শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৪০, সোমবার, ২০ জুন, ২০১৬

বৃষ্টি হলেই ডুবে ঢাকা-চট্টগ্রাম

তৈরি হয় যানজট, ভোগান্তির শেষ নেই
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা ও চট্টগ্রাম
অনলাইন ভার্সন
বৃষ্টি হলেই ডুবে ঢাকা-চট্টগ্রাম

বৃষ্টি হলেই ডুবে যায় রাজধানী ঢাকা ও বন্দরনগরী চট্টগ্রাম। হাঁটু থেকে কোমর পর্যন্ত পানি জমে রাস্তা ও  অলিগলিতে। বিঘ্ন ঘটে ব্যবসা-বাণিজ্যের। ভোগান্তিতে পড়েন শিক্ষার্থী, পথচারীসহ নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ। আর বৃষ্টিতে যেমন যানবাহন চলাচল বাধাগ্রস্ত হয়, তেমনি সৃষ্টি হয় তীব্র যানজটের। বিশেষ করে বর্ষা এলেই ভোগান্তির শেষ থাকে না ঢাকা ও চট্টগ্রামবাসীর। সামান্য বৃষ্টিতে রাস্তাঘাট পানিতে ডুবে যায়। ইঞ্জিনে পানি ঢুকে রাস্তায় অচল হয় সিএনজি অটোরিকশা ও প্রাইভেট কার। সব মিলিয়ে বর্ষাকালে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয় দুই নগরীর বাসিন্দাদের। এদিকে ঋতুচক্রে চলছে বর্ষাকাল। আর বর্ষা আসায় এই দুই নগরীর দুর্ভোগ এখন চরমে। বৃষ্টি হলেই রাস্তাঘাট যেমন থাকে পানিতে থই থই, তেমনি ময়লা-আবর্জনা যুক্ত হয়ে পানিও হয় বিষাক্ত। সামান্য বৃষ্টিতে বাসা থেকে বাইরে যাওয়া হয় কষ্টকর। শিক্ষার্থীদেরও ময়লা পানি মারিয়ে স্কুল-কলেজে যেতে হয়। এতে সৃষ্টি হয় নানা চর্মরোগ। সর্বশেষ সিটি করপোরেশন নির্বাচনের আগে নানা প্রতিশ্রুতি দিয়ে তিন মেয়র বছর পার করলেও ন্যূনতম কমেনি দুই নগরীর জলাবদ্ধতা। উন্নয়নের নামে শুধু বছর জুড়ে খোঁড়াখুঁড়ি চলে। কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হয় না।

বৃষ্টি হলেই হাঁটুপানি ঢাকায় : সামান্য বৃষ্টিতে রাজধানীর বেশির ভাগ এলাকার রাস্তা ডুবে যায় পানিতে। কোথাও কোথাও হাঁটুসমান, আবার কোথাও কোমর পর্যন্ত পানি হয়। রাস্তায় নামা অফিসগামীদের পড়তে হয় চরম দুর্ভোগে। গণপরিবহন সংকট পরিস্থিতিকে আরও নাজুক করে তোলে। বিশেষ করে বর্ষাকালে প্রতিনিয়তই বৃষ্টিতে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা হাঁটুপানিতে ডুবে যায়। ড্রেনেজ ব্যবস্থা পুরোপুরি ঠিক না থাকায় পানি নিষ্কাশনে সময় লাগে। জলাবদ্ধতার কারণে গণপরিবহনসহ সব ধরনের যানবাহন আটকে থাকে। সড়কের বেহাল দশাই এ পরিস্থিতির সৃষ্টি করেছে বলে অভিযোগ নগরবাসীর। মালিবাগ-শান্তিনগর, ইস্কাটন, আরামবাগ, মতিঝিল, মিরপুর, কাজীপাড়া, শেওড়াপাড়া, কালশী মোড়, বাড্ডা, নাখালপাড়াসহ বিভিন্ন জায়গায় বৃষ্টি হলেই পানি জমে থাকে। পূর্ব রামপুরা এলাকার কিছু গলিতে হাঁটুসমান পানি হয় সামান্য বৃষ্টিতেই। এ ছাড়া মোহাম্মদপুর বাসস্ট্যান্ড থেকে আসাদগেট পর্যন্ত সড়ক ও শেরশাহ্ সুরি সড়ক, তাজমহল রোড, হুমায়ুন রোড, নূরজাহান রোডে পানি জমে মাঝেমধ্যেই। অন্যদিকে মতিঝিল, দিলকুশা, গুলিস্তান, শান্তিনগর, মৌচাক, মালিবাগ, বেলি রোডের মতো তুলনামূলক উঁচু স্থানেও জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। বাদ থাকে না পুরান ঢাকা, ডেমরা থেকে টঙ্গী পর্যন্ত পূর্বাঞ্চলীয় এলাকা, বৃহত্তর মিরপুরও। সামান্য বৃষ্টি হলেই মতিঝিলে সোনালী ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের সামনে থেকে দৈনিক বাংলার মোড় পর্যন্ত পানি জমে থাকে। সাধারণ বীমা ভবনের সামনের রাস্তাসহ দিলকুশার বিভিন্ন এলাকা, গুলিস্তান পার্কের পাশের রাস্তা থেকে জয়কালী মন্দির পর্যন্ত পানিতে সয়লাব হয় সামান্য বৃষ্টিতে। একইভাবে বৃষ্টিতে তলিয়ে যায় পুরান ঢাকার লক্ষ্মীবাজার, শ্যামবাজার, সোয়ারীঘাট, পূর্বাঞ্চলীয় এলাকা মুগদাপাড়া, বাসাবো, সিপাহীবাগ, গোড়ান, রামপুরা। সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়, যাত্রাবাড়ী ফ্লাইওভারের নিচে ভাঙা ও খানাখন্দে ভরা রাস্তায় বৃষ্টি হলেই পানি জমে। তৈরি হয় মরণফাঁদ। কুড়িল বিশ্বরোড থেকে শুরু করে নতুন বাজার, শাহজাদপুর থেকে বাড্ডা পর্যন্ত প্রগতি সরণি সড়কে যানজট আর জলজট লাগে বৃষ্টি হলেই। একাকার খোঁড়াখুঁড়ির পাশাপাশি ড্রেনেজের রাস্তায় ফেলে রাখা ময়লাগুলো পানিতে ডুবে তৈরি হয় ভয়াবহ পরিস্থিতি। অবশ্য নতুনবাজার থেকে শাহজাদপুর সুবাস্তু নজর ভ্যালি টাওয়ার পর্যন্ত রাস্তার দুই পাশে খোঁড়াখুঁড়ির কারণে সব সময় যানজট লেগেই থাকে। পাঁচ মিনিটের রাস্তায় যেতে এক ঘণ্টাও লেগে যায়।

রিকশা-গাড়ির চাপে বেসামাল রাজধানী : ঈদের ১৫-১৬ দিন বাকি থাকতেই বৈধ-অবৈধ রিকশা ও গাড়ির চাপে নাকাল রাজধানীবাসী। ঈদ সামনে রেখে বাড়তি আয়ের আশায় আশপাশের জেলাগুলো থেকে অবৈধভাবে রাজধানীতে ঢুকছে বিপুলসংখ্যক সিএনজিচালিত অটোরিকশা, টেম্পো, পিকআপসহ বিভিন্ন যানবাহন। অন্যদিকে ঢাকার সড়কে রুট পারমিট ছাড়াই চলাচল করছে পাঁচ হাজারেরও বেশি সিএনজি অটোরিকশা ও প্রায় পাঁচ লাখ অবৈধ রিকশা। পাশাপাশি বৈধ গাড়ির সংখ্যা প্রতিদিনই বাড়ছে। গত ছয় মাসে বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটিতে (বিআরটিএ) নিবন্ধিত হয়ে ঢাকার রাস্তায় নেমেছে ৪০ হাজার ৫৩টি গাড়ি। নিবন্ধনের অপেক্ষায় রয়েছে আরও কয়েক হাজার। অতিরিক্ত গাড়ির চাপে ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা ভেঙে পড়ার উপক্রম হয়েছে। নগরীর ভিআইপি এলাকা থেকে শুরু করে অলিগলি—সর্বত্র ঘণ্টার পর ঘণ্টা যানজট লেগেই থাকছে। ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে রাজধানীবাসীকে।

চট্টগ্রামে বৃষ্টি হলেই নিম্নাঞ্চলে জলাবদ্ধতা : বৃষ্টি হলেই চট্টগ্রাম মহানগরের নিম্নাঞ্চলে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়। কোথাও হাঁটুসমান, কোথাও কোমর পর্যন্ত পানি জমে যায়। এ ছাড়া বৃষ্টির সময় জোয়ারের পানি প্রবেশ করলে মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘা হয় স্থানীয়দের। ফলে ব্যাহত হয় স্বাভাবিক জীবনযাত্রা। বিঘ্ন ঘটে ব্যবসা-বাণিজ্যে। ভোগান্তিতে পড়েন শিক্ষার্থী, পথচারীসহ নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ। গত সপ্তাহে টানা কয়েক দিনের ভারী বর্ষণে নগরের অনেক নিম্নাঞ্চলে জলাবদ্ধতা দেখা দেয়। পানি জমে যায় কিছু সড়ক, উপসড়ক, বাই লেনে। ডুবে যায় নালা-নর্দমা, ড্রেন। এতে চরম দুর্ভোগে পড়েন ওই সব এলাকার বাসিন্দারা। খোঁজ নিয়ে যায়, নগরীর বৃহত্তর বাকলিয়ার বিভিন্ন এলাকা, বহদ্দারহাট, মুরাদপুর, চাক্তাই, খাতুনগঞ্জ, ষোলশহর ২ নম্বর গেট থেকে মুরাদপুর, বাদুড়তলা, চান্দগাঁওয়ের বিভিন্ন ব্লক, চকবাজার, শুলকবহর, আগ্রাবাদ, বৃহত্তর হালিশহরসহ নগরের বিভিন্ন এলাকায় জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়। চসিকের প্রকৌশল বিভাগ সূত্রে জানা যায়, নগরীতে আছে ১৪৪ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের ১৭টি বড় খাল। এসব খালের শাখা-প্রশাখা আছে আরও অন্তত ১৭টি। এ ছাড়া নালা-নর্দমা আছে প্রায় ৪৮০ কিলোমিটার। প্রতিবছরই জলাবদ্ধতা দূর করতে নগরের খাল ও নালা-নর্দমা সংস্কার এবং মাটি খনন করা হয়। তবে এবার খাল সংস্কারের পাশাপাশি নগরের নালা ও ড্রেন সংস্কারে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে বলে জানা যায়। অভিযোগ আছে, চসিক প্রতিবছর ঢাকঢোল পিটিয়ে খাল, নালা-নর্দমা থেকে মাটি উত্তোলন করে। এ ছাড়া ড্রেন ও নালা-নর্দমা পরিষ্কার রাখতে বলে। কিন্তু এখনো পর্যন্ত পানি চলাচলের অধিকাংশ ড্রেনই আবর্জনায় নাকাল। সঙ্গে আছে নালা-নর্দমা ও ড্রেন দখলের উৎসব। কিন্তু এসবের বিরুদ্ধে চসিক সরাসরি কোনো উদ্যোগ নেয় না। ড্রেন দিয়ে পানি চলাচল করতে না পারায় সৃষ্টি হয় জলাবদ্ধতা। জানা যায়, গত ২৪ মার্চ অনুষ্ঠিত চসিকের পস্নানিং সেলের ৪র্থ সভায় জলাবদ্ধতার কারণ ও করণীয় প্রসঙ্গে বিশেষজ্ঞদের নিয়ে আলোচনা হয়। বিশেষজ্ঞরা নগরে জলাবদ্ধতার উলেস্নখযোগ্য কিছু কারণ চিহ্নিত করেন। এর মধ্যে আছে- অস্বাভাবিক জোয়ারের পানি, পাহাড়ের পলি মাটিতে নালা-খাল ভরাট, খাল-নালার ধারণ ড়্গমতা কমে যাওয়া, নালা খালে টিএন্ডটি-গ্যাস- ওয়াসা-বিদ্যুৎ ইত্যাদির পাইপ দ্বারা স্বাভাবিক পানি চলাচল রূদ্ধ করা, খাল নালায় অবৈধ স্থাপনাসহ সকল প্রতিবন্ধকতা নিরসন, নতুন নতুন খাল খনন, খালের মুখে সস্নুইস গেইট নির্মাণ, বিভিন্ন সংস্থার সঙ্গে সমন্বয়হীনতা, বিদ্যমান খাল ও নালার ধারণ ড়্গমতা বৃদ্ধি, অবৈধ দখল উচ্ছেদ। কিন্তু বিশেষজ্ঞদের এ সব সুপারিশ বাসত্মবায়নের উদ্যোগ নেই চসিকের। চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের সহকারী প্রকৌশলী (যান্ত্রিক) সুদীপ বসাক বলেন, এবার বর্ষা মৌসুমের আগেই নগরীর খাল, নালা-নর্দমা, ড্রেনের প্রয়োজনীয় সংস্কার ও মাটি খনন কাজ করা হয়েছে। এসব কাজে দৈনিক অন্ত্মত ৬০০ শ্রমিক কাজ করেছেন। আশা করছি এ বছর নগরীতে অতীতের মত জলাবদ্ধতা হবে না।

ভারী বর্ষণ হলেও পানি সর্বোচ্চ এক থেকে দেড় ঘণ্টা থাকবে। তবে বৃষ্টির সময় যদি নগরে জোয়ারের পানি ঢুকে তা ভিন্ন কথা।


বিডি-প্রতিদিন/২০ জুন, ২০১৬/মাহবুব

এই বিভাগের আরও খবর
‘যেখানে বৈষম্য, সেখানেই হোক প্রতিবাদ’
‘যেখানে বৈষম্য, সেখানেই হোক প্রতিবাদ’
রাজধানীতে ছুরিকাঘাতে এক ব্যক্তিকে হত্যা
রাজধানীতে ছুরিকাঘাতে এক ব্যক্তিকে হত্যা
ঢাকার বায়ুদূষণ কিছুটা কমেছে
ঢাকার বায়ুদূষণ কিছুটা কমেছে
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ২০
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ২০
রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেফতার ২৩
রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেফতার ২৩
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ২১
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ২১
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ২২
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ২২
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ৩১
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ৩১
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ দর্শন পরিবারের ইফতার মাহফিল
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ দর্শন পরিবারের ইফতার মাহফিল
মধ্যরাতে ঢাকায় ঝড়-শিলাবৃষ্টি
মধ্যরাতে ঢাকায় ঝড়-শিলাবৃষ্টি
রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেফতার ৩২
রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেফতার ৩২
বিএমটিএ’র সভাপতি ইলিয়াছ, মহাসচিব শামীম
বিএমটিএ’র সভাপতি ইলিয়াছ, মহাসচিব শামীম
সর্বশেষ খবর
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা