শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৮ জুলাই, ২০১৮

অর্থনীতিবিদ

ড. নাজনীনের এগিয়ে চলা

তানিয়া তুষ্টি
প্রিন্ট ভার্সন
ড. নাজনীনের এগিয়ে চলা

দেশের খ্যাতিমান অর্থনীতিবিদ ড. নাজনীন আহমেদ কাজ করছেন অর্থনৈতিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ডেভেলপমেন্ট স্ট্যাডিজ (বিআইডিএস)-এ।

 

বাংলাদেশের খ্যাতিমান অর্থনীতিবিদ ড. নাজনীন আহমেদ। কাজ করছেন দেশের অগ্রগামী অর্থনৈতিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান হিসেবে বিবেচিত বিআইডিএস-এ। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের অধীনে স্বায়ত্তশাসিত এই প্রতিষ্ঠানে ড. নাজনীন আহমেদ সিনিয়র পর্যায়ে সাতজন গবেষকের একজন। একই সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছেন একাধিক অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠানের পরিচালনা পর্ষদের সদস্য হিসেবে। কিন্তু একজন নারী হিসেবে তারও এগিয়ে চলা ছিল অনেক অনুকূল-প্রতিকূলতা সঙ্গে নিয়ে।

 

মেয়েদের বড় হওয়াটা ছেলেদের বড় হওয়ার চেয়ে আলাদা। একজন মেয়েকে এগিয়ে যেতে অবশ্যই দৃঢ়প্রতিজ্ঞ হতে হয়। কারণ তাকে মায়ের ভূমিকা পালন করতে হয়, কোনো ঘরের বউয়ের ভূমিকায় থাকতে হয়, পাড়া-প্রতিবেশীর  ঈর্ষণীয় দৃষ্টিকে উপেক্ষা করতে হয়, পরিবারের শাসন-বারণও থাকে। আবার সেই মেয়েকেই চাকরির ক্ষেত্রেও টিকে থাকার যুদ্ধ করতে হয়। কিন্তু একটি ছেলেকে এত কিছু না সামলালেও চলে। তার প্রধান দায়িত্বই যেন নিজের ক্যারিয়ার বিল্ডআপ করা। সেজন্য আমরা যারা নিজের অবস্থানে প্রতিষ্ঠিত দাবি করতে পারি তাদের অনেক প্রতিকূলতাকে সামলানোর মানসিকতা নিয়েই এগোতে হয়। কথাগুলো বলছিলেন বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ (বিআইডিএস)-এর সিনিয়র রিসার্চ ফেলো ও বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ড. নাজনীন আহমেদ।

বাংলাদেশের সবচেয়ে পুরনো এই গবেষণা প্রতিষ্ঠানের সিনিয়র পর্যায়ে সাতজন গবেষকের একজন তিনি। বর্তমানে বাংলাদেশে যত নামকরা অর্থনীতিবিদ আছেন তারা কোনো না কোনো সময় এই প্রতিষ্ঠানে কাজ করে গেছেন। ১৯৯৮ সাল থেকে নাজনীন আহমেদ এখানে সফলতার সঙ্গে গবেষণার কাজ করে যাচ্ছেন। প্রতিষ্ঠানের মূল কাজ হলো বাংলাদেশের অর্থনীতির প্রয়োজনে সব ধরনের বস্তুনিষ্ঠ গবেষণা সম্পন্ন করা। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের অধীনে স্বায়ত্তশাসিত এই প্রতিষ্ঠানে ড. নাজনীন আহমেদ নিজের দক্ষতা দেখিয়ে যাচ্ছেন এখন পর্যন্ত। তিনি শুধু কর্মক্ষেত্রেই একজন সফল নারী নন, ব্যক্তিজীবনেও দেখিয়েছেন নিজের অপরিহার্যতা। অনার্স পড়ার সময় বিয়ে করেন তিনি। মাস্টার্স পরীক্ষা চলার সময় সারারাত জেগে অসুস্থ সন্তানকে পাহারা দেওয়া এই মা পাস করেন কৃতিত্বের সঙ্গে। অর্থনীতির মতো বিষয় নিয়ে পড়াশোনা করে অনার্স ও মাস্টার্স দুবারই পান ফার্স্ট ক্লাস। ১৯৯০ সালে ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এইচএসসিতে এবং ১৯৮৮ সালে যশোর শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এসএসসিতে সম্মিলিত মেধাতালিকায় প্রথম হন। বোঝা যায় শিক্ষা জীবনে তিনি ছিলেন অদম্য মেধাবী। মেধার ওপর ভর করে তিনি শুধু ভালো ফলাফল করেই ক্ষান্ত থাকেননি, গান গাওয়া, ছবি আঁকা, অভিনয়ে পারদর্শিতা, গার্লস গাইড সব বিষয়ে ছিলেন এগিয়ে। বহু পুরস্কারও অর্জন করেছেন নানা প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে। গুণী এই নারীর জন্ম ১৯৭২ সালে। বাবা পেশায় ছিলেন অধ্যাপক মা গৃহিণী। চার ভাইবোনের মধ্যে তিনি ছোট। পড়াশোনা শেষ করে ১৯৯৭ সাল থেকে ১৯৯৮ সালের মাঝ পর্যন্ত সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)-তে চাকরি নেন। এর মধ্যে আবার কমনওয়েলথ স্কলারশিপ ফর লিডারশিপ বিল্ডিং বা সেভেনিং স্কলারশিপের আবেদন করেন। সৌভাগ্যক্রমে স্কলারশিপটিও পেয়ে যান। এরই মাঝে ১৯৯৮ সালের জুলাই থেকে বিআইডিএস-এ জয়েন করেন। সেই বছরের সেপ্টেম্বরে স্কলারশিপ নিয়ে ইংল্যান্ডে ইউনিভার্সিটি অব সাকসেস-এ উন্নয়ন অর্থনীতিতে মাস্টার্স করেন।

‘তখন আমার আড়াই বছরের ছোট বাচ্চা রেখে যেতে হয়েছে। সামাজিক অনেক কটুকথা তখন সহ্য করতে হয়েছে। সেসব কথার মুখে নিজেকে কখনো কখনো নিষ্ঠুর মনে হতো। কিন্তু আমি দেখেছি মেয়েদের উন্নতি অনেকেই চায়। কিন্তু মন থেকে চায় খুব কম মানুষ। আজ ২০ বছর পর মনে হচ্ছে ছোট বাচ্চাকে রেখে দেশের বাইরে পড়তে যাওয়ার সেই নিষ্ঠুরতা সেদিন না করলে আজ তারা অনেক কিছু থেকে বঞ্চিত হতো। আমি সেদিন সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম। কারণ আমার ওই সিদ্ধান্তের জন্য অর্জিত শিক্ষা আজ আমার সন্তানদের প্রভাবিত করতে পারছে।’ তিনি বলেন, অনেক সময় জীবনে অনেক কিছুই প্রয়োজন মনে হয়। কিন্তু একটি সময় পরে মনে হয়, এর থেকেও জরুরি অনেক কিছু আছে।

তিনি জানান, ‘নেদারল্যান্ডস থেকে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করি। যদিও স্কলারশিপটি আমেরিকান ছিল। কিন্তু নেদারল্যান্ডসে যাওয়ার কারণ হলো, পিএইচডির চার বছরের মাঝের দুই বছর ফিল্ডওয়ার্ক দেশে করতে পারব। তখন আমি আমার সন্তান ও পরিবারের সঙ্গে থাকতে পারব। এজন্যই মূলত আমেরিকা ছেড়ে নেদারল্যান্ডস যাওয়া। আমার পিএইচডির বিষয় ছিল আন্তর্জাতিক বাণিজ্য, ওয়ার্কার্স রাইট, নারী শ্রম, ইন্ডাস্ট্রি, এগ্রো ইত্যাদি।’

পিএইচডির সময় তিনি দেশে দুটি সন্তান রেখে যান। সন্তানের প্রথম হাঁটা, কথা বলা কিছুই দেখেননি। প্রতি মুহূর্তে বাচ্চার জন্য মন কাঁদত। তিনি বিশ্বাস করতেন কিছু অর্জন করতে বৃহত্তর অনেক স্বার্থই ত্যাগ করতে হয়। কারণ কোনো মেয়ের জীবনে প্রতিষ্ঠা পেতে কেউ এসে সব সুযোগ-সুবিধা হাতে ধরিয়ে দেবে না। এর ভিতর দিয়েই করতে হবে। তিনি বলেন, ‘দেশে ফেরার পর আমার ছেলে আমাকে চেনেনি। এমনকি কোলে উঠেই বলে তুমিই মামণি? সে ভাবতেও পারেনি আমি তাদের সঙ্গে বাসায় থাকব। বাচ্চারা আমার চেয়ে আমার মাকে বেশি চিনত। এমন অনেক আবেগের জায়গা একপাশে রেখে সেদিন বাস্তবতাকে প্রাধান্য দিয়েছি। আজ ২০ বছর পর যখন দেখছি আমার শিক্ষা সন্তানদের এগিয়ে যেতে প্রত্যক্ষভাবে প্রভাবিত করছে, তখন মনে করি সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছি সেদিন।

আমি বিশ্বাস করি প্রতিটি মানুষ তার নিজেকে নিয়ে স্বপ্ন দেখার ও বাস্তবায়নের অধিকার রাখে। তাই কোনো মেয়ে যেন অপরের ইচ্ছা এবং দয়ার অপেক্ষা করে নিজের স্বপ্নকে ধূলিসাৎ না করে। কারণ নিজের মেধাকে প্রস্ফুটিত করার অধিকার তারও আছে।

ড. নাজনীন দেশের ভিতরের অনেক কাজের সঙ্গে যুক্ত আছেন। বিভিন্ন সময়ে দেশের বাইরেও অনেক প্রোগ্রামে জয়েন করেন। ২০০৬ সালে আঙ্কটাডে বাংলাদেশের হয়ে বাংলাদেশ পেপারস তুলে ধরতে অংশগ্রহণ করেন। ওয়ার্ল্ড জার্নালে তার একাধিক লেখা প্রকাশ হয়। বাংলাদেশ বর্তমানে যে সপ্তম-পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনায় অর্থনীতি পরিচালনা করছে, তিনি সেই পরিকল্পনা কমিটির মেম্বার ছিলেন। বর্তমানে তিনি পল্লী সঞ্চয় ব্যাংক এবং পিকেএসএফের পরিচালনা পর্ষদের সদস্য হিসেবে কাজ করছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ লিখে আইজিপি হন জাবেদ পাটোয়ারী
‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ লিখে আইজিপি হন জাবেদ পাটোয়ারী

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

কেবিন ক্রুদের ধর্মঘটে এয়ার কানাডার সব ফ্লাইট স্থগিত
কেবিন ক্রুদের ধর্মঘটে এয়ার কানাডার সব ফ্লাইট স্থগিত

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিচার্লিসনের জোড়া গোলে টটেনহ্যামের দাপুটে জয়
রিচার্লিসনের জোড়া গোলে টটেনহ্যামের দাপুটে জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাছের ঘের নিয়ে গোলাগুলি, কক্সবাজারে নিহত ১
মাছের ঘের নিয়ে গোলাগুলি, কক্সবাজারে নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উন্মোচনের আগেই বাজারে আইফোন ১৭!
উন্মোচনের আগেই বাজারে আইফোন ১৭!

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিশ্বের প্রথম স্মার্টফোন: কোন কোম্পানির, কেমন ছিল সেই ডিভাইস
বিশ্বের প্রথম স্মার্টফোন: কোন কোম্পানির, কেমন ছিল সেই ডিভাইস

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আরবাজের সঙ্গে বিচ্ছেদ, অর্জুনের সঙ্গে সম্পর্ক: যা জানালেন মালাইকা
আরবাজের সঙ্গে বিচ্ছেদ, অর্জুনের সঙ্গে সম্পর্ক: যা জানালেন মালাইকা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হলান্ডের জোড়া গোলে বড় জয়ে লিগ শুরু ম্যানসিটির
হলান্ডের জোড়া গোলে বড় জয়ে লিগ শুরু ম্যানসিটির

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় বেসরকারি স্কুল ও মাদ্রাসা ফোরামের আত্মপ্রকাশ
কুমিল্লায় বেসরকারি স্কুল ও মাদ্রাসা ফোরামের আত্মপ্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে হঠাৎ অসুস্থ সংস্কৃতি উপদেষ্টা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়
কক্সবাজারে হঠাৎ অসুস্থ সংস্কৃতি উপদেষ্টা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনগণের ইচ্ছায় সরকারপ্রধানের দায়িত্ব নিয়েছি: প্রধান উপদেষ্টা
জনগণের ইচ্ছায় সরকারপ্রধানের দায়িত্ব নিয়েছি: প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ওয়ার টু’ মুক্তির দুই দিনে পার করেছে ১০০ কোটির মাইলফলক
‘ওয়ার টু’ মুক্তির দুই দিনে পার করেছে ১০০ কোটির মাইলফলক

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রবিবার যেখানে আঘাত হানতে পারে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় ‘এরিন’
রবিবার যেখানে আঘাত হানতে পারে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় ‘এরিন’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোরেলগঞ্জে ১৮ বছর পর বিএনপির দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
মোরেলগঞ্জে ১৮ বছর পর বিএনপির দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধর্মীয় সম্প্রীতি ও ঐক্যের বার্তা নিয়ে জন্মাষ্টমী উৎসবে তিন বাহিনী প্রধান
ধর্মীয় সম্প্রীতি ও ঐক্যের বার্তা নিয়ে জন্মাষ্টমী উৎসবে তিন বাহিনী প্রধান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০৩০ পর্যন্ত বার্সেলোনায় থাকছেন কুন্দে
২০৩০ পর্যন্ত বার্সেলোনায় থাকছেন কুন্দে

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিদেশে বাংলাদেশের সকল কূটনৈতিক মিশন থেকে রাষ্ট্রপতির ছবি সরানোর নির্দেশ
বিদেশে বাংলাদেশের সকল কূটনৈতিক মিশন থেকে রাষ্ট্রপতির ছবি সরানোর নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের বার্তা পৌঁছে দিলেন ট্রাম্প, জেলেনস্কির প্রত্যাখান
পুতিনের বার্তা পৌঁছে দিলেন ট্রাম্প, জেলেনস্কির প্রত্যাখান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় প্রাইভেটকারের ধাক্কায় মা-শিশু নিহত, আহত ৩
কুমিল্লায় প্রাইভেটকারের ধাক্কায় মা-শিশু নিহত, আহত ৩

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাল যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
কাল যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমি প্রেসিডেন্ট থাকাকালীন চীন তাইওয়ান দখল করবে না : ট্রাম্প
আমি প্রেসিডেন্ট থাকাকালীন চীন তাইওয়ান দখল করবে না : ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাতিরঝিলে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত, আহত চালক
হাতিরঝিলে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত, আহত চালক

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘জনকল্যাণে কাজ করে বিএনপি জনগণের দলে পরিণত হয়েছে’
‘জনকল্যাণে কাজ করে বিএনপি জনগণের দলে পরিণত হয়েছে’

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কুষ্টিয়ায় মাদক ও অস্ত্রসহ আটক ২
কুষ্টিয়ায় মাদক ও অস্ত্রসহ আটক ২

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রেফতার লামা আওয়ামী লীগ নেতা জসিম উদ্দিন ও তার পুত্র
গ্রেফতার লামা আওয়ামী লীগ নেতা জসিম উদ্দিন ও তার পুত্র

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসনাত-সারজিস-জারাসহ এনসিপির ৫ নেতার শোকজ প্রত্যাহার
হাসনাত-সারজিস-জারাসহ এনসিপির ৫ নেতার শোকজ প্রত্যাহার

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জ নয়, দেশের প্রথম ভ্যাকসিন প্লান্ট হবে মুন্সীগঞ্জে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
গোপালগঞ্জ নয়, দেশের প্রথম ভ্যাকসিন প্লান্ট হবে মুন্সীগঞ্জে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাগড়াছড়িতে বজ্রপাতে এক যুবকের মৃত্যু
খাগড়াছড়িতে বজ্রপাতে এক যুবকের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাগেশ্বরীতে সাবেক সাব রেজিস্ট্রারের লাশ উদ্ধার
নাগেশ্বরীতে সাবেক সাব রেজিস্ট্রারের লাশ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার জৈন্তাপুর থেকেও উদ্ধার লুট করা সাদাপাথর
এবার জৈন্তাপুর থেকেও উদ্ধার লুট করা সাদাপাথর

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
আলাস্কায় পুতিনের মাথার ওপর উড়ল বি-২ বোমারু বিমান (ভিডিও)
আলাস্কায় পুতিনের মাথার ওপর উড়ল বি-২ বোমারু বিমান (ভিডিও)

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে ৯৮ বাংলাদেশিকে আটকে দিলো মালয়েশিয়া
বিমানবন্দরে ৯৮ বাংলাদেশিকে আটকে দিলো মালয়েশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশের সকল কূটনৈতিক মিশন থেকে রাষ্ট্রপতির ছবি সরানোর নির্দেশ
বিদেশে বাংলাদেশের সকল কূটনৈতিক মিশন থেকে রাষ্ট্রপতির ছবি সরানোর নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বৃহত্তর ইসরায়েল’ পরিকল্পনার নিন্দা জানাল বাংলাদেশসহ ৩১ দেশ
‘বৃহত্তর ইসরায়েল’ পরিকল্পনার নিন্দা জানাল বাংলাদেশসহ ৩১ দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মের নামে নতুন এক চেতনার উত্থান হয়েছে: রিজভী
ধর্মের নামে নতুন এক চেতনার উত্থান হয়েছে: রিজভী

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের সঙ্গে বৈঠক, ‘১০–এ ১০’ দিলেন ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে বৈঠক, ‘১০–এ ১০’ দিলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগের রাজনীতির চেতনা ছিল মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিক্রি করা’
‘আওয়ামী লীগের রাজনীতির চেতনা ছিল মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিক্রি করা’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তান সীমান্তবর্তী এলাকায় ব্যাপক গুলিবিনিময়, ইরানি পুলিশ অফিসার নিহত
পাকিস্তান সীমান্তবর্তী এলাকায় ব্যাপক গুলিবিনিময়, ইরানি পুলিশ অফিসার নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে নোবেল পুরস্কারের মনোনয়নে যে শর্ত দেন হিলারি
ট্রাম্পকে নোবেল পুরস্কারের মনোনয়নে যে শর্ত দেন হিলারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের বার্তা পৌঁছে দিলেন ট্রাম্প, জেলেনস্কির প্রত্যাখান
পুতিনের বার্তা পৌঁছে দিলেন ট্রাম্প, জেলেনস্কির প্রত্যাখান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই হাতিকে চিকিৎসা দিতে গিয়ে বনকর্মী-চিকিৎসকসহ আহত ১৫
সেই হাতিকে চিকিৎসা দিতে গিয়ে বনকর্মী-চিকিৎসকসহ আহত ১৫

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের সঙ্গে কেন চুক্তি হয়নি, জানালেন ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে কেন চুক্তি হয়নি, জানালেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার তেল কেনার জন্য চীনকে শাস্তি দেওয়ার পরিকল্পনা নেই: ট্রাম্প
রাশিয়ার তেল কেনার জন্য চীনকে শাস্তি দেওয়ার পরিকল্পনা নেই: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘ বৈঠকের পর ইউক্রেন ইস্যুতে যা বললেন ট্রাম্প ও পুতিন
দীর্ঘ বৈঠকের পর ইউক্রেন ইস্যুতে যা বললেন ট্রাম্প ও পুতিন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসনাত-সারজিস-জারাসহ এনসিপির ৫ নেতার শোকজ প্রত্যাহার
হাসনাত-সারজিস-জারাসহ এনসিপির ৫ নেতার শোকজ প্রত্যাহার

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁপাইনবাবগঞ্জে মাদ্রাসায় আবাসিক দুই ছাত্রীর রহস্যজনক মৃত্যু
চাঁপাইনবাবগঞ্জে মাদ্রাসায় আবাসিক দুই ছাত্রীর রহস্যজনক মৃত্যু

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জ নয়, দেশের প্রথম ভ্যাকসিন প্লান্ট হবে মুন্সীগঞ্জে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
গোপালগঞ্জ নয়, দেশের প্রথম ভ্যাকসিন প্লান্ট হবে মুন্সীগঞ্জে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাম্বুলেন্স আটকে রাখায় নবজাতকের মৃত্যু; মূল হোতা গ্রেফতার
অ্যাম্বুলেন্স আটকে রাখায় নবজাতকের মৃত্যু; মূল হোতা গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের সঙ্গে বৈঠক ‘অত্যন্ত ফলপ্রসূ’ হয়েছে: ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে বৈঠক ‘অত্যন্ত ফলপ্রসূ’ হয়েছে: ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুয়া ডিভোর্স পেপার দিয়েছেন রিয়া মনি, অভিযোগ হিরো আলমের
ভুয়া ডিভোর্স পেপার দিয়েছেন রিয়া মনি, অভিযোগ হিরো আলমের

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুলনার রূপসায় কৃষি ব্যাংকের ভল্ট ভেঙে ১৬ লাখ টাকা লুট
খুলনার রূপসায় কৃষি ব্যাংকের ভল্ট ভেঙে ১৬ লাখ টাকা লুট

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমি প্রেসিডেন্ট থাকাকালীন চীন তাইওয়ান আক্রমণ করবে না : ট্রাম্প
আমি প্রেসিডেন্ট থাকাকালীন চীন তাইওয়ান আক্রমণ করবে না : ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তর সাইপ্রাস সফরের জেরে তুরস্কে নিযুক্ত ব্রিটিশ বাণিজ্য দূতের পদত্যাগ
উত্তর সাইপ্রাস সফরের জেরে তুরস্কে নিযুক্ত ব্রিটিশ বাণিজ্য দূতের পদত্যাগ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জীবন বদলে দেওয়ার অন্যতম আমল তাহাজ্জুদ
জীবন বদলে দেওয়ার অন্যতম আমল তাহাজ্জুদ

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চট্টগ্রাম–ঢাকা পাইপলাইনে তেল পরিবহন শুরু
চট্টগ্রাম–ঢাকা পাইপলাইনে তেল পরিবহন শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন অতিথি তিন বাঘশাবক
নতুন অতিথি তিন বাঘশাবক

২২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

আগামীর বাংলাদেশ হবে ইসলামের বাংলাদেশ: মামুনুল হক
আগামীর বাংলাদেশ হবে ইসলামের বাংলাদেশ: মামুনুল হক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনর্থক টেস্ট না দিতে চিকিৎসকদের প্রতি আহ্বান আসিফ নজরুলের
অনর্থক টেস্ট না দিতে চিকিৎসকদের প্রতি আহ্বান আসিফ নজরুলের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনগণ নির্বাচনমুখী হলে কেউ বন্ধ করতে পারবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জনগণ নির্বাচনমুখী হলে কেউ বন্ধ করতে পারবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী মেলানিয়ার চিঠি পুতিনকে দিলেন ট্রাম্প
স্ত্রী মেলানিয়ার চিঠি পুতিনকে দিলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির আপত্তি ১০ প্রস্তাবে
বিএনপির আপত্তি ১০ প্রস্তাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পিআর নিয়ে তীব্র বিরোধ
পিআর নিয়ে তীব্র বিরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ লিখে আইজিপি হন জাবেদ পাটোয়ারী
‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ লিখে আইজিপি হন জাবেদ পাটোয়ারী

প্রথম পৃষ্ঠা

মুজিব ও হাসিনার পতন : শোক বনাম মুক্তি দিবস!
মুজিব ও হাসিনার পতন : শোক বনাম মুক্তি দিবস!

সম্পাদকীয়

প্রথম আলোর রিপোর্টে ক্ষোভ, জ্বালিয়ে দিল পত্রিকার কপি
প্রথম আলোর রিপোর্টে ক্ষোভ, জ্বালিয়ে দিল পত্রিকার কপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পুরো বিশ্ব তাকিয়ে সিদ্ধান্তের দিকে
পুরো বিশ্ব তাকিয়ে সিদ্ধান্তের দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সচল হলো ৯৫ অচল যন্ত্র
সচল হলো ৯৫ অচল যন্ত্র

দেশগ্রাম

বাবা-মায়ের সঙ্গে রুপালি পর্দায় সন্তানরা
বাবা-মায়ের সঙ্গে রুপালি পর্দায় সন্তানরা

শোবিজ

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে যত সংকট
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে যত সংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

আশিতে রূপনগরের রাজকন্যা শবনম
আশিতে রূপনগরের রাজকন্যা শবনম

শোবিজ

তৌসিফ মাহবুবের অন্য অভিজ্ঞতা
তৌসিফ মাহবুবের অন্য অভিজ্ঞতা

শোবিজ

উৎসবে কার্তিক-শ্রীলিলা
উৎসবে কার্তিক-শ্রীলিলা

শোবিজ

আগামী নির্বাচন পিআর পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত হবে
আগামী নির্বাচন পিআর পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত হবে

নগর জীবন

খালেদা জিয়ার জন্মদিনে যুক্তরাষ্ট্রে দোয়া মাহফিল
খালেদা জিয়ার জন্মদিনে যুক্তরাষ্ট্রে দোয়া মাহফিল

নগর জীবন

তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা
তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা

সম্পাদকীয়

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন না হলে গণতন্ত্র ফিরবে না
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন না হলে গণতন্ত্র ফিরবে না

নগর জীবন

হজরত আলী (রা.)-এর হত্যাকাণ্ড
হজরত আলী (রা.)-এর হত্যাকাণ্ড

সম্পাদকীয়

কবি শামসুর রাহমানের ১৯তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
কবি শামসুর রাহমানের ১৯তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

নগর জীবন

ডাকসু আমাদের ইতিহাসের গৌরবময় অধ্যায়
ডাকসু আমাদের ইতিহাসের গৌরবময় অধ্যায়

নগর জীবন

ভয়ংকর চরিত্রে মার্শাল কিং রুবেল
ভয়ংকর চরিত্রে মার্শাল কিং রুবেল

শোবিজ

নির্বাচন নিয়ে নতুন করে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে
নির্বাচন নিয়ে নতুন করে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে

নগর জীবন

পাকিস্তানে ভয়াবহ বন্যায় দুই দিনে প্রাণহানি ৩২১
পাকিস্তানে ভয়াবহ বন্যায় দুই দিনে প্রাণহানি ৩২১

পূর্ব-পশ্চিম

লোগো উন্মোচন
লোগো উন্মোচন

নগর জীবন

ওয়াইল্ড কার্ড নিয়ে খেলবেন সাকিব
ওয়াইল্ড কার্ড নিয়ে খেলবেন সাকিব

মাঠে ময়দানে

চাঁদা না পেয়ে কারখানায় হামলা মালিক-শ্রমিক আহত
চাঁদা না পেয়ে কারখানায় হামলা মালিক-শ্রমিক আহত

দেশগ্রাম

শিক্ষক গয়ানাথ সরকারের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
শিক্ষক গয়ানাথ সরকারের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগর জীবন

যেভাবে বিক্রি হয় আলাস্কা
যেভাবে বিক্রি হয় আলাস্কা

রকমারি

বেলাইবিলে শুভসংঘের চড়ুইভাতি
বেলাইবিলে শুভসংঘের চড়ুইভাতি

নগর জীবন

কক্ষ স্বল্পতা মাঠে জলাবদ্ধতা
কক্ষ স্বল্পতা মাঠে জলাবদ্ধতা

দেশগ্রাম