শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৫ জুলাই, ২০২৪ আপডেট:

সবচেয়ে বেশি দরকার নারী কোটা

তসলিমা নাসরিন
Not defined
সবচেয়ে বেশি দরকার নারী কোটা

যদি কোটা সংস্কার করতে গিয়ে কাউকে লাথি মারতে হয়, তাহলে নারীকে লাথি মারলে সবচেয়ে সুবিধা। নারী তো অবলা, কিছু বলবে না। ইতিহাসের শুরু থেকে মুখ বুজে নির্যাতন সইছে কে? নারী। নারীকে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, স্বনির্ভরতা এবং স্বাধীনতা থেকে শতাব্দীর পর শতাব্দী বঞ্চিত করা হয়েছে, এবং এখনো হচ্ছে। হচ্ছে নারীর লিঙ্গদোষের কারণে। নারীর লিঙ্গ পারফেক্ট নয়, নারীর লিঙ্গ অসম্পূর্ণ। পুরুষেরা নানা রকম কমেডি করেছে এই লিঙ্গ নিয়ে। বাংলাদেশের কোটা সংস্কার আন্দোলনে নারীর সমানাধিকারে বিশ্বাস করার লোক প্রায় ছিলই না বলতে গেলে। ধর্মান্ধ লোকের আধিক্য ছিল দৃষ্টিকটু-রকম। তারা তো নিশ্চয়ই কেউ চায়নি নারী কোটা। এমনকী কিছু মগজধোলাই হওয়া পুরুষতন্ত্রবিশ্বাসী নারীও নারী কোটার বিরুদ্ধে স্লোগান দিয়েছে।

মিনিমাম এক শ লোক না মরলে, মিনিমাম এক শ কোটি টাকার গাড়ি বাড়ি পাবলিক প্রোপার্টি আগুনে না পুড়লে সরকার কারও কোনো দাবি মেনে নেয় না। এখন কী নারীরা তাদের প্রাপ্য সংরক্ষণের জন্য রাস্তায় নেমে বুক পেতে দাঁড়াবে নিহত হওয়ার জন্য? অবিবেচকের মতো গাড়িবাড়ি পাবলিক প্রোপার্টি পোড়াবে? তাহলে কী পুনর্বিবেচনা করা হবে সংরক্ষণ সংস্কার? তার চেয়ে ভালো সরকার বসুক নারীবাদীদের সঙ্গে আলোচনায়। নারীবাদীরা বলুক কেন সুস্থ সমাজ গঠনের জন্য নারীর সংরক্ষণ জরুরি। নারীকে হাজার বছর ধরে বঞ্চিত করেছে নারীবিদ্বেষী পুরুষতন্ত্র। পাপ মোচনের জন্য হলেও তো সমাজকে গা-ঝাড়া দিয়ে ওঠে নারীর জন্য সংরক্ষণের ব্যবস্থা করা উচিত। সংরক্ষণ না হলে নারীর অর্থনৈতিক স্বনির্ভরতা পিছিয়ে পড়বে আর নারীর সমানাধিকারের স্বপ্ন স্বপ্নই রয়ে যাবে। অসভ্য সমাজের জন্য নারীর সমানাধিকার না থাকা চমৎকার বটে, কিন্তু সভ্য সমাজের জন্য একেবারেই অগ্রহণযোগ্য।

বাংলাদেশে নারী পুরুষের মধ্যে যে বৈষম্য, তা কমার বদলে বেড়েছে। ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম বিশ্বের জেন্ডার গ্যাপ জরিপে দেখিয়েছে ২০২১ সালে বাংলাদেশের স্থান ছিল ১৪৬টি দেশের মধ্যে ৬৫তম, ২০২২ সালে ছিল ৭১তম, ২০২৩ সালে জানি না কী কারণে হয়েছিল ৫৯তম আর ২০২৪ সালে পিছিয়ে হয়েছে ৯৯তম। তাহলে কী এভাবে আরও পিছিয়ে যাবে বাংলাদেশ? পেছনের আফগানিস্তান বা সুদানের (১৪৬তম) দিকে তাকিয়ে খুশিতে নৃত্য করার বদলে আইসল্যান্ডের (প্রথম) দিকে তাকিয়ে জেন্ডার গ্যাপ সম্পূর্ণ জিরো করে ফেলার উদ্যোগ নিতে হবে বাংলাদেশকে। মনে রাখতে হবে, পেছনে যাওয়াটা সহজ, সামনে এগোনোটা কঠিন। কঠিন কাজটি করার মধ্যেই আছে চ্যালেঞ্জ। কঠিন কাজের মধ্যে সবচেয়ে জরুরি, নারীর বিরুদ্ধে বৈষম্যমূলক সমস্ত আইন কানুন এবং রীতি-নীতিকে চিরকালের বিদেয় করা, নিশ্চিহ্ন করা। জানি মৌলবাদীরা ঝাঁপিয়ে পড়বে, এমনকী বোরখা এবং হিজাব পরিহিত নারীরাও চিৎকার করবে। তারা বলবে তারা চায় না কোনো সংরক্ষণ। তারা নারী বলেই কিন্তু ভেবে নেওয়া উচিত নয় যে, তারা নারীর ভালো চায় বা তারা নারীবাদী। নারীরা নারীর শত্রু হতে পারে, পুরুষরা আবার নারীর শুভাকাক্সক্ষী হতে পারে। এ সম্পূর্ণই নির্ভর করে কে কোন শিক্ষা পেয়ে শৈশব থেকে বড় হয়েছে, কে কোন আদর্শ নিয়ে বেড়ে উঠেছে, কার মন ও মনন কতটা সমৃদ্ধ। সুতরাং প্রতিটি শিশুর জন্য বিদ্বেষহীন বৈষম্যহীন সুস্থ শিক্ষিত পরিবেশ সৃষ্টি করা অত্যন্ত জরুরি।

মেধা মেধা করে কোটা আন্দোলনকারীরা বেশ চিৎকার করেছে রাস্তাঘাটে। তারা মনে করে মেধার ভিত্তিতে চাকরিতে নিয়োগ দিলেই আর অবিচার হবে না কারও প্রতি। আমার প্রশ্ন, সুফিয়া আক্তার আর সেলিম রহমান যদি প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় ঠিক একই নম্বর পেয়ে পাস করে, তবে চাকরিটি কাকে দেওয়া হয়? আমরা সবাই জানি দেওয়া হয় সেলিম রহমানকে, কারণ সুফিয়া আক্তারকে নিয়ে সবার সংশয় হয়। সুফিয়া আক্তার বিয়ে করবে, গর্ভবতী হবে, লম্বা ছুটি নেবে, সন্তান প্রসবের জন্য ছুটি নেবে, সন্তানের অসুখ বিসুখে ছুটি নেবে, সন্তানের লালন পালন করতে গিয়ে কর্মক্ষেত্রে মনোযোগ হারাবে-ইত্যাদি আশঙ্কা করে সুফিয়া আক্তার মেধাবী হলেও চাকরিটি সুফিয়া আক্তার পায় না। তারা সেলিম রহমানকে নির্বাচন করে, কারণ সেলিম রহমান বিয়ে করলেও গর্ভবতী হবে না, সন্তান প্রসবের জন্য, সন্তান লালন-পালনের জন্য তাকে ছুটি নিতে হবে না। সুতরাং সেলিম রহমান চাকরির জন্য ফিট, সুফিয়া আক্তার ফিট নয়। যুগের পর যুগ এভাবেই নারী এবং পুরুষের মধ্যে বৈষম্য তৈরি করেছে সমাজ। যুগের পর যুগ এভাবেই মেধাবী নারীকে নিয়োগের ক্ষেত্রে অযোগ্য ঘোষণা করেছে নারীবিরোধী সমাজ।

এটিই সমাজের বাস্তব চিত্র। নারীর মেধা পুরুষের চেয়ে বেশি হলেও চাকরি পুরুষেরা পায়। সভ্য দেশগুলোয় সন্তান লালন-পালনের দায়িত্ব সমানভাবে মা এবং বাবা উভয়ের। সে কারণে মা এবং বাবা দুজনেই মেটারনিটি লিভ আর প্যাটারনিটি লিভ সমান সময়ের জন্য পান, একজন ছ’মাস পেলে আরেকজনও ছ’মাস পান। কিন্তু যে সব দেশে মনে করা হয় সন্তান লালন-পালন নারীর কাজ, ঘর-সংসার সামলানো নারীর কাজ, সেসব দেশে নারী চাকরি পাওয়া থেকে বঞ্চিত হয়। সুযোগটা পেয়ে যায় পুরুষ। সে কারণেই বলছি কর্মজীবী নারীরা আজকাল একাধিক সন্তান কমই নিচ্ছে, তাদের যেন বঞ্চিত না করা হয়। নারীকে সন্তান পালনের ভার একা না দিয়ে সামাজিক ব্যবস্থা এমনই করা উচিত যে পিতাও সন্তান লালন-পালন করবে, সুতরাং বাধ্যতামূলক পিতৃত্বের ছুটি পুরুষকেও নিতে হবে। তাছাড়া ডে-কেয়ারের সংখ্যা বাড়লে, মন্টেসরি, নার্সারি এবং কিন্ডারগার্টেনের সংখ্যা বাড়লে শিশু পালনে অভিভাবকদের সমস্যা হবে না। আজকের শিশুরাই ভবিষ্যতের নাগরিক। যে মানুষ ভবিষ্যতের নাগরিককে জন্ম দিচ্ছে, তাকে যদি অর্থনৈতিকভাবে পরনির্ভর করে রাখার ব্যবস্থা হয়, তবে, ভবিষ্যৎ নাগরিক কিন্তু নারী পুরুষের মধ্যে কোনো সমতা দেখতে পাবে না। তাকে দেখতে হবে স্বনির্ভর আর পরনির্ভর, প্রভু আর দাসী, ক্ষমতাবান আর ক্ষমতাহীনের বৈষম্য। দেখে দেখে সেও বৈষম্য শিখবে, সেও নারীকে হেলা করতে আর হেয় করতে শিখবে। সুতরাং সুস্থ এবং শিক্ষিত নাগরিক তৈরির জন্য হাউসওয়াইফ নয়, কর্মজীবী নারীর প্রয়োজন। আর সেটার জন্য অবশ্যই নারী কোটার প্রয়োজন। কয়েক হাজার বছর পিছিয়ে থাকা নারীকে এই শুরু হলো কিছু কোটার ব্যবস্থা করে সামনে এগিয়ে দেওয়া। এটুকুও যদি বন্ধ হয়ে যায়, তবে সংসদে বসা নারী মন্ত্রীদের ধিক্কার জানাবে আগামী প্রজন্ম। কী করেছে তারা জনসংখ্যার অর্ধেক নাগরিক নারীর জন্য?

নারী কোটার প্রশ্ন উঠত না যদি পুরুষতান্ত্রিক সমাজ বলে পৃথিবীতে কিছু না থাকত, যদি নারীকে দাবিয়ে রাখা, নারীকে শিক্ষা এবং স্বনির্ভরতা থেকে বঞ্চিত করার ষড়যন্ত্র না থাকত, যদি নারীকে স্বাধীনভাবে বেড়ে উঠতে দেওয়ায় বাধা না দেওয়া হতো, যদি নারীকে মেধাহীন বলে ভাবা না হতো, যদি নারীকে অযোগ্য আর অপদার্থ বলে দেখা না হতো, যদি নারীবিদ্বেষী আর নারীবিরোধীতে সমাজ ছেয়ে না থাকত।

বাংলাদেশে পুরুষ শ্রমিকের চেয়ে নারী শ্রমিকের সংখ্যা অর্ধেক, পুরুষ পেশাজীবীর চেয়ে নারী পেশাজীবীর সংখ্যা অর্ধেকের চেয়ে কম, পুরুষ ব্যবসায়ীর চেয়ে নারী ব্যবসায়ীর সংখ্যা অতি সামান্য, মাত্র ৭.২%। বেকার পুরুষের চেয়ে নারী বেকারের সংখ্যা নিশ্চয়ই হিসাবের বাইরে, কল্পনার বাইরে। নারীকে বেকার করে রাখলে, তাদের মেধাকে ব্যবহার না করলে, সমাজ এবং রাষ্ট্র বরং নারী যত বঞ্চিত, তার চেয়ে বেশি বঞ্চিত হবে। নারী যদি উপার্জন করে, তাহলে পরিবার সমৃদ্ধ হয়, সমাজ সমৃদ্ধ হয়, রাষ্ট্র সমৃদ্ধ হয়। জনসংখ্যার অর্ধেককে ঘরে বসিয়ে রাখার ষড়যন্ত্রের অবসান হোক। দেশের প্রধানমন্ত্রী নারী, তিনিই যদি দেশের বিপুলসংখ্যক নারীকে অন্ধকার থেকে আলোয় নিয়ে না আসেন, যদি পরাধীনতা আর পরনির্ভরতার শৃঙ্খল থেকে তাদের মুক্ত না করেন, তাহলে শুধু আজকের নারীর নয়, আগামীর নারীর দুরবস্থার জন্য তিনি দায়ী থাকবেন।

শাসকদের হয়তো কোনো অনুশোচনা হয় না। ভুল শুধরে নেওয়ার আর সময়ও তাদের থাকে না। দেশে যে হারে মৌলবাদ মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে, আশঙ্কা হয়, একদিন মৌলবাদীরাই হয়তো ক্ষমতায় বসবে, তখন নারীর অবস্থার অবনতি হবে সহস্র গুণ। কালো নিকাবে মুখ ঢেকে ফেলবে নারীরা। অবয়বহীন নামপরিচয়হীন জড়বস্তুর মতো হবে তাদের অস্তিত্ব। তারা ঢুকে যেতে বাধ্য হবে অন্দরমহলে। অন্দরমহল থেকে নির্যাতনের শব্দ ভেসে আসবে, কান্নার শব্দ ভেসে আসবে। নারীদের মুক্তির পথগুলো সব যেহেতু বন্ধ, এই কান্নার আর হাহাকারের শব্দের কোনো শেষ থাকবে না।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যবসাবাণিজ্য-শিল্প
ব্যবসাবাণিজ্য-শিল্প
এখনো অপেক্ষা
এখনো অপেক্ষা
প্রেম দরিয়ায় সাঁতার শেখার পাঠশালা
প্রেম দরিয়ায় সাঁতার শেখার পাঠশালা
সেই ভিয়েতনাম এখন
সেই ভিয়েতনাম এখন
সংবিধান সংশোধন না প্রণয়ন?
সংবিধান সংশোধন না প্রণয়ন?
তারেক রহমান : যেতে হবে বহুদূর
তারেক রহমান : যেতে হবে বহুদূর
স্বাস্থ্যব্যয়
স্বাস্থ্যব্যয়
ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক
ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক
ইসলামের দৃষ্টিতে জীবনের নিরাপত্তা
ইসলামের দৃষ্টিতে জীবনের নিরাপত্তা
আল্লাহ মানুষকে মর্যাদাশীল করেছেন
আল্লাহ মানুষকে মর্যাদাশীল করেছেন
সামাজিক ক্যান্সারে পরিণত হয়েছে মাদক
সামাজিক ক্যান্সারে পরিণত হয়েছে মাদক
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
সর্বশেষ খবর
স্কুলছাত্র অজয়ের সন্ধান মেলেনি ৯ দিনেও
স্কুলছাত্র অজয়ের সন্ধান মেলেনি ৯ দিনেও

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সচল
ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সচল

১ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভুয়া জন্ম নিবন্ধন দিয়ে ভোটার হওয়ার চেষ্টা, আটক ৩
ভুয়া জন্ম নিবন্ধন দিয়ে ভোটার হওয়ার চেষ্টা, আটক ৩

১ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে তুলার গুদামে আগুন
গাজীপুরে তুলার গুদামে আগুন

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নিখোঁজ শিশুর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার, গণপিটুনিতে অভিযুক্ত ব্যক্তির মৃত্যু
নিখোঁজ শিশুর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার, গণপিটুনিতে অভিযুক্ত ব্যক্তির মৃত্যু

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে সড়ক অবরোধ করে পোশাকশ্রমিকদের বিক্ষোভ
নারায়ণগঞ্জে সড়ক অবরোধ করে পোশাকশ্রমিকদের বিক্ষোভ

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে বিদেশি পিস্তল-বুলেটসহ যুবক আটক
টেকনাফে বিদেশি পিস্তল-বুলেটসহ যুবক আটক

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি
পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বজুড়ে ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ ডাউন
বিশ্বজুড়ে ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ ডাউন

৫ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বানিয়াচংয়ে নাইন মার্ডার: দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
বানিয়াচংয়ে নাইন মার্ডার: দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মিয়ানমারে সংঘাত: টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে নৌযান চলাচল বন্ধ
মিয়ানমারে সংঘাত: টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে নৌযান চলাচল বন্ধ

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বাবরের মুক্তির দাবিতে নেত্রকোনায় বিএনপির সমাবেশ
বাবরের মুক্তির দাবিতে নেত্রকোনায় বিএনপির সমাবেশ

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া
সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুধু একটি নির্বাচনের জন্য দেশপ্রেমিক ছাত্র-জনতা রক্ত দেয়নি : মাসুদ সাঈদী
শুধু একটি নির্বাচনের জন্য দেশপ্রেমিক ছাত্র-জনতা রক্ত দেয়নি : মাসুদ সাঈদী

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা
ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা

৭ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা
আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা

৮ ঘন্টা আগে | শোবিজ

লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…
লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…

৮ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চট্টগ্রামে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৮ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৯ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

শিগগিরই সিরিয়ায় দূতাবাস চালু করবে কাতার
শিগগিরই সিরিয়ায় দূতাবাস চালু করবে কাতার

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন বাংলাদেশ গড়তে ড. ইউনূসের হাতকে শক্তিশালী করতে হবে: আব্দুল হান্নান মাসউদ
নতুন বাংলাদেশ গড়তে ড. ইউনূসের হাতকে শক্তিশালী করতে হবে: আব্দুল হান্নান মাসউদ

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

'বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আমরা আপোষহীন'
'বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আমরা আপোষহীন'

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার নম্বর কমে ১০০
বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার নম্বর কমে ১০০

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সারজিস আলমের পক্ষ থেকে পঞ্চগড়ে শীতবস্ত্র পেল দুই হাজার শীতার্ত
সারজিস আলমের পক্ষ থেকে পঞ্চগড়ে শীতবস্ত্র পেল দুই হাজার শীতার্ত

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পি কে হালদারের জামিন শুনানি পিছিয়েছে
পি কে হালদারের জামিন শুনানি পিছিয়েছে

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

১০ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিসিএসসহ সব সরকারি চাকরির আবেদন ফি ২০০ টাকা, প্রজ্ঞাপন জারি
বিসিএসসহ সব সরকারি চাকরির আবেদন ফি ২০০ টাকা, প্রজ্ঞাপন জারি

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা
রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ
উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল
প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম
বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া
আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ১৬ লাখ ভারতীয়
যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ১৬ লাখ ভারতীয়

১৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক
ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক

২০ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান
ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির
সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল
আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল

১৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া
দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া

২০ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি
যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়
অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত
সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা

১০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’
‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত
আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ
অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি
দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি
একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস
মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস

২২ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর
১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল  যুক্তরাষ্ট্র
বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার
বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ
উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতনের পর কী বার্তা দিচ্ছে ইরান?
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতনের পর কী বার্তা দিচ্ছে ইরান?

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ‘আগ্রাসনের’ প্রতিবাদে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিক্ষোভ, ৬ দাবি
ভারতের ‘আগ্রাসনের’ প্রতিবাদে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিক্ষোভ, ৬ দাবি

১৪ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির
লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির

১২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’
‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা
বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে
তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে

পেছনের পৃষ্ঠা

খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট
খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে
দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা
সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে
ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে

প্রথম পৃষ্ঠা

চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ
চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ

পেছনের পৃষ্ঠা

শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর
শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে
কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না
ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ
রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ

রকমারি নগর পরিক্রমা

সারের জন্য হাহাকার
সারের জন্য হাহাকার

নগর জীবন

সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে বিক্ষোভ
শাহবাগে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ পুলিশ সুপার বদলি
১২ পুলিশ সুপার বদলি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব
রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন
শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস
পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে
ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত
সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুয়া মুক্তিযোদ্ধারা স্বেচ্ছায় সরলে সাধারণ ক্ষমা
ভুয়া মুক্তিযোদ্ধারা স্বেচ্ছায় সরলে সাধারণ ক্ষমা

নগর জীবন

বিদ্যুৎ চুক্তি বাতিল করা সহজ হবে না
বিদ্যুৎ চুক্তি বাতিল করা সহজ হবে না

নগর জীবন

এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার
এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার

নগর জীবন

সমষ্টিগত প্রয়াস ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পূর্বশর্ত
সমষ্টিগত প্রয়াস ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পূর্বশর্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

জানুয়ারিতে সব বই দেওয়া সম্ভব হবে না
জানুয়ারিতে সব বই দেওয়া সম্ভব হবে না

নগর জীবন

তিন প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর
তিন প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর

নগর জীবন

ফিলিং স্টেশনে সিলিন্ডার বিস্ফোরণ, নিহত ২
ফিলিং স্টেশনে সিলিন্ডার বিস্ফোরণ, নিহত ২

পেছনের পৃষ্ঠা