শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৯ অক্টোবর, ২০১৯

নয়নাভিরাম ঝরনারানী

রেজা মুজাম্মেল, চট্টগ্রাম
প্রিন্ট ভার্সন
নয়নাভিরাম ঝরনারানী

পাহাড়ি দুর্গম পথে ঘণ্টাখানেকের খাড়া চড়াই পার হওয়া; গহিন বনে পাহাড়ি ছড়ার খলখল ধ্বনিতে নিজেকে হারিয়ে ফেলা; প্রায় ৭০ ফুট ওপর থেকে হিমশীতল পাহাড়ি ঝরনার পানি পড়ছে গা বেয়ে- এসব অনুভূতি পেতে চান? তাহলে সময় নিয়ে ঘুরে আসুন খৈয়াছড়া।

 

খৈয়াছড়া, বাংলাদেশের অপূর্ব সুন্দর এবং রোমাঞ্চকর দুর্গম এক দর্শনীয় স্থান। নয়নাভিরাম বিস্তৃত পরিসর। ঝুম ঝুম শব্দের ঝরনা। অদৃশ্য শব্দটি তৈরি করে ভালো লাগার আবেশ। আছড়ে পড়ছে প্রকৃতির খোলা রূপ। সবুজের আবহ ছড়িয়ে পড়ছে আগত দর্শনার্থী সবার মাঝে। অবিরত ঝরনার ফলগুধারার সতেজ বাতাস ছুঁয়ে ছুঁয়ে যাচ্ছে হৃদয়। প্রকৃতির তুলিতে আঁকা সৌন্দর্যে মুগ্ধতার পরশ ছড়াচ্ছে। এমনই চিত্র প্রাচ্যের রানী চট্টগ্রামের মিরসরাই উপজেলার ১২ নম্বর খৈয়াছড়া ইউনিয়নের বড়তাকিয়া বাজারের উত্তর পার্শ্বে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের ৪ দশমিক ২ কিলোমিটার পূর্বে ‘খৈয়াছড়া ঝরনার’। প্রকৃতির অপরূপ সৃষ্টি খৈয়াছড়ায় আছে নয়টি ধাপ। এমন ব্যতিক্রম ও বৃহত্তম আকারের ঝরনা দেশে দ্বিতীয়টি অনুপস্থিত। তাই খৈয়াছড়াকে ‘ঝরনারানী’ বলে আখ্যা দেওয়া হয়।

 

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক থেকে প্রায় সাড়ে চার কিলোমিটার পূর্বে খৈয়াছড়া ঝরনা। এর মধ্যে এক কিলোমিটার পথ গাড়িতে করে যাওয়া যায়। বাকি পথ যেতে হয় হেঁটে। খৈয়াছড়ায় আছে ঝরনার নয়টি ধাপ। এসবের আকার-আকৃতি ও গঠনশৈলীও চমৎকার। নয়টি ধাপ হলেও এগুলো পরস্পর বিচ্ছিন্ন। ছড়ার প্রথম ধাপটি চমৎকার। পাহাড়ের উঁচু থেকে আছড়ে পড়ছে ঝরনার শীতল পানি। এর পাশ দিয়েই খাড়া পাহাড় বেয়ে উঠতে হয় ঝরনার নয়টি ধাপ। খাড়া পাহাড় বেয়ে ওঠার পরে সামান্য কিছু নিচে এর দ্বিতীয় ধাপ। এটা প্রথম ধাপ থেকে স্বাতন্ত্র্য। সরু জায়গা থেকে প্রবাহিত ঝরনাধারা, একটু নিচে এসেই বিস্তৃত হয়েছে। দ্বিতীয় ধাপ থেকে তৃতীয় ধাপটি আরও ব্যতিক্রম। এখান থেকে ভালোভাবে তিনটি ধাপের ঝরনাধারা দেখা যায়। মনে হবে যেন পুকুরের জলাধার। আছে গোসল করার মতো জায়গাও। এখানকার ঝরনার পাশ দিয়ে খাড়া পাহাড় বেয়ে উঠতে হয় চতুর্থ ধাপে। এই চতুর্থ ধাপ থেকে পঞ্চম, ষষ্ঠ ও সপ্তম  ধাপের উচ্চতা তুলনামূলক কম। তবে অষ্টম ধাপটি একটু উঁচুতে এবং তা বেশ বিস্তৃত। এখান থেকে কিছুটা খাড়া পাহাড় বেয়ে ওপরে উঠলেই নবম ধাপ।  এখানেও জলপ্রপাতটির ঠিক নিচে মাঝারি আকারের একটি গর্ত। নবম এই ধাপটি সমুদ্র পৃষ্ঠ থেকে প্রায় দুই হাজার ফুট ওপরে। এখান থেকে পাহাড় বেয়ে আরও কিছুটা ওপরে ওঠা যায়। তবে তা খুবই কষ্টসাধ্য। উঠতে পারলেই  পাহাড়ের চূড়া থেকে মিলবে দূরের সমুদ্র দর্শন। এ ছড়ায় সব সময় জ্বলে এমন একটি পাহাড় আছে। অনেকে রাতের চাঁদের আলোয় ঝরনার অপরূপ সৌন্দর্য উপভোগ করতে পাহাড়ের পাদদেশে তাঁবু খাটিয়ে অবস্থান করেন।

 

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, প্রায় ৫০ বছর আগে থেকেই প্রবাহিত হচ্ছে খৈয়াছড়া  ঝরনাটি। এতদিন পাহাড়ি এলাকা এবং ঝোপঝাড়ের কারণে লোকচক্ষুর আড়ালেই ছিল। ২০১০ সালে সরকার বারৈয়াঢালা ব্লক থেকে বড়তাকিয়া ব্লকের ২৯৩৩ দশমিক ৬১ হেক্টর পাহাড়কে জাতীয় উদ্যান হিসেবে ঘোষণা করে। ফলে খৈয়াছড়া ঝরনাটিও জাতীয় উদ্যানের অন্তর্ভুক্ত হয়। এখন পর্যায়ক্রমে  প্রতিদিনই পর্যটকের পদভারে মুখর হচ্ছে। ছুটির দিনগুলোতে পর্যটকরা সবুজের সমারোহ পাহাড় আর ঝরনা দেখতে এখানে ছুটে আসেন।

 

যেভাবে যাবেন

ঢাকা থেকে যে কোনো বাসে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের মিরসরাই পৌরবাজার পার হয়ে বড়তাকিয়া বাজারের আগে খৈয়াছড়া উচ্চবিদ্যালয়ের সামনে নামতে হয়। এখান থেকে পূর্ব দিকের গ্রামের রাস্তা দিয়ে দশ মিনিট হাঁটলেই রেললাইন, একটু সামনে একটি ঝিরি। সেখান থেকে খৈয়াছড়া ঝরনার মূল ট্র্যাকিং শুরু। এখানে গাইডও মিলে। ঝরনায় যাওয়ার রাস্তা একটিই। জঙ্গলের ভিতর দিয়ে পাহাড়ি ঝিরিপথ ধরে প্রায় দেড় ঘণ্টা হাঁটলে দেখা যায় ঝরনা। ঝরনায় যাওয়ার পথে দেখা মিলবে স্থানীয় হোটেল। ট্রেনে গেলে লোকাল বা মেইলে করে নামতে হবে বড়তাকিয়া স্টেশনে।  সেখান থেকে অল্প টাকায় সিএনজি অটোরিকশা ভাড়া করে পাহাড়ের কাছে চলে যাওয়া যায়। ঝরনার জন্য যাত্রা করার সবচেয়ে ভয়াল সময় সকাল ১০টার দিকে। উড্ডয়নে প্রায় দেড়ঘণ্টার মতো লাগতে পারে। আবহাওয়ার পূর্বাভাস জেনে ঝরনার উদ্দেশ্যে আরোহণ শুরু করুন।

 

থাকার জায়গা

বড়তাকিয়া বাজারে থাকার হোটেল নেই। তবে চেয়ারম্যান বাংলোতে থাকা যায়। মিরসরাই বা সীতাকুন্ডে থাকার স্থানীয় হোটেল আছে। তবে থাকার জন্য চট্টগ্রাম কিংবা ফেনীর হোটেলই ভালো।  

মনে রাখা জরুরি : এটি দেশের সম্পদ। তাই অপচনশীল দ্রব্য এখানে ফেলা উচিত নয়। পথে থাকতে পারে জোঁক, তাই প্রয়োজনে সঙ্গে লবণ রাখা ভালো। ঝরনায় যাওয়ার রাস্তা বেশ দুর্গম। ফলে শিশু, বয়স্ক বা অপ্রাপ্তবয়স্কদের নিয়ে না যাওয়াই উত্তম। মারাত্মক কোনো দুর্ঘটনা ঘটলে ওই দুর্গম পথ মাড়িয়ে ফিরে আসা কষ্টসাধ্য। সাবধান, পা ফসকে নিচে পড়লে মারাত্মক দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। কাজেই সব সময় সতর্কতা অবলম্বন করা জরুরি। 

 

তো, সময় করে ঘুরে আসুন খৈয়াছড়া। আমাদের ভালো  লেগেছে; আপনারও ভালো লাগবে নিশ্চয়তা দিচ্ছি। আর হ্যাঁ, সঙ্গে করে বিশুদ্ধ পানি, শুকনা খাবার এবং প্ল­াস্টিক ব্যাগ এবং এই ভ্রমণের সবচাইতে উপকারী বন্ধু বাঁশ সঙ্গে নিতে ভুলবেন না যেন।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে কোরআন প্রতিযোগিতার আয়োজন করলো আনন্দ ফাউন্ডেশন
চট্টগ্রামে কোরআন প্রতিযোগিতার আয়োজন করলো আনন্দ ফাউন্ডেশন

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জেলেদের জীবন-জীবিকা নিশ্চিত করা অত্যন্ত জরুরি: মৎস্য উপদেষ্টা
জেলেদের জীবন-জীবিকা নিশ্চিত করা অত্যন্ত জরুরি: মৎস্য উপদেষ্টা

১ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের মন্তব্যের পর ‘ফিলিস্তিনি ম্যান্ডেলা’খ্যাত বারঘৌতির মুক্তির আশা
ট্রাম্পের মন্তব্যের পর ‘ফিলিস্তিনি ম্যান্ডেলা’খ্যাত বারঘৌতির মুক্তির আশা

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যত বাধাই আসুক ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
যত বাধাই আসুক ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে ২১ দফা বাস্তবায়নে সাংবাদিকদের মানববন্ধন
নীলফামারীতে ২১ দফা বাস্তবায়নে সাংবাদিকদের মানববন্ধন

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আসছে ‘ডিসলাইক’ বাটন, বদলে যাবে ফিডের ধরন
আসছে ‘ডিসলাইক’ বাটন, বদলে যাবে ফিডের ধরন

৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হবিগঞ্জে ৮ দফা দাবিতে রেলপথ অবরোধ
হবিগঞ্জে ৮ দফা দাবিতে রেলপথ অবরোধ

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জের ত্বকী হত্যা মামলার তদন্ত শেষ, দ্রুতই চার্জশিট : র‌্যাব
নারায়ণগঞ্জের ত্বকী হত্যা মামলার তদন্ত শেষ, দ্রুতই চার্জশিট : র‌্যাব

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

রূপগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ডেঙ্গু প্রতিরোধে লার্ভা ধ্বংস অভিযান
রূপগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ডেঙ্গু প্রতিরোধে লার্ভা ধ্বংস অভিযান

১৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মার্কস অলরাউন্ডার: কুষ্টিয়া, মেহেরপুর, ময়মনসিংহ, ঝিনাইদহসহ ৫ অঞ্চলে কবে কোথায় প্রতিযোগিতা
মার্কস অলরাউন্ডার: কুষ্টিয়া, মেহেরপুর, ময়মনসিংহ, ঝিনাইদহসহ ৫ অঞ্চলে কবে কোথায় প্রতিযোগিতা

১৭ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

গণতন্ত্রের নবযাত্রায় প্রবাসীদের প্রত্যাশা নিয়ে সিডনিতে আলোচনা
গণতন্ত্রের নবযাত্রায় প্রবাসীদের প্রত্যাশা নিয়ে সিডনিতে আলোচনা

১৯ মিনিট আগে | পরবাস

বিএনপির ওপর দায় চাপানো অভ্যাসে পরিণত হয়েছে : রিজভী
বিএনপির ওপর দায় চাপানো অভ্যাসে পরিণত হয়েছে : রিজভী

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

রংপুরে কীটনাশকপানে আত্মহত্যা
রংপুরে কীটনাশকপানে আত্মহত্যা

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের সিদ্ধান্ত জনগণকে নিতে দিন : ঐকমত্য কমিশনকে আমীর খসরু
দেশের সিদ্ধান্ত জনগণকে নিতে দিন : ঐকমত্য কমিশনকে আমীর খসরু

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভুয়া চাকরির লিংকে ক্লিকেই চুরি হচ্ছে ফেসবুক পাসওয়ার্ড
ভুয়া চাকরির লিংকে ক্লিকেই চুরি হচ্ছে ফেসবুক পাসওয়ার্ড

২৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রংপুরে গাড়িচাপায় পথচারি নিহত
রংপুরে গাড়িচাপায় পথচারি নিহত

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘গণভোট ইস্যুতে বিএনপি-জামায়াতের মতভেদ নিয়ে সংঘাতের শঙ্কা নেই’
‘গণভোট ইস্যুতে বিএনপি-জামায়াতের মতভেদ নিয়ে সংঘাতের শঙ্কা নেই’

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

নরসিংদীতে জমি নিয়ে বিরোধে দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা, আহত ১
নরসিংদীতে জমি নিয়ে বিরোধে দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা, আহত ১

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরে কিশোরের মৃত্যু
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরে কিশোরের মৃত্যু

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‌‘ধর্মীয় শিক্ষা না থাকায় সমাজে নৈতিক অবক্ষয় ছড়িয়ে পড়ছে’
‌‘ধর্মীয় শিক্ষা না থাকায় সমাজে নৈতিক অবক্ষয় ছড়িয়ে পড়ছে’

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভোলায় সমাবেশ শেষে দুই দলের সংঘর্ষ, পুলিশ-সাংবাদিকসহ আহত ২০
ভোলায় সমাবেশ শেষে দুই দলের সংঘর্ষ, পুলিশ-সাংবাদিকসহ আহত ২০

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করল নিউজিল্যান্ড
ইংল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করল নিউজিল্যান্ড

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান
৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'নো ওয়েজ বোর্ড নো মিডিয়া' নীতি কার্যকরসহ ৩৯ দাবি
'নো ওয়েজ বোর্ড নো মিডিয়া' নীতি কার্যকরসহ ৩৯ দাবি

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের বধ্যভূমি সংস্কার কাজের উদ্বোধন
গোপালগঞ্জে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের বধ্যভূমি সংস্কার কাজের উদ্বোধন

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কোটালীপাড়ায় জাতীয় সমবায় দিবসে র‍্যালি
কোটালীপাড়ায় জাতীয় সমবায় দিবসে র‍্যালি

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে আট দফা দাবিতে রেলপথ অবরোধ
সিলেটে আট দফা দাবিতে রেলপথ অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৮ দফা দাবিতে মগবাজারে ২ ঘণ্টা ট্রেন আটকে বিক্ষোভ
৮ দফা দাবিতে মগবাজারে ২ ঘণ্টা ট্রেন আটকে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল
কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!
বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম
আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো
মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার
ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা
সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ
ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার
বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ
স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা
হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশেষ শর্তে ভারতকে আবারও দুর্লভ খনিজ দিচ্ছে চীন
বিশেষ শর্তে ভারতকে আবারও দুর্লভ খনিজ দিচ্ছে চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল
জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝটিকা মিছিলের অর্থদাতারা আইনের আওতায় আসবে: পুলিশ
ঝটিকা মিছিলের অর্থদাতারা আইনের আওতায় আসবে: পুলিশ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু
হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান
এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া
ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে ফের লঘুচাপের আশঙ্কা, ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
সাগরে ফের লঘুচাপের আশঙ্কা, ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার কেন বিশ্বজুড়ে পারমাণবিক পরীক্ষার তোড়জোড়?
আবার কেন বিশ্বজুড়ে পারমাণবিক পরীক্ষার তোড়জোড়?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কে হোটেলে ৭৮ জনের মৃত্যু: মালিক-ডেপুটি মেয়রসহ ১১ জনের যাবজ্জীবন
তুরস্কে হোটেলে ৭৮ জনের মৃত্যু: মালিক-ডেপুটি মেয়রসহ ১১ জনের যাবজ্জীবন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা
দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর
সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর

শোবিজ

রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ
রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া
ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

মানব পাচারের রুট নেপাল
মানব পাচারের রুট নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক
জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান
অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি
দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি

শনিবারের সকাল

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা
হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা
বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...
অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...

শোবিজ

বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন
নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক
বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক

নগর জীবন

কমছে সবজির দাম ফিরছে স্বস্তি
কমছে সবজির দাম ফিরছে স্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে
যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে

নগর জীবন

বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন
বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

অব্যবস্থাপনায় জলুস হারাচ্ছে কক্সবাজার
অব্যবস্থাপনায় জলুস হারাচ্ছে কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য

সম্পাদকীয়

আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব
আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা
কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা

নগর জীবন

সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে
সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি

নগর জীবন

জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি
জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি

মাঠে ময়দানে

টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ
টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত
এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত

প্রথম পৃষ্ঠা