শিরোনাম
শনিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ০০:০০ টা

জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের চার কর্মকর্তাকে শোকজ

ক্রীড়া প্রতিবেদক

জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের চার কর্মকর্তাকে শোকজ

বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে অবস্থিত কয়েকটি দোকান পরিদর্শন ও কাগজপত্র দেখেই যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া টের পেয়েছেন জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ কতটা দুর্নীতিতে ডুবে আছে। চুরি যখন হয়েছে তখন কেউ ছাড় পাবেন না। যত বড় রুই-কাতলা হোন না কেন, দুর্নীতি করলে ধরা খেতেই হবে। সে অভিযান শুরুও হয়ে গেছে। কারণ দর্শানো নোটিস দেওয়া হয়েছে ক্রীড়া পরিষদের চার কর্মকর্তাকে। অর্থ মন্ত্রণালয় হয়ে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে ক্রীড়া পরিষদ অর্থ পায়; যা খাতওয়ারি খরচ হয়। এর বাইরে প্রতিষ্ঠানটির নিজস্ব আয় রয়েছে। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে সংশ্লিষ্ট কোড থেকে ২০২৩ সালের ১২ সেপ্টেম্বর অনুমোদনের ভিত্তিতে অর্থ শাখার ক্যাশিয়ার সাইফুল ইসলামের অনুকূলে ৬ লাখ টাকা অগ্রিম প্রদান করা হয়। ওই অগ্রিম তিনি ২০২৪ সালের জুন পর্যন্ত সমন্বয় করেননি। ফলে আর্থিক অনিয়মের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে তাঁর বিরুদ্ধে ক্রীড়া পরিষদ (কর্মকর্তা-কর্মচারী) ১৯৯৫ বিধিমালা অনুসারে কেন শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে না তা জানতে কারণ দর্শানো নোটিস (শোকজ) পাঠানো হয়েছে। সাইফুল ইসলাম ৬ লাখ টাকার সমন্বয় করেননি। এ অর্থ সমন্বয়ের কোনো উদ্যোগ না নেওয়ায় হিসাব শাখার কম্পিউটার অপারেটর জিলাল হায়দার, বাজেট শাখার বাজেট কাম অডিট অফিসার তাজুল ইসলাম ও অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর ফরিদা ইয়াসমিনকেও শোকজ করা হয়েছে। নোটিসের জবাব দেখে তাঁদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া যায় কি না সে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

সর্বশেষ খবর