শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:১১, শনিবার, ২৪ অক্টোবর, ২০২০

আমেরিকার রাজনীতির লড়াইয়ে নারীদের সামনে যে ধরনের সমস্যা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
আমেরিকার রাজনীতির লড়াইয়ে নারীদের সামনে যে ধরনের সমস্যা

আমেরিকায় এবারের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে সিনেটর কমলা হ্যারিসের ভাইস প্রেসিডেন্ট পদের জন্য ঐতিহাসিক লড়াই দেশটির রাজনীতিতে নারীদের প্রতি বৈষম্যের চিত্রটাকে সামনে নিয়ে এসেছে। কিন্তু কোন পদের জন্য লড়াইয়ের যে নিয়মনীতি তা কি নারী আর পুরুষদের জন্য আলাদা?

কমলা হ্যারিসের মনোনয়নের বিষয়টা থেকে বেরিয়ে এসেছে কয়েক দশক ধরে আমেরিকায় রাজনীতিতে আসা নারীদের কী ধরনের সমস্যার মুখে পড়তে হয়েছে এবং কীভাবে এক্ষেত্রে অবস্থার পরিবর্তন আসছে। বিষযয়টি বিশ্লেষণ করেছেন রাটগার্স বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার ফর আমেরিকান উইমেন অ্যান্ড পলিটিক্সের পরিচালক ডেবি ওয়ালশ্।

রাগ না প্রকাশের কৌশল
রাজনীতি করতে আসা নারীদের নিজের দৃঢ়তা প্রকাশ করা আর আগ্রাসী আচরণ করা - এ দুয়ের মধ্যকার সূক্ষ্ম পার্থক্যটা বুঝতে হবে। গবেষণায় দেখা গেছে, মানুষের অবচেতনে নারী আর পুরুষকে বৈষম্যের চোখে দেখার যে সংস্কৃতি রয়েছে, তাতে একজন পুরুষের যে আচরণকে 'আত্মবিশ্বাসী' হিসাবে দেখা হবে, সেখানে একজন নারীর একই আচরণকে 'ক্ষমতার জাহির' হিসাবে গণ্য করা হবে।

আবার সেই নারী যদি সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের হন, এই বৈষম্যের ক্ষেত্রে বর্ণের ব্যাপারটাও যোগ হয়। আমেরিকায় "অ্যাংরি ব্ল্যাক উওম্যান" বা "রাগী কৃষ্ণাঙ্গ নারী" বলে একটা কথা প্রচলিত আছে, যার সাথে একটা বর্ণ সম্প্রদায়ের নারীদের যুক্ত করা হয়েছে। উনবিংশ শতকে এই প্রবচন চালু হয়েছিল, কৃষ্ণাঙ্গ নারীদের অনারীসুলভ, অযৌক্তিক এবং কঠিন হিসেবে তুলে ধরতে।

ওয়ালশ্ বলছেন, "একটা অভিযোগ আছে যে, নারীরা প্রেসিডেন্ট বা ভাইস-প্রেসিডেন্ট হবার মত শক্ত মনের নন, তাদের যথেষ্ট দৃঢ়তা নেই। কিন্তু চরিত্রের দৃঢ়তা বা আপনার কঠিন হবার ক্ষমতা আপনি কীভাবে দেখাবেন, যদি আপনার রাগ আপনি প্রকাশ করতে না পারেন?"

তিনি মনে করেন, ভাইস-প্রেসিডেন্ট টিভি বিতর্কের সময় কমলা হ্যারিস দলের মতো তুলে ধরেছেন বেশ সাফল্যের সাথেই। কিন্তু তার মতে, কোন কোন ক্ষেত্রে মনে হয়েছে তিনি যথেষ্ট শক্ত অবস্থান নেননি। যদিও অবশ্য, তিনি মনে করেন, তাকে কথা বলতে বাধা দেয়ার সময় হ্যারিস যেভাবে বিনীত সুরে তার উত্তর দিয়েছেন, তা ছিল "দুর্দান্ত"। নারীদের কথা বলতে না দিয়ে তাদের কথার ওপর পুরুষদের কথা চাপিয়ে দেবার অভিজ্ঞতা যেসব নারীর হয়েছে, তারা কমলা হ্যারিসের অনুভূতি পুরোই উপলব্ধি করতে পেরেছেন বলে ওয়ালশের মতো।

নারী কি নেতৃত্বের যোগ্য?
কিছু বিশেষজ্ঞ যুক্তি দেখাবেন, কোন নারী যোগ্য কিনা তা প্রমাণ করতে হলে তাকে প্রচারণার সময় পুরুষের থেকে আরও ভাল করতে হবে। ভোটারদের কাছে প্রার্থীর লিঙ্গ কোন বিবেচ্য বিষয় না হলেও নারী প্রার্থীদের যোগ্যতার বাড়তি প্রমাণ দিতে হবে। একজন পুরুষ প্রার্থী যোগ্য সেটা মানুষ ধরেই নেয়, কিন্তু নারী প্রার্থীকে তার প্রমাণ দেখাতে হয়।

আগস্ট মাসে ইকোনমিস্ট সাময়িকী ও ইউগভ-এর চালানো যৌথ সমীক্ষায় দেখা যায়, বর্তমান ভাইস-প্রেসিডেন্ট পেন্স, হ্যারিসের চেয়ে পছন্দের বিচারে সামান্য ব্যবধানে এগিয়ে আছেন। জরিপে অংশগ্রহণকারীদের এক চতুর্থাংশ আমেরিকান বলেন, হ্যারিস সম্পর্কে তাদের ধারণা স্পষ্ট নয়, আর পেন্স সম্পর্কে একই মতামত দেন মাত্র ১৪%।

কিন্তু বিতর্কের পর, বেশিরভাগ ভোটার বলেন তাদের মনে হয়েছে কমলা হ্যারিস জয়ী হয়েছেন। কিন্তু যখন তাদের প্রশ্ন করা হয়, প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নিতে হলে কে বেশি যোগ্য, তখন জরিপের ফলাফলে বেরিয়ে এসেছে ভিন্ন চিত্র।

ইউগভ জরিপে দেখা গেছে, বেশিরভাগ আমেরিকান - ৫৬%- মনে করেন, ট্রাম্প যদি প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব পালন করতে না পারেন, তাহলে পেন্স সেই দায়িত্ব পালনে সুযোগ্য হবেন। এ ব্যাপারে হ্যারিসকে যোগ্য মনে করেছেন ৫০% আমেরিকান।

নিরপেক্ষ ভোটারদের মধ্যে জরিপ চালিয়ে দেখা গেছে, তাদের মধ্যে ৫৩% পেন্সের সক্ষমতার ওপর আস্থা রাখেন, আর ৪৪% হ্যারিসের যোগ্যতার ওপর আস্থাশীল।

জরিপে অংশগ্রহণকারীদের কেউ কেউ হয়ত মনে করতে পারেন যে, বর্তমানে ভাইস-প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব পালনকারী ব্যক্তি প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব গ্রহণে এমন একজনের থেকে বেশি যোগ্য হবেন, যিনি বর্তমানে প্রথম মেয়াদে একজন সিনেটারের দায়িত্ব পালন করছেন। তবে রাজনীতিতে নারীদের অংশগ্রহণ আরও বাড়ানোর পক্ষে যারা, তারা দীর্ঘদিন ধরেই বলে আসছেন যে, রাজনীতিতে পুরুষের তুলনায় নারীদের আরও বেশি যোগ্যতার পরীক্ষা দিতে হয়।

ডেমোক্রেটিক রানিং মেটের পদ যখন কমালা হ্যারিস গ্রহণ করেন, তখন তিনি বলেছিলেন ভাইস-প্রেসিডেন্ট পদটি পেলে দারুণ হবে, "কিন্তু 'মোমালা'র পদ তার জন্য খুবই অর্থবহ"। তার সৎ-ছেলেরা তাকে ডাকে 'মোমালা' বলে।

তিনি যখন আমেরিকার জনগণের কাছে নিজের পরিচয় তুলে ধরেছিলেন, তিনি প্রায়ই তার পারিবারিক জীবন ও পারিবারিক মূল্যবোধকে গুরুত্ব দিয়ে কথা বলেছেন। তিনি দুই ছেলের সৎ-মা। তার নিজের মা তাকে বড় করেছেন সিঙ্গল-মা হিসাবে। তার পরিবারও মিশ্র জাতিগোষ্ঠীর পরিবার, আর সেভাবেই নিজেকে প্রার্থী হিসাবে তুলে ধরেন মিস হ্যারিস।

ওয়ালশ্ ব্যাখ্যা করছেন, আমেরিকায় রাজনীতিতে জড়িত পুরুষরা সবসময়ই তাদের পরিবারের একটা চিত্র তুলে ধরেন, কারণ সেটা "সবসময়ই একটা বাড়তি মূল্য যোগ করে"। রাজনীতিতে আসা নারীরাও খুবই সম্প্রতি তাদের পরিবারের কথা তুলে ধরতে শুরু করেছেন। তারাও তাদের পারিবারিক অভিজ্ঞতাকে যোগ্যতার একটা মাপকাঠি হিসাবে তুলে ধরতে চাইছেন।

তিনি বলছেন, এটা "নারীদের জন্য একটা বিভ্রান্তিকর পরিচিতি", কারণ কোন নারীর সন্তান না থাকলে, বা তাদের কথা নারীরা উল্লেখ না করলে প্রশ্ন ওঠে "চুপ কেন?"

"এরপর তাদের কথা যদি আপনি বলেন, এবং তারা ছোট হলে, তখন প্রশ্ন তোলা হয়- আপনি রাজনীতি করলে কে তাদের দেখাশোনা করবে?"

কিন্তু পুরুষদের বেলায়, তারা যখন পরিবারের কথা বলেন, তখন তাকে "সুন্দর পারিবারিক জীবনের একজন ব্যক্তি" হিসেবে দেখা হয়। "কেউ তাকে জিজ্ঞেস করে না আপনার কাছে রাজনীতি বড় না পরিবার বড়?" বা কেউ ভাবেন না কে তার সন্তানের দেখাশোনার দায়িত্ব নেবে?

যদি আমরা ২০০৮-এর ভাইস-প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বীদের দিকে তাকাই, দেখব - নারী প্রার্থী সারা পেলিনের বেলায় তখনও তার পরিবার নিয়ে কীভাবে বিতর্ক তোলা হয়েছিল।

রিপাবলিকান প্রার্থী সারা পেলিন সে সময় ছিলেন আলাস্কার গর্ভনর। তখন মা হিসেবে পরিবারে তার দায়িত্ব নিয়ে শ্যেন দৃষ্টি রেখেছিল এবং ব্যাপক কাটাছেঁড়া করেছিল সংবাদ মাধ্যম এবং কিছু ডেমোক্রাট সদস্য। সেসময় পেলিনের পাঁচ সন্তানের মধ্যে এক শিশু সন্তানের ডাউন সিনড্রম নিয়ে ব্যাপক আলোচনা হয়েছিল। জিনগত সমস্যা নিয়ে জন্মানো তার শিশু সন্তানকে অবহেলা করে তিনি রাজনীতিতে নামছেন কিনা তা নিয়ে সমালোচকরা বিস্তর প্রশ্ন তুলেছিলেন।

তবে নারীদের প্রতি এই চিরন্তন ধ্যানধারণার নিশ্চিতভাবে বদল হচ্ছে, যদিও একজন নারী রাজনীতিক মাতৃত্বের সাথে তার যোগাযোগের বিষয়টা থেকে এখনও মুক্তি পাওয়ার অবস্থায় পৌঁছতে পারেননি।

সম্প্রতি, সুপ্রিম কোর্টে তার মনোনয়ন বিষয়ক শুনানির সময় অ্যামি কোনি ব্যারেট যে সাত বছরের সন্তানের মা, সেটাকে রিপাবলিকানরা ইতিবাচক আলোকে তুলে ধরার চেষ্টা করেছেন। তারা বলেছেন, মা হবার সুবাদে তার যে অভিজ্ঞতা তাতে তিনি তুলনামূলকভাবে একজন আরও ভাল বিচারক হবেন।

ওয়ালশ্ বলছেন,সেই বিচারে হ্যারিস দুজন প্রাপ্ত-বয়স্ক ছেলের মা হিসেবে একটা অনন্য অবস্থান দাবি করতে পারেন। এছাড়াও তিনি বলছেন, ভোটাররা সবসময়ই চায় তাদের প্রার্থী তাদের মতই একজন মানুষ হোক- তারও তাদের মতই একটা নিজস্ব জীবন থাকুক।

পুরুষরা কমালা হ্যারিসকে নিয়ে (এবং তাকে) কী বলেন?

জঘন্য, কট্টর, অসম্মান আচরণের, একজন রাক্ষুসী: জো বাইডেনের রানিং মেট হবার পর  কমলা হ্যারিসকে এইভাবেই বর্ণনা করেছিলেন ট্রাম্প।

হ্যারিসের প্রতিপক্ষ পেন্স অবশ্য এধরনের অপমানজনক শব্দ ব্যবহার করেননি, তবে বিতর্কের সময় পেন্সের মনোভাবের কিছুটা আঁচ পাওয়া গেছে।

বিতর্কের সময় একে অপরকে বাধা দেয়া অবশ্যই রাজনৈতিক বিতর্কের একটা অঙ্গ। কিন্তু ওয়ালশ্ বলছেন, পেন্স এই বাধা দেবার কৌশল কাজে লাগিয়ে ভোটারদের বুঝিয়ে দেবার চেষ্টা করেছেন যে তাদের মধ্যে তফাৎ কোথায়- একজন পুরুষ, একজন নারী।

"তিনি এটা যেভাবে করেছেন সেটা হলো - বিনীতভাবে তাকে অগ্রাহ্য করার মধ্যে দিয়ে," বলছেন ওয়ালশ্। "যেমন - বিতর্কের সময় এরকম একটা ধারণা তিনি দেবার চেষ্টা করেছেন যে- মেয়েরা এরকম কথা বলেই থাকে, মেয়েরা মুখ খুললে থামতে জানে না!"

তাহলে বদল হচ্ছে কোথায়?
ওয়ালশ্ বলছেন, ২০১৮ সালের পর থেকে দেখা যাচ্ছে, বিভিন্ন রাজনৈতিক পদের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে নারীরা এগিয়ে আসছেন আরও বেশি সংখ্যায়। নারীরা তাদের প্রার্থিতা নিয়ে, তাদের যোগ্যতা নিয়ে অনেক বেশি আত্মবিশ্বাসী হয়েছেন।

"তারা 'আমাকে কী ধরনের আচরণ করতে হবে' এটা নিয়ে অতিরিক্ত চিন্তা করছেন না, তারা নিজেরা যা, সেভাবেই নিজেদের প্রার্থী হিসাবে তুলে ধরছেন," তিনি বলছেন। "২০১৮ সালে আমরা দেখেছি বেশিরভাগ নারী প্রার্থী এমন সব বিষয় নিয়ে কথা বলছেন, যেসব বিষয় নিয়ে আগে তাদের কথা বলতে নিরুৎসাহিত করা হতো।"

যেমন নারী প্রার্থীদের পরামর্শ দেয়া হতো, তার ছোট বাচ্চা আছে একথা না বলতে, অথবা ঘর-ছাড়া অবস্থায় থাকার অভিজ্ঞতা হয়ে থাকলে সে প্রসঙ্গ না তুলতে বলা হতো, অথবা কোন নারী আর্থিক সঙ্কটের মধ্যে দিয়ে গিয়ে থাকলে, সে বিষয়েও তাকে মুখ না খোলার পরামর্শ দেয়া হতো।

২০১৭ সালে আমেরিকার সাবেক পররাষ্ট্র মন্ত্রী কনডোলিৎসা রাইস নারীদের উদ্দেশ্যে বলেছিলেন, "অন্য কারও বর্ণবাদ বা লিঙ্গবৈষ্যমের সমস্যাকে নিজের সমস্যা বলে ভাববেন না।''

"নারীদের উদ্দেশ্যে বলতে চাই: একটা ঘরে যখন ঢুকবেন, তখন কেউ যদি আপনাকে ছোট করার চেষ্টা করে, মাথা পেতে তা মেনে নেবেন না, রুখে দাঁড়াবেন। নিজের কথা নিজে বলবেন," নেতৃত্ব বিষয়ক এক শীর্ষ সম্মেলনে তিনি একথা বলেন।

"আপনার যদি কখনও মনে হয়, আপনার যেটা প্রাপ্য ছিল, আসলেই আপনাকে তার থেকে বঞ্চিত করা হয়েছে, তাহলে তার প্রতিকারের অনেক পথ আছে। সেইসব পথে আপনার প্রাপ্য বুঝে নিতে হবে।"

ওয়ালশ্ বলছেন, আমেরিকায় সময়ের সিঁড়ি পার হয়ে এসেছেন নির্বাচনী লড়াইয়ে সামিল হওয়া বিভিন্ন নারী প্রার্থী- জেরাল্ডিন ফেরারো থেকে শুরু করে সারা পেলিন এবং হিলারি ক্লিন্টন এবং ২০২০ এর নির্বাচনে কৃষ্ণাঙ্গ, ভারতীয় নারী কমালা হ্যারিস।

নির্বাচনে এবং রাজনীতিতে এটাকে নারীদের অগ্রযাত্রা বলেই তিনি বিশ্বাস করেন।

সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
মেলানিয়ার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে ট্রাম্পের আবেগঘন বক্তব্য
মেলানিয়ার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে ট্রাম্পের আবেগঘন বক্তব্য
যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন, বিশ্বজুড়ে শেয়ারবাজারে উত্থান
যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন, বিশ্বজুড়ে শেয়ারবাজারে উত্থান
সর্বশেষ খবর
হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার ঘটনায় শিবির সভাপতির নিন্দা
হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার ঘটনায় শিবির সভাপতির নিন্দা

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার ঘটনায় ছাত্রদল সম্পাদকের নিন্দা
হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার ঘটনায় ছাত্রদল সম্পাদকের নিন্দা

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভারতকে তোয়াক্কা করছে না আজাদ কাশ্মীর, চলছে ধুমধাম বিয়ে!
ভারতকে তোয়াক্কা করছে না আজাদ কাশ্মীর, চলছে ধুমধাম বিয়ে!

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসনাত আবদুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে নারায়ণগঞ্জে মশাল মিছিল
হাসনাত আবদুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে নারায়ণগঞ্জে মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলিম উম্মাহর প্রতি যে আহ্বান জানালেন খামেনি
মুসলিম উম্মাহর প্রতি যে আহ্বান জানালেন খামেনি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকিজ ভেঞ্চার লিমিটেডের ৫ম বর্ষপূর্তি উদযাপন
আকিজ ভেঞ্চার লিমিটেডের ৫ম বর্ষপূর্তি উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ব্যাটারের পকেট থেকে মোবাইল ছিটকে পড়ার ঘটনা ভাইরাল, হতবাক অনেকে
ব্যাটারের পকেট থেকে মোবাইল ছিটকে পড়ার ঘটনা ভাইরাল, হতবাক অনেকে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে ৮ দিনব্যাপী ভর্তি উৎসব শুরু
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে ৮ দিনব্যাপী ভর্তি উৎসব শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে কুমিল্লায় বিক্ষোভ
হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে কুমিল্লায় বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাগরিকায় বাস টার্মিনাল হবে: মেয়র শাহাদাত
সাগরিকায় বাস টার্মিনাল হবে: মেয়র শাহাদাত

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এমবাপ্পের জোড়া গোলে রিয়ালের কষ্টার্জিত জয়
এমবাপ্পের জোড়া গোলে রিয়ালের কষ্টার্জিত জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আগামী বাজেট হবে সংস্কারমুখী বাস্তব বাজেট’
‘আগামী বাজেট হবে সংস্কারমুখী বাস্তব বাজেট’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লখনৌয়ের বিপক্ষে পাঞ্জাবের রানের পাহাড়
লখনৌয়ের বিপক্ষে পাঞ্জাবের রানের পাহাড়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বীরগঞ্জে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর কৃষকদের বজ্রপাত বিষয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
বীরগঞ্জে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর কৃষকদের বজ্রপাত বিষয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

শাহরুখ-আল্লু অর্জুন এক ছবিতে, হবে ধামাকা : বিজয় দেবেরাকোন্ডা
শাহরুখ-আল্লু অর্জুন এক ছবিতে, হবে ধামাকা : বিজয় দেবেরাকোন্ডা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চট্টগ্রামে এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
চট্টগ্রামে এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাজীগঞ্জে ৪ স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা, ২টি সিলগালা
হাজীগঞ্জে ৪ স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা, ২টি সিলগালা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝড়ে ডানা ভেঙে পড়ে যাওয়া ঈগলের অস্ত্রোপচার
ঝড়ে ডানা ভেঙে পড়ে যাওয়া ঈগলের অস্ত্রোপচার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে সুতা তৈরির কারখানায় আগুন
টঙ্গীতে সুতা তৈরির কারখানায় আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিএনজি-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে শিক্ষক নিহত
সিএনজি-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে শিক্ষক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোরবানির পশুর চামড়ার ন‍্যায‍্যমূল্য নিশ্চিতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
কোরবানির পশুর চামড়ার ন‍্যায‍্যমূল্য নিশ্চিতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবিত্রী চট্টোপাধ্যায়ের গলা টিপে ধরেন উত্তম কুমার, এরপর যা হয়
সাবিত্রী চট্টোপাধ্যায়ের গলা টিপে ধরেন উত্তম কুমার, এরপর যা হয়

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কেশবপুরে সাইক্লিং ও হকিতে দেশ সেরা বালিকারা পেল বসুন্ধরা শুভসংঘের সংবর্ধনা
কেশবপুরে সাইক্লিং ও হকিতে দেশ সেরা বালিকারা পেল বসুন্ধরা শুভসংঘের সংবর্ধনা

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

লালমনিরহাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে সেলাই প্রশিক্ষণ শুরু
লালমনিরহাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে সেলাই প্রশিক্ষণ শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নোয়াখালীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে পরিচ্ছন্নতা অভিযান
নোয়াখালীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে পরিচ্ছন্নতা অভিযান

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রেজিস্ট্রেশনের আওতায় ঢাকার সব হোটেল, রেস্টুরেন্ট ও দোকান: শ্রম উপদেষ্টা
রেজিস্ট্রেশনের আওতায় ঢাকার সব হোটেল, রেস্টুরেন্ট ও দোকান: শ্রম উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ধানের ফলনে কৃষকের মুখে হাসি
নতুন ধানের ফলনে কৃষকের মুখে হাসি

৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

মোটরসাইকেলের ধাক্কায় বৃদ্ধার মৃত্যু
মোটরসাইকেলের ধাক্কায় বৃদ্ধার মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিনেমার শুটিং করেও যে কারণে বাদ পড়েন অমিতাভ বচ্চন
সিনেমার শুটিং করেও যে কারণে বাদ পড়েন অমিতাভ বচ্চন

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্রে কেঁপে উঠল তেল আবিব, ইসরায়েলের ১০০ এলাকায় সাইরেন
ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্রে কেঁপে উঠল তেল আবিব, ইসরায়েলের ১০০ এলাকায় সাইরেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি নারীর সঙ্গে অনলাইনে প্রেম ও বিয়ের জেরে চাকরি গেল ভারতীয় জওয়ানের
পাকিস্তানি নারীর সঙ্গে অনলাইনে প্রেম ও বিয়ের জেরে চাকরি গেল ভারতীয় জওয়ানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে ১৩১ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম দেয়ার অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে ১৩১ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম দেয়ার অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরিন আফরোজের ডক্টরেট ডিগ্রি ভুয়া
তুরিন আফরোজের ডক্টরেট ডিগ্রি ভুয়া

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যারিস্টার রাজ্জাক মারা গেছেন
ব্যারিস্টার রাজ্জাক মারা গেছেন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনা ও স্টারলাইন পরিবহনের ১৯০ গাড়ি জব্দে আদেশ
এনা ও স্টারলাইন পরিবহনের ১৯০ গাড়ি জব্দে আদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপ নিল পাকিস্তান
ভারতের বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপ নিল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশিদের জন্য আবারও ভিসা চালু করেছে আমিরাত
বাংলাদেশিদের জন্য আবারও ভিসা চালু করেছে আমিরাত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি সেনা আটকের দাবি বিএসএফের, সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি
পাকিস্তানি সেনা আটকের দাবি বিএসএফের, সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কের আকাশসীমায় বাধা, আজারবাইজান সফর বাতিলে বাধ্য হলেন নেতানিয়াহু
তুরস্কের আকাশসীমায় বাধা, আজারবাইজান সফর বাতিলে বাধ্য হলেন নেতানিয়াহু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুপিচুপি চাষ হচ্ছে ‌‘পিরানহা’, ‘রূপচাঁদা’ বলে দেদারসে বিক্রি
চুপিচুপি চাষ হচ্ছে ‌‘পিরানহা’, ‘রূপচাঁদা’ বলে দেদারসে বিক্রি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি রোগীদের জন্য চিকিৎসা ভিসা সহজ করল চীন
বাংলাদেশি রোগীদের জন্য চিকিৎসা ভিসা সহজ করল চীন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা
গাজীপুরে হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার অপশাসন নিয়ে আলজাজিরার বিশেষ তথ্যচিত্র
শেখ হাসিনার অপশাসন নিয়ে আলজাজিরার বিশেষ তথ্যচিত্র

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রীর গুলশানের বাসা থেকে ছাত্রলীগ-যুবলীগের ৫ নেতা গ্রেফতার
সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রীর গুলশানের বাসা থেকে ছাত্রলীগ-যুবলীগের ৫ নেতা গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলপি গ্যাসের দাম কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম কমেছে

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মানবিক করিডর নিয়ে কোনও চুক্তি হয়নি: খলিলুর রহমান
মানবিক করিডর নিয়ে কোনও চুক্তি হয়নি: খলিলুর রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টাকে নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ায় ‘ভুল সংবাদ’ প্রচারে প্রেস উইংয়ের নিন্দা
প্রধান উপদেষ্টাকে নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ায় ‘ভুল সংবাদ’ প্রচারে প্রেস উইংয়ের নিন্দা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১টা বাজলেই ছুটি বিদ্যালয়, বিরক্ত শিক্ষার্থী-অভিভাবকরা
১টা বাজলেই ছুটি বিদ্যালয়, বিরক্ত শিক্ষার্থী-অভিভাবকরা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার দিন নেতাকর্মীদের যে নির্দেশনা বিএনপির
খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার দিন নেতাকর্মীদের যে নির্দেশনা বিএনপির

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাইয়ে ভারতীয় ধনকুবেরের কারাদণ্ড ও বিতাড়ণের আদেশ
দুবাইয়ে ভারতীয় ধনকুবেরের কারাদণ্ড ও বিতাড়ণের আদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশ পর্যালোচনায় কমিটি চেয়ে রিট
নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশ পর্যালোচনায় কমিটি চেয়ে রিট

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ আঙুলে ফুলে ওঠে তাজুলরাজ্য
পাঁচ আঙুলে ফুলে ওঠে তাজুলরাজ্য

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি সফরকালে আরব নেতাদের সঙ্গে শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেবেন ট্রাম্প!
সৌদি সফরকালে আরব নেতাদের সঙ্গে শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেবেন ট্রাম্প!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রামে জামায়াতের রুকনসহ দুইজন বহিষ্কার
কুড়িগ্রামে জামায়াতের রুকনসহ দুইজন বহিষ্কার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সস্তা চীনা পণ্যে ট্রাম্পের শুল্কাঘাত, ব্যবসা হারাবে মার্কিন রাঘব-বোয়ালরা
সস্তা চীনা পণ্যে ট্রাম্পের শুল্কাঘাত, ব্যবসা হারাবে মার্কিন রাঘব-বোয়ালরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংযুক্ত আরব আমিরাত, মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকায় চীনা গাড়ির চাহিদা বাড়বে: রিপোর্ট
সংযুক্ত আরব আমিরাত, মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকায় চীনা গাড়ির চাহিদা বাড়বে: রিপোর্ট

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীসহ সাবেক কর কর্মকর্তা রঞ্জিত কুমারের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
স্ত্রীসহ সাবেক কর কর্মকর্তা রঞ্জিত কুমারের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময়ের জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল শুনানি আজ
চিন্ময়ের জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল শুনানি আজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রণপ্রস্তুতি ভারত-পাকিস্তান
রণপ্রস্তুতি ভারত-পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

ছড়িয়ে পড়ছে স্ক্যাবিস
ছড়িয়ে পড়ছে স্ক্যাবিস

পেছনের পৃষ্ঠা

ভুয়া ঠিকানায় দলের ছড়াছড়ি
ভুয়া ঠিকানায় দলের ছড়াছড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাতারবাড়ী ও মোংলা হবে শিপিং হাব
মাতারবাড়ী ও মোংলা হবে শিপিং হাব

পেছনের পৃষ্ঠা

মন খারাপের দেশে দুঃস্বপ্নের পাহাড়!
মন খারাপের দেশে দুঃস্বপ্নের পাহাড়!

সম্পাদকীয়

আত্মঘাতী ‘মানবিক করিডর’
আত্মঘাতী ‘মানবিক করিডর’

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যর্থনা জানাবেন নেতা-কর্মীরা
অভ্যর্থনা জানাবেন নেতা-কর্মীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০০ ফিট এখন জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ে
৩০০ ফিট এখন জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

কী হবে শতবর্ষী গাছগুলোর
কী হবে শতবর্ষী গাছগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

ধরাছোঁয়ার বাইরে মাদক মাফিয়ারা
ধরাছোঁয়ার বাইরে মাদক মাফিয়ারা

নগর জীবন

খাল-নালার পাড়ে নিরাপত্তা বেষ্টনী বসাচ্ছে চসিক
খাল-নালার পাড়ে নিরাপত্তা বেষ্টনী বসাচ্ছে চসিক

নগর জীবন

মালচিং পদ্ধতিতে বাড়ছে শসা চাষ
মালচিং পদ্ধতিতে বাড়ছে শসা চাষ

পেছনের পৃষ্ঠা

মিলছে না কাঙ্ক্ষিত স্বাস্থ্যসেবা
মিলছে না কাঙ্ক্ষিত স্বাস্থ্যসেবা

দেশগ্রাম

হামলার অভিযোগ হাসনাতের
হামলার অভিযোগ হাসনাতের

প্রথম পৃষ্ঠা

বকশিশ বা ভিক্ষা চাই না হিসাবের পাওনা চাই
বকশিশ বা ভিক্ষা চাই না হিসাবের পাওনা চাই

পেছনের পৃষ্ঠা

চলে গেলেন ব্যারিস্টার রাজ্জাক
চলে গেলেন ব্যারিস্টার রাজ্জাক

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজতের পাশে দাঁড়াতে বলেছিলেন খালেদা জিয়া
হেফাজতের পাশে দাঁড়াতে বলেছিলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

কবে নির্বাচন জানতে চেয়েছে রাশিয়া-জাপান
কবে নির্বাচন জানতে চেয়েছে রাশিয়া-জাপান

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ফোরামের’ নতুন আবির্ভাব!
‘ফোরামের’ নতুন আবির্ভাব!

মাঠে ময়দানে

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন সুদূরপরাহত
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন সুদূরপরাহত

প্রথম পৃষ্ঠা

অধ্যক্ষ বরখাস্ত
অধ্যক্ষ বরখাস্ত

দেশগ্রাম

হকির ব্যর্থতার তদন্ত করছে ক্রীড়া পরিষদ
হকির ব্যর্থতার তদন্ত করছে ক্রীড়া পরিষদ

মাঠে ময়দানে

বিনিয়োগ কমে যাওয়ায় অর্থনীতিতে মন্দা
বিনিয়োগ কমে যাওয়ায় অর্থনীতিতে মন্দা

সম্পাদকীয়

আগে শেখ হাসিনার বিচার ও সংস্কার তারপর নির্বাচন
আগে শেখ হাসিনার বিচার ও সংস্কার তারপর নির্বাচন

নগর জীবন

প্রাথমিক শিক্ষার উন্নতি না ঘটলে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিতে হবে
প্রাথমিক শিক্ষার উন্নতি না ঘটলে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিতে হবে

নগর জীবন

কোটি টাকার সোনার বার জব্দ
কোটি টাকার সোনার বার জব্দ

দেশগ্রাম

ডিএমপির প্রসিকিউশন বিভাগের দুর্নীতি তদন্তে কমিটি
ডিএমপির প্রসিকিউশন বিভাগের দুর্নীতি তদন্তে কমিটি

নগর জীবন

এনবিআরের খসড়া অধ্যাদেশ বাতিল চান কর্মকর্তারা
এনবিআরের খসড়া অধ্যাদেশ বাতিল চান কর্মকর্তারা

নগর জীবন

জয়ে ফিরল মেসির মায়ামি
জয়ে ফিরল মেসির মায়ামি

মাঠে ময়দানে