শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৫৪, বৃহস্পতিবার, ১৭ নভেম্বর, ২০২২

শতবর্ষে টিএস এলিয়টের 'দ্যা ওয়েস্ট ল্যাণ্ড' : আজও ফুরায়নি আবেদন

মোরশেদুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
শতবর্ষে টিএস এলিয়টের 'দ্যা ওয়েস্ট ল্যাণ্ড' : আজও ফুরায়নি আবেদন

গেল বছর বাংলা সাহিত্যের যুগান্তকারী কবিতা কাজী নজরুল ইসলামের ‘বিদ্রোহী’র শতবর্ষ পূর্ণ হয়েছে। তেমনই আরেকটি যুগান্তকারী কবিতা দ্যা ওয়েস্ট ল্যাণ্ড'র শতবর্ষ পূর্ণ হয়েছে এ বছর। মার্কিন বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ সাহিত্যিক টিএস এলিয়ট (১৮৮৮–১৯৬৫) রচিত এ কবিতাটি শুধু ইংরেজি সাহিত্যের নয় বরং বিশ্ব সাহিত্যের সম্পদ। মহাকাব্যিক এই কবিতার এক শতাব্দী পেরিয়ে গেলেও আজও রয়েছে তা প্রাসঙ্গিক।

১০০ বছর আগে লন্ডনের সাহিত্য সাময়িকী দ্যা ক্রাইটেরিয়নে প্রকাশিত হয়েছিল এটি। ৪৩৪ লাইনের কবিতাটি প্রকাশের সাথে সাথেই বিখ্যাত বনে যায়। এতে ভাষা, ধর্ম, প্রাচীন কবিতার তথ্যসূত্র, বই, নাটক, অপেরা এবং সঙ্গীত, বাকপটু বক্তৃতার অনুচ্ছেদ, এমন কী দৈনন্দিন জীবনের কথোপকথনও জুড়ে দেওয়া হয়েছে। এখানে কিউবিজম এবং ফিউচারিজমের মতো শিল্প আন্দোলনের অস্থির শক্তিকে প্রাণবন্ত সুরে এবং শব্দে দেখিয়েছেন কবি।

আধুনিকতাবাদের ক্ষেত্রে কবিতাটি যুগ-সংজ্ঞায়িত। বিশেষ করে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের ভয়াবহতার পরে, ছিন্নভিন্ন বিভিন্ন সাম্রাজ্য এবং বাস্তবতার মধ্যে দ্রুত পরিবর্তনশীল দুনিয়ায় মানুষ কতটা অসহায় বোধ করেছিল তা বিশদভাবে দেখানো হয়েছে কবিতাটিতে। কবিতাটি এলিয়টকে এনে দিয়েছে একজন কঠিন কবির খ্যাতি। একইসাথে পাঠকের সাথে স্থাপন করেছে গভীর যোগাযোগও। কবিতায়, বিভিন্ন কথক এবং চরিত্র পাঠককে প্রবাহমান ল্যান্ডস্কেপ এবং দৃশ্যের মাধ্যমে নিয়ে যায় মরুভূমি, অন্তহীন সমভূমি, তেল ও আলকাতরার নদী, শোভাময় ঘর, কোলাহলপূর্ণ টয়লেট, একটি অবাস্তব শহরের সেতু এবং রাস্তায়। পৌরাণিক কাহিনীর রেফারেন্স কবিতাটিতে যোগ করেছে ভিন্ন মাত্রা।

১৯২২ সালের অক্টোবরে রচিত এবং ডিসেম্বরে গ্রন্থবদ্ধ হওয়া এই কবিতাটি বিংশ শতকের গুরুত্বপূর্ণ সাহিত্যকর্মগুলোর অন্যতম। আর সেটা শুধু কাব্য কিংবা সাহিত্য মানের ক্ষেত্রেই নয়। বরং এর ভাব, ব্যাকরণ, এর অনুষঙ্গ এবং এর উত্তেজনা আধুনিক চিন্তাধারার একটি গুরুত্বপূর্ণ সূত্র বুনন করেছে এবং আমাদের সমকালীন দুনিয়াকে আলোকিত করতে সাহায্য করেছে যেমনটা এলিয়টের সময়েও করেছিল।

দ্যা ওয়েস্ট ল্যাণ্ড একটি ভীষণ দুরূহ রচনা মনে হতে পারে। কারণ এটি অগণিত কণ্ঠে বলা একটি ভাঙা কবিতা। কণ্ঠগুলোয় ধ্বনিত হয় শেইক্সপিয়ার, দান্তে, ওয়াগনার, ভার্লাইন, বাইবেল এবং উপনিষদের সুনির্বাচিত ইঙ্গিত এবং দারুণ সব শিক্ষা।

আফ্রিকান আমেরিকান ঔপন্যাসিক রাল্ফ এলিসন লিখেছিলেন যে যখন তিনি ছাত্র অবস্থায় প্রথম ইলিয়টের দ্যা ওয়েস্ট ল্যাণ্ড পড়েন, তিনি প্রচণ্ড অবাক হয়েছিলেন। কারণ, ‘এর যে ছন্দ সেটা জ্যাজ মিউজিকের কাছাকাছি প্রায়; এবং অনেক ক্ষেত্রে কৃষ্ণাঙ্গ কবিদেরও ছাড়িয়ে যায়।’ ইঙ্গিতপূর্ণ শব্দাবলির মাধ্যমে ইতিহাস ও সংস্কৃতির গভীর সম্পর্ক দেখা যায় এই কবিতায়। ওয়েস্ট ল্যাণ্ড এমন এক সময়ে লেখা হয়েছিল যখন সামাজিক ও নৈতিক শৃঙ্খলার যোগসূত্রগুলো উন্মোচিত হচ্ছিল। সে সময় একদিকে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের হত্যাকাণ্ড অন্যদিকে রুশ বিপ্লবের নাটক। ফলে বিশ্ব দাঁড়িয়ে ছিল নৈতিক অবক্ষয়, সামাজিক বিপ্লব এবং প্রযুক্তিগত পরিবর্তনের মুখোমুখি।

দ্যা ওয়েস্ট ল্যাণ্ড শুধুই সর্বশ্রেষ্ঠ আধুনিক কবিতা নয়। একইসাথে আধুনিকতাবাদের প্রভাব নিয়ে লেখা একটি দুঃখ জাগানিয়া কবিতা। কারণ, এতে মানুষের ধর্মীয় বিশ্বাস ও সংস্কৃতির অবক্ষয়ের ফলে যে নৈতিকতারও অবক্ষয় হয়েছিল তা তুলে ধরা হয়েছে। 

এলিয়টের মনে হতো আধুনিক বিশ্ব মনমরা ও অনুর্বর এক বন্ধ্যা ভূমিতে পরিণত হয়েছে। এখানে মানুষ একে অপরের থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে বসবাস করছে এবং এরা শুধুই ব্যক্তিগত লোভ-লালসা দ্বারা চালিত হচ্ছে। তিনি লিখেছেন:
“Here is no water but only rock/ Rock and no water and the sandy road.”

এলিয়টের মনে হচ্ছিল এই আধুনিকতা আনন্দজনক কিছুকেও বোঝায় পরিণত করেছে। যেমনটা আমরা দেখতে পাই (দ্যা ওয়েস্ট ল্যাণ্ড)'র একেবারে শুরুতেই। কবিতাটি শুরু হয় ইংরেজি সাহিত্যের অন্যতম জনপ্রিয় পঙক্তি দিয়ে:

“April is the cruellest month, breeding,/ Lilacs out of the dead land,”

এপ্রিল মাস নিষ্ঠুর, কারণ বসন্তের আগমন যেটাকে সজীব করে তোলে আধুনিক বিশ্ব সেটাকে বরং সমাহিত হয়ে রাখে; সমাহিত করে রাখে শুধু নতুন কাণ্ড নয়, পুরানো স্মৃতি, ইতিহাস এবং আশাকেও। আশা করতে হলে হতাশা ও পরাজয়ের দরজাও খুলে দিতে হবে। কিন্তু, এলিয়ট বলেন, আমরা এমন একটি পৃথিবীতে বাস করি যেটা আশার ভঙ্গুরতার চেয়ে নিন্দাবাদের মৃত্যুময়তাকেই বেশি পছন্দ করে: 

“Winter kept us warm, covering/Earth in forgetful snow.”

দ্যা ওয়েস্ট ল্যান্ডে এলিয়ট আধ্যাত্মিকতার উৎস হিসেবে প্রাচ্যের বৌদ্ধধর্ম এবং সনাতন হিন্দুধর্মের দিকে দৃষ্টি ঘুরিয়েছেন। অবশেষে, তার নৈতিক ভিত্তির জন্য তাকে খ্রিস্টধর্মে যেতে হয়েছিল। একদিকে আধুনিকতার কারণে তার হতাশা জন্মেছিল; অন্যদিকে একটা নৈতিক অবস্থানের খোঁজ করতে করতে তিনি পৌঁছে ছিলেন অন্ধকার জায়গাসমূহে বিশেষ করে নারী বিদ্বেষ এবং ইহুদি বিদ্বেষে। তিনি বিশ্বাস করতেন যে জাতিগত ও ধর্মীয় কিছু কারণ যেকোনো বৃহৎ সংখ্যক মুক্তচিন্তার ইহুদিদের অবাঞ্ছিত করে তোলে। এবং তিনিও তার সময়ের বহু বুদ্ধিজীবীর মতোই গণতন্ত্রকে গভীরভাবে ঘৃণা করতেন।

কবিতাটি প্রকাশের একশ বছর চলছে। সামাজিক পরিবর্তন নিয়ে উদ্বেগ, আত্মাহীন পৃথিবীর অনুভূতি, ঐতিহ্য হারানোর দুঃখ, হীনমন্যতা এবং নৈতিক অসাড়তা এ সবই সমকালীন বিশ্বের রাজনৈতিক জীবনের বৈশিষ্ট্য হয়ে উঠেছে! শুধু আজকের ফেসবুক প্রজন্মের দিকে তাকালেই আমরা তা বুঝতে পারি। হারানো ঐতিহ্যের জন্য আজকের যে অনুসন্ধান তা অবশ্য বিশ্বযুদ্ধের সময়ের থেকে আলাদা। 

এলিয়টের সময়ে, মানুষের হাল-হকিকত সম্পর্কে যে হতাশাবাদ তা মানুষের সম্ভবনাময় ভবিষ্যতের আশাবাদের সাথে মুখোমুখি অবস্থানে ছিল। পুরানো শৃঙ্খলার ভাঙ্গন অনেককে বিরক্ত করেছিল, তবে অনেকেই আবার সেই অশান্তি দ্বারা অনুপ্রাণিতও হয়েছিল। গণতন্ত্রের আগমন, নতুন শ্রমিক সংগঠন ও রাজনৈতিক দল গঠন, উপনিবেশগুলিতে স্বাধীনতা সংগ্রামের উত্থান, নারী অধিকার আন্দোলনের পুনরুত্থান ইত্যাদি নাটকীয় এবং সুদূরপ্রসারী রাজনৈতিক পরিবর্তন দেখা দিয়েছিল।

সামাজিক ও নৈতিক স্থানচ্যুতিও শিল্প, সাহিত্য এবং সঙ্গীতের অনেক ক্ষেত্রে চমকপ্রদ অগ্রগতি সাধনে সাহায্য করেছে। পিকাসো এবং পপোভা, স্ট্রাভিনস্কি এবং শোয়েনবার্গ, জয়েস এবং উলফ, ল্যাংস্টন হিউজ এবং লুই আর্মস্ট্রং, গ্রোপিয়াস এবং লে কর্বুসিয়ার এবং অবশ্যই ইলিয়ট নিজেও, সেই সময়ে শৈল্পিক অভিব্যক্তিকে পুনর্নির্মাণ করতে পেরেছিলেন।

আজ আশাবাদের সেই পুরনো ধারা বহুলাংশে দূর হয়ে গেছে এবং সামাজিক রূপান্তরের সম্ভাবনার ওপর বিশ্বাস নষ্ট হয়ে গেছে।

ভার্জিনিয়া উলফ তাঁর ডায়েরিতে লিখেছেন, এলিয়ট  "পুরনো কাণ্ডে নতুন কবিতার ফুল" তৈরি করেছেন।
এটি ছিল এলিয়টের শিল্প-নৈপুণ্যের একটি সুন্দরতম উদাহরণ। এটি দুনিয়াজুড়ে সমসাময়িক রাজনৈতিক সমস্যাগুলিকেও আলোকপাত করে। সেদিক থেকে (দ্যা ওয়েস্ট ল্যান্ড) এখনও প্রাসঙ্গিক, এখনও আমাদের সাথে কথা বলে, যদিও ইলিয়টের জাদুর মতো নয়; ভিন্ন আঙ্গিকে।

লেখক: প্রভাষক, ইংরেজি বিভাগ
কুড়িগ্রাম সরকারি কলেজ, কুড়িগ্রাম।

 

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি অব্যাহত রাখার দাবি হিলির আমদানিকারকদের
পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি অব্যাহত রাখার দাবি হিলির আমদানিকারকদের

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

হাওর ও জলাভূমি অধিদফতরে নতুন ডিজি
হাওর ও জলাভূমি অধিদফতরে নতুন ডিজি

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মহাখালীর সাততলা বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে
মহাখালীর সাততলা বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

‘গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ভোটাধিকার রক্ষায় দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখছে স্বেচ্ছাসেবক দল’
‘গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ভোটাধিকার রক্ষায় দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখছে স্বেচ্ছাসেবক দল’

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমি আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যান হলেন মাহমুদ হাসান
ভূমি আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যান হলেন মাহমুদ হাসান

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

শুধু মানুষের জন্য নয়, পশু খাদ্যের জন্যও চালের চাহিদা বাড়ছে: খাদ্য উপদেষ্টা
শুধু মানুষের জন্য নয়, পশু খাদ্যের জন্যও চালের চাহিদা বাড়ছে: খাদ্য উপদেষ্টা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’
ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাজার স্থিতিশীল রাখতে চাল আমদানি করা হচ্ছে : খাদ্য উপদেষ্টা
বাজার স্থিতিশীল রাখতে চাল আমদানি করা হচ্ছে : খাদ্য উপদেষ্টা

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

নেত্রকোনায় শিশু ধর্ষণের দায়ে একজনের যাবজ্জীবন
নেত্রকোনায় শিশু ধর্ষণের দায়ে একজনের যাবজ্জীবন

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত, ভোলার ১০ রুটে নৌ চলাচল বন্ধ
সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত, ভোলার ১০ রুটে নৌ চলাচল বন্ধ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় শিশুকে পুড়িয়ে হত্যায় একজনের মৃত্যুদণ্ড আরেকজনের যাবজ্জীবন
কুমিল্লায় শিশুকে পুড়িয়ে হত্যায় একজনের মৃত্যুদণ্ড আরেকজনের যাবজ্জীবন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছুটিতেই থাকবেন বিএফআইইউ প্রধান: ডেপুটি গভর্নর
ছুটিতেই থাকবেন বিএফআইইউ প্রধান: ডেপুটি গভর্নর

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশ সিরিজের জন্য দল ঘোষণা নেদারল্যান্ডসের
বাংলাদেশ সিরিজের জন্য দল ঘোষণা নেদারল্যান্ডসের

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দেশকে ষড়যন্ত্রের অন্ধগলিতে ঠেলে দেওয়া হয়েছে : রিজভী
দেশকে ষড়যন্ত্রের অন্ধগলিতে ঠেলে দেওয়া হয়েছে : রিজভী

৫৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

লালমনিরহাটে নদী থেকে ইজিবাইক চালকের মরদেহ উদ্ধার
লালমনিরহাটে নদী থেকে ইজিবাইক চালকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেনাপোলে ভোক্তা অধিকারের অভিযানে লাখ টাকা জরিমানা
বেনাপোলে ভোক্তা অধিকারের অভিযানে লাখ টাকা জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৩৫৬
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৩৫৬

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

জুলাই মাসে রাজস্ব আদায় ২৭,২৪৭ কোটি টাকা, প্রবৃদ্ধি ২৪.৩২ শতাংশ
জুলাই মাসে রাজস্ব আদায় ২৭,২৪৭ কোটি টাকা, প্রবৃদ্ধি ২৪.৩২ শতাংশ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্রিতে এসডিসিটিআর প্রকল্পের সমাপনী কর্মশালা অনুষ্ঠিত
ব্রিতে এসডিসিটিআর প্রকল্পের সমাপনী কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুজরাটে বোরকা পরা ছাত্রীদের ‘সন্ত্রাসী’ হিসেবে দেখানো নিয়ে বিতর্ক
গুজরাটে বোরকা পরা ছাত্রীদের ‘সন্ত্রাসী’ হিসেবে দেখানো নিয়ে বিতর্ক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরা ক্রিকেট নেটওয়ার্কের ফ্যাসিলিটিজ দেখে বাকিদের লজ্জা লাগা উচিত: মুশফিক
বসুন্ধরা ক্রিকেট নেটওয়ার্কের ফ্যাসিলিটিজ দেখে বাকিদের লজ্জা লাগা উচিত: মুশফিক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাসপোর্ট না থাকলেও প্রবাসীদের ভোটার হওয়ার সুযোগ দিল ইসি
পাসপোর্ট না থাকলেও প্রবাসীদের ভোটার হওয়ার সুযোগ দিল ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে যানজট নিরসনে ফ্লাইওভার নির্মাণে জামায়াতের মানববন্ধন
গাজীপুরে যানজট নিরসনে ফ্লাইওভার নির্মাণে জামায়াতের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় ভোক্তার অভিযানে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
চুয়াডাঙ্গায় ভোক্তার অভিযানে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের মামলা দ্রুত রিপোর্ট দাখিলে পুলিশকে আদালতের নির্দেশ
ছিনতাইয়ের মামলা দ্রুত রিপোর্ট দাখিলে পুলিশকে আদালতের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্থিক খাতে শৃঙ্খলা ফেরানোই বড় চ্যালেঞ্জ : গভর্নর
আর্থিক খাতে শৃঙ্খলা ফেরানোই বড় চ্যালেঞ্জ : গভর্নর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কলাপাড়ায় স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত
কলাপাড়ায় স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভেনেজুয়েলার কাছে যুদ্ধজাহাজ ও অ্যাটাক সাবমেরিন মোতায়েন যুক্তরাষ্ট্রের
ভেনেজুয়েলার কাছে যুদ্ধজাহাজ ও অ্যাটাক সাবমেরিন মোতায়েন যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যোগ্য মানুষ খুঁজতে সময় নষ্ট করেছি: অ্যামি অ্যাডামস
যোগ্য মানুষ খুঁজতে সময় নষ্ট করেছি: অ্যামি অ্যাডামস

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত

২০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ
স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন
জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ
ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত
অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক
জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু
২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা
৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল
নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭
নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির
ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া
ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!
ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা
আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু
স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ
একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ
বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা
ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’
‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষককে ছুরি মেরে টিসি দেওয়ার প্রতিশোধ নিল ছাত্রী!
শিক্ষককে ছুরি মেরে টিসি দেওয়ার প্রতিশোধ নিল ছাত্রী!

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি
আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন
পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষমতায় গেলে পাঁচ বছরে অন্তত ২৫ কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা: তারেক রহমান
ক্ষমতায় গেলে পাঁচ বছরে অন্তত ২৫ কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা: তারেক রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিআর পদ্ধতিতে জনগণের অধিকার পরিপূর্ণ হবে না: মির্জা ফখরুল
পিআর পদ্ধতিতে জনগণের অধিকার পরিপূর্ণ হবে না: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ
ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার
হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে
ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে
গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী
দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী

প্রথম পৃষ্ঠা

মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন
মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন
ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন

নগর জীবন

পারিশ্রমিক বিতর্কে সাদিয়া আয়মান
পারিশ্রমিক বিতর্কে সাদিয়া আয়মান

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের

নগর জীবন

মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ
মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ

সম্পাদকীয়

মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও
মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও

নগর জীবন

বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন
বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

পিপিপির সিইও হলেন আশিক চৌধুরী
পিপিপির সিইও হলেন আশিক চৌধুরী

নগর জীবন

বাফুফে আসলে কী চায়
বাফুফে আসলে কী চায়

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী
সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে
ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত
ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত

নগর জীবন

বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল
বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য
বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য

নগর জীবন

জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে
জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ
আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য
স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য

নগর জীবন

মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা
মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড
যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের
অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক
চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক

নগর জীবন

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন

নগর জীবন

সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা
সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা

নগর জীবন

চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস

নগর জীবন