শিরোনাম

তরুণদের প্রজ্বলিত মন সমৃদ্ধিও মূলধন

অধ্যাপক ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
তরুণদের প্রজ্বলিত মন সমৃদ্ধিও মূলধন

প্রথম দফা ২৫ মার্চ ২০০৯ থেকে ২৪ মার্চ ২০১২, পুনঃনিয়োগের ফলে ২৫ মার্চ ২০১২ থেকে ২৪ মার্চ ২০১৫ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের দায়িত্বের পরে, আমার যেখানে আরও চার বছর চাকরি বাকি ছিল ৬৫ বছর পূর্ণ হতে, তবুও আমি সিদ্ধান্ত নিলাম, উপাচার্যের পদ থেকে নেমে আর ডিপার্টমেন্টে ফিরে যাব না। কারণ দুটো : ১. আমার প্রিয় ছাত্র বর্তমানে অধ্যাপক কামরুল হাসান তরফদার বিভাগীয় প্রধান হতে পারবে না, যা হতো সন্তানের মুখের গ্রাস কেড়ে নেওয়ার সমান। বিভাগীয় প্রধানের দায়িত্ব না নিয়ে ছেড়ে দিলে আমি একাডেমিক কাউন্সিলের সদস্য থাকব না এবং প্রশাসন মনে করত, আমি বোধহয় আর ওদের সহায়তা করব না। ২. বর্তমানে যারা প্রশাসনে আছেন তাদের সবাই আমার হাতে, আমার উপাচার্যকালীন অধ্যাপক হয়েছেন এবং তারা যদি কখনো আমার প্রতি কোনো সতর্কতামূলক বা কারণ দর্শানোমূলক আচরণ করেন, তা হলে আমার জন্য হবে লজ্জাজনক।

তারপর কী করবে? এ প্রশ্নটা ছিল আমার স্ত্রীসহ সব শুভ্যানুধায়ীর। আমি বলেছিলাম আমি শিক্ষকতার মাধ্যমে জ্ঞান আহরণ করতে চাই। জ্ঞান দেওয়ার মতো যোগ্যতা আমার নেই, কিন্তু আহরণের একটা বাসনা আমি এ বয়স পর্যন্ত হৃদয়ে লালন করে আছি। দ্বিতীয়ত, রোগীর সেবা দেব। দুস্থ ও পীড়িতদের মধ্যে ঈশ্বরকে খুঁজে বেড়াব তাহলে তাকে প্রকৃতির যে কোনো কিছুর মধ্যে পেয়ে যাব।

এতদিন শুধু চিকিৎসাবিদ্যার ছাত্রদের সঙ্গে জ্ঞান বিনিময়ের চেষ্টা করেছি। এখন শিশু, অভিভাবক, শিক্ষক (প্রাথমিক, উচ্চ মাধ্যমিক এমনকি কলেজ শিক্ষক) সেনা কর্মকর্তা ও উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা, প্রশাসনের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা, বিচার বিভাগের কর্মকর্তা, পুলিশ সদস্য, সর্বশেষ আমার পরিবারের সদস্য অর্থাৎ ডাক্তারদের সঙ্গে সমকালীন স্বাস্থ্যসেবা, পাবলিক হেলথ, সম্পর্কে কথা বলি, বক্তৃতা দিই, প্রশ্নপর্বে অনেক সময় এত কঠিন প্রশ্নের সম্মুখীন হই, যার জন্য ঘরে ফিরে পুনরায় লেখাপড়া করতে হয়। তারপর ভবিষ্যৎ স্বাস্থ্যসেবায় নিজেকে উৎসর্গ করা। অর্থাৎ এখন আমি সাভার পিএটিসিতে যাই, যেখানে বুনিয়াদি কোর্সের (Foundation training all Cadre) তরুণ উদীয়মান কর্মকর্তাদের সঙ্গে ভাব বিনিময় করি, সেখানে তারা সুন্দর জ্ঞানের প্রশ্ন জুড়ে দিত যা সত্যিই খুবই জ্ঞান পিপাসু, তথ্যবহুল। তারপরে উপসচিব, যুগ্ম সচিবদের সঙ্গে জ্ঞান বা তথ্যবিনিময় আমাকে অনেক সমৃদ্ধিশালী করেছে এবং করছে। সবচেয়ে আকর্ষণীয় ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজে দেশি-বিদেশি ব্রিগেডিয়ার জেনারেল, সরকারের যুগ্ম সচিব পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের সঙ্গে Universal Health Care নিয়ে আলোচনা। মজার ব্যাপার হলো ওইখানে চার দেয়ালের ভিতরে যে কোনো মুক্ত আলোচনার স্বাধীনতা আছে। ডাক্তারদের সঙ্গে বুনিয়াদি প্রশিক্ষণের জন্য কক্সবাজারের বিয়াম, বগুড়া বিয়াম, নীলক্ষেতের এনএপিডি, বিয়াম ইস্কাটনের প্ল্যানিং একাডেমি, এলএটিসি, সারদা পুলিশ একাডেমিতে অংশগ্রহণকারীদের সঙ্গে ভাব বিনিময় করে আমার সামাজিক ও মানবিক মূল্যবোধ বেড়েছে, জ্ঞানের ভাণ্ডার স্ফীত হচ্ছে এবং কিছুটা হলেও আন্তরিকভাবে আলোকিত হওয়ার প্রয়াস পেয়েছি। যুবসমাজের প্রজ্বলিত মন, আমাকে অনেক শক্তিশালী এবং দেশ সম্বন্ধে আশাবাদী করে তুলেছে। আমার দৃঢ়বিশ্বাস এই তরুণ কর্মকর্তারা এদেশের শক্তিশালী মূলধন। তারাই পারবে দেশটিকে বদলে দিতে।

আমি সর্বত্র একটা কথাই বলে এসেছি, চলুন আমরা সংকল্প করি, মিথ্যা বলব না, চুরি করব না এবং কাউকে প্রতারণা করব না। দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার সংকল্প করি। আসুন সংকল্প করি সমৃদ্ধ, সুরক্ষিত, স্বাস্থ্যোজ্জ্বল, সুখী দেশ গড়ে তুলি।

আসুন আমরা প্রতিজ্ঞা করি বহু ধর্মে বিশ্বাসী হলেও এক সংস্কৃতি অর্থাৎ বাঙালির সংস্কৃতির আলোকে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাই। মানবতাকেই মূল ধর্ম হিসেবে গ্রহণ করে এগিয়ে যাই।

সবচেয়ে বেশি আনন্দ পাই, হলিক্রস স্কুল ও কলেজের ১২শত ছাত্রের উদ্দেশে যখন Noise pollution & Health Hazard of Mobile Phone নিয়ে কথা বলি। বিশাল হলঘরের এত নিস্তব্ধতা আমাকে মোহিত করে। বক্তৃতা শেষে প্রশ্নবাণে জর্জরিত করে তুলত এই ছোট মেয়েগুলো। যদিও সীমিত করে বলা হতো মোট কুড়িটি প্রশ্ন আমি গ্রহণ করব, তারপরেও দেখা যেত কয়েক কুড়ি প্রশ্ন এসে মডারেটরের হাতে হাজির হতো। এই ছোট্ট শিশুগুলোর প্রশ্ন আমার হৃদয়কে আলোড়িত এবং জ্ঞানকে আলোকিত করে। কিছু কিছু প্রশ্ন আমার মুখে হাসি ফুটিয়েছিল, আমায় শিক্ষাদান করেছিল। তাদের প্রশ্ন দেশের মানুষকে ভালোবাসতে আমাকে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ করে তোলে। গত কয়েক বছরে হলিক্রস স্কুল-কলেজের ছাত্রীদের সঙ্গে জ্ঞান বিনিময় আমাকে তাদের প্রতি অনেক বেশি আপন করে নিয়েছে। হলিক্রসের শিক্ষক এবং সিস্টার পলিন, সিস্টার শিখার সুললিত বাণী, উপস্থাপনা, পরিচিতি এবং অসংখ্য গুণাবলি আমাকে মুগ্ধ করেছে। সত্যিই ছাত্র এবং শিক্ষক সবাই শুধু আমার ধন্যবাদ পাওয়ার মতো, তাদের আচার-ব্যবহারে আমি এতই মুগ্ধ যা ভাষায় বলার নয়। এদের ডিসিপ্লিন সবার জন্যই অনুকরণীয়, মনে হতো ১২০০ ছাত্রীই যদি আমার সন্তান হতো। বিশেষ করে শিক্ষকমণ্ডলী অত্যন্ত শ্রদ্ধার পাত্র। তাদের ছাত্ররা তাদের কাছে অত্যন্ত শৃঙ্খলাবদ্ধ। ওইখানে হলঘরে প্রবেশ করার মুহূর্তেই উপচেপড়া হলঘরটি দেখে আমার মনকে অভিভূত করার মতো দৃশ্য মনে হচ্ছিল। মনে হচ্ছিল যশোরের গতখালীর কোনো একটা ফুলবাগানে একই রংয়ের অনেক ফুল ফুটে আছে শুধু সৌরভ ছড়ানোর জন্য, আমাকে বরণ করার জন্য। তাদের দেখে আমার মনে হচ্ছিল এরা সবাই একই মায়ের অর্থাৎ সিস্টার শিখার সন্তান—তারা মানব সন্তান, তারা হিন্দু, বৌদ্ধ, মুসলিম বা খ্রিস্টান নয়। আমরা যদি এ তরুণদের মন প্রজ্বলিত করতে পারি তবে সেটাই হবে উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির শক্তিশালী মূলধন। শিক্ষা, কঠোর পরিশ্রম এবং মানুষের প্রতি মানুষের শ্রদ্ধা এবং বিনয়ই শুধু সামাজিক এবং ধর্মীয় কুসংস্কার দূর করে সমাজকে তথা জাতিকে উন্নতির চরম শিখরে নিয়ে যেতে পারবে। সরল কোমলমতি ছাত্র ও যুবারাই আমাদের পরম শক্তি। সুতরাং তাদের শক্তি বিনষ্ট হতে দেওয়া যাবে না। তারাই বিশ্বকে শান্তি ও সমৃদ্ধির দোরগোড়ায় পৌঁছাতে আমাদের এই মাতৃভূমির নেতৃত্ব দেবে। হলিক্রসের প্রত্যেকটি বক্তৃতার পরে অসংখ্য অভিভাবক আমাকে টেলিফোনে জিজ্ঞাসা করেছিলেন ডাক্তার সাহেব, কেউ কেউ প্রাণ গোপাল বাবু আপনি আমার মেয়েকে কি বলেছেন যে, সে বাসায় এসে তার মাকে টেলিফোনটা দিয়ে দিয়েছে এবং বলেছেন প্রয়োজনে মায়ের কাছ থেকে নিয়ে গিয়ে টেলিফোন করবে, কাছে রাখবে না। এই টেলিফোন নিয়েই মা এবং মেয়ের সঙ্গে প্রায়ই ঝগড়া হতো। আমি শুধু বলেছি এবং বুঝাতে চেয়েছি অতি মাত্রায় মোবাইল ফোনের ব্যবহার শরীরের কি ক্ষতি করতে পারে। অভিভাবকরা ধন্যবাদ দিয়েই শুধু নয় কৃতজ্ঞতা জানিয়ে তাদের বক্তব্য শেষ করত।

আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি এসব তরুণ-তরুণী তাদের নিজের অন্তর থেকে সক্ষমতা অর্জন করবে এবং এই সক্ষমতা তাদের রাষ্ট্র এবং সৃষ্টির ওপর আরও অনেক বিশ্বাস এনে দেবে। আমার চাকরি থেকে অবসর আমাকে এখন অনেক উন্মুক্ত করে দিয়েছে। কয়েকদিন আগে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাগত অনুষ্ঠানে গিয়ে যা দেখলাম, তাতে আমি নিশ্চিত আমাদের এই যুবসমাজ অত্যন্ত নিয়মানুবর্তি, সৎ এবং সুযোগ্য। এত বড় একটা অনুষ্ঠানে বিন্দুমাত্র বিশৃঙ্খলা ছিল না। সবচেয়ে বড় ব্যাপার ছিল, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে যদিও রাজনৈতিক দলগুলোর অঙ্গ সংগঠন নেই, তবুও অনেক সাংস্কৃতিক সংগঠন রয়েছে।

এদের দেখে আমার পুনরায় বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের পরে সোহরাওয়ার্দীর অনুষ্ঠানের ভাষণে কবিগুরুকে উদ্দেশ করে বলা, ‘কবিগুরু  দেখ আমার বাঙালি মানুষ হয়েছে।’ তুমি যে বলেছিলে ‘সাত কোটি সন্তানেরে হে মুগ্ধ জননী রেখেছ বাঙালি করে মানুষ করনি’, কবিগুরুর বক্তব্যকে বাঙালি মিথ্যা প্রমাণ করে দিয়েছে। খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের অল্প সময়ের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান দেখে শুধু আমি মুগ্ধ হইনি, আমাদের অতি প্রিয় সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব, মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূরও আবেগাপ্লুত হয়েছিলেন। চাকরি ছেড়ে উল্লিখিত প্রতিষ্ঠানগুলোতে জ্ঞানের আদান-প্রদান করতে গিয়ে বঙ্গবন্ধুর ১০ জানুয়ারির ভাষণের মতো আর একটি ভাষণ আমার মনে বারবার উঁকি দিচ্ছে সেটা হলো—Frederick the Great 1740 mvGji fvlY Before Invading Silesia hv nGjv@‘Gentleman, I am undertaking a war in which I have no allies but your valor and your good will. My cause is Just; my resources are what we ourselves can do; and the issues lies in fortune. Remember continually the glory which your ancestors acquired in the plain of Warsaw, at Fehrbellin and in the expedition of Preussen. Your lot is in your own hands : distinctions and rewards await upon your five actions which shall merit them.’

আমাদের এখন নেতৃত্ব আছে। শুধু দরকার তরুণদের মনে আশা জাগানো, জ্ঞানের আলো প্রজ্বলিত করা। তাদের বোঝানো, এখন শিক্ষা শুধু দেশীয় শিক্ষা নয়। শিক্ষা হয়ে গেছে গ্লোবাল। আর এই তরুণদের প্রতিযোগিতা হবে বিশ্বের সব দেশের তরুণ জ্ঞানপিপাসু ছাত্রদের সঙ্গে। তাতে করেই শিক্ষার মান বাড়বে, জাতির অগ্রগতি রুখার ক্ষমতা কারও থাকবে না। এ তরুণরা শুধু শক্তি নয়, যে কোনো সৃষ্টির কর্ণধার ও কিন্তু তারাই। তারাই পারে দেশটাকে পাল্টে দিতে। তারাই তো হবে ভবিষ্যতের বুদ্ধিজীবী, রাজনৈতিক নেতা, বিজ্ঞানী এমনকি তাদের জিজ্ঞাসাই হলো চিন্তার উদ্রেককারী।

এসব দেখে আমার মনে হচ্ছিল ভারতবর্ষ স্রষ্টার এক মহান সৃষ্টি, যেখানে বহু জাতি উপজাতি বহু ধর্ম-গোত্র, বহু ভাষাভাষি মিলে মানবিক মূল্যবোধে শুধু সমৃদ্ধ নয়, সৃষ্টির অপরূপ সৌন্দর্যমণ্ডিত একেকটি খণ্ড। ধর্মের বিষবাষ্প আমরা পেয়েছি ঔপনিবেশিক শাসনের কারণে। এক কথায় বলতে গেলে ব্রিটিশরা যে ধর্মীয় সংঘাত সৃষ্টি করে নিজেদের ক্ষমতার জন্য পাকাপোক্ত করার চেষ্টা করেছিলেন, সেই ধর্মীয় গোঁড়ামিই একদিন তাদের গিলে খাবে।

উপাচার্য থাকার সময় আমার অসম্ভব চাপের মধ্যে কেটেছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এবং সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী অধ্যাপক আফম রুহুল হক স্যার সব সময়ই আমাকে প্রচণ্ডভাবে সহায়তা করেছেন। দেশ-বিদেশের বিভিন্ন মেডিকেল কলেজ, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ঘুরে আমার উপলব্ধি অনেক বেড়েছে। এই উপলব্ধির সূত্র ধরেই আমি চিন্তা করে স্থির করে রেখেছিলাম, কীভাবে অবসরজীবন কাটাব।

প্রিয় পাঠক, জ্ঞান আহরণের জন্য ওইসব বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে যাওয়া-আসা ছাড়াও আমার দেবতাদের সান্নিধ্যতো আছেই নিত্যদিনের। অর্থাৎ আমার রোগীরা যারা আমার কাছে অতিথি বা দেবতা। সপ্তাহে চার/পাঁচ দিন তাদের সেবা বা পূজা করতে হচ্ছেই। তাই সময় শুধু কাটে না। অতি ব্যস্ততা ও আনন্দের মধ্যেই সময় কেটে যায় বরং মাঝে মাঝে মনে হয় দিনটা যদি আরও দীর্ঘ হতো তাহলে কতই না বেশি কাজ করা যেত। সুপ্রিয় পাঠক এবং শুভাকাঙ্ক্ষীগণ আপনাদের কাছে আমি আশীর্বাদ চাই : আমার দ্বারা যেন কোনো সমস্যার সৃষ্টি না হয়, বরং আমি যেন সমস্যা সমাধানের অংশ হতে পারি। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হওয়ার সুযোগ দিয়েছিলেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী। উপাচার্য হওয়ার সুযোগেই আমি আমন্ত্রিত বক্তা হওয়ার সুযোগ পেয়েছিলাম উল্লেখিত প্রতিষ্ঠানগুলোতে। আমি বাকি জীবনটা এভাবেই জ্ঞান আহরণে শেষ করতে চাই যার মাধ্যমে কিঞ্চিৎ জ্ঞান বিলানোর সুযোগ অবশ্যই হবে।

বর্তমানে অবসরজীবনে আমি এক তরুণী দার্শনিকের সঙ্গে কাজ করছি, সূচনা ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে। আমি দেখেছি এ তরুণী দার্শনিকের গতিবেগ আমার চেয়ে অনেক বেশি যার সঙ্গে আমি দৌড়িয়ে কাজ সমাধান করতে পারি না। এটাও একটা শিক্ষা, যা আমাকে বারবার স্মরণ করিয়ে দেয়, আমাকে আরও গতিশীল হতে হবে। সেই তরুণী হলেন শিশু মনোরোগ বিশেষজ্ঞ সায়মা ওয়াজেদ হোসেন, যিনি সূচনা ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারপারসন আমি সেখানে ভাইস চেয়ার হিসেবে Autism এবং Neurodevelopmental disability নিয়ে কাজ করি। সুতরাং আমি অবসর নই। আমি আরও বেশি ব্যস্ত। যদি দিনটা আরও একটু বড় হতো তাহলে অনেক বেশি কাজ করা যেত।

 

লেখক : সাবেক উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলে ডাক পেলেন যুক্তরাষ্ট্রের অলরাউন্ডার
ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলে ডাক পেলেন যুক্তরাষ্ট্রের অলরাউন্ডার

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

তেঁতুলিয়ায় পানিবন্দি ২০ পরিবারের জলাবদ্ধতা নিরসনে বিএনপির উদ্যোগ
তেঁতুলিয়ায় পানিবন্দি ২০ পরিবারের জলাবদ্ধতা নিরসনে বিএনপির উদ্যোগ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন সিরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন সিরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ-বিদেশে ভ্রমণের নানা অফার নিয়ে আইসিসিবিতে পর্যটন মেলা শুরু
দেশ-বিদেশে ভ্রমণের নানা অফার নিয়ে আইসিসিবিতে পর্যটন মেলা শুরু

১২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামের সড়ক যেন মৃত্যুকূপ, ছয় মাসে নিহত আড়াইশো
চট্টগ্রামের সড়ক যেন মৃত্যুকূপ, ছয় মাসে নিহত আড়াইশো

১৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হবিগঞ্জে হাসপাতাল সিলগালা ও জরিমানা
হবিগঞ্জে হাসপাতাল সিলগালা ও জরিমানা

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যমত কমিশনের সিদ্ধান্তের আইনি বৈধতা চান এটিএম আজহারুল
ঐক্যমত কমিশনের সিদ্ধান্তের আইনি বৈধতা চান এটিএম আজহারুল

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় চ্যাম্পিয়নশীপ ফুটবলে টাঙ্গাইলকে ৪-১ গোলে হারাল নেত্রকোনা
জাতীয় চ্যাম্পিয়নশীপ ফুটবলে টাঙ্গাইলকে ৪-১ গোলে হারাল নেত্রকোনা

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সীমান্তে ফের উত্তেজনা, আহত ২৩
থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সীমান্তে ফের উত্তেজনা, আহত ২৩

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৪৭
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৪৭

২৬ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার
সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার

২৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাঙামাটি লিগ্যাল এইডে সমাধান হবে ৮ মামলা
রাঙামাটি লিগ্যাল এইডে সমাধান হবে ৮ মামলা

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে নিখোঁজের তিন দিন পর লাশ উদ্ধার
পানিতে ডুবে নিখোঁজের তিন দিন পর লাশ উদ্ধার

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে ২২৪ মন্ডপে দুর্গাপূজা
নারায়ণগঞ্জে ২২৪ মন্ডপে দুর্গাপূজা

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্যান্সার আক্রান্ত হয়েছেন ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো
ক্যান্সার আক্রান্ত হয়েছেন ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরের আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের নেতা ঢাকায় গ্রেফতার
জামালপুরের আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের নেতা ঢাকায় গ্রেফতার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ৭টি সংসদীয় আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় ৭টি সংসদীয় আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে বনের ভেতরের পুকুরে ভাসছিল লাশ
শ্রীপুরে বনের ভেতরের পুকুরে ভাসছিল লাশ

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৪৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দিনাজপুরে পিস্তলসহ গুলি উদ্ধার
দিনাজপুরে পিস্তলসহ গুলি উদ্ধার

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায় বিএনপি : আমীর খসরু
রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায় বিএনপি : আমীর খসরু

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনে কথা বললেন মোদি
নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনে কথা বললেন মোদি

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক
নেত্রকোনায় দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনের সরকারি সফরে পাকিস্তান গেলেন স্বরাষ্ট্র সচিব
৯ দিনের সরকারি সফরে পাকিস্তান গেলেন স্বরাষ্ট্র সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেলানীর ছোট ভাইকে চাকরি দিলো বিজিবি
ফেলানীর ছোট ভাইকে চাকরি দিলো বিজিবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি সফর শেষে যুক্তরাজ্য যাচ্ছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
সৌদি সফর শেষে যুক্তরাজ্য যাচ্ছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ির পাহাড়ে পূজার আমেজ, প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ত মৃৎশিল্পীরা
খাগড়াছড়ির পাহাড়ে পূজার আমেজ, প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ত মৃৎশিল্পীরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি, কি বলছেন বিশেষজ্ঞরা?
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি, কি বলছেন বিশেষজ্ঞরা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদকবিরোধী সচেতনতামূলক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদকবিরোধী সচেতনতামূলক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’
‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন