শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৮ মে, ২০২৩

অন্যরকম রবীন্দ্রনাথ

তানভীর আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
অন্যরকম রবীন্দ্রনাথ

রবীন্দ্র কাহিনি

বাংলা সাহিত্যকে দুই হাত ভরে দিয়েছেন তিনি। পাঠকের হৃদয়ে তিনি অমলিন। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ছিলেন একাধারে কবি, ঔপন্যাসিক, সংগীতস্রষ্টা, নাট্যকার, চিত্রকর, ছোটগল্পকার, প্রাবন্ধিক, অভিনেতা, কণ্ঠশিল্পী ও দার্শনিক। তাঁকে বাংলা ভাষার সর্বশ্রেষ্ঠ সাহিত্যিক হিসেবেও আখ্যায়িত করেছেন কেউ কেউ। কেউ তাঁকে ডাকেন গুরুদেব, কবিগুরু কিংবা বিশ্বকবি শিরোনামে। তাঁর রচিত ৫২টি কাব্যগ্রন্থ, ৩৮টি নাটক, ১৩টি উপন্যাস ও ৩৬টি প্রবন্ধ ও অন্যান্য গদ্যসংকলন আছে। তাঁর সর্বমোট ৯৫টি ছোটগল্প ও ১৯১৫টি গান যথাক্রমে গল্পগুচ্ছ ও গীতবিতান সংকলনের অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। রবীন্দ্রনাথের রচনা বিশ্বের বিভিন্ন ভাষায় অনূদিত হয়েছে। ১৯১৩ সালে গীতাঞ্জলি কাব্যগ্রন্থের ইংরেজি অনুবাদের জন্য তিনি সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। সাহিত্য জগতের এই তারকা কলকাতার জোড়াসাঁকোর এক ধনাঢ্য ও সংস্কৃতিবান পিরালী ব্রাহ্মণ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর জন্ম ৭ মে ১৮৬১ খ্রিস্টাব্দ বাংলা ২৫ বৈশাখ ১২৬৮ সনে। রবীন্দ্রনাথের বাবা ছিলেন ব্রাহ্ম ধর্মগুরু দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর ও মা ছিলেন সারদাসুন্দরী দেবী। রবীন্দ্রনাথ ছিলেন বাবা-মায়ের চতুর্দশ সন্তান। জোড়াসাঁকোর ঠাকুর পরিবার ছিল ব্রাহ্ম আদিধর্ম মতবাদের প্রবক্তা। আট বছর বয়সে তিনি কবিতা লেখা শুরু করেন। ১৮৭৪ সালে তত্ত্ববোধিনী পত্রিকায় তাঁর ‘অভিলাষ’ কবিতাটি প্রকাশিত হয়। এটিই ছিল তাঁর প্রথম প্রকাশিত রচনা। ১৩ বছর বয়সে মা-হারা হন কবি। বাবার ছিল দেশভ্রমণের নেশা। তাই ভৃত্যদের অনুশাসনেই কাটে তাঁর ছেলেবেলা। ১৮৭৮ সালে মাত্র ১৭ বছর বয়সে রবীন্দ্রনাথ প্রথমবার ইংল্যান্ড যান। ১৮৮৩ সালে মৃণালিনী দেবীর সঙ্গে তাঁর বিবাহ হয়। ১৮৯০ সাল থেকে রবীন্দ্রনাথ পূর্ববঙ্গের শিলাইদহের জমিদারি এস্টেটে বসবাস শুরু করেন। ১৯০১ সালে তিনি সপরিবারে শিলাইদহ ছেড়ে চলে যান বীরভূম জেলার বোলপুর শহরের উপকণ্ঠে শান্তিনিকেতনে। এখানে দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৮৮৮ সালে একটি আশ্রম ও ১৮৯১ সালে একটি ব্রাহ্মমন্দির প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরও ১৯০১ সালে শান্তিনিকেতনে ব্রাহ্ম চর্যাশ্রম প্রতিষ্ঠা করেন। সেখানেই পাকাপাকিভাবে বসবাস শুরু করেন। ১৯০২ সালে তাঁর পত্নীবিয়োগ হয়। ১৯০৫ সালে তিনি বঙ্গভঙ্গ-বিরোধী আন্দোলনে জড়িয়ে পড়েন। ১৯১৫ সালে ব্রিটিশ সরকার তাঁকে নাইট উপাধিতে ভূষিত করে। কিন্তু ১৯১৯ সালে জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকান্ডের প্রতিবাদে তিনি সেই উপাধি ত্যাগ করেন। ১৯২১ সালে গ্রামোন্নয়নের জন্য তিনি শ্রীনিকেতন নামে একটি সংস্থা প্রতিষ্ঠা করেন। দীর্ঘ রোগভোগের পর কলকাতার পৈতৃক বাসভবনেই ৭ আগস্ট ১৯৪১ খ্রিস্টাব্দ বাংলা ২২ শ্রাবণ ১৩৪৮ সনে মৃত্যুবরণ করেন।

 

তাঁর জমিদারি

কবিতা, গান, গদ্য, নাটক, শিল্পকলা সব কিছুতেই ছিল তাঁর সমান পারদর্শিতা।  সাহিত্যে নোবেলজয়ী প্রথম বাঙালি রবীন্দ্রনাথ এককালে প্রজা শাসনও করেছেন...

রবীন্দ্রনাথ নিজে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী, স্বল্পকালের জন্য হলেও ইংরেজ সরকারের নাইট উপাধিধারী। জন্ম নিয়েছেন অভিজাত পরিবারে। তবে নিজের প্রকৃত পরিচয়টা যে তাঁর নিজের হাতে গড়া সে কথা কম লোকই ভেবে দেখেন। বংশের ধারা রক্ষা করে চলা তাঁর অভিলাষ ছিল না। সে জন্য জোড়াসাঁকোর প্রাসাদ ছেড়ে গ্রামবাংলার পথে-প্রান্তরে, খাল-বিল-নদী পথে ঘুরেছেন। শান্তিনিকেতনের মাটি ও খড়ের ঘরে বাস করেছেন। মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ১৮৯১ খ্রিস্টাব্দে চার জমিদারির দেখাশোনার দায়িত্ব দেন রবীন্দ্রনাথকে। এর পাঁচ বছর পর ১৮৯৬-এর ৮ আগস্ট ওই জমিদারিগুলোর সর্বময় দায়িত্ব দেন (পাওয়ার অব অ্যাটর্নি)। জমিদারির কাজে নতুন বা সহজ পদ্ধতির প্রবর্তন করেন। তা অনুকরণ করার জন্য পার্শ্ববর্তী জমিদাররা তাদের কর্মচারীদের পাঠাতেন তা জানার জন্য।

রবীন্দ্রনাথ কৃষকের দুঃখ-দুর্দশা নিয়ে ভাবতেন। সে সময় সাধারণ মানুষের মাঝে ব্যাংক বলে কোনো ধারণাই ছিল না। তখন তিনি প্রজাদের মিতব্যয়িতা, সংঘবদ্ধ হয়ে কর্ম এবং সহায়তার অভ্যাস শিক্ষা দেওয়ার জন্য ১৯০৫ সালে পতিসরে কৃষকের জন্য কৃষি ব্যাংক স্থাপন করেন। তাঁর ব্যাংক খোলার পর বহু গরিব প্রজা প্রথম সুযোগ পেল ঋণমুক্ত হওয়ার। রবীন্দ্রনাথ জার্মানি ও আয়ারল্যান্ড থেকে সমবায়ের সাফল্যের উদাহরণ গরিবি হটাতে কাজে লাগানোর উদ্যোগ নিয়েছেন। তিনি তাঁর নোবেল বিজয়ের অর্থ দিয়ে সমবায় ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করেছেন। তিনি পুত্র রথীন্দ্রনাথ এবং তাঁর বন্ধুপুত্র সন্তোষ মজুমদারকে অক্সফোর্ডে না পড়িয়ে আমেরিকার ইলিনয়েজ বিশ্ববিদ্যালয়ে কৃষিতে উচ্চশিক্ষা লাভের জন্য পাঠিয়েছিলেন। তিনি তাঁর জামাতা গগন গাঙ্গুলিকে জ্ঞানভিত্তিক চাষাবাদ, পশুপালন সম্পর্কে উন্নত শিক্ষার জন্য বিদেশ পাঠিয়েছিলেন। একজন প্রজাদরদি জমিদার রবীন্দ্রনাথ কবি হিসেবেও জমিদার তিনি। রবীন্দ্রনাথ বলেছেন, ‘সম্মানের চির নির্বাসনে সমাজের উচ্চ মঞ্চে বসেছি সংকীর্ণ বাতায়নে- সেখান থেকে সমস্ত দেশটাকে, দেশের মানুষকে আমি দেখতে পাইনি।’ তিনি সম্মানের উচ্চ আসনে বসতে যাননি, সম্মানের কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়ে তাঁর বিচার করা হয়েছে। বিচারে অভিযুক্ত হয়ে তিনি বিনয়ে বলেছেন- ‘তোমরা যাদের চাষি মজুর বল তাদের সঙ্গে আমার কোনো পরিচয় ছিল না এমন না। তবে পরিচয়টা যতটা ঘনিষ্ঠ হতে পারত ততটা তাদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হতে পারিনি। ১৯১৬ সালের ডিস্ট্রিক্ট গেজেটিয়ারে একজন ইংরেজ ম্যাজিস্ট্রেট তার রিপোর্টে বর্ণনা করেন- ‘জমিদার মাত্রই যে হৃদয়হীন হন না তার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত বিশিষ্ট কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।’ ‘নায়েব কর্মচারীরা যাতে প্রজাদের ওপর কোনো ধরনের জবরদস্তি না করে সে দিকে তাঁর প্রখর দৃষ্টি ছিল।’ ফসলহানির কারণে ১৩১২ বঙ্গাব্দে এক বছরে তিনি কৃষকদের উদারভাবে ৫৮ হাজার টাকা খাজনা মাফ করেন। গ্রামের মানুষের সঙ্গে হাতে হাত মিলিয়ে গ্রামের রাস্তাঘাট সংস্কার করেছেন, স্বাস্থ্যকেন্দ্র স্থাপন করেছেন। বিভিন্ন গ্রামে যে স্কুল স্থাপন করেন তার জন্য বছরে বরাদ্দ ছিল সাড়ে ১২ শ টাকা। প্রজাদের মধ্যে যারা অন্ধ বা বিকলাঙ্গ এবং যারা উচ্চশিক্ষা নিতে চায় তাদের জন্য মাসিক বৃত্তি নির্ধারণ করে দেন। নদীভাঙন, ঝড় কিংবা অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের জমিদার রবীন্দ্রনাথ অর্থ সহায়তা দিতেন। 

রবীন্দ্রনাথ তাঁর ‘স্বদেশী সমাজ’ প্রবন্ধে লিখেছেন, ‘সমগ্র দেশ নিয়ে চিন্তা করার দরকার নেই। আমি একলা ভারতবর্ষের দায়িত্ব নিতে পারব না । আমি শুধু জয় করব একটি বা দুটি ছোট গ্রাম, এদের মনকে পেতে হবে, এদের সঙ্গে একত্রে কাজ করার শক্তি সঞ্চয় করতে হবে। সেটা খুব সহজ নয়, খুব কঠিন কৃচ্ছ্রসাধন। আমি যদি কেবল দুটি-তিনটি গ্রামকেও মুক্তি দিতে পারি অজ্ঞতা-অক্ষমতার বন্ধন থেকে, তবে সেখানেই সমগ্র ভারতের একটি ছোট আদর্শ তৈরি হবে।’ জমিদারির কাজে বসে রবীন্দ্রনাথ মানুষের নানা সমস্যার সমাধান করতেন। শাহজাদপুরের মাদলা গ্রামের দরিদ্র  জেলে রামগতির খাজনা বকেয়া হওয়ায় জমি নিলামে ওঠার উপক্রম হয়। জেলে রামগতি একটি চিতল মাছ নিয়ে জমিদার রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে দেখা করতে গেলে তিনি মাছের দাম পরিশোধ করে দেন এবং রামগতির খাজনাও মওকুফ করে দেন।

 

পালোয়ানের সঙ্গে কুস্তি লড়তেন বালক রবীন্দ্রনাথ

রবীন্দ্রনাথের ছেলেবেলা অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে স্থান পেয়েছে রবীন্দ্র গবেষকদের কাছে। তার শৈশব, কৈশোরকালীন সময়টুকু ধরা হয় ১৮৬১ থেকে ১৮৭৮। শৈশবে রবীন্দ্রনাথ কলকাতার ওরিয়েন্টাল সেমিনারি, নর্ম্যাল স্কুল, বেঙ্গল একাডেমি এবং সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজিয়েট স্কুলে পড়াশোনা করেছিলেন। কিন্তু বিদ্যালয়-শিক্ষায় অনাগ্রহী হওয়ায় বাড়িতেই গৃহশিক্ষক রেখে তার শিক্ষার ব্যবস্থা করা হয়েছিল। রবীন্দ্রনাথকে কুস্তি শেখাত শহরের এক ডাকসাইটে পালোয়ান। নাম কানা পালোয়ান। গোলাবাড়ির পাঁচিল ঘেঁষে ছিল কুস্তির চালাঘর। একহাত আন্দাজ খুঁড়ে মাটি আলগা করে তাতে একমণ সরিষার তেল ঢেলে জমি তৈরি করা হয়েছিল। সেখানে পালোয়ানের সঙ্গে কুস্তি লড়তেন বালক রবীন্দ্রনাথ।

১৮৭৭ সালে ভারতী পত্রিকায় তরুণ রবীন্দ্রনাথের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ রচনা প্রকাশিত হয়। এগুলো হলো মাইকেল মধুসূদনের মেঘনাদবধ কাব্যের সমালোচনা, ভানুসিংহ ঠাকুরের পদাবলী এবং ভিখারিণী ও করুণা নামে দুটি গল্প। এর মধ্যে ভানুসিংহ ঠাকুরের পদাবলী বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। ১৮৭৮ সালে প্রকাশিত হয় রবীন্দ্রনাথের প্রথম কাব্যগ্রন্থ তথা প্রথম মুদ্রিত গ্রন্থ কবিকাহিনী। এ ছাড়া তিনি রচনা করেছিলেন সন্ধ্যাসংগীত কাব্যগ্রন্থটি।

 

জাহাজে চড়ে বিশ্বভ্রমণ

রবিঠাকুরের বিশ্বভ্রমণ তাঁর জীবন বৈচিত্র্যের অন্যতম উপাদান হিসেবে যোগ হয়। মূলত  নোবেলপ্রাপ্তির পর থেকেই তিনি বিশ্বভ্রমণে আগ্রহী হয়ে ওঠেন। নোবেলপ্রাপ্তি অনন্য গৌরব অর্জনের পর সারা বিশ্বেই তিনি সমাদৃত হন এবং বিভিন্ন দেশ থেকে তাঁকে আমন্ত্রণ জানানো শুরু হয়। এসব আমন্ত্রণে সাড়া দিয়েই তিনি জাহাজযোগে বহু দেশ ভ্রমণ করেছেন। বিশ্বভ্রমণে তিনি দেখা করেছেন বিখ্যাত ব্যক্তিদের সঙ্গে। এ সময় তিনি বহু স্থানে, বহু বিদ্যায়তনে, বহু সভায় স্বকণ্ঠে কবিতা পাঠ করে শুনিয়েছেন। তাঁর বক্তৃতা সম্মোহনে মুগ্ধ হয়েছে অসংখ্য মানুষ। বিশ্বজুড়ে তাঁর সমাদর হয়। বিশেষ করে রবীন্দ্রনাথের জীবনোপলব্ধি ও দর্শন মানুষের হৃদয় জয় করেছে। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে তাঁর কাব্যের মর্মবাণী পৌঁছেছে অনন্য গৌরবে। ১৮৭৮ থেকে ১৯৩২ সাল পর্যন্ত রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর পাঁচটি মহাদেশের ৩৩টিরও বেশি দেশ ভ্রমণ করেছিলেন। তবে ইংল্যান্ড ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাদ দিলে অন্যান্য দেশ ভ্রমণ করেছেন ১৯১৩-তে নোবেল পুরস্কার প্রাপ্তির পর। দেশগুলো হলো- ফ্রান্স, হংকং, চীন, বেলজিয়াম, সুইজারল্যান্ড, জার্মানি, ডেনমার্ক, সুইডেন, অস্টিয়া, চেকোসেøাভাকিয়া, আর্জেন্টিনা, ইতালি, নরওয়ে, হাঙ্গেরি, যুগোসøাভিয়া, বুলগেরিয়া, রুমানিয়া, গ্রিস, মিসর, সিঙ্গাপুর, ইন্দোনেশিয়া, থাইল্যান্ড, জাপান, বার্মা, হল্যান্ড, সোভিয়েত রাশিয়া, ইরান, ইরাক ও শ্রীলঙ্কা। ১৯৩৪-এ শ্রীলঙ্কা (সিংহল) ভ্রমণ শেষে কবি শান্তিনিকেতনে ফেরেন ২৮ জুন। এরপর তিনি আর বিদেশ ভ্রমণে যাননি। এ ভ্রমণগুলোর মধ্যে অনেকগুলোই রবীন্দ্রনাথের জীবনে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাঁর বিদেশ ভ্রমণ শুরু হয় ১৮৭৮ সালে প্যারিস হয়ে লন্ডন গমনের মাধ্যমে। ১৯১২ সালের ২৭ মে রবীন্দ্রনাথ যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য ভ্রমণে বের হন। লন্ডনে মিশনারি তথা গান্ধীবাদী চার্লস এফ অ্যান্ড্রুজ, অ্যাংলো-আইরিশ কবি উইলিয়াম বাটলার ইয়েটস, এজরা পাউন্ড, রবার্ট ব্রিজেস, আর্নেস্ট রাইস, টমাস স্টার্জ মুর প্রমুখ বিশিষ্ট ব্যক্তি তাঁর গুণমুগ্ধে পরিণত হন। ১৯১৬ সালের ৩ মে থেকে ১৯১৭ সালের এপ্রিল মাস পর্যন্ত রবীন্দ্রনাথ জাপান ও যুক্তরাষ্ট্রে বক্তৃতা দিয়ে বেড়ান। ভারতে প্রত্যাবর্তনের অব্যবহিত পরেই ৬৩ বছর বয়সী রবীন্দ্রনাথ পেরু সরকারের কাছ থেকে পেরু ভ্রমণের একটি আমন্ত্রণ পান। পেরু থেকে তিনি যান মেক্সিকোয়। ১৯২৭ সালের ১৪ জুলাই দুই সঙ্গীকে নিয়ে রবীন্দ্রনাথ দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় চার মাসব্যাপী সফরে বের হন।  ১৯৩০ সালের জুন থেকে সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি সময় পর্যন্ত তিনি ডেনমার্ক, সুইজারল্যান্ড ও জার্মানি ভ্রমণ করেন। এরপর যান সোভিয়েত ইউনিয়নে। পারসিক কবি হাফিজের কিংবদন্তি ও রচনার গুণমুগ্ধ ছিলেন রবীন্দ্রনাথ। ১৯৩২ সালের এপ্রিলে জীবনের শেষপর্বে তিনি তাই যান ইরানে। এই ভ্রমণের সময়েই তিনি সফর করেন ইরাক (১৯৩২) ও সিংহল (১৯৩৩)। জীবনের শেষার্ধব্যাপী এ বিশ্বভ্রমণে রবীন্দ্রনাথ হেনরি বার্গসন, আলবার্ট আইনস্টাইন, রবার্ট ফর্স্ট, টমাস মান, জর্জ বার্নার্ড শ, এইচ জি ওয়েলস ও রোমা রোঁলা প্রমুখ সমসাময়িক বিশিষ্ট বহু ব্যক্তির সঙ্গে ব্যক্তিগতভাবে পরিচিত হওয়ার সুযোগ পেয়েছিলেন।

বিশ্বকবির প্রেম ও প্রেমিকারা

ব্যক্তিজীবনে সৃষ্টিশীল রবীন্দ্রনাথ প্রেমের জন্য মরিয়া ছিলেন। স্ত্রী মৃণালিনীর সঙ্গে তো বটেই, জীবনে বেশ কয়েকবার প্রেমের উত্তাল সমুদ্রে ভেসেছেন কবি। রবীন্দ্রনাথ প্রথম প্রেমে পড়েন মুম্বাই থাকাকালীন। প্রেমিকার নাম আন্না তড়খড়। এই মারাঠি কন্যার প্রেম খুব অল্প সময়ের জন্য হলেও বেশ তাৎপর্য ছিল কবিজীবনে। এই মারাঠি কন্যা কবির কাছ থেকে ভালোবেসে একটি ডাকনাম চেয়েছিলেন। ‘নলিনী’ নামটি তাঁর জন্য যেন তুলে আনেন কবি। সেই নাম পেয়ে আন্না বলেছিলেন, ‘কবি, তোমার গান শুনলে আমি বোধহয় আমার মরণদিনের থেকেও প্রাণ পেয়ে জেগে উঠতে পারি।’ রবীন্দ্রনাথের স্থপতি বলে অভিহিত করা হয় জ্যোতিদাদার সহধর্মিণী কাদম্বরী বৌঠানকে। কাদম্বরী এবং রবীন্দ্র দুজনে প্রায় সমবয়সী ছিলেন। বয়ঃসন্ধির সংবেদনশীল পর্যায়ে কিশোর মনে ছাপ ফেলতে কাদম্বরীর ভূমিকা ছিল অগ্রগণ্য। জীবনস্মৃতিতে কবি নিজেই লিখেছেন, ‘সাহিত্যে বউঠাকুরাণীর প্রবল অনুরাগ ছিল, বাংলা তিনি যে পড়াইতেন, কেবল সময় কাটাইবার জন্য তাহা নহে- তাহা যথার্থই তিনি সমস্ত মন দিয়া উপভোগ করিতেন। তাঁহার সাহিত্যচর্চায় আমি অংশী ছিলাম।’ কবির অনেক সাহিত্যসৃষ্টি, কবিতা এই নিঃসঙ্গ, রিক্ত নারীটিকে ঘিরেই। কবি তাঁকে নিয়ে ভারতী পত্রিকায় লিখলেন-‘সেই জানালার ধারটি মনে পড়ে, সেই বাগানের গাছগুলি মনে পড়ে, সেই অশ্রুজলে সিক্ত আমার প্রাণের ভাবগুলিকে মনে পড়ে। আর একজন যে আমার পাশে দাঁড়াইয়াছিল, তাঁহাকে মনে পড়ে, সে যে আমার খাতায় আমার কবিতার পার্শ্বে হিজিবিজি কাটিয়া দিয়াছিল, সেইটে দেখিয়া আমার চোখে জল আসে। সেই তো যথার্থ কবিতা লিখিয়াছিল। তাঁহার সে অর্থপূর্ণ হিজিবিজি ছাপা হইল না, আর আমার রচিত গোটাকতক অর্থহীন হিজিবিজি ছাপা হইয়া গেল।’ অনেক রবীন্দ্র গবেষকই বলেছেন, এই লেখাটি প্রকাশের পরেই ঠাকুরবাড়িতে আগুন জ্বলে উঠেছিল। আর সে কারণেই তাঁর বিয়ের তোড়জোড় শুরু হয়। এর কিছুকাল পরেই কবি বিবাহসূত্রে আবদ্ধ হলেন। ভিক্টোরিয়া ওকাম্পোর সঙ্গেও রবীন্দ্রনাথের প্রেমের গুঞ্জন ছিল। আর্জেন্টিনার প্লাতা নদীর ধারে বিদেশি কন্যা ভিক্টোরিয়াকে বেশ আপন করে নিয়েছিলেন। রবীন্দ্রনাথের ‘গীতাঞ্জলি’ কাব্যগ্রন্থে বিমুগ্ধ ছিলেন ওকাম্পো। রবীন্দ্রনাথের বিশ্ব ভ্রমণের একপর্যায়ে আর্জেন্টিনায় পা ছোঁয়ান। সেখানে পৌঁছেই প্রচুর সংবর্ধনা পেলেন বিশ্বকবি। প্রিয় কবিকে কাছে পেয়ে ওকাম্পো উদ্বেলিত হলেন। ক্রমেই কবির কাছে নিজের ভালো লাগার যে আবেদন প্রকাশ করেছেন তাতে দুজনের মধ্যে বেশ গোছানো একটি সম্পর্ক তৈরি হয়। প্লাতা নদীর তীর ঘেঁষে বিশ্বকবির পথসঙ্গী হয়েছেন ওকাম্পো। রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে হেমন্তবালা রায় চৌধুরীর সম্পর্কের কথাও তুলে এনেছেন রবীন্দ্র জীবনীবিষয়ক গবেষকরা। হেমন্তবালা রবীন্দ্রভাবনার গুণমুগ্ধ পাঠিকার একজন ছিলেন। দুজনের মধ্যে আলাপ হতো পত্র বিনিময়ের মাধ্যমে। বিভিন্ন সময়ে, নানা অজুহাতে, পারিবারিক বাধা সত্ত্বেও এমনকি রাতের বেলায় ও ল্যান্সডাউন রোডের বাড়ি থেকে জোড়াসাঁকোর বাড়িতে হঠাৎ গিয়ে হাজির হতেন তিনি। স্ত্রী মৃণালিনীর সমবয়সী ভ্রাতুষ্পুত্রী ইন্দিরার জন্যও রবীন্দ্রনাথের মন পুড়ত বলে অনেকে বলে থাকেন। ইন্দিরা বয়সে ছোট হলেও মনের দিক থেকে এ মেয়েটির সঙ্গে কবির আত্মিক সম্পর্ক ছিল। ইন্দিরাকে লেখা বেশ কিছু চিঠি পড়েই সেটা স্পষ্ট হয়। জীবনের শেষভাগে রাণু অধিকারীর সঙ্গে রবীন্দ্রনাথের মনের মিলন ঘটে। রাণু ইতোমধ্যে পড়েছেন কবির সব গল্প। তাঁর পাঠানো চিঠিতে তাঁর অনুযোগ, কেন কবি ইদানীং অত কম গল্প লিখছেন? কলকাতায় গিয়ে সেই কিশোরী মেয়ে প্রৌঢ় কবির সান্নিধ্য পেয়েছেন। স্ত্রী মৃণালিনীর সঙ্গে কবির জীবন ছিল সরল, স্বাভাবিক। সেখানেও প্রেমের ছোঁয়া এতটুকু কম পড়েনি। জীবনসঙ্গিনীর সঙ্গে কবির প্রেমের সারল্য সাক্ষ্য দেয় কবি প্রেমকে স্বভাবজাত আবেগের মধ্যেই সীমাবদ্ধ রাখেননি, এই আবেগকে দিয়েছেন অনন্য উপমায়, অনন্য উপস্থাপন। তাঁর ব্যক্তিজীবনের প্রেমের আবেশই যোগ হয়েছে তাঁর অনবদ্য সাহিত্যকর্মে।                        

 

জমিদারপুত্রের দুঃখগাথা

রবীন্দ্রনাথ ছিলেন জমিদারপুত্র। কিন্তু মানবিক আবেদন, বেদনা-কষ্ট রবীন্দ্রনাথের জীবনও তোলপাড় করেছে। তাঁর বহু সাহিত্যকর্মে সে মানসিক যাতনার কথা ফুটে ওঠে। তাঁর ব্যক্তিজীবনের শুরুটা হয় তাঁর মায়ের মৃত্যুতে। মাত্র ১৩ বছর বয়সে তিনি মাকে হারান। এরপর তাঁর বিয়ের রাতে জ্যেষ্ঠ ভগ্নিপতি সারদা প্রসাদ মারা যান। এর চার মাস পর তাঁর সবচেয়ে প্রিয় বৌদি কাদম্বরী দেবী। এই মৃত্যু রবীন্দ্রনাথকে বেশ নাড়া দিয়েছে। প্রেমিক কবির মনোজগতে আলোড়ন তোলা এ মানুষটির মৃত্যু তাঁকে জাগতিক টান থেকে ছিন্ন করে দিয়েছিল কিছুকাল। এই বেদনা তাঁর সাহিত্যে জ্বলজ্বল করছে। মাত্র ৪১ বছর বয়সে শেষ হয়ে যায় রবীন্দ্রনাথের দাম্পত্যজীবন। ১৯০২ সালে তাঁর স্ত্রী মৃণালিনী দেবী মারা যান। রেখে যান তিন মেয়ে ও দুই ছেলে। এদের মধ্যে তিনজন রবীন্দ্রনাথের ৫৭ বছর পার হওয়ার আগেই মারা যান। বড় মেয়ে মাধুরীলতার ডাকনাম ছিল বেলা বাবেলী। বিয়ে হয়েছিল কবি বিহারীলাল চক্রবর্তীর তৃতীয় পুত্র শরৎচন্দ্র চক্রবর্তীর সঙ্গে। তিনি স্বামীর কলকাতার বাড়িতে মাত্র ৩১ বছর বয়সে যক্ষ্মায় মারা যান। বড় ছেলে রথীন্দ্রনাথ ঠাকুর। ২১ বছর বয়সে বিয়ে হয় ১৭ বছরের প্রতিমা দেবীর সঙ্গে। তাঁদের কোনো সন্তানাদি হয়নি।

 

নোবেল চুরি

রবীন্দ্রনাথের নোবেল পদকটি রাখা হয়েছিল শান্তিনিকেতনের বিশ্বভারতী জাদুঘরে। কিন্তু নিরাপত্তার ঢিলেমির সুযোগে সেটি খোয়া যায়। ২০০৪ সালের এক রাতে পশ্চিমবঙ্গের বীরভূম জেলার বোলপুরের বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের উত্তরায়নের রবীন্দ্র জাদুঘর থেকে রহস্যজনকভাবে নোবেল পদকসহ চুরি হয় কবির ব্যবহার্য অন্তত অর্ধশত মূল্যবান জিনিস। ভারত সরকারের প্রায় সব গোয়েন্দা সংস্থা মাঠে নেমে তদন্ত করলেও এ চুরির কিনারা করতে পারেনি  কোনো সংস্থা। আজও উদ্ধার হয়নি কবির নোবেল পদকটি।

এই বিভাগের আরও খবর
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
সর্বশেষ খবর
ফ্রিল্যান্সিং শুরুর আগে যা জানার দরকার
ফ্রিল্যান্সিং শুরুর আগে যা জানার দরকার

৮ মিনিট আগে | ক্যারিয়ার

কানাডার সঙ্গে সব বাণিজ্য আলোচনা বাতিল করলেন ট্রাম্প
কানাডার সঙ্গে সব বাণিজ্য আলোচনা বাতিল করলেন ট্রাম্প

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের শতাধিক নেতাকর্মীর বিএনপিতে যোগদান
লালমনিরহাটে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের শতাধিক নেতাকর্মীর বিএনপিতে যোগদান

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে গাড়ির ধাক্কায় যুবক নিহত
যাত্রাবাড়ীতে গাড়ির ধাক্কায় যুবক নিহত

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৩৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চতুর্থবারের মতো প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ঘোষণা ব্রাজিলের লুলার
চতুর্থবারের মতো প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ঘোষণা ব্রাজিলের লুলার

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাবি শিবিরের উদ্যোগে ক্যাম্পাসে দুই দিনব্যাপী পরিচ্ছন্নতা অভিযান
শাবি শিবিরের উদ্যোগে ক্যাম্পাসে দুই দিনব্যাপী পরিচ্ছন্নতা অভিযান

৪৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

স্টার সিনেপ্লেক্সে এ সপ্তাহে দুই সিনেমা: ‘চেইনসো ম্যান’ ও ‘কন্যা’
স্টার সিনেপ্লেক্সে এ সপ্তাহে দুই সিনেমা: ‘চেইনসো ম্যান’ ও ‘কন্যা’

৪৮ মিনিট আগে | শোবিজ

নরসিংদীতে বাসচাপায় অটোরিকশা চালকসহ তিনজন নিহত
নরসিংদীতে বাসচাপায় অটোরিকশা চালকসহ তিনজন নিহত

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাণঘাতী সংঘর্ষের পর টিএলপিকে নিষিদ্ধ করলো পাকিস্তান
প্রাণঘাতী সংঘর্ষের পর টিএলপিকে নিষিদ্ধ করলো পাকিস্তান

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!
উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি চাকরিজীবীদের টানা তিনদিনের ছুটি
সরকারি চাকরিজীবীদের টানা তিনদিনের ছুটি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেঁপে খাওয়ার যত উপকার
পেঁপে খাওয়ার যত উপকার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’
মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোগীদের সুস্থতায় চিকিৎসকদের পরম আনন্দ : চসিক মেয়র
রোগীদের সুস্থতায় চিকিৎসকদের পরম আনন্দ : চসিক মেয়র

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নিষেধাজ্ঞা শেষে শনিবার মধ্যরাতে ইলিশ আহরণে নামবেন জেলেরা
নিষেধাজ্ঞা শেষে শনিবার মধ্যরাতে ইলিশ আহরণে নামবেন জেলেরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ভারত
নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ভারত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান
ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য ধ্বংসপ্রাপ্ত সিরিয়ার পুনর্গঠন গুরুত্বপূর্ণ: জাতিসংঘ
আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য ধ্বংসপ্রাপ্ত সিরিয়ার পুনর্গঠন গুরুত্বপূর্ণ: জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২ দিন বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
২ দিন বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ছুটির দিনেও অস্বাস্থ্যকর ঢাকার বাতাস
ছুটির দিনেও অস্বাস্থ্যকর ঢাকার বাতাস

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমি খুবই হতাশ: স্যামি
আমি খুবই হতাশ: স্যামি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা ভয়াবহ ‘মাইনফিল্ড’, বোমামুক্ত করতে লাগবে ৩০ বছর
গাজা ভয়াবহ ‘মাইনফিল্ড’, বোমামুক্ত করতে লাগবে ৩০ বছর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ কোরিয়ায় শি’র সঙ্গে বৈঠক করবেন ট্রাম্প: হোয়াইট হাউজ
দক্ষিণ কোরিয়ায় শি’র সঙ্গে বৈঠক করবেন ট্রাম্প: হোয়াইট হাউজ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে ইয়াবা পাচারের অভিযোগে যাত্রীবাহী বাসের সুপারভাইজার গ্রেফতার
নোয়াখালীতে ইয়াবা পাচারের অভিযোগে যাত্রীবাহী বাসের সুপারভাইজার গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এ বছরের মধ্যে সৌদি-ইসরায়েল কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করবে, দাবি ট্রাম্পের
এ বছরের মধ্যে সৌদি-ইসরায়েল কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করবে, দাবি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনিনে বিরোধী দলীয় নেতার প্রেসিডেন্ট প্রার্থীতা বাতিল
বেনিনে বিরোধী দলীয় নেতার প্রেসিডেন্ট প্রার্থীতা বাতিল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্য সংকট প্রকট : ডব্লিউএইচও
যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্য সংকট প্রকট : ডব্লিউএইচও

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুনামগঞ্জে পর্যটকবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে, মা-মেয়ে নিহত
সুনামগঞ্জে পর্যটকবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে, মা-মেয়ে নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইডেন কলেজে বসুন্ধরা শুভসংঘের সাংস্কৃতিক উৎসব
ইডেন কলেজে বসুন্ধরা শুভসংঘের সাংস্কৃতিক উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ
চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু
গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস
করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?
ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার
মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ
বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ
ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের
বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু
যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর
হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’
‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী
নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’
‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক
ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র
পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে ভূমি অফিসের নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ
দেশজুড়ে ভূমি অফিসের নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়ান যুব গেমসে এবার ইতিহাস গড়লো বালক কাবাডি দল
এশিয়ান যুব গেমসে এবার ইতিহাস গড়লো বালক কাবাডি দল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আড়াই মাস পর ভেসে উঠল রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু
আড়াই মাস পর ভেসে উঠল রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু

১৯ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন লিটন, বাদ সাইফউদ্দিন
টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন লিটন, বাদ সাইফউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত
৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না
বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘বিএনপি রাষ্ট্রক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত বেকারদের কর্মসংস্থানের সমস্যা দূর করা হবে’
‘বিএনপি রাষ্ট্রক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত বেকারদের কর্মসংস্থানের সমস্যা দূর করা হবে’

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন

৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইউক্রেনকে ১৫০ যুদ্ধবিমান দেবে সুইডেন
ইউক্রেনকে ১৫০ যুদ্ধবিমান দেবে সুইডেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পশ্চিম তীর ইসরায়েলের নয়, ফিলিস্তিনের সার্বভৌম অঞ্চল’
‘পশ্চিম তীর ইসরায়েলের নয়, ফিলিস্তিনের সার্বভৌম অঞ্চল’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা
বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা

নগর জীবন

স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর
স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল
বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল

নগর জীবন

সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’
সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক
ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক

শোবিজ

মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল
মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সিরিজ জয়
বাংলাদেশের সিরিজ জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার
একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি
বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি

দেশগ্রাম

সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

নগর জীবন

শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই
শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক
গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক

দেশগ্রাম

লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন
লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি
১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি

পেছনের পৃষ্ঠা

হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা
হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু
দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু

নগর জীবন

ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচার কাজ শেষ আসছে রায়
বিচার কাজ শেষ আসছে রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি
১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি

শোবিজ

রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়
রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ
থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ

নগর জীবন

কাবাডিতে এলো দুই পদক
কাবাডিতে এলো দুই পদক

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি
বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

ফেবারিটদের জয়ের রাত
ফেবারিটদের জয়ের রাত

মাঠে ময়দানে

কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস
কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস

মাঠে ময়দানে