শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:১১, শনিবার, ২৪ অক্টোবর, ২০২০

আমেরিকার রাজনীতির লড়াইয়ে নারীদের সামনে যে ধরনের সমস্যা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
আমেরিকার রাজনীতির লড়াইয়ে নারীদের সামনে যে ধরনের সমস্যা

আমেরিকায় এবারের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে সিনেটর কমলা হ্যারিসের ভাইস প্রেসিডেন্ট পদের জন্য ঐতিহাসিক লড়াই দেশটির রাজনীতিতে নারীদের প্রতি বৈষম্যের চিত্রটাকে সামনে নিয়ে এসেছে। কিন্তু কোন পদের জন্য লড়াইয়ের যে নিয়মনীতি তা কি নারী আর পুরুষদের জন্য আলাদা?

কমলা হ্যারিসের মনোনয়নের বিষয়টা থেকে বেরিয়ে এসেছে কয়েক দশক ধরে আমেরিকায় রাজনীতিতে আসা নারীদের কী ধরনের সমস্যার মুখে পড়তে হয়েছে এবং কীভাবে এক্ষেত্রে অবস্থার পরিবর্তন আসছে। বিষযয়টি বিশ্লেষণ করেছেন রাটগার্স বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার ফর আমেরিকান উইমেন অ্যান্ড পলিটিক্সের পরিচালক ডেবি ওয়ালশ্।

রাগ না প্রকাশের কৌশল
রাজনীতি করতে আসা নারীদের নিজের দৃঢ়তা প্রকাশ করা আর আগ্রাসী আচরণ করা - এ দুয়ের মধ্যকার সূক্ষ্ম পার্থক্যটা বুঝতে হবে। গবেষণায় দেখা গেছে, মানুষের অবচেতনে নারী আর পুরুষকে বৈষম্যের চোখে দেখার যে সংস্কৃতি রয়েছে, তাতে একজন পুরুষের যে আচরণকে 'আত্মবিশ্বাসী' হিসাবে দেখা হবে, সেখানে একজন নারীর একই আচরণকে 'ক্ষমতার জাহির' হিসাবে গণ্য করা হবে।

আবার সেই নারী যদি সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের হন, এই বৈষম্যের ক্ষেত্রে বর্ণের ব্যাপারটাও যোগ হয়। আমেরিকায় "অ্যাংরি ব্ল্যাক উওম্যান" বা "রাগী কৃষ্ণাঙ্গ নারী" বলে একটা কথা প্রচলিত আছে, যার সাথে একটা বর্ণ সম্প্রদায়ের নারীদের যুক্ত করা হয়েছে। উনবিংশ শতকে এই প্রবচন চালু হয়েছিল, কৃষ্ণাঙ্গ নারীদের অনারীসুলভ, অযৌক্তিক এবং কঠিন হিসেবে তুলে ধরতে।

ওয়ালশ্ বলছেন, "একটা অভিযোগ আছে যে, নারীরা প্রেসিডেন্ট বা ভাইস-প্রেসিডেন্ট হবার মত শক্ত মনের নন, তাদের যথেষ্ট দৃঢ়তা নেই। কিন্তু চরিত্রের দৃঢ়তা বা আপনার কঠিন হবার ক্ষমতা আপনি কীভাবে দেখাবেন, যদি আপনার রাগ আপনি প্রকাশ করতে না পারেন?"

তিনি মনে করেন, ভাইস-প্রেসিডেন্ট টিভি বিতর্কের সময় কমলা হ্যারিস দলের মতো তুলে ধরেছেন বেশ সাফল্যের সাথেই। কিন্তু তার মতে, কোন কোন ক্ষেত্রে মনে হয়েছে তিনি যথেষ্ট শক্ত অবস্থান নেননি। যদিও অবশ্য, তিনি মনে করেন, তাকে কথা বলতে বাধা দেয়ার সময় হ্যারিস যেভাবে বিনীত সুরে তার উত্তর দিয়েছেন, তা ছিল "দুর্দান্ত"। নারীদের কথা বলতে না দিয়ে তাদের কথার ওপর পুরুষদের কথা চাপিয়ে দেবার অভিজ্ঞতা যেসব নারীর হয়েছে, তারা কমলা হ্যারিসের অনুভূতি পুরোই উপলব্ধি করতে পেরেছেন বলে ওয়ালশের মতো।

নারী কি নেতৃত্বের যোগ্য?
কিছু বিশেষজ্ঞ যুক্তি দেখাবেন, কোন নারী যোগ্য কিনা তা প্রমাণ করতে হলে তাকে প্রচারণার সময় পুরুষের থেকে আরও ভাল করতে হবে। ভোটারদের কাছে প্রার্থীর লিঙ্গ কোন বিবেচ্য বিষয় না হলেও নারী প্রার্থীদের যোগ্যতার বাড়তি প্রমাণ দিতে হবে। একজন পুরুষ প্রার্থী যোগ্য সেটা মানুষ ধরেই নেয়, কিন্তু নারী প্রার্থীকে তার প্রমাণ দেখাতে হয়।

আগস্ট মাসে ইকোনমিস্ট সাময়িকী ও ইউগভ-এর চালানো যৌথ সমীক্ষায় দেখা যায়, বর্তমান ভাইস-প্রেসিডেন্ট পেন্স, হ্যারিসের চেয়ে পছন্দের বিচারে সামান্য ব্যবধানে এগিয়ে আছেন। জরিপে অংশগ্রহণকারীদের এক চতুর্থাংশ আমেরিকান বলেন, হ্যারিস সম্পর্কে তাদের ধারণা স্পষ্ট নয়, আর পেন্স সম্পর্কে একই মতামত দেন মাত্র ১৪%।

কিন্তু বিতর্কের পর, বেশিরভাগ ভোটার বলেন তাদের মনে হয়েছে কমলা হ্যারিস জয়ী হয়েছেন। কিন্তু যখন তাদের প্রশ্ন করা হয়, প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নিতে হলে কে বেশি যোগ্য, তখন জরিপের ফলাফলে বেরিয়ে এসেছে ভিন্ন চিত্র।

ইউগভ জরিপে দেখা গেছে, বেশিরভাগ আমেরিকান - ৫৬%- মনে করেন, ট্রাম্প যদি প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব পালন করতে না পারেন, তাহলে পেন্স সেই দায়িত্ব পালনে সুযোগ্য হবেন। এ ব্যাপারে হ্যারিসকে যোগ্য মনে করেছেন ৫০% আমেরিকান।

নিরপেক্ষ ভোটারদের মধ্যে জরিপ চালিয়ে দেখা গেছে, তাদের মধ্যে ৫৩% পেন্সের সক্ষমতার ওপর আস্থা রাখেন, আর ৪৪% হ্যারিসের যোগ্যতার ওপর আস্থাশীল।

জরিপে অংশগ্রহণকারীদের কেউ কেউ হয়ত মনে করতে পারেন যে, বর্তমানে ভাইস-প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব পালনকারী ব্যক্তি প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব গ্রহণে এমন একজনের থেকে বেশি যোগ্য হবেন, যিনি বর্তমানে প্রথম মেয়াদে একজন সিনেটারের দায়িত্ব পালন করছেন। তবে রাজনীতিতে নারীদের অংশগ্রহণ আরও বাড়ানোর পক্ষে যারা, তারা দীর্ঘদিন ধরেই বলে আসছেন যে, রাজনীতিতে পুরুষের তুলনায় নারীদের আরও বেশি যোগ্যতার পরীক্ষা দিতে হয়।

ডেমোক্রেটিক রানিং মেটের পদ যখন কমালা হ্যারিস গ্রহণ করেন, তখন তিনি বলেছিলেন ভাইস-প্রেসিডেন্ট পদটি পেলে দারুণ হবে, "কিন্তু 'মোমালা'র পদ তার জন্য খুবই অর্থবহ"। তার সৎ-ছেলেরা তাকে ডাকে 'মোমালা' বলে।

তিনি যখন আমেরিকার জনগণের কাছে নিজের পরিচয় তুলে ধরেছিলেন, তিনি প্রায়ই তার পারিবারিক জীবন ও পারিবারিক মূল্যবোধকে গুরুত্ব দিয়ে কথা বলেছেন। তিনি দুই ছেলের সৎ-মা। তার নিজের মা তাকে বড় করেছেন সিঙ্গল-মা হিসাবে। তার পরিবারও মিশ্র জাতিগোষ্ঠীর পরিবার, আর সেভাবেই নিজেকে প্রার্থী হিসাবে তুলে ধরেন মিস হ্যারিস।

ওয়ালশ্ ব্যাখ্যা করছেন, আমেরিকায় রাজনীতিতে জড়িত পুরুষরা সবসময়ই তাদের পরিবারের একটা চিত্র তুলে ধরেন, কারণ সেটা "সবসময়ই একটা বাড়তি মূল্য যোগ করে"। রাজনীতিতে আসা নারীরাও খুবই সম্প্রতি তাদের পরিবারের কথা তুলে ধরতে শুরু করেছেন। তারাও তাদের পারিবারিক অভিজ্ঞতাকে যোগ্যতার একটা মাপকাঠি হিসাবে তুলে ধরতে চাইছেন।

তিনি বলছেন, এটা "নারীদের জন্য একটা বিভ্রান্তিকর পরিচিতি", কারণ কোন নারীর সন্তান না থাকলে, বা তাদের কথা নারীরা উল্লেখ না করলে প্রশ্ন ওঠে "চুপ কেন?"

"এরপর তাদের কথা যদি আপনি বলেন, এবং তারা ছোট হলে, তখন প্রশ্ন তোলা হয়- আপনি রাজনীতি করলে কে তাদের দেখাশোনা করবে?"

কিন্তু পুরুষদের বেলায়, তারা যখন পরিবারের কথা বলেন, তখন তাকে "সুন্দর পারিবারিক জীবনের একজন ব্যক্তি" হিসেবে দেখা হয়। "কেউ তাকে জিজ্ঞেস করে না আপনার কাছে রাজনীতি বড় না পরিবার বড়?" বা কেউ ভাবেন না কে তার সন্তানের দেখাশোনার দায়িত্ব নেবে?

যদি আমরা ২০০৮-এর ভাইস-প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বীদের দিকে তাকাই, দেখব - নারী প্রার্থী সারা পেলিনের বেলায় তখনও তার পরিবার নিয়ে কীভাবে বিতর্ক তোলা হয়েছিল।

রিপাবলিকান প্রার্থী সারা পেলিন সে সময় ছিলেন আলাস্কার গর্ভনর। তখন মা হিসেবে পরিবারে তার দায়িত্ব নিয়ে শ্যেন দৃষ্টি রেখেছিল এবং ব্যাপক কাটাছেঁড়া করেছিল সংবাদ মাধ্যম এবং কিছু ডেমোক্রাট সদস্য। সেসময় পেলিনের পাঁচ সন্তানের মধ্যে এক শিশু সন্তানের ডাউন সিনড্রম নিয়ে ব্যাপক আলোচনা হয়েছিল। জিনগত সমস্যা নিয়ে জন্মানো তার শিশু সন্তানকে অবহেলা করে তিনি রাজনীতিতে নামছেন কিনা তা নিয়ে সমালোচকরা বিস্তর প্রশ্ন তুলেছিলেন।

তবে নারীদের প্রতি এই চিরন্তন ধ্যানধারণার নিশ্চিতভাবে বদল হচ্ছে, যদিও একজন নারী রাজনীতিক মাতৃত্বের সাথে তার যোগাযোগের বিষয়টা থেকে এখনও মুক্তি পাওয়ার অবস্থায় পৌঁছতে পারেননি।

সম্প্রতি, সুপ্রিম কোর্টে তার মনোনয়ন বিষয়ক শুনানির সময় অ্যামি কোনি ব্যারেট যে সাত বছরের সন্তানের মা, সেটাকে রিপাবলিকানরা ইতিবাচক আলোকে তুলে ধরার চেষ্টা করেছেন। তারা বলেছেন, মা হবার সুবাদে তার যে অভিজ্ঞতা তাতে তিনি তুলনামূলকভাবে একজন আরও ভাল বিচারক হবেন।

ওয়ালশ্ বলছেন,সেই বিচারে হ্যারিস দুজন প্রাপ্ত-বয়স্ক ছেলের মা হিসেবে একটা অনন্য অবস্থান দাবি করতে পারেন। এছাড়াও তিনি বলছেন, ভোটাররা সবসময়ই চায় তাদের প্রার্থী তাদের মতই একজন মানুষ হোক- তারও তাদের মতই একটা নিজস্ব জীবন থাকুক।

পুরুষরা কমালা হ্যারিসকে নিয়ে (এবং তাকে) কী বলেন?

জঘন্য, কট্টর, অসম্মান আচরণের, একজন রাক্ষুসী: জো বাইডেনের রানিং মেট হবার পর  কমলা হ্যারিসকে এইভাবেই বর্ণনা করেছিলেন ট্রাম্প।

হ্যারিসের প্রতিপক্ষ পেন্স অবশ্য এধরনের অপমানজনক শব্দ ব্যবহার করেননি, তবে বিতর্কের সময় পেন্সের মনোভাবের কিছুটা আঁচ পাওয়া গেছে।

বিতর্কের সময় একে অপরকে বাধা দেয়া অবশ্যই রাজনৈতিক বিতর্কের একটা অঙ্গ। কিন্তু ওয়ালশ্ বলছেন, পেন্স এই বাধা দেবার কৌশল কাজে লাগিয়ে ভোটারদের বুঝিয়ে দেবার চেষ্টা করেছেন যে তাদের মধ্যে তফাৎ কোথায়- একজন পুরুষ, একজন নারী।

"তিনি এটা যেভাবে করেছেন সেটা হলো - বিনীতভাবে তাকে অগ্রাহ্য করার মধ্যে দিয়ে," বলছেন ওয়ালশ্। "যেমন - বিতর্কের সময় এরকম একটা ধারণা তিনি দেবার চেষ্টা করেছেন যে- মেয়েরা এরকম কথা বলেই থাকে, মেয়েরা মুখ খুললে থামতে জানে না!"

তাহলে বদল হচ্ছে কোথায়?
ওয়ালশ্ বলছেন, ২০১৮ সালের পর থেকে দেখা যাচ্ছে, বিভিন্ন রাজনৈতিক পদের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে নারীরা এগিয়ে আসছেন আরও বেশি সংখ্যায়। নারীরা তাদের প্রার্থিতা নিয়ে, তাদের যোগ্যতা নিয়ে অনেক বেশি আত্মবিশ্বাসী হয়েছেন।

"তারা 'আমাকে কী ধরনের আচরণ করতে হবে' এটা নিয়ে অতিরিক্ত চিন্তা করছেন না, তারা নিজেরা যা, সেভাবেই নিজেদের প্রার্থী হিসাবে তুলে ধরছেন," তিনি বলছেন। "২০১৮ সালে আমরা দেখেছি বেশিরভাগ নারী প্রার্থী এমন সব বিষয় নিয়ে কথা বলছেন, যেসব বিষয় নিয়ে আগে তাদের কথা বলতে নিরুৎসাহিত করা হতো।"

যেমন নারী প্রার্থীদের পরামর্শ দেয়া হতো, তার ছোট বাচ্চা আছে একথা না বলতে, অথবা ঘর-ছাড়া অবস্থায় থাকার অভিজ্ঞতা হয়ে থাকলে সে প্রসঙ্গ না তুলতে বলা হতো, অথবা কোন নারী আর্থিক সঙ্কটের মধ্যে দিয়ে গিয়ে থাকলে, সে বিষয়েও তাকে মুখ না খোলার পরামর্শ দেয়া হতো।

২০১৭ সালে আমেরিকার সাবেক পররাষ্ট্র মন্ত্রী কনডোলিৎসা রাইস নারীদের উদ্দেশ্যে বলেছিলেন, "অন্য কারও বর্ণবাদ বা লিঙ্গবৈষ্যমের সমস্যাকে নিজের সমস্যা বলে ভাববেন না।''

"নারীদের উদ্দেশ্যে বলতে চাই: একটা ঘরে যখন ঢুকবেন, তখন কেউ যদি আপনাকে ছোট করার চেষ্টা করে, মাথা পেতে তা মেনে নেবেন না, রুখে দাঁড়াবেন। নিজের কথা নিজে বলবেন," নেতৃত্ব বিষয়ক এক শীর্ষ সম্মেলনে তিনি একথা বলেন।

"আপনার যদি কখনও মনে হয়, আপনার যেটা প্রাপ্য ছিল, আসলেই আপনাকে তার থেকে বঞ্চিত করা হয়েছে, তাহলে তার প্রতিকারের অনেক পথ আছে। সেইসব পথে আপনার প্রাপ্য বুঝে নিতে হবে।"

ওয়ালশ্ বলছেন, আমেরিকায় সময়ের সিঁড়ি পার হয়ে এসেছেন নির্বাচনী লড়াইয়ে সামিল হওয়া বিভিন্ন নারী প্রার্থী- জেরাল্ডিন ফেরারো থেকে শুরু করে সারা পেলিন এবং হিলারি ক্লিন্টন এবং ২০২০ এর নির্বাচনে কৃষ্ণাঙ্গ, ভারতীয় নারী কমালা হ্যারিস।

নির্বাচনে এবং রাজনীতিতে এটাকে নারীদের অগ্রযাত্রা বলেই তিনি বিশ্বাস করেন।

সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
মেলানিয়ার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে ট্রাম্পের আবেগঘন বক্তব্য
মেলানিয়ার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে ট্রাম্পের আবেগঘন বক্তব্য
যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন, বিশ্বজুড়ে শেয়ারবাজারে উত্থান
যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন, বিশ্বজুড়ে শেয়ারবাজারে উত্থান
সর্বশেষ খবর
হাসিনার বিরুদ্ধে আদালত অবমাননা মামলায় অ্যামিকাস কিউরি নিয়োগ
হাসিনার বিরুদ্ধে আদালত অবমাননা মামলায় অ্যামিকাস কিউরি নিয়োগ

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বিগ ব্যাশে আবারও দল পেলেন রিশাদ
বিগ ব্যাশে আবারও দল পেলেন রিশাদ

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলে আরও ৩০ মিসাইল হামলা ইরানের, আহত অন্তত ২০
ইসরায়েলে আরও ৩০ মিসাইল হামলা ইরানের, আহত অন্তত ২০

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন মামলায় গ্রেফতার আনিসুল হক
নতুন মামলায় গ্রেফতার আনিসুল হক

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

২৪ ঘণ্টায় যশোরে দুই করোনা রোগীর মৃত্যু
২৪ ঘণ্টায় যশোরে দুই করোনা রোগীর মৃত্যু

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুরুদাসপুরের সাবেক চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
গুরুদাসপুরের সাবেক চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দ্বিতীয় ধাপের সংলাপের মুলতবি অধিবেশন চলছে
দ্বিতীয় ধাপের সংলাপের মুলতবি অধিবেশন চলছে

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির হলে শিক্ষার্থীদের জন্য ফ্যান বিতরণ
গোবিপ্রবির হলে শিক্ষার্থীদের জন্য ফ্যান বিতরণ

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে ট্রাক্টর চাপায় আপন দুই বোন নিহত
কুড়িগ্রামে ট্রাক্টর চাপায় আপন দুই বোন নিহত

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে নতুন করে হাসপাতালে ভর্তি ৫৭
বরগুনায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে নতুন করে হাসপাতালে ভর্তি ৫৭

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলের প্রতীকী বয়কট নিয়ে যা বললেন উপ-প্রেস সচিব
রাজনৈতিক দলের প্রতীকী বয়কট নিয়ে যা বললেন উপ-প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচিবালয়ে পঞ্চম দিনের মতো আন্দোলনে কর্মকর্তা-কর্মচারীরা
সচিবালয়ে পঞ্চম দিনের মতো আন্দোলনে কর্মকর্তা-কর্মচারীরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে ১২ ঘণ্টায় ৫৫ আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী গ্রেফতার
কক্সবাজারে ১২ ঘণ্টায় ৫৫ আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে ১ লাখ ২০ হাজার ইয়াবাসহ গ্রেফতার ২
টেকনাফে ১ লাখ ২০ হাজার ইয়াবাসহ গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিক শিক্ষকদের ফেসবুক ব্যবহারের ওপর কঠোর নজরদারি
প্রাথমিক শিক্ষকদের ফেসবুক ব্যবহারের ওপর কঠোর নজরদারি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদ্যুৎ-জ্বালানির অভাবে প্লাস্টিক শিল্প খাতে ১২০০ কারখানা বন্ধ
বিদ্যুৎ-জ্বালানির অভাবে প্লাস্টিক শিল্প খাতে ১২০০ কারখানা বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বসুন্ধরা শুভসংঘ চট্টগ্রাম শাখার করোনার ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্ট নিয়ে সচেতনতামূলক কার্যক্রম
বসুন্ধরা শুভসংঘ চট্টগ্রাম শাখার করোনার ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্ট নিয়ে সচেতনতামূলক কার্যক্রম

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নবীনগরে যুবসমাজকে খেলাধুলায় মনোনিবেশ করাতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগ
নবীনগরে যুবসমাজকে খেলাধুলায় মনোনিবেশ করাতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

আশুলিয়ায় হত্যা মামলা: ৪ দিন রিমান্ডে সালমান এফ রহমান
আশুলিয়ায় হত্যা মামলা: ৪ দিন রিমান্ডে সালমান এফ রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানী থেকে সাবেক পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী শামসুল আলম গ্রেফতার
রাজধানী থেকে সাবেক পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী শামসুল আলম গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যের গ্লোবাল ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড পেল ওয়ালটন ডিজি-টেক
যুক্তরাজ্যের গ্লোবাল ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড পেল ওয়ালটন ডিজি-টেক

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মে মাসে ডিএমপির শ্রেষ্ঠ থানা মোহাম্মদপুর
মে মাসে ডিএমপির শ্রেষ্ঠ থানা মোহাম্মদপুর

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪৯৫ রানে থামল বাংলাদেশের প্রথম ইনিংস
৪৯৫ রানে থামল বাংলাদেশের প্রথম ইনিংস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরেছেন ৩২ হাজার ৩৭০ হাজি
দেশে ফিরেছেন ৩২ হাজার ৩৭০ হাজি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রোটিয়াদের শিরোপা জিতিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে মার্করামের বড় লাফ
প্রোটিয়াদের শিরোপা জিতিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে মার্করামের বড় লাফ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার বৈঠক
মার্কিন উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল হলো মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার : উত্তর কোরিয়া
ইসরায়েল হলো মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার : উত্তর কোরিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকাসহ ১৮ জেলায় দুপুরের মধ্যে ঝড়-বৃষ্টির আভাস
ঢাকাসহ ১৮ জেলায় দুপুরের মধ্যে ঝড়-বৃষ্টির আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচের ৪৮ ঘণ্টা আগে দল ঘোষণা ইংল্যান্ডের
ম্যাচের ৪৮ ঘণ্টা আগে দল ঘোষণা ইংল্যান্ডের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ইরানে হামলার পরিকল্পনায় অনুমোদন ট্রাম্পের
ইরানে হামলার পরিকল্পনায় অনুমোদন ট্রাম্পের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ তেহরান থেকে ওমানে তিন বিমান
হঠাৎ তেহরান থেকে ওমানে তিন বিমান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রফেসর কলিমউল্লাহসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
প্রফেসর কলিমউল্লাহসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল হলো মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার : উত্তর কোরিয়া
ইসরায়েল হলো মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার : উত্তর কোরিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিবেশী আরবরা যুক্তরাষ্ট্রকে হামলার সুযোগ দেবে না : ইরানি মুখপাত্র
প্রতিবেশী আরবরা যুক্তরাষ্ট্রকে হামলার সুযোগ দেবে না : ইরানি মুখপাত্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানকে ট্রাম্পের নিঃশর্ত আত্মসমপর্ণের হুমকি নিয়ে যা বললেন খামেনি
ইরানকে ট্রাম্পের নিঃশর্ত আত্মসমপর্ণের হুমকি নিয়ে যা বললেন খামেনি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলা করবেন কি, জবাবে যা বললেন ট্রাম্প
ইরানে হামলা করবেন কি, জবাবে যা বললেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাটির ২৬২ ফুট গভীরে ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা
মাটির ২৬২ ফুট গভীরে ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকার বিরোধিতা করে যা বললেন শি জিনপিং
ইরান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকার বিরোধিতা করে যা বললেন শি জিনপিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইসরায়েলের দিকে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান
ফের ইসরায়েলের দিকে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় ভাঙেনি ইরান, উল্টো বাড়ছে জাতীয় ঐক্য
ইসরায়েলের হামলায় ভাঙেনি ইরান, উল্টো বাড়ছে জাতীয় ঐক্য

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধই নেতানিয়াহুর টিকে থাকার শেষ আশ্রয়!
যুদ্ধই নেতানিয়াহুর টিকে থাকার শেষ আশ্রয়!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলা মানে ‘প্যান্ডোরার বাক্স’ খুলে দেওয়া: বিশ্লেষক
ইরানে মার্কিন হামলা মানে ‘প্যান্ডোরার বাক্স’ খুলে দেওয়া: বিশ্লেষক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাক থেকে শিক্ষা নেয়নি ইসরায়েল
ইরাক থেকে শিক্ষা নেয়নি ইসরায়েল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব এখন বিপর্যয় থেকে মাত্র কয়েক মিলিমিটার দূরে: রাশিয়া
বিশ্ব এখন বিপর্যয় থেকে মাত্র কয়েক মিলিমিটার দূরে: রাশিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতের আগে মোদি-ট্রাম্প ফোনালাপ
পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতের আগে মোদি-ট্রাম্প ফোনালাপ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানে কোনো যুদ্ধ নয়’, হোয়াইট হাউসের সামনে মার্কিনিদের বিক্ষোভ
‘ইরানে কোনো যুদ্ধ নয়’, হোয়াইট হাউসের সামনে মার্কিনিদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় নিন্দা উত্তর কোরিয়ার
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় নিন্দা উত্তর কোরিয়ার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু স্থাপনার কিছুই করতে পারেনি ইসরায়েল, দাবি ইরানের
পরমাণু স্থাপনার কিছুই করতে পারেনি ইসরায়েল, দাবি ইরানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পূর্ণমাত্রার যুদ্ধ শুরুর হুমকি দিল ইরান
পূর্ণমাত্রার যুদ্ধ শুরুর হুমকি দিল ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতকে ‘বেশি কথা বলতে দেওয়ায়’ সিপিবি-গণফোরামের ওয়াকআউট
জামায়াতকে ‘বেশি কথা বলতে দেওয়ায়’ সিপিবি-গণফোরামের ওয়াকআউট

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানে ইসরায়েলের হামলা: পারমাণবিক দূষণের শঙ্কা বিশ্বজুড়ে
ইরানে ইসরায়েলের হামলা: পারমাণবিক দূষণের শঙ্কা বিশ্বজুড়ে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গিলক্রিস্টকে ছাড়িয়ে মুশফিকের বিশ্বরেকর্ড
গিলক্রিস্টকে ছাড়িয়ে মুশফিকের বিশ্বরেকর্ড

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকের পর নেতানিয়াহুর সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন ট্রাম্প
নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকের পর নেতানিয়াহুর সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে সরাসরি হুমকি দিলেন খামেনি
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে সরাসরি হুমকি দিলেন খামেনি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে আবার হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল
ইরানে আবার হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলা থেকে ইরানের আত্মরক্ষা বৈধ: এরদোয়ান
ইসরায়েলের হামলা থেকে ইরানের আত্মরক্ষা বৈধ: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা ধ্বংস করা কঠিন: জাতিসংঘের সাবেক পরমাণু পরিদর্শক
ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা ধ্বংস করা কঠিন: জাতিসংঘের সাবেক পরমাণু পরিদর্শক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা সদর দফতরে বিমান হামলার দাবি ইসরায়েলের
ইরানের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা সদর দফতরে বিমান হামলার দাবি ইসরায়েলের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কখনোই আপোস করবে না: খামেনি
ইরান কখনোই আপোস করবে না: খামেনি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইরান ঘিরে মার্কিন যুদ্ধবিমান
ইরান ঘিরে মার্কিন যুদ্ধবিমান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানি সেনাপ্রধানকে ট্রাম্পের সমাদর
পাকিস্তানি সেনাপ্রধানকে ট্রাম্পের সমাদর

প্রথম পৃষ্ঠা

আবার থাবা বসাচ্ছে করোনা
আবার থাবা বসাচ্ছে করোনা

রকমারি নগর পরিক্রমা

ঐক্যের বৈঠকে যত ঘটনা
ঐক্যের বৈঠকে যত ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিনিয়োগ করে বেকায়দায় মানুষ
বিনিয়োগ করে বেকায়দায় মানুষ

নগর জীবন

উড়ালসড়কে ছিনতাই উৎপাত
উড়ালসড়কে ছিনতাই উৎপাত

রকমারি নগর পরিক্রমা

রাজনীতিতে স্বস্তি, অর্থনীতিতে অস্বস্তি
রাজনীতিতে স্বস্তি, অর্থনীতিতে অস্বস্তি

সম্পাদকীয়

আসিফের বিরুদ্ধে ২০ কোটি টাকা দুর্নীতির অভিযোগ
আসিফের বিরুদ্ধে ২০ কোটি টাকা দুর্নীতির অভিযোগ

খবর

যা হতে চেয়েছিলেন তাঁরা
যা হতে চেয়েছিলেন তাঁরা

শোবিজ

ডাবল সেঞ্চুরি হলো না মুশফিকের
ডাবল সেঞ্চুরি হলো না মুশফিকের

মাঠে ময়দানে

সাতজনের আমৃত্যু কারাদণ্ডের পূর্ণাঙ্গ রায়
সাতজনের আমৃত্যু কারাদণ্ডের পূর্ণাঙ্গ রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিআইপিদের জন্য সব ফ্লাইট বন্ধ থাকত অতীতে
ভিআইপিদের জন্য সব ফ্লাইট বন্ধ থাকত অতীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বাসঘাতকতার শিকার হন বখতিয়ার খলজি
বিশ্বাসঘাতকতার শিকার হন বখতিয়ার খলজি

সম্পাদকীয়

অলস সময়ই কি পার করবেন জামালরা
অলস সময়ই কি পার করবেন জামালরা

মাঠে ময়দানে

এক ফ্রেমে দুই কিংবদন্তি
এক ফ্রেমে দুই কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

রানের পাহাড় টাইগারদের
রানের পাহাড় টাইগারদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মিঠুন ভক্ত আঁখি
মিঠুন ভক্ত আঁখি

শোবিজ

বিরক্ত সামান্থা
বিরক্ত সামান্থা

শোবিজ

ক্লাব বিশ্বকাপে দর্শক খরা
ক্লাব বিশ্বকাপে দর্শক খরা

মাঠে ময়দানে

অন্তর হাসানের ‘বন্ধুয়ারে’
অন্তর হাসানের ‘বন্ধুয়ারে’

শোবিজ

যুদ্ধ নয়, শান্তি ফিরে আসুক
যুদ্ধ নয়, শান্তি ফিরে আসুক

সম্পাদকীয়

মেয়াদ শেষ, ইশরাকের শপথের সুযোগ নেই
মেয়াদ শেষ, ইশরাকের শপথের সুযোগ নেই

খবর

সচিবালয় ফের উত্তপ্ত
সচিবালয় ফের উত্তপ্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

খাল-নদীর বরিশালে
খাল-নদীর বরিশালে

সম্পাদকীয়

মধ্যপ্রাচ্যে মিত্র হারানোর ভয়ে রাশিয়া
মধ্যপ্রাচ্যে মিত্র হারানোর ভয়ে রাশিয়া

পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর থেকে কাঁঠাল কিনে পাইকারি দরে বিক্রি
গাজীপুর থেকে কাঁঠাল কিনে পাইকারি দরে বিক্রি

খবর

পাবনায় মাকে মারধরের পর ছেলেকে হত্যা
পাবনায় মাকে মারধরের পর ছেলেকে হত্যা

খবর

ভারত-পাকিস্তান একই গ্রুপে
ভারত-পাকিস্তান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে

দোকানের তালা কেটে কোটি টাকার মোবাইল চুরি
দোকানের তালা কেটে কোটি টাকার মোবাইল চুরি

খবর