শিরোনাম

তরুণদের প্রজ্বলিত মন সমৃদ্ধিও মূলধন

অধ্যাপক ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
তরুণদের প্রজ্বলিত মন সমৃদ্ধিও মূলধন

প্রথম দফা ২৫ মার্চ ২০০৯ থেকে ২৪ মার্চ ২০১২, পুনঃনিয়োগের ফলে ২৫ মার্চ ২০১২ থেকে ২৪ মার্চ ২০১৫ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের দায়িত্বের পরে, আমার যেখানে আরও চার বছর চাকরি বাকি ছিল ৬৫ বছর পূর্ণ হতে, তবুও আমি সিদ্ধান্ত নিলাম, উপাচার্যের পদ থেকে নেমে আর ডিপার্টমেন্টে ফিরে যাব না। কারণ দুটো : ১. আমার প্রিয় ছাত্র বর্তমানে অধ্যাপক কামরুল হাসান তরফদার বিভাগীয় প্রধান হতে পারবে না, যা হতো সন্তানের মুখের গ্রাস কেড়ে নেওয়ার সমান। বিভাগীয় প্রধানের দায়িত্ব না নিয়ে ছেড়ে দিলে আমি একাডেমিক কাউন্সিলের সদস্য থাকব না এবং প্রশাসন মনে করত, আমি বোধহয় আর ওদের সহায়তা করব না। ২. বর্তমানে যারা প্রশাসনে আছেন তাদের সবাই আমার হাতে, আমার উপাচার্যকালীন অধ্যাপক হয়েছেন এবং তারা যদি কখনো আমার প্রতি কোনো সতর্কতামূলক বা কারণ দর্শানোমূলক আচরণ করেন, তা হলে আমার জন্য হবে লজ্জাজনক।

তারপর কী করবে? এ প্রশ্নটা ছিল আমার স্ত্রীসহ সব শুভ্যানুধায়ীর। আমি বলেছিলাম আমি শিক্ষকতার মাধ্যমে জ্ঞান আহরণ করতে চাই। জ্ঞান দেওয়ার মতো যোগ্যতা আমার নেই, কিন্তু আহরণের একটা বাসনা আমি এ বয়স পর্যন্ত হৃদয়ে লালন করে আছি। দ্বিতীয়ত, রোগীর সেবা দেব। দুস্থ ও পীড়িতদের মধ্যে ঈশ্বরকে খুঁজে বেড়াব তাহলে তাকে প্রকৃতির যে কোনো কিছুর মধ্যে পেয়ে যাব।

এতদিন শুধু চিকিৎসাবিদ্যার ছাত্রদের সঙ্গে জ্ঞান বিনিময়ের চেষ্টা করেছি। এখন শিশু, অভিভাবক, শিক্ষক (প্রাথমিক, উচ্চ মাধ্যমিক এমনকি কলেজ শিক্ষক) সেনা কর্মকর্তা ও উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা, প্রশাসনের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা, বিচার বিভাগের কর্মকর্তা, পুলিশ সদস্য, সর্বশেষ আমার পরিবারের সদস্য অর্থাৎ ডাক্তারদের সঙ্গে সমকালীন স্বাস্থ্যসেবা, পাবলিক হেলথ, সম্পর্কে কথা বলি, বক্তৃতা দিই, প্রশ্নপর্বে অনেক সময় এত কঠিন প্রশ্নের সম্মুখীন হই, যার জন্য ঘরে ফিরে পুনরায় লেখাপড়া করতে হয়। তারপর ভবিষ্যৎ স্বাস্থ্যসেবায় নিজেকে উৎসর্গ করা। অর্থাৎ এখন আমি সাভার পিএটিসিতে যাই, যেখানে বুনিয়াদি কোর্সের (Foundation training all Cadre) তরুণ উদীয়মান কর্মকর্তাদের সঙ্গে ভাব বিনিময় করি, সেখানে তারা সুন্দর জ্ঞানের প্রশ্ন জুড়ে দিত যা সত্যিই খুবই জ্ঞান পিপাসু, তথ্যবহুল। তারপরে উপসচিব, যুগ্ম সচিবদের সঙ্গে জ্ঞান বা তথ্যবিনিময় আমাকে অনেক সমৃদ্ধিশালী করেছে এবং করছে। সবচেয়ে আকর্ষণীয় ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজে দেশি-বিদেশি ব্রিগেডিয়ার জেনারেল, সরকারের যুগ্ম সচিব পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের সঙ্গে Universal Health Care নিয়ে আলোচনা। মজার ব্যাপার হলো ওইখানে চার দেয়ালের ভিতরে যে কোনো মুক্ত আলোচনার স্বাধীনতা আছে। ডাক্তারদের সঙ্গে বুনিয়াদি প্রশিক্ষণের জন্য কক্সবাজারের বিয়াম, বগুড়া বিয়াম, নীলক্ষেতের এনএপিডি, বিয়াম ইস্কাটনের প্ল্যানিং একাডেমি, এলএটিসি, সারদা পুলিশ একাডেমিতে অংশগ্রহণকারীদের সঙ্গে ভাব বিনিময় করে আমার সামাজিক ও মানবিক মূল্যবোধ বেড়েছে, জ্ঞানের ভাণ্ডার স্ফীত হচ্ছে এবং কিছুটা হলেও আন্তরিকভাবে আলোকিত হওয়ার প্রয়াস পেয়েছি। যুবসমাজের প্রজ্বলিত মন, আমাকে অনেক শক্তিশালী এবং দেশ সম্বন্ধে আশাবাদী করে তুলেছে। আমার দৃঢ়বিশ্বাস এই তরুণ কর্মকর্তারা এদেশের শক্তিশালী মূলধন। তারাই পারবে দেশটিকে বদলে দিতে।

আমি সর্বত্র একটা কথাই বলে এসেছি, চলুন আমরা সংকল্প করি, মিথ্যা বলব না, চুরি করব না এবং কাউকে প্রতারণা করব না। দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার সংকল্প করি। আসুন সংকল্প করি সমৃদ্ধ, সুরক্ষিত, স্বাস্থ্যোজ্জ্বল, সুখী দেশ গড়ে তুলি।

আসুন আমরা প্রতিজ্ঞা করি বহু ধর্মে বিশ্বাসী হলেও এক সংস্কৃতি অর্থাৎ বাঙালির সংস্কৃতির আলোকে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাই। মানবতাকেই মূল ধর্ম হিসেবে গ্রহণ করে এগিয়ে যাই।

সবচেয়ে বেশি আনন্দ পাই, হলিক্রস স্কুল ও কলেজের ১২শত ছাত্রের উদ্দেশে যখন Noise pollution & Health Hazard of Mobile Phone নিয়ে কথা বলি। বিশাল হলঘরের এত নিস্তব্ধতা আমাকে মোহিত করে। বক্তৃতা শেষে প্রশ্নবাণে জর্জরিত করে তুলত এই ছোট মেয়েগুলো। যদিও সীমিত করে বলা হতো মোট কুড়িটি প্রশ্ন আমি গ্রহণ করব, তারপরেও দেখা যেত কয়েক কুড়ি প্রশ্ন এসে মডারেটরের হাতে হাজির হতো। এই ছোট্ট শিশুগুলোর প্রশ্ন আমার হৃদয়কে আলোড়িত এবং জ্ঞানকে আলোকিত করে। কিছু কিছু প্রশ্ন আমার মুখে হাসি ফুটিয়েছিল, আমায় শিক্ষাদান করেছিল। তাদের প্রশ্ন দেশের মানুষকে ভালোবাসতে আমাকে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ করে তোলে। গত কয়েক বছরে হলিক্রস স্কুল-কলেজের ছাত্রীদের সঙ্গে জ্ঞান বিনিময় আমাকে তাদের প্রতি অনেক বেশি আপন করে নিয়েছে। হলিক্রসের শিক্ষক এবং সিস্টার পলিন, সিস্টার শিখার সুললিত বাণী, উপস্থাপনা, পরিচিতি এবং অসংখ্য গুণাবলি আমাকে মুগ্ধ করেছে। সত্যিই ছাত্র এবং শিক্ষক সবাই শুধু আমার ধন্যবাদ পাওয়ার মতো, তাদের আচার-ব্যবহারে আমি এতই মুগ্ধ যা ভাষায় বলার নয়। এদের ডিসিপ্লিন সবার জন্যই অনুকরণীয়, মনে হতো ১২০০ ছাত্রীই যদি আমার সন্তান হতো। বিশেষ করে শিক্ষকমণ্ডলী অত্যন্ত শ্রদ্ধার পাত্র। তাদের ছাত্ররা তাদের কাছে অত্যন্ত শৃঙ্খলাবদ্ধ। ওইখানে হলঘরে প্রবেশ করার মুহূর্তেই উপচেপড়া হলঘরটি দেখে আমার মনকে অভিভূত করার মতো দৃশ্য মনে হচ্ছিল। মনে হচ্ছিল যশোরের গতখালীর কোনো একটা ফুলবাগানে একই রংয়ের অনেক ফুল ফুটে আছে শুধু সৌরভ ছড়ানোর জন্য, আমাকে বরণ করার জন্য। তাদের দেখে আমার মনে হচ্ছিল এরা সবাই একই মায়ের অর্থাৎ সিস্টার শিখার সন্তান—তারা মানব সন্তান, তারা হিন্দু, বৌদ্ধ, মুসলিম বা খ্রিস্টান নয়। আমরা যদি এ তরুণদের মন প্রজ্বলিত করতে পারি তবে সেটাই হবে উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির শক্তিশালী মূলধন। শিক্ষা, কঠোর পরিশ্রম এবং মানুষের প্রতি মানুষের শ্রদ্ধা এবং বিনয়ই শুধু সামাজিক এবং ধর্মীয় কুসংস্কার দূর করে সমাজকে তথা জাতিকে উন্নতির চরম শিখরে নিয়ে যেতে পারবে। সরল কোমলমতি ছাত্র ও যুবারাই আমাদের পরম শক্তি। সুতরাং তাদের শক্তি বিনষ্ট হতে দেওয়া যাবে না। তারাই বিশ্বকে শান্তি ও সমৃদ্ধির দোরগোড়ায় পৌঁছাতে আমাদের এই মাতৃভূমির নেতৃত্ব দেবে। হলিক্রসের প্রত্যেকটি বক্তৃতার পরে অসংখ্য অভিভাবক আমাকে টেলিফোনে জিজ্ঞাসা করেছিলেন ডাক্তার সাহেব, কেউ কেউ প্রাণ গোপাল বাবু আপনি আমার মেয়েকে কি বলেছেন যে, সে বাসায় এসে তার মাকে টেলিফোনটা দিয়ে দিয়েছে এবং বলেছেন প্রয়োজনে মায়ের কাছ থেকে নিয়ে গিয়ে টেলিফোন করবে, কাছে রাখবে না। এই টেলিফোন নিয়েই মা এবং মেয়ের সঙ্গে প্রায়ই ঝগড়া হতো। আমি শুধু বলেছি এবং বুঝাতে চেয়েছি অতি মাত্রায় মোবাইল ফোনের ব্যবহার শরীরের কি ক্ষতি করতে পারে। অভিভাবকরা ধন্যবাদ দিয়েই শুধু নয় কৃতজ্ঞতা জানিয়ে তাদের বক্তব্য শেষ করত।

আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি এসব তরুণ-তরুণী তাদের নিজের অন্তর থেকে সক্ষমতা অর্জন করবে এবং এই সক্ষমতা তাদের রাষ্ট্র এবং সৃষ্টির ওপর আরও অনেক বিশ্বাস এনে দেবে। আমার চাকরি থেকে অবসর আমাকে এখন অনেক উন্মুক্ত করে দিয়েছে। কয়েকদিন আগে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাগত অনুষ্ঠানে গিয়ে যা দেখলাম, তাতে আমি নিশ্চিত আমাদের এই যুবসমাজ অত্যন্ত নিয়মানুবর্তি, সৎ এবং সুযোগ্য। এত বড় একটা অনুষ্ঠানে বিন্দুমাত্র বিশৃঙ্খলা ছিল না। সবচেয়ে বড় ব্যাপার ছিল, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে যদিও রাজনৈতিক দলগুলোর অঙ্গ সংগঠন নেই, তবুও অনেক সাংস্কৃতিক সংগঠন রয়েছে।

এদের দেখে আমার পুনরায় বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের পরে সোহরাওয়ার্দীর অনুষ্ঠানের ভাষণে কবিগুরুকে উদ্দেশ করে বলা, ‘কবিগুরু  দেখ আমার বাঙালি মানুষ হয়েছে।’ তুমি যে বলেছিলে ‘সাত কোটি সন্তানেরে হে মুগ্ধ জননী রেখেছ বাঙালি করে মানুষ করনি’, কবিগুরুর বক্তব্যকে বাঙালি মিথ্যা প্রমাণ করে দিয়েছে। খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের অল্প সময়ের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান দেখে শুধু আমি মুগ্ধ হইনি, আমাদের অতি প্রিয় সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব, মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূরও আবেগাপ্লুত হয়েছিলেন। চাকরি ছেড়ে উল্লিখিত প্রতিষ্ঠানগুলোতে জ্ঞানের আদান-প্রদান করতে গিয়ে বঙ্গবন্ধুর ১০ জানুয়ারির ভাষণের মতো আর একটি ভাষণ আমার মনে বারবার উঁকি দিচ্ছে সেটা হলো—Frederick the Great 1740 mvGji fvlY Before Invading Silesia hv nGjv@‘Gentleman, I am undertaking a war in which I have no allies but your valor and your good will. My cause is Just; my resources are what we ourselves can do; and the issues lies in fortune. Remember continually the glory which your ancestors acquired in the plain of Warsaw, at Fehrbellin and in the expedition of Preussen. Your lot is in your own hands : distinctions and rewards await upon your five actions which shall merit them.’

আমাদের এখন নেতৃত্ব আছে। শুধু দরকার তরুণদের মনে আশা জাগানো, জ্ঞানের আলো প্রজ্বলিত করা। তাদের বোঝানো, এখন শিক্ষা শুধু দেশীয় শিক্ষা নয়। শিক্ষা হয়ে গেছে গ্লোবাল। আর এই তরুণদের প্রতিযোগিতা হবে বিশ্বের সব দেশের তরুণ জ্ঞানপিপাসু ছাত্রদের সঙ্গে। তাতে করেই শিক্ষার মান বাড়বে, জাতির অগ্রগতি রুখার ক্ষমতা কারও থাকবে না। এ তরুণরা শুধু শক্তি নয়, যে কোনো সৃষ্টির কর্ণধার ও কিন্তু তারাই। তারাই পারে দেশটাকে পাল্টে দিতে। তারাই তো হবে ভবিষ্যতের বুদ্ধিজীবী, রাজনৈতিক নেতা, বিজ্ঞানী এমনকি তাদের জিজ্ঞাসাই হলো চিন্তার উদ্রেককারী।

এসব দেখে আমার মনে হচ্ছিল ভারতবর্ষ স্রষ্টার এক মহান সৃষ্টি, যেখানে বহু জাতি উপজাতি বহু ধর্ম-গোত্র, বহু ভাষাভাষি মিলে মানবিক মূল্যবোধে শুধু সমৃদ্ধ নয়, সৃষ্টির অপরূপ সৌন্দর্যমণ্ডিত একেকটি খণ্ড। ধর্মের বিষবাষ্প আমরা পেয়েছি ঔপনিবেশিক শাসনের কারণে। এক কথায় বলতে গেলে ব্রিটিশরা যে ধর্মীয় সংঘাত সৃষ্টি করে নিজেদের ক্ষমতার জন্য পাকাপোক্ত করার চেষ্টা করেছিলেন, সেই ধর্মীয় গোঁড়ামিই একদিন তাদের গিলে খাবে।

উপাচার্য থাকার সময় আমার অসম্ভব চাপের মধ্যে কেটেছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এবং সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী অধ্যাপক আফম রুহুল হক স্যার সব সময়ই আমাকে প্রচণ্ডভাবে সহায়তা করেছেন। দেশ-বিদেশের বিভিন্ন মেডিকেল কলেজ, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ঘুরে আমার উপলব্ধি অনেক বেড়েছে। এই উপলব্ধির সূত্র ধরেই আমি চিন্তা করে স্থির করে রেখেছিলাম, কীভাবে অবসরজীবন কাটাব।

প্রিয় পাঠক, জ্ঞান আহরণের জন্য ওইসব বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে যাওয়া-আসা ছাড়াও আমার দেবতাদের সান্নিধ্যতো আছেই নিত্যদিনের। অর্থাৎ আমার রোগীরা যারা আমার কাছে অতিথি বা দেবতা। সপ্তাহে চার/পাঁচ দিন তাদের সেবা বা পূজা করতে হচ্ছেই। তাই সময় শুধু কাটে না। অতি ব্যস্ততা ও আনন্দের মধ্যেই সময় কেটে যায় বরং মাঝে মাঝে মনে হয় দিনটা যদি আরও দীর্ঘ হতো তাহলে কতই না বেশি কাজ করা যেত। সুপ্রিয় পাঠক এবং শুভাকাঙ্ক্ষীগণ আপনাদের কাছে আমি আশীর্বাদ চাই : আমার দ্বারা যেন কোনো সমস্যার সৃষ্টি না হয়, বরং আমি যেন সমস্যা সমাধানের অংশ হতে পারি। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হওয়ার সুযোগ দিয়েছিলেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী। উপাচার্য হওয়ার সুযোগেই আমি আমন্ত্রিত বক্তা হওয়ার সুযোগ পেয়েছিলাম উল্লেখিত প্রতিষ্ঠানগুলোতে। আমি বাকি জীবনটা এভাবেই জ্ঞান আহরণে শেষ করতে চাই যার মাধ্যমে কিঞ্চিৎ জ্ঞান বিলানোর সুযোগ অবশ্যই হবে।

বর্তমানে অবসরজীবনে আমি এক তরুণী দার্শনিকের সঙ্গে কাজ করছি, সূচনা ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে। আমি দেখেছি এ তরুণী দার্শনিকের গতিবেগ আমার চেয়ে অনেক বেশি যার সঙ্গে আমি দৌড়িয়ে কাজ সমাধান করতে পারি না। এটাও একটা শিক্ষা, যা আমাকে বারবার স্মরণ করিয়ে দেয়, আমাকে আরও গতিশীল হতে হবে। সেই তরুণী হলেন শিশু মনোরোগ বিশেষজ্ঞ সায়মা ওয়াজেদ হোসেন, যিনি সূচনা ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারপারসন আমি সেখানে ভাইস চেয়ার হিসেবে Autism এবং Neurodevelopmental disability নিয়ে কাজ করি। সুতরাং আমি অবসর নই। আমি আরও বেশি ব্যস্ত। যদি দিনটা আরও একটু বড় হতো তাহলে অনেক বেশি কাজ করা যেত।

 

লেখক : সাবেক উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার
বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিরোধীদের দাবি ৭০০ নিহত, সরকার বলছে ‘বিচ্ছিন্ন ঘটনা’
বিরোধীদের দাবি ৭০০ নিহত, সরকার বলছে ‘বিচ্ছিন্ন ঘটনা’

১০ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি থেকে অবসরের ঘোষণা উইলিয়ামসনের
টি-টোয়েন্টি থেকে অবসরের ঘোষণা উইলিয়ামসনের

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় গরু চোর সন্দেহে গণপিটুনিতে নিহত ৩
গাইবান্ধায় গরু চোর সন্দেহে গণপিটুনিতে নিহত ৩

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘তালেবান সরকারকে না জানিয়েই দুই আফগানের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে ইরান’
‘তালেবান সরকারকে না জানিয়েই দুই আফগানের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে ইরান’

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিশরে দ্বার খুললো বিশ্বের বৃহত্তম প্রত্নতাত্ত্বিক জাদুঘরের
মিশরে দ্বার খুললো বিশ্বের বৃহত্তম প্রত্নতাত্ত্বিক জাদুঘরের

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে নেওয়ার কথা বলে তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ, যুবক গ্রেফতার
বিদেশে নেওয়ার কথা বলে তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ, যুবক গ্রেফতার

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

ক্যারিবীয় সাগরে আবারও জাহাজে মার্কিন হামলা, নিহত ৩
ক্যারিবীয় সাগরে আবারও জাহাজে মার্কিন হামলা, নিহত ৩

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-নাসরকে দারুণ জয় এনে দিলেন রোনালদো
আল-নাসরকে দারুণ জয় এনে দিলেন রোনালদো

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাপানে ভালুকের আক্রমণ ঠেকাতে মাঠে নামছে সেনাবাহিনী
জাপানে ভালুকের আক্রমণ ঠেকাতে মাঠে নামছে সেনাবাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!
চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফেরাতে আপিলের ৬ষ্ঠ দিনের শুনানি চলছে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফেরাতে আপিলের ৬ষ্ঠ দিনের শুনানি চলছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টানা বৃষ্টির সতর্কবার্তা, নভেম্বরে এই বৃষ্টি ফসলের জন্য কতটা ক্ষতির?
টানা বৃষ্টির সতর্কবার্তা, নভেম্বরে এই বৃষ্টি ফসলের জন্য কতটা ক্ষতির?

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিলামে উঠছে সবচেয়ে দামি টয়লেট ‘আমেরিকা’
নিলামে উঠছে সবচেয়ে দামি টয়লেট ‘আমেরিকা’

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের
নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেসির গোলের পরও জিততে পারল না মায়ামি
মেসির গোলের পরও জিততে পারল না মায়ামি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মদিনা সনদের পূর্ণ বিবরণ
মদিনা সনদের পূর্ণ বিবরণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এমবাপের জোড়া গোলে রিয়ালের বড় জয়
এমবাপের জোড়া গোলে রিয়ালের বড় জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইরানে সশস্ত্র হামলা, নিরাপত্তা বাহিনীর দুই সদস্য নিহত
ইরানে সশস্ত্র হামলা, নিরাপত্তা বাহিনীর দুই সদস্য নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইউক্রেন-রাশিয়া শান্তি আলোচনার চতুর্থ দফা আয়োজনে প্রস্তুত তুরস্ক’
‘ইউক্রেন-রাশিয়া শান্তি আলোচনার চতুর্থ দফা আয়োজনে প্রস্তুত তুরস্ক’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর ফাঁকিবাজদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেবে এনবিআর
কর ফাঁকিবাজদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেবে এনবিআর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তুরস্ক থেকে সিরিয়ায় ফিরেছেন সাড়ে পাঁচ লাখ শরণার্থী
তুরস্ক থেকে সিরিয়ায় ফিরেছেন সাড়ে পাঁচ লাখ শরণার্থী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা, আহত দুজন
মোহাম্মদপুরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা, আহত দুজন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা
কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ
ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যে ট্রেনে ছুরিকাঘাতে গুরুতর আহত ৯
যুক্তরাজ্যে ট্রেনে ছুরিকাঘাতে গুরুতর আহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ
পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ
ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল
দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন
নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান
৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার
মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ আগামীকাল
প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ আগামীকাল

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা
দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বহুরূপীদের খপ্পরে পড়েছে দেশ : আলাল
বহুরূপীদের খপ্পরে পড়েছে দেশ : আলাল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স
পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক
সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন
মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি
ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক
৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পকেটমার-চুরির অভ্যাস কোনভাবেই ছাড়তে পারলেন না এই অভিনেত্রী!
পকেটমার-চুরির অভ্যাস কোনভাবেই ছাড়তে পারলেন না এই অভিনেত্রী!

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!
২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর
কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!
নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুয়ালালামপুরের টুইন টাওয়ারের তৃতীয় ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
কুয়ালালামপুরের টুইন টাওয়ারের তৃতীয় ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া
‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বৃষ্টিপাতের মধ্যেই ১০ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা
বৃষ্টিপাতের মধ্যেই ১০ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমআরআই করতে হবে সোহান-শরিফুলের
এমআরআই করতে হবে সোহান-শরিফুলের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন ঘোষণা
১৫ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় পর্দায় ফিরছেন তানিয়া বৃষ্টি
বড় পর্দায় ফিরছেন তানিয়া বৃষ্টি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির
ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন
এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব
নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব

মাঠে ময়দানে

শোবিজ কাঁপানো প্রেম
শোবিজ কাঁপানো প্রেম

শোবিজ

বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক
বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা
আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ
আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস
পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের
৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই
গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!
চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!

নগর জীবন

নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি
মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি

প্রথম পৃষ্ঠা

আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ
আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর
গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর

খবর

দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে
দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের
দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়
এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়
ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়

পেছনের পৃষ্ঠা

বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম
বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে
দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!
দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে
নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর
বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান
নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান

পেছনের পৃষ্ঠা

চা বাগানে গলা কাটা তরুণী উদ্ধার
চা বাগানে গলা কাটা তরুণী উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা