শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০১৯

বিজনেস আইকন রুবানা হক

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বিজনেস আইকন রুবানা হক

জীবন তার দেখতে যত নির্মল, সুন্দর, সফল, সাজানো, পেছনের লড়াইটা তার চেয়েও কঠিন। তবে শৈশব থেকেই ছিলেন ভালো ছাত্রী। দেশসেরা মেধাবীদের একজন। টিউশনি করে লেখাপড়া করেছেন স্কুলজীবন থেকেই। প্রচন্ড আত্মবিশ্বাসী, অদম্য সাহসী, দৃঢ় প্রত্যয়ী আজকের সফল ব্যবসায়ী আইকন ও বিজিএমইএর প্রেসিডেন্ট রুবানা হকের কথা বলছি। তিনি হতে চেয়েছিলেন সাংবাদিক। সাদা-কালো যুগের সফল টিভি উপস্থাপিকা থেকে হয়েছেন নাগরিক টিভির মালিক ও শিল্পপতি। ফ্যাশনে, রুচিতে, ব্যক্তিত্বে, রূপে-গুণে দ্যুতি ছড়ানো এই বিদুষী রমণী একজন মানবিক মানুষও। কবির হৃদয়, শিল্পীর হৃদয় দিয়ে তার ঘর সাজিয়েছেন দেশে দেশে ঘুরে সংগ্রহ করা অ্যান্টিক সামগ্রীতে। দুস্থ, অসহায়দের যেমন সাহায্য করেন তেমনি অনাথ শিশুদেরও লেখাপড়ার খরচ জোগান নীরবে।  ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে লেখাপড়ায় ছেদ পড়েছিল সেই এক কঠিন সময় রাজনীতির। কিন্তু দমেননি। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডক্টরেট করেন রুবানা হক।  তার সঙ্গে কথা বলেছেন - রুহুল আমিন রাসেল

 

‘নয় নয় এ মধু খেলা’ কিংবা ‘আমি বহু বাসনায় প্রাণপণে চাই/ বঞ্চিত করে বাঁচালে মোরে’ নিজের খুব প্রিয় এই গান গুনগুনিয়ে গাইতে ভালোবাসেন ড. রুবানা হক। শৈশব শুরু করেছিলেন টিউশনিতে। হতে চেয়েছেন সাংবাদিক। এখন তিনি কেবল ব্যবসাই করছেন না। দৃঢ়তার সঙ্গে নেতৃত্ব দিচ্ছেন রপ্তানি আয়ের প্রধান খাত তৈরি পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুত ও রপ্তানিকারক সমিতি-বিজিএমইএর প্রথম নারী সভাপতি হিসেবেও।

আগামীতে পোশাকশিল্পকে অনেক দূর এগিয়ে নিতে চান মোহাম্মদী গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. রুবানা হক। তিনি ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন- ডিএনসিসির প্রয়াত মেয়র আনিসুল হকের স্ত্রী। আনিসুল হকও ছিলেন বিজিএমইএর সভাপতি। পরবর্তীতে ব্যবসায়ী-শিল্পপতিদের শীর্ষ সংগঠন বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশন-এফবিসিসিআই এবং দক্ষিণ এশিয়ার ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন সার্ক চেম্বারেরও সভাপতি ছিলেন আনিসুল হক। 

ড. রুবানা হক বললেন, বিজিএমইএ নিয়ে অনেক দূর যেতে চাই। আগামীতে আরও পড়তে চাই। পড়াতে চাই। মানুষের উপকার করতে চাই। রাজনীতি কখনো চিন্তা করিনি। তবে আমাদের সবারই রাজনৈতিক দর্শন আছে। মানুষের কল্যাণ আমাকে টানছে। এক ধরনের সামাজিক দায়বদ্ধতা আছে। মানুষকে ভালো রাখতে চাই। আমি স্বপ্ন দেখি না। কিন্তু আশা করি। তরুণদের বলব- সাহসটা রাখেন। মানুষের কাজ বড়। ভয় পাবেন না। ভালো মেনটর খুঁজে দেখুন। আমরা কেউ সাদা না। সাদাকালোর মাঝে ধূসর।

যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদ মাধ্যম বিবিসি জরিপে শত নারী উদ্যোক্তার তালিকায় স্থান পাওয়া রুবানা হকের কবি হিসেবেও খ্যাতি আছে। তার ইংরেজি কাব্যগ্রন্থ ‘টাইম অব মাই লাইফ’র জন্য ২০০৬ সালে পেয়েছেন সার্ক সাহিত্য পুরস্কার। শৈশব থেকেই শিল্প-সাহিত্য ও সংস্কৃতি চর্চার সঙ্গে জড়িত রুবানা হক দেশসেরা বিতার্কিকও ছিলেন। দেশের অন্যতম পোশাকশিল্প প্রতিষ্ঠান মোহাম্মাদী গ্রুপের এই ব্যবস্থাপনা পরিচালক তথ্য-প্রযুক্তি, আবাসন, গণমাধ্যম ও জ্বালানি খাতের ব্যবসার সঙ্গে জড়িত।

ব্যবসায়িক জীবনটা কীভাবে শুরু করলেন- জানতে চাইলে স্মৃতিরোমন্থন করতে গিয়ে ড. রুবানা হক বলেন, আমি শুরুতে ব্যবসায় আসি ১৯৯০ সালের শুরুর দিকে। তখন কাপড় কাটতাম। তবে আনুষ্ঠানিকভাবে ব্যবসায় যোগ দিই ১৯৯৫ সালে। ’৯৭ সাল থেকে পুরোপুরি ব্যবসা করছি। তখনো আমার কোনো পদ ছিল না। কিন্তু পার্টনারদের সঙ্গে আলাদা হওয়ার পরে আমি ব্যবস্থাপনা পরিচালক হয়েছি মোহাম্মদী গ্রুপের। আনিস (আনিসুল হক) ’৯৬ সাল থেকে বিজিএমইএ নিয়ে আস্তে আস্তে ব্যস্ত হয়ে পড়ে। আমার ওপর হাল ছেড়ে দেয়। তখন আমরা ব্যবসা সম্প্রসারণ শুরু করি। টেকনো ভিস্তা নামে তথ্য-প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান গড়েছি। ক্যাবল ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি যাদু কলাম। রিয়েল এস্টেট ছোট ছোট প্রকল্প করেছি। এখন আমরা বড় প্রকল্প করছি। ১৯৯৮ সালে ছোট সন্তান অসুস্থ হলে যুক্তরাষ্ট্রের বস্টনে থাকতাম। তখন অনেক ব্যবসা সম্প্রসারণ করেছি। ২০০২ সালে ছেলেটা চলে যাওয়ার ১৫ দিনের মাথায় আমি হংকংয়ে গিয়ে পূর্ণ মিটিং করেছি। সকালে নাস্তার টেবিলে চোখ মুছতাম। দুপুরে মিটিং করতাম।

কীভাবে দিন চলে যায়, বলতে এক দীর্ঘশ্বাস নিয়ে তিনি বলেন, খুব চাপে আছি। এত কাজের চাপ কীভাবে সামলাচ্ছি জানি না। তবে চাচ্ছি না আমার অবস্থা আনিসের মতো হোক। সাহস কীভাবে পাচ্ছি জানি না। আমার মা বলতেন ঝড় যখন আসবে, তখন ঝড় সামলাও। পড়ে কেঁদো। মায়ের এই থিউরি প্রয়োগের চেষ্টা করছি। তাই এখন প্রতিদিন চেষ্টা করছি, নিজের পোশাকশিল্প খাতটাকে সামলাই। পড়ে দেখা যাবে কী হয়।

ব্যবসায় আত্মবিশ্বাস জন্মানোর গল্প বলতে গিয়ে ড. রুবানা হক বলেন, আমি সব সময় আত্মবিশ্বাসী। যোগাযোগে ভালো ছিলাম। এখন অতটা নেই। আমি শুটকেসে স্যাম্পল নিয়ে ব্যবসা করতাম। নিজেই স্যাম্পল দেখাতাম। হক সাহেবকে দেখতাম শার্টও আয়রণ করে ক্রেতাদের সামনে দেয়। আসলে এই জিনিসটা সব সময় মনে পড়েছে যে-  নিজে না করলে হয় না। কারও ওপর নির্ভর করতাম না। পোশাকশিল্পে কোটা নিয়ে চিন্তায় ছিলাম। তবে মূল্য সংযোজন নিয়ে চিন্তায় ছিলাম। এখনো আছি। এই সংকটটা রয়েই গেছে।

সংস্কৃতি অঙ্গন থেকে ব্যবসায় আসা প্রসঙ্গ তুলে ধরে ড. রুবানা হক বলেন, আমি পারদর্শী ব্যবসায়ী নই। সাধারণ মানুষের মতো চিন্তাভাবনা করি। মানুষের কল্যাণ করাটা জরুরি। ১৯৯০ সালের শুরুর দিকে আনিসের শরীর খারাপ হয়। তখন চিকিৎসক বললেন আপনি কেন হাল ধরছেন না। তখন হক সাহেব বললেন চলে আসো ব্যবসায়। আনিসের সঙ্গে ব্যবসার অনেক পার্টনার ছিল। ব্যবসায় এসে আমি শুরুতে মাটিতে বসে কাপড় কাটতাম। দুই বছরের মধ্যে আস্তে আস্তে পার্টনারদের সঙ্গে আমরা আলাদা হলাম। তখন চার লাইনের পোশাক কারখানা ছিল। সেটাই কেমন করে যেন বড় হয়ে গেল। মাত্র ৪০০ শ্রমিক নিয়ে কাজ করতাম। এখন ১৫ হাজার শ্রমিক কাজ করছে। দায়িত্ব নিয়ে কাজ করেছি। সংসার, ব্যবসায় জড়িত মানুষজন নিয়েই বেশি ভেবেছি। সংসার নিয়ে চিন্তা করতে গিয়ে এত মার খেয়েছি জীবনে। যার জন্য সমাজ নিয়ে চিন্তা করাটা আমার দায়িত্ব। আমি খুব মধ্যবিত্ত পরিবার থেকে এসেছি। ওই সংগ্রামটা আমার জন্য জরুরি। আমার বাবা বলতেন কষ্টে কেষ্ট মেলে। আমার মনে হয় অনেক কিছু হারালে, অনেক সংগ্রামের মধ্যদিয়ে গেলে আসলে মানুষ বোধ হয় অন্যকে ভাবতে পারে। আমি ভালো মানুষ নই, কিন্তু আমি ভালো হতে চাই। আমি ভালো হওয়ার যাত্রাটাকে বিশ্বাস করি।

বিবিসি জরিপে শত নারী উদ্যোক্তার তালিকায় স্থান পাওয়ার গল্প বলতে গিয়ে এই নারী উদ্যোক্তা বলেন, ১০০ জন নারীর মধ্যে ১০ জনকে ওরা বিশেষ মেনটর হিসেবে বিবেচনা করল। কম্বোডিয়ার এক মেয়ের দায়িত্ব দেওয়া হলো আমাকে। ওর খুব শখ ফ্যাশন ডিজাইনার হওয়ার। আমি তখন মেয়েটির সঙ্গে কম্বোডিয়াতে দেখা করলাম। ওর ডিজাইন দেখলাম। গিয়ে দেখলাম মেয়েটি রাস্তা থেকে কুড়িয়ে খেত। তার ডিজাইন একটি এনজিওর নজরে আসে। মেয়ে তখন এনজিওর বাচ্চাদের সঙ্গে থাকত। কিন্তু মেয়েটি সব সময় স্বপ্ন দেখত সে বড় ডিজাইনার হবে। সেই মেয়েটিকে ঢাকায় এনে আমার কারখানায় নিয়ে যাই। মেয়েটির তৈরি ডিজাইন আমি প্রাইমার্কের কাছে বিক্রিও করেছি। পড়ে মেয়েটিকে উপহার হিসেবে ৫ হাজার ডলারও দিয়েছিলাম। সেই মেয়েটি কিন্তু এখন কম্বোডিয়াতে কাজ করে। ওর জীবন ঘুরে যাওয়াটা আমার জীবনে অনেক আনন্দ দিয়েছে।

আরেকটা তৃপ্তি হলো- আমার কারখানার শ্রমিক সাথী এশিয়ান ইউনিভার্সিটি ফর উইমেনে অর্থনীতিতে পড়ছে। সেই সাথী আগামী বছর গ্রাজুয়েশন করবে। কী সুন্দর ইংরেজিতে কথা বলছে সাথী। তার কী দাপট। কী সুন্দর কথা বলে। আমার কারখানায় ইন্টার্নি করে গেল। আমি চোখের পানি ধরে রাখতে পারিনি। আসলে আগামী বছর সাথী যখন গ্রাজুয়েট হবে, সেই মুহূর্তটা হবে আমার জন্য আনন্দের। আমি সেই মুহূর্তের জন্য অপেক্ষা করছি। আসলে এই কয়েকটি ঘটনা আমার জীবনকে বদলে দিয়েছে। এমন ১০ জন শ্রমিক পড়ছে। এটা ভালো লাগছে।

শৈশবের এলোমেলো ভাবনাগুলো সম্পর্কে তিনি বলেন, ছোট বেলায় সবসময় ভাবতাম সাংবাদিক হব। জানি না কেন চেয়েছিলাম। তখন দেয়াল পত্রিকা করতাম। একবার ঠিক করেছিলাম দেয়াল পত্রিকা করব। শিশুদের জন্য ম্যাগাজিন করব। স্কুলের দেয়াল পত্রিকা খুব মিস করছি। দেয়াল পত্রিকায় মজার মজার গল্প লিখতাম। আমরা অনেক বড় বড় দেয়াল পত্রিকা করতাম। যদিও ৬ ফুটের বেশি করতে বারণ ছিল। তারপরও মনে হতো ক্যানভাসটা বিশাল বড় করব। দেয়াল পত্রিকার ভিতর টুমোরো পিপল নামে একটা ম্যাগাজিন করার স্বপ্ন দেখতাম। আগামীর বাচ্চাদের নিয়ে পত্রিকা করার স্বপ্নটা পূরণ হয়নি। তবে কেন জানি আগামীকে নিয়ে ভাবতে ভালো লাগে। আগামীর দিকে তাকিয়ে আজকের যত ঝড়ঝন্ডা চলছে, এগুলোকে আমরা মোটামুটি অতিক্রম করব। এগিয়ে যাব। আসলে ঝামেলা সামলাতে সাহস লাগে।

আমি চাই ঢাকা শহরের প্রতিটি দেয়াল যেন জ্বলে ওঠে। এমনকি আমাদের কারখানা প্রাঙ্গণে দেয়াল পত্রিকা হোক। আমার শ্রমিকরা সেখানে ছবি আঁকুক। দুই লাইনের কবিতা লিখুক। কিছু তুলি রাখলাম। যে যার মতো আঁকুক। ওরাও স্বাধীন। ওরাও আঁকতে পারে।  আমাদের অনেক মজার সময় গেছে। সবই তো ফোনে। কারও মনে নেই কিছু।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
রাশিয়ার তেল শোধনাগারে হামলার দাবি ইউক্রেনের
রাশিয়ার তেল শোধনাগারে হামলার দাবি ইউক্রেনের

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

আবু সাঈদ হত্যা: সাবেক ভিসিসহ ৩০ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য আজ
আবু সাঈদ হত্যা: সাবেক ভিসিসহ ৩০ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য আজ

১৭ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বিহারের নতুন বিধায়কদের ৯০ শতাংশই কোটিপতি
বিহারের নতুন বিধায়কদের ৯০ শতাংশই কোটিপতি

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবার জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে চায় কমিশন : সিইসি
সবার জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে চায় কমিশন : সিইসি

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

এমবাপ্পেকে ছাড়াই রাতে মাঠে নামছে ফ্রান্স
এমবাপ্পেকে ছাড়াই রাতে মাঠে নামছে ফ্রান্স

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভারী বৃষ্টি: বিপর্যস্ত ক্যাম্প বাসিন্দাদের তাঁবু সঙ্কট
গাজায় ভারী বৃষ্টি: বিপর্যস্ত ক্যাম্প বাসিন্দাদের তাঁবু সঙ্কট

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউ ইস্কাটন রোডে ফ্লাইওভার থেকে ছোড়া ককটেলে পথচারী আহত
নিউ ইস্কাটন রোডে ফ্লাইওভার থেকে ছোড়া ককটেলে পথচারী আহত

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

মাদারীপুরে গাছ ফেলে সড়ক অবরোধ
মাদারীপুরে গাছ ফেলে সড়ক অবরোধ

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড : খাতা চ্যালেঞ্জে ফেল থেকে পাস ৪৫ শিক্ষার্থী
মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড : খাতা চ্যালেঞ্জে ফেল থেকে পাস ৪৫ শিক্ষার্থী

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আরও ১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর করলো ইসরায়েল
আরও ১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর করলো ইসরায়েল

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নিচে সবুজায়ন করার উদ্যোগ
এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নিচে সবুজায়ন করার উদ্যোগ

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

৬ দলের সঙ্গে সংলাপে ইসি
৬ দলের সঙ্গে সংলাপে ইসি

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে জেন-জির বিক্ষোভ, পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে আহত ১২০
মেক্সিকোতে জেন-জির বিক্ষোভ, পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে আহত ১২০

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা বোর্ডে পুনর্নিরীক্ষায় নতুন জিপিএ–৫ পেল ২০১ শিক্ষার্থী
ঢাকা বোর্ডে পুনর্নিরীক্ষায় নতুন জিপিএ–৫ পেল ২০১ শিক্ষার্থী

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বিদায়ী জেলা প্রশাসককে সংবর্ধনা দিল ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব
বিদায়ী জেলা প্রশাসককে সংবর্ধনা দিল ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে খতমে হিফজুল কুরআন ও আলিমিয়্যাহ গ্র্যাজুয়েশন অনুষ্ঠান
সিডনিতে খতমে হিফজুল কুরআন ও আলিমিয়্যাহ গ্র্যাজুয়েশন অনুষ্ঠান

৫৪ মিনিট আগে | পরবাস

চোখ বন্ধ, হাসি নেই: এক ক্লিকেই ঠিক করবে গুগল ফটোস
চোখ বন্ধ, হাসি নেই: এক ক্লিকেই ঠিক করবে গুগল ফটোস

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাজা-মধ্যপ্রাচ্য নিয়ে পুতিন-নেতানিয়াহু ফোনালাপ
গাজা-মধ্যপ্রাচ্য নিয়ে পুতিন-নেতানিয়াহু ফোনালাপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্স মঞ্চে কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চে কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বকাপের জন্য ‘মাস্টার প্ল্যান’ জানালেন ব্রাজিল কোচ
বিশ্বকাপের জন্য ‘মাস্টার প্ল্যান’ জানালেন ব্রাজিল কোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আন্তর্জাতিক সহনশীলতা দিবস আজ
আন্তর্জাতিক সহনশীলতা দিবস আজ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে উডকে নিয়ে শঙ্কা নেই
অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে উডকে নিয়ে শঙ্কা নেই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে অ্যাম্বুলেন্স ও বাসে আগুন
সিলেটে অ্যাম্বুলেন্স ও বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গাজাকে বিভক্ত করার পরিকল্পনা, পুনর্গঠন ও নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা
গাজাকে বিভক্ত করার পরিকল্পনা, পুনর্গঠন ও নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চোটে ইডেন টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন শুভমান গিল
চোটে ইডেন টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন শুভমান গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের
চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামিন পেলেন হিরো আলম
জামিন পেলেন হিরো আলম

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা
তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা