শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০২৩

পর্ব ১

ঠিকানা

হাসনাত আবদুল হাই
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ঠিকানা

তিনি কখনো ধীরে, কখনো দ্রুতগতিতে হাঁটছেন, ইচ্ছা করে নয়, নিজের অজান্তেই, যেন কেউ অদৃশ্যে থেকে তাঁকে ওইভাবে হাঁটতে বলছে। এমন তাঁর প্রায় অনেক সময় হয়, বলা যায় অনেক দিনের অভ্যাস। এখন বিকাল, যারা অফিসে কাজ করে তাঁরা ঘরে ফিরতে শুরু করেছে। শহরের বাণিজ্যিক এলাকায় আর সরকারি অফিসের উঁচু দালানগুলো নানা সাইজের, মুখের আর পোশাকের মানুষ উগরে দিতে শুরু করেছে। রাস্তায় এখন মানুষ, বাস, গাড়ি আর সিএনজির ঢল নেমেছে। মানুষ আর যানবাহনের মিলিত স্বরে কোলাহল গমগম করছে চারিধার, যেন ঝড়ো বাতাস ছুটে এসেছে চারিদিক থেকে। এতে তার কিছু অসুবিধা হয় না, ট্যাপ খুললে পানি পড়ার মতো এই শব্দও তাঁর পরিচিত। এই সময় শব্দগুলো খুব মানায়, যেমন বৈশাখের প্রথমে কালবৈশাখীর ঝড়।

খোরশেদ আলমের বয়স ষাটের কিছু ওপর। তিনি আজকাল হিসাব করেন না, ভাবেন, কী হবে হিসাব করে? কাজ থেকে অবসর নিয়েছেন কয়েক বছর হলো। তারপর থেকে সপ্তাহের দিন গোনা, দিনগুলোর নাম মনে রাখা, এইসব আস্তে আস্তে ভুলে গিয়েছেন তিনি। বলা যায়, অবসরের দিনগুলো সংজ্ঞাহীন, নামহীন হয়ে পড়েছে অনভ্যাসে। হোয়াই আর দেজ নাম্বার্ড অ্যান্ড নট লেটার্ড কে যেন বলেছিলেন। ভুল। কারও কারও জীবন হয়ে যেতে পারে সংজ্ঞাহীন, নামহীন, দুটোই।

বিকালে ফুটপাত ধরে হাঁটছেন খোরশেদ আলম। যেতে যেতে তীক্ষè চোখে দেখছেন। তাঁর ডান হাতে মোবাইল ধরে রাখা। আইএমএ ক্যামেরা, কে বলেছিল এই কথা কোন বইতে? তিনি অতীত স্মৃতি ঘাঁটেন। এককালে খুব বিদেশি বই পড়েছেন, চাকরিতে ঢোকার পর সেই অভ্যাসে ছেদ পড়েছে।  অবসরের এই সময় আবার ফিরে যাবেন ছাত্রজীবনের সেই অভ্যাসে, ভাবেন খোরশেদ আলম। কিন্তু এক নদীর এক স্রোতে দুবার পা দেওয়া যায় না, এ কথাও তো পড়েছেন তিনি...

বিকালে হাঁটার সময় খোরশেদ আলমের হাতে মোবাইল থাকে। না কেউ তাঁকে ফোন করতে পারে, এটা ভেবে নয়। হঠাৎ মনে পড়লে তিনি কাউকে ফোন করবেন, সে জন্যও নয়। তিনি মোবাইল হাতে রাখেন ছবি তোলার জন্য। অবসরের পর এই একটা হবি হয়ে গিয়েছে, শখের নেশা। তার আর অন্য কোনো হবি নেই, নেশাও না। তিনি ধূমপান করেন না, মদ খান না, খুবই সাদামাটা ধরনের মানুষ। শুধু মোবাইলে ছবি তোলার অভ্যাস হয়ে গিয়েছে কিছুদিন থেকে, তাও সব সময় আর সব জায়গায় না। তিনি ছবি তোলেন রাস্তায়। কীসের বা কার ছবি তোলেন? কেউ তাঁকে এই প্রশ্ন করেনি এখনো। করলে তিনি একটা লাজুক হাসি হাসবেন, ধরা পড়ে যাবার হাসি। শুধু ওইটুকু, এর বেশি কিছু বলবেন না, আকারে কিংবা ইঙ্গিতে। তিনি ছবি তোলেন রাস্তায় যেসব ইন্টারেস্টিং দৃশ্য দেখেন, সেসব। তার মধ্যে মানুষ আছে, যানবাহন আছে, ফুটপাতে সাজিয়ে রাখা পসরা আছে, আরও কত কী! রাস্তা একটা ক্যালিডোস্কোপ, ছবির মিছিল সেখানে। একটু মনোযোগ দিয়ে দেখলেই চোখে পড়ে, জেনেছেন খোরশেদ আলম ফুটপাত দিয়ে হেঁটে যেতে যেতে। বুঝতে পেরেছেন এই আবিষ্কার বই পড়ে হয় না, হয় অভিজ্ঞতা থেকে। তাই এখন তাঁকে বলতে হয় না কখন মোবাইলের ক্যামেরা তাক করে ঝট করে তুলে ফেলতে হবে ছবিটা সাবজেক্ট জেনে ফেলার আগেই, বিশেষ করে সাবজেক্ট যদি হয় মানুষ, তা সে গরিব হোক কিংবা ধনী।

মজার ব্যাপার হলো- খোরশেদ আলম মোবাইল ব্যবহার করতে শুরু করেছেন অবসরে যাওয়ার পর থেকে। তাঁর পুত্রবধূ জোর করে নকিয়া কোম্পানির একটা মোবাইল সেট কিনে দিয়ে বলল, বাবা এটা রাখুন। অফিস থেকে দেওয়া টেলিফোন নিয়ে গেলে কোনো অসুবিধা হবে না যোগাযোগ করতে এটা দিয়ে।

খোরশেদ আলম সেটা হাতে নিয়ে বলেছিলেন, মা, এটা কি আমি হ্যান্ডল করতে পারব। বউমা হেসে বলেছিল, খুব পারবেন। আজকাল সবার হাতে মোবাইল সেট। আমাদের বুয়ারও আছে। শুনে অবাক হয়েছিলেন তিনি। কিছুক্ষণ হাঁ করে থেকে বলেছিলেন, বুয়া? পুত্রবধূ আবার হেসে বলেছিল, জি। অনেক দিন থেকেই সে ওটা ব্যবহার করে গ্রামের বাড়িতে সবার সঙ্গে কথা বলে। তারপর একটু থেমে বলেছিল, অনেক রিকশাওয়ালাও ব্যবহার করে। দেখেননি?

না খোরশেদ আলম দেখেননি। এত দিন অফিসের গাড়িতে যাওয়া-আসা করেছেন। তাই রিকশাওয়ালাদের হাতে মোবাইল আছে কি নেই লক্ষ্য করেননি। পুত্রবধূর কাছে শুনে একটু লজ্জিত হলেন। আমতা আমতা করে মোবাইল সেট নিয়ে নেড়ে-চেড়ে দেখলেন। পুত্রবধূ বলল, আমি দেখিয়ে দিচ্ছি কী করে ফোন এলে রিসিভ করবেন, তারপর কথা শেষ হয়ে গেলে কী করবেন। বলে সে সেটটা হাতে নিয়ে ৫ মিনিটে দেখিয়ে বলল, এবার দেখাই কী করে কোন নম্বরে ফোন করবেন। কথা বলা শেষ হলে আগের মতোই অফ করবেন। শোনার পর খোরশেদ আলম বললেন, দাঁড়াও স্টেপগুলো লিখে রাখি। না হলে ভুলে যাব। পুত্রবধূ বলল, বেশ লেখে রাখেন। তবে দেখবেন কদিন ব্যবহারের পর আপনাকে আর দেখতে হবে না। সব আপনা থেকেই পারবেন।

ঠিক তাই হলো। কদিন পর তাঁকে আর নোট বই দেখে মোবাইল ব্যবহার করতে হলো না। এরপর পুত্রবধূ তাঁর পরিচিতদের নাম আর ফোন নম্বর লিখে দিল মোবাইল সেটে। কাউকে ফোন করার সময় তাঁকে আর টেলিফোন নোট বইটা দেখতে হয় না। আবার তাঁর পরিচিত কেউ যখন ফোন করে, তাঁর নাম ভেসে ওঠে স্ক্রিনে। খোরশেদ আলম বেশ ফুরফুরে মেজাজ নিয়ে মোবাইল সেট ব্যবহার করতে লাগলেন। আগের চেয়ে একটু বেশিই ফোনে আলাপ করলেন জানাশোনা মানুষ আর আত্মীয়দের সঙ্গে। আলাপের সময় জানাতে ভুললেন না নিজের মোবাইল থেকে ফোন করছেন।

কয়েক মাস পর ছেলের বউ একটা বড় সাইজের মোবাইল দিয়ে বলল, বাবা এখন এটা ব্যবহার করেন। স্মার্টফোন। এখানে অনেক ফাংশন আছে। বলে সে স্ক্রিনে রঙিন সব ছবি দেখাল। খোরশেদ আলম প্রায় আঁতকে উঠে বললেন, না মা, ওটা আমি ইউজ করতে পারব না, খুব ঝামেলা মনে হচ্ছে।

পুত্রবধূ হেসে বলল, খুব সহজ বাবা। আমি দেখিয়ে দিচ্ছি।

খোরশেদ আলম বললেন, আমার পুরনোটার চেয়ে এটা কেন ভালো?

পুত্রবধূ বলল, এটা দিয়ে শুধু ফোন না, অনেক কিছু করতে পারবেন। আমি শিখিয়ে দেব একটা একটা করে। দেখবেন আপনার অবসর জীবন কেমন উপভোগ্য হয়ে উঠেছে। ভিডিওতে কথা বলবেন। ফেসবুকে যোগাযোগ করবেন।

খোরশেদ আলম বললেন, যোগাযোগ করব মানে? পুরনোটা দিয়ে বেশ যোগাযোগ করে যাচ্ছি। কোনো অসুবিধা হচ্ছে না।

পুত্রবধূ হেসে বলল, নতুনটা দিয়ে যোগাযোগ আরও ভালো হবে। ছবি তুলতে পারবেন। সেই ছবি অন্যদের কাছে পাঠাতে পারবেন খুশি মতো।

তিনি অবাক হয়ে বললেন, ছবি? ক্যামেরা দিয়ে কেমন করে?

পুত্রবধূ বলল, জি। এটার মধ্যে ক্যামেরা আছে। কী করে ব্যবহার করতে হয় আমি দেখিয়ে দেব। খুব সোজা।

এইভাবে শুরু। কয়েক মাসে খোরশেদ আলম ফেসবুকে পুরনো বন্ধু যারা তারা ছাড়াও বেশ কয়েকজন অপরিচিত ‘বন্ধু’ পেয়ে গেলেন। রাস্তায় হাঁটার সময় এভাবে তাঁর ছবি তোলা শুরু হলো। ছবি তুলে তিনি ফেসবুকে পোস্ট করলে সেগুলো দেখে ফেসবুক বন্ধুরা নানা মন্তব্য করে। বেশির ভাগই প্রশংসা। এতে তিনি বেশ উৎসাহ বোধ করেন। প্রতিদিনই হাঁটতে বেরিয়ে তিনি ছবি তোলেন। সেসব গ্যালারিতে জমা হয়। ভালোগুলো রাখেন, অন্য সব ডিলিট করে দেন। কিছু কিছু পোস্ট করেন। ভালো সাড়া পান ‘বন্ধুদের’ কাছ থেকে। ছবি তোলায় তাঁর উৎসাহ বেড়ে যায়।

২.

বিকালে ফুটপাত ধরে হাঁটছেন খোরশেদ আলম। যেতে যেতে তীক্ষè চোখে দেখছেন। তাঁর ডান হাতে মোবাইল ধরে রাখা। আইএমএ ক্যামেরা, কে বলেছিল এই কথা কোন বইতে? তিনি অতীত স্মৃতি ঘাঁটেন। এককালে খুব বিদেশি বই পড়েছেন, চাকরিতে ঢোকার পর সেই অভ্যাসে ছেদ পড়েছে। অবসরের এই সময় আবার ফিরে যাবেন ছাত্রজীবনের সেই অভ্যাসে, ভাবেন খোরশেদ আলম। কিন্তু এক নদীর এক স্রোতে দুবার পা দেওয়া যায় না, এ কথাও তো পড়েছেন তিনি। তা হলে? তার চিন্তার সুতো ছিঁড়ে যায় সামনে তাকিয়ে। বেশ চমকে ওঠেন তিনি। ইস্কাটন গার্ডেনের রাস্তার পাশে ফুটপাতের শ্যাওলা পড়া দেয়ালে নানা ধরনের পোস্টার, হাতে লেখা বড় হরফে চিকা। সেসব পেছনে রেখে দাঁড়িয়ে আছে একজন। বাতাসে তার মাথার ওপরকার সাদা-পাকা চুল উড়ছে, নিচের চুল করোটিতে ঢেউ তুলে যেন বরফ-জমাট। কপালে কয়েকটি ভাঁজ, যেন কর্ষিত জমির এক আয়তখণ্ড। মুখে লোলচর্ম, ঠোঁটের দুই পাশে বলিরেখা। চোখ কোটরাগত হলেও খুব জীবন্ত। সেই চোখের দৃষ্টির কোনো ভাষা নেই, ভাবলেশহীনভাবে তাকিয়ে আছে প্রৌঢ়া। তাঁর পরনের সবুজ শাড়ি ভাঁজহীন কিন্তু পরিষ্কার। তাঁকে দেখে ভিখারিনী মনে হয় না, বেশ একটা সম্ভ্রমশীল চেহারা, ব্যক্তিত্বময় তাঁর নিঃশব্দে দাঁড়িয়ে থাকা। যেন ক্লান্ত হয়ে একটু বিরতি অথবা কারও অপেক্ষায়। নিচে পায়ের কাছে একটা তোবড়ানো অ্যালুমিনিয়ামের প্লেটে কিছু টাকার ময়লা নোট পড়ে আছে শুকনো পাতার মতো। খোরশেদ আলম নিচের প্লেট থেকে চোখ তুলে প্রৌঢ়ার দিকে তাকালেন। এবার দেখলেন তার দুটি চোখ যেন জ্বলছে। তিনি হঠাৎ নার্ভাস হয়ে গেলেন সেই দৃষ্টির সামনে। এখন সেই দৃষ্টিতে তীব্র ভর্ৎসনা, ধারালো ধিক্কার। প্রৌঢ়ার ঠোঁট দুটি নড়ছে, বাতাসে বাঁশ পাতার মতো।

৩.

আমিন ফেসবুকে খোরশেদ আলম সাহেবের ফ্রেন্ড। বেশি দিন হয়নি, বছরখানেক হবে তার ওয়ালে স্ট্রিট ফটোগ্রাফি দেখে ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠিয়ে বন্ধু হয়েছে। ভদ্রলোক মাঝে মাঝে তাঁর রাস্তায় তোলা ছবি পোস্ট করেন। বেশ আকর্ষণ করে ছবিগুলো। দেখে মনে হয় কিছু বলতে চায়, সোশ্যাল কমেন্টারি ধরনের। সেনসেশনাল কিছু না। ভদ্রলোকের তোলা ছবি দেখে বোঝা যায় না, তিনি শখের, না প্রফেশনাল। তাঁর ফেসবুক প্রোফাইলে নাম, বয়স, ঠিকানা ছাড়া আর কোনো তথ্য নেই। তবে শখের উল্লেখ করেছেন, লিখেছেন বিকালে হাঁটা তার হবি। পড়ে মনে হয়েছে তিনি খুব সরল, না হলে বিকালে হাঁটাকে তিনি হবি বলতেন না।

আমি আজ তাঁর পোস্ট করা ছবিটার দিকে তাকিয়ে থাকলাম কিছুক্ষণ। ছবির মানুষটা যেন তাঁর ধারালো চাউনি দিয়ে আমার  ভেতরটা দেখছে। এমন মানুষ তো কতই দেখি, এই বয়সের, এমন সাধারণ দেখতে, কিন্তু ফটোজেনিক চেহারা। এই ছবিতে আপাতদৃষ্টে যা দেখা যাচ্ছে তার অতিরিক্ত কিছু আছে যার জন্য অনেকক্ষণ তাকিয়ে থাকতে হয়, এ এমন চেহারা যা একটু হলেও ভাবায়। মনে হয় খুব শান্ত হয়ে তাকিয়ে আছে, কিন্তু একটু ভালো করে তাকালেই বোঝা যাবে প্রচ্ছন্নভাবে হলেও যেন আগুন জ্বলছে দুই চোখে। আরও এনিগম্যাটিক মনে হয় মানুষটার পেছনে ‘ঠিকানা’ কথাটি লেখা দেখে। খোরশেদ আলম পেছনে ওই কথাটি রেখে ছবিটা তুলেছেন। এত দিন যেসব ছবি দেখেছি তাতে মনে হয়েছে তিনি ফ্রেমে এমন কিছু আনেন না যা অপ্রয়োজনীয়। তিনি এই কথাটিসহ ছবিটা তুললেন কেন?   

[চলবে]

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
আমার গোপন নিষিদ্ধ প্রেমিকারা
আমার গোপন নিষিদ্ধ প্রেমিকারা
মা
মা
রবীন্দ্রনাথ ও বাঙালি সমাজ
রবীন্দ্রনাথ ও বাঙালি সমাজ
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
নতজানু পায়রা
নতজানু পায়রা
যদি আবার
যদি আবার
পাঁজরের আধখানা হাড়
পাঁজরের আধখানা হাড়
মেঘমালা
মেঘমালা
দুঃখের সন্ধ্যা, নীরব রাত
দুঃখের সন্ধ্যা, নীরব রাত
হেঁটে চলি আগুনের দিকে
হেঁটে চলি আগুনের দিকে
কবিতার মতো তিনটি লাল গোলাপ
কবিতার মতো তিনটি লাল গোলাপ
বাংলা উপন্যাস, প্রবন্ধ ও সমালোচনার পথিকৃৎ
বাংলা উপন্যাস, প্রবন্ধ ও সমালোচনার পথিকৃৎ
সর্বশেষ খবর
লিবিয়ায় বাংলাদেশিদের জরুরি সতর্কবার্তা
লিবিয়ায় বাংলাদেশিদের জরুরি সতর্কবার্তা

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?
গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে রাবি শিক্ষার্থীকে থানায় সোপর্দ
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে রাবি শিক্ষার্থীকে থানায় সোপর্দ

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে ফুটবল প্রশিক্ষণের সমাপনী
কুড়িগ্রামে ফুটবল প্রশিক্ষণের সমাপনী

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কোচ হয়ে যা বললেন টেইট
বাংলাদেশের কোচ হয়ে যা বললেন টেইট

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ৪০ হাজার ৬০৮ হজযাত্রী
সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ৪০ হাজার ৬০৮ হজযাত্রী

৩০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ফারিণের এক হাতে ফুল, অন্য হাতে কুড়াল
ফারিণের এক হাতে ফুল, অন্য হাতে কুড়াল

৩৩ মিনিট আগে | শোবিজ

চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা ফখরুল
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা ফখরুল

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনাল নিশ্চিত করল শেফিল্ড; ফিরতি লেগেও দুর্দান্ত হামজা
ফাইনাল নিশ্চিত করল শেফিল্ড; ফিরতি লেগেও দুর্দান্ত হামজা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শনিবার থেকে আবারও শুরু হচ্ছে আইপিএল
শনিবার থেকে আবারও শুরু হচ্ছে আইপিএল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ
ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিলেটে বিপুল ইয়াবাসহ আটক ২
সিলেটে বিপুল ইয়াবাসহ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৩৯ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৩৯ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ মে)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে চার অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে চার অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়া থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
আশুলিয়া থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমলকির স্বাস্থ্য উপকারিতা
আমলকির স্বাস্থ্য উপকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

কোরআনের আয়াতগুলো একে অন্যের ব্যাখ্যা করে
কোরআনের আয়াতগুলো একে অন্যের ব্যাখ্যা করে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

১০ কাজে হজের প্রস্তুতি
১০ কাজে হজের প্রস্তুতি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নদীতে ফিক্সড জাল পেতে মাছ ধরায় ফেনীতে ৪ জনের অর্থ ও কারাদণ্ড
নদীতে ফিক্সড জাল পেতে মাছ ধরায় ফেনীতে ৪ জনের অর্থ ও কারাদণ্ড

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের বাণিজ্য সমঝোতা, শেয়ার বাজার চাঙা
যুক্তরাষ্ট্র-চীনের বাণিজ্য সমঝোতা, শেয়ার বাজার চাঙা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষার্থীকে কুপিয়ে হত্যা
চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষার্থীকে কুপিয়ে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাসানচর থেকে পালিয়ে এলো ৪০ রোহিঙ্গা
ভাসানচর থেকে পালিয়ে এলো ৪০ রোহিঙ্গা

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৫৪ বছরের সবচেয়ে বড় দুটি অর্জন ৭১ আর ২৪ : তারেক রহমান
৫৪ বছরের সবচেয়ে বড় দুটি অর্জন ৭১ আর ২৪ : তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নেতাকে হেনস্থা, বিএনপি নেতাকে শোকজ
আওয়ামী লীগ নেতাকে হেনস্থা, বিএনপি নেতাকে শোকজ

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!
রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৫ দিনেও খোঁজ মেলেনি স্কুলছাত্র লিমনের
২৫ দিনেও খোঁজ মেলেনি স্কুলছাত্র লিমনের

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান
যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি
পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’
‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক
ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি
‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে
যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'
'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য
নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের
নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক
সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়
রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বর্ণের দাম আরও কমেছে
স্বর্ণের দাম আরও কমেছে

১২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার
শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান
গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা
চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট
মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি
‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার
ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেলিকপ্টার-ড্রোন-মারণাস্ত্র দিয়ে আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করার নির্দেশ ছিল হাসিনার
হেলিকপ্টার-ড্রোন-মারণাস্ত্র দিয়ে আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করার নির্দেশ ছিল হাসিনার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!
জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!

প্রথম পৃষ্ঠা

আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি
আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা
প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা

পেছনের পৃষ্ঠা

জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে
জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে গরু ছাগল জবাই
শাহবাগে গরু ছাগল জবাই

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের
আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের

পেছনের পৃষ্ঠা

কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন
নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া
কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন
সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী
শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের
যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের

শোবিজ

ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ
ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা
যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা

শোবিজ

স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির
স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু
১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু

নগর জীবন

দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে
দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে

নগর জীবন

পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর
পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর

পেছনের পৃষ্ঠা

সার্বভৌমত্বে হস্তক্ষেপকারীদের ছাড় দেব না
সার্বভৌমত্বে হস্তক্ষেপকারীদের ছাড় দেব না

নগর জীবন

বিএনপিকে আরও ত্যাগ স্বীকার করতে হবে
বিএনপিকে আরও ত্যাগ স্বীকার করতে হবে

নগর জীবন