শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৫ মার্চ, ২০১৯ আপডেট:

বিশ্ব রাজনীতি ও গণমাধ্যমের ভূমিকা

জয়ন্ত ঘোষাল
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্ব রাজনীতি ও গণমাধ্যমের ভূমিকা

গোটা দুনিয়াজুড়ে তোলপাড় শুরু হয়ে গেছে। আসলে বিশ্ব অর্থনীতিই আজ বড় ত্রস্ত বিধ্বস্ত এক সময়ের মধ্য দিয়ে চলেছে। যে দেশ যে অবস্থানেই থাক না কেন, আর্থিক বিপর্যয়ের মধ্যে আছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মতো প্রভূত ক্ষমতাশালী দেশও আজ বেকারি মুদ্রাস্ফীতি নিয়ে উদ্বিগ্ন। লন্ডনে ব্রেকিস্টের ভয়াবহ অভিজ্ঞতার আর্থসামাজিক কারণগুলো আজ সহজেই বোধগম্য। ইউরোপের দেশগুলোর মধ্যে গ্রিক ট্র্যাজেডির নমুনা দেখছি আমরা। গ্রিস দেশের আর্থিক সংকট সামগ্রিকভাবে ইউরোপীয় ইউনিয়নের অর্থনীতিকে বিপাকে ফেলে দেয়। আর্থিক সংকট তীব্র হলে এ চরাচরে তার রাজনৈতিক প্রতিক্রিয়া প্রক্ষোভ তীব্র থেকে তীব্রতর হয়ে যায়। স্কটল্যান্ড এবং আয়ারল্যান্ডের সঙ্গে লন্ডনের বিবাদ বাড়ার পেছনেও তাই আসল কারণ হলো অর্থনৈতিক অসাম্য। সেই আর্থিক অসাম্য রাজনৈতিক বিচ্ছিন্নতা নিয়ে আসে। একই কারণে আজ ইউরোপের ঐক্যও ভাঙতে বসেছে। বিচ্ছিন্নতাবাদ বাড়ছে।

আমেরিকায় যেভাবে ট্রাম্প বিপুল ভোটে ক্ষমতায় আসীন হন তা দেখেও বিশ্ববাসীর মনে হচ্ছিল আমেরিকার মানুষও নিরপত্তার অভাবে ভুগছেন। তাই তাদের মনে হয়েছিল, এ সংকটে আমেরিকার জন্য প্রয়োজন একজন রক্ষণশীল স্বদেশি টাইপ প্রেসিডেন্ট। আমেরিকাকে এখন ইমিগ্রেশন নিয়ে সোচ্চার হতে হবে। বহিরাগতদের তাড়িয়ে আমেরিকাকে শুধু আমেরিকানদের জন্য করতে হবে। এমনকি আন্তর্জাতিক ছাত্রছাত্রীদের পর্যন্ত সেভাবে আর আমেরিকায় স্বাগত জানানোর প্রয়োজন নেই। তথ্যপ্রযুক্তি ক্ষেত্রে কাজ করার জন্য বিদেশিদের যে ভিসা দেওয়া হয় আমেরিকায় তা নিয়েও কড়া নীতি নেওয়া হচ্ছে। H-1 ভিসা নিয়ে আমেরিকার সঙ্গে ভারতের সংঘাত তো চলছে অনেক দিন থেকেই।

বিশ্বের এ প্রেক্ষাপটে আমাদের প্রতিবেশী রাষ্ট্র তথা দক্ষিণ এশিয়ার উঠোনেও এসে আছড়াচ্ছে সেই ঝড়। চীনের ড্রাগনের নিঃশ্বাসকে অবশ্য আজ ভারত কেন আমেরিকাও ভয় পায়। তবে একথা অনস্বীকার্য যে পৃথিবীর সমসাময়িক ইতিহাসে চীনের আর্থিক অগ্রসরতা বিশেষ উল্লেখযোগ্য ঘটনা। তবে চীনের যে আক্রমণাত্মক বাণিজ্য নীতি তাও কিন্তু টিকে আছে বিশ্বের অন্য দেশগুলোর বাজারে। চীনের মৌল বাণিজ্য নীতি হলো- অন্যের দেশের বাজার দখল কিন্তু নিজের পণ্য তুলনামূলকভাবে সস্তা কারণ যে দেশে উৎপাদন হার খুব উন্নত এবং শ্রমিক সস্তা। আর অন্যদিকে নিজের দেশে অন্যের পণ্য ঢুকতে না দেওয়া। যাকে অর্থনীতিতে বলে প্রোটেকশানিজম। কিন্তু আমেরিকা এবং চীন এ দুই দেশের বাণিজ্যিক পারস্পরিক নির্ভরশীলতা বড়ই জটিল। কারণ একথা যেমন সত্য যে চীন যদি আমেরিকা থেকে তার সব বিনিয়োগ এ মুহূর্তে প্রত্যাহার করে নেয় তাহলে আমেরিকার অর্থনীতি শেষ হয়ে যাবে, আবার অন্যদিকে সেটা করলে চীনের অর্থনীতিও শেষ হয়ে যাবে তখন চীনও মার্কিন বাজারের ওপর ভয়াবহভাবে নির্ভরশীল।

ভারতের সঙ্গে তার প্রতিবেশী রাষ্ট্রগুলোর সঙ্গে সম্পর্কের পারদ ওঠে এবং নামে এবং এক্ষেত্রেও চীন এক মস্ত বড় নির্ধারণ শক্তি হয়ে উঠেছে। চীন যেভাবে মিয়নামার ভুটান এমনকি নেপাল-শ্রীলঙ্কার পরিকাঠামো উন্নয়নের নামে বিপুল অর্থ জোগাচ্ছে তাতে ভারতের সঙ্গে সে দেশগুলোর রাজনৈতিক কূটনৈতিক সম্পর্ক নিয়েও নানা প্রশ্ন উঠছে। চীন অবশ্য বাংলাদেশেও তার সখ্য বাড়াতে তৎপর, তবে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র নীতি এব্যাপারে বিশেষ পরিপক্ব ও সচেতন। দেশটা ছোট হলেও ৭১ সালে জন্মলগ্ন থেকে বাংলাদেশ যেসব ভয়াবহ অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে গেছে তাতে ঘা খেয়ে আজ নেক বেশি সাবধানী ও পরিপক্ব।

অর্থনীতির এই নয়া সাম্রাজ্যবাদী চেহারা বিশ্বের নানা প্রান্তে হিংসাকে ছড়াতে সাহায্য করছে। একটা সময় ছিল পৃথিবীতে শক্তিশালী দুটি মেরু। একদিকে আমেরিকা আর অন্যদিকে সোভিয়েত ইউনিয়ন। সে ছিল ঠাণ্ডাযুদ্ধের সময়। তারপর? ঠাণ্ডাযুদ্ধের সময় অতিবাহিত হলো। অভিভক্ত সোভিয়েত ইউনিয়ন তাসের ঘরের মতো ভেঙে গেল। যাকে বলা হয় ভল্কানাইজেশন। এরপর পৃথিবীর নানা প্রান্তে নানা দেশ গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠল। পৃথিবীর ইতিহাসে একে বলা হয়েছিল Poly Centrism কিন্তু আজ দেখা যাচ্ছে চীন-রাশিয়া-পাকিস্তান একটা নতুন অক্ষ তৈরি হচ্ছে যা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকেই চ্যালেঞ্জ করতে চাইছে। পুতিন রাশিয়াকে আবার মস্ত সাবিত করতে চাইছে দুনিয়ার সামনে। আর এটা এমন এক সময় যখন সামগ্রিকভাবে সংবাদ মাধ্যম অত্যাধুনিক প্রযুক্তিনির্ভর। এখন নিমিষে সংবাদ বিশ্বের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে চলে যাচ্ছে যা অতীতে ভাবাই যেত না।

তাই আজ যখন ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ পরিস্থিতি তৈরি হয় আজ যখন উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে দক্ষিণ কোরিয়ার নতুন করে ঝগড়া বাঁধে, আজ যখন লন্ডনের সঙ্গে ইউরোপের বিবাদ হয় তখন সংবাদ নিমিষে গোটা বিশ্বের মানুষের কাছে ছড়িয়ে যায়। আর শুধু তো খবর নয়, হোয়াটসঅ্যাপ থেকে, ফেসবুক, টুইটার, ইন্সটাগ্রাম আরও কতরকমের প্ল্যাটফর্ম। আগে ছিল সংবাদপত্র তার সম্পাদকীয় স্তম্ভ। বিশ্বযুদ্ধের সময় সংবাদপত্রের ভূমিকা চিরস্মরণীয়। ৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলা সংবাদপত্র পত্রিকার ভূমিকা ঐতিহাসিক। তখন ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া আসেনি কিন্তু এরপর যখন ঢাকায় শাহবাগের আন্দোলন দেখলাম তখন গোটা পৃথিবীতে ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া তা কভার করল। ব্লগারদের গুরুত্বও তো বাংলাদেশের একজন সাধারণ নাগরিক আজ অতি সহজে অনুধাবন করতে পারেন। আবার ব্লগারদের প্রভাব সমাজে পড়ে তার বড় প্রমাণ হলো তাদের ওপর পালটা প্রত্যাঘাত হানছে। এমনি হত্যা করছে উগ্রপন্থিরা।

আসলে আমার আজ মনে হয় সংবাদমাধ্যম বৃক্ষটি আজ নানাভাবে বিস্তার লাভ করেছে। তার অনেক শাখা-প্রশাখা ছড়িয়ে পড়েছে। আবার একটি মাধ্যম অন্য আর একটি মাধ্যমের সঙ্গে সংবাদ জগতে পরিপূরক।

আর এ গতিশীল সংবাদমাধ্যম আছে বলেই গোটা দুনিয়ায় এত সন্ত্রাসবাদী সংঘাত থাকা সত্ত্বেও গণতন্ত্র টিকে আছে। ট্রাম্প যেমন নানান কীর্তিকা  করে চলেছেন আবার এও দেখছি প্রায় প্রতিদিন একটা করে বই প্রকাশ হচ্ছে ট্রাম্পের অরাজকতা নিয়ে। আর সাহসের সঙ্গে সেসব বই লিখে চলেছেন মার্কিন সাংবাদিকরাই।

তাই আজকের দুনিয়ায় যেমন একনায়কতন্ত্র যুদ্ধবাজরা আছেন ঠিক সেভাবে এ চূড়ান্ত অব্যবস্থার মধ্যেও মানুষ টিকিয়ে রেখেছে গণতন্ত্রকে। আর তার জন্যই প্রয়োজন সংবাদমাধ্যমকে। 

লেখক : প্রবীণ ভারতীয় সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
সিদ্ধিরগঞ্জে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও উঠান বৈঠক
সিদ্ধিরগঞ্জে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও উঠান বৈঠক

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের অধিকার নিশ্চিত করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের অধিকার নিশ্চিত করা হবে’

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান ও আফগানিস্তান ৪৮ ঘণ্টার যুদ্ধবিরতিতে সম্মত: ইসলামাবাদ
পাকিস্তান ও আফগানিস্তান ৪৮ ঘণ্টার যুদ্ধবিরতিতে সম্মত: ইসলামাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকসুতে চলছে ভোট গণনা, নিরাপত্তায় দুই প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
চাকসুতে চলছে ভোট গণনা, নিরাপত্তায় দুই প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে শুরু হলো এনআইডির কার্যক্রম
যুক্তরাষ্ট্রে শুরু হলো এনআইডির কার্যক্রম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নেপাল ও ওমান
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নেপাল ও ওমান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান
দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস পালিত
কুড়িগ্রামে বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস পালিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও ৪৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত দিল ইসরায়েল
আরও ৪৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত দিল ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়ে টেস্টে রশিদকে ছাড়াই খেলবে আফগানিস্তান
জিম্বাবুয়ে টেস্টে রশিদকে ছাড়াই খেলবে আফগানিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে কিং কোবরা সাপ উদ্ধার
চট্টগ্রামে কিং কোবরা সাপ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাকৃবিতে শিক্ষার গুণগত মান নিশ্চিতকরণে প্রশিক্ষণ কর্মশালা
গাকৃবিতে শিক্ষার গুণগত মান নিশ্চিতকরণে প্রশিক্ষণ কর্মশালা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দৃষ্টি সীমার বাইরে গিয়েও আঘাত হানবে চীনা ট্যাঙ্ক
দৃষ্টি সীমার বাইরে গিয়েও আঘাত হানবে চীনা ট্যাঙ্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চসিকের পরীক্ষামূলক বর্জ্য থেকে জ্বালানি উৎপাদন শুরু
চসিকের পরীক্ষামূলক বর্জ্য থেকে জ্বালানি উৎপাদন শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুবিতে ফুটবল টুর্নামেন্ট
কুবিতে ফুটবল টুর্নামেন্ট

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিএবিআই প্রতিনিধি দলের বিএআরআই পরিদর্শন
সিএবিআই প্রতিনিধি দলের বিএআরআই পরিদর্শন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট ও আর্মার্ড কোরের রিক্রুট ব্যাচের কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট ও আর্মার্ড কোরের রিক্রুট ব্যাচের কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষকদের কর্মবিরতি
চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষকদের কর্মবিরতি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এখন বিয়ে নয়, ক্যারিয়ারেই ব্যস্ত ইধিকা
এখন বিয়ে নয়, ক্যারিয়ারেই ব্যস্ত ইধিকা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাপানে বিদেশিদের ‌‌‘বেবি বুম', জনসংখ্যা সংকট তীব্র সূর্যোদয়ের দেশে
জাপানে বিদেশিদের ‌‌‘বেবি বুম', জনসংখ্যা সংকট তীব্র সূর্যোদয়ের দেশে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র ডাকাতির দায়ে ইরানে তিনজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
সশস্ত্র ডাকাতির দায়ে ইরানে তিনজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দাবিতে দেশের বিভিন্ন জেলায় জাগপার মানববন্ধন
৭ দাবিতে দেশের বিভিন্ন জেলায় জাগপার মানববন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে: প্রধান উপদেষ্টা
উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে: প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ে যা বললেন রোনালদো
রেকর্ড গড়ে যা বললেন রোনালদো

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলতি মাসেই মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালার গেজেট : ধর্ম উপদেষ্টা
চলতি মাসেই মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালার গেজেট : ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঝিনাইদহে নারীর বস্তাবন্দী লাশ উদ্ধার, স্বামী গ্রেফতার
ঝিনাইদহে নারীর বস্তাবন্দী লাশ উদ্ধার, স্বামী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধুপুরে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
মধুপুরে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় ব্যবসায়ীকে গুলি করে ডাকাতি
কুমিল্লায় ব্যবসায়ীকে গুলি করে ডাকাতি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন
এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা
পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র
১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের
হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে
কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর
ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ জেলায় নতুন ডিসি
৪ জেলায় নতুন ডিসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন
মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞ গ্রেপ্তার
যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞ গ্রেপ্তার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ
জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ

নগর জীবন

পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধ উত্তেজনা
পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধ উত্তেজনা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন
সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ
আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি
আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার
বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও পাঁচজনের সাক্ষ্য
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও পাঁচজনের সাক্ষ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে অর্ধশত অগ্নিঝুঁকিপূর্ণ মার্কেট
চট্টগ্রামে অর্ধশত অগ্নিঝুঁকিপূর্ণ মার্কেট

নগর জীবন

অর্থনীতি শুধু ধনীদের স্বার্থে হলে ইনসাফ প্রতিষ্ঠা হবে না
অর্থনীতি শুধু ধনীদের স্বার্থে হলে ইনসাফ প্রতিষ্ঠা হবে না

নগর জীবন

দেশ এক ক্রান্তিকালে দাঁড়িয়ে
দেশ এক ক্রান্তিকালে দাঁড়িয়ে

নগর জীবন

বিএনপি নারী ও শিশুবান্ধব দল
বিএনপি নারী ও শিশুবান্ধব দল

নগর জীবন

বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি
বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি

নগর জীবন

এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ আজ
এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ আজ

নগর জীবন

চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

হামাসের কাছে পরাজিত নেতানিয়াহু
হামাসের কাছে পরাজিত নেতানিয়াহু

পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের হামলা
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের হামলা

পূর্ব-পশ্চিম

কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে
কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া
গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও
নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও

প্রথম পৃষ্ঠা

নর্ডিক রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক
নর্ডিক রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়
বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা
জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

আত্মসমর্পণের দরখাস্ত করেও পালিয়ে গেলেন রাজউক কর্মকর্তা
আত্মসমর্পণের দরখাস্ত করেও পালিয়ে গেলেন রাজউক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে
টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে

নগর জীবন

সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা
সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা

নগর জীবন

মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত
মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত

নগর জীবন

মিরপুরের আগুন কাঠামোগত ও গাফিলতিজনিত
মিরপুরের আগুন কাঠামোগত ও গাফিলতিজনিত

নগর জীবন