শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৮ জুলাই, ২০১৮

অর্থনীতিবিদ

ড. নাজনীনের এগিয়ে চলা

তানিয়া তুষ্টি
প্রিন্ট ভার্সন
ড. নাজনীনের এগিয়ে চলা

দেশের খ্যাতিমান অর্থনীতিবিদ ড. নাজনীন আহমেদ কাজ করছেন অর্থনৈতিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ডেভেলপমেন্ট স্ট্যাডিজ (বিআইডিএস)-এ।

 

বাংলাদেশের খ্যাতিমান অর্থনীতিবিদ ড. নাজনীন আহমেদ। কাজ করছেন দেশের অগ্রগামী অর্থনৈতিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান হিসেবে বিবেচিত বিআইডিএস-এ। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের অধীনে স্বায়ত্তশাসিত এই প্রতিষ্ঠানে ড. নাজনীন আহমেদ সিনিয়র পর্যায়ে সাতজন গবেষকের একজন। একই সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছেন একাধিক অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠানের পরিচালনা পর্ষদের সদস্য হিসেবে। কিন্তু একজন নারী হিসেবে তারও এগিয়ে চলা ছিল অনেক অনুকূল-প্রতিকূলতা সঙ্গে নিয়ে।

 

মেয়েদের বড় হওয়াটা ছেলেদের বড় হওয়ার চেয়ে আলাদা। একজন মেয়েকে এগিয়ে যেতে অবশ্যই দৃঢ়প্রতিজ্ঞ হতে হয়। কারণ তাকে মায়ের ভূমিকা পালন করতে হয়, কোনো ঘরের বউয়ের ভূমিকায় থাকতে হয়, পাড়া-প্রতিবেশীর  ঈর্ষণীয় দৃষ্টিকে উপেক্ষা করতে হয়, পরিবারের শাসন-বারণও থাকে। আবার সেই মেয়েকেই চাকরির ক্ষেত্রেও টিকে থাকার যুদ্ধ করতে হয়। কিন্তু একটি ছেলেকে এত কিছু না সামলালেও চলে। তার প্রধান দায়িত্বই যেন নিজের ক্যারিয়ার বিল্ডআপ করা। সেজন্য আমরা যারা নিজের অবস্থানে প্রতিষ্ঠিত দাবি করতে পারি তাদের অনেক প্রতিকূলতাকে সামলানোর মানসিকতা নিয়েই এগোতে হয়। কথাগুলো বলছিলেন বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ (বিআইডিএস)-এর সিনিয়র রিসার্চ ফেলো ও বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ড. নাজনীন আহমেদ।

বাংলাদেশের সবচেয়ে পুরনো এই গবেষণা প্রতিষ্ঠানের সিনিয়র পর্যায়ে সাতজন গবেষকের একজন তিনি। বর্তমানে বাংলাদেশে যত নামকরা অর্থনীতিবিদ আছেন তারা কোনো না কোনো সময় এই প্রতিষ্ঠানে কাজ করে গেছেন। ১৯৯৮ সাল থেকে নাজনীন আহমেদ এখানে সফলতার সঙ্গে গবেষণার কাজ করে যাচ্ছেন। প্রতিষ্ঠানের মূল কাজ হলো বাংলাদেশের অর্থনীতির প্রয়োজনে সব ধরনের বস্তুনিষ্ঠ গবেষণা সম্পন্ন করা। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের অধীনে স্বায়ত্তশাসিত এই প্রতিষ্ঠানে ড. নাজনীন আহমেদ নিজের দক্ষতা দেখিয়ে যাচ্ছেন এখন পর্যন্ত। তিনি শুধু কর্মক্ষেত্রেই একজন সফল নারী নন, ব্যক্তিজীবনেও দেখিয়েছেন নিজের অপরিহার্যতা। অনার্স পড়ার সময় বিয়ে করেন তিনি। মাস্টার্স পরীক্ষা চলার সময় সারারাত জেগে অসুস্থ সন্তানকে পাহারা দেওয়া এই মা পাস করেন কৃতিত্বের সঙ্গে। অর্থনীতির মতো বিষয় নিয়ে পড়াশোনা করে অনার্স ও মাস্টার্স দুবারই পান ফার্স্ট ক্লাস। ১৯৯০ সালে ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এইচএসসিতে এবং ১৯৮৮ সালে যশোর শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এসএসসিতে সম্মিলিত মেধাতালিকায় প্রথম হন। বোঝা যায় শিক্ষা জীবনে তিনি ছিলেন অদম্য মেধাবী। মেধার ওপর ভর করে তিনি শুধু ভালো ফলাফল করেই ক্ষান্ত থাকেননি, গান গাওয়া, ছবি আঁকা, অভিনয়ে পারদর্শিতা, গার্লস গাইড সব বিষয়ে ছিলেন এগিয়ে। বহু পুরস্কারও অর্জন করেছেন নানা প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে। গুণী এই নারীর জন্ম ১৯৭২ সালে। বাবা পেশায় ছিলেন অধ্যাপক মা গৃহিণী। চার ভাইবোনের মধ্যে তিনি ছোট। পড়াশোনা শেষ করে ১৯৯৭ সাল থেকে ১৯৯৮ সালের মাঝ পর্যন্ত সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)-তে চাকরি নেন। এর মধ্যে আবার কমনওয়েলথ স্কলারশিপ ফর লিডারশিপ বিল্ডিং বা সেভেনিং স্কলারশিপের আবেদন করেন। সৌভাগ্যক্রমে স্কলারশিপটিও পেয়ে যান। এরই মাঝে ১৯৯৮ সালের জুলাই থেকে বিআইডিএস-এ জয়েন করেন। সেই বছরের সেপ্টেম্বরে স্কলারশিপ নিয়ে ইংল্যান্ডে ইউনিভার্সিটি অব সাকসেস-এ উন্নয়ন অর্থনীতিতে মাস্টার্স করেন।

‘তখন আমার আড়াই বছরের ছোট বাচ্চা রেখে যেতে হয়েছে। সামাজিক অনেক কটুকথা তখন সহ্য করতে হয়েছে। সেসব কথার মুখে নিজেকে কখনো কখনো নিষ্ঠুর মনে হতো। কিন্তু আমি দেখেছি মেয়েদের উন্নতি অনেকেই চায়। কিন্তু মন থেকে চায় খুব কম মানুষ। আজ ২০ বছর পর মনে হচ্ছে ছোট বাচ্চাকে রেখে দেশের বাইরে পড়তে যাওয়ার সেই নিষ্ঠুরতা সেদিন না করলে আজ তারা অনেক কিছু থেকে বঞ্চিত হতো। আমি সেদিন সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম। কারণ আমার ওই সিদ্ধান্তের জন্য অর্জিত শিক্ষা আজ আমার সন্তানদের প্রভাবিত করতে পারছে।’ তিনি বলেন, অনেক সময় জীবনে অনেক কিছুই প্রয়োজন মনে হয়। কিন্তু একটি সময় পরে মনে হয়, এর থেকেও জরুরি অনেক কিছু আছে।

তিনি জানান, ‘নেদারল্যান্ডস থেকে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করি। যদিও স্কলারশিপটি আমেরিকান ছিল। কিন্তু নেদারল্যান্ডসে যাওয়ার কারণ হলো, পিএইচডির চার বছরের মাঝের দুই বছর ফিল্ডওয়ার্ক দেশে করতে পারব। তখন আমি আমার সন্তান ও পরিবারের সঙ্গে থাকতে পারব। এজন্যই মূলত আমেরিকা ছেড়ে নেদারল্যান্ডস যাওয়া। আমার পিএইচডির বিষয় ছিল আন্তর্জাতিক বাণিজ্য, ওয়ার্কার্স রাইট, নারী শ্রম, ইন্ডাস্ট্রি, এগ্রো ইত্যাদি।’

পিএইচডির সময় তিনি দেশে দুটি সন্তান রেখে যান। সন্তানের প্রথম হাঁটা, কথা বলা কিছুই দেখেননি। প্রতি মুহূর্তে বাচ্চার জন্য মন কাঁদত। তিনি বিশ্বাস করতেন কিছু অর্জন করতে বৃহত্তর অনেক স্বার্থই ত্যাগ করতে হয়। কারণ কোনো মেয়ের জীবনে প্রতিষ্ঠা পেতে কেউ এসে সব সুযোগ-সুবিধা হাতে ধরিয়ে দেবে না। এর ভিতর দিয়েই করতে হবে। তিনি বলেন, ‘দেশে ফেরার পর আমার ছেলে আমাকে চেনেনি। এমনকি কোলে উঠেই বলে তুমিই মামণি? সে ভাবতেও পারেনি আমি তাদের সঙ্গে বাসায় থাকব। বাচ্চারা আমার চেয়ে আমার মাকে বেশি চিনত। এমন অনেক আবেগের জায়গা একপাশে রেখে সেদিন বাস্তবতাকে প্রাধান্য দিয়েছি। আজ ২০ বছর পর যখন দেখছি আমার শিক্ষা সন্তানদের এগিয়ে যেতে প্রত্যক্ষভাবে প্রভাবিত করছে, তখন মনে করি সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছি সেদিন।

আমি বিশ্বাস করি প্রতিটি মানুষ তার নিজেকে নিয়ে স্বপ্ন দেখার ও বাস্তবায়নের অধিকার রাখে। তাই কোনো মেয়ে যেন অপরের ইচ্ছা এবং দয়ার অপেক্ষা করে নিজের স্বপ্নকে ধূলিসাৎ না করে। কারণ নিজের মেধাকে প্রস্ফুটিত করার অধিকার তারও আছে।

ড. নাজনীন দেশের ভিতরের অনেক কাজের সঙ্গে যুক্ত আছেন। বিভিন্ন সময়ে দেশের বাইরেও অনেক প্রোগ্রামে জয়েন করেন। ২০০৬ সালে আঙ্কটাডে বাংলাদেশের হয়ে বাংলাদেশ পেপারস তুলে ধরতে অংশগ্রহণ করেন। ওয়ার্ল্ড জার্নালে তার একাধিক লেখা প্রকাশ হয়। বাংলাদেশ বর্তমানে যে সপ্তম-পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনায় অর্থনীতি পরিচালনা করছে, তিনি সেই পরিকল্পনা কমিটির মেম্বার ছিলেন। বর্তমানে তিনি পল্লী সঞ্চয় ব্যাংক এবং পিকেএসএফের পরিচালনা পর্ষদের সদস্য হিসেবে কাজ করছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
ইরান থেকে দেশে ফিরেছেন ২৮ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দেশে ফিরেছেন ২৮ বাংলাদেশি

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কিশোরগঞ্জে অমিক্রন প্রতিরোধ বিষয়ে কর্মশালা
কিশোরগঞ্জে অমিক্রন প্রতিরোধ বিষয়ে কর্মশালা

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্বে পাকিস্তান
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্বে পাকিস্তান

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট
তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের রাসায়নিক কারখানায় বিস্ফোরণে নিহত বেড়ে ৩৪
ভারতের রাসায়নিক কারখানায় বিস্ফোরণে নিহত বেড়ে ৩৪

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'জলবায়ু অভিযোজন কার্যক্রমে তরুণদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত জরুরি'
'জলবায়ু অভিযোজন কার্যক্রমে তরুণদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত জরুরি'

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন যশোরের আহ্বায়কের পদত্যাগ
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন যশোরের আহ্বায়কের পদত্যাগ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় নিহত ১
ট্রাকচাপায় নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা এক থাকলে আমাদের সামনে কিছুই টিকতে পারবে না : ফারুকী
আমরা এক থাকলে আমাদের সামনে কিছুই টিকতে পারবে না : ফারুকী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কু‌ষ্টিয়ায় জ‌মির হত্যার ঘটনায় আটক ৩
কু‌ষ্টিয়ায় জ‌মির হত্যার ঘটনায় আটক ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনার নতুন ঢেউ দেশে, জুনে ২২ জনের মৃত্যু
করোনার নতুন ঢেউ দেশে, জুনে ২২ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ঝড়ের মতো গুলির মধ্যেও দাঁড়িয়ে থাকার দৃঢ়তা শিখিয়েছে জুলাই : প্রেস সচিব
ঝড়ের মতো গুলির মধ্যেও দাঁড়িয়ে থাকার দৃঢ়তা শিখিয়েছে জুলাই : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যানসিটিকে কাঁদিয়ে শেষ আটে আল হিলাল
ম্যানসিটিকে কাঁদিয়ে শেষ আটে আল হিলাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঠাকুরগাঁওয়ে মাদকের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা উপজেলা প্রশাসনের
ঠাকুরগাঁওয়ে মাদকের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা উপজেলা প্রশাসনের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিরোধ দিবস’ হিসেবে পালিত হবে ১৮ জুলাই
‘বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিরোধ দিবস’ হিসেবে পালিত হবে ১৮ জুলাই

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার সমুদ্রবন্দরে তিন নম্বর সতর্কতা
চার সমুদ্রবন্দরে তিন নম্বর সতর্কতা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাতৃত্বকালীন কার্ডিওমায়োপ্যাথি
মাতৃত্বকালীন কার্ডিওমায়োপ্যাথি

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

পলাশবাড়ীতে পরিচ্ছতা অভিযানের মধ্য দিয়ে যাত্রাশুরু বসুন্ধরা শুভসংঘের
পলাশবাড়ীতে পরিচ্ছতা অভিযানের মধ্য দিয়ে যাত্রাশুরু বসুন্ধরা শুভসংঘের

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দুপুরের মধ্যে ঝড়-বৃষ্টির আভাস ৮ জেলায়
দুপুরের মধ্যে ঝড়-বৃষ্টির আভাস ৮ জেলায়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শার্শায় বিএনপির কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত
শার্শায় বিএনপির কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিনেটে ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ নিয়ে ভোট শুরু
সিনেটে ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ নিয়ে ভোট শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর
ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যাংক হলিডে মঙ্গলবার, বন্ধ থাকবে লেনদেন ও শেয়ারবাজার কার্যক্রম
ব্যাংক হলিডে মঙ্গলবার, বন্ধ থাকবে লেনদেন ও শেয়ারবাজার কার্যক্রম

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান
রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা
শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ
ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুল চাষে ভাগ্য বদল
ফুল চাষে ভাগ্য বদল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা