শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০১৯

বিজনেস আইকন রুবানা হক

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বিজনেস আইকন রুবানা হক

জীবন তার দেখতে যত নির্মল, সুন্দর, সফল, সাজানো, পেছনের লড়াইটা তার চেয়েও কঠিন। তবে শৈশব থেকেই ছিলেন ভালো ছাত্রী। দেশসেরা মেধাবীদের একজন। টিউশনি করে লেখাপড়া করেছেন স্কুলজীবন থেকেই। প্রচন্ড আত্মবিশ্বাসী, অদম্য সাহসী, দৃঢ় প্রত্যয়ী আজকের সফল ব্যবসায়ী আইকন ও বিজিএমইএর প্রেসিডেন্ট রুবানা হকের কথা বলছি। তিনি হতে চেয়েছিলেন সাংবাদিক। সাদা-কালো যুগের সফল টিভি উপস্থাপিকা থেকে হয়েছেন নাগরিক টিভির মালিক ও শিল্পপতি। ফ্যাশনে, রুচিতে, ব্যক্তিত্বে, রূপে-গুণে দ্যুতি ছড়ানো এই বিদুষী রমণী একজন মানবিক মানুষও। কবির হৃদয়, শিল্পীর হৃদয় দিয়ে তার ঘর সাজিয়েছেন দেশে দেশে ঘুরে সংগ্রহ করা অ্যান্টিক সামগ্রীতে। দুস্থ, অসহায়দের যেমন সাহায্য করেন তেমনি অনাথ শিশুদেরও লেখাপড়ার খরচ জোগান নীরবে।  ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে লেখাপড়ায় ছেদ পড়েছিল সেই এক কঠিন সময় রাজনীতির। কিন্তু দমেননি। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডক্টরেট করেন রুবানা হক।  তার সঙ্গে কথা বলেছেন - রুহুল আমিন রাসেল

 

‘নয় নয় এ মধু খেলা’ কিংবা ‘আমি বহু বাসনায় প্রাণপণে চাই/ বঞ্চিত করে বাঁচালে মোরে’ নিজের খুব প্রিয় এই গান গুনগুনিয়ে গাইতে ভালোবাসেন ড. রুবানা হক। শৈশব শুরু করেছিলেন টিউশনিতে। হতে চেয়েছেন সাংবাদিক। এখন তিনি কেবল ব্যবসাই করছেন না। দৃঢ়তার সঙ্গে নেতৃত্ব দিচ্ছেন রপ্তানি আয়ের প্রধান খাত তৈরি পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুত ও রপ্তানিকারক সমিতি-বিজিএমইএর প্রথম নারী সভাপতি হিসেবেও।

আগামীতে পোশাকশিল্পকে অনেক দূর এগিয়ে নিতে চান মোহাম্মদী গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. রুবানা হক। তিনি ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন- ডিএনসিসির প্রয়াত মেয়র আনিসুল হকের স্ত্রী। আনিসুল হকও ছিলেন বিজিএমইএর সভাপতি। পরবর্তীতে ব্যবসায়ী-শিল্পপতিদের শীর্ষ সংগঠন বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশন-এফবিসিসিআই এবং দক্ষিণ এশিয়ার ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন সার্ক চেম্বারেরও সভাপতি ছিলেন আনিসুল হক। 

ড. রুবানা হক বললেন, বিজিএমইএ নিয়ে অনেক দূর যেতে চাই। আগামীতে আরও পড়তে চাই। পড়াতে চাই। মানুষের উপকার করতে চাই। রাজনীতি কখনো চিন্তা করিনি। তবে আমাদের সবারই রাজনৈতিক দর্শন আছে। মানুষের কল্যাণ আমাকে টানছে। এক ধরনের সামাজিক দায়বদ্ধতা আছে। মানুষকে ভালো রাখতে চাই। আমি স্বপ্ন দেখি না। কিন্তু আশা করি। তরুণদের বলব- সাহসটা রাখেন। মানুষের কাজ বড়। ভয় পাবেন না। ভালো মেনটর খুঁজে দেখুন। আমরা কেউ সাদা না। সাদাকালোর মাঝে ধূসর।

যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদ মাধ্যম বিবিসি জরিপে শত নারী উদ্যোক্তার তালিকায় স্থান পাওয়া রুবানা হকের কবি হিসেবেও খ্যাতি আছে। তার ইংরেজি কাব্যগ্রন্থ ‘টাইম অব মাই লাইফ’র জন্য ২০০৬ সালে পেয়েছেন সার্ক সাহিত্য পুরস্কার। শৈশব থেকেই শিল্প-সাহিত্য ও সংস্কৃতি চর্চার সঙ্গে জড়িত রুবানা হক দেশসেরা বিতার্কিকও ছিলেন। দেশের অন্যতম পোশাকশিল্প প্রতিষ্ঠান মোহাম্মাদী গ্রুপের এই ব্যবস্থাপনা পরিচালক তথ্য-প্রযুক্তি, আবাসন, গণমাধ্যম ও জ্বালানি খাতের ব্যবসার সঙ্গে জড়িত।

ব্যবসায়িক জীবনটা কীভাবে শুরু করলেন- জানতে চাইলে স্মৃতিরোমন্থন করতে গিয়ে ড. রুবানা হক বলেন, আমি শুরুতে ব্যবসায় আসি ১৯৯০ সালের শুরুর দিকে। তখন কাপড় কাটতাম। তবে আনুষ্ঠানিকভাবে ব্যবসায় যোগ দিই ১৯৯৫ সালে। ’৯৭ সাল থেকে পুরোপুরি ব্যবসা করছি। তখনো আমার কোনো পদ ছিল না। কিন্তু পার্টনারদের সঙ্গে আলাদা হওয়ার পরে আমি ব্যবস্থাপনা পরিচালক হয়েছি মোহাম্মদী গ্রুপের। আনিস (আনিসুল হক) ’৯৬ সাল থেকে বিজিএমইএ নিয়ে আস্তে আস্তে ব্যস্ত হয়ে পড়ে। আমার ওপর হাল ছেড়ে দেয়। তখন আমরা ব্যবসা সম্প্রসারণ শুরু করি। টেকনো ভিস্তা নামে তথ্য-প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান গড়েছি। ক্যাবল ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি যাদু কলাম। রিয়েল এস্টেট ছোট ছোট প্রকল্প করেছি। এখন আমরা বড় প্রকল্প করছি। ১৯৯৮ সালে ছোট সন্তান অসুস্থ হলে যুক্তরাষ্ট্রের বস্টনে থাকতাম। তখন অনেক ব্যবসা সম্প্রসারণ করেছি। ২০০২ সালে ছেলেটা চলে যাওয়ার ১৫ দিনের মাথায় আমি হংকংয়ে গিয়ে পূর্ণ মিটিং করেছি। সকালে নাস্তার টেবিলে চোখ মুছতাম। দুপুরে মিটিং করতাম।

কীভাবে দিন চলে যায়, বলতে এক দীর্ঘশ্বাস নিয়ে তিনি বলেন, খুব চাপে আছি। এত কাজের চাপ কীভাবে সামলাচ্ছি জানি না। তবে চাচ্ছি না আমার অবস্থা আনিসের মতো হোক। সাহস কীভাবে পাচ্ছি জানি না। আমার মা বলতেন ঝড় যখন আসবে, তখন ঝড় সামলাও। পড়ে কেঁদো। মায়ের এই থিউরি প্রয়োগের চেষ্টা করছি। তাই এখন প্রতিদিন চেষ্টা করছি, নিজের পোশাকশিল্প খাতটাকে সামলাই। পড়ে দেখা যাবে কী হয়।

ব্যবসায় আত্মবিশ্বাস জন্মানোর গল্প বলতে গিয়ে ড. রুবানা হক বলেন, আমি সব সময় আত্মবিশ্বাসী। যোগাযোগে ভালো ছিলাম। এখন অতটা নেই। আমি শুটকেসে স্যাম্পল নিয়ে ব্যবসা করতাম। নিজেই স্যাম্পল দেখাতাম। হক সাহেবকে দেখতাম শার্টও আয়রণ করে ক্রেতাদের সামনে দেয়। আসলে এই জিনিসটা সব সময় মনে পড়েছে যে-  নিজে না করলে হয় না। কারও ওপর নির্ভর করতাম না। পোশাকশিল্পে কোটা নিয়ে চিন্তায় ছিলাম। তবে মূল্য সংযোজন নিয়ে চিন্তায় ছিলাম। এখনো আছি। এই সংকটটা রয়েই গেছে।

সংস্কৃতি অঙ্গন থেকে ব্যবসায় আসা প্রসঙ্গ তুলে ধরে ড. রুবানা হক বলেন, আমি পারদর্শী ব্যবসায়ী নই। সাধারণ মানুষের মতো চিন্তাভাবনা করি। মানুষের কল্যাণ করাটা জরুরি। ১৯৯০ সালের শুরুর দিকে আনিসের শরীর খারাপ হয়। তখন চিকিৎসক বললেন আপনি কেন হাল ধরছেন না। তখন হক সাহেব বললেন চলে আসো ব্যবসায়। আনিসের সঙ্গে ব্যবসার অনেক পার্টনার ছিল। ব্যবসায় এসে আমি শুরুতে মাটিতে বসে কাপড় কাটতাম। দুই বছরের মধ্যে আস্তে আস্তে পার্টনারদের সঙ্গে আমরা আলাদা হলাম। তখন চার লাইনের পোশাক কারখানা ছিল। সেটাই কেমন করে যেন বড় হয়ে গেল। মাত্র ৪০০ শ্রমিক নিয়ে কাজ করতাম। এখন ১৫ হাজার শ্রমিক কাজ করছে। দায়িত্ব নিয়ে কাজ করেছি। সংসার, ব্যবসায় জড়িত মানুষজন নিয়েই বেশি ভেবেছি। সংসার নিয়ে চিন্তা করতে গিয়ে এত মার খেয়েছি জীবনে। যার জন্য সমাজ নিয়ে চিন্তা করাটা আমার দায়িত্ব। আমি খুব মধ্যবিত্ত পরিবার থেকে এসেছি। ওই সংগ্রামটা আমার জন্য জরুরি। আমার বাবা বলতেন কষ্টে কেষ্ট মেলে। আমার মনে হয় অনেক কিছু হারালে, অনেক সংগ্রামের মধ্যদিয়ে গেলে আসলে মানুষ বোধ হয় অন্যকে ভাবতে পারে। আমি ভালো মানুষ নই, কিন্তু আমি ভালো হতে চাই। আমি ভালো হওয়ার যাত্রাটাকে বিশ্বাস করি।

বিবিসি জরিপে শত নারী উদ্যোক্তার তালিকায় স্থান পাওয়ার গল্প বলতে গিয়ে এই নারী উদ্যোক্তা বলেন, ১০০ জন নারীর মধ্যে ১০ জনকে ওরা বিশেষ মেনটর হিসেবে বিবেচনা করল। কম্বোডিয়ার এক মেয়ের দায়িত্ব দেওয়া হলো আমাকে। ওর খুব শখ ফ্যাশন ডিজাইনার হওয়ার। আমি তখন মেয়েটির সঙ্গে কম্বোডিয়াতে দেখা করলাম। ওর ডিজাইন দেখলাম। গিয়ে দেখলাম মেয়েটি রাস্তা থেকে কুড়িয়ে খেত। তার ডিজাইন একটি এনজিওর নজরে আসে। মেয়ে তখন এনজিওর বাচ্চাদের সঙ্গে থাকত। কিন্তু মেয়েটি সব সময় স্বপ্ন দেখত সে বড় ডিজাইনার হবে। সেই মেয়েটিকে ঢাকায় এনে আমার কারখানায় নিয়ে যাই। মেয়েটির তৈরি ডিজাইন আমি প্রাইমার্কের কাছে বিক্রিও করেছি। পড়ে মেয়েটিকে উপহার হিসেবে ৫ হাজার ডলারও দিয়েছিলাম। সেই মেয়েটি কিন্তু এখন কম্বোডিয়াতে কাজ করে। ওর জীবন ঘুরে যাওয়াটা আমার জীবনে অনেক আনন্দ দিয়েছে।

আরেকটা তৃপ্তি হলো- আমার কারখানার শ্রমিক সাথী এশিয়ান ইউনিভার্সিটি ফর উইমেনে অর্থনীতিতে পড়ছে। সেই সাথী আগামী বছর গ্রাজুয়েশন করবে। কী সুন্দর ইংরেজিতে কথা বলছে সাথী। তার কী দাপট। কী সুন্দর কথা বলে। আমার কারখানায় ইন্টার্নি করে গেল। আমি চোখের পানি ধরে রাখতে পারিনি। আসলে আগামী বছর সাথী যখন গ্রাজুয়েট হবে, সেই মুহূর্তটা হবে আমার জন্য আনন্দের। আমি সেই মুহূর্তের জন্য অপেক্ষা করছি। আসলে এই কয়েকটি ঘটনা আমার জীবনকে বদলে দিয়েছে। এমন ১০ জন শ্রমিক পড়ছে। এটা ভালো লাগছে।

শৈশবের এলোমেলো ভাবনাগুলো সম্পর্কে তিনি বলেন, ছোট বেলায় সবসময় ভাবতাম সাংবাদিক হব। জানি না কেন চেয়েছিলাম। তখন দেয়াল পত্রিকা করতাম। একবার ঠিক করেছিলাম দেয়াল পত্রিকা করব। শিশুদের জন্য ম্যাগাজিন করব। স্কুলের দেয়াল পত্রিকা খুব মিস করছি। দেয়াল পত্রিকায় মজার মজার গল্প লিখতাম। আমরা অনেক বড় বড় দেয়াল পত্রিকা করতাম। যদিও ৬ ফুটের বেশি করতে বারণ ছিল। তারপরও মনে হতো ক্যানভাসটা বিশাল বড় করব। দেয়াল পত্রিকার ভিতর টুমোরো পিপল নামে একটা ম্যাগাজিন করার স্বপ্ন দেখতাম। আগামীর বাচ্চাদের নিয়ে পত্রিকা করার স্বপ্নটা পূরণ হয়নি। তবে কেন জানি আগামীকে নিয়ে ভাবতে ভালো লাগে। আগামীর দিকে তাকিয়ে আজকের যত ঝড়ঝন্ডা চলছে, এগুলোকে আমরা মোটামুটি অতিক্রম করব। এগিয়ে যাব। আসলে ঝামেলা সামলাতে সাহস লাগে।

আমি চাই ঢাকা শহরের প্রতিটি দেয়াল যেন জ্বলে ওঠে। এমনকি আমাদের কারখানা প্রাঙ্গণে দেয়াল পত্রিকা হোক। আমার শ্রমিকরা সেখানে ছবি আঁকুক। দুই লাইনের কবিতা লিখুক। কিছু তুলি রাখলাম। যে যার মতো আঁকুক। ওরাও স্বাধীন। ওরাও আঁকতে পারে।  আমাদের অনেক মজার সময় গেছে। সবই তো ফোনে। কারও মনে নেই কিছু।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

এই মাত্র | টক শো

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

আদালতে বিচারকপুত্র হত্যার আসামির ভিডিও ভাইরালের ব্যাখ্যা দিলেন আরএমপি কমিশনার
আদালতে বিচারকপুত্র হত্যার আসামির ভিডিও ভাইরালের ব্যাখ্যা দিলেন আরএমপি কমিশনার

৪৬ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

ঢাবি এখনো ফ্যাসিবাদের প্রভাব থেকে পুরোপুরি মুক্ত নয়: রাশেদ খান
ঢাবি এখনো ফ্যাসিবাদের প্রভাব থেকে পুরোপুরি মুক্ত নয়: রাশেদ খান

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের নৈশভোজে অতিথি ইলন মাস্ক-রোনালদো
ট্রাম্পের নৈশভোজে অতিথি ইলন মাস্ক-রোনালদো

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুখ্যাত সেই এপস্টেইনের ফাইল প্রকাশে মার্কিন কংগ্রেসের অনুমোদন
কুখ্যাত সেই এপস্টেইনের ফাইল প্রকাশে মার্কিন কংগ্রেসের অনুমোদন

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায় ঘিরে দেশে কোনো অস্থিরতা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
শেখ হাসিনার রায় ঘিরে দেশে কোনো অস্থিরতা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মালিতে সেনাবাহিনীর অভিযানে ৩১ গ্রামবাসী নিহত
মালিতে সেনাবাহিনীর অভিযানে ৩১ গ্রামবাসী নিহত

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের ৬০ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের ৬০ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

জামায়াত-এনসিপিসহ ৬ দলের সঙ্গে সংলাপে বসেছে ইসি
জামায়াত-এনসিপিসহ ৬ দলের সঙ্গে সংলাপে বসেছে ইসি

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি আবেদনের শেষ দিন আজ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি আবেদনের শেষ দিন আজ

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাতে কি জানালেন জয়শঙ্কর
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাতে কি জানালেন জয়শঙ্কর

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টরন্টোয় শিরীন চৌধুরীর ‘পরান যাহা চায়’ সঙ্গীত সন্ধ্যা
টরন্টোয় শিরীন চৌধুরীর ‘পরান যাহা চায়’ সঙ্গীত সন্ধ্যা

৪৯ মিনিট আগে | পরবাস

ফেনীতে ট্রাক-কাভার্ডভ্যান সংঘর্ষে ট্রাকচালক নিহত
ফেনীতে ট্রাক-কাভার্ডভ্যান সংঘর্ষে ট্রাকচালক নিহত

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে ফেনসিডিলসহ আটক ৩
মুন্সীগঞ্জে ফেনসিডিলসহ আটক ৩

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বিষয়ক সচেতনতা ক্যাম্পেইন
খুলনায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বিষয়ক সচেতনতা ক্যাম্পেইন

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জুবিনের জন্মদিনে স্ত্রী গরিমার আবেগঘন বার্তা
জুবিনের জন্মদিনে স্ত্রী গরিমার আবেগঘন বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সৌদিকে ন্যাটোর বাইরে প্রধান মিত্র ঘোষণা ট্রাম্পের
সৌদিকে ন্যাটোর বাইরে প্রধান মিত্র ঘোষণা ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ব্যানফ ফেস্টিভালে' এভারেস্টজয়ী নিশাতকে নিয়ে তথ্যচিত্র
'ব্যানফ ফেস্টিভালে' এভারেস্টজয়ী নিশাতকে নিয়ে তথ্যচিত্র

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রাচীনকালে চাঁদে তুষারপাত হতো ধারণা বিজ্ঞানীদের
প্রাচীনকালে চাঁদে তুষারপাত হতো ধারণা বিজ্ঞানীদের

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ইসি ওয়াদাবদ্ধ: সিইসি
সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ইসি ওয়াদাবদ্ধ: সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল
ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা
ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাউখালীতে নাশকতার অভিযোগে আটক ৫
কাউখালীতে নাশকতার অভিযোগে আটক ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন
কুমিল্লায় ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেই মুন্না আজ মৃত্যুর মুখে
সেই মুন্না আজ মৃত্যুর মুখে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন