শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৯

থাইল্যান্ডের রানী এসেছিলেন উদ্যোক্তা ঝর্ণা ইসলামের কাছে

আফজাল, টঙ্গী
প্রিন্ট ভার্সন
থাইল্যান্ডের রানী এসেছিলেন উদ্যোক্তা ঝর্ণা ইসলামের কাছে

রাজধানী উত্তরখান শান্তিনিকেতন রোডে মুসলিম পরিবারের মেয়ে ঝর্ণা ইসলাম। বাবাকে হারান ছোটবেলায়। মাত্র ১৪ বছর বয়সে গাজীপুরের টঙ্গী দত্তপাড়া হাজী মার্কেট এলাকায় প্রবাসী সামছুল ইসলামের সঙ্গে বিয়ে হয় ঝর্ণার। বিয়ের পর কিছুদিন ভালোই কাটছিল। স্বামী সামছুল ইসলাম দেশে আসার পর পারিবারিক অভাব অনটনে দিনকাটে ঝর্ণার। এরপর অভাবকে দূর করতে সংসারের হাল ধরতে নেমে পড়েন জীবনযুদ্ধে। হস্তশিল্পের কাজ জানা এই নারী ঘরোয়া পরিবেশে বিভিন্ন ডিজাইন, নকশা হাতে সেলাই করে  এলাকার আশপাশের লোকদের কাছে বিক্রি করতে লাগলেন। এতে সচ্ছলতা না আসলে ১৯৯৮ সালে ব্র্যাক এনজিও থেকে পাঁচ হাজার টাকা লোন নিয়ে একটি সেলাই মেশিন কিনে দর্জির কাজ করে ব্যাপক সাড়া পান। মেয়েদের কাপড়ে বিভিন্ন ধরনের সুন্দর সুন্দর নকশার কাজ করে ক্রেতাদের আকৃষ্ট করেন। দিন যতই বাড়তে থাকে ঝর্ণার হাতের ও নকশার কাজের সুনাম ছড়িয়ে পড়ে এলাকায়। এরপর তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের নাম দেন ঝর্ণা ফেব্রিক অ্যান্ড ফ্যাশন ডিজাইন। হাঁটি হাঁটি পা-পা করে এগোতে শুরু করলেন তিনি। বাইতে শুরু করেন স্বপ্নের সিঁড়ি। ব্যবসাকে আরও গতিশীল করতে ব্র্যাক ব্যাংক থেকে ঋণ নেন আরও কয়েক লাখ টাকা। ২০১৫ সালের জুলাইয়ে টঙ্গী সাতাইশ ভিয়েলাটেক্স পোশাক কারখানা কর্র্তৃক অয়োজিত এক সেমিনারে বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাক থেকে ক্ষুদ্র ঋণ নেওয়া ৩৫ জন নারীকে ডাকা হলো। সেখানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকায় নিযুক্ত নেদারল্যান্ডসের তৎকালীন রাষ্ট্রদূত গার্ডেন ডি জং। সেখানে ঋণগ্রহীতা ঝর্ণার কাছ থেকে শুনলেন তার কারখানায় তৈরি হওয়া পোশাকের কথা। ঝর্ণাও ব্র্যাক থেকে ঋণ নিয়ে কীভাবে সাফল্য হলেন সে কথাও বললেন। ডাচ্-রাষ্ট্রদূত ঝর্ণার কথা শুনে মুগ্ধ হন এবং ওই দিন বিকালে ঝর্ণার কারখানা পরিদর্শনে আসেন। পরে ঝর্ণার কারখানার ছবি ও তার সব কার্যক্রম প্রতিবেদন আকারে নেদারল্যান্ডসের রানী ম্যাক্সিমার কাছে পাঠান। ওই বছর নভেম্বরে নেদারল্যান্ডসের রানী ম্যাক্সিমা জরিগুয়েতা সেরুতি বাংলাদেশ সফরে আসেন। ম্যাক্সিমা সফরে এসে টঙ্গী ভিয়েলাটেক্স কারখানা পরিদর্শন করে ওই দিন বিকালে ঝর্ণা ফেব্রিক অ্যান্ড ফ্যাশন ডিজাইন পরিদর্শন করেন। পরে ঝর্ণার ছোট্ট কারখানা পরিদর্শন করেন এবং ঝর্ণা ক্ষুদ্র ঋণ নিয়ে  স্বপ্নের সিঁড়িতে পা-রাখার গল্প শুনেন। ম্যাক্সিমাও মুগ্ধ হয়ে তাকে সহযোগিতা করার আশ^াস ব্যক্ত করেন। ম্যাক্সিমা চলে যাওয়ার পর ২০১৭ সালের ৫ ডিসেম্বর ঝর্ণার কারখানায় ৭টি ইলেকট্রিক সেলাই মেশিন উপহার হিসেবে দেন। ওই মেশিন দিয়ে চলছে ঝর্ণার কারখানা। এরপর দ্বিতীয়বারের মতো এ বছর গত ১০ জুলাই ফের ঝর্ণার কারখানা পরিদর্শনে আসেন নেদারল্যান্ডসের রানী ম্যাক্সিমা। এসে ঝর্ণার কারখানার খোঁজ খবর নেন এবং এখানে নারী শ্রমিকরা কাজ করে স্বাবলম্বী হওয়ার গল্প শুনে আনন্দিত হন। এ ছাড়া একটি বড় ফ্লোর নিয়ে কারখানার শ্রমিক বাড়ানোর কথা বলেন।  রানী ম্যাক্সিমা বাংলাদেশ সফরে আসলে আবার ঝর্ণার কারখানা দেখতে আশার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন। ঝর্ণা কাপড়ের তৈরি কিছু শোপিস বানিয়ে ম্যাক্সিমাকে উপহার দেন।  কারখানায় বর্তমানে ১৬ জন নারী শ্রমিক কাজ করছেন। কথা হয় নারী শ্রমিক জায়েদা বেগমের সঙ্গে তিনি বলেন, ২০ বছর ধরে এই কারখানার মালিক ঝর্ণা আপার সঙ্গে কাজ করছি, তিনি আমাদের শ্রমিক হিসেবে দেখেন না। আমাদের সব সুযোগ-সুবিধা দিয়ে থাকেন। আমরা একদিকে সংসারের কাজও করছি অপরদিকে পার্টটাইম কাজ করে অর্থ উপার্জন করছি। অপর এক শ্রমিক জান্নাতুল ফেরদৌস বলেন, আমি মার্কেটিং বিভাগে অনার্স পড়ছি, পাশাপাশি এই কারখানায় কাজও করছি। মাস শেষে কাজের মজুরি নিয়ে প্রয়োজন মেটাচ্ছি। দত্তপাড়া এলাকার স্থানীয় এক বাসিন্দা কবির হোসেন বলেন, মানুষ চেষ্টা করলে সবই সম্ভব, পরিশ্রম সোভাগ্যের চাবিকাঠি, তার উদাহরণ এই ঝর্ণা। তিনি পরিশ্রম করে আজ সফল হয়েছেন, তাকে দেখতে নেদারল্যান্ডসের রানী ম্যাক্সিমাসহ দেশি বিদেশি মানুষ আসছেন। এটাই তার কষ্টের ফসল। তার এই অক্লান্ত শ্রম অব্যাহত থাকলে এগিয়ে যাবেন তিনি। এ ব্যাপারে ঝর্ণা ফেব্রিক অ্যান্ড ফ্যাশন ডিজাইন ফ্যাশন কারখানার  মালিক ঝর্ণা ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমি যখন ৮ম শ্রেণিতে পড়ি তখন আমার বাবা মারা যায়, পরে আমার বিয়ে হয়, শ^শুর বাড়িতে আসার কিছুদিন ভালোই ছিলাম পরে অভাব অনটন দেখা দিলে,পূর্ব অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে হস্তশিল্প ও নকশার কাজ করার উদ্যোগ নেই। প্রথমে বিভিন্ন জামায় হাতের কাজ ও নকশার কাজ করে দোকানে ও আশপাশের মানুষের কাছে বিক্রি করতাম এরপর ব্র্যাক এনজিও থেকে লোন নিয়ে মেশিন ক্রয় করে ড্রেস বানিয়ে বিক্রি করতাম। এমনি করে আগাতে শুরু করলাম। পরে ২০১৫ সালে টঙ্গী সাতাইশ ভিয়েলাটেক্স পোশাক কারখানা কর্র্তৃক আয়োজিত এক সেমিনারে বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাক থেকে ক্ষুদ্র ঋণ নেওয়া ৩৫ জন নারীকে ডাকা হলো। সেখানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকায় নিযুক্ত নেদারল্যান্ডসের তৎকালীন রাষ্ট্রদূত গার্ডেন ডি জং। ওইখানে তার সঙ্গে আমার কথা হয় এবং আমার কারখানা দেখতে আসেন, পরে আমাকে ৭টি সেলাই মেশিন দেয়। তবে আমি বেশি সফল হয়েছি বলে মনে করছি নেদারল্যান্ডসের রানী ম্যাক্সিমা আমার বাড়িতে এসে আমার কারখানা পরিদর্শন করেছেন। আমার খোঁজখবর নিয়েছেন, এটাই আমার বড় স্বাথর্ক, এটাই আমার বড় সফলতা। বর্তমানে আমার কারখানায় ১৬ জন নারী শ্রমিক কাজ করছেন। আমার কারখানায় তৈরি পোশাক টঙ্গী উত্তরাসহ বিভিন্ন স্টলে বিক্রি হচ্ছে। আমার কারখানায় তৈরি পোশাক বিদেশেও যাবে এমন কথা চলছে অনেক ব্যবসায়ীর সঙ্গে।

তিনি আরও বলেন, আমার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান দিয়ে একটি তিনতলা বাড়ি করেছি এ ছাড়া সাভারে এক খন্ড জমি ক্রয় করি। আমি ক্ষুদ্র ঋণ নিয়ে ব্যবসা করে এখন অনেকটাই সফল। ঝর্ণা গাজীপুর সিটি মেয়র জাহাঙ্গীর আলমকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, আমার বাড়ির রাস্তা অনেক খারাপ ছিল রানী আসার পূর্বে আমার বাড়ির দুই পাশের রাস্তা সংস্কার করে দিয়েছেন। এতে জনচলাচলে অনেকটাই সুবিধা হয়েছে। রানী যখন আমার কারখানায় আসেন তখন মেয়র নিজেও এসেছিলেন এবং রাস্তাঘাটের সমস্যা তিনি দেখবেন বলে জানান। গাজীপুর সিটি মেয়র জাহাঙ্গীর আলম সফল নারী উদ্যোক্তা ঝর্ণার উদ্দেশে বলেন, মানুষ চেষ্টা করলে কোনো কিছুই অসম্ভব নয়। আর কোনো কাজই ছোট নয়। বিশে^ যারা ধনী হয়েছেন কিংবা বড় হয়েছেন তারা কাজ করেই বড় হয়েছেন। আমরা এখন কাজ করতে চাই না। শুধু অর্ডার করতে চাই। যার ফলে আমরা দিন দিন পিছিয়ে যাচ্ছি। নারী উদ্যোক্তা ঝর্ণা মেধা বুদ্ধি আর শ্রম এগিয়ে যাচ্ছে দিনের পর দিন।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
টেস্ট অবসর নিয়ে অনড় কোহলি, চাপে বিসিসিআই
টেস্ট অবসর নিয়ে অনড় কোহলি, চাপে বিসিসিআই

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধকরণ প্রক্রিয়া যেন দ্রুত হয়: এ্যানি
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধকরণ প্রক্রিয়া যেন দ্রুত হয়: এ্যানি

৪৫ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

তীব্র গরমে অতিষ্ঠ বেনাপোলের জনজীবন
তীব্র গরমে অতিষ্ঠ বেনাপোলের জনজীবন

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
নেত্রকোনায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করায় খুশি ছাত্র-জনতা’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করায় খুশি ছাত্র-জনতা’

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কায় তীর্থযাত্রীদের বাস খাদে, নিহত ২১
শ্রীলঙ্কায় তীর্থযাত্রীদের বাস খাদে, নিহত ২১

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোলে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
বেনাপোলে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৫ মে পেট্রোল পাম্প ও ট্যাংকলরি মালিকদের কর্মবিরতি
২৫ মে পেট্রোল পাম্প ও ট্যাংকলরি মালিকদের কর্মবিরতি

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

অভয়নগরে বসুন্ধরা শুভসংঘের ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প
অভয়নগরে বসুন্ধরা শুভসংঘের ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প

৩০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণায় জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণায় জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গরমে শরীরচর্চায় খেয়াল রাখবেন যেসব বিষয়
গরমে শরীরচর্চায় খেয়াল রাখবেন যেসব বিষয়

৪০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

শ্রীপুরে ছুরিকাঘাতে আহতে যুবকের মৃত্যু, তিন বাড়িতে আগুন
শ্রীপুরে ছুরিকাঘাতে আহতে যুবকের মৃত্যু, তিন বাড়িতে আগুন

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

গরমে প্রাণ জুড়াবে আনারসের পানীয়
গরমে প্রাণ জুড়াবে আনারসের পানীয়

৫০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বিনামূল্যে টিউবওয়েল স্থাপন করল বসুন্ধরা শুভসংঘ মনোহরদী উপজেলা শাখা
বিনামূল্যে টিউবওয়েল স্থাপন করল বসুন্ধরা শুভসংঘ মনোহরদী উপজেলা শাখা

৫২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কুষ্টিয়ায় চিকিৎসা ব্যয় কমানোর দাবিতে মানববন্ধন
কুষ্টিয়ায় চিকিৎসা ব্যয় কমানোর দাবিতে মানববন্ধন

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রধানমন্ত্রীর দুই মেয়াদ শুধু সমাধান না : আসিফ নজরুল
প্রধানমন্ত্রীর দুই মেয়াদ শুধু সমাধান না : আসিফ নজরুল

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

গরমে দীর্ঘক্ষণ এসিতে থাকলে হতে পারে বিপদ
গরমে দীর্ঘক্ষণ এসিতে থাকলে হতে পারে বিপদ

৫৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে টিয়া ছানা জব্দ, বিক্রেতার অর্থদণ্ড
খাগড়াছড়িতে টিয়া ছানা জব্দ, বিক্রেতার অর্থদণ্ড

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিকে দেশের শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক দবগুড়ার মোস্তফা কামাল
প্রাথমিকে দেশের শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক দবগুড়ার মোস্তফা কামাল

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাবি শিক্ষার্থীদের হেপাটাইটিস 'বি' ভ্যাকসিন প্রদানের উদ্যোগ
জাবি শিক্ষার্থীদের হেপাটাইটিস 'বি' ভ্যাকসিন প্রদানের উদ্যোগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গরমে বেড়াতে বের হলে সঙ্গে রাখুন ৬ জরুরি জিনিস
গরমে বেড়াতে বের হলে সঙ্গে রাখুন ৬ জরুরি জিনিস

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিকে ‘অত্যন্ত প্রশংসনীয়’ বললেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিকে ‘অত্যন্ত প্রশংসনীয়’ বললেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি’
‌‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফোনের ফটোগ্যালারির জায়গা বাড়াবেন যেভাবে
ফোনের ফটোগ্যালারির জায়গা বাড়াবেন যেভাবে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খাগড়াছড়িতে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত
খাগড়াছড়িতে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, ঢাকায় বাড়তি নিরাপত্তা পুলিশের
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, ঢাকায় বাড়তি নিরাপত্তা পুলিশের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হিট স্ট্রোক কেন হয়, প্রতিরোধে যা করবেন
হিট স্ট্রোক কেন হয়, প্রতিরোধে যা করবেন

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান
আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের
সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত
পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা
বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও
যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিয়েতে বরকে ২১০ বিঘা জমি ও পেট্রল পাম্পসহ ১৫ কোটি রুপির বেশি যৌতুক
বিয়েতে বরকে ২১০ বিঘা জমি ও পেট্রল পাম্পসহ ১৫ কোটি রুপির বেশি যৌতুক

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫
বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি
১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি

দেশগ্রাম