শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৩ এপ্রিল, ২০১৯

৭০ বছর পর কলকাতায় এমভি ‘মধুমতি’

নিজামুল হক বিপুল
প্রিন্ট ভার্সন
৭০ বছর পর কলকাতায় এমভি ‘মধুমতি’

আকাশ, সড়ক ও রেলপথে কলকাতা ভ্রমণের অভিজ্ঞতা কমবেশি সবার আছে। কিন্তু প্রমোদতরী বা বিশাল জাহাজে করে জলপথে কলকাতা যাওয়া? গেল সাত দশকে অমন অভিজ্ঞতা সম্ভবত খুব কম মানুষেরই হয়েছে। অভিজ্ঞতা হবেই বা কীভাবে! ঢাকা-কলকাতা জলপথে কোনো যাত্রীবাহী জাহাজ চলাচলই তো করেনি সত্তরটি বছর।

নৌপথে ভ্রমণের সেই সুযোগটা এনে দিয়েছে বাংলাদেশ এবং ভারত সরকার। এরই অংশ হিসেবে ‘এমভি মধুমতি’ নামের জাহাজটি ২৯ মার্চ ঢাকা থেকে রওনা দেয় কলকাতায়। সেই জাহাজের যাত্রী হওয়ার সৌভাগ্য হয়েছিল এই প্রতিবেদকের। ৬৫ ঘণ্টার সেই ভ্রমণের টুকিটাকি নিবেদন করছি এখানে।

আপনার যদি থাকে আগ্রহ আর ইচ্ছাশক্তি তাহলেই প্রমোদতরীতে ঢাকা থেকে কলকাতা যাবার আনন্দ ধরা দেবে ‘মম চিত্তে’। শুধু যে জাহাজে করে ছোট-বড় নদী পেরিয়ে হেলেদুলে কাক্সিক্ষত গন্তব্যে এগিয়ে যাওয়া তা কিন্তু নয়, ভ্রমণের সময়ই উপভোগ করা যায় দৃষ্টিনন্দন সব প্রাকৃতিক দৃশ্য। দেখতে পাওয়া যায় বিশ্বের সর্ববৃহৎ ম্যানগ্রোভ ফরেস্ট সুন্দরবন। জাহাজ থেকেই হয়তো চোখে পড়বে সুন্দরবনের রাজা রয়েল বেঙ্গল টাইগার, হরিণ আর নানা প্রজাতির পাখি তো দেখা যাবেই।

 

যেভাবে যাত্রা

আগে থেকে কোনো প্রস্তুতিই ছিল না। ২৫ মার্চ শেষ বিকালে হঠাৎ করেই নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় থেকে পেলাম ফোন। অনুরোধ করা হয়- আপনার পাসপোর্ট দ্রুত বিআইডব্লিউটিসিতে পৌঁছে দেন। সেখানে থেকে জানানো হলো দ্রুত ভিসার আবেদন করুন, বাকিটা আমরা দেখব। ২৬ মার্চ আমাদের স্বাধীনতা দিবস। অফিস-আদালত সবকিছু বন্ধ। ওই দিন সন্ধ্যায় পাড়ার একটি কম্পিউটার দোকানে বসে অনলাইনে ভিসা ফরম পূরণ করলাম। কিন্তু কোনোভাবেই ভারতীয় ভিসা সেন্টারে তা জমা করতে পারছিলাম না। রাত ১২টা পর্যন্ত বৃথা চেষ্টা করে বাসায় ফিরলাম। পরদিন ২৭ মার্চ সকাল ১১টা পর্যন্ত ফলাফল একই। সিদ্ধান্ত নিলাম আর আবেদন করব না। কিন্তু ১১টা ৩৫ মিনিটে হঠাৎ একটি ফোনকলে সিদ্ধান্তের পরিবর্তন। সার্ভার কাজ করছে। তড়িঘড়ি অনলাইনে আবেদন করে ভিসা সেন্টারে গিয়ে জমা দিলাম পাসপোর্ট ও আবেদনের কাগজপত্র। পরদিন ২৮ মার্চ বিকাল ৩টা থেকে রাত ৯টা, পাক্কা ৬ ঘণ্টা পায়চারির পর হাতে পেলাম পাসপোর্ট। খুলে দেখলাম সিঙ্গেল অ্যান্ট্রি ভিসা। তাও ভালো।

 

মধুমতি যায় যায়রে

২৯ মার্চ বিকাল ৪টা। নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লার পাগলায় মেরি অ্যান্ডারসন ঘাটে পৌঁছলাম। জাহাজ ছাড়বে সন্ধ্যা ৭টায়। তার আগে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান, নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলী, নৌপরিবহন সচিব আবদুস সামাদ, বিআইডব্লিউটিসির চেয়ারম্যান প্রণয় বিশ্বাসসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে এক সাড়ম্বর অনুষ্ঠানের মাধ্যমে জাহাজযাত্রার উদ্বোধন করা হলো। সঙ্গে সঙ্গে পাগলার আকাশ আলোকিত হলো মুহুর্মুহু আতশবাজিতে। রাত ৮টায় লাল-সবুজ পতাকাবাহী মধুমতি লাল-নীল-হলুদ আলোয় সেজে শুরু করল যাত্রা।

বুড়িগঙ্গার দম বন্ধ করা গন্ধকে সাঙ্গ করে মধুমতি ছুটে চলল নতুন গন্তব্য কলকাতার উদ্দেশে। সঙ্গে সঙ্গে আমরা আরোহীরা হতে চললাম একটা ইতিহাসের অংশ। ৭০ বছর আগে এই ঢাকা-কলকাতা নৌরুটে সর্বশেষ জাহাজ চলেছিল। দুই দেশের ভ্রমণ পিপাসুদের কথা আর ব্যবসা-বাণিজ্যের বিষয়টি মাথায় রেখে শেখ হাসিনার সরকার  ও ভারত সরকার চিন্তা করে নতুন করে যাত্রীবাহী জাহাজ চালানোর। গত বছরের মাঝামাঝি সময়ে এ জাহাজ চলাচল নিয়ে দুই দেশের মধ্যে সই হলো প্রটোকল। তারই ফল হিসেবে ২৯ মার্চ রাতে ‘মধুমতি’র যাত্রা। একই তারিখে সন্ধ্যায় কলকাতা থেকে ঢাকার পথে যাত্রা শুরু করে ‘বেঙ্গল গঙ্গা’ নামের আরেকটি জাহাজ। 

 

গান আড্ডা হুল্লোড়

এমভি মধুমতির যাত্রী ধারণক্ষমতা ৭৫০ জন। জাহাজে আছে ৬০টি কেবিন। যার মধ্যে চারটি ভিআইপি কেবিন। দোতলার মধ্যখানে আছে বেশ বড় লবি। ডেক এবং তিন তলায় আছে বিশাল খোলা স্পেস। বিশাল এ জাহাজে আমরা ছিলাম মাত্র ১৩৮ জন। এর মধ্যে যাত্রী ছিলাম ৮০ জন। ছিলেন জাতীয় সংসদ সদস্য খন্দকার মমতা হেনা লাভলী, সাংবাদিক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক সুভাষ সিংহ রায়, সাংবাদিক ও নাট্যব্যক্তিত্ব রাশিদুল হক পাশা, সাংবাদিক সুভাষ চন্দ্র বাদল, সুকান্ত গুপ্ত অলক, ছিলেন একাধিক ট্যুর অপারেটর প্রতিষ্ঠানের বেশ কয়েকজন সদস্য; যারা কিনা ভবিষ্যতে এ রুটে বে ক্রুজ চালানোর সঙ্গে নিজেদের যুক্ত করতে চান। এর বাইরে ছিলেন বাউল শিল্পী, বিআইডব্লিউটিএ, বিআইডব্লিটিসির কর্মকর্তারা, অবসরে যাওয়া একাধিক সরকারি কর্মকর্তা, একাধিক টেলিভিশন ও পত্রিকার রিপোর্টারসহ ভ্রমণপিপাসু আরও অনেকে। এ যাত্রায় অংশ নেওয়া প্রায় সবাই ছিলেন বেশ এক্সাসাইটেড। পাগলা থেকে যাত্রা শুরুর পর আড্ডা, গান, আর হইহুল্লোড়ের মধ্যদিয়ে চলছিল আমাদের কলকাতা অভিযান।

 

কখন পৌঁছব!

অসংখ্য ছোট-বড় নদী, শহর-গ্রাম পেরিয়ে আমাদের জাহাজ ছুটে চলছে কলকাতার পথে। গভীর রাতে বরিশাল লঞ্চঘাট আর কীর্তনখোলার রাতের সৌন্দর্য ছিল উপভোগ্য। এরপর গাবখান চ্যানেল হয়ে আমরা যখন মোড়েলগঞ্জে পৌঁছলাম তখন সকাল সাড়ে ১০টা কিংবা ১১টা। সেখানে রসদ কেনার জন্য প্রায় আধা ঘণ্টার বিরতি। অতপর মোংলার পথে। সেখানেও ঘণ্টা দেড়েকের প্রয়োজনীয় বিরতি। তারপর ঘষিয়াখালী চ্যানেল ধরে শিবসাহ নদী হয়ে জাহাজ প্রবেশ করল রয়েল বেঙ্গল টাইগার রাজ্য সুন্দরবনের ভিতরে। এবার যাত্রা কিছুটা ধীর গতিতে। তবে মাঝেমধ্যে জাহাজের হুইসেলের শব্দ কিছুটা বিরক্তির উদ্রেক করলেও ঘন সবুজ বন দেখতে দেখতেই সন্ধ্যা ৬টায় পৌঁছে গেলাম আংটিহারা সেখ বাড়িয়া নদীতে। এটি হচ্ছে বাংলাদেশের সাতক্ষীরা জেলায় অবস্থিত একেবারে সীমান্ত জনপদ। নোঙর ফেলল মধুমতি। রাত ৯টার মধ্যেই শেষ হলো আমাদের ইমিগ্রেশনের কাজ। প্রায় ১২ ঘণ্টার যাত্রাবিরতি শেষে ভোর ৬টায় আবারও যাত্রা শুরু। তবে কবে, কখন জাহাজ পৌঁছবে কলকাতা- এ নিয়ে সবার মনে ছিল প্রশ্ন। কেউ বলছিলেন, ৩১ তারিখ বিকালেই পৌঁছবে, কেউবা বলছিলেন গভীর রাত হবে আবার কারাও কারও বক্তব্য ছিল, ১ বা ২ এপ্রিলে পৌঁছানো যাবে কলকাতা। 

 

রায়মঙ্গলে অনেকক্ষণ

রায়মঙ্গল সুন্দরবনের ভিতর দিয়ে প্রবাহিত একটি দীর্ঘ নদী। যার সম্পর্ক একেবারে বঙ্গোপসাগরের সঙ্গে। এর একটি অংশ বাংলাদেশে আরেকটি ভারতে। আংটিহারা থেকে যাত্রা করে প্রায় চার ঘণ্টার জলপথ পাড়ি দিয়ে আমরা ভারতীয় অংশের হেমনগরে পৌঁছলাম প্রায় ১১টার দিকে। এখানেই আমাদের কাস্টমস হবে। এ কারণে মাঝনদীতেই নোঙর ফেলল মধুমতি। আমাদের অদূরেই নোঙর ফেলেছিল কলকাতা থেকে ছেড়ে আসা এমভি বেঙ্গল গঙ্গা। প্রায় ছয় ঘণ্টা লাগল কাস্টমসের কাজ শেষ হতে।

 

বিরতিহীন যাত্রা

বিকাল ৫টার কিছু পর ভারতীয় পতাকাবাহী দুটি ছোট জাহাজ এমভি দরকেশ্বর ও এমভি কোয়েল স্কট করে ধীর গতিতে নিয়ে যায় কলকাতার পথে। ৩১ মার্চ বিকাল ৫টা থেকে একটানা চলে এমভি মধুমতি ১ এপ্রিল দুপুর সাড়ে ১২টায় পৌঁছে কলকাতা ইনল্যান্ড পোর্টে। তারপর স্বল্প সময়ের মধ্যেই সম্পন্ন হয় ইমিগ্রেশন। আর এর মধ্য দিয়ে শেষ হয় আমাদের ৬৫ ঘণ্টার অসাধারণ এক জাহাজ যাত্রা। বিআইডব্লিউটিসির চেয়ারম্যান প্রণয় কান্তি বিশ্বাস বলছিলেন, ১৯৪৭ এর ভারত-পাকিস্তান ভাগের পর এই নৌরুটে আর কোনো যাত্রীবাহী জাহাজ চলেনি। এখন নতুন করে দুই দেশের সরকার জাহাজ চলাচলের উদ্যোগ নিয়েছে। আমরা এটি বর্ষা মৌসুম ছাড়া নিয়মিত চালানোর চেষ্টা করব। এক্ষেত্রে যেসব প্রাইভেট অপারেটরের বে-ক্রুজ রয়েছে তাদের আমরা উৎসাহিত করব।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ফের অস্ত্র রপ্তানির সিদ্ধান্ত জার্মানির, শর্ত যুদ্ধবিরতি
ইসরায়েলে ফের অস্ত্র রপ্তানির সিদ্ধান্ত জার্মানির, শর্ত যুদ্ধবিরতি

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডার ক্যালগেরিতে দুই দিনব্যাপী কনস্যুলার সার্ভিস সম্পন্ন
কানাডার ক্যালগেরিতে দুই দিনব্যাপী কনস্যুলার সার্ভিস সম্পন্ন

৪ মিনিট আগে | পরবাস

ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে
ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর
আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ
বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ

৫৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন
১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন

৫৭ মিনিট আগে | শোবিজ

জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন
জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ
মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন
জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের
ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম
মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

১০ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা