শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০১৯

বিজনেস আইকন রুবানা হক

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বিজনেস আইকন রুবানা হক

জীবন তার দেখতে যত নির্মল, সুন্দর, সফল, সাজানো, পেছনের লড়াইটা তার চেয়েও কঠিন। তবে শৈশব থেকেই ছিলেন ভালো ছাত্রী। দেশসেরা মেধাবীদের একজন। টিউশনি করে লেখাপড়া করেছেন স্কুলজীবন থেকেই। প্রচন্ড আত্মবিশ্বাসী, অদম্য সাহসী, দৃঢ় প্রত্যয়ী আজকের সফল ব্যবসায়ী আইকন ও বিজিএমইএর প্রেসিডেন্ট রুবানা হকের কথা বলছি। তিনি হতে চেয়েছিলেন সাংবাদিক। সাদা-কালো যুগের সফল টিভি উপস্থাপিকা থেকে হয়েছেন নাগরিক টিভির মালিক ও শিল্পপতি। ফ্যাশনে, রুচিতে, ব্যক্তিত্বে, রূপে-গুণে দ্যুতি ছড়ানো এই বিদুষী রমণী একজন মানবিক মানুষও। কবির হৃদয়, শিল্পীর হৃদয় দিয়ে তার ঘর সাজিয়েছেন দেশে দেশে ঘুরে সংগ্রহ করা অ্যান্টিক সামগ্রীতে। দুস্থ, অসহায়দের যেমন সাহায্য করেন তেমনি অনাথ শিশুদেরও লেখাপড়ার খরচ জোগান নীরবে।  ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে লেখাপড়ায় ছেদ পড়েছিল সেই এক কঠিন সময় রাজনীতির। কিন্তু দমেননি। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডক্টরেট করেন রুবানা হক।  তার সঙ্গে কথা বলেছেন - রুহুল আমিন রাসেল

 

‘নয় নয় এ মধু খেলা’ কিংবা ‘আমি বহু বাসনায় প্রাণপণে চাই/ বঞ্চিত করে বাঁচালে মোরে’ নিজের খুব প্রিয় এই গান গুনগুনিয়ে গাইতে ভালোবাসেন ড. রুবানা হক। শৈশব শুরু করেছিলেন টিউশনিতে। হতে চেয়েছেন সাংবাদিক। এখন তিনি কেবল ব্যবসাই করছেন না। দৃঢ়তার সঙ্গে নেতৃত্ব দিচ্ছেন রপ্তানি আয়ের প্রধান খাত তৈরি পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুত ও রপ্তানিকারক সমিতি-বিজিএমইএর প্রথম নারী সভাপতি হিসেবেও।

আগামীতে পোশাকশিল্পকে অনেক দূর এগিয়ে নিতে চান মোহাম্মদী গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. রুবানা হক। তিনি ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন- ডিএনসিসির প্রয়াত মেয়র আনিসুল হকের স্ত্রী। আনিসুল হকও ছিলেন বিজিএমইএর সভাপতি। পরবর্তীতে ব্যবসায়ী-শিল্পপতিদের শীর্ষ সংগঠন বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশন-এফবিসিসিআই এবং দক্ষিণ এশিয়ার ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন সার্ক চেম্বারেরও সভাপতি ছিলেন আনিসুল হক। 

ড. রুবানা হক বললেন, বিজিএমইএ নিয়ে অনেক দূর যেতে চাই। আগামীতে আরও পড়তে চাই। পড়াতে চাই। মানুষের উপকার করতে চাই। রাজনীতি কখনো চিন্তা করিনি। তবে আমাদের সবারই রাজনৈতিক দর্শন আছে। মানুষের কল্যাণ আমাকে টানছে। এক ধরনের সামাজিক দায়বদ্ধতা আছে। মানুষকে ভালো রাখতে চাই। আমি স্বপ্ন দেখি না। কিন্তু আশা করি। তরুণদের বলব- সাহসটা রাখেন। মানুষের কাজ বড়। ভয় পাবেন না। ভালো মেনটর খুঁজে দেখুন। আমরা কেউ সাদা না। সাদাকালোর মাঝে ধূসর।

যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদ মাধ্যম বিবিসি জরিপে শত নারী উদ্যোক্তার তালিকায় স্থান পাওয়া রুবানা হকের কবি হিসেবেও খ্যাতি আছে। তার ইংরেজি কাব্যগ্রন্থ ‘টাইম অব মাই লাইফ’র জন্য ২০০৬ সালে পেয়েছেন সার্ক সাহিত্য পুরস্কার। শৈশব থেকেই শিল্প-সাহিত্য ও সংস্কৃতি চর্চার সঙ্গে জড়িত রুবানা হক দেশসেরা বিতার্কিকও ছিলেন। দেশের অন্যতম পোশাকশিল্প প্রতিষ্ঠান মোহাম্মাদী গ্রুপের এই ব্যবস্থাপনা পরিচালক তথ্য-প্রযুক্তি, আবাসন, গণমাধ্যম ও জ্বালানি খাতের ব্যবসার সঙ্গে জড়িত।

ব্যবসায়িক জীবনটা কীভাবে শুরু করলেন- জানতে চাইলে স্মৃতিরোমন্থন করতে গিয়ে ড. রুবানা হক বলেন, আমি শুরুতে ব্যবসায় আসি ১৯৯০ সালের শুরুর দিকে। তখন কাপড় কাটতাম। তবে আনুষ্ঠানিকভাবে ব্যবসায় যোগ দিই ১৯৯৫ সালে। ’৯৭ সাল থেকে পুরোপুরি ব্যবসা করছি। তখনো আমার কোনো পদ ছিল না। কিন্তু পার্টনারদের সঙ্গে আলাদা হওয়ার পরে আমি ব্যবস্থাপনা পরিচালক হয়েছি মোহাম্মদী গ্রুপের। আনিস (আনিসুল হক) ’৯৬ সাল থেকে বিজিএমইএ নিয়ে আস্তে আস্তে ব্যস্ত হয়ে পড়ে। আমার ওপর হাল ছেড়ে দেয়। তখন আমরা ব্যবসা সম্প্রসারণ শুরু করি। টেকনো ভিস্তা নামে তথ্য-প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান গড়েছি। ক্যাবল ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি যাদু কলাম। রিয়েল এস্টেট ছোট ছোট প্রকল্প করেছি। এখন আমরা বড় প্রকল্প করছি। ১৯৯৮ সালে ছোট সন্তান অসুস্থ হলে যুক্তরাষ্ট্রের বস্টনে থাকতাম। তখন অনেক ব্যবসা সম্প্রসারণ করেছি। ২০০২ সালে ছেলেটা চলে যাওয়ার ১৫ দিনের মাথায় আমি হংকংয়ে গিয়ে পূর্ণ মিটিং করেছি। সকালে নাস্তার টেবিলে চোখ মুছতাম। দুপুরে মিটিং করতাম।

কীভাবে দিন চলে যায়, বলতে এক দীর্ঘশ্বাস নিয়ে তিনি বলেন, খুব চাপে আছি। এত কাজের চাপ কীভাবে সামলাচ্ছি জানি না। তবে চাচ্ছি না আমার অবস্থা আনিসের মতো হোক। সাহস কীভাবে পাচ্ছি জানি না। আমার মা বলতেন ঝড় যখন আসবে, তখন ঝড় সামলাও। পড়ে কেঁদো। মায়ের এই থিউরি প্রয়োগের চেষ্টা করছি। তাই এখন প্রতিদিন চেষ্টা করছি, নিজের পোশাকশিল্প খাতটাকে সামলাই। পড়ে দেখা যাবে কী হয়।

ব্যবসায় আত্মবিশ্বাস জন্মানোর গল্প বলতে গিয়ে ড. রুবানা হক বলেন, আমি সব সময় আত্মবিশ্বাসী। যোগাযোগে ভালো ছিলাম। এখন অতটা নেই। আমি শুটকেসে স্যাম্পল নিয়ে ব্যবসা করতাম। নিজেই স্যাম্পল দেখাতাম। হক সাহেবকে দেখতাম শার্টও আয়রণ করে ক্রেতাদের সামনে দেয়। আসলে এই জিনিসটা সব সময় মনে পড়েছে যে-  নিজে না করলে হয় না। কারও ওপর নির্ভর করতাম না। পোশাকশিল্পে কোটা নিয়ে চিন্তায় ছিলাম। তবে মূল্য সংযোজন নিয়ে চিন্তায় ছিলাম। এখনো আছি। এই সংকটটা রয়েই গেছে।

সংস্কৃতি অঙ্গন থেকে ব্যবসায় আসা প্রসঙ্গ তুলে ধরে ড. রুবানা হক বলেন, আমি পারদর্শী ব্যবসায়ী নই। সাধারণ মানুষের মতো চিন্তাভাবনা করি। মানুষের কল্যাণ করাটা জরুরি। ১৯৯০ সালের শুরুর দিকে আনিসের শরীর খারাপ হয়। তখন চিকিৎসক বললেন আপনি কেন হাল ধরছেন না। তখন হক সাহেব বললেন চলে আসো ব্যবসায়। আনিসের সঙ্গে ব্যবসার অনেক পার্টনার ছিল। ব্যবসায় এসে আমি শুরুতে মাটিতে বসে কাপড় কাটতাম। দুই বছরের মধ্যে আস্তে আস্তে পার্টনারদের সঙ্গে আমরা আলাদা হলাম। তখন চার লাইনের পোশাক কারখানা ছিল। সেটাই কেমন করে যেন বড় হয়ে গেল। মাত্র ৪০০ শ্রমিক নিয়ে কাজ করতাম। এখন ১৫ হাজার শ্রমিক কাজ করছে। দায়িত্ব নিয়ে কাজ করেছি। সংসার, ব্যবসায় জড়িত মানুষজন নিয়েই বেশি ভেবেছি। সংসার নিয়ে চিন্তা করতে গিয়ে এত মার খেয়েছি জীবনে। যার জন্য সমাজ নিয়ে চিন্তা করাটা আমার দায়িত্ব। আমি খুব মধ্যবিত্ত পরিবার থেকে এসেছি। ওই সংগ্রামটা আমার জন্য জরুরি। আমার বাবা বলতেন কষ্টে কেষ্ট মেলে। আমার মনে হয় অনেক কিছু হারালে, অনেক সংগ্রামের মধ্যদিয়ে গেলে আসলে মানুষ বোধ হয় অন্যকে ভাবতে পারে। আমি ভালো মানুষ নই, কিন্তু আমি ভালো হতে চাই। আমি ভালো হওয়ার যাত্রাটাকে বিশ্বাস করি।

বিবিসি জরিপে শত নারী উদ্যোক্তার তালিকায় স্থান পাওয়ার গল্প বলতে গিয়ে এই নারী উদ্যোক্তা বলেন, ১০০ জন নারীর মধ্যে ১০ জনকে ওরা বিশেষ মেনটর হিসেবে বিবেচনা করল। কম্বোডিয়ার এক মেয়ের দায়িত্ব দেওয়া হলো আমাকে। ওর খুব শখ ফ্যাশন ডিজাইনার হওয়ার। আমি তখন মেয়েটির সঙ্গে কম্বোডিয়াতে দেখা করলাম। ওর ডিজাইন দেখলাম। গিয়ে দেখলাম মেয়েটি রাস্তা থেকে কুড়িয়ে খেত। তার ডিজাইন একটি এনজিওর নজরে আসে। মেয়ে তখন এনজিওর বাচ্চাদের সঙ্গে থাকত। কিন্তু মেয়েটি সব সময় স্বপ্ন দেখত সে বড় ডিজাইনার হবে। সেই মেয়েটিকে ঢাকায় এনে আমার কারখানায় নিয়ে যাই। মেয়েটির তৈরি ডিজাইন আমি প্রাইমার্কের কাছে বিক্রিও করেছি। পড়ে মেয়েটিকে উপহার হিসেবে ৫ হাজার ডলারও দিয়েছিলাম। সেই মেয়েটি কিন্তু এখন কম্বোডিয়াতে কাজ করে। ওর জীবন ঘুরে যাওয়াটা আমার জীবনে অনেক আনন্দ দিয়েছে।

আরেকটা তৃপ্তি হলো- আমার কারখানার শ্রমিক সাথী এশিয়ান ইউনিভার্সিটি ফর উইমেনে অর্থনীতিতে পড়ছে। সেই সাথী আগামী বছর গ্রাজুয়েশন করবে। কী সুন্দর ইংরেজিতে কথা বলছে সাথী। তার কী দাপট। কী সুন্দর কথা বলে। আমার কারখানায় ইন্টার্নি করে গেল। আমি চোখের পানি ধরে রাখতে পারিনি। আসলে আগামী বছর সাথী যখন গ্রাজুয়েট হবে, সেই মুহূর্তটা হবে আমার জন্য আনন্দের। আমি সেই মুহূর্তের জন্য অপেক্ষা করছি। আসলে এই কয়েকটি ঘটনা আমার জীবনকে বদলে দিয়েছে। এমন ১০ জন শ্রমিক পড়ছে। এটা ভালো লাগছে।

শৈশবের এলোমেলো ভাবনাগুলো সম্পর্কে তিনি বলেন, ছোট বেলায় সবসময় ভাবতাম সাংবাদিক হব। জানি না কেন চেয়েছিলাম। তখন দেয়াল পত্রিকা করতাম। একবার ঠিক করেছিলাম দেয়াল পত্রিকা করব। শিশুদের জন্য ম্যাগাজিন করব। স্কুলের দেয়াল পত্রিকা খুব মিস করছি। দেয়াল পত্রিকায় মজার মজার গল্প লিখতাম। আমরা অনেক বড় বড় দেয়াল পত্রিকা করতাম। যদিও ৬ ফুটের বেশি করতে বারণ ছিল। তারপরও মনে হতো ক্যানভাসটা বিশাল বড় করব। দেয়াল পত্রিকার ভিতর টুমোরো পিপল নামে একটা ম্যাগাজিন করার স্বপ্ন দেখতাম। আগামীর বাচ্চাদের নিয়ে পত্রিকা করার স্বপ্নটা পূরণ হয়নি। তবে কেন জানি আগামীকে নিয়ে ভাবতে ভালো লাগে। আগামীর দিকে তাকিয়ে আজকের যত ঝড়ঝন্ডা চলছে, এগুলোকে আমরা মোটামুটি অতিক্রম করব। এগিয়ে যাব। আসলে ঝামেলা সামলাতে সাহস লাগে।

আমি চাই ঢাকা শহরের প্রতিটি দেয়াল যেন জ্বলে ওঠে। এমনকি আমাদের কারখানা প্রাঙ্গণে দেয়াল পত্রিকা হোক। আমার শ্রমিকরা সেখানে ছবি আঁকুক। দুই লাইনের কবিতা লিখুক। কিছু তুলি রাখলাম। যে যার মতো আঁকুক। ওরাও স্বাধীন। ওরাও আঁকতে পারে।  আমাদের অনেক মজার সময় গেছে। সবই তো ফোনে। কারও মনে নেই কিছু।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
চোট নিয়েই শুটিংয়ে ফিরলেন শ্রদ্ধা
চোট নিয়েই শুটিংয়ে ফিরলেন শ্রদ্ধা

এই মাত্র | শোবিজ

মোহাম্মদপুরে অপহরণ ও নির্যাতনের মামলায় গ্রেপ্তার ৯
মোহাম্মদপুরে অপহরণ ও নির্যাতনের মামলায় গ্রেপ্তার ৯

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

অবিশ্বাস্য রেকর্ডটি শুধুই মেসির
অবিশ্বাস্য রেকর্ডটি শুধুই মেসির

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন পর্যন্ত এনআইডি সংশোধন বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত ইসির
নির্বাচন পর্যন্ত এনআইডি সংশোধন বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত ইসির

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ঝিনাইদহে উদ্ধারকৃত ১৬ ককটেল ধ্বংস করল বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট
ঝিনাইদহে উদ্ধারকৃত ১৬ ককটেল ধ্বংস করল বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভেনেজুয়েলায় সামরিক পদক্ষেপের বিরোধিতা করেন বেশিরভাগ আমেরিকান: জরিপ
ভেনেজুয়েলায় সামরিক পদক্ষেপের বিরোধিতা করেন বেশিরভাগ আমেরিকান: জরিপ

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির নারীসহ চার শিক্ষার্থীকে মারধর
জবির নারীসহ চার শিক্ষার্থীকে মারধর

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মেহেরপুরে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা আটক
মেহেরপুরে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা আটক

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ছিল সবার সঙ্গে প্রতারণা’
‘আওয়ামী লীগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ছিল সবার সঙ্গে প্রতারণা’

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ
হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ

৫৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম
দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!
অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন
‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭
রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি
মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন
বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ
ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল
সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা
নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর
নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন
অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান
বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক
বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি
সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?
ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে