শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৫ মে, ২০১৯

বরফের হ্রদ টসমগো

প্রিন্ট ভার্সন
বরফের হ্রদ টসমগো

টসমগো হ্রদ সিকিমের রাজধানী গ্যাংটক থেকে প্রায় ৩৮ কিলোমিটার দূরে। সমুদ্র পৃষ্ঠ থেকে এ হ্রদের উচ্চতা ১২ হাজার ৭০০ ফুট। এ হ্রদ বেশি পরিচিত চাঙ্গু নামে। ঘুরে এসে লিখেছেন- গাজী মুনছুর আজিজ ছবি : লেখক

সিকিমের টসমগো হ্রদের পাড়ে দাঁড়িয়ে কেবলই মনে হচ্ছে স্বপ্নের ভিতর আছি। কারণ এর আগে কখনো বরফ জমা লেক বা হ্রদ দেখিনি। সত্যিই অদ্ভুত। হ্রদটি চাঙ্গু নামে আরও বেশি পরিচিত। সিকিম ট্যুরিজম সংস্থার তথ্য অনুয়ায়ী সমুদ্র পৃষ্ঠ থেকে এর উচ্চতা ১২ হাজার ৭০০ ফুট। উচ্চতার জন্য প্রচণ্ড ঠাণ্ডা। এ ঠাণ্ডাতেই পুরো হ্রদের পানি জমে বরফ হয়ে আছে। আর এ ঠাণ্ডার ভিতরই অসংখ্য পর্যটকের ভিড়। হ্রদের প্রবেশ মুখে ছোট্ট এক সেতু। এ সেতু পার হয়ে হ্রদের পাড় ধরে হেঁটে আসি ভিতরে। আমাদের সবার গায়ে পর্যাপ্ত ঠাণ্ডার কাপড় জড়ানো। পায়ে গামবুট। কারণ বরফের ভিতর হাঁটতে হলে এ বুটের বিকল্প নাই। অনেকটা গোল আকৃতির এ হ্রদের চার পাশেই পাহাড়। এসব পাহাড়সহ আশপাশের পাহাড় থেকে গলিত বরফের পানি বা তুষারপাতের পানিই এ হ্রদের উৎস। আশপাশে যেসব পাহাড় আছে, তার অধিকাংশই তুষারপাতের বরফে ঢাকা। যেন বরফেরই পাহাড়। পর্যটকরা সবাই হ্রদের পাড়েই হাঁটাহাঁটি করে। মাঝখানটায় কেউ যায় না। হ্রদের পাড়েই থাকে। সাদা তুলোর মতো এ বরফের রাজ্যে কোথাও কোথাও পা রাখার সঙ্গে সঙ্গে ডেবে যাচ্ছে। আবার কোথাও শক্ত। আমাদের সবাই মহা খুশি এমন একটি জায়গায় আসতে পেরে। খুশির চোটে প্রচণ্ড ঠাণ্ডা সত্ত্বে দলের সদস্য আম্মার প্যান্ট বাদে তার সব কাপড় খুলে একদম খালি গায়ে ছবি তুলছে মহা আনন্দে। অন্যদিকে জাকির, মামুন, রাসেল, অর্নি, মিষ্টি ও তিথি যে যার মতো দুষ্টমি করছে। কেউ কেউ বরফে গড়াগড়ি খাচ্ছে মহা আনন্দে। হ্রদের পাড়ে অনেক ইয়াক আছে। দেখতে আমাদের গরু-মহিষের মতো। তবে আমাদের গরু-মহিষের তুলনায় এদের পা একটু খাটো। অনেকেই এ ইয়াকের পিঠে চড়ে হ্রদের পাড়ে ঘুরছেন।

হ্রদের পাড়ে একটি বৈঠকখানা আছে। হাঁটাহাঁটি করে যাদের ক্লান্তি লাগছে তারা বসে বিশ্রাম নেন। এ ছাড়া হ্রদের প্রবেশ মুখেই আছে রোপওয়ে। এ রোপওয়ের উচ্চতা ১৪ হাজার ৫০০ ফুট। এটি এশিয়ার সবচেয়ে উঁচুতে অবস্থিত রোপওয়ে বলে দাবি এখানকার কর্তৃপক্ষের। এ রোপওয়েতে চড়ে পাখির চোখে দেখা মেলে কাঞ্চনজংগা, ভারত-চীন সীমান্ত, ভুটান, দার্জিলিং ও টসমগো হ্রদ। হ্রদের পাড়ে বা হ্রদ সংলগ্ন পাহাড়ের ভাঁজে ভাঁজে ছোট ছোট কিছু গাছ আছে। গাছের পাতাগুলো প্রায় নিষ্প্রাণ। তবে বসন্তে এসব গাছ আবার সতেজ হয়ে ওঠে। বেশ কিছুক্ষণ থাকার পর হ্রদ থেকে বের হই। হ্রদের অধিকাংশ পাহাড়ের সঙ্গে মিশেল হলেও একপাশ দিয়ে পথ আছে। অবশ্য এ পথের পরেই পাহাড়। এ পথে দাঁড়িয়েও অনেকে উপভোগ করছেন হ্রদের সৌন্দর্য। হ্রদের প্রবেশ এলাকায় অনেকগুলো চা-কফির স্টল, রেস্টুরেন্ট, গিফট শপ ও গরম কাপড়ের দোকান আছে। এসব দোকানের ছাদও তুষারপাতের বরফে ঢাকা। দোকানগুলোতে আছে গামবুট, জ্যাকেট, হ্যান্ডগ্লাভস, মোজাসহ বিভিন্ন গরম কাপড়। বিক্রির পাশাপাশি এসব গামবুট বা গরম কাপড় ভাড়া দেওয়া হয় দর্শনার্থীদের কাছে। আমরা যখন হ্রদের এলাকায় আসি তখন পর্যটকের অসংখ্য গাড়ি দেখি। অর্থাৎ হ্রদ দেখে এরই মধ্যে সবাই এলাকা ছেড়েছেন। তাই আমরাও গাড়িতে উঠি সিকিমের রাজধানী গ্যাংটকের উদ্দেশে। আসছিও রিজার্ভ করা এ সমুতে। গ্যাংটক থেকে এ হ্রদের দূরত্ব প্রায় ৩৮ কিলোমিটার। হ্রদ থেকে নামার এ পথের দুই পাশেও আছে বরফের স্তূপ। এ পথ পুরোটাই আঁকাবাঁকা। সাদা বরফ রাজ্যে পাহাড় ঘেঁষা পিচের আঁকাবাঁকা পথে চলছি। বলা চলে দারুণ। বেশ কিছুক্ষণ চলার পর অতিক্রম করি পুলিশ চেকপোস্ট। যাওয়ার সময় এ চেকপোস্ট থেকে এক কপি ছবিসহ পাসপোর্ট ও ভিসার ফটোকপি দিয়ে অনুমতি নিতে হয়েছে। ফেরার পথেও তা দেখাতে হলো। এর পুরো বিষয়গুলো দেখভাল করেন চালক। সিকিমের যে কোনো স্থান ঘুরতে হলে এখানকার সরকারের অনুমদিত ট্যুরিস্ট এজেন্টের মাধ্যমে অনুমতি নিতে হয়। আর চালক বা গাড়ি এজেন্টেরই অন্তর্ভুক্ত। আমাদের সঙ্গে একজন গাইডও আছেন। এ গাইডও এজেন্টের। যে এজেন্টের মাধ্যমে অনুমতি নিতে হয়, সেই এজেন্টই গাইড দিয়ে দেন।

চেকপোস্ট পেরিয়ে কিছুটা আসলে বিরতি দিই একটি রেস্টুরেন্টের সামনে। চা-কফি শেষে আবার গাড়িতে উঠি। পাহাড়ের কোলঘেঁষে আঁকাবাঁকা পথে গাড়ি চলছে গ্যাংটকের দিকে। আর ঘড়ির কাঁটা বিকাল ছুঁই ছুঁই।

যেভাবে যাবেন : বাস, ট্রেন বা বিমানে শিলিগুড়ি। সেখান থেকে সমু জিপে গ্যাংটক। ২ হাজার থেকে ২ হাজার ২০০ রুপিতে জিপ রিজার্ভ করা যাবে। যাওয়া যাবে ৮ বা ৯ জন। গ্যাংটক থেকে সমু জিপ রিজার্ভ করা যাবে। সকালে রওনা হয়ে বিকালে ফেরা যাবে।

যেখানে থাকবেন : গ্যাংটকে নানা মানের অসংখ্য হোটেল আছে। ভাড়া ২ থেকে ৫ হাজার রুপি।

খাওয়া-দাওয়া : গ্যাংটকে অনেক হোটেল-রেস্টুরেন্ট আছে। সাদাভাত, রুটি, মাছ, মাংস, শাকসবজি সবই মিলবে। ১০০ থেকে ২৫০ রুপিতে থালি প্যাকেজ আছে।

মনে রাখুন : সিকিমের সব দর্শনীয় স্থানেই যেতে হলে আলাদা অনুমতি নিতে হবে পাসপোর্টের ফটোকপি, ভিসার ফটোকপি ও পাসপোর্ট সাইজের ছবি দিয়ে।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনঃপ্রতিষ্ঠার ব্যাপারে সব দল একমত : আলী রীয়াজ
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনঃপ্রতিষ্ঠার ব্যাপারে সব দল একমত : আলী রীয়াজ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র নেতাদের উপর হামলার ঘটনায় ছাত্রদলের তদন্ত কমিটি
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র নেতাদের উপর হামলার ঘটনায় ছাত্রদলের তদন্ত কমিটি

৭ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া
রাশিয়ায় ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া

৫৩ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় অটোরিক্সা-ভ্যান চোর চক্রের ২ হোতা গ্রেপ্তার
গাইবান্ধায় অটোরিক্সা-ভ্যান চোর চক্রের ২ হোতা গ্রেপ্তার

৫৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ফার্মেসিকে জরিমানা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ফার্মেসিকে জরিমানা

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় চোর চক্রের ২ হোতা গ্রেফতার
গাইবান্ধায় চোর চক্রের ২ হোতা গ্রেফতার

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিজিওথেরাপিস্ট হয়ে গেলেন চিকিৎসক
ফিজিওথেরাপিস্ট হয়ে গেলেন চিকিৎসক

১৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন
মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগকর্মী গ্রেফতার
বগুড়ায় নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগকর্মী গ্রেফতার

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল
প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে ভারী বৃষ্টি-আকস্মিক বন্যায় ৬৪ জনের মৃত্যু
পাকিস্তানে ভারী বৃষ্টি-আকস্মিক বন্যায় ৬৪ জনের মৃত্যু

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় স্কুলের প্রাচীর নির্মাণে বাধা, শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
গাইবান্ধায় স্কুলের প্রাচীর নির্মাণে বাধা, শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

‘চবির গৌরবকে অটুট রাখতে হলে বিভাজন নয়, প্রয়োজন ঐক্য’
‘চবির গৌরবকে অটুট রাখতে হলে বিভাজন নয়, প্রয়োজন ঐক্য’

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি বিএনপির বিরুদ্ধে নতুন ষড়যন্ত্র : ফারুক
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি বিএনপির বিরুদ্ধে নতুন ষড়যন্ত্র : ফারুক

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাবার শেষ ইচ্ছে পূরণে আকাশ থেকে ডলার ওড়ালেন দুই ছেলে
বাবার শেষ ইচ্ছে পূরণে আকাশ থেকে ডলার ওড়ালেন দুই ছেলে

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশকে ২৪৫ রানের লক্ষ্য দিল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ২৪৫ রানের লক্ষ্য দিল শ্রীলঙ্কা

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিয়ে দেশে শান্তি ফিরিয়ে আনুন : ফারুক
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিয়ে দেশে শান্তি ফিরিয়ে আনুন : ফারুক

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

এবার এনবিআরের ৩ সদস্য ও ১ কমিশনারকে বাধ্যতামূলক অবসর
এবার এনবিআরের ৩ সদস্য ও ১ কমিশনারকে বাধ্যতামূলক অবসর

৪৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত
কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশাল বিভাগে ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা পাঁচ হাজার ছাড়িয়েছে
বরিশাল বিভাগে ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা পাঁচ হাজার ছাড়িয়েছে

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় সড়ক দুর্ঘটনায় ৩ জন নিহত
কুমিল্লায় সড়ক দুর্ঘটনায় ৩ জন নিহত

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‌‘জুলাই শহীদ’ স্বীকৃতি পাচ্ছেন সেই রোহিঙ্গা তরুণ
‌‘জুলাই শহীদ’ স্বীকৃতি পাচ্ছেন সেই রোহিঙ্গা তরুণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে ফের করোনায় একজনের মৃত্যু
সিলেটে ফের করোনায় একজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা, প্রাণহানি ঘটতে পারে প্রায় ৩ লাখ মানুষের
জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা, প্রাণহানি ঘটতে পারে প্রায় ৩ লাখ মানুষের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুগঞ্জে ধানের সরবরাহ বেড়েছে, দাম কম
আশুগঞ্জে ধানের সরবরাহ বেড়েছে, দাম কম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত
সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি
৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড
আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ
শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ

১১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র
হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র

১১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান
দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান
বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান
ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’
‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’

মাঠে ময়দানে

সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি
সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি

নগর জীবন

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা

সম্পাদকীয়

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’
সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’

শোবিজ

সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন