শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৫ মার্চ, ২০১৯ আপডেট:

বিশ্ব রাজনীতি ও গণমাধ্যমের ভূমিকা

জয়ন্ত ঘোষাল
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্ব রাজনীতি ও গণমাধ্যমের ভূমিকা

গোটা দুনিয়াজুড়ে তোলপাড় শুরু হয়ে গেছে। আসলে বিশ্ব অর্থনীতিই আজ বড় ত্রস্ত বিধ্বস্ত এক সময়ের মধ্য দিয়ে চলেছে। যে দেশ যে অবস্থানেই থাক না কেন, আর্থিক বিপর্যয়ের মধ্যে আছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মতো প্রভূত ক্ষমতাশালী দেশও আজ বেকারি মুদ্রাস্ফীতি নিয়ে উদ্বিগ্ন। লন্ডনে ব্রেকিস্টের ভয়াবহ অভিজ্ঞতার আর্থসামাজিক কারণগুলো আজ সহজেই বোধগম্য। ইউরোপের দেশগুলোর মধ্যে গ্রিক ট্র্যাজেডির নমুনা দেখছি আমরা। গ্রিস দেশের আর্থিক সংকট সামগ্রিকভাবে ইউরোপীয় ইউনিয়নের অর্থনীতিকে বিপাকে ফেলে দেয়। আর্থিক সংকট তীব্র হলে এ চরাচরে তার রাজনৈতিক প্রতিক্রিয়া প্রক্ষোভ তীব্র থেকে তীব্রতর হয়ে যায়। স্কটল্যান্ড এবং আয়ারল্যান্ডের সঙ্গে লন্ডনের বিবাদ বাড়ার পেছনেও তাই আসল কারণ হলো অর্থনৈতিক অসাম্য। সেই আর্থিক অসাম্য রাজনৈতিক বিচ্ছিন্নতা নিয়ে আসে। একই কারণে আজ ইউরোপের ঐক্যও ভাঙতে বসেছে। বিচ্ছিন্নতাবাদ বাড়ছে।

আমেরিকায় যেভাবে ট্রাম্প বিপুল ভোটে ক্ষমতায় আসীন হন তা দেখেও বিশ্ববাসীর মনে হচ্ছিল আমেরিকার মানুষও নিরপত্তার অভাবে ভুগছেন। তাই তাদের মনে হয়েছিল, এ সংকটে আমেরিকার জন্য প্রয়োজন একজন রক্ষণশীল স্বদেশি টাইপ প্রেসিডেন্ট। আমেরিকাকে এখন ইমিগ্রেশন নিয়ে সোচ্চার হতে হবে। বহিরাগতদের তাড়িয়ে আমেরিকাকে শুধু আমেরিকানদের জন্য করতে হবে। এমনকি আন্তর্জাতিক ছাত্রছাত্রীদের পর্যন্ত সেভাবে আর আমেরিকায় স্বাগত জানানোর প্রয়োজন নেই। তথ্যপ্রযুক্তি ক্ষেত্রে কাজ করার জন্য বিদেশিদের যে ভিসা দেওয়া হয় আমেরিকায় তা নিয়েও কড়া নীতি নেওয়া হচ্ছে। H-1 ভিসা নিয়ে আমেরিকার সঙ্গে ভারতের সংঘাত তো চলছে অনেক দিন থেকেই।

বিশ্বের এ প্রেক্ষাপটে আমাদের প্রতিবেশী রাষ্ট্র তথা দক্ষিণ এশিয়ার উঠোনেও এসে আছড়াচ্ছে সেই ঝড়। চীনের ড্রাগনের নিঃশ্বাসকে অবশ্য আজ ভারত কেন আমেরিকাও ভয় পায়। তবে একথা অনস্বীকার্য যে পৃথিবীর সমসাময়িক ইতিহাসে চীনের আর্থিক অগ্রসরতা বিশেষ উল্লেখযোগ্য ঘটনা। তবে চীনের যে আক্রমণাত্মক বাণিজ্য নীতি তাও কিন্তু টিকে আছে বিশ্বের অন্য দেশগুলোর বাজারে। চীনের মৌল বাণিজ্য নীতি হলো- অন্যের দেশের বাজার দখল কিন্তু নিজের পণ্য তুলনামূলকভাবে সস্তা কারণ যে দেশে উৎপাদন হার খুব উন্নত এবং শ্রমিক সস্তা। আর অন্যদিকে নিজের দেশে অন্যের পণ্য ঢুকতে না দেওয়া। যাকে অর্থনীতিতে বলে প্রোটেকশানিজম। কিন্তু আমেরিকা এবং চীন এ দুই দেশের বাণিজ্যিক পারস্পরিক নির্ভরশীলতা বড়ই জটিল। কারণ একথা যেমন সত্য যে চীন যদি আমেরিকা থেকে তার সব বিনিয়োগ এ মুহূর্তে প্রত্যাহার করে নেয় তাহলে আমেরিকার অর্থনীতি শেষ হয়ে যাবে, আবার অন্যদিকে সেটা করলে চীনের অর্থনীতিও শেষ হয়ে যাবে তখন চীনও মার্কিন বাজারের ওপর ভয়াবহভাবে নির্ভরশীল।

ভারতের সঙ্গে তার প্রতিবেশী রাষ্ট্রগুলোর সঙ্গে সম্পর্কের পারদ ওঠে এবং নামে এবং এক্ষেত্রেও চীন এক মস্ত বড় নির্ধারণ শক্তি হয়ে উঠেছে। চীন যেভাবে মিয়নামার ভুটান এমনকি নেপাল-শ্রীলঙ্কার পরিকাঠামো উন্নয়নের নামে বিপুল অর্থ জোগাচ্ছে তাতে ভারতের সঙ্গে সে দেশগুলোর রাজনৈতিক কূটনৈতিক সম্পর্ক নিয়েও নানা প্রশ্ন উঠছে। চীন অবশ্য বাংলাদেশেও তার সখ্য বাড়াতে তৎপর, তবে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র নীতি এব্যাপারে বিশেষ পরিপক্ব ও সচেতন। দেশটা ছোট হলেও ৭১ সালে জন্মলগ্ন থেকে বাংলাদেশ যেসব ভয়াবহ অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে গেছে তাতে ঘা খেয়ে আজ নেক বেশি সাবধানী ও পরিপক্ব।

অর্থনীতির এই নয়া সাম্রাজ্যবাদী চেহারা বিশ্বের নানা প্রান্তে হিংসাকে ছড়াতে সাহায্য করছে। একটা সময় ছিল পৃথিবীতে শক্তিশালী দুটি মেরু। একদিকে আমেরিকা আর অন্যদিকে সোভিয়েত ইউনিয়ন। সে ছিল ঠাণ্ডাযুদ্ধের সময়। তারপর? ঠাণ্ডাযুদ্ধের সময় অতিবাহিত হলো। অভিভক্ত সোভিয়েত ইউনিয়ন তাসের ঘরের মতো ভেঙে গেল। যাকে বলা হয় ভল্কানাইজেশন। এরপর পৃথিবীর নানা প্রান্তে নানা দেশ গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠল। পৃথিবীর ইতিহাসে একে বলা হয়েছিল Poly Centrism কিন্তু আজ দেখা যাচ্ছে চীন-রাশিয়া-পাকিস্তান একটা নতুন অক্ষ তৈরি হচ্ছে যা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকেই চ্যালেঞ্জ করতে চাইছে। পুতিন রাশিয়াকে আবার মস্ত সাবিত করতে চাইছে দুনিয়ার সামনে। আর এটা এমন এক সময় যখন সামগ্রিকভাবে সংবাদ মাধ্যম অত্যাধুনিক প্রযুক্তিনির্ভর। এখন নিমিষে সংবাদ বিশ্বের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে চলে যাচ্ছে যা অতীতে ভাবাই যেত না।

তাই আজ যখন ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ পরিস্থিতি তৈরি হয় আজ যখন উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে দক্ষিণ কোরিয়ার নতুন করে ঝগড়া বাঁধে, আজ যখন লন্ডনের সঙ্গে ইউরোপের বিবাদ হয় তখন সংবাদ নিমিষে গোটা বিশ্বের মানুষের কাছে ছড়িয়ে যায়। আর শুধু তো খবর নয়, হোয়াটসঅ্যাপ থেকে, ফেসবুক, টুইটার, ইন্সটাগ্রাম আরও কতরকমের প্ল্যাটফর্ম। আগে ছিল সংবাদপত্র তার সম্পাদকীয় স্তম্ভ। বিশ্বযুদ্ধের সময় সংবাদপত্রের ভূমিকা চিরস্মরণীয়। ৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলা সংবাদপত্র পত্রিকার ভূমিকা ঐতিহাসিক। তখন ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া আসেনি কিন্তু এরপর যখন ঢাকায় শাহবাগের আন্দোলন দেখলাম তখন গোটা পৃথিবীতে ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া তা কভার করল। ব্লগারদের গুরুত্বও তো বাংলাদেশের একজন সাধারণ নাগরিক আজ অতি সহজে অনুধাবন করতে পারেন। আবার ব্লগারদের প্রভাব সমাজে পড়ে তার বড় প্রমাণ হলো তাদের ওপর পালটা প্রত্যাঘাত হানছে। এমনি হত্যা করছে উগ্রপন্থিরা।

আসলে আমার আজ মনে হয় সংবাদমাধ্যম বৃক্ষটি আজ নানাভাবে বিস্তার লাভ করেছে। তার অনেক শাখা-প্রশাখা ছড়িয়ে পড়েছে। আবার একটি মাধ্যম অন্য আর একটি মাধ্যমের সঙ্গে সংবাদ জগতে পরিপূরক।

আর এ গতিশীল সংবাদমাধ্যম আছে বলেই গোটা দুনিয়ায় এত সন্ত্রাসবাদী সংঘাত থাকা সত্ত্বেও গণতন্ত্র টিকে আছে। ট্রাম্প যেমন নানান কীর্তিকা  করে চলেছেন আবার এও দেখছি প্রায় প্রতিদিন একটা করে বই প্রকাশ হচ্ছে ট্রাম্পের অরাজকতা নিয়ে। আর সাহসের সঙ্গে সেসব বই লিখে চলেছেন মার্কিন সাংবাদিকরাই।

তাই আজকের দুনিয়ায় যেমন একনায়কতন্ত্র যুদ্ধবাজরা আছেন ঠিক সেভাবে এ চূড়ান্ত অব্যবস্থার মধ্যেও মানুষ টিকিয়ে রেখেছে গণতন্ত্রকে। আর তার জন্যই প্রয়োজন সংবাদমাধ্যমকে। 

লেখক : প্রবীণ ভারতীয় সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
ট্রাকচাপায় নিহত শিবচরের দুই ছাত্রদল নেতার বাড়িতে শোকের মাতম
ট্রাকচাপায় নিহত শিবচরের দুই ছাত্রদল নেতার বাড়িতে শোকের মাতম

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাস গড়ে বিশ্বকাপে আটলান্টিকের ছোট দ্বীপদেশ
ইতিহাস গড়ে বিশ্বকাপে আটলান্টিকের ছোট দ্বীপদেশ

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে একদিনে যুবদল নেতাসহ ৩ খুন
বাগেরহাটে একদিনে যুবদল নেতাসহ ৩ খুন

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একই সময়ে ১৬৩৮ ক্রেডিট কার্ড সচল রেখে গিনেস রেকর্ড!
একই সময়ে ১৬৩৮ ক্রেডিট কার্ড সচল রেখে গিনেস রেকর্ড!

১৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

যখনই নির্বাচন হোক বিএনপির ভূমিধস বিজয় হবে : দুদু
যখনই নির্বাচন হোক বিএনপির ভূমিধস বিজয় হবে : দুদু

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৮৪১
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৮৪১

১৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বগুড়ার বক্ষব্যাধি হাসপাতাল নিজেই ‘সর্দি কাশিতে আক্রান্ত’
বগুড়ার বক্ষব্যাধি হাসপাতাল নিজেই ‘সর্দি কাশিতে আক্রান্ত’

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে যে রাস্তায় গাড়ি চলাচলে নিষেধাজ্ঞা দিল পুলিশ
সিলেটে যে রাস্তায় গাড়ি চলাচলে নিষেধাজ্ঞা দিল পুলিশ

২৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ভারতে ১৫ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা গুগলের
ভারতে ১৫ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা গুগলের

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি: সারজিস আলম
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি: সারজিস আলম

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

দুর্নীতিবাজদের সেফ এক্সিট দরকার হয়, আমাদের নয় : ধর্ম উপদেষ্টা
দুর্নীতিবাজদের সেফ এক্সিট দরকার হয়, আমাদের নয় : ধর্ম উপদেষ্টা

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে ভেজালবিরোধী অভিযানে জরিমানা গুনলো দুই রেস্টেুরেন্ট
চট্টগ্রামে ভেজালবিরোধী অভিযানে জরিমানা গুনলো দুই রেস্টেুরেন্ট

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারত থেকে অস্ত্র-মাদক আনেন তারা, একজনের নামে ১৮ ও অন্যজনের ৭ মামলা
ভারত থেকে অস্ত্র-মাদক আনেন তারা, একজনের নামে ১৮ ও অন্যজনের ৭ মামলা

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেরা অভিনেতার পুরস্কার ঐশ্বরিয়াকে উৎসর্গ করলেন অভিষেক
সেরা অভিনেতার পুরস্কার ঐশ্বরিয়াকে উৎসর্গ করলেন অভিষেক

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

ইনুর মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার অভিযোগ গঠনের শুনানি ২৩ অক্টোবর
ইনুর মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার অভিযোগ গঠনের শুনানি ২৩ অক্টোবর

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রেসক্লাব কুয়েতের সভাপতি সুমন, সম্পাদক জুবেদ
বাংলাদেশ প্রেসক্লাব কুয়েতের সভাপতি সুমন, সম্পাদক জুবেদ

৪৪ মিনিট আগে | পরবাস

কোন পদ্ধতিতে ভোট হবে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ : ডা. জাহিদ
কোন পদ্ধতিতে ভোট হবে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ : ডা. জাহিদ

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

নোয়াখালীতে জাতীয়তাবাদী কর আইনজীবী ফোরামের সভাপতি নিজাম, সম্পাদক জসিম
নোয়াখালীতে জাতীয়তাবাদী কর আইনজীবী ফোরামের সভাপতি নিজাম, সম্পাদক জসিম

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৫ হাজার টন চিনি কিনবে সরকার
১৫ হাজার টন চিনি কিনবে সরকার

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বুধবার থেকে এক ক্লিকে জামিননামা পৌঁছে যাবে কারাগারে
বুধবার থেকে এক ক্লিকে জামিননামা পৌঁছে যাবে কারাগারে

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

হঠাৎ লাইভে এসে বিস্ফোরক মন্তব্য মাদাগাস্কারের পলাতক প্রেসিডেন্টের
হঠাৎ লাইভে এসে বিস্ফোরক মন্তব্য মাদাগাস্কারের পলাতক প্রেসিডেন্টের

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রখ্যাত ইরানি চলচ্চিত্র নির্মাতা নাসের আর নেই
প্রখ্যাত ইরানি চলচ্চিত্র নির্মাতা নাসের আর নেই

৫৬ মিনিট আগে | শোবিজ

রাশিয়া-ন্যাটো উত্তেজনা; বিপদরেখায় লিথুয়ানিয়া!
রাশিয়া-ন্যাটো উত্তেজনা; বিপদরেখায় লিথুয়ানিয়া!

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সাবেক তারকা ক্রিকেটারের মৃত্যু
পাকিস্তানের সাবেক তারকা ক্রিকেটারের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে পৃথক ঘটনায় একদিনেই যুবদল নেতাসহ নিহত ৩
বাগেরহাটে পৃথক ঘটনায় একদিনেই যুবদল নেতাসহ নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি অফিসে হামলা-অগ্নিসংযোগ, আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
বিএনপি অফিসে হামলা-অগ্নিসংযোগ, আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবম-দশম শ্রেণির সাড়ে ৫ কোটি পাঠ্যপুস্তক মুদ্রণের অনুমোদন
নবম-দশম শ্রেণির সাড়ে ৫ কোটি পাঠ্যপুস্তক মুদ্রণের অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে অভিযান চালিয়ে পিরানহা মাছ জব্দ
দিনাজপুরে অভিযান চালিয়ে পিরানহা মাছ জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই
বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল
গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ফ্রেমে শাকিব-ববি
এক ফ্রেমে শাকিব-ববি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে
বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ
বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান
রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র  প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’
‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর
‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনকে ঠেকাতে ভারতের নতুন বাঁধ নির্মাণের ঘোষণা
চীনকে ঠেকাতে ভারতের নতুন বাঁধ নির্মাণের ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৭৫ কোটি পারিশ্রমিকে আল্লু অর্জুন!
১৭৫ কোটি পারিশ্রমিকে আল্লু অর্জুন!

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস
পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে: তাহের
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে: তাহের

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত

১৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র ছাড়া মধ্যপ্রাচ্য ‌‘ধ্বংস’ হবে : জর্ডানের বাদশাহ
ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র ছাড়া মধ্যপ্রাচ্য ‌‘ধ্বংস’ হবে : জর্ডানের বাদশাহ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ
নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া
ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা
লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
কিছুই থাকে না বিএনপির
কিছুই থাকে না বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার
রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

কতটা প্রস্তুত হামজারা?
কতটা প্রস্তুত হামজারা?

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টিকা মানেই টাকা
টিকা মানেই টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ
ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
অস্থির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার

নগর জীবন

জুতোয় ঢোকার অধিকার
জুতোয় ঢোকার অধিকার

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি
নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত
জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ
এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ

নগর জীবন

আরেক দফা পরিবর্তন আসছে অঙ্গীকারনামায়
আরেক দফা পরিবর্তন আসছে অঙ্গীকারনামায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমসটেক অঞ্চলে ক্রসবর্ডার লেনদেনের উদ্যোগ
বিমসটেক অঞ্চলে ক্রসবর্ডার লেনদেনের উদ্যোগ

শিল্প বাণিজ্য

ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাবিতে শেষ মুহূর্তে জমজমাট প্রচার
রাবিতে শেষ মুহূর্তে জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ইসির কাছে শাপলা প্রতীকের জন্য আবদার বাংলাদেশ কংগ্রেসের
এবার ইসির কাছে শাপলা প্রতীকের জন্য আবদার বাংলাদেশ কংগ্রেসের

পেছনের পৃষ্ঠা

সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা
সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই
রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিদিন ৩ কোটি লিটার পানি অপচয়
প্রতিদিন ৩ কোটি লিটার পানি অপচয়

নগর জীবন

আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে
আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে

প্রথম পৃষ্ঠা

দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি
মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি

পেছনের পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম
সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম

পেছনের পৃষ্ঠা

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে

নগর জীবন