শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৪০, সোমবার, ২০ জুন, ২০১৬

বৃষ্টি হলেই ডুবে ঢাকা-চট্টগ্রাম

তৈরি হয় যানজট, ভোগান্তির শেষ নেই
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা ও চট্টগ্রাম
অনলাইন ভার্সন
বৃষ্টি হলেই ডুবে ঢাকা-চট্টগ্রাম

বৃষ্টি হলেই ডুবে যায় রাজধানী ঢাকা ও বন্দরনগরী চট্টগ্রাম। হাঁটু থেকে কোমর পর্যন্ত পানি জমে রাস্তা ও  অলিগলিতে। বিঘ্ন ঘটে ব্যবসা-বাণিজ্যের। ভোগান্তিতে পড়েন শিক্ষার্থী, পথচারীসহ নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ। আর বৃষ্টিতে যেমন যানবাহন চলাচল বাধাগ্রস্ত হয়, তেমনি সৃষ্টি হয় তীব্র যানজটের। বিশেষ করে বর্ষা এলেই ভোগান্তির শেষ থাকে না ঢাকা ও চট্টগ্রামবাসীর। সামান্য বৃষ্টিতে রাস্তাঘাট পানিতে ডুবে যায়। ইঞ্জিনে পানি ঢুকে রাস্তায় অচল হয় সিএনজি অটোরিকশা ও প্রাইভেট কার। সব মিলিয়ে বর্ষাকালে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয় দুই নগরীর বাসিন্দাদের। এদিকে ঋতুচক্রে চলছে বর্ষাকাল। আর বর্ষা আসায় এই দুই নগরীর দুর্ভোগ এখন চরমে। বৃষ্টি হলেই রাস্তাঘাট যেমন থাকে পানিতে থই থই, তেমনি ময়লা-আবর্জনা যুক্ত হয়ে পানিও হয় বিষাক্ত। সামান্য বৃষ্টিতে বাসা থেকে বাইরে যাওয়া হয় কষ্টকর। শিক্ষার্থীদেরও ময়লা পানি মারিয়ে স্কুল-কলেজে যেতে হয়। এতে সৃষ্টি হয় নানা চর্মরোগ। সর্বশেষ সিটি করপোরেশন নির্বাচনের আগে নানা প্রতিশ্রুতি দিয়ে তিন মেয়র বছর পার করলেও ন্যূনতম কমেনি দুই নগরীর জলাবদ্ধতা। উন্নয়নের নামে শুধু বছর জুড়ে খোঁড়াখুঁড়ি চলে। কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হয় না।

বৃষ্টি হলেই হাঁটুপানি ঢাকায় : সামান্য বৃষ্টিতে রাজধানীর বেশির ভাগ এলাকার রাস্তা ডুবে যায় পানিতে। কোথাও কোথাও হাঁটুসমান, আবার কোথাও কোমর পর্যন্ত পানি হয়। রাস্তায় নামা অফিসগামীদের পড়তে হয় চরম দুর্ভোগে। গণপরিবহন সংকট পরিস্থিতিকে আরও নাজুক করে তোলে। বিশেষ করে বর্ষাকালে প্রতিনিয়তই বৃষ্টিতে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা হাঁটুপানিতে ডুবে যায়। ড্রেনেজ ব্যবস্থা পুরোপুরি ঠিক না থাকায় পানি নিষ্কাশনে সময় লাগে। জলাবদ্ধতার কারণে গণপরিবহনসহ সব ধরনের যানবাহন আটকে থাকে। সড়কের বেহাল দশাই এ পরিস্থিতির সৃষ্টি করেছে বলে অভিযোগ নগরবাসীর। মালিবাগ-শান্তিনগর, ইস্কাটন, আরামবাগ, মতিঝিল, মিরপুর, কাজীপাড়া, শেওড়াপাড়া, কালশী মোড়, বাড্ডা, নাখালপাড়াসহ বিভিন্ন জায়গায় বৃষ্টি হলেই পানি জমে থাকে। পূর্ব রামপুরা এলাকার কিছু গলিতে হাঁটুসমান পানি হয় সামান্য বৃষ্টিতেই। এ ছাড়া মোহাম্মদপুর বাসস্ট্যান্ড থেকে আসাদগেট পর্যন্ত সড়ক ও শেরশাহ্ সুরি সড়ক, তাজমহল রোড, হুমায়ুন রোড, নূরজাহান রোডে পানি জমে মাঝেমধ্যেই। অন্যদিকে মতিঝিল, দিলকুশা, গুলিস্তান, শান্তিনগর, মৌচাক, মালিবাগ, বেলি রোডের মতো তুলনামূলক উঁচু স্থানেও জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। বাদ থাকে না পুরান ঢাকা, ডেমরা থেকে টঙ্গী পর্যন্ত পূর্বাঞ্চলীয় এলাকা, বৃহত্তর মিরপুরও। সামান্য বৃষ্টি হলেই মতিঝিলে সোনালী ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের সামনে থেকে দৈনিক বাংলার মোড় পর্যন্ত পানি জমে থাকে। সাধারণ বীমা ভবনের সামনের রাস্তাসহ দিলকুশার বিভিন্ন এলাকা, গুলিস্তান পার্কের পাশের রাস্তা থেকে জয়কালী মন্দির পর্যন্ত পানিতে সয়লাব হয় সামান্য বৃষ্টিতে। একইভাবে বৃষ্টিতে তলিয়ে যায় পুরান ঢাকার লক্ষ্মীবাজার, শ্যামবাজার, সোয়ারীঘাট, পূর্বাঞ্চলীয় এলাকা মুগদাপাড়া, বাসাবো, সিপাহীবাগ, গোড়ান, রামপুরা। সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়, যাত্রাবাড়ী ফ্লাইওভারের নিচে ভাঙা ও খানাখন্দে ভরা রাস্তায় বৃষ্টি হলেই পানি জমে। তৈরি হয় মরণফাঁদ। কুড়িল বিশ্বরোড থেকে শুরু করে নতুন বাজার, শাহজাদপুর থেকে বাড্ডা পর্যন্ত প্রগতি সরণি সড়কে যানজট আর জলজট লাগে বৃষ্টি হলেই। একাকার খোঁড়াখুঁড়ির পাশাপাশি ড্রেনেজের রাস্তায় ফেলে রাখা ময়লাগুলো পানিতে ডুবে তৈরি হয় ভয়াবহ পরিস্থিতি। অবশ্য নতুনবাজার থেকে শাহজাদপুর সুবাস্তু নজর ভ্যালি টাওয়ার পর্যন্ত রাস্তার দুই পাশে খোঁড়াখুঁড়ির কারণে সব সময় যানজট লেগেই থাকে। পাঁচ মিনিটের রাস্তায় যেতে এক ঘণ্টাও লেগে যায়।

রিকশা-গাড়ির চাপে বেসামাল রাজধানী : ঈদের ১৫-১৬ দিন বাকি থাকতেই বৈধ-অবৈধ রিকশা ও গাড়ির চাপে নাকাল রাজধানীবাসী। ঈদ সামনে রেখে বাড়তি আয়ের আশায় আশপাশের জেলাগুলো থেকে অবৈধভাবে রাজধানীতে ঢুকছে বিপুলসংখ্যক সিএনজিচালিত অটোরিকশা, টেম্পো, পিকআপসহ বিভিন্ন যানবাহন। অন্যদিকে ঢাকার সড়কে রুট পারমিট ছাড়াই চলাচল করছে পাঁচ হাজারেরও বেশি সিএনজি অটোরিকশা ও প্রায় পাঁচ লাখ অবৈধ রিকশা। পাশাপাশি বৈধ গাড়ির সংখ্যা প্রতিদিনই বাড়ছে। গত ছয় মাসে বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটিতে (বিআরটিএ) নিবন্ধিত হয়ে ঢাকার রাস্তায় নেমেছে ৪০ হাজার ৫৩টি গাড়ি। নিবন্ধনের অপেক্ষায় রয়েছে আরও কয়েক হাজার। অতিরিক্ত গাড়ির চাপে ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা ভেঙে পড়ার উপক্রম হয়েছে। নগরীর ভিআইপি এলাকা থেকে শুরু করে অলিগলি—সর্বত্র ঘণ্টার পর ঘণ্টা যানজট লেগেই থাকছে। ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে রাজধানীবাসীকে।

চট্টগ্রামে বৃষ্টি হলেই নিম্নাঞ্চলে জলাবদ্ধতা : বৃষ্টি হলেই চট্টগ্রাম মহানগরের নিম্নাঞ্চলে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়। কোথাও হাঁটুসমান, কোথাও কোমর পর্যন্ত পানি জমে যায়। এ ছাড়া বৃষ্টির সময় জোয়ারের পানি প্রবেশ করলে মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘা হয় স্থানীয়দের। ফলে ব্যাহত হয় স্বাভাবিক জীবনযাত্রা। বিঘ্ন ঘটে ব্যবসা-বাণিজ্যে। ভোগান্তিতে পড়েন শিক্ষার্থী, পথচারীসহ নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ। গত সপ্তাহে টানা কয়েক দিনের ভারী বর্ষণে নগরের অনেক নিম্নাঞ্চলে জলাবদ্ধতা দেখা দেয়। পানি জমে যায় কিছু সড়ক, উপসড়ক, বাই লেনে। ডুবে যায় নালা-নর্দমা, ড্রেন। এতে চরম দুর্ভোগে পড়েন ওই সব এলাকার বাসিন্দারা। খোঁজ নিয়ে যায়, নগরীর বৃহত্তর বাকলিয়ার বিভিন্ন এলাকা, বহদ্দারহাট, মুরাদপুর, চাক্তাই, খাতুনগঞ্জ, ষোলশহর ২ নম্বর গেট থেকে মুরাদপুর, বাদুড়তলা, চান্দগাঁওয়ের বিভিন্ন ব্লক, চকবাজার, শুলকবহর, আগ্রাবাদ, বৃহত্তর হালিশহরসহ নগরের বিভিন্ন এলাকায় জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়। চসিকের প্রকৌশল বিভাগ সূত্রে জানা যায়, নগরীতে আছে ১৪৪ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের ১৭টি বড় খাল। এসব খালের শাখা-প্রশাখা আছে আরও অন্তত ১৭টি। এ ছাড়া নালা-নর্দমা আছে প্রায় ৪৮০ কিলোমিটার। প্রতিবছরই জলাবদ্ধতা দূর করতে নগরের খাল ও নালা-নর্দমা সংস্কার এবং মাটি খনন করা হয়। তবে এবার খাল সংস্কারের পাশাপাশি নগরের নালা ও ড্রেন সংস্কারে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে বলে জানা যায়। অভিযোগ আছে, চসিক প্রতিবছর ঢাকঢোল পিটিয়ে খাল, নালা-নর্দমা থেকে মাটি উত্তোলন করে। এ ছাড়া ড্রেন ও নালা-নর্দমা পরিষ্কার রাখতে বলে। কিন্তু এখনো পর্যন্ত পানি চলাচলের অধিকাংশ ড্রেনই আবর্জনায় নাকাল। সঙ্গে আছে নালা-নর্দমা ও ড্রেন দখলের উৎসব। কিন্তু এসবের বিরুদ্ধে চসিক সরাসরি কোনো উদ্যোগ নেয় না। ড্রেন দিয়ে পানি চলাচল করতে না পারায় সৃষ্টি হয় জলাবদ্ধতা। জানা যায়, গত ২৪ মার্চ অনুষ্ঠিত চসিকের পস্নানিং সেলের ৪র্থ সভায় জলাবদ্ধতার কারণ ও করণীয় প্রসঙ্গে বিশেষজ্ঞদের নিয়ে আলোচনা হয়। বিশেষজ্ঞরা নগরে জলাবদ্ধতার উলেস্নখযোগ্য কিছু কারণ চিহ্নিত করেন। এর মধ্যে আছে- অস্বাভাবিক জোয়ারের পানি, পাহাড়ের পলি মাটিতে নালা-খাল ভরাট, খাল-নালার ধারণ ড়্গমতা কমে যাওয়া, নালা খালে টিএন্ডটি-গ্যাস- ওয়াসা-বিদ্যুৎ ইত্যাদির পাইপ দ্বারা স্বাভাবিক পানি চলাচল রূদ্ধ করা, খাল নালায় অবৈধ স্থাপনাসহ সকল প্রতিবন্ধকতা নিরসন, নতুন নতুন খাল খনন, খালের মুখে সস্নুইস গেইট নির্মাণ, বিভিন্ন সংস্থার সঙ্গে সমন্বয়হীনতা, বিদ্যমান খাল ও নালার ধারণ ড়্গমতা বৃদ্ধি, অবৈধ দখল উচ্ছেদ। কিন্তু বিশেষজ্ঞদের এ সব সুপারিশ বাসত্মবায়নের উদ্যোগ নেই চসিকের। চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের সহকারী প্রকৌশলী (যান্ত্রিক) সুদীপ বসাক বলেন, এবার বর্ষা মৌসুমের আগেই নগরীর খাল, নালা-নর্দমা, ড্রেনের প্রয়োজনীয় সংস্কার ও মাটি খনন কাজ করা হয়েছে। এসব কাজে দৈনিক অন্ত্মত ৬০০ শ্রমিক কাজ করেছেন। আশা করছি এ বছর নগরীতে অতীতের মত জলাবদ্ধতা হবে না।

ভারী বর্ষণ হলেও পানি সর্বোচ্চ এক থেকে দেড় ঘণ্টা থাকবে। তবে বৃষ্টির সময় যদি নগরে জোয়ারের পানি ঢুকে তা ভিন্ন কথা।


বিডি-প্রতিদিন/২০ জুন, ২০১৬/মাহবুব

এই বিভাগের আরও খবর
‘যেখানে বৈষম্য, সেখানেই হোক প্রতিবাদ’
‘যেখানে বৈষম্য, সেখানেই হোক প্রতিবাদ’
রাজধানীতে ছুরিকাঘাতে এক ব্যক্তিকে হত্যা
রাজধানীতে ছুরিকাঘাতে এক ব্যক্তিকে হত্যা
ঢাকার বায়ুদূষণ কিছুটা কমেছে
ঢাকার বায়ুদূষণ কিছুটা কমেছে
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ২০
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ২০
রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেফতার ২৩
রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেফতার ২৩
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ২১
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ২১
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ২২
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ২২
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ৩১
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ৩১
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ দর্শন পরিবারের ইফতার মাহফিল
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ দর্শন পরিবারের ইফতার মাহফিল
মধ্যরাতে ঢাকায় ঝড়-শিলাবৃষ্টি
মধ্যরাতে ঢাকায় ঝড়-শিলাবৃষ্টি
রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেফতার ৩২
রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেফতার ৩২
বিএমটিএ’র সভাপতি ইলিয়াছ, মহাসচিব শামীম
বিএমটিএ’র সভাপতি ইলিয়াছ, মহাসচিব শামীম
সর্বশেষ খবর
ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি বাঁধন ১০ দিনের রিমান্ডে
ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি বাঁধন ১০ দিনের রিমান্ডে

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ
গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ

৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঠাকুরগাঁওয়ে মাদকবিরোধী ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
ঠাকুরগাঁওয়ে মাদকবিরোধী ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে অটোরিকশার ধাক্কা, প্রাণ গেল নারীর
দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে অটোরিকশার ধাক্কা, প্রাণ গেল নারীর

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চকরিয়ায় ৮০ হাজার ইয়াবাসহ তিন কারবারি গ্রেপ্তার
চকরিয়ায় ৮০ হাজার ইয়াবাসহ তিন কারবারি গ্রেপ্তার

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানের কাছে পারমাণবিক প্ল্যান বিক্রির চেষ্টা ভারতীয় ভুয়া বিজ্ঞানীর
ইরানের কাছে পারমাণবিক প্ল্যান বিক্রির চেষ্টা ভারতীয় ভুয়া বিজ্ঞানীর

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে জঙ্গল থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
টাঙ্গাইলে জঙ্গল থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হন্ডুরাসের জালে ব্রাজিলের ৭ গোল
হন্ডুরাসের জালে ব্রাজিলের ৭ গোল

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টাঙ্গাইলে ব্যবসায়ীর ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন
টাঙ্গাইলে ব্যবসায়ীর ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শহীদ জিয়া মেডিকেল কলেজের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
শহীদ জিয়া মেডিকেল কলেজের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৩৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তানের সঙ্গে হাত মেলাতে বাধা দেবে না হকি ইন্ডিয়া
পাকিস্তানের সঙ্গে হাত মেলাতে বাধা দেবে না হকি ইন্ডিয়া

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানবাধিকার রাষ্ট্রীয় স্বৈরাচার থেকে সুরক্ষা দেয়: কাদের গনি চৌধুরী
মানবাধিকার রাষ্ট্রীয় স্বৈরাচার থেকে সুরক্ষা দেয়: কাদের গনি চৌধুরী

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ
‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

টঙ্গী পাইলট স্কুল অ্যান্ড গার্লস কলেজের শিক্ষককে কারণ দর্শানো নোটিশ
টঙ্গী পাইলট স্কুল অ্যান্ড গার্লস কলেজের শিক্ষককে কারণ দর্শানো নোটিশ

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ডিসেম্বরে খুলছে গোমা সেতু
ডিসেম্বরে খুলছে গোমা সেতু

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুণ্যস্নানের মধ্য দিয়ে দুবলার চরে শেষ হলো ঐতিহ্যবাহী রাস উৎসব
পুণ্যস্নানের মধ্য দিয়ে দুবলার চরে শেষ হলো ঐতিহ্যবাহী রাস উৎসব

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল
ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘‌‌নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র খড়কুটোর মত ভেসে যাবে’
‘‌‌নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র খড়কুটোর মত ভেসে যাবে’

৫৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইবতেদায়ি মাদ্রাসা জাতীয়করণ না করলে লাগাতার আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
ইবতেদায়ি মাদ্রাসা জাতীয়করণ না করলে লাগাতার আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটে ব্যবসায়ী ও গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
বাগেরহাটে ব্যবসায়ী ও গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা
নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিউজিল্যান্ডে জয় দিয়ে সিরিজ শুরু করল ক্যারিবীয়রা
নিউজিল্যান্ডে জয় দিয়ে সিরিজ শুরু করল ক্যারিবীয়রা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৯৯৯ নম্বর ক্লোন করে প্রতারণার অভিযোগ, সতর্ক থাকার আহ্বান পুলিশের
৯৯৯ নম্বর ক্লোন করে প্রতারণার অভিযোগ, সতর্ক থাকার আহ্বান পুলিশের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পুজো করলেই পুরোহিতকে লাখ টাকা’, স্ত্রীর মন্তব্যে ক্ষমা চাইলেন গোবিন্দা
‘পুজো করলেই পুরোহিতকে লাখ টাকা’, স্ত্রীর মন্তব্যে ক্ষমা চাইলেন গোবিন্দা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পদ হারালেন এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতা
পদ হারালেন এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পশ্চিম তীরে এক মাসেই ২৩৫০টি ইসরায়েলি হামলা: রিপোর্ট
পশ্চিম তীরে এক মাসেই ২৩৫০টি ইসরায়েলি হামলা: রিপোর্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের কাছে তৃতীয় ওয়ানডেতে হারল যুবারা
আফগানিস্তানের কাছে তৃতীয় ওয়ানডেতে হারল যুবারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি
যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির প্রতিনিধি দলের সঙ্গে নেদারল্যান্ডসের রাষ্ট্রদূত বোরিসের সাক্ষাৎ
বিএনপির প্রতিনিধি দলের সঙ্গে নেদারল্যান্ডসের রাষ্ট্রদূত বোরিসের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাবনার ভাঙ্গুড়ায় সার সংকটে বিপাকে কৃষক, রাস্তায় বিক্ষোভ
পাবনার ভাঙ্গুড়ায় সার সংকটে বিপাকে কৃষক, রাস্তায় বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত
দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান
শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল
পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল
জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়
পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি
তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক
পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে ধানের শীষ পেলেন বিএনপির তিন শীর্ষ নেতার উত্তরাধিকারী
চট্টগ্রামে ধানের শীষ পেলেন বিএনপির তিন শীর্ষ নেতার উত্তরাধিকারী

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান
বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল
২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল

দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা
পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা

মাঠে ময়দানে

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস
পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

সম্পর্ক যাচাইয়ে আসছে নতুন পদ্ধতি
সম্পর্ক যাচাইয়ে আসছে নতুন পদ্ধতি

খবর

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা