শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৭ অক্টোবর, ২০১৬

বিশ্ব দারিদ্র্য বিমোচন দিবস

সুসংবাদ বাংলাদেশ

আমিনুল ইসলাম মিলন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সুসংবাদ বাংলাদেশ

আজ ১৭ অক্টোবর, বিশ্ব দারিদ্র্য বিমোচন দিবস। ১৯৮৭ সাল থেকে জাতিসংঘ ১৭ অক্টোবরকে বিশ্ব দারিদ্র্য বিমোচন দিবস হিসেবে পালন করে আসছে। যেসব দেশ দারিদ্র্য বিমোচনে উল্লেখযোগ্য সাফল্য অর্জন করে থাকে, সাধারণত সেসব দেশে এই দিবসটি উদযাপন করা হয়। সে হিসেবে বাংলাদেশে দারিদ্র্য বিমোচনের হার জাতিসংঘ ও বিশ্বব্যাংকের দৃষ্টিতে শুধু উল্লেখযোগ্য নয়, একটি বিস্ময়ও বটে! তাই এবার বাংলাদেশে এ দিবসটি উদযাপন হচ্ছে আজ ১৭ অক্টোবর। এ উপলক্ষে বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্ট জিম ইয়ং কিম ১৬ থেকে ১৮ অক্টোবর তিন দিনের সফরে বাংলাদেশে গতকালই এসে পৌঁছেছেন। এটি বাংলাদেশে তার প্রথম সফর।

বিশ্বায়নের এ যুগে সারা বিশ্বকে একটি গ্লোবাল ভিলেজ বা বিশ্বগ্রাম বলা হয়ে থাকে। সে হিসেবে বাংলাদেশও একটি গ্রাম। আজ থেকে ৪৪ বছর আগে এই গ্রামটির জন্ম হয়। ১৯৭১ সালে ৯ মাসের এক রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লাখ প্রাণের বিনিময়ে এ গ্রামটির পত্তন হয়। যুদ্ধবিধ্বস্ত ঘরবাড়ি, রাস্তাঘাট, পুল-কালভার্ট, স্কুল-কলেজ প্রভৃতি ধ্বংস হয়। ফসল বিনষ্ট হয়। এসব কারণে জন্মের প্রথম তিন-চার বছরে গ্রামবাসীকে অনেক কষ্ট করতে হয়েছে। ভিনদেশি মোড়লরা যারা আমাদের গ্রামটির জন্ম চায়নি, তাদের অনেকেই আমাদের গ্রামকে স্বীকার করে নিতে তিন-চার বছর সময় লাগিয়েছে। তখন ছিল দুঃখের দিন। কিন্তু চিরকাল মানুষের সমান যায় না। আকাশের রং বদলায়, প্রকৃতিও রং বদলায়, মানুষেরও জীবন বদলায়। যদি সঠিক নেতৃত্বের হাতে পড়ে। ধীরে ধীরে অবস্থার উন্নতি হতে থাকে। ২০০৯ সালে নির্বাচনের মাধ্যমে গ্রামের প্রধান বা মোড়ল হন ধর্মপ্রাণ এক মহিলা রাজনীতিক, যার পিতা এ গ্রামের জনক। ধীরে ধীরে পরিকল্পিতভাবে দারিদ্র্য বিমোচনকে সর্বাধিক অগ্রাধিকার দেওয়া শুরু হয়।

সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীর মাধ্যমে হতদরিদ্র নারী-পুরুষের কাছে কাজ, নগদ অর্থ, গৃহনির্মাণ সামগ্রীসহ বিবিধ সাহায্য পৌঁছে দেওয়ার কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়। অবশ্য এর আগে পূর্বের মোড়লরাও দারিদ্র্য বিমোচনকে প্রাধান্য দিয়ে বিভিন্ন কর্মসূচি হাতে নিয়েছিলেন। দেখতে দেখতে গত সাত বছরে অকল্পনীয়ভাবে দারিদ্র্য বিমোচনে সাফল্য আসতে থাকে। অতিদরিদ্রের সংখ্যা কমতে থাকে। ২০০৫ সালে যেখানে অতিদরিদ্রের সংখ্যা ছিল ৪৩ শতাংশ, ২০০৯-২০১০ অর্থবছরে তা নেমে আসে ১৮ শতাংশে। ২০১৫-২০১৬ অর্থবছরে তা নেমে ১২.৯ শতাংশে দাঁড়ায়। গত ৭-৮ বছরে প্রায় এক কোটি লোক অতি দারিদ্র্যসীমার ওপরে উঠেছে। এটি একটি বিশাল অর্জন-বড় সুসংবাদ। এটি নজরে আসে ভিন গ্রামের বড় বড় মোড়লদের, নড়ে-চড়ে বসে তারা। বঙ্গগ্রাম নামে ছোট্ট একটি ভূখণ্ডে ১৬ কোটি লোক ঠাসাঠাসি বাস করে— যে গ্রামে তেমন কোনো উল্লেখযোগ্য প্রাকৃতিক সম্পদ নেই, বরং বানভাসি-বন্যা যার নিত্যসঙ্গী, তারা কীভাবে পারল এত দ্রুত অতি দারিদ্র্যের সংখ্যা এভাবে কমিয়ে আনতে। ব্যাপারটা তো সরেজমিন গিয়ে দেখতে হয়। তাই বিশ্বের অর্থকড়ি লেনদেনের বড় আড়ত ‘বিশ্বব্যাংক’-এর সভাপতি নিজেই ছুটে এসেছেন। আজ তিনি আমাদের মোড়ল ও তার লোকজনের মুখে এ উন্নয়ন-বিস্ময়ের রহস্যগাথা শুনবেন।

নিয়তির কী পরিহাস! মাত্র বছরতিনেক আগে বঙ্গগ্রামে একটি বড় সাঁকো বা সেতু নির্মাণে কিছু অর্থ সাহায্য দেওয়ার ব্যাপারে এ বিশ্বআড়তদার কী ভূমিকাটাই না নিয়েছিল! পদ্মা নদীর ওপরে একটি সেতু নির্মিত হলে দক্ষিণাঞ্চলের ৩ কোটি লোক উপকৃত হয়। যোগাযোগ ব্যবস্থা, অর্থ, সময়, শ্রম সবদিক দিয়ে সাশ্রয়ী হয়, ব্যবসা-বাণিজ্যের উন্নতি হয়। কিন্তু বিশ্বআড়তের মুরব্বিরা কাজ শুরুর আগেই দুর্নীতির গন্ধ পান। তার পরের কাহিনী অনেক লম্বা। আজ অতিথির উপস্থিতিতে সেগুলো আর তুলতে চাই না। তবে এটা ঠিক, আমাদের দৃঢ়চেতা মোড়ল আড়তদারের মুখের ওপর সাফ জানিয়ে দিয়েছিলেন, ‘তোমাদের অর্থের প্রয়োজন নেই, আমরা নিজ টাকায় পদ্মা সেতু নির্মাণ করব’। তার কথানুযায়ী আজ পদ্মা সেতুর কাজ দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলেছে, পদ্মা সেতু এখন আর স্বপ্ন নয়, এটি এখন দৃশ্যমান বাস্তবতা। এটি একটি বড় সুসংবাদ।

শুধু কী দারিদ্র্য বিমোচন, বিশ্ববেপারিরা কবছর আগে সব গ্রামের জন্য সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা বা এমডিজি  নির্ধারণ করে দিয়েছিলেন। সে ক্ষেত্রে এ ছোট্ট বঙ্গগ্রামের সাফল্য বিস্ময়কর। স্বাস্থ্য খাতে উন্নয়নের ফলে মানুষের গড় আয়ু বেড়েছে, পুরুষ প্রায় ৭৩ বছর এবং নারী ৭৫ বছর। শিক্ষার হার (স্বাক্ষরতাসহ) বর্তমানে ৭২.৪ শতাংশ। প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ঝরে পড়ার হার বর্তমানে ৮ শতাংশ। এনরোলমেন্ট শতভাগ। এ ছাড়া শিশুমৃত্যুর হার বর্তমানে প্রতি হাজারে ৪৬ জন। নবজাতক প্রতি হাজারে ২২ জন। এসবই একটি দেশের উন্নয়নের প্রতিচ্ছবি। বর্তমানে আবার জাতিসংঘ ঘোষিত টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা বা এসডিজি অর্জনেও বাংলাদেশ সাফল্য লাভ করছে। ২০৩০ সালের মধ্যে অতি দারিদ্র্যের হার শূন্য কোঠায় বা তিন শতাংশের নিচে নামানোর লক্ষ্যমাত্রাও ইনশা আল্লাহ বাংলাদেশ অর্জন করতে পারবে। বিশ্বমন্দারকালেও এ গ্রামের অর্থনীতি মজবুত ছিল। প্রবৃদ্ধির হার সব সময় ৬ শতাংশের ওপরে ছিল। এবার ২০১৬ সালে তা ৭ শতাংশ অতিক্রম করবে আশা করা যায়। অন্যদিকে মুদ্রাস্ফীতির হার ২০১৫ সালের ৬.৫ শতাংশের চেয়ে কমে ২০১৬ সালের মার্চ মাসে ৫.৬৫ শতাংশে ঠেকেছে। এসবই অর্থনীতির জন্য সুসংবাদ।

শিল্প খাতে প্রবৃদ্ধির হার গত বছরের ৯.৬৭ শতাংশের চেয়ে বেড়ে ১০.১০ শতাংশে এসে দাঁড়িয়েছে। সেবা খাতে বৃদ্ধি ৫ শতাংশ হতে ৬.৭০ শতাংশ। মৎস্য খাতের প্রবৃদ্ধি ৬.১৯ শতাংশ। ম্যানুফ্যাকচারিং খাতে প্রবৃদ্ধি ১০.৩০ শতাংশ। বিদ্যুৎ, গ্যাস খাতে ১১.১৫ শতাংশ।  নির্মাণ খাতে ৮.৮৭ শতাংশ।

 লেখক : সাবেক প্রধান তথ্য কর্মকর্তা।

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর
আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর

৫ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

সকালে ডিম খাবেন কেন
সকালে ডিম খাবেন কেন

২০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি
টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা
সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

৩৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া
ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা
নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা

৪৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ
শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫

৪৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া
১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে
যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব
লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে
ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত
সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঙ্কানদের বিপক্ষে দাপুটে জয় পেল জিম্বাবুয়ে
লঙ্কানদের বিপক্ষে দাপুটে জয় পেল জিম্বাবুয়ে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ হামলার একদিন পরেও নিখোঁজ ২২ : জেলেনস্কি
রুশ হামলার একদিন পরেও নিখোঁজ ২২ : জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রস্তুতি মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ
বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রস্তুতি মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা