাদেশ সিরিজের জন্য দল ঘোষণা নেদারল্যান্ডসের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশকে ষড়যন্ত্রের অন্ধগলিতে ঠেলে দেওয়া হয়েছে : রিজভী
দেশকে ষড়যন্ত্রের অন্ধগলিতে ঠেলে দেওয়া হয়েছে : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লালমনিরহাটে নদী থেকে ইজিবাইক চালকের মরদেহ উদ্ধার
লালমনিরহাটে নদী থেকে ইজিবাইক চালকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেনাপোলে ভোক্তা অধিকারের অভিযানে লাখ টাকা জরিমানা
বেনাপোলে ভোক্তা অধিকারের অভিযানে লাখ টাকা জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৩৫৬
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৩৫৬

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

জুলাই মাসে রাজস্ব আদায় ২৭,২৪৭ কোটি টাকা, প্রবৃদ্ধি ২৪.৩২ শতাংশ
জুলাই মাসে রাজস্ব আদায় ২৭,২৪৭ কোটি টাকা, প্রবৃদ্ধি ২৪.৩২ শতাংশ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্রিতে এসডিসিটিআর প্রকল্পের সমাপনী কর্মশালা অনুষ্ঠিত
ব্রিতে এসডিসিটিআর প্রকল্পের সমাপনী কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুজরাটে বোরকা পরা ছাত্রীদের ‘সন্ত্রাসী’ হিসেবে দেখানো নিয়ে বিতর্ক
গুজরাটে বোরকা পরা ছাত্রীদের ‘সন্ত্রাসী’ হিসেবে দেখানো নিয়ে বিতর্ক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরা ক্রিকেট নেটওয়ার্কের ফ্যাসিলিটিজ দেখে বাকিদের লজ্জা লাগা উচিত: মুশফিক
বসুন্ধরা ক্রিকেট নেটওয়ার্কের ফ্যাসিলিটিজ দেখে বাকিদের লজ্জা লাগা উচিত: মুশফিক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাসপোর্ট না থাকলেও প্রবাসীদের ভোটার হওয়ার সুযোগ দিল ইসি
পাসপোর্ট না থাকলেও প্রবাসীদের ভোটার হওয়ার সুযোগ দিল ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে যানজট নিরসনে ফ্লাইওভার নির্মাণে জামায়াতের মানববন্ধন
গাজীপুরে যানজট নিরসনে ফ্লাইওভার নির্মাণে জামায়াতের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় ভোক্তার অভিযানে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
চুয়াডাঙ্গায় ভোক্তার অভিযানে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের মামলা দ্রুত রিপোর্ট দাখিলে পুলিশকে আদালতের নির্দেশ
ছিনতাইয়ের মামলা দ্রুত রিপোর্ট দাখিলে পুলিশকে আদালতের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্থিক খাতে শৃঙ্খলা ফেরানোই বড় চ্যালেঞ্জ : গভর্নর
আর্থিক খাতে শৃঙ্খলা ফেরানোই বড় চ্যালেঞ্জ : গভর্নর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কলাপাড়ায় স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত
কলাপাড়ায় স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভেনেজুয়েলার কাছে যুদ্ধজাহাজ ও অ্যাটাক সাবমেরিন মোতায়েন যুক্তরাষ্ট্রের
ভেনেজুয়েলার কাছে যুদ্ধজাহাজ ও অ্যাটাক সাবমেরিন মোতায়েন যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যোগ্য মানুষ খুঁজতে সময় নষ্ট করেছি: অ্যামি অ্যাডামস
যোগ্য মানুষ খুঁজতে সময় নষ্ট করেছি: অ্যামি অ্যাডামস

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত

২০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ
স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন
জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ
ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত
অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক
জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু
২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল
নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা
৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭
নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির
ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া
ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!
ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা
আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু
স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ
একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা
ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ
বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’
‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষককে ছুরি মেরে টিসি দেওয়ার প্রতিশোধ নিল ছাত্রী!
শিক্ষককে ছুরি মেরে টিসি দেওয়ার প্রতিশোধ নিল ছাত্রী!

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি
আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন
পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষমতায় গেলে পাঁচ বছরে অন্তত ২৫ কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা: তারেক রহমান
ক্ষমতায় গেলে পাঁচ বছরে অন্তত ২৫ কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা: তারেক রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিআর পদ্ধতিতে জনগণের অধিকার পরিপূর্ণ হবে না: মির্জা ফখরুল
পিআর পদ্ধতিতে জনগণের অধিকার পরিপূর্ণ হবে না: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ
ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার
হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে
ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে
গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী
দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী

প্রথম পৃষ্ঠা

মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন
মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন
ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন

নগর জীবন

পারিশ্রমিক বিতর্কে সাদিয়া আয়মান
পারিশ্রমিক বিতর্কে সাদিয়া আয়মান

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের

নগর জীবন

মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ
মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ

সম্পাদকীয়

মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও
মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও

নগর জীবন

বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন
বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

পিপিপির সিইও হলেন আশিক চৌধুরী
পিপিপির সিইও হলেন আশিক চৌধুরী

নগর জীবন

বাফুফে আসলে কী চায়
বাফুফে আসলে কী চায়

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী
সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে
ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত
ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত

নগর জীবন

বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল
বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য
বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য

নগর জীবন

জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে
জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ
আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য
স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য

নগর জীবন

মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা
মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড
যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের
অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক
চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক

নগর জীবন

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন

নগর জীবন

সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা
সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা

নগর জীবন

চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস

নগর জীবন