শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৩ এপ্রিল, ২০১৯

৭০ বছর পর কলকাতায় এমভি ‘মধুমতি’

নিজামুল হক বিপুল
প্রিন্ট ভার্সন
৭০ বছর পর কলকাতায় এমভি ‘মধুমতি’

আকাশ, সড়ক ও রেলপথে কলকাতা ভ্রমণের অভিজ্ঞতা কমবেশি সবার আছে। কিন্তু প্রমোদতরী বা বিশাল জাহাজে করে জলপথে কলকাতা যাওয়া? গেল সাত দশকে অমন অভিজ্ঞতা সম্ভবত খুব কম মানুষেরই হয়েছে। অভিজ্ঞতা হবেই বা কীভাবে! ঢাকা-কলকাতা জলপথে কোনো যাত্রীবাহী জাহাজ চলাচলই তো করেনি সত্তরটি বছর।

নৌপথে ভ্রমণের সেই সুযোগটা এনে দিয়েছে বাংলাদেশ এবং ভারত সরকার। এরই অংশ হিসেবে ‘এমভি মধুমতি’ নামের জাহাজটি ২৯ মার্চ ঢাকা থেকে রওনা দেয় কলকাতায়। সেই জাহাজের যাত্রী হওয়ার সৌভাগ্য হয়েছিল এই প্রতিবেদকের। ৬৫ ঘণ্টার সেই ভ্রমণের টুকিটাকি নিবেদন করছি এখানে।

আপনার যদি থাকে আগ্রহ আর ইচ্ছাশক্তি তাহলেই প্রমোদতরীতে ঢাকা থেকে কলকাতা যাবার আনন্দ ধরা দেবে ‘মম চিত্তে’। শুধু যে জাহাজে করে ছোট-বড় নদী পেরিয়ে হেলেদুলে কাক্সিক্ষত গন্তব্যে এগিয়ে যাওয়া তা কিন্তু নয়, ভ্রমণের সময়ই উপভোগ করা যায় দৃষ্টিনন্দন সব প্রাকৃতিক দৃশ্য। দেখতে পাওয়া যায় বিশ্বের সর্ববৃহৎ ম্যানগ্রোভ ফরেস্ট সুন্দরবন। জাহাজ থেকেই হয়তো চোখে পড়বে সুন্দরবনের রাজা রয়েল বেঙ্গল টাইগার, হরিণ আর নানা প্রজাতির পাখি তো দেখা যাবেই।

 

যেভাবে যাত্রা

আগে থেকে কোনো প্রস্তুতিই ছিল না। ২৫ মার্চ শেষ বিকালে হঠাৎ করেই নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় থেকে পেলাম ফোন। অনুরোধ করা হয়- আপনার পাসপোর্ট দ্রুত বিআইডব্লিউটিসিতে পৌঁছে দেন। সেখানে থেকে জানানো হলো দ্রুত ভিসার আবেদন করুন, বাকিটা আমরা দেখব। ২৬ মার্চ আমাদের স্বাধীনতা দিবস। অফিস-আদালত সবকিছু বন্ধ। ওই দিন সন্ধ্যায় পাড়ার একটি কম্পিউটার দোকানে বসে অনলাইনে ভিসা ফরম পূরণ করলাম। কিন্তু কোনোভাবেই ভারতীয় ভিসা সেন্টারে তা জমা করতে পারছিলাম না। রাত ১২টা পর্যন্ত বৃথা চেষ্টা করে বাসায় ফিরলাম। পরদিন ২৭ মার্চ সকাল ১১টা পর্যন্ত ফলাফল একই। সিদ্ধান্ত নিলাম আর আবেদন করব না। কিন্তু ১১টা ৩৫ মিনিটে হঠাৎ একটি ফোনকলে সিদ্ধান্তের পরিবর্তন। সার্ভার কাজ করছে। তড়িঘড়ি অনলাইনে আবেদন করে ভিসা সেন্টারে গিয়ে জমা দিলাম পাসপোর্ট ও আবেদনের কাগজপত্র। পরদিন ২৮ মার্চ বিকাল ৩টা থেকে রাত ৯টা, পাক্কা ৬ ঘণ্টা পায়চারির পর হাতে পেলাম পাসপোর্ট। খুলে দেখলাম সিঙ্গেল অ্যান্ট্রি ভিসা। তাও ভালো।

 

মধুমতি যায় যায়রে

২৯ মার্চ বিকাল ৪টা। নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লার পাগলায় মেরি অ্যান্ডারসন ঘাটে পৌঁছলাম। জাহাজ ছাড়বে সন্ধ্যা ৭টায়। তার আগে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান, নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলী, নৌপরিবহন সচিব আবদুস সামাদ, বিআইডব্লিউটিসির চেয়ারম্যান প্রণয় বিশ্বাসসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে এক সাড়ম্বর অনুষ্ঠানের মাধ্যমে জাহাজযাত্রার উদ্বোধন করা হলো। সঙ্গে সঙ্গে পাগলার আকাশ আলোকিত হলো মুহুর্মুহু আতশবাজিতে। রাত ৮টায় লাল-সবুজ পতাকাবাহী মধুমতি লাল-নীল-হলুদ আলোয় সেজে শুরু করল যাত্রা।

বুড়িগঙ্গার দম বন্ধ করা গন্ধকে সাঙ্গ করে মধুমতি ছুটে চলল নতুন গন্তব্য কলকাতার উদ্দেশে। সঙ্গে সঙ্গে আমরা আরোহীরা হতে চললাম একটা ইতিহাসের অংশ। ৭০ বছর আগে এই ঢাকা-কলকাতা নৌরুটে সর্বশেষ জাহাজ চলেছিল। দুই দেশের ভ্রমণ পিপাসুদের কথা আর ব্যবসা-বাণিজ্যের বিষয়টি মাথায় রেখে শেখ হাসিনার সরকার  ও ভারত সরকার চিন্তা করে নতুন করে যাত্রীবাহী জাহাজ চালানোর। গত বছরের মাঝামাঝি সময়ে এ জাহাজ চলাচল নিয়ে দুই দেশের মধ্যে সই হলো প্রটোকল। তারই ফল হিসেবে ২৯ মার্চ রাতে ‘মধুমতি’র যাত্রা। একই তারিখে সন্ধ্যায় কলকাতা থেকে ঢাকার পথে যাত্রা শুরু করে ‘বেঙ্গল গঙ্গা’ নামের আরেকটি জাহাজ। 

 

গান আড্ডা হুল্লোড়

এমভি মধুমতির যাত্রী ধারণক্ষমতা ৭৫০ জন। জাহাজে আছে ৬০টি কেবিন। যার মধ্যে চারটি ভিআইপি কেবিন। দোতলার মধ্যখানে আছে বেশ বড় লবি। ডেক এবং তিন তলায় আছে বিশাল খোলা স্পেস। বিশাল এ জাহাজে আমরা ছিলাম মাত্র ১৩৮ জন। এর মধ্যে যাত্রী ছিলাম ৮০ জন। ছিলেন জাতীয় সংসদ সদস্য খন্দকার মমতা হেনা লাভলী, সাংবাদিক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক সুভাষ সিংহ রায়, সাংবাদিক ও নাট্যব্যক্তিত্ব রাশিদুল হক পাশা, সাংবাদিক সুভাষ চন্দ্র বাদল, সুকান্ত গুপ্ত অলক, ছিলেন একাধিক ট্যুর অপারেটর প্রতিষ্ঠানের বেশ কয়েকজন সদস্য; যারা কিনা ভবিষ্যতে এ রুটে বে ক্রুজ চালানোর সঙ্গে নিজেদের যুক্ত করতে চান। এর বাইরে ছিলেন বাউল শিল্পী, বিআইডব্লিউটিএ, বিআইডব্লিটিসির কর্মকর্তারা, অবসরে যাওয়া একাধিক সরকারি কর্মকর্তা, একাধিক টেলিভিশন ও পত্রিকার রিপোর্টারসহ ভ্রমণপিপাসু আরও অনেকে। এ যাত্রায় অংশ নেওয়া প্রায় সবাই ছিলেন বেশ এক্সাসাইটেড। পাগলা থেকে যাত্রা শুরুর পর আড্ডা, গান, আর হইহুল্লোড়ের মধ্যদিয়ে চলছিল আমাদের কলকাতা অভিযান।

 

কখন পৌঁছব!

অসংখ্য ছোট-বড় নদী, শহর-গ্রাম পেরিয়ে আমাদের জাহাজ ছুটে চলছে কলকাতার পথে। গভীর রাতে বরিশাল লঞ্চঘাট আর কীর্তনখোলার রাতের সৌন্দর্য ছিল উপভোগ্য। এরপর গাবখান চ্যানেল হয়ে আমরা যখন মোড়েলগঞ্জে পৌঁছলাম তখন সকাল সাড়ে ১০টা কিংবা ১১টা। সেখানে রসদ কেনার জন্য প্রায় আধা ঘণ্টার বিরতি। অতপর মোংলার পথে। সেখানেও ঘণ্টা দেড়েকের প্রয়োজনীয় বিরতি। তারপর ঘষিয়াখালী চ্যানেল ধরে শিবসাহ নদী হয়ে জাহাজ প্রবেশ করল রয়েল বেঙ্গল টাইগার রাজ্য সুন্দরবনের ভিতরে। এবার যাত্রা কিছুটা ধীর গতিতে। তবে মাঝেমধ্যে জাহাজের হুইসেলের শব্দ কিছুটা বিরক্তির উদ্রেক করলেও ঘন সবুজ বন দেখতে দেখতেই সন্ধ্যা ৬টায় পৌঁছে গেলাম আংটিহারা সেখ বাড়িয়া নদীতে। এটি হচ্ছে বাংলাদেশের সাতক্ষীরা জেলায় অবস্থিত একেবারে সীমান্ত জনপদ। নোঙর ফেলল মধুমতি। রাত ৯টার মধ্যেই শেষ হলো আমাদের ইমিগ্রেশনের কাজ। প্রায় ১২ ঘণ্টার যাত্রাবিরতি শেষে ভোর ৬টায় আবারও যাত্রা শুরু। তবে কবে, কখন জাহাজ পৌঁছবে কলকাতা- এ নিয়ে সবার মনে ছিল প্রশ্ন। কেউ বলছিলেন, ৩১ তারিখ বিকালেই পৌঁছবে, কেউবা বলছিলেন গভীর রাত হবে আবার কারাও কারও বক্তব্য ছিল, ১ বা ২ এপ্রিলে পৌঁছানো যাবে কলকাতা। 

 

রায়মঙ্গলে অনেকক্ষণ

রায়মঙ্গল সুন্দরবনের ভিতর দিয়ে প্রবাহিত একটি দীর্ঘ নদী। যার সম্পর্ক একেবারে বঙ্গোপসাগরের সঙ্গে। এর একটি অংশ বাংলাদেশে আরেকটি ভারতে। আংটিহারা থেকে যাত্রা করে প্রায় চার ঘণ্টার জলপথ পাড়ি দিয়ে আমরা ভারতীয় অংশের হেমনগরে পৌঁছলাম প্রায় ১১টার দিকে। এখানেই আমাদের কাস্টমস হবে। এ কারণে মাঝনদীতেই নোঙর ফেলল মধুমতি। আমাদের অদূরেই নোঙর ফেলেছিল কলকাতা থেকে ছেড়ে আসা এমভি বেঙ্গল গঙ্গা। প্রায় ছয় ঘণ্টা লাগল কাস্টমসের কাজ শেষ হতে।

 

বিরতিহীন যাত্রা

বিকাল ৫টার কিছু পর ভারতীয় পতাকাবাহী দুটি ছোট জাহাজ এমভি দরকেশ্বর ও এমভি কোয়েল স্কট করে ধীর গতিতে নিয়ে যায় কলকাতার পথে। ৩১ মার্চ বিকাল ৫টা থেকে একটানা চলে এমভি মধুমতি ১ এপ্রিল দুপুর সাড়ে ১২টায় পৌঁছে কলকাতা ইনল্যান্ড পোর্টে। তারপর স্বল্প সময়ের মধ্যেই সম্পন্ন হয় ইমিগ্রেশন। আর এর মধ্য দিয়ে শেষ হয় আমাদের ৬৫ ঘণ্টার অসাধারণ এক জাহাজ যাত্রা। বিআইডব্লিউটিসির চেয়ারম্যান প্রণয় কান্তি বিশ্বাস বলছিলেন, ১৯৪৭ এর ভারত-পাকিস্তান ভাগের পর এই নৌরুটে আর কোনো যাত্রীবাহী জাহাজ চলেনি। এখন নতুন করে দুই দেশের সরকার জাহাজ চলাচলের উদ্যোগ নিয়েছে। আমরা এটি বর্ষা মৌসুম ছাড়া নিয়মিত চালানোর চেষ্টা করব। এক্ষেত্রে যেসব প্রাইভেট অপারেটরের বে-ক্রুজ রয়েছে তাদের আমরা উৎসাহিত করব।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু
বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর
শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা
কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি
মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি
সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত
কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা
কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন
ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার
অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?
‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা
পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী
নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত
রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’
‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’
প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ
বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের
বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর
ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

৯ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কাদের
সেই কাদের

শোবিজ

আমন খেতে ইঁদুরের হানা
আমন খেতে ইঁদুরের হানা

দেশগ্রাম

মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ
মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা

জেনেভা ক্যাম্পে ককটেলের গোপন কারখানার সন্ধান
জেনেভা ক্যাম্পে ককটেলের গোপন কারখানার সন্ধান

নগর জীবন

কৃষককে কুপিয়ে গরু লুট
কৃষককে কুপিয়ে গরু লুট

দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলের মৃত্যু রক্তক্ষরণে
বিচারকের ছেলের মৃত্যু রক্তক্ষরণে

পেছনের পৃষ্ঠা