শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৯ নভেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

পুরনো থেকে বেরিয়ে নতুন পথে বাফুফে!

কথায় কথায় কোচ বদল
ক্রীড়া প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
পুরনো থেকে বেরিয়ে নতুন পথে বাফুফে!

পুরনো অভ্যাস বদলে যাচ্ছে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের। আপাতত দৃষ্টিতে তাই মনে হচ্ছে। বর্তমান কোচ জেমি ডে হতে পারে এর বড় উদাহরণ। ১৯৭৩ সাল থেকেই ফুটবলে জাতীয় দল গঠন হয়। মারদেকা কাপ দিয়েই আন্তর্জাতিক আসরে অভিষেক বাংলাদেশের। ৪৫ বছরে বাফুফে দেশি ও বিদেশি মিলিয়ে কম কোচ নিয়োগ দেয়নি। কিন্তু কোনো কোচের স্থায়িত্ব বেশিদিনের নয়। টুর্নামেন্টে ব্যর্থ হলেই কোচ বিদায় বা কেউ স্বেচ্ছায় দায়িত্ব ছেড়ে দিয়েছে। ৪৫ বছরে বিদেশি কোচের সংখ্যাই বেশি। অবশ্য যতটুকু সাফল্য এসেছে সেখানে বিদেশি কোচেরই প্রাধান্য বেশি। পরবর্তীতে সেই বিদেশি কোচদের বিদায় হয়েছে করুণভাবে।

অটো ফিস্টার, সামির সাকির, জর্জ কোটান ও জোয়ান জর্জভিচের নাম বিশেষভাবে উল্লেখ করতে হয়। এই চারজন বিদেশি কোচই বাংলাদেশকে শিরোপা উপহার দিয়েছেন। আসলে একটা দলকে দাঁড় করাতে যে সময়টা দরকার তা কোনো কোচকেই দেওয়া হয়নি। সময় দেবে না, অথচ এক টুর্নামেন্টে ব্যর্থ হলেই কোচ চাকরিচ্যুত! তা যেন বাফুফের অভ্যাসে পরিণত হয়েছিল। ফুটবল মানের উন্নতি না ঘটুক ৪৫ বছরে কথায় কথায় কোচ রদবদলে বাফুফে যেন বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফেলেছে। মান সম্পন্ন কোচদের দায়িত্ব দেওয়ার পরও এক টুর্নামেন্টেই চ্যাম্পিয়ন না হওয়ায় কতজনকে অপমান করে বরখাস্ত করা হয়েছে তার হিসাব মেলানো মুশকিল।

তবে বেশ কজনার নাম উল্লেখ করার মতো। নাসের হেজাজি ১৯৭৮ বিশ্বকাপে ইরানের গোলরক্ষক ছিলেন। ১৯৮৭ সালে তাকে খেলোয়াড় হিসেবেই ভারত থেকে উড়িয়ে আনে ঢাকা মোহামেডান। আসার পর তাকে দলের কোচেরও দায়িত্ব দেওয়া হয়। মোহামেডানের কোচ হওয়ার পর ফুটবলারদের মধ্যে অভূতপূর্ব পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়। ১৯৮৭ সালে দল অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন হলে পরের মৌসুমেও মোহামেডান তাকে রেখে দেয়। তারই প্রশিক্ষণে এশিয়ান ক্লাব কাপ বাছাই পর্বে ইরান চ্যাম্পিয়ন পিরুজিকে হারিয়ে আলোড়ন তুলে মোহামেডান। সেই থেকে হেজাজি হয়ে ওঠেন বাংলাদেশ ফুটবলে মধ্যমণি।

১৯৮৯ সালে তাকে ইসলামাবাদ সাফ গেমসে জাতীয় দলের দায়িত্ব দেওয়া হয়। দায়িত্ব নেওয়ার আগে হেজাজি বাফুফের কর্মকর্তাদের বলেন, বাংলাদেশকে এশিয়ার সেরা দলে পরিণত করা সম্ভব। এ জন্য তিনি মাত্র দুই বছর সময় চান। বাফুফে রাজিও হয়ে যায়। কিন্তু ইসলামাবাদ সাফ গেমসে ফাইনালে পাকিস্তানের কাছে হারার পরই হেজাজিকে বিদায় জানানো হয়। শুধু তাই নয়, তাকে মোহামেডানের চর বলে অপমানিত করা হয়েছিল।

জার্মানির অটো ফিস্টার। অনেকটা বিনা বেতনেই তিনি ১৯৯৪ সালে জাতীয় দলের দায়িত্ব নেন। জার্মানির সঙ্গে সাংস্কৃতিক-ক্রীড়া চুক্তির বিনিময়ে ফিস্টারকে পাওয়া যায়। ১৯৯৫ সালে তারই প্রশিক্ষণে বাংলাদেশ বিদেশে প্রথম ট্রফি জিতে। মিয়ানমার চ্যালেঞ্জ কাপে ফাইনালে মিয়ানমারকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয় বাংলাদেশ। সে বছরই মাদ্রাজ সাফ গেমসে তার প্রশিক্ষণে বাংলাদেশ রুপা জিতে। ফাইনালে ভারতের কাছে হেরে যায়। ব্যস্ এতেই চাকরিচ্যুত।

অটো ফিস্টারকে অযোগ্য কোচ বলে তাড়ানো হয়। অথচ তিনি যে কতটা যোগ্য তার প্রমাণ মিলে বিশ্বকাপে বিভিন্ন দেশের দায়িত্ব পালনে। সামির সাকিরের ১৯৮৬ সালে মেক্সিকো বিশ্বকাপে ইরাকের হয়ে খেলার অভিজ্ঞতা রয়েছে। ১৯৮৭ সালে তিনি ঢাকার মাঠে আবাহনীর পক্ষে খেলেন। ১৯৯৯ সালে নেপাল সাফ গেমসে তাকে জাতীয় দলের দায়িত্ব দেওয়া হয়। প্রথমবারের মতো লাল সবুজের দল সোনার পদক জিতে তারই প্রশিক্ষণে।

এমন সাফল্য আসার পরও সামিরের কপাল পুড়ে। একই বছরে গোয়া সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে ফাইনালে ভারতের কাছে হারলে বিদায়। আভিযোগ রয়েছে যাওয়ার সময় সামিরের বকেয়াও ঠিকমতো বুঝিয়ে দেওয়া হয়নি। অবশ্য ওই সময়ে বাফুফে থেকে বলা হয়েছিল স্বেচ্ছায় জাতীয় দলের দায়িত্ব ছাড়েন সামির। জজ কোর্টান, অস্ট্রিয়ান কোচ। ২০০৩ সালে তারই প্রশিক্ষণে ভুটানে আমন্ত্রণমূলক ফুটবল ও ঢাকায় সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়ন হয়। কোটান দায়িত্ব নেওয়ার পর বাংলাদেশের ফুটবলে পরিবর্তন লক্ষ্য করা যাচ্ছিল। খেলোয়াড়দের ভাষ্য ছিল অনেক দিন পর যোগ্য গুরু খুঁজে পেয়েছি আমরা। কোটানও বাংলাদেশের ফুটবল বদলে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। কিন্তু বাফুফের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথায় বনিবনা না হওয়ায় কোটানকে বরখাস্ত করা হয়। ২০১০ সালে সার্বিয়ান কোচ জোয়ান জর্জভিচের প্রশিক্ষণে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-২৩ দল এস এ গেমসে সোনা জিতে। তাকে অবশ্য বরখাস্ত নয়, বাফুফের কর্মকর্তাদের আচরণে অসন্তুষ্ট হয়ে নিজেই চলে যান।

ফুটবলে বার বার কোচ বদলের কালচারটা নতুন নয় অনেক আগে থেকেই। বাফুফে সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন শুধু জাতীয় দলে খেলেননি, প্রশিক্ষকেরও দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৮৫ সালে তারই প্রশিক্ষণে ঢাকায় সাফ গেমসে বাংলাদেশ রানার্স আপ হয়। নব্বই দশকেও পুনরায় দায়িত্ব পান। কিন্তু সাফল্য না পাওয়ায় তিনিও টিকতে পারেননি। যে নেদারল্যান্ডসের লোড ডি ক্রুইফকে ঢাকঢোল পিটিয়ে বাফুফে কোচের দায়িত্ব দেয়। তাকে একবার নয় দুবার বহিষ্কার করা হয়।

কোচ তাড়ানোর হিসাব লিখে শেষ করে যাবে না। তবে এই অভ্যাস থেকে বাফুফে বের হয়ে আসছে। পুরনো থেকে বেরিয়ে নতুন পথে বাফুফে যেন হাঁটছে। যার বড় উদাহরণ হতে পারেন ইংলিশ কোচ জেমি ডে। সাফ চ্যাম্পিয়নশিপ ও বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ টানা দুই টুর্নামেন্টে তার প্রশিক্ষণে ব্যর্থ বাংলাদেশ।

তাকে আপাতত ফিস্টারদের পথে হাঁটতে হয়নি। বাফুফে তার কাজে সন্তুষ্ট হয়ে রেখে দিয়েছে। প্রশ্ন হচ্ছে কত দিন? গুঞ্জন উঠেছে জেমি নাকি কর্মকতাদের কাজে পুরোপুরি সন্তুষ্ট নন। বিশেষ করে ফিফা উইন্ডোতে প্রীতি ম্যাচ খেলতে না যাওয়ায় তিনি ক্ষুব্ধ। বিনা কাজে তিনি বসে থাকতে চান না। সুতরাং জেমি আবার স্বেচ্ছায় চলে যান কি না সেই প্রশ্নটাও থেকে যাচ্ছে।

 

এই বিভাগের আরও খবর
আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন
টিভিতে
টিভিতে
টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস
সাফ গেমসে ভারতের প্রথম সোনা জয় ১৯৮৫ সালে
সাফ গেমসে ভারতের প্রথম সোনা জয় ১৯৮৫ সালে
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট
প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট
চোখ থাকবে হামজার দিকেই
চোখ থাকবে হামজার দিকেই
ছেলের জাদুতে বিশ্বমঞ্চে নরওয়ে
ছেলের জাদুতে বিশ্বমঞ্চে নরওয়ে
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
৯ গোলে নবম বার বিশ্বকাপে পর্তুগাল
৯ গোলে নবম বার বিশ্বকাপে পর্তুগাল
টিভিতে
টিভিতে
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ফের অস্ত্র রপ্তানির সিদ্ধান্ত জার্মানির, শর্ত যুদ্ধবিরতি
ইসরায়েলে ফের অস্ত্র রপ্তানির সিদ্ধান্ত জার্মানির, শর্ত যুদ্ধবিরতি

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডার ক্যালগেরিতে দুই দিনব্যাপী কনস্যুলার সার্ভিস সম্পন্ন
কানাডার ক্যালগেরিতে দুই দিনব্যাপী কনস্যুলার সার্ভিস সম্পন্ন

৪ মিনিট আগে | পরবাস

ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে
ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর
আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ
বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ

৫৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন
১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন

৫৭ মিনিট আগে | শোবিজ

জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন
জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ
মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন
জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের
ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম
মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

১০ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা