শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৫৪, বৃহস্পতিবার, ১৭ নভেম্বর, ২০২২

শতবর্ষে টিএস এলিয়টের 'দ্যা ওয়েস্ট ল্যাণ্ড' : আজও ফুরায়নি আবেদন

মোরশেদুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
শতবর্ষে টিএস এলিয়টের 'দ্যা ওয়েস্ট ল্যাণ্ড' : আজও ফুরায়নি আবেদন

গেল বছর বাংলা সাহিত্যের যুগান্তকারী কবিতা কাজী নজরুল ইসলামের ‘বিদ্রোহী’র শতবর্ষ পূর্ণ হয়েছে। তেমনই আরেকটি যুগান্তকারী কবিতা দ্যা ওয়েস্ট ল্যাণ্ড'র শতবর্ষ পূর্ণ হয়েছে এ বছর। মার্কিন বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ সাহিত্যিক টিএস এলিয়ট (১৮৮৮–১৯৬৫) রচিত এ কবিতাটি শুধু ইংরেজি সাহিত্যের নয় বরং বিশ্ব সাহিত্যের সম্পদ। মহাকাব্যিক এই কবিতার এক শতাব্দী পেরিয়ে গেলেও আজও রয়েছে তা প্রাসঙ্গিক।

১০০ বছর আগে লন্ডনের সাহিত্য সাময়িকী দ্যা ক্রাইটেরিয়নে প্রকাশিত হয়েছিল এটি। ৪৩৪ লাইনের কবিতাটি প্রকাশের সাথে সাথেই বিখ্যাত বনে যায়। এতে ভাষা, ধর্ম, প্রাচীন কবিতার তথ্যসূত্র, বই, নাটক, অপেরা এবং সঙ্গীত, বাকপটু বক্তৃতার অনুচ্ছেদ, এমন কী দৈনন্দিন জীবনের কথোপকথনও জুড়ে দেওয়া হয়েছে। এখানে কিউবিজম এবং ফিউচারিজমের মতো শিল্প আন্দোলনের অস্থির শক্তিকে প্রাণবন্ত সুরে এবং শব্দে দেখিয়েছেন কবি।

আধুনিকতাবাদের ক্ষেত্রে কবিতাটি যুগ-সংজ্ঞায়িত। বিশেষ করে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের ভয়াবহতার পরে, ছিন্নভিন্ন বিভিন্ন সাম্রাজ্য এবং বাস্তবতার মধ্যে দ্রুত পরিবর্তনশীল দুনিয়ায় মানুষ কতটা অসহায় বোধ করেছিল তা বিশদভাবে দেখানো হয়েছে কবিতাটিতে। কবিতাটি এলিয়টকে এনে দিয়েছে একজন কঠিন কবির খ্যাতি। একইসাথে পাঠকের সাথে স্থাপন করেছে গভীর যোগাযোগও। কবিতায়, বিভিন্ন কথক এবং চরিত্র পাঠককে প্রবাহমান ল্যান্ডস্কেপ এবং দৃশ্যের মাধ্যমে নিয়ে যায় মরুভূমি, অন্তহীন সমভূমি, তেল ও আলকাতরার নদী, শোভাময় ঘর, কোলাহলপূর্ণ টয়লেট, একটি অবাস্তব শহরের সেতু এবং রাস্তায়। পৌরাণিক কাহিনীর রেফারেন্স কবিতাটিতে যোগ করেছে ভিন্ন মাত্রা।

১৯২২ সালের অক্টোবরে রচিত এবং ডিসেম্বরে গ্রন্থবদ্ধ হওয়া এই কবিতাটি বিংশ শতকের গুরুত্বপূর্ণ সাহিত্যকর্মগুলোর অন্যতম। আর সেটা শুধু কাব্য কিংবা সাহিত্য মানের ক্ষেত্রেই নয়। বরং এর ভাব, ব্যাকরণ, এর অনুষঙ্গ এবং এর উত্তেজনা আধুনিক চিন্তাধারার একটি গুরুত্বপূর্ণ সূত্র বুনন করেছে এবং আমাদের সমকালীন দুনিয়াকে আলোকিত করতে সাহায্য করেছে যেমনটা এলিয়টের সময়েও করেছিল।

দ্যা ওয়েস্ট ল্যাণ্ড একটি ভীষণ দুরূহ রচনা মনে হতে পারে। কারণ এটি অগণিত কণ্ঠে বলা একটি ভাঙা কবিতা। কণ্ঠগুলোয় ধ্বনিত হয় শেইক্সপিয়ার, দান্তে, ওয়াগনার, ভার্লাইন, বাইবেল এবং উপনিষদের সুনির্বাচিত ইঙ্গিত এবং দারুণ সব শিক্ষা।

আফ্রিকান আমেরিকান ঔপন্যাসিক রাল্ফ এলিসন লিখেছিলেন যে যখন তিনি ছাত্র অবস্থায় প্রথম ইলিয়টের দ্যা ওয়েস্ট ল্যাণ্ড পড়েন, তিনি প্রচণ্ড অবাক হয়েছিলেন। কারণ, ‘এর যে ছন্দ সেটা জ্যাজ মিউজিকের কাছাকাছি প্রায়; এবং অনেক ক্ষেত্রে কৃষ্ণাঙ্গ কবিদেরও ছাড়িয়ে যায়।’ ইঙ্গিতপূর্ণ শব্দাবলির মাধ্যমে ইতিহাস ও সংস্কৃতির গভীর সম্পর্ক দেখা যায় এই কবিতায়। ওয়েস্ট ল্যাণ্ড এমন এক সময়ে লেখা হয়েছিল যখন সামাজিক ও নৈতিক শৃঙ্খলার যোগসূত্রগুলো উন্মোচিত হচ্ছিল। সে সময় একদিকে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের হত্যাকাণ্ড অন্যদিকে রুশ বিপ্লবের নাটক। ফলে বিশ্ব দাঁড়িয়ে ছিল নৈতিক অবক্ষয়, সামাজিক বিপ্লব এবং প্রযুক্তিগত পরিবর্তনের মুখোমুখি।

দ্যা ওয়েস্ট ল্যাণ্ড শুধুই সর্বশ্রেষ্ঠ আধুনিক কবিতা নয়। একইসাথে আধুনিকতাবাদের প্রভাব নিয়ে লেখা একটি দুঃখ জাগানিয়া কবিতা। কারণ, এতে মানুষের ধর্মীয় বিশ্বাস ও সংস্কৃতির অবক্ষয়ের ফলে যে নৈতিকতারও অবক্ষয় হয়েছিল তা তুলে ধরা হয়েছে। 

এলিয়টের মনে হতো আধুনিক বিশ্ব মনমরা ও অনুর্বর এক বন্ধ্যা ভূমিতে পরিণত হয়েছে। এখানে মানুষ একে অপরের থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে বসবাস করছে এবং এরা শুধুই ব্যক্তিগত লোভ-লালসা দ্বারা চালিত হচ্ছে। তিনি লিখেছেন:
“Here is no water but only rock/ Rock and no water and the sandy road.”

এলিয়টের মনে হচ্ছিল এই আধুনিকতা আনন্দজনক কিছুকেও বোঝায় পরিণত করেছে। যেমনটা আমরা দেখতে পাই (দ্যা ওয়েস্ট ল্যাণ্ড)'র একেবারে শুরুতেই। কবিতাটি শুরু হয় ইংরেজি সাহিত্যের অন্যতম জনপ্রিয় পঙক্তি দিয়ে:

“April is the cruellest month, breeding,/ Lilacs out of the dead land,”

এপ্রিল মাস নিষ্ঠুর, কারণ বসন্তের আগমন যেটাকে সজীব করে তোলে আধুনিক বিশ্ব সেটাকে বরং সমাহিত হয়ে রাখে; সমাহিত করে রাখে শুধু নতুন কাণ্ড নয়, পুরানো স্মৃতি, ইতিহাস এবং আশাকেও। আশা করতে হলে হতাশা ও পরাজয়ের দরজাও খুলে দিতে হবে। কিন্তু, এলিয়ট বলেন, আমরা এমন একটি পৃথিবীতে বাস করি যেটা আশার ভঙ্গুরতার চেয়ে নিন্দাবাদের মৃত্যুময়তাকেই বেশি পছন্দ করে: 

“Winter kept us warm, covering/Earth in forgetful snow.”

দ্যা ওয়েস্ট ল্যান্ডে এলিয়ট আধ্যাত্মিকতার উৎস হিসেবে প্রাচ্যের বৌদ্ধধর্ম এবং সনাতন হিন্দুধর্মের দিকে দৃষ্টি ঘুরিয়েছেন। অবশেষে, তার নৈতিক ভিত্তির জন্য তাকে খ্রিস্টধর্মে যেতে হয়েছিল। একদিকে আধুনিকতার কারণে তার হতাশা জন্মেছিল; অন্যদিকে একটা নৈতিক অবস্থানের খোঁজ করতে করতে তিনি পৌঁছে ছিলেন অন্ধকার জায়গাসমূহে বিশেষ করে নারী বিদ্বেষ এবং ইহুদি বিদ্বেষে। তিনি বিশ্বাস করতেন যে জাতিগত ও ধর্মীয় কিছু কারণ যেকোনো বৃহৎ সংখ্যক মুক্তচিন্তার ইহুদিদের অবাঞ্ছিত করে তোলে। এবং তিনিও তার সময়ের বহু বুদ্ধিজীবীর মতোই গণতন্ত্রকে গভীরভাবে ঘৃণা করতেন।

কবিতাটি প্রকাশের একশ বছর চলছে। সামাজিক পরিবর্তন নিয়ে উদ্বেগ, আত্মাহীন পৃথিবীর অনুভূতি, ঐতিহ্য হারানোর দুঃখ, হীনমন্যতা এবং নৈতিক অসাড়তা এ সবই সমকালীন বিশ্বের রাজনৈতিক জীবনের বৈশিষ্ট্য হয়ে উঠেছে! শুধু আজকের ফেসবুক প্রজন্মের দিকে তাকালেই আমরা তা বুঝতে পারি। হারানো ঐতিহ্যের জন্য আজকের যে অনুসন্ধান তা অবশ্য বিশ্বযুদ্ধের সময়ের থেকে আলাদা। 

এলিয়টের সময়ে, মানুষের হাল-হকিকত সম্পর্কে যে হতাশাবাদ তা মানুষের সম্ভবনাময় ভবিষ্যতের আশাবাদের সাথে মুখোমুখি অবস্থানে ছিল। পুরানো শৃঙ্খলার ভাঙ্গন অনেককে বিরক্ত করেছিল, তবে অনেকেই আবার সেই অশান্তি দ্বারা অনুপ্রাণিতও হয়েছিল। গণতন্ত্রের আগমন, নতুন শ্রমিক সংগঠন ও রাজনৈতিক দল গঠন, উপনিবেশগুলিতে স্বাধীনতা সংগ্রামের উত্থান, নারী অধিকার আন্দোলনের পুনরুত্থান ইত্যাদি নাটকীয় এবং সুদূরপ্রসারী রাজনৈতিক পরিবর্তন দেখা দিয়েছিল।

সামাজিক ও নৈতিক স্থানচ্যুতিও শিল্প, সাহিত্য এবং সঙ্গীতের অনেক ক্ষেত্রে চমকপ্রদ অগ্রগতি সাধনে সাহায্য করেছে। পিকাসো এবং পপোভা, স্ট্রাভিনস্কি এবং শোয়েনবার্গ, জয়েস এবং উলফ, ল্যাংস্টন হিউজ এবং লুই আর্মস্ট্রং, গ্রোপিয়াস এবং লে কর্বুসিয়ার এবং অবশ্যই ইলিয়ট নিজেও, সেই সময়ে শৈল্পিক অভিব্যক্তিকে পুনর্নির্মাণ করতে পেরেছিলেন।

আজ আশাবাদের সেই পুরনো ধারা বহুলাংশে দূর হয়ে গেছে এবং সামাজিক রূপান্তরের সম্ভাবনার ওপর বিশ্বাস নষ্ট হয়ে গেছে।

ভার্জিনিয়া উলফ তাঁর ডায়েরিতে লিখেছেন, এলিয়ট  "পুরনো কাণ্ডে নতুন কবিতার ফুল" তৈরি করেছেন।
এটি ছিল এলিয়টের শিল্প-নৈপুণ্যের একটি সুন্দরতম উদাহরণ। এটি দুনিয়াজুড়ে সমসাময়িক রাজনৈতিক সমস্যাগুলিকেও আলোকপাত করে। সেদিক থেকে (দ্যা ওয়েস্ট ল্যান্ড) এখনও প্রাসঙ্গিক, এখনও আমাদের সাথে কথা বলে, যদিও ইলিয়টের জাদুর মতো নয়; ভিন্ন আঙ্গিকে।

লেখক: প্রভাষক, ইংরেজি বিভাগ
কুড়িগ্রাম সরকারি কলেজ, কুড়িগ্রাম।

 

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের লক্ষ্য: আফগান-পাকিস্তান সংঘাত সমাধান হবে ‘নম্বর ৯’
ট্রাম্পের লক্ষ্য: আফগান-পাকিস্তান সংঘাত সমাধান হবে ‘নম্বর ৯’

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘আত্মহত্যা নয়, ঘুরে দাঁড়ানোই সমাধান’
‘আত্মহত্যা নয়, ঘুরে দাঁড়ানোই সমাধান’

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি
১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওমানে নিহত সাত প্রবাসীর মরদেহ দেশে ফিরল
ওমানে নিহত সাত প্রবাসীর মরদেহ দেশে ফিরল

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার কক্সবাজারে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে আগুন
এবার কক্সবাজারে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অ্যাপল উন্মোচন করলো নতুন আইপ্যাড প্রো এম৫
অ্যাপল উন্মোচন করলো নতুন আইপ্যাড প্রো এম৫

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারামুক্ত বিএনপি নেতাকে কুমিল্লায় সংবর্ধনা
কারামুক্ত বিএনপি নেতাকে কুমিল্লায় সংবর্ধনা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু
শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনা কারাগারে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ
খুলনা কারাগারে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাডমিন্টন খেলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুশিক্ষার্থীর মৃত্যু
ব্যাডমিন্টন খেলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুশিক্ষার্থীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আফগানিস্তানে পাকিস্তানের বিমান হামলা: অন্তত ১০ নিহত, যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ
আফগানিস্তানে পাকিস্তানের বিমান হামলা: অন্তত ১০ নিহত, যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন
বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদ্রাসা সুপারের বেত্রাঘাত, অভিভাবক আহত!
মাদ্রাসা সুপারের বেত্রাঘাত, অভিভাবক আহত!

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুর-৩ আসনে মাওলানা এহসানুল হকের গণসংযোগ
গাজীপুর-৩ আসনে মাওলানা এহসানুল হকের গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের সম্ভাবনা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের সম্ভাবনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় প্রসূতি শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনায় আজও বিক্ষোভ
আশুলিয়ায় প্রসূতি শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনায় আজও বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষতির পরিমাণ জানার চেষ্টা করছে রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের সংগঠনগুলো
অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষতির পরিমাণ জানার চেষ্টা করছে রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের সংগঠনগুলো

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টেনে দল পেলেন সাইফ ও নাহিদ
টি-টেনে দল পেলেন সাইফ ও নাহিদ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান
৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে বিএনপির লিফলেট বিতরণ
গোবিন্দগঞ্জে বিএনপির লিফলেট বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কার্গো ভিলেজের আগুন নিয়ন্ত্রণে : বিমান মন্ত্রণালয়
কার্গো ভিলেজের আগুন নিয়ন্ত্রণে : বিমান মন্ত্রণালয়

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ২

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০
আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের
পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি
শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল
নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’
‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির
নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি
শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’
‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে
ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট
গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের উড়িয়ে বিশ্বকাপ সেমিফাইনালের আরও কাছে প্রোটিয়ারা
লঙ্কানদের উড়িয়ে বিশ্বকাপ সেমিফাইনালের আরও কাছে প্রোটিয়ারা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ
‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবিবার ২টা থেকে শুরু হবে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম
রবিবার ২টা থেকে শুরু হবে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের
গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের

পূর্ব-পশ্চিম

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ
মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ

দেশগ্রাম

বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০
বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০

দেশগ্রাম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং
চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং

পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

ইয়েমেন উপকূলে জাহাজে হামলা
ইয়েমেন উপকূলে জাহাজে হামলা

পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড
নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড

দেশগ্রাম

ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ
ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু

পূর্ব-পশ্চিম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম