শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৯ নভেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

পুরনো থেকে বেরিয়ে নতুন পথে বাফুফে!

কথায় কথায় কোচ বদল
ক্রীড়া প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
পুরনো থেকে বেরিয়ে নতুন পথে বাফুফে!

পুরনো অভ্যাস বদলে যাচ্ছে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের। আপাতত দৃষ্টিতে তাই মনে হচ্ছে। বর্তমান কোচ জেমি ডে হতে পারে এর বড় উদাহরণ। ১৯৭৩ সাল থেকেই ফুটবলে জাতীয় দল গঠন হয়। মারদেকা কাপ দিয়েই আন্তর্জাতিক আসরে অভিষেক বাংলাদেশের। ৪৫ বছরে বাফুফে দেশি ও বিদেশি মিলিয়ে কম কোচ নিয়োগ দেয়নি। কিন্তু কোনো কোচের স্থায়িত্ব বেশিদিনের নয়। টুর্নামেন্টে ব্যর্থ হলেই কোচ বিদায় বা কেউ স্বেচ্ছায় দায়িত্ব ছেড়ে দিয়েছে। ৪৫ বছরে বিদেশি কোচের সংখ্যাই বেশি। অবশ্য যতটুকু সাফল্য এসেছে সেখানে বিদেশি কোচেরই প্রাধান্য বেশি। পরবর্তীতে সেই বিদেশি কোচদের বিদায় হয়েছে করুণভাবে।

অটো ফিস্টার, সামির সাকির, জর্জ কোটান ও জোয়ান জর্জভিচের নাম বিশেষভাবে উল্লেখ করতে হয়। এই চারজন বিদেশি কোচই বাংলাদেশকে শিরোপা উপহার দিয়েছেন। আসলে একটা দলকে দাঁড় করাতে যে সময়টা দরকার তা কোনো কোচকেই দেওয়া হয়নি। সময় দেবে না, অথচ এক টুর্নামেন্টে ব্যর্থ হলেই কোচ চাকরিচ্যুত! তা যেন বাফুফের অভ্যাসে পরিণত হয়েছিল। ফুটবল মানের উন্নতি না ঘটুক ৪৫ বছরে কথায় কথায় কোচ রদবদলে বাফুফে যেন বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফেলেছে। মান সম্পন্ন কোচদের দায়িত্ব দেওয়ার পরও এক টুর্নামেন্টেই চ্যাম্পিয়ন না হওয়ায় কতজনকে অপমান করে বরখাস্ত করা হয়েছে তার হিসাব মেলানো মুশকিল।

তবে বেশ কজনার নাম উল্লেখ করার মতো। নাসের হেজাজি ১৯৭৮ বিশ্বকাপে ইরানের গোলরক্ষক ছিলেন। ১৯৮৭ সালে তাকে খেলোয়াড় হিসেবেই ভারত থেকে উড়িয়ে আনে ঢাকা মোহামেডান। আসার পর তাকে দলের কোচেরও দায়িত্ব দেওয়া হয়। মোহামেডানের কোচ হওয়ার পর ফুটবলারদের মধ্যে অভূতপূর্ব পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়। ১৯৮৭ সালে দল অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন হলে পরের মৌসুমেও মোহামেডান তাকে রেখে দেয়। তারই প্রশিক্ষণে এশিয়ান ক্লাব কাপ বাছাই পর্বে ইরান চ্যাম্পিয়ন পিরুজিকে হারিয়ে আলোড়ন তুলে মোহামেডান। সেই থেকে হেজাজি হয়ে ওঠেন বাংলাদেশ ফুটবলে মধ্যমণি।

১৯৮৯ সালে তাকে ইসলামাবাদ সাফ গেমসে জাতীয় দলের দায়িত্ব দেওয়া হয়। দায়িত্ব নেওয়ার আগে হেজাজি বাফুফের কর্মকর্তাদের বলেন, বাংলাদেশকে এশিয়ার সেরা দলে পরিণত করা সম্ভব। এ জন্য তিনি মাত্র দুই বছর সময় চান। বাফুফে রাজিও হয়ে যায়। কিন্তু ইসলামাবাদ সাফ গেমসে ফাইনালে পাকিস্তানের কাছে হারার পরই হেজাজিকে বিদায় জানানো হয়। শুধু তাই নয়, তাকে মোহামেডানের চর বলে অপমানিত করা হয়েছিল।

জার্মানির অটো ফিস্টার। অনেকটা বিনা বেতনেই তিনি ১৯৯৪ সালে জাতীয় দলের দায়িত্ব নেন। জার্মানির সঙ্গে সাংস্কৃতিক-ক্রীড়া চুক্তির বিনিময়ে ফিস্টারকে পাওয়া যায়। ১৯৯৫ সালে তারই প্রশিক্ষণে বাংলাদেশ বিদেশে প্রথম ট্রফি জিতে। মিয়ানমার চ্যালেঞ্জ কাপে ফাইনালে মিয়ানমারকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয় বাংলাদেশ। সে বছরই মাদ্রাজ সাফ গেমসে তার প্রশিক্ষণে বাংলাদেশ রুপা জিতে। ফাইনালে ভারতের কাছে হেরে যায়। ব্যস্ এতেই চাকরিচ্যুত।

অটো ফিস্টারকে অযোগ্য কোচ বলে তাড়ানো হয়। অথচ তিনি যে কতটা যোগ্য তার প্রমাণ মিলে বিশ্বকাপে বিভিন্ন দেশের দায়িত্ব পালনে। সামির সাকিরের ১৯৮৬ সালে মেক্সিকো বিশ্বকাপে ইরাকের হয়ে খেলার অভিজ্ঞতা রয়েছে। ১৯৮৭ সালে তিনি ঢাকার মাঠে আবাহনীর পক্ষে খেলেন। ১৯৯৯ সালে নেপাল সাফ গেমসে তাকে জাতীয় দলের দায়িত্ব দেওয়া হয়। প্রথমবারের মতো লাল সবুজের দল সোনার পদক জিতে তারই প্রশিক্ষণে।

এমন সাফল্য আসার পরও সামিরের কপাল পুড়ে। একই বছরে গোয়া সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে ফাইনালে ভারতের কাছে হারলে বিদায়। আভিযোগ রয়েছে যাওয়ার সময় সামিরের বকেয়াও ঠিকমতো বুঝিয়ে দেওয়া হয়নি। অবশ্য ওই সময়ে বাফুফে থেকে বলা হয়েছিল স্বেচ্ছায় জাতীয় দলের দায়িত্ব ছাড়েন সামির। জজ কোর্টান, অস্ট্রিয়ান কোচ। ২০০৩ সালে তারই প্রশিক্ষণে ভুটানে আমন্ত্রণমূলক ফুটবল ও ঢাকায় সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়ন হয়। কোটান দায়িত্ব নেওয়ার পর বাংলাদেশের ফুটবলে পরিবর্তন লক্ষ্য করা যাচ্ছিল। খেলোয়াড়দের ভাষ্য ছিল অনেক দিন পর যোগ্য গুরু খুঁজে পেয়েছি আমরা। কোটানও বাংলাদেশের ফুটবল বদলে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। কিন্তু বাফুফের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথায় বনিবনা না হওয়ায় কোটানকে বরখাস্ত করা হয়। ২০১০ সালে সার্বিয়ান কোচ জোয়ান জর্জভিচের প্রশিক্ষণে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-২৩ দল এস এ গেমসে সোনা জিতে। তাকে অবশ্য বরখাস্ত নয়, বাফুফের কর্মকর্তাদের আচরণে অসন্তুষ্ট হয়ে নিজেই চলে যান।

ফুটবলে বার বার কোচ বদলের কালচারটা নতুন নয় অনেক আগে থেকেই। বাফুফে সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন শুধু জাতীয় দলে খেলেননি, প্রশিক্ষকেরও দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৮৫ সালে তারই প্রশিক্ষণে ঢাকায় সাফ গেমসে বাংলাদেশ রানার্স আপ হয়। নব্বই দশকেও পুনরায় দায়িত্ব পান। কিন্তু সাফল্য না পাওয়ায় তিনিও টিকতে পারেননি। যে নেদারল্যান্ডসের লোড ডি ক্রুইফকে ঢাকঢোল পিটিয়ে বাফুফে কোচের দায়িত্ব দেয়। তাকে একবার নয় দুবার বহিষ্কার করা হয়।

কোচ তাড়ানোর হিসাব লিখে শেষ করে যাবে না। তবে এই অভ্যাস থেকে বাফুফে বের হয়ে আসছে। পুরনো থেকে বেরিয়ে নতুন পথে বাফুফে যেন হাঁটছে। যার বড় উদাহরণ হতে পারেন ইংলিশ কোচ জেমি ডে। সাফ চ্যাম্পিয়নশিপ ও বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ টানা দুই টুর্নামেন্টে তার প্রশিক্ষণে ব্যর্থ বাংলাদেশ।

তাকে আপাতত ফিস্টারদের পথে হাঁটতে হয়নি। বাফুফে তার কাজে সন্তুষ্ট হয়ে রেখে দিয়েছে। প্রশ্ন হচ্ছে কত দিন? গুঞ্জন উঠেছে জেমি নাকি কর্মকতাদের কাজে পুরোপুরি সন্তুষ্ট নন। বিশেষ করে ফিফা উইন্ডোতে প্রীতি ম্যাচ খেলতে না যাওয়ায় তিনি ক্ষুব্ধ। বিনা কাজে তিনি বসে থাকতে চান না। সুতরাং জেমি আবার স্বেচ্ছায় চলে যান কি না সেই প্রশ্নটাও থেকে যাচ্ছে।

 

এই বিভাগের আরও খবর
আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন
টিভিতে
টিভিতে
টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস
সাফ গেমসে ভারতের প্রথম সোনা জয় ১৯৮৫ সালে
সাফ গেমসে ভারতের প্রথম সোনা জয় ১৯৮৫ সালে
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট
প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট
চোখ থাকবে হামজার দিকেই
চোখ থাকবে হামজার দিকেই
ছেলের জাদুতে বিশ্বমঞ্চে নরওয়ে
ছেলের জাদুতে বিশ্বমঞ্চে নরওয়ে
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
৯ গোলে নবম বার বিশ্বকাপে পর্তুগাল
৯ গোলে নবম বার বিশ্বকাপে পর্তুগাল
টিভিতে
টিভিতে
সর্বশেষ খবর
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

১৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৩১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৩১ মিনিট আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৩৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৪৩ মিনিট আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৫৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!
পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার
রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা
বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ
চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫০ কেজি ওজনের বিরল প্রজাতির সামুদ্রিক কচ্ছপ উদ্ধার
৫০ কেজি ওজনের বিরল প্রজাতির সামুদ্রিক কচ্ছপ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে