শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৯ নভেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

পুরনো থেকে বেরিয়ে নতুন পথে বাফুফে!

কথায় কথায় কোচ বদল
ক্রীড়া প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
পুরনো থেকে বেরিয়ে নতুন পথে বাফুফে!

পুরনো অভ্যাস বদলে যাচ্ছে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের। আপাতত দৃষ্টিতে তাই মনে হচ্ছে। বর্তমান কোচ জেমি ডে হতে পারে এর বড় উদাহরণ। ১৯৭৩ সাল থেকেই ফুটবলে জাতীয় দল গঠন হয়। মারদেকা কাপ দিয়েই আন্তর্জাতিক আসরে অভিষেক বাংলাদেশের। ৪৫ বছরে বাফুফে দেশি ও বিদেশি মিলিয়ে কম কোচ নিয়োগ দেয়নি। কিন্তু কোনো কোচের স্থায়িত্ব বেশিদিনের নয়। টুর্নামেন্টে ব্যর্থ হলেই কোচ বিদায় বা কেউ স্বেচ্ছায় দায়িত্ব ছেড়ে দিয়েছে। ৪৫ বছরে বিদেশি কোচের সংখ্যাই বেশি। অবশ্য যতটুকু সাফল্য এসেছে সেখানে বিদেশি কোচেরই প্রাধান্য বেশি। পরবর্তীতে সেই বিদেশি কোচদের বিদায় হয়েছে করুণভাবে।

অটো ফিস্টার, সামির সাকির, জর্জ কোটান ও জোয়ান জর্জভিচের নাম বিশেষভাবে উল্লেখ করতে হয়। এই চারজন বিদেশি কোচই বাংলাদেশকে শিরোপা উপহার দিয়েছেন। আসলে একটা দলকে দাঁড় করাতে যে সময়টা দরকার তা কোনো কোচকেই দেওয়া হয়নি। সময় দেবে না, অথচ এক টুর্নামেন্টে ব্যর্থ হলেই কোচ চাকরিচ্যুত! তা যেন বাফুফের অভ্যাসে পরিণত হয়েছিল। ফুটবল মানের উন্নতি না ঘটুক ৪৫ বছরে কথায় কথায় কোচ রদবদলে বাফুফে যেন বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফেলেছে। মান সম্পন্ন কোচদের দায়িত্ব দেওয়ার পরও এক টুর্নামেন্টেই চ্যাম্পিয়ন না হওয়ায় কতজনকে অপমান করে বরখাস্ত করা হয়েছে তার হিসাব মেলানো মুশকিল।

তবে বেশ কজনার নাম উল্লেখ করার মতো। নাসের হেজাজি ১৯৭৮ বিশ্বকাপে ইরানের গোলরক্ষক ছিলেন। ১৯৮৭ সালে তাকে খেলোয়াড় হিসেবেই ভারত থেকে উড়িয়ে আনে ঢাকা মোহামেডান। আসার পর তাকে দলের কোচেরও দায়িত্ব দেওয়া হয়। মোহামেডানের কোচ হওয়ার পর ফুটবলারদের মধ্যে অভূতপূর্ব পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়। ১৯৮৭ সালে দল অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন হলে পরের মৌসুমেও মোহামেডান তাকে রেখে দেয়। তারই প্রশিক্ষণে এশিয়ান ক্লাব কাপ বাছাই পর্বে ইরান চ্যাম্পিয়ন পিরুজিকে হারিয়ে আলোড়ন তুলে মোহামেডান। সেই থেকে হেজাজি হয়ে ওঠেন বাংলাদেশ ফুটবলে মধ্যমণি।

১৯৮৯ সালে তাকে ইসলামাবাদ সাফ গেমসে জাতীয় দলের দায়িত্ব দেওয়া হয়। দায়িত্ব নেওয়ার আগে হেজাজি বাফুফের কর্মকর্তাদের বলেন, বাংলাদেশকে এশিয়ার সেরা দলে পরিণত করা সম্ভব। এ জন্য তিনি মাত্র দুই বছর সময় চান। বাফুফে রাজিও হয়ে যায়। কিন্তু ইসলামাবাদ সাফ গেমসে ফাইনালে পাকিস্তানের কাছে হারার পরই হেজাজিকে বিদায় জানানো হয়। শুধু তাই নয়, তাকে মোহামেডানের চর বলে অপমানিত করা হয়েছিল।

জার্মানির অটো ফিস্টার। অনেকটা বিনা বেতনেই তিনি ১৯৯৪ সালে জাতীয় দলের দায়িত্ব নেন। জার্মানির সঙ্গে সাংস্কৃতিক-ক্রীড়া চুক্তির বিনিময়ে ফিস্টারকে পাওয়া যায়। ১৯৯৫ সালে তারই প্রশিক্ষণে বাংলাদেশ বিদেশে প্রথম ট্রফি জিতে। মিয়ানমার চ্যালেঞ্জ কাপে ফাইনালে মিয়ানমারকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয় বাংলাদেশ। সে বছরই মাদ্রাজ সাফ গেমসে তার প্রশিক্ষণে বাংলাদেশ রুপা জিতে। ফাইনালে ভারতের কাছে হেরে যায়। ব্যস্ এতেই চাকরিচ্যুত।

অটো ফিস্টারকে অযোগ্য কোচ বলে তাড়ানো হয়। অথচ তিনি যে কতটা যোগ্য তার প্রমাণ মিলে বিশ্বকাপে বিভিন্ন দেশের দায়িত্ব পালনে। সামির সাকিরের ১৯৮৬ সালে মেক্সিকো বিশ্বকাপে ইরাকের হয়ে খেলার অভিজ্ঞতা রয়েছে। ১৯৮৭ সালে তিনি ঢাকার মাঠে আবাহনীর পক্ষে খেলেন। ১৯৯৯ সালে নেপাল সাফ গেমসে তাকে জাতীয় দলের দায়িত্ব দেওয়া হয়। প্রথমবারের মতো লাল সবুজের দল সোনার পদক জিতে তারই প্রশিক্ষণে।

এমন সাফল্য আসার পরও সামিরের কপাল পুড়ে। একই বছরে গোয়া সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে ফাইনালে ভারতের কাছে হারলে বিদায়। আভিযোগ রয়েছে যাওয়ার সময় সামিরের বকেয়াও ঠিকমতো বুঝিয়ে দেওয়া হয়নি। অবশ্য ওই সময়ে বাফুফে থেকে বলা হয়েছিল স্বেচ্ছায় জাতীয় দলের দায়িত্ব ছাড়েন সামির। জজ কোর্টান, অস্ট্রিয়ান কোচ। ২০০৩ সালে তারই প্রশিক্ষণে ভুটানে আমন্ত্রণমূলক ফুটবল ও ঢাকায় সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়ন হয়। কোটান দায়িত্ব নেওয়ার পর বাংলাদেশের ফুটবলে পরিবর্তন লক্ষ্য করা যাচ্ছিল। খেলোয়াড়দের ভাষ্য ছিল অনেক দিন পর যোগ্য গুরু খুঁজে পেয়েছি আমরা। কোটানও বাংলাদেশের ফুটবল বদলে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। কিন্তু বাফুফের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথায় বনিবনা না হওয়ায় কোটানকে বরখাস্ত করা হয়। ২০১০ সালে সার্বিয়ান কোচ জোয়ান জর্জভিচের প্রশিক্ষণে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-২৩ দল এস এ গেমসে সোনা জিতে। তাকে অবশ্য বরখাস্ত নয়, বাফুফের কর্মকর্তাদের আচরণে অসন্তুষ্ট হয়ে নিজেই চলে যান।

ফুটবলে বার বার কোচ বদলের কালচারটা নতুন নয় অনেক আগে থেকেই। বাফুফে সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন শুধু জাতীয় দলে খেলেননি, প্রশিক্ষকেরও দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৮৫ সালে তারই প্রশিক্ষণে ঢাকায় সাফ গেমসে বাংলাদেশ রানার্স আপ হয়। নব্বই দশকেও পুনরায় দায়িত্ব পান। কিন্তু সাফল্য না পাওয়ায় তিনিও টিকতে পারেননি। যে নেদারল্যান্ডসের লোড ডি ক্রুইফকে ঢাকঢোল পিটিয়ে বাফুফে কোচের দায়িত্ব দেয়। তাকে একবার নয় দুবার বহিষ্কার করা হয়।

কোচ তাড়ানোর হিসাব লিখে শেষ করে যাবে না। তবে এই অভ্যাস থেকে বাফুফে বের হয়ে আসছে। পুরনো থেকে বেরিয়ে নতুন পথে বাফুফে যেন হাঁটছে। যার বড় উদাহরণ হতে পারেন ইংলিশ কোচ জেমি ডে। সাফ চ্যাম্পিয়নশিপ ও বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ টানা দুই টুর্নামেন্টে তার প্রশিক্ষণে ব্যর্থ বাংলাদেশ।

তাকে আপাতত ফিস্টারদের পথে হাঁটতে হয়নি। বাফুফে তার কাজে সন্তুষ্ট হয়ে রেখে দিয়েছে। প্রশ্ন হচ্ছে কত দিন? গুঞ্জন উঠেছে জেমি নাকি কর্মকতাদের কাজে পুরোপুরি সন্তুষ্ট নন। বিশেষ করে ফিফা উইন্ডোতে প্রীতি ম্যাচ খেলতে না যাওয়ায় তিনি ক্ষুব্ধ। বিনা কাজে তিনি বসে থাকতে চান না। সুতরাং জেমি আবার স্বেচ্ছায় চলে যান কি না সেই প্রশ্নটাও থেকে যাচ্ছে।

 

এই বিভাগের আরও খবর
টিভিতে
টিভিতে
টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস
আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন
পাকির আলী যখন আবাহনীর অধিনায়ক
পাকির আলী যখন আবাহনীর অধিনায়ক
এমবাপ্পের গোলে রিয়ালের জয়
এমবাপ্পের গোলে রিয়ালের জয়
জাতীয় সাঁতারের প্রথম দিনেই রেকর্ডের ছড়াছড়ি
জাতীয় সাঁতারের প্রথম দিনেই রেকর্ডের ছড়াছড়ি
ক্যারিবীয় স্পিন বিভাগে বাড়তি সংযোজন আকিল
ক্যারিবীয় স্পিন বিভাগে বাড়তি সংযোজন আকিল
থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের
থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের
বিশ্বচ্যাম্পিয়ন মরক্কো
বিশ্বচ্যাম্পিয়ন মরক্কো
হেরে সেমির স্বপ্ন শেষ বাংলাদেশের
হেরে সেমির স্বপ্ন শেষ বাংলাদেশের
দ্বিতীয় ম্যাচে এলো কিংসের জয়
দ্বিতীয় ম্যাচে এলো কিংসের জয়
আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা
আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা
সর্বশেষ খবর
চুয়াডাঙ্গায় একই পরিবারের ৫ জনকে কুপিয়ে জখম
চুয়াডাঙ্গায় একই পরিবারের ৫ জনকে কুপিয়ে জখম

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

হাসিনা এখনো দেশের বিরুদ্ধে নানান যড়যন্ত্র করে যাচ্ছেন : আমান
হাসিনা এখনো দেশের বিরুদ্ধে নানান যড়যন্ত্র করে যাচ্ছেন : আমান

৫৭ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

জবি ছাত্রদল নেতা জোবায়েদ হত্যা মামলায় আদালতে ৩ আসামি
জবি ছাত্রদল নেতা জোবায়েদ হত্যা মামলায় আদালতে ৩ আসামি

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যুদ্ধবিমানে মাঝ আকাশে জ্বালানি ভরার খরচ কেমন?
যুদ্ধবিমানে মাঝ আকাশে জ্বালানি ভরার খরচ কেমন?

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধ্বংসস্তুপে দাঁড়িয়ে মিরাজ-সোহানের লড়াই
ধ্বংসস্তুপে দাঁড়িয়ে মিরাজ-সোহানের লড়াই

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুই শিশুকে হত্যায় পাঁচজনকে মৃত্যুদণ্ড, চারজনকে যাবজ্জীবন
দুই শিশুকে হত্যায় পাঁচজনকে মৃত্যুদণ্ড, চারজনকে যাবজ্জীবন

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাইবার আইনের মামলায় বগুড়ার সাবেক সমন্বয়ক গ্রেপ্তার
সাইবার আইনের মামলায় বগুড়ার সাবেক সমন্বয়ক গ্রেপ্তার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৮৪৬ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৮৪৬ মামলা

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ক্রীড়াঙ্গন থাকবে রাজনীতির উর্ধ্বে: ইসরাফিল খসরু
ক্রীড়াঙ্গন থাকবে রাজনীতির উর্ধ্বে: ইসরাফিল খসরু

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু
রাজধানীতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

দেড়শ বছরের ঐতিহ্য ‘ঢেমঢেমিয়া কালিমেলা’ এখন ঘোড়া-মহিষের মেলা
দেড়শ বছরের ঐতিহ্য ‘ঢেমঢেমিয়া কালিমেলা’ এখন ঘোড়া-মহিষের মেলা

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে রংপুরে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে রংপুরে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনী পরিবেশ পর্যবেক্ষণে ঢাকায় যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক প্রতিনিধি দল
নির্বাচনী পরিবেশ পর্যবেক্ষণে ঢাকায় যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক প্রতিনিধি দল

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

সরকারি অর্থে বিলাসবহুল বিমান ক্রয়, তোপের মুখে মার্কিন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সরকারি অর্থে বিলাসবহুল বিমান ক্রয়, তোপের মুখে মার্কিন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোবায়েদ হত্যাকারীদের বিচার দাবিতে আদালত প্রাঙ্গণে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
জোবায়েদ হত্যাকারীদের বিচার দাবিতে আদালত প্রাঙ্গণে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জাপানের ইতিহাসে প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হলেন সানায়ে তাকাইচি
জাপানের ইতিহাসে প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হলেন সানায়ে তাকাইচি

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালী বিভাগের দাবিতে সোনাইমুড়ীতে মানববন্ধন
নোয়াখালী বিভাগের দাবিতে সোনাইমুড়ীতে মানববন্ধন

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি
দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি

২৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

তিন দাবিতে রাবি চিকিৎসা মনোবিজ্ঞান বিভাগে শাটডাউন
তিন দাবিতে রাবি চিকিৎসা মনোবিজ্ঞান বিভাগে শাটডাউন

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে নির্মাণাধীন ভবনের ছাদ ধসে শ্রমিকের মৃত্যু
চট্টগ্রামে নির্মাণাধীন ভবনের ছাদ ধসে শ্রমিকের মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পর্তুগালের দলে ডাক পেলেন রোনালদোর ছেলে
পর্তুগালের দলে ডাক পেলেন রোনালদোর ছেলে

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবুজ দীপাবলির’ গল্প ফিকে, বিষাক্ত ধোঁয়ায় আচ্ছন্ন দিল্লি
‘সবুজ দীপাবলির’ গল্প ফিকে, বিষাক্ত ধোঁয়ায় আচ্ছন্ন দিল্লি

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৫টি কোম্পানির ২০০ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে: ওষুধ শিল্প
৪৫টি কোম্পানির ২০০ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে: ওষুধ শিল্প

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কুলাউড়ায় গোগালি ছড়ার ব্রিজে মেরামত কাজ শুরু
কুলাউড়ায় গোগালি ছড়ার ব্রিজে মেরামত কাজ শুরু

৪১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বিশ্বে প্রথম, রোবটের হাতে ব্রেন টিউমার সার্জারি সৌদিতে
বিশ্বে প্রথম, রোবটের হাতে ব্রেন টিউমার সার্জারি সৌদিতে

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে তিন প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে তিন প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭৪৮
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭৪৮

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের কর্মসূচি চূড়ান্ত
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের কর্মসূচি চূড়ান্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার
প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি
রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার
জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির
স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি
ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিয়ে যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক
বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিয়ে যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত
নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে হ্যারি ব্রুকের নতুন মাইলফলক
টি-টোয়েন্টিতে হ্যারি ব্রুকের নতুন মাইলফলক

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প
রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী
ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী

২৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এ কে আজাদকে গ্রেফতারের দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ মিছিল
এ কে আজাদকে গ্রেফতারের দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ মিছিল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসিতে বোর্ড সেরা স্নেহা
এইচএসসিতে বোর্ড সেরা স্নেহা

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি
মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ
সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পাশে দাঁড়ালো রাশিয়া
ইরানের পাশে দাঁড়ালো রাশিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?
দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!
যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি ছাত্রদল নেতা হত্যায় তিন আসামি গ্রেফতার
জবি ছাত্রদল নেতা হত্যায় তিন আসামি গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন
বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন

নগর জীবন

আবারও ই-কমার্স প্রতারণা
আবারও ই-কমার্স প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

আদেশ জারির পর গণভোট
আদেশ জারির পর গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার
ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের
জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ
চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা
বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ রক্ষায় মায়া নেই জেলেদের
ইলিশ রক্ষায় মায়া নেই জেলেদের

নগর জীবন

বিপর্যয় কাটবে কীভাবে
বিপর্যয় কাটবে কীভাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের
থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া

সম্পাদকীয়

আবারও আসতে পারে ১/১১
আবারও আসতে পারে ১/১১

নগর জীবন

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি

নগর জীবন

পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার
পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির

প্রথম পৃষ্ঠা

আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক
আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী
যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন
রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা
আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা

মাঠে ময়দানে

রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন

সম্পাদকীয়

নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়

স্বাস্থ্য

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরণ অনশন চলছে
আমরণ অনশন চলছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ
বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ

দেশগ্রাম

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

নগর জীবন