শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৯ নভেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

পুরনো থেকে বেরিয়ে নতুন পথে বাফুফে!

কথায় কথায় কোচ বদল
ক্রীড়া প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
পুরনো থেকে বেরিয়ে নতুন পথে বাফুফে!

পুরনো অভ্যাস বদলে যাচ্ছে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের। আপাতত দৃষ্টিতে তাই মনে হচ্ছে। বর্তমান কোচ জেমি ডে হতে পারে এর বড় উদাহরণ। ১৯৭৩ সাল থেকেই ফুটবলে জাতীয় দল গঠন হয়। মারদেকা কাপ দিয়েই আন্তর্জাতিক আসরে অভিষেক বাংলাদেশের। ৪৫ বছরে বাফুফে দেশি ও বিদেশি মিলিয়ে কম কোচ নিয়োগ দেয়নি। কিন্তু কোনো কোচের স্থায়িত্ব বেশিদিনের নয়। টুর্নামেন্টে ব্যর্থ হলেই কোচ বিদায় বা কেউ স্বেচ্ছায় দায়িত্ব ছেড়ে দিয়েছে। ৪৫ বছরে বিদেশি কোচের সংখ্যাই বেশি। অবশ্য যতটুকু সাফল্য এসেছে সেখানে বিদেশি কোচেরই প্রাধান্য বেশি। পরবর্তীতে সেই বিদেশি কোচদের বিদায় হয়েছে করুণভাবে।

অটো ফিস্টার, সামির সাকির, জর্জ কোটান ও জোয়ান জর্জভিচের নাম বিশেষভাবে উল্লেখ করতে হয়। এই চারজন বিদেশি কোচই বাংলাদেশকে শিরোপা উপহার দিয়েছেন। আসলে একটা দলকে দাঁড় করাতে যে সময়টা দরকার তা কোনো কোচকেই দেওয়া হয়নি। সময় দেবে না, অথচ এক টুর্নামেন্টে ব্যর্থ হলেই কোচ চাকরিচ্যুত! তা যেন বাফুফের অভ্যাসে পরিণত হয়েছিল। ফুটবল মানের উন্নতি না ঘটুক ৪৫ বছরে কথায় কথায় কোচ রদবদলে বাফুফে যেন বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফেলেছে। মান সম্পন্ন কোচদের দায়িত্ব দেওয়ার পরও এক টুর্নামেন্টেই চ্যাম্পিয়ন না হওয়ায় কতজনকে অপমান করে বরখাস্ত করা হয়েছে তার হিসাব মেলানো মুশকিল।

তবে বেশ কজনার নাম উল্লেখ করার মতো। নাসের হেজাজি ১৯৭৮ বিশ্বকাপে ইরানের গোলরক্ষক ছিলেন। ১৯৮৭ সালে তাকে খেলোয়াড় হিসেবেই ভারত থেকে উড়িয়ে আনে ঢাকা মোহামেডান। আসার পর তাকে দলের কোচেরও দায়িত্ব দেওয়া হয়। মোহামেডানের কোচ হওয়ার পর ফুটবলারদের মধ্যে অভূতপূর্ব পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়। ১৯৮৭ সালে দল অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন হলে পরের মৌসুমেও মোহামেডান তাকে রেখে দেয়। তারই প্রশিক্ষণে এশিয়ান ক্লাব কাপ বাছাই পর্বে ইরান চ্যাম্পিয়ন পিরুজিকে হারিয়ে আলোড়ন তুলে মোহামেডান। সেই থেকে হেজাজি হয়ে ওঠেন বাংলাদেশ ফুটবলে মধ্যমণি।

১৯৮৯ সালে তাকে ইসলামাবাদ সাফ গেমসে জাতীয় দলের দায়িত্ব দেওয়া হয়। দায়িত্ব নেওয়ার আগে হেজাজি বাফুফের কর্মকর্তাদের বলেন, বাংলাদেশকে এশিয়ার সেরা দলে পরিণত করা সম্ভব। এ জন্য তিনি মাত্র দুই বছর সময় চান। বাফুফে রাজিও হয়ে যায়। কিন্তু ইসলামাবাদ সাফ গেমসে ফাইনালে পাকিস্তানের কাছে হারার পরই হেজাজিকে বিদায় জানানো হয়। শুধু তাই নয়, তাকে মোহামেডানের চর বলে অপমানিত করা হয়েছিল।

জার্মানির অটো ফিস্টার। অনেকটা বিনা বেতনেই তিনি ১৯৯৪ সালে জাতীয় দলের দায়িত্ব নেন। জার্মানির সঙ্গে সাংস্কৃতিক-ক্রীড়া চুক্তির বিনিময়ে ফিস্টারকে পাওয়া যায়। ১৯৯৫ সালে তারই প্রশিক্ষণে বাংলাদেশ বিদেশে প্রথম ট্রফি জিতে। মিয়ানমার চ্যালেঞ্জ কাপে ফাইনালে মিয়ানমারকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয় বাংলাদেশ। সে বছরই মাদ্রাজ সাফ গেমসে তার প্রশিক্ষণে বাংলাদেশ রুপা জিতে। ফাইনালে ভারতের কাছে হেরে যায়। ব্যস্ এতেই চাকরিচ্যুত।

অটো ফিস্টারকে অযোগ্য কোচ বলে তাড়ানো হয়। অথচ তিনি যে কতটা যোগ্য তার প্রমাণ মিলে বিশ্বকাপে বিভিন্ন দেশের দায়িত্ব পালনে। সামির সাকিরের ১৯৮৬ সালে মেক্সিকো বিশ্বকাপে ইরাকের হয়ে খেলার অভিজ্ঞতা রয়েছে। ১৯৮৭ সালে তিনি ঢাকার মাঠে আবাহনীর পক্ষে খেলেন। ১৯৯৯ সালে নেপাল সাফ গেমসে তাকে জাতীয় দলের দায়িত্ব দেওয়া হয়। প্রথমবারের মতো লাল সবুজের দল সোনার পদক জিতে তারই প্রশিক্ষণে।

এমন সাফল্য আসার পরও সামিরের কপাল পুড়ে। একই বছরে গোয়া সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে ফাইনালে ভারতের কাছে হারলে বিদায়। আভিযোগ রয়েছে যাওয়ার সময় সামিরের বকেয়াও ঠিকমতো বুঝিয়ে দেওয়া হয়নি। অবশ্য ওই সময়ে বাফুফে থেকে বলা হয়েছিল স্বেচ্ছায় জাতীয় দলের দায়িত্ব ছাড়েন সামির। জজ কোর্টান, অস্ট্রিয়ান কোচ। ২০০৩ সালে তারই প্রশিক্ষণে ভুটানে আমন্ত্রণমূলক ফুটবল ও ঢাকায় সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়ন হয়। কোটান দায়িত্ব নেওয়ার পর বাংলাদেশের ফুটবলে পরিবর্তন লক্ষ্য করা যাচ্ছিল। খেলোয়াড়দের ভাষ্য ছিল অনেক দিন পর যোগ্য গুরু খুঁজে পেয়েছি আমরা। কোটানও বাংলাদেশের ফুটবল বদলে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। কিন্তু বাফুফের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথায় বনিবনা না হওয়ায় কোটানকে বরখাস্ত করা হয়। ২০১০ সালে সার্বিয়ান কোচ জোয়ান জর্জভিচের প্রশিক্ষণে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-২৩ দল এস এ গেমসে সোনা জিতে। তাকে অবশ্য বরখাস্ত নয়, বাফুফের কর্মকর্তাদের আচরণে অসন্তুষ্ট হয়ে নিজেই চলে যান।

ফুটবলে বার বার কোচ বদলের কালচারটা নতুন নয় অনেক আগে থেকেই। বাফুফে সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন শুধু জাতীয় দলে খেলেননি, প্রশিক্ষকেরও দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৮৫ সালে তারই প্রশিক্ষণে ঢাকায় সাফ গেমসে বাংলাদেশ রানার্স আপ হয়। নব্বই দশকেও পুনরায় দায়িত্ব পান। কিন্তু সাফল্য না পাওয়ায় তিনিও টিকতে পারেননি। যে নেদারল্যান্ডসের লোড ডি ক্রুইফকে ঢাকঢোল পিটিয়ে বাফুফে কোচের দায়িত্ব দেয়। তাকে একবার নয় দুবার বহিষ্কার করা হয়।

কোচ তাড়ানোর হিসাব লিখে শেষ করে যাবে না। তবে এই অভ্যাস থেকে বাফুফে বের হয়ে আসছে। পুরনো থেকে বেরিয়ে নতুন পথে বাফুফে যেন হাঁটছে। যার বড় উদাহরণ হতে পারেন ইংলিশ কোচ জেমি ডে। সাফ চ্যাম্পিয়নশিপ ও বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ টানা দুই টুর্নামেন্টে তার প্রশিক্ষণে ব্যর্থ বাংলাদেশ।

তাকে আপাতত ফিস্টারদের পথে হাঁটতে হয়নি। বাফুফে তার কাজে সন্তুষ্ট হয়ে রেখে দিয়েছে। প্রশ্ন হচ্ছে কত দিন? গুঞ্জন উঠেছে জেমি নাকি কর্মকতাদের কাজে পুরোপুরি সন্তুষ্ট নন। বিশেষ করে ফিফা উইন্ডোতে প্রীতি ম্যাচ খেলতে না যাওয়ায় তিনি ক্ষুব্ধ। বিনা কাজে তিনি বসে থাকতে চান না। সুতরাং জেমি আবার স্বেচ্ছায় চলে যান কি না সেই প্রশ্নটাও থেকে যাচ্ছে।

 

এই বিভাগের আরও খবর
৯ গোলে নবম বার বিশ্বকাপে পর্তুগাল
৯ গোলে নবম বার বিশ্বকাপে পর্তুগাল
টিভিতে
টিভিতে
টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস
আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন
২০০৩ সালে ঢাকায় খেলেছিল ভারত
২০০৩ সালে ঢাকায় খেলেছিল ভারত
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
সর্বশেষ খবর
সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আফ্রিকার ছয় দেশে আছে রুশ সেনার উপস্থিতি: রাষ্ট্রীয় টিভি
আফ্রিকার ছয় দেশে আছে রুশ সেনার উপস্থিতি: রাষ্ট্রীয় টিভি

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডে ন্যায়বিচার নিশ্চিত হয়েছে: হেফাজতে ইসলাম
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডে ন্যায়বিচার নিশ্চিত হয়েছে: হেফাজতে ইসলাম

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

চুয়েটে ভলিবল প্রতিযোগিতা
চুয়েটে ভলিবল প্রতিযোগিতা

৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

উত্তরায় যুবকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার
উত্তরায় যুবকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ট্রেনে কাটা পড়ে প্রাণ গেল নারীর
ট্রেনে কাটা পড়ে প্রাণ গেল নারীর

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধার
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধার

১৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মার্কিন মেরিন কোরের সঙ্গে হাইতি গ্যাংয়ের বন্দুকযুদ্ধ
মার্কিন মেরিন কোরের সঙ্গে হাইতি গ্যাংয়ের বন্দুকযুদ্ধ

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রায় ঘোষণার পর বরিশালে মিষ্টি বিতরণ, মিছিল
রায় ঘোষণার পর বরিশালে মিষ্টি বিতরণ, মিছিল

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘খালেদা জিয়াকে দেশের সেরা জয় উপহার দিতে চাই’
‘খালেদা জিয়াকে দেশের সেরা জয় উপহার দিতে চাই’

২৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঠান্ডায় নাক দিয়ে অনবরত পানি পড়ছে?
ঠান্ডায় নাক দিয়ে অনবরত পানি পড়ছে?

২৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

টাকার জন্য কখনও নিজেকে বিলাইনি: দীপিকা
টাকার জন্য কখনও নিজেকে বিলাইনি: দীপিকা

২৯ মিনিট আগে | শোবিজ

নাসিরনগরে আওয়ামী লীগের ২ নেতা গ্রেফতার
নাসিরনগরে আওয়ামী লীগের ২ নেতা গ্রেফতার

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিচেলকে নিয়ে অনিশ্চয়তায় মধ্যে কিউই দলে নিকোলস
মিচেলকে নিয়ে অনিশ্চয়তায় মধ্যে কিউই দলে নিকোলস

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

এখনও কেন জুবিনের জন্য কাঁদছে আসাম?
এখনও কেন জুবিনের জন্য কাঁদছে আসাম?

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের রায় প্রমাণ করে স্বৈরশাসকেরাও বিচারের ঊর্ধ্বে নয়: সাইফুল হক
আজকের রায় প্রমাণ করে স্বৈরশাসকেরাও বিচারের ঊর্ধ্বে নয়: সাইফুল হক

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘একটি দল ক্ষমতায় যেতে প্রলাপ বকছে’
‘একটি দল ক্ষমতায় যেতে প্রলাপ বকছে’

৪৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

চলচ্চিত্র পরিবারের লোকজনও ছেলেদের অগ্রাধিকার দিয়ে থাকেন: কঙ্গনা
চলচ্চিত্র পরিবারের লোকজনও ছেলেদের অগ্রাধিকার দিয়ে থাকেন: কঙ্গনা

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

তরুণদের পারফরম্যান্সে সন্তুষ্ট ফরাসি কোচ
তরুণদের পারফরম্যান্সে সন্তুষ্ট ফরাসি কোচ

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে কেরানীগঞ্জে আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে কেরানীগঞ্জে আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নভেম্বরের ১৬ দিনে এলো ১৭০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
নভেম্বরের ১৬ দিনে এলো ১৭০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৫৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে নাশকতার অভিযোগে গ্রেফতার ২
চট্টগ্রামে নাশকতার অভিযোগে গ্রেফতার ২

৫৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাগড়াছড়িতে মহিলা দলের সমাবেশ
খাগড়াছড়িতে মহিলা দলের সমাবেশ

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে নেজামে ইসলাম পার্টির বৈঠক
বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে নেজামে ইসলাম পার্টির বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন
সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ৫ আগস্টের চূড়ান্ত বিজয়ের প্রতীক
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ৫ আগস্টের চূড়ান্ত বিজয়ের প্রতীক

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের রায় ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হবে : প্রিন্স
আজকের রায় ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হবে : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে