শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৫ আগস্ট, ২০১৭

তরুণ উদ্যোক্তা

সাজ্জাদ হোসেনের সিঙ্গাপুর জয়

সাইফ ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
সাজ্জাদ হোসেনের সিঙ্গাপুর জয়

জীবিকার তাগিদে অনেকেই পাড়ি জমাচ্ছেন ভিনদেশে। কিন্তু ভাষাগত সমস্যার কারণে সেসব দেশে মানিয়ে নিতে বরাবরই নানা প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হন প্রবাসীরা। একই সমস্যার মুখোমুখি সিঙ্গাপুরে বসবাসরত প্রবাসীরাও। এমনই একজন হলেন সারোয়ার। তিনি ছিলেন এয়ার কন্ডিশনার টেকনিশিয়ান। কাজের সময় নিরাপত্তার বিভিন্ন দিক ব্রিফ করা হয়েছিল ইংরেজিতে। ফলে ইংরেজি না জানা সারোয়ার সেসব কিছুই তেমন বুঝতে পারেননি। ঘটে যায় মারাত্মক দুর্ঘটনা। গ্যাসের সিলিন্ডার লিক হয়ে দুর্ঘটনার শিকার হন। এতে হাতটি পুড়ে যায়। একপর্যায়ে কেটে বাদ দিতে হয় হাতটি। সেখানে আর থাকা হয়নি। দেশে ফিরে আসেন। এভাবেই অসহায়ত্ব জীবন বরণ করে নিতে হয় ইংরেজি না জানার কারণে। এ রকম অনেক সারোয়ার দিনের পর দিন নানা সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন। অবহেলিত হচ্ছেন নানা সুবিধা থেকে। তাদের সমস্যা সমাধান করতে এগিয়ে এসেছেন সিঙ্গাপুর প্রবাসী বাংলাদেশি তরুণ সাজ্জাদ হোসেন। এই তরুণ দীর্ঘদিন অভিবাসী শ্রমিকদের জন্য ইংরেজি ক্লাস পরিচালনা করছেন। ২৩ বছর বয়সী সাজ্জাদ হোসেন প্রবাসী শ্রমিকদের ইংরেজি শেখানোর জন্য ‘এসডিআই একাডেমি’ নামে একটি সোশ্যাল এন্টারপ্রাইজ পরিচালনা করেন। এখন পর্যন্ত ৫ হাজার প্রবাসী শ্রমিককে ইংরেজি শেখানোর কথা জানিয়েছেন তারা। ৬ বছর পর এবার বাংলাদেশে এসেছেন সাজ্জাদ হোসেন। বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে কথায় জমে উঠে তার গল্প। শুরুতেই জানালেন এসডিআই একাডেমির গোড়ার গল্প। তিনি বলেন, ‘২০০৫ সালে আমরা সপরিবারে সিঙ্গাপুরে অভিবাসী হই। স্থানান্তরিত হওয়ার আগে থেকেই বাবা ছিলেন সিঙ্গাপুর প্রবাসী। বাবা একজন প্রকৌশলী। তিনি সেখানে জাহাজ তৈরির কারখানায় তড়িৎ প্রকৌশলী হিসেবে কাজ করেন।’ সেই সুবাদে মা ফেরদৌস জাহানের সঙ্গে ও ছোট বোন নাজমুন নাহারকে নিয়ে সাজ্জাদ পাড়ি জমান সিঙ্গাপুরে। এর আগে তিনি মতিঝিল মডেল বালক উচ্চবিদ্যালয়ে ষষ্ঠ শ্রেণিতে পড়াশোনা করতেন। ছোট্ট সাজ্জাদ তখন ইংরেজি ভালো না জানায় সিঙ্গাপুরের স্কুলগুলোতে এডমিশন টেস্টে কয়েকবার অকৃতকার্য হন। এমনকি পঞ্চম শ্রেণিতে ভর্তির টেস্টেও অকৃতকার্য হন। সাজ্জাদ জানান, ‘পঞ্চম শ্রেণিতে চান্স না পেয়ে চতুর্থ শ্রেণির জন্য চেষ্টা করি, কিন্তু এখানেও ভাগ্য সায় দেয়নি। এর কারণ আমি ইংরেজি প্রশ্নগুলোই বুঝতে পারছিলাম না। আর সবকিছুই আমার ভালো ইংরেজি না জানার কুফল। অকৃতকার্য হওয়ার পরও বাবার অনুরোধে স্কুলের প্রিন্সিপাল চতুর্থ শ্রেণিতে ভর্তির সুযোগ দেন। এভাবেই সিঙ্গাপুরে আমার লেখাপড়ার যাত্রা শুরু।’ সাজ্জাদ সিঙ্গাপুরে কর্মরত বাংলাদেশি শ্রমিকদের সঙ্গে পরিচিত হন। রাস্তায় বা মসজিদে প্রায়শই তাদের সঙ্গে দেখা এবং কথাবার্তা হতো সাজ্জাদের। সে সময় তিনি জানতে পারলেন শ্রমিকদের অসহায়ত্বের কথা। ইংরেজি না জানায় বঞ্চিত হওয়া নানা গল্পের কথা। সাজ্জাদ বলেন, ‘তাদের অনেক সমস্যার মধ্যে অন্যতম হলো কর্মক্ষেত্রে ইংরেজি সেফটি ব্রিফিং। এটাতে বেশির ভাগ বাংলাদেশি শ্রমিকই ছিল অজ্ঞ। এমনও দেখা যেত, অসুস্থ হলে ডাক্তারের কাছে সমস্যাও খুলে বলতে পারত না। এর একটাই কারণ ভালো ইংরেজি না জানা।’

 

ততদিনে সাজ্জাদ ইংরেজি ভাষা রপ্তও করে ফেলেন। শ্রমিকরা তার কাছে ইংরেজি শিখতে চায়। শুরু হলো ইংরেজি শিক্ষা দেওয়া। শুরুটা ছিল প্রাইমারি স্কুলের কিছু বই দিয়ে। বাড়ির পাশে পার্কে ক্লাস করাতেন সাজ্জাদ। শিক্ষাদানের মতো এমন মহৎ কাজ সম্পর্কে সাজ্জাদ বলেন, ‘সিঙ্গাপুরে প্রায় দুই লাখ বাংলাদেশি শ্রমিকের বসবাস। আমি তাদের সবাইকে ইংরেজি শিক্ষার আওতায় এনে দক্ষ শ্রমিক হিসেবে গড়ে তোলার সুযোগটি হাতছাড়া করতে চাইলাম না। খেয়াল করলাম তাদের জন্য এমন একটি ইংরেজি শিক্ষা পদ্ধতি নিয়ে আসতে হবে, যাতে তারা সহজেই ইংরেজি রপ্ত করতে পারে। যা নিয়ে নিত্যদিনের কাজ সম্পাদন করতে সক্ষম হবে।’ যেই ভাবা সেই কাজ। দেশি-বিদেশি কয়েকশ ইংরেজি শিক্ষার বই ও শেখানোর পদ্ধতি নিয়ে গবেষণা শুরু করেন সাজ্জাদ। পাশাপাশি শ্রমিকদের প্রতিদিনের ঘটনার তালিকা তৈরি, বিভিন্ন বাংলা শব্দ যা ব্যবহার করে সহজেই মনের ভাব প্রকাশ করা যায় তার ব্যবস্থা করলেন। এভাবেই একটি সিলেবাস তৈরি করে ফেলেন সাজ্জাদ। এভাবে পার্কের ছোট্ট বেঞ্চটিতে সবার সংকুলান হচ্ছিল না। তখন ‘এসডিআই একাডেমি’ খুলে বসেন। এরই মধ্যে ইংরেজি শেখানোর দুটি বইও প্রকাশিত হয়েছে সাজ্জাদের। ড. ইংলিশ নামের দ্বিতীয় বইটি এ বছর ১৪ মে প্রকাশিত হয়েছে। প্রকাশের পরপরই এক লাখ প্রবাসী শ্রমিকের মাঝে বইটি বিতরণের জন্য ফান্ড সংগ্রহে নামেন সাজ্জাদ ও তার দল। টি-শার্ট বিক্রি করে এই ফান্ড সংগ্রহ করেন তারা। বইটি সেদেশের প্রবাসী শ্রমিকদের দৈনন্দিন প্রয়োজনীয় ইংরেজি শিখতে সাহায্য করবে বলে জানান সাজ্জাদ। 

দেশে এসে সাজ্জাদ এসডিআই একাডেমির কর্মকাণ্ডগুলোকে বাংলাদেশের তরুণদের জন্য উপযোগী করে বাংলাদেশে তা প্রসারের লক্ষ্য নিয়ে কাজ করছেন।

 

নিজের দেশ নিয়েও ভাবনার কমতি নেই সাজ্জাদের। এসডিআই একাডেমি দেশে নিয়ে এলে সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষগুলো এতে উপকৃত হবে বলে তিনি মনে করেন। গেল মঙ্গলবার চট্টগ্রাম থিয়েটার ইনস্টিটিউটে সর্বপ্রথম সফল ওয়ার্কশপও সম্পন্ন করেন। সিলেট, রাজশাহীসহ অন্যান্য বিভাগেও কাজ করবেন বলে জানান। তিনি আরও বলেন, ‘ডিসেম্বর নাগাদ সব বিভাগে একটি করে ওয়ার্কশপ করার পরিকল্পনা রয়েছে আমাদের। এ নিয়ে আমরা প্রচুর সাড়াও পাচ্ছি। এর মাধ্যমে মানুষ সহজেই ইংরেজি ভীতি কাটিয়ে উঠতে পারবে বলে আমার বিশ্বাস। ওয়ার্কশপগুলো ড. ইংলিশ সিরিজের বই দুটি গাইডেন্স হিসেবে কাজ করবে।’

 

এ ছাড়াও আগামী বছর থেকে পাবলিক স্পিকিং-এর ওপর জোড় দেবেন তিনি। মি. ইংলিশ নামক একটি কম্পিটিশনের আয়োজন করতে চান তারা। বাংলাদেশ থেকে বাছাই করে একজনকে মি. ইংলিস উপাধি দেওয়া হবে। প্রবাসী শ্রমিকদের নিয়ে কাজ করাতে সাজ্জাদ গত বছর সিঙ্গাপুরের প্রেসিডেন্টের আমন্ত্রণ পেয়েছিলেন। দিনটি ছিল ৯ আগস্ট। প্রতি বছর দেশটির প্রেসিডেন্ট সেদেশের বিশিষ্ট নাগরিকদের আমন্ত্রণ জানান রাষ্ট্রীয় অভ্যর্থনা অনুষ্ঠানে। গত বছর অনুষ্ঠানটি হয়েছিল ১৭ আগস্ট। আর সাজ্জাদ ছিলেন আমন্ত্রিত বিশেষ নাগরিক। সাক্ষাৎ পান সিঙ্গাপুরের প্রধানমন্ত্রী লি সিয়েন লুংয়ের সঙ্গেও। এ ছাড়াও তার কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ অনেকগুলো পুরস্কারে ভূষিত হন। ২০১৪ সালে আইডিয়াসিনক মোস্ট সোশ্যাল রেসপন্সিবল স্টার্ট-আপ অ্যাওয়ার্ড পান তিনি। একই বছর মিনিস্ট্রি অব ম্যান পাওয়ার হ্যাকাথন-এ প্রথম রানার আপ হন। পরের বছর ডিবিএস-এনইউএস সোশ্যাল ভেঞ্চার গ্রিন লেন অ্যাওয়ার্ড জয় করেন। ২০১৬ সালে ক্রসিং দ্য চেজম গ্র্যান্ড পুরস্কারও অর্জন করেন। আর এই বছর প্রেসিডেন্ট চ্যালেঞ্জ এ মনোনয়ন পেয়েছেন। এ বছর সিঙ্গাপুরের স্বনামধন্য দুটি বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক পড়ার সুযোগ হয়েছে সাজ্জাদের। তিনি পড়ছেন নানইয়াং টেকনোলজিক্যাল ইউনিভার্সিটিতে ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে। সাজ্জাদের স্বপ্ন পড়াশোনার পাশাপাশি এসডিআই একাডেমির কাজ চালিয়ে যাওয়া।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনঃপ্রতিষ্ঠার ব্যাপারে সব দল একমত : আলী রীয়াজ
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনঃপ্রতিষ্ঠার ব্যাপারে সব দল একমত : আলী রীয়াজ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র নেতাদের উপর হামলার ঘটনায় ছাত্রদলের তদন্ত কমিটি
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র নেতাদের উপর হামলার ঘটনায় ছাত্রদলের তদন্ত কমিটি

৭ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া
রাশিয়ায় ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া

৫৩ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় অটোরিক্সা-ভ্যান চোর চক্রের ২ হোতা গ্রেপ্তার
গাইবান্ধায় অটোরিক্সা-ভ্যান চোর চক্রের ২ হোতা গ্রেপ্তার

৫৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ফার্মেসিকে জরিমানা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ফার্মেসিকে জরিমানা

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় চোর চক্রের ২ হোতা গ্রেফতার
গাইবান্ধায় চোর চক্রের ২ হোতা গ্রেফতার

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিজিওথেরাপিস্ট হয়ে গেলেন চিকিৎসক
ফিজিওথেরাপিস্ট হয়ে গেলেন চিকিৎসক

১৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন
মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগকর্মী গ্রেফতার
বগুড়ায় নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগকর্মী গ্রেফতার

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল
প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে ভারী বৃষ্টি-আকস্মিক বন্যায় ৬৪ জনের মৃত্যু
পাকিস্তানে ভারী বৃষ্টি-আকস্মিক বন্যায় ৬৪ জনের মৃত্যু

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় স্কুলের প্রাচীর নির্মাণে বাধা, শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
গাইবান্ধায় স্কুলের প্রাচীর নির্মাণে বাধা, শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

‘চবির গৌরবকে অটুট রাখতে হলে বিভাজন নয়, প্রয়োজন ঐক্য’
‘চবির গৌরবকে অটুট রাখতে হলে বিভাজন নয়, প্রয়োজন ঐক্য’

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি বিএনপির বিরুদ্ধে নতুন ষড়যন্ত্র : ফারুক
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি বিএনপির বিরুদ্ধে নতুন ষড়যন্ত্র : ফারুক

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাবার শেষ ইচ্ছে পূরণে আকাশ থেকে ডলার ওড়ালেন দুই ছেলে
বাবার শেষ ইচ্ছে পূরণে আকাশ থেকে ডলার ওড়ালেন দুই ছেলে

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশকে ২৪৫ রানের লক্ষ্য দিল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ২৪৫ রানের লক্ষ্য দিল শ্রীলঙ্কা

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিয়ে দেশে শান্তি ফিরিয়ে আনুন : ফারুক
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিয়ে দেশে শান্তি ফিরিয়ে আনুন : ফারুক

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

এবার এনবিআরের ৩ সদস্য ও ১ কমিশনারকে বাধ্যতামূলক অবসর
এবার এনবিআরের ৩ সদস্য ও ১ কমিশনারকে বাধ্যতামূলক অবসর

৪৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত
কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশাল বিভাগে ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা পাঁচ হাজার ছাড়িয়েছে
বরিশাল বিভাগে ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা পাঁচ হাজার ছাড়িয়েছে

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় সড়ক দুর্ঘটনায় ৩ জন নিহত
কুমিল্লায় সড়ক দুর্ঘটনায় ৩ জন নিহত

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‌‘জুলাই শহীদ’ স্বীকৃতি পাচ্ছেন সেই রোহিঙ্গা তরুণ
‌‘জুলাই শহীদ’ স্বীকৃতি পাচ্ছেন সেই রোহিঙ্গা তরুণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে ফের করোনায় একজনের মৃত্যু
সিলেটে ফের করোনায় একজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা, প্রাণহানি ঘটতে পারে প্রায় ৩ লাখ মানুষের
জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা, প্রাণহানি ঘটতে পারে প্রায় ৩ লাখ মানুষের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুগঞ্জে ধানের সরবরাহ বেড়েছে, দাম কম
আশুগঞ্জে ধানের সরবরাহ বেড়েছে, দাম কম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত
সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি
৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড
আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ
শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ

১১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র
হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র

১১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান
দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান
বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান
ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’
‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’

মাঠে ময়দানে

সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি
সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি

নগর জীবন

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা

সম্পাদকীয়

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’
সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’

শোবিজ

সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন