শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৪০, সোমবার, ২০ জুন, ২০১৬

বৃষ্টি হলেই ডুবে ঢাকা-চট্টগ্রাম

তৈরি হয় যানজট, ভোগান্তির শেষ নেই
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা ও চট্টগ্রাম
অনলাইন ভার্সন
বৃষ্টি হলেই ডুবে ঢাকা-চট্টগ্রাম

বৃষ্টি হলেই ডুবে যায় রাজধানী ঢাকা ও বন্দরনগরী চট্টগ্রাম। হাঁটু থেকে কোমর পর্যন্ত পানি জমে রাস্তা ও  অলিগলিতে। বিঘ্ন ঘটে ব্যবসা-বাণিজ্যের। ভোগান্তিতে পড়েন শিক্ষার্থী, পথচারীসহ নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ। আর বৃষ্টিতে যেমন যানবাহন চলাচল বাধাগ্রস্ত হয়, তেমনি সৃষ্টি হয় তীব্র যানজটের। বিশেষ করে বর্ষা এলেই ভোগান্তির শেষ থাকে না ঢাকা ও চট্টগ্রামবাসীর। সামান্য বৃষ্টিতে রাস্তাঘাট পানিতে ডুবে যায়। ইঞ্জিনে পানি ঢুকে রাস্তায় অচল হয় সিএনজি অটোরিকশা ও প্রাইভেট কার। সব মিলিয়ে বর্ষাকালে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয় দুই নগরীর বাসিন্দাদের। এদিকে ঋতুচক্রে চলছে বর্ষাকাল। আর বর্ষা আসায় এই দুই নগরীর দুর্ভোগ এখন চরমে। বৃষ্টি হলেই রাস্তাঘাট যেমন থাকে পানিতে থই থই, তেমনি ময়লা-আবর্জনা যুক্ত হয়ে পানিও হয় বিষাক্ত। সামান্য বৃষ্টিতে বাসা থেকে বাইরে যাওয়া হয় কষ্টকর। শিক্ষার্থীদেরও ময়লা পানি মারিয়ে স্কুল-কলেজে যেতে হয়। এতে সৃষ্টি হয় নানা চর্মরোগ। সর্বশেষ সিটি করপোরেশন নির্বাচনের আগে নানা প্রতিশ্রুতি দিয়ে তিন মেয়র বছর পার করলেও ন্যূনতম কমেনি দুই নগরীর জলাবদ্ধতা। উন্নয়নের নামে শুধু বছর জুড়ে খোঁড়াখুঁড়ি চলে। কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হয় না।

বৃষ্টি হলেই হাঁটুপানি ঢাকায় : সামান্য বৃষ্টিতে রাজধানীর বেশির ভাগ এলাকার রাস্তা ডুবে যায় পানিতে। কোথাও কোথাও হাঁটুসমান, আবার কোথাও কোমর পর্যন্ত পানি হয়। রাস্তায় নামা অফিসগামীদের পড়তে হয় চরম দুর্ভোগে। গণপরিবহন সংকট পরিস্থিতিকে আরও নাজুক করে তোলে। বিশেষ করে বর্ষাকালে প্রতিনিয়তই বৃষ্টিতে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা হাঁটুপানিতে ডুবে যায়। ড্রেনেজ ব্যবস্থা পুরোপুরি ঠিক না থাকায় পানি নিষ্কাশনে সময় লাগে। জলাবদ্ধতার কারণে গণপরিবহনসহ সব ধরনের যানবাহন আটকে থাকে। সড়কের বেহাল দশাই এ পরিস্থিতির সৃষ্টি করেছে বলে অভিযোগ নগরবাসীর। মালিবাগ-শান্তিনগর, ইস্কাটন, আরামবাগ, মতিঝিল, মিরপুর, কাজীপাড়া, শেওড়াপাড়া, কালশী মোড়, বাড্ডা, নাখালপাড়াসহ বিভিন্ন জায়গায় বৃষ্টি হলেই পানি জমে থাকে। পূর্ব রামপুরা এলাকার কিছু গলিতে হাঁটুসমান পানি হয় সামান্য বৃষ্টিতেই। এ ছাড়া মোহাম্মদপুর বাসস্ট্যান্ড থেকে আসাদগেট পর্যন্ত সড়ক ও শেরশাহ্ সুরি সড়ক, তাজমহল রোড, হুমায়ুন রোড, নূরজাহান রোডে পানি জমে মাঝেমধ্যেই। অন্যদিকে মতিঝিল, দিলকুশা, গুলিস্তান, শান্তিনগর, মৌচাক, মালিবাগ, বেলি রোডের মতো তুলনামূলক উঁচু স্থানেও জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। বাদ থাকে না পুরান ঢাকা, ডেমরা থেকে টঙ্গী পর্যন্ত পূর্বাঞ্চলীয় এলাকা, বৃহত্তর মিরপুরও। সামান্য বৃষ্টি হলেই মতিঝিলে সোনালী ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের সামনে থেকে দৈনিক বাংলার মোড় পর্যন্ত পানি জমে থাকে। সাধারণ বীমা ভবনের সামনের রাস্তাসহ দিলকুশার বিভিন্ন এলাকা, গুলিস্তান পার্কের পাশের রাস্তা থেকে জয়কালী মন্দির পর্যন্ত পানিতে সয়লাব হয় সামান্য বৃষ্টিতে। একইভাবে বৃষ্টিতে তলিয়ে যায় পুরান ঢাকার লক্ষ্মীবাজার, শ্যামবাজার, সোয়ারীঘাট, পূর্বাঞ্চলীয় এলাকা মুগদাপাড়া, বাসাবো, সিপাহীবাগ, গোড়ান, রামপুরা। সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়, যাত্রাবাড়ী ফ্লাইওভারের নিচে ভাঙা ও খানাখন্দে ভরা রাস্তায় বৃষ্টি হলেই পানি জমে। তৈরি হয় মরণফাঁদ। কুড়িল বিশ্বরোড থেকে শুরু করে নতুন বাজার, শাহজাদপুর থেকে বাড্ডা পর্যন্ত প্রগতি সরণি সড়কে যানজট আর জলজট লাগে বৃষ্টি হলেই। একাকার খোঁড়াখুঁড়ির পাশাপাশি ড্রেনেজের রাস্তায় ফেলে রাখা ময়লাগুলো পানিতে ডুবে তৈরি হয় ভয়াবহ পরিস্থিতি। অবশ্য নতুনবাজার থেকে শাহজাদপুর সুবাস্তু নজর ভ্যালি টাওয়ার পর্যন্ত রাস্তার দুই পাশে খোঁড়াখুঁড়ির কারণে সব সময় যানজট লেগেই থাকে। পাঁচ মিনিটের রাস্তায় যেতে এক ঘণ্টাও লেগে যায়।

রিকশা-গাড়ির চাপে বেসামাল রাজধানী : ঈদের ১৫-১৬ দিন বাকি থাকতেই বৈধ-অবৈধ রিকশা ও গাড়ির চাপে নাকাল রাজধানীবাসী। ঈদ সামনে রেখে বাড়তি আয়ের আশায় আশপাশের জেলাগুলো থেকে অবৈধভাবে রাজধানীতে ঢুকছে বিপুলসংখ্যক সিএনজিচালিত অটোরিকশা, টেম্পো, পিকআপসহ বিভিন্ন যানবাহন। অন্যদিকে ঢাকার সড়কে রুট পারমিট ছাড়াই চলাচল করছে পাঁচ হাজারেরও বেশি সিএনজি অটোরিকশা ও প্রায় পাঁচ লাখ অবৈধ রিকশা। পাশাপাশি বৈধ গাড়ির সংখ্যা প্রতিদিনই বাড়ছে। গত ছয় মাসে বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটিতে (বিআরটিএ) নিবন্ধিত হয়ে ঢাকার রাস্তায় নেমেছে ৪০ হাজার ৫৩টি গাড়ি। নিবন্ধনের অপেক্ষায় রয়েছে আরও কয়েক হাজার। অতিরিক্ত গাড়ির চাপে ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা ভেঙে পড়ার উপক্রম হয়েছে। নগরীর ভিআইপি এলাকা থেকে শুরু করে অলিগলি—সর্বত্র ঘণ্টার পর ঘণ্টা যানজট লেগেই থাকছে। ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে রাজধানীবাসীকে।

চট্টগ্রামে বৃষ্টি হলেই নিম্নাঞ্চলে জলাবদ্ধতা : বৃষ্টি হলেই চট্টগ্রাম মহানগরের নিম্নাঞ্চলে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়। কোথাও হাঁটুসমান, কোথাও কোমর পর্যন্ত পানি জমে যায়। এ ছাড়া বৃষ্টির সময় জোয়ারের পানি প্রবেশ করলে মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘা হয় স্থানীয়দের। ফলে ব্যাহত হয় স্বাভাবিক জীবনযাত্রা। বিঘ্ন ঘটে ব্যবসা-বাণিজ্যে। ভোগান্তিতে পড়েন শিক্ষার্থী, পথচারীসহ নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ। গত সপ্তাহে টানা কয়েক দিনের ভারী বর্ষণে নগরের অনেক নিম্নাঞ্চলে জলাবদ্ধতা দেখা দেয়। পানি জমে যায় কিছু সড়ক, উপসড়ক, বাই লেনে। ডুবে যায় নালা-নর্দমা, ড্রেন। এতে চরম দুর্ভোগে পড়েন ওই সব এলাকার বাসিন্দারা। খোঁজ নিয়ে যায়, নগরীর বৃহত্তর বাকলিয়ার বিভিন্ন এলাকা, বহদ্দারহাট, মুরাদপুর, চাক্তাই, খাতুনগঞ্জ, ষোলশহর ২ নম্বর গেট থেকে মুরাদপুর, বাদুড়তলা, চান্দগাঁওয়ের বিভিন্ন ব্লক, চকবাজার, শুলকবহর, আগ্রাবাদ, বৃহত্তর হালিশহরসহ নগরের বিভিন্ন এলাকায় জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়। চসিকের প্রকৌশল বিভাগ সূত্রে জানা যায়, নগরীতে আছে ১৪৪ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের ১৭টি বড় খাল। এসব খালের শাখা-প্রশাখা আছে আরও অন্তত ১৭টি। এ ছাড়া নালা-নর্দমা আছে প্রায় ৪৮০ কিলোমিটার। প্রতিবছরই জলাবদ্ধতা দূর করতে নগরের খাল ও নালা-নর্দমা সংস্কার এবং মাটি খনন করা হয়। তবে এবার খাল সংস্কারের পাশাপাশি নগরের নালা ও ড্রেন সংস্কারে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে বলে জানা যায়। অভিযোগ আছে, চসিক প্রতিবছর ঢাকঢোল পিটিয়ে খাল, নালা-নর্দমা থেকে মাটি উত্তোলন করে। এ ছাড়া ড্রেন ও নালা-নর্দমা পরিষ্কার রাখতে বলে। কিন্তু এখনো পর্যন্ত পানি চলাচলের অধিকাংশ ড্রেনই আবর্জনায় নাকাল। সঙ্গে আছে নালা-নর্দমা ও ড্রেন দখলের উৎসব। কিন্তু এসবের বিরুদ্ধে চসিক সরাসরি কোনো উদ্যোগ নেয় না। ড্রেন দিয়ে পানি চলাচল করতে না পারায় সৃষ্টি হয় জলাবদ্ধতা। জানা যায়, গত ২৪ মার্চ অনুষ্ঠিত চসিকের পস্নানিং সেলের ৪র্থ সভায় জলাবদ্ধতার কারণ ও করণীয় প্রসঙ্গে বিশেষজ্ঞদের নিয়ে আলোচনা হয়। বিশেষজ্ঞরা নগরে জলাবদ্ধতার উলেস্নখযোগ্য কিছু কারণ চিহ্নিত করেন। এর মধ্যে আছে- অস্বাভাবিক জোয়ারের পানি, পাহাড়ের পলি মাটিতে নালা-খাল ভরাট, খাল-নালার ধারণ ড়্গমতা কমে যাওয়া, নালা খালে টিএন্ডটি-গ্যাস- ওয়াসা-বিদ্যুৎ ইত্যাদির পাইপ দ্বারা স্বাভাবিক পানি চলাচল রূদ্ধ করা, খাল নালায় অবৈধ স্থাপনাসহ সকল প্রতিবন্ধকতা নিরসন, নতুন নতুন খাল খনন, খালের মুখে সস্নুইস গেইট নির্মাণ, বিভিন্ন সংস্থার সঙ্গে সমন্বয়হীনতা, বিদ্যমান খাল ও নালার ধারণ ড়্গমতা বৃদ্ধি, অবৈধ দখল উচ্ছেদ। কিন্তু বিশেষজ্ঞদের এ সব সুপারিশ বাসত্মবায়নের উদ্যোগ নেই চসিকের। চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের সহকারী প্রকৌশলী (যান্ত্রিক) সুদীপ বসাক বলেন, এবার বর্ষা মৌসুমের আগেই নগরীর খাল, নালা-নর্দমা, ড্রেনের প্রয়োজনীয় সংস্কার ও মাটি খনন কাজ করা হয়েছে। এসব কাজে দৈনিক অন্ত্মত ৬০০ শ্রমিক কাজ করেছেন। আশা করছি এ বছর নগরীতে অতীতের মত জলাবদ্ধতা হবে না।

ভারী বর্ষণ হলেও পানি সর্বোচ্চ এক থেকে দেড় ঘণ্টা থাকবে। তবে বৃষ্টির সময় যদি নগরে জোয়ারের পানি ঢুকে তা ভিন্ন কথা।


বিডি-প্রতিদিন/২০ জুন, ২০১৬/মাহবুব

এই বিভাগের আরও খবর
‘যেখানে বৈষম্য, সেখানেই হোক প্রতিবাদ’
‘যেখানে বৈষম্য, সেখানেই হোক প্রতিবাদ’
রাজধানীতে ছুরিকাঘাতে এক ব্যক্তিকে হত্যা
রাজধানীতে ছুরিকাঘাতে এক ব্যক্তিকে হত্যা
ঢাকার বায়ুদূষণ কিছুটা কমেছে
ঢাকার বায়ুদূষণ কিছুটা কমেছে
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ২০
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ২০
রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেফতার ২৩
রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেফতার ২৩
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ২১
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ২১
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ২২
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ২২
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ৩১
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ৩১
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ দর্শন পরিবারের ইফতার মাহফিল
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ দর্শন পরিবারের ইফতার মাহফিল
মধ্যরাতে ঢাকায় ঝড়-শিলাবৃষ্টি
মধ্যরাতে ঢাকায় ঝড়-শিলাবৃষ্টি
রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেফতার ৩২
রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেফতার ৩২
বিএমটিএ’র সভাপতি ইলিয়াছ, মহাসচিব শামীম
বিএমটিএ’র সভাপতি ইলিয়াছ, মহাসচিব শামীম
সর্বশেষ খবর
কুমিল্লায় কৃষকদের মাঝে বীজ বিতরণ শুরু
কুমিল্লায় কৃষকদের মাঝে বীজ বিতরণ শুরু

এই মাত্র | প্রকৃতি ও পরিবেশ

কান্নার শব্দে ধান ক্ষেত থেকে উদ্ধার হলো ২ দিনের নবজাতক
কান্নার শব্দে ধান ক্ষেত থেকে উদ্ধার হলো ২ দিনের নবজাতক

৫ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মোটরযানের ফিটনেস পরীক্ষায় মেরামত কারাখানা নির্বাচনের উদ্যোগ
মোটরযানের ফিটনেস পরীক্ষায় মেরামত কারাখানা নির্বাচনের উদ্যোগ

৩৬ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জের ঢেঁকিছাঁটা চাল যাচ্ছে সারাদেশে
মানিকগঞ্জের ঢেঁকিছাঁটা চাল যাচ্ছে সারাদেশে

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্তের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট
৫ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্তের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কান্নার শব্দে ধানক্ষেতে মিলল নবজাতক
কান্নার শব্দে ধানক্ষেতে মিলল নবজাতক

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় মঞ্চ মাতাবেন আতিফ আসলাম
ঢাকায় মঞ্চ মাতাবেন আতিফ আসলাম

১৩ মিনিট আগে | শোবিজ

খাদ্যে অননুমোদিত ‘গোলাপ ও কেওড়া জল’ ব্যবহারে সতর্কবার্তা
খাদ্যে অননুমোদিত ‘গোলাপ ও কেওড়া জল’ ব্যবহারে সতর্কবার্তা

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

লিগ্যাল এইড হেল্পলাইনের টোল ফ্রি নতুন নম্বর ‘১৬৬৯৯’
লিগ্যাল এইড হেল্পলাইনের টোল ফ্রি নতুন নম্বর ‘১৬৬৯৯’

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে যোগদান করলেন নতুন ডিসি নাজমুল ইসলাম
চাঁদপুরে যোগদান করলেন নতুন ডিসি নাজমুল ইসলাম

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিশনের প্রেস উইংয়ের প্রথম সচিব পদে প্রশাসন ক্যাডারের পদায়নে তথ্য ক্যাডারের প্রতিবাদ
মিশনের প্রেস উইংয়ের প্রথম সচিব পদে প্রশাসন ক্যাডারের পদায়নে তথ্য ক্যাডারের প্রতিবাদ

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকায় কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের আরও ৫ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার
ঢাকায় কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের আরও ৫ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্যার সলিমুল্লাহ ও রাজশাহী মেডিকেল কলেজে নতুন পরিচালক নিয়োগ
স্যার সলিমুল্লাহ ও রাজশাহী মেডিকেল কলেজে নতুন পরিচালক নিয়োগ

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নাইজেরিয়ার ব্রিগেডিয়ার জেনারেলকে হত্যার দাবি জিহাদিদের
নাইজেরিয়ার ব্রিগেডিয়ার জেনারেলকে হত্যার দাবি জিহাদিদের

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টের মাইলফলকে মুশফিক
শততম টেস্টের মাইলফলকে মুশফিক

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তাইওয়ান বিতর্ক: চীনে জাপানি চলচ্চিত্রের মুক্তি স্থগিত
তাইওয়ান বিতর্ক: চীনে জাপানি চলচ্চিত্রের মুক্তি স্থগিত

২৭ মিনিট আগে | শোবিজ

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১৮ জনের মৃত্যু
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১৮ জনের মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ২০
মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ২০

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

বসুন্ধরা শুভসংঘ আইইউবিএটি শাখায় মাসিক কুইজ প্রতিযোগিতা সম্পন্ন
বসুন্ধরা শুভসংঘ আইইউবিএটি শাখায় মাসিক কুইজ প্রতিযোগিতা সম্পন্ন

৩৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পরিবারসহ কাজী জাফরের আয়কর নথি সিআইডিকে দেওয়ার নির্দেশ
পরিবারসহ কাজী জাফরের আয়কর নথি সিআইডিকে দেওয়ার নির্দেশ

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের উদ্যোগে বগুড়ায় দিনব্যাপী সেবামূলক মানবিক কর্মসূচি
তারেক রহমানের উদ্যোগে বগুড়ায় দিনব্যাপী সেবামূলক মানবিক কর্মসূচি

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

জনগণ হচ্ছে এ দেশের মূল শক্তি : আবুল খায়ের ভূঁইয়া
জনগণ হচ্ছে এ দেশের মূল শক্তি : আবুল খায়ের ভূঁইয়া

৫২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৬ লাখ টন চাল ও গম আমদানি করছে সরকার
৬ লাখ টন চাল ও গম আমদানি করছে সরকার

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেপ্তার ১৬৪৯ জন
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেপ্তার ১৬৪৯ জন

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

চীনে অবস্থানরত নাগরিকদের সতর্ক থাকার পরামর্শ জাপানের
চীনে অবস্থানরত নাগরিকদের সতর্ক থাকার পরামর্শ জাপানের

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকাসহ ৭৯ বাংলাদেশি জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় কোস্টগার্ড
নৌকাসহ ৭৯ বাংলাদেশি জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় কোস্টগার্ড

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে বিএনপি নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারে আনন্দ র‌্যালি
মুন্সীগঞ্জে বিএনপি নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারে আনন্দ র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমবিবিএস ডাক্তারের টেবিলের ড্রয়ারে মিলল ইয়াবা
এমবিবিএস ডাক্তারের টেবিলের ড্রয়ারে মিলল ইয়াবা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে