শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৭ আপডেট:

প্রিয় বাংলাদেশ ও রোহিঙ্গা ইস্যু

প্রকৌশলী আবুবকর হানিপ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
প্রিয় বাংলাদেশ ও রোহিঙ্গা ইস্যু

মিয়ানমারের নোবেল জয়ী অং সান সু চির নেতৃত্বাধীন সরকার সম্প্রতি চমক লাগানো বক্তব্য দিয়েছে। জানিয়েছে, তারা রোহিঙ্গা মুসলমানদের ওপর নিপীড়নের ঘটনা তদন্তে জাতিসংঘ মিশনকে ভিসা দেবে না। অথচ দেশটির নিরাপত্তা বাহিনীর বিরুদ্ধেই জাতিগতভাবে রোহিঙ্গাদের নির্মূলের মতো মারাত্মক অপরাধের অভিযোগ বিরাজমান। যার মধ্যে গণহত্যা এবং গণধর্ষণের মতো ঘটনাও রয়েছে। এরপরও নোবেল জয়ী সু চির নীরব অবস্থান যেন আমাদের প্রদীপের নিচে অন্ধকারের কথাই মনে করিয়ে দেয়।

বৌদ্ধপ্রধান দেশ মিয়ানমারে ৮ লাখের মতো রোহিঙ্গা মুসলমান বসবাস করে। তবে সংখ্যাটা দ্রুতই কমছে, দেশ ছাড়তে বাধ্য হচ্ছেন অনেকেই। মিয়ানমার সরকার রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারের নাগরিক হিসেবে স্বীকারই করে না। তাদের মতে, রোহিঙ্গারাও বাংলাদেশি অভিবাসী। আবার বাংলাদেশে ঐতিহাসিক কারণেই তাদের মিয়ানমার থেকে আগত বহিরাগত হিসেবে বিবেচনা করা হয়। মিয়ানমারে রোহিঙ্গারা বর্তমানে প্রায় বন্দীজীবন কাটাচ্ছে। তারা ঠিকমতো চলাফেরা এবং জীবিকা নির্বাহও করতে পারছে না। কারণ তাদের কাছে পরিচয়পত্র নেই। এ কারণে দিনে দিনে সেখানে তাদের অবস্থা আরও খারাপ হচ্ছে। উখিয়া টেকনাফের ঘুমধুম, তমব্রু, বালুখালী, আঞ্জুমানপাড়া, রহমতের বিল, ধামনখালী, লাম্বারবিল এলাকা দিয়ে প্রতিদিন হাজার হাজার রোহিঙ্গা বাংলাদেশে ঢুকে পড়ছে। এদিকে অস্বাভাবিকভাবে হাজার হাজার রোহিঙ্গা আসছে। তাদের আশ্রয় দেওয়া উদ্বেগের বিষয় হয়ে উঠেছে বাংলাদেশের প্রশাসনের জন্য। তার ওপর সৃষ্টি হচ্ছে খাদ্য, পানি ও ঔষুধের হাহাকার।

রোহিঙ্গাদের মানবাধিকার শতভাবে লঙ্ঘিত হলেও শান্তিতে নোবেল জয়ী মিয়ানমারের গণতন্ত্রের মানসকন্যা অং সান সু চি একদম চুপ। দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য একদা বছরের পর বছর অন্তরীণ থাকার যন্ত্রণা সয়েছিলেন নির্বিবাদে। তেমনি যেন মিয়ানমারে রোহিঙ্গাশূন্য রাষ্ট্র করার ব্রত পালন করছেন এখন। রোহিঙ্গা সংকটে আমাদের বাংলাদেশ জড়িয়ে পড়েছিল মূলত জিয়া সরকার শাসনামলে। ১৯৭৮ সালে জিয়ার সরকার জাতিসংঘের প্রস্তাবে বাংলাদেশের সীমান্ত খুলে দেয়। দুই থেকে আড়াই লাখ রোহিঙ্গা তখন বার্মা থেকে পালিয়ে আসে। অনায়াসে বাংলাদেশে প্রবেশ করার সুযোগ পেয়ে যায়। এরপর ১৯৯১-৯২ সালে খালেদা জিয়ার শাসনামলে রোহিঙ্গাদের ওপর মিয়ানমারে আবারও আক্রমণ চালায়। ওই সময়ে নতুন করে প্রায় আড়াই থেকে তিন লাখ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়। তাদের কোনো পরিকল্পিত ডাটাবেস না থাকায় পরবর্তীতে মাত্র এক থেকে দেড় লাখ রোহিঙ্গা শরণার্থী মিয়ানমারে ফেরত যায়। কিন্তু বাংলাদেশে থেকে যাওয়া রোহিঙ্গাদের স্বল্পসংখ্যক জাতিসংঘের নির্ধারিত শরণার্থী শিবিরে অবস্থান করে। বেশিরভাগই কক্সবাজার, টেকনাফ, চট্টগ্রাম ও পার্বত্য চট্টগ্রামের বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে-ছিটিয়ে বসবাস করতে থাকে। ঠিক এভাবে ১৯৭৮ সালের আগ পর্যন্ত রোহিঙ্গা ইস্যুটি কেবল মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ ইস্যু ছিল। ১৯৭৮ সাল থেকে রোহিঙ্গা ইস্যুটি বাংলাদেশের জন্য বিষফোঁড়ার মতো একটি নতুন সমস্যায় রূপান্তরিত হয়। বছরের পর বছর ধরে রোহিঙ্গারা বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করলেও এদের সঠিক পরিসংখ্যান সরকারের কাছে ছিল না। শুধুমাত্র আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংস্থার মাধ্যমে কিছু রোহিঙ্গার নিবন্ধন করা হয়েছিল।

শুধু প্রতিবেশী রাষ্ট্র হওয়ার কারণে রোহিঙ্গা সমস্যার দায় বাংলাদেশের ওপর চাপানো অযৌক্তিক। আন্তর্জাতিক মুসলিম সম্প্রদায় নিশ্চুপ থাকা রীতিমতো অন্যায় এবং আন্তর্জাতিক রীতিনীতির লঙ্ঘন। চীন, রাশিয়া, পাকিস্তানের প্রত্যক্ষ এবং ভারতের পরোক্ষ ইন্ধনে ইতিহাসের চরম নিধনযজ্ঞ ও গণহত্যা চলছে রাখাইন রাজ্যে। চীন সিকিউরিটি কাউন্সিলে ভেটো দিয়েছে। মিয়ানমারের বিরুদ্ধে কোনো অ্যাকশন নেওয়ার পক্ষপাতী সে নয়। নিজেদের সামরিক সরঞ্জাম রপ্তানির প্রয়োজনে মিয়ানমারকে সমর্থন দিচ্ছে মুসলিম নামধারী পাকিস্তান। চীনের দৃষ্টি মিয়ানমারে প্রধান বিনিয়োগকারী দেশ হিসেবে বঙ্গোপসাগর তীরবর্তী রাখাইন রাজ্যের ক্যাউকফিউর সমুদ্রবন্দরের প্রতি, এতে করে ভারত মহাসাগরে চীনের অবস্থান আরও সুদৃঢ় করবে। রোহিঙ্গাদের অস্বীকারকরণ, স্কুলে পড়তে না দেওয়া, নিজের দেশের নাগরিক হয়েও অবাধ বিচরণ করতে না পারা মিয়ানমার সরকারের নির্যাতনের ফসল। সাম্প্রতিক রোহিঙ্গাদের আর্তচিৎকার, অসহায়ত্ব, অত্যাচার, বিতাড়ন এবং গ্রামের পর গ্রাম পোড়ানো অতীতের সব রেকর্ড ভঙ্গ করেছে। রোহিঙ্গাদের জন্য ভারত তার সীমান্ত বন্ধ করে দিয়েছে। অন্যদিকে বাংলাদেশে ঢুকার সুযোগ পাচ্ছে লাখ লাখ রোহিঙ্গা। এই রোহিঙ্গাদের অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, নিরাপত্তার ব্যবস্থা করার সাহসী উদ্যোগ আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিয়েছেন। বিষয়টি বিশ্বের প্রশংসার দাবিদার এবং তা বিশ্ব বিবেককে জাগ্রত করতে শুরু করছে।

জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে বাংলাদেশের সৈনিকরা সিয়েরা লিওনে সাফল্যের সঙ্গে সমস্ত জাতিগোষ্ঠীকে একত্রিত করেছিল। তেমনিভাবে বাংলাদেশ মিয়ানমারের ভিতর রোহিঙ্গাদের জন্য সেইফজোন গড়ে রোহিঙ্গা জাতিগোষ্ঠীকে সাহায্য করতে পারে।

রোহিঙ্গারা রাখাইন রাজ্যে কয়েক শতাব্দী ধরে বসবাস করছে। জাতিসংঘের সাবেক মহাসচিব কফি আনান এ বিষয়ে একটি জনহিতকর প্রস্তাবনা পেশ করেন। ইতিবাচক, ভারসাম্যমূলক ও সপক্ষের গ্রহণযোগ্য প্রস্তাবের পরপরই সাম্প্রতিক এ অত্যাচার, নিপীড়ন তুঙ্গে উঠে। এথনিক ক্লিনজিংয়ের নামে রোহিঙ্গাদের দেশ ছাড়ানোর জন্য বদ্ধপরিকর হয়ে উঠে মিয়ানমার সরকার। অত্যাচার ও নিপীড়নের মাত্রা এত ভয়াবহ যে তা আড়াল করার জন্য কোনো মানবাধিকার সংস্থা, আন্তর্জাতিক সাহায্য ও ত্রাণ সংস্থা, সাংবাদিক প্রবেশ করতে পারছে না। মিয়ানমারে প্রচার করা হচ্ছে রোহিঙ্গারা নিজেরাই নিজেদের ঘর পুড়ে দিচ্ছে— যাতে তারা বাংলাদেশে আসতে পারে। বিবিসির প্রতিবেদক জনাথন হাইড যিনি রাষ্ট্রীয় বাহিনীর সহায়তায় মিয়ানমারে রাখাইন মুংডু অঞ্চলে গিয়ে একটি ভিডিও প্রতিবেদন দেন। এটি এখন সোস্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল। সেখানে রোহিঙ্গাদের ঘরে আগুন দিয়েছে এমন তিনজনের সঙ্গে তিনি কথা বলেন। তাতে জানতে পেরেছেন তারা রাখাইনের জাতিগত বৌদ্ধ এবং পুলিশ তাদের আগুন দিতে বলেছিল।

রোহিঙ্গা ইস্যুতে বাংলাদেশ সরকারের অবস্থান আমি অত্যন্ত ইতিবাচক হিসেবে দেখি। এমনিতে নানা সমস্যায় জড়িত ১৬ কোটি জনসংখ্যার এক ঘনবসতিপূর্ণ দেশ বাংলাদেশ। তাছাড়া বিগত চার দশক ধরে রোহিঙ্গা ইস্যু বাংলাদেশের জন্য বিষফোঁড়া হয়ে সমস্যা ছড়াচ্ছে। আওয়ামী সরকার সব সময় রোহিঙ্গাদের মানবিক সহযোগিতা করেছে। ২০১২ সালে মিয়ানমারে জাতিগত দাঙ্গার সময়েও বাংলাদেশ রোহিঙ্গাদের মানবিক সহায়তা দিয়েছে। বাংলাদেশ সরকারের উচিত রোহিঙ্গা ইস্যুটি আন্তর্জাতিক অঙ্গনে অত্যন্ত জোরালোভাবে উপস্থাপন করা। একই সঙ্গে বাংলাদেশে থাকা সাত লাখেরও বেশি রোহিঙ্গাকে মিয়ানমারে ফিরিয়ে নেওয়ার জন্য মিয়ানমার সরকারের প্রতি চাপ সৃষ্টি করা। ইতিমধ্যেই মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্য থেকে আসা রোহিঙ্গাদের নিবন্ধনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। গত অক্টোবর থেকে এ পর্যন্ত আসা চার লাখ রোহিঙ্গাসহ সব রোহিঙ্গাকে বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে নিবন্ধন কার্যক্রম জেলা প্রশাসন শিগগিরই শুরু করবে। তাদের নাম ও ঠিকানার সঙ্গে ছবি ও আঙ্গুলের ছাপ সংগ্রহ করা হবে। বর্তমান সময়ে আমরা সব সময় তার প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্ককে অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করে আসছি। বর্তমান সরকারের শাসনামলে দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের চিত্র তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশের এই উন্নয়ন অভিজ্ঞতা থেকে মিয়ানমার শিক্ষা নিতে পারে। প্রধানমন্ত্রী মিয়ানমারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অং সান সু চিকে বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ জানান। তিনি আরও বলেন, মিয়ানমারের সঙ্গে সম্পর্ককে আরও জোরদার করতে সম্ভাব্য সব কিছুই করা হচ্ছে। অনুপ্রবেশকারী রোহিঙ্গা শরণার্থীদের দ্রুত দেশে ফিরিয়ে নিতে মিয়ানমার সরকারের প্রতি আহবান জানিয়েছেন তিনি। আমার দৃঢ়বিশ্বাস দুই দেশ আলোচনার মাধ্যমে শরণার্থী সমস্যার একটি স্থায়ী সমাধানে উপনীত হতে পারে। কেননা সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের বিষয়ে বর্তমান সরকারের জিরো টলারেন্স নীতির কথা আমরা সবাই জানি। বাংলাদেশ প্রতিবেশী কোনো দেশের বিরুদ্ধে কর্মকাণ্ড পরিচালনার জন্য কোনো সশস্ত্র বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীকে তার ভূখণ্ড ব্যবহারের সুযোগ দেবে না।

শুধুমাত্র মানবিকতা দেখিয়ে নয়, আন্তর্জাতিক অঙ্গনে রোহিঙ্গা ইস্যুটি নিয়ে আলোচনা শুরু করতে হবে। তা না হলে রোহিঙ্গা ইস্যু নিয়ে বাংলাদেশের জন্য সমূহ ক্ষতি করবে আন্তর্জাতিক চক্রান্তকারী শক্তিগুলো। এই রোহিঙ্গা ইস্যু দীর্ঘদিন ধরে সৃষ্ট আন্তর্জাতিক রাজনীতির একটা অংশ। প্রতিবেশী হিসেবে মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ এই সমস্যাকে বাংলাদেশ কূটনৈতিকভাবেই মোকাবিলা করতে সক্ষম। এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ভূমিকা রাখতে পারে। এটাকে আন্তর্জাতিকভাবে দক্ষ কূটনৈতিক কৌশল দিয়েই মোকাবিলা করতে হবে। নয়তো আমাদের প্রিয় বাংলাদেশের বর্তমান স্থিতিশীল রাজনীতি নতুন ষড়যন্ত্র ও সহিংসতার দিকে যেতে পারে।

 

লেখক :  প্রকৌশলী, শিক্ষক, প্রধান নির্বাহী : পিপলএন’ টেক

এই বিভাগের আরও খবর
বড় শত্রু ভুয়া তথ্য
বড় শত্রু ভুয়া তথ্য
নির্বাচনি দায়িত্ব
নির্বাচনি দায়িত্ব
সূর্য দেখুক ঐতিহ্যের সূর্যঘড়ি
সূর্য দেখুক ঐতিহ্যের সূর্যঘড়ি
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
ধর্মের কল বাতাসে নড়ে
ধর্মের কল বাতাসে নড়ে
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
গাজর
গাজর
ভোটের প্রস্তুতি
ভোটের প্রস্তুতি
রাজনীতিবিদদের ঐক্য
রাজনীতিবিদদের ঐক্য
ধর্মের বাতি জ্বলে ওয়াজের মাঠে
ধর্মের বাতি জ্বলে ওয়াজের মাঠে
সেনাবাহিনীকে নয়, অপরাধীকে দায়ী করুন
সেনাবাহিনীকে নয়, অপরাধীকে দায়ী করুন
পাকিস্তানে তালেবান সাপের ছোবল
পাকিস্তানে তালেবান সাপের ছোবল
সর্বশেষ খবর
গাজীপুরে মাদ্রাসাছাত্রী ধর্ষণ মামলা সর্বোচ্চ গুরুত্বে তদন্ত হচ্ছে : পুলিশ সুপার
গাজীপুরে মাদ্রাসাছাত্রী ধর্ষণ মামলা সর্বোচ্চ গুরুত্বে তদন্ত হচ্ছে : পুলিশ সুপার

১১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?
দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?

৪৯ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন শেষ হচ্ছে আজ
এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন শেষ হচ্ছে আজ

২ মিনিট আগে | জাতীয়

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩২.১১ বিলিয়ন ডলার
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩২.১১ বিলিয়ন ডলার

৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

টর্চ লাইট জ্বালিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, আহত ৩০
টর্চ লাইট জ্বালিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, আহত ৩০

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিবচরে জমি নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে কুপিয়ে জখম
শিবচরে জমি নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে কুপিয়ে জখম

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার ওপর নতুন মার্কিন নিষেধাজ্ঞা, যা বললেন ট্রাম্প
রাশিয়ার ওপর নতুন মার্কিন নিষেধাজ্ঞা, যা বললেন ট্রাম্প

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বানিয়াচংয়ে দুই পরিবারের বিরোধের জেরে কুপিয়ে হত্যা
বানিয়াচংয়ে দুই পরিবারের বিরোধের জেরে কুপিয়ে হত্যা

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদেশে অবস্থানরত বাংলাদেশি করদাতাদের জন্য সহজ হলো অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল
বিদেশে অবস্থানরত বাংলাদেশি করদাতাদের জন্য সহজ হলো অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল

৩০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মগবাজারে নিজ বাসা থেকে কলেজ শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মগবাজারে নিজ বাসা থেকে কলেজ শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রশান্ত মহাসাগরে নৌযানে মার্কিন হামলায় নিহত ৩
প্রশান্ত মহাসাগরে নৌযানে মার্কিন হামলায় নিহত ৩

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত আপিল শুনানি আজ
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত আপিল শুনানি আজ

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

আজ কেমন থাকবে আবহাওয়া?
আজ কেমন থাকবে আবহাওয়া?

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি
কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি

৫২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জ্ঞাননির্ভর সমাজ গঠনে শিক্ষকদের পেশাদারিত্ব অপরিহার্য : ডুয়েট উপাচার্য
জ্ঞাননির্ভর সমাজ গঠনে শিক্ষকদের পেশাদারিত্ব অপরিহার্য : ডুয়েট উপাচার্য

৫৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনার মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জেনেভা ক্যাম্পে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে যুবক নিহত
জেনেভা ক্যাম্পে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের কার্যালয় দখল বিষয়ে এনসিপির বক্তব্য
আওয়ামী লীগের কার্যালয় দখল বিষয়ে এনসিপির বক্তব্য

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিরিজ জয়ের মিশনে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
সিরিজ জয়ের মিশনে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শীত আসার আগেই গোড়ালি ফেটে চৌচির? জানুন সমধান
শীত আসার আগেই গোড়ালি ফেটে চৌচির? জানুন সমধান

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সংসদে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাস
ইসরায়েলের সংসদে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মান্দায় তিন মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে দুই যুবকের মৃত্যু
মান্দায় তিন মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে দুই যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি
রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ সিইসির সঙ্গে বৈঠক করবে বিএনপি
আজ সিইসির সঙ্গে বৈঠক করবে বিএনপি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফ্রাঙ্কফুর্টকে উড়িয়ে স্বরূপে ফিরল লিভারপুল
ফ্রাঙ্কফুর্টকে উড়িয়ে স্বরূপে ফিরল লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
আজ যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বৃহস্পতিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
বৃহস্পতিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২৩ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২৩ অক্টোবর ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট
ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’
‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ
শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের
হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা
বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ
জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন
সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের
পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন
সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ে ও সন্তানকে প্রকাশ্যে আনলেন জেমস
বিয়ে ও সন্তানকে প্রকাশ্যে আনলেন জেমস

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা-রণবীরের কন্যা
প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা-রণবীরের কন্যা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আচমকা শাহরুখের গালে চড়, হকচকিয়ে যান কিং খান
আচমকা শাহরুখের গালে চড়, হকচকিয়ে যান কিং খান

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার
দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ
একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন কমিশনের আচরণ নিরপেক্ষ মনে হচ্ছে না : নাহিদ
নির্বাচন কমিশনের আচরণ নিরপেক্ষ মনে হচ্ছে না : নাহিদ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় গ্রেফতার সেলিম প্রধান
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় গ্রেফতার সেলিম প্রধান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি
রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৮ বছর বয়সে অভিষেকেই বিশ্বরেকর্ড আসিফ আফ্রিদির
৩৮ বছর বয়সে অভিষেকেই বিশ্বরেকর্ড আসিফ আফ্রিদির

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুবদলকে জড়িয়ে এ কে আজাদের বক্তব্যের প্রতিবাদে ফরিদপুরে বিক্ষোভ
যুবদলকে জড়িয়ে এ কে আজাদের বক্তব্যের প্রতিবাদে ফরিদপুরে বিক্ষোভ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার নামতেই দেবে গেল হেলিপ্যাড (ভিডিও)
ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার নামতেই দেবে গেল হেলিপ্যাড (ভিডিও)

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মামলায় যুক্তিতর্ক শেষ, রায়ের দিন ধার্য হবে কাল
শেখ হাসিনার মামলায় যুক্তিতর্ক শেষ, রায়ের দিন ধার্য হবে কাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব হলেন হুমায়ুন কবির
বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব হলেন হুমায়ুন কবির

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্ষমতা থাকলে বিক্ষোভ বন্ধ করে দেখান, ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির
ক্ষমতা থাকলে বিক্ষোভ বন্ধ করে দেখান, ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভর মিউজিয়ামে চুরি হওয়া গয়নার দাম জানাল ফ্রান্স
ল্যুভর মিউজিয়ামে চুরি হওয়া গয়নার দাম জানাল ফ্রান্স

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জোট বাড়ছে বিএনপির
জোট বাড়ছে বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের

সম্পাদকীয়

প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব
প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব

মাঠে ময়দানে

মিঠামইনের অঘোষিত রাজা
মিঠামইনের অঘোষিত রাজা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক
ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই
বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই

নগর জীবন

ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না
ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক
এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা
আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা

প্রথম পৃষ্ঠা

এই চুরি রুধিবে কে?
এই চুরি রুধিবে কে?

নগর জীবন

ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি
ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না
চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার
জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার

রকমারি নগর পরিক্রমা

কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা
কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট
কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

অভুক্ত প্রাণীর পাশে অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন
অভুক্ত প্রাণীর পাশে অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন

নগর জীবন

রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে
রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার
দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট
দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামি দলের প্রার্থীরা
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামি দলের প্রার্থীরা

নগর জীবন

অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী
অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী

নগর জীবন

আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাদ পড়লেন শাকিব খান
বাদ পড়লেন শাকিব খান

শোবিজ

মহাসড়ক সংস্কারের দাবি
মহাসড়ক সংস্কারের দাবি

দেশগ্রাম

হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী
হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ
সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ

খবর

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর