শিরোনাম

তরুণদের প্রজ্বলিত মন সমৃদ্ধিও মূলধন

অধ্যাপক ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
তরুণদের প্রজ্বলিত মন সমৃদ্ধিও মূলধন

প্রথম দফা ২৫ মার্চ ২০০৯ থেকে ২৪ মার্চ ২০১২, পুনঃনিয়োগের ফলে ২৫ মার্চ ২০১২ থেকে ২৪ মার্চ ২০১৫ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের দায়িত্বের পরে, আমার যেখানে আরও চার বছর চাকরি বাকি ছিল ৬৫ বছর পূর্ণ হতে, তবুও আমি সিদ্ধান্ত নিলাম, উপাচার্যের পদ থেকে নেমে আর ডিপার্টমেন্টে ফিরে যাব না। কারণ দুটো : ১. আমার প্রিয় ছাত্র বর্তমানে অধ্যাপক কামরুল হাসান তরফদার বিভাগীয় প্রধান হতে পারবে না, যা হতো সন্তানের মুখের গ্রাস কেড়ে নেওয়ার সমান। বিভাগীয় প্রধানের দায়িত্ব না নিয়ে ছেড়ে দিলে আমি একাডেমিক কাউন্সিলের সদস্য থাকব না এবং প্রশাসন মনে করত, আমি বোধহয় আর ওদের সহায়তা করব না। ২. বর্তমানে যারা প্রশাসনে আছেন তাদের সবাই আমার হাতে, আমার উপাচার্যকালীন অধ্যাপক হয়েছেন এবং তারা যদি কখনো আমার প্রতি কোনো সতর্কতামূলক বা কারণ দর্শানোমূলক আচরণ করেন, তা হলে আমার জন্য হবে লজ্জাজনক।

তারপর কী করবে? এ প্রশ্নটা ছিল আমার স্ত্রীসহ সব শুভ্যানুধায়ীর। আমি বলেছিলাম আমি শিক্ষকতার মাধ্যমে জ্ঞান আহরণ করতে চাই। জ্ঞান দেওয়ার মতো যোগ্যতা আমার নেই, কিন্তু আহরণের একটা বাসনা আমি এ বয়স পর্যন্ত হৃদয়ে লালন করে আছি। দ্বিতীয়ত, রোগীর সেবা দেব। দুস্থ ও পীড়িতদের মধ্যে ঈশ্বরকে খুঁজে বেড়াব তাহলে তাকে প্রকৃতির যে কোনো কিছুর মধ্যে পেয়ে যাব।

এতদিন শুধু চিকিৎসাবিদ্যার ছাত্রদের সঙ্গে জ্ঞান বিনিময়ের চেষ্টা করেছি। এখন শিশু, অভিভাবক, শিক্ষক (প্রাথমিক, উচ্চ মাধ্যমিক এমনকি কলেজ শিক্ষক) সেনা কর্মকর্তা ও উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা, প্রশাসনের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা, বিচার বিভাগের কর্মকর্তা, পুলিশ সদস্য, সর্বশেষ আমার পরিবারের সদস্য অর্থাৎ ডাক্তারদের সঙ্গে সমকালীন স্বাস্থ্যসেবা, পাবলিক হেলথ, সম্পর্কে কথা বলি, বক্তৃতা দিই, প্রশ্নপর্বে অনেক সময় এত কঠিন প্রশ্নের সম্মুখীন হই, যার জন্য ঘরে ফিরে পুনরায় লেখাপড়া করতে হয়। তারপর ভবিষ্যৎ স্বাস্থ্যসেবায় নিজেকে উৎসর্গ করা। অর্থাৎ এখন আমি সাভার পিএটিসিতে যাই, যেখানে বুনিয়াদি কোর্সের (Foundation training all Cadre) তরুণ উদীয়মান কর্মকর্তাদের সঙ্গে ভাব বিনিময় করি, সেখানে তারা সুন্দর জ্ঞানের প্রশ্ন জুড়ে দিত যা সত্যিই খুবই জ্ঞান পিপাসু, তথ্যবহুল। তারপরে উপসচিব, যুগ্ম সচিবদের সঙ্গে জ্ঞান বা তথ্যবিনিময় আমাকে অনেক সমৃদ্ধিশালী করেছে এবং করছে। সবচেয়ে আকর্ষণীয় ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজে দেশি-বিদেশি ব্রিগেডিয়ার জেনারেল, সরকারের যুগ্ম সচিব পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের সঙ্গে Universal Health Care নিয়ে আলোচনা। মজার ব্যাপার হলো ওইখানে চার দেয়ালের ভিতরে যে কোনো মুক্ত আলোচনার স্বাধীনতা আছে। ডাক্তারদের সঙ্গে বুনিয়াদি প্রশিক্ষণের জন্য কক্সবাজারের বিয়াম, বগুড়া বিয়াম, নীলক্ষেতের এনএপিডি, বিয়াম ইস্কাটনের প্ল্যানিং একাডেমি, এলএটিসি, সারদা পুলিশ একাডেমিতে অংশগ্রহণকারীদের সঙ্গে ভাব বিনিময় করে আমার সামাজিক ও মানবিক মূল্যবোধ বেড়েছে, জ্ঞানের ভাণ্ডার স্ফীত হচ্ছে এবং কিছুটা হলেও আন্তরিকভাবে আলোকিত হওয়ার প্রয়াস পেয়েছি। যুবসমাজের প্রজ্বলিত মন, আমাকে অনেক শক্তিশালী এবং দেশ সম্বন্ধে আশাবাদী করে তুলেছে। আমার দৃঢ়বিশ্বাস এই তরুণ কর্মকর্তারা এদেশের শক্তিশালী মূলধন। তারাই পারবে দেশটিকে বদলে দিতে।

আমি সর্বত্র একটা কথাই বলে এসেছি, চলুন আমরা সংকল্প করি, মিথ্যা বলব না, চুরি করব না এবং কাউকে প্রতারণা করব না। দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার সংকল্প করি। আসুন সংকল্প করি সমৃদ্ধ, সুরক্ষিত, স্বাস্থ্যোজ্জ্বল, সুখী দেশ গড়ে তুলি।

আসুন আমরা প্রতিজ্ঞা করি বহু ধর্মে বিশ্বাসী হলেও এক সংস্কৃতি অর্থাৎ বাঙালির সংস্কৃতির আলোকে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাই। মানবতাকেই মূল ধর্ম হিসেবে গ্রহণ করে এগিয়ে যাই।

সবচেয়ে বেশি আনন্দ পাই, হলিক্রস স্কুল ও কলেজের ১২শত ছাত্রের উদ্দেশে যখন Noise pollution & Health Hazard of Mobile Phone নিয়ে কথা বলি। বিশাল হলঘরের এত নিস্তব্ধতা আমাকে মোহিত করে। বক্তৃতা শেষে প্রশ্নবাণে জর্জরিত করে তুলত এই ছোট মেয়েগুলো। যদিও সীমিত করে বলা হতো মোট কুড়িটি প্রশ্ন আমি গ্রহণ করব, তারপরেও দেখা যেত কয়েক কুড়ি প্রশ্ন এসে মডারেটরের হাতে হাজির হতো। এই ছোট্ট শিশুগুলোর প্রশ্ন আমার হৃদয়কে আলোড়িত এবং জ্ঞানকে আলোকিত করে। কিছু কিছু প্রশ্ন আমার মুখে হাসি ফুটিয়েছিল, আমায় শিক্ষাদান করেছিল। তাদের প্রশ্ন দেশের মানুষকে ভালোবাসতে আমাকে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ করে তোলে। গত কয়েক বছরে হলিক্রস স্কুল-কলেজের ছাত্রীদের সঙ্গে জ্ঞান বিনিময় আমাকে তাদের প্রতি অনেক বেশি আপন করে নিয়েছে। হলিক্রসের শিক্ষক এবং সিস্টার পলিন, সিস্টার শিখার সুললিত বাণী, উপস্থাপনা, পরিচিতি এবং অসংখ্য গুণাবলি আমাকে মুগ্ধ করেছে। সত্যিই ছাত্র এবং শিক্ষক সবাই শুধু আমার ধন্যবাদ পাওয়ার মতো, তাদের আচার-ব্যবহারে আমি এতই মুগ্ধ যা ভাষায় বলার নয়। এদের ডিসিপ্লিন সবার জন্যই অনুকরণীয়, মনে হতো ১২০০ ছাত্রীই যদি আমার সন্তান হতো। বিশেষ করে শিক্ষকমণ্ডলী অত্যন্ত শ্রদ্ধার পাত্র। তাদের ছাত্ররা তাদের কাছে অত্যন্ত শৃঙ্খলাবদ্ধ। ওইখানে হলঘরে প্রবেশ করার মুহূর্তেই উপচেপড়া হলঘরটি দেখে আমার মনকে অভিভূত করার মতো দৃশ্য মনে হচ্ছিল। মনে হচ্ছিল যশোরের গতখালীর কোনো একটা ফুলবাগানে একই রংয়ের অনেক ফুল ফুটে আছে শুধু সৌরভ ছড়ানোর জন্য, আমাকে বরণ করার জন্য। তাদের দেখে আমার মনে হচ্ছিল এরা সবাই একই মায়ের অর্থাৎ সিস্টার শিখার সন্তান—তারা মানব সন্তান, তারা হিন্দু, বৌদ্ধ, মুসলিম বা খ্রিস্টান নয়। আমরা যদি এ তরুণদের মন প্রজ্বলিত করতে পারি তবে সেটাই হবে উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির শক্তিশালী মূলধন। শিক্ষা, কঠোর পরিশ্রম এবং মানুষের প্রতি মানুষের শ্রদ্ধা এবং বিনয়ই শুধু সামাজিক এবং ধর্মীয় কুসংস্কার দূর করে সমাজকে তথা জাতিকে উন্নতির চরম শিখরে নিয়ে যেতে পারবে। সরল কোমলমতি ছাত্র ও যুবারাই আমাদের পরম শক্তি। সুতরাং তাদের শক্তি বিনষ্ট হতে দেওয়া যাবে না। তারাই বিশ্বকে শান্তি ও সমৃদ্ধির দোরগোড়ায় পৌঁছাতে আমাদের এই মাতৃভূমির নেতৃত্ব দেবে। হলিক্রসের প্রত্যেকটি বক্তৃতার পরে অসংখ্য অভিভাবক আমাকে টেলিফোনে জিজ্ঞাসা করেছিলেন ডাক্তার সাহেব, কেউ কেউ প্রাণ গোপাল বাবু আপনি আমার মেয়েকে কি বলেছেন যে, সে বাসায় এসে তার মাকে টেলিফোনটা দিয়ে দিয়েছে এবং বলেছেন প্রয়োজনে মায়ের কাছ থেকে নিয়ে গিয়ে টেলিফোন করবে, কাছে রাখবে না। এই টেলিফোন নিয়েই মা এবং মেয়ের সঙ্গে প্রায়ই ঝগড়া হতো। আমি শুধু বলেছি এবং বুঝাতে চেয়েছি অতি মাত্রায় মোবাইল ফোনের ব্যবহার শরীরের কি ক্ষতি করতে পারে। অভিভাবকরা ধন্যবাদ দিয়েই শুধু নয় কৃতজ্ঞতা জানিয়ে তাদের বক্তব্য শেষ করত।

আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি এসব তরুণ-তরুণী তাদের নিজের অন্তর থেকে সক্ষমতা অর্জন করবে এবং এই সক্ষমতা তাদের রাষ্ট্র এবং সৃষ্টির ওপর আরও অনেক বিশ্বাস এনে দেবে। আমার চাকরি থেকে অবসর আমাকে এখন অনেক উন্মুক্ত করে দিয়েছে। কয়েকদিন আগে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাগত অনুষ্ঠানে গিয়ে যা দেখলাম, তাতে আমি নিশ্চিত আমাদের এই যুবসমাজ অত্যন্ত নিয়মানুবর্তি, সৎ এবং সুযোগ্য। এত বড় একটা অনুষ্ঠানে বিন্দুমাত্র বিশৃঙ্খলা ছিল না। সবচেয়ে বড় ব্যাপার ছিল, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে যদিও রাজনৈতিক দলগুলোর অঙ্গ সংগঠন নেই, তবুও অনেক সাংস্কৃতিক সংগঠন রয়েছে।

এদের দেখে আমার পুনরায় বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের পরে সোহরাওয়ার্দীর অনুষ্ঠানের ভাষণে কবিগুরুকে উদ্দেশ করে বলা, ‘কবিগুরু  দেখ আমার বাঙালি মানুষ হয়েছে।’ তুমি যে বলেছিলে ‘সাত কোটি সন্তানেরে হে মুগ্ধ জননী রেখেছ বাঙালি করে মানুষ করনি’, কবিগুরুর বক্তব্যকে বাঙালি মিথ্যা প্রমাণ করে দিয়েছে। খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের অল্প সময়ের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান দেখে শুধু আমি মুগ্ধ হইনি, আমাদের অতি প্রিয় সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব, মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূরও আবেগাপ্লুত হয়েছিলেন। চাকরি ছেড়ে উল্লিখিত প্রতিষ্ঠানগুলোতে জ্ঞানের আদান-প্রদান করতে গিয়ে বঙ্গবন্ধুর ১০ জানুয়ারির ভাষণের মতো আর একটি ভাষণ আমার মনে বারবার উঁকি দিচ্ছে সেটা হলো—Frederick the Great 1740 mvGji fvlY Before Invading Silesia hv nGjv@‘Gentleman, I am undertaking a war in which I have no allies but your valor and your good will. My cause is Just; my resources are what we ourselves can do; and the issues lies in fortune. Remember continually the glory which your ancestors acquired in the plain of Warsaw, at Fehrbellin and in the expedition of Preussen. Your lot is in your own hands : distinctions and rewards await upon your five actions which shall merit them.’

আমাদের এখন নেতৃত্ব আছে। শুধু দরকার তরুণদের মনে আশা জাগানো, জ্ঞানের আলো প্রজ্বলিত করা। তাদের বোঝানো, এখন শিক্ষা শুধু দেশীয় শিক্ষা নয়। শিক্ষা হয়ে গেছে গ্লোবাল। আর এই তরুণদের প্রতিযোগিতা হবে বিশ্বের সব দেশের তরুণ জ্ঞানপিপাসু ছাত্রদের সঙ্গে। তাতে করেই শিক্ষার মান বাড়বে, জাতির অগ্রগতি রুখার ক্ষমতা কারও থাকবে না। এ তরুণরা শুধু শক্তি নয়, যে কোনো সৃষ্টির কর্ণধার ও কিন্তু তারাই। তারাই পারে দেশটাকে পাল্টে দিতে। তারাই তো হবে ভবিষ্যতের বুদ্ধিজীবী, রাজনৈতিক নেতা, বিজ্ঞানী এমনকি তাদের জিজ্ঞাসাই হলো চিন্তার উদ্রেককারী।

এসব দেখে আমার মনে হচ্ছিল ভারতবর্ষ স্রষ্টার এক মহান সৃষ্টি, যেখানে বহু জাতি উপজাতি বহু ধর্ম-গোত্র, বহু ভাষাভাষি মিলে মানবিক মূল্যবোধে শুধু সমৃদ্ধ নয়, সৃষ্টির অপরূপ সৌন্দর্যমণ্ডিত একেকটি খণ্ড। ধর্মের বিষবাষ্প আমরা পেয়েছি ঔপনিবেশিক শাসনের কারণে। এক কথায় বলতে গেলে ব্রিটিশরা যে ধর্মীয় সংঘাত সৃষ্টি করে নিজেদের ক্ষমতার জন্য পাকাপোক্ত করার চেষ্টা করেছিলেন, সেই ধর্মীয় গোঁড়ামিই একদিন তাদের গিলে খাবে।

উপাচার্য থাকার সময় আমার অসম্ভব চাপের মধ্যে কেটেছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এবং সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী অধ্যাপক আফম রুহুল হক স্যার সব সময়ই আমাকে প্রচণ্ডভাবে সহায়তা করেছেন। দেশ-বিদেশের বিভিন্ন মেডিকেল কলেজ, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ঘুরে আমার উপলব্ধি অনেক বেড়েছে। এই উপলব্ধির সূত্র ধরেই আমি চিন্তা করে স্থির করে রেখেছিলাম, কীভাবে অবসরজীবন কাটাব।

প্রিয় পাঠক, জ্ঞান আহরণের জন্য ওইসব বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে যাওয়া-আসা ছাড়াও আমার দেবতাদের সান্নিধ্যতো আছেই নিত্যদিনের। অর্থাৎ আমার রোগীরা যারা আমার কাছে অতিথি বা দেবতা। সপ্তাহে চার/পাঁচ দিন তাদের সেবা বা পূজা করতে হচ্ছেই। তাই সময় শুধু কাটে না। অতি ব্যস্ততা ও আনন্দের মধ্যেই সময় কেটে যায় বরং মাঝে মাঝে মনে হয় দিনটা যদি আরও দীর্ঘ হতো তাহলে কতই না বেশি কাজ করা যেত। সুপ্রিয় পাঠক এবং শুভাকাঙ্ক্ষীগণ আপনাদের কাছে আমি আশীর্বাদ চাই : আমার দ্বারা যেন কোনো সমস্যার সৃষ্টি না হয়, বরং আমি যেন সমস্যা সমাধানের অংশ হতে পারি। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হওয়ার সুযোগ দিয়েছিলেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী। উপাচার্য হওয়ার সুযোগেই আমি আমন্ত্রিত বক্তা হওয়ার সুযোগ পেয়েছিলাম উল্লেখিত প্রতিষ্ঠানগুলোতে। আমি বাকি জীবনটা এভাবেই জ্ঞান আহরণে শেষ করতে চাই যার মাধ্যমে কিঞ্চিৎ জ্ঞান বিলানোর সুযোগ অবশ্যই হবে।

বর্তমানে অবসরজীবনে আমি এক তরুণী দার্শনিকের সঙ্গে কাজ করছি, সূচনা ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে। আমি দেখেছি এ তরুণী দার্শনিকের গতিবেগ আমার চেয়ে অনেক বেশি যার সঙ্গে আমি দৌড়িয়ে কাজ সমাধান করতে পারি না। এটাও একটা শিক্ষা, যা আমাকে বারবার স্মরণ করিয়ে দেয়, আমাকে আরও গতিশীল হতে হবে। সেই তরুণী হলেন শিশু মনোরোগ বিশেষজ্ঞ সায়মা ওয়াজেদ হোসেন, যিনি সূচনা ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারপারসন আমি সেখানে ভাইস চেয়ার হিসেবে Autism এবং Neurodevelopmental disability নিয়ে কাজ করি। সুতরাং আমি অবসর নই। আমি আরও বেশি ব্যস্ত। যদি দিনটা আরও একটু বড় হতো তাহলে অনেক বেশি কাজ করা যেত।

 

লেখক : সাবেক উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
এটিএম কার্ড ছোঁয়া মাত্র তথ্য উধাও, বেড়েই চলেছে ক্লোনিং আতঙ্ক
এটিএম কার্ড ছোঁয়া মাত্র তথ্য উধাও, বেড়েই চলেছে ক্লোনিং আতঙ্ক

এই মাত্র | টেক ওয়ার্ল্ড

সিলেটে অ্যাম্বুলেন্স ও বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
সিলেটে অ্যাম্বুলেন্স ও বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

১০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চে কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চে কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

বিশ্বকাপের জন্য ‘মাস্টার প্ল্যান’ জানালেন ব্রাজিল কোচ
বিশ্বকাপের জন্য ‘মাস্টার প্ল্যান’ জানালেন ব্রাজিল কোচ

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আন্তর্জাতিক সহনশীলতা দিবস আজ
আন্তর্জাতিক সহনশীলতা দিবস আজ

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১৫ মিনিট আগে | শোবিজ

অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে উডকে নিয়ে শঙ্কা নেই
অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে উডকে নিয়ে শঙ্কা নেই

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিলেটে অ্যাম্বুলেন্স ও বাসে আগুন
সিলেটে অ্যাম্বুলেন্স ও বাসে আগুন

৩৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

গাজাকে বিভক্ত করার পরিকল্পনা, পুনর্গঠন ও নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা
গাজাকে বিভক্ত করার পরিকল্পনা, পুনর্গঠন ও নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

৪৫ মিনিট আগে | শোবিজ

চোটে ইডেন টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন শুভমান গিল
চোটে ইডেন টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন শুভমান গিল

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের
চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের

৫৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ফুয়াদের সুরে কনার গান
ফুয়াদের সুরে কনার গান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অস্ট্রেলিয়ার এমপিদের সমর্থনে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ তারেক রহমানের
অস্ট্রেলিয়ার এমপিদের সমর্থনে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ তারেক রহমানের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেন্নাইয়ে অধিনায়কত্ব পাচ্ছেন না স্যামসন
চেন্নাইয়ে অধিনায়কত্ব পাচ্ছেন না স্যামসন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নোয়াখালী-৫ আসনে প্রার্থীর পক্ষে জেলা বিএনপির নির্বাচনী সমাবেশ
নোয়াখালী-৫ আসনে প্রার্থীর পক্ষে জেলা বিএনপির নির্বাচনী সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারের ক্লাব আল সাদে মানচিনি
কাতারের ক্লাব আল সাদে মানচিনি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালে গরম পানি পানের ৭ উপকার
সকালে গরম পানি পানের ৭ উপকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

রাজধানীতে অভিযানে নিষিদ্ধ যুবলীগের ৪ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে অভিযানে নিষিদ্ধ যুবলীগের ৪ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাভিশ ব্যান্ডের সঙ্গে এক মঞ্চে শিরোনামহীন-মেঘদল
কাভিশ ব্যান্ডের সঙ্গে এক মঞ্চে শিরোনামহীন-মেঘদল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে গাজীপুরে চলন্ত বাসে আগুন!
যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে গাজীপুরে চলন্ত বাসে আগুন!

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনা নাগরিকদের জাপান ভ্রমণ না করার আহ্বান
চীনা নাগরিকদের জাপান ভ্রমণ না করার আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সহিংসতার বিরুদ্ধে ক্ষোভ: জেন-জি আন্দোলনে উত্তপ্ত মেক্সিকো
সহিংসতার বিরুদ্ধে ক্ষোভ: জেন-জি আন্দোলনে উত্তপ্ত মেক্সিকো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিমতীরের ইব্রাহিমি মসজিদ বন্ধ করে দিল ইসরায়েল
পশ্চিমতীরের ইব্রাহিমি মসজিদ বন্ধ করে দিল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার প্লট দুর্নীতির এক মামলার শুনানি আজ
হাসিনার প্লট দুর্নীতির এক মামলার শুনানি আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জলবায়ু সঙ্কট মোকাবিলায় পদক্ষেপের দাবিতে ব্রাজিলে বিশাল মিছিল
জলবায়ু সঙ্কট মোকাবিলায় পদক্ষেপের দাবিতে ব্রাজিলে বিশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসির খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশ আজ
এইচএসসির খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশ আজ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাভারে মহাসড়কের পাশে থেমে থাকা বাসে আগুন
সাভারে মহাসড়কের পাশে থেমে থাকা বাসে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালিককে ‘গুলি করল কুকুর’!
মালিককে ‘গুলি করল কুকুর’!

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নির্বাচনে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আওয়ামী লীগের নেই : প্রেস সচিব
নির্বাচনে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আওয়ামী লীগের নেই : প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন হিরো আলম
জামিন পেলেন হিরো আলম

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা
তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা