শিরোনাম

তরুণদের প্রজ্বলিত মন সমৃদ্ধিও মূলধন

অধ্যাপক ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
তরুণদের প্রজ্বলিত মন সমৃদ্ধিও মূলধন

প্রথম দফা ২৫ মার্চ ২০০৯ থেকে ২৪ মার্চ ২০১২, পুনঃনিয়োগের ফলে ২৫ মার্চ ২০১২ থেকে ২৪ মার্চ ২০১৫ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের দায়িত্বের পরে, আমার যেখানে আরও চার বছর চাকরি বাকি ছিল ৬৫ বছর পূর্ণ হতে, তবুও আমি সিদ্ধান্ত নিলাম, উপাচার্যের পদ থেকে নেমে আর ডিপার্টমেন্টে ফিরে যাব না। কারণ দুটো : ১. আমার প্রিয় ছাত্র বর্তমানে অধ্যাপক কামরুল হাসান তরফদার বিভাগীয় প্রধান হতে পারবে না, যা হতো সন্তানের মুখের গ্রাস কেড়ে নেওয়ার সমান। বিভাগীয় প্রধানের দায়িত্ব না নিয়ে ছেড়ে দিলে আমি একাডেমিক কাউন্সিলের সদস্য থাকব না এবং প্রশাসন মনে করত, আমি বোধহয় আর ওদের সহায়তা করব না। ২. বর্তমানে যারা প্রশাসনে আছেন তাদের সবাই আমার হাতে, আমার উপাচার্যকালীন অধ্যাপক হয়েছেন এবং তারা যদি কখনো আমার প্রতি কোনো সতর্কতামূলক বা কারণ দর্শানোমূলক আচরণ করেন, তা হলে আমার জন্য হবে লজ্জাজনক।

তারপর কী করবে? এ প্রশ্নটা ছিল আমার স্ত্রীসহ সব শুভ্যানুধায়ীর। আমি বলেছিলাম আমি শিক্ষকতার মাধ্যমে জ্ঞান আহরণ করতে চাই। জ্ঞান দেওয়ার মতো যোগ্যতা আমার নেই, কিন্তু আহরণের একটা বাসনা আমি এ বয়স পর্যন্ত হৃদয়ে লালন করে আছি। দ্বিতীয়ত, রোগীর সেবা দেব। দুস্থ ও পীড়িতদের মধ্যে ঈশ্বরকে খুঁজে বেড়াব তাহলে তাকে প্রকৃতির যে কোনো কিছুর মধ্যে পেয়ে যাব।

এতদিন শুধু চিকিৎসাবিদ্যার ছাত্রদের সঙ্গে জ্ঞান বিনিময়ের চেষ্টা করেছি। এখন শিশু, অভিভাবক, শিক্ষক (প্রাথমিক, উচ্চ মাধ্যমিক এমনকি কলেজ শিক্ষক) সেনা কর্মকর্তা ও উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা, প্রশাসনের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা, বিচার বিভাগের কর্মকর্তা, পুলিশ সদস্য, সর্বশেষ আমার পরিবারের সদস্য অর্থাৎ ডাক্তারদের সঙ্গে সমকালীন স্বাস্থ্যসেবা, পাবলিক হেলথ, সম্পর্কে কথা বলি, বক্তৃতা দিই, প্রশ্নপর্বে অনেক সময় এত কঠিন প্রশ্নের সম্মুখীন হই, যার জন্য ঘরে ফিরে পুনরায় লেখাপড়া করতে হয়। তারপর ভবিষ্যৎ স্বাস্থ্যসেবায় নিজেকে উৎসর্গ করা। অর্থাৎ এখন আমি সাভার পিএটিসিতে যাই, যেখানে বুনিয়াদি কোর্সের (Foundation training all Cadre) তরুণ উদীয়মান কর্মকর্তাদের সঙ্গে ভাব বিনিময় করি, সেখানে তারা সুন্দর জ্ঞানের প্রশ্ন জুড়ে দিত যা সত্যিই খুবই জ্ঞান পিপাসু, তথ্যবহুল। তারপরে উপসচিব, যুগ্ম সচিবদের সঙ্গে জ্ঞান বা তথ্যবিনিময় আমাকে অনেক সমৃদ্ধিশালী করেছে এবং করছে। সবচেয়ে আকর্ষণীয় ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজে দেশি-বিদেশি ব্রিগেডিয়ার জেনারেল, সরকারের যুগ্ম সচিব পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের সঙ্গে Universal Health Care নিয়ে আলোচনা। মজার ব্যাপার হলো ওইখানে চার দেয়ালের ভিতরে যে কোনো মুক্ত আলোচনার স্বাধীনতা আছে। ডাক্তারদের সঙ্গে বুনিয়াদি প্রশিক্ষণের জন্য কক্সবাজারের বিয়াম, বগুড়া বিয়াম, নীলক্ষেতের এনএপিডি, বিয়াম ইস্কাটনের প্ল্যানিং একাডেমি, এলএটিসি, সারদা পুলিশ একাডেমিতে অংশগ্রহণকারীদের সঙ্গে ভাব বিনিময় করে আমার সামাজিক ও মানবিক মূল্যবোধ বেড়েছে, জ্ঞানের ভাণ্ডার স্ফীত হচ্ছে এবং কিছুটা হলেও আন্তরিকভাবে আলোকিত হওয়ার প্রয়াস পেয়েছি। যুবসমাজের প্রজ্বলিত মন, আমাকে অনেক শক্তিশালী এবং দেশ সম্বন্ধে আশাবাদী করে তুলেছে। আমার দৃঢ়বিশ্বাস এই তরুণ কর্মকর্তারা এদেশের শক্তিশালী মূলধন। তারাই পারবে দেশটিকে বদলে দিতে।

আমি সর্বত্র একটা কথাই বলে এসেছি, চলুন আমরা সংকল্প করি, মিথ্যা বলব না, চুরি করব না এবং কাউকে প্রতারণা করব না। দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার সংকল্প করি। আসুন সংকল্প করি সমৃদ্ধ, সুরক্ষিত, স্বাস্থ্যোজ্জ্বল, সুখী দেশ গড়ে তুলি।

আসুন আমরা প্রতিজ্ঞা করি বহু ধর্মে বিশ্বাসী হলেও এক সংস্কৃতি অর্থাৎ বাঙালির সংস্কৃতির আলোকে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাই। মানবতাকেই মূল ধর্ম হিসেবে গ্রহণ করে এগিয়ে যাই।

সবচেয়ে বেশি আনন্দ পাই, হলিক্রস স্কুল ও কলেজের ১২শত ছাত্রের উদ্দেশে যখন Noise pollution & Health Hazard of Mobile Phone নিয়ে কথা বলি। বিশাল হলঘরের এত নিস্তব্ধতা আমাকে মোহিত করে। বক্তৃতা শেষে প্রশ্নবাণে জর্জরিত করে তুলত এই ছোট মেয়েগুলো। যদিও সীমিত করে বলা হতো মোট কুড়িটি প্রশ্ন আমি গ্রহণ করব, তারপরেও দেখা যেত কয়েক কুড়ি প্রশ্ন এসে মডারেটরের হাতে হাজির হতো। এই ছোট্ট শিশুগুলোর প্রশ্ন আমার হৃদয়কে আলোড়িত এবং জ্ঞানকে আলোকিত করে। কিছু কিছু প্রশ্ন আমার মুখে হাসি ফুটিয়েছিল, আমায় শিক্ষাদান করেছিল। তাদের প্রশ্ন দেশের মানুষকে ভালোবাসতে আমাকে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ করে তোলে। গত কয়েক বছরে হলিক্রস স্কুল-কলেজের ছাত্রীদের সঙ্গে জ্ঞান বিনিময় আমাকে তাদের প্রতি অনেক বেশি আপন করে নিয়েছে। হলিক্রসের শিক্ষক এবং সিস্টার পলিন, সিস্টার শিখার সুললিত বাণী, উপস্থাপনা, পরিচিতি এবং অসংখ্য গুণাবলি আমাকে মুগ্ধ করেছে। সত্যিই ছাত্র এবং শিক্ষক সবাই শুধু আমার ধন্যবাদ পাওয়ার মতো, তাদের আচার-ব্যবহারে আমি এতই মুগ্ধ যা ভাষায় বলার নয়। এদের ডিসিপ্লিন সবার জন্যই অনুকরণীয়, মনে হতো ১২০০ ছাত্রীই যদি আমার সন্তান হতো। বিশেষ করে শিক্ষকমণ্ডলী অত্যন্ত শ্রদ্ধার পাত্র। তাদের ছাত্ররা তাদের কাছে অত্যন্ত শৃঙ্খলাবদ্ধ। ওইখানে হলঘরে প্রবেশ করার মুহূর্তেই উপচেপড়া হলঘরটি দেখে আমার মনকে অভিভূত করার মতো দৃশ্য মনে হচ্ছিল। মনে হচ্ছিল যশোরের গতখালীর কোনো একটা ফুলবাগানে একই রংয়ের অনেক ফুল ফুটে আছে শুধু সৌরভ ছড়ানোর জন্য, আমাকে বরণ করার জন্য। তাদের দেখে আমার মনে হচ্ছিল এরা সবাই একই মায়ের অর্থাৎ সিস্টার শিখার সন্তান—তারা মানব সন্তান, তারা হিন্দু, বৌদ্ধ, মুসলিম বা খ্রিস্টান নয়। আমরা যদি এ তরুণদের মন প্রজ্বলিত করতে পারি তবে সেটাই হবে উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির শক্তিশালী মূলধন। শিক্ষা, কঠোর পরিশ্রম এবং মানুষের প্রতি মানুষের শ্রদ্ধা এবং বিনয়ই শুধু সামাজিক এবং ধর্মীয় কুসংস্কার দূর করে সমাজকে তথা জাতিকে উন্নতির চরম শিখরে নিয়ে যেতে পারবে। সরল কোমলমতি ছাত্র ও যুবারাই আমাদের পরম শক্তি। সুতরাং তাদের শক্তি বিনষ্ট হতে দেওয়া যাবে না। তারাই বিশ্বকে শান্তি ও সমৃদ্ধির দোরগোড়ায় পৌঁছাতে আমাদের এই মাতৃভূমির নেতৃত্ব দেবে। হলিক্রসের প্রত্যেকটি বক্তৃতার পরে অসংখ্য অভিভাবক আমাকে টেলিফোনে জিজ্ঞাসা করেছিলেন ডাক্তার সাহেব, কেউ কেউ প্রাণ গোপাল বাবু আপনি আমার মেয়েকে কি বলেছেন যে, সে বাসায় এসে তার মাকে টেলিফোনটা দিয়ে দিয়েছে এবং বলেছেন প্রয়োজনে মায়ের কাছ থেকে নিয়ে গিয়ে টেলিফোন করবে, কাছে রাখবে না। এই টেলিফোন নিয়েই মা এবং মেয়ের সঙ্গে প্রায়ই ঝগড়া হতো। আমি শুধু বলেছি এবং বুঝাতে চেয়েছি অতি মাত্রায় মোবাইল ফোনের ব্যবহার শরীরের কি ক্ষতি করতে পারে। অভিভাবকরা ধন্যবাদ দিয়েই শুধু নয় কৃতজ্ঞতা জানিয়ে তাদের বক্তব্য শেষ করত।

আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি এসব তরুণ-তরুণী তাদের নিজের অন্তর থেকে সক্ষমতা অর্জন করবে এবং এই সক্ষমতা তাদের রাষ্ট্র এবং সৃষ্টির ওপর আরও অনেক বিশ্বাস এনে দেবে। আমার চাকরি থেকে অবসর আমাকে এখন অনেক উন্মুক্ত করে দিয়েছে। কয়েকদিন আগে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাগত অনুষ্ঠানে গিয়ে যা দেখলাম, তাতে আমি নিশ্চিত আমাদের এই যুবসমাজ অত্যন্ত নিয়মানুবর্তি, সৎ এবং সুযোগ্য। এত বড় একটা অনুষ্ঠানে বিন্দুমাত্র বিশৃঙ্খলা ছিল না। সবচেয়ে বড় ব্যাপার ছিল, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে যদিও রাজনৈতিক দলগুলোর অঙ্গ সংগঠন নেই, তবুও অনেক সাংস্কৃতিক সংগঠন রয়েছে।

এদের দেখে আমার পুনরায় বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের পরে সোহরাওয়ার্দীর অনুষ্ঠানের ভাষণে কবিগুরুকে উদ্দেশ করে বলা, ‘কবিগুরু  দেখ আমার বাঙালি মানুষ হয়েছে।’ তুমি যে বলেছিলে ‘সাত কোটি সন্তানেরে হে মুগ্ধ জননী রেখেছ বাঙালি করে মানুষ করনি’, কবিগুরুর বক্তব্যকে বাঙালি মিথ্যা প্রমাণ করে দিয়েছে। খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের অল্প সময়ের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান দেখে শুধু আমি মুগ্ধ হইনি, আমাদের অতি প্রিয় সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব, মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূরও আবেগাপ্লুত হয়েছিলেন। চাকরি ছেড়ে উল্লিখিত প্রতিষ্ঠানগুলোতে জ্ঞানের আদান-প্রদান করতে গিয়ে বঙ্গবন্ধুর ১০ জানুয়ারির ভাষণের মতো আর একটি ভাষণ আমার মনে বারবার উঁকি দিচ্ছে সেটা হলো—Frederick the Great 1740 mvGji fvlY Before Invading Silesia hv nGjv@‘Gentleman, I am undertaking a war in which I have no allies but your valor and your good will. My cause is Just; my resources are what we ourselves can do; and the issues lies in fortune. Remember continually the glory which your ancestors acquired in the plain of Warsaw, at Fehrbellin and in the expedition of Preussen. Your lot is in your own hands : distinctions and rewards await upon your five actions which shall merit them.’

আমাদের এখন নেতৃত্ব আছে। শুধু দরকার তরুণদের মনে আশা জাগানো, জ্ঞানের আলো প্রজ্বলিত করা। তাদের বোঝানো, এখন শিক্ষা শুধু দেশীয় শিক্ষা নয়। শিক্ষা হয়ে গেছে গ্লোবাল। আর এই তরুণদের প্রতিযোগিতা হবে বিশ্বের সব দেশের তরুণ জ্ঞানপিপাসু ছাত্রদের সঙ্গে। তাতে করেই শিক্ষার মান বাড়বে, জাতির অগ্রগতি রুখার ক্ষমতা কারও থাকবে না। এ তরুণরা শুধু শক্তি নয়, যে কোনো সৃষ্টির কর্ণধার ও কিন্তু তারাই। তারাই পারে দেশটাকে পাল্টে দিতে। তারাই তো হবে ভবিষ্যতের বুদ্ধিজীবী, রাজনৈতিক নেতা, বিজ্ঞানী এমনকি তাদের জিজ্ঞাসাই হলো চিন্তার উদ্রেককারী।

এসব দেখে আমার মনে হচ্ছিল ভারতবর্ষ স্রষ্টার এক মহান সৃষ্টি, যেখানে বহু জাতি উপজাতি বহু ধর্ম-গোত্র, বহু ভাষাভাষি মিলে মানবিক মূল্যবোধে শুধু সমৃদ্ধ নয়, সৃষ্টির অপরূপ সৌন্দর্যমণ্ডিত একেকটি খণ্ড। ধর্মের বিষবাষ্প আমরা পেয়েছি ঔপনিবেশিক শাসনের কারণে। এক কথায় বলতে গেলে ব্রিটিশরা যে ধর্মীয় সংঘাত সৃষ্টি করে নিজেদের ক্ষমতার জন্য পাকাপোক্ত করার চেষ্টা করেছিলেন, সেই ধর্মীয় গোঁড়ামিই একদিন তাদের গিলে খাবে।

উপাচার্য থাকার সময় আমার অসম্ভব চাপের মধ্যে কেটেছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এবং সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী অধ্যাপক আফম রুহুল হক স্যার সব সময়ই আমাকে প্রচণ্ডভাবে সহায়তা করেছেন। দেশ-বিদেশের বিভিন্ন মেডিকেল কলেজ, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ঘুরে আমার উপলব্ধি অনেক বেড়েছে। এই উপলব্ধির সূত্র ধরেই আমি চিন্তা করে স্থির করে রেখেছিলাম, কীভাবে অবসরজীবন কাটাব।

প্রিয় পাঠক, জ্ঞান আহরণের জন্য ওইসব বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে যাওয়া-আসা ছাড়াও আমার দেবতাদের সান্নিধ্যতো আছেই নিত্যদিনের। অর্থাৎ আমার রোগীরা যারা আমার কাছে অতিথি বা দেবতা। সপ্তাহে চার/পাঁচ দিন তাদের সেবা বা পূজা করতে হচ্ছেই। তাই সময় শুধু কাটে না। অতি ব্যস্ততা ও আনন্দের মধ্যেই সময় কেটে যায় বরং মাঝে মাঝে মনে হয় দিনটা যদি আরও দীর্ঘ হতো তাহলে কতই না বেশি কাজ করা যেত। সুপ্রিয় পাঠক এবং শুভাকাঙ্ক্ষীগণ আপনাদের কাছে আমি আশীর্বাদ চাই : আমার দ্বারা যেন কোনো সমস্যার সৃষ্টি না হয়, বরং আমি যেন সমস্যা সমাধানের অংশ হতে পারি। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হওয়ার সুযোগ দিয়েছিলেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী। উপাচার্য হওয়ার সুযোগেই আমি আমন্ত্রিত বক্তা হওয়ার সুযোগ পেয়েছিলাম উল্লেখিত প্রতিষ্ঠানগুলোতে। আমি বাকি জীবনটা এভাবেই জ্ঞান আহরণে শেষ করতে চাই যার মাধ্যমে কিঞ্চিৎ জ্ঞান বিলানোর সুযোগ অবশ্যই হবে।

বর্তমানে অবসরজীবনে আমি এক তরুণী দার্শনিকের সঙ্গে কাজ করছি, সূচনা ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে। আমি দেখেছি এ তরুণী দার্শনিকের গতিবেগ আমার চেয়ে অনেক বেশি যার সঙ্গে আমি দৌড়িয়ে কাজ সমাধান করতে পারি না। এটাও একটা শিক্ষা, যা আমাকে বারবার স্মরণ করিয়ে দেয়, আমাকে আরও গতিশীল হতে হবে। সেই তরুণী হলেন শিশু মনোরোগ বিশেষজ্ঞ সায়মা ওয়াজেদ হোসেন, যিনি সূচনা ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারপারসন আমি সেখানে ভাইস চেয়ার হিসেবে Autism এবং Neurodevelopmental disability নিয়ে কাজ করি। সুতরাং আমি অবসর নই। আমি আরও বেশি ব্যস্ত। যদি দিনটা আরও একটু বড় হতো তাহলে অনেক বেশি কাজ করা যেত।

 

লেখক : সাবেক উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা
মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা

১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা

৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই
বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ
নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে আধুনিক নগর পরিকল্পনার আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার
ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে আধুনিক নগর পরিকল্পনার আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে ট্রেন আটকে রাখল শিক্ষার্থীরা
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে ট্রেন আটকে রাখল শিক্ষার্থীরা

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ
আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক
চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক

৪২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৪৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি
শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি

৪৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৪৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত
জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান
মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল
কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’
‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান
নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের
ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল
টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা