শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৭ মার্চ, ২০২৫

ঈদের জামা

মেরীনা চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
ঈদের জামা

ফুলির দিকে কেউ ফিরেও চায় না। ওরা চলে গেলে অভ্যাসমতো সব কাজ সেরে নিজের ঘরে এসে জীবনে প্রথম পাওয়া নতুন জামাটা পরতে গিয়ে অসহ্য যন্ত্রণায় জামাটার মতোই লাল-নীল ফুল চোখে দেখে। পিঠে গরম খুন্তির ছ্যাঁকার দগদগে জায়গাটার জন্য জামা পরতে  দুঃখ-বেদনা আর হতাশায় জামা হাতে অঝোরে কাঁদতে থাকে ফুলি। ওর চোখের পানিতে ঈদের জামাটা ভিজতে থাকে।

 

গল্প

বারান্দার গ্রিলে মাথা ঠেকিয়ে ক্লান্ত দুচোখ মেলে ফুলি দেখে ধীরে ধীরে বিকালের আকাশের রং কেমন আবিররাঙা হয়ে যাচ্ছে। কতগুলো পায়রা ডানা মেলে মুক্ত আকাশে উড়ছে- আর কতগুলো সামনের বিল্ডিংয়ের কার্নিশে বসে বাক্বাকুম ডাকছে। ওদের মধ্যে কেউ কি বার্তাবাহী কপোত হতে পারে না? উড়ে যেতে পারে না রংপুর জেলার চিলমারী উপজেলার নয়ারহাট গ্রামে। বড় কষ্টে থাকা ফুলিকে যেন এখান থেকে মুক্ত করে।

অন্যান্য দিন এ সময় আকাশের রং কেমন থাকে বা পায়রা ওড়াওড়ি করে কিনা সে কথা ফুলি নামের মেয়েটি জানে না। ভোর ৫টা থেকে রাত ১২টা অবধি কাটে সংসারের অজস্র কাজে। বেলা দেখার সময় নেই। দিন, রাত, মধ্যাহ্ন কিংবা অপরাহ্ণ কিছুই সে জানে না। কিন্তু আজকের দিনটা একটু অন্যরকম। যা ফুলির জীবনে এই প্রথম। বাড়িতে একা থাকায় বারান্দায় দাঁড়ানোর একটু ফুরসত মিলেছে।

কাল ঈদ, তাই দুপুরের খাওয়ার পর সবাই ঈদের শেষ শপিং করতে গেছে। ওকে ঠিকমতো সব কাজ গুছিয়ে রাখতে বলেছে। আরও বলেছে, আজ ওর জন্য নতুন জামা আনবে। নতুন জামার কথা শুনে খুশিতে মনটা আপ্লুত হয়। নতুন জামা পরার ভাগ্য কখনোই হয়নি। ঈদের আগে মা তালুকদারবাড়ি থেকে তাদের ছেলেমেয়েদের পুরোনো কাপড় এনে ধুয়ে ওদের পরতে দিত। নতুন জামা পাবে সেই খুশিতে বাসার সব কাজ সেরে, সবার শুকনো কাপড় নিখুঁতভাবে ভাঁজ করে ঠিকমতো রাখে- তারপর বেলা ৪টায় রান্নাঘরের কোণে বসে জাল দিয়ে ঢাকা শুকনো ভাতের ওপর একটু ডাল আর তরকারির থালা টেনে নিয়ে খেতে বসে। ভাতের গ্রাস মুখে তুলতে হা করতে পারে না। সকালে নাশতার টেবিল পরিষ্কার করে মোছা হয়নি বলে খালাম্মা বড় চামচ দিয়ে মুখে মেরেছিল, তাই তো ঠোঁট থেঁতলে গিয়েছিল। আপু ইংরেজিতে বকেছিল। ইংরেজিতে বকলেই কি ব্যথা সেরে যাবে? সেই সকালে দুটি পাতলা রুটি খাওয়ার পর এই খেতে বসা। যে ভাতের জন্য এত কষ্ট সেই ভাত খেতে পারছে না বলে ফুলির চোখের পানি বাঁধ মানে না। দরিদ্র দিনমজুরের মেয়ে ফুলি। অভাব-অনটনের মধ্যেই ওর বেড়ে ওঠা। কিন্তু কখনো এরকম হতছেদ্দার ভাত খায়নি। পাঁচ ভাইবোনের মধ্যে ফুলি বড়। বাবা-মা তো গায়ে ফুলের টোকাটিও দেয়নি। খেতে বসলেই সবার আগে ওর মুখেই ভাত তুলে দিত মা, যেদিন মাছ রান্না হতো সেদিন বাবা নিজের পাতের মাছ সবার পাতে দিলেও ফুলির ভাগে থাকত বড়টা।

ঢাকায় আছে প্রায় চার মাস, বন্দিজীবন। পালিয়ে যাওয়ার উপায় নেই। দরজায় তালা দেওয়া। এখানে শুধু খাওয়ার কষ্ট বা মুখে চামচ দিয়ে মারা নয়, আরও নানাভাবে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করে। এক দিন আপুর ড্রেসিং টেবিলে ডাস্টিং করতে গিয়ে বেলজিয়াম গ্লাসের বড় ঝকঝকে আয়নায় নাকের নিচে জমে থাকা জমাট বাঁধা রক্ত, চোখের পাশে কালশিটে দাগ দেখছিল- তাই দেখে ক্ষিপ্ত হয়ে আপু চুলের মুঠি ধরে মেঝেতে ফেলে দেয়। মাটিতে পড়ে শূন্য চোখে আপুর দিকে চেয়ে কান্না চাপতে গিয়ে মুখে কাপড় গুঁজে ব্যথা সহ্য করে কী অপরাধ তার বুঝতে পারে না। বড় কষ্ট হয় ফুলির যখন কলে পানি থাকে না। কিন্তু খালাম্মার শখের ফুলের টবে পানি দেওয়া চাই-ই চাই। তখন নিচ থেকে তিন তলায় সিঁড়ি বেয়ে পানির বালতি টেনে আনতে হয়।

ভাইয়ার শার্ট-প্যান্ট ঠিকমতো ইস্ত্রি হয়নি বলে সে যখন ফুলিকে বেদম পেটায়, তখন খালাম্মা টিভির ভলিউম বাড়িয়ে দেয় কান্নার আওয়াজ বাইরে যেন না যায়। খালাম্মা মাঝে মাঝে কান ধরে মোচড় দেয়। তবে খালুজান বাসায় থাকলে কেউ এরকম করার সাহস পায় না। একমাত্র খালুজানই একটু আদর-স্নেহ করেন। কিন্তু খালুজান আর কতটুকু সময় বাসায় থাকেন। ব্যবসার কাজে তিনি বাইরে ঘুরে বেড়ান। সন্ধ্যায় ঈদের শপিং শেষে সবাই হইচই করে বাসায় ফেরে আর সবার জন্য আনা, জামাকাপড় ও অন্য জিনিসগুলো দেয়। ফুলির জামাটিও দেয়। লাল, নীল, ফুলের চিত্র-বিচিত্র ছাপা জামাটি ফুলির হাতে দিয়ে বলে- এটা তোর, কাল পরিস। ফুলি ফুলেল জামাটি হাতে নিয়ে এক অনাস্বাদিত পুলক অনুভব করে। ওর জীবনে এটাই প্রথম পাওয়া নতুন জামা।

জামাটা দুই হাতে বুকে চেপে রান্নাঘরে এসে বসে। সারা দিনের পরিশ্রমে ক্লান্ত ও অবিশ্রান্ত ফাই ফরমাশ খাটা ফুলি নামের দশ বছরের মেয়েটি নতুন জামা পাওয়ার আনন্দে ও সুখে ঘুমিয়ে পড়ে। আর স্বপ্নের মধ্যে ওর চিলমারী উপজেলার নয়ারহাট গ্রামের স্মৃতি সেলুলয়েডের ফিতার মতো দৃশ্যমান হয়। 

তিস্তা নদীর পাড়ে একটা মাটির ঘর। সেখানে শীর্ণ ও ভীরু বাপ অসহায় মা আর পাঁচটা সন্তান। সন্তানদের মধ্যে ফুলি বড়। যদিও তখন ওর নাম ফুলি ছিল না। মা সোহাগ করে নাম রেখেছিল সুমনা। ঢাকায় এসে হয়েছে ফুলি।

মাটির ঘরটি ছিল মাতৃক্রোড়ের মতো সুখ ও শান্তির নীড়। অভাব অনটনের মধ্যেও ছিল আনন্দ হাসি খুশিতে ভরা। সুমনা নামের দস্যি মেয়েটি সারা দিন এ ছবি ও অন্যান্য পল্লিসঙ্গী মিলে মুক্ত বিহঙ্গের মতো ঘুরে বেড়াত। বাগানের মালির চোখ এড়িয়ে গাছ থেকে ডাশা পেয়ারা, বরই, জামরুল আর নোনাফল পেড়ে খেত। তিস্তা পাড়ের বালু দিয়ে শিয়ালের ঘর বানিয়ে মজা করত। অগ্রহায়ণের সেই শিশিরভেজা নতুন চষা খেতের আলে সোনা ঢালা অড়হর ডালের সারি- সরিষা খেতে হলুদ ফুলের সুমিষ্ট গন্ধ আকাশ ভরা সাদা মেঘের ভেলা, রাখালের বেসুরো গান, কাঁচা মাটির রাস্তায় গরুর গাড়ি চলার শব্দ, এমনকি অন্ধ রহিম চাচার মৃদু কম্পিত দুর্বল কণ্ঠের দীনের নবী মোস্তফা গান গেয়ে ভিক্ষা করার গুঞ্জনও শুনতে পেল। শীতের শিশির স্নাত ভোরে তালুকদার বাড়ির ঢেঁকিশালে আতব চাল কুটার শব্দে ওদের ঘুম ভেঙে যেত। ওরা ছেঁড়া কাঁথা গায়ে শুয়ে অপেক্ষা করত মা কখন একটু চালের গুঁড়ি নিয়ে এসে ওদের পিঠা বানিয়ে দেবে আর ওরা মহা আনন্দে সব ভাইবোন মিলে ভাগাভাগি করে খাবে। সেটাই ছিল ওদের নবান্ন উৎসব

নিদারুণ দরিদ্রতার মধ্যেও ছিল সুখ-শান্তি ও অনাবিল আনন্দ। এভাবেই সুখে-আনন্দে কেটে যাচ্ছিল সুমনা নামের মেয়েটির জীবন। এক দিন সে গিয়েছিল সই ছবির বাড়ি এক্কা দোক্কা খেলতে। হঠাৎ ছমিরন চাচি চিৎকার করে বলে, ওরে ও সুমনা এসে দেখ তোর কী সর্বনাশ হয়ে গেল। পড়ি কি মরি করে সুমনা দৌড়ে এসে দেখে আধা ঘণ্টা আগেও যেখানে ছিল ওদের বাড়ি, ছিল জীবনের সাড়া, সেখানে এখন মৃত্যুর স্তব্ধতা। প্রমত্তা তিস্তার প্রবল তোড়ে ওদের বাড়িসহ আরও কয়েকটি বাড়ি নদীতে বিলীন হয়েছে। বাড়িতে যারা ছিল এমনকি গরু-ছাগলের ঘরগুলোও নেই। আর নদীটি নিজস্ব গতিতে বেয়ে চলেছে। তিস্তা তুই যে আমাদের কত বড় সর্বনাশ করলি, তোকে দেখে বোঝার উপায় নেই। বলে সুমনা চিৎকার করতে থাকে।

বাড়িতে ছিল বাবা ভাইবোন। এ ধ্বংসযজ্ঞ দেখে সুমনা কাঁদতেও ভুলে যায়। পাশে ওর মা মাটিতে গড়াগড়ি করে কাঁদছে।

নানা ধরনের প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলা করেই নদীপাড়ের মানুষদের বাঁচতে হয়। তারা ভাঙাচোরা বেড়া দিয়ে ঘর বানিয়ে বসবাস করে। ঠিক ঘর না বলে ওকে ঝুপড়ি বলাই সঙ্গত। ঘর বলতে যা বোঝায় তা এ নদীপাড়ের মানুষ জানে না। মাথা গোঁজার মতো সেই ঠাঁইটুকু যখন নদীভাঙনে ধ্বংস হয়ে যায়, তখন তাদের জীবনে আসে অবর্ণনীয় দুঃখ-দুর্দশা। ক্ষতিগ্রস্ত অভাবী মানুষগুলোর হাহাকারে ভরে থাকে গোটা গ্রাম।

পত্র-পত্রিকায় এ খবর পড়ে শার্ট-প্যান্ট পরা সরকারি ও বেসরকারি ভদ্রলোক আসে ক্ষতিগ্রস্তদের সাহায্যে। তাদের দেখলে গ্রামবাসীর কিছু পাওয়ার আশায় চোখে আনন্দ ঝিলিক দেয়। এই বুঝি জীবন পাল্টানোর সুযোগ এলো। এসব ভদ্রলোককে দেখে সুমনাও আশান্বিত হয়। তাই অন্তরের সবটুকু দরদ দিয়ে ওর বেদনার কথা বলেছিল। কষ্টের বিবরণ দিয়েছিল। কিন্তু ওর ভাগ্য বদলায়নি। যারা এসেছিল তারা সুমনা নামের মেয়েটির জীবনের কাহিনি শুনে, ক্যামেরার ফ্ল্যাশের ঝিলিকে ওকে চমকিত করে, সাময়িক কিছু আর্থিক সাহায্য ও আবার আসার আশ্বাস দিয়ে চলে যায়, আর আসে না।

নদীপাড়ের মানুষ বড় দরিদ্র, নিজেরাই খেতে পায় না, সুমনাকে খাওয়াবে কী করে? ছমিরন চাচি বিপন্ন বিপদগ্রস্ত এতিম সুমনাকে নিয়ে আসে তালুকদার গিন্নির কাছে। বলে, মেয়েটির মা থেকেও নেই, সে তো বোবা হয়ে গেছে। একে তোমার কাছে রাখ, অন্তত খেয়েপরে বাঁচবে। পাশে বসা ছিল তালুকদার গিন্নির বোন। সে আদুরে গলায় বোনকে বলে, আপু আমি একে নিয়ে যাই। আমার বাসায় কাজের লোক নেই। তালুকদার গিন্নি সুমনাকে বলে, ভালোই হলো- এর সাথে যা, ঢাকায় ভালো থাকবি। সুমনাও খুশি হয়। ঢাকায় থাকবে, কতকিছু দেখবে, ভালোভাবে বাঁচবে।

ফুলি কি বেঁচে আছে? একে কি বাঁচা বলে?

পিঠের ব্যথা আর জ্বরে সারা রাত ঘুমাতে পারে না। তবুও ঈদের দিন সকালে উঠে বাসার সব কাজ সারে।

সকালে নানা পদের নাশতা খেয়ে সবাই নতুন কাপড় পরে বাইরে বেড়াতে যায়। ফুলির দিকে কেউ ফিরেও চায় না। ওরা চলে গেলে অভ্যাসমতো সব কাজ সেরে নিজের ঘরে এসে জীবনে প্রথম পাওয়া  নতুন জামাটা পরতে গিয়ে অসহ্য যন্ত্রণায় জামাটার মতোই লাল-নীল ফুল চোখে দেখে। পিঠে গরম খুন্তির ছ্যাঁকার দগদগে জায়গাটার জন্য জামা পরতে দুঃখ-বেদনা আর হতাশায় জামা হাতে অঝোরে কাঁদতে থাকে ফুলি। ওর চোখের পানিতে ঈদের জামাটা ভিজতে থাকে।

 

লেখা পাঠানোর ইমেইল ঠিকানা

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
নতজানু পায়রা
নতজানু পায়রা
যদি আবার
যদি আবার
পাঁজরের আধখানা হাড়
পাঁজরের আধখানা হাড়
মেঘমালা
মেঘমালা
দুঃখের সন্ধ্যা, নীরব রাত
দুঃখের সন্ধ্যা, নীরব রাত
হেঁটে চলি আগুনের দিকে
হেঁটে চলি আগুনের দিকে
কবিতার মতো তিনটি লাল গোলাপ
কবিতার মতো তিনটি লাল গোলাপ
বাংলা উপন্যাস, প্রবন্ধ ও সমালোচনার পথিকৃৎ
বাংলা উপন্যাস, প্রবন্ধ ও সমালোচনার পথিকৃৎ
লেখা পাঠানো ঠিকানা
লেখা পাঠানো ঠিকানা
জীবন
জীবন
দূরত্বের নাম সুখ
দূরত্বের নাম সুখ
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত
চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ
কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর
বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি
চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি

৫৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ
খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ

৫৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা
প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাংবাদিকদের থেকে দূরে থাকতেন আমির, কারণ কী?
সাংবাদিকদের থেকে দূরে থাকতেন আমির, কারণ কী?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিল্পীদের মেধাসম্পদ সংরক্ষণে কাজ করছে সরকার : শিল্প উপদেষ্টা
শিল্পীদের মেধাসম্পদ সংরক্ষণে কাজ করছে সরকার : শিল্প উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী ইমরান আহমেদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সাবেক প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী ইমরান আহমেদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবিতে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালার সমাপ্তি
গোবিপ্রবিতে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালার সমাপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, গ্রেফতার ৫
রাজধানীর উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, গ্রেফতার ৫

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে বাসার ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
রাজধানীতে বাসার ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জমি নিয়ে বিরোধের জেরে একজনকে হত্যা
জমি নিয়ে বিরোধের জেরে একজনকে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি
এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’
এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাথরঘাটায় মৎস্যজীবীদের জীবনমান উন্নয়নে অবহিত সভা
পাথরঘাটায় মৎস্যজীবীদের জীবনমান উন্নয়নে অবহিত সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেস্টে মিরাজের বিরল রেকর্ড
টেস্টে মিরাজের বিরল রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে