শিরোনাম

তরুণদের প্রজ্বলিত মন সমৃদ্ধিও মূলধন

অধ্যাপক ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
তরুণদের প্রজ্বলিত মন সমৃদ্ধিও মূলধন

প্রথম দফা ২৫ মার্চ ২০০৯ থেকে ২৪ মার্চ ২০১২, পুনঃনিয়োগের ফলে ২৫ মার্চ ২০১২ থেকে ২৪ মার্চ ২০১৫ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের দায়িত্বের পরে, আমার যেখানে আরও চার বছর চাকরি বাকি ছিল ৬৫ বছর পূর্ণ হতে, তবুও আমি সিদ্ধান্ত নিলাম, উপাচার্যের পদ থেকে নেমে আর ডিপার্টমেন্টে ফিরে যাব না। কারণ দুটো : ১. আমার প্রিয় ছাত্র বর্তমানে অধ্যাপক কামরুল হাসান তরফদার বিভাগীয় প্রধান হতে পারবে না, যা হতো সন্তানের মুখের গ্রাস কেড়ে নেওয়ার সমান। বিভাগীয় প্রধানের দায়িত্ব না নিয়ে ছেড়ে দিলে আমি একাডেমিক কাউন্সিলের সদস্য থাকব না এবং প্রশাসন মনে করত, আমি বোধহয় আর ওদের সহায়তা করব না। ২. বর্তমানে যারা প্রশাসনে আছেন তাদের সবাই আমার হাতে, আমার উপাচার্যকালীন অধ্যাপক হয়েছেন এবং তারা যদি কখনো আমার প্রতি কোনো সতর্কতামূলক বা কারণ দর্শানোমূলক আচরণ করেন, তা হলে আমার জন্য হবে লজ্জাজনক।

তারপর কী করবে? এ প্রশ্নটা ছিল আমার স্ত্রীসহ সব শুভ্যানুধায়ীর। আমি বলেছিলাম আমি শিক্ষকতার মাধ্যমে জ্ঞান আহরণ করতে চাই। জ্ঞান দেওয়ার মতো যোগ্যতা আমার নেই, কিন্তু আহরণের একটা বাসনা আমি এ বয়স পর্যন্ত হৃদয়ে লালন করে আছি। দ্বিতীয়ত, রোগীর সেবা দেব। দুস্থ ও পীড়িতদের মধ্যে ঈশ্বরকে খুঁজে বেড়াব তাহলে তাকে প্রকৃতির যে কোনো কিছুর মধ্যে পেয়ে যাব।

এতদিন শুধু চিকিৎসাবিদ্যার ছাত্রদের সঙ্গে জ্ঞান বিনিময়ের চেষ্টা করেছি। এখন শিশু, অভিভাবক, শিক্ষক (প্রাথমিক, উচ্চ মাধ্যমিক এমনকি কলেজ শিক্ষক) সেনা কর্মকর্তা ও উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা, প্রশাসনের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা, বিচার বিভাগের কর্মকর্তা, পুলিশ সদস্য, সর্বশেষ আমার পরিবারের সদস্য অর্থাৎ ডাক্তারদের সঙ্গে সমকালীন স্বাস্থ্যসেবা, পাবলিক হেলথ, সম্পর্কে কথা বলি, বক্তৃতা দিই, প্রশ্নপর্বে অনেক সময় এত কঠিন প্রশ্নের সম্মুখীন হই, যার জন্য ঘরে ফিরে পুনরায় লেখাপড়া করতে হয়। তারপর ভবিষ্যৎ স্বাস্থ্যসেবায় নিজেকে উৎসর্গ করা। অর্থাৎ এখন আমি সাভার পিএটিসিতে যাই, যেখানে বুনিয়াদি কোর্সের (Foundation training all Cadre) তরুণ উদীয়মান কর্মকর্তাদের সঙ্গে ভাব বিনিময় করি, সেখানে তারা সুন্দর জ্ঞানের প্রশ্ন জুড়ে দিত যা সত্যিই খুবই জ্ঞান পিপাসু, তথ্যবহুল। তারপরে উপসচিব, যুগ্ম সচিবদের সঙ্গে জ্ঞান বা তথ্যবিনিময় আমাকে অনেক সমৃদ্ধিশালী করেছে এবং করছে। সবচেয়ে আকর্ষণীয় ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজে দেশি-বিদেশি ব্রিগেডিয়ার জেনারেল, সরকারের যুগ্ম সচিব পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের সঙ্গে Universal Health Care নিয়ে আলোচনা। মজার ব্যাপার হলো ওইখানে চার দেয়ালের ভিতরে যে কোনো মুক্ত আলোচনার স্বাধীনতা আছে। ডাক্তারদের সঙ্গে বুনিয়াদি প্রশিক্ষণের জন্য কক্সবাজারের বিয়াম, বগুড়া বিয়াম, নীলক্ষেতের এনএপিডি, বিয়াম ইস্কাটনের প্ল্যানিং একাডেমি, এলএটিসি, সারদা পুলিশ একাডেমিতে অংশগ্রহণকারীদের সঙ্গে ভাব বিনিময় করে আমার সামাজিক ও মানবিক মূল্যবোধ বেড়েছে, জ্ঞানের ভাণ্ডার স্ফীত হচ্ছে এবং কিছুটা হলেও আন্তরিকভাবে আলোকিত হওয়ার প্রয়াস পেয়েছি। যুবসমাজের প্রজ্বলিত মন, আমাকে অনেক শক্তিশালী এবং দেশ সম্বন্ধে আশাবাদী করে তুলেছে। আমার দৃঢ়বিশ্বাস এই তরুণ কর্মকর্তারা এদেশের শক্তিশালী মূলধন। তারাই পারবে দেশটিকে বদলে দিতে।

আমি সর্বত্র একটা কথাই বলে এসেছি, চলুন আমরা সংকল্প করি, মিথ্যা বলব না, চুরি করব না এবং কাউকে প্রতারণা করব না। দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার সংকল্প করি। আসুন সংকল্প করি সমৃদ্ধ, সুরক্ষিত, স্বাস্থ্যোজ্জ্বল, সুখী দেশ গড়ে তুলি।

আসুন আমরা প্রতিজ্ঞা করি বহু ধর্মে বিশ্বাসী হলেও এক সংস্কৃতি অর্থাৎ বাঙালির সংস্কৃতির আলোকে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাই। মানবতাকেই মূল ধর্ম হিসেবে গ্রহণ করে এগিয়ে যাই।

সবচেয়ে বেশি আনন্দ পাই, হলিক্রস স্কুল ও কলেজের ১২শত ছাত্রের উদ্দেশে যখন Noise pollution & Health Hazard of Mobile Phone নিয়ে কথা বলি। বিশাল হলঘরের এত নিস্তব্ধতা আমাকে মোহিত করে। বক্তৃতা শেষে প্রশ্নবাণে জর্জরিত করে তুলত এই ছোট মেয়েগুলো। যদিও সীমিত করে বলা হতো মোট কুড়িটি প্রশ্ন আমি গ্রহণ করব, তারপরেও দেখা যেত কয়েক কুড়ি প্রশ্ন এসে মডারেটরের হাতে হাজির হতো। এই ছোট্ট শিশুগুলোর প্রশ্ন আমার হৃদয়কে আলোড়িত এবং জ্ঞানকে আলোকিত করে। কিছু কিছু প্রশ্ন আমার মুখে হাসি ফুটিয়েছিল, আমায় শিক্ষাদান করেছিল। তাদের প্রশ্ন দেশের মানুষকে ভালোবাসতে আমাকে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ করে তোলে। গত কয়েক বছরে হলিক্রস স্কুল-কলেজের ছাত্রীদের সঙ্গে জ্ঞান বিনিময় আমাকে তাদের প্রতি অনেক বেশি আপন করে নিয়েছে। হলিক্রসের শিক্ষক এবং সিস্টার পলিন, সিস্টার শিখার সুললিত বাণী, উপস্থাপনা, পরিচিতি এবং অসংখ্য গুণাবলি আমাকে মুগ্ধ করেছে। সত্যিই ছাত্র এবং শিক্ষক সবাই শুধু আমার ধন্যবাদ পাওয়ার মতো, তাদের আচার-ব্যবহারে আমি এতই মুগ্ধ যা ভাষায় বলার নয়। এদের ডিসিপ্লিন সবার জন্যই অনুকরণীয়, মনে হতো ১২০০ ছাত্রীই যদি আমার সন্তান হতো। বিশেষ করে শিক্ষকমণ্ডলী অত্যন্ত শ্রদ্ধার পাত্র। তাদের ছাত্ররা তাদের কাছে অত্যন্ত শৃঙ্খলাবদ্ধ। ওইখানে হলঘরে প্রবেশ করার মুহূর্তেই উপচেপড়া হলঘরটি দেখে আমার মনকে অভিভূত করার মতো দৃশ্য মনে হচ্ছিল। মনে হচ্ছিল যশোরের গতখালীর কোনো একটা ফুলবাগানে একই রংয়ের অনেক ফুল ফুটে আছে শুধু সৌরভ ছড়ানোর জন্য, আমাকে বরণ করার জন্য। তাদের দেখে আমার মনে হচ্ছিল এরা সবাই একই মায়ের অর্থাৎ সিস্টার শিখার সন্তান—তারা মানব সন্তান, তারা হিন্দু, বৌদ্ধ, মুসলিম বা খ্রিস্টান নয়। আমরা যদি এ তরুণদের মন প্রজ্বলিত করতে পারি তবে সেটাই হবে উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির শক্তিশালী মূলধন। শিক্ষা, কঠোর পরিশ্রম এবং মানুষের প্রতি মানুষের শ্রদ্ধা এবং বিনয়ই শুধু সামাজিক এবং ধর্মীয় কুসংস্কার দূর করে সমাজকে তথা জাতিকে উন্নতির চরম শিখরে নিয়ে যেতে পারবে। সরল কোমলমতি ছাত্র ও যুবারাই আমাদের পরম শক্তি। সুতরাং তাদের শক্তি বিনষ্ট হতে দেওয়া যাবে না। তারাই বিশ্বকে শান্তি ও সমৃদ্ধির দোরগোড়ায় পৌঁছাতে আমাদের এই মাতৃভূমির নেতৃত্ব দেবে। হলিক্রসের প্রত্যেকটি বক্তৃতার পরে অসংখ্য অভিভাবক আমাকে টেলিফোনে জিজ্ঞাসা করেছিলেন ডাক্তার সাহেব, কেউ কেউ প্রাণ গোপাল বাবু আপনি আমার মেয়েকে কি বলেছেন যে, সে বাসায় এসে তার মাকে টেলিফোনটা দিয়ে দিয়েছে এবং বলেছেন প্রয়োজনে মায়ের কাছ থেকে নিয়ে গিয়ে টেলিফোন করবে, কাছে রাখবে না। এই টেলিফোন নিয়েই মা এবং মেয়ের সঙ্গে প্রায়ই ঝগড়া হতো। আমি শুধু বলেছি এবং বুঝাতে চেয়েছি অতি মাত্রায় মোবাইল ফোনের ব্যবহার শরীরের কি ক্ষতি করতে পারে। অভিভাবকরা ধন্যবাদ দিয়েই শুধু নয় কৃতজ্ঞতা জানিয়ে তাদের বক্তব্য শেষ করত।

আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি এসব তরুণ-তরুণী তাদের নিজের অন্তর থেকে সক্ষমতা অর্জন করবে এবং এই সক্ষমতা তাদের রাষ্ট্র এবং সৃষ্টির ওপর আরও অনেক বিশ্বাস এনে দেবে। আমার চাকরি থেকে অবসর আমাকে এখন অনেক উন্মুক্ত করে দিয়েছে। কয়েকদিন আগে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাগত অনুষ্ঠানে গিয়ে যা দেখলাম, তাতে আমি নিশ্চিত আমাদের এই যুবসমাজ অত্যন্ত নিয়মানুবর্তি, সৎ এবং সুযোগ্য। এত বড় একটা অনুষ্ঠানে বিন্দুমাত্র বিশৃঙ্খলা ছিল না। সবচেয়ে বড় ব্যাপার ছিল, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে যদিও রাজনৈতিক দলগুলোর অঙ্গ সংগঠন নেই, তবুও অনেক সাংস্কৃতিক সংগঠন রয়েছে।

এদের দেখে আমার পুনরায় বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের পরে সোহরাওয়ার্দীর অনুষ্ঠানের ভাষণে কবিগুরুকে উদ্দেশ করে বলা, ‘কবিগুরু  দেখ আমার বাঙালি মানুষ হয়েছে।’ তুমি যে বলেছিলে ‘সাত কোটি সন্তানেরে হে মুগ্ধ জননী রেখেছ বাঙালি করে মানুষ করনি’, কবিগুরুর বক্তব্যকে বাঙালি মিথ্যা প্রমাণ করে দিয়েছে। খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের অল্প সময়ের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান দেখে শুধু আমি মুগ্ধ হইনি, আমাদের অতি প্রিয় সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব, মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূরও আবেগাপ্লুত হয়েছিলেন। চাকরি ছেড়ে উল্লিখিত প্রতিষ্ঠানগুলোতে জ্ঞানের আদান-প্রদান করতে গিয়ে বঙ্গবন্ধুর ১০ জানুয়ারির ভাষণের মতো আর একটি ভাষণ আমার মনে বারবার উঁকি দিচ্ছে সেটা হলো—Frederick the Great 1740 mvGji fvlY Before Invading Silesia hv nGjv@‘Gentleman, I am undertaking a war in which I have no allies but your valor and your good will. My cause is Just; my resources are what we ourselves can do; and the issues lies in fortune. Remember continually the glory which your ancestors acquired in the plain of Warsaw, at Fehrbellin and in the expedition of Preussen. Your lot is in your own hands : distinctions and rewards await upon your five actions which shall merit them.’

আমাদের এখন নেতৃত্ব আছে। শুধু দরকার তরুণদের মনে আশা জাগানো, জ্ঞানের আলো প্রজ্বলিত করা। তাদের বোঝানো, এখন শিক্ষা শুধু দেশীয় শিক্ষা নয়। শিক্ষা হয়ে গেছে গ্লোবাল। আর এই তরুণদের প্রতিযোগিতা হবে বিশ্বের সব দেশের তরুণ জ্ঞানপিপাসু ছাত্রদের সঙ্গে। তাতে করেই শিক্ষার মান বাড়বে, জাতির অগ্রগতি রুখার ক্ষমতা কারও থাকবে না। এ তরুণরা শুধু শক্তি নয়, যে কোনো সৃষ্টির কর্ণধার ও কিন্তু তারাই। তারাই পারে দেশটাকে পাল্টে দিতে। তারাই তো হবে ভবিষ্যতের বুদ্ধিজীবী, রাজনৈতিক নেতা, বিজ্ঞানী এমনকি তাদের জিজ্ঞাসাই হলো চিন্তার উদ্রেককারী।

এসব দেখে আমার মনে হচ্ছিল ভারতবর্ষ স্রষ্টার এক মহান সৃষ্টি, যেখানে বহু জাতি উপজাতি বহু ধর্ম-গোত্র, বহু ভাষাভাষি মিলে মানবিক মূল্যবোধে শুধু সমৃদ্ধ নয়, সৃষ্টির অপরূপ সৌন্দর্যমণ্ডিত একেকটি খণ্ড। ধর্মের বিষবাষ্প আমরা পেয়েছি ঔপনিবেশিক শাসনের কারণে। এক কথায় বলতে গেলে ব্রিটিশরা যে ধর্মীয় সংঘাত সৃষ্টি করে নিজেদের ক্ষমতার জন্য পাকাপোক্ত করার চেষ্টা করেছিলেন, সেই ধর্মীয় গোঁড়ামিই একদিন তাদের গিলে খাবে।

উপাচার্য থাকার সময় আমার অসম্ভব চাপের মধ্যে কেটেছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এবং সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী অধ্যাপক আফম রুহুল হক স্যার সব সময়ই আমাকে প্রচণ্ডভাবে সহায়তা করেছেন। দেশ-বিদেশের বিভিন্ন মেডিকেল কলেজ, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ঘুরে আমার উপলব্ধি অনেক বেড়েছে। এই উপলব্ধির সূত্র ধরেই আমি চিন্তা করে স্থির করে রেখেছিলাম, কীভাবে অবসরজীবন কাটাব।

প্রিয় পাঠক, জ্ঞান আহরণের জন্য ওইসব বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে যাওয়া-আসা ছাড়াও আমার দেবতাদের সান্নিধ্যতো আছেই নিত্যদিনের। অর্থাৎ আমার রোগীরা যারা আমার কাছে অতিথি বা দেবতা। সপ্তাহে চার/পাঁচ দিন তাদের সেবা বা পূজা করতে হচ্ছেই। তাই সময় শুধু কাটে না। অতি ব্যস্ততা ও আনন্দের মধ্যেই সময় কেটে যায় বরং মাঝে মাঝে মনে হয় দিনটা যদি আরও দীর্ঘ হতো তাহলে কতই না বেশি কাজ করা যেত। সুপ্রিয় পাঠক এবং শুভাকাঙ্ক্ষীগণ আপনাদের কাছে আমি আশীর্বাদ চাই : আমার দ্বারা যেন কোনো সমস্যার সৃষ্টি না হয়, বরং আমি যেন সমস্যা সমাধানের অংশ হতে পারি। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হওয়ার সুযোগ দিয়েছিলেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী। উপাচার্য হওয়ার সুযোগেই আমি আমন্ত্রিত বক্তা হওয়ার সুযোগ পেয়েছিলাম উল্লেখিত প্রতিষ্ঠানগুলোতে। আমি বাকি জীবনটা এভাবেই জ্ঞান আহরণে শেষ করতে চাই যার মাধ্যমে কিঞ্চিৎ জ্ঞান বিলানোর সুযোগ অবশ্যই হবে।

বর্তমানে অবসরজীবনে আমি এক তরুণী দার্শনিকের সঙ্গে কাজ করছি, সূচনা ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে। আমি দেখেছি এ তরুণী দার্শনিকের গতিবেগ আমার চেয়ে অনেক বেশি যার সঙ্গে আমি দৌড়িয়ে কাজ সমাধান করতে পারি না। এটাও একটা শিক্ষা, যা আমাকে বারবার স্মরণ করিয়ে দেয়, আমাকে আরও গতিশীল হতে হবে। সেই তরুণী হলেন শিশু মনোরোগ বিশেষজ্ঞ সায়মা ওয়াজেদ হোসেন, যিনি সূচনা ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারপারসন আমি সেখানে ভাইস চেয়ার হিসেবে Autism এবং Neurodevelopmental disability নিয়ে কাজ করি। সুতরাং আমি অবসর নই। আমি আরও বেশি ব্যস্ত। যদি দিনটা আরও একটু বড় হতো তাহলে অনেক বেশি কাজ করা যেত।

 

লেখক : সাবেক উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
আজ ঢাকার বাতাস ‘সহনীয়’
আজ ঢাকার বাতাস ‘সহনীয়’

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

৫ বছরের চুক্তিতে নতুন ঠিকানায় বায়েনা
৫ বছরের চুক্তিতে নতুন ঠিকানায় বায়েনা

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবচরে এক্সপ্রেসওয়েতে গাড়িচাপায় এক নারী নিহত
শিবচরে এক্সপ্রেসওয়েতে গাড়িচাপায় এক নারী নিহত

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধানকে পদত্যাগ করতে বললেন ট্রাম্প
মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধানকে পদত্যাগ করতে বললেন ট্রাম্প

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছিটকে গেলেন মহারাজ, প্রোটিয়াদের নেতৃত্বে মুল্ডার
ছিটকে গেলেন মহারাজ, প্রোটিয়াদের নেতৃত্বে মুল্ডার

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত
রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন
নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’
ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮
ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ
বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন
শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী
বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু
শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা
গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান
জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো
র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা
খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত
সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত
কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি
৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান
দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান
ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া
রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী
ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার
নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড
আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না
বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ
সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা
জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন
মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ
স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব
ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ
শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন
রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের
আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল
প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!

প্রথম পৃষ্ঠা

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ

সম্পাদকীয়

ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা
৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর
রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ
রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা
ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা
নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন হাসপাতাল!
এ কেমন হাসপাতাল!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল
দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমের অন্ধকার অধ্যায়
গুমের অন্ধকার অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’
তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড
হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবি-জিনাত রেহানা
ভাবি-জিনাত রেহানা

শোবিজ

শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই
শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই

শোবিজ

বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে
বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি
এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি

নগর জীবন

এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার
এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার

নগর জীবন

ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার
ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম