শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

ফিলিস্তিনে বাংলাদেশি যোদ্ধা

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ফিলিস্তিনে বাংলাদেশি যোদ্ধা

 ফিলিস্তিন-ইসরায়েল যুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন অন্তত পাঁচ শতাধিক বাঙালি যোদ্ধা। তাদের একজন সিলেটের জকিগঞ্জের ইসমাইল চৌধুরী আকরাম। থাকেন লেবাননের রাজধানী বৈরুতে। ইরান দূতাবাসে ফিলিস্তিনি নেতা ইয়াসির আরাফাতের সঙ্গে কথা বলার পর তিনি পিএলও’র হয়ে যুদ্ধ করতে চলে যান। কফি বানিয়ে খেয়েছেন কিংবদন্তির এই নেতার সঙ্গে। বললেন, জীবন নিয়ে যে ফিরে আসতে পারব সেটা কল্পনাও করিনি। দেশে ফিরতে ইচ্ছা করলেও ফেরা হয় না তার। লেবাননের বৈরুত থেকে ফিরে লিখেছেন— শিমুল মাহমুদ

 

ফিলিস্তিন-ইসরায়েল দীর্ঘস্থায়ী রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ ছড়িয়ে পড়েছিল পার্শ্ববর্তী লেবানন, সিরিয়া পর্যন্ত। ফিলিস্তিনি মুসলমানদের স্বাধীন আবাসভূমি প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে পাশের দেশ লেবানন, সিরিয়ার সঙ্গে ইয়েমেন এমনকি দূরবর্তী বাংলাদেশের মানুষও মরণপণ লড়াইয়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল। অন্তত পাঁচ শতাধিক বাঙালি যুবক ইসরায়েলের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছিল ফিলিস্তিন ও লেবাননের মাটিতে। ইয়াসির আরাফাতের নেতৃত্বে প্যালেস্টাইন লিবারেশন অর্গানাইজেশনের (পিএলও) হয়ে যুদ্ধ করেন তারা। অনেকেই অকাতরে জীবন দেন ইসরায়েলি মারণাস্ত্রের আঘাতে। তাদের সমাহিত করা হয়েছে সিরিয়া, ফিলিস্তিন ও লেবাননের মাটিতে। যুদ্ধক্ষেত্র থেকে যারা বেঁচে ফিরেছেন, তাদের অধিকাংশই পরে ইউরোপের বিভিন্ন দেশে ঠাঁই নিয়েছেন।

গত ২৭ জানুয়ারি বৈরুত রফিক হারিরি ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্টে পা রেখেই ভিআইপি লাউঞ্জে স্থানীয় সাংবাদিক বাবু সাহাকে পাওয়া গেল। তার কাছেই জানতে চাওয়া হলো, ফিলিস্তিনে বাঙালি যোদ্ধাদের কাউকে পাওয়া যাবে কিনা। তিনি আশ্বস্ত করলেন, বিকালে বাংলাদেশ দূতাবাসে কমিউনিটি সমাবেশ আছে। সেখানে দেখা হয়ে যেতে পারে। বাবু সাহার প্রচেষ্টায় তিন বাঙালি যোদ্ধার দেখা মেলে বৈরুত দূতাবাসে। আকরাম ছাড়াও অন্য দুজন হলেন, ফেনীর দাগনভূঁইয়ার মোহাম্মদ উল্লাহ দুলাল (৫৮) ও সিলেটের দুরা মিয়া (৫৭)। লেবাননে আরও বাঙালি যোদ্ধা আছেন বদিউল আলম তোতা, অহিদুল হক মুর্শেদ চৌধুরী।

ইসমাইল চৌধুরী আকরাম (৬২) বললেন, ১৯৭৭ সালের শেষ দিকে বাংলাদেশ থেকে ইরানের বাংলাদেশ দূতাবাসে আশ্রয় নেই আমি। তখন রাষ্ট্রদূত মাসুম চৌধুরী আমাদের শেল্টার দিলেন। রাজনৈতিক কারণে তখন বাংলাদেশে থাকা ছিল ঝুঁকিপূর্ণ। আমরা ছিলাম ৭০ জন। এর কয়েকদিনের মধ্যে লেবাননের ক’জন মন্ত্রীসহ ইরান আসেন ইয়াসির আরাফাত। পরিচয়ের সময় আমাকে তিনি পছন্দ করলেন। বললেন, তোমরা যাইবা আমার সঙ্গে। আমি জিজ্ঞেস করলাম, কোথায়? তিনি বললেন, লেবাননে। সেখানে গিয়ে পিএলও-তে যোগ দিবা। ইসরায়েলের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করবা। আমি রাজি হয়ে গেলাম। বিভিন্ন প্রক্রিয়া শেষে পরের বছরই যোগ দেন ইসরায়েলের বিরুদ্ধে যুদ্ধে। ইসমাইল চৌধুরী আকরাম বললেন, বাংলাদেশের পাঁচ শতাধিক যোদ্ধার মধ্যে শতাধিক মারা যান যুদ্ধে। পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণের অভাবেই তাদের মৃত্যু হয়। যুদ্ধে আত্মরক্ষার কৌশল জানা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ভালো ট্রেনিং থাকলে আমাদের এত লোক মরত না। ইয়াসির আরাফাতের সঙ্গে কোনো স্মৃতি আছে কিনা জানতে চাইলে আকরাম বলেন, আমি নিজের হাতে কফি বানিয়ে উনাকে খাওয়াইছি। একবার একসঙ্গে বসে কফি খেয়েছি। উনি বাংলাদেশের মানুষকে অনেক ভালোবাসতেন। লেবাননে আকরামের কেউ নেই। বিয়ে করে সংসার শুরু করারও সময় পাননি। আকরাম বলেন, জীবন নিয়ে যে ফিরে আসতে পারব সেটা কল্পনাও করিনি। দেশে যেতে ইচ্ছা করলেও যাওয়া হয় না তার। সিলেটে ভাই ও বোন আছেন। মাঝে মধ্যে যোগাযোগ হয়। বর্তমানে কাজ করছেন লেবাননের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর দেহরক্ষী হিসেবে, আরও তিনজনের সঙ্গে।

আকরাম বলেন, বিভিন্ন প্রক্রিয়া শেষে আমরা লেবাননে গিয়ে পিএলও-তে যোগ দিলাম ১৯৭৮ সালে। এরপর আমাকে নিয়ে গেল বালবাক এলাকায়। সেখানে গিয়ে দেখি আরও কিছু বাঙালি আছে। ঢাকার দোহার থানার। আমাকে নিয়ে গেল ক্যান্টনমেন্টের মতো একটি এলাকায়। অস্ত্র সরঞ্জামের বিরাট জায়গা। আমাকে বলল, আমরা তোমাকে ট্রেনিং দেব। আর বাঙালিদের তুমি ট্রেনিং দিবা। এখানে জমতে জমতে ১১৩ জনের মতো বাঙালি হলাম। আমরা ৮/৯ মাস থাকলাম এখানে। আমাকে প্রথমবারই বেতন দিল ১০৫০ লিরা। তখন এক ডলারের সমান ছিল ২ টাকা ৭৫ পয়সা। মানে প্রায় ৫০০ ডলারের মতো। আমার চেয়ে পুরনোরা পাইত ৬০০ থেকে ৭০০ লিরা। তারা উপরে রিপোর্ট করল, তার এত বেতন কেন? অফিসার বলল, সে (আর্মি) অফিসার। তারা আমাকে নিয়ে হাসি ঠাট্টা করত। কারণ, বয়স অল্প ছিল। আমি এসব নিয়ে মাইন্ড করতাম না। বললাম, আমাকে মানলে মানেন, না মানলে নাই। মানলে আপনার জান বাঁচব। না মানলে মারা পড়বেন। শেষে আমরা ১৬৩ জন বাঙালি হলাম। ১৯৮০ সাল। তখন আমাদের ১৭ জন, ২২ জনের দলে ভাগ করে বিমান বিধ্বংসী কামানসহ বড় বড় অস্ত্রের দায়িত্বে দিল। রোমাঞ্চকর ঘটনার স্মৃতি জানতে চাইলে তিনি বলেন, আখের সাতিলা নামে একটি জায়গায় হাসপাতালে ইসরায়েলি কমান্ডোরা হামলা চালায়। ২২ জন ফিলিস্তিনিকে গলা কেটে হত্যা করে। আমরা বাঙালিরা সে যাত্রায় বেঁচে যাই। এখন সেখানে একটি ব্রিজ হয়েছে। তিনি বলেন, ১৯৮১ সালের শেষের দিকে আমাদের দক্ষিণ লেবাননে আরনামা জায়গায় নিয়ে যাওয়া হলো। তখন আরও ৬০ জন বাঙালি যোগ দিল। ১৯৮২ সালের শুরুতে আবু আরব নামের একজন অফিসার বললেন, যুদ্ধ সম্পর্কে কী জানো? টেক কেয়ার। মে বি ফাইট। তখন বুঝলাম যুদ্ধ করতে হবে। আমরা বাংকার বানালাম। ঠিকমতো ডিউটি পালন করছি। ফিলিস্তিনি অফিসাররা খুব কড়া। হরিণের মতো কান খাড়া করে চলছে। দোহারের সেলিম ভাই, গফুর ভাই। তখনই তাদের বয়স ৪৫/৫০। তারা বলল, ‘আকরাম, মনে হয় যুদ্ধ লাইগা যাইবো।’ কী করা। বললাম, যুদ্ধ লাগলে যুদ্ধ করব। দেখি গাড়ির মধ্যে তেল ভরছে। অস্ত্রশস্ত্র দেখভাল করছে। ৪/৫ দিন পর ঘটল আসল ঘটনা। ১ ঘণ্টার মধ্যে ১০/১২টা হেলিকপ্টার নামছে। ওপর থেকে বোমা মারছে। আমরা বাঙালিরা গুলির পর গুলি করছি। গুলি শেষ, এখন কে ভইরা দিবো। কোনো ফিলিস্তিনি সেখানে ছিল না। কোনো সিরীয়, লিবিয়ান, ইয়েমেনি সেখানে ছিল না। বাঙালিরা ১৭৩ জন যুদ্ধ করেছি। দোহারের সেলিম ভাই ছিলেন, এখন দেশে চলে গেছেন। তিনি বললেন, সবাই আকরামের কথা ফলো করেন। সে আরবি ভালো জানে। ইংলিশ তো বলতে পারে। রাস্তাঘাট চেনে। এত বড় ঘটনায় আমাদের কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। আমরা বাঙালিরা একাই যুদ্ধ করলাম এখানে। এরপর আমরা হাঁটা দিলাম। কারও কাছে কোনো পাসপোর্ট নেই। পাসপোর্ট যে আনব সেই পরিস্থিতিও নেই। আমরা ১৭৩ জন ছিলাম। ১৩ দিন হেঁটে আমরা সিরিয়ার বর্ডারে পৌঁছি। রাস্তায় দেখলাম, অনেক বাঙালি মারা গেছেন। রাস্তায় বাটা জুতা, কেমি ঘড়ি পেয়েছি। দেখে বুঝেছি বাঙালি। ১৯৮১ সাল থেকে অনেক বাঙালি ঢুকেছে। কেউ বৈরুত দিয়ে ঢুকেছে। কেউ সিরিয়া দিয়ে। আমরা সিরিয়ার বর্ডার পেরিয়ে ভিতরে ঢুকে গেলাম। সিরিয়ান আর্মিরা আমাদের সব অস্ত্র নিয়ে গেল। আমরা বললাম, আমরা আরাফাতের লোক। তখন তারা পিএলও’র বড় অফিসারকে ওয়ারলেস করল। ফিলিস্তিন থেকে পিএলও’র লোক এসে আমাদের নিয়ে গেল। একটা ক্যান্টনমেন্টে রাখল। সিরিয়া বর্ডারের একটা এলাকায়। আমরা প্রায় ১৫০ জন বাঙালি হলাম। তখন তো ইসরায়েল দখল করে ফেলেছে পুরো লেবানন। শুধু বৈরুত ছাড়া। তখন খবর এলো, লেবাননের অবস্থা ভালো হয়ে গেছে। ইসরায়েল জায়গা ছেড়ে দিয়েছে। আমরা কয়েকটা ক্যাম্পে আড়াই শ বাঙালি ছিলাম। ওখানে আবু কায়েব নামে একটি ক্যাম্পে আমাদের জায়গা দিল। ওখানে গিয়ে দেখি ওরা একেবারে অরক্ষিত। ৪৫ জন বাঙালি আছে সেখানে। বললাম, আপনারা এভাবে থাকেন কেন। ইসরায়েলিরা হঠাৎ করে বোম্বিং করলে তো বাঁচতে পারবেন না। বাঁচতে চাইলে আত্মরক্ষা করেন, ক্যাম্প বানান। সেখানে একটা খাল ছিল। তার পাশে তারা আবার ক্যাম্প বানিয়ে পাতা দিয়ে ঢেকে রাখল। সেখানে বড় বড় অস্ত্রের গুদাম। রাশিয়া ও অন্যান্য দেশ থেকে অস্ত্র এনে এখানে মাটির নিচে রেখে দিত। এর তিন দিন পর হঠাৎ করে প্লেন থেকে বোম্বিং করল। সেখানে তারা সাতজন ভাগ করে রান্না করত। তিনজন বাঙালি ও চারজন ফিলিস্তিনি। শেলিং করার সঙ্গে সঙ্গেই এই সাতজন মারা গেল। আমরা তখন বাঙালিদের মাটি দিলাম সিরিয়ার ভিতরে। সাঈদা জয়নাব নামে একটা এলাকায় অনেক বাঙালি থাকত। ৩০/৩৫ জন বাঙালি মিলে সেখানে তাদের মাটি দিলাম। সেখানকার বাঙালিদের বলে আসলাম, আমাদের বাঙালি যুদ্ধ করতে গিয়ে মারা গেছে। আপনারা জিয়ারত কইরেন।

১৯৮৩ সালের দিকে পিএলও দুই ভাগ হয়ে গেল। আবু মুসা গ্রুপ নামে একটি দল হলো। তাদের সঙ্গেও আমাদের যুদ্ধ করতে হয়েছে। লেবাননে জাতিসংঘের বাহিনী মোতায়েনের পর ইসরায়েল লেবানন ছাড়তে শুরু করে। বাংলাদেশি যোদ্ধাদের অনেকেই শহীদ হন যুদ্ধে, অনেকেই ইসরায়েলের হাতে আটক হয়ে দীর্ঘদিন পর ছাড়া পান। তাদের মধ্যে হাতেগোনা কয়েকজন লেবাননেই বাকি জীবনটা কাটিয়ে দিচ্ছেন। এখনো খুঁজলে বৈরুতের কোনো গলিতে যুদ্ধের স্মৃতি ধারণ করা কোনো বাংলাদেশি বৃদ্ধকে পাওয়া যেতে পারে।

সহযোগিতায় : বাবু সাহা, লেবানন।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরাইলে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
সরাইলে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন ১৬ নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থার বিষয়ে ইসির গণবিজ্ঞপ্তি
নতুন ১৬ নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থার বিষয়ে ইসির গণবিজ্ঞপ্তি

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২১
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২১

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকার আটলান্টিক সিটিতে কুলাউড়ার সোহেলের জয়
আমেরিকার আটলান্টিক সিটিতে কুলাউড়ার সোহেলের জয়

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ ‘লজ্জাজনক’, অংশ নেবে না যুক্তরাষ্ট্র
দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ ‘লজ্জাজনক’, অংশ নেবে না যুক্তরাষ্ট্র

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে জামায়াত প্রার্থীর মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা
চাঁপাইনবাবগঞ্জে জামায়াত প্রার্থীর মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে শিক্ষার্থীকে থাপ্পড়ের ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন
গোপালগঞ্জে শিক্ষার্থীকে থাপ্পড়ের ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘ঐকমত্য হওয়া ইস্যুগুলো বাস্তবায়ন করতে হবে, বাকিগুলো জনগণ ঠিক করবে’
‘ঐকমত্য হওয়া ইস্যুগুলো বাস্তবায়ন করতে হবে, বাকিগুলো জনগণ ঠিক করবে’

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

গ্রামীণফোনকে হারিয়ে টানা তৃতীয় জয় বসুন্ধরা স্ট্রাইকসের
গ্রামীণফোনকে হারিয়ে টানা তৃতীয় জয় বসুন্ধরা স্ট্রাইকসের

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল: সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল: সেলিমুজ্জামান

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সারা দেশে নির্বাচনের জোয়ার বইছে, ফেব্রুয়ারিতেই ভোট : প্রেস সচিব
সারা দেশে নির্বাচনের জোয়ার বইছে, ফেব্রুয়ারিতেই ভোট : প্রেস সচিব

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মুশফিকও বললেন, যৌন হয়রানির প্রতি ‘জিরো টলারেন্স’
মুশফিকও বললেন, যৌন হয়রানির প্রতি ‘জিরো টলারেন্স’

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীতে তুলার গোডাউনে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৭ ইউনিট
টঙ্গীতে তুলার গোডাউনে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৭ ইউনিট

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কালমেগির’ পর ফিলিপাইনে ধেয়ে আসছে ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড় ‘ফাং-ওয়ং’
‘কালমেগির’ পর ফিলিপাইনে ধেয়ে আসছে ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড় ‘ফাং-ওয়ং’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারিগরি প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত মেয়েরা দেশে-বিদেশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে : আসিফ নজরুল
কারিগরি প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত মেয়েরা দেশে-বিদেশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে : আসিফ নজরুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছিনতাইকারীদের ধাক্কায় চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে যুবক আহত
ছিনতাইকারীদের ধাক্কায় চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে যুবক আহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘শুভসংঘের ছোলগুল্যাই হামাঘরে আত্মীয়-স্বজন’
‘শুভসংঘের ছোলগুল্যাই হামাঘরে আত্মীয়-স্বজন’

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বসুন্ধরা শুভসংঘ ভাটারা থানা শাখার আয়োজনে ক্যারম প্রতিযোগিতা
বসুন্ধরা শুভসংঘ ভাটারা থানা শাখার আয়োজনে ক্যারম প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জামালপুরে ৬শ দৌড়বিদের অংশগ্রহণে ম্যারাথন অনুষ্ঠিত
জামালপুরে ৬শ দৌড়বিদের অংশগ্রহণে ম্যারাথন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তর কোরিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণে উদ্বেগ জানিয়ে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
উত্তর কোরিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণে উদ্বেগ জানিয়ে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল, ৪৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল, ৪৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নগরকান্দার যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
নগরকান্দার যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে মাঠ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার
ঝিনাইদহে মাঠ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

১৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!
২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি
দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

কালের সাক্ষী তমাল গাছটি
কালের সাক্ষী তমাল গাছটি

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা
বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম