শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৪০, সোমবার, ২০ জুন, ২০১৬

বৃষ্টি হলেই ডুবে ঢাকা-চট্টগ্রাম

তৈরি হয় যানজট, ভোগান্তির শেষ নেই
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা ও চট্টগ্রাম
অনলাইন ভার্সন
বৃষ্টি হলেই ডুবে ঢাকা-চট্টগ্রাম

বৃষ্টি হলেই ডুবে যায় রাজধানী ঢাকা ও বন্দরনগরী চট্টগ্রাম। হাঁটু থেকে কোমর পর্যন্ত পানি জমে রাস্তা ও  অলিগলিতে। বিঘ্ন ঘটে ব্যবসা-বাণিজ্যের। ভোগান্তিতে পড়েন শিক্ষার্থী, পথচারীসহ নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ। আর বৃষ্টিতে যেমন যানবাহন চলাচল বাধাগ্রস্ত হয়, তেমনি সৃষ্টি হয় তীব্র যানজটের। বিশেষ করে বর্ষা এলেই ভোগান্তির শেষ থাকে না ঢাকা ও চট্টগ্রামবাসীর। সামান্য বৃষ্টিতে রাস্তাঘাট পানিতে ডুবে যায়। ইঞ্জিনে পানি ঢুকে রাস্তায় অচল হয় সিএনজি অটোরিকশা ও প্রাইভেট কার। সব মিলিয়ে বর্ষাকালে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয় দুই নগরীর বাসিন্দাদের। এদিকে ঋতুচক্রে চলছে বর্ষাকাল। আর বর্ষা আসায় এই দুই নগরীর দুর্ভোগ এখন চরমে। বৃষ্টি হলেই রাস্তাঘাট যেমন থাকে পানিতে থই থই, তেমনি ময়লা-আবর্জনা যুক্ত হয়ে পানিও হয় বিষাক্ত। সামান্য বৃষ্টিতে বাসা থেকে বাইরে যাওয়া হয় কষ্টকর। শিক্ষার্থীদেরও ময়লা পানি মারিয়ে স্কুল-কলেজে যেতে হয়। এতে সৃষ্টি হয় নানা চর্মরোগ। সর্বশেষ সিটি করপোরেশন নির্বাচনের আগে নানা প্রতিশ্রুতি দিয়ে তিন মেয়র বছর পার করলেও ন্যূনতম কমেনি দুই নগরীর জলাবদ্ধতা। উন্নয়নের নামে শুধু বছর জুড়ে খোঁড়াখুঁড়ি চলে। কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হয় না।

বৃষ্টি হলেই হাঁটুপানি ঢাকায় : সামান্য বৃষ্টিতে রাজধানীর বেশির ভাগ এলাকার রাস্তা ডুবে যায় পানিতে। কোথাও কোথাও হাঁটুসমান, আবার কোথাও কোমর পর্যন্ত পানি হয়। রাস্তায় নামা অফিসগামীদের পড়তে হয় চরম দুর্ভোগে। গণপরিবহন সংকট পরিস্থিতিকে আরও নাজুক করে তোলে। বিশেষ করে বর্ষাকালে প্রতিনিয়তই বৃষ্টিতে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা হাঁটুপানিতে ডুবে যায়। ড্রেনেজ ব্যবস্থা পুরোপুরি ঠিক না থাকায় পানি নিষ্কাশনে সময় লাগে। জলাবদ্ধতার কারণে গণপরিবহনসহ সব ধরনের যানবাহন আটকে থাকে। সড়কের বেহাল দশাই এ পরিস্থিতির সৃষ্টি করেছে বলে অভিযোগ নগরবাসীর। মালিবাগ-শান্তিনগর, ইস্কাটন, আরামবাগ, মতিঝিল, মিরপুর, কাজীপাড়া, শেওড়াপাড়া, কালশী মোড়, বাড্ডা, নাখালপাড়াসহ বিভিন্ন জায়গায় বৃষ্টি হলেই পানি জমে থাকে। পূর্ব রামপুরা এলাকার কিছু গলিতে হাঁটুসমান পানি হয় সামান্য বৃষ্টিতেই। এ ছাড়া মোহাম্মদপুর বাসস্ট্যান্ড থেকে আসাদগেট পর্যন্ত সড়ক ও শেরশাহ্ সুরি সড়ক, তাজমহল রোড, হুমায়ুন রোড, নূরজাহান রোডে পানি জমে মাঝেমধ্যেই। অন্যদিকে মতিঝিল, দিলকুশা, গুলিস্তান, শান্তিনগর, মৌচাক, মালিবাগ, বেলি রোডের মতো তুলনামূলক উঁচু স্থানেও জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। বাদ থাকে না পুরান ঢাকা, ডেমরা থেকে টঙ্গী পর্যন্ত পূর্বাঞ্চলীয় এলাকা, বৃহত্তর মিরপুরও। সামান্য বৃষ্টি হলেই মতিঝিলে সোনালী ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের সামনে থেকে দৈনিক বাংলার মোড় পর্যন্ত পানি জমে থাকে। সাধারণ বীমা ভবনের সামনের রাস্তাসহ দিলকুশার বিভিন্ন এলাকা, গুলিস্তান পার্কের পাশের রাস্তা থেকে জয়কালী মন্দির পর্যন্ত পানিতে সয়লাব হয় সামান্য বৃষ্টিতে। একইভাবে বৃষ্টিতে তলিয়ে যায় পুরান ঢাকার লক্ষ্মীবাজার, শ্যামবাজার, সোয়ারীঘাট, পূর্বাঞ্চলীয় এলাকা মুগদাপাড়া, বাসাবো, সিপাহীবাগ, গোড়ান, রামপুরা। সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়, যাত্রাবাড়ী ফ্লাইওভারের নিচে ভাঙা ও খানাখন্দে ভরা রাস্তায় বৃষ্টি হলেই পানি জমে। তৈরি হয় মরণফাঁদ। কুড়িল বিশ্বরোড থেকে শুরু করে নতুন বাজার, শাহজাদপুর থেকে বাড্ডা পর্যন্ত প্রগতি সরণি সড়কে যানজট আর জলজট লাগে বৃষ্টি হলেই। একাকার খোঁড়াখুঁড়ির পাশাপাশি ড্রেনেজের রাস্তায় ফেলে রাখা ময়লাগুলো পানিতে ডুবে তৈরি হয় ভয়াবহ পরিস্থিতি। অবশ্য নতুনবাজার থেকে শাহজাদপুর সুবাস্তু নজর ভ্যালি টাওয়ার পর্যন্ত রাস্তার দুই পাশে খোঁড়াখুঁড়ির কারণে সব সময় যানজট লেগেই থাকে। পাঁচ মিনিটের রাস্তায় যেতে এক ঘণ্টাও লেগে যায়।

রিকশা-গাড়ির চাপে বেসামাল রাজধানী : ঈদের ১৫-১৬ দিন বাকি থাকতেই বৈধ-অবৈধ রিকশা ও গাড়ির চাপে নাকাল রাজধানীবাসী। ঈদ সামনে রেখে বাড়তি আয়ের আশায় আশপাশের জেলাগুলো থেকে অবৈধভাবে রাজধানীতে ঢুকছে বিপুলসংখ্যক সিএনজিচালিত অটোরিকশা, টেম্পো, পিকআপসহ বিভিন্ন যানবাহন। অন্যদিকে ঢাকার সড়কে রুট পারমিট ছাড়াই চলাচল করছে পাঁচ হাজারেরও বেশি সিএনজি অটোরিকশা ও প্রায় পাঁচ লাখ অবৈধ রিকশা। পাশাপাশি বৈধ গাড়ির সংখ্যা প্রতিদিনই বাড়ছে। গত ছয় মাসে বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটিতে (বিআরটিএ) নিবন্ধিত হয়ে ঢাকার রাস্তায় নেমেছে ৪০ হাজার ৫৩টি গাড়ি। নিবন্ধনের অপেক্ষায় রয়েছে আরও কয়েক হাজার। অতিরিক্ত গাড়ির চাপে ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা ভেঙে পড়ার উপক্রম হয়েছে। নগরীর ভিআইপি এলাকা থেকে শুরু করে অলিগলি—সর্বত্র ঘণ্টার পর ঘণ্টা যানজট লেগেই থাকছে। ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে রাজধানীবাসীকে।

চট্টগ্রামে বৃষ্টি হলেই নিম্নাঞ্চলে জলাবদ্ধতা : বৃষ্টি হলেই চট্টগ্রাম মহানগরের নিম্নাঞ্চলে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়। কোথাও হাঁটুসমান, কোথাও কোমর পর্যন্ত পানি জমে যায়। এ ছাড়া বৃষ্টির সময় জোয়ারের পানি প্রবেশ করলে মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘা হয় স্থানীয়দের। ফলে ব্যাহত হয় স্বাভাবিক জীবনযাত্রা। বিঘ্ন ঘটে ব্যবসা-বাণিজ্যে। ভোগান্তিতে পড়েন শিক্ষার্থী, পথচারীসহ নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ। গত সপ্তাহে টানা কয়েক দিনের ভারী বর্ষণে নগরের অনেক নিম্নাঞ্চলে জলাবদ্ধতা দেখা দেয়। পানি জমে যায় কিছু সড়ক, উপসড়ক, বাই লেনে। ডুবে যায় নালা-নর্দমা, ড্রেন। এতে চরম দুর্ভোগে পড়েন ওই সব এলাকার বাসিন্দারা। খোঁজ নিয়ে যায়, নগরীর বৃহত্তর বাকলিয়ার বিভিন্ন এলাকা, বহদ্দারহাট, মুরাদপুর, চাক্তাই, খাতুনগঞ্জ, ষোলশহর ২ নম্বর গেট থেকে মুরাদপুর, বাদুড়তলা, চান্দগাঁওয়ের বিভিন্ন ব্লক, চকবাজার, শুলকবহর, আগ্রাবাদ, বৃহত্তর হালিশহরসহ নগরের বিভিন্ন এলাকায় জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়। চসিকের প্রকৌশল বিভাগ সূত্রে জানা যায়, নগরীতে আছে ১৪৪ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের ১৭টি বড় খাল। এসব খালের শাখা-প্রশাখা আছে আরও অন্তত ১৭টি। এ ছাড়া নালা-নর্দমা আছে প্রায় ৪৮০ কিলোমিটার। প্রতিবছরই জলাবদ্ধতা দূর করতে নগরের খাল ও নালা-নর্দমা সংস্কার এবং মাটি খনন করা হয়। তবে এবার খাল সংস্কারের পাশাপাশি নগরের নালা ও ড্রেন সংস্কারে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে বলে জানা যায়। অভিযোগ আছে, চসিক প্রতিবছর ঢাকঢোল পিটিয়ে খাল, নালা-নর্দমা থেকে মাটি উত্তোলন করে। এ ছাড়া ড্রেন ও নালা-নর্দমা পরিষ্কার রাখতে বলে। কিন্তু এখনো পর্যন্ত পানি চলাচলের অধিকাংশ ড্রেনই আবর্জনায় নাকাল। সঙ্গে আছে নালা-নর্দমা ও ড্রেন দখলের উৎসব। কিন্তু এসবের বিরুদ্ধে চসিক সরাসরি কোনো উদ্যোগ নেয় না। ড্রেন দিয়ে পানি চলাচল করতে না পারায় সৃষ্টি হয় জলাবদ্ধতা। জানা যায়, গত ২৪ মার্চ অনুষ্ঠিত চসিকের পস্নানিং সেলের ৪র্থ সভায় জলাবদ্ধতার কারণ ও করণীয় প্রসঙ্গে বিশেষজ্ঞদের নিয়ে আলোচনা হয়। বিশেষজ্ঞরা নগরে জলাবদ্ধতার উলেস্নখযোগ্য কিছু কারণ চিহ্নিত করেন। এর মধ্যে আছে- অস্বাভাবিক জোয়ারের পানি, পাহাড়ের পলি মাটিতে নালা-খাল ভরাট, খাল-নালার ধারণ ড়্গমতা কমে যাওয়া, নালা খালে টিএন্ডটি-গ্যাস- ওয়াসা-বিদ্যুৎ ইত্যাদির পাইপ দ্বারা স্বাভাবিক পানি চলাচল রূদ্ধ করা, খাল নালায় অবৈধ স্থাপনাসহ সকল প্রতিবন্ধকতা নিরসন, নতুন নতুন খাল খনন, খালের মুখে সস্নুইস গেইট নির্মাণ, বিভিন্ন সংস্থার সঙ্গে সমন্বয়হীনতা, বিদ্যমান খাল ও নালার ধারণ ড়্গমতা বৃদ্ধি, অবৈধ দখল উচ্ছেদ। কিন্তু বিশেষজ্ঞদের এ সব সুপারিশ বাসত্মবায়নের উদ্যোগ নেই চসিকের। চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের সহকারী প্রকৌশলী (যান্ত্রিক) সুদীপ বসাক বলেন, এবার বর্ষা মৌসুমের আগেই নগরীর খাল, নালা-নর্দমা, ড্রেনের প্রয়োজনীয় সংস্কার ও মাটি খনন কাজ করা হয়েছে। এসব কাজে দৈনিক অন্ত্মত ৬০০ শ্রমিক কাজ করেছেন। আশা করছি এ বছর নগরীতে অতীতের মত জলাবদ্ধতা হবে না।

ভারী বর্ষণ হলেও পানি সর্বোচ্চ এক থেকে দেড় ঘণ্টা থাকবে। তবে বৃষ্টির সময় যদি নগরে জোয়ারের পানি ঢুকে তা ভিন্ন কথা।


বিডি-প্রতিদিন/২০ জুন, ২০১৬/মাহবুব

এই বিভাগের আরও খবর
‘যেখানে বৈষম্য, সেখানেই হোক প্রতিবাদ’
‘যেখানে বৈষম্য, সেখানেই হোক প্রতিবাদ’
রাজধানীতে ছুরিকাঘাতে এক ব্যক্তিকে হত্যা
রাজধানীতে ছুরিকাঘাতে এক ব্যক্তিকে হত্যা
ঢাকার বায়ুদূষণ কিছুটা কমেছে
ঢাকার বায়ুদূষণ কিছুটা কমেছে
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ২০
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ২০
রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেফতার ২৩
রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেফতার ২৩
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ২১
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ২১
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ২২
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ২২
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ৩১
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ৩১
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ দর্শন পরিবারের ইফতার মাহফিল
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ দর্শন পরিবারের ইফতার মাহফিল
মধ্যরাতে ঢাকায় ঝড়-শিলাবৃষ্টি
মধ্যরাতে ঢাকায় ঝড়-শিলাবৃষ্টি
রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেফতার ৩২
রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেফতার ৩২
বিএমটিএ’র সভাপতি ইলিয়াছ, মহাসচিব শামীম
বিএমটিএ’র সভাপতি ইলিয়াছ, মহাসচিব শামীম
সর্বশেষ খবর
দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত
দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত

১৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন
ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন

৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার
টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্লাস্টিকমুক্ত ক্যাম্পাস গড়ার আহ্বান রিজওয়ানা হাসানের
প্লাস্টিকমুক্ত ক্যাম্পাস গড়ার আহ্বান রিজওয়ানা হাসানের

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভাড়া নিয়ে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, ১০ বাস ভাঙচুর
ভাড়া নিয়ে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, ১০ বাস ভাঙচুর

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় রিকশাচালকের আসনে পাকিস্তানি অভিনেতা
ঢাকার রাস্তায় রিকশাচালকের আসনে পাকিস্তানি অভিনেতা

১৫ মিনিট আগে | শোবিজ

মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি
চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু
রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়
সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্মকে রাজনীতিতে আনবেন না: ডা. জাহিদ
ধর্মকে রাজনীতিতে আনবেন না: ডা. জাহিদ

৩৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভাল ফলাফলের পাশাপাশি ভাল মানুষ হতে হবে : ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান
ভাল ফলাফলের পাশাপাশি ভাল মানুষ হতে হবে : ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১১ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ১২
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১১ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ১২

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘‌বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের প্রতিষ্ঠিত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে’
‘‌বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের প্রতিষ্ঠিত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে’

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

জাতি একটি সুষ্ঠু সুন্দর অবাধ নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: দুলু
জাতি একটি সুষ্ঠু সুন্দর অবাধ নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: দুলু

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লড়াই এখনো শেষ হয়নি : সেলিমা রহমান
লড়াই এখনো শেষ হয়নি : সেলিমা রহমান

৫২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মিরপুরে বিআরটিএ এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণ
মিরপুরে বিআরটিএ এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণ

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘আগামী নির্বাচনে নোয়াখালীর ৬টি আসন বিএনপিকে উপহার দেওয়া হবে’
‘আগামী নির্বাচনে নোয়াখালীর ৬টি আসন বিএনপিকে উপহার দেওয়া হবে’

৫২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

হাতিরঝিলে ককটেল বিস্ফোরণ, মোটরসাইকেলে আগুন
হাতিরঝিলে ককটেল বিস্ফোরণ, মোটরসাইকেলে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৩১ দফা রাষ্ট্রের পুনর্গঠনের সার্বজনীন নির্দেশনা: মনিরুল হক
৩১ দফা রাষ্ট্রের পুনর্গঠনের সার্বজনীন নির্দেশনা: মনিরুল হক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিলেটে বিপুল পরিমাণ মাদক ধ্বংস
সিলেটে বিপুল পরিমাণ মাদক ধ্বংস

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নারায়ণগঞ্জে প্রকাশ্যে গুলি, যুবক আহত
নারায়ণগঞ্জে প্রকাশ্যে গুলি, যুবক আহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নোয়াখালী বিভাগ হলে দেশের চিত্র পাল্টে যাবে : বরকত উল্লাহ বুলু
নোয়াখালী বিভাগ হলে দেশের চিত্র পাল্টে যাবে : বরকত উল্লাহ বুলু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফজলুর রহমান মেমোরিয়াল কলেজের দুই যুগ পূর্তিতে বর্ণাঢ্য আয়োজন
ফজলুর রহমান মেমোরিয়াল কলেজের দুই যুগ পূর্তিতে বর্ণাঢ্য আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে তাঁতী দলের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
সোনারগাঁয়ে তাঁতী দলের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নিরাপত্তার স্বার্থে’ জাবিতে রাত ১০টার পর যেকোনো অনুষ্ঠান নিষিদ্ধ
‘নিরাপত্তার স্বার্থে’ জাবিতে রাত ১০টার পর যেকোনো অনুষ্ঠান নিষিদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘ধানের শীষে ভোট দিয়ে দেশকে রক্ষা করুন’
‘ধানের শীষে ভোট দিয়ে দেশকে রক্ষা করুন’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় জামায়াতে ইসলামীর ওলামা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
মোংলায় জামায়াতে ইসলামীর ওলামা সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরাইলে দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষ, আহত ২০
সরাইলে দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষ, আহত ২০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে
আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা